Tag Archives: Special Train
Indian Railways: ট্রেনযাত্রীদের জন্য বড় সুখবর! উৎসবের মরসুমে ভিড় সামলাতে চালু স্পেশ্যাল ট্রেন
নয়া দিল্লি: উৎসবের মরসুমে যাত্রীদের ভিড় সামাল দিতে পূর্ব রেল অতিরিক্ত হোলি স্পেশ্যাল ট্রেন চালু করা হচ্ছে। রঙের উৎসব ‘হোলি’ পেরিয়ে আগামী দিনে যাত্রীদের ভিড় সামাল দিতে নতুন ট্রেন ঘোষণা করে, একটি কার্যকরী পদক্ষেপ নিয়ে পূর্ব রেল আনন্দিত। যাত্রীদের প্রচুর চাহিদার প্রেক্ষিতে, পূর্ব রেলওয়ে মালদা টাউন এবং নতুন দিল্লির মধ্যে একটি অতিরিক্ত হোলি স্পেশ্যাল ট্রেন পরিচালনা করবে।
হোলি উৎসব উপলক্ষ্যে সুগম যাতায়াত নিশ্চিতকরণের গুরুত্ব বিবেচনা করে, পূর্ব রেল বর্তমান দু’টি হোলি স্পেশ্যাল ট্রেনের পরিষেবা সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই ট্রেনগুলি আগের নির্ধারিত রুটেই চলাচল করবে, যেমন – মালদা টাউন – আনন্দ বিহার এবং ভাগলপুর – নতুন দিল্লি। এটি যাত্রীদের আরামদায়ক ও সুবিধাজনক ভ্রমণের সুযোগ করে দেবে।হোলির উৎসবে যাত্রীদের সুগম যাত্রা নিশ্চিত করতে পূর্ব রেল আরও একটি হোলি স্পেশাল ট্রেন চালু করছে, সেই সঙ্গে চলতি ট্রেনগুলির পরিষেবা সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া, যাত্রীসেবার ক্ষেত্রে তাদের প্রতিশ্রুতিরই সাক্ষ্য দেয়। এই উদ্যোগের লক্ষ্য হল পবিত্র হোলি উৎসব পালনের পর নিজের বাড়ি কিংবা কর্মক্ষেত্রে ফিরতে ইচ্ছুক যাত্রীদের চাপ সামাল দেওয়া।
০৩৪১৩ মালদা টাউন – নিউ দিল্লি হোলি স্পেশ্যাল ৩১.০৩.২০২৪, ০৪.০৪.২০২৪ এবং ০৭.০৪.২০২৪ তারিখে সকাল ০৭:১০ নাগাদ মালদা টাউন থেকে ছেড়ে পরের দিন সকাল ০৭:৩০ নাগাদ নিউ দিল্লি পৌঁছাবে। আর ০৩৪১৪ নিউ দিল্লি – মালদা টাউন হোলি স্পেশাল ০১.০৪.২০২৪, ০৫.০৪.২০২৪ এবং ০৮.০৪.২০২৪ তারিখে সকাল ১০:৩০ নাগাদ নিউ দিল্লি থেকে ছেড়ে পরের দিন সকাল ০৭:৫৫ নাগাদ মালদা টাউনে পৌঁছাবে। এই ট্রেনটি যাওয়া-আসা দুই দিক দিয়েই পূর্ব রেলের আওতাধীন নিউ ফরাক্কা, বারহারওয়া, সাহেবগঞ্জ, কাহালগাঁও, ভাগলপুর, সুলতানগঞ্জ, বারিয়ারপুর, জামালপুর, ধরহারা, আভায়পুর এবং কাজরা স্টেশনে থামবে। ট্রেনে জেনারেল সেকেন্ড ক্লাস, স্লিপার ক্লাস এবং এয়ার-কন্ডিশনড ব্যবস্থা থাকবে।
এছাড়াও পূর্ব রেলওয়ে নির্ধারিত দুটি হোলি স্পেশ্যাল ট্রেনের পরিষেবা চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে:০৩৪৩৫ মালদা টাউন – আনন্দ বিহার হোলি স্পেশাল ০৮.০৪.২০২৪ তারিখে মালদা টাউন থেকে ছাড়বে এবং ০৩৪৩৬ আনন্দ বিহার – মালদা টাউন হোলি স্পেশাল ০৯.০৪.২০২৪ তারিখে আনন্দ বিহার থেকে ছাড়বে। ০৩৪৮৩ ভাগলপুর – নতুন দিল্লি হোলি স্পেশাল ০২.০৪.২০২৪ এবং ০৬.০৪.২০২৪ তারিখে ভাগলপুর থেকে ছাড়বে এবং ০৩৪৮৪ নতুন দিল্লি – ভাগলপুর হোলি স্পেশাল ০৩.০৪.২০২৪ এবং ০৭.০৪.২০২৪ তারিখে নতুন দিল্লি থেকে ছাড়বে।
Train Cancelled: ব্রিগেডের আগেই জোড়া ট্রেন বাতিল, আবেদন খারিজ রেলের, ময়দানে নামল তৃণমূল কংগ্রেস
কলকাতা: ফের রেল বাতিল। ব্রিগেড সমাবেশের জন্য রেল চেয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। নিউ কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ার থেকে। সেই ট্রেন বাতিল করা হল। অভিযোগ তৃণমূল কংগ্রেসের।ব্রিগেডে আয়োজিত হতে চলা, রাজনৈতিক জমায়েত ‘জনগর্জন সভা’ নিয়ে বিজেপির সাথে ফের রাজনৈতিক লড়াইয়ে অবতীর্ণ তৃণমূল কংগ্রেস। বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ যাতে জনগর্জন সভায় যোগ দিতে সহজে কলকাতা আসতে পারেন, তার জন্য দু’টি বিশেষ ট্রেন দেওয়ার আবেদন জানানো হয়েছিল। কিন্তু, সেই আবেদন মঞ্জুর করেনি। কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে জনগর্জন সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে হাতে আর মাত্র ৫ দিন সময় রয়েছে। তার আগে, সোমবার সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে আসন্ন জনগর্জন সভার ট্রেলার প্রকাশ করা হয়।
রাজ্যের দুই মন্ত্রী ব্রাত্য বসু এবং শশী পাঁজা বেশ কিছু নথির প্রতিলিপি সামনে এনেছেন। যা থেকে স্পষ্ট, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহার থেকে কলকাতাগামী দু’টি বিশেষ ট্রেন দেওয়ার আবেদন করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু, সেই আবেদন খারিজ করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ তৃণমূলের। ডা. শশী পাঁজা বলেন, ‘‘উত্তরবঙ্গ থেকে মানুষ যাতে সভায় যোগ দিতে আসতে পারেন, তার জন্য গত ২৯ ফেব্রুয়ারি দু’টি বিশেষ ট্রেন চাওয়া হয়েছিল এবং ২২ লক্ষ টাকার ‘সিকিউরিটি ডিপোজিট’ও করা হয়েছিল। নিয়ম অনুসারে, আমরা আইআরসিটিসি-এর গ্রুপ জেনারেল ম্যানেজারকে চিঠি লিখে জানিয়েছিলাম, আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি আমাদের দু’টি ট্রেন (একটি নিউ কোচবিহার থেকে শিয়ালদহ এবং অন্যটি আলিপুরদুয়ার থেকে শিয়ালদহ) লাগবে। কিন্তু, জমিদাররা মনে করছে, ট্রেনও তাদের জমিদারির আওতায় পড়ে। তাই আমাদের আবেদন বাতিল করে দেওয়া হয়েছে।’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘ন্যায্য অধিকারের দাবিতে মানুষের লড়াইকে পোক্ত করতেই যেহেতু জনগর্জন সভার ডাক দেওয়া হয়েছে, তাই তাঁদের অংশগ্রহণ এখানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছিল যে রেল আমাদের আবেদন গুরুত্ব সহকারে দেখছে। কিন্তু, শেষ পর্যন্ত বহিরাগত বিজেপি এখানেও তাদের জমিদারি জাহির করল এবং রেল কর্তৃপক্ষকে আমাদের আবেদন বাতিল করতে বাধ্য করল। ১০০ দিনের কাজ ও আবাস যোজনার টাকা আটকে রাখার পাশাপাশি এবার তারা ট্রেন-সহ প্রতিবাদের সমস্ত পথও আটকে দিতে চাইছে। তবে, যত ইচ্ছা ট্রেন বাতিল করুক, ওরা ব্রিগেডে জনগর্জন সভা আটকাতে পারবে না।’’ ডা. পাঁজা আরও তুলে ধরেন, অমিত শাহ-সহ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা যখন এই ট্রেনে চড়েই কলকাতায় সভা করতে আসেন, তখন তা বাতিল করা হয় না।
মাত্র ছ’মাস আগেই ঠিক এমনই একটি ঘটনা ঘটেছিল। সেই বিষয়টিও দলীয় নেতৃত্বের তরফে উত্থাপিত করা হয়। ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসেও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে ‘দিল্লি চলো’ কর্মসূচির সময়েও এমন অভিযোগ এনেছিল ঘাসফুল শিবির। বাংলা থেকে প্রতিবাদীদের নিয়ে একটি বিশেষ ট্রেনের দিল্লি পৌঁছনোর কথা ছিল। কিন্তু, রেল কর্তৃপক্ষ প্রথমে সেই ট্রেন বরাদ্দ করেও পরে তা বাতিল করে দেয়। এমনকী, যে বিমানে বাংলা থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের ১০০ জন নেতানেত্রীর দিল্লি যাওয়ার কথা ছিল, সেটিও কোনও এক একেবারে শেষ মুহূর্তে বাতিল করে দেওয়া হয় বলে তৃণমূলের অভিযোগ।
তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা ব্রাত্য বসু এই প্রসঙ্গে আরও বলেন, ‘‘এমন আচরণ করে বিজেপি কেবলমাত্র নিজের দুর্বলতাগুলি প্রকাশ করে ফেলছে। ওরা তৃণমূল কংগ্রেস এবং বাংলাকে ভয় পাচ্ছে। সেই কারণেই বাংলাকে রোখার চেষ্টা করছে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যখন দিল্লিতে গিয়ে আন্দোলনে সামিল হওয়ার ডাক দিয়েছিলেন, সেই ‘দিল্লি চলো’ কর্মসূচির সময়েও বিজেপি একই কাণ্ড ঘটিয়েছিল। এই সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়েই তাদের জমিদারি মানসিকতা প্রকাশ্যে চলে এসেছে। গত তিন-চারদশক ধরে ব্রিগেডে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করা আমাদের ইতিহাসের অংশ।’’
ব্রাত্য বসু বলেন, ‘‘অতীতে কেউ কোনও দিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আটকাতে পারেনি। এমনকী, যারা ৩৪ বছর ধরে শাসন করেছিল, তারাও না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকে যেকোনও সভায় যোগ দিতে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রস্তুত থাকেন। ট্রেন বাতিলের এই জমিদারসুলভ মানসিকতাকে আমরা ধিক্কার জানাচ্ছি। তবে, এভাবে মানুষকে ব্রিগেডে আসা থেকে আটকানো যাবে না। প্রয়োজনে আমরা বিকল্প ব্যবস্থা করব।’’
—
Ayodhya Ram Mandir: রামমন্দির দেখবেন? মাত্র ১৪০০ টাকা খরচ করলে অযোধ্যায় যাওয়া-আসা, থাকা-খাওয়া সব ফ্রি
বীরভূম: রামলালা দর্শনে রামপুরহাট থেকে অযোধ্যার উদ্দেশ্যে ছুটল আস্থা স্পেশাল এক্সপ্রেস। গত ২২ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অযোধ্যায় নবনির্মিত মন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারপর থেকেই বিভিন্ন জায়গা থেকে অযোধ্যার রাম মন্দিরে উপচে পড়তে শুরু করেছে রাম ভক্তদের ভিড়। সাধারণ মানুষ যাতে নামমাত্র খরচে অযোধ্যার রাম মন্দির দর্শন করতে পারে তার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার চালু করেছে আস্থা স্পেশাল ট্রেন।
আরও পড়ুন: কাকলির সাংসদ তহবিলের টাকায় বারাসতে মাতৃসদন
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অযোধ্যাগামী আস্থা স্পেশাল ট্রেন চালানো হচ্ছে। সেই একটি আস্থা স্পেশাল ট্রেন শুক্রবার রাতে বীরভূমের রামপুরহাট থেকে রওনা দিল অযোধ্যার উদ্দেশ্যে। ০০৩০৭-আস্থা স্পেশাল ট্রেনটিতে মোট ১৪৭৬ জন পুণ্যার্থী রামপুরহাট থেকে রওনা দেন অযোধ্যার উদ্দেশ্যে, এমনটাই জানিয়েছেন বিজেপির বীরভূম সংগঠনিক জেলার সভাপতি ধ্রুব সাহা।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
আস্থা স্পেশাল ট্রেনে অযোধ্যার রাম মন্দির দর্শনে যাওয়ার জন্য টিকিটের দাম মাত্র ১৪০০ টাকা। এই খরচের মধ্যেই ট্রেনের স্লিপার ক্লাসের টিকিট, খাওয়া-দাওয়া, থাকার ব্যবস্থা, অযোধ্যার রাম মন্দির ছাড়াও সেখানকার বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখানোর বন্দোবস্ত রাখা হয়েছে।
সৌভিক রায়
রেলযাত্রীদের জন্য সুখবর! আরও কয়েকটি স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের
উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের পক্ষ থেকে যাত্রীদের সুবিধার জন্য আরও কয়েকটি একমুখী স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই স্পেশাল ট্রেনগুলি শিলচর-কানপুর সেন্ট্রাল এবং আগরতলা-কলকাতা রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যে একটি ট্রিপের জন্য চলবে।
সেই অনুযায়ী, ট্রেন নং. ০৫৬১৮ (শিলচর-কানপুর সেন্ট্রাল) একমুখী স্পেশাল ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ (রবিবার) তারিখে শিলচর থেকে ১৮:৪৫ -এ রওনা দিয়ে ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩ (মঙ্গলবার) তারিখের ০৭:৪৫ ঘণ্টায় কানপুর সেন্ট্রাল পৌঁছবে। ট্রেনটি নিউ হাফলং, গুয়াহাটি, গোয়ালপাড়া টাউন, কোকরাঝার, কিষানগঞ্জ জং, কাটিহার জং, বারাউনি জং, পন্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় জং স্টেশন হয়ে যাবে। উত্তর ভারতের দিকে যাত্রা করা অন্যান্য ট্রেনের অপেক্ষা তালিকাভুক্ত যাত্রীরা এটি সুন্দর সুযোগ নিতে পারেন।
অন্য একটি ট্রেন নং. ০৫৬৪৭ (আগরতলা-কলকাতা) একমুখী স্পেশাল ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ (শনিবার) তারিখে আগরতলা থেকে ১৫:১০-এ রওনা দিয়ে ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৩ (সোমবার) তারিখের ০২:১০ -এ কলকাতা পৌঁছবে। ট্রেনটি নিউ করিমগঞ্জ, নিউ হাফলং, গুয়াহাটি, কোকরাঝার,কিষানগঞ্জ, কাটোয়া, ব্যান্ডেল স্টেশন হয়ে যাবে।
এছাড়া শীতকাল ও কুয়াশাচ্ছন্ন মরশুম এবং নিউ জলপাইগুড়ি – মালদা টাউন – নিউ জলপাইগুড়ি সেকশনে রোলিং ব্লকের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রেন পরিচালনা নিয়ন্ত্রণের জন্য, নিম্নোক্ত ট্রেনগুলি বাতিল থাকবে: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত ট্রেন নং. ১৫৭১০ (নিউ জলপাইগুড়ি-মালদা টাউন) ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস, ট্রেন নং. ১৫৭০৯ (মালদা টাউন-নিউ জলপাইগুড়ি) ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস,ট্রেন নং. ০৭৫৫১ (তেলতা-রাধিকাপুর) ডেমু স্পেশাল, ট্রেন নং. ০৭৫৫২ (রাধিকাপুর-তেলতা) ডেমু স্পেশাল এবং ট্রেন নং.০৭৫২০ (শিলিগুড়ি জং.-মালদা কোর্ট) ডেমু স্পেশাল বাতিলথাকবে। ১ জানুয়ারি, ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত ট্রেন নং. ০৭৫১৯ (মালদা কোর্ট-শিলিগুড়ি জং.) ডেমু স্পেশাল বাতিল থাকবে।
এছাড়াও, নর্দার্ন রেলওয়ের লখনউ ডিভিশনের বারাবাঙ্কি – অযোধ্যা ক্যান্ট. – শাহগঞ্জ জং. – জাফরাবাদ সেকশনের মধ্যে ডাবল লাইন চালু করার জন্য, নিম্নবর্ণিত কয়েকটি ট্রেন বাতিল এবং কয়েকটি আংশিকভাবে বাতিল করা হয়েছে: ০২, ০৫, ০৭, ০৯, ১২ এবং ১৪ জানুয়ারি, ২০২৪ তারিখে রওনা দেওয়ার জন্য নির্ধারিত ট্রেন নং. ১৫৭১৫ (কিষানগঞ্জ-আজমের জং.) গরিব নওয়াজ এক্সপ্রেস এবং ০৪, ০৮, ০৯, ১১, ১৫ এবং ১৬ জানুয়ারি, ২০২৪ তারিখে রওনা দেওয়ার জন্য নির্ধারিত ট্রেন নং. ১৫৭১৬ (আজমের জং.-কিষানগঞ্জ) গরিব নওয়াজ এক্সপ্রেসবাতিল থাকবে। এছাড়া ১৮, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ ও ০১, ০৮, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৪ তারিখে রওনা দেওয়ার জন্য নির্ধারিত ট্রেন নং. ১৫০৭৮ (গোমতি নগর-কামাখ্যা) এক্সপ্রেস-এর চলাচল গোরখপুর জং. থেকে সংক্ষিপ্ত আরম্ভ হবে এবং গোমতি নগর ও গোরখপুর-এর মধ্যে বাতিল থাকবে। ১৯, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ ও ০২, ০৯, ১৬ জানুয়ারী, ২০২৪ তারিখেরওনা দেওয়ার জন্য নির্ধারিত ট্রেন নং. ১৫০৭৭ (কামাখ্যা-গোমতি নগর) এক্সপ্রেস-এর চলাচল গোরখপুর জং. থেকে সংক্ষিপ্ত সমাপন হবে এবং গোরখপুর জং. ও গোমতি নগর-এর মধ্যে বাতিল থাকবে।
Special Train for Christmas and New Year: বড় খবর! ছুটিতে পাহাড়ে ঘুরতে যাওয়া স্পেশ্যাল ট্রেন, শুরু বুকিং! দেখুন তালিকা