Tag Archives: Computer

কম্পিউটার সুরক্ষিত রাখতে কীভাবে কাজ করে অ্যান্টি-ভাইরাস প্রোগ্রাম? জেনে নিন

কলকাতা: বর্তমানে আমাদের প্রত্যেকের জীবনের সঙ্গে মেশিন গভীর ভাবে জড়িয়ে রয়েছে। আজকাল আমাদের বেশিরভাগ কাজ পরিচালনা করে কম্পিউটার, এছাড়াও এটি প্রচুর পরিমাণে ডেটা সঞ্চয় করে এবং বিভিন্ন কাজকে স্ট্রিমলাইন করতে সাহায্য করে৷

এগুলি কর্মক্ষেত্রের তথ্য থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত এবং আর্থিক ডেটা সবকিছুই পরিচালনা করে। তাই কম্পিউটারের নিরাপত্তা সম্পর্কে সতর্ক থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কম্পিউটারে বিভিন্ন ক্ষতিকারক সফ্টওয়্যার, বা ম্যালওয়্যার, যেমন ভাইরাস সিস্টেমকে ব্যাহত করে, যার ফলে ডেটা ফাঁস হতে পারে।

আরও পড়ুন- Facebook Messenger থেকে স্টোরি মুছতে চাইছেন? ধাপে ধাপে এই পদ্ধতি অনুসরণ করুন

যদিও এই ভাইরাসগুলি সর্বদা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ছড়ায় না, তবে এর ব্যবহারকারীদের অনলাইন কার্যকলাপ নির্বিশেষে নির্ভরযোগ্য সুরক্ষা বজায় রাখার দিকে নজর দিতে হবে।

কীভাবে অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম কম্পিউটারকে রক্ষা করে?

অ্যান্টি-ভাইরাস প্রোগ্রামগুলি আমাদের কম্পিউটারকে সুরক্ষিত করার জন্য একটি সাশ্রয়ী উপায়। এর মধ্যে অনেকগুলি বিনামূল্যে সুরক্ষাপ্রদান, ক্ষতিকারক কোড সনাক্তকরণ, ডেটা সেপারেশন বা ডিলিট করে ফেলার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সুরক্ষা প্রদান করে৷ এই প্রোগ্রামগুলি কার্যকর হওয়ার জন্য নিয়মিত আপডেট এবং ক্রমাগত অপারেশন প্রয়োজন।

আরও পড়ুন- সাবধান! আপনার ব্যাঙ্কের OTP এবং লগইন কোড এই মাসেই এক্সপায়ার করতে পারে…

ভাইরাস থেকে ডিভাইস রক্ষা করার টিপস

• বিশ্বস্ত উৎস ব্যবহার করা: শুধুমাত্র বিশ্বস্ত ৎস থেকে অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করা উচিত৷ এর অর্থ হল অ্যাপল অ্যাপ স্টোর বা গুগল প্লে স্টোরের মতো অফিসিয়াল অ্যাপ স্টোর থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করা। অজানা উৎস থেকে সাইডলোডিং অ্যাপ ডাউনলোড করা এড়িয়ে চলতে হবে।

• ডাউনলোড করার আগে যাচাই করা: অ্যাপ ডাউনলোড করার আগে রিসার্চ করতে হবে, এমনকি বিশ্বস্ত অ্যাপ স্টোর থেকেও খানিক গবেষনার প্রয়োজন রয়েছে।

ব্যবহারকারীদের পর্যালোচনা এবং রেটিং পরীক্ষা করতে হবে। যদি কোনও অ্যাপের ডাউনলোড রেটিং এবং পজেটিভ রিভিউ থাকে তবে এটি ক্ষতিকারক হওয়ার সম্ভাবনা কম। আরও তথ্যের জন্য অনলাইনে অ্যাপ এবং ডেভেলপার দেখা যেতে পারে।

• সফ্টওয়্যার এবং অপারেটিং সিস্টেম আপডেট রাখা: অ্যাপল এবং গুগল থেকে নিয়মিত অ্যাপ আপডেট করা হয়, যা ভাইরাস এবং ম্যালওয়্যার থেকে রক্ষা করে৷ সর্বদা সর্বশেষ সফ্টওয়্যার ভার্সন আপডেট করতে হবে।

• স্প্যাম এবং সন্দেহজনক মেসেজ এড়িয়ে চলা: জরুরি বা সতর্কীকরণ মেসেজগুলি সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে, কারণ সেগুলি অজানা বা ক্ষতিকারক উৎস থেকে আসতে পারে৷ কম্পিউটারের জন্য, অজানা বা সন্দেহজনক ই-মেল থেকে অ্যাটাচমেন্ট ডাউনলোড করা এড়িয়ে চলতে হবে, কারণ এগুলি সাধারণ ভাইরাসবাহক।

General Knowledge: অগাস্ট মাসেই প্রথম বাজারে এসেছিল পার্সোনাল কম্পিউটার, কত র‍্যাম ছিল? কেমন ছিল প্রসেসর? জেনে নিন সম্পূর্ণ ফিচার

প্রযুক্তির ইতিহাসে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিন হল ১২ অগাস্ট। ১৯৮১ সালের এই দিনেই প্রথম পার্সোনাল কম্পিউটার বা পিসি নিয়ে এসেছিল আইবিএম। আলোড়ন পড়ে গিয়েছিল গোটা বিশ্বে। আজও এই ঘটনা প্রযুক্তির দুনিয়ার অন্যতম মাইলফলক হিসাবে চিহ্নিত হয়।

আইবিএমের হাত ধরে এরপর পার্সোনাল কম্পিউটারে অনেক পরিবর্তন এসেছে। ডিজাইন থেকে শুরু করে ফিচার, সবেতেই ঘটেছে আমূল বদল। আইবিএমের প্রথম মডেল ছিল ৫১৫০। প্রযুক্তিগত মানের দিক থেকে এটাও কিছু কম ছিল না।

আরও পড়ুনঃ পৃথিবীর সবচেয়ে দামি গাড়ি এটি! একবার সামনে থেকে দেখলে আর চোখ সরবে না

সবার প্রথম Friedl SCAMP প্রোটোটাইপের ৫১০০ মডেল তৈরি করেছিল আইবিএম। তবে সবচেয়ে সফল হয় ৫১৫০ মডেল। ১৯৮১ সালে এই মডেলকেই পার্সোনাল কম্পিউটার হিসাবে বাজারে নিয়ে আসে তারা।

৫১৫০ মডেলের পার্সোনাল কম্পিউটারের কনফিগারেশন কী ছিল। জানা যাচ্ছে, এতে ছিল ইন্টেল ৮০৮৮ প্রসেসর, ১৬ কিলোবাইট র‍্যাম এবং ৫.২৫ ইঞ্চির ফ্লপি ড্রাইভ। MS-DOS অপারেটিং সিস্টেমে চলত ৫১৫০ মডেলের পিসি। এই অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করেছিল মাইক্রোসফট।

পার্সোনাল কম্পিউটার তৈরির পিছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা নিয়েছিল মাইক্রোপ্রসেসর। অন্য ভাবে বললে, মাইক্রোপ্রসেসরের কারণেই পার্সোনাল কম্পিউটার তৈরি সম্ভব হয়েছিল। তাই একে মাইক্রোকম্পিউটার নামেও ডাকা হত।

কম্পিউটারের ডিজাইন নিয়ে কাজ করার অনেক জায়গা ছিল। আপগ্রেড করার সুযোগও ছিল। সেই সুযোগগুলিকেই কাজে লাগিয়েছে আইবিএম। ধীরে ধীরে পিসি হয়ে উঠেছে সর্বজনীন। সব বয়সের ইউজাররাই যাতে খুব সহজেই ব্যবহার করতে পারেন, সেটাই ছিল লক্ষ্য।

আইবিএমের এই সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয় অন্যান্য কোম্পানিও। পার্সোনাল কম্পিউটার তৈরিতে এগিয়ে আসে অনেক নামীদামি সংস্থাই। প্রযুক্তির বিশ্বে তখন কম্পিউটার তৈরির ধুম। ৮০-এর দশকের শেষ নাগাদ, বলা ভাল নব্বইয়ের দশকের গোড়া থেকে প্রত্যেকের বাড়িতে ঢুকে পড়ল পার্সোনাল কম্পিউটার বা পিসি। তবে এই জগতে আইবিএম যে পায়োনিয়র, সে কথাও সবাই স্বীকার করে নিল একবাক্যে।

আজও আইবিএমের পার্সোনাল কম্পিউটারের ঐতিহাসিক প্রবর্তনকে কম্পিউটার ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হিসাবে স্মরণ করা হয়। এটা শুধু প্রযুক্তিগত অগ্রগতির প্রতীক নয়, কম্পিউটিং জগতে পরিবর্তন ও অগ্রগতির জন্য অনুপ্রেরণার উৎসও।

মাইক্রোসফট উইন্ডোজে বিভ্রাট, ক্ষমাপ্রার্থী CrowdStrike! ৮০০ টাকারও বেশি মূল‍্যের উপহার দিচ্ছে সংস্থা

CrowdStrike মাইক্রোসফট উইন্ডোজ বিভ্রাট বিগত সপ্তাহে বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষকে প্রভাবিত করেছে। যার ফলে এয়ারলাইন, রেলওয়ে সহ বেশ কয়েকটি প্রধান পরিষেবা বিঘ্নিত হয়েছে। একটি ত্রুটিপূর্ণ ক্রাউডস্ট্রাইক আপডেট তাদের সিস্টেমে ‘নীল’ স্ক্রিন দেখানোর পরে বারবার রিবুট করতে বাধ্য করার পরে ব্যাঙ্ক এবং অন্যান্য পরিষেবা আটকে পড়ে।

যদিও মাইক্রোসফট এবং CrowdStrike সমস্যাটির সমাধানের জন্য প্যাচ এবং কৌশলগুলি রোল আউট করতে তৎপর ছিল। ক্ষতিগ্রস্থ ইউজারদের একটি বিশাল অংশ কয়েকদিন ধরে সমস্যাটির সঙ্গে লড়াই চালিয়ে গিয়েছে। এখন, ক্ষমাপ্রার্থী হিসাবে, CrowdStrike একটি গিফট কার্ড পাঠাচ্ছে। সেই Uber Eats গিফট কার্ডের মূল্য $১০ (৮৩৭ টাকা)।

আরও পড়ুন: A-র পর S, V-এর পাশে B…কিবোর্ডে ABCD পর পর লেখা থাকে না কেন বলুন তো? ‘উল্টোপাল্টা’ লেখার পেছনে আসল কারণ জেনে নিন

CrowdStrike ক্ষমাপ্রার্থী হিসাবে গিফট কার্ড পাঠাচ্ছে –

প্রথমে, অনেক ব্যবহারকারী যাঁরা গিফট কার্ড পেয়েছিলেন, তাঁরা এটিকে একটি প্র্যাঙ্ক বলে মনে করেছিলেন। যখন ভাউচার কোড ব্যবহার করা হয়েছিল, তখন Uber Eats-এর তরফে একটি বার্তা পাঠানো হয় যে, গিফট কার্ডটি “ইস্যুকারী পক্ষ বাতিল করেছে এবং আর বৈধ নয়।”

তবে CrowdStrike-এর মুখপাত্র কেভিন বেনাচ্চি টেকক্রাচকে নিশ্চিত করেছেন যে, সংস্থাটি তার “সতীর্থ এবং অংশীদারদের কাছে গিফট কার্ড ও ক্ষমা প্রার্থনার ই-মেল পাঠাচ্ছে। উচ্চ ব্যবহারের হারের কারণে উবের এটিকে জালিয়াতি হিসাবে চিহ্নিত করেছে।”

আরও পড়ুন: ঘূর্ণাবর্তের জেরেই বদলে যাবে আবহাওয়া! ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস উত্তরের কোন কোন জেলায়? বড় আপডেট দিল হাওয়া অফিস

CrowdStrike অংশীদারদের ই-মেল –

“প্রিয় CrowdStrike অংশীদারগণ, ১৯ জুলাইয়ের ঘটনা যে সকলের কাজে ব্যাঘাত ঘটিয়েছে, তা আমরা স্বীকার করি। এর জন্য, আমরা আন্তরিক ভাবে দুঃখিত এবং এই অসুবিধার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। চ্যানেল ফাইল ২৯১-এর প্রভাবিত সংস্করণটি CrowdStrike ক্লাউডে ফ্যালকনের পরিচিত – খারাপ তালিকায় যুক্ত করা হয়েছিল।

আমরাও কিছু উন্নতি করেছি, যা ক্লাউড পরিষেবাগুলিকে নাটকীয়ভাবে সেন্সরের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগ করার ক্ষেত্রে তাদের ক্ষমতাকে দ্রুততর করে। কোনও সেন্সর আপডেট, নতুন চ্যানেল ফাইল, বা CrowdStrike ক্লাউড থেকে কোড স্থাপন করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: সারাবিশ্বে JCB মেশিনের রং সবসময় হলুদ হয় কেন? JCB-র নামেও আছে বড় রহস‍্য, ৯৯% লোকজনই আসল কারণ জানেন না

আপনাদের মধ্যে অনেকেই গ্রাহকদের পরিষেবা পুনরুদ্ধার এবং সহায়তা করার জন্য সক্রিয় ছিলেন। অনুগ্রহ করে আমাদের প্রাথমিক ঘটনা পর্যালোচনার (পিআইআর) জন্যও নজর রাখুন যা শীঘ্রই প্রকাশিত হবে। কৃতজ্ঞতা জানানোর জন্য, এই গিফট কার্ড পাঠানো হচ্ছে” – জানিয়েছে সংস্থা।

Free Computer Training: এবার বিনা খরচে শিখুন কম্পিউটার! কোথায়, কীভাবে দেখুন….

হাওড়া: চাকরি প্রস্তুতির জন্য বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ। লেখাপড়া থেকে কর্মসংস্থান, সর্বত্র‌ই বর্তমানে কম্পিউটার ছাড়া প্রায় কিছুই করা সম্ভব নয়। সেই দিকে গুরুত্ব দিয়ে এবার সম্পূর্ণ বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণের সুযোগ।

শুনতে অবাক মনে হলেও একদম সত্যি, মূলত দুঃস্থ পরিবারের ছেলেমেয়েদের কথা মাথায় রেখেই এই উদ্যোগ। চাকরির ক্ষেত্রে টাইপিং সহ প্রাথমিক পর্যায়ে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রয়োজন হয় বহু সময়। আবার অল্প বয়সী ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার সঙ্গে সঙ্গে কম্পিউটার শিক্ষার প্রয়োজন রয়েছে। বেসরকারি অধিকাংশ স্কুলেই কম্পিউটার প্রশিক্ষণের সুযোগ রয়েছে। আবার জেলার কিছু সরকারি স্কুলেও কম্পিউটার শিক্ষার সুব্যবস্থা আছে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, শৈশব থেকেই কম্পিউটার প্রশিক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে।

আরও পড়ুন: ৯৫ বছর বয়সে বিলুপ্তপ্রায় শিল্পকে টিকিয়ে রাখার একক লড়াইয়ে প্রভাসবাবু

সেই পরামর্শের দিকে লক্ষ্য রেখে অল্প বয়স থেকেই বিভিন্নভাবে ছাত্রছাত্রীদের কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দেওয়ার উদ্যোগ। বহু পরিবার আর্থিক সামর্থ্যের অভাবে ইচ্ছে থাকলেও সন্তানদের ছোট থেকে কম্পিউটার শিখাতে পারে না। এবার সেই দুঃস্থ পরিবারের ছেলেমেয়েদের জন্য সম্পূর্ণ বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণের দুর্দান্ত সুযোগ এসে গিয়েছে। এই সুবিধা হাওড়ার উদয়নারায়নপুর ব্লকের গড় ভবানীপুর পুরাতন বাজার এলাকায় পাওয়া যাচ্ছে। গত প্রায় তিন বছর ধরে দুঃস্থ পরিবারের ছেলেমেয়েদের জন্য এখানে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এই প্রসঙ্গে উদ্যোক্তা অর্ক পাল জানান, গ্রামের দুঃস্থ পরিবারের ছেলেমেয়েরা যাতে কোনওভাবে কম্পিউটার শিক্ষার দিক থেকে পিছিয়ে না পড়ে তা মাথায় রেখে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

রাকেশ মাইতি

Computer Lab: জেলার স্কুলে শেখানো হবে AI! চালু হল উন্নতমানের কম্পিউটার ল্যাব

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: কৃষ্ণচন্দ্রপুর হাইস্কুলে খোলা হল উন্নতমানের কম্পিউটার ল্যাব। উচ্চমাধ্যমিক স্তরে কম্পিউটার সায়েন্স, মডার্ন কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনের সঙ্গে ডেটা সায়েন্স, এআই, সাইবার সিকিউরিটির মত কোর্স যুক্ত করা হয়েছে জেলার এই স্কুলে।

দক্ষিণ ২৪ পরগনায় এধরণের উদ্যোগ প্রথম বলে জানা গিয়েছে। শনিবার শীততাপ নিয়ন্ত্রিত এই ল্যাব ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। আপাতত ৩০ টি কম্পিউটার দিয়ে এই ল্যাবটি চালু হয়েছে। পরে আরও ১০ টি কম্পিউটার আসবে। ছাত্র-ছাত্রীদের শেখানোর জন্য রয়েছেন দুজন প্রশিক্ষক। এই ল্যাব তৈরিতে খরচ হয়েছে ২২ লক্ষ টাকা। এই নিয়ে কৃষ্ণচন্দ্রপুর হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক চন্দন কুমার মাইতি জানান, তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর কোর্সগুলি প্রত্যন্ত এলাকার ছাত্রছাত্রীরা নিতে শুরু করলে উপকৃত হবে এই এলাকার মেধাবী পড়ুয়ারা।

আর‌ও পড়ুন: একবেলার ছাতু সংক্রান্তি মেলার নাম শুনেছেন? রোদ উঠে বালি গরম হলেই বাড়ির পথ ধরে সবাই

আগামীতে এই ল্যাব অন্যান্য স্কুলগুলিকে পথ দেখাবে। এই ল্যাবে কম্পিউটার টেকনোলজির পরবর্তী ধাপের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। সাধারণত স্কুলগুলিতে একেবারে বেসিক লেভেলের কম্পিউটার সেখানো হত এতদিন। তবে এবার উচ্চমাধ্যমিক স্তর থেকে আ্যডভ্যান্স লেভেলের কম্পিউটার সেখানো হবে।

নবাব মল্লিক