Tag Archives: milk benefits

Knowledge Story: সাদা না হলুদ! বলুন তো, দুধের আসল রং কী? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, আপনার জানা আছে?

দুধের পুষ্টিগুণের কথা সকলেরই জানা৷ এমনকি চিকিৎসকেরা সবাইকে দুধ খাওয়ার পরামর্শ গেন৷ কারণ গরুর দুধে ক্যানসারের ঝুঁকি কমানোর ক্ষমতা রয়েছে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, এতে পাওয়া ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
দুধের পুষ্টিগুণের কথা সকলেরই জানা৷ এমনকি চিকিৎসকেরা সবাইকে দুধ খাওয়ার পরামর্শ গেন৷ কারণ গরুর দুধে ক্যানসারের ঝুঁকি কমানোর ক্ষমতা রয়েছে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, এতে পাওয়া ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
রাতকানা, চোখের সাদা অংশে দাগের মতো সমস্যা থাকলে গরুর দুধ খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন গরুর দুধ সাদা হয় না কেন? এর মধ্যে হলদেটে ভাব দেখা যায় কেন? জেনে নিন এর আসল কারণ৷
রাতকানা, চোখের সাদা অংশে দাগের মতো সমস্যা থাকলে গরুর দুধ খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন গরুর দুধ সাদা হয় না কেন? এর মধ্যে হলদেটে ভাব দেখা যায় কেন? জেনে নিন এর আসল কারণ৷
মহিষ হোক বা ছাগল সব প্রাণীর দুধই সাদা রঙের হয়৷ তবে গরুর দুধের মধ্যে হলদেটে ভাব কেন দেখা যায়, তা ব্যাখা করেছেন বিজ্ঞানীরা৷
মহিষ হোক বা ছাগল সব প্রাণীর দুধই সাদা রঙের হয়৷ তবে গরুর দুধের মধ্যে হলদেটে ভাব কেন দেখা যায়, তা ব্যাখা করেছেন বিজ্ঞানীরা৷
বিজ্ঞানীদের মতে, দুধে ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি প্রোটিনও পাওয়া যায়। 'কেসিন' নামের এই প্রোটিনের কারণে বেশির ভাগ দুধ সাদা হয়। কিন্তু গরুর দুধে 'ক্যারোটিন' নামক প্রোটিন থাকে। এই কারণে গরুর দুধে হলুদ ভাব দেখা যায়।
বিজ্ঞানীদের মতে, দুধে ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি প্রোটিনও পাওয়া যায়। ‘কেসিন’ নামের এই প্রোটিনের কারণে বেশির ভাগ দুধ সাদা হয়। কিন্তু গরুর দুধে ‘ক্যারোটিন’ নামক প্রোটিন থাকে। এই কারণে গরুর দুধে হলুদ ভাব দেখা যায়।
জানা গেছে, দুধের হলুদতাও নির্ভর করে  খাদ্যের উপর। কারণ গাছে ভিটামিন এ থাকে না। এর কারণ প্রোভিটামিন, যাকে বলা হয় ক্যারোটিনয়েড। প্রাণীরা গিলে ফেলার সঙ্গে সঙ্গে তা ভিটামিন এ তে রূপান্তরিত হয়।
জানা গেছে, দুধের হলুদতাও নির্ভর করে খাদ্যের উপর। কারণ গাছে ভিটামিন এ থাকে না। এর কারণ প্রোভিটামিন, যাকে বলা হয় ক্যারোটিনয়েড। প্রাণীরা গিলে ফেলার সঙ্গে সঙ্গে তা ভিটামিন এ তে রূপান্তরিত হয়।
ক্যারোটিনয়েডের কারণে ফল ও সবজিতে কমলা ও হলুদ রং আসে। সবুজ শাক-সবজিতেও ক্যারোটিনয়েড থাকে। তবে ক্লোরোফিলের সবুজ রঙ তাদের ঢেকে দেয়। তাই তাদের সবুজ দেখায়। তা না হলে তাদের রংও হলুদ হয়ে যেত।
ক্যারোটিনয়েডের কারণে ফল ও সবজিতে কমলা ও হলুদ রং আসে। সবুজ শাক-সবজিতেও ক্যারোটিনয়েড থাকে। তবে ক্লোরোফিলের সবুজ রঙ তাদের ঢেকে দেয়। তাই তাদের সবুজ দেখায়। তা না হলে তাদের রংও হলুদ হয়ে যেত।knowle
অন্যদিকে, সাদা দুধে পাওয়া 'কেসিন' প্রোটিন ক্যালসিয়াম এবং ফসফেটের সঙ্গে মিলিত হয়ে ছোট ছোট কণা তৈরি করে, যাকে মাইকেল বলা হয়। এ ছাড়া দুধে চর্বির পরিমাণ বেশি থাকায় তা সাদা হয়। মাইসেলের উপর আলো পড়লে তা প্রতিসৃত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং দুধ সাদা দেখায়।  (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
অন্যদিকে, সাদা দুধে পাওয়া ‘কেসিন’ প্রোটিন ক্যালসিয়াম এবং ফসফেটের সঙ্গে মিলিত হয়ে ছোট ছোট কণা তৈরি করে, যাকে মাইকেল বলা হয়। এ ছাড়া দুধে চর্বির পরিমাণ বেশি থাকায় তা সাদা হয়। মাইসেলের উপর আলো পড়লে তা প্রতিসৃত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং দুধ সাদা দেখায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Health Tips: টেনে-হিঁচড়ে বের করে কোলেস্টেরল! মাত্র এক মাস পাওয়া যায়… রোজ দুধের সঙ্গে গুলে খান এই ফল! ভেলকি দেখাবে যৌবন, পুরুষরা দু’বার পড়ুন

মরশুমি ফলের চাহিদা বরাবরই তুঙ্গে থাকে। বিকানেরেও তাই। তবে শুকনো ফলের যোগান থাকে সবসময়ই। চাহিদাও কমে না। যেমন খেজুর। কিন্তু কাঁচা খেজুর সারা বছরে মাত্র এক মাসই বিকানেরের বাজারে বিক্রি হয়।
মরশুমি ফলের চাহিদা বরাবরই তুঙ্গে থাকে। বিকানেরেও তাই। তবে শুকনো ফলের যোগান থাকে সবসময়ই। চাহিদাও কমে না। যেমন খেজুর। কিন্তু কাঁচা খেজুর সারা বছরে মাত্র এক মাসই বিকানেরের বাজারে বিক্রি হয়।
খেজুর পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। শরীরের সামগ্রিক সুস্থতার জন্য মারাত্মক কার্যকরী। বিকানেরের স্থানীয় ফল বিক্রেতা নরেশ পঞ্জাবি লোকাল 18-কে বললেন, বছরের মাত্র ৩০ দিন কাঁচা খেজুর পাওয়া যায়। অনেকে একে খড়ক-ও বলেন। বর্ষার মরশুমে অর্থাৎ শুধু জুলাই মাসেই এই খেজুর বাজারে বিক্রি হয়। ফলে ব্যাপক চাহিদা থাকে।
খেজুর পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। শরীরের সামগ্রিক সুস্থতার জন্য মারাত্মক কার্যকরী। বিকানেরের স্থানীয় ফল বিক্রেতা নরেশ পঞ্জাবি লোকাল 18-কে বললেন, বছরের মাত্র ৩০ দিন কাঁচা খেজুর পাওয়া যায়। অনেকে একে খড়ক-ও বলেন। বর্ষার মরশুমে অর্থাৎ শুধু জুলাই মাসেই এই খেজুর বাজারে বিক্রি হয়। ফলে ব্যাপক চাহিদা থাকে।
কাঁচা খেজুর স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। দুধের সঙ্গে গুলে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। বাজারে কেজি প্রতি ১০০ টাকায় বিক্রি হয়। আহমেদাবাদ থেকে আনা হয় এই খেজুর। তবে ইদানীং বিকানেরেও কাঁচা খেজুরের চাষ হচ্ছে।
কাঁচা খেজুর স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। দুধের সঙ্গে গুলে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। বাজারে কেজি প্রতি ১০০ টাকায় বিক্রি হয়। আহমেদাবাদ থেকে আনা হয় এই খেজুর। তবে ইদানীং বিকানেরেও কাঁচা খেজুরের চাষ হচ্ছে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক অমিত কুমার লোকাল 18-কে বলেন, কাঁচা খেজুরের অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। শুধু তাই নয়, এই খেজুর মিষ্টি শক্তিবর্ধক, শ্রমসাধ্য এবং পিত্তনাশক। ভিটামিন, প্রোটিন, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট এবং চিনি থাকার কারণে একে সুপার ফুড বলা হয়। উপবাসের সময় শরীরকে প্রয়োজনীয় শক্তি দিতে খেজুর খাওয়ার চল রয়েছে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক অমিত কুমার লোকাল 18-কে বলেন, কাঁচা খেজুরের অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। শুধু তাই নয়, এই খেজুর মিষ্টি শক্তিবর্ধক, শ্রমসাধ্য এবং পিত্তনাশক। ভিটামিন, প্রোটিন, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট এবং চিনি থাকার কারণে একে সুপার ফুড বলা হয়। উপবাসের সময় শরীরকে প্রয়োজনীয় শক্তি দিতে খেজুর খাওয়ার চল রয়েছে।
খেজুরে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়। যা শরীরের রক্তশূন্যতা দূর করে। তাছাড়া এতে উপস্থিত ভিটামিন হাড় মজবুত রাখে। নিয়মিত সেবনে চুল পড়ার সমস্যাও দূর হয়।
খেজুরে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়। যা শরীরের রক্তশূন্যতা দূর করে। তাছাড়া এতে উপস্থিত ভিটামিন হাড় মজবুত রাখে। নিয়মিত সেবনে চুল পড়ার সমস্যাও দূর হয়।
 খেজুরে পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ ও সুক্রোজ পাওয়া যায়। এর ফলে তাৎক্ষণিক শক্তি যোগাতে খেজুরের জুড়ি নেই। এতে ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ও কপারের মতো খনিজ রয়েছে, যা হাড় সুস্থ রাখতে সহায়ক।
খেজুরে পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ ও সুক্রোজ পাওয়া যায়। এর ফলে তাৎক্ষণিক শক্তি যোগাতে খেজুরের জুড়ি নেই। এতে ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ও কপারের মতো খনিজ রয়েছে, যা হাড় সুস্থ রাখতে সহায়ক।
হার্টের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভাল রাখে খেজুর। শরীরের ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে হার্ট ভাল থাকে। এর জন্য প্রতিদিন সকাল বা সন্ধ্যায় ৩ থেকে ৪টি খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
হার্টের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভাল রাখে খেজুর। শরীরের ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে হার্ট ভাল থাকে। এর জন্য প্রতিদিন সকাল বা সন্ধ্যায় ৩ থেকে ৪টি খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
পাশাপাশি খেজুরে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ধরনের ফাইবার পাওয়া যায়। যা হজম সংক্রান্ত সমস্যা কমাতে সহায়ক। যাঁদের পরিপাকতন্ত্র দুর্বল তাঁরা খেজুর খেলে উপকার পেতে পারেন।
পাশাপাশি খেজুরে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ধরনের ফাইবার পাওয়া যায়। যা হজম সংক্রান্ত সমস্যা কমাতে সহায়ক। যাঁদের পরিপাকতন্ত্র দুর্বল তাঁরা খেজুর খেলে উপকার পেতে পারেন।

Calcium Rich Food: দুধের চেয়েও বেশি! ক্যালসিয়ামের পাহাড়! এই খাবারগুলি নিয়মিত খেলেই হাড়ের সুস্থতা হাতের মুঠোয়

 হাড়ের গঠন-সহ শরীরের একাধিক উপকারিতায় দরকার ক্যালসিয়াম। বিশেষ করে মহিলাদের সুস্থতার জন্য একান্ত প্রয়োজন এই উপাদান।
হাড়ের গঠন-সহ শরীরের একাধিক উপকারিতায় দরকার ক্যালসিয়াম। বিশেষ করে মহিলাদের সুস্থতার জন্য একান্ত প্রয়োজন এই উপাদান।

 

কিন্তু ক্যালসিয়ামের যোগান অটুট রাখতে অনেকেই নিয়মিত দুধ পান করার অভ্যাস পালন করেন না। দুধ থেকে অ্যালার্জি হয় অনেকেরই।
কিন্তু ক্যালসিয়ামের যোগান অটুট রাখতে অনেকেই নিয়মিত দুধ পান করার অভ্যাস পালন করেন না। দুধ থেকে অ্যালার্জি হয় অনেকেরই।

 

কিন্তু জানেন কি দুধের বদলে একাধিক বিকল্প খাবার আছে যেগুলি ডায়েটে রাখা যায়। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর।
কিন্তু জানেন কি দুধের বদলে একাধিক বিকল্প খাবার আছে যেগুলি ডায়েটে রাখা যায়। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর।

 

সম পরিমাণ দুধের তুলনায় টক দইয়ে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বেশি। পাশাপাশি একাধিক উপকারিতা পাওয়া যায় টকদই থেকে।
সম পরিমাণ দুধের তুলনায় টক দইয়ে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বেশি। পাশাপাশি একাধিক উপকারিতা পাওয়া যায় টকদই থেকে।

 

খেতে পারেন কাঠবাদাম বা আমন্ডও। এই শুকনো ফলেও ক্যালসিয়াম বেশি। সেইসঙ্গে আছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন ই।
খেতে পারেন কাঠবাদাম বা আমন্ডও। এই শুকনো ফলেও ক্যালসিয়াম বেশি। সেইসঙ্গে আছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন ই।

 

কমলালেবুর রসও খেতে পারেন ক্যালসিয়ামের জন্য। দুধের বিকল্প হিসেবে ডায়েটে রাখতেই পারেন এই পানীয়।
কমলালেবুর রসও খেতে পারেন ক্যালসিয়ামের জন্য। দুধের বিকল্প হিসেবে ডায়েটে রাখতেই পারেন এই পানীয়।

 

চেনা মাছের বদলে খান সামুদ্রিক মাছ। সার্ডিন, স্যামনের মতো নোনতা জলের মাছে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বেশি।
চেনা মাছের বদলে খান সামুদ্রিক মাছ। সার্ডিন, স্যামনের মতো নোনতা জলের মাছে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বেশি।

 

গরুর দুধের বিকল্প হিসেবে সয়মিল্ক, ওটমিল্কের মতো বিকল্প দুধও পান করতে পারেন।
গরুর দুধের বিকল্প হিসেবে সয়মিল্ক, ওটমিল্কের মতো বিকল্প দুধও পান করতে পারেন।

Milk at Bedtime: রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে খান ১ গ্লাস ঈষদুষ্ণ দুধ! তার পরই এই স্বর্গীয় অভিজ্ঞতা…দূর অস্বস্তিকর সমস্যা

রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস গরম দুধ পান করার রীতি প্রচলিত দীর্ঘ দিন।
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস গরম দুধ পান করার রীতি প্রচলিত দীর্ঘ দিন।

 

এই অভ্যাসের উপকারিতা অঢেল। কেন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে দুধ পান করবেন, জানুন কী বলছেন পুষ্টিবিদ দীক্ষা ভাভসর।
এই অভ্যাসের উপকারিতা অঢেল। কেন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে দুধ পান করবেন, জানুন কী বলছেন পুষ্টিবিদ দীক্ষা ভাভসর।

 

উষ্ণ দুধে ঘুম ভাল হয়। গরম দুধের অ্যামিনো অ্যাসিড ট্রিপ্টোফ্যানের প্রভাবে বাড়বে সেরোটোনিন ও মেলাটোনিন। এই দুই হরমোনের প্রভাবে ঘুম ভাল হয়। মুড ভাল থাকে।
উষ্ণ দুধে ঘুম ভাল হয়। গরম দুধের অ্যামিনো অ্যাসিড ট্রিপ্টোফ্যানের প্রভাবে বাড়বে সেরোটোনিন ও মেলাটোনিন। এই দুই হরমোনের প্রভাবে ঘুম ভাল হয়। মুড ভাল থাকে।

 

প্রকৃতির সেরা স্ট্রেস রিলিভার দুধ। উষ্ণ দুধে কাটে মানসিক উদ্বেগ। দুধের পটাশিয়ামের গুণে নার্ভ ও মাসল রিল্যাক্সড থাকে। রাতে সুনিদ্রা হয়।
প্রকৃতির সেরা স্ট্রেস রিলিভার দুধ। উষ্ণ দুধে কাটে মানসিক উদ্বেগ। দুধের পটাশিয়ামের গুণে নার্ভ ও মাসল রিল্যাক্সড থাকে। রাতে সুনিদ্রা হয়।

 

দুধের ৮৭ শতাংশ জলীয়। হাইড্রেটেট থাকার জন্য রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ডায়েটে রাখুন দুধ।
দুধের ৮৭ শতাংশ জলীয়। হাইড্রেটেট থাকার জন্য রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ডায়েটে রাখুন দুধ।

 

রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ঈষদুষ্ণ দুধ পান করলে সুনিদ্রা হয়। রাতে ঘুম আসতে অসুবিধে হলে দুধ পান করুন। তার পর বালিশে মাথা রাখার অপেক্ষা। দ্রুত তলিয়ে যাবেন ঘুমের দেশে।
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ঈষদুষ্ণ দুধ পান করলে সুনিদ্রা হয়। রাতে ঘুম আসতে অসুবিধে হলে দুধ পান করুন। তার পর বালিশে মাথা রাখার অপেক্ষা। দ্রুত তলিয়ে যাবেন ঘুমের দেশে।

Cow Milk vs Buffalo Milk in Benefits: গরুর দুধ না মোষের দুধ? কোনটা খেলে রোগা হবেন? ভাল থাকবে হার্ট? জানুন চুমুক দেওয়ার আগে

ব্যালান্সড ডায়েটের অন্যতম অংশ দুধ। ব্রেকফাস্ট থেকে ডিনার পর্যন্ত নানাভাবে দুধ খাওয়া যায়। গরুর দুধের পাশাপাশি মোষের দুধও ডায়েটে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এই দুয়ের মধ্যে কোনটা বেশি পুষ্টিকর? তাই নিয়ে দ্বন্দ্ব চলতেই থাকে।
ব্যালান্সড ডায়েটের অন্যতম অংশ দুধ। ব্রেকফাস্ট থেকে ডিনার পর্যন্ত নানাভাবে দুধ খাওয়া যায়। গরুর দুধের পাশাপাশি মোষের দুধও ডায়েটে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এই দুয়ের মধ্যে কোনটা বেশি পুষ্টিকর? তাই নিয়ে দ্বন্দ্ব চলতেই থাকে।

 

গরু না মোষ-কোন প্রাণিজ দুধের পুষ্টিগুণ বেশি, সুস্থ থাকার জন্য কোনটা ডায়েটে থাকা দরকার, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।
গরু না মোষ-কোন প্রাণিজ দুধের পুষ্টিগুণ বেশি, সুস্থ থাকার জন্য কোনটা ডায়েটে থাকা দরকার, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।

 

গরুর দুধের তুলনায় মোষের দুধে প্রোটিনের পরিমাণ অনেক বেশি। ফলে পেশিশক্তি তৈরি, শারীরিক বৃদ্ধি এবং সার্বিক সুস্থতায় বেশি কার্যকর হয়। তবে গরুর দুধও প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং একাধিক ভিটামিন ও খনিজে ভরা। হাড়ের সুস্থতায় কার্যকর গরুর দুধ।
গরুর দুধের তুলনায় মোষের দুধে প্রোটিনের পরিমাণ অনেক বেশি। ফলে পেশিশক্তি তৈরি, শারীরিক বৃদ্ধি এবং সার্বিক সুস্থতায় বেশি কার্যকর হয়। তবে গরুর দুধও প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং একাধিক ভিটামিন ও খনিজে ভরা। হাড়ের সুস্থতায় কার্যকর গরুর দুধ।

 

মোষের দুধে স্নেহজাতীয় পদার্থও বেশি। ফলে কর্মশক্তির বেশি যোগান দেয়। ফ্যাট সল্যুবল ভিটামিন এ,ডি, ই এবং কে শোষণ করতে সাহায্য করে।
মোষের দুধে স্নেহজাতীয় পদার্থও বেশি। ফলে কর্মশক্তির বেশি যোগান দেয়। ফ্যাট সল্যুবল ভিটামিন এ,ডি, ই এবং কে শোষণ করতে সাহায্য করে।

 

সংক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করা মোষের দুধ ইমিউনিটি শক্তি গড়ে তোলে। অন্যদিকে ভিটামিন এ, জিঙ্ক, সেলেনিয়াম ভরা গরুর দুধও সাহায্য করে রোগ প্রতিরোধে।
সংক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করা মোষের দুধ ইমিউনিটি শক্তি গড়ে তোলে। অন্যদিকে ভিটামিন এ, জিঙ্ক, সেলেনিয়াম ভরা গরুর দুধও সাহায্য করে রোগ প্রতিরোধে।

 

গরু এবং মোষের দুধে থাকা প্রচুর পটাশিয়াম সাহায্য করে হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে। সোডিয়ামের মাত্রা বজায় রেখে নিয়ন্ত্রণে রাখে ব্লাড প্রেশার।
গরু এবং মোষের দুধে থাকা প্রচুর পটাশিয়াম সাহায্য করে হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে। সোডিয়ামের মাত্রা বজায় রেখে নিয়ন্ত্রণে রাখে ব্লাড প্রেশার।

 

ফ্যাটের পরিমাণ বেশি হলেও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে মোষের দুধ বেশি কার্যকর গরুর দুধের তুলনায়। ভিটামিন এ, ভিটামিন ই এবং সেলেনিয়াম থাকে বলে ত্বকের যত্নেও উপকারী গরু ও মোষের দুধ।
ফ্যাটের পরিমাণ বেশি হলেও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে মোষের দুধ বেশি কার্যকর গরুর দুধের তুলনায়। ভিটামিন এ, ভিটামিন ই এবং সেলেনিয়াম থাকে বলে ত্বকের যত্নেও উপকারী গরু ও মোষের দুধ।

 

গরুর দুধের ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস দাঁতের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। শরীরকে জলশূন্যতার হাত থেকে রক্ষা করে।
গরুর দুধের ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস দাঁতের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। শরীরকে জলশূন্যতার হাত থেকে রক্ষা করে।

 

গরুর দুধের প্রোটিনের অংশ দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি রাখে। ওজন নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত সহায়ক। গবেষণায় দেখা গিয়েছে ডেয়ারি প্রডাক্ট কমায় ওবেসিটি রিস্ক।
গরুর দুধের প্রোটিনের অংশ দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি রাখে। ওজন নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত সহায়ক। গবেষণায় দেখা গিয়েছে ডেয়ারি প্রডাক্ট কমায় ওবেসিটি রিস্ক।

 

ল্যাক্টোজ কনটেন্ট বেশি হওয়ায় গরুর দুধের তুলনায় মোষের দুধ হজম করা কঠিন। মোষের দুধ বেশি দুষ্পাচ্য। তবে টোকোফেরল, রেটিনলের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকার কারণে মোষের দুধ ক্রনিক অসুখের আশঙ্কা কমায়।
ল্যাক্টোজ কনটেন্ট বেশি হওয়ায় গরুর দুধের তুলনায় মোষের দুধ হজম করা কঠিন। মোষের দুধ বেশি দুষ্পাচ্য। তবে টোকোফেরল, রেটিনলের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকার কারণে মোষের দুধ ক্রনিক অসুখের আশঙ্কা কমায়।

 

কেউ কেউ গরুর দুধের মৃদু স্বাদ পছন্দ করেন। কারওর আবার পছন্দ মোষের দুধের ঘন ও ভারী স্বাদ। নির্দিষ্ট জনের শরীরের ধাঁচ এবং ধাত, ওজন, সুস্থতা, পছন্দসই স্বাদ এবং হজমের ক্ষমতা দেখে তবেই ডায়েটিশিয়ান ঠিক করে দেন তিনি গরুর দুধ না মোষের দুধ খাবেন।
কেউ কেউ গরুর দুধের মৃদু স্বাদ পছন্দ করেন। কারওর আবার পছন্দ মোষের দুধের ঘন ও ভারী স্বাদ। নির্দিষ্ট জনের শরীরের ধাঁচ এবং ধাত, ওজন, সুস্থতা, পছন্দসই স্বাদ এবং হজমের ক্ষমতা দেখে তবেই ডায়েটিশিয়ান ঠিক করে দেন তিনি গরুর দুধ না মোষের দুধ খাবেন।