Tag Archives: Cyclone Dana Update

IMD Cyclone Dana Update: দুর্বল হলেও এখনও ভয়ঙ্কর দানা! কলকাতা-সহ বহু জেলায় বৃষ্টির তাণ্ডবের ইঙ্গিত, রেহাই কবে?

পূর্বাভাস অনুযায়ী আজ ভোরে ধামরার কাছে আছড়ে পড়েছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় দানা। কিন্তু দানা যেমন ভয়ঙ্কর রূপে আছড়ে পড়ার কথা ছিল, তা হয়নি। প্রতীকী ছবি।
পূর্বাভাস অনুযায়ী আজ ভোরে ধামরার কাছে আছড়ে পড়েছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় দানা। কিন্তু দানা যেমন ভয়ঙ্কর রূপে আছড়ে পড়ার কথা ছিল, তা হয়নি। প্রতীকী ছবি।
দানার তীব্রতা কম হওয়ায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও অপেক্ষাকৃত কম হয়েছে। তবে ধীরে ধীরে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় দানা। প্রতীকী ছবি।
দানার তীব্রতা কম হওয়ায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও অপেক্ষাকৃত কম হয়েছে। তবে ধীরে ধীরে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় দানা। প্রতীকী ছবি।
তবে দুর্বল হলেও বিপদ কাটেনি দানার। শুক্রবার দক্ষিণবঙ্গের সব জায়গায় হালকা থেকে ভারী বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতীকী ছবি।
তবে দুর্বল হলেও বিপদ কাটেনি দানার। শুক্রবার দক্ষিণবঙ্গের সব জায়গায় হালকা থেকে ভারী বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতীকী ছবি।
শুক্রবার প্রবল বৃষ্টিপাতের লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। কলকাতায় কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। প্রতীকী ছবি।
শুক্রবার প্রবল বৃষ্টিপাতের লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। কলকাতায় কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। প্রতীকী ছবি।
আগামিকাল, অর্থাৎ শুক্রবার হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, বাঁকুড়া এবং পুরুলিয়ায় কমলা সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। টানা বৃষ্টি হলে ফের বহু জেলায় বন্যার পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। প্রতীকী ছবি।
আগামিকাল, অর্থাৎ শুক্রবার হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, বাঁকুড়া এবং পুরুলিয়ায় কমলা সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। টানা বৃষ্টি হলে ফের বহু জেলায় বন্যার পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। প্রতীকী ছবি।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর শনিবার ঝাড়গ্রাম এবং দুই মেদিনীপুরে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। রবিবারও দক্ষিণবঙ্গের কিছু জেলায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। সোমবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার উন্নতি হতে পারে। প্রতীকী ছবি।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর শনিবার ঝাড়গ্রাম এবং দুই মেদিনীপুরে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। রবিবারও দক্ষিণবঙ্গের কিছু জেলায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। সোমবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার উন্নতি হতে পারে। প্রতীকী ছবি।

Cyclone Update IMD:’দানা’ দুর্বল হলেও বিপদ কাটেনি! ১১ জেলায় অশনি সংকেত…! তালিকায় কলকাতাও,কী হবে এর পর?

Cyclone Dana After Effect: ঘূর্ণিঝড় 'দানা' তাণ্ডব করলেও তেমন দাঁত বসাতে পারেনি বঙ্গে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তুলনামূলক কম হলেও, পরবর্তী প্রভাব পড়েছে আবহাওয়ায়। টানা বৃষ্টি আর ঝোড়ো হাওয়ার দাপটে বিপর্যস্ত বাংলার একাধিক জেলা। জলমগ্ন হয়ে পড়েছে উপকূল এলাকা। আতঙ্কিত সাধারণ মানুষ। এই পরিস্থিতিতে আবহাওয়ার গতিপ্রকৃতি কী হবে? জানাচ্ছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
Cyclone Dana After Effect: ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ তাণ্ডব করলেও তেমন দাঁত বসাতে পারেনি বঙ্গে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তুলনামূলক কম হলেও, পরবর্তী প্রভাব পড়েছে আবহাওয়ায়। টানা বৃষ্টি আর ঝোড়ো হাওয়ার দাপটে বিপর্যস্ত বাংলার একাধিক জেলা। জলমগ্ন হয়ে পড়েছে উপকূল এলাকা। আতঙ্কিত সাধারণ মানুষ। এই পরিস্থিতিতে আবহাওয়ার গতিপ্রকৃতি কী হবে? জানাচ্ছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
'দানা'-র প্রভাবে কলকাতা-সহ ১১ জেলায় বৃষ্টির সর্তকতা রয়েছে। আগামী দুই থেকে তিন ঘন্টায় একটানা বৃষ্টি হবে জেলায়। বিক্ষিপ্তভাবে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে দু-এক পশলা। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপু্‌ কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান জেলায় মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানাচ্ছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
‘দানা’-র প্রভাবে কলকাতা-সহ ১১ জেলায় বৃষ্টির সর্তকতা রয়েছে। আগামী দুই থেকে তিন ঘন্টায় একটানা বৃষ্টি হবে জেলায়। বিক্ষিপ্তভাবে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে দু-এক পশলা। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপু্‌ কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান জেলায় মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানাচ্ছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
তীব্র ঘূর্ণিঝড় বা সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম 'দানা'র ল্যান্ড ফল প্রক্রিয়া সামগ্রিকভাবে শেষ। বৃহস্পতিবার রাত ১১:৩০ নাগাদ দানার সামনের অংশ বা ফরওয়ার্ড সেক্টর স্থলভাগ স্পর্শ করে। ঘূর্ণিঝড়ের মধ্যভাগ বা আই মধ্যরাতে মাটি স্পর্শ করে। রাত দেড়'টা থেকে শুক্রবার ভোর সাড়ে তিনটে পর্যন্ত সময় নেয়। মূল ল্যান্ডফল হয় রাত আড়াই'টে নাগাদ। ঘূর্ণিঝড় দানার টেইল বা রিয়ার পার্টস অর্থাৎ লেজের অংশ সম্পূর্ণভাবে স্থলভাগে ঢুকে পড়ে শুক্রবার সকাল সাড়ে সাতটা নাগাদ।
তীব্র ঘূর্ণিঝড় বা সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম ‘দানা’র ল্যান্ড ফল প্রক্রিয়া সামগ্রিকভাবে শেষ। বৃহস্পতিবার রাত ১১:৩০ নাগাদ দানার সামনের অংশ বা ফরওয়ার্ড সেক্টর স্থলভাগ স্পর্শ করে। ঘূর্ণিঝড়ের মধ্যভাগ বা আই মধ্যরাতে মাটি স্পর্শ করে। রাত দেড়’টা থেকে শুক্রবার ভোর সাড়ে তিনটে পর্যন্ত সময় নেয়। মূল ল্যান্ডফল হয় রাত আড়াই’টে নাগাদ। ঘূর্ণিঝড় দানার টেইল বা রিয়ার পার্টস অর্থাৎ লেজের অংশ সম্পূর্ণভাবে স্থলভাগে ঢুকে পড়ে শুক্রবার সকাল সাড়ে সাতটা নাগাদ।
ঝড়ে ভেঙে পড়েছে অজস্র গাছ। সকাল থেকে শুরু হয়েছে রাস্তা পরিষ্কারের কাজ। বাংলা ওড়িশার উপকূলে ব্যাপক ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টির জেরে বড়সড় ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা দেখা যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই জলে ভাসছে একাধিক এলাকা। লাগাতার বৃষ্টির সঙ্গে এলোপাথাড়ি হাওয়া চালাচ্ছে তাণ্ডব।  কলকাতায় জারি কমলা সতর্কতা।
ঝড়ে ভেঙে পড়েছে অজস্র গাছ। সকাল থেকে শুরু হয়েছে রাস্তা পরিষ্কারের কাজ। বাংলা ওড়িশার উপকূলে ব্যাপক ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টির জেরে বড়সড় ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা দেখা যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই জলে ভাসছে একাধিক এলাকা। লাগাতার বৃষ্টির সঙ্গে এলোপাথাড়ি হাওয়া চালাচ্ছে তাণ্ডব। এই আবহাওয়াই চলবে গোটা দিন। কলকাতায় জারি কমলা সতর্কতা। (orange alert)
ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’-র প্রভাবে প্রবল বৃষ্টি শুরু হয়েছে আট জেলায়। সকালে কয়েক ঘণ্টা টানা বৃষ্টির সর্তকতা জারি করা হয়েছে। বিক্ষিপ্তভাবে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। আজ, শুক্রবার বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে আট জেলায়। উত্তর ও দই সব ক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, কলকাতা, হাওড়া, হুগলি এবং ঝাড়গ্রাম জেলায় অধিক বৃষ্টির সম্ভাবনা। সর্তকতা আলিপুর আবহাওয়া দফতরের।
ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’-র প্রভাবে প্রবল বৃষ্টি শুরু হয়েছে আট জেলায়। সকালে কয়েক ঘণ্টা টানা বৃষ্টির সর্তকতা জারি করা হয়েছে। বিক্ষিপ্তভাবে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। আজ, শুক্রবার বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে আট জেলায়। উত্তর ও দই সব ক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, কলকাতা, হাওড়া, হুগলি এবং ঝাড়গ্রাম জেলায় অধিক বৃষ্টির সম্ভাবনা। সর্তকতা আলিপুর আবহাওয়া দফতরের।
কখন দুর্বল হবে ঘূর্ণিঝড়টি? পূর্বাভাস বলছে আগামী কয়েক ঘণ্টা প্রবল শক্তিতে দাপট চালালেও বিকাল চারটের পর ধীরে ধীরে দুর্বল হবে প্রাকৃতিক দানব অতি শক্তিশালি ঘূর্ণিঝড় 'দানা'।
কখন দুর্বল হবে ঘূর্ণিঝড়টি? পূর্বাভাস বলছে আগামী কয়েক ঘণ্টা প্রবল শক্তিতে দাপট চালালেও বিকাল চারটের পর ধীরে ধীরে দুর্বল হবে প্রাকৃতিক দানব অতি শক্তিশালি ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’।
এর জেরে পশ্চিমবঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি অব্যাহত থাকবে দিনভর। কিছু জায়গায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি চলবে।পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণায় স্টর্ম সার্জ বা জলোচ্ছ্বাস সতর্কতা থাকছে।
এর জেরে পশ্চিমবঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি অব্যাহত থাকবে দিনভর। কিছু জায়গায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি চলবে।পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণায় স্টর্ম সার্জ বা জলোচ্ছ্বাস সতর্কতা থাকছে।
সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাগুলি বিকাল চারটে পর্যন্ত উত্তাল থাকবে। মৎস্যজীবীদের জন্য জারি রয়েছে সতর্কবার্তা। পর্যটকদেরও সমুদ্রের পাড়ে যাওয়া মানা।
সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাগুলি বিকাল চারটে পর্যন্ত উত্তাল থাকবে। মৎস্যজীবীদের জন্য জারি রয়েছে সতর্কবার্তা। পর্যটকদেরও সমুদ্রের পাড়ে যাওয়া মানা।

Mamata Banerjee: ‘‘বাংলাকে বন্যা, সাইক্লোনে এক টাকাও দেওয়া হয় না’’ ‘দানা’ বৈঠকে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী

কলকাতা: আগে থেকেই বাংলায় সরকারী সতর্কতা ছিল তুঙ্গে৷ আশঙ্কাও ছিল৷ সকাল হতেই দেখা গেল সেই আশঙ্কা পুরোটাই অমূলক নয়৷ ঝড়ের দাপট সরাসরি শহর কলকাতায় না লাগলেও রাজ্যের বেশ কিছু অঞ্চল থেকে ক্ষয়-ক্ষতির খবর পাওয়া যাচ্ছে৷

সেই কারণেই আজ, ২৫ অক্টোবর শুক্রবার, নয় জেলার জেলা শাসক, জেলা পরিষদ ও অনান্য আধিকারিকদের নিয়ে ভিডিও বৈঠকে বসেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ সেখানে ‘দানা’-দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতির হিসেব চাইলেন তিনি৷

এ প্রসঙ্গে মুখ্য সচিব তাঁকে জানিয়েছেন, কিছু জেলায় ঝোড়ো হাওয়ার জন্য ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এখনও অবধি রাজ্য ২ লাখ ১৬ হাজার লোককে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে গিয়েছে৷

মমতা জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দেন, সব জায়গায় যাতে প্রয়োজনমতো ত্রাণ পৌঁছে যায়, তা নিশ্চিত করতে৷ ‘দানা’ র প্রভাবে কপিলমনি আশ্রমে জল ঢুকে গিয়েছে৷ সেই নিয়েও সাগরের বিধায়কের সঙ্গে কথা বলেন তিনি৷

নামখানার বিধায়কদের সঙ্গেও কথা বললেন মুখ্যমন্ত্রী৷ বাঁকুড়ার জেলা শাসক জানায়, ঘুর্ণিঝড় সেখানে অনেকটাই প্রভাব ফেলেছে৷ জেলা জুড়ে ২৯ টা ক্যাম্প চলছে, আড়াই হাজার মানুষ সেখানে আশ্রয় নিয়েছেন৷ অতিবৃষ্টির জেরে প্রায় ২৭টি মাটির বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে৷ আড়াই হাজার মানুষকে ক্যাম্পে রাখা আছে।

কৃষকদের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও জানতে চেয়েছেন তিনি৷ কৃষি সচিবের কাছ থেকে ক্ষতির তালিকা চেয়েছেন৷ সচিবকে যে সমস্ত জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার একটা তালিকা করার নির্দেশ দেন তিনি৷ ৩১ নভেম্বর, পর্যন্ত বাড়িয়ে দেওয়া হলো বিমার সুযোগ৷

উত্তরচব্বিশ পরগণাতে যাঁদের বাড়ি ডুবে গিয়েছে, তারও একটা তালিকা করে মুখ্যসচিবের কাছে পাঠানোর নির্দেশ দেন। জেটির কোনও ক্ষতি হয়েছে সেই বিষয়েও খোঁজ খবর নেন মূখ্যমন্ত্রী৷

তাছাড়াও আগে যে বন্যা হয়েছে, তার কাজেরও হিসেব চেয়েছেন৷ এই সময় আরও বেশি করে মেডিক্যাল ক্যাম্প করার পরামর্শ দেন তিনি৷ এইসময় ডেঙ্গু বাড়তে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেন।

তার জন্য আগাম সতর্কতা নেওয়ার নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী৷ তাছাড়াও প্রত্যেক হাসপাতালে সাপের ওষুধ অ্যান্টি ভেনাম যাতে থাকে তাও নিশ্চিত করতে বলেন।

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সবরকম ভাবে পাশে থাকার জন্য জেলা শাসকদের নির্দেশ দেন তিনি৷ তাঁদের কাজের ঢালাও প্রশংসা করে বলেন, ‘‘যাদের বই নষ্ট হয়েছে তাঁদের বই কিনে দিতে হবে। অনেকেরই বাড়ি ডুবে গিয়েছে, তাঁরাও যেন জামা কাপড় পায়, সেই দিকে খেয়াল রাখুন৷ একটা নয় তিনটে করে ত্রিপল দিতে হবে৷ উত্তরবঙ্গে ম্যালেরিয়া বেশি হয় ওঁদের মশারি দিতে হবে।’’

বর্ষার পর নানা রকম রোগের প্রাদুর্ভাব হয়, সেই দিকে লক্ষ রেখে জেলা-জেলায় স্বাস্থ্যপরিকাঠামো ঢালাও সাজানোর নির্দেশ দেন৷ ভাইরাল জিকা বা ডেঙ্গু যাতে না বৃদ্ধি পায় সেই দিকেও নজর দেওয়ার কথা বলেন৷

এইদিনের বৈঠকে তিনি বলেন,‘‘টেলি মেডিসিন কাজে লাগাও। প্রসূতি মায়েদের যত্ন রাখতে হবে৷ ডায়রিয়া ওষুধ,ও আর এস রাখতে হবে’’

বন্যা দুর্গত অঞ্চলে যাতে জলের সমস্যা না হয়, তার জন্য পর্যাপ্ত ট্যাঙ্ক পাঠানোর নির্দেশ দেন৷ ত্রাণ বিতরণে যেন কোনও রকম সমস্যা না হয়, সেই নিয়ে বার বার সতর্ক করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ এই জন্য জেলা শাসক ও পুলিশ সুপারদের একসঙ্গে কাজ করার নির্দেশ দেন৷

সুন্দর বনে আরও প্রায় ১৫ কোটি ম্যানগ্রোভ লাগানোর নির্দেশ দেন তিনি৷ দিঘা, হলদিয়া রামনগরের পরিস্থিতিরও খোঁজ নেন তিনি৷ জগন্নাথ মন্দিরের সব ঠিক আছে কি না তাও জানতে চান, বৈঠকে৷ সামনেই ছট পুজো তার আগে ঘাটগুলোকে পরিষ্কার করে ফেলারও নির্দেশ দেন৷

এই বৈঠকে ডিভিসির জল ছাড়া ও কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আবারও তোপ দাগেন৷ তিনি বৈঠকে অভিযোগের সুরে বলেন, ‘‘বাংলাকে বন্যা, সাইক্লোনে এক টাকাও দেওয়া হয় না।’’

দুর্যোগে রাজ্যের একজনের মৃত্যু বলে জানিয়েছে রাজ্য প্রশাসন৷ মুখ্যমন্ত্রী জানা, ‘‘একজনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি৷ সেটাও খুব দুর্ভাগ্যজনক’’ প্রশাসনকে মৃত ব্যক্তির পরিবারের পাশে দাঁড়ানোরনির্দেশ দেন তিনি৷

Puri Sea Beach: আর বোধহয় জীবনে পুরী বেড়াতে যাবে না এই পরিবার, কারণ শুনলে মাথা ঘুরে যাবে!

হুগলি: সপরিবারে পুরী বেড়াতে গিয়েছিলেন ছুটি কাটাবেন বলে কিন্তু সেখানে বাঁধ সাধে ঘূর্ণিঝড় দানা! ইচ্ছা ছিল ঘূর্ণিঝড়ের ল্যান্ডফল দেখে বাড়ি ফিরবেন! কিন্তু তাতেও বাধা হয়ে দাঁড়ায় দূরপাল্লার ট্রেন বাতিল হয়ে যাওয়া। তারপরেই মাথায় হাত পড়ে চুঁচুড়ার ধরমপুরের কুন্ডু ও পাল পরিবারের।

অবশেষে সাইক্লোনের ভয়ে পুরী ছেড়ে বাস ধরে বাড়ি ফিরলেন চুঁচুড়ার দুই পরিবার। ঘূর্ণিঝড় দানার ল্যান্ডফল হয়েছে বৃহস্পতিবার রাতে। মূলত ওড়িশায় এই ঝড়ের প্রভাব পড়বে সব থেকে বেশি। ভ্রমণপিপাসু বাঙালি ঘোরার সবচেয়ে প্রিয় জায়গা পুরীতে আগে থেকেই উপস্থিত ছিলেন বহু পর্যটক। তবে সাইক্লোনের কারণে সমুদ্র উপকূল পুরীকে পর্যটক শূন্য করতে চাইছিলেন ওড়িশা প্রশাসন। ঝড়ের কারণে বন্ধ করে দেওয়া হয়, ট্রেন চলাচল।

আরও পড়ুন: ‘দানা’র প্রভাবে উত্তাল সমুদ্র, নিম্নচাপের ভারী বৃষ্টিতে আতঙ্কে গাঙ্গেয় সুন্দরবনের বাসিন্দারা

এই পরিস্থিতিতেই পুরীতে উপস্থিত ছিলেন চুঁচুড়ার দুই পরিবারের মোট ৬ জন সদস্য। তাঁরা ভেবেছিলেন পুরীতে ছুটি কাটানোর উপভোগ দ্বিগুণ করবেন ঘূর্ণিঝড়ের ল্যান্ডফল দেখে। তবে পারিপার্শ্বিক মানুষজন যেভাবে তাঁদের আমফানের অভিজ্ঞতা জানিয়েছিল তাতে নিজেদের ভয় আর ধরে রাখতে পারেননি ওই দুই পরিবার। আমফানে কীভাবে বালিতে ঢেকে গিয়েছিল গোটা শহর সেই গল্প শুনেছিলেন তারা। ২৮ দিন লেগে গিয়েছিল সমস্ত জায়গা থেকে বালি সরাতে এমনও ঘটনা শুনেছেন ওই পরিবারের লোকজন, তারপরেই তড়িঘড়ি ফিরেছেন নিজেদের বাড়ি চুঁচুড়ায়। ট্রেন না থাকলেও বাস ধরে বাড়ি ফিরেছেন তারা।

আরও পড়ুন: বিয়ের ২৫ দিন পর গৌরীকে নিয়ে হানিমুনে পশ্চিমবঙ্গের কোথায় এসেছিলেন শাহরুখ? জায়গার নাম শুনলে হা হয়ে যাবেন!

এই বিষয়ে পরিবারের সদস্যরা জানান, তাঁরা কুড়ি তারিখে পুরী পৌঁছেছিলেন সমুদ্র সৈকত ভ্রমণের জন্য। প্রথম দুদিন আবহাওয়া ঠিক থাকলেও পরের দিন থেকে সতর্কতা জারি করে ওড়িশা প্রশাসন। পরবর্তীতে হোটেলগুলি থেকে বাইরে বেরোনোর নিষেধাজ্ঞা জারি করলে তাঁরা প্রথমে ভেবেছিলেন হোটেলে থেকেই কাটিয়ে দেবেন। হোটেল মালিকেরাও বলেছিলেন হয় হোটেলে থাকতে, না হলে বাড়ি চলে যেতে। তবে এলাকার স্থানীয় বাসিন্দাদের থেকে ঘূর্ণিঝড়ের আগের অভিজ্ঞতা শুনে নিজেদের ভয়ে ধরে রাখতে পারেননি তাঁরা আর। পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার ওষুধ মজুদ না থাকার কারণে ট্রেন বন্ধ থাকার সত্বেও বাস ধরে কোনওক্রমে বাড়ি ফিরেছেন চুঁচুড়ার কুন্ডু ও পাল পরিবারের ছয়জন সদস্য।

রাহী হালদার

Cyclone Dana: ‘দানা’র প্রভাবে উত্তাল সমুদ্র, নিম্নচাপের ভারী বৃষ্টিতে আতঙ্কে গাঙ্গেয় সুন্দরবনের বাসিন্দারা

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: ঘূর্ণিঝড় দানা’র প্রভাবে গতকাল থেকে গাঙ্গেয় সুন্দরবন এলাকায় চলছে বৃষ্টি সঙ্গে রয়েছে দমকা হাওয়া। আর যার জেরে বিপর্যস্ত গাঙ্গেয় সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকা।

গতকাল রাত থেকেই ঝড় বৃষ্টির দাপট বাড়তে থাকে জেলাজুড়ে। রাত ১২টার পর থেকে ঝড়ের দাপট বাড়ে।  তবে সবচেয়ে বেশি ঝড়ের দাপট ছিল সুন্দরবন এলাকায়। সাগর, নামখানা, পাথরপ্রতিমায় বেশকিছু গাছের ডাল ভেঙেছে। রাতেই জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেই গাছ কেটে সরিয়ে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে।এখনো পর্যন্ত ভারী বৃষ্টি হচ্ছে সঙ্গে রয়েছে দমকা হাওয়া। শুক্রবার দিনভর ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা আছে। জেলা জুড়ে জারি রয়েছে লাল সর্তকতা।

আরও পড়ুন: পায়ে ব্যথায় জীবন ওষ্ঠাগত? চোখে জল আসে? বাঁচতে হলে জানুন, রইল ডাক্তারের পরামর্শ

দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাশাসক সুমিত গুপ্তার বেলায় গঙ্গাসাগরে আসার সম্ভবনা রয়েছে। ঝড় চলে যাওয়ায় কিছুটা হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছেন গাঙ্গেয় সুন্দরবনের বাসিন্দারা। কিন্তু বৃষ্টি ও জলোচ্ছ্বাস চিন্তায় রেখেছে তাঁদের। জেলার সব ফেরি পরিষেবা বন্ধ থাকবে আজও। বেলা বাড়লে ক্ষয়ক্ষতির চিত্র পরিষ্কার হবে।

আরও পড়ুন: বিয়ের ২৫ দিন পর গৌরীকে নিয়ে হানিমুনে পশ্চিমবঙ্গের কোথায় এসেছিলেন শাহরুখ? জায়গার নাম শুনলে হা হয়ে যাবেন!

দুর্যোগের জেরে নদী ও সমুদ্রের জলস্তর বেড়েছে। ফলে জলোচ্ছ্বাস দেখা দিয়েছে বকখালি ও মৌসুনি দ্বীপে। বৃষ্টির জেরে এমনিতেই বেহাল বাঁধের মাটি নরম হয়ে রয়েছে আর এই উত্তাল নদী এবং সমুদ্রের ঢেউয়ে নতুন করে বাঁধ ভেঙে প্লাবনের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। সমস্ত পরিস্থিতির দিকে নজর রেখেছে জেলা প্রশাসন।

নবাব মল্লিক

Cyclone Dana: আশঙ্কা ছিল, প্রস্তুতিও; ঘূর্ণিঝড় দানার তেমন প্রভাব পড়ল না সুন্দরবনের এই অংশে! স্বস্তিতে প্রান্তিক মানুষেরা

উত্তর ২৪ পরগনা:বৃহস্পতিবার রাতেই ল্যান্ডফল করেছে ঘূর্ণিঝড় দানা। কিন্তু দানার থাবায় তেমন প্রভাব পড়ল না সুন্দরবন এলাকায়। গতকাল থেকেই ঝড়ো হাওয়া ও তুমুল বৃষ্টিপাত শুরু হলেও দানার তেমন প্রভাব দেখা গেল না এই অংশে ।

তবে সুন্দরবন এলাকার বেশ কিছু জায়গায় কৃষি জমিতে জল জমে গিয়েছে৷  বেশ কিছু ফসল দমকা হওয়ার দাপটে নুয়ে পড়েছে। একই রকম ভাবে সুন্দরবন এলাকায় নদীগুলোতে বেড়েছে জলস্ফীতি। নদীর জল কানায়-কানায় জলপূর্ণ।

আরও পড়ুন: ভেঙে পড়ল মাটির বাড়ি থেকে বিদ্যুতের খুঁটি, শহরে দাপট কমলেও জেলায় জেলায় ‘দানা’র হানা, মাথায় হাত চাষিদের

বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করা গভীর নিম্নচাপটি গতকাল মধ্যরাতে ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গের সংলগ্ন উপকূলে আছড়ে পড়ছে ‘দানা’। এর ফলে দক্ষিণবঙ্গের উপকূলের জেলা-সহ দঙ্গিণবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া বইছে। সাগর রয়েছে উত্তাল।

আরও পড়ুন: ধনতেরাসের দিন রান্না করুন এই ৩ সব্জি, পাবেন ধনকুবেরের আশীর্বাদ, বাড়িতে সুখ-সমৃদ্ধির বৃষ্টি হবে

তবে এখনওপর্যন্ত উত্তর ২৪ পরগনা জেলার সুন্দরবন এলাকার হিঙ্গলগঞ্জ, সন্দেশখালি, মিনাখাঁ সহ বিভিন্ন এলাকায় তেমন বড় কিছু ক্ষয়ক্ষতি এখনও পর্যন্ত সামনে আসেনি।

প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কথা আসলেই প্রথমে সুন্দরবনের ভৌগলিক মানচিত্রের কথা মাথায় আসে। বার-বার প্রকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতবিক্ষত হয়েছে সুন্দরবনের একাধিক এলাকা।

সুন্দরবন এলাকার ক্ষতবিক্ষত হওয়ার পিছনে প্রধান কারণ দুর্বল নদীবাঁধ। বিগত দিনে আমফান, ইয়াশ ও আয়লার মতো প্রাকৃতিক রোষে ক্ষতিগ্রস্ত সুন্দরবন অঞ্চল।

প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে নদী বাঁধ। বিপন্ন হয়েছে সুন্দরবনের সামাজিক জীবন। ঘূর্ণিঝড় দানার আগে প্রবল আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছিল নদী পারের বাসিন্দারা। কিন্তু দানার প্রভাব তেমন ভাবে না পড়ায় কিছুটা স্বস্তিতে রয়েছে প্রান্তিক মানুষেরা।
জুলফিকার মোল্লা

Cyclone Dana: দানা-র জের, টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন নিউটাউন থেকে পার্কসার্কাস, কলকাতায় কোথায় কী হাল? কোন রাস্তা এড়াবেন? দেখে নিন শহরের ‘জলছবি’

কলকাতা: ওড়িশার উপকূলে আছড়ে পড়েছে প্রবল শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’। গতকাল মধ্যরাত থেকেই তার ‘ল্যান্ডফল’ প্রক্রিয়া শুরু হয়। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভোররাত থেকেই টানা বৃষ্টিতে জলবন্দি হয়ে পড়েছে শহর কলকাতা। শহরের বিভিন্ন এলাকায় জল জমার খবর পাওয়া যাচ্ছে।

টানা বৃষ্টির জেরে জল জমেছে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের বেশ কিছু জায়গায়। এ ছাড়া মহাত্মা গান্ধী রোড, পার্ক স্ট্রিট, থিয়েটার রোড, ক্যামাক স্ট্রিটে জল জমেছে। উত্তর বন্দর থানার কাছে স্ট্র্যান্ড রোডের একাংশ জলমগ্ন হয়ে রয়েছে। জল জমেছে সায়েন্স সিটির কাছেও। বেলঘরিয়া রোড, বর্ধমান রোড এবং আলিপুরের কিছু কিছু রাস্তায় জল জমেছে।

নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে কলকাতা পুরসভার কন্ট্রোল রুমের সামনের রাস্তায় জল জমার খবর পাওয়া গিয়েছে। পুরসভায় ঢোকার গেট সংলগ্ন রাস্তাতেও জল জমে রয়েছে।
এছাড়াও, পার্কসার্কাস সেভেন পয়েন্টের কাছে বিভিন্ন রাস্তায় জল জমেছে। বিশেষ করে এজেসি ফ্লাইওভারের ওঠার মুখে এবং নামার দিকে জল জমে রয়েছে।

আরও পড়ুন: আপনি কি চিংড়ি ভালবাসেন? বড় খবর, বাজারে অমিল হতে চলেছে চিংড়ি! কেন?

সব থেকে বেশি জল জমার খবর পাওয়া গিয়েছে নিউটাউন বাসস্ট্যান্ডের কাছে। সেখানকার গোটা রাস্তাই প্রায় জলমগ্ন।
নিউ টাউন নজরুল তীর্থ থেকে নিউ টাউন বাস স্ট্যান্ড যাওয়ার রাস্তা পর্যন্ত প্রায় এক হাঁটু সমান জল জমে রয়েছে।
সকাল থেকে অবিরাম ধারাপাতে জলমগ্ন হয়েছে ভিআইপি রোডের হলদিরাম এয়ারপোর্ট সংলগ্ন রাস্তাও। সেখানেও প্রায় হাঁটু সমান জল দাঁড়িয়ে গিয়েছে।

আরও পড়ুন: শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখায় ট্রেন চলাচল শুরু, পরিষেবা স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে
রাস্তা থেকে জল বের করার ক্ষেত্রে সচেষ্ট হয়েছে কলকাতা পুরসভা। গতকাল রাত থেকেই কন্ট্রোলরুমে হাজির থেকে গোটা পরিস্থিতির উপর নজর রাখছিলেন শহরের মেয়র ফিরহাদ হাকিম। তিনিও নির্দেশ দিয়েছেন শহরের কোথাও যেন জল জমে না থাকে সে বিষয়ে সুনিশ্চিত করা। সেই বিষয়েই তৎপর হয়েছে প্রশাসন এবং পুরসভা।

‘দানা’র প্রভাবে কলকাতা এবং সংলগ্ন জেলাগুলিতে শুক্রবার দিনভর ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। শনিবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ কমবে।

Cyclone Dana-local train: ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে বিপর্যস্ত হাওড়া-শিয়ালদহের লোকাল ট্রেন পরিষেবা! চরম দুর্ভোগে যাত্রীরা

ঘূর্ণিঝড়ের জন্য বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত বন্ধ ছিল লোকাল ট্রেন চলাচল। তার পরে লোকাল ট্রেন চলাচল শুরু হলেও ট্রেন চালাতে গিয়ে সমস্যা পড়ছেন কর্তৃপক্ষ। প্রতীকী ছবি।
ঘূর্ণিঝড়ের জন্য বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত বন্ধ ছিল লোকাল ট্রেন চলাচল। তার পরে লোকাল ট্রেন চলাচল শুরু হলেও ট্রেন চালাতে গিয়ে সমস্যা পড়ছেন কর্তৃপক্ষ। প্রতীকী ছবি।
প্রবল বর্ষণের কারণে লাইনে একাধিক জায়গায় জল জমে গিয়েছে। এর ফলে লোকাল ট্রেন চলাচল বিপর্যস্ত। বিশেষ করে হাওড়া ডিভিশনের। প্রতীকী ছবি।
প্রবল বর্ষণের কারণে লাইনে একাধিক জায়গায় জল জমে গিয়েছে। এর ফলে লোকাল ট্রেন চলাচল বিপর্যস্ত। বিশেষ করে হাওড়া ডিভিশনের। প্রতীকী ছবি।
জল নামাতে ইতিমধ্যেই তৎপর হয়েছে পূর্ব রেল। কারশেডে পাম্প চালানো হচ্ছে, তবে জল বার করতে এখনও অনেকটা সময় লাগতে পারে বলে অনুমান। প্রতীকী ছবি।
জল নামাতে ইতিমধ্যেই তৎপর হয়েছে পূর্ব রেল। কারশেডে পাম্প চালানো হচ্ছে, তবে জল বার করতে এখনও অনেকটা সময় লাগতে পারে বলে অনুমান। প্রতীকী ছবি।
শিয়ালদহ ডিভিশনেও ট্রেন চালাতে গিয়ে সমস্যা পড়ছে রেল। একাধিক জায়গায় লাইনে জল জমেছে। যার ফলে শিয়ালদহ সাউথ-সহ একাধিক লাইনে ট্রেন দেরিতে চলছে। প্রতীকী ছবি।
শিয়ালদহ ডিভিশনেও ট্রেন চালাতে গিয়ে সমস্যা পড়ছে রেল। একাধিক জায়গায় লাইনে জল জমেছে। যার ফলে শিয়ালদহ সাউথ-সহ একাধিক লাইনে ট্রেন দেরিতে চলছে। প্রতীকী ছবি।
যদিও লাইন থেকে জল সরানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই কারণেই রেল চলাচল, বিশেষ করে লোকাল ট্রেন চলাচল অত্যন্ত শ্লথ করা হয়েছে। প্রতীকী ছবি।
যদিও লাইন থেকে জল সরানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই কারণেই রেল চলাচল, বিশেষ করে লোকাল ট্রেন চলাচল অত্যন্ত শ্লথ করা হয়েছে। প্রতীকী ছবি।

Cyclone Dana: দৈত্যের মতো ঢেউ! ‘দানা’র ল্যান্ডফলের পর কী ভয়ঙ্কর চেহারা নিয়েছে বাংলার এই জনপ্রিয় স্থল! দেখলে শিউরে উঠবেন

দক্ষিণ ২৪ পরগনার: বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ ল্যান্ড ফল করার পর ভয়ঙ্কর চেহারা ধারণ করেছে প্রকৃতি। বৃহস্পতিবার রাত থেকে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র প্রভাবে তাণ্ডব লীলা শুরু করেছে প্রকৃতি। রাতে একাধিক এলাকায় দমকা ঝোড়ো হাওয়ার কারণে মাটি থেকে উপড়ে বেশ কিছু গাছ। বিধ্বংসী দৈত্যাকার ঢেউ। আছড়ে পড়ছে উপকূলে। আতঙ্কিত হয়ে রয়েছে এলাকাবাসীরা। দমকা ঝোড়ো হাওয়ার পাশাপাশি শুরু হয়েছে মুষলধারে বৃষ্টি।

আরও পড়ুন- ‘দানা’ বিপর্যয়ে এ কী হাল দেশের বিখ্যাত আশ্রমের? দেখুন সেই ভয়ানক ভিডিও

বৃষ্টি ও তার সঙ্গে ঝড়ো হাওয়া বইছে। উপকূল তীরবর্তী এলাকার মানুষজনদের নিরাপদ আশ্রয় নিয়ে যাওয়া হয়েছে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে। খোলা রাখা হয়েছে ফ্লাড শ্লেল্টার। সেখানে মজুত রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানীয় জল এবং শুকনো খাবার। এর পাশাপাশি সুন্দরবনের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র গুলিতে বাড়তি নজরদারি চালানো হচ্ছে ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার উপকূল তীরবর্তী এলাকার মাটির নদী বাঁধ গুলির উপর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নজরদারী চালানো হচ্ছে। যাতে কোন রকম ভাবেই নদী বাঁধ ভেঙে গ্রামে প্লাবিত না হয়।

আরও পড়ুন- ‘এতদিনে খোলাখুলি স্বীকার করে নেওয়ার সময় এসেছে’…, দাম্পত্য নিয়ে মুখ খুললেন অভিষেক?

তবে যেভাবে বৃষ্টি শুরু হয়েছে তাতে বেহাল নদী বাধ গুলি নিয়ে চিন্তিত নদীর পাড়ে বাসিন্দাদের। নদী বাঁধ ভেঙে যে কোন সময় প্লাবিত হতে পারে কুলতলি গোসাবা এই সমস্ত এলাকার বেহাল বাঁধ গুলি। যদিও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার প্রান্তিক এলাকা থেকে মানুষজনদের নিরাপদ আশ্রয়ে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন প্রান্তিক এলাকায় সব ধরনের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী মোতায়ন করা হয়েছে। কোনরকম ভাবে সমস্যা হলেই তারা সাথে সাথেই পৌঁছে যাচ্ছে সেই সমস্ত এলাকায়।

সুমন সাহা

Cyclone Dana Effect in West Bengal: ভেঙে পড়ল মাটির বাড়ি থেকে বিদ্যুতের খুঁটি, শহরে দাপট কমলেও জেলায় জেলায় ‘দানা’র হানা, মাথায় হাত চাষিদের

আগে থেকেই বাংলায় সরকারী সতর্কতা ছিল তুঙ্গে৷ আশঙ্কাও ছিল৷ সকাল হতেই দেখা গেল সেই আশঙ্কা পুরোটাই অমূলক নয়৷ ঝড়ের দাপট সরাসরি শহর কলকাতায় না লাগলেও রাজ্যের বেশ কিছু অঞ্চল থেকে ক্ষয়-ক্ষতির খবর পাওয়া যাচ্ছে৷
আগে থেকেই বাংলায় সরকারী সতর্কতা ছিল তুঙ্গে৷ আশঙ্কাও ছিল৷ সকাল হতেই দেখা গেল সেই আশঙ্কা পুরোটাই অমূলক নয়৷ ঝড়ের দাপট সরাসরি শহর কলকাতায় না লাগলেও রাজ্যের বেশ কিছু অঞ্চল থেকে ক্ষয়-ক্ষতির খবর পাওয়া যাচ্ছে৷
আলিপুর আবহাওয়া দফতরের সর্বশেষ রিপোর্ট বলছে, ঘূর্ণিঝড় 'দানা'র ল্যান্ডফল শুরু হয়েছিল বৃহস্পতিবার রাত ১১:৩০টা নাগাদ। হাভালিখাটি নেচার ক্যাম্পের কাছে হয়েছে ল্যাণ্ডফল। আজ, শুক্রবার সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ সম্পন্ন হয় এই প্রক্রিয়া। তার পর থেকেই রাজ্যের বেশ কিছু জায়গায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়ে গিয়েছে৷
আলিপুর আবহাওয়া দফতরের সর্বশেষ রিপোর্ট বলছে, ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র ল্যান্ডফল শুরু হয়েছিল বৃহস্পতিবার রাত ১১:৩০টা নাগাদ। হাভালিখাটি নেচার ক্যাম্পের কাছে হয়েছে ল্যাণ্ডফল। আজ, শুক্রবার সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ সম্পন্ন হয় এই প্রক্রিয়া। তার পর থেকেই রাজ্যের বেশ কিছু জায়গায় ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টিপাত শুরু হয়ে গিয়েছে৷
এর প্রভাবে সকাল থেকেই পশ্চিম মেদিনীপুর জেলাতে ঝড়ো হাওয়া বইছে৷ দানার তাণ্ডবে এই জেলায় ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে৷ যার জেরে মাথায় হাত চাষীদের৷ ঝড়ো হাওয়ার দাপটে প্রায় ৩০টি ইলেকট্রিক খুঁটি ভেঙে গিয়েছে৷ উপড়ে গেছে গাছ৷ বৃষ্টি ও ঝড়ের দাপট সহ্য না করতে পেরে একাধিক মাটির বাড়িও ভেঙে গিয়েছে৷
এর প্রভাবে সকাল থেকেই পশ্চিম মেদিনীপুর জেলাতে ঝড়ো হাওয়া বইছে৷ দানার তাণ্ডবে এই জেলায় ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে৷ যার জেরে মাথায় হাত চাষীদের৷ ঝড়ো হাওয়ার দাপটে প্রায় ৩০টি ইলেকট্রিক খুঁটি ভেঙে গিয়েছে৷ উপড়ে গেছে গাছ৷ বৃষ্টি ও ঝড়ের দাপট সহ্য না করতে পেরে একাধিক মাটির বাড়িও ভেঙে গিয়েছে৷
আশঙ্কা করা হয়েছিল আগেই। সেই মতো জোর প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছিল। দানার জেরে ক্ষয়ক্ষতি অনেকটাই বেশি হল পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়। এখনও পর্যন্ত ৭১টি বিদ্যুতের খুঁটি পড়েছে। বিভিন্ন জায়গায় ২৫০-এর ও বেশি গাছ পড়ে গিয়েছে।
আশঙ্কা করা হয়েছিল আগেই। সেই মতো জোর প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছিল। দানার জেরে ক্ষয়ক্ষতি অনেকটাই বেশি হল পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়। এখনও পর্যন্ত ৭১টি বিদ্যুতের খুঁটি পড়েছে। বিভিন্ন জায়গায় ২৫০-এর ও বেশি গাছ পড়ে গিয়েছে।
 পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার জেলাশাসক খুরশেদ আলি কাদেরী জানান মুখ্যমন্ত্রীকে ইতিমধ্যেই রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে সার্বিক রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে৷ যাঁদের চাষের ক্ষতি হয়েছে তাঁদের শষ্য বিমার মধ্য দিয়ে ক্ষতি পূরন দেওয়া হবে।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার জেলাশাসক খুরশেদ আলি কাদেরী জানান মুখ্যমন্ত্রীকে ইতিমধ্যেই রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে সার্বিক রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে৷ যাঁদের চাষের ক্ষতি হয়েছে তাঁদের শষ্য বিমার মধ্য দিয়ে ক্ষতি পূরন দেওয়া হবে।
ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে সকাল থেকেই মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয়ে গিয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বিভিন্ন প্রান্তে৷ দেগঙ্গার হরেকৃষ্ণ কলোনির প্রায় ৬০ টি পরিবার জলমগ্ন। জীবন বাঁচাতে তাঁদের স্থানীয় একটি শিশু শিক্ষা কেন্দ্রে আশ্রয় নিযতে হয়েছে। তাঁদের অভিযোগ এলাকার নিকাশি ব্যবস্থার বেহাল থাকায় কারণেই প্রতিবছর এই দূর্ভোগ পোহাতে হয়।
ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে সকাল থেকেই মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয়ে গিয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বিভিন্ন প্রান্তে৷ দেগঙ্গার হরেকৃষ্ণ কলোনির প্রায় ৬০ টি পরিবার জলমগ্ন। জীবন বাঁচাতে তাঁদের স্থানীয় একটি শিশু শিক্ষা কেন্দ্রে আশ্রয় নিযতে হয়েছে। তাঁদের অভিযোগ এলাকার নিকাশি ব্যবস্থার বেহাল থাকায় কারণেই প্রতিবছর এই দূর্ভোগ পোহাতে হয়।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভোররাত থেকে একটানা বৃষ্টি হচ্ছে ডায়মন্ড হারবারে, সঙ্গে চলছে ঝড়ো হাওয়া৷ আগাম সতর্কতার জন্য অনেককেই নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে৷ সকাল থেকেই শুনশান এলাকার রাস্তাঘাট৷
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভোররাত থেকে একটানা বৃষ্টি হচ্ছে ডায়মন্ড হারবারে, সঙ্গে চলছে ঝড়ো হাওয়া৷ আগাম সতর্কতার জন্য অনেককেই নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে৷ সকাল থেকেই শুনশান এলাকার রাস্তাঘাট৷
ফলে ধান, কপি, সিম, পটল, বেগুন-সহ শীতকালীন ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতির পরিমাণ প্রায় কয়েক লক্ষ টাকা৷ সব মিলিয়ে মাথায় হাত চাষীদের৷ তাঁদের দাবী এই বিপুল ক্ষতি সামাল দিতে সরকার ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করুক ।
ফলে ধান, কপি, সিম, পটল, বেগুন-সহ শীতকালীন ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতির পরিমাণ প্রায় কয়েক লক্ষ টাকা৷ সব মিলিয়ে মাথায় হাত চাষীদের৷ তাঁদের দাবী এই বিপুল ক্ষতি সামাল দিতে সরকার ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করুক ।
কলকাতাতেও টানা বৃষ্টি হচ্ছে৷ কিন্তু আগাম সতর্কতার কারণে চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে জমা জল দ্রূত বের করে দেওয়া যায়৷ ‘দানা’র প্রভাবে ঘণ্টায় ৬০-৭০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস ছিল কলকাতায়। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসের কথা মাথায় রেখে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল কলকাতা পুরসভাও।
কলকাতাতেও টানা বৃষ্টি হচ্ছে৷ কিন্তু আগাম সতর্কতার কারণে চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে জমা জল দ্রুত বের করে দেওয়া যায়৷ ‘দানা’র প্রভাবে ঘণ্টায় ৬০-৭০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস ছিল কলকাতায়। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসের কথা মাথায় রেখে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল কলকাতা পুরসভাও।
সারা রাত পুরসভার কন্ট্রোল রুমে বসে পরিস্থিতির উপরে নজর রাখেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। ভোর থেকে শহরে বৃষ্টি এব‌ং ঝোড়ো হাওয়া শুরু হলেও, খুব বেশি প্রভাবশালী হতে পারেনি ‘দানা’। যদিও সকাল থেকেই শহর জুড়ে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হচ্ছে৷
সারা রাত পুরসভার কন্ট্রোল রুমে বসে পরিস্থিতির উপরে নজর রাখেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। ভোর থেকে শহরে বৃষ্টি এব‌ং ঝোড়ো হাওয়া শুরু হলেও, খুব বেশি প্রভাবশালী হতে পারেনি ‘দানা’। যদিও সকাল থেকেই শহর জুড়ে ভারি থেকে অতিভারি বৃষ্টি হচ্ছে৷