Tag Archives: Cyclone Dana

Local Train: ঘূর্ণিঝড় দানার আতঙ্কে কাঁপছে বাংলা! বাতিল একাধিক ট্রেন

Bangla News: ঘূর্ণিঝড় দানার আতঙ্ক রীতিমতো ঘিরে ধরেছে বাংলাকে। বিশেষ করে উপকূলবর্তী এলাকার মানুষজন তটস্থ। ঘূর্ণিঝড় দানা কোথায় আছড়ে পড়বে, কতটা তাণ্ডবলীলা চালাবে, এই সমস্ত ভেবেই অস্থির হচ্ছেন মানুষজন। তার মধ্যেই প্রশাসনের তরফ থেকে সব রকমের প্রস্তুতি নিয়ে রাখা হচ্ছে। সাধারণ মানুষজনও ঘূর্ণিঝড় থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সবরকম ব্যবস্থা নিচ্ছেন। অন্যদিকে এর মধ্যেই বাতিল করা হয়েছে একাধিক ট্রেন।

Cyclone Dana Latest Update: স্থলভাগ থেকে এই মুহূর্তে কতদূরে দাপাচ্ছে ‘দানা’? কতক্ষণ ধরে চলতে পারে তুমুল তাণ্ডব? সাইক্লোনের বড় আপডেট

*শক্তি বাড়াচ্ছে সাইক্লোন 'দানা'। এই মুহূর্তে পারাদীপ থেকে ৪৯০ কিলোমিটার, ধামরা থেকে ৫২০ কিমি এবং সাগরদ্বীপ থেকে ৫৭০ কিমি দূরে রয়েছে। বুধবার মধ্যরাত্রি থেকে বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে গতিবেগ আরও বাড়বে। প্রতিবেদনঃ সৈকত শী এবং মৈত্রেয়ী ভট্টাচার্য। ফাইল ছবি। 
*শক্তি বাড়াচ্ছে সাইক্লোন ‘দানা’। এই মুহূর্তে পারাদীপ থেকে ৪৯০ কিলোমিটার, ধামরা থেকে ৫২০ কিমি এবং সাগরদ্বীপ থেকে ৫৭০ কিমি দূরে রয়েছে। বুধবার মধ্যরাত্রি থেকে বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে গতিবেগ আরও বাড়বে। প্রতিবেদনঃ সৈকত শী এবং মৈত্রেয়ী ভট্টাচার্য। ফাইল ছবি।
*এখনও পর্যন্ত যা পূর্বাভাস, তাতে পুরী এবং সাগরদ্বীপের মধ্যে ভিতরকণিকা এবং ধামরা পোর্ট এলাকায় ল্যান্ডফল হতে পারে। ঝড়ের গতিবেগ সর্বোচ্চ হতে পারে ১২০ কিমি প্রতি ঘণ্টা। ফাইল ছবি। 
*এখনও পর্যন্ত যা পূর্বাভাস, তাতে পুরী এবং সাগরদ্বীপের মধ্যে ভিতরকণিকা এবং ধামরা পোর্ট এলাকায় ল্যান্ডফল হতে পারে। ঝড়ের গতিবেগ সর্বোচ্চ হতে পারে ১২০ কিমি প্রতি ঘণ্টা। ফাইল ছবি।
*পশ্চিমবঙ্গের সমুদ্র তীরবর্তী জেলা, হাওড়া, হুগলীতে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ভরা কোটালের জেরে প্রবল জলোচ্ছ্বাস।সাইক্লোন যখন আসবে তখন হাওড়া, হুগলিতে বাতাসের গতিবেগ হতে পারে ৭০-৭৫ কিমি। ফাইল ছবি। 
*পশ্চিমবঙ্গের সমুদ্র তীরবর্তী জেলা, হাওড়া, হুগলীতে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ভরা কোটালের জেরে প্রবল জলোচ্ছ্বাস।সাইক্লোন যখন আসবে তখন হাওড়া, হুগলিতে বাতাসের গতিবেগ হতে পারে ৭০-৭৫ কিমি। ফাইল ছবি।
*পূর্ব মেদিনীপুরে ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা বেশি। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস মতই, বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে ২৩ অক্টোবর বুধবার। এই ঘূর্ণিঝড় ক্রমশই এগিয়ে আসছে উপকূলভাগে। ফাইল ছবি। 
*পূর্ব মেদিনীপুরে ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা বেশি। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস মতই, বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে ২৩ অক্টোবর বুধবার। এই ঘূর্ণিঝড় ক্রমশই এগিয়ে আসছে উপকূলভাগে। ফাইল ছবি।
*হাওয়া অফিসের রিপোর্ট অনুযায়ী, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া এই ঘূর্ণিঝড় ক্রমশ শক্তি বাড়িয়ে উপকূলের দিকে এগিয়ে আসছে। উত্তর-পশ্চিম অভিমুখে এই ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানবে ওড়িশার ভদ্রকের কাছাকাছি জায়গায়। ফাইল ছবি। 
*হাওয়া অফিসের রিপোর্ট অনুযায়ী, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া এই ঘূর্ণিঝড় ক্রমশ শক্তি বাড়িয়ে উপকূলের দিকে এগিয়ে আসছে। উত্তর-পশ্চিম অভিমুখে এই ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানবে ওড়িশার ভদ্রকের কাছাকাছি জায়গায়। ফাইল ছবি।
*ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার সময় সর্বোচ্চ গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার। আছড়ে পড়ার মুহূর্তে এই ঘূর্ণিঝড়ের রূপ থাকবে অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে। এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দক্ষিণবঙ্গের উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে দমকা ঝোড়ো হাওয়া ও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। ফাইল ছবি। 
*ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার সময় সর্বোচ্চ গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার। আছড়ে পড়ার মুহূর্তে এই ঘূর্ণিঝড়ের রূপ থাকবে অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে। এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দক্ষিণবঙ্গের উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে দমকা ঝোড়ো হাওয়া ও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। ফাইল ছবি।
*হাওয়া অফিসে রিপোর্টে জানা যায়, ঘণ্টায় ৮০ থেকে ১০০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে। আজ ২৩ অক্টোবর বুধবার সকাল থেকেই আবহাওয়া পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে দিঘায়-সহ পূর্ব মেদিনীপুরে। সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ। ফাইল ছবি। 
*হাওয়া অফিসে রিপোর্টে জানা যায়, ঘণ্টায় ৮০ থেকে ১০০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে। আজ ২৩ অক্টোবর বুধবার সকাল থেকেই আবহাওয়া পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে দিঘায়-সহ পূর্ব মেদিনীপুরে। সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ। ফাইল ছবি।
*কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের সাতটি জেলায় আবহাওয়ার চরম সতর্কতা। পূর্ব পশ্চিম মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণা, ঝাড়গ্রাম, হাওড়া, হুগলি জেলায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি ও দমকা ঝোড়ো হওয়ার সতর্কতা জারি। বুধবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। ফাইল ছবি। 
*কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের সাতটি জেলায় আবহাওয়ার চরম সতর্কতা। পূর্ব পশ্চিম মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণা, ঝাড়গ্রাম, হাওড়া, হুগলি জেলায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি ও দমকা ঝোড়ো হওয়ার সতর্কতা জারি। বুধবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। ফাইল ছবি।
*২৩ অক্টোবর বুধবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় জুড়ে প্রতিবারই বৃষ্টির কমলা সর্তকতা জারি। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার হাওয়া অফিসের লাল সর্তকতা জারি হয়েছে দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুরে। জেলা জুড়ে বৃষ্টির শুরু হয়েছে। আগামী শুক্রবার পর্যন্ত ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি। শনিবারও বৃষ্টিতে ভিজবে পূর্ব মেদিনীপুর। ফাইল ছবি।
*২৩ অক্টোবর বুধবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় জুড়ে প্রতিবারই বৃষ্টির কমলা সর্তকতা জারি। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার হাওয়া অফিসের লাল সর্তকতা জারি হয়েছে দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুরে। জেলা জুড়ে বৃষ্টির শুরু হয়েছে। আগামী শুক্রবার পর্যন্ত ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি। শনিবারও বৃষ্টিতে ভিজবে পূর্ব মেদিনীপুর। ফাইল ছবি।

Cyclone Dana Update: ওড়িশায় ল্যান্ডফল হবে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’-র, দিঘায় শুরু ঝোড়ো হাওয়া

দীপাবলীর আকাশে ‘দানা’-র অশনি সংকেত। বঙ্গোপসাগরে অতি শক্তিশালী নিম্নচাপ পরিণত হয়েছে ঘূর্ণিঝড়ে। আর শক্তি বাড়িয়ে সেই ঘূর্ণিঝড় এগিয়ে আসছে উপকূলে। এই ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাব্য গতিপথ ওড়িশার উপকূল। হাওয়া অফিসের রিপোর্টে এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দক্ষিণবঙ্গের উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। ঘূর্ণিঝড় দানা মোকাবিলায় প্রথম থেকেই তৎপর পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। এবার দিঘায় নামল এনডিআরএফ। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় ডানা মোকাবিলায় তিনটি এনডিআরএফ টিম জেলায় এসেছে। একটি টিম থাকবে হলদিয়ায়, একটি এগরায় এবং বাকি এনডিআরএফ দলটি থাকবে রাজ্যের পর্যটন কেন্দ্র দিঘায়।

Cyclone Dana: ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ কতটা বিপজ্জনক? কখন ল্যান্ডফল করবে? নামকরণ কীভাবে? জেনে নিন বিস্তারিত

কলকাতা: ঋতুপর্ণ ঘোষ একদা লিখেছিলেন মন খারাপ হলে কুয়াশা হয়। আবার, শ্রীজাত বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতে ডিপ্রেশনের বাংলা না কি নিম্নচাপ! কথাগুলোর ওঠার কারণ নিম্নচাপের দুর্যোগ যেন আর কিছুতেই পিছু ছাড়তে চাইছে না। সবাই বলবেন বিপদ যখন প্রাকৃতিক, তখন তা প্রকৃতির খেয়াল বলে মেনে নিতেই হবে। তবে উৎসবের মরশুমে নিম্নচাপ, বৃষ্টি ঘনিয়ে এলে মন খারাপ হয় বইকি। দুর্গাপুজোয় সেই আশঙ্কার মেঘ ঘনাতে ঘনাতেও কেটে গিয়েছে। এবার নজর কালীপুজোয়। তবে তার আগে সব নজর ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’-য় ৷

Cyclone Dana(ঘূর্ণিঝড় দানা) Live Updates

বুধবার রাতেই শক্তি বাড়বে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র। রাত সাড়ে ১১টার পর তা ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হবে, জানিয়েছে হাওয়া অফিস। বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে শক্তি আরও বাড়বে। এই মুহূর্তে ‘দানা’র প্রভাবে সমুদ্রের উপর ঘণ্টায় ৮০ থেকে ৯০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বইছে। বৃহস্পতিবার থেকে পশ্চিমবঙ্গের উপকূল এলাকায় বাড়বে বৃষ্টির পরিমাণ। মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ এবং ওড়িশা দুই রাজ্যেই ভারি বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপের কারণে তামিলনাড়ু এবং অন্ধ্রপ্রদেশেও ব্যাপক প্রভাব পড়তে পারে বলে জানানো হয়েছে।

আরও পড়ুন– ‘গুলি আমি চালাইনি’, কৃষ্ণসার হত্যা নিয়ে সলমনের মন্তব্যে নতুন করে তোলপাড় নেটদুনিয়া !

‘দানা’ গত দুই মাসে ভারতীয় উপকূলে আছড়ে পড়া দ্বিতীয় ঘূর্ণিঝড়। এর আগে অগাস্টের শেষ দিকে এসেছিল ‘আসনা’। তবে ঘূর্ণিঝড়গুলির নামের বাহার সত্যিই নজর টানে। যেমন তিতলি, বিপর্যয়, নিসর্গ, ফণি ইত্যাদি।

ঝড়ের তীব্রতা: ভারতীয় আবহাওয়া দফতরের তথ্য অনুযায়ী, উপকূলীয় অঞ্চলে আছড়ে পড়ার সময় ঝড়ের গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ১০০ থেকে ১১০ কিমি। যা সর্বাধিক ঘণ্টায় ১২০ কিমি পর্যন্ত বাড়তে পারে। ২৪ অক্টোবর রাত থেকে ২৫ অক্টোবর সকালের মধ্যে ঝড় আছড়ে পড়তে পারে বলে জানা যাচ্ছে।

‘দানা’-র প্রকোপ থেকে পশ্চিমবঙ্গের কিছু অংশ আংশিকভাবে রেহাই পেলেও পূর্ব মেদিনীপুর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগণায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। ডাউন টু আর্থ-এর তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে, বালেশ্বরের কাছাকাছি বিশেষ করে ধামরা বন্দরের কাছে ‘দানা’ আছড়ে পড়তে পারে।

ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার সম্ভাব্য অঞ্চল থেকে কলকাতা অনেকটাই দূরে। তবে এর প্রভাব তিলোত্তমাতেও পড়বে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, ২৪ অক্টোবর রাত এবং ২৫ অক্টোবর সকালে এই শহরেও ৫০ থেকে ৬০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। সঙ্গে ৭ থেকে ২০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত ভারি থেকে অতিভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

২২ অক্টোবর রাত সাড়ে ৮টায় ভারতীয় আবহাওয়া দফতরের ন্যাশনাল বুলেটিনে বলা হয়েছে, “পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপ গত ৬ ঘণ্টায় পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে ৭ কিমি প্রতি ঘণ্টা বেগে অগ্রসর হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। ২২ অক্টোবর সন্ধ্যা সাড়ে ৫টায় এটি এই অঞ্চলে কেন্দ্রীভূত ছিল… পারাদ্বীপ (ওড়িশা) থেকে প্রায় ৬৯০ কিমি দক্ষিণ-পূর্বে, সাগরদ্বীপ (পশ্চিমবঙ্গ) থেকে ৭৪০ কিমি দক্ষিণ-দক্ষিণপূর্বে এবং খেপুপাড়া (বাংলাদেশ) থেকে ৭১০ কিমি দক্ষিণ-দক্ষিণপূর্বে অবস্থান করছে।”

আরও পড়ুন– প্রভাসকে ভালবেসে আর বিয়েই করলেন না, কোন দুই নায়িকার কথা উঠল নায়কের জন্মদিনে বুঝতে পারছেন?

বুলেটিনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, “২৩ অক্টোবর সন্ধ্যা থেকে ওড়িশা-পশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তী এলাকায় ৪০ থেকে ৫০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। এই গতিবেগ প্রতি ঘণ্টায় সর্বাধিক ৬০ কিমি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।” এরপর ধীরে ধীরে গতিবেগ বাড়বে, “২৪ অক্টোবর সকালে ৬০ থেকে ৭০ কিমি প্রতি ঘণ্টা থেকে সর্বাধিক ৮০ কিমি প্রতি ঘণ্টা এবং ২৪ অক্টোবর রাত থেকে ২৫ অক্টোবর সকাল পর্যন্ত ১০০ থেকে ১১০ কিমি প্রতি ঘণ্টা থেকে সর্বাধিক ১২০ কিমি প্রতি ঘণ্টায় পৌঁছাবে। এরপর ধীরে ধীরে গতি কমে আসবে।”

পাশাপাশি বলা হয়েছে, “২৩ অক্টোবর সন্ধ্যা থেকে সমুদ্রের আবহাওয়া অশান্ত থেকে অতি অশান্ত হয়ে উঠতে পারে। ২৪ অক্টোবর সকাল থেকে ২৫ অক্টোবর দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া উচ্চ থেকে অতি উচ্চ হতে পারে। এরপর ধীরে ধীরে অবস্থার উন্নতি হবে।” এই সময় মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন– পদোন্নতি, বেতনবৃদ্ধি, সম্পত্তিলাভ; এই বছরের ধনতেরস বদলে দেবে ভাগ্য ! এখনই জেনে নিন কী ঘটতে চলেছে

‘দানা’ নামকরণ

WMO-এর ক্রান্তীয় সাইক্লোন নামকরণ পদ্ধতি অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’-এর নামকরণ করেছে কাতার। আরবিতে ‘দানা’ শব্দের অর্থ উদারতা। অঞ্চলের প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী ক্রান্তীয় সাইক্লোনের নামকরণের প্রস্তাব দেওয়া হয়।

ত্রাণ ব্যবস্থা

ইতিমধ্যেই ওড়িশায় ২০টি এবং পশ্চিমবঙ্গে ১৪টি এনডিআরএফ দল মোতায়েন করা হয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে নৌবাহিনী এবং কোস্ট গার্ডও। ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গের হলদিয়া এবং ওড়িশার পারাদ্বীপে হেলিকপ্টার এবং দূরবর্তী অপারেটিং স্টেশন তৈরি করেছে ভারতীয় কোস্ট গার্ড। ওড়িশা সরকারের এক কর্তা সংবাদসংস্থা পিটিআই-কে জানিয়েছেন, ২০টি এনডিআরএফ দলের পাশাপাশি ওড়িশা ডিজাস্টার র‍্যাপিড অ্যাকশন ফোর্স (ওড্রাফ)-এর ৫১টি দল এবং ১৭৮টি অগ্নিনির্বাপক দলও ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে মোতায়েন করা হয়েছে।

ওড়িশা সরকার ১৪টি জেলার ৩,০০০ গ্রাম থেকে ১০ লক্ষের বেশি মানুষকে ত্রাণ শিবিরে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছে বলে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ১৪টি জেলায় বুধবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।

Mobile Use In Cyclone Dana: আতঙ্কের সাইক্লোন দানা, যত এগোচ্ছে ততই বাড়ছে সতর্কতা! ঝড়ের সময় ফোনের ব্যবহার নিয়ে সাবধান

সাইক্লোন দানার তাণ্ডব শুরু হচ্ছে গোটা দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে। প্রভাব পড়বে একাধিক জায়গায়। ‌প্রভাব পড়তে পারে জেলা পুরুলিয়াতেও। ইতিমধ্যেই সতর্কতা জারি করা হয়েছে বেশ কিছু জায়গায়। এই দিন সকাল থেকেই হালকা মেঘলা আকাশ দেখা গিয়েছে গোটা জেলা জুড়ে।
সাইক্লোন দানার তাণ্ডব শুরু হচ্ছে গোটা দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে। প্রভাব পড়বে একাধিক জায়গায়। ‌ইতিমধ্যেই সতর্কতা জারি করা হয়েছে , শুরু হয়েছে জোরদার প্রস্তুতিও। 
অতি ভারী বৃষ্টির সঙ্গে অত্যন্ত বেগে বইবে হাওয়া৷ ফলে সবাইকে সাবধানে থাকতে বলেছেন আবহাওয়াবিদরা৷ এর মধ্যে সাধারণ মানুষও সতর্ক হয়েছেন৷
অতি ভারী বৃষ্টির সঙ্গে অত্যন্ত বেগে বইবে হাওয়া৷ ফলে সবাইকে সাবধানে থাকতে বলেছেন আবহাওয়াবিদরা৷ এর মধ্যে সাধারণ মানুষও সতর্ক হয়েছেন৷
এই ঝড়ের মধ্যেই মোবাইল চার্জ দেবেন, টিভি চলাবেন নাকি ফোনে কথা বলবেন কিনা, তা নিয়ে অনেকেই চিন্তায় থাকেন৷
এই ঝড়ের মধ্যেই মোবাইল চার্জ দেবেন, টিভি চলাবেন নাকি ফোনে কথা বলবেন কিনা, তা নিয়ে অনেকেই চিন্তায় থাকেন৷
বিদ্যুৎ চমকালেই বুক দুরুদুরু। টিভি, ফ্রিজের মতো ইলেকট্রনিক গ্যাজেট বন্ধ করতে হয় সবার আগে।। নাহলে ক্ষতি হতে পারে। কিন্তু মোবাইল? বাজ পড়লে ল্যান্ডলাইন ব্যবহার করতে নিষেধ করা হয়। কারণ বাইরের তারের সঙ্গে যোগ থাকায় ব্যক্তির গুরুতর জখম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু মোবাইলেও কি এরকম কিছু হতে পারে?
বিদ্যুৎ চমকালেই বুক দুরুদুরু। টিভি, ফ্রিজের মতো ইলেকট্রনিক গ্যাজেট বন্ধ করতে হয় সবার আগে।। নাহলে ক্ষতি হতে পারে। কিন্তু মোবাইল? বাজ পড়লে ল্যান্ডলাইন ব্যবহার করতে নিষেধ করা হয়। কারণ বাইরের তারের সঙ্গে যোগ থাকায় ব্যক্তির গুরুতর জখম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু মোবাইলেও কি এরকম কিছু হতে পারে?
বাজ পড়লে নিরাপদ জায়গায় থাকতে হবে। কাছে মোবাইল ফোন থাকুক আর না-ই থাকুক। অ্যাকুওয়েদারের সিনিয়র আবহাওয়াবিদ ড্যান কোটলোস্কি বলেছেন, “আসল বিষয় হল, বজ্রপাতের সময় আপনি কোথায় রয়েছেন। কেউ যদি মোবাইল ফোনের টাওয়ারের কাছে থাকে তাহলে বিপদ। কারণ মোবাইল ফোনের টাওয়ারে বাজ পড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে”। বাজ পড়লে গাড়ি বা বাড়ির মধ্যে থাকাই সবচেয়ে নিরাপদ। সোজা কথায়, চার দেওয়ালের মধ্যে থাকতে হবে। খোলা জায়গা সবসময় বিপজ্জনক।
বাজ পড়লে নিরাপদ জায়গায় থাকতে হবে। কাছে মোবাইল ফোন থাকুক আর না-ই থাকুক। অ্যাকুওয়েদারের সিনিয়র আবহাওয়াবিদ ড্যান কোটলোস্কি বলেছেন, “আসল বিষয় হল, বজ্রপাতের সময় আপনি কোথায় রয়েছেন। কেউ যদি মোবাইল ফোনের টাওয়ারের কাছে থাকে তাহলে বিপদ। কারণ মোবাইল ফোনের টাওয়ারে বাজ পড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে”। বাজ পড়লে গাড়ি বা বাড়ির মধ্যে থাকাই সবচেয়ে নিরাপদ। সোজা কথায়, চার দেওয়ালের মধ্যে থাকতে হবে। খোলা জায়গা সবসময় বিপজ্জনক।
শুধু চার দেওয়ালের মধ্যে থাকলেই হবে না। প্লাগ ইন করা ইলেকট্রনিক্স গ্যাজেটের থেকেও দূরে থাকতে হবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, “বাজ পড়ার সময় দেওয়ালের প্লাগে লাগানো যে কোনও ইলেকট্রনিক্স গ্যাজেটই বিপজ্জনক, কারণ সেগুলো বাইরের তারের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপ যদি প্লাগ ইন করা থাকে বা চার্জ করা হয়, সেটাও সমান বিপজ্জনক”।
শুধু চার দেওয়ালের মধ্যে থাকলেই হবে না। প্লাগ ইন করা ইলেকট্রনিক্স গ্যাজেটের থেকেও দূরে থাকতে হবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, “বাজ পড়ার সময় দেওয়ালের প্লাগে লাগানো যে কোনও ইলেকট্রনিক্স গ্যাজেটই বিপজ্জনক, কারণ সেগুলো বাইরের তারের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপ যদি প্লাগ ইন করা থাকে বা চার্জ করা হয়, সেটাও সমান বিপজ্জনক”।
ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিসের জন জেনসেনিয়াস বলছেন, “সহজ জিনিস হল, বাজ পড়ছে মানে বাড়ির ভিতরে থাকতে হবে। বাইরে নয়। এই সময় ইলেকট্রনিক্স গ্যাজেট প্লাগ থেকে খুলে নেওয়াই ভাল। শেষ বাজ পড়ার পর অন্তর আরও ৩০ মিনিট বাড়ির ভিতরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়”।
ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিসের জন জেনসেনিয়াস বলছেন, “সহজ জিনিস হল, বাজ পড়ছে মানে বাড়ির ভিতরে থাকতে হবে। বাইরে নয়। এই সময় ইলেকট্রনিক্স গ্যাজেট প্লাগ থেকে খুলে নেওয়াই ভাল। শেষ বাজ পড়ার পর অন্তর আরও ৩০ মিনিট বাড়ির ভিতরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়”।
অনেকে মনে করেন, মোবাইল ফোন বজ্রপাতকে আকর্ষণ করে। তবে এটা ভুল ধারণা। বজ্র নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মোবাইল বজ্রপাতকে আকর্ষণ করে না, তবে মোবাইলে বাজ পড়লে পুড়ে যাওয়ার বা গলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এখান থেকেই ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে।
অনেকে মনে করেন, মোবাইল ফোন বজ্রপাতকে আকর্ষণ করে। তবে এটা ভুল ধারণা। বজ্র নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মোবাইল বজ্রপাতকে আকর্ষণ করে না, তবে মোবাইলে বাজ পড়লে পুড়ে যাওয়ার বা গলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এখান থেকেই ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে।
অনেকে মনে করেন, মোবাইল ফোন বজ্রপাতকে আকর্ষণ করে। তবে এটা ভুল ধারণা। বজ্র নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মোবাইল বজ্রপাতকে আকর্ষণ করে না, তবে মোবাইলে বাজ পড়লে পুড়ে যাওয়ার বা গলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এখান থেকেই ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে।
অনেকে মনে করেন, মোবাইল ফোন বজ্রপাতকে আকর্ষণ করে। তবে এটা ভুল ধারণা। বজ্র নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মোবাইল বজ্রপাতকে আকর্ষণ করে না, তবে মোবাইলে বাজ পড়লে পুড়ে যাওয়ার বা গলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এখান থেকেই ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, “কোনও কিছুই বজ্রপাতকে আকর্ষণ করতে পারে না। তবে তার, তারের বেড়ার মতো বস্তুতে বজ্র প্রবাহিত হতে পারে। মোবাইল ফোনের সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই”।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, “কোনও কিছুই বজ্রপাতকে আকর্ষণ করতে পারে না। তবে তার, তারের বেড়ার মতো বস্তুতে বজ্র প্রবাহিত হতে পারে। মোবাইল ফোনের সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই”।

Cyclone Dana update: উড়বে না কোনও বিমান, দানার আশঙ্কায় কতক্ষণ বন্ধ থাকবে কলকাতা বিমানবন্দর? বড় ঘোষণা

ঘূর্ণিঝড় দানার আশঙ্কায় এবার কলকাতা থেকে বিমান ওঠানামা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ৷ আবহাওয়া দফতরের সতর্কবার্তা পাওয়ার পরই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷
ঘূর্ণিঝড় দানার আশঙ্কায় এবার কলকাতা থেকে বিমান ওঠানামা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ৷ আবহাওয়া দফতরের সতর্কবার্তা পাওয়ার পরই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামিকাল বৃহস্পতিবার (২৪.১০.২৪) সন্ধে ৬টা কলকাতা বিমানবন্দরে সমস্ত বিমান ওঠানামা বন্ধ করে দেওয়া হবে৷
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামিকাল বৃহস্পতিবার (২৪.১০.২৪) সন্ধে ৬টা কলকাতা বিমানবন্দরে সমস্ত বিমান ওঠানামা বন্ধ করে দেওয়া হবে৷
শুক্রবার (২৫.১০.২৪) সকাল ৯টা পর্যন্ত কলকাতা বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা বন্ধ থাকবে বলে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে৷
শুক্রবার (২৫.১০.২৪) সকাল ৯টা পর্যন্ত কলকাতা বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা বন্ধ থাকবে বলে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে৷
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে আগামিকাল থেকেই কলকাতার আবহাওয়ার অবনতি হবে৷ বিকেলের পর কলকাতার আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ হয়ে উঠবে৷
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে আগামিকাল থেকেই কলকাতার আবহাওয়ার অবনতি হবে৷ বিকেলের পর কলকাতার আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ হয়ে উঠবে৷
সতর্কবার্তায় হাওয়া অফিস জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার ভোর পর্যন্ত কলকাতায় ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে৷
সতর্কবার্তায় হাওয়া অফিস জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার ভোর পর্যন্ত কলকাতায় ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে৷
এর সঙ্গে বৃহস্পতি এবং শুক্রবার কলকাতায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কবার্তাও জারি করেছে আবহাওয়া দফতর৷
এর সঙ্গে বৃহস্পতি এবং শুক্রবার কলকাতায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কবার্তাও জারি করেছে আবহাওয়া দফতর৷
ঘূর্ণিঝড় দানার কথা মাথায় রেখে আগেই প্রস্তুতি বৈঠক সেরে রেখেছিল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ৷ অতীতেও ঘূর্ণিঝড়ের সময় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে কলকাতায় বিমান ওঠানামা বন্ধ রাখা হয়েছে৷
ঘূর্ণিঝড় দানার কথা মাথায় রেখে আগেই প্রস্তুতি বৈঠক সেরে রেখেছিল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ৷ অতীতেও ঘূর্ণিঝড়ের সময় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে কলকাতায় বিমান ওঠানামা বন্ধ রাখা হয়েছে৷

Cyclone Dana in Kolkata: ধেয়ে আসছে ‘দানা’, কলকাতায় এবার এমন কিছু হতে পারে, শুনে শিউরে উঠবেন! খুব সাবধান, বড় সতর্কবার্তা

কলকাতা: বর্তমানে সাগর থেকে ৬০০ কিমি দূরে রয়েছে ঘূর্ণিঝড় দানা। বৃহস্পতিবার উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে তীব্র ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। এই পরিস্থিতিতে অনেকেরই প্রশ্ন, কলকাতায় কেমন হবে পরিস্থিতি?
কলকাতা: বর্তমানে সাগর থেকে ৬০০ কিমি দূরে রয়েছে ঘূর্ণিঝড় দানা। বৃহস্পতিবার উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে তীব্র ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। এই পরিস্থিতিতে অনেকেরই প্রশ্ন, কলকাতায় কেমন হবে পরিস্থিতি?
বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার সকালের মধ্যে ল্যান্ডফল করবে ঘূর্ণিঝড় দানা। ওড়িশার ভিতরকণিকা থেকে ধামারার মধ্যে কোথাও আছড়ে পড়তে পারে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। কিন্তু সেই প্রভাব যথেষ্ট পরিমাণে পড়বে কলকাতাতেও।
বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার সকালের মধ্যে ল্যান্ডফল করবে ঘূর্ণিঝড় দানা। ওড়িশার ভিতরকণিকা থেকে ধামারার মধ্যে কোথাও আছড়ে পড়তে পারে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। কিন্তু সেই প্রভাব যথেষ্ট পরিমাণে পড়বে কলকাতাতেও।
কলকাতার ক্ষেত্রে কী হতে পারে, বিশেষত বাড়ি-ঘর, ব্রিজ এই ধরনের পরিকাঠামোর? স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়র বিশ্বজিৎ সোম বলেন, কলকাতায় যে সব উচুঁ বিল্ডিং হয়, তাতে স্ট্রাকচারাল কারণে দশ তলা অবধি আর্থকোয়েক মেজারমেন্ট থাকে। এর পর যা উচ্চতা হয়, তা ১৮০ কিমি হাওয়া গতিবেগ সহ্য করতে পারে। যেমন ধরা যাক সাউথ সিটি বিল্ডিং৷ আমাদের কলকাতায় এই স্পিড বিরল। দমকা হাওয়া একটা প্রভাব ফেলে৷ সেটা অবশ্য সাধারণত ঘিঞ্জি বা টানেল বা গলির মধ্যে এর প্রভাব বেশি হয়৷ এর আগে কলকাতায় ১০০-১১০ কিমি/ঘন্টায় ঝড় ও দমকা হাওয়া এখানে হয়েছে। মধ্য বা উত্তর কলকাতার পুরানো বাড়িতে সতর্ক হওয়া দরকার।
কলকাতার ক্ষেত্রে কী হতে পারে, বিশেষত বাড়ি-ঘর, ব্রিজ এই ধরনের পরিকাঠামোর? স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়র বিশ্বজিৎ সোম বলেন, কলকাতায় যে সব উচুঁ বিল্ডিং হয়, তাতে স্ট্রাকচারাল কারণে দশ তলা অবধি আর্থকোয়েক মেজারমেন্ট থাকে। এর পর যা উচ্চতা হয়, তা ১৮০ কিমি হাওয়া গতিবেগ সহ্য করতে পারে। যেমন ধরা যাক সাউথ সিটি বিল্ডিং৷ আমাদের কলকাতায় এই স্পিড বিরল। দমকা হাওয়া একটা প্রভাব ফেলে৷ সেটা অবশ্য সাধারণত ঘিঞ্জি বা টানেল বা গলির মধ্যে এর প্রভাব বেশি হয়৷ এর আগে কলকাতায় ১০০-১১০ কিমি/ঘন্টায় ঝড় ও দমকা হাওয়া এখানে হয়েছে। মধ্য বা উত্তর কলকাতার পুরানো বাড়িতে সতর্ক হওয়া দরকার।
তাঁর কথায়, ৩০ তলা বাড়ি বা দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে কম্পন অনুভূত হতে পারে, ঝড়ের গতি যদি ১০০ কিমি মতো হয়। এতে ভয় পাবেন না বলে সাধারণ মানুষের কাছে আর্জি জানিয়েছেন তিনি।
তাঁর কথায়, ৩০ তলা বাড়ি বা দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে কম্পন অনুভূত হতে পারে, ঝড়ের গতি যদি ১০০ কিমি মতো হয়। এতে ভয় পাবেন না বলে সাধারণ মানুষের কাছে আর্জি জানিয়েছেন তিনি।
বিশ্বজিৎবাবু জানান, পুরনো বাড়িতে যে হোর্ডিং থাকে, তা যদি ফ্লেক্স ছাড়া হয়, তাহলে বিপদ হতে পারে৷ তবে ফ্লেক্স সহ হলে বিপদ হওয়ার সুযোগ কম।
বিশ্বজিৎবাবু জানান, পুরনো বাড়িতে যে হোর্ডিং থাকে, তা যদি ফ্লেক্স ছাড়া হয়, তাহলে বিপদ হতে পারে৷ তবে ফ্লেক্স সহ হলে বিপদ হওয়ার সুযোগ কম।
তিনি বলেন, সমুদ্রের ধারে দমকা হাওয়ার প্রভাব বেশি৷ সমুদ্রের ধারে সতর্ক হয়ে বিল্ডিং নকশা করতে হয়৷ চাল বা রুফ শেড উড়ে যেতে পারে৷ তবে সাধারণত খালি করে দেওয়া হয় এই সময়। সেটা খুব দরকার। তবে কাঁচ ভেঙে বিপদ বাড়বে। ব্রিজ লাইন করা মানে লরি বা বড় গাড়ি৷ হাওয়ায় চাকা দিয়ে লোড সেখানে যায়৷ ফলে উঠতে দেওয়া উচিত নয় দমকা হাওয়ায়৷ ছোট গাড়িতে বিপদ কম। আর ছোট গাড়িতে লোড স্ট্রেস হয় না। যে কোনও শেড এই ঝড়ে ক্ষতিকারক। হাওয়া তলা দিয়ে ঢুকে শেডে ধাক্কা মারে। ফলে শেড পড়ে যায় না৷ শেড উড়ে যায়৷
তিনি বলেন, সমুদ্রের ধারে দমকা হাওয়ার প্রভাব বেশি৷ সমুদ্রের ধারে সতর্ক হয়ে বিল্ডিং নকশা করতে হয়৷ চাল বা রুফ শেড উড়ে যেতে পারে৷তবে সাধারণত খালি করে দেওয়া হয় এই সময়। সেটা খুব দরকার। তবে কাঁচ ভেঙে বিপদ বাড়বে। ব্রিজ লাইন করা মানে লরি বা বড় গাড়ি৷ হাওয়ায় চাকা দিয়ে লোড সেখানে যায়৷ ফলে উঠতে দেওয়া উচিত নয় দমকা হাওয়ায়৷ ছোট গাড়িতে বিপদ কম। আর ছোট গাড়িতে লোড স্ট্রেস হয় না। যে কোনও শেড এই ঝড়ে ক্ষতিকারক। হাওয়া তলা দিয়ে ঢুকে শেডে ধাক্কা মারে। ফলে শেড পড়ে যায় না৷ শেড উড়ে যায়৷
এদিকে, ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাব এবার কলকাতা বিমানবন্দরে। ঘূর্ণিঝড়ের ফলে বৃহস্পতিবার সন্ধে ৬টা থেকে ২৫ তারিখ, শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত বিমান ওঠানামা বন্ধ থাকবে। ঘূর্ণিঝড়ের কারণেই আগাম সতর্কতা হিসেবে এই সিদ্ধান্ত নিল কলকাতা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাব এবার কলকাতা বিমানবন্দরে। ঘূর্ণিঝড়ের ফলে বৃহস্পতিবার সন্ধে ৬টা থেকে ২৫ তারিখ, শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত বিমান ওঠানামা বন্ধ থাকবে। ঘূর্ণিঝড়ের কারণেই আগাম সতর্কতা হিসেবে এই সিদ্ধান্ত নিল কলকাতা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।

Cyclone Dana Update: বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়! আবহাওয়ার খেলা শুরু! দক্ষিণবঙ্গে ভারী বৃষ্টি কতদিন? দিন-তারিখ বলে দিল আলিপুর

ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব শুরু হচ্ছে গোটা দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে। প্রভাব পড়বে একাধিক জায়গায়। ‌প্রভাব পড়তে পারে জেলা পুরুলিয়াতেও। ইতিমধ্যেই সতর্কতা জারি করা হয়েছে বেশ কিছু জায়গায়। এই দিন সকাল থেকেই হালকা মেঘলা আকাশ দেখা গিয়েছে গোটা জেলা জুড়ে।
ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব শুরু হচ্ছে গোটা দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে। প্রভাব পড়বে একাধিক জায়গায়। ‌প্রভাব পড়তে পারে জেলা পুরুলিয়াতেও। ইতিমধ্যেই সতর্কতা জারি করা হয়েছে বেশ কিছু জায়গায়। এই দিন সকাল থেকেই হালকা মেঘলা আকাশ দেখা গিয়েছে গোটা জেলা জুড়ে।
প্রবল ঝড় বৃষ্টি না হলেও বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে জেলা পুরুলিয়া এমনটাই পূর্বাভাস মিলেছে। তাপমাত্রার পারদ ওঠা-নামা করছে ক্রমাগত। এই দিন পুরুলিয়া সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে কুড়ি ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানা গিয়েছে হাওয়া অফিস সূত্রে।
প্রবল ঝড় বৃষ্টি না হলেও বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে জেলা পুরুলিয়া এমনটাই পূর্বাভাস মিলেছে। তাপমাত্রার পারদ ওঠা-নামা করছে ক্রমাগত। এই দিন পুরুলিয়া সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে কুড়ি ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানা গিয়েছে হাওয়া অফিস সূত্রে।
বিগত দিনের তুলনায় তাপমাত্রায় পারদ খানিকটা কম রয়েছে।‌ আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন হচ্ছে তাপমাত্রার। ‌ হালকা ঠান্ডার আমেজ রয়েছে গোটা জেলা জুড়ে।
বিগত দিনের তুলনায় তাপমাত্রায় পারদ খানিকটা কম রয়েছে।‌ আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন হচ্ছে তাপমাত্রার। ‌ হালকা ঠান্ডার আমেজ রয়েছে গোটা জেলা জুড়ে।

বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে চলেছে ঘূর্ণিঝড় দানা। এর প্রভাবে ভিজবে দক্ষিণের একাধিক জেলা। কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হবে। এর মধ্যে উত্তর ২৪ পরগণা, দক্ষিণ ২৪ পরগণা, পূর্ব মেদিনীপুর এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের কিছু অংশে ভারী বৃষ্টি সম্ভাবনা।
বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে চলেছে ঘূর্ণিঝড় দানা। এর প্রভাবে ভিজবে দক্ষিণের একাধিক জেলা। কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হবে। এর মধ্যে উত্তর ২৪ পরগণা, দক্ষিণ ২৪ পরগণা, পূর্ব মেদিনীপুর এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের কিছু অংশে ভারী বৃষ্টি সম্ভাবনা।
পাশাপাশি ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা। বেশ কিছু জায়গায় জারি করা হয়েছে হলুদ সতর্কতা। এছাড়াও বেশ কিছু জায়গায় অত্যাধিক ভারী বৃষ্টির কারণে কমলা সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস। ‌ সেই তালিকায় থাকছে হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা এবং ঝাড়গ্রামে। মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যাওয়ায় উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। রয়েছে প্রশাসনিক নজরদারি।
পাশাপাশি ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা। বেশ কিছু জায়গায় জারি করা হয়েছে হলুদ সতর্কতা। এছাড়াও বেশ কিছু জায়গায় অত্যাধিক ভারী বৃষ্টির কারণে কমলা সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস। ‌ সেই তালিকায় থাকছে হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা এবং ঝাড়গ্রামে। মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যাওয়ায় উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। রয়েছে প্রশাসনিক নজরদারি।

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পড়ছে না উত্তরে। মোটের উপর উত্তরের আবহাওয়া ঠিক ঠাক থাকছে। ‌ উত্তরের দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়িতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে তবে ভারী বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই উত্তরে। কিছুটা স্বস্তিতে রয়েছে উত্তরবঙ্গ।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পড়ছে না উত্তরে। মোটের উপর উত্তরের আবহাওয়া ঠিক ঠাক থাকছে। ‌ উত্তরের দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়িতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে তবে ভারী বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই উত্তরে। কিছুটা স্বস্তিতে রয়েছে উত্তরবঙ্গ।

ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে দক্ষিণের একাধিক জেলায় সর্তকতা জারি করা হয়েছে। ‌ হলুদ সতর্কতা রয়েছে জেলা পুরুলিয়ায়। পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে ইতিমধ্যে একাধিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে প্রশাসনিকভাবে।
ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে দক্ষিণের একাধিক জেলায় সর্তকতা জারি করা হয়েছে। ‌ হলুদ সতর্কতা রয়েছে জেলা পুরুলিয়ায়। পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে ইতিমধ্যে একাধিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে প্রশাসনিকভাবে।

শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি

Electronic Devices: বাজ পড়লেও আর চিন্তা নেই, সুরক্ষিত থাকবে টিভি, ফ্রিজ, মোবাইল! শুধু করতে হবে ‘এই’ ছোট্ট কাজ

আসছে ঘূর্ণিঝড় দানা। আতঙ্ক ছড়াচ্ছে চারপাশে। একদিকে যেমন ঝড়ের ভয়, তেমনই বজ্র-বিদ্যুতই হল অন্যতম বড় সমস্যা। বাজের আওয়াজে আমরা অনেকেই ভয় পাই। আচমকা আওয়াজ হয় বলেই যে শুধু ভয় পাই তা কিন্তু নয়, ভয় পাওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।
আসছে ঘূর্ণিঝড় দানা। আতঙ্ক ছড়াচ্ছে চারপাশে। একদিকে যেমন ঝড়ের ভয়, তেমনই বজ্র-বিদ্যুতই হল অন্যতম বড় সমস্যা। বাজের আওয়াজে আমরা অনেকেই ভয় পাই। আচমকা আওয়াজ হয় বলেই যে শুধু ভয় পাই তা কিন্তু নয়, ভয় পাওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।
বাজের প্রভাবে একাধিক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। বিভিন্ন ইলেকট্রনিক গেজেট বাজের প্রভাবে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এছাড়া জীবন হানির আশংকা তো রয়েছেই। ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে সকলকে যতটা সম্ভব বাড়ির ভিতরে থাকার নির্দেশ দেয় আবহাওয়া দফতর। কিন্তু বাড়ির ইলেকট্রনিক্স গুলিকে রক্ষা করবেন কীভাবে?
বাজের প্রভাবে একাধিক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। বিভিন্ন ইলেকট্রনিক গেজেট বাজের প্রভাবে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এছাড়া জীবন হানির আশংকা তো রয়েছেই। ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে সকলকে যতটা সম্ভব বাড়ির ভিতরে থাকার নির্দেশ দেয় আবহাওয়া দফতর। কিন্তু বাড়ির ইলেকট্রনিক্স গুলিকে রক্ষা করবেন কীভাবে?
বাড়ির ইলেকট্রনিক্স গেজেটগুলিকে বজ্রবিদ্যুতের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য কিছু পন্থা অবলম্বন করা যায়। যেমন সবার প্রথমে বৈদ্যুতিন যন্ত্র গুলিকে বিদ্যুৎ সংযোগ মুক্ত করতে হবে। আমরা সবাই জানি শব্দের চেয়ে আলোর গতিবেগ বেশি। তাই যতক্ষণে আমরা বাজের আওয়াজ শুনব, তার অনেক আগেই বিদ্যুৎ যা ক্ষতি করার করে ফেলেছে।
বাড়ির ইলেকট্রনিক্স গেজেটগুলিকে বজ্রবিদ্যুতের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য কিছু পন্থা অবলম্বন করা যায়। যেমন সবার প্রথমে বৈদ্যুতিন যন্ত্র গুলিকে বিদ্যুৎ সংযোগ মুক্ত করতে হবে। আমরা সবাই জানি শব্দের চেয়ে আলোর গতিবেগ বেশি। তাই যতক্ষণে আমরা বাজের আওয়াজ শুনব, তার অনেক আগেই বিদ্যুৎ যা ক্ষতি করার করে ফেলেছে।
তাই বাজ পড়ার অপেক্ষা করা যাবে না। আকাশে ঘন কালো মেঘ দেখলেই, সবার আগে প্রত্যেকটি ইলেকট্রনিক্স জিনিসের থেকে বিদ্যুৎ সংযোগটি কেটে দিন। আর্তিন থাকলেও এই সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন আপনারা। তাই বিদ্যুৎ সংযোগ যে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে এই ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়াটা প্রয়োজন।
তাই বাজ পড়ার অপেক্ষা করা যাবে না। আকাশে ঘন কালো মেঘ দেখলেই, সবার আগে প্রত্যেকটি ইলেকট্রনিক্স জিনিসের থেকে বিদ্যুৎ সংযোগটি কেটে দিন। আর্তিন থাকলেও এই সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন আপনারা। তাই বিদ্যুৎ সংযোগ যে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে এই ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়াটা প্রয়োজন।
বজ্রপাতের সময় মোবাইল চার্জে দিতে যাবেন না। মোবাইল এমনিতেই বজ্রবিদ্যুতকে আকর্ষণ করে, ফল মোবাইল চার্জে দিলে আরো বড় বিপদের আশঙ্কা ঘটতে পারে। এছাড়া চার্জার, আয়রন ইত্যাদি বৈদ্যুতিন যন্ত্র গুলিকে যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করা যায় ততই ভাল।
বজ্রপাতের সময় মোবাইল চার্জে দিতে যাবেন না। মোবাইল এমনিতেই বজ্রবিদ্যুতকে আকর্ষণ করে, ফল মোবাইল চার্জে দিলে আরো বড় বিপদের আশঙ্কা ঘটতে পারে। এছাড়া চার্জার, আয়রন ইত্যাদি বৈদ্যুতিন যন্ত্র গুলিকে যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করা যায় ততই ভাল।
যদি একান্তই ল্যাপটপ ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়ে, তবে তা বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে দূরে সরিয়ে ব্যাটারীতে চালাতে হবে। বজ্রপাতের সময় ওয়াইফাই ব্যবহার করা থেকেও বিরত থাকুন। নাহলে আপনার রাউটারটি প্রচন্ড রকম ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
যদি একান্তই ল্যাপটপ ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়ে, তবে তা বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে দূরে সরিয়ে ব্যাটারীতে চালাতে হবে। বজ্রপাতের সময় ওয়াইফাই ব্যবহার করা থেকেও বিরত থাকুন। নাহলে আপনার রাউটারটি প্রচন্ড রকম ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
ইদানিং বাজ পড়ার প্রবণতা এবং তা থেকে হাওয়া ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেকটাই বেড়ে গেছে। অল্প বৃষ্টিতেও বাজ পড়ে, অনেক সময় তো শুধু মেঘ করা অবস্থাতেও বাজ পরতে দেখা যায়। তাই নিজের ঘরের ইলেকট্রনিক্স জিনিসগুলিকে সুরক্ষিত রাখতে সচেতনতা অবলম্বন করুন। সচেতনতা অবলম্বন করলে শুধু আপনার বাড়ির ইলেকট্রিক গ্যাজেটসগুলি নয়, সুরক্ষিত থাকবেন আপনি নিজেও।
ইদানিং বাজ পড়ার প্রবণতা এবং তা থেকে হাওয়া ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেকটাই বেড়ে গেছে। অল্প বৃষ্টিতেও বাজ পড়ে, অনেক সময় তো শুধু মেঘ করা অবস্থাতেও বাজ পরতে দেখা যায়। তাই নিজের ঘরের ইলেকট্রনিক্স জিনিসগুলিকে সুরক্ষিত রাখতে সচেতনতা অবলম্বন করুন। সচেতনতা অবলম্বন করলে শুধু আপনার বাড়ির ইলেকট্রিক গ্যাজেটসগুলি নয়, সুরক্ষিত থাকবেন আপনি নিজেও।

Cyclone Dana Alert: শক্তি আরও বাড়াবে সাইক্লোন, শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কায়

বীরভূম: আবার ধেয়ে আসছে সাইক্লোন ‘ দানা’। আবহাওয়া দফতরের বার্তার দিকেই তাকিয়ে আছেন বীরভূমের লাভপুরের বাসিন্দারা।ঠিক কত পরিমাণ বৃষ্টি হবে, কতটা বিপদের মধ্যে পড়তে হবে!আশঙ্কায় ঘুম উড়েছে কুয়ে নদী সংলগ্ন প্রায় ১৫টি গ্রাম।

যদিও বীরভূম জেলা প্রশাসন ও লাভপুরের স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে দূর্যোগ মোকাবিলায় সব রকম প্রস্তুতি শুরু হয়েছে।বিপর্যয় মোকাবিল টিম-সহ পঞ্চায়েত কর্মীদের ইতিমধ্যেই সতর্ক করা হয়েছে।

Cyclone Dana(ঘূর্ণিঝড় দানা) Live Updates

চলতি বছরের আগস্টের পর সেপ্টেম্বর এক মাসের ব্যবধানেই তিনটি বাঁধ ভেঙে বন্যা কবলিত ঠিবা অঞ্চলের বেশ কয়েকটি গ্রাম তার মধ্যে বলরামপুর, চতুর্ভুজপুর, কাঁদরকুলা, রামঘাঁটি, জয়চন্দ্রপুর, শীতলগ্রাম কার্যত বিধ্বস্ত।

পুজোর আগে থেকেই বৃষ্টির জল কমতেই লাভপুরে কুয়ে নদী স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। কিছুটা হলেও স্বস্তি মিলেছে নদীর তীরবর্তী স্থানীয় বাসিন্দাদের। ইতিমধ্যেই দ্রুততার সঙ্গে বস্তা ভরতিবালি, মাটি দিয়ে বাঁধ নির্মাণের কাজ চলছে।

আরও পড়ুন – Cyclone Dana Landfall: বিদ্যুতের তার সাইক্লোনে মারাত্মক হয়ে ওঠে, মরণ ফাঁদ না হয়ে ওঠে, জোরকদমে তৎপর প্রশাসন

হাতে হাত লাগিয়ে কাজ করছে জেলা প্রশাসন, লাভপুর পঞ্চায়েত সমিতি, সেচ দফতর সহ স্থানীয় বাসিন্দারা। তবে উন্নত প্রযুক্তিতে স্থায়ীভাবে বাঁধ কবে নির্মাণ হবে। কবেই বা জল ঢোকা বন্ধ হবে গ্রামের পর গ্রামে সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে বিধ্বস্ত হওয়া গ্রামবাসীরা।

নতুন করে আবারও নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ে সংকেত ছড়িয়ে পড়তেই উদ্বেগ বাড়ছে লাভপুরের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের বাসিন্দাদের।জেলা কৃষি দফতর সূত্রে জানা যায়, কুয়ে নদীর বাঁধ ভেঙে শুধু ঠিবা অঞ্চলেই কৃষি জমির ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ১৩৯২ হেক্টর।আর লাভপুর ব্লকে কৃষি জমির ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ২১৬৬ হেক্টর জমি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের ফসল বিমা-সহ যাবতীয় সুযোগ সুবিধার আবেদন জমা নেওয়া হয়েছে।শীঘ্রই ক্ষতিগ্রস্তরা সুবিধা পাবেন।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন বাঁধ ভেঙে গ্রামের পর গ্রাম জলমগ্ন হওয়ায় কিছুটা হলেও স্থানীয় বাসিন্দারা সব হারিয়ে আবারও নতুনভাবে মাথা তুলে দাঁড়াতে শুরু করেছেন। এই সময় আবারও নিম্নচাপ ও ঘূর্ণিঝড়ের কারণে লাভপুর জলমগ্ন হয়ে যায় উৎকণ্ঠায় সকলে।সবার একটাই প্রার্থনা বৃষ্টিপাত হলেও যেনস্বাভাবিক থাকে সবকিছু।

Souvik Roy