Tag Archives: Fuchka

Viral News: এই প্রথম বিক্রি হচ্ছে জেলায় চকলেট ফুচকা! মন মজেছে আলিপুরদুয়ারবাসীর

আলিপুরদুয়ার: চকলেট ফুচকায় মজেছে আলিপুরদুয়ারবাসীর মন। এই প্রথম আলিপুরদুয়ারে মিলছে এই ফুচকা। বিকেল হতেই দেখা যায় প্রেমীদের ভিড় কৃষ্ণ দাসের ফুচকা দোকানের সামনে।

আরও পড়ুনঃ বেপরোয়া গতিতে ছুটে চলা গাড়ির ভিতর উদ্দাম নাচ-গান; ইনস্টাগ্রামে লাইভ স্ট্রিমিং চলাকালীনই ঘটে গেল মর্মান্তিক পরিণতি…

শুধু চকলেট ফুচকা নয়, এই দোকানে পাওয়া যায় দই ফুচকা ও চিকেন ফুচকা। এছাড়া মেলে পাঁপড়ি চাট।কৃষ্ণ দাস চকলেট ফুচকার দাম রেখেছেন ৪০ টাকা। এই টাকা দিলেই মেলে এক প্লেটে ছয়টি চকলেট ফুচকা। এই চকলেট ফুচকার পরিবেশনের পদ্ধতি দেখলেই ইচ্ছে করবে খেয়ে নিতে।কৃষ্ণ দাস জানান, “৯ বছর ধরে আমি ফুচকার ব্যবসা করি। আগে সাধারণ ফুচকা বিক্রি করতাম। তারপর দই ফুচকা বিক্রি শুরু করি। যা পছন্দ হয় সকলের। তারপর চিকেন ফুচকা, এবারে চকলেট ফুচকা বিক্রি শুরু করলাম। এই চকলেট ফুচকা সকলের ভাল লাগছে দেখে আমারও ভাল লাগছে।”

কৃষ্ণ দাসের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এই চকলেট ফুচকা বেশি পছন্দ করছে শিশুরা। মাঝে শিশুরা তেমন পছন্দ করত না ফুচকা খেতে। চকলেট ফুচকা তাঁদের মনে ফুচকা প্রেম জাগাবে বলে দাবি কৃষ্ণ দাসের।

Annanya Dey

Fuchka Price: এই ক’টা ফুচকার দাম ৩৩৩ টাকা! কী আছে এই ফুচকায়? ফুচকাপ্রেমীদের মাথায় হাত!

মুম্বই : মুম্বই বিমানবন্দরে এক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী বিমানবন্দর টার্মিনালের একটি দোকানে ফুচকা বা পানিপুরির এক একটি প্লেটের দাম দেখে হতবাক হয়েছেন। সুগার কসমেটিকসের কো-ফাউন্ডার এবং সিওও কৌশিক মুখোপাধ্যায়, সোমবার এক্সে লিখেছেন, “সিএসআইএ মুম্বই বিমানবন্দরে খাবারের স্টলে অত্যন্ত দামি খাবার পাওয়া যায় জানতাম- তবে তা এতটা ব্যয়বহুল জানতাম না।”

তিনি যে ছবিটি শেয়ার করেছেন তাতে দেশের প্রিয় তিনটি স্ট্রিটফুডের ছবি রয়েছে; পানি পুরি, দহি পুরি এবং সেব পুরি। তিনটি খাবারেরই প্রতিটি প্লেটে আট পিস করে পুরি ছিল, এক একটি প্লেটের দাম ৩৩৩ টাকা। এক্স-এ কৌশিক মুখোপাধ্যায় লিখেছেন, “সিএসআইএ মুম্বই বিমানবন্দরে খাবারের স্টলে অত্যন্ত দামি খাবার পাওয়া যায় জানতাম- তবে তা এতটা ব্যয়বহুল জানতাম না।” কৌশিকের পোস্ট ঘিরে ইতিমধ্যেই অনেক উত্তর দিয়েছেন। অনেক ব্যবহারকারীই বর্তমানে ভারতীয় স্ট্রিটফুডের রেস্তোরাঁ সংস্করণের উচ্চ মূল্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

আরও পড়ুন: আপনার নাম ইংরেজিতে A দিয়ে শুরু? আপনার ব্যক্তিত্বে রয়েছে এক বিশেষ গুণ, জানুন আপনি কেমন মানুষ

আরও পড়ুন: আগামী ২ ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দক্ষিণবঙ্গের ৩ জেলায়, দিঘায় নামল স্বস্তির বৃষ্টি

এক্স ব্যবহারকারী কিঞ্জল ঠক্কর বলেছেন যে, তাঁর আমির খান অভিনীত “৩ ইডিয়টস”-এর একটি সংলাপের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। “পনির তো কুছ দিনো বাদ সোনার কি দুকান পে মিলেগা, ইত্তি ইত্তি থেলিও মে বিকেগা।” (আর কয়েক দিন পড়ে পনির ছোট ছোট প্যাকেটে সোনার দোকানে বিক্রি হবে।) বিমানবন্দরের দোকানগুলিতে এমনিতেই খাবারের দাম বেশি। গত বছর, মুম্বই বিমানবন্দরের একটি রেস্তোরাঁ ৬০০ থেকে ৬২০ টাকা মূল্যের রেঞ্জে ধোসা এবং বাটারমিল্ক বিক্রি করার জন্য এক্স ব্যবহারকারীদের দ্বারা ট্রোল হয়েছিল।

তারও এক বছর আগে, ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুটি সমোসা, এক কাপ চা এবং একটি জলের বোতলের জন্য এক ক্রেতাকে ৪৯০ টাকা বিল ধরিয়ে দেওয়া হয়। “মুম্বই বিমানবন্দরেও ৪৯০ টাকা দিয়ে কেবল দুটি সমোসা, একটি চা এবং একটি জলের বোতলই পাওয়া যায়”, লিখেছিলেন তিনি।

অনেক বিমানবন্দরে যাত্রীরা তাঁদের ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড লাউঞ্জ অ্যাক্সেসের অংশ হিসাবে নামমাত্র ফি প্রদান করে বিমানবন্দরের লাউঞ্জগুলি ব্যবহার করতে পছন্দ করেন, এখানে সাধারণত দুর্দান্ত বুফে স্প্রেড পরিবেশন করা হয়। তবে এমনিতে তারও দাম খুব কম হয় না।

Fuchka Seller Student: মায়ের ক্যানসার চিকিৎসা থেকে সংসার, ফুচকা বিক্রি করে দু’হাতেই দশভূজা নবম শ্রেণির ছাত্রী!

জলপাইগুড়ি: জীবন সবার জন্য সহজ নয়! আমরা একটুতেই অজুহাত খুঁজি। কিন্তু এই মেয়ের লড়াই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় শত বাধা বিপত্তি এলেও হাসি মুখে লড়ে যাওয়ার নামই জীবন।

মা ক্যানসার আক্রান্ত! চলছে দুঃসহ লড়াই। সেই লড়াই শক্ত হাতে চালিয়ে সংসারের হাল ধরতে ফুচকা বিক্রি করছে নবম শ্রেণীর এই ছাত্রী। একদিকে, পড়াশোনা। অন্যদিকে, সংসারের হাল ধরার চেষ্টা, আরেক দিকে মায়ের চিকিৎসার জন্যে অর্থের জোগান। সব একা হাতে সামাল দিতেই ঠেলা নিয়ে রাস্তায় হাজির নবম শ্রেণির ছাত্রী পল্লবী সরকার।

আরও পড়ুন: পুলিশের হেফাজতে থেকেই আত্মহত্যা! সলমন খানের বাড়ির বাইরে গুলি চালানোর ঘটনায় অভিযুক্তের মৃত্যু

জলপাইগুড়ি সংলগ্ন ধূপগুড়ি মহকুমার শালবাড়ি জুড়াপানিতে রাস্তার পাশে ঠেলা গাড়িতে ফুচকা বিক্রি করছে পল্লবী। জানা গিয়েছে, ফুচকা বিক্রি করেই কোনও রকমে চলত তাদের সংসার। এদিকে, পল্লবীর মা দীর্ঘ তিন বছর ধরে ক্যানসারে আক্রান্ত। চিকিৎসার জন্য তাঁকে বেঙ্গালুরুতে ছুটতে হয়েছিল। কিন্তু চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজন বিপুল অঙ্কের অর্থের। সংসার, পড়াশোনা, চিকিৎসার অর্থ, সব চাপ সামলাতে দু’হাতেই দশভূজা পল্লবী৷

পল্লবীর কথায়, পড়াশোনার পাশাপাশি মায়ের চিকিৎসার টাকা উপার্জনে আর সংসার চালাতেই নিজে হাতে ফুচকা বিক্রির ভাবনা। গরমের ছুটিতে স্কুল বন্ধ থাকায় বেশি সময় দিতে পারছে সে। ফুচকা বিক্রি করে যা আমদানি হয়, তা পল্লবীর মায়ের চিকিৎসার পিছনেই চলে যায়। পরিবারকে সাহায্য করতে নবম শ্রেণীর মেয়েকে ফুচকা বিক্রি করতে দেখে অনেকেই হতবাক। তবে সবাই সাধুবাদ জানিয়েছে পল্লবীর এই প্রচেষ্টাকে। ভাল থাকুক পল্লবীর মতো লড়াকু মেয়েরা।

সুরজিৎ দে

Fuchka: পুদিনা ফুচকা দেখেই জিভে জল আসে? স্বাস্থ্যের কত বড় ক্ষতি হচ্ছে জানেন? জানলে শিউরে উঠবেন

আপনারা পুদিনা ফুচকা নিঃসন্দেহে রাস্তাঘাটে দেখেছেন। বেশ গাঢ় সবুজ রংয়ের পুদিনা ফুচকা। এছাড়াও যে তেঁতুলের জল দেওয়া হয়, তাতেও নাকি পুদিনা থাকে। সেটার রঙও গাঢ় সবুজ রংয়ের। ফুচকা দেখতে বেশ দর্শনধারী। তবে গুণ কেমন? সেটা নিয়ে অবশ্য নানা সন্দেহ প্রকাশ করছে গবেষকরা।  
আপনারা পুদিনা ফুচকা নিঃসন্দেহে রাস্তাঘাটে দেখেছেন। বেশ গাঢ় সবুজ রংয়ের পুদিনা ফুচকা। এছাড়াও যে তেঁতুলের জল দেওয়া হয়, তাতেও নাকি পুদিনা থাকে। সেটার রঙও গাঢ় সবুজ রংয়ের। ফুচকা দেখতে বেশ দর্শনধারী। তবে গুণ কেমন? সেটা নিয়ে অবশ্য নানা সন্দেহ প্রকাশ করছে গবেষকরা।
যারা ফুচকা বিক্রি করছেন, তাদের দাবি, ফুচকা তৈরির সময় আটার সঙ্গে পুদিনা দেওয়া হয়। যার ফলে, ফুচকা গুলো সবুজ রঙের হয়। আবার তেঁতুলের জলের সঙ্গে পুদিনা দেওয়া হয়। যার জন্য জলটাও সবুজ হয়। এই ভাবেই বাজারে 'পুদিনা ফুচকা' বিক্রি হচ্ছে।
যারা ফুচকা বিক্রি করছেন, তাদের দাবি, ফুচকা তৈরির সময় আটার সঙ্গে পুদিনা দেওয়া হয়। যার ফলে, ফুচকা গুলো সবুজ রঙের হয়। আবার তেঁতুলের জলের সঙ্গে পুদিনা দেওয়া হয়। যার জন্য জলটাও সবুজ হয়। এই ভাবেই বাজারে ‘পুদিনা ফুচকা’ বিক্রি হচ্ছে।
ফুচকা প্রেমীরা বেশ ভরসার সঙ্গে 'পুদিনা ফুচকা' খাচ্ছেন। তবে 'পুদিনা ফুচকা' নেই যে, এমনটা কিন্তু বলা যাবে না। তবে সেটা বেশ নিয়ম মেনেই তৈরি হয়। রাস্তার ধারের পুদিনা ফুচকা কিংবা পুদিনার টকজল দেখে রীতিমতো আঁতকে উঠছে স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা। 
ফুচকা প্রেমীরা বেশ ভরসার সঙ্গে ‘পুদিনা ফুচকা’ খাচ্ছেন। তবে ‘পুদিনা ফুচকা’ নেই যে, এমনটা কিন্তু বলা যাবে না। তবে সেটা বেশ নিয়ম মেনেই তৈরি হয়। রাস্তার ধারের পুদিনা ফুচকা কিংবা পুদিনার টকজল দেখে রীতিমতো আঁতকে উঠছে স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা।
গবেষকদের বক্তব্য,পুদিনা একটি কাঁচা সবজি। সেটা যখন আটার সঙ্গে মিশিয়ে তেলে ভাজা হয়, তখন পুদিনার অতটা সবুজ রং থাকা উচিত নয়। এক্ষেত্রে যতটা সবুজ রঙয়ের হয়, তা দেখে মনে হয় সবুজ রং মেশানো হয়েছে। এছাড়াও তেঁতুলের টক জলের সঙ্গে যদি পুদিনা মেশানো হয়, তাহলেও অতটা সবুজ রং হওয়া সম্ভব নয়।
গবেষকদের বক্তব্য,পুদিনা একটি কাঁচা সবজি। সেটা যখন আটার সঙ্গে মিশিয়ে তেলে ভাজা হয়, তখন পুদিনার অতটা সবুজ রং থাকা উচিত নয়। এক্ষেত্রে যতটা সবুজ রঙয়ের হয়, তা দেখে মনে হয় সবুজ রং মেশানো হয়েছে। এছাড়াও তেঁতুলের টক জলের সঙ্গে যদি পুদিনা মেশানো হয়, তাহলেও অতটা সবুজ রং হওয়া সম্ভব নয়।
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ফুচকা এবং ফুচকার জলে পুদিনার সবুজ রং মেশানো হচ্ছে। আর এই পুদিনা flavour colour বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। এই বিষয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডক্টর প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস জানান, 'এই ফুচকা দেখে মনে হচ্ছে পুদিনার সঙ্গে রং মেশানো থাকতে পারে। যে খাদ্য যে রঙের হয়, সেরকম করেই খাওয়ানো ভাল। যদি ফুচকায় অনুমোদিত রং ব্যবহার করে, তাহলে কত PPM ব্যবহার করা হয়েছে? সেটা জানা দরকার।''
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ফুচকা এবং ফুচকার জলে পুদিনার সবুজ রং মেশানো হচ্ছে। আর এই পুদিনা flavour colour বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। এই বিষয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডক্টর প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস জানান, ‘এই ফুচকা দেখে মনে হচ্ছে পুদিনার সঙ্গে রং মেশানো থাকতে পারে। যে খাদ্য যে রঙের হয়, সেরকম করেই খাওয়ানো ভাল। যদি ফুচকায় অনুমোদিত রং ব্যবহার করে, তাহলে কত PPM ব্যবহার করা হয়েছে? সেটা জানা দরকার।”
তিনি আরও বলেন, ''যদি কৃত্রিম কোন রং ব্যবহার করে থাকে। তাহলে সেটা শরীরের পক্ষে যথেষ্ট ক্ষতিকর।এছাড়াও ফুচকা যেভাবে ভাজা হয়,তাতে এক্রিলিমাইড তৈরি হয়।যা ক্যান্সারের কারণ।তাহলে এই রং এবং এক্রিলিমাইড দুটো মিলে ভয়ঙ্কর ক্ষতি করবে অবশ্যই,যারা এই ফুচকা খাবে।''   
তিনি আরও বলেন, ”যদি কৃত্রিম কোন রং ব্যবহার করে থাকে। তাহলে সেটা শরীরের পক্ষে যথেষ্ট ক্ষতিকর।এছাড়াও ফুচকা যেভাবে ভাজা হয়,তাতে এক্রিলিমাইড তৈরি হয়।যা ক্যান্সারের কারণ।তাহলে এই রং এবং এক্রিলিমাইড দুটো মিলে ভয়ঙ্কর ক্ষতি করবে অবশ্যই,যারা এই ফুচকা খাবে।”