Tag Archives: Fuchka
Kolkata Famous Fuchka: আপনি ফুচকাপ্রেমী? টক-ঝাল-মিষ্টি থেকে আলুরদম, কলকাতার সেরা ১০ ফুচকা মেলে এখানেই, আপনি কোনওটায় খেয়েছেন?
ফুচকা বিক্রি করছেন নবম শ্রেণির ছাত্রী, কারণ জানলে চোখে জল আসবে আপনারও
ফুচকা বিক্রি করে যা আমদানি হয়, তা পল্লবীর মায়ের চিকিৎসার পিছনেই চলে যায়। পরিবারকে সাহায্য করতে নবম শ্রেণীর মেয়েকে ফুচকা বিক্রি করতে দেখে অনেকেই হতবাক।
৯৫ বছরেও কঠিন লড়াই, দুর্বল শরীরেই ফুচকা বিক্রি করেন এই বৃদ্ধা
কাত্তরের বাংলাদেশের সন্ত্রাসে স্বামীকে গুলি করে হত্যা করে দুষ্কৃতীরা। তারপর প্রাণ বাঁচাতে এপার বাংলায় এসে আশ্রয়। কালে কালে পার হয়েছে বহু যুগ। এখন তার বয়স প্রায় ৯৫ বলেই দাবি করেন মধ্যমগ্রামের পুষ্প মন্ডল। এপার বাংলায় আসলেও এখনও নেই কোন পাকাপাকি আশ্রয়। স্থানীয় যুবকদের সহায়তায় রেল পাড়ের অস্থায়ী মাথা গোজার ছাউনিতেই কাটে জীবন। এই বয়সেও সকাল থেকে রাত পর্যন্ত অক্লান্ত পরিশ্রম করেন বৃদ্ধা পুষ্পরানি। তবে সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে এখন রীতিমতো ভাইরাল ৯৫ বছরের এই বৃদ্ধা।
Fuchka Seller: পুষ্পারানি, ৯৫ বছর বয়সেও ‘ঝুঁকেগা নহি’! কেন? এই ঘটনা শুনলে শিউরে উঠবেন
উত্তর ২৪ পরগনা: একাত্তরের বাংলাদেশের সন্ত্রাসে স্বামীকে গুলি করে হত্যা করে দুষ্কৃতীরা। তারপর প্রাণ বাঁচাতে এপার বাংলায় এসে আশ্রয়। কালে কালে পার হয়েছে বহু যুগ। এখন তাঁর বয়স প্রায় ৯৫ বলেই দাবি করেন মধ্যমগ্রামের পুষ্প মণ্ডল।
এপার বাংলায় আসলেও এখনও নেই কোনও পাকাপাকি আশ্রয়। স্থানীয় যুবকদের সহায়তায় রেল পাড়ের অস্থায়ী মাথা গোজার ছাউনিতেই কাটে জীবন। এই বয়সেও সকাল থেকে রাত পর্যন্ত অক্লান্ত পরিশ্রম করেন বৃদ্ধা পুষ্পরানি।
তবে সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে এখন রীতিমতো ভাইরাল ৯৫ বছরের এই বৃদ্ধা। মধ্যমগ্রাম এক নম্বর প্লাটফর্মের টিকিট কাউন্টার সংলগ্ন মাঠের ধারেই বিকেল এর পর থেকে দেখা মেলে বৃদ্ধা পুষ্প মণ্ডলের।
আরও পড়ুন: দল বদলেই বাজিমাত! কৃষ্ণ নয়, রায়গঞ্জ রায় দিল কার্তিকের পক্ষে! আফসোস তৃণমূলের
তিনি একজন ফুচকা বিক্রেতা। কাঁপা কাঁপা হাতে আলু মেখে, তেঁতুল গোলা জল মিশিয়ে ক্রেতাদের হাতে তুলে দেন মুখরোচক জিভে জল আনা ফুচকা। নিজে হাতেই ফুচকা তৈরি করেন পুষ্পদেবী। জানালেন, এক মেয়ে থাকলেও তাঁকে বিয়ে দিয়েছেন এই ভাবেই ফুচকা বিক্রি করে।
এখন মেয়ে থাকে শিলিগুড়িতে। তবে মেয়ের সংসারে বোঝা হতে চান না বৃদ্ধা এই মা। তাই নিজের পেটের ভাত জোগাড় করতে প্রতিদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে ফুচকা বিক্রি করে চলে দিন গুজরান।
আরও পড়ুন: রক্তে জমছে কোলেস্টেরল? লিপিড প্রোফাইল বশে রাখতে রোজ এই ছোট্ট দানাটি খান! লাভ হবে
১০০, ২০০ যা রোজগার হয় তা দিয়েই কোনও রকমে চলে বৃদ্ধার একার সংসার। মধ্যমগ্রাম স্টেশন সংলগ্ন সুভাষপল্লী কোয়ার্টারের পিছনেই ছোট্ট একটি অস্থায়ী ঘরে কাটান রাত। সকাল রাতে বেশিরভাগ দিনে ছোলার ছাতু আর মুড়ি খান।
দুপুরে এক বেলা মাছের ঝোল ভাতে খেয়ে পেট ভরান। বার্ধক্যের ছাপ স্পষ্ট চোখে মুখে, দুর্বল শরীরও। তা নিয়েই নিজে ফুচকার গাড়ি ঠেলে নিয়ে আসেন স্টেশন এলাকায়। আর এভাবেই জীবন যুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে ৯৫ বছরের বৃদ্ধা পুষ্প মণ্ডল।
Rudra Narayan Roy
Viral News: এই প্রথম বিক্রি হচ্ছে জেলায় চকলেট ফুচকা! মন মজেছে আলিপুরদুয়ারবাসীর
আলিপুরদুয়ার: চকলেট ফুচকায় মজেছে আলিপুরদুয়ারবাসীর মন। এই প্রথম আলিপুরদুয়ারে মিলছে এই ফুচকা। বিকেল হতেই দেখা যায় প্রেমীদের ভিড় কৃষ্ণ দাসের ফুচকা দোকানের সামনে।
শুধু চকলেট ফুচকা নয়, এই দোকানে পাওয়া যায় দই ফুচকা ও চিকেন ফুচকা। এছাড়া মেলে পাঁপড়ি চাট।কৃষ্ণ দাস চকলেট ফুচকার দাম রেখেছেন ৪০ টাকা। এই টাকা দিলেই মেলে এক প্লেটে ছয়টি চকলেট ফুচকা। এই চকলেট ফুচকার পরিবেশনের পদ্ধতি দেখলেই ইচ্ছে করবে খেয়ে নিতে।কৃষ্ণ দাস জানান, “৯ বছর ধরে আমি ফুচকার ব্যবসা করি। আগে সাধারণ ফুচকা বিক্রি করতাম। তারপর দই ফুচকা বিক্রি শুরু করি। যা পছন্দ হয় সকলের। তারপর চিকেন ফুচকা, এবারে চকলেট ফুচকা বিক্রি শুরু করলাম। এই চকলেট ফুচকা সকলের ভাল লাগছে দেখে আমারও ভাল লাগছে।”
কৃষ্ণ দাসের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এই চকলেট ফুচকা বেশি পছন্দ করছে শিশুরা। মাঝে শিশুরা তেমন পছন্দ করত না ফুচকা খেতে। চকলেট ফুচকা তাঁদের মনে ফুচকা প্রেম জাগাবে বলে দাবি কৃষ্ণ দাসের।
Annanya Dey
Fuchka Price: এই ক’টা ফুচকার দাম ৩৩৩ টাকা! কী আছে এই ফুচকায়? ফুচকাপ্রেমীদের মাথায় হাত!
মুম্বই : মুম্বই বিমানবন্দরে এক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী বিমানবন্দর টার্মিনালের একটি দোকানে ফুচকা বা পানিপুরির এক একটি প্লেটের দাম দেখে হতবাক হয়েছেন। সুগার কসমেটিকসের কো-ফাউন্ডার এবং সিওও কৌশিক মুখোপাধ্যায়, সোমবার এক্সে লিখেছেন, “সিএসআইএ মুম্বই বিমানবন্দরে খাবারের স্টলে অত্যন্ত দামি খাবার পাওয়া যায় জানতাম- তবে তা এতটা ব্যয়বহুল জানতাম না।”
তিনি যে ছবিটি শেয়ার করেছেন তাতে দেশের প্রিয় তিনটি স্ট্রিটফুডের ছবি রয়েছে; পানি পুরি, দহি পুরি এবং সেব পুরি। তিনটি খাবারেরই প্রতিটি প্লেটে আট পিস করে পুরি ছিল, এক একটি প্লেটের দাম ৩৩৩ টাকা। এক্স-এ কৌশিক মুখোপাধ্যায় লিখেছেন, “সিএসআইএ মুম্বই বিমানবন্দরে খাবারের স্টলে অত্যন্ত দামি খাবার পাওয়া যায় জানতাম- তবে তা এতটা ব্যয়বহুল জানতাম না।” কৌশিকের পোস্ট ঘিরে ইতিমধ্যেই অনেক উত্তর দিয়েছেন। অনেক ব্যবহারকারীই বর্তমানে ভারতীয় স্ট্রিটফুডের রেস্তোরাঁ সংস্করণের উচ্চ মূল্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
আরও পড়ুন: আপনার নাম ইংরেজিতে A দিয়ে শুরু? আপনার ব্যক্তিত্বে রয়েছে এক বিশেষ গুণ, জানুন আপনি কেমন মানুষ
Real estate is expensive for food stalls at the CSIA Mumbai airport – but I didn’t know THIS expensive 👀 pic.twitter.com/JRFMw3unLu
— Kaushik Mukherjee (@kaushikmkj) April 29, 2024
আরও পড়ুন: আগামী ২ ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দক্ষিণবঙ্গের ৩ জেলায়, দিঘায় নামল স্বস্তির বৃষ্টি
এক্স ব্যবহারকারী কিঞ্জল ঠক্কর বলেছেন যে, তাঁর আমির খান অভিনীত “৩ ইডিয়টস”-এর একটি সংলাপের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। “পনির তো কুছ দিনো বাদ সোনার কি দুকান পে মিলেগা, ইত্তি ইত্তি থেলিও মে বিকেগা।” (আর কয়েক দিন পড়ে পনির ছোট ছোট প্যাকেটে সোনার দোকানে বিক্রি হবে।) বিমানবন্দরের দোকানগুলিতে এমনিতেই খাবারের দাম বেশি। গত বছর, মুম্বই বিমানবন্দরের একটি রেস্তোরাঁ ৬০০ থেকে ৬২০ টাকা মূল্যের রেঞ্জে ধোসা এবং বাটারমিল্ক বিক্রি করার জন্য এক্স ব্যবহারকারীদের দ্বারা ট্রোল হয়েছিল।
তারও এক বছর আগে, ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুটি সমোসা, এক কাপ চা এবং একটি জলের বোতলের জন্য এক ক্রেতাকে ৪৯০ টাকা বিল ধরিয়ে দেওয়া হয়। “মুম্বই বিমানবন্দরেও ৪৯০ টাকা দিয়ে কেবল দুটি সমোসা, একটি চা এবং একটি জলের বোতলই পাওয়া যায়”, লিখেছিলেন তিনি।
অনেক বিমানবন্দরে যাত্রীরা তাঁদের ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড লাউঞ্জ অ্যাক্সেসের অংশ হিসাবে নামমাত্র ফি প্রদান করে বিমানবন্দরের লাউঞ্জগুলি ব্যবহার করতে পছন্দ করেন, এখানে সাধারণত দুর্দান্ত বুফে স্প্রেড পরিবেশন করা হয়। তবে এমনিতে তারও দাম খুব কম হয় না।
Fuchka Seller Student: মায়ের ক্যানসার চিকিৎসা থেকে সংসার, ফুচকা বিক্রি করে দু’হাতেই দশভূজা নবম শ্রেণির ছাত্রী!
জলপাইগুড়ি: জীবন সবার জন্য সহজ নয়! আমরা একটুতেই অজুহাত খুঁজি। কিন্তু এই মেয়ের লড়াই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় শত বাধা বিপত্তি এলেও হাসি মুখে লড়ে যাওয়ার নামই জীবন।
মা ক্যানসার আক্রান্ত! চলছে দুঃসহ লড়াই। সেই লড়াই শক্ত হাতে চালিয়ে সংসারের হাল ধরতে ফুচকা বিক্রি করছে নবম শ্রেণীর এই ছাত্রী। একদিকে, পড়াশোনা। অন্যদিকে, সংসারের হাল ধরার চেষ্টা, আরেক দিকে মায়ের চিকিৎসার জন্যে অর্থের জোগান। সব একা হাতে সামাল দিতেই ঠেলা নিয়ে রাস্তায় হাজির নবম শ্রেণির ছাত্রী পল্লবী সরকার।
আরও পড়ুন: পুলিশের হেফাজতে থেকেই আত্মহত্যা! সলমন খানের বাড়ির বাইরে গুলি চালানোর ঘটনায় অভিযুক্তের মৃত্যু
জলপাইগুড়ি সংলগ্ন ধূপগুড়ি মহকুমার শালবাড়ি জুড়াপানিতে রাস্তার পাশে ঠেলা গাড়িতে ফুচকা বিক্রি করছে পল্লবী। জানা গিয়েছে, ফুচকা বিক্রি করেই কোনও রকমে চলত তাদের সংসার। এদিকে, পল্লবীর মা দীর্ঘ তিন বছর ধরে ক্যানসারে আক্রান্ত। চিকিৎসার জন্য তাঁকে বেঙ্গালুরুতে ছুটতে হয়েছিল। কিন্তু চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজন বিপুল অঙ্কের অর্থের। সংসার, পড়াশোনা, চিকিৎসার অর্থ, সব চাপ সামলাতে দু’হাতেই দশভূজা পল্লবী৷
পল্লবীর কথায়, পড়াশোনার পাশাপাশি মায়ের চিকিৎসার টাকা উপার্জনে আর সংসার চালাতেই নিজে হাতে ফুচকা বিক্রির ভাবনা। গরমের ছুটিতে স্কুল বন্ধ থাকায় বেশি সময় দিতে পারছে সে। ফুচকা বিক্রি করে যা আমদানি হয়, তা পল্লবীর মায়ের চিকিৎসার পিছনেই চলে যায়। পরিবারকে সাহায্য করতে নবম শ্রেণীর মেয়েকে ফুচকা বিক্রি করতে দেখে অনেকেই হতবাক। তবে সবাই সাধুবাদ জানিয়েছে পল্লবীর এই প্রচেষ্টাকে। ভাল থাকুক পল্লবীর মতো লড়াকু মেয়েরা।
সুরজিৎ দে
Fuchka: পুদিনা ফুচকা দেখেই জিভে জল আসে? স্বাস্থ্যের কত বড় ক্ষতি হচ্ছে জানেন? জানলে শিউরে উঠবেন
Fuchka : গোটা এলাকা হয়ে উঠেছে ‘ফুচকা পাড়া’! কোথায়? রইল হদিশ
হাবড়া পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের আয়রা পারুইপাড়াকে এখন সকলেই চেনেন ‘ফুচকা পাড়া’ হিসেবে। এলাকার প্রতিটি ঘরে ঘরে এখন তৈরি হয় জিভে জল আনা মুখরোচক ফুচকা। বিকেল হলেই গ্রামের পুরুষরা ফুচকার গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়েন আশপাশের এলাকায় বিক্রির জন্য। আর বাড়ির মহিলারা সকালবেলা থেকেই শুরু করেন ফুচকা তৈরির কাজ। এই এলাকার ঘরে ঘরে তৈরি হয় ফুচকা।