Tag Archives: Fuchka

Cancer In Pani Puri: ফুচকায় ক্যানসার! মিলল মারণ রোগ সৃষ্টিকারী রাসায়নিক, এই ৫ খাবার থেকেও সাবধানে থাকুন

ফুচকা দেখলেই জিভে জল! লোভ সামলানো যায় না মোটে। কিন্তু এখনই সাবধান না হলে বিপদ। ফুচকায় মিলেছে ক্যানসার সৃষ্টিকারী রাসয়নিক। দেশের সর্ববৃহৎ খাদ্য সুরক্ষা পর্যবেক্ষণ সংস্থা FSSAI-এর রিপোর্টে উঠে এসেছে এই মারাত্মক তথ্য। কর্ণাটকের ৭৯টি এলাকার ফুচকা পরীক্ষা করে দেখে FSSAI। এর মধ্যে ৪৯ নং এলাকা বেঙ্গালুরুর।
ফুচকা দেখলেই জিভে জল! লোভ সামলানো যায় না মোটে। কিন্তু এখনই সাবধান না হলে বিপদ। ফুচকায় মিলেছে ক্যানসার সৃষ্টিকারী রাসয়নিক। দেশের সর্ববৃহৎ খাদ্য সুরক্ষা পর্যবেক্ষণ সংস্থা FSSAI-এর রিপোর্টে উঠে এসেছে এই মারাত্মক তথ্য। কর্ণাটকের ৭৯টি এলাকার ফুচকা পরীক্ষা করে দেখে FSSAI। এর মধ্যে ৪৯ নং এলাকা বেঙ্গালুরুর।
যাই হোক, ২৬০টি নমুনা ফুচকা খতিয়ে দেখে তারা। ৪১টিতে কৃত্রিম রঙ এবং সম্ভাব্য ক্যানসার সৃষ্টিকারী রাসায়নিক পাওয়া গিয়েছে। অন্য ১৮টি নমুনা ফুচকাও অত্যন্ত নিম্নমানের বলে জানিয়েছে FSSAI। নমুনা ফুচকাগুলিতে ব্রিলিয়ান্ট ব্লু, সানসেট ইয়েলো এবং টারট্রাজিনের মতো ক্ষতিকারক রাসায়নিকের হদিশ পাওয়া যায়। এই রাসায়নিক শরীরে গেলে ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
যাই হোক, ২৬০টি নমুনা ফুচকা খতিয়ে দেখে তারা। ৪১টিতে কৃত্রিম রঙ এবং সম্ভাব্য ক্যানসার সৃষ্টিকারী রাসায়নিক পাওয়া গিয়েছে। অন্য ১৮টি নমুনা ফুচকাও অত্যন্ত নিম্নমানের বলে জানিয়েছে FSSAI। নমুনা ফুচকাগুলিতে ব্রিলিয়ান্ট ব্লু, সানসেট ইয়েলো এবং টারট্রাজিনের মতো ক্ষতিকারক রাসায়নিকের হদিশ পাওয়া যায়। এই রাসায়নিক শরীরে গেলে ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
শুধু তাই নয়, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, এই রাসায়নিকগুলির অতিরিক্ত সেবনে পেট ব্যথা এবং গুরুতর হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও দুর্বল হয়ে যায়। এগুলো মূলত কৃত্রিম রঙ। প্রায়শই স্ট্রিট ফুডে এই ধরনের রঙ ব্যবহার করা হয়। খাবার ছাড়া প্রসাধনী পণ্যেও এই রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়ে আসছে। এগুলো অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করলে ত্বকে অ্যালার্জি এবং হজমে সমস্যা হতে পারে।
শুধু তাই নয়, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, এই রাসায়নিকগুলির অতিরিক্ত সেবনে পেট ব্যথা এবং গুরুতর হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও দুর্বল হয়ে যায়। এগুলো মূলত কৃত্রিম রঙ। প্রায়শই স্ট্রিট ফুডে এই ধরনের রঙ ব্যবহার করা হয়। খাবার ছাড়া প্রসাধনী পণ্যেও এই রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়ে আসছে। এগুলো অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করলে ত্বকে অ্যালার্জি এবং হজমে সমস্যা হতে পারে।
কৃত্রিম রঙের অতিরিক্ত ব্যবহারে ত্বকে লাল ফুসকুড়ি হয়। অনেক সময় চুলকানি এবং অ্যালার্জিও দেখা দেয়। পেটের সমস্যাও হতে পারে। তাই সরকারি খাদ্য দফতরের একাধিক সংস্থা এই ধরনের রঙ ব্যবহারের আগে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেয়।
কৃত্রিম রঙের অতিরিক্ত ব্যবহারে ত্বকে লাল ফুসকুড়ি হয়। অনেক সময় চুলকানি এবং অ্যালার্জিও দেখা দেয়। পেটের সমস্যাও হতে পারে। তাই সরকারি খাদ্য দফতরের একাধিক সংস্থা এই ধরনের রঙ ব্যবহারের আগে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেয়।
কৃত্রিম রঙ মূলত পেট্রোলিয়াম পণ্য থেকে তৈরি হয়। খাবার এবং পানীয়কে লোভনীয় দেখানোর জন্যই এই ধরনের কৃত্রিম রঙের ব্যবহার হয় সবচেয়ে বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ থেকে অ্যালার্জি, অ্যাজমা এবং ত্বকে ফুসকুড়ির মতো সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত ব্যবহারে ভবিষ্যতে ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।
কৃত্রিম রঙ মূলত পেট্রোলিয়াম পণ্য থেকে তৈরি হয়। খাবার এবং পানীয়কে লোভনীয় দেখানোর জন্যই এই ধরনের কৃত্রিম রঙের ব্যবহার হয় সবচেয়ে বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ থেকে অ্যালার্জি, অ্যাজমা এবং ত্বকে ফুসকুড়ির মতো সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত ব্যবহারে ভবিষ্যতে ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।
প্রক্রিয়াজাত খাবার, লাল মাংস, ভাজা খাবার, চিনিযুক্ত পানীয়, অ্যালকোহল, পরিশোধিত খাবার, অত্যধিক লবণযুক্ত খাবার ইত্যাদির নিয়মিত খেলেও ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়, কারণ এই ধরনের খাবারের মধ্যেও ক্যানসার সৃষ্টিকারী উপাদান পাওয়া গিয়েছে। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)
প্রক্রিয়াজাত খাবার, লাল মাংস, ভাজা খাবার, চিনিযুক্ত পানীয়, অ্যালকোহল, পরিশোধিত খাবার, অত্যধিক লবণযুক্ত খাবার ইত্যাদির নিয়মিত খেলেও ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়, কারণ এই ধরনের খাবারের মধ্যেও ক্যানসার সৃষ্টিকারী উপাদান পাওয়া গিয়েছে। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)

Kolkata Famous Fuchka: আপনি ফুচকাপ্রেমী? টক-ঝাল-মিষ্টি থেকে আলুরদম, কলকাতার সেরা ১০ ফুচকা মেলে এখানেই, আপনি কোনওটায় খেয়েছেন?

*কলকাতায় ফুচকার জনপ্রিয়তা বহুদিন থেকেই। মুম্বইয়ের পানিপুরি, দিল্লির গোলগাপ্পার থেকে একেবারেই আলাদা কলকাতার ফুচকার স্বাদ। শহরের পথে-ঘাটে, অলিতে-গলিতে আর কোনও দোকান থাকুক বা না থাকুক এক বা একাধিক ফুচকা স্টল মিলবেই। কেউ ঠেলাগাড়িতে বেচছেন, কেউ বা ছোট্ট টেবিলে ঝুরি সাজিয়ে বেচছেন, এটাই কলকাতার চেনা ছবি।
*কলকাতায় ফুচকার জনপ্রিয়তা বহুদিন থেকেই। মুম্বইয়ের পানিপুরি, দিল্লির গোলগাপ্পার থেকে একেবারেই আলাদা কলকাতার ফুচকার স্বাদ। শহরের পথে-ঘাটে, অলিতে-গলিতে আর কোনও দোকান থাকুক বা না থাকুক এক বা একাধিক ফুচকা স্টল মিলবেই। কেউ ঠেলাগাড়িতে বেচছেন, কেউ বা ছোট্ট টেবিলে ঝুরি সাজিয়ে বেচছেন, এটাই কলকাতার চেনা ছবি।
*আপনি যদি ফুচকা খেতে ভালবাসেন, তাহলে কলকাতার কয়েকটি জায়গার ফুচকা আপনাকে চেখে দেখতেই হবে, না হলে সেই সেরা স্বাদের কিছুটা হলেও অধরা থেকে যাবে। কলকাতার কিছু বিখ্যাত ফুচকার দোকানের হদিশ রইল। সংগৃহীত ছবি।
*আপনি যদি ফুচকা খেতে ভালবাসেন, তাহলে কলকাতার কয়েকটি জায়গার ফুচকা আপনাকে চেখে দেখতেই হবে, না হলে সেই সেরা স্বাদের কিছুটা হলেও অধরা থেকে যাবে। কলকাতার কিছু বিখ্যাত ফুচকার দোকানের হদিশ রইল। সংগৃহীত ছবি।
*ঢাকুরিয়া দক্ষিণাপনের সামনে রাজেন্দ্রর ফুচকাঃ দক্ষিণ কলকাতার দক্ষিণাপনের সামনে রাজেন্দ্রর ফুচকা অত্যন্ত জনপ্রিয়। তাঁর দোকানের জল ফুচকা, দই ফুচকা, মিঠা পানি ফুচকার পাশাপাশি সবচেয়ে জনপ্রিয় আলুর দম ফুচকা। শুধু আলুর দমও বিক্রি করেন রাজেন্দ্র, দূর দূরান্ত থেকে সেই আলুর দম কিনে নিয়ে যান অনেকে। সংগৃহীত ছবি।
*ঢাকুরিয়া দক্ষিণাপনের সামনে রাজেন্দ্রর ফুচকাঃ দক্ষিণ কলকাতার দক্ষিণাপনের সামনে রাজেন্দ্রর ফুচকা অত্যন্ত জনপ্রিয়। তাঁর দোকানের জল ফুচকা, দই ফুচকা, মিঠা পানি ফুচকার পাশাপাশি সবচেয়ে জনপ্রিয় আলুর দম ফুচকা। শুধু আলুর দমও বিক্রি করেন রাজেন্দ্র, দূর দূরান্ত থেকে সেই আলুর দম কিনে নিয়ে যান অনেকে। সংগৃহীত ছবি।
*ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে রাম গুপ্তার ফুচকাঃ ভিক্টোরিয়া মেমরিয়ালের সামনে একাধিক ফুচকাওয়ালা বসলেও জার দোকানে লাইন লেগে থাকে সর্বদা, তিনি রাম গুপ্তা। ঘরে তৈরি তেঁতুলের পেস্ট এবং মশলার স্বতন্ত্র খাট্টা-মিঠা স্বাদের জন্য এই স্টলের ফুচকা অত্যন্ত জনপ্রিয়। সংগৃহীত ছবি।
*ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে রাম গুপ্তার ফুচকাঃ ভিক্টোরিয়া মেমরিয়ালের সামনে একাধিক ফুচকাওয়ালা বসলেও জার দোকানে লাইন লেগে থাকে সর্বদা, তিনি রাম গুপ্তা। ঘরে তৈরি তেঁতুলের পেস্ট এবং মশলার স্বতন্ত্র খাট্টা-মিঠা স্বাদের জন্য এই স্টলের ফুচকা অত্যন্ত জনপ্রিয়। সংগৃহীত ছবি।
*চক্রবেড়িয়ার উপেন্দ্রর ফুচকাঃ কাঁচকলার ফুচকা খেয়েছেন কখনও? আপনার কি ডায়াবেটিস? বা ডায়েটে রয়েছেন? তাহলে আপনাকে ফুচকা খেতে যেতে হবে চক্রবেড়িয়ায়। দক্ষিণ কলকাতার চক্রবেড়িয়ার উপেন্দ্র আলুর বদলে ফুচকার পুর হিসেবে ব্যবহার করেন কাঁচকলা। স্থানীয় জৈন সম্প্রদায়ের জন্যই আলুর পরিবর্তে কাঁচকলা ব্যবহার করেন বলে জানিয়েছেন উপেন্দ্র। তবে তাঁর এই ফুচকারও স্বাদ অতুলনীয়। সংগৃহীত ছবি।
*চক্রবেড়িয়ার উপেন্দ্রর ফুচকাঃ কাঁচকলার ফুচকা খেয়েছেন কখনও? আপনার কি ডায়াবেটিস? বা ডায়েটে রয়েছেন? তাহলে আপনাকে ফুচকা খেতে যেতে হবে চক্রবেড়িয়ায়। দক্ষিণ কলকাতার চক্রবেড়িয়ার উপেন্দ্র আলুর বদলে ফুচকার পুর হিসেবে ব্যবহার করেন কাঁচকলা। স্থানীয় জৈন সম্প্রদায়ের জন্যই আলুর পরিবর্তে কাঁচকলা ব্যবহার করেন বলে জানিয়েছেন উপেন্দ্র। তবে তাঁর এই ফুচকারও স্বাদ অতুলনীয়। সংগৃহীত ছবি।
*আলিপুরে প্রবেশের ফুচকাঃ আলিপুর এলাকার সবচেয়ে জনপ্রিয় ফুচকাওয়ালা প্রবেশ। এলাকায় তাঁর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। উডল্যান্ড রোডে ( এইচপি পেট্রল পাম্পের পাশের গলি) বসা এই ব্যক্তি ১৭ ধরনের ফুচকা বিক্রি করেন। ভিন্ন স্বাদের ফুচকার মধ্যে রয়েছে প্রবেশের চকোলেট ফুচকা, ঘুঘনি ফুচকা, সেজওয়ান ফুচকা। এ ছাড়াও রয়েছে সাধারণ জল ফুচকা, মিঠা পানি ফুচকা, দই ফুচকাও। সংগৃহীত ছবি।
*আলিপুরে প্রবেশের ফুচকাঃ আলিপুর এলাকার সবচেয়ে জনপ্রিয় ফুচকাওয়ালা প্রবেশ। এলাকায় তাঁর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। উডল্যান্ড রোডে ( এইচপি পেট্রল পাম্পের পাশের গলি) বসা এই ব্যক্তি ১৭ ধরনের ফুচকা বিক্রি করেন। ভিন্ন স্বাদের ফুচকার মধ্যে রয়েছে প্রবেশের চকোলেট ফুচকা, ঘুঘনি ফুচকা, সেজওয়ান ফুচকা। এ ছাড়াও রয়েছে সাধারণ জল ফুচকা, মিঠা পানি ফুচকা, দই ফুচকাও। সংগৃহীত ছবি।
*লেককালীবাড়ির পাশে দুর্গা পণ্ডিতের ফুচকাঃ লেক কালীবাড়ির পাশেই দীর্ঘদিন ধরে ফুচকা বিক্রি করেন দুর্গা পণ্ডিত। কলকাতা শহরের সেরা ফুচকা বিক্রেতাদের মধ্যে অন্যতম এই দুর্গা পণ্ডিতের ফুচকা। তাঁর দোকানের সবচেয়ে জনপ্রিয় দই ফুচকা এবং আলুর দম ফুচকা। সংগৃহীত ছবি।
*লেককালীবাড়ির পাশে দুর্গা পণ্ডিতের ফুচকাঃ লেক কালীবাড়ির পাশেই দীর্ঘদিন ধরে ফুচকা বিক্রি করেন দুর্গা পণ্ডিত। কলকাতা শহরের সেরা ফুচকা বিক্রেতাদের মধ্যে অন্যতম এই দুর্গা পণ্ডিতের ফুচকা। তাঁর দোকানের সবচেয়ে জনপ্রিয় দই ফুচকা এবং আলুর দম ফুচকা। সংগৃহীত ছবি।
*রাসেল পার্কের নানকু রামের ফুচকাঃ নানকু রাম আজ পর্যন্ত তাঁর আলু মাখের রেসিপি কখনও কারো সঙ্গে শেয়ার করেননি, এটাই নাকি তাঁর ফুচকার সিক্রেট বা ইউএসপি। নানকু রামের ফুচকায় হিংয়ের স্বাদ মেলে, টজলে থাকে পুদিনার স্বাদ। সব মিলিয়ে একেবারে অন্য স্বাদের ফুচকা বানান রাসেল পার্কের নানকু রাম, তাই বিকেল হতেই তাঁর দোকানে যমে লম্বা লাইন। যারা একটু অন্য স্বাদের ফুচকা একবার খেয়ে দেখতে চান, তারা যেতেই পারেন নানকু রামের কাছে ফুচকা খেতে। সংগৃহীত ছবি।
*রাসেল পার্কের নানকু রামের ফুচকাঃ নানকু রাম আজ পর্যন্ত তাঁর আলু মাখের রেসিপি কখনও কারো সঙ্গে শেয়ার করেননি, এটাই নাকি তাঁর ফুচকার সিক্রেট বা ইউএসপি। নানকু রামের ফুচকায় হিংয়ের স্বাদ মেলে, টজলে থাকে পুদিনার স্বাদ। সব মিলিয়ে একেবারে অন্য স্বাদের ফুচকা বানান রাসেল পার্কের নানকু রাম, তাই বিকেল হতেই তাঁর দোকানে যমে লম্বা লাইন। যারা একটু অন্য স্বাদের ফুচকা একবার খেয়ে দেখতে চান, তারা যেতেই পারেন নানকু রামের কাছে ফুচকা খেতে। সংগৃহীত ছবি।
*বিবেকানন্দ পার্কে দিলীপ ঘোষের ফুচকাঃ দিলীপ দার ফুচকার নাম জানে না এমন ফুচকাপ্রিয় কলকাতাবাসী প্রায় নেই। দিওক্ষিণ কলকাতার প্রাণকেন্দ্রে বসা দিলীপ দা সকলের কাছেই অত্যন্ত জনপ্রিয় তাঁর অনবদ্য স্বাদের ফুচকার জন্য। দিলীপ দার টকজল ফুচকা ছাড়াও চুরমুর, মিঠা চাটনি ফুচকা এবং চাটও খুব পছন্দ করে সকলে। সংগৃহীত ছবি।
*বিবেকানন্দ পার্কে দিলীপ ঘোষের ফুচকাঃ দিলীপ দার ফুচকার নাম জানে না এমন ফুচকাপ্রিয় কলকাতাবাসী প্রায় নেই। দিওক্ষিণ কলকাতার প্রাণকেন্দ্রে বসা দিলীপ দা সকলের কাছেই অত্যন্ত জনপ্রিয় তাঁর অনবদ্য স্বাদের ফুচকার জন্য। দিলীপ দার টকজল ফুচকা ছাড়াও চুরমুর, মিঠা চাটনি ফুচকা এবং চাটও খুব পছন্দ করে সকলে। সংগৃহীত ছবি।
*নিউ আলিপুরে বিজয় প্রকাশের ফুচকাঃ বিজয় প্রকাশের ফুচকা বিখ্যাত কম দামের জন্য। যারা বিজয়ের দোকানে নিয়মিত ফুচকা খেতে যান, তাঁদের দাবি, অন্যান্যদের তুলনায় এই দোকানে ফুচকা সাইজে বড়, স্বাদেও অসাধারণ। সংগৃহীত ছবি।
*নিউ আলিপুরে বিজয় প্রকাশের ফুচকাঃ বিজয় প্রকাশের ফুচকা বিখ্যাত কম দামের জন্য। যারা বিজয়ের দোকানে নিয়মিত ফুচকা খেতে যান, তাঁদের দাবি, অন্যান্যদের তুলনায় এই দোকানে ফুচকা সাইজে বড়, স্বাদেও অসাধারণ। সংগৃহীত ছবি।
*পার্ক স্ট্রিটের ম্যাক্স মুলার ভবন সংলগ্ন ফুচকা: ইদানীং হরেক রকম ফুচকা খাওয়ার চল। তবে মিন্ট এবং পুদিনার জল দিয়ে ঝাল-ঝাল ফুচকা খেতে গেলে যেতে হবে পার্ক স্ট্রিটের ম্যাক্স মুলার ভবন সংলগ্ন ফুচকার দোকানে।
*পার্ক স্ট্রিটের ম্যাক্স মুলার ভবন সংলগ্ন ফুচকা: ইদানীং হরেক রকম ফুচকা খাওয়ার চল। তবে মিন্ট এবং পুদিনার জল দিয়ে ঝাল-ঝাল ফুচকা খেতে গেলে যেতে হবে পার্ক স্ট্রিটের ম্যাক্স মুলার ভবন সংলগ্ন ফুচকার দোকানে।
*বরদান মার্কেটে কৃষ্ণকান্ত শর্মার ফুচকা: বেশির ভাগ ফুচকার দোকানে মশলা কেনা হয় বাইরে থেকে। এই দোকানের বৈশিষ্ট্য হল ফুচকায় ব্যবহার করা মশলা বাড়িতেই বানানো হয়। ফুচকাপ্রেমীদের কাছে বেশ জনপ্রিয় এই দোকান।
*বরদান মার্কেটে কৃষ্ণকান্ত শর্মার ফুচকা: বেশির ভাগ ফুচকার দোকানে মশলা কেনা হয় বাইরে থেকে। এই দোকানের বৈশিষ্ট্য হল ফুচকায় ব্যবহার করা মশলা বাড়িতেই বানানো হয়। ফুচকাপ্রেমীদের কাছে বেশ জনপ্রিয় এই দোকান।

ফুচকা বিক্রি করছেন নবম শ্রেণির ছাত্রী, কারণ জানলে চোখে জল আসবে আপনারও

ফুচকা বিক্রি করে যা আমদানি হয়, তা পল্লবীর মায়ের চিকিৎসার পিছনেই চলে যায়। পরিবারকে সাহায্য করতে নবম শ্রেণীর মেয়েকে ফুচকা বিক্রি করতে দেখে অনেকেই হতবাক।

৯৫ বছরেও কঠিন লড়াই, দুর্বল শরীরেই ফুচকা বিক্রি করেন এই বৃদ্ধা

কাত্তরের বাংলাদেশের সন্ত্রাসে স্বামীকে গুলি করে হত্যা করে দুষ্কৃতীরা। তারপর প্রাণ বাঁচাতে এপার বাংলায় এসে আশ্রয়। কালে কালে পার হয়েছে বহু যুগ। এখন তার বয়স প্রায় ৯৫ বলেই দাবি করেন মধ্যমগ্রামের পুষ্প মন্ডল। এপার বাংলায় আসলেও এখনও নেই কোন পাকাপাকি আশ্রয়। স্থানীয় যুবকদের সহায়তায় রেল পাড়ের অস্থায়ী মাথা গোজার ছাউনিতেই কাটে জীবন। এই বয়সেও সকাল থেকে রাত পর্যন্ত অক্লান্ত পরিশ্রম করেন বৃদ্ধা পুষ্পরানি। তবে সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে এখন রীতিমতো ভাইরাল ৯৫ বছরের এই বৃদ্ধা।

Fuchka Seller: পুষ্পারানি, ৯৫ বছর বয়সেও ‘ঝুঁকেগা নহি’! কেন? এই ঘটনা শুনলে শিউরে উঠবেন

উত্তর ২৪ পরগনা: একাত্তরের বাংলাদেশের সন্ত্রাসে স্বামীকে গুলি করে হত্যা করে দুষ্কৃতীরা। তারপর প্রাণ বাঁচাতে এপার বাংলায় এসে আশ্রয়। কালে কালে পার হয়েছে বহু যুগ। এখন তাঁর বয়স প্রায় ৯৫ বলেই দাবি করেন মধ্যমগ্রামের পুষ্প মণ্ডল।

এপার বাংলায় আসলেও এখনও নেই কোনও পাকাপাকি আশ্রয়। স্থানীয় যুবকদের সহায়তায় রেল পাড়ের অস্থায়ী মাথা গোজার ছাউনিতেই কাটে জীবন। এই বয়সেও সকাল থেকে রাত পর্যন্ত অক্লান্ত পরিশ্রম করেন বৃদ্ধা পুষ্পরানি।

তবে সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে এখন রীতিমতো ভাইরাল ৯৫ বছরের এই বৃদ্ধা। মধ্যমগ্রাম এক নম্বর প্লাটফর্মের টিকিট কাউন্টার সংলগ্ন মাঠের ধারেই বিকেল এর পর থেকে দেখা মেলে বৃদ্ধা পুষ্প মণ্ডলের।

আরও পড়ুন: দল বদলেই বাজিমাত! কৃষ্ণ নয়, রায়গঞ্জ রায় দিল কার্তিকের পক্ষে! আফসোস তৃণমূলের

তিনি একজন ফুচকা বিক্রেতা। কাঁপা কাঁপা হাতে আলু মেখে, তেঁতুল গোলা জল মিশিয়ে ক্রেতাদের হাতে তুলে দেন মুখরোচক জিভে জল আনা ফুচকা। নিজে হাতেই ফুচকা তৈরি করেন পুষ্পদেবী। জানালেন, এক মেয়ে থাকলেও তাঁকে বিয়ে দিয়েছেন এই ভাবেই ফুচকা বিক্রি করে।

এখন মেয়ে থাকে শিলিগুড়িতে। তবে মেয়ের সংসারে বোঝা হতে চান না বৃদ্ধা এই মা। তাই নিজের পেটের ভাত জোগাড় করতে প্রতিদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে ফুচকা বিক্রি করে চলে দিন গুজরান।

আরও পড়ুন: রক্তে জমছে কোলেস্টেরল? লিপিড প্রোফাইল বশে রাখতে রোজ এই ছোট্ট দানাটি খান! লাভ হবে

১০০, ২০০ যা রোজগার হয় তা দিয়েই কোনও রকমে চলে বৃদ্ধার একার সংসার। মধ্যমগ্রাম স্টেশন সংলগ্ন সুভাষপল্লী কোয়ার্টারের পিছনেই ছোট্ট একটি অস্থায়ী ঘরে কাটান রাত। সকাল রাতে বেশিরভাগ দিনে ছোলার ছাতু আর মুড়ি খান।

দুপুরে এক বেলা মাছের ঝোল ভাতে খেয়ে পেট ভরান। বার্ধক্যের ছাপ স্পষ্ট চোখে মুখে, দুর্বল শরীরও। তা নিয়েই নিজে ফুচকার গাড়ি ঠেলে নিয়ে আসেন স্টেশন এলাকায়। আর এভাবেই জীবন যুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে ৯৫ বছরের বৃদ্ধা পুষ্প মণ্ডল।

Rudra Narayan Roy

Viral News: এই প্রথম বিক্রি হচ্ছে জেলায় চকলেট ফুচকা! মন মজেছে আলিপুরদুয়ারবাসীর

আলিপুরদুয়ার: চকলেট ফুচকায় মজেছে আলিপুরদুয়ারবাসীর মন। এই প্রথম আলিপুরদুয়ারে মিলছে এই ফুচকা। বিকেল হতেই দেখা যায় প্রেমীদের ভিড় কৃষ্ণ দাসের ফুচকা দোকানের সামনে।

আরও পড়ুনঃ বেপরোয়া গতিতে ছুটে চলা গাড়ির ভিতর উদ্দাম নাচ-গান; ইনস্টাগ্রামে লাইভ স্ট্রিমিং চলাকালীনই ঘটে গেল মর্মান্তিক পরিণতি…

শুধু চকলেট ফুচকা নয়, এই দোকানে পাওয়া যায় দই ফুচকা ও চিকেন ফুচকা। এছাড়া মেলে পাঁপড়ি চাট।কৃষ্ণ দাস চকলেট ফুচকার দাম রেখেছেন ৪০ টাকা। এই টাকা দিলেই মেলে এক প্লেটে ছয়টি চকলেট ফুচকা। এই চকলেট ফুচকার পরিবেশনের পদ্ধতি দেখলেই ইচ্ছে করবে খেয়ে নিতে।কৃষ্ণ দাস জানান, “৯ বছর ধরে আমি ফুচকার ব্যবসা করি। আগে সাধারণ ফুচকা বিক্রি করতাম। তারপর দই ফুচকা বিক্রি শুরু করি। যা পছন্দ হয় সকলের। তারপর চিকেন ফুচকা, এবারে চকলেট ফুচকা বিক্রি শুরু করলাম। এই চকলেট ফুচকা সকলের ভাল লাগছে দেখে আমারও ভাল লাগছে।”

কৃষ্ণ দাসের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এই চকলেট ফুচকা বেশি পছন্দ করছে শিশুরা। মাঝে শিশুরা তেমন পছন্দ করত না ফুচকা খেতে। চকলেট ফুচকা তাঁদের মনে ফুচকা প্রেম জাগাবে বলে দাবি কৃষ্ণ দাসের।

Annanya Dey

Fuchka Price: এই ক’টা ফুচকার দাম ৩৩৩ টাকা! কী আছে এই ফুচকায়? ফুচকাপ্রেমীদের মাথায় হাত!

মুম্বই : মুম্বই বিমানবন্দরে এক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী বিমানবন্দর টার্মিনালের একটি দোকানে ফুচকা বা পানিপুরির এক একটি প্লেটের দাম দেখে হতবাক হয়েছেন। সুগার কসমেটিকসের কো-ফাউন্ডার এবং সিওও কৌশিক মুখোপাধ্যায়, সোমবার এক্সে লিখেছেন, “সিএসআইএ মুম্বই বিমানবন্দরে খাবারের স্টলে অত্যন্ত দামি খাবার পাওয়া যায় জানতাম- তবে তা এতটা ব্যয়বহুল জানতাম না।”

তিনি যে ছবিটি শেয়ার করেছেন তাতে দেশের প্রিয় তিনটি স্ট্রিটফুডের ছবি রয়েছে; পানি পুরি, দহি পুরি এবং সেব পুরি। তিনটি খাবারেরই প্রতিটি প্লেটে আট পিস করে পুরি ছিল, এক একটি প্লেটের দাম ৩৩৩ টাকা। এক্স-এ কৌশিক মুখোপাধ্যায় লিখেছেন, “সিএসআইএ মুম্বই বিমানবন্দরে খাবারের স্টলে অত্যন্ত দামি খাবার পাওয়া যায় জানতাম- তবে তা এতটা ব্যয়বহুল জানতাম না।” কৌশিকের পোস্ট ঘিরে ইতিমধ্যেই অনেক উত্তর দিয়েছেন। অনেক ব্যবহারকারীই বর্তমানে ভারতীয় স্ট্রিটফুডের রেস্তোরাঁ সংস্করণের উচ্চ মূল্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

আরও পড়ুন: আপনার নাম ইংরেজিতে A দিয়ে শুরু? আপনার ব্যক্তিত্বে রয়েছে এক বিশেষ গুণ, জানুন আপনি কেমন মানুষ

আরও পড়ুন: আগামী ২ ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দক্ষিণবঙ্গের ৩ জেলায়, দিঘায় নামল স্বস্তির বৃষ্টি

এক্স ব্যবহারকারী কিঞ্জল ঠক্কর বলেছেন যে, তাঁর আমির খান অভিনীত “৩ ইডিয়টস”-এর একটি সংলাপের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। “পনির তো কুছ দিনো বাদ সোনার কি দুকান পে মিলেগা, ইত্তি ইত্তি থেলিও মে বিকেগা।” (আর কয়েক দিন পড়ে পনির ছোট ছোট প্যাকেটে সোনার দোকানে বিক্রি হবে।) বিমানবন্দরের দোকানগুলিতে এমনিতেই খাবারের দাম বেশি। গত বছর, মুম্বই বিমানবন্দরের একটি রেস্তোরাঁ ৬০০ থেকে ৬২০ টাকা মূল্যের রেঞ্জে ধোসা এবং বাটারমিল্ক বিক্রি করার জন্য এক্স ব্যবহারকারীদের দ্বারা ট্রোল হয়েছিল।

তারও এক বছর আগে, ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুটি সমোসা, এক কাপ চা এবং একটি জলের বোতলের জন্য এক ক্রেতাকে ৪৯০ টাকা বিল ধরিয়ে দেওয়া হয়। “মুম্বই বিমানবন্দরেও ৪৯০ টাকা দিয়ে কেবল দুটি সমোসা, একটি চা এবং একটি জলের বোতলই পাওয়া যায়”, লিখেছিলেন তিনি।

অনেক বিমানবন্দরে যাত্রীরা তাঁদের ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড লাউঞ্জ অ্যাক্সেসের অংশ হিসাবে নামমাত্র ফি প্রদান করে বিমানবন্দরের লাউঞ্জগুলি ব্যবহার করতে পছন্দ করেন, এখানে সাধারণত দুর্দান্ত বুফে স্প্রেড পরিবেশন করা হয়। তবে এমনিতে তারও দাম খুব কম হয় না।

Fuchka Seller Student: মায়ের ক্যানসার চিকিৎসা থেকে সংসার, ফুচকা বিক্রি করে দু’হাতেই দশভূজা নবম শ্রেণির ছাত্রী!

জলপাইগুড়ি: জীবন সবার জন্য সহজ নয়! আমরা একটুতেই অজুহাত খুঁজি। কিন্তু এই মেয়ের লড়াই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় শত বাধা বিপত্তি এলেও হাসি মুখে লড়ে যাওয়ার নামই জীবন।

মা ক্যানসার আক্রান্ত! চলছে দুঃসহ লড়াই। সেই লড়াই শক্ত হাতে চালিয়ে সংসারের হাল ধরতে ফুচকা বিক্রি করছে নবম শ্রেণীর এই ছাত্রী। একদিকে, পড়াশোনা। অন্যদিকে, সংসারের হাল ধরার চেষ্টা, আরেক দিকে মায়ের চিকিৎসার জন্যে অর্থের জোগান। সব একা হাতে সামাল দিতেই ঠেলা নিয়ে রাস্তায় হাজির নবম শ্রেণির ছাত্রী পল্লবী সরকার।

আরও পড়ুন: পুলিশের হেফাজতে থেকেই আত্মহত্যা! সলমন খানের বাড়ির বাইরে গুলি চালানোর ঘটনায় অভিযুক্তের মৃত্যু

জলপাইগুড়ি সংলগ্ন ধূপগুড়ি মহকুমার শালবাড়ি জুড়াপানিতে রাস্তার পাশে ঠেলা গাড়িতে ফুচকা বিক্রি করছে পল্লবী। জানা গিয়েছে, ফুচকা বিক্রি করেই কোনও রকমে চলত তাদের সংসার। এদিকে, পল্লবীর মা দীর্ঘ তিন বছর ধরে ক্যানসারে আক্রান্ত। চিকিৎসার জন্য তাঁকে বেঙ্গালুরুতে ছুটতে হয়েছিল। কিন্তু চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজন বিপুল অঙ্কের অর্থের। সংসার, পড়াশোনা, চিকিৎসার অর্থ, সব চাপ সামলাতে দু’হাতেই দশভূজা পল্লবী৷

পল্লবীর কথায়, পড়াশোনার পাশাপাশি মায়ের চিকিৎসার টাকা উপার্জনে আর সংসার চালাতেই নিজে হাতে ফুচকা বিক্রির ভাবনা। গরমের ছুটিতে স্কুল বন্ধ থাকায় বেশি সময় দিতে পারছে সে। ফুচকা বিক্রি করে যা আমদানি হয়, তা পল্লবীর মায়ের চিকিৎসার পিছনেই চলে যায়। পরিবারকে সাহায্য করতে নবম শ্রেণীর মেয়েকে ফুচকা বিক্রি করতে দেখে অনেকেই হতবাক। তবে সবাই সাধুবাদ জানিয়েছে পল্লবীর এই প্রচেষ্টাকে। ভাল থাকুক পল্লবীর মতো লড়াকু মেয়েরা।

সুরজিৎ দে

Fuchka: পুদিনা ফুচকা দেখেই জিভে জল আসে? স্বাস্থ্যের কত বড় ক্ষতি হচ্ছে জানেন? জানলে শিউরে উঠবেন

আপনারা পুদিনা ফুচকা নিঃসন্দেহে রাস্তাঘাটে দেখেছেন। বেশ গাঢ় সবুজ রংয়ের পুদিনা ফুচকা। এছাড়াও যে তেঁতুলের জল দেওয়া হয়, তাতেও নাকি পুদিনা থাকে। সেটার রঙও গাঢ় সবুজ রংয়ের। ফুচকা দেখতে বেশ দর্শনধারী। তবে গুণ কেমন? সেটা নিয়ে অবশ্য নানা সন্দেহ প্রকাশ করছে গবেষকরা।  
আপনারা পুদিনা ফুচকা নিঃসন্দেহে রাস্তাঘাটে দেখেছেন। বেশ গাঢ় সবুজ রংয়ের পুদিনা ফুচকা। এছাড়াও যে তেঁতুলের জল দেওয়া হয়, তাতেও নাকি পুদিনা থাকে। সেটার রঙও গাঢ় সবুজ রংয়ের। ফুচকা দেখতে বেশ দর্শনধারী। তবে গুণ কেমন? সেটা নিয়ে অবশ্য নানা সন্দেহ প্রকাশ করছে গবেষকরা।
যারা ফুচকা বিক্রি করছেন, তাদের দাবি, ফুচকা তৈরির সময় আটার সঙ্গে পুদিনা দেওয়া হয়। যার ফলে, ফুচকা গুলো সবুজ রঙের হয়। আবার তেঁতুলের জলের সঙ্গে পুদিনা দেওয়া হয়। যার জন্য জলটাও সবুজ হয়। এই ভাবেই বাজারে 'পুদিনা ফুচকা' বিক্রি হচ্ছে।
যারা ফুচকা বিক্রি করছেন, তাদের দাবি, ফুচকা তৈরির সময় আটার সঙ্গে পুদিনা দেওয়া হয়। যার ফলে, ফুচকা গুলো সবুজ রঙের হয়। আবার তেঁতুলের জলের সঙ্গে পুদিনা দেওয়া হয়। যার জন্য জলটাও সবুজ হয়। এই ভাবেই বাজারে ‘পুদিনা ফুচকা’ বিক্রি হচ্ছে।
ফুচকা প্রেমীরা বেশ ভরসার সঙ্গে 'পুদিনা ফুচকা' খাচ্ছেন। তবে 'পুদিনা ফুচকা' নেই যে, এমনটা কিন্তু বলা যাবে না। তবে সেটা বেশ নিয়ম মেনেই তৈরি হয়। রাস্তার ধারের পুদিনা ফুচকা কিংবা পুদিনার টকজল দেখে রীতিমতো আঁতকে উঠছে স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা। 
ফুচকা প্রেমীরা বেশ ভরসার সঙ্গে ‘পুদিনা ফুচকা’ খাচ্ছেন। তবে ‘পুদিনা ফুচকা’ নেই যে, এমনটা কিন্তু বলা যাবে না। তবে সেটা বেশ নিয়ম মেনেই তৈরি হয়। রাস্তার ধারের পুদিনা ফুচকা কিংবা পুদিনার টকজল দেখে রীতিমতো আঁতকে উঠছে স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা।
গবেষকদের বক্তব্য,পুদিনা একটি কাঁচা সবজি। সেটা যখন আটার সঙ্গে মিশিয়ে তেলে ভাজা হয়, তখন পুদিনার অতটা সবুজ রং থাকা উচিত নয়। এক্ষেত্রে যতটা সবুজ রঙয়ের হয়, তা দেখে মনে হয় সবুজ রং মেশানো হয়েছে। এছাড়াও তেঁতুলের টক জলের সঙ্গে যদি পুদিনা মেশানো হয়, তাহলেও অতটা সবুজ রং হওয়া সম্ভব নয়।
গবেষকদের বক্তব্য,পুদিনা একটি কাঁচা সবজি। সেটা যখন আটার সঙ্গে মিশিয়ে তেলে ভাজা হয়, তখন পুদিনার অতটা সবুজ রং থাকা উচিত নয়। এক্ষেত্রে যতটা সবুজ রঙয়ের হয়, তা দেখে মনে হয় সবুজ রং মেশানো হয়েছে। এছাড়াও তেঁতুলের টক জলের সঙ্গে যদি পুদিনা মেশানো হয়, তাহলেও অতটা সবুজ রং হওয়া সম্ভব নয়।
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ফুচকা এবং ফুচকার জলে পুদিনার সবুজ রং মেশানো হচ্ছে। আর এই পুদিনা flavour colour বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। এই বিষয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডক্টর প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস জানান, 'এই ফুচকা দেখে মনে হচ্ছে পুদিনার সঙ্গে রং মেশানো থাকতে পারে। যে খাদ্য যে রঙের হয়, সেরকম করেই খাওয়ানো ভাল। যদি ফুচকায় অনুমোদিত রং ব্যবহার করে, তাহলে কত PPM ব্যবহার করা হয়েছে? সেটা জানা দরকার।''
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ফুচকা এবং ফুচকার জলে পুদিনার সবুজ রং মেশানো হচ্ছে। আর এই পুদিনা flavour colour বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। এই বিষয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডক্টর প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস জানান, ‘এই ফুচকা দেখে মনে হচ্ছে পুদিনার সঙ্গে রং মেশানো থাকতে পারে। যে খাদ্য যে রঙের হয়, সেরকম করেই খাওয়ানো ভাল। যদি ফুচকায় অনুমোদিত রং ব্যবহার করে, তাহলে কত PPM ব্যবহার করা হয়েছে? সেটা জানা দরকার।”
তিনি আরও বলেন, ''যদি কৃত্রিম কোন রং ব্যবহার করে থাকে। তাহলে সেটা শরীরের পক্ষে যথেষ্ট ক্ষতিকর।এছাড়াও ফুচকা যেভাবে ভাজা হয়,তাতে এক্রিলিমাইড তৈরি হয়।যা ক্যান্সারের কারণ।তাহলে এই রং এবং এক্রিলিমাইড দুটো মিলে ভয়ঙ্কর ক্ষতি করবে অবশ্যই,যারা এই ফুচকা খাবে।''   
তিনি আরও বলেন, ”যদি কৃত্রিম কোন রং ব্যবহার করে থাকে। তাহলে সেটা শরীরের পক্ষে যথেষ্ট ক্ষতিকর।এছাড়াও ফুচকা যেভাবে ভাজা হয়,তাতে এক্রিলিমাইড তৈরি হয়।যা ক্যান্সারের কারণ।তাহলে এই রং এবং এক্রিলিমাইড দুটো মিলে ভয়ঙ্কর ক্ষতি করবে অবশ্যই,যারা এই ফুচকা খাবে।”

Fuchka : গোটা এলাকা হয়ে উঠেছে ‘ফুচকা পাড়া’! কোথায়? রইল হদিশ

 হাবড়া পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের আয়রা পারুইপাড়াকে এখন সকলেই চেনেন ‘ফুচকা পাড়া’ হিসেবে। এলাকার প্রতিটি ঘরে ঘরে এখন তৈরি হয় জিভে জল আনা মুখরোচক ফুচকা। বিকেল হলেই গ্রামের পুরুষরা ফুচকার গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়েন আশপাশের এলাকায় বিক্রির জন্য। আর বাড়ির মহিলারা সকালবেলা থেকেই শুরু করেন ফুচকা তৈরির কাজ। এই এলাকার ঘরে ঘরে তৈরি হয় ফুচকা।