Tag Archives: Panipuri

Phuchka in Monsoon: বর্ষায় ফুচকা খাচ্ছেন? সর্বনাশ! নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনছেন না তো! জানুন

গরমে যেমন হালকা খাবার খেতে ভাল লাগে, বর্ষা মানেই তেমনই নোনতা মুখরোচক খাবারের হাতছানি৷
গরমে যেমন হালকা খাবার খেতে ভাল লাগে, বর্ষা মানেই তেমনই নোনতা মুখরোচক খাবারের হাতছানি৷

 

বৃষ্টিভেজা দিনে মুখরোচক এই খাবার খেতে খুবই ভাল লাগে৷ বিশেষ করে সন্ধ্যা হলেই মনে হয় ফুচকা, আলুকাবলি বা চাট হলে মন্দ হত না৷
বৃষ্টিভেজা দিনে মুখরোচক এই খাবার খেতে খুবই ভাল লাগে৷ বিশেষ করে সন্ধ্যা হলেই মনে হয় ফুচকা, আলুকাবলি বা চাট হলে মন্দ হত না৷

 

কিন্তু জানেন কি বর্ষায় ফুচকা খাওয়া মানে নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনা৷ এই সময় কেন ফুচকা খাবেন না, সে বিষয়ে সতর্ক করেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷
কিন্তু জানেন কি বর্ষায় ফুচকা খাওয়া মানে নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনা৷ এই সময় কেন ফুচকা খাবেন না, সে বিষয়ে সতর্ক করেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷

 

বর্ষায় বাতাসে আর্দ্রতা বেড়ে যায়৷ ফলে জীবাণু অনেক বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে৷ খাদ্যে সংক্রমণ ও বিষক্রিয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়৷ তাই বদহজম বা পেটের গণ্ডগোল হওয়া বিচিত্র নয়৷
বর্ষায় বাতাসে আর্দ্রতা বেড়ে যায়৷ ফলে জীবাণু অনেক বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে৷ খাদ্যে সংক্রমণ ও বিষক্রিয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়৷ তাই বদহজম বা পেটের গণ্ডগোল হওয়া বিচিত্র নয়৷

 

চাট বা ফুচকার সঙ্গে টকদই দেওয়া হয়েই থাকে৷ বর্ষায় টক দই বা কাটা পেঁয়াজ খোলা অবস্থায় পড়ে থাকলে দ্রত সংক্রমিত হয়ে যেতে পারে৷
চাট বা ফুচকার সঙ্গে টকদই দেওয়া হয়েই থাকে৷ বর্ষায় টক দই বা কাটা পেঁয়াজ খোলা অবস্থায় পড়ে থাকলে দ্রত সংক্রমিত হয়ে যেতে পারে৷

 

বর্ষায় আর্দ্রতা বেড়ে যায় বলে ফুচকা-সহ অন্য নোনতা খাবারের স্বাদ কমে যায়৷ দ্রুত নেতিয়ে যায়৷
বর্ষায় আর্দ্রতা বেড়ে যায় বলে ফুচকা-সহ অন্য নোনতা খাবারের স্বাদ কমে যায়৷ দ্রুত নেতিয়ে যায়৷

 

বর্ষায় জলবাহিত অসুখ বেড়ে যায়৷ বিশেষ করে টাইফেয়েডের মতো রোগ ছড়িয়ে পড়ে নোংরা জল থেকে৷ ফুচকার টক জল যদি স্বাস্থ্যসম্মত ও পরিস্রুত না হয়, তাহলে রোগের কারণ হতে পারে৷
বর্ষায় জলবাহিত অসুখ বেড়ে যায়৷ বিশেষ করে টাইফেয়েডের মতো রোগ ছড়িয়ে পড়ে নোংরা জল থেকে৷ ফুচকার টক জল যদি স্বাস্থ্যসম্মত ও পরিস্রুত না হয়, তাহলে রোগের কারণ হতে পারে৷

 

রাস্তায় যাঁরা খাবার বেচেন, তাঁরা অনেক সময়ই স্বাস্থ্যবিধি মানেন না৷ সেক্ষেত্রে সহজেই রোগ ছড়িয়ে পড়তে পারে৷ তাই বর্ষায় মুখরোচক খাবার খেতে ইচ্ছে হলে সেটা বাড়িতে বানিয়ে খাওয়াই ভাল৷
রাস্তায় যাঁরা খাবার বেচেন, তাঁরা অনেক সময়ই স্বাস্থ্যবিধি মানেন না৷ সেক্ষেত্রে সহজেই রোগ ছড়িয়ে পড়তে পারে৷ তাই বর্ষায় মুখরোচক খাবার খেতে ইচ্ছে হলে সেটা বাড়িতে বানিয়ে খাওয়াই ভাল৷

Fuchka: পুদিনা ফুচকা দেখেই জিভে জল আসে? স্বাস্থ্যের কত বড় ক্ষতি হচ্ছে জানেন? জানলে শিউরে উঠবেন

আপনারা পুদিনা ফুচকা নিঃসন্দেহে রাস্তাঘাটে দেখেছেন। বেশ গাঢ় সবুজ রংয়ের পুদিনা ফুচকা। এছাড়াও যে তেঁতুলের জল দেওয়া হয়, তাতেও নাকি পুদিনা থাকে। সেটার রঙও গাঢ় সবুজ রংয়ের। ফুচকা দেখতে বেশ দর্শনধারী। তবে গুণ কেমন? সেটা নিয়ে অবশ্য নানা সন্দেহ প্রকাশ করছে গবেষকরা।  
আপনারা পুদিনা ফুচকা নিঃসন্দেহে রাস্তাঘাটে দেখেছেন। বেশ গাঢ় সবুজ রংয়ের পুদিনা ফুচকা। এছাড়াও যে তেঁতুলের জল দেওয়া হয়, তাতেও নাকি পুদিনা থাকে। সেটার রঙও গাঢ় সবুজ রংয়ের। ফুচকা দেখতে বেশ দর্শনধারী। তবে গুণ কেমন? সেটা নিয়ে অবশ্য নানা সন্দেহ প্রকাশ করছে গবেষকরা।
যারা ফুচকা বিক্রি করছেন, তাদের দাবি, ফুচকা তৈরির সময় আটার সঙ্গে পুদিনা দেওয়া হয়। যার ফলে, ফুচকা গুলো সবুজ রঙের হয়। আবার তেঁতুলের জলের সঙ্গে পুদিনা দেওয়া হয়। যার জন্য জলটাও সবুজ হয়। এই ভাবেই বাজারে 'পুদিনা ফুচকা' বিক্রি হচ্ছে।
যারা ফুচকা বিক্রি করছেন, তাদের দাবি, ফুচকা তৈরির সময় আটার সঙ্গে পুদিনা দেওয়া হয়। যার ফলে, ফুচকা গুলো সবুজ রঙের হয়। আবার তেঁতুলের জলের সঙ্গে পুদিনা দেওয়া হয়। যার জন্য জলটাও সবুজ হয়। এই ভাবেই বাজারে ‘পুদিনা ফুচকা’ বিক্রি হচ্ছে।
ফুচকা প্রেমীরা বেশ ভরসার সঙ্গে 'পুদিনা ফুচকা' খাচ্ছেন। তবে 'পুদিনা ফুচকা' নেই যে, এমনটা কিন্তু বলা যাবে না। তবে সেটা বেশ নিয়ম মেনেই তৈরি হয়। রাস্তার ধারের পুদিনা ফুচকা কিংবা পুদিনার টকজল দেখে রীতিমতো আঁতকে উঠছে স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা। 
ফুচকা প্রেমীরা বেশ ভরসার সঙ্গে ‘পুদিনা ফুচকা’ খাচ্ছেন। তবে ‘পুদিনা ফুচকা’ নেই যে, এমনটা কিন্তু বলা যাবে না। তবে সেটা বেশ নিয়ম মেনেই তৈরি হয়। রাস্তার ধারের পুদিনা ফুচকা কিংবা পুদিনার টকজল দেখে রীতিমতো আঁতকে উঠছে স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা।
গবেষকদের বক্তব্য,পুদিনা একটি কাঁচা সবজি। সেটা যখন আটার সঙ্গে মিশিয়ে তেলে ভাজা হয়, তখন পুদিনার অতটা সবুজ রং থাকা উচিত নয়। এক্ষেত্রে যতটা সবুজ রঙয়ের হয়, তা দেখে মনে হয় সবুজ রং মেশানো হয়েছে। এছাড়াও তেঁতুলের টক জলের সঙ্গে যদি পুদিনা মেশানো হয়, তাহলেও অতটা সবুজ রং হওয়া সম্ভব নয়।
গবেষকদের বক্তব্য,পুদিনা একটি কাঁচা সবজি। সেটা যখন আটার সঙ্গে মিশিয়ে তেলে ভাজা হয়, তখন পুদিনার অতটা সবুজ রং থাকা উচিত নয়। এক্ষেত্রে যতটা সবুজ রঙয়ের হয়, তা দেখে মনে হয় সবুজ রং মেশানো হয়েছে। এছাড়াও তেঁতুলের টক জলের সঙ্গে যদি পুদিনা মেশানো হয়, তাহলেও অতটা সবুজ রং হওয়া সম্ভব নয়।
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ফুচকা এবং ফুচকার জলে পুদিনার সবুজ রং মেশানো হচ্ছে। আর এই পুদিনা flavour colour বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। এই বিষয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডক্টর প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস জানান, 'এই ফুচকা দেখে মনে হচ্ছে পুদিনার সঙ্গে রং মেশানো থাকতে পারে। যে খাদ্য যে রঙের হয়, সেরকম করেই খাওয়ানো ভাল। যদি ফুচকায় অনুমোদিত রং ব্যবহার করে, তাহলে কত PPM ব্যবহার করা হয়েছে? সেটা জানা দরকার।''
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ফুচকা এবং ফুচকার জলে পুদিনার সবুজ রং মেশানো হচ্ছে। আর এই পুদিনা flavour colour বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। এই বিষয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডক্টর প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস জানান, ‘এই ফুচকা দেখে মনে হচ্ছে পুদিনার সঙ্গে রং মেশানো থাকতে পারে। যে খাদ্য যে রঙের হয়, সেরকম করেই খাওয়ানো ভাল। যদি ফুচকায় অনুমোদিত রং ব্যবহার করে, তাহলে কত PPM ব্যবহার করা হয়েছে? সেটা জানা দরকার।”
তিনি আরও বলেন, ''যদি কৃত্রিম কোন রং ব্যবহার করে থাকে। তাহলে সেটা শরীরের পক্ষে যথেষ্ট ক্ষতিকর।এছাড়াও ফুচকা যেভাবে ভাজা হয়,তাতে এক্রিলিমাইড তৈরি হয়।যা ক্যান্সারের কারণ।তাহলে এই রং এবং এক্রিলিমাইড দুটো মিলে ভয়ঙ্কর ক্ষতি করবে অবশ্যই,যারা এই ফুচকা খাবে।''   
তিনি আরও বলেন, ”যদি কৃত্রিম কোন রং ব্যবহার করে থাকে। তাহলে সেটা শরীরের পক্ষে যথেষ্ট ক্ষতিকর।এছাড়াও ফুচকা যেভাবে ভাজা হয়,তাতে এক্রিলিমাইড তৈরি হয়।যা ক্যান্সারের কারণ।তাহলে এই রং এবং এক্রিলিমাইড দুটো মিলে ভয়ঙ্কর ক্ষতি করবে অবশ্যই,যারা এই ফুচকা খাবে।”

Weird Food: ভাজা ফুচকা খেয়েছেন কখনও? সোনালি-রুপোলি রাংতায়…অদ্ভুত এই ফুচকা এবার হুহু করে ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়

নয়াদিল্লি: স্ট্রিট ফুড মানে জিভে জল আনা সব খাবার। ফুচকা, চাট, ঘুগনি। কিন্তু গত কয়েক বছরে অদ্ভুত সব খাবারদাবারের সাক্ষী থেকেছে নেটদুনিয়া। উদ্ভট সব যুগলবন্দি। খাবারের বদলে যাকে খাবার নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা বলাই ভাল।

গুজরাতের আহমেদাবাদে এবার পানিপুরি বা ফুচকার উপর চলছে এমনই ‘অত্যাচার’। এক বিক্রেতা ড্রাইফ্রুট এবং ঠান্ডাইয়ের সঙ্গে পরিবেশন করছেন পানিপুরি। শুধু তাই নয়, পানিপুরি আবার ভাজা। উপরে সোনা এবং রুপোর ফয়েল জড়ানো। ফুড ভ্লগারদের মতে, দেশের মধ্যে তিনিই প্রথম ভাজা পানিপুরি বিক্রি করছেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ‘সোনা, রুপো’ ভাজা পানিপুরি। তবে নেটিজেনরা এবিষয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। কেউ কেউ পানিপুরি বিক্রেতার সৃজনশীলতার প্রশংসা করেছেন। আবার কেউ বলছেন, “নাহ, পানিপুরির আসল এতে স্বাদ মিলবে না। ড্রাইফ্রুটস, ঠান্ডাইয়ের কোনও দরকার নেই”।

আরও পড়ুন: ফের ইভিএম কারচুপির ইঙ্গিত! ‘কোনও জবাব দিতে পারছে না’…ইভিএমের চিপ বিতর্ক উস্কে দিলেন মমতা

ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, প্লেটে ৬টা ভাজা পানিপুরি সাজিয়ে দিলেন বিক্রেতা। উপরে জড়ানো সোনা, রুপোর ফয়েল। এবার আলুর পুরের বদলে দেওয়া হল কুচো কুচো করে কাটা কাজু, পেস্তা এবং বাদাম। স্বাদের জন্য আবার মধুও দেওয়া হল। এরপর আলাদা ছয়টি ছোট গ্লাসে দেওয়া হল ঠান্ডাই।

ভিডিও পোস্ট করে ফুড ভ্লগার লিখেছেন, “সোনা ও রূপার পানিপুরি। ভারতের প্রথম হাইজিন লাইভ ফ্রাইড পানিপুরি। খেতে ভালই লাগবে। মূলত মিষ্টি খাবার। ভাজা পুরি এবং অন্যান্য উপাদান একসঙ্গে মন্দ লাগছে না। মিষ্টিপ্রেমী হলে মন ভরে যাবে। তবে সাধারণ পানিপুরিও অবশ্যই খান”।

ইনস্টাগ্রামে এই ভিডিও পোস্ট করতেই হামলে পড়েছেন নেটিজেনরা। ভিডিও তো ভাইরাল হয়েইছে, বন্যা বইছে কমেন্টের। একজন লিখেছেন, “রাস্তার ধারের পানিপুরিই আমার জন্য ঠিক আছে”। এক রসিক ইউজার কমেন্টে লিখেছেন, “এর নাম দেওয়া উচিত বাপ্পি লাহিড়ি পানিপুরি”।

আরও পড়ুন: ‘সেখানে নাকি সোনা আর টাকা আছে..,’ অভিষেকের কপ্টারে আয়কর হানা নিয়ে বিস্ফোরক মমতা

এমন পানিপুরি দেখে অধিকাংশ নাক সিঁটকেছেন। একজন লিখেছেন, “পানিপুরি বানানোর কথা ছিল। শুকনো ফল পুরি বানিয়ে দিল”। আরেকজন লিখেছেন, “ভাই, পানিপুরিকে অন্তত রেহাই দে”। ঠাট্টা করে আরেকজন লিখেছেন, “পনির দিতে পারত। নেটওয়ার্থ বেড়ে যেত। অবিশ্বাস্য এবং জঘন্য”। আরেক ইউজারের স্পষ্ট কথা, ‘টাকার শ্রাদ্ধ। শিক্ষিত মানুষ কীভাবে বোকার মতো এমন খারাপ জিনিস খেতে পারে’!

Viral BTech Pani Puri Wali: ফুচকার গাড়ি টেনে নিয়ে যাচ্ছে Mahindra Thar! বিটেক পাশ করেও স্বেচ্ছায় ফুচকা বিক্রির সিদ্ধান্ত এই তরুণীর

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিত্য নতুন ভাইরাল গল্প উঠে আসে। কোনওটা অনুপ্রেরণার ভাণ্ডার। আবার কোনওটা নিছকই বিনোদন। সেরকমই একটি খবর তৈরি হয়েছে তাপসী উপাধ্যায়কে ঘিরে। ২১ বছর বয়সি এই তরুণী এখন ভাইরাল ‘বিটেক পানিপুরিওয়ালি’ নামে।

কিছু বছর আগে নামী প্রতিষ্ঠান থেকে বিটেক সম্পূর্ণ করেন তাপসী। তার পর চাকরির চেষ্টা না করে ব্যবসা শুরু করেন। দেশের একাধিক শহরে এখন তাঁর স্টল। ব্যবসা আরও বাড়িয়ে তুলতে তিনি এ বার নতুন পদক্ষেপ করেছেন। ‘মাহিন্দ্রা থর’ কিনে জুড়ে দিয়েছেন পানিপুরির ঠেলাগাড়ির সঙ্গে। ফলে এক আজব গাড়ির চেহারা পেয়েছে সেটি। নিমেষে ভাইরাল হয়েছে তাঁর কীর্তি। তরুণী নজরে পড়েছেন মাহিন্দ্রা গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান আনন্দ মাহিন্দ্রার।

 

তাপসীর অভিনব ব্যবসায়িক বুদ্ধির তারিফ করেছেন আনন্দ মাহিন্দ্রা। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে তাপসী তাঁর ফুচকার গাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন। উদ্যোগী তরুণীর স্বপ্নপূরণে তাঁর সংস্থার গাড়ি শামিল হতে পেরেছে দেখে আনন্দ মাহিন্দ্রা খুশি এবং গর্বিত।

 

অন্যদিকে তাপসী জানিযেছেন তাঁর এহেন সিদ্ধান্তের জন্য তিনি তীব্র সমালোচিত হয়েছিলেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেই নিন্দার ক্ষত উপশম করেছে আনন্দ মাহিন্দ্রার প্রশংসা। মত তাপসীর। তাঁর কথায়, ‘‘আমি আমার যাত্রা শুরু করেছিলাম স্কুটারে। পরে একটি বাইক কিনি। তার পর গত বছর একটি থর মাহিন্দ্রা কিনি আর্থিক কিস্তি দিয়ে। সঙ্গে ছিল জমানো পুঁজি। কিন্তু তারপরই ধেয়ে আসে আক্রমণাত্মক মন্তব্য। অনলাইনে ঘৃণার পাত্রী হয়ে লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে পড়ি।’’

আরও পড়ুন : সাইনাসের যন্ত্রণায় মাথা ছিঁড়ে যাচ্ছে? কোন খাবারে ব্যথা কমে আরাম পাবেন জানুন

আপাতত তাপসী ভাইরাল। জানিয়েছেন তাঁর সুজি ও আটার তৈরি ফুচকা তেলে ভাজা নয়। বরং এয়ার ফ্রায়েড। তাঁর দাবি, এতে কোনও অ্যারারুট নেই। টকজলও তিনি তৈরি করেন মিনারেল ওয়াটার থেকে। লাল লঙ্কার গুঁড়ো একদমই দেন না। মিষ্টি জল বানাতে চিনির বদলে দেন গুড়। তাঁর আশা, এই পরিশ্রমের ফসল একদিন তিনি ঘরে তুলবেন।

টক জলের বদলে কোল্ড ড্রিঙ্ক দিয়ে ফুচকা ! এমন উদ্ভট ফিউশনে হতবাক নেটদুনিয়া

ইন্টারনেটে আজকাল উদ্ভট সব খাবারের বিভিন্ন রেসিপি প্রায় প্রতিদিনই পোস্ট হতে থাকে। স্বাদ তার যেমনি হোক , সোশ্যাল মিডিয়া এবং কাস্টোমারদের আকৃষ্ট করার জন্য দোকানদাররা এমনটা প্রায় করেই থাকেন। আমাদের মধ্যে এমন মানুষ খুব কমই আছেন যাদের ফুচকা প্রিয় না। শীত হোক বা গরম, বর্ষা হোক বা বসন্ত , যে কোন মরসুমে ফুচকা জিভে জল আনা দুর্দান্ত একটি খাবার। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ফুচকা খাওয়ার খুশিটাই আলাদা হয়।

কিন্তু আপনি কি কখনও টকঝাল জলের বদলে ‘থামস আপ’ দিয়ে ফুচকা খেয়েছেন ? অবাক হচ্ছেন তাই তো ? আপনার মতো এই ব্যাপারটি শুনে অনেকেরই চোখ কপালে উঠবে। কারণ ফুচকার জলের স্বাদটাই আলাদা। তাই ফুচকা খাওয়ার পরে ওই পাত্রে শেষে একটু ফুচকার জল না খেলে ফুচকা খাওয়াটা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। তেঁতুল গোলা জলে, তার সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমানে ঝাল, মিষ্টি, মশলার মিশ্রণ এক নিমেষে আমাদের মেজাজ তরতাজা করে তোলে।

কিন্তু সম্প্রতি একটি ভিডিওতে একজন ফুচকা বিক্রেতাকে ফুচকার জলের বদলে ‘থামস আপ’ ব্যবহার করতে দেখা গেছে। ‘থামস আপ’ এ কিছু মশলা মিশিয়ে একইভাবে ফুচকা বানিয়ে কাস্টোমারদের পরিবেশন করছেন ওই বিক্রেতা। কিন্তু ইন্টারনেট এই রেসিপিতে তৃপ্ত না। মোহাম্মদ ফিউচারওয়ালা নামে একজন টুইটার ব্যবহারকারী ভিডিওটি শেয়ার করেছেন এবং লিখেছেন, ”ফুচকা প্রেমীরা, এখানে আপনাদের জন্য রয়েছে ‘থাম্পস আপ’ পানি পুরি বা ফুচকা। নিজেদের.থাম্বস ডাউন দিয়ে আপনার ভালবাসার বর্ষণ করুন।”

২৬বা সেকেন্ডের এই হট্ট ক্লিপে কলকাতায় একজন স্ট্রিট স্টলের মালিককে একটি পাত্রে থামস আপ ঢেলে , তাতে মশলা এবং লেবু মিশিয়ে তিনি তার এই বিশেষ খাবারটি কাস্টোমারদের পরিবেশন করছেন। তার এই বিশেষ এবং অদ্ভুত খাবারের স্বাদ গ্রহণ করতে আসা একজন মহিলা এটি খেয়ে হাসিমুখে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেন। ভিডিওটি এখানে দেখুন-

মহারাজ চাট সেন্টারের দিলীপ দা জানান তিনি এখানে বিভিন্ন ধরণের ফুচকা বানাবার জন্য বিখ্যাত। তার মধ্যে পড়ে চকলেট, আম, আনারস, স্ট্রবেরি, নারকেল জল, রাজভোগ সহ সাধারণ পুদিনা দেওয়া জল। ভিডিওটি টুইটারে শেয়ার হওয়ার পর থেকে দ্রুত সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে পড়ে এবং ভাইরাল হয়ে যায়।

খাদ্যরসিকরা এই উদ্ভট ফুচকার সংমিশ্রনকে ভালো মনে গ্রহণ করেননি। অনেকেই এই ‘থামস আপ’ ফুচকার ভিডিওটি দেখার পর মজার মজার প্রতিক্রিয়া পোস্ট করেছেন। অনেকে আবার বিখ্যাত খাবারগুলিকে নিয়ে এইভাবে ফিউশন করার জন্য নিজেদের বিরক্তি প্রকাশ করেছেন।

এর আগে, আইসক্রিমের সঙ্গে পানিপুরির ফিউশন করে আইসক্রিম পানিপুরির একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল যেখানে একজন রাস্তার ফুচকা বিক্রেতাকে ভ্যানিলা-গন্ধযুক্ত আইসক্রিম দিয়ে ফুচকা পরিবেশন করতে দেখা গেছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সেটাও নেটদুনিয়ায় কারও মন জয় করতে পারেনি।

‘থামস আপ’ পুচকার এই সংমিশ্রণ দেখে নেটিজেনরা মোটেও খুশি না।
একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ”আমি এর পরে ঘুমাতে পারব না (একাধিক কারণে!)” অন্য একজন মন্তব্য করেছেন, “কেন পৃথিবীতে লোকেরা সেরা খাবারগুলিকে নিয়ে পরীক্ষা করছে”। তৃতীয় একজন লিখেছেন , ”এটা দেখে আমার পেটে ব্যথা হচ্ছে।”