Tag Archives: Ganesh Chaturthi

বিসর্জনের আগে ভগবান গণেশের বিগ্রহের গা থেকে সোনার গয়না খুলতে ভুলে গিয়েছিলেন দম্পতি; তারপর যা হল…

বেঙ্গালুরু: দিন কয়েক আগেই ছিল গণেশ চতুর্থী। সারা দেশের মানুষ গণপতি বাপ্পার আরাধনায় মেতে উঠেছিলেন। তবে গণেশ চতুর্থীকে ঘিরে এক চমকপ্রদ ঘটনার সম্মুখীন হয়েছে বেঙ্গালুরুর এক পরিবার। আসলে ওই পরিবারটিতেও আগমন ঘটেছিল ভগবান গণপতির। কিন্তু বিসর্জনের পর পরিবারের সদস্যদের মনে হয়, ভগবান গণেশের মূর্তির গা থেকে খোলা হয়নি গয়না। রীতিমতো মাথায় হাত পড়ে সকলের। সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় খোঁজ। টানা ১০ ঘণ্টা খোঁজার পর অবশেষে উদ্ধার হয় ভগবান গণেশের অলঙ্কার।

আরও পড়ুন– হাসপাতালে ফের গণধর্ষণের চেষ্টা, ডাক্তারের গোপনাঙ্গ কেটে কোনওরকমে বাঁচলেন নার্স ! বিহারে পুলিশের জালে এক চিকিৎসক-সহ ৩

টাইমস অফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে যে, এই ঘটনাটি ঘটেছে বেঙ্গালুরু বিজয়নগরের দশারাহল্লির কাছে। সেখানকারই বাসিন্দা দম্পতি রামাইয়া এবং উমা দেবী। তাঁরা গণেশ চতুর্থীর দিন নিজেদের বাড়িতে ভগবান গণপতির মূর্তি স্থাপন করেছিলেন। আর ভগবান গণেশের মূর্তি অলঙ্কার আর ফুল দিয়ে সাজিয়েছিলেন তাঁরা। একটি ৬০ গ্রাম সোনার চেন নিবেদন করেন বিগ্রহের কাছে। যার মূল্য প্রায় ৪ লক্ষ টাকা।

শনিবার রাতে সেই বিগ্রহ নিরঞ্জন করার জন্য একটি মোবাইল ট্যাঙ্কে গিয়েছিলেন ওই দম্পতি। সমস্ত রীতি-আচার সম্পন্ন হওয়ার পরে রামাইয়া এবং উমা দেবী বুঝতে পারেন যে, বড় ভুল হয়ে গিয়েছে। আসলে বিগ্রহের গা থেকে সোনার চেনটি খুলতে ভুলে গিয়েছেন তাঁরা। এর ঘণ্টাখানেক পরে বিগ্রহ নিরঞ্জনের স্থানে ছুটে যান ওই দম্পতি। ওই ট্যাঙ্কের কাছে উপস্থিত থাকা কয়েকজন তরুণ জানান যে, তাঁরা এই সোনার চেনটি দেখেছেন। কিন্তু তাঁরা ভেবেছিলেন যে, সেটি হয়তো সোনার নয়। এরপর সাহায্যের জন্য ওই দম্পতি ছুটে যান মাগাড়ি রোড থানায়। এমনকী গোবিন্দরাজ নগরের বিধায়ক প্রিয়া কৃষ্ণর কাছেও সাহায্য প্রার্থনা করেন তাঁরা।

আরও পড়ুন- ২০২৪ সালে প্রবাসীদের জন্য বিশ্বের সবথেকে ব্যয়বহুল শহর কোনগুলি? আর ওই তালিকায় ভারতের কোন শহর কত-তম স্থানে রয়েছে?

এদিকে নিরঞ্জনের ওই মোবাইল ট্যাঙ্কটির ব্যবস্থা করেছিলেন লঙ্কেশ ডি নামে এক ব্যক্তি। স্থানীয় বিধায়ক ওই ব্যক্তির সঙ্গেই যোগাযোগ করেন। ওই ট্যাঙ্কের কাছে উপস্থিত তরুণরা মিলে প্রচুর খোঁজাখুঁজি করেন, কিন্তু পাওয়া যায়নি সোনার চেনটি। অবশেষে ১০ হাজার লিটার জল বার করে ট্যাঙ্ক থেকে সোনার চেন উদ্ধার করার অনুমতি পান রামাইয়া এবং উমা দেবী।পরের দিন পর্যন্ত চলে সোনার চেনের সন্ধান। এরপর ১০ জন চেষ্টায় উদ্ধার হয়েছে ভগবান গণেশের বিগ্রহের সোনার চেন। অবশেষে তা তুলে দেওয়া হয়েছে ওই দম্পতির হাতে। ফলে হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছেন তাঁরা।

Ganesh Chaturthi 2024: গণেশ চতুর্থীর জাঁকজমক ধরা পড়েছে রুপোলি পর্দাতেও! রইল এমনই ৭টি ছবির তালিকা

সারা দেশে মহাসমারোহে পালন করা হয় গণেশ চতুর্থী। সারা দেশে মহাধুমধাম করে এই উৎসব পালন করা হলেও মহারাষ্ট্রে এই উৎসবের জাঁকজমকই আলাদা থাকে। চলতি বছর দশ দিনব্যাপী এই উৎসব চলবে ৭ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। ভারতীয় ঐতিহ্য এবং গণেশ দেবের ভক্তদের মনে এই উৎসবের তাৎপর্যপূর্ণ গুরুত্ব রয়েছে। ফলে এই উৎসবের জাঁকজমক প্রতিফলিত হয়েছে রুপোলি পর্দাতেও। দেখে নেওয়া যাক, সেই সব ছবির তালিকা।

মাই ফ্রেন্ড গণেশা:
গণেশ চতুর্থী যেন সম্পূর্ণই হবে না মিষ্টি এই ছবিটি ছাড়া! মূলত ছোট্ট একটা শিশু এবং ভগবান গণেশকে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে ছবিটি। রাজীব এস রুইয়া দ্বারা পরিচালিত এই ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় দেখা গিয়েছে এহসাস চন্না, কিরণ জঞ্জানি এবং শীতল শাহকে।

আরও পড়ুন: ঘণ্টাখানেকেই আসছে বৃষ্টি! কাঁপবে দক্ষিণের ২ জেলা, নিম্নচাপের খেল শুরু কবে থেকে? বড় আপডেট দিল হাওয়া অফিস

অতিথি তুম কব জাওগে:
২০১০ সালের এই কমেডি-ড্রামা ধারার ছবিটিতে ফুটে উঠেছে অপ্রত্যাশিত অতিথির আগমনের কাহিনি। আর ছবির প্রেক্ষাপটে এক দারুণ ট্যুইস্ট যোগ করেছিল ভগবান গণেশ। অশ্বিনী ধীর পরিচালিত ছবিটিতে দেখা গিয়েছিল অজয় দেবগন, কঙ্কণা সেনশর্মা এবং পরেশ রাওয়াল।

অগ্নিপথ:
২০১২ সালের অ্যাকশন থ্রিলার ছবিটিতে গণপতি বিসর্জনের দৃশ্য ছিল দেখার মতো। এই ছবিতে অভিনয় করেছেন হৃতিক রোশন, সঞ্জয় দত্ত এবং প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। ‘দেবা শ্রী গণেশা’ গানের মধ্যে ধরা পড়েছিল গণেশ চতুর্থীর জাঁকজমকপূর্ণ উৎসব। করণ মালহোত্রা পরিচালিত ছবিটিকে সমর্থন করেছিল করণ জোহরের ধর্মা প্রোডাকশন।

ডন:
২০০৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত থ্রিলার ‘ডন’-এ বলিউড বাদশা শাহরুখ খানের এন্ট্রিতে বেজে উঠেছিল মোরিয়া মোরিয়া গান। কেউ হয়তো সেই দৃশ্য ভুলতে পারবেন না। ফারহান আখতার পরিচালিত ছবিটিতে দ্বৈত ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল বলিউড সুপারস্টারকে। এর পাশাপাশি দেখা গিয়েছিল প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, বোমান ইরানি এবং করিনা কাপুর খানকে।

বাস্তব:
এই গ্যাংস্টার ড্রামা ফিল্মেও উঠে এসেছিল গণেশ চতুর্থীর উৎসব। সঞ্জয় দত্ত অভিনীত ‘বাস্তব: দ্য রিয়েলিটি’ ১৯৯৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল। মহেশ মঞ্জড়েকর পরিচালিত ছবিটিতে দেখা গিয়েছিল নম্রতা শিরোদকর, মণীশ বেহল এবং রিমা লাগুকে।

আরও পড়ুন: ফের ট্রেন দুর্ঘটনা! লাইনচ‍্যুত এক্সপ্রেস ট্রেনের ২ কামরা, সাত সকালেই ভয়ঙ্কর কাণ্ড

এবিসিডি২:
বরুণ ধওয়ান, শ্রদ্ধা কাপুর এবং প্রভুদেবা অভিনীত ‘এবিসিডি২’ ছবিটিতে ধরা পড়েছিল গণেশ চতুর্থীর দুর্দান্ত আড়ম্বর। এই ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন রেমো ডিসুজা।

শোর ইন দ্য সিটি:
ছবির প্রেক্ষাপটে প্রকাশ্যে আসছে গণেশ চতুর্থী উদযাপনের মাঝেই। রাজ এবং ডিকে পরিচালিত এই ছবিতে দেখা গিয়েছিল তুষার কাপুর, রাধিকা আপ্তে, সেন্ধিল রামামূর্তি, নিখিল দ্বিবেদী, প্রীতি দেশাই এবং অন্যান্যদের।

Ganesh Chaturthi 2024: ১০০ বছর পর গণেশ চতুর্থীতে বিরল যোগ! সিদ্ধিদাতাকে রাখুন ঠিক এই জায়গায়, তবে ভুলেও করবেন না ‘এই’ কাজ…

পশ্চিম বর্ধমান : বাড়িতে অনেকেই নানান পুজো উপলক্ষে প্রতিমা নিয়ে আসেন। পুজো করান।  শনিবার পালিত হচ্ছে গণেশ উৎসব। অনেকের বাড়িতেই সিদ্ধিদাতার পুজো হয়। কিন্তু প্রতিমা নিয়ে আসার পর কোথায় তাকে স্থান দেবেন? কিভাবে পুজোর জায়গাটি সাজিয়ে তুলবেন, তা বুঝে উঠতে পারেন না সবাই। বাড়িতে মন্ডপ সাজাতে গিয়ে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয় পরিবারে সদস্যদের।

তারই সহজ উপায় দেখিয়ে দিলেন এক শিল্পী। DIY পদ্ধতি অর্থাৎ ডু ইট ইওরসেলফ পদ্ধতিতে বাড়িতে সহজেই মন্ডপ সাজিয়ে তুলতে পারবেন। কিছু সামান্য জিনিসপত্র ব্যবহার করে পুজোর জায়গাটিকে অসাধারণ ভাবে সাজিয়ে তোলা যাবে। পেশাদারদের ক্ষেত্রে যে সময় লাগে, হয়তো অপেশাদারদের ক্ষেত্রে সময় কিছুটা বেশি লাগবে। তবে সহজ পদ্ধতিতে সুন্দরভাবে সাজিয়ে তোলা যাবে মন্ডপ। তিনি বলছেন, এক্ষেত্রে প্রথমেই আপনাকে পুজোর জন্য স্থান নির্বাচন করতে হবে। সেখানে প্রতিমা রাখার জন্য একটি স্থান তৈরি করতে হবে।

আরও পড়ুন-      বলুন তো, স্ত্রী-রা কি রাখি পড়াতে পারেন স্বামীকে? ৯৯ শতাংশই ‘এই’ ভুলটা করেন, আপনিও কি তাই করছেন? আজই শুধরে নিন…

এক্ষেত্রে টেবিল অথবা পুজোর চৌকি ব্যবহার করতে পারেন। তারপর চারিদিকে পিভিসি পাইপ দিয়ে একটি কাঠামো তৈরি করতে হবে। এই কাঠামের উপরেই আপনি বিভিন্ন রকম উপকরণ ব্যবহার করে মন্ডপটি সাজিয়ে তুলতে পারবেন। চাইলে শুধু প্রতিমার পিছনের দিকের অংশ সাজিয়ে তুলতে পারেন। সেক্ষেত্রে চতুর্দিকে পিভিসি পাইপের কাঠামো না করে একদিকে কাঠামো করলেও হবে। এছাড়াও কাঠামো তৈরি নিয়ে আপনার অন্য চিন্তা ভাবনা থাকলে সেটিও প্রয়োগ করতে পারেন।

আরও পড়ুন-     বিরাট ক্ষতিকর…! ‘তেলাপিয়া’ মাছ-ই ডেকে আনছে ভয়ঙ্কর বিপদ, যা বলছেন গবেষকরা, শুনলে আঁতকে উঠবেন

কাঠামো তৈরি হয়ে গেলে তার উপর আর্টিফিশিয়াল ফ্লাওয়ার, থার্মোকলের কাজ অথবা প্যান্ডেল সাজানোর বিভিন্ন রঙিন কাপড় দিয়ে পুরো জায়গাটিকে সাজিয়ে তুললে, সেটি সুদৃশ্য হবে। এছাড়াও আপনি মূর্তির সামনের জায়গা বিভিন্ন ফুল দিয়ে রঙ্গোলি আকারে সাজিয়ে তুলতে পারেন। সেখানে ব্যবহার করতে পারেন প্রদীপ অথবা মোমবাতি। এছাড়াও পুরো জায়গাটিকে রং-বেরঙের নানান লাইট দিয়ে সাজিয়ে তুলুন। তাহলে বাড়িতে তৈরি হয়ে যাবে গণেশ পুজোর সুন্দর একটি মন্ডপ।

নয়ন ঘোষ

Ganesh Chaturthi 2024: ১০০ বছর পর দুর্লভ কাকতালীয় যোগ…! ঠিক ‘এই’ সময়ে গণেশের পুজো করলেই ‘মালামাল’, গণপতির কৃপায় দ্বিগুণ ফল, দুঃখ-দুর্দশা মুহূর্তে শেষ!

যে কোনও শুভ কাজ করার আগে গণেশের পূজা করা হয়। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, প্রতি বছর ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে গণেশ চতুর্থীর উৎসব পালিত হয়। বিশ্বাস অনুসারে, এই তিথিতে ভগবান গণেশ জন্মগ্রহণ করেছিলেন তাই প্রতি বছর এই সময়ে এই উৎসব পালিত হয়।
যে কোনও শুভ কাজ করার আগে গণেশের পূজা করা হয়। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, প্রতি বছর ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে গণেশ চতুর্থীর উৎসব পালিত হয়। বিশ্বাস অনুসারে, এই তিথিতে ভগবান গণেশ জন্মগ্রহণ করেছিলেন তাই প্রতি বছর এই সময়ে এই উৎসব পালিত হয়।
যে কোনও শুভ কাজ করার আগে গণেশের পূজা করা হয়। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, প্রতি বছর ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে গণেশ চতুর্থীর উৎসব পালিত হয়। বিশ্বাস অনুসারে, এই তিথিতে ভগবান গণেশ জন্মগ্রহণ করেছিলেন তাই প্রতি বছর এই সময়ে এই উৎসব পালিত হয়।
যে কোনও শুভ কাজ করার আগে গণেশের পূজা করা হয়। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, প্রতি বছর ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে গণেশ চতুর্থীর উৎসব পালিত হয়। বিশ্বাস অনুসারে, এই তিথিতে ভগবান গণেশ জন্মগ্রহণ করেছিলেন তাই প্রতি বছর এই সময়ে এই উৎসব পালিত হয়।
অযোধ্যার জ্যোতিষী পণ্ডিত কল্কি রাম বলেছেন যে গণেশ চতুর্থীর উত্‍সবটি হিন্দু ধর্মে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। গণেশ চতুর্থী পালিত হচ্ছে দেশজুড়ে।
অযোধ্যার জ্যোতিষী পণ্ডিত কল্কি রাম বলেছেন যে গণেশ চতুর্থীর উত্‍সবটি হিন্দু ধর্মে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। গণেশ চতুর্থী পালিত হচ্ছে দেশজুড়ে।
গণেশ চতুর্থীর দিন থেকে, লোকেরা পরবর্তী ১০ দিন তাদের বাড়িতে গণপতি বাপ্পা স্থাপন করে। সেই সঙ্গে এই বছর গণেশ চতুর্থী আজ অর্থাৎ ৭ সেপ্টেম্বর। শুধু তাই নয়, অনেক আশ্চর্যজনক কাকতালীয় ঘটনাও ঘটছে এই দিনে। যেখানে রবি যোগ, ব্রহ্ম যোগ এবং সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ গঠিত হচ্ছে।
গণেশ চতুর্থীর দিন থেকে, লোকেরা পরবর্তী ১০ দিন তাদের বাড়িতে গণপতি বাপ্পা স্থাপন করে। সেই সঙ্গে এই বছর গণেশ চতুর্থী আজ অর্থাৎ ৭ সেপ্টেম্বর। শুধু তাই নয়, অনেক আশ্চর্যজনক কাকতালীয় ঘটনাও ঘটছে এই দিনে। যেখানে রবি যোগ, ব্রহ্ম যোগ এবং সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ গঠিত হচ্ছে।
গণেশ চতুর্থীতে গণেশের পুজো ও প্রতিষ্ঠা করার সঠিক সময় হল শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর সকাল ১১:০৩ থেকে দুপুর ১:৩৪ পর্যন্ত। এ সময় বাড়িতে বাপ্পা প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। এছাড়াও একই দিনে দুপুর ১২:৩৪ থেকে পরের দিন সকাল ৬:০৩ পর্যন্ত সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ গঠিত হচ্ছে।
গণেশ চতুর্থীতে গণেশের পুজো ও প্রতিষ্ঠা করার সঠিক সময় হল শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর সকাল ১১:০৩ থেকে দুপুর ১:৩৪ পর্যন্ত। এ সময় বাড়িতে বাপ্পা প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। এছাড়াও একই দিনে দুপুর ১২:৩৪ থেকে পরের দিন সকাল ৬:০৩ পর্যন্ত সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ গঠিত হচ্ছে।
রবি যোগ ৬ সেপ্টেম্বর সকাল ৯:২৫ থেকে ৭ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২:৩৪ পর্যন্ত তৈরি হচ্ছে। এছাড়া এদিন ১১টা ১৫ মিনিটে ব্রহ্ম যোগ তৈরি হচ্ছে। এই যোগে গণেশের পূজা করলে বহুগুণ ফল পাওয়া যায়।
রবি যোগ ৬ সেপ্টেম্বর সকাল ৯:২৫ থেকে ৭ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২:৩৪ পর্যন্ত তৈরি হচ্ছে। এছাড়া এদিন ১১টা ১৫ মিনিটে ব্রহ্ম যোগ তৈরি হচ্ছে। এই যোগে গণেশের পূজা করলে বহুগুণ ফল পাওয়া যায়।

Ganesh Chaturthi 2024: গণেশ চতুর্থীতে ঘুরবে ভাগ্যের চাকা…! বাড়িতে আনুন গণেশের প্রিয় ‘এই’ জিনিস, শুভ যোগে কাটবে ফাঁড়া, উপচে পড়বে অর্থ-সুখ-সমৃদ্ধি

ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে ভগবান গণেশের আরাধনা করা হয়। এই তিথিতে সারা দেশে পালিত হয় গণেশ চতুর্থীর উৎসব।
ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে ভগবান গণেশের আরাধনা করা হয়। এই তিথিতে সারা দেশে পালিত হয় গণেশ চতুর্থীর উৎসব।
এমন কিছু জিনিস আছে যা ভগবান গণেশের খুব প্রিয়। গণেশ চতুর্থীর দিন সেই জিনিস বাড়িতে আনলে ঘরে সুখ-সমৃদ্ধি বাড়বে এবং সব ধরনের রোগ-শোক দূর হবে। দেওঘরের জ্যোতিষীর কাছ থেকে জেনে নিন বিশদে৷
এমন কিছু জিনিস আছে যা ভগবান গণেশের খুব প্রিয়। গণেশ চতুর্থীর দিন সেই জিনিস বাড়িতে আনলে ঘরে সুখ-সমৃদ্ধি বাড়বে এবং সব ধরনের রোগ-শোক দূর হবে। দেওঘরের জ্যোতিষীর কাছ থেকে জেনে নিন বিশদে৷
দেওঘরের বিখ্যাত জ্যোতিষী পণ্ডিত নন্দকিশোর মুদগল জানান, আজ থেকে গণেশ উৎসব শুরু হতে চলেছে এবং যা চলবে ১০ দিন। ৭ সেপ্টেম্বর  অর্থাৎ আজ প্রতিটি ঘরে ঘরে বাপ্পার প্রতিমা স্থাপন করা হবে।
দেওঘরের বিখ্যাত জ্যোতিষী পণ্ডিত নন্দকিশোর মুদগল জানান, আজ থেকে গণেশ উৎসব শুরু হতে চলেছে এবং যা চলবে ১০ দিন। ৭ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ আজ প্রতিটি ঘরে ঘরে বাপ্পার প্রতিমা স্থাপন করা হবে।
 প্রতিমা স্থাপনের শুভ সময় সকাল ০৬:০২ থেকে দুপুর ১২:২৩ পর্যন্ত। সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ এবং রবি যোগও এই দিনে গঠিত হচ্ছে। এমন কিছু জিনিস আছে যা গণেশ চতুর্থীর দিন বাড়িতে আনা খুবই শুভ বলে মনে করা হয়। এটি ঘর থেকে নেতিবাচক শক্তি দূর করে এবং সুখ ও সমৃদ্ধি বাড়ায়।
প্রতিমা স্থাপনের শুভ সময় সকাল ০৬:০২ থেকে দুপুর ১২:২৩ পর্যন্ত। সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ এবং রবি যোগও এই দিনে গঠিত হচ্ছে। এমন কিছু জিনিস আছে যা গণেশ চতুর্থীর দিন বাড়িতে আনা খুবই শুভ বলে মনে করা হয়। এটি ঘর থেকে নেতিবাচক শক্তি দূর করে এবং সুখ ও সমৃদ্ধি বাড়ায়।
জ্যোতিষীরা বলেন, গণেশ চতুর্থীর দিন গণেশমুখী শঙ্খ কিনে বাড়িতে নিয়ে আসুন । কারণ শঙ্খের মধ্যে দেবী লক্ষ্মী অধিষ্ঠান করেন। ঘরে শঙ্খ রাখলে আর্থিক সমস্যার সমাধান হবে।
জ্যোতিষীরা বলেন, গণেশ চতুর্থীর দিন গণেশমুখী শঙ্খ কিনে বাড়িতে নিয়ে আসুন । কারণ শঙ্খের মধ্যে দেবী লক্ষ্মী অধিষ্ঠান করেন। ঘরে শঙ্খ রাখলে আর্থিক সমস্যার সমাধান হবে।
গণেশ চতুর্থীর দিনে পুজোর জন্য গণেশ যন্ত্র এনে বাড়িতে রাখলে ঘর থেকে নেতিবাচক শক্তি দূর হয় এবং সুখ ও সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পায়।
গণেশ চতুর্থীর দিনে পুজোর জন্য গণেশ যন্ত্র এনে বাড়িতে রাখলে ঘর থেকে নেতিবাচক শক্তি দূর হয় এবং সুখ ও সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পায়।
দূর্বা ভগবান গণেশের খুব প্রিয় এবং এটি পুজোতেও দেওয়া হয়।  গণেশ চতুর্থীর দিন দূর্বাকে আপনার ঘরের নিরাপদে রাখুন।
দূর্বা ভগবান গণেশের খুব প্রিয় এবং এটি পুজোতেও দেওয়া হয়। গণেশ চতুর্থীর দিন দূর্বাকে আপনার ঘরের নিরাপদে রাখুন।

Ganesh Chaturthi Prasad: গণেশ চতুর্থীতে গজাননকে মোদক দিয়ে পুজো কেন দিতে হয়, এতেই খুলে যাবে সৌভাগ্যের দরজা

যখন গণেশ চতুর্থীর প্রসঙ্গ আসে তখন কোনওভাবেই মোদককে বাদ দেওয়া যায় না। হিন্দু ধর্মে দেব-দেবীকে প্রসাদ নিবেদনের প্রথা রয়েছে। কিন্তু বিঘ্নহর্তার পুজো মোদক ছাড়া অসম্পূর্ণ।
যখন গণেশ চতুর্থীর প্রসঙ্গ আসে তখন কোনওভাবেই মোদককে বাদ দেওয়া যায় না।হিন্দু ধর্মে দেব-দেবীকে প্রসাদ নিবেদনের প্রথা রয়েছে। কিন্তু বিঘ্নহর্তার পুজো মোদক ছাড়া অসম্পূর্ণ।
মূলত প্রায় ১০দিন ধরে চলে গণেশ উত্‍সব। তবে অনেকেই এক দিনে, তিন দিনে, কিম্বা সাত দিন ধরেও পুজো করে থাকেন। কথিত আছে যে গণেশ চতুর্থীর দিন গণেশের আরাধনা করলে গণপতি ভক্তের জীবন থেকে সমস্ত দুঃখ, কষ্ট দূর করে দেন। আর গণেশকে তুষ্ট করে ভাগ্যের দরজার তালা খুলতে মোদক সবচেয়ে বড় উপায়৷
মূলত প্রায় ১০দিন ধরে চলে গণেশ উত্‍সব। তবে অনেকেই এক দিনে, তিন দিনে, কিম্বা সাত দিন ধরেও পুজো করে থাকেন। কথিত আছে যে গণেশ চতুর্থীর দিন গণেশের আরাধনা করলে গণপতি ভক্তের জীবন থেকে সমস্ত দুঃখ, কষ্ট দূর করে দেন। আর গণেশকে তুষ্ট করে ভাগ্যের দরজার তালা খুলতে মোদক সবচেয়ে বড় উপায়৷
হিন্দু পৌরাণিক কাহিনি অনুসারে, গণেশ মোদক খেতে ভালবাসেন। তবে, গণেশকে মোদক ছাড়াও বোঁদের লাড্ডু, বেসনের লাড্ডুও নিবেদন করা যায়। কিন্তু আপনি কি জানেন ২১টা মোদক ছাড়া গনেশের পুজো সম্পন্ন হয় না?
হিন্দু পৌরাণিত কাহিনি অনুসারে, গণেশ মোদক খেতে ভালবাসেন। তবে, গণেশকে মোদক ছাড়াও বোঁদের লাড্ডু, বেসনের লাড্ডুও নিবেদন করা যায়। কিন্তু আপনি কি জানেন ২১টা মোদক ছাড়া গনেশের পুজো সম্পন্ন হয় না?
পৌরানিক কাহিনি অনুসারে একবার ভগবান শিব,দেবী পার্বতী এবং ভগবান গণেশের সঙ্গে বনে তাঁর বাড়িতে অনুসূয়ার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। তাঁদের সফরে, অনুসূয়া প্রথমে ভগবান গণেশকে খাবার পরিবেশন করেছিলেন এবং তিনি বলেছিলেন যে গণেশের খিদে মিটে গেলেই তিনি ভগবান শিবের সেবা করবেন। কিন্তু কিছুতেই গণেশের খিদে নিবৃত্তি হয় না।
পৌরানিক কাহিনি অনুসারে একবার ভগবান শিব,দেবী পার্বতী এবং ভগবান গণেশের সঙ্গে বনে তাঁর বাড়িতে অনুসূয়ার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। তাঁদের সফরে, অনুসূয়া প্রথমে ভগবান গণেশকে খাবার পরিবেশন করেছিলেন এবং তিনি বলেছিলেন যে গণেশের খিদে মিটে গেলেই তিনি ভগবান শিবের সেবা করবেন। কিন্তু কিছুতেই গণেশের খিদে নিবৃত্তি হয় না।
তাই অনুসূয়া তাঁকে এক টুকরো মিষ্টি খাবার পরিবেশন করেছিলেন। সেই মিষ্টি ছিল মোদক। সুস্বাদু মোদক খেয়ে গণেশের মন ও পেট দুই-ই ভরে গিয়েছিল। হাবেভাবে ভগবান গণেশ বুঝিয়ে দিয়েছিলেন যে তিনি প্রসন্ন হয়েছেন। গণেশকে শান্ত করতে শিব ২১ বার ঢেকুর দিয়েছিলেন।
তাই অনুসূয়া তাঁকে এক টুকরো মিষ্টি খাবার পরিবেশন করেছিলেন। সেই মিষ্টি ছিল মোদক। সুস্বাদু মোদক খেয়ে গণেশের মন ও পেট দুই-ই ভরে গিয়েছিল। হাবেভাবে ভগবান গণেশ বুঝিয়ে দিয়েছিলেন যে তিনি প্রসন্ন হয়েছেন। গণেশকে শান্ত করতে শিব ২১ বার ঢেকুর দিয়েছিলেন।
শাস্ত্র অনুসারে, ভগবান শিব ২১ বার ঢেকুর দিয়েছিলেন সেটা দেবী পার্বতী জানতে পারেন। দেবী পার্বতী জানতে পেরেছিলেন যে এই মোদক যা তাঁদের উভয়কেই তৃপ্ত করেছে, তখনই তিনি একটি ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তাঁর সেই ইচ্ছা ছিল যে গণপতির ভক্তরা সর্বদা তাঁকে ২১টি মোদক নিবেদন করবেন। তারপর থেকে, গণেশের পুজোয় সব সময় ২১টি মোদক দেওয়া হয়।
শাস্ত্র অনুসারে, ভগবান শিব ২১ বার ঢেকুর দিয়েছিলেন সেটা দেবী পার্বতী জানতে পারেন। দেবী পার্বতী জানতে পেরেছিলেন যে এই মোদক যা তাঁদের উভয়কেই তৃপ্ত করেছে, তখনই তিনি একটি ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তাঁর সেই ইচ্ছা ছিল যে গণপতির ভক্তরা সর্বদা তাঁকে ২১টি মোদক নিবেদন করবেন। তারপর থেকে, গণেশের পুজোয় সব সময় ২১টি মোদক দেওয়া হয়।

Ganesh Chaturthi 2024: ‘ইস বার ১০০ পার!’ গতবার ৫১ কেজির লাড্ডুর পর এবার এই গণপতি পুজোয় মহাভোগ, লাড্ডুর ওজন জানেন

জলপাইগুড়ি: সেঞ্চুরি পার লাড্ডুর! ঘাবড়াবেন না। দামে সেঞ্চুরি পার না করলেও এবার ওজনে সেঞ্চুরি পার করেছে গণপতির প্রিয় খাবার। গণপতি বাপ্পাকে তুষ্ট করতে দু’হাত উজাড় করে দিয়েছে জলপাইগুড়িবাসী। বছর বছর বাড়ছে গণেশ ঠাকুরের পছন্দের খাবারের পরিমাণ। এবার সেঞ্চুরি করেছে লাড্ডু!

গত বছর ৫১ কেজি লাড্ডু বানিয়ে তাক লাগিয়ে এবছর ১০১ কেজি ওজনের লাড্ডু ভোগ দেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইতিমধ্যেই। রাত পোহালেই গণেশ চতুর্থী- এর আগে জলপাইগুড়ি জেলা শহর রাজ্যে গণেশ চতুর্থী পালনে সেরকম ধুমধাম দেখা না গেলেও সময়কালে প্রতিটি জায়গায়ই গনেশ চতুর্থীতে গণেশ পুজো পালন করা হচ্ছে ধুমধাম করে।

আরও পড়ুন – Success Story: পোলিও থাবা বসিয়েছিল দু’পায়ে,মেকানিক বাবার পাশে দাঁড়াতে নার্সিং বেছে নিয়েছিলেন মা, এবার তাঁদের মেয়ে দেশকে এনে দিল মেডেল

এ যেন উমা আগমনের প্রথম আমেজ। বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে জলপাইগুড়িতেও জমজমকপূর্ণভাবে পুজো করা হয় গণেশ ঠাকুরের। তবে মূল চমক থাকে জলপাইগুড়ির পান্ডাপাড়া সার্বজনীন গণেশ পুজোয়। এখানকার পুজোয় বিরাট আয়োজনের পাশাপাশি থাকে নতুন চমক। শহরের পান্ডা পাড়া সর্বজনীন গণেশ পুজোর এবারে দ্বিতীয়বর্ষে পদার্পণ করল। পরিচালনায় রয়েছে ৪ যুব শক্তি।পুজোর আয়োজনের বয়স মাত্র দু’বছর হলেও এবারের চমক গনেশের ভোগের ১০১ কেজি ওজনের বিশালাকৃতির লাড্ডু।

এই প্রসঙ্গে গনেশ পুজোর পরিচালন কমিটির অন্যতম সদস্য শ্যাম সাহা জানান, “যেহেতু লাড্ডু গণেশ ভগবানের প্রিয়, সেই কারণেই আমরা লাড্ডুকেই প্রাধান্য দিচ্ছি। এবারে ১০১ কেজি লাড্ডু গণেশ ভগবানের উদ্দেশ্যে নিবেদন করা হবে।”

পুজোর আরেক উদ্যোক্তা জানান, গত বছর বিপুল সংখ্যক ভক্তের ভিড় হয়েছিল। এবারেও পুজো কমিটির পক্ষ থেকে সকলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে পুজোয় অংশ নেওয়ার জন্য। এ বছর ভিড় আরও বাড়বে বলেই আশাবাদী পুজো কর্তৃপক্ষ। এদিন সকাল থেকেই পূজোর প্রস্তুতি তুঙ্গে। ইতিমধ্যেই বিশালাকায় লাড্ডু প্রস্তুতির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। পুজোর পর এই লাড্ডু পুজো মণ্ডপে আসা ভক্তদের হাতে হাতে প্রসাদ হিসেবে তুলে দেওয়া হবে।

Surajit Dey

Ganesh Chaturthi 2024: রাত পোহালেই গণেশ চতুর্থী, দেখা মিলল লালবাগচা রাজার প্রথম দর্শন! ছবি দেখলে মুগ্ধ হবেন

মুম্বই: এক বছরের প্রতীক্ষার অবসান। ইতিমধ্যেই এসে গিয়েছেন গণপতি বাপ্পা। ফলে উৎসবের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসে ভাসছে মুম্বই। এদিকে গণেশ চতুর্থীর প্রাক্কালে বৃহস্পতিবার লালবাগচা রাজার প্রথম দর্শন পাওয়া গেল। যার জন্য বহু সময় ধরেই অপেক্ষা করেছিলেন মুম্বইকররা।

লালবাগচা রাজার পরনে মেরুন রঙা পোশাক। যা দেখে মোহিত দর্শনার্থীরা। মুম্বইয়ের বাণিজ্যনগরীর মধ্যে সবথেকে বেশি দর্শনীয় পুতলাবাঈ চওলের এই লালবাগচা রাজা। আমজনতা থেকে শুরু করে তারকা কেউ বাদ যান না। প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ দর্শনাথীর সমাগম ঘটে এখানে।

আরও পড়ুন: বাড়িতে গণেশ পুজো করবেন? সিদ্ধিদাতার ভোগে এগুলি রাখতেই হবে! জেনে নিন পুরোহিতের মত

চলতি বছর ৭ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে গণপতি উৎসব। আর এটাই মহারাষ্ট্রের সবথেকে বড় উৎসব। যা প্রায় ১০ দিন ধরে চলে। আনন্দমুখর এই উৎসবের শেষে হয় বিসর্জন। আর এই বিসর্জনের শোভাযাত্রাও হয় বেশ রাজকীয়। সেই কারণে উৎসেবর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে পুরোদমে। এদিকে যাঁরা বিগ্রহ নির্মাণ করছেন, তাঁরা আজকাল ভগবান গণেশের পরিবেশবান্ধব মূর্তি বানাচ্ছেন। আর উৎসবের রেশ কিন্তু দেখা যাচ্ছে দোকান-বাজারেও।

আরও পড়ুন: সন্দীপের সঙ্গে এত খাতির! এমন এক ব্যক্তিকে ধরেছে সিবিআই, যার কাণ্ডকারখানা চোখ কপালে তুলে দেবে

কিন্তু অনেকেই জানেন না, কিংবদন্তি লালবাগের রাজার ইতিহাস। আর সেই ইতিহাস ১৯০০ শতকের গোড়ার দিকের পুরনো। আসলে সেখানকার বিস্তীর্ণ পারেল এলাকা জুড়ে ছিল প্রচুর কাপড়ের কল। ১৯৩০-এর দশকে শিল্পায়ন বৃদ্ধি পাওয়ায় এই কাপড়ের কলগুলির উল্লেখযোগ্য উত্থান ধরা পড়ে। যা স্থানীয় সম্প্রদায় এবং তাঁদের জীবনযাপনের উপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল।

স্থানীয় কিংবদন্তির মতে, শিল্পায়নের সময় মৎস্যজীবী এবং ব্যবসায়ীরা নিজেদের প্রিয় দেবতা ভগবান গণেশের পুজোর দিকে ঝোঁকেন। তাঁদের প্রার্থনায় সাড়া মেলে। একটুকরো জমি উপহারস্বরূপ পেয়েছিলেন তাঁরা। বর্তমানে যা ব্যস্তমুখর লালবাগ মার্কেট নামে পরিচিত। এই বিষয়টিকে অবশ্য ভগবান গণেশের দৈব আশীর্বাদ হিসেবেই দেখেন সংশ্লিষ্ট সম্প্রদায়ের মানুষ।

আর এই দৈব আশীর্বাদের কারণেই স্থানীয়রা উপহারে পাওয়া জমির একটা অংশ গণপতি উৎসবের জন্য উৎসর্গ করার সিদ্ধান্ত নেন। ফলে সেখানেই তৈরি হয় লালবাগচা রাজা সার্বজনীক গণেশোৎসব মণ্ডল। প্রতি বছর সেখানেই ভগবান গণপতির বিগ্রহ স্থাপন করা হয়। নানা ধরনের রাজকীয় পোশাকে দর্শন দেন লালবাগচা রাজা। আর সময় যত এগিয়েছে, এই উৎসবের রাজকীয়তাও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা গিয়ে বেড়েছে। চলে মণ্ডপের প্রতিযোগিতাও। আর এভাবেইমুম্বইয়ের গণেশ উৎসবের রাজা হয়ে উঠেছেন লালবাগচা রাজা।

Ganesh Chaturthi 2024: বাড়িতে গণেশ পুজো করবেন? সিদ্ধিদাতার ভোগে এগুলি রাখতেই হবে! জেনে নিন পুরোহিতের মত

আগামী শনিবার ৭ সেপ্টেম্বর পালিত হবে গণেশ চতুর্থী। ঠিক এই দিন ঘরে উমাপুত্রের পুজো করলে অবশ্যই ভোগে এই চার জিনিস দিতে ভুলবেন না। জানিয়েছেন বিশিষ্ট পুরোহিত শশাঙ্ক বন্দ্যোপাধ্যায়।
আগামী শনিবার ৭ সেপ্টেম্বর পালিত হবে গণেশ চতুর্থী। ঠিক এই দিন ঘরে উমাপুত্রের পুজো করলে অবশ্যই ভোগে এই চার জিনিস দিতে ভুলবেন না। জানিয়েছেন বিশিষ্ট পুরোহিত শশাঙ্ক বন্দ্যোপাধ্যায়।
উমাপুত্র গণেশের ভীষণ প্রিয় লাড্ডু। তাই গণেশ পুজোর দিন তাঁর ভোগে মোতিচুরের লাড্ডু দিতে ভুলবেন না। তাঁকে আটটি লাড্ডু নিবেদন করলে সব বিঘ্ন কেটে যায়।
উমাপুত্র গণেশের ভীষণ প্রিয় লাড্ডু। তাই গণেশ পুজোর দিন তাঁর ভোগে মোতিচুরের লাড্ডু দিতে ভুলবেন না। তাঁকে আটটি লাড্ডু নিবেদন করলে সব বিঘ্ন কেটে যায়।
ভগবান গণেশের আরও একটি প্রিয় মিষ্টি হল মোদক। মোদক ছাড়া গণেশ চতুর্থীর পুজো সম্পূর্ণ হয় না বলেই মনে করা হয়। তাই রংবেরঙের বিভিন্ন মোদক গণপতির ভোগে দিতে পারেন।
ভগবান গণেশের আরও একটি প্রিয় মিষ্টি হল মোদক। মোদক ছাড়া গণেশ চতুর্থীর পুজো সম্পূর্ণ হয় না বলেই মনে করা হয়। তাই রংবেরঙের বিভিন্ন মোদক গণপতির ভোগে দিতে পারেন।
সিদ্ধিদাতা বিঘ্নহর্তার খুব পছন্দের হলুদ রঙের মিষ্টি। তাই গণেশ চতুর্থীর পুজোতে মোটেও হলুদ রঙের মিষ্টি দিতে ভুলবেন না। লাড্ডু, হলুদ মোদকের পাশাপাশি আরও অন্যান্য হলুদ মিষ্টি ভগবানকে অর্পণ করতে পারেন।
সিদ্ধিদাতা বিঘ্নহর্তার খুব পছন্দের হলুদ রঙের মিষ্টি। তাই গণেশ চতুর্থীর পুজোতে মোটেও হলুদ রঙের মিষ্টি দিতে ভুলবেন না। লাড্ডু, হলুদ মোদকের পাশাপাশি আরও অন্যান্য হলুদ মিষ্টি ভগবানকে অর্পণ করতে পারেন।
ফলের মধ্যে কলার পাশাপাশি নারকেল অর্পণ করলে প্রসন্ন হন ভগবান গণেশ। তাই এদিন ভগবানকে গুড়ের তৈরি নারকেল নাড়ু অবশ্যই অর্পণ করবেন। এই চার রকমের মিষ্টি অর্পণ করলে ভগবান গণেশ ভীষণ খুশি হবেন।
ফলের মধ্যে কলার পাশাপাশি নারকেল অর্পণ করলে প্রসন্ন হন ভগবান গণেশ। তাই এদিন ভগবানকে গুড়ের তৈরি নারকেল নাড়ু অবশ্যই অর্পণ করবেন। এই চার রকমের মিষ্টি অর্পণ করলে ভগবান গণেশ ভীষণ খুশি হবেন।

Ganesh Chaturthi Astro Tips: গণেশ চতুর্থীতে কড়ি ও সুপারি দিয়ে ছোট্ট কাজ! সংসারে উপচে পড়বে অর্থ ধনসম্পদ সমৃদ্ধি ও সৌভাগ্য

জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে, গণেশ চতুর্থীর দিন গণেশ যন্ত্র স্থাপন করা শুভ, আর তাতে বিশেষ ফল পাওয়া যায়। গণেশ যন্ত্রকে অত্যন্ত বিষ্ময়কর যন্ত্র বলেও মনে করা হয়, এই যন্ত্র ঠাকুরঘরে স্থাপন করা হলে আর কখনও নেগেটিভ শক্তির প্রবেশ হয় না। সুস্মিতা গোস্বামী
জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে, গণেশ চতুর্থীর দিন গণেশ যন্ত্র স্থাপন করা শুভ, আর তাতে বিশেষ ফল পাওয়া যায়। গণেশ যন্ত্রকে অত্যন্ত বিষ্ময়কর যন্ত্র বলেও মনে করা হয়, এই যন্ত্র ঠাকুরঘরে স্থাপন করা হলে আর কখনও নেগেটিভ শক্তির প্রবেশ হয় না।
সুস্মিতা গোস্বামী

 

আর্থিক দিকে উন্নতি করতে গণেশ চতুর্থীর দিন একটি পাত্রে ঘিয়ের ওপর ১১ টা দূর্বা দিয়ে তারপরে সিঁদুর দিয়ে গণেশের চরণে রেখে দিতে হবে। পুজো শেষ হলে সেই দূর্বা তুলে কোনও গোপন স্থানে রেখে দিলে জীবনে ঘটবে মিরাক্যল। বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ কৃষ্ণকুমার ভার্গব।
আর্থিক দিকে উন্নতি করতে গণেশ চতুর্থীর দিন একটি পাত্রে ঘিয়ের ওপর ১১ টা দূর্বা দিয়ে তারপরে সিঁদুর দিয়ে গণেশের চরণে রেখে দিতে হবে। পুজো শেষ হলে সেই দূর্বা তুলে কোনও গোপন স্থানে রেখে দিলে জীবনে ঘটবে মিরাক্যল।
বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ কৃষ্ণকুমার ভার্গব।
জীবনের সকল কাজেই বাঁধা আসবেই, সেই বাঁধা থেকে বের হতে এই গণেশ চতুর্থীর দিনে গণপতিকে দুটি লাড্ডু, একটি সুপারি, একটি লবঙ্গ নিবেদন করলে এতে যেকোনও কাজেই সাফল্য নিশ্চিত। সুস্মিতা গোস্বামী
জীবনের সকল কাজেই বাঁধা আসবেই, সেই বাঁধা থেকে বের হতে এই গণেশ চতুর্থীর দিনে গণপতিকে দুটি লাড্ডু, একটি সুপারি, একটি লবঙ্গ নিবেদন করলে এতে যেকোনও কাজেই সাফল্য নিশ্চিত।
সুস্মিতা গোস্বামী
যদি বাড়িতে ইতিবাচক শক্তি প্রবেশ করাতে চান, তাহলে গণপতির সামনে এক টাকা ও একটা কড়ি রেখে দিতে হবে। এতে দেবতার বিশেষ কৃপা মিলবে এবং জীবনে প্রত্যেকটি কাজেই সাফল্য নিশ্চিত মিলবে। সুস্মিতা গোস্বামী
যদি বাড়িতে ইতিবাচক শক্তি প্রবেশ করাতে চান, তাহলে গণপতির সামনে এক টাকা ও একটা কড়ি রেখে দিতে হবে। এতে দেবতার বিশেষ কৃপা মিলবে এবং জীবনে প্রত্যেকটি কাজেই সাফল্য নিশ্চিত মিলবে।
সুস্মিতা গোস্বামী
গণেশ চতুর্থীতে দেবতাকে নিবেদন করতে হবে একটি সুপারি। পুজো শেষ হয়ে গেলে সেই সুপারি কাপড়ে জড়িয়ে নিজের মানিব্যাগে রাখলে অথবা আলমারিতে যেখানে টাকা থাকে সেখানে রাখলে আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য আসবে। গণেশ চতুর্থীতে দেবতাকে নিবেদন করতে হবে একটি সুপারি। বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ সুকুমার রায়।
গণেশ চতুর্থীতে দেবতাকে নিবেদন করতে হবে একটি সুপারি। পুজো শেষ হয়ে গেলে সেই সুপারি কাপড়ে জড়িয়ে নিজের মানিব্যাগে রাখলে অথবা আলমারিতে যেখানে টাকা থাকে সেখানে রাখলে আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য আসবে।
গণেশ চতুর্থীতে দেবতাকে নিবেদন করতে হবে একটি সুপারি। বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ সুকুমার রায়।
এছাড়া আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে গণেশ চতুর্থীতে নিবেদন করতে হবে খাঁটি ঘি ও গুড় ৷ তারপর সেই গুড় ও ঘি খাওয়াতে হবে কোনও গরুকে। শুদ্ধ মনে এই নিয়ম পালন করলে আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব ৷ সুস্মিতা গোস্বামী
এছাড়া আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে গণেশ চতুর্থীতে নিবেদন করতে হবে খাঁটি ঘি ও গুড় ৷ তারপর সেই গুড় ও ঘি খাওয়াতে হবে কোনও গরুকে। শুদ্ধ মনে এই নিয়ম পালন করলে আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব ৷
সুস্মিতা গোস্বামী