Tag Archives: Ganesh Chaturthi 2024

Ganesh Chaturthi 2024: গণেশ চতুর্থীতে বাড়িতে গণপতি বাপ্পার মূর্তি স্থাপন করছেন? পুজোর এই নিয়মগুলি মাথায় রাখলেই ঘরে আসবে সুখ-শান্তি

কলকাতা: শুরু হয়ে গিয়েছে উৎসবের মরশুম। মহাধুমধাম করে দেশ জুড়ে পালিত হচ্ছে গণেশ চতুর্থী। আর সেই উৎসবেই মেতে উঠছেন দেশবাসী। যদিও এই গণেশ চতুর্থী মহারাষ্ট্রেরই উৎসব। কিন্তু বর্তমানে তাGane সারা দেশের আনাচেকানাতে ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকে পাড়ায় পাড়ায় মণ্ডপ বেঁধে ভগবান গণেশের আরাধনা করছেন। তো কেউ আবার সাড়ম্বরে বাড়িতে গণপতি বাপ্পার মূর্তি এনে এই উৎসবে সামিল হচ্ছেন।
মহারাষ্ট্রে ১০ দিন ব্যাপী চলবে এই উৎসব। এই সময় ভক্তরা ভক্তি ভরে গণপতি বাপ্পার পুজো করেন। কিন্তু পুজো করার সময় কিছু বিষয়ের দিকে নজর রাখা উচিত। বলা ভাল, নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলা উচিত। আর সঠিক ভাবে পুজো করার ফলে বাড়িতে সুখ, শান্তি এবং সমৃদ্ধি আসবে। ভগবান গণপতিকে ভোগ নিবেদন থেকে শুরু করে ধূপ-ধুনো জ্বালানো পর্যন্ত শাস্ত্রে বিধি-বিধান দেওয়া আছে। আজকের প্রতিবেদনে এই বিষয়েই আলোচনা করে নেওয়া যাক।
এই প্রসঙ্গে কথা বলছেন জ্যোতিষী পণ্ডিত সঞ্জয় উপাধ্যায়। তিনি বলেন যে, বাড়িতে ভগবান গণেশের মূর্তি স্থাপন করার পর প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যায় আরাধনা করতে হবে। তবে পূজা শুরু করার আগে শুদ্ধিকরণ করা উচিত। অর্থাৎ মন, শরীর, পূজার স্থান এবং পূজার আসন শুদ্ধ করে তবেই পূজা শুরু করতে হবে।
জ্যোতিষী পণ্ডিত সঞ্জয় আরও উপাধ্যায় বলেন, ভগবান গণপতির পূজা করার সময় দুহাত জোড় করে ভগবানের ধ্যান করতে হবে এবং ভক্তিভরে তাঁকে ডাকতে হবে। এরপর ভগবান গণেশের উদ্দেশ্যে ফুল এবং ভোগ নিবেদন করতে হবে। সেই সঙ্গে গণপতি বাপ্পার উদ্দেশ্যে তাঁর পছন্দের জিনিসও নিবেদন করা উচিত।
এখানেই শেষ নয়, এরপর গরুর দুধের তৈরি ঘি দিয়ে তৈরি প্রদীপ জ্বালিয়ে ধুনো ও ধূপকাঠি সহযোগে পূজা করতে হবে। যিনি আরাধনা করছেন, এই সময় তাঁকেও নিজের কপালে তিলক আঁকতে হবে। কারণ এটা ছাড়া আরাধনার পূর্ণ ফলাফল পাওয়া যায় না।
এই বিষয়গুলি ছাড়াও পূজার সময়ও নির্ধারিত রাখতে হবে। প্রতিদিন সকাল ও সন্ধ্যায় বাড়ির মন্দিরে নিয়মিত পূজা করা উচিত। এতে ঘরে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি বজায় থাকবে।

Ganesh Chaturthi Rituals: আজ কত ক্ষণ আছে গণেশ চতুর্থীর শুভ তিথি? সিদ্ধি বিনায়কের আশীর্বাদ পেতে কোন রঙের ফুল ও কতগাছি দূর্বা পুজোয় নিবেদন করবেন, জানুন

আজ, শনিবার পালিত হচ্ছে গণেশ চতুর্থী। এই গণপতি উ‍ৎসব ভাদ্রমাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎসব৷
আজ, শনিবার পালিত হচ্ছে গণেশ চতুর্থী। এই গণপতি উ‍ৎসব ভাদ্রমাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎসব৷

 

গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে চতুর্থী তিথি আরম্ভ হয়েছে শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২টা ১৬ মিনিট ৪৬ সেকেন্ডে। থাকবে ৭ সেপ্টেম্বর, শনিবার দুপুর ২টো ১২ মিনিট ৪৯ সেকেন্ড পর্যন্ত৷
গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে চতুর্থী তিথি আরম্ভ হয়েছে শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২টা ১৬ মিনিট ৪৬ সেকেন্ডে। থাকবে ৭ সেপ্টেম্বর, শনিবার দুপুর ২টো ১২ মিনিট ৪৯ সেকেন্ড পর্যন্ত৷

 

বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে চতুর্থী তিথি আরম্ভ হয়েছে শুক্রবার দুপুর ৩টে ৩ মিনিটে৷ থাকবে ৭ সেপ্টেম্বর, শনিবার বিকেল ৫টা ৩৮ পর্যন্ত৷
বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে চতুর্থী তিথি আরম্ভ হয়েছে শুক্রবার দুপুর ৩টে ৩ মিনিটে৷ থাকবে ৭ সেপ্টেম্বর, শনিবার বিকেল ৫টা ৩৮ পর্যন্ত৷

 

গণেশ ঠাকুরের পুজোয় নিবেদন করুন লাল এবং হলুদ ফুল৷ তাঁর পুজোয় অত্যন্ত প্রয়োজনীয় দূর্বা৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ রাজকুমার শাস্ত্রী৷
গণেশ ঠাকুরের পুজোয় নিবেদন করুন লাল এবং হলুদ ফুল৷ তাঁর পুজোয় অত্যন্ত প্রয়োজনীয় দূর্বা৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ রাজকুমার শাস্ত্রী৷

 

গণপতি পুজোয় নিন মোট ২১ গাছি দূর্বা৷ সেগুলি ৭ টি করে মোট ৩ ভাগে ভাগ করতে হবে৷ তার পর বিগ্রহের ডান ও বাম কাঁধে একটি করে দূর্বাগাছি এবং তৃতীয় দূর্বাগুচ্ছ রাখুন গণপতির মস্তকে৷
গণপতি পুজোয় নিন মোট ২১ গাছি দূর্বা৷ সেগুলি ৭ টি করে মোট ৩ ভাগে ভাগ করতে হবে৷ তার পর বিগ্রহের ডান ও বাম কাঁধে একটি করে দূর্বাগাছি এবং তৃতীয় দূর্বাগুচ্ছ রাখুন গণপতির মস্তকে৷

 

সিদ্ধিদাতা বিনায়কের পুজোর প্রসাদে নিবেদন করুন মোদক এবং লাড্ডু৷ দিতে পারেন নারকেল বা অন্য কোনও উপকরণে তৈরি নাড়ুও৷
সিদ্ধিদাতা বিনায়কের পুজোর প্রসাদে নিবেদন করুন মোদক এবং লাড্ডু৷ দিতে পারেন নারকেল বা অন্য কোনও উপকরণে তৈরি নাড়ুও৷

 

বাড়িতে গণপতির পুজো হলে উপবাস ব্রত পালন করুন৷ পুজো শেষ হলে সাত্তিক আহারে উপবাস ভঙ্গ করুন৷
বাড়িতে গণপতির পুজো হলে উপবাস ব্রত পালন করুন৷ পুজো শেষ হলে সাত্তিক আহারে উপবাস ভঙ্গ করুন৷

Ganesh Chaturthi 2024: ১০০ বছর পর দুর্লভ কাকতালীয় যোগ…! ঠিক ‘এই’ সময়ে গণেশের পুজো করলেই ‘মালামাল’, গণপতির কৃপায় দ্বিগুণ ফল, দুঃখ-দুর্দশা মুহূর্তে শেষ!

যে কোনও শুভ কাজ করার আগে গণেশের পূজা করা হয়। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, প্রতি বছর ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে গণেশ চতুর্থীর উৎসব পালিত হয়। বিশ্বাস অনুসারে, এই তিথিতে ভগবান গণেশ জন্মগ্রহণ করেছিলেন তাই প্রতি বছর এই সময়ে এই উৎসব পালিত হয়।
যে কোনও শুভ কাজ করার আগে গণেশের পূজা করা হয়। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, প্রতি বছর ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে গণেশ চতুর্থীর উৎসব পালিত হয়। বিশ্বাস অনুসারে, এই তিথিতে ভগবান গণেশ জন্মগ্রহণ করেছিলেন তাই প্রতি বছর এই সময়ে এই উৎসব পালিত হয়।
যে কোনও শুভ কাজ করার আগে গণেশের পূজা করা হয়। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, প্রতি বছর ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে গণেশ চতুর্থীর উৎসব পালিত হয়। বিশ্বাস অনুসারে, এই তিথিতে ভগবান গণেশ জন্মগ্রহণ করেছিলেন তাই প্রতি বছর এই সময়ে এই উৎসব পালিত হয়।
যে কোনও শুভ কাজ করার আগে গণেশের পূজা করা হয়। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, প্রতি বছর ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে গণেশ চতুর্থীর উৎসব পালিত হয়। বিশ্বাস অনুসারে, এই তিথিতে ভগবান গণেশ জন্মগ্রহণ করেছিলেন তাই প্রতি বছর এই সময়ে এই উৎসব পালিত হয়।
অযোধ্যার জ্যোতিষী পণ্ডিত কল্কি রাম বলেছেন যে গণেশ চতুর্থীর উত্‍সবটি হিন্দু ধর্মে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। গণেশ চতুর্থী পালিত হচ্ছে দেশজুড়ে।
অযোধ্যার জ্যোতিষী পণ্ডিত কল্কি রাম বলেছেন যে গণেশ চতুর্থীর উত্‍সবটি হিন্দু ধর্মে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। গণেশ চতুর্থী পালিত হচ্ছে দেশজুড়ে।
গণেশ চতুর্থীর দিন থেকে, লোকেরা পরবর্তী ১০ দিন তাদের বাড়িতে গণপতি বাপ্পা স্থাপন করে। সেই সঙ্গে এই বছর গণেশ চতুর্থী আজ অর্থাৎ ৭ সেপ্টেম্বর। শুধু তাই নয়, অনেক আশ্চর্যজনক কাকতালীয় ঘটনাও ঘটছে এই দিনে। যেখানে রবি যোগ, ব্রহ্ম যোগ এবং সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ গঠিত হচ্ছে।
গণেশ চতুর্থীর দিন থেকে, লোকেরা পরবর্তী ১০ দিন তাদের বাড়িতে গণপতি বাপ্পা স্থাপন করে। সেই সঙ্গে এই বছর গণেশ চতুর্থী আজ অর্থাৎ ৭ সেপ্টেম্বর। শুধু তাই নয়, অনেক আশ্চর্যজনক কাকতালীয় ঘটনাও ঘটছে এই দিনে। যেখানে রবি যোগ, ব্রহ্ম যোগ এবং সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ গঠিত হচ্ছে।
গণেশ চতুর্থীতে গণেশের পুজো ও প্রতিষ্ঠা করার সঠিক সময় হল শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর সকাল ১১:০৩ থেকে দুপুর ১:৩৪ পর্যন্ত। এ সময় বাড়িতে বাপ্পা প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। এছাড়াও একই দিনে দুপুর ১২:৩৪ থেকে পরের দিন সকাল ৬:০৩ পর্যন্ত সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ গঠিত হচ্ছে।
গণেশ চতুর্থীতে গণেশের পুজো ও প্রতিষ্ঠা করার সঠিক সময় হল শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর সকাল ১১:০৩ থেকে দুপুর ১:৩৪ পর্যন্ত। এ সময় বাড়িতে বাপ্পা প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। এছাড়াও একই দিনে দুপুর ১২:৩৪ থেকে পরের দিন সকাল ৬:০৩ পর্যন্ত সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ গঠিত হচ্ছে।
রবি যোগ ৬ সেপ্টেম্বর সকাল ৯:২৫ থেকে ৭ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২:৩৪ পর্যন্ত তৈরি হচ্ছে। এছাড়া এদিন ১১টা ১৫ মিনিটে ব্রহ্ম যোগ তৈরি হচ্ছে। এই যোগে গণেশের পূজা করলে বহুগুণ ফল পাওয়া যায়।
রবি যোগ ৬ সেপ্টেম্বর সকাল ৯:২৫ থেকে ৭ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২:৩৪ পর্যন্ত তৈরি হচ্ছে। এছাড়া এদিন ১১টা ১৫ মিনিটে ব্রহ্ম যোগ তৈরি হচ্ছে। এই যোগে গণেশের পূজা করলে বহুগুণ ফল পাওয়া যায়।

Ganesh Chaturthi 2024: ১০০ বছর পর গণেশ চতুর্থীতে বিরল যোগ! ৩ রাশির কপাল খুলবে, টাকার বৃষ্টি

৭ সেপ্টেম্বর শনিবার গণেশ চতুর্থী। আজ থেকেই গোটা দেশজুড়ে মহাসমারোহে পালন করা হবে এই উত্‍সব। গণেশ চতুর্থীতে শুরু হচ্ছে ৪ টি শুভ যোগ। এই শুভ যোগের শুভ প্রভাব পড়তে চলেছে কোন কোন রাশির জাতক জাতিকাদের উপর, জেনে নিন।
৭ সেপ্টেম্বর শনিবার গণেশ চতুর্থী। আজ থেকেই গোটা দেশজুড়ে মহাসমারোহে পালন করা হবে এই উত্‍সব। গণেশ চতুর্থীতে শুরু হচ্ছে ৪ টি শুভ যোগ। এই শুভ যোগের শুভ প্রভাব পড়তে চলেছে কোন কোন রাশির জাতক জাতিকাদের উপর, জেনে নিন।
ভাদ্র মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে পালন করা হয় গণেশ চতুর্থী। ১০ দিন ধরে ধুমধাম করে পালন করা হবে গণেশ চতুর্থী উত্‍সবের। জ‍্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ীও এইদিনটির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।
ভাদ্র মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে পালন করা হয় গণেশ চতুর্থী। ১০ দিন ধরে ধুমধাম করে পালন করা হবে গণেশ চতুর্থী উত্‍সবের। জ‍্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ীও এইদিনটির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।
বিশেষত, এই বছর গণেশ চতুর্থীর দিনে তৈরি হয়েছে বিরল কাকতালীয় যোগ।  প্রায় ১০০ বছর পর গণেশ চতুর্থীতে একটি বিরল কাকতালীয় ঘটনা ঘটতে চলেছে। গণেশ চতুর্থীতে ব্রহ্ম যোগ, রবি যোগ, ইন্দ্র যোগ এবং সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ গঠিত হচ্ছে। এ ছাড়া থাকবে স্বাতী ও চিত্রা নক্ষত্র।
বিশেষত, এই বছর গণেশ চতুর্থীর দিনে তৈরি হয়েছে বিরল কাকতালীয় যোগ। প্রায় ১০০ বছর পর গণেশ চতুর্থীতে একটি বিরল কাকতালীয় ঘটনা ঘটতে চলেছে। গণেশ চতুর্থীতে ব্রহ্ম যোগ, রবি যোগ, ইন্দ্র যোগ এবং সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ গঠিত হচ্ছে। এ ছাড়া থাকবে স্বাতী ও চিত্রা নক্ষত্র।
একাধিক শুভ যোগের বিশেষ প্রভাব পড়তে চলেছে ৩ রাশির জাতক জাতিকার উপরে। জ‍্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, ভাল সময় আনবে এই শুভ যোগ।
একাধিক শুভ যোগের বিশেষ প্রভাব পড়তে চলেছে ৩ রাশির জাতক জাতিকার উপরে। জ‍্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, ভাল সময় আনবে এই শুভ যোগ।
বৃষ রাশি: বৃষ রাশির জাতক জাতিকাদের জন‍্য গণেশ চতুর্থী খুবই শুভ হতে চলেছে। ব‍্যবসায়ীরা লাভের মুখ দেখার সম্ভাবনা। নতুন কাজ শুরু করার এটাই উপযুক্ত সময়। সম্পদ বৃদ্ধি পাবে। জীবনে সুখ থাকবে।
বৃষ রাশি: বৃষ রাশির জাতক জাতিকাদের জন‍্য গণেশ চতুর্থী খুবই শুভ হতে চলেছে। ব‍্যবসায়ীরা লাভের মুখ দেখার সম্ভাবনা। নতুন কাজ শুরু করার এটাই উপযুক্ত সময়। সম্পদ বৃদ্ধি পাবে। জীবনে সুখ থাকবে।
কর্কট রাশি: গণেশ চতুর্থী কর্কট রাশির জাতক জাতিকাদের জন‍্য ইতিবাচক প্রমাণিত হতে চলেছে। প্রচুর সম্পদ লাভের সম্ভাবনা। কাজ খুব ভাল হবে। সমাজে সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধি পেতে পারে।
কর্কট রাশি: গণেশ চতুর্থী কর্কট রাশির জাতক জাতিকাদের জন‍্য ইতিবাচক প্রমাণিত হতে চলেছে। প্রচুর সম্পদ লাভের সম্ভাবনা। কাজ খুব ভাল হবে। সমাজে সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধি পেতে পারে।
কন‍্যা রাশি: কন্যা রাশির জাতক জাতিকাদের জন‍্য শুভ ফলদায়ক হতে চলেছে গণেশ চতুর্থী। ধন-সম্পদ ও সমৃদ্ধি বৃদ্ধির সম্ভাবনা। কেরিয়ারে অগ্রগতির সুযোগ। বিনিয়োগের জন্য সময় ভাল। একাধিক উৎস থেকে টাকা আসতে পারে।
কন‍্যা রাশি: কন্যা রাশির জাতক জাতিকাদের জন‍্য শুভ ফলদায়ক হতে চলেছে গণেশ চতুর্থী। ধন-সম্পদ ও সমৃদ্ধি বৃদ্ধির সম্ভাবনা। কেরিয়ারে অগ্রগতির সুযোগ। বিনিয়োগের জন্য সময় ভাল। একাধিক উৎস থেকে টাকা আসতে পারে।(দাবিত্যাগ: রাশিচক্র, ধর্ম ও শাস্ত্রের ভিত্তিতে জ্যোতিষী ও আচার্যদের সঙ্গে কথা বলে এই সংবাদে দেওয়া তথ্য লেখা হয়েছে। কোনও ঘটনা, দুর্ঘটনা বা লাভ-ক্ষতি নিছকই কাকতালীয়। জ্যোতিষীদের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে সবার স্বার্থে লেখা হয়েছে। নিউজ-18 এই সমস্ত তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে না।)

Ganesh Chaturthi Lucky Zodiac Signs: ১০০ বছর পর আজ গণেশ চতুর্থীতে বিরল যোগ! এই ৩ রাশির জীবনে বাম্পার অর্থবৃষ্টি! সৌভাগ্যের জোয়ার! চাকরির সুবর্ণসুযোগ

আজ, শনিবার পালিত হচ্ছে এ বছরের গণেশ চতুর্থী৷ ভাদ্রমাসের শুক্লাপক্ষের চতুর্থী তিথিতে উদযাপিত হবে গণপতির শুভ আবির্ভাব তিথি৷
আজ, শনিবার পালিত হচ্ছে এ বছরের গণেশ চতুর্থী৷ ভাদ্রমাসের শুক্লাপক্ষের চতুর্থী তিথিতে উদযাপিত হবে গণপতির শুভ আবির্ভাব তিথি৷

 

১০০ বছর পর এ বার গণেশ চতুর্থীতে তৈরি হচ্ছে দুর্লভ সংযোগ৷ সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ, রবি যোগ, ব্রহ্ম যোগ এবং ইন্দ্র যোগ তৈরি হবে এই পুণ্যতিথিতে৷ তাই৩ রাশির জন্য আসতে চলেছে অত্যন্ত শুভ সময়৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ কৃষ্ণকুমার ভার্গব৷
১০০ বছর পর এ বার গণেশ চতুর্থীতে তৈরি হচ্ছে দুর্লভ সংযোগ৷ সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ, রবি যোগ, ব্রহ্ম যোগ এবং ইন্দ্র যোগ তৈরি হবে এই পুণ্যতিথিতে৷ তাই৩ রাশির জন্য আসতে চলেছে অত্যন্ত শুভ সময়৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ কৃষ্ণকুমার ভার্গব৷

 

এ বছরের গণেশচতুর্থী তিথি বৃষরাশির জাতক জাতিকাদের জন্য অত্যন্ত শুভ৷ তাঁরা শুভ ফল লাভ করবেন৷ দীর্ঘ দিন আটকে থাকা কাজ সফল হবে৷ ব্যবসায়ীরা প্রচুর লাভের মুখ দেখবেন৷ নতুন কাজ শুরু করতে পারেন৷ বাড়বে ধনসম্পদ৷ জীবনে খুশির সঞ্চার হবে৷
এ বছরের গণেশচতুর্থী তিথি বৃষরাশির জাতক জাতিকাদের জন্য অত্যন্ত শুভ৷ তাঁরা শুভ ফল লাভ করবেন৷ দীর্ঘ দিন আটকে থাকা কাজ সফল হবে৷ ব্যবসায়ীরা প্রচুর লাভের মুখ দেখবেন৷ নতুন কাজ শুরু করতে পারেন৷ বাড়বে ধনসম্পদ৷ জীবনে খুশির সঞ্চার হবে৷

 

কর্কটরাশির জাতক জাতিকাদের জন্যেও গণেশ চতুর্থীতে সুসময় আসতে চলেছে৷ প্রচুর ধনপ্রাপ্তির সম্ভাবনা আছে৷ কাজকর্ম ভালমতো চলবে৷ সমাজে মানসম্মান বাড়বে৷
কর্কটরাশির জাতক জাতিকাদের জন্যেও গণেশ চতুর্থীতে সুসময় আসতে চলেছে৷ প্রচুর ধনপ্রাপ্তির সম্ভাবনা আছে৷ কাজকর্ম ভালমতো চলবে৷ সমাজে মানসম্মান বাড়বে৷

 

কন্যারাশির জাতক জাতিকাদের জীবনেও গণেশ চতুর্থীতে প্রচুর অর্থাগম হতে চলেছে৷ যাবতীয় আর্থিক সঙ্কট দূর হয়ে যাবে৷ কেরিয়ারের পুরনো সমস্যা কেটে যাবে৷ উপার্জনের উৎস বাড়বে৷ অর্থ বিনিয়োগের জন্যেও ভাল সময় এটা৷
কন্যারাশির জাতক জাতিকাদের জীবনেও গণেশ চতুর্থীতে প্রচুর অর্থাগম হতে চলেছে৷ যাবতীয় আর্থিক সঙ্কট দূর হয়ে যাবে৷ কেরিয়ারের পুরনো সমস্যা কেটে যাবে৷ উপার্জনের উৎস বাড়বে৷ অর্থ বিনিয়োগের জন্যেও ভাল সময় এটা৷

Ganesh Chaturthi 2024: গণেশ চতুর্থীতে ঘুরবে ভাগ্যের চাকা…! বাড়িতে আনুন গণেশের প্রিয় ‘এই’ জিনিস, শুভ যোগে কাটবে ফাঁড়া, উপচে পড়বে অর্থ-সুখ-সমৃদ্ধি

ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে ভগবান গণেশের আরাধনা করা হয়। এই তিথিতে সারা দেশে পালিত হয় গণেশ চতুর্থীর উৎসব।
ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে ভগবান গণেশের আরাধনা করা হয়। এই তিথিতে সারা দেশে পালিত হয় গণেশ চতুর্থীর উৎসব।
এমন কিছু জিনিস আছে যা ভগবান গণেশের খুব প্রিয়। গণেশ চতুর্থীর দিন সেই জিনিস বাড়িতে আনলে ঘরে সুখ-সমৃদ্ধি বাড়বে এবং সব ধরনের রোগ-শোক দূর হবে। দেওঘরের জ্যোতিষীর কাছ থেকে জেনে নিন বিশদে৷
এমন কিছু জিনিস আছে যা ভগবান গণেশের খুব প্রিয়। গণেশ চতুর্থীর দিন সেই জিনিস বাড়িতে আনলে ঘরে সুখ-সমৃদ্ধি বাড়বে এবং সব ধরনের রোগ-শোক দূর হবে। দেওঘরের জ্যোতিষীর কাছ থেকে জেনে নিন বিশদে৷
দেওঘরের বিখ্যাত জ্যোতিষী পণ্ডিত নন্দকিশোর মুদগল জানান, আজ থেকে গণেশ উৎসব শুরু হতে চলেছে এবং যা চলবে ১০ দিন। ৭ সেপ্টেম্বর  অর্থাৎ আজ প্রতিটি ঘরে ঘরে বাপ্পার প্রতিমা স্থাপন করা হবে।
দেওঘরের বিখ্যাত জ্যোতিষী পণ্ডিত নন্দকিশোর মুদগল জানান, আজ থেকে গণেশ উৎসব শুরু হতে চলেছে এবং যা চলবে ১০ দিন। ৭ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ আজ প্রতিটি ঘরে ঘরে বাপ্পার প্রতিমা স্থাপন করা হবে।
 প্রতিমা স্থাপনের শুভ সময় সকাল ০৬:০২ থেকে দুপুর ১২:২৩ পর্যন্ত। সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ এবং রবি যোগও এই দিনে গঠিত হচ্ছে। এমন কিছু জিনিস আছে যা গণেশ চতুর্থীর দিন বাড়িতে আনা খুবই শুভ বলে মনে করা হয়। এটি ঘর থেকে নেতিবাচক শক্তি দূর করে এবং সুখ ও সমৃদ্ধি বাড়ায়।
প্রতিমা স্থাপনের শুভ সময় সকাল ০৬:০২ থেকে দুপুর ১২:২৩ পর্যন্ত। সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ এবং রবি যোগও এই দিনে গঠিত হচ্ছে। এমন কিছু জিনিস আছে যা গণেশ চতুর্থীর দিন বাড়িতে আনা খুবই শুভ বলে মনে করা হয়। এটি ঘর থেকে নেতিবাচক শক্তি দূর করে এবং সুখ ও সমৃদ্ধি বাড়ায়।
জ্যোতিষীরা বলেন, গণেশ চতুর্থীর দিন গণেশমুখী শঙ্খ কিনে বাড়িতে নিয়ে আসুন । কারণ শঙ্খের মধ্যে দেবী লক্ষ্মী অধিষ্ঠান করেন। ঘরে শঙ্খ রাখলে আর্থিক সমস্যার সমাধান হবে।
জ্যোতিষীরা বলেন, গণেশ চতুর্থীর দিন গণেশমুখী শঙ্খ কিনে বাড়িতে নিয়ে আসুন । কারণ শঙ্খের মধ্যে দেবী লক্ষ্মী অধিষ্ঠান করেন। ঘরে শঙ্খ রাখলে আর্থিক সমস্যার সমাধান হবে।
গণেশ চতুর্থীর দিনে পুজোর জন্য গণেশ যন্ত্র এনে বাড়িতে রাখলে ঘর থেকে নেতিবাচক শক্তি দূর হয় এবং সুখ ও সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পায়।
গণেশ চতুর্থীর দিনে পুজোর জন্য গণেশ যন্ত্র এনে বাড়িতে রাখলে ঘর থেকে নেতিবাচক শক্তি দূর হয় এবং সুখ ও সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পায়।
দূর্বা ভগবান গণেশের খুব প্রিয় এবং এটি পুজোতেও দেওয়া হয়।  গণেশ চতুর্থীর দিন দূর্বাকে আপনার ঘরের নিরাপদে রাখুন।
দূর্বা ভগবান গণেশের খুব প্রিয় এবং এটি পুজোতেও দেওয়া হয়। গণেশ চতুর্থীর দিন দূর্বাকে আপনার ঘরের নিরাপদে রাখুন।

Ganesh Chaturthi 2024 Date Time Shubh Muhurt : শনিবার গণেশ চতুর্থী! কখন শুরু পুণ্যতিথি? জানুন সিদ্ধিদাতার আশীর্বাদে সংসারে অর্থ ও সৌভাগ্য আনতে এই শুভদিনে কী খাবেন, কী খাবেন না

ভাদ্রমাসের অন্যতম বড় উৎসব গণেশ চতুর্থী পালিত হবে শনিবার৷ শুক্লাপক্ষের চতুর্থী তিথিতে পালিত হয় সিদ্ধিদাতা বিনায়কের আবির্ভাব তিথি বা জন্মতিথি৷
ভাদ্রমাসের অন্যতম বড় উৎসব গণেশ চতুর্থী পালিত হবে শনিবার৷ শুক্লাপক্ষের চতুর্থী তিথিতে পালিত হয় সিদ্ধিদাতা বিনায়কের আবির্ভাব তিথি বা জন্মতিথি৷

 

বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে চতুর্থী তিথি আরম্ভ হবে শুক্রবার দুপুর ৩টে ৩ মিনিটে৷ থাকবে ৭ সেপ্টেম্বর, শনিবার বিকেল ৫টা ৩৮ পর্যন্ত৷
বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে চতুর্থী তিথি আরম্ভ হবে শুক্রবার দুপুর ৩টে ৩ মিনিটে৷ থাকবে ৭ সেপ্টেম্বর, শনিবার বিকেল ৫টা ৩৮ পর্যন্ত৷

 

গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে চতুর্থী তিথি আরম্ভ হবে শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২টা ১৬ মিনিট ৪৬ সেকেন্ডে। থাকবে ৭ সেপ্টেম্বর, শনিবার দুপুর ২টো ১২ মিনিট ৪৯ সেকেন্ড পর্যন্ত৷
গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে চতুর্থী তিথি আরম্ভ হবে শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২টা ১৬ মিনিট ৪৬ সেকেন্ডে। থাকবে ৭ সেপ্টেম্বর, শনিবার দুপুর ২টো ১২ মিনিট ৪৯ সেকেন্ড পর্যন্ত৷

 

গণেশ চতুর্থীতে কী কী খাবেন এবং খাবেন না, সে বিষয়ে বলেছেন জ্যোতিষ বিশারদ কৃষ্ণকুমার ভার্গব৷ তাঁর মতে এই খাদ্যবিধি পালন করলে সংসারে অর্থ, সম্পদ, সৌভাগ্য ও সমৃদ্ধির কোনও অভাব হয় না৷
গণেশ চতুর্থীতে কী কী খাবেন এবং খাবেন না, সে বিষয়ে বলেছেন জ্যোতিষ বিশারদ কৃষ্ণকুমার ভার্গব৷ তাঁর মতে এই খাদ্যবিধি পালন করলে সংসারে অর্থ, সম্পদ, সৌভাগ্য ও সমৃদ্ধির কোনও অভাব হয় না৷

 

গণেশ চতুর্থী তিথিতে ভুলেও মুলো খাবেন না৷ কোনওরকম তিতো খাবারও এই তিথিতে বাড়িতে করবেন না৷ তাহলে জীবনে তিক্ততা এড়িয়ে থাকা যাবে৷
গণেশ চতুর্থী তিথিতে ভুলেও মুলো খাবেন না৷ কোনওরকম তিতো খাবারও এই তিথিতে বাড়িতে করবেন না৷ তাহলে জীবনে তিক্ততা এড়িয়ে থাকা যাবে৷
গণেশ চতুর্থীতে আমিষজাতীয় খাবার গ্রহণ করবেন না৷ এই তিথিতে সাত্তিক আহার খেলে গণপতির আশীর্বাদ পাবেন৷
গণেশ চতুর্থীতে আমিষজাতীয় খাবার গ্রহণ করবেন না৷ এই তিথিতে সাত্তিক আহার খেলে গণপতির আশীর্বাদ পাবেন৷

Ganesh Chaturthi Prasad: গণেশ চতুর্থীতে গজাননকে মোদক দিয়ে পুজো কেন দিতে হয়, এতেই খুলে যাবে সৌভাগ্যের দরজা

যখন গণেশ চতুর্থীর প্রসঙ্গ আসে তখন কোনওভাবেই মোদককে বাদ দেওয়া যায় না। হিন্দু ধর্মে দেব-দেবীকে প্রসাদ নিবেদনের প্রথা রয়েছে। কিন্তু বিঘ্নহর্তার পুজো মোদক ছাড়া অসম্পূর্ণ।
যখন গণেশ চতুর্থীর প্রসঙ্গ আসে তখন কোনওভাবেই মোদককে বাদ দেওয়া যায় না।হিন্দু ধর্মে দেব-দেবীকে প্রসাদ নিবেদনের প্রথা রয়েছে। কিন্তু বিঘ্নহর্তার পুজো মোদক ছাড়া অসম্পূর্ণ।
মূলত প্রায় ১০দিন ধরে চলে গণেশ উত্‍সব। তবে অনেকেই এক দিনে, তিন দিনে, কিম্বা সাত দিন ধরেও পুজো করে থাকেন। কথিত আছে যে গণেশ চতুর্থীর দিন গণেশের আরাধনা করলে গণপতি ভক্তের জীবন থেকে সমস্ত দুঃখ, কষ্ট দূর করে দেন। আর গণেশকে তুষ্ট করে ভাগ্যের দরজার তালা খুলতে মোদক সবচেয়ে বড় উপায়৷
মূলত প্রায় ১০দিন ধরে চলে গণেশ উত্‍সব। তবে অনেকেই এক দিনে, তিন দিনে, কিম্বা সাত দিন ধরেও পুজো করে থাকেন। কথিত আছে যে গণেশ চতুর্থীর দিন গণেশের আরাধনা করলে গণপতি ভক্তের জীবন থেকে সমস্ত দুঃখ, কষ্ট দূর করে দেন। আর গণেশকে তুষ্ট করে ভাগ্যের দরজার তালা খুলতে মোদক সবচেয়ে বড় উপায়৷
হিন্দু পৌরাণিক কাহিনি অনুসারে, গণেশ মোদক খেতে ভালবাসেন। তবে, গণেশকে মোদক ছাড়াও বোঁদের লাড্ডু, বেসনের লাড্ডুও নিবেদন করা যায়। কিন্তু আপনি কি জানেন ২১টা মোদক ছাড়া গনেশের পুজো সম্পন্ন হয় না?
হিন্দু পৌরাণিত কাহিনি অনুসারে, গণেশ মোদক খেতে ভালবাসেন। তবে, গণেশকে মোদক ছাড়াও বোঁদের লাড্ডু, বেসনের লাড্ডুও নিবেদন করা যায়। কিন্তু আপনি কি জানেন ২১টা মোদক ছাড়া গনেশের পুজো সম্পন্ন হয় না?
পৌরানিক কাহিনি অনুসারে একবার ভগবান শিব,দেবী পার্বতী এবং ভগবান গণেশের সঙ্গে বনে তাঁর বাড়িতে অনুসূয়ার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। তাঁদের সফরে, অনুসূয়া প্রথমে ভগবান গণেশকে খাবার পরিবেশন করেছিলেন এবং তিনি বলেছিলেন যে গণেশের খিদে মিটে গেলেই তিনি ভগবান শিবের সেবা করবেন। কিন্তু কিছুতেই গণেশের খিদে নিবৃত্তি হয় না।
পৌরানিক কাহিনি অনুসারে একবার ভগবান শিব,দেবী পার্বতী এবং ভগবান গণেশের সঙ্গে বনে তাঁর বাড়িতে অনুসূয়ার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। তাঁদের সফরে, অনুসূয়া প্রথমে ভগবান গণেশকে খাবার পরিবেশন করেছিলেন এবং তিনি বলেছিলেন যে গণেশের খিদে মিটে গেলেই তিনি ভগবান শিবের সেবা করবেন। কিন্তু কিছুতেই গণেশের খিদে নিবৃত্তি হয় না।
তাই অনুসূয়া তাঁকে এক টুকরো মিষ্টি খাবার পরিবেশন করেছিলেন। সেই মিষ্টি ছিল মোদক। সুস্বাদু মোদক খেয়ে গণেশের মন ও পেট দুই-ই ভরে গিয়েছিল। হাবেভাবে ভগবান গণেশ বুঝিয়ে দিয়েছিলেন যে তিনি প্রসন্ন হয়েছেন। গণেশকে শান্ত করতে শিব ২১ বার ঢেকুর দিয়েছিলেন।
তাই অনুসূয়া তাঁকে এক টুকরো মিষ্টি খাবার পরিবেশন করেছিলেন। সেই মিষ্টি ছিল মোদক। সুস্বাদু মোদক খেয়ে গণেশের মন ও পেট দুই-ই ভরে গিয়েছিল। হাবেভাবে ভগবান গণেশ বুঝিয়ে দিয়েছিলেন যে তিনি প্রসন্ন হয়েছেন। গণেশকে শান্ত করতে শিব ২১ বার ঢেকুর দিয়েছিলেন।
শাস্ত্র অনুসারে, ভগবান শিব ২১ বার ঢেকুর দিয়েছিলেন সেটা দেবী পার্বতী জানতে পারেন। দেবী পার্বতী জানতে পেরেছিলেন যে এই মোদক যা তাঁদের উভয়কেই তৃপ্ত করেছে, তখনই তিনি একটি ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তাঁর সেই ইচ্ছা ছিল যে গণপতির ভক্তরা সর্বদা তাঁকে ২১টি মোদক নিবেদন করবেন। তারপর থেকে, গণেশের পুজোয় সব সময় ২১টি মোদক দেওয়া হয়।
শাস্ত্র অনুসারে, ভগবান শিব ২১ বার ঢেকুর দিয়েছিলেন সেটা দেবী পার্বতী জানতে পারেন। দেবী পার্বতী জানতে পেরেছিলেন যে এই মোদক যা তাঁদের উভয়কেই তৃপ্ত করেছে, তখনই তিনি একটি ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তাঁর সেই ইচ্ছা ছিল যে গণপতির ভক্তরা সর্বদা তাঁকে ২১টি মোদক নিবেদন করবেন। তারপর থেকে, গণেশের পুজোয় সব সময় ২১টি মোদক দেওয়া হয়।

Ganesh Chaturthi 2024: ‘ইস বার ১০০ পার!’ গতবার ৫১ কেজির লাড্ডুর পর এবার এই গণপতি পুজোয় মহাভোগ, লাড্ডুর ওজন জানেন

জলপাইগুড়ি: সেঞ্চুরি পার লাড্ডুর! ঘাবড়াবেন না। দামে সেঞ্চুরি পার না করলেও এবার ওজনে সেঞ্চুরি পার করেছে গণপতির প্রিয় খাবার। গণপতি বাপ্পাকে তুষ্ট করতে দু’হাত উজাড় করে দিয়েছে জলপাইগুড়িবাসী। বছর বছর বাড়ছে গণেশ ঠাকুরের পছন্দের খাবারের পরিমাণ। এবার সেঞ্চুরি করেছে লাড্ডু!

গত বছর ৫১ কেজি লাড্ডু বানিয়ে তাক লাগিয়ে এবছর ১০১ কেজি ওজনের লাড্ডু ভোগ দেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইতিমধ্যেই। রাত পোহালেই গণেশ চতুর্থী- এর আগে জলপাইগুড়ি জেলা শহর রাজ্যে গণেশ চতুর্থী পালনে সেরকম ধুমধাম দেখা না গেলেও সময়কালে প্রতিটি জায়গায়ই গনেশ চতুর্থীতে গণেশ পুজো পালন করা হচ্ছে ধুমধাম করে।

আরও পড়ুন – Success Story: পোলিও থাবা বসিয়েছিল দু’পায়ে,মেকানিক বাবার পাশে দাঁড়াতে নার্সিং বেছে নিয়েছিলেন মা, এবার তাঁদের মেয়ে দেশকে এনে দিল মেডেল

এ যেন উমা আগমনের প্রথম আমেজ। বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে জলপাইগুড়িতেও জমজমকপূর্ণভাবে পুজো করা হয় গণেশ ঠাকুরের। তবে মূল চমক থাকে জলপাইগুড়ির পান্ডাপাড়া সার্বজনীন গণেশ পুজোয়। এখানকার পুজোয় বিরাট আয়োজনের পাশাপাশি থাকে নতুন চমক। শহরের পান্ডা পাড়া সর্বজনীন গণেশ পুজোর এবারে দ্বিতীয়বর্ষে পদার্পণ করল। পরিচালনায় রয়েছে ৪ যুব শক্তি।পুজোর আয়োজনের বয়স মাত্র দু’বছর হলেও এবারের চমক গনেশের ভোগের ১০১ কেজি ওজনের বিশালাকৃতির লাড্ডু।

এই প্রসঙ্গে গনেশ পুজোর পরিচালন কমিটির অন্যতম সদস্য শ্যাম সাহা জানান, “যেহেতু লাড্ডু গণেশ ভগবানের প্রিয়, সেই কারণেই আমরা লাড্ডুকেই প্রাধান্য দিচ্ছি। এবারে ১০১ কেজি লাড্ডু গণেশ ভগবানের উদ্দেশ্যে নিবেদন করা হবে।”

পুজোর আরেক উদ্যোক্তা জানান, গত বছর বিপুল সংখ্যক ভক্তের ভিড় হয়েছিল। এবারেও পুজো কমিটির পক্ষ থেকে সকলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে পুজোয় অংশ নেওয়ার জন্য। এ বছর ভিড় আরও বাড়বে বলেই আশাবাদী পুজো কর্তৃপক্ষ। এদিন সকাল থেকেই পূজোর প্রস্তুতি তুঙ্গে। ইতিমধ্যেই বিশালাকায় লাড্ডু প্রস্তুতির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। পুজোর পর এই লাড্ডু পুজো মণ্ডপে আসা ভক্তদের হাতে হাতে প্রসাদ হিসেবে তুলে দেওয়া হবে।

Surajit Dey

Ganesh Chaturthi 2024: রাত পোহালেই গণেশ চতুর্থী, দেখা মিলল লালবাগচা রাজার প্রথম দর্শন! ছবি দেখলে মুগ্ধ হবেন

মুম্বই: এক বছরের প্রতীক্ষার অবসান। ইতিমধ্যেই এসে গিয়েছেন গণপতি বাপ্পা। ফলে উৎসবের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসে ভাসছে মুম্বই। এদিকে গণেশ চতুর্থীর প্রাক্কালে বৃহস্পতিবার লালবাগচা রাজার প্রথম দর্শন পাওয়া গেল। যার জন্য বহু সময় ধরেই অপেক্ষা করেছিলেন মুম্বইকররা।

লালবাগচা রাজার পরনে মেরুন রঙা পোশাক। যা দেখে মোহিত দর্শনার্থীরা। মুম্বইয়ের বাণিজ্যনগরীর মধ্যে সবথেকে বেশি দর্শনীয় পুতলাবাঈ চওলের এই লালবাগচা রাজা। আমজনতা থেকে শুরু করে তারকা কেউ বাদ যান না। প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ দর্শনাথীর সমাগম ঘটে এখানে।

আরও পড়ুন: বাড়িতে গণেশ পুজো করবেন? সিদ্ধিদাতার ভোগে এগুলি রাখতেই হবে! জেনে নিন পুরোহিতের মত

চলতি বছর ৭ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে গণপতি উৎসব। আর এটাই মহারাষ্ট্রের সবথেকে বড় উৎসব। যা প্রায় ১০ দিন ধরে চলে। আনন্দমুখর এই উৎসবের শেষে হয় বিসর্জন। আর এই বিসর্জনের শোভাযাত্রাও হয় বেশ রাজকীয়। সেই কারণে উৎসেবর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে পুরোদমে। এদিকে যাঁরা বিগ্রহ নির্মাণ করছেন, তাঁরা আজকাল ভগবান গণেশের পরিবেশবান্ধব মূর্তি বানাচ্ছেন। আর উৎসবের রেশ কিন্তু দেখা যাচ্ছে দোকান-বাজারেও।

আরও পড়ুন: সন্দীপের সঙ্গে এত খাতির! এমন এক ব্যক্তিকে ধরেছে সিবিআই, যার কাণ্ডকারখানা চোখ কপালে তুলে দেবে

কিন্তু অনেকেই জানেন না, কিংবদন্তি লালবাগের রাজার ইতিহাস। আর সেই ইতিহাস ১৯০০ শতকের গোড়ার দিকের পুরনো। আসলে সেখানকার বিস্তীর্ণ পারেল এলাকা জুড়ে ছিল প্রচুর কাপড়ের কল। ১৯৩০-এর দশকে শিল্পায়ন বৃদ্ধি পাওয়ায় এই কাপড়ের কলগুলির উল্লেখযোগ্য উত্থান ধরা পড়ে। যা স্থানীয় সম্প্রদায় এবং তাঁদের জীবনযাপনের উপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল।

স্থানীয় কিংবদন্তির মতে, শিল্পায়নের সময় মৎস্যজীবী এবং ব্যবসায়ীরা নিজেদের প্রিয় দেবতা ভগবান গণেশের পুজোর দিকে ঝোঁকেন। তাঁদের প্রার্থনায় সাড়া মেলে। একটুকরো জমি উপহারস্বরূপ পেয়েছিলেন তাঁরা। বর্তমানে যা ব্যস্তমুখর লালবাগ মার্কেট নামে পরিচিত। এই বিষয়টিকে অবশ্য ভগবান গণেশের দৈব আশীর্বাদ হিসেবেই দেখেন সংশ্লিষ্ট সম্প্রদায়ের মানুষ।

আর এই দৈব আশীর্বাদের কারণেই স্থানীয়রা উপহারে পাওয়া জমির একটা অংশ গণপতি উৎসবের জন্য উৎসর্গ করার সিদ্ধান্ত নেন। ফলে সেখানেই তৈরি হয় লালবাগচা রাজা সার্বজনীক গণেশোৎসব মণ্ডল। প্রতি বছর সেখানেই ভগবান গণপতির বিগ্রহ স্থাপন করা হয়। নানা ধরনের রাজকীয় পোশাকে দর্শন দেন লালবাগচা রাজা। আর সময় যত এগিয়েছে, এই উৎসবের রাজকীয়তাও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা গিয়ে বেড়েছে। চলে মণ্ডপের প্রতিযোগিতাও। আর এভাবেইমুম্বইয়ের গণেশ উৎসবের রাজা হয়ে উঠেছেন লালবাগচা রাজা।