Tag Archives: General Knowledge Story

Knowledge story: বলুন তো প্রিয় মিষ্টি রসগোল্লার ইংরেজি কী? দেখলে লোভ তো সামলাতে পারেন না! উত্তরটা জানেন?

জানার কোনও শেষ নেই। আমাদের আশেপাশে থাকা যে কোনও বিষয় ঘিরেই আছে নানা আশ্চর্যজনক তথ্য যা আমাদের জানার পরিধির বাইরে। যা শুনলে আমরা আকাশ থেকে পড়ি। এমনও যে হতে পারে ভাবা যায় না। উত্তরটা জানলে আমাদের অবাক হওয়া ছাড়া কোনও উপায় থাকে না।
জানার কোনও শেষ নেই। আমাদের আশেপাশে থাকা যে কোনও বিষয় ঘিরেই আছে নানা আশ্চর্যজনক তথ্য যা আমাদের জানার পরিধির বাইরে। যা শুনলে আমরা আকাশ থেকে পড়ি। এমনও যে হতে পারে ভাবা যায় না। উত্তরটা জানলে আমাদের অবাক হওয়া ছাড়া কোনও উপায় থাকে না।
আজকাল অনেক প্রতিযোগিতাতে এমসিকিউ আসে। আর সেই সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এসব জানা খুব জরুরি।
আজকাল অনেক প্রতিযোগিতাতে এমসিকিউ আসে। আর সেই সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এসব জানা খুব জরুরি।
কখনও কখনও এমন হয়, উত্তরটা হয়তো আমরা জানতাম। কিন্তু শুধু মাথা ঠান্ডা না রাখার কারণে জানা জিনিসের উত্তর দিতে ভুল করি।
কখনও কখনও এমন হয়, উত্তরটা হয়তো আমরা জানতাম। কিন্তু শুধু মাথা ঠান্ডা না রাখার কারণে জানা জিনিসের উত্তর দিতে ভুল করি।
আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা। বলা ভাল বেশিরভাগ মানুষই এর উত্তর দিতে ভুল করেছেন।
আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা। বলা ভাল বেশিরভাগ মানুষই এর উত্তর দিতে ভুল করেছেন।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যে কোনও চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যে কোনও চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
এরকম প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খেয়েছেন অনেকেই। কিন্তু বুদ্ধি খরচ করলেই এর উত্তর দেওয়া সম্ভব।
এরকম প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খেয়েছেন অনেকেই। কিন্তু বুদ্ধি খরচ করলেই এর উত্তর দেওয়া সম্ভব।
সকলেরই তো প্রিয় মিষ্টি রসগোল্লা। অনেকেই কিন্তু জানে না, এর ইংরাজি কী
সকলেরই তো প্রিয় মিষ্টি রসগোল্লা। অনেকেই কিন্তু জানে না, এর ইংরাজি কী
রসগোল্লা নিয়ে বাংলা ও ওড়িশার বহুদিন ধরেই চলছে বিস্তর লড়াই। রসগোল্লার জিআই ট্যাগ নিয়ে বেশ দ্বন্দ্বও চলেছে দুই রাজ্যের মধ্য়ে কয়েক বছরে আগে। সেই সমস্যা গড়িয়ে ছিল আদালত পর্যন্ত।
রসগোল্লা নিয়ে বাংলা ও ওড়িশার বহুদিন ধরেই চলছে বিস্তর লড়াই। রসগোল্লার জিআই ট্যাগ নিয়ে বেশ দ্বন্দ্বও চলেছে দুই রাজ্যের মধ্য়ে কয়েক বছরে আগে। সেই সমস্যা গড়িয়ে ছিল আদালত পর্যন্ত।
সুখবর পেলে বাঙালির মিষ্টিমুখ করা চাই, শুভ কাজে গেলেও মিষ্টিমুখ অবধারিত। দুর্গাপুজোয় বিসর্জনের পর বা বাড়িতে অতিথি এলে, সব ক্ষেত্রেই বড় জায়গা রসগোল্লার।
সুখবর পেলে বাঙালির মিষ্টিমুখ করা চাই, শুভ কাজে গেলেও মিষ্টিমুখ অবধারিত। দুর্গাপুজোয় বিসর্জনের পর বা বাড়িতে অতিথি এলে, সব ক্ষেত্রেই বড় জায়গা রসগোল্লার।
হিন্দিতে রসগোল্লাকে বলা হয় 'রসগুল্লা'। আবার জানলে অবাক হবেন যে ইংরেজিতে রসগোল্লাকে বলা হয় সিরাপ ফিল্ড রোল (Syrup Filled Roll)।
হিন্দিতে রসগোল্লাকে বলা হয় ‘রসগুল্লা’। আবার জানলে অবাক হবেন যে ইংরেজিতে রসগোল্লাকে বলা হয় সিরাপ ফিল্ড রোল (Syrup Filled Roll)।

Knowledge Story: কঠিন প্রশ্ন! বলুন তো মানুষ কতদিন না ঘুমিয়ে থাকতে পারে? উত্তর জানলে আপনিই ‘জিনিয়াস’

যে রাতে আমরা ঠিকমতো ঘুমাতে পারি না, পরের দিন মন অস্থির থাকে। ঘুম এমন একটি প্রক্রিয়া, যেটি ছাড়া আমরা জীবন কল্পনা করতে পারি না। আমরা যখন ঘুমাই তখনই আমাদের শরীরের সমস্ত অংশ বিশ্রাম পায়।
যে রাতে আমরা ঠিকমতো ঘুমাতে পারি না, পরের দিন মন অস্থির থাকে। ঘুম এমন একটি প্রক্রিয়া, যেটি ছাড়া আমরা জীবন কল্পনা করতে পারি না। আমরা যখন ঘুমাই তখনই আমাদের শরীরের সমস্ত অংশ বিশ্রাম পায়।
যদি আপনার বিছানা বা বালিশ অস্বস্তিকর হয়, তবে এটি আপনার ঘুমের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এছাড়াও, ঘুমানোর ভুল ভঙ্গি ঘাড় এবং পিঠে ব্যথার কারণ হতে পারে, যা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
যদি আপনার বিছানা বা বালিশ অস্বস্তিকর হয়, তবে এটি আপনার ঘুমের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এছাড়াও, ঘুমানোর ভুল ভঙ্গি ঘাড় এবং পিঠে ব্যথার কারণ হতে পারে, যা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমানোর এবং ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস তৈরি করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার ঘুমের নিয়ম বজায় থাকবে।
প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমানোর এবং ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস তৈরি করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার ঘুমের নিয়ম বজায় থাকবে।
বাঁচতে গেলে আমাদের যেমন জল ও খাদ্য অপরিহার্য, তেমনি ঘুমও অত্যন্ত জরুরি। ঘুম একটি বিশেষ শারীরিক প্রক্রিয়া ও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দৈনিক আট ঘণ্টা ঘুমাতে পারলে শরীর অনেক বেশি ইতিবাচক, ধৈর্যশীল এবং আরাম অনুভব করে। কিন্তু আপনি কি জানেন একজন মানুষ কতদিন না ঘুমিয়ে বাঁচতে পারে?
বাঁচতে গেলে আমাদের যেমন জল ও খাদ্য অপরিহার্য, তেমনি ঘুমও অত্যন্ত জরুরি। ঘুম একটি বিশেষ শারীরিক প্রক্রিয়া ও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দৈনিক আট ঘণ্টা ঘুমাতে পারলে শরীর অনেক বেশি ইতিবাচক, ধৈর্যশীল এবং আরাম অনুভব করে। কিন্তু আপনি কি জানেন একজন মানুষ কতদিন না ঘুমিয়ে বাঁচতে পারে?
জানার কোনও শেষ নেই। আমাদের আশেপাশে থাকা যে কোনও বিষয় ঘিরেই আছে নানা আশ্চর্যজনক তথ্য যা আমাদের জানার পরিধির বাইরে। যা শুনলে আমরা আকাশ থেকে পড়ি। এমনও যে হতে পারে ভাবা যায় না। উত্তরটা জানলে আমাদের অবাক হওয়া ছাড়া কোনও উপায় থাকে না।
জানার কোনও শেষ নেই। আমাদের আশেপাশে থাকা যে কোনও বিষয় ঘিরেই আছে নানা আশ্চর্যজনক তথ্য যা আমাদের জানার পরিধির বাইরে। যা শুনলে আমরা আকাশ থেকে পড়ি। এমনও যে হতে পারে ভাবা যায় না। উত্তরটা জানলে আমাদের অবাক হওয়া ছাড়া কোনও উপায় থাকে না।
আজকাল অনেক প্রতিযোগিতাতে এমসিকিউ আসে। আর সেই সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এসব জানা খুব জরুরি।
আজকাল অনেক প্রতিযোগিতাতে এমসিকিউ আসে। আর সেই সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এসব জানা খুব জরুরি।
কখনও কখনও এমন হয়, উত্তরটা হয়তো আমরা জানতাম। কিন্তু শুধু মাথা ঠান্ডা না রাখার কারণে জানা জিনিসের উত্তর দিতে ভুল করি।
কখনও কখনও এমন হয়, উত্তরটা হয়তো আমরা জানতাম। কিন্তু শুধু মাথা ঠান্ডা না রাখার কারণে জানা জিনিসের উত্তর দিতে ভুল করি।
আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা। বলা ভাল বেশিরভাগ মানুষই এর উত্তর দিতে ভুল করেছেন।
আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা। বলা ভাল বেশিরভাগ মানুষই এর উত্তর দিতে ভুল করেছেন।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যে কোনও চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যে কোনও চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়
একটানা ১১ দিন ২৫ মিনিট না ঘুমিয়ে কাটিয়েছিলেন Randy Gardner। তাঁর রেকর্ড কেউ ভাঙতেই পারবে না কারণ Guinness Book of World Records এই বিভাগটিই তুলে দিয়েছে। বিষয়টি খুব ঝুঁকিপূর্ণ।
একটানা ১১ দিন ২৫ মিনিট না ঘুমিয়ে কাটিয়েছিলেন Randy Gardner। তাঁর রেকর্ড কেউ ভাঙতেই পারবে না কারণ Guinness Book of World Records এই বিভাগটিই তুলে দিয়েছে। বিষয়টি খুব ঝুঁকিপূর্ণ।
Michelle (Drerup, PsyD, DBSM) জানাচ্ছেন ঘুম কতটা জরুরি। একজন মানুষ একরাত না ঘুমালেই সমস্ত অস্বস্তি টের পাবেন।
Michelle (Drerup, PsyD, DBSM) জানাচ্ছেন ঘুম কতটা জরুরি। একজন মানুষ একরাত না ঘুমালেই সমস্ত অস্বস্তি টের পাবেন।
ভাল ঘুম: অন্ধকারে ঘুমালে ঘুমের মান উন্নত হয়। শরীর সম্পূর্ণ বিশ্রাম পায় এবং সকালে সতেজ অনুভব করে সবাই।

Knowledge Story: কথায় কথায় বলেন ‘থোড় বড়ি খাড়া, খাড়া বড়ি থোড়’, বলুন তো এর মানে কী? জানলে চমকে যাবেন

সাধারণত একঘেয়েমি বা বৈচিত্রহীন কোনও কিছু বোঝাতে ব্যবহার হয় এই বাংলা প্রবাদ ‘থোড় বড়ি খাড়া, খাড়া বড়ি থোড়’। কিন্তু কখনও ভেবেছেন এটি এল কোথা থেকে? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
সাধারণত একঘেয়েমি বা বৈচিত্রহীন কোনও কিছু বোঝাতে ব্যবহার হয় এই বাংলা প্রবাদ ‘থোড় বড়ি খাড়া, খাড়া বড়ি থোড়’। কিন্তু কখনও ভেবেছেন এটি এল কোথা থেকে? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
থোড়, বড়ি তো চেনা যাচ্ছে, খাড়া মানে কী হবে এখানে? কেনই বা এই তিনটি শব্দ বৈচিত্রহীন কিছু বোঝাতে বলা হয়?
থোড়, বড়ি তো চেনা যাচ্ছে, খাড়া মানে কী হবে এখানে? কেনই বা এই তিনটি শব্দ বৈচিত্রহীন কিছু বোঝাতে বলা হয়?
‘থোড় বড়ি খাড়া, খাড়া বড়ি থোড়’ এই প্রবাদে বাঙালির তিনটি বহুল প্রচলিত খাবারের কথা বলা হয়েছে।
‘থোড় বড়ি খাড়া, খাড়া বড়ি থোড়’ এই প্রবাদে বাঙালির তিনটি বহুল প্রচলিত খাবারের কথা বলা হয়েছে।
এই খাবারগুলি দিনের পর দিন বাঙালি বাড়িতে রান্না হয়ে আসছে। শুধু স্বাদ নয়, পুষ্টির দিক থেকেও প্রাচীনকাল থেকে বাঙালি এই খাবারগুলি খায়।
এই খাবারগুলি দিনের পর দিন বাঙালি বাড়িতে রান্না হয়ে আসছে। শুধু স্বাদ নয়, পুষ্টির দিক থেকেও প্রাচীনকাল থেকে বাঙালি এই খাবারগুলি খায়।
এই তিনটি শব্দের প্রথম দুটি থোড়, অর্থাৎ কলা গাছের থোড়ের কথা বলা হয়েছে। বড়ি, অর্থাৎ ডাল দিয়ে তৈরি করা বড়ির উল্লেখ রয়েছে। আর খাড়া?
এই তিনটি শব্দের প্রথম দুটি থোড়, অর্থাৎ কলা গাছের থোড়ের কথা বলা হয়েছে। বড়ি, অর্থাৎ ডাল দিয়ে তৈরি করা বড়ির উল্লেখ রয়েছে। আর খাড়া?
খাড়া শব্দটি নিয়ে বেশ নাকানিচুবানি খেতে হয়েছে। খাড়া মানে ডাঁটা।
খাড়া শব্দটি নিয়ে বেশ নাকানিচুবানি খেতে হয়েছে। খাড়া মানে ডাঁটা।
সজনে ডাঁটাকে খাড়া নামে ডাকা হয় বাংলাদেশের নড়াইল, বাগেরহাট, খুলনা, যশোরের কিছু অঞ্চলে। শব্দটি অপ্রচলিত এখন।
সজনে ডাঁটাকে খাড়া নামে ডাকা হয় বাংলাদেশের নড়াইল, বাগেরহাট, খুলনা, যশোরের কিছু অঞ্চলে। শব্দটি অপ্রচলিত এখন।
এপারে হুগলি, বর্ধমান, বাঁকুড়া, মেদিনীপুর, বীরভূম– ওই সব অঞ্চলে বহুলভাবে সজনেকে খাড়া বলা হয়। মূলত ডাঁটাজাতীয় সবকিছুকেই এই অঞ্চলে খাড়া বললেও ‘সজনে খাড়া’ বহুল ব্যবহৃত শব্দ।
এপারে হুগলি, বর্ধমান, বাঁকুড়া, মেদিনীপুর, বীরভূম– ওই সব অঞ্চলে বহুলভাবে সজনেকে খাড়া বলা হয়। মূলত ডাঁটাজাতীয় সবকিছুকেই এই অঞ্চলে খাড়া বললেও ‘সজনে খাড়া’ বহুল ব্যবহৃত শব্দ।
কিন্তু কেন এই তিন খাবার থেকেই প্রবাদটির উৎপত্তি হল?
কিন্তু কেন এই তিন খাবার থেকেই প্রবাদটির উৎপত্তি হল?
সাধারণ বাঙালি চিরকালই অভাবে বড় হয়েছে। খাবারের অভাবে মরেনি ঠিকই, কিন্তু তার রান্নাঘরে বৈচিত্র্যের অভাব ছিল। ঘুরিয়ে–ফিরিয়ে একই ধরনের তরকারি তাদের খেতে হয় প্রতিদিন। সেই থোড় না হলে বড়ি না হলে খাড়া না হলে শাক।
সাধারণ বাঙালি চিরকালই অভাবে বড় হয়েছে। খাবারের অভাবে মরেনি ঠিকই, কিন্তু তার রান্নাঘরে বৈচিত্র্যের অভাব ছিল। ঘুরিয়ে–ফিরিয়ে একই ধরনের তরকারি তাদের খেতে হয় প্রতিদিন। সেই থোড় না হলে বড়ি না হলে খাড়া না হলে শাক।
রান্নাঘরের এই বৈচিত্র্যহীনতা বোঝাতে বাঙালি কখন থেকে এই প্রবাদের ব্যবহার শুরু করে, তার কোনও ঐতিহাসিক দলিল না পাওয়া গেলেও প্রবাদটি যে রান্নাঘরে ‘রান্না’ হয়ে সেই চৌহদ্দি পেরিয়ে বাঙালির ‘মুখে মুখে’ ফেরে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
রান্নাঘরের এই বৈচিত্র্যহীনতা বোঝাতে বাঙালি কখন থেকে এই প্রবাদের ব্যবহার শুরু করে, তার কোনও ঐতিহাসিক দলিল না পাওয়া গেলেও প্রবাদটি যে রান্নাঘরে ‘রান্না’ হয়ে সেই চৌহদ্দি পেরিয়ে বাঙালির ‘মুখে মুখে’ ফেরে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Knowledge Story: বলুন তো পেঁয়াজ আমিষ না নিরামিষ? রান্নাঘরের মূল উপাদানের পরিচয় বলতে পারেন না অনেকেই… আপনি কোন দলে?

কষিয়ে মাংসের ঝোল বা মাছের, ডিম হোক বা কোনও সব্জি, রান্নায় পেঁয়াজ না দিলে মন ভরে নাকি! আমিষ প্রিয় ভোজনরসিকদের বাড়িতে পেঁয়াজ তো অতি মূল্যবান মশলা জাতীয় উদ্ভিদ। বেশির ভাগ বাড়িতেই যা ছাড়া রান্নাই চাপে না।
কষিয়ে মাংসের ঝোল বা মাছের, ডিম হোক বা কোনও সব্জি, রান্নায় পেঁয়াজ না দিলে মন ভরে নাকি! আমিষ প্রিয় ভোজনরসিকদের বাড়িতে পেঁয়াজ তো অতি মূল্যবান মশলা জাতীয় উদ্ভিদ। বেশির ভাগ বাড়িতেই যা ছাড়া রান্নাই চাপে না।
তবে হ্যাঁ হোমিওপ্যাথি ওষুধ ও পিঁয়াজের বিরোধিতার কথা আমরা সকলেই জানি৷ এটা ঠিক যে ওষুধ খাওয়ার একদম পরে কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়া উচিত নয়। কিন্তু ২ ঘণ্টা পর খেলে কোনও সমস্যা হয় না।
তবে হ্যাঁ হোমিওপ্যাথি ওষুধ ও পিঁয়াজের বিরোধিতার কথা আমরা সকলেই জানি৷ এটা ঠিক যে ওষুধ খাওয়ার একদম পরে কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়া উচিত নয়। কিন্তু ২ ঘণ্টা পর খেলে কোনও সমস্যা হয় না।
বাঙালি হেঁসেলে পিঁয়াজকে আমিষ খাবারের তকমা দেওয়ার একটা রীতি বহু দিন ধরেই প্রচলিত৷ ফলে কোনও প্রাণিহত্যা না হলেও, প্রাণিজ প্রোটিন না হয়েও আমিষ খাবার হিসেবে গণ্য হয় এই খাবার৷
বাঙালি হেঁসেলে পিঁয়াজকে আমিষ খাবারের তকমা দেওয়ার একটা রীতি বহু দিন ধরেই প্রচলিত৷ ফলে কোনও প্রাণিহত্যা না হলেও, প্রাণিজ প্রোটিন না হয়েও আমিষ খাবার হিসেবে গণ্য হয় এই খাবার৷
অনেকে বলেন, আমিষ শব্দের অর্থ প্রোটিন। প্রচলিত ভাষা অনুযায়ী আমিষ খাদ্য বলতে প্রাণিজ প্রোটিন আর নিরামিষ খাদ্য বলতে প্রাণিজ প্রোটিন বাদ দিয়ে যেকোনও খাবার বোঝায়।
অনেকে বলেন, আমিষ শব্দের অর্থ প্রোটিন।
প্রচলিত ভাষা অনুযায়ী আমিষ খাদ্য বলতে প্রাণিজ প্রোটিন আর নিরামিষ খাদ্য বলতে প্রাণিজ প্রোটিন বাদ দিয়ে যেকোনও খাবার বোঝায়।
অনেকেই মনে করেন, পেঁয়াজ যেহেতু মাংস এবং অন্য রান্নায় ব্যবহৃত হয়, তাই পেঁয়াজকে আমিষ মনে করা হয়৷
অনেকেই মনে করেন, পেঁয়াজ যেহেতু মাংস এবং অন্য রান্নায় ব্যবহৃত হয়, তাই পেঁয়াজকে আমিষ মনে করা হয়৷
পেঁয়াজ, রসুন, পুঁইশাক, মাসকলাই, গাজর, সয়াবিনের মতো খাবারগুলিও আমিষের পরিচয় পায়৷
পেঁয়াজ, রসুন, পুঁইশাক, মাসকলাই, গাজর, সয়াবিনের মতো খাবারগুলিও আমিষের পরিচয় পায়৷

Viral Story: যেন মুক্তঝরা… গোটা বিশ্বে সব থেকে সুন্দর হাতের লেখা কার জানেন? একবার দেখলে নিজের চোখকে বিশ্বাস হবে না

জানার কোনও শেষ নেই। আমাদের আশেপাশে থাকা যে কোনও বিষয় ঘিরেই আছে নানা আশ্চর্যজনক তথ্য যা আমাদের জানার পরিধির বাইরে। যা শুনলে আমরা আকাশ থেকে পড়ি। এমনও যে হতে পারে ভাবা যায় না। উত্তরটা জানলে আমাদের অবাক হওয়া ছাড়া কোনও উপায় থাকে না।
জানার কোনও শেষ নেই। আমাদের আশেপাশে থাকা যে কোনও বিষয় ঘিরেই আছে নানা আশ্চর্যজনক তথ্য যা আমাদের জানার পরিধির বাইরে। যা শুনলে আমরা আকাশ থেকে পড়ি। এমনও যে হতে পারে ভাবা যায় না। উত্তরটা জানলে আমাদের অবাক হওয়া ছাড়া কোনও উপায় থাকে না।
আজকাল অনেক প্রতিযোগিতাতে এমসিকিউ আসে। আর সেই সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এসব জানা খুব জরুরি।
আজকাল অনেক প্রতিযোগিতাতে এমসিকিউ আসে। আর সেই সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এসব জানা খুব জরুরি।
কখনও কখনও এমন হয়, উত্তরটা হয়তো আমরা জানতাম। কিন্তু শুধু মাথা ঠান্ডা না রাখার কারণে জানা জিনিসের উত্তর দিতে ভুল করি।
কখনও কখনও এমন হয়, উত্তরটা হয়তো আমরা জানতাম। কিন্তু শুধু মাথা ঠান্ডা না রাখার কারণে জানা জিনিসের উত্তর দিতে ভুল করি।
আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা। বলা ভাল বেশিরভাগ মানুষই এর উত্তর দিতে ভুল করেছেন।
আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা। বলা ভাল বেশিরভাগ মানুষই এর উত্তর দিতে ভুল করেছেন।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যে কোনও চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যে কোনও চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
এরকম প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খেয়েছেন অনেকেই। কিন্তু বুদ্ধি খরচ করলেই এর উত্তর দেওয়া সম্ভব। তবে আজকের প্রশ্নে বুদ্ধি খরচ করে লাভ নেই। এটা জানতে হবে আগে থেকেই। বিশ্বে সবচেয়ে সুন্দর হাতের লেখা কার রয়েছে জানেন? সেই লেখা দেখলে একেবারে চমকে যাবেন।
এরকম প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খেয়েছেন অনেকেই। কিন্তু বুদ্ধি খরচ করলেই এর উত্তর দেওয়া সম্ভব। তবে আজকের প্রশ্নে বুদ্ধি খরচ করে লাভ নেই। এটা জানতে হবে আগে থেকেই। বিশ্বে সবচেয়ে সুন্দর হাতের লেখা কার রয়েছে জানেন? সেই লেখা দেখলে একেবারে চমকে যাবেন।
প্রতিটি মানুষের হাতের লেখার ধরন কিন্তু আলাদা হয়। কারও একটু জড়ানো, কারও আবার গোটা গোটা অক্ষর, স্পষ্ট। তবে এই হাতের লেখাটি চমকে দেওয়ার মতো।
প্রতিটি মানুষের হাতের লেখার ধরন কিন্তু আলাদা হয়। কারও একটু জড়ানো, কারও আবার গোটা গোটা অক্ষর, স্পষ্ট। তবে এই হাতের লেখাটি চমকে দেওয়ার মতো।
গোটা বিশ্বে সবথেকে সুন্দর হাতের লেখা কার তা হয়তো অনেকে জানেন না।
গোটা বিশ্বে সবথেকে সুন্দর হাতের লেখা কার তা হয়তো অনেকে জানেন না।
প্রাকৃতি মাল্লা নামে এক নেপালি স্কুলছাত্রীর হাতের লেখাই বিশ্বের সবথেকে সুন্দর হাতের লেখার তকমা জিতে নিয়েছেন।
প্রাকৃতি মাল্লা নামে এক নেপালি স্কুলছাত্রীর হাতের লেখাই বিশ্বের সবথেকে সুন্দর হাতের লেখার তকমা জিতে নিয়েছেন।
প্রাকৃতি মাল্লার বয়স ১৮ বছর। নেপালের সৈনিক ভাষ্য মহাবিদ্যালয়ের ছাত্রী প্রাকৃতি ১৪ বছর বয়সে দশম শ্রেণিতে পড়েছেন।
প্রাকৃতি মাল্লার বয়স ১৮ বছর। নেপালের সৈনিক ভাষ্য মহাবিদ্যালয়ের ছাত্রী প্রাকৃতি ১৪ বছর বয়সে দশম শ্রেণিতে পড়েছেন।
বিশেষজ্ঞরা পর্যন্ত ওই কিশোরীর হাতের লেখা দেখে চমকে গিয়েছেন। হাতের লেখা দেখে বোঝার উপায় নেই যে, সেটি হাতের লেখা না কি কম্পিউটারে টাইপ করা হরফ।
বিশেষজ্ঞরা পর্যন্ত ওই কিশোরীর হাতের লেখা দেখে চমকে গিয়েছেন। হাতের লেখা দেখে বোঝার উপায় নেই যে, সেটি হাতের লেখা না কি কম্পিউটারে টাইপ করা হরফ।
প্রতিটি অক্ষরের মাঝে সমান দূরত্ব রাখেন প্রাকৃতি। যেন মুক্তঝরা, কোথাও সামান্য কম-বেশি নেই তাঁর লেখায়।
প্রতিটি অক্ষরের মাঝে সমান দূরত্ব রাখেন প্রাকৃতি। যেন মুক্তঝরা, কোথাও সামান্য কম-বেশি নেই তাঁর লেখায়।
নেপালেরই এক ব্যক্তির পোস্ট করার পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় প্রাকৃতির লেখা।
নেপালেরই এক ব্যক্তির পোস্ট করার পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় প্রাকৃতির লেখা।
নেপালের সশস্ত্র বাহিনীর তরফে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে তাঁকে। তিনি সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছে তার সুন্দর হাতের লেখার জন্য।
নেপালের সশস্ত্র বাহিনীর তরফে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে তাঁকে। তিনি সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছে তার সুন্দর হাতের লেখার জন্য।

Knowledge Story: সাদা না হলুদ! বলুন তো, দুধের আসল রং কী? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, আপনার জানা আছে?

দুধের পুষ্টিগুণের কথা সকলেরই জানা৷ এমনকি চিকিৎসকেরা সবাইকে দুধ খাওয়ার পরামর্শ গেন৷ কারণ গরুর দুধে ক্যানসারের ঝুঁকি কমানোর ক্ষমতা রয়েছে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, এতে পাওয়া ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
দুধের পুষ্টিগুণের কথা সকলেরই জানা৷ এমনকি চিকিৎসকেরা সবাইকে দুধ খাওয়ার পরামর্শ গেন৷ কারণ গরুর দুধে ক্যানসারের ঝুঁকি কমানোর ক্ষমতা রয়েছে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, এতে পাওয়া ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
রাতকানা, চোখের সাদা অংশে দাগের মতো সমস্যা থাকলে গরুর দুধ খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন গরুর দুধ সাদা হয় না কেন? এর মধ্যে হলদেটে ভাব দেখা যায় কেন? জেনে নিন এর আসল কারণ৷
রাতকানা, চোখের সাদা অংশে দাগের মতো সমস্যা থাকলে গরুর দুধ খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন গরুর দুধ সাদা হয় না কেন? এর মধ্যে হলদেটে ভাব দেখা যায় কেন? জেনে নিন এর আসল কারণ৷
মহিষ হোক বা ছাগল সব প্রাণীর দুধই সাদা রঙের হয়৷ তবে গরুর দুধের মধ্যে হলদেটে ভাব কেন দেখা যায়, তা ব্যাখা করেছেন বিজ্ঞানীরা৷
মহিষ হোক বা ছাগল সব প্রাণীর দুধই সাদা রঙের হয়৷ তবে গরুর দুধের মধ্যে হলদেটে ভাব কেন দেখা যায়, তা ব্যাখা করেছেন বিজ্ঞানীরা৷
বিজ্ঞানীদের মতে, দুধে ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি প্রোটিনও পাওয়া যায়। 'কেসিন' নামের এই প্রোটিনের কারণে বেশির ভাগ দুধ সাদা হয়। কিন্তু গরুর দুধে 'ক্যারোটিন' নামক প্রোটিন থাকে। এই কারণে গরুর দুধে হলুদ ভাব দেখা যায়।
বিজ্ঞানীদের মতে, দুধে ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি প্রোটিনও পাওয়া যায়। ‘কেসিন’ নামের এই প্রোটিনের কারণে বেশির ভাগ দুধ সাদা হয়। কিন্তু গরুর দুধে ‘ক্যারোটিন’ নামক প্রোটিন থাকে। এই কারণে গরুর দুধে হলুদ ভাব দেখা যায়।
জানা গেছে, দুধের হলুদতাও নির্ভর করে  খাদ্যের উপর। কারণ গাছে ভিটামিন এ থাকে না। এর কারণ প্রোভিটামিন, যাকে বলা হয় ক্যারোটিনয়েড। প্রাণীরা গিলে ফেলার সঙ্গে সঙ্গে তা ভিটামিন এ তে রূপান্তরিত হয়।
জানা গেছে, দুধের হলুদতাও নির্ভর করে খাদ্যের উপর। কারণ গাছে ভিটামিন এ থাকে না। এর কারণ প্রোভিটামিন, যাকে বলা হয় ক্যারোটিনয়েড। প্রাণীরা গিলে ফেলার সঙ্গে সঙ্গে তা ভিটামিন এ তে রূপান্তরিত হয়।
ক্যারোটিনয়েডের কারণে ফল ও সবজিতে কমলা ও হলুদ রং আসে। সবুজ শাক-সবজিতেও ক্যারোটিনয়েড থাকে। তবে ক্লোরোফিলের সবুজ রঙ তাদের ঢেকে দেয়। তাই তাদের সবুজ দেখায়। তা না হলে তাদের রংও হলুদ হয়ে যেত।
ক্যারোটিনয়েডের কারণে ফল ও সবজিতে কমলা ও হলুদ রং আসে। সবুজ শাক-সবজিতেও ক্যারোটিনয়েড থাকে। তবে ক্লোরোফিলের সবুজ রঙ তাদের ঢেকে দেয়। তাই তাদের সবুজ দেখায়। তা না হলে তাদের রংও হলুদ হয়ে যেত।knowle
অন্যদিকে, সাদা দুধে পাওয়া 'কেসিন' প্রোটিন ক্যালসিয়াম এবং ফসফেটের সঙ্গে মিলিত হয়ে ছোট ছোট কণা তৈরি করে, যাকে মাইকেল বলা হয়। এ ছাড়া দুধে চর্বির পরিমাণ বেশি থাকায় তা সাদা হয়। মাইসেলের উপর আলো পড়লে তা প্রতিসৃত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং দুধ সাদা দেখায়।  (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
অন্যদিকে, সাদা দুধে পাওয়া ‘কেসিন’ প্রোটিন ক্যালসিয়াম এবং ফসফেটের সঙ্গে মিলিত হয়ে ছোট ছোট কণা তৈরি করে, যাকে মাইকেল বলা হয়। এ ছাড়া দুধে চর্বির পরিমাণ বেশি থাকায় তা সাদা হয়। মাইসেলের উপর আলো পড়লে তা প্রতিসৃত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং দুধ সাদা দেখায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

General Knowledge: বলুন তো কোন প্রাণীর ত্বক দিয়ে দুধ নিঃসৃত হয়? সকলেই চেনেন! ৯৯% উত্তরটা জানেন না

আমাদের চারপাশে এমন অনেক কিছুই হবে, যেগুলি সম্পর্কে সম্যক ধারণা সকলের থাকে না। কিন্তু সেই তথ্যগুলোই অনেক সময় কাজে লেগে যেতে পারে।
আমাদের চারপাশে এমন অনেক কিছুই হবে, যেগুলি সম্পর্কে সম্যক ধারণা সকলের থাকে না। কিন্তু সেই তথ্যগুলোই অনেক সময় কাজে লেগে যেতে পারে।
অনেক প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাতেও এমন সব প্রশ্ন আসে যেগুলি সাধারণত পাঠ্যবইতে পাওয়া যায় না। কিন্তু ইন্টারনেট বা সাধারণ জ্ঞান নিয়ে চর্চা করলেই জানা সম্ভব।
অনেক প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাতেও এমন সব প্রশ্ন আসে যেগুলি সাধারণত পাঠ্যবইতে পাওয়া যায় না। কিন্তু ইন্টারনেট বা সাধারণ জ্ঞান নিয়ে চর্চা করলেই জানা সম্ভব।
পড়াশোনার পাশাপাশি তাই অন্যান্য বিষয় সম্পর্কেও জানা উচিত। তাতে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলিতে সফল হওয়ার সম্ভাবনা আরও বেড়ে যায়।
পড়াশোনার পাশাপাশি তাই অন্যান্য বিষয় সম্পর্কেও জানা উচিত। তাতে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলিতে সফল হওয়ার সম্ভাবনা আরও বেড়ে যায়।
বলুন তো কোন প্রাণীর ত্বক দিয়ে ঘাম নয়, দুধ নিঃসৃত হয়? এই প্রশ্নটির উত্তর কিন্তু অনেকেরই জানা নেই।
বলুন তো কোন প্রাণীর ত্বক দিয়ে ঘাম নয়, দুধ নিঃসৃত হয়? এই প্রশ্নটির উত্তর কিন্তু অনেকেরই জানা নেই।
সঠিক উত্তরটি হল প্ল্যাটিপাস। এই প্রাণীর ত্বক দিয়ে ঘাম নয়, দুধ নিঃসৃত হয়। প্ল্যাটিপাসের কোনও স্তনবৃন্ত নেই। তাদের দুগ্ধ গ্রন্থি নালী থেকে বেরিয়ে আসে এবং ত্বকে খাঁজে জমা হয়
সঠিক উত্তরটি হল প্ল্যাটিপাস। এই প্রাণীর ত্বক দিয়ে ঘাম নয়, দুধ নিঃসৃত হয়। প্ল্যাটিপাসের কোনও স্তনবৃন্ত নেই। তাদের দুগ্ধ গ্রন্থি নালী থেকে বেরিয়ে আসে এবং ত্বকে খাঁজে জমা হয়

General Knowledge Story: বলুন তো, কেন কেউ ডান হাতে লেখে আর কেউ বাঁ হাতে? উত্তর আছে আপনার কাছে? পিছনে রয়েছে চমকে দেওয়া কারণ

সাধারণত ১০ জনের মধ্যে ৯ জনই তাঁদের ডান হাত দিয়ে লেখেন। এই বিষয়ে করা গবেষণাও প্রমাণ করে যে বিশ্বের জনসংখ্যার প্রায় ৯০ শতাংশ ডানহাতি। সর্বোপরি, যাঁরা বাঁ হাতে লেখেন এবং যাঁরা ডান হাতে লেখেন তাদের মধ্যে পার্থক্য কী?
সাধারণত ১০ জনের মধ্যে ৯ জনই তাঁদের ডান হাত দিয়ে লেখেন। এই বিষয়ে করা গবেষণাও প্রমাণ করে যে বিশ্বের জনসংখ্যার প্রায় ৯০ শতাংশ ডানহাতি। সর্বোপরি, যাঁরা বাঁ হাতে লেখেন এবং যাঁরা ডান হাতে লেখেন তাদের মধ্যে পার্থক্য কী?
বিজ্ঞান বলে যে আমাদের মস্তিষ্কের বাঁ অংশ আমাদের শরীরের ডান অংশকে নিয়ন্ত্রণ করে। আর মস্তিষ্কের ডান অংশ শরীরের বাঁ অংশ নিয়ন্ত্রণ করে। বিজ্ঞান বলে যে আমরা যখন কিছু শিখি, তা লেখালেখি হোক বা যে কোনও ভাষা।
বিজ্ঞান বলে যে আমাদের মস্তিষ্কের বাঁ অংশ আমাদের শরীরের ডান অংশকে নিয়ন্ত্রণ করে। আর মস্তিষ্কের ডান অংশ শরীরের বাঁ অংশ নিয়ন্ত্রণ করে। বিজ্ঞান বলে যে আমরা যখন কিছু শিখি, তা লেখালেখি হোক বা যে কোনও ভাষা।
তাই আমাদের মস্তিষ্কের এলিভেটর অংশ ব্যবহার করা হয়। অর্থাৎ, আমরা যদি কিছু লিখতে শিখি, তখন মস্তিষ্কের বাম অংশ ডান অংশকে নির্দেশ দেয়। আর এই কারণেই পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ ডান হাতে লেখে।
তাই আমাদের মস্তিষ্কের এলিভেটর অংশ ব্যবহার করা হয়। অর্থাৎ, আমরা যদি কিছু লিখতে শিখি, তখন মস্তিষ্কের বাম অংশ ডান অংশকে নির্দেশ দেয়। আর এই কারণেই পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ ডান হাতে লেখে।
বিজ্ঞান বলে আমাদের মস্তিষ্ক শক্তি ব্যবস্থাপনায় সক্ষম। মস্তিষ্কের বাম অংশ নতুন কিছু শেখার জন্য কাজ করে। সে শরীরের ডান দিকে আদেশ দেয়। কিন্তু যদি মস্তিষ্কের বাম অংশ মস্তিষ্কের ডান অংশে ডেটা স্থানান্তর করে, তবে মস্তিষ্কের ডান অংশ শরীরের বাম অংশে কমান্ড দেবে।
বিজ্ঞান বলে আমাদের মস্তিষ্ক শক্তি ব্যবস্থাপনায় সক্ষম। মস্তিষ্কের বাম অংশ নতুন কিছু শেখার জন্য কাজ করে। সে শরীরের ডান দিকে আদেশ দেয়। কিন্তু যদি মস্তিষ্কের বাম অংশ মস্তিষ্কের ডান অংশে ডেটা স্থানান্তর করে, তবে মস্তিষ্কের ডান অংশ শরীরের বাম অংশে কমান্ড দেবে।
পুরো প্রক্রিয়া শক্তির উপর নির্ভর করে। বিজ্ঞান যেমন বলে, মানুষের মস্তিষ্ক শক্তি ব্যবস্থাপনায় সক্ষম। কিন্তু যাঁরা বাঁ হাতে লেখেন তারা তাদের মস্তিষ্কে শক্তি সংক্রান্ত প্যাটার্ন তৈরি করতে পারেন না। তাই মানুষ বাম হাতে এটি গ্রহণ করা শুরু করে এবং ধীরে ধীরে এটি তাদের অভ্যাসে পরিণত হয়।
পুরো প্রক্রিয়া শক্তির উপর নির্ভর করে। বিজ্ঞান যেমন বলে, মানুষের মস্তিষ্ক শক্তি ব্যবস্থাপনায় সক্ষম। কিন্তু যাঁরা বাঁ হাতে লেখেন তারা তাদের মস্তিষ্কে শক্তি সংক্রান্ত প্যাটার্ন তৈরি করতে পারেন না। তাই মানুষ বাম হাতে এটি গ্রহণ করা শুরু করে এবং ধীরে ধীরে এটি তাদের অভ্যাসে পরিণত হয়।
সাধারনত মানুষের একটা ধারণা আছে যে বাম দিকের লোকেরা ডানদিকের লোকদের চেয়ে বেশি সৃজনশীল। কিছু গবেষণায় এ কথাও বলা হয়েছে। তাই কিছু গবেষণায় এই বিষয়টি অস্বীকার করা হয়েছে। অর্থাৎ এটা বলা যেতে পারে যে বাম এবং ডান উভয় হাত দিয়ে কাজ করা লোকেরা একই, তাদের মধ্যে খুব বেশি পার্থক্য নেই।
সাধারনত মানুষের একটা ধারণা আছে যে বাম দিকের লোকেরা ডানদিকের লোকদের চেয়ে বেশি সৃজনশীল। কিছু গবেষণায় এ কথাও বলা হয়েছে। তাই কিছু গবেষণায় এই বিষয়টি অস্বীকার করা হয়েছে। অর্থাৎ এটা বলা যেতে পারে যে বাম এবং ডান উভয় হাত দিয়ে কাজ করা লোকেরা একই, তাদের মধ্যে খুব বেশি পার্থক্য নেই।

Independence Day 2024: বলুন তো, কে তৈরি করেছিল ভারতের জাতীয় পতাকার ডিজাইন?

বৃহস্পতিবার ১৫ অগাস্ট দেশ জুড়ে পালিত হচ্ছে ৭৮ তম স্বাধীনত দিবস। লালকেল্লায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, কলকাতার রেড রোডে পতাকা উত্তোলন উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এছাড়াও দিকে দিকে উত্তোলিত হয়েছে জাতীয় পতাকা। আমেদের জাতীয় পতাকা নিয়ে অনেক তথ্য রয়েছে যা অনেকের কাছে অজানা। ভারতের জাতীয় পতাকার নকশা কে তৈরি করেছিল? জানা আছে কী আপনার।

ভারতের বর্তমান জাতীয় পতাকা কিন্তু একাধিকবার পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে এসেছে। ইতিহাস ঘাটলে জানা যায় ১৮৮৩ সাল থেকে ১৭ বার বিবর্তিত হয়েছে ভারতের জাতীয় পতাকা। শুরুর দিকে জাতীয় পতাকা একেবারেই অন্যরকম দেখতে ছিল। কখনও পতাকায় লাল, হলুদ এবং সবুজ রং ব্যবহারও হয়েছিল। দীর্ঘ সময় কোনও নির্দিষ্ট পতাকা ছিল না।

পরবর্তী কালে ১৯২১ সালে মহাত্মা গাঁধীর উপস্থিতিতে কংগ্রেসের বৈঠকে দেশের নির্দিষ্ট জাতীয় পতাকার প্রস্তাব পেশ করা হয়। সেই সময়ে পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া পতাকার ডিজাইন তৈরি করেন। প্রথম পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া জাতীয় পতাকার নকশা অর্থাৎ ডিজাইন তৈরি করেন। তিনি জাতীয় পতাকাটির নকশা তৈরি করেন এবং পয়লা এপ্রিল ১৯২১-এ বিজয়ওয়াড়া শহরে মহাত্মা গান্ধীর কাছে এটি উপস্থাপন করেন।

পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়ার তৈরি জিজাইনে গেরুয়া, মাঝে সাদা এবং একেবারে নিচে সবুজ রং ছিল। মাঝে থাকে চরকা। গেরুয়া রং ত্যাগের প্রতীক, সাদা রং সত্য এবং শান্তির প্রতীক এবং সবুজ রং বিশ্বাস ও প্রগতির প্রতীক। এবং মাঝে থাকা চরকাকে ভারতের অর্থনৈতিক পুনরুজ্জীবন ও দেশবাসীর শ্রমশীলতার প্রতীক হিসেবে মনে করা হয়।

এরপর পরবর্তীকালে মাঝে সাদা অংশে ২৪টি দণ্ডযুক্ত অশোকচক্র স্থান পায়। মিসেস সুরাইয়া বদর-উদ-দিন ত্যাবি কর্তৃক জমা দেওয়া স্বাধীন ভারতের জাতীয় পতাকার নকশা অবশেষে ১৭ ই জুলাই ১৯৪৭ তারিখে পতাকা কমিটি কর্তৃক অনুমোদিত এবং গৃহীত হয়।

আরও পড়ুনঃ দলের ব্যাটিং নিয়ে অখুশি রোহিত শর্মা! বাংলাদেশ সিরিজের আগে বড় সিদ্ধান্ত? জানুন বিস্তারিত

তবে জাতীয় পতাকার প্রথম ডিজাইন তৈরি করেছিলেন পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়াই। তিনি ১৮৭৬ সালের ২ আগস্ট অন্ধ্রপ্রদেশের মাছিলিপত্তনমের কাছে ভাটলাপেনুমারুর একটি তেলেগু ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন । তিনি ছিলেন একজন ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং মহাত্মা গান্ধীর একজন কট্টর অনুসারী। ৪ জুলাই ১৯৬৩ সালে প্রয়া হন তিনি। ২০০৯ সালে সালে তাকে স্মরণ করার জন্য একটি ডাকটিকিট জারি করা হয়েছিল।

Knowledge Story: বিশ্বের সবচেয়ে বড় বটগাছ রয়েছে পশ্চিমবঙ্গে, কোথায় রয়েছে সেই গাছ জানেন? বয়স শুনলে চমকে যাবেন

বিশ্বের সবচেয়ে বড় বটগাছ কোথায় রয়েছে জানেন? শুনলে চমকে যাবেন। ভাবতে পারবেন না, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বটগাছ রয়েছে হাওড়া শিবপুরের বোটানিক্যাল গার্ডেনে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় বটগাছ কোথায় রয়েছে জানেন? শুনলে চমকে যাবেন। ভাবতে পারবেন না, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বটগাছ রয়েছে হাওড়া শিবপুরের বোটানিক্যাল গার্ডেনে।
বোটানিক্যাল গার্ডেনে রয়েছে শাল, শিমূল, সেগুন, বট, অশ্বত্থ, মেহগনি, লবঙ্গ, জায়ফল-সহ আরও নানা রকমের গাছ রয়েছে। তবে এই গার্ডেনের প্রধান আকর্ষণ ২৫০ বছরেরও বেশি পুরনো বিশাল মহাবটবৃক্ষ। যা ইতিহাস বহন করে চলেছে।
বোটানিক্যাল গার্ডেনে রয়েছে শাল, শিমূল, সেগুন, বট, অশ্বত্থ, মেহগনি, লবঙ্গ, জায়ফল-সহ আরও নানা রকমের গাছ রয়েছে। তবে এই গার্ডেনের প্রধান আকর্ষণ ২৫০ বছরেরও বেশি পুরনো বিশাল মহাবটবৃক্ষ। যা ইতিহাস বহন করে চলেছে।
অনেকেই বলেন, একটি খেজুর গাছের মাথায় এই বটগাছটির বীজ পড়ে। এর পর সেই খেজুর গাছের উপরেই জন্ম নেয় এই বটগাছটি। এর পর সেখান থেকে বেড়ে উঠতে শুরু করে এর পর সেটি বিশাল আকারের হয়ে যায়।
অনেকেই বলেন, একটি খেজুর গাছের মাথায় এই বটগাছটির বীজ পড়ে। এর পর সেই খেজুর গাছের উপরেই জন্ম নেয় এই বটগাছটি। এর পর সেখান থেকে বেড়ে উঠতে শুরু করে এর পর সেটি বিশাল আকারের হয়ে যায়।
বটগাছের শাখাপ্রশাখা আর জুড়ির ফাঁসে মারা যায় খেজুর গাছটি। এখন সেই বটগাছ প্রায় ৫ একর জায়গা জুড়ে সাম্রাজ্য বিস্তার করেছে। শত শত ঝুরি নিয়ে এখনও সে যথেষ্ট প্রাণবন্ত।
বটগাছের শাখাপ্রশাখা আর জুড়ির ফাঁসে মারা যায় খেজুর গাছটি। এখন সেই বটগাছ প্রায় ৫ একর জায়গা জুড়ে সাম্রাজ্য বিস্তার করেছে। শত শত ঝুরি নিয়ে এখনও সে যথেষ্ট প্রাণবন্ত।
রানি ভিক্টোরিয়ার শাসনকালে এই উদ্যানটির নাম রাখা হয়েছিল রয়্যাল ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল গার্ডেন। ভারত স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৬৩ সালে এই উদ্যানের নাম রাখা হয় ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল গার্ডেন। ২০০৯ সালে আবার গার্ডেনের নাম পাল্টে যায়।
রানি ভিক্টোরিয়ার শাসনকালে এই উদ্যানটির নাম রাখা হয়েছিল রয়্যাল ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল গার্ডেন। ভারত স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৬৩ সালে এই উদ্যানের নাম রাখা হয় ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল গার্ডেন। ২০০৯ সালে আবার গার্ডেনের নাম পাল্টে যায়।
কিংবদন্তি বৈজ্ঞানিক জগদীশচন্দ্র বসুর জন্ম সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে এর নাম রাখা হয় আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু বোটানিক্যাল গার্ডেন। তবে এখন এই উদ্যানটি ভারত সরকারের বোটানিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার অধীনে রয়েছে।
কিংবদন্তি বৈজ্ঞানিক জগদীশচন্দ্র বসুর জন্ম সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে এর নাম রাখা হয় আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু বোটানিক্যাল গার্ডেন। তবে এখন এই উদ্যানটি ভারত সরকারের বোটানিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার অধীনে রয়েছে।
১৭৮৭ সালে বাগানের সূচনা ৩১০ একর জমি নিয়ে। পরে ৪০ একর জমি যা কিড সাহেবের সম্পত্তি ছিল পরে তা দিয়ে দেওয়া হয় বিশপ’স কলেজকে। সে কলেজ আর নেই। সেই জমিতে এখন বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটি। আঠারো শতকে বিশ্বের কোনও বাগান এমন বিশাল পরিধি নিয়ে জন্ম নেয়নি। এমনকি ১৮৪০ সালের আগে বিলেতের বিখ্যাত কিউ গার্ডেনস ছিল মাত্র এগারো একর জমি নিয়ে।
১৭৮৭ সালে বাগানের সূচনা ৩১০ একর জমি নিয়ে। পরে ৪০ একর জমি যা কিড সাহেবের সম্পত্তি ছিল পরে তা দিয়ে দেওয়া হয় বিশপ’স কলেজকে। সে কলেজ আর নেই। সেই জমিতে এখন বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটি। আঠারো শতকে বিশ্বের কোনও বাগান এমন বিশাল পরিধি নিয়ে জন্ম নেয়নি। এমনকি ১৮৪০ সালের আগে বিলেতের বিখ্যাত কিউ গার্ডেনস ছিল মাত্র এগারো একর জমি নিয়ে।
কলকাতার বোটানিক্যাল গার্ডেন বিশ্বের বৃহত্তম গার্ডেনের শিরোপা পরে ছিল বহু বছর ধরে। এর আগে ১৭৮০ সালে উইলিয়াম রক্সবার্গ– যিনি রবার্ট কিডের পর বাগানের কর্তা তৎকালীন মাদ্রাজের কাছে একটা বোটানিক্যাল গার্ডেন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
কলকাতার বোটানিক্যাল গার্ডেন বিশ্বের বৃহত্তম গার্ডেনের শিরোপা পরে ছিল বহু বছর ধরে। এর আগে ১৭৮০ সালে উইলিয়াম রক্সবার্গ– যিনি রবার্ট কিডের পর বাগানের কর্তা তৎকালীন মাদ্রাজের কাছে একটা বোটানিক্যাল গার্ডেন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
অবশ্য বাগানের পরের ইতিহাস স্বতন্ত্র। অতি গৌরবময়। তার সাক্ষী বর্তমানে বোটানিক্যাল গার্ডেনের ১৪০০ প্রজাতির প্রায় ১৭,০০০ গাছ, বিরল প্রজাতির গাছগাছড়া, ম্যাগনোলিয়া, রোডোডেনড্রন এবং অ্যালপাইনের মতো বিচিত্র সম্ভার।
অবশ্য বাগানের পরের ইতিহাস স্বতন্ত্র। অতি গৌরবময়। তার সাক্ষী বর্তমানে বোটানিক্যাল গার্ডেনের ১৪০০ প্রজাতির প্রায় ১৭,০০০ গাছ, বিরল প্রজাতির গাছগাছড়া, ম্যাগনোলিয়া, রোডোডেনড্রন এবং অ্যালপাইনের মতো বিচিত্র সম্ভার।
এই বটবৃক্ষের বয়স কত? অন্তত ২৫০ বছর বয়স হয়েছে এই গাছটির। কতটা প্রশস্ত এই বটগাছ? বটগাছের প্রধান কাণ্ড ছিল ১৫.৫ মিটার (বা ৫০ ফুট চওড়া)। কিন্তু আজ গাছটির পরিধি ৪৮৬ মিটার এবং ৩.৫ একর জুড়ে বিস্তৃত। কতটা লম্বা এই গাছ? ২৪.৫ মিটার, প্রায় মুম্বাইয়ের গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়ার মতো লম্বা।
এই বটবৃক্ষের বয়স কত? অন্তত ২৫০ বছর বয়স হয়েছে এই গাছটির। কতটা প্রশস্ত এই বটগাছ? বটগাছের প্রধান কাণ্ড ছিল ১৫.৫ মিটার (বা ৫০ ফুট চওড়া)। কিন্তু আজ গাছটির পরিধি ৪৮৬ মিটার এবং ৩.৫ একর জুড়ে বিস্তৃত। কতটা লম্বা এই গাছ? ২৪.৫ মিটার, প্রায় মুম্বাইয়ের গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়ার মতো লম্বা।