Tag Archives: Photographer

International Prize:আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন ভারতীয় ফোটোগ্রাফার, আইফোনের লেন্সেই ঘটল কামাল

বুরওয়া: বর্তমান যুগ প্রযুক্তির৷ তাই আমরা আমাদের প্রত্যেকটা মুহুর্তের ছবি ক্যামেরায় বন্দি করে রাখতে চাই৷ আইফোন আসার ফলে এই প্রবণতা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে৷

আর তাতেই ভারতকে গৌরবান্বিত করল মানুশ কালওয়ারি৷ তাঁর তোলা এক ছবি পেল আন্তর্জাতিক সম্মান৷

আরও পড়ুন: যৌন হেনস্থা থেকে মেয়েকে বাঁচাতে স্বামীকে খুন মহিলার! বড় নির্দেশ মাদ্রাজ আদালতের

ছবিটি ছিল এক হিমাচলি কিশোরের৷ সে হাত দিয়ে ধরে ছিল একটা ছাগলছানা৷ মানুশ তার তোলা ছবির নাম দেয় “The gaddi boy and his goat”৷

আরও পড়ুন: মহাকাশ থেকে ভারতে বিদ্যুৎ চমকানোর ছবি! সাক্ষী মহাকাশচারী, দেখে নিন অসাধারণ মুহূর্তের ছবি

ফোটো জুড়ে ছিল মানুষ ও পশুর এক অনাবিল ভালবাসার অনুভূতি৷ তার সঙ্গে বিস্তৃত সবুজ প্রান্তর তাতে বাড়তি সৌন্দর্য যোগ করেছিল৷ ছবির মধ্যে দিয়ে ফুটে ওঠা সারল্য এনে দিয়েছে আন্তর্জাতিক পুরষ্কার৷

এটি বেস্ট অফ আইফোন ফোটোগ্রাফি অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ পোট্রেট বিভাগে তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে৷

প্রসঙ্গত, এটি ১৭ তম বার্ষিক আইফোনফোটোগ্রাফি অ্যাওয়ার্ড৷ সব মিলিয়ে প্রায় ১৪০টিরও বেশি দেশের ১৪হাজার প্রতিযোগী এই প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহণ করেছিলেন৷ এত বিপুল মানুষের মধ্যে তৃতীয় স্থান লাভ করা সত্যি গৌরবের৷

এই প্রতিযোগিতায় প্রথমস্থান অধিকার করেছেন রাশিয়ার একজন ফোটোগ্রাফার৷ দ্বিতীয়স্থানে রয়েছেন চিনের এনহুয়া নি৷ তিনি ভারতের বেনারসের তীর্থযাত্রীর ছবি তোলেন৷

Bangla Video: নেতাজি থেকে ইন্দিরা, বিনয় গুহর ক্যামেরায় বন্দি সকলে

বীরভূম: সিউড়ির বারুইপাড়ার বাসিন্দা ৯৫ বছরের বিনয় কুমার গুহ। তিনি কখনও ক্যামেরাবন্দি করেছেন ইন্দিরা গান্ধির ছবি, আবার কখনও লালবাহাদুর শাস্ত্রীকে। সাদা-কালো ছবি ক্যামেরাবন্দি করেছেন তিনি। দেশের স্বাধীনতার সাক্ষী ছিল এই ক্যামেরা।

দেশ স্বাধীন হওয়ার সময় সিউড়িতে খুলেছিলেন একটি স্টুডিও। সাধ করে নাম দিয়েছিলেন ‘গুহ স্টুডিও’। শহরের মধ্যে এটিই ছিল প্রথম স্টুডিও। তখন পসরা জমাতে পারেননি ঠিকই, কারণ সে সময় ছিল না শহরে কোনও বিদ্যুৎ সংযোগ। যার জন্য ফটো প্রিন্ট আউট করা ছিল দুঃসাধ্য। পরবর্তীকালে ১৯৪৯ সালে বিদ্যুৎ সংযোগ আসে। তখন কিনেছিলেন একটি এনলার্জার। তারপর আর দেখে কে? তৎকালীন শহরের এমন কোনও বনেদি বাড়ি ছিল না যেখানে বিনয় কুমার গুহ’র তোলা ছবি পাওয়া যেত না।

পরবর্তীতে নরওয়ে থেকে বক্রেশ্বরে হিলিয়াম নিয়ে গবেষণা করতে আসা এক সাহেবের নজরে আসেন তিনি। সেই ১৯৬০-৬১ সালে গবেষণা করতে আসা এই সাহেবের লাইকা ক্যামেরার শাটার লক হয়ে গিয়েছিল। যে লকটি বিনয়বাবু খুলে ফেলতে সক্ষম হয়েছিলেন। তার কর্মকাণ্ডে আপ্লুত হয়ে নরওয়ের সেই সাহেব একাধিক ক্যামেরা ও ফ্ল্যাশ তাঁকে উপহার দেন। স্বাভাবিকভাবেই এর পর তাঁর খ্যাতি ছড়িয়েছিল শহরজুড়ে। সেই সময় ততকালীন জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে তাঁকে ‘পাবলিসিটি ফটোগ্রাফার’ মর্যাদাও দেওয়া হয়। সেই বিনয় গুহর বয়স এখন প্রায় ৯৫ বছর। শতবর্ষ থেকে মাত্র পাঁচ বছর দূরে দাঁড়িয়ে। তবে আজ ছবি তোলা তো দূর, বার্ধক্যের কারণে ঠিক করে কথাও বলতে পারেন না। কিন্তু তার সেই চিরনতুন ক্যামেরাগুলিকে আজও আগলে রেখেছেন।

আরও পড়ুন: মডেল বুথে তুলে ধরা হল পুরুলিয়ার শিল্প-সংস্কৃতি, রইল ভিডিও

বিপুল ঐতিহ্যের সাক্ষী এই পুরানো ক্যামেরাগুলো অনেকেই কিনতে আসেন বা কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেন। যদিও বিনয়বাবু এগুলো আজও পর্যন্ত বিক্রি করেননি। বরং সেই ইতিহাস বুকে আঁকড়ে তিনি বেঁচে আছেন।

১৯২৯ সালে বাংলাদেশের বরিশালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এই বিখ্যাত ফটোগ্রাফার। তাঁর পিতা ছিলেন সরকারি চিকিৎসক। কিন্তু বিনয়বাবুর যখন মাত্র ১৩ বছর বয়স তখন বাবাকে হারান। সংসারে নামে অভাব অনটন। স্বাভাবিকভাবেই নবম শ্রেণিতে পড়াশোনা ছাড়তে হয়। পরবর্তীতে কখনও সুপারির ব্যবসা, কখনও বিস্কুটের দোকানে বা কখনও রেশনের দোকানে কাজ করেছেন। এসবের পর একটি চা কোম্পানিতে চাকরি করেন প্রায় ৪৫ টাকা মাসিক বেতনে। এই কাজের সূত্রেই তাঁর পরিচয় হয় এক বিচারকের সঙ্গে। তিনিই তাঁকে ছবি তোলার জন্য উদ্বুদ্ধ করেন।

জীবনের অতীতের ফিরে গিয়ে বিনয়বাবু জানান, ওই বিচারকের কথা আমায় রোমাঞ্চিত করেছিল। তারপর আর ভাবিনি। ১৯৪৫ সালে খুলনায় গিয়ে দাদু প্রসন্নকুমার দাসের কাছে ছবি তোলা শিখি। মায়ের গয়না বিক্রি করে ৬০ টাকা দিয়ে কিনেছিলাম একটি মিনি ক্যামেরা। ওই বছরই কলকাতার একটি স্টুডিওতে এসে কাজে যোগ দিই। স্টুডিওর কাজ আর ছবি তোলা দুটিই সমান্তরালে চলছিল। স্বাধীনতার আগে নেতাজির স্যালুট দেওয়ার ছবির চাহিদা ছিল তুঙ্গে। বি-টু সাইজের ১০০ টি ছবি প্রিন্ট করে দিতে পারলে মিলত অতিরিক্ত ১ টাকা। স্টুডিওর বাইরে সেই কাজ চলতে থাকে। তার থেকে টাকা জমিয়েই ১৯৪৭ সালে ৬০০ টাকা দিয়ে কিনেছিলেন প্রথম প্লেট ক্যামেরা ভল্গটেন্ডার।

আরও বলেন, সিউড়িতে মাসির বাড়িতে এসেছিলাম।তখনও এ শহরে কোন‌ও স্টুডিও ছিল না।টিনবাজারের একটি দোতলা ঘর ভাড়া নিয়ে স্টুডিও বানিয়ে পাকাপাকিভাবে সিউড়ি চলে আসি।ক্যামেরার প্রযুক্তি বদলেছে ঠিকই, তবে তার সঙ্গে সঙ্গে নিজেকেও খাপ খাইয়েছি। প্রথমে প্লেট ক্যামেরা, তারপর ১২০/৩৫ ফিল্ম ক্যামেরা, রোলিফ্লেক্স, রোলিকর্ড, ইয়াসিকা ৩৬৫ সহ বহু ক্যামেরা কিনেছি। সিউড়িতে প্রথম বিদ্যুৎ সংযোগ আসার পর কিনেছিলাম এনার্জারও। সেসব আজও আমি সংরক্ষণ করে রেখেছি। শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত এই ক্যামেরা তাঁর সঙ্গে থাকবে বলেই জানান।

সৌভিক রায়

Indian Paradise Flycatcher: সহজে দেখা মেলে না এই পাখির, সন্ধান পেতেই বর্ধমানের গ্রামে ছুটে আসছে সবাই

পূর্ব বর্ধমান: পাখির ছবি তোলার জন্য উপচে পড়ল ভিড়। দূর দূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন পাখিপ্রেমীরা। নামি দামি ক্যামেরা সঙ্গে ট্রাইপড নিয়ে ভিড় বহু ফটোগ্রাফারের। পূর্ব বর্ধমান জেলার পূর্বস্থলী ব্লকের একটি গ্রামে ধরা পড়ল এমনই ছবি।

পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলীর পাখিরালায় বেশ জনপ্রিয়।শীতের মরশুমে এক ঝাঁক পরিযায়ী পাখির দেখা মেলে এখানে। রং-বেরঙের পাখির ছবি ক্যামেরাবন্দি করতে আসেন বহু পাখিপ্রেমী। কিন্তু এবার কোনও পরিযায়ী পাখি নয়, ভারতীয় প্রজাতির‌ই এক বিশেষ পাখির ছবি তুলতে ছুটে আসছে সবাই। আর জায়গাটাও কিন্তু পাখিরালয়ে নয়। ভারতীয় প্রজাতির এই পাখির দেখা মিলেছে পূর্বস্থলী-২ ব্লকের বেলগাছি গ্রামে।

আরও পড়ুন: ভোটের গোবরডাঙায় হাসপাতাল‌ই মূল ইস্যু, মমতার আশ্বাসে ভরসা রাখবে নাটকের শহর?

যে পাখিটিকে নিয়ে এত উন্মাদনা তার নাম ইন্ডিয়ান প্যারাডাইস ফ্লাইক্যাচার। স্থানীয় বাসিন্দা সৌরভ দাস বলেন, এখানে এই পাখিটার বাসার সন্ধান পাওয়া গেছে। ওটা সচরাচর দেখা যায় না। কিন্তু বাসাটা যেহেতু লোকালয়ের মধ্যে করেছে তাই পাখিপ্রেমীদের মধ্যে উন্মাদনার সৃষ্টি হয়েছে। প্রতিদিন তার ছবি তুলতে কলকাতা সহ অন্যান্য জেলা থেকে ২০-২৫ করে আসছেন।

জানা গিয়েছে এই ইন্ডিয়ান প্যারাডাইস ফ্লাইক্যাচার পাখিকে সাধারণত সচরাচর দেখা যায় না। কিন্তু সেই পাখিটিই বেলগাছি গ্রামের একটি আম বাগানে বাসা বেঁধে তিনটি ছানার জন্ম দিয়েছে। আর এহেন ঘটনা চোখে পড়ার পর থেকেই এই পাখিকে দেখার জন্য উত্তেজনার সৃষ্টি হয় সকলের মধ্যেই।

পাখির খবর পেয়ে বহু দূর-দূরান্ত থেকে গত পাঁচ-ছয় দিনে বহু পাখি প্রেমী মানুষ ছুটে এসেছেন। নামি দামী ক্যামেরা এনে বন্দি করেছেন ইন্ডিয়ান প্যারাডাইস ফ্লাইক্যাচার পাখির সুন্দর সুন্দর ছবি। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তিনটে বাচ্চা সহ মোট পাঁচটা পাখি ছিল। কিন্তু এখন সব পাখিই উড়ে গিয়েছে।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

মাসাইমারার সবুজ ল্যান্ডস্কেপে সিংহের তীব্র গর্জন কাঁপিয়ে দিল ইন্টারনেটকে

ভাইরাল ভিডিওটিতে দেখে গেছে একদল সিংহ তীব্র গর্জন করতে করতে মাসাই মারার সবুজ ল্যান্ডস্কেপে হেঁটে বেড়াচ্ছে। তাদের আওয়াজ যেন সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়ার ঘুম ভাঙিয়ে দিয়েছে। একদিকে যখন বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ সোসাইটিগুলি বন্যপ্রাণীদের শিকারিদের লোভের হাত থেকে রক্ষা করার চেষ্টা করছে , অন্যদিকে সিংহের সংখ্যা বছরের পর বছর হ্রাস পাচ্ছে। আজ বিশ্বের সব জায়গায় মানুষের আবাস্থল গড়ে ওঠার জন্য জঙ্গলের রাজাদের জন্য বাসস্থানের অভাব দেখা দিয়েছে। আগের মতো শিকারও তারা পায়না ,কিছু ক্ষেত্রে ক্ষুদার্ত এবং তৃষ্ঞার্ত সিংহকে আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে দেখা গেছে। এইরকম পরিস্থিতিতে দলবেঁধে হেঁটে চলা সিংহের গর্জনের ভিডিও মানুষকে স্তব্ধ করে দিয়েছে।

কেনিয়ার মাসাই মাররা সবুজ ল্যান্ডস্কেপে পশুরাজের এই ভিডিওটি রেকর্ড করা হয়েছে। একজন সাফারি অপারেটর এবং বন্যপ্রাণী ফটোগ্রাফার আদিত্যডিকিসিং এই অপূর্ব ফুটেজটি টুইটারে শেয়ার করেছেন । ভিডিওতে, মোট ১৫টিরও বেশি সিংহকে দলবদ্ধ হয়ে একটি পাহাড়ে হাঁটতে দেখা যায়। ফটোগ্রাফার আরও বলেছেন কিভাবে তিনি ব্রেকফাস্ট করার আগে ৪ টি স্থানে ৪০ টি সিংহকে দেখতে পেয়েছেন।

ভিডিওটি শেয়ার করে ক্যাপশনে তিনি লিখেছিলেন “এটি সিংহের গর্বের একটি অংশ। একটি গর্বের অংশ – এটা মনের মধ্যে গেঁথে যাক । আজ সকালে মাসাই মারাতে প্রাতঃরাশের আগে ৪টি জায়গায় প্রায় ৪০টি ভিন্ন সিংহ দেখেছি। ” ভিডিওটি এখানে দেখুন-


পশুপ্রেমীরা ভিডিওটি বেশ কয়েকবার দেখেছেন। দলবদ্ধ সিংহের গর্জনের এমন একটি বিরল ক্লিপ দেখে সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রায় সকলেই মন্ত্রমুগ্ধ। মাইক্রো-ব্লগিং সাইটে একদিনের মধ্যেই ভিডিওটি ত্রিশ হাজারেরও বেশি ভিউ এবং চারশো লাইক সংগ্রহ করেছে।

ভিন্ন ইউসাররা কমেন্ট বক্সে তাদের ভিন্ন প্রতিক্রিয়া পোস্ট করেছেন।
নেটিজেনদের প্রতিক্রিয়া :
একজন ইউসার লিখেছেন, “অবিশ্বাস্য! সিংহ এবং বাঘের সাথে আপনার কিছু মহাজাগতিক সংযোগ রয়েছে!
আরেকজন অনুসন্ধিৎসু ব্যবহারকারী জিজ্ঞেস করলেন, “এটা সত্যিই বড় গর্বের বিষয়! এটা কোনটা? বিখ্যাত মার্শ প্রাইড নাকি প্যারাডাইস প্লেইন প্রাইড নাকি অ্যাকিয়া প্রাইড না অন্য কেউ?
ওপর একজন কমেন্ট করেছেন, “এরা সংখ্যায় অনেকগুলো এবং ওয়ান প্রাইডের একটি অংশ! সুন্দর দৃশ্য.”
ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের একটি প্রতিবেদন অনুসারে জানা গেছে , প্রাইড অফ লায়ন ৩ থেকে ৪০ জন সিংহকে অন্তর্ভুক্ত করে । যখন প্রাইড অফ লায়ন এ এরা শিকার করে, শাবকদের বড় করে এবং একত্রে তাদের অঞ্চলকে রক্ষা করে। উল্লেখযোগ্যভাবে, স্ত্রী সিংহরাই শিকার এবং বাচ্চা লালন-পালনে নিজেদের অবদান রাখে। বেশিরভাগ সিংহই একে ওপরের সঙ্গে কোন সম্পর্কে যুক্ত। তারা হয় মা, কন্যা বা বোন। তারা বেশিরভাগই একই সময়ে সন্তান প্রসব করে এবং শাবকগুলিকে সমস্ত সিংহীরা একসঙ্গে লালন-পালন করে। পুরুষদের সংখ্যা সাধারণত মহিলাদের তুলনায় কম। প্রাইড অফ লায়ন এ দুটি প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ বা তাদের একটি ছোট দল থাকতে পারে।

ফটোগ্রাফারের পায়ের ওপর দিয়ে গাড়ি চালিয়ে দিলেন বরুণ ধাওয়ান ! হইহই কাণ্ড মুম্বইয়ে

#মুম্বই: হইচই পড়ে গেল গোটা মুম্বইয়ে ৷ গোটা কাণ্ডটি যারা চোখের সামনে দেখেছেন, তারা তো বিশ্বাসই করতে পারছেন না এমনটাও করতে পারেন বরুণ ধাওয়ান ৷ কিন্তু ঘটল এমনই এক দুর্ঘটনা ৷

পাপারাৎজিরা সব সময়ই স্টারদের পিছনে পিছনে দৌড়ে বেরান ছবি তোলার জন্য ৷ বলিউডের হিরো-হিরোইনদের কাছে এ বিষয়টি নতুন নয় ৷ তবে এবার এই দৌড় রীতিমতো বিপদ ডেকে আনল ফটোগ্রাফারের জীবনে ৷

ঘটনা হল, পরিচালর শশাঙ্ক খৈতানের বার্থডে পার্টিতে হাজির হয়েছিলেন বরুণ ধাওয়ান ও তাঁর গার্লফ্রেন্ড নাতাশা দালাল ৷ হঠাৎই বরুণের গাড়ির চাকা উঠে গেল এক ফটোগ্রাফারের পায়ের ওপর৷ ব্যস, হইচই পড়ে গেল ৷ সঙ্গে সঙ্গে গাড়ি থেকে নেমে এলেন বরুণ ৷ তবে জানা গিয়েছে, ফটোগ্রাফার কপাল জোরে এবারটি বেঁচে গিয়েছেন ৷ সুস্থই আছেন ফটোগ্রাফার ৷

গোটা ঘটনায় কিছুটা হলেও হতবাক বরুণ ৷ ফটোগ্রাফারদের উদ্দেশে বরুণ বললেন, ‘কেন এত রিস্ক নাও ৷ আমাকে বললেই তো আমি ছবি তুলতে দিই !’

 

View this post on Instagram

 

“Pair pe chadhaaya” SCREAMS a camera dude when Varun Dhawan’s car goes over his leg?? Luciky he escaped any major injury and VD also came out to check on his well being! VD was in the car with girlfriend Natasha Dalal and his bhabhiji aka Jaanvi Desai Dhawan. While going in, his driver chadhaaofied the car’s wheel over the leg of a media dude who shouted “Pair pe chadhaaya, pair pe chadhaaya” After the car went in, Varun came out and asked about his well being? “Main nikal ke aata hun na tum logon ke pass.. kyun halla karte ho” he said? FOLLOW ? @voompla INQUIRIES ? @ppbakshi . #voompla #bollywood #varundhawan #bollywoodstyle #bollywoodfashion #mumbaidiaries #delhidiaries #natashadalal #varundhawanfans #indianactress #bollywoodactress #bollywoodactresses

A post shared by Voompla (@voompla) on