Tag Archives: Road Accident

বছরের কোন সময় বাড়ে পথ দুর্ঘটনার সংখ্যা? কেন্দ্রের চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট

অনেকেই ভাবেন, শীতকালে পথ দুর্ঘটনা বেশি হয়।কারণ কুয়াশা। মূলত কুয়াশাই হয় বেশিরভাগ সড়ক দুর্ঘটনার কারণ।
অনেকেই ভাবেন, শীতকালে পথ দুর্ঘটনা বেশি হয়।কারণ কুয়াশা। মূলত কুয়াশাই হয় বেশিরভাগ সড়ক দুর্ঘটনার কারণ।
সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে কেন্দ্রের রিপোর্ট কিন্তু অন্য কথা বলছে। সেটা শুনলে আপনি কিছুটা অবাকই হবেন। কারণ সেই রিপোর্ট বলছে, শীতকালের থেকে গ্রীষ্মকালে বেশি দুর্ঘটনা ঘটে।
সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে কেন্দ্রের রিপোর্ট কিন্তু অন্য কথা বলছে। সেটা শুনলে আপনি কিছুটা অবাকই হবেন। কারণ সেই রিপোর্ট বলছে, শীতকালের থেকে গ্রীষ্মকালে বেশি দুর্ঘটনা ঘটে।
উত্তর ভারতের বিস্তীর্ণ এলাকায় এখন শৈত্যপ্রবাহ চলছে। ফলে জাতীয় সড়কে কুয়াশার জন্য গাড়ি চালানো প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
উত্তর ভারতের বিস্তীর্ণ এলাকায় এখন শৈত্যপ্রবাহ চলছে। ফলে জাতীয় সড়কে কুয়াশার জন্য গাড়ি চালানো প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ভারতের বেশিরভাগ জায়গায় ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে ঠান্ডা পড়ে বেশি। তবে এই সময় দুর্ঘটনার সংখ্যা তুলনামূলক কম, বলছে কেন্দ্রের রিপোর্ট।
ভারতের বেশিরভাগ জায়গায় ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে ঠান্ডা পড়ে বেশি। তবে এই সময় দুর্ঘটনার সংখ্যা তুলনামূলক কম, বলছে কেন্দ্রের রিপোর্ট।
মে-জুন মাসে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা হয়, বলছে কেন্দ্রের সেই রিপোর্ট। অর্থাৎ গরমের সময় সড়ক দুর্ঘটনা হয় সব থেকে বেশি।
মে-জুন মাসে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা হয়, বলছে কেন্দ্রের সেই রিপোর্ট। অর্থাৎ গরমের সময় সড়ক দুর্ঘটনা হয় সব থেকে বেশি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আবহাওয়া ভাল থাকলে অনেকের মধ্যে গাড়ি জোরে চালানোর প্রবণতা বাড়ে। ফলে মে-জুন মাসে দুর্ঘটনার সংখ্যা এত বেশি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আবহাওয়া ভাল থাকলে অনেকের মধ্যে গাড়ি জোরে চালানোর প্রবণতা বাড়ে। ফলে মে-জুন মাসে দুর্ঘটনার সংখ্যা এত বেশি।
শীতকালে কুয়াশার জন্য গাড়ি, বাইকের গতি থাকে কম। ফলে দুর্ঘটনার সম্ভাবনাও কমে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
শীতকালে কুয়াশার জন্য গাড়ি, বাইকের গতি থাকে কম। ফলে দুর্ঘটনার সম্ভাবনাও কমে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

Road Accident: নদিয়ায় এ কী হচ্ছে? একই দিনে তিনটি পৃথক পথদুর্ঘটনায় একের পর এক মর্মান্তিক মৃত্যু!

নদিয়া: একই দিনে নদিয়ার তিনটি পৃথক স্থানে পথদুর্ঘটনায় মৃত্যু হল মোট ছয় জনের। প্রশাসনের একাধিকবার কড়া সতর্কবার্তার পরেও হুঁশ ফিরছে না এখনও বেশ কিছু বাইক এবং গাড়িচালকের।

প্রথম দুর্ঘটনাটি ঘটে হাঁসখালিতে। মৃত্যু হয় দু’জন মোটরসাইকেল আরোহীর। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার রাতে নদিয়ার হাঁসখালি থানা এলাকায়। ঘটনাটি ঘটেছে রাত ৮টা ৪৫ মিনিট নাগাদ হাঁসখালি থানা ও হাঁসখালি বিডিও অফিসের মাঝামাঝি জায়গায়। দুর্ঘটনার শব্দ শুনে রাস্তার আশপাশের বাসিন্দারা ছুটে আসেন ঘটনাস্থলে। দুজন মোটর বাইক আরোহী লরির চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। দুর্ঘটনাস্থল থেকে ঘাতক লড়িটি পলাতক বলেই সূত্রের খবর। গোটা ঘটনার তদন্তে হাঁসখালি থানার পুলিশ।

আরও পড়ুন: মাছের কাঁটা চিবিয়ে খাওয়া অভ্যেস? জানেন এটি শরীরে গেলে কী হয়? জানুন চিকিৎসকের মত

দ্বিতীয় পথ দুর্ঘটনাটি ঘটে নদিয়ার শান্তিপুরে। বন্ধুর বাড়ি থেকে বাড়ির উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় ভয়াবহ পথদুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ২৩ বছর বয়সী এক যুবকের। ঘটনায় শোকাহত গোটা পরিবার। জানা যায় মৃত যুবকের নাম অরিত্র মণ্ডল। বয়স আনুমানিক ২৩ বছর। বাড়ি হরিণঘাটার হাজিরা বিলিয়া গ্রামে। পরিবারের কাছ থেকে জানা যায় রবিবার সকাল সাড়ে সাতটা নাগাদ। পুলিশের কাছ থেকে তাদের কাছে ফোন যায় তাদের ছেলের দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে, খবর পেতেই তড়িঘড়ি ছুটে আসে অরিত্রের পরিবার।

আরও পড়ুন: শীতের হাওয়ায় লাগল নাচন ‘এই’ জেলায়, পৌষের শেষবেলায় হাড়ে কাঁপন ধরাল ঠান্ডা

পরিবারের দাবি, গতকাল মোটরবাইক নিয়ে পিসির বাড়িতে যাওয়ার নাম করে সে নদিয়ার কৃষ্ণনগরে তার বন্ধুর বাড়িতে চলে যায়। ভোররাতে শান্তিপুর গোবিন্দপুর ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর দিয়ে হরিণঘাটার বাড়ির উদ্দেশে বেরিয়েছিল। রাস্তায় লরির চাকায় পৃষ্ঠ হয়ে মৃত্যু হয়ে অরিত্রর। রবিবার মৃতদেহটি উদ্ধার করার পাশাপাশি ময়না তদন্তের জন্য পুলিশ মর্গে পাঠায় শান্তিপুর থানার পুলিশ।

তৃতীয় পথ দুর্ঘটনাটি ঘটে নদিয়ার কালীগঞ্জে। দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় তিন বাইক আরোহীর। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার রাতে ৩৪ নং জাতীয় সড়ক নদিয়ার কালীগঞ্জ থানার দেবগ্ৰামের ধজপুকুর এলাকায়। মৃতের নাম আশিস সর্দার ২১, মিন্টু সর্দার ২৫, সুমিত হাজরা ১৮। বাড়ি কালীগঞ্জ থানার দেবগ্ৰাম এলাকায়। পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে মোটরবাইক করে বহরমপুর থেকে কালীপুজোর মেলা দেখে বাড়ি ফেরার পথে ধজ পুকুর এলাকায় ডাম্পারের সঙ্গে বাইকের সংঘর্ষ হলে গুরুতর রকম অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে নিয়ে আসে বেথুয়াডহরি গ্রামীণ হাসপাতালে। এখানেই চিকিৎসক তাদের মৃত বলে ঘোষণা করেন। রবিবার মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য শক্তিনগর পাঠায় নাকাশিপাড়া থানার পুলিশ।

Mainak Debnath

আরও খবর পড়তে ফলো করুন

https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

Road Accidents in Bengal: রাজ্যে বাড়ছে পথ দুর্ঘটনা! কেন এত ভয়াবহ ঘটনা ঘটে চলেছে? চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট পেশ IIT-র

কলকাতা: রাজ্যে বাড়ছে পথ দুর্ঘটনার সংখ্যা।বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। নিত্য নতুন ব্ল্যাক স্পটের সংখ্যা বাড়ছে। পথ দুর্ঘটনার সংখ্যা কমাতে এবার পলিসি রিপোর্ট বানাল খড়গপুর IIT, এদিন রাজ্য সরকারকে তারা সেটা জমা দেয়। রিপোর্টে উল্লেখ, ভুল দিকনির্দেশনা, ভুল রোড ইঞ্জিনিয়ারিং, গতির ফারাক, নজরদারির অভাব। রিপোর্টে তাঁরা উল্লেখ করেছেন –

অধ্যাপক ভার্গব মৈত্র‍্য জানাচ্ছেন, গতি হচ্ছে দুর্ঘটনার আসল কারণ৷ সেই গতি নিয়ন্ত্রণে একাধিক ব্যবস্থা রাখা উচিত।

আরও পড়ুন: অত্যাবশকীয় পণ্য পরিবহণে জোর রেলপথে, ডিসেম্বরেই ১২৫২টি পণ্যবাহী রেক আনলোড

তাঁদের রিপোর্টে যে যে বিষয় উঠে এসেছে তা হল –

১) চালকদের অনেকেই আছেন, যাঁদের হাইওয়ে ধরে গাড়ি চালানোর অভিজ্ঞতা নেই।
২) রাস্তায় যথাযথ নির্দেশিকা নেই। ফলে পথচারী বা গাড়ি চালক কেউই জানেন না তাঁদের যাতায়াতের উপায় কী?
৩) গতি যথাযথ নয়। সেই গতি রাস্তা ধরে ধরে ঠিক করতে হবে।
৪) VIP বা VVIP গাড়ির ড্রাইভাররা ভাবছেন, তাঁদের পুলিশ ধরবে না। ফলে তাঁরা রিস্ক নিয়ে বেরোচ্ছেন।
৫) অ্যাম্বুলেন্স বা দমকলের গাড়ির চালকও জানেন, তাঁরা গতি নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু যেখান দিয়ে বেরোচ্ছেন, সেখানে আদৌ ওই গতিতে যাওয়া যাবে কিনা সেটা তাঁরা জানেন না।
৬) বারবার বলার পরেও পথচারীরা সচেতন নন। গাড়ির সামনে দিয়েই তাঁদের দৌড় চলে।
৭) জাতীয় সড়ক ধরে টোটো যাচ্ছে। জাতীয় সড়ক ধরে তীব্র গতিতে যাচ্ছে মোটরবাইক। এগুলো যে স্লো মুভিং ভেহিক্যালস করিডর নয়, সেটা তাঁরাও বুঝছেন না। এমনকি ভ্যানও যাচ্ছে হাইওয়ে দিয়ে
৮) হাইওয়ে মানেই ১০০ কিমি/ঘণ্টা এই ধারণ হয়ে আছে। কিন্তু সেই হাইওয়ে জনবহুল এলাকা ধরে গেলে সেটা তো আর ১০০ কিমি/ঘণ্টা গাড়ি যাওয়ার নয়।
৯) জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ একাধিক জায়গায় রাস্তা চওড়া করছে। কিন্তু সেই হাইওয়ের পাশে একাধিক স্কুল থাকছে। তা নিয়ে ভাবনা নেই। (ডানকুনি থেকে খড়গপুর এই অংশে প্রায় ৮০টি স্কুল আছে)
১০) গ্রামে স্টেট হাইওয়ে দারুণ হয়েছে। ফলে গাড়ি চলছে দ্রুত। আর এই রাস্তাতেই উঠে পড়ছে সাইকেল। নজরদারি নেই। তাই দুর্ঘটনায় মৃত্যু হচ্ছে।
১১) গাড়ির দেরি হচ্ছে এটাই ভাবনাচিন্তা। মানুষের কী কী ক্ষতি হচ্ছে সেটা দেখা হচ্ছে না।

৩০ কিমি সর্বনিম্ন ও ৫০ কিমি সর্বোচ্চ। এলিভেটেড করিডরে গতি বাড়ানো যায়। কারণ ওখানে সাইকেল বা ট্রাক ওঠে না। টু-হুইলার ৫০ কিমি/গতি বেঁধে রাখা উচিত। রাতের দুর্ঘটনার কারণ হল দৃশ্যমান্যতা কম। আলো ও রিফ্লেক্টর যথাযথ প্রয়োজন।

News18 Bangla এবার Whatsapp-এ, এক ক্লিকেই খবরের আপডেট জানতে সাবস্ক্রাইব করুন- https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

South 24 Parganas News: সকাল-সকাল এ কী হল, অটো উল্টে পথচারীর গায়ে,

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: সকাল সকাল পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় এক পথচারীর। অটো উল্টে মৃত্যু হল এক বৃদ্ধের। জয়নগরের দক্ষিণ বারাসত এলাকার ঘটনা। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম কার্তিক মণ্ডল (৭৫)। এ দিন বহড়ু থেকে অটোতে দক্ষিণ বারাসতের দিকে আসছিলেন বৃদ্ধ।

সেই সময় রাস্তায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায় অটোটি। জখম হন কার্তিক। অটোচালক ও স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে স্থানীয় পদ্মেরহাট গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে স্থানান্তিরত করা হয়। নিয়ে যাওয়ার পথে পথেই মৃত্যু হয় বৃদ্ধের।

আরও পড়ুন – Shani Vakri 2024: শনিদেব বক্রী হচ্ছেন, টাকা-পয়সা কুলকুলিয়ে ঢুকবে পকেটে, বিপদ উড়ে যাবে এক ফুঁতে, তোলপাড় ৪ রাশিতে

জয়নগর থানার পুলিশ ঘটনার খবর পেয়ে বৃদ্ধের মৃতদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে মৃতদেহ টি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়ে । দুর্ঘটনাগ্রস্ত অটোটি আটক করে পুরো ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে জয়নগর থানার পুলিশ।

এপ্রসঙ্গে ওই অটোচালক জানান, আমি আমার রাস্তা দিয়ে গাড়িটি চালিয়ে যাচ্ছিলাম সেই সময় অন্য একটি অটো দ্রুত গতিতে তাঁর অটোকে ওভারটেক করে সামনে দাঁড়িয়ে পড়ে। তার জেরেই দুর্ঘটনা ঘটে। সাতসকালে মর্মান্তিক দুর্ঘটনার জেরে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ানোর পাশাপাশি শোকের ছায়া নেমে এসেছে ঐ পরিবারে।

Suman Saha

Bike Accident Kolkata: শীতের শহরে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা! ডিভাইডারে সজোরে ধাক্কা বাইকের, তারপর…

কলকাতা: বুধবার কলকাতা শহরে মর্মান্তিক ঘটনা। আজ ভোর রাত ৩:৩০ মিনিট নাগাদ খাস কলকাতায় পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল দু’জনের।

আরও পড়ুন: মাংসকেও হার মানাবে! অল্প উপকরণেই বানিয়ে ফেলুন গেরি গুগলির চচ্চড়ি, সুস্বাদু ও পুষ্টিগুণে ভরপুর

ফোর্ট উইলিয়ামের জর্জ গেটের সামনে ডিভাইডারে সজোরে ধাক্কা মারে একটি বাইক। বাইকে থাকা দুই আরোহী, একজন পুরুষ ও একজন মহিলা গুরুতরভাবে জখম হন।

তাঁদেরকে এস এস কে এম হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। ইতিমধ্যেই গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। বাইক আরোহীরা নেশায় মত্ত অবস্থায় ছিলেন কিনা তাও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

Road Accident: মর্মান্তিক! লরির ধাক্কায় মৃত্যু ২ জনের, পথ দুর্ঘটনায় ধুন্ধুমার কাণ্ড বীরভূমে

বীরভূম: দুপুর বেলায় পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল দুই গাড়ি আরোহীর। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার বেলা এগারোটা নাগাদ বীরভূমের মাড়গ্রাম থানার অন্তর্ভুক্ত ১৪ জাতীয় সড়কের কাছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ বালি বোঝায় লরিটি  গাড়িতে থাকা ৬ জন আরোহীকে সজোরে ধাক্কা মারে। ঘটনাস্থলেই দু’জনের মৃত্যু হয়। আহত চারজনকে তৎক্ষণাত এলাকাবাসীরা রামপুরহাট গর্ভমেন্ট মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতালে স্থানান্তরিত করে।

স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা যায়, বালি বোঝায় লরিটি রামপুরহাট থেকে নলহাটির দিকে যাচ্ছিল অন্যদিকে ৬ জন আরোহী নিয়ে চায়না গাড়িটি তেজহাটি থেকে রামপুরহাটের দিকে যাচ্ছিল সেই সময়ই লরির ধাক্কায় মৃত্যু হয় দু’জনের এবং আহত হয় আরও চারজন। মৃত দুই জনের নাম বন্যেশ্বর লেট এবং ইন্দ্রজিৎ লেট দু’জনেরই বয়স আনুমানিক ১৪ থেকে ১৫ বছরের কাছাকাছি।

আরও পড়ুন-         বিয়ের পরই চোখে জল ‘নববধূ’ সন্দীপ্তার! কারণটা কী? শুনলে আঁতকে উঠবেন

আরও পড়ুন-         সাগরে ফুঁসছে ঘূর্ণাবর্ত, পশ্চিমী ঝঞ্ঝার দাপটে শিলাবৃষ্টি ও তুষারপাতের সম্ভাবনা, আবহাওয়ার বিরাট বদল বাংলায়

প্রসঙ্গত. আজ থেকে ঠিক এক বছর আগে ওই পরিবারেরই এক সদস্যের মৃত্যু হয় ঠিক একই জায়গায় বলে দাবি করছেন এলাকাবাসীরা। এরপরেই আবার সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তিতে শোকের ছায়া নেমেছে পরিবারের মধ্যে।সকাল ১১ টা থেকে টানা দু-ঘন্টা পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায় এলাকাবাসীরা। পথ অবরোধ এর ফলে ১৪ নম্বর জাতীয় সড়কের প্রায় তিন কিলোমিটার রাস্তা জুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়।

বর্তমানে আহত চারজনকে রামপুরহাট হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে অন্যদিকে মৃত দুইজনকে ময়নাতদন্ত্রের জন্য রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ঘটনাস্থলে মোতায়ন রয়েছে বিশাল পুলিশ বাহিনী।

সৌভিক রায়

Road Accident: বাইক চালককে পিষে মারল বাস! পুলিশ-জনতা সংঘর্ষে উত্তপ্ত ভাতার

ভাতার: পথ দুর্ঘটনায় কেন্দ্র করে তুলকালাম কাণ্ড ঘটল বর্ধমানের ভাতারে। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে উত্তেজিত জনতার প্রবল ক্ষোভের মুখে পড়ে পুলিশ। পুলিশকে একরকম তাড়া করে উত্তেজিত জনতা। পুলিশের গাড়িতে লাথি মারা হয়। ব্যাপক ভাঙচুর চালানো হয় পুলিশের গাড়িতে। পরে বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এখনও থমথমে গোটা এলাকা।

উত্তেজনা থাকায় এলাকায় পুলিশি টহল চলছে। শুক্রবার ভাতারের বামশোর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নতুনহাটের দিক থেকে বর্ধমানের দিকে যাচ্ছিলেন এক বাইক আরোহী। উল্টো দিক থেকে আসা একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে তাঁর মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে এই দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলেই ওই যুবকের মৃত্যু হয়। এরপরই ক্ষিপ্ত হয়ে পড়েন এলাকার বাসিন্দারা।

তাঁরা বাদশাহী রোড অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করে। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ গেলে ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দেয়। পুলিশকে উদ্দেশ্য করে চরম ক্ষোভ উগড়ে দেন গ্রামবাসীরা। ভেঙে দেওয়া হয় পুলিশের গাড়ি। পরে উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্তারা পৌঁছে পরিস্থিতি সামাল দেন।

স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, অতি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা এই বাদশাহী সড়ক। দিন রাত এই রাস্তা দিয়ে প্রচুর যানবাহনের যাতায়াত করে। অনেক গাড়ির অতি দ্রুত গতিতে চলতে থাকাই মাঝেমধ্যেই দুর্ঘটনা ঘটছে।

আরও পড়ুন, অপেক্ষা বাড়ল মহুয়ার, বহিষ্কৃত সাংসদের আবেদনের শুনানি পিছিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট

আরও পড়ুন, গুলি চালিয়ে ভয়ঙ্কর কাণ্ড কনস্টেবলের, রক্তে ভাসল বর্ধমান লোকালের মহিলা কামরা

তাঁদের আরও দাবি, কাছাকাছি এলাকার মধ্যে স্কুল রয়েছে। যে কোনও সময় স্কুল পড়ুয়ারা দুর্ঘটনা মধ্যে পড়তে পারে। তাই এই এলাকায় রাস্তায় হাম্প বসানোর জন্য পুলিশ প্রশাসনের কাছে আবেদন জানানো হয়েছিল। কিন্তু সেই আবেদনে কর্ণপাত করা হয়নি। সেজন্যই একটি তরতাজা প্রাণ ঝরে গেল।

গ্রামবাসীদের দাবি, অবিলম্বে এই এলাকায় রাস্তার ওপর হাম্প বা স্পিড ব্রোকারের ব্যবস্থা করা হোক। নাহলে এই ধরনের দুর্ঘটনা আরও ঘটবে। পুলিশের পক্ষ থেকে গ্রামবাসীদের এই আবেদন মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনা পর কেন উত্তেজিত হয়ে গ্রামবাসীরা পুলিশের ওপর হামলা চালালো তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি গ্রামবাসীদের দাবি যাতে দ্রুততার সঙ্গে পালন করা হয় সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট দফতরের কাছে আবেদন জানানো হবে।

Hooghly Accident: মেলা দেখে ঘরে ফিরছিলেন, মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় সব শেষ, দুই শিশু সন্তানকে ফেলে মৃত্যু বাবার

আরামবাগ: মেলা দেখে বাড়ি ফেরা হল না, মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু এক ব্যক্তির। মৃতর নাম হারু পরামানিক (৩৩)। মর্মান্তিক এই পথ দুর্ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির আরামবাগ সংলগ্ন এলাকায়। পেশায় তিনি ইঞ্জিন ভ্যানচালক। জানা যায় মেলা দেখে বাড়ি ফেরার সময় পিছন থেকে দ্রুতগামী একটি বাইক সজোরে ধাক্কা মারে হারুকে। ঘটনার জেরে রাজ্য সড়ক থেকে ছিটকে পড়েন। এই ঘটনায় বিকট শব্দের আওয়াজ শুনতে পেয়ে তড়িঘড়ি স্থানীয় এলাকার মানুষেরা হারুকে উদ্ধার করে আরামবাগ মহকুমা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। রীতিমতো এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকা জুড়ে।

আরও পড়ুন: স্থলভূমিতে সবথেকে বেশি বছর বেঁচে এই কচ্ছপ! তার বয়স শুনে চোখ কপালে উঠবে, জানুন জনাথনের গল্প

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইঞ্জিন ভ্যান করে আসছিলেন তিনি। ঠিক সেই সময় পিছন থেকে আসা একটি বাইক তাঁকে ধাক্কা মারে। ঘটনার জেরে তড়িঘড়ি এলাকার মানুষ আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তির ব্যবস্থা করে। পাশাপাশি প্রশাসনকে খবর দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন।

এই বিষয়ে পরিবারের সদস্যরা জানান, বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন স্থানীয় একটি মেলা দেখার জন্য। কিন্তু হঠাৎই খবর পাওয়া যায় দুর্ঘটনার কবলে পড়েছেন হারু। এই ঘটনার খবর পাওয়া মাত্রই হাসপাতালে গেলে চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। তার বাড়িতে স্ত্রী ছাড়াও ছোট্ট দুই সন্তান আছে। কিন্তু সংসার কীভাবে চালাবেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন বাড়িতে থাকা সদস্যরা।

Suvojit Ghosh

Road Accident: মৃতদেহ সৎকার ফেরার পথে রঘুনাথগঞ্জে রক্তারক্তি কাণ্ড! রাস্তায় পড়ে আরও ৩ জনের দেহ

মুর্শিদাবাদ: রঘুনাথগঞ্জে ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনা। শবদাহ সৎকার করে ফেরার পথে পাথর বোঝাই ট্রাক্টর ও শববাহী গাড়ির সংঘর্ষ। মৃত্যু হল তিনজনের। আহত হয়েছেন ১৫জন। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার রাতে মুর্শিদাবাদ জেলার রঘুনাথগঞ্জ থানার অন্তর্গত বাড়ালা হাইস্কুল চত্বর এলাকায়। এই ঘটনায় মৃতদের নাম বিকি মাল, রাজা মাল ও লক্ষণ মাল।

প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, বীরভূম জেলার নলহাটি থানার অন্তর্গত পাইকপাড়ার বাসিন্দা জয়দেব মাল নামে এক ব্যক্তির আকস্মিক ভাবে মৃত্যু হয়। নলহাটি এলাকা শবদেহ সৎকার করার জন্য রঘুনাথগঞ্জ শ্মশানঘাটে এসেছিলেন শনিবার। রঘুনাথগঞ্জ শ্মশান ঘাট থেকে ছোট করে বাড়ি ফেরার পথে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পথ দুর্ঘটনায় পাথর বোঝাই ট্রাক্টরের সঙ্গে ম্যাটাডোর গাড়ির সংঘর্ষ হয় বাড়ালা এলাকায়।

মৃত্যু হয় তিনজনের। আহত হয় প্রায় ১৫জন। এই ঘটনার জেরে উমরপুর ও মুরারই রাজ্য সড়ক রাস্তা অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় রঘুনাথগঞ্জ থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। উদ্ধারকাজে জেসিপি মেশিন দিয়ে পাথর ট্রাক্টর থেকে খালি করে দেহ উদ্ধার করা হয় এমনকি আহতদের উদ্ধার করে পুলিশ।

আরও পড়ুন, ম্যাজিকের মতো কমে যাবে ইলেকট্রিক বিল! ঘরে করুন ছোট্ট এই ৫ বদল, বাঁচবে অনেক খরচ

আরও পড়ুন, ছেলেকে দেখার ইচ্ছাপূরণ আর হল না! রেললাইনে মর্মান্তিক কাণ্ড শিক্ষকের সঙ্গে

পরিস্থিতি সামাল দিতে দেহ উদ্ধার করে জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে জঙ্গিপুর হাসপাতালের পাঠানো হয়েছে চিকিৎসা করার জন্য। আহতরা জানিয়েছেন, বীরভূমের নলহাটির পাইকপাড়া বাড়ি সকলের। তারা শনিবার রঘুনাথগঞ্জের শ্মশানে শবদাহ করতে এসেছিল।

দাহ করে বাড়ি ফিরছিল ৪০ জন গ্রামের বাসিন্দারা। আর পাথর বোঝাই ট্রাক্টরের সঙ্গে সংঘর্ষের কারণেই ঘটনাস্থলে মারা যায় তিনজন। আহতরা বর্তমানে জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

কৌশিক অধিকারী

Road Accident: বিরাট দুর্ঘটনা! নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সজোরে ধাক্কা! ঘটনাস্থলেই মৃত্যু

উত্তর দিনাজপুর: জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনা৷ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাইক নিয়ে সজোরে গাছে ধাক্কায় মৃত্যু বিড়ি ব্যবসায়ীর। মৃত ব্যক্তির নাম আসমাউল হক (৪২)।

পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, রসাখোয়া থেকে বাইকে করে বিড়ি সংগ্রহ করে বাড়িতে ফিরছিলেন আসমাউল। পথে তার বাইকটি হঠাৎনিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি বিশাল গাছে গিয়ে ধাক্কা মারে। তারপর রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়ে আসমাউল।

আরও পড়ুন-          বিদেশিনীর সঙ্গে চুটিয়ে লিভ ইন থেকে একাধিক নারীসঙ্গের গুঞ্জন! সব ভুলে ‘পিয়া’-কেই কেন কাছে টানলেন পরম?

আরও পড়ুন-         টলিপাড়ার ‘এই’ নায়কের জন্যই ভেঙেছিলেন ৬ বছরের সংসার, তবুও ছিল বন্ধুত্ব! আজ থেকেই কি পুরোপুরি পথ আলাদা হবে অনুপম-পিয়ার?

স্থানীয়রা গুরুতর জখম অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন। দেহটি ইতিমধ্যেই ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। খবর পেতেই পরিবারে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ।

পিয়া গুপ্তা