পাঁচমিশালি GK: বাঘ বা সিংহ নয়! বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ৫টি প্রাণীর নাম কী কী জানেন? প্রথমটির নাম শুনলে আকাশ থেকে পড়বেন Gallery September 12, 2024 Bangla Digital Desk সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রাণীর তালিকায় এক নম্বরে রয়েছে মশা। যার জেরে বিশ্বে প্রতি বছর প্রাণ হারায় ৭২ লাখ ৫০০০ মানুষ। মশার কামড়ে ডেঙ্গি, চিকুনগুনিয়ার মতো মারাত্মক রোগ হয়। বিপজ্জনক প্রাণীর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সাপ। যার জেরে প্রতি বছর প্রাণ হারায় ১ লক্ষ ৩৮ হাজার মানুষ। তবে প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি হতে পারে। শুধু ভারতেই প্রতি বছর ৬০ হাজার মানুষ সাপের কামড়ে মারা যায়। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয় ব্ল্যাক মাম্বার কামড়ে। বিপজ্জনক প্রাণীর তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে কুকুর। যা প্রতিবছর ৫৯ হাজার মানুষের প্রাণ কেড়ে নেয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জলাতঙ্কে মৃত্যুর ৯৯ শতাংশের জন্য দায়ী কুকুর। কুকুরের কামড়ের কারণে এর লালা মানুষের শরীরে গিয়ে পরে জলাতঙ্কের রূপ নেয়। বিপজ্জনক প্রাণীর তালিকায় চার নম্বরে রয়েছে অ্যাসাসিন বাগস। ছোট্ট এই কালো পোকা প্রতি বছর ১০ হাজারেরও বেশি মানুষের জীবন কেড়ে নেয়। তাদের কামড় সরাসরি হৃদয় এবং পাচনতন্ত্রকে প্রভাবিত করে। বিবিসি সায়েন্স ফোকাসের তথ্য অনুযায়ী, মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকায় এই কীটপতঙ্গের প্রাদুর্ভাব সবচেয়ে বেশি। সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রাণীর তালিকায় কাঁকড়া বিছে রয়েছে পাঁচ নম্বরে, যা প্রতি বছর ৩৩০০ এরও বেশি মানুষকে হত্যা করে। পৃথিবীতে ২৬০০ প্রজাতির কাঁকড়া বিছে পাওয়া যায়। ২৫ টি প্রজাতি রয়েছে যাদের বিষ খুব বিপজ্জনক এবং মানুষকে হত্যা করতে পারে।
পাঁচমিশালি General Knowledge Story: পৃথিবীর একমাত্র পাখি, যেটির ডানা নেই! কোন পাখি? বলুন দেখি…উত্তর মিলিয়ে দেখুন Gallery September 6, 2024 Bangla Digital Desk পাখি মাত্রেই আমরা ধরে নিই তার ডানা আছে। রংবেরঙের পালকে ভাঁজ ফেলে আকাশে ওড়ে পাখি। সেই ওড়ার আকাঙ্ক্ষাতেই মানুষ ধার নিয়েছিল উড্ডয়ন বিদ্যা। যে বিজ্ঞান কাজে লাগিয়ে আকাশে মানুষ উড়িয়েছে বিমান! ভেসে চলেছে প্যারাগ্লাইডিংইয়েও। Photo Courtesy: Collected কিন্তু এমনও কি সম্ভব, যে পাখির ডানা নেই? কোনও দিন শুনেছেন এমন কাণ্ড? কিন্তু বিশ্বাস করুন, এও বিজ্ঞান। কোন পাখির ডানা নেই? জানলে চমকে যাবেন! Photo Courtesy: Collected আসলে, পেঙ্গুইনই একমাত্র পাখি যারা তাদের ডানা ভাঁজ করতে অক্ষম। তাদের ডানার হাড়গুলি সোজা হয়ে থাকে, ডানাটিকে ফ্লিপারের মতো শক্ত এবং শক্তিশালী করে তোলে। একই টোকেন দ্বারা, পেঙ্গুইনরা বাতাসে উড়ে আসা পাখির মতো হালকা হওয়ার বিষয়ে উদ্বিগ্ন নয়। Photo Courtesy: Collected সবচেয়ে অনুপ্রেরণামূলক প্রাণীগুলির মধ্যে একটি হল ঈগল, যা “পাখির রাজ্যের রাজা” হিসাবে পরিচিত। ঈগল প্রকৃতির একটি পাখি। উচ্চ উচ্চতায় বহু দূর উড়ে যেতে পাড়ে এই শিকারি পাখি, দেখতেও পায় বহু দূর অবধি। Photo Courtesy: Collected ওয়ান রপেলের শকুন বিশ্বের সর্বোচ্চ উড়ন্ত পাখির রেকর্ড ধারণ করেছে, যা সঠিকভাবে 11,300 মিটার (37,100 ফুট) উচ্চতায় পৌঁছেছে। যাইহোক, এটি একটি এককালীন “দুর্ঘটনা” ছিল কিনা বা এই শকুনটি এই উচ্চতায় উড়তে পছন্দ করে কিনা তা নিয়ে এখনও কিছু বিতর্ক রয়েছে। Photo Courtesy: Collected মাইলের পর মাইল ওড়ার ক্ষমতা রয়েছে পায়রারও। প্রাচীন কালে পায়রার পায়ে চিঠি বেঁধে দিতেন রাজারানিরা, পাখিরাই হত দ্যূত! Photo Courtesy: Collected ময়ূর একটি সুন্দর পাখি যার একটি স্বতন্ত্র নীল রঙ রয়েছে। পালকের পালক শরীরের আকারের ৬০% ঢেকে রাখে। লম্বা আকারের পালকের কারণে ময়ূর বেশি দূর উড়তে পারে না, তবে তারা স্বল্প দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে। Photo Courtesy: Collected হোমা পাখি উড়তে উড়তে উচু থেকে ডিম পাড়ে। উড়ন্ত অবস্থায় ডিম ফেলে দেয় এবং সেই ডিম মাটিতে পড়ার আগেই বাচ্চা ডিম থেকে বের হয়ে উড়ে আবার মায়ের কাছে ফিরে যায়। হোমা পাখি সাধারণত বিভিন্ন পাখির সাথে লড়াইয়ের কাজে ব্যবহার করা হয়। হোমা পাখির ডিমের কুসুম এবং খোলা মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করে। Photo Courtesy: Collected তবে, এমনও পাখি আছে যারা উড়তে পাড়ে না। কিল পাখির বুকের হাড়ের একটি অংশ, তাদের ডানার সাথে সংযুক্ত। এটি উড্ডয়নের জন্য একটি অতি-গুরুত্বপূর্ণ পেশী, এতই গুরুত্বপূর্ণ যে প্লেন এবং জাহাজের গুরুত্বপূর্ণ “ব্যাকবোন” অংশগুলির জন্য কিলটি একটি শব্দ হিসাবেও ব্যবহৃত হয়! কিল ছাড়া ক্যাসোওয়ারী, উটপাখি এবং রিয়া জাতীয় পাখি উড়তে পারে না। কাকাপো পাখিও এই তালিকায় রয়েছে। এই পাখি দেখতে খুবই অদ্ভুত। এই পাখির অনেক ডানা আছে, কিন্তু সেগুলো দিয়ে উড়তে পারে না। তবে অন্যান্য পাখির তুলনায় তাদের নরম পালক রয়েছে। Photo Courtesy: Collected কিউই পাখির ডানাই নেই! ধূসর বাদামী পাখিগুলো মুরগির আকারের। ডানাগুলো খুবই ছোট এবং পাখির পালকের মধ্যে লুকিয়ে থাকে। Photo Courtesy: Collected
পাঁচমিশালি Knowledge Story: বলুন তো, এমন কোন প্রাণী দুধ ও ডিম দু’টোই দেয়? ৯৯ শতাংশই উত্তর দিতে গিয়ে ডাহা ফেল! আপনি কি জানেন? Gallery August 13, 2024 Bangla Digital Desk আমাদের চারপাশে এমন অনেক জিনিস ঘটে যা দেখে আমরা বিস্মিত হই৷ সরকারি চাকরির ইন্টারভিউতেও এমন অনেক প্রশ্নই করা হয়, যাতে প্রার্থীরা বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন । কোনও কোনও সময় সহজ প্রশ্নের উত্তরও ভুল দিয়ে বসেন প্রার্থীরা। এখানে আমরা এমন কিছু প্রশ্নের কথা বলব যা প্রায়ই সাক্ষাৎকারে আসে। সরকারি চাকরির ইন্টারভিউ পাশ করতে জেনারেল নলেজ জানাটা ভীষণ দরকার৷ কারণ অনেকসময়েই এমন সমস্ত প্রশ্ন করা হয়, যার উত্তর দিতে ঘাবড়ে যান প্রার্থীরা । এইসব প্রশ্নের মাধ্যমেই যাচাই করে দেখা হয় প্রার্থীর আইকিউ লেভেল। সরকারি চাকরির ইন্টারভিউতে এক প্রার্থীকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, কোন প্রাণী দুধ ও ডিম দু’টোই দেয়? আপনি কি বলতে পারবেন কোন প্রাণী দুধ ও ডিম দু’টোই দেয়? তবে বেশিরভাগ মানুষই এই উত্তরটা দিতে গিয়ে হিমশিম খেয়েছেন৷ আসল উত্তর হল প্লাটিপাস ও ইচিডনা। প্লাটিপাস ও ইচিডনা উভয়ই স্তন্যপায়ী, কিন্তু এরা সন্তান উৎপাদনের জন্য ডিম পাড়ে। প্লাটিপাসরা থাকে অস্ট্রেলিয়ায়। হাঁসের মতো দেখতে আর জলে থাকলেও প্লাটিপাসরা কিন্তু মোটেই পাখি বা মাছ নয়। তারা স্তন্যপায়ী। সন্তান প্রসব করে এবং সন্তানদের দুধ খাওয়ায়। তবে স্তন্যপায়ীদের মতো এদের দাঁত নেই, চঞ্চুই সব। সেই চঞ্চু দিয়ে জলের একদম তলা থেকে চামচের মতো শামুক, গুগলি, জেলিফিশ, লার্ভা, কৃমি তুলে নিয়ে আসে। সেগুলোর সঙ্গে তুলে আনে নুড়ি আর মাটিও। তারপর সেগুলো ইচ্ছেমতো চিবিয়ে চিবিয়ে খায়। যেহেতু প্লাটিপাসের দাঁত নেই, এই নুড়িগুলোই দাঁত বানিয়ে প্লাটিপাস শক্ত শক্ত খোলস চিবিয়ে ভেতরের মাংসল অংশ খেয়ে ফেলে।
পাঁচমিশালি GK: গাছও পায় সরকারি পেনশন! কোথায় বলুন তো? রয়েছে এদেশেই Gallery August 12, 2024 Bangla Digital Desk রাজ্য সরকার বা কেন্দ্রী সরকারি কর্মচারিরা অবসরের পেনশন পেয়ে থাকেন। সেই কথা আমরা সকলেই জানি। এছাড়া কোনও ব্যক্তি ৬০ বছর পেরিয়ে গেলে পান বার্ধক্য ভাতা। কিন্তু কোনও গাছ পেনশন বা ভাতা পায় শুনেছেন? (প্রতীকী ছবি) শুনতে অবাক লাগলেও এটা সত্যি। আমদের দেশে এমন এক রাজ্য রয়েছে যেখানে গাছেদের বয়স হয়ে গেলে সেই সকল গাছেরা পেনশন পেয়ে থাকে। সেই টাকা গাছের মালিকের অ্যাকাউন্টে জমা হয়। (প্রতীকী ছবি) হরিয়ানা সরকার প্রাণবায়ু দেবতা পেনশন বলে একটি প্রকল্প রয়েছে। গাছে যত্ন নিতে ও পুরোনা গাছ না কেটে তাঁর যত্ন নিয়ে আর দীর্ঘায়ূ করার জন্যই এই প্রকল্প। প্রকৃতিকে ক্ষা করতে ও পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখতে এই উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসার। (প্রতীকী ছবি) কারও বাগানে যদি কোনও গাছ থাকে আর সেই গাছের বয়স যদি ৭৫ বছর হয় তাহলেই সেই গাছের মালিক এই প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারবে। বন দফতরের আধাকারিকরা গিয়ে সেই গাছ খতিয়ে দেখবে। (প্রতীকী ছবি) বন দফতর সব কাগজ পত্র ও গাছ খতিয়ে দেখে সিদ্ধান্ত নেবে সেই গাছ এই পেনশন পাওয়ার যোগ্য কিনা। আর একবার পাস হয়ে গেলেই ওই গাছের মালিকের অ্যাকাউন্টে প্রতি বছর ২ হাজার ৭৫০ টাকা করে সরকারি পেনশন পড়া শুরু হয়ে যাবে। (প্রতীকী ছবি)
পাঁচমিশালি GK: নেই কোনও জাতীয় পশু! এমন দেশের নাম বলুন তো দেখি, উত্তর দিতে হোঁচট খাচ্ছেন অনেকেই Gallery August 6, 2024 Bangla Digital Desk আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে। সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়। তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটির উত্তর খুব একটা কঠিন নয়, কিন্তু তারপরও অনেকেই উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন। প্রতিটি দেশই নির্দিষ্ট একটি প্রাণীকে তাদের জাতীয় পশু নির্বাচন করে। বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশের কোনও জাতীয় পশু নেই? এর উত্তর দিতে গিয়ে ৯৯ শতাংশ মানুষ ভুল করে। এই দেশটি কিন্তু খুবই জনপ্রিয়। ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে স্বপ্নের জায়গা এটি। যেখান একবার হলেও সকলের যাওয়ার ইচ্ছে। পৃথবীর স্বর্গও বলা হয়ে থাকে সেই দেশকে। এবার আশা করি আপনারা সকলেই বুঝে গিয়েছেন। যেই দেশের কোনও জাতীয় পশু নেই তার নাম হল সুইজারল্যান্ড। জাতীয় পশু না থাকলেও এই দেশে প্রতি বছর একটি প্রাণী ‘Animal of the year’হিসেবে বেছে নেওয়া হয়। সুইজারল্যান্ডের কোনও জাতীয় পশু না থাকলেও সুইস জাতির প্রতিনিধিত্ব করার জন্য অন্যান্য বিভিন্ন প্রাণী ব্যবহার করা হয়। যার মধ্যে অন্যতম হল গরু, মারমোট, আইবেক্স, সেন্ট বার্নহার্ড এবং ব্ল্যাকবার্ড।
পাঁচমিশালি GK: বলুন তো, কোন দেশে কোনও পুলিশ ও সেনা নেই? এক না রয়েছে একাধিক, উত্তর অজানা অনেকের Gallery August 5, 2024 Bangla Digital Desk আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে নিয়ে প্রশ্ন প্রায়শই এসে থাকে। সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়। আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্ন নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি যার উত্তর দিতে গিয়ে অনেকেই ভুল করে থাকেন। বলুন তো, কোন দেশে কোনও পুলিশ ও সেনা নেই? দেশের ও জনগণের নিরাপত্তার জন্য সেনাবাহিনী ও পুলিশ থাকে। পৃথিবীতে এমন অনেক দেশ আছে যাদের কোনও পুলিশবাহিনী নেই। কারও আবার নেই সেনা বাহিনী। পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম রাষ্ট্র হল ভ্যাটিকান সিটি। ইটালির রাজধানী রোমের একাটি অংশ। অতীতে নিরাপত্তার জন্য এখানে বাহিনী থাকলেও পোপ পল ষষ্ঠ ১৯৭০ সালে সমস্ত বাহিনী বাতিল করে দেন। ইতালির দায়িত্বে ভ্যাটিকান সিটির নিরাপত্তা। এমন আরও একটি দেশের নাম হল নউরু। প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত এই দ্বীপ রাষ্ট্রে মাত্র ১০ হাজার লোক থাকে। এটি মাইক্রোনেশিয়ার অংশ। এই দেশের কোনও পুলিশ বা নিরাপত্তা বাহিনী নেই। পালাউ হল এমন একটি দেশে যার কোনও সেনাবাহিনী নেই। তবে রয়েছে অনুমতিপ্রাপ্ত পুলিশবাহিনী। আভ্যন্তরীন নিরাপত্তায় রয়েছে ৩০ জনের মেরিটাইম সার্ভিল্যান্স ইউনিট। পালাউকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে সাহায্য করে।
পাঁচমিশালি GK: বলুন তো, বিশ্বের কোন প্রাণী ৯টি মস্তিষ্ক রয়েছে? উত্তর জানলে অবাক হবেন Gallery August 5, 2024 Bangla Digital Desk আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে নিয়ে প্রশ্ন প্রায়শই এসে থাকে। সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়। আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্ন নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি যার উত্তর দিতে গিয়ে অনেকেই ভুল করে থাকেন। বলুন তো, পৃথীবিতে কোন প্রাণীর ৯টি মস্তিষ্ক রয়েছে? বিশ্বে যে বিশেষ প্রাণীর ৯টি মস্তিষ্ক রয়েছে তার নাম হল অক্টোপাস। অক্টোপাসের আটটি বাহু আছে। জানলে অবাক হবেন ওই আটটি বাহুতে একটি করে মস্তিষ্ক আছে ওদের। অক্টোপাসের আর একটি মস্তিষ্ক মাথার কাছে। এর ফলে অক্টোপাস তার শরীরের চারপাশ সম্পর্কে অবগত থাকে। তবে অক্টোপাস বেশিদিন বাঁচে না। ছয় মাসের মধ্যেই অনেক প্রজাতির অক্টোপাস মারা যায়! তবে শুধু আটটি মস্তিষ্ক নয়, অক্টোপাসের শরীরে তিনটি হার্ট থাকে। যা তাদের শরীরে রক্ত সঞ্চালনের কাজে লাগে। ফলে একটি প্রাণীর ৩টি হার্ট ও ৯টি ব্রেন যা সত্যিই বিস্ময়কর।
পাঁচমিশালি Trending General Knowledge: IPS, IAS, MBBS…সবমিলিয়ে ২০টি ডিগ্রি,পড়েছেন ৪২টি বিশ্ববিদ্যালয়ে, চিনে নিন ভারতের সবথেকে শিক্ষিত ব্যক্তিকে Gallery July 8, 2024 Bangla Digital Desk ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে শিক্ষিত ব্যক্তি শ্রীকান্ত জিচকার। ১৯৫৪ সালের ২০ সেপ্টেম্বর জন্ম শ্রীকান্তের। তিনি IAS অফিসার ছিলেন, চাকরি ছেড়ে রাজনীতিতে যোগ দেন। মাত্র ২৬ বছর বয়সে তিনি দেশের সর্বকনিষ্ঠ সাংসদ হন। ২০টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হয়েছিলেন শ্রীকান্ত জিচকার। মহারাষ্ট্রের কাটোলে জন্ম শ্রীকান্ত জিচকারের। নাগপুর থেকে এমবিবিএস ও এমডি ডিগ্রি পাওয়ার পর তিনি পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, সোশিওলজি,একোনমিক্স, সংস্কৃত,ইতিহাস, ইংরেজি সাহিত্য, দর্শন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস, সংস্কৃতি ও স্থাপত্যবিদ্যায় ডিগ্রি অর্জন করেন। আন্তর্জাতিক আইন-এ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি ছিল শ্রীকান্ত জিচকারের। পাশাপাশি বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ডক্টর অফ বিজনেস ম্যানেজমেন্ট-এও তিনি মাস্টর্স করেছিলেন। সাংবাদিকতায়-ও ডিগ্রি ছিল শ্রীকান্ত জিচকারের। তিনি সংস্কৃত ভাষায় ডক্টোরেট ডিগ্রিও পেয়েছিলেন। তুখড় ছাত্র শ্রীকান্ত জিচকার বহু স্বর্ণপদক পেয়েছিলেন। ১৯৭৩ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে তিনি ৪২টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করেন। পেয়েছিলেন ২০টি ডিগ্রি। ১৯৭৮ সালে UPSC পরীক্ষা পাশের পর তিনি ভারতীয় পুলিশে সেন্ট্রাল পুলিশ সার্ভেন্ট হিসাবে যোগ দেন। ১৯৮০ সালে তিনি ফের একবার UPSC পরীক্ষা দিয়ে IAS অফিসার হন। এর ১৪ দিনের মাথায় তিনি এমএলএ হন। মন্ত্রী হিসাবে মনোনীত হন এবং তাঁকে ১৪টি পোর্টফোলিও দেওয়া হয়েছিল। ১৯৮০-১৯৮৫ সাল পর্যন্ত তিনি মহারাষ্ট্র লেজিস্টেটিভ অ্যাসেম্বলির সদস্য ছিলেন। ১৯৮৬ থেকে ১৯২২ পর্যন্ত তিনি মহারাষ্ট্র লেজিস্টেটিভ কাউন্সিলের সদস্য ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৮ পর্যন্ত তিনি রাজ্যসভার এমপি ছিলেন। ১৯২২সালে তিনি নাগপুরে সন্দিপনী স্কুল গড়ে তোলেন। ২০০৪ সালের ২ জুন নাগপুর থেকে ৫০ কিমি দূরে একটি পথ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান শীকান্ত জিকচার। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৪৯ বছর।