Tag Archives: Vitamin

Vitamins for Kids: বয়স অনুযায়ী শিশুদেরও প্রয়োজন ভিটামিন! রইল জরুরি তালিকা, খেয়াল রাখুন

প্রথমেই মাথায় আসতে পারে, শিশুদেরও ভিটামিনের প্রয়োজন? উত্তরটা হল, হ্যাঁ। চিকিৎসকদের মতে, শিশুদেরও ভিটামিন সাপ্লিমেন্টের প্রয়োজন তাদের বেড়ে ওঠা ও স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
প্রথমেই মাথায় আসতে পারে, শিশুদেরও ভিটামিনের প্রয়োজন? উত্তরটা হল, হ্যাঁ। চিকিৎসকদের মতে, শিশুদেরও ভিটামিন সাপ্লিমেন্টের প্রয়োজন তাদের বেড়ে ওঠা ও স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
বিশেষ করে যে সমস্ত শিশুদের 'খুঁটে খাওয়া'-র মতো অভ্যেস, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞরা তাদের অবশ্যই ভিটামিন দিতে বলেন। যেমন ভিটামিন ডি খুবই প্রয়োজনীয় হাড় মজবুত করার জন্য। এবং আয়রন প্রয়োজন শরীরে লাল রক্তকণিকা তৈরির জন্য।
বিশেষ করে যে সমস্ত শিশুদের ‘খুঁটে খাওয়া’-র মতো অভ্যেস, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞরা তাদের অবশ্যই ভিটামিন দিতে বলেন। যেমন ভিটামিন ডি খুবই প্রয়োজনীয় হাড় মজবুত করার জন্য। এবং আয়রন প্রয়োজন শরীরে লাল রক্তকণিকা তৈরির জন্য।
ভিটামিন এ-র অভাবে ইমিউনিটি কমে শিশুদের। ৬ মাস থেকে ৫ বছরের শিশুদের ভিটামিন এ-র সাপ্লিমেন্ট দেওয়া প্রয়োজন বছরে একবার। ডিম, সবুজ শাকসবজি, দুগ্ধজাত খাবার ও মাছে ভিটামিন এ রয়েছে।
ভিটামিন এ-র অভাবে ইমিউনিটি কমে শিশুদের। ৬ মাস থেকে ৫ বছরের শিশুদের ভিটামিন এ-র সাপ্লিমেন্ট দেওয়া প্রয়োজন বছরে একবার। ডিম, সবুজ শাকসবজি, দুগ্ধজাত খাবার ও মাছে ভিটামিন এ রয়েছে।
ভিটামিন বি সাধারণত মেলে মাছ ও সামুদ্রিক খাবারে। এছাড়াও কলা, আপেল ও অ্যাভোক্যাডোতে থাকে ভিটামিন বি। এই ভিটামিন শিশুদের রোজই প্রয়োজন। ১ থেকে ৩ বছরের শিশুদের ০.৫ মিলিগ্রাম প্রতিদিন এই ভিটামিন চাই। ৪ থেকে ৮ বছরের শিশুদের প্রতিদিন ০.৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি প্রয়োজন।
ভিটামিন বি সাধারণত মেলে মাছ ও সামুদ্রিক খাবারে। এছাড়াও কলা, আপেল ও অ্যাভোক্যাডোতে থাকে ভিটামিন বি। এই ভিটামিন শিশুদের রোজই প্রয়োজন। ১ থেকে ৩ বছরের শিশুদের ০.৫ মিলিগ্রাম প্রতিদিন এই ভিটামিন চাই। ৪ থেকে ৮ বছরের শিশুদের প্রতিদিন ০.৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি প্রয়োজন।
ভিটামিন সি সদ্যোজাতদেরও প্রয়োজন বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এই ভিটামিনের অভাবে হাড়ের বৃদ্ধি আটকে যায় ও কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রতি শিশুর রোজ ৫০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া জরুরি। ব্রোকোলি, লেবু, পেয়ারায় ভিটামিন সি রয়েছে।
ভিটামিন সি সদ্যোজাতদেরও প্রয়োজন বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এই ভিটামিনের অভাবে হাড়ের বৃদ্ধি আটকে যায় ও কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রতি শিশুর রোজ ৫০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া জরুরি। ব্রোকোলি, লেবু, পেয়ারায় ভিটামিন সি রয়েছে।
ভিটামিন ডি শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের হাঁটা শেখার সময় সবচেয়ে জরুরি এই ভিটামিন। ১২ মাসের কম বয়সি শিশুদের ৪০০ IU ভিটামিন ডি রোজ প্রয়োজন। কিছু সময় রোদে খেলাধূলা করা শিশুদের জরুরি, সূর্যের আলো থেকেই শরীরে ভিটামিন ডি আসে।
ভিটামিন ডি শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের হাঁটা শেখার সময় সবচেয়ে জরুরি এই ভিটামিন। ১২ মাসের কম বয়সি শিশুদের ৪০০ IU ভিটামিন ডি রোজ প্রয়োজন। কিছু সময় রোদে খেলাধূলা করা শিশুদের জরুরি, সূর্যের আলো থেকেই শরীরে ভিটামিন ডি আসে।
ভিটামিন কে শরীরের জন্য খুবই উপকারী। সদ্যোজাতদের রোজ শরীরে ২ mcg, ও ১ বছরের বেশি বয়সিদের ২.৫ mcg ভিটামিন কে প্রয়োজন। ব্লুবেরি, পালং শাক, ব্রোকোলিতে ভিটামিন কে থাকে।
ভিটামিন কে শরীরের জন্য খুবই উপকারী। সদ্যোজাতদের রোজ শরীরে ২ mcg, ও ১ বছরের বেশি বয়সিদের ২.৫ mcg ভিটামিন কে প্রয়োজন। ব্লুবেরি, পালং শাক, ব্রোকোলিতে ভিটামিন কে থাকে।
৩ বছর পর্যন্ত শিশুদের শরীরে রোজ ভিটামিন ই প্রয়োজন ৯ IU, ও এটি কিশোর বয়সে বেড়ে প্রয়োজন ২২ IU। সূর্যমুখীর বীজ, আমন্ড, মিষ্টি আলুতে ভিটামিন ই থাকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
৩ বছর পর্যন্ত শিশুদের শরীরে রোজ ভিটামিন ই প্রয়োজন ৯ IU, ও এটি কিশোর বয়সে বেড়ে প্রয়োজন ২২ IU। সূর্যমুখীর বীজ, আমন্ড, মিষ্টি আলুতে ভিটামিন ই থাকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Health Benefits of Mint: চিবিয়ে খেতে হবে না-রসও করতে হবে না! সুগন্ধি এই পাতার ঘ্রাণেই সেরে যাবে অনেক রোগ; আয়ুর্বেদের ‘অব্যর্থ’ দাওয়াই

গরমের মরশুমে আকস্মিক ভাবেই বাজারে পুদিনার চাহিদা যেন বেড়ে যায়। আসলে খাবারের সঙ্গে পুদিনার চাটনি খেতে পছন্দ করেন বেশিরভাগ মানুষ। তবে শুধু তা-ই নয়, পুদিনার শরবতও কিন্তু এই সময় শরীর ঠান্ডা রাখে। গ্রাম থেকে শহর - সমস্ত অঞ্চলের মানুষ পুদিনা খেতে পছন্দ করেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
গরমের মরশুমে আকস্মিক ভাবেই বাজারে পুদিনার চাহিদা যেন বেড়ে যায়। আসলে খাবারের সঙ্গে পুদিনার চাটনি খেতে পছন্দ করেন বেশিরভাগ মানুষ। তবে শুধু তা-ই নয়, পুদিনার শরবতও কিন্তু এই সময় শরীর ঠান্ডা রাখে। গ্রাম থেকে শহর – সমস্ত অঞ্চলের মানুষ পুদিনা খেতে পছন্দ করেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না যে, এই পাতায় রয়েছে জাদুকরী গুণ! সুগন্ধি এই পাতার ঘ্রাণেই অনেক রোগ সেরে যায়। তাহলে জেনে নেওয়া যাক পুদিনা পাতার উপকারিতাগুলি।
কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না যে, এই পাতায় রয়েছে জাদুকরী গুণ! সুগন্ধি এই পাতার ঘ্রাণেই অনেক রোগ সেরে যায়। তাহলে জেনে নেওয়া যাক পুদিনা পাতার উপকারিতাগুলি।
বলে রাখা ভাল যে, পুদিনা পাতা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এর ঔষধি গুণও রয়েছে। এটি নিয়মিত সেবন করলে শরীরে জলের ঘাটতি তো দূর হয়ই, সেই সঙ্গে শরীরও সব সময় থাকে হাইড্রেটেড। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ পবন আর্য এই প্রসঙ্গে বলেন, পুদিনা একটি চমৎকার ও সুগন্ধি ভেষজ। যা বিভিন্ন উপায়ে সেবন করা যেতে পারে।
বলে রাখা ভাল যে, পুদিনা পাতা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এর ঔষধি গুণও রয়েছে। এটি নিয়মিত সেবন করলে শরীরে জলের ঘাটতি তো দূর হয়ই, সেই সঙ্গে শরীরও সব সময় থাকে হাইড্রেটেড। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ পবন আর্য এই প্রসঙ্গে বলেন, পুদিনা একটি চমৎকার ও সুগন্ধি ভেষজ। যা বিভিন্ন উপায়ে সেবন করা যেতে পারে।
আসলে গরমে আমাদের শরীর গরম থাকে। আর জল তেষ্টাও পায় বেশি করে। ডায়েটে তাই পুদিনা যোগ করলে তৃষ্ণা মেটে। আর শরীরও ঠান্ডা হয়।
আসলে গরমে আমাদের শরীর গরম থাকে। আর জল তেষ্টাও পায় বেশি করে। ডায়েটে তাই পুদিনা যোগ করলে তৃষ্ণা মেটে। আর শরীরও ঠান্ডা হয়।
পাতার গন্ধে ঠান্ডা লাগার উপশম-- আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ আরও বলেন যে, পুদিনা পাতার সুগন্ধও এতটাই উপকারী যে, কিছুক্ষণ এর গন্ধ গ্রহণ করলে সর্দির মতো সমস্যা একেবারেই সেরে যায়। এর মধ্যে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের মতো গুণাগুণ পাওয়া যায়। যা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার দেয়।
পাতার গন্ধে ঠান্ডা লাগার উপশম– আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ আরও বলেন যে, পুদিনা পাতার সুগন্ধও এতটাই উপকারী যে, কিছুক্ষণ এর গন্ধ গ্রহণ করলে সর্দির মতো সমস্যা একেবারেই সেরে যায়। এর মধ্যে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের মতো গুণাগুণ পাওয়া যায়। যা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার দেয়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি-- তিনি আরও বলেন, পুদিনায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পাশাপাশি অনেক পুষ্টি উপাদান বর্তমান। যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সক্ষম। এটি সেবন করলে মাথাব্যথার মতো সমস্যা দূর হয়। পেটের সমস্যা থাকলেও পুদিনা খাওয়া যেতে পারে। এমনকী বাজারে পুদিনা ট্যাবলেটও পাওয়া যায়। এখানেই শেষ নয়, পুদিনার চাটনি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা সেরে যায়। এছাড়া পেটও থাকে ঠান্ডা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি– তিনি আরও বলেন, পুদিনায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পাশাপাশি অনেক পুষ্টি উপাদান বর্তমান। যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সক্ষম। এটি সেবন করলে মাথাব্যথার মতো সমস্যা দূর হয়। পেটের সমস্যা থাকলেও পুদিনা খাওয়া যেতে পারে। এমনকী বাজারে পুদিনা ট্যাবলেটও পাওয়া যায়। এখানেই শেষ নয়, পুদিনার চাটনি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা সেরে যায়। এছাড়া পেটও থাকে ঠান্ডা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
প্রতিদিন পুদিনার শরবত পান করলে শরীরে কখনওই জলের অভাব হবে না। শুধু তা-ই নয়, কয়েকটা পুদিনা পাতা চিবিয়ে খেলে বুকে জমে থাকা শ্লেষ্মা নিরাময় হয়। এমনকী এটি হিমোগ্লোবিনের মাত্রাও বৃদ্ধি পায়।
প্রতিদিন পুদিনার শরবত পান করলে শরীরে কখনওই জলের অভাব হবে না। শুধু তা-ই নয়, কয়েকটা পুদিনা পাতা চিবিয়ে খেলে বুকে জমে থাকা শ্লেষ্মা নিরাময় হয়। এমনকী এটি হিমোগ্লোবিনের মাত্রাও বৃদ্ধি পায়।

Hair Growth Vitamin: এই ভিটামিন না থাকলেই চুল হয়ে যায় খসখসে, প্রাণহীন…খাবেন কোন কোন খাবার, এক মাসেই সুন্দর-সুস্থ চুল

অনেক কারণে চুল পড়া বা পাতলা হতে পারে। পুষ্টির অভাবেও চুল পাতলা হয়ে যায়। আপনি যদি আপনার চুল পড়া নিয়ে চিন্তিত হন, তাহলে অবশ্যই আপনার খাদ্যতালিকায় প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান যোগ করুন।
অনেক কারণে চুল পড়া বা পাতলা হতে পারে। পুষ্টির অভাবেও চুল পাতলা হয়ে যায়। আপনি যদি আপনার চুল পড়া নিয়ে চিন্তিত হন, তাহলে অবশ্যই আপনার খাদ্যতালিকায় প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান যোগ করুন।
কিন্তু জানেন কি, কোন ভিটামিনের অভাবে আপনার চুল পড়ে? কোন ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে আপনার চুলের স্বাস্থ্য এবং জেল্লা ফিরে আসে৷
কিন্তু জানেন কি, কোন ভিটামিনের অভাবে আপনার চুল পড়ে? কোন ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে আপনার চুলের স্বাস্থ্য এবং জেল্লা ফিরে আসে৷
নিউইয়র্কের কসমেটিক স্কিন স্পেশালিস্ট মিশেল গ্রিন জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্যকর চুলের বৃদ্ধির জন্য ভিটামিন অপরিহার্য৷ চুল পড়া ও পাতলা হওয়া রোধ করতে ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার দুর্দান্ত কার্যকরী প্রমাণিত হতে পারে।
নিউইয়র্কের কসমেটিক স্কিন স্পেশালিস্ট মিশেল গ্রিন জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্যকর চুলের বৃদ্ধির জন্য ভিটামিন অপরিহার্য৷ চুল পড়া ও পাতলা হওয়া রোধ করতে ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার দুর্দান্ত কার্যকরী প্রমাণিত হতে পারে।
চুলের বৃদ্ধির জন্য সেরা ভিটামিনগুলির মধ্যে অন্যতম হল ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন ই৷ এছাড়াও, চুলের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন জিঙ্ক, বায়োটিন এবং আয়রন।
চুলের বৃদ্ধির জন্য সেরা ভিটামিনগুলির মধ্যে অন্যতম হল ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন ই৷ এছাড়াও, চুলের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন জিঙ্ক, বায়োটিন এবং আয়রন।
মিশেল গ্রিন জানাচ্ছেন, ভিটামিন বি চুলের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন বি যেমন ভিটামিন B7 (বায়োটিন) এবং B12 চুলকে মজবুত ও কন্ডিশনড করে।
মিশেল গ্রিন জানাচ্ছেন, ভিটামিন বি চুলের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন বি যেমন ভিটামিন B7 (বায়োটিন) এবং B12 চুলকে মজবুত ও কন্ডিশনড করে।
গবেষণা দেখা যায় যে, সুষম খাদ্য খেলে যে কোনও মানুষই সহজে তাঁর দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় ভিটামিন বি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। ভিটামিন বি অনেক ধরনের খাবারেই পাওয়া যায়। যার মধ্যে রয়েছে শস্য, মাংস, মাছ, ডিম, ড্রাই ফ্রুট এবং অ্যাভোকাডো।
গবেষণা দেখা যায় যে, সুষম খাদ্য খেলে যে কোনও মানুষই সহজে তাঁর দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় ভিটামিন বি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। ভিটামিন বি অনেক ধরনের খাবারেই পাওয়া যায়। যার মধ্যে রয়েছে শস্য, মাংস, মাছ, ডিম, ড্রাই ফ্রুট এবং অ্যাভোকাডো।
বায়োটিন, ভিটামিন বি7  নামেও পরিচিত। এটি একটি জটিল ভিটামিন যা চুলের বৃদ্ধির জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। বায়োটিন লোহিত রক্তকণিকা তৈরি করতে কাজ করে, যা মাথার ত্বক এবং চুলের ফলিকলে অক্সিজেন এবং পুষ্টি বহন করে। এটি কেরাটিন উৎপাদনেও গুরুত্বপূর্ণ, যা চুলের প্রোটিন।

বায়োটিন, ভিটামিন বি7 নামেও পরিচিত। এটি একটি জটিল ভিটামিন যা চুলের বৃদ্ধির জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। বায়োটিন লোহিত রক্তকণিকা তৈরি করতে কাজ করে, যা মাথার ত্বক এবং চুলের ফলিকলে অক্সিজেন এবং পুষ্টি বহন করে। এটি কেরাটিন উৎপাদনেও গুরুত্বপূর্ণ, যা চুলের প্রোটিন।

আপনি দুধ, ডিম, কলা, মাছ,  রাঙালু এবং বাদাম খেয়ে শরীরে বায়োটিন সরবরাহ বাড়াতে পারেন। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন শিম, মাছ এবং মাংস খেলে আপনার চুলের প্রোটিন অর্থাৎ কেরাটিন তৈরি হয়।
আপনি দুধ, ডিম, কলা, মাছ, রাঙালু এবং বাদাম খেয়ে শরীরে বায়োটিন সরবরাহ বাড়াতে পারেন। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন শিম, মাছ এবং মাংস খেলে আপনার চুলের প্রোটিন অর্থাৎ কেরাটিন তৈরি হয়।

Vitamin Deficiency: ভিটামিনের ‘পাওয়ার হাউস’! এই ৩ সবজি রোজ খেলেই হাড় হবে মজবুত, রোগমুক্ত হবে শরীর

 

বাঁকুড়া আয়ুষ শাখা সূত্রে জানানো হয়েছে, আমাদের প্রয়োজনীয় ভিটামিন গুলি ওষুধের দোকানে নয়। পাওয়া যাচ্ছে বাড়ির বাগানে। এই ভিটামিন গুলির মধ্যে অন্যতম হল, ভিটামিন কে। এই ভিটামিন শরীরে ম্যাজিক এর মত কাজ করে।
বাঁকুড়া আয়ুষ শাখা সূত্রে জানানো হয়েছে, আমাদের প্রয়োজনীয় ভিটামিন গুলি ওষুধের দোকানে নয়। পাওয়া যাচ্ছে বাড়ির বাগানে। এই ভিটামিন গুলির মধ্যে অন্যতম হল, ভিটামিন কে। এই ভিটামিন শরীরে ম্যাজিক এর মত কাজ করে।

 

জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিকের জানানো হয়েছে, ভিটামিনকে শরীরকে শক্তিশালী এবং মজবুত করে তোলে। হাড় হয় শক্ত এবং কেটে গেলে রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে এই ভিটামিন।
জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিকের জানানো হয়েছে, ভিটামিনকে শরীরকে শক্তিশালী এবং মজবুত করে তোলে। হাড় হয় শক্ত এবং কেটে গেলে রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে এই ভিটামিন।

 

ভিটামিন কে প্রদাহ হ্রাস করে, ডায়াবেটিসের চিকিত্সা এবং ধমনীতে প্লেক গঠন প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। গাঢ় পাতাযুক্তসবুজ শাক-সবজিতেপ্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ফলিক অ্যাসিড, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি এবং ফাইটোকেমিক্যাল রয়েছে, যা সবই কার্ডিওভাসকুলার রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
ভিটামিন কে প্রদাহ হ্রাস করে, ডায়াবেটিসের চিকিত্সা এবং ধমনীতে প্লেক গঠন প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। গাঢ় পাতাযুক্তসবুজ শাক-সবজিতেপ্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ফলিক অ্যাসিড, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি এবং ফাইটোকেমিক্যাল রয়েছে, যা সবই কার্ডিওভাসকুলার রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।

 

কাঁচা লঙ্কা খেলে রক্তচাপ কমে যায়। এটি খাওয়ার ফলে ফাইব্রিনোলাইটিক কার্যকলাপও বৃদ্ধি পায়। হজমের জন্য ভাল:কাঁচা লঙ্কাফাইবারে সমৃদ্ধ, যা কোলন পরিষ্কার করে এবং নিয়মিত মলত্যাগে সাহায্য করে। কাঁচা লঙ্কায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন কে রয়েছে।
কাঁচা লঙ্কা খেলে রক্তচাপ কমে যায়। এটি খাওয়ার ফলে ফাইব্রিনোলাইটিক কার্যকলাপও বৃদ্ধি পায়। হজমের জন্য ভাল:কাঁচা লঙ্কাফাইবারে সমৃদ্ধ, যা কোলন পরিষ্কার করে এবং নিয়মিত মলত্যাগে সাহায্য করে। কাঁচা লঙ্কায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন কে রয়েছে।

 

 ভিটামিন কে সমৃদ্ধ বাঁধাকপি। নিয়মিত বাঁধাকপি খেলে হজমশক্তি ভালো হয়। বাঁধাকপি কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ভূমিকা রাখে। বাঁধাকপিতে থাকা সালফার যৌগগুলি পরিপাকতন্ত্রের প্রদাহ কমাতেও ভূমিকা রাখে।
ভিটামিন কে সমৃদ্ধ বাঁধাকপি। নিয়মিত বাঁধাকপি খেলে হজমশক্তি ভালো হয়। বাঁধাকপি কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ভূমিকা রাখে। বাঁধাকপিতে থাকা সালফার যৌগগুলি পরিপাকতন্ত্রের প্রদাহ কমাতেও ভূমিকা রাখে।

 

 লেটুসপাতায় ভিটামিন কে আছে। ভিটামিন কে হাড়ের মেটাবলিজম বাড়ায়। লেটুসপাতা দ্রুত হাড় ক্ষয় হওয়া থেকে শরীরকে রক্ষা করে। লেটুসপাতার পুষ্টি উপাদান হাত-পা ফুলে যাওয়া, কিডনির পাথর, কিডনির কার্যহীনতা, মূত্রথলির ইনফেকশন ও কিডনির ব্যথায় লেটুসপাতা উপকারী।
লেটুসপাতায় ভিটামিন কে আছে। ভিটামিন কে হাড়ের মেটাবলিজম বাড়ায়। লেটুসপাতা দ্রুত হাড় ক্ষয় হওয়া থেকে শরীরকে রক্ষা করে। লেটুসপাতার পুষ্টি উপাদান হাত-পা ফুলে যাওয়া, কিডনির পাথর, কিডনির কার্যহীনতা, মূত্রথলির ইনফেকশন ও কিডনির ব্যথায় লেটুসপাতা উপকারী।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জী

Cucumber Peels Health Benefits: শসা নয়, শসার খোসাতেই আছে জাদু! দৃষ্টিশক্তি হবে তুখোড়, ভিটামিন এ-তে ভরপুর

গরমে সকলেই রোজ শসা খায়। কিন্তু খোসা বাদ দিয়ে শসা খায় সকলে। কিন্তু আমরা অনকেই জানিনা শসার খোসার উপকারিতা। খোসা সমেত শসা খেলে স্বাস্থ‍্যের উন্নতি হয়।
গরমে সকলেই রোজ শসা খায়। কিন্তু খোসা বাদ দিয়ে শসা খায় সকলে। কিন্তু আমরা অনকেই জানিনা শসার খোসার উপকারিতা। খোসা সমেত শসা খেলে স্বাস্থ‍্যের উন্নতি হয়।
শসার খোসায় থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ, ভিটামিন ও প্রচুর ফাইবার। শসার খোসার বিটা ক্যারোটিন শরীরে ভিটামিন এ তৈরি করে। চোখ ভাল রাখে এই উপাদান।
শসার খোসায় থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ, ভিটামিন ও প্রচুর ফাইবার। শসার খোসার বিটা ক্যারোটিন শরীরে ভিটামিন এ তৈরি করে। চোখ ভাল রাখে এই উপাদান।
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়, সংক্রমণ থেকে চোখ বাঁচায় ভিটামিন এ। ওজন কমাতে, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল কমায় শসার ফাইবার।
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়, সংক্রমণ থেকে চোখ বাঁচায় ভিটামিন এ। ওজন কমাতে, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল কমায় শসার ফাইবার।
শসায় থাকে বেশ অনেকটা ইনসলিউবল ফাইবার। এই ফাইবার অন্ত্রের মল পরিষ্কার করে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। শসার খোসার উপাদান রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রিত হয়।
শসায় থাকে বেশ অনেকটা ইনসলিউবল ফাইবার। এই ফাইবার অন্ত্রের মল পরিষ্কার করে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। শসার খোসার উপাদান রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রিত হয়।
ডায়াবেটিস না থাকলে হার্ট, কিডনি, স্নায়ুর রোগ আর চোখ ভাল থাকে। এসব ঠিক রাখতে খোসা শুদ্ধ শসা খান। ত্বকের স্বাস্থ্য ভাল রাখে শসার খোসা।
ডায়াবেটিস না থাকলে হার্ট, কিডনি, স্নায়ুর রোগ আর চোখ ভাল থাকে। এসব ঠিক রাখতে খোসা শুদ্ধ শসা খান। ত্বকের স্বাস্থ্য ভাল রাখে শসার খোসা।
ত্বকের সমস্যায় শসার খোসা ভাল কাজে দেয়। ডার্ক সার্কেলে আর ব্রণয় শসার খোসা লাগালে ভাল ফল দেয়। শসার খোসা ত্বক উজ্জ্বল করে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
ত্বকের সমস্যায় শসার খোসা ভাল কাজে দেয়। ডার্ক সার্কেলে আর ব্রণয় শসার খোসা লাগালে ভাল ফল দেয়। শসার খোসা ত্বক উজ্জ্বল করে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

 

 

Source of Vitamins: হুবহু ধনেপাতার মতো দেখতে! ভিটামিন C থেকে E…কী নেই এতে…ত্বক রাখে টান টান, মজবুত করে হাড়, জানেন এটা কী?

দেখতে একেবারেই ধনেপাতার মতো। কিন্তু, ধনেপাতা নয়। এই পাতাই একাধিক ভিটামিনের ভাঁড়ার। একাধিক রোগের সমাধান লুকিয়ে রয়েছে এই গাছের পাতায়৷
দেখতে একেবারেই ধনেপাতার মতো। কিন্তু, ধনেপাতা নয়। এই পাতাই একাধিক ভিটামিনের ভাঁড়ার। একাধিক রোগের সমাধান লুকিয়ে রয়েছে এই গাছের পাতায়৷
 ধনে পাতার মতো দেখতে এই পাতায় থাকে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ভিটামিন সি-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট৷ যা ক্যান্সার এবং আলঝাইমার্সের মতো অনেক রোগের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে কাজ করে।
ধনে পাতার মতো দেখতে এই পাতায় থাকে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ভিটামিন সি-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট৷ যা ক্যান্সার এবং আলঝাইমার্সের মতো অনেক রোগের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে কাজ করে।
এই পাতা প্রদাহ কমাতে, ত্বকের উন্নতি করতে এবং হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে। আসুন জেনে নিই ধনে পাতার মতো এই পাতার উপকারিতা।
এই পাতা প্রদাহ কমাতে, ত্বকের উন্নতি করতে এবং হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে। আসুন জেনে নিই ধনে পাতার মতো এই পাতার উপকারিতা।
 কথা হচ্ছে পার্সলে পাতার কথা৷ এটি এমন একটি পাতা যাতে একাধিক রকমের ভেষজ গুণাবলি রয়েছে৷ এটি স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে৷ হেলথলাইনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, পার্সলে খেলে স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়। আসলে, পার্সলে এপিজেনিন নামে একটি প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে যা স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক।
কথা হচ্ছে পার্সলে পাতার কথা৷ এটি এমন একটি পাতা যাতে একাধিক রকমের ভেষজ গুণাবলি রয়েছে৷ এটি স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে৷ হেলথলাইনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, পার্সলে খেলে স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়। আসলে, পার্সলে এপিজেনিন নামে একটি প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে যা স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক।
ফোলাভাব বা প্রদাহ থেকে মুক্তি দেয়: পার্সলে ফোলাভাব বা প্রদাহ কমাতেও কার্যকর। এতে থাকে পার্সলে ভিটামিন সি, এ এবং ই এর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি জয়েন্টের ফোলাভাব কমানোর ক্ষমতাও রাখে।
ফোলাভাব বা প্রদাহ থেকে মুক্তি দেয়: পার্সলে ফোলাভাব বা প্রদাহ কমাতেও কার্যকর। এতে থাকে পার্সলে ভিটামিন সি, এ এবং ই এর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি জয়েন্টের ফোলাভাব কমানোর ক্ষমতাও রাখে।
ত্বককে স্বাস্থ্যকর করে: নিয়মিত পার্সলে খাওয়া আপনার ত্বকে অনেক উপকার দেয়। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি ফাইন লাইন এবং বলিরেখা দূর করতেও সাহায্য করে।
ত্বককে স্বাস্থ্যকর করে: নিয়মিত পার্সলে খাওয়া আপনার ত্বকে অনেক উপকার দেয়। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি ফাইন লাইন এবং বলিরেখা দূর করতেও সাহায্য করে।
হাড় মজবুত করে: পার্সলেতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন কে হাড়ের জন্য উপকারী। আপনার খাবারে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন কে হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে।
হাড় মজবুত করে: পার্সলেতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন কে হাড়ের জন্য উপকারী। আপনার খাবারে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন কে হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে।
মূত্রাশয়ের সংক্রমণে উপকারী: পার্সলে মূত্রনালীর, কিডনি এবং মূত্রাশয়ের পাথরের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এতে কিছু রাসায়নিক উপাদান রয়েছে যা অন্ত্র, মূত্রাশয় এবং জরায়ুতে পেশী সংকোচনের জন্য দায়ী। এই ঔষধি পিরিয়ড ক্র্যাম্প থেকেও দারুণ উপশম দেয়।
মূত্রাশয়ের সংক্রমণে উপকারী: পার্সলে মূত্রনালীর, কিডনি এবং মূত্রাশয়ের পাথরের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এতে কিছু রাসায়নিক উপাদান রয়েছে যা অন্ত্র, মূত্রাশয় এবং জরায়ুতে পেশী সংকোচনের জন্য দায়ী। এই ঔষধি পিরিয়ড ক্র্যাম্প থেকেও দারুণ উপশম দেয়।

Vitamin Overdose: জানেন শরীরে কোন ভিটামিনের আধিক্যে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে? মুঠো মুঠো ওষুধ খাওয়ার আগে সাবধান!

শরীরের জন্য যে যে ভিটামিনগুলি অত্যন্ত জরুরি, তার মধ্যে অন্যতম হল ভিটামিন ডি। এই ভিটামিনটির অভাবে একাধিক রোগ হয় শরীরে। হাড় দুর্বল হয়ে যায়। মানসিক সমস্যা দেখা দিতে থাকে। কিন্তু মনে রাখবেন কোনও কিছুই অতিরিক্ত ভাল না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শরীরের জন্য যে যে ভিটামিনগুলি অত্যন্ত জরুরি, তার মধ্যে অন্যতম হল ভিটামিন ডি। এই ভিটামিনটির অভাবে একাধিক রোগ হয় শরীরে। হাড় দুর্বল হয়ে যায়। মানসিক সমস্যা দেখা দিতে থাকে। কিন্তু মনে রাখবেন কোনও কিছুই অতিরিক্ত ভাল না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
গত ৪ মার্চ ভিটামিন ডি-এর অভাবে নয়, ভিটামিন ডি-এর আধিক্যের কারণেই মারা গেলেন এক ব্যক্তি। ব্রিটেনের ওই ব্যক্তির বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। শরীরে অত্যাধিক পরিমাণে ভিটামিন ডি প্রবেশ করায় মৃত্যু হয় তাঁর।
গত ৪ মার্চ ভিটামিন ডি-এর অভাবে নয়, ভিটামিন ডি-এর আধিক্যের কারণেই মারা গেলেন এক ব্যক্তি। ব্রিটেনের ওই ব্যক্তির বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। শরীরে অত্যাধিক পরিমাণে ভিটামিন ডি প্রবেশ করায় মৃত্যু হয় তাঁর।
সাধারণত ভিটামিন ডি-এর অভাব নিয়েই নিয়মিত আলোচনা শোনা যায়। কিন্তু ভিটামিন ডি-এর আধিক্যও শরীরের জন্য ভাল নয়। মৃত ব্যক্তির শরীরে হাইপারক্যালসিমিয়া দেখা যায়। এর অর্থ শরীরে ক্যালসিয়ামের আধিক্য।
সাধারণত ভিটামিন ডি-এর অভাব নিয়েই নিয়মিত আলোচনা শোনা যায়। কিন্তু ভিটামিন ডি-এর আধিক্যও শরীরের জন্য ভাল নয়। মৃত ব্যক্তির শরীরে হাইপারক্যালসিমিয়া দেখা যায়। এর অর্থ শরীরে ক্যালসিয়ামের আধিক্য।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, হাইপারক্যালশেমিয়ার সঙ্গে ভিটামিন ডি-র প্রত্যক্ষ যোগ রয়েছে। তাই এই ভিটামিন যেমন ভাল, তেমন মাত্রাছাড়া হলে আবার বিপদেরও।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, হাইপারক্যালশেমিয়ার সঙ্গে ভিটামিন ডি-র প্রত্যক্ষ যোগ রয়েছে। তাই এই ভিটামিন যেমন ভাল, তেমন মাত্রাছাড়া হলে আবার বিপদেরও।
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথের মত অনুসারে, প্রাপ্তবয়স্কদের শরীরে ১০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন ডি-র প্রয়োজন। তবে ব্যক্তিভেদে এই চাহিদা কমবেশি হতে পারে, পুরোটাই নির্ভর করে সেই ব্যক্তির জীবনধারা ও খাদ্যাভ্যাসের উপর।
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথের মত অনুসারে, প্রাপ্তবয়স্কদের শরীরে ১০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন ডি-র প্রয়োজন। তবে ব্যক্তিভেদে এই চাহিদা কমবেশি হতে পারে, পুরোটাই নির্ভর করে সেই ব্যক্তির জীবনধারা ও খাদ্যাভ্যাসের উপর।
যাঁরা স্বাস্থ্যকর খাবার খান, তাঁরা দীর্ঘজীবন লাভ করেন। স্থূলতা, হৃদরোগ, টাইপ ২ ডায়াবেটিস ও নির্দিষ্ট কিছু ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি তাঁদের কম থাকে। এই কারণেই আপনার নিজের ও আপনার প্রিয়জনদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং রোগ প্রতিরোধে পদক্ষেপ গ্রহণ করা এত গুরুত্বপূর্ণ।
যাঁরা স্বাস্থ্যকর খাবার খান, তাঁরা দীর্ঘজীবন লাভ করেন। স্থূলতা, হৃদরোগ, টাইপ ২ ডায়াবেটিস ও নির্দিষ্ট কিছু ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি তাঁদের কম থাকে। এই কারণেই আপনার নিজের ও আপনার প্রিয়জনদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং রোগ প্রতিরোধে পদক্ষেপ গ্রহণ করা এত গুরুত্বপূর্ণ।
নিয়মিত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাদ্যগ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে যদি কিছু হেল্থ সাপ্লিমেন্ট খান যেমন, ভিটামিন ডি-- তাহলে অনেক উপকার পেতে পারেন। কিন্তু কতটা খাবেন, কার শরীরে কতটা প্রয়োজন তা পরীক্ষা না করে কারও কথায় কখনওই খাবেন না ভিটামিন ডি।
নিয়মিত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাদ্যগ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে যদি কিছু হেল্থ সাপ্লিমেন্ট খান যেমন, ভিটামিন ডি– তাহলে অনেক উপকার পেতে পারেন। কিন্তু কতটা খাবেন, কার শরীরে কতটা প্রয়োজন তা পরীক্ষা না করে কারও কথায় কখনওই খাবেন না ভিটামিন ডি।
শরীর সূর্যালোক থেকে ভিটামিন ডি তৈরি হতে পারে, তবুও কিছু মানুষের ক্ষেত্রে এর ঘাটতি দেখা দিতে পারে। যেমন যারা উচ্চ দূষণযুক্ত অঞ্চলে বাস করেন অথবা নাইট শিফ্টে কাজ করেন তারা যথেষ্ট সূর্যালোক থেকে বঞ্চিত হন। আবার ত্বকের রঙ গাঢ় হলে সূর্যের আলো থেকে কম ভিটামিন ডি সংশ্লেষিত হয়। কিন্তু চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই ভিটামিন খাবেন না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শরীর সূর্যালোক থেকে ভিটামিন ডি তৈরি হতে পারে, তবুও কিছু মানুষের ক্ষেত্রে এর ঘাটতি দেখা দিতে পারে। যেমন যারা উচ্চ দূষণযুক্ত অঞ্চলে বাস করেন অথবা নাইট শিফ্টে কাজ করেন তারা যথেষ্ট সূর্যালোক থেকে বঞ্চিত হন। আবার ত্বকের রঙ গাঢ় হলে সূর্যের আলো থেকে কম ভিটামিন ডি সংশ্লেষিত হয়। কিন্তু চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই ভিটামিন খাবেন না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Multi Vitamin Side Effects: না ভেবেই কাঁড়ি কাঁড়ি মাল্টি ভিটামিন খান? কিডনি স্টোন থেকে হার্টের অসুখ…ফল হতে পারে মারাত্মক!

সারাদিন বাড়ি থেকে অফিস আর অফিস থেকে বাড়ি৷ ওয়ার্কিং আওয়ার্সও আজকাল ১০ থেকে ১২ ঘণ্টার নীচে হয় না৷ ফলত, সবসময়ই যেন আমাদের ঘিরে থাকে ক্লান্তি, দুর্বলতা৷ তার উপর বাড়িতে ঠিকমতো খাওয়ার সুযোগ না থাকায় আজকাল আমরা অনেকেই বাইরের অপুষ্টিকর খাবার খেয়ে পেট ভরাই৷ ফলে শরীর কিছুতেই তার হৃত শক্তি পুনরুদ্ধার করতে পারে না৷
সারাদিন বাড়ি থেকে অফিস আর অফিস থেকে বাড়ি৷ ওয়ার্কিং আওয়ার্সও আজকাল ১০ থেকে ১২ ঘণ্টার নীচে হয় না৷ ফলত, সবসময়ই যেন আমাদের ঘিরে থাকে ক্লান্তি, দুর্বলতা৷ তার উপর বাড়িতে ঠিকমতো খাওয়ার সুযোগ না থাকায় আজকাল আমরা অনেকেই বাইরের অপুষ্টিকর খাবার খেয়ে পেট ভরাই৷ ফলে শরীর কিছুতেই তার হৃত শক্তি পুনরুদ্ধার করতে পারে না৷
এমন পরিস্থিতিতে আমরা অনেকেই শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করতে মাল্টি ভিটামিনের সাহায্য নিই৷ কিন্তু, সেসব মাল্টি ভিটামিনই বাজার চলতি৷ চিকি়ৎসকের পরামর্শ নিয়ে আর মাল্টিভিটামিন আর ক’জন? কিন্তু, জানেন কি, প্রতিদিন এই ভাবে মাল্টি ভিটামিন খাওয়ার ফলে কী ক্ষতি হতে পারে শরীরের?
এমন পরিস্থিতিতে আমরা অনেকেই শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করতে মাল্টি ভিটামিনের সাহায্য নিই৷ কিন্তু, সেসব মাল্টি ভিটামিনই বাজার চলতি৷ চিকি়ৎসকের পরামর্শ নিয়ে আর মাল্টিভিটামিন আর ক’জন? কিন্তু, জানেন কি, প্রতিদিন এই ভাবে মাল্টি ভিটামিন খাওয়ার ফলে কী ক্ষতি হতে পারে শরীরের?
আপনার শরীরের জন্য কোন মাল্টিভিটামিন কত মাত্রায় নিয়মিত খাওয়া উচিত, তা একমাত্র বলতে পারেন চিকিৎসকেরাই৷ কিন্তু, আজকাল আমরা শরীরের ক্লান্তি, পুষ্টি ঘাটতি দূর করতে বাজার থেকেই প্রচলিত মাল্টি ভিটামিন কিনে খেতে শুরু করে দিনই৷ বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, প্রথমত, এই মাল্টি ভিটামিন কিন্তু, কোনও পুষ্টিকর সুষম খাদ্যের বিকল্প হতে পারে না৷ আসুন জেনে নিই, অতিরিক্ত বা না জেনেবুঝে মাল্টি ভিটামিন খাওয়া আমাদের শরীরে কী কী মারত্মক প্রভাব ফেলতে পারে!
আপনার শরীরের জন্য কোন মাল্টিভিটামিন কত মাত্রায় নিয়মিত খাওয়া উচিত, তা একমাত্র বলতে পারেন চিকিৎসকেরাই৷ কিন্তু, আজকাল আমরা শরীরের ক্লান্তি, পুষ্টি ঘাটতি দূর করতে বাজার থেকেই প্রচলিত মাল্টি ভিটামিন কিনে খেতে শুরু করে দিনই৷ বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, প্রথমত, এই মাল্টি ভিটামিন কিন্তু, কোনও পুষ্টিকর সুষম খাদ্যের বিকল্প হতে পারে না৷ আসুন জেনে নিই, অতিরিক্ত বা না জেনেবুঝে মাল্টি ভিটামিন খাওয়া আমাদের শরীরে কী কী মারত্মক প্রভাব ফেলতে পারে!
ফ্যাট সলিউবল ভিটামিন, যেমন ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে, অতিরিক্ত খেলে তা শরীরে ক্রমাগত জমা হতে থাকে৷ ভিটামিন এ -এর বিষক্রিয়া আমাদের শরীরে নানা ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে৷ এতে মাথাঘোড়নো, বমি ভাব, ত্বকে অনাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন হতে পারে৷ অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি হলে তা লিভারের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে৷ ভিটামিন এ-এর ওভারডোজ হাড়েও মারাত্মক যন্ত্রণার কারণ হতে পারে৷
ফ্যাট সলিউবল ভিটামিন, যেমন ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে, অতিরিক্ত খেলে তা শরীরে ক্রমাগত জমা হতে থাকে৷ ভিটামিন এ -এর বিষক্রিয়া আমাদের শরীরে নানা ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে৷ এতে মাথাঘোড়নো, বমি ভাব, ত্বকে অনাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন হতে পারে৷ অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি হলে তা লিভারের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে৷ ভিটামিন এ-এর ওভারডোজ হাড়েও মারাত্মক যন্ত্রণার কারণ হতে পারে৷
অতিরিক্ত মাল্টিভিটামিন খাওয়া আমাদের শরীরের স্বাভাবিক হজমশক্তিকে নষ্ট করে দিতে পারে৷। কিছু ভিটামিন এবং মিনারেলস যেমন আয়রন এবং জিঙ্কের ওভারডোট, গ্যাস্ট্রো ইনটেস্টিনাল সমস্যা তৈরি করতে পারে৷ লক্ষণগুলির মধ্যে থাকে বমি বমি ভাব, ডায়েরিয়া এবং পেটে ক্র্যাম্প রয়েছে।
অতিরিক্ত মাল্টিভিটামিন খাওয়া আমাদের শরীরের স্বাভাবিক হজমশক্তিকে নষ্ট করে দিতে পারে৷। কিছু ভিটামিন এবং মিনারেলস যেমন আয়রন এবং জিঙ্কের ওভারডোট, গ্যাস্ট্রো ইনটেস্টিনাল সমস্যা তৈরি করতে পারে৷ লক্ষণগুলির মধ্যে থাকে বমি বমি ভাব, ডায়েরিয়া এবং পেটে ক্র্যাম্প রয়েছে।
ভিটামিন সি বা ডি-এর মতো ভিটামিনের অত্যধিক ব্যবহার কিডনিতে পাথর অর্থাৎ, কিডনি স্টোন হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
ভিটামিন সি বা ডি-এর মতো ভিটামিনের অত্যধিক ব্যবহার কিডনিতে পাথর অর্থাৎ, কিডনি স্টোন হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
যদি আপনি নিয়মিত কোনও কিছুর জন্য ওষুধ খান, তাহলে তার সঙ্গে যে কোনও মাল্টি ভিটামিন খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷ কারণ, অনেক মাল্টি ভিটামিন রয়েছে যা ওষুধের সঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত প্রতিক্রিয়া করে আপনার শরীরে সমস্যা তৈরি করতে পারে৷ যেমন, যাঁরা ব্লাড থিনার জাতীয় ওষুধ খান, তাঁদের ভিটামিন কে বাড়তি খাওয়া এড়িয়ে যাওয়া উচিত৷ ক্যালসিয়াম আলাদা করে খেলে তা অ্যান্টিবায়োটিকের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া করতে পারে৷
যদি আপনি নিয়মিত কোনও কিছুর জন্য ওষুধ খান, তাহলে তার সঙ্গে যে কোনও মাল্টি ভিটামিন খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷ কারণ, অনেক মাল্টি ভিটামিন রয়েছে যা ওষুধের সঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত প্রতিক্রিয়া করে আপনার শরীরে সমস্যা তৈরি করতে পারে৷ যেমন, যাঁরা ব্লাড থিনার জাতীয় ওষুধ খান, তাঁদের ভিটামিন কে বাড়তি খাওয়া এড়িয়ে যাওয়া উচিত৷ ক্যালসিয়াম আলাদা করে খেলে তা অ্যান্টিবায়োটিকের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া করতে পারে৷
অতিরিক্ত মাল্টি ভিটামিন খেলে আমাদের শরীরে এক বিশেষ রোগও হতে পারে৷ তার নাম হাইপারভাইটামিনোসিস৷ এর জেরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয় আমাদের শরীরে৷ যেমন, অতিরিক্ত ভিটামিন বি৬ খেলে স্নায়ুর সমস্যা তৈরি হতে পারে৷ বাড়তে পারে হাতে পায়ে ঝিন ঝিন, অসাড়তা৷
অতিরিক্ত মাল্টি ভিটামিন খেলে আমাদের শরীরে এক বিশেষ রোগও হতে পারে৷ তার নাম হাইপারভাইটামিনোসিস৷ এর জেরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয় আমাদের শরীরে৷ যেমন, অতিরিক্ত ভিটামিন বি৬ খেলে স্নায়ুর সমস্যা তৈরি হতে পারে৷ বাড়তে পারে হাতে পায়ে ঝিন ঝিন, অসাড়তা৷
ভিটামিন ই আমাদের রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলতে পারে৷ যাঁরা বিশেষত ব্লাড থিনার জাতীয় ওষুধ খান তাঁদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ই এর ওভারডোজ মারাত্মক৷
ভিটামিন ই আমাদের রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলতে পারে৷ যাঁরা বিশেষত ব্লাড থিনার জাতীয় ওষুধ খান তাঁদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ই এর ওভারডোজ মারাত্মক৷
শরীরে ভারসাম্য নষ্ট করে৷ যেমন, অতিরিক্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম খেলে তা শরীরের ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রাকে বিঘ্নিত করে৷ যার জেরে গায়ে হাতে পায়ে ব্যথা এবং হার্ট প্যালপিটেশন বা বক ধড়ফড় করার মতো সমস্যা বাড়ে৷
শরীরে ভারসাম্য নষ্ট করে৷ যেমন, অতিরিক্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম খেলে তা শরীরের ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রাকে বিঘ্নিত করে৷ যার জেরে গায়ে হাতে পায়ে ব্যথা এবং হার্ট প্যালপিটেশন বা বক ধড়ফড় করার মতো সমস্যা বাড়ে৷
অতিরিক্ত ভিটামিন বি৬, অর্থাৎ, পাইরিডক্সিন পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথির কারণ হতে পারে৷ এর পলে হাতে পায়ে ব্যথা, ঝিন ঝিন ভাব এবং পায়ের পাতায়, আঙুলে ব্যথার মতো সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে৷
অতিরিক্ত ভিটামিন বি৬, অর্থাৎ, পাইরিডক্সিন পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথির কারণ হতে পারে৷ এর পলে হাতে পায়ে ব্যথা, ঝিন ঝিন ভাব এবং পায়ের পাতায়, আঙুলে ব্যথার মতো সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে৷

Vitamin Diet Combo: ভিটামিনের ভাণ্ডার…! এই ৫ Diet ‘কম্বো’ শক্তির ‘পাওয়ার হাউস’! একসঙ্গে খেলেই ‘ডাবল লাভ’! ৩ নম্বরটা চমকে দেবে নিশ্চিত!

ওষুধ বিষূধ যেমন রোগ ব্যাধি থেকে আমাদের রক্ষা করে, ঠিক তেমনই সুস্থ থাকার জন্য এবং একইসঙ্গে দীর্ঘদিন স্বাস্থ্যকর জীবন পেতে হলে সঠিক খাদ্য নির্বাচন কিন্তু খুবই জরুরি। আজ এই প্রতিবেদনে এমন কিছু খাবারের 'জুড়ি' জেনে নেওয়া যাক যাদের হাত ধরে শরীরের কোণায় কোণায় পৌঁছে যাবে প্রতিটি ভিটামিন।
ওষুধ বিষূধ যেমন রোগ ব্যাধি থেকে আমাদের রক্ষা করে, ঠিক তেমনই সুস্থ থাকার জন্য এবং একইসঙ্গে দীর্ঘদিন স্বাস্থ্যকর জীবন পেতে হলে সঠিক খাদ্য নির্বাচন কিন্তু খুবই জরুরি। আজ এই প্রতিবেদনে এমন কিছু খাবারের ‘জুড়ি’ জেনে নেওয়া যাক যাদের হাত ধরে শরীরের কোণায় কোণায় পৌঁছে যাবে প্রতিটি ভিটামিন।
গাড়ি চালানোর জন্য যেমন জ্বালানীর প্রয়োজন, তেমনি মানবদেহকে চালাতে প্রয়োজন হয় সঠিক খাদ্যের। যদিও খাবারের কাজ মূলত আমাদের এনার্জি দেওয়া। তবে একই সঙ্গে স্বাদের কারণে আমরা অনেক সময় এমন জিনিসও খেয়ে থাকি যা আমাদের শরীরের উপকারের চেয়ে ক্ষতি করে ফেলে বেশি। ডায়েটিশিয়ান ডাঃ শ্বেতা শাহের কাছ থেকে জেনে নিন এমন কিছু খাবারের সংমিশ্রণ বা কম্বিনেশন যা একসঙ্গে খেলে আপনার খাবার হয়ে উঠবে 'সুপারফুড'।
গাড়ি চালানোর জন্য যেমন জ্বালানীর প্রয়োজন, তেমনি মানবদেহকে চালাতে প্রয়োজন হয় সঠিক খাদ্যের। যদিও খাবারের কাজ মূলত আমাদের এনার্জি দেওয়া। তবে একই সঙ্গে স্বাদের কারণে আমরা অনেক সময় এমন জিনিসও খেয়ে থাকি যা আমাদের শরীরের উপকারের চেয়ে ক্ষতি করে ফেলে বেশি। ডায়েটিশিয়ান ডাঃ শ্বেতা শাহের কাছ থেকে জেনে নিন এমন কিছু খাবারের সংমিশ্রণ বা কম্বিনেশন যা একসঙ্গে খেলে আপনার খাবার হয়ে উঠবে ‘সুপারফুড’।
আয়ুর্বেদে, আমাদের এমন অনেক খাবারের কথা বলা হয় যা একসঙ্গে খাওয়া এড়িয়ে যাওয়া উচিত। যেমন দুধ ও দই দিয়ে তৈরি জিনিস একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয় বা তরমুজ খাওয়ার পর জল পান করা উচিত নয়।
আয়ুর্বেদে, আমাদের এমন অনেক খাবারের কথা বলা হয় যা একসঙ্গে খাওয়া এড়িয়ে যাওয়া উচিত। যেমন দুধ ও দই দিয়ে তৈরি জিনিস একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয় বা তরমুজ খাওয়ার পর জল পান করা উচিত নয়।
কিন্তু আজ আমরা আপনাকে এমন কিছু খাবারের কথা বলতে চলেছি, যেগুলি একসঙ্গে খেলে আপনার জন্য 'সুপারফুড' হয়ে যাবে। একটি অপরটির সঙ্গে একযোগে খাবারের শক্তি বহুগুণ বাড়িয়ে দেবে। আর তার থেকে শরীর পেয়ে যাবে পুষ্টি ও ভিটামিনের অমূল্য শক্তি। চলুন এমন কয়েকটি খাবারের কথা জেনে নেওয়া যাক।
কিন্তু আজ আমরা আপনাকে এমন কিছু খাবারের কথা বলতে চলেছি, যেগুলি একসঙ্গে খেলে আপনার জন্য ‘সুপারফুড’ হয়ে যাবে। একটি অপরটির সঙ্গে একযোগে খাবারের শক্তি বহুগুণ বাড়িয়ে দেবে। আর তার থেকে শরীর পেয়ে যাবে পুষ্টি ও ভিটামিনের অমূল্য শক্তি। চলুন এমন কয়েকটি খাবারের কথা জেনে নেওয়া যাক।
পোহা এবং লেবু: মধ্যপ্রদেশ এবং মহারাষ্ট্রের এই প্রিয় ব্রেকফাস্ট, 'কান্দা-পোহা' বা 'পোহা' আজ উত্তর ভারতের প্রতিটি বাড়িতে তৈরি করা হয়। খুব কম মানুষই জানেন যে পোহা আয়রনের একটি সমৃদ্ধ উৎস এবং আয়রন শোষণের জন্য ভিটামিন সি প্রয়োজন তাই, যখন আপনি লেবুর সঙ্গে পোহা খাবেন, তখন পোহা থেকে আয়রন আপনার শরীরে ভালভাবে শোষিত হবে এবং এটি আপনার সকালের ব্রেকফাস্ট হিসেবে মুহূর্তে হয়ে যায় 'সুপার ব্রেকফাস্ট'।
পোহা এবং লেবু: মধ্যপ্রদেশ এবং মহারাষ্ট্রের এই প্রিয় ব্রেকফাস্ট, ‘কান্দা-পোহা’ বা ‘পোহা’ আজ উত্তর ভারতের প্রতিটি বাড়িতে তৈরি করা হয়। খুব কম মানুষই জানেন যে পোহা আয়রনের একটি সমৃদ্ধ উৎস এবং আয়রন শোষণের জন্য ভিটামিন সি প্রয়োজন তাই, যখন আপনি লেবুর সঙ্গে পোহা খাবেন, তখন পোহা থেকে আয়রন আপনার শরীরে ভালভাবে শোষিত হবে এবং এটি আপনার সকালের ব্রেকফাস্ট হিসেবে মুহূর্তে হয়ে যায় ‘সুপার ব্রেকফাস্ট’।
দই ও ড্ৰাই ফ্রুট: দই ও বাদাম বা আমন্ড একসঙ্গে খেলে তা সম্পূর্ণ সর্বাত্মক একটি পুষ্টিকর খাবারে পরিণত হয়। কারণ আপনি দই থেকে প্রোটিন এবং ফাইবার এবং বাদাম থেকে ফ্যাট পাবেন শরীরে। অর্থাৎ শুধু দই খাওয়া বা শুধুমাত্র ড্রাই ফ্রুটস খাওয়ার পরিবর্তে তা মিশিয়ে খেলে তা নিমেষে হয়ে যায় সুপারফুড।
দই ও ড্ৰাই ফ্রুট: দই ও বাদাম বা আমন্ড একসঙ্গে খেলে তা সম্পূর্ণ সর্বাত্মক একটি পুষ্টিকর খাবারে পরিণত হয়। কারণ আপনি দই থেকে প্রোটিন এবং ফাইবার এবং বাদাম থেকে ফ্যাট পাবেন শরীরে। অর্থাৎ শুধু দই খাওয়া বা শুধুমাত্র ড্রাই ফ্রুটস খাওয়ার পরিবর্তে তা মিশিয়ে খেলে তা নিমেষে হয়ে যায় সুপারফুড।
ভাত এবং ডাল: অবাক লাগলেও ভারতীয়দের অতি প্রিয় এবং সবথেকে চেনা এই কম্বোটি কিন্তু একযোগে সুপারফুড। আপনার পছন্দের এই খাবার ডাল এবং ভাত একটি দুর্দান্ত খাবারের কম্বিনেশন।
ভাত এবং ডাল: অবাক লাগলেও ভারতীয়দের অতি প্রিয় এবং সবথেকে চেনা এই কম্বোটি কিন্তু একযোগে সুপারফুড। আপনার পছন্দের এই খাবার ডাল এবং ভাত একটি দুর্দান্ত খাবারের কম্বিনেশন।
ডায়েটিশিয়ান ডক্টর শ্বেতা শাহের মতে, এটি যেকোনও নিরামিষাশী ব্যক্তির জন্য প্রোটিনের সবচেয়ে ভাল উৎস। ডালে লাইসিন নামক প্রোটিন থাকে যা ভাতে থাকে না এবং ভাতে থাকে সালফারযুক্ত অ্যামিনো অ্যাসিড যা ডালে থাকে না। এই দুইয়ের সংমিশ্রণ এই খাবারটিকে একটি সম্পূর্ণ 'প্রোটিন ফুড কম্বো' করে তোলে।
ডায়েটিশিয়ান ডক্টর শ্বেতা শাহের মতে, এটি যেকোনও নিরামিষাশী ব্যক্তির জন্য প্রোটিনের সবচেয়ে ভাল উৎস। ডালে লাইসিন নামক প্রোটিন থাকে যা ভাতে থাকে না এবং ভাতে থাকে সালফারযুক্ত অ্যামিনো অ্যাসিড যা ডালে থাকে না। এই দুইয়ের সংমিশ্রণ এই খাবারটিকে একটি সম্পূর্ণ ‘প্রোটিন ফুড কম্বো’ করে তোলে।
গ্রিন টি এবং লেবু: গ্রিন টি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ। এবার আপনি যদি আপনার গ্রিন টি-তে সামান্য লেবুর রস যোগ করেন তবে আপনার শরীর অ্যান্টি অক্সিডেন্টগুলি আরও ভাল ভাবে সঞ্চয় করতে সক্ষম হয়। এটি আপনার অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য দুর্দান্ত সুপারফুড বিবেচিত হতে পারে।
গ্রিন টি এবং লেবু: গ্রিন টি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ। এবার আপনি যদি আপনার গ্রিন টি-তে সামান্য লেবুর রস যোগ করেন তবে আপনার শরীর অ্যান্টি অক্সিডেন্টগুলি আরও ভাল ভাবে সঞ্চয় করতে সক্ষম হয়। এটি আপনার অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য দুর্দান্ত সুপারফুড বিবেচিত হতে পারে।
হলুদ এবং গোলমরিচ: হলুদের সক্রিয় যৌগ হল কারকিউমিন। কারকিউমিন তখনই আপনার শরীরে ভাল ভাবে শোষিত হয় যখন এতে পেপেরিন যৌগ থাকে। এই পেপারিন যৌগটি গোলমরিচে প্রভূত পরিমানে পাওয়া যায়। আপনি যদি এটির শোষণ আরও বেশি করতে চান তবে আপনি এতে ঘি-এর মতো চর্বিজাতীয় খাবার যোগ করে নিতে পারেন।
হলুদ এবং গোলমরিচ: হলুদের সক্রিয় যৌগ হল কারকিউমিন। কারকিউমিন তখনই আপনার শরীরে ভাল ভাবে শোষিত হয় যখন এতে পেপেরিন যৌগ থাকে। এই পেপারিন যৌগটি গোলমরিচে প্রভূত পরিমানে পাওয়া যায়। আপনি যদি এটির শোষণ আরও বেশি করতে চান তবে আপনি এতে ঘি-এর মতো চর্বিজাতীয় খাবার যোগ করে নিতে পারেন।