Category Archives: পাঁচমিশালি

তাপমাত্রা ৭০ ডিগ্রি! ১০ মিনিটে মানুষ অসুস্থ, ১ ঘণ্টায় মৃত্যু! পৃথিবীর সবচেয়ে গরম জায়গা

কলকাতা: কলকাতা-সহ সারা বাংলা এবার তীব্র গরমের সাক্ষী থেকেছে। টানা তাপপ্রবাহে বহু মানুষ অসুস্থ হয়েছেন। রাস্তায় বেরিয়ে শরীর খারাপ হয়েছে অনেকের। তবে আপাতত গরম থেকে কিছুটা স্বস্তি। কারণ, কয়েকদিন বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।

কলকাতার তাপমাত্রা এবার ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের পারদ ছুঁয়েছে। ফলে হাঁসফাস অবস্থা হয়েছে বহু মানুষের। আফ্রিকার মালিতে প্রবল গরমের কথা এখন অনেকের জানা। সেখানে ৪৬-৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াম তাপমাত্রায় মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছে।

আরও পড়ুন- ১০৫ টাকায় অনলাইনে কেনা বাড়ি! সিঁড়ি রান্নাঘর, দেখলে চোখ ধাঁধিয়ে যাবে

অনেকেই অবশ্য পৃথিবীর সব থেকে গরম জায়গা সম্পর্কে জানেন না। লুত মরুভূমি। ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট। এটি বিশ্বের ৩৪ তম বৃহত্তম মরুভূমি। এই মরুভূমিতে প্রাণের কোনও অস্তিত্ব নেই। গাছপালা, প্রাণী কিছুই সেখানে নেই। কারণ সেখানে প্রাণের অস্তিত্ব থাকা অসম্ভব।

নাসার অ্যাকোয়া উপগ্রহ ২০০৩ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত এই মরুভূমির পৃষ্ঠের তাপমাত্রা রেকর্ড করেছিল। একটা সময় সেখানে ৭০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। ফলে বুঝতেই পারছেন, সেখানে প্রাণের অস্তিত্ব থাকা অসম্ভব।

ডেথ ভ্যালি সম্পর্কেও অনেকেই শুনেছেন। পৃথিবীর উষ্ণতম জায়গাগুলির মধ্যে একটি। ক্যালিফোর্নিয়ার ডেথ ভ্যালি পৃথিবীর উষ্ণতম জায়গাগুলির মধ্যে অন্যতম।

আরও পড়ুন- বাঙালির প্রিয় এই চাল পেল বিশ্বের সেরা চালের স্বীকৃতি! কোন চাল জানেন?

ডেথ ভ্যালিতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হয়েছিল ১৯১৩ সালে। ডেথ ভ্যালির ফার্নেসর্নে ক্রিক নামের জায়গায় তাপমাত্রা পৌঁছেছিল ৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এই উপত্যকায় গরম বাতাস আটকে পড়ে। তার উপর প্রখর সূর্যের তাপ। এখানেও মানুষের থাকা অসম্ভব। এই অঞ্চলের চারপাশে মরুভূমি। ফলে সারা বছরই এখানে মারাত্মক গরম।

Knowledge Story: ঘনিয়ে আসছে সময়…! পৃথিবী ধ্বংসের দিন কি দোড়গোড়ায়? ভয়ঙ্কর বিপর্যয় নিয়ে যা বললেন বিজ্ঞানীরা…

পৃথিবীতে বিপর্যয় সম্পর্কে বিভিন্ন দাবি করা হয়। কখন এক হাজার বছর পর আবার কখনও এক লাখ বছর পর ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়। কিন্তু এর আসলসত্য কি?
পৃথিবীতে বিপর্যয় সম্পর্কে বিভিন্ন দাবি করা হয়। কখন এক হাজার বছর পর আবার কখনও এক লাখ বছর পর ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়। কিন্তু এর আসলসত্য কি?
বিজ্ঞানীরা এই সম্পর্কে কি মনে করেন? পৃথিবীর ধ্বংসের তারিখ কি সত্যিই ঘনিয়ে আসছে? পৃথিবীতে প্রলয় কিভাবে আসবে? আসুন জেনে নিন সঠিক তথ্য৷
বিজ্ঞানীরা এই সম্পর্কে কি মনে করেন? পৃথিবীর ধ্বংসের তারিখ কি সত্যিই ঘনিয়ে আসছে? পৃথিবীতে প্রলয় কিভাবে আসবে? আসুন জেনে নিন সঠিক তথ্য৷
নেচার জিওসায়েন্সে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,পৃথিবীর শেষ সম্ভবত সূর্যের কারণেই হবে। বিজ্ঞানীরা অনুমান করেছেন যে এখন থেকে প্রায় এক বিলিয়ন বছর পরে এমন পরিস্থিতি ঘটবে।
নেচার জিওসায়েন্সে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,পৃথিবীর শেষ সম্ভবত সূর্যের কারণেই হবে। বিজ্ঞানীরা অনুমান করেছেন যে এখন থেকে প্রায় এক বিলিয়ন বছর পরে এমন পরিস্থিতি ঘটবে।
কারণ সূর্যের বিকিরণ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলকে বাষ্পীভূত করবে। সব অক্সিজেন শুষে নেবে। এর ফলে প্রাণীদের অক্সিজেন পাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে এবং সবাই মারা যাবে। পৃথিবী শুধু একটি অনুর্বর শিলা প্রদর্শিত হবে।
কারণ সূর্যের বিকিরণ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলকে বাষ্পীভূত করবে। সব অক্সিজেন শুষে নেবে। এর ফলে প্রাণীদের অক্সিজেন পাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে এবং সবাই মারা যাবে। পৃথিবী শুধু একটি অনুর্বর শিলা প্রদর্শিত হবে।
গবেষকদের মতে, সূর্য থেকে নির্গত বিকিরণ আগামী সময়ে বায়ুমণ্ডল থেকে অক্সিজেন দূর করতে শুরু করবে। এর পরে, পৃথিবীতে কার্বনের ধোঁয়া দ্রুত বাড়তে শুরু করবে, যার কারণে মানুষ, প্রাণী এমনকি গাছপালাও আর থাকবে না। সাগরের জল শুকিয়ে যাবে।
গবেষকদের মতে, সূর্য থেকে নির্গত বিকিরণ আগামী সময়ে বায়ুমণ্ডল থেকে অক্সিজেন দূর করতে শুরু করবে। এর পরে, পৃথিবীতে কার্বনের ধোঁয়া দ্রুত বাড়তে শুরু করবে, যার কারণে মানুষ, প্রাণী এমনকি গাছপালাও আর থাকবে না। সাগরের জল শুকিয়ে যাবে।
প্রথমত, পৃথিবী দ্রুত উত্তপ্ত হবে এবং বায়ুমণ্ডলে কার্বনেট-সিলিকেটের পরিমাণ দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। ফলে এমন এক সময় আসবে যখন বিপর্যয়ের পরিস্থিতি তৈরি হবে।এর ফলে পৃথিবী ধ্বংস হবে বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা৷
প্রথমত, পৃথিবী দ্রুত উত্তপ্ত হবে এবং বায়ুমণ্ডলে কার্বনেট-সিলিকেটের পরিমাণ দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। ফলে এমন এক সময় আসবে যখন বিপর্যয়ের পরিস্থিতি তৈরি হবে।এর ফলে পৃথিবী ধ্বংস হবে বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা৷
এরপর পৃথিবী খুব দ্রুত শীতল হতে শুরু করবে। হিমবাহ গলে যাবে এবং সমগ্র পৃথিবী জলে তলিয়ে যাবে। মাত্র কয়েকটা জায়গা থাকবে যেখানে জল থাকবে না। হাজার বছর পর পৃথিবী বরফের বল হতে শুরু করবে। তখন পৃথিবীর চারপাশে শুধু তুষার থাকবে।
এরপর পৃথিবী খুব দ্রুত শীতল হতে শুরু করবে। হিমবাহ গলে যাবে এবং সমগ্র পৃথিবী জলে তলিয়ে যাবে। মাত্র কয়েকটা জায়গা থাকবে যেখানে জল থাকবে না। হাজার বছর পর পৃথিবী বরফের বল হতে শুরু করবে। তখন পৃথিবীর চারপাশে শুধু তুষার থাকবে।
 সমুদ্র এবং ভূমি একে অপরের সঙ্গে মিশে যেতে দেখা যাবে। এ থেকে আপনি বুঝতে পারবেন যে সূর্য মাধ্যাকর্ষণ এবং শক্তির একটি অপরিহার্য উৎস, একদিন পৃথিবী ধ্বংসের কারণ হয়ে উঠবে। এভাবেই ধীরে ধীরে আমাদের পৃথিবীকে গ্রাস করবে। তবে বিজ্ঞানীরা এই নিয়ে এখনই অযথা ভয় পেতে বারণ করছেন৷
সমুদ্র এবং ভূমি একে অপরের সঙ্গে মিশে যেতে দেখা যাবে। এ থেকে আপনি বুঝতে পারবেন যে সূর্য মাধ্যাকর্ষণ এবং শক্তির একটি অপরিহার্য উৎস, একদিন পৃথিবী ধ্বংসের কারণ হয়ে উঠবে। এভাবেই ধীরে ধীরে আমাদের পৃথিবীকে গ্রাস করবে। তবে বিজ্ঞানীরা এই নিয়ে এখনই অযথা ভয় পেতে বারণ করছেন৷

Biryani Knowledge: গপাগপ খান, বিরিয়ানি আসল নাম না জেনেই ৯৯% মানুষ ভালবাসেন এই ডিশ, বলতে পারলে বোঝা যাবে আপনার জ্ঞান

বিরিয়ানি মানেই যেন হট ফেভারিট৷ খুব কম মানুষ আছেন যাঁরা বিরিয়ানি ভালবাসেন না৷ এক প্লেট ভাত, সঙ্গে মাংস এবং আলু (কলকাতার বিরিয়ানি) মানেই জিভে জল৷ রাস্তার ধারে সস্তার বিরিয়ানি হোক বা দামী রেস্তোরাঁরা, বিরিয়ানির অমোঘ আকর্ষণ থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখা মুশকিল৷
বিরিয়ানি মানেই যেন হট ফেভারিট৷ খুব কম মানুষ আছেন যাঁরা বিরিয়ানি ভালবাসেন না৷ এক প্লেট ভাত, সঙ্গে মাংস এবং আলু (কলকাতার বিরিয়ানি) মানেই জিভে জল৷ রাস্তার ধারে সস্তার বিরিয়ানি হোক বা দামী রেস্তোরাঁরা, বিরিয়ানির অমোঘ আকর্ষণ থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখা মুশকিল৷
এত তো বিরিয়ানি খান, কিন্তু কখনও ভেবে দেখেছেন এই বিরিয়ানির আসল নাম কী? কোথা থেকে এই শব্দটি এসেছে? এর মানেই বা কী? আজ বিরিয়ানি নিয়ে একটু জ্ঞানচর্চা হয়েই যাক৷ যাঁরা বলতে পারবেন, বুঝবেন যে সত্যিই আপনার বিরিয়ানির প্রতি ট্রু লাভ! বিরিয়ানি খাওয়া আপনাকে মানায়৷
এত তো বিরিয়ানি খান, কিন্তু কখনও ভেবে দেখেছেন এই বিরিয়ানির আসল নাম কী? কোথা থেকে এই শব্দটি এসেছে? এর মানেই বা কী? আজ বিরিয়ানি নিয়ে একটু জ্ঞানচর্চা হয়েই যাক৷ যাঁরা বলতে পারবেন, বুঝবেন যে সত্যিই আপনার বিরিয়ানির প্রতি ট্রু লাভ! বিরিয়ানি খাওয়া আপনাকে মানায়৷
প্রতি বছর জুলাই মাসের প্রথম রবিাবার বিশ্ব বিরিয়ানি দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ভারতেরই নানা প্রান্তে বিরিয়ানির স্বাদ আলাদা, গন্ধ আলাদা, এমনকি চেহারাও আলাদা। কলকাতা, লখনউ, হায়দরাবাদ, চণ্ডীগড়, আহমেদাবাদ, মুম্বই, ডিন্ডিগুল, অম্বুর, পোন্নানি, উত্তর ভারতের একাধিক শহরে নানা ধরনের বিরিয়ানি পাওয়া যায়৷ কিন্তু এক এক জায়গার বিরিয়ানি অন্য জায়গগুলো থেকে একেবারেই আলাদা৷
প্রতি বছর জুলাই মাসের প্রথম রবিাবার বিশ্ব বিরিয়ানি দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ভারতেরই নানা প্রান্তে বিরিয়ানির স্বাদ আলাদা, গন্ধ আলাদা, এমনকি চেহারাও আলাদা। কলকাতা, লখনউ, হায়দরাবাদ, চণ্ডীগড়, আহমেদাবাদ, মুম্বই, ডিন্ডিগুল, অম্বুর, পোন্নানি, উত্তর ভারতের একাধিক শহরে নানা ধরনের বিরিয়ানি পাওয়া যায়৷ কিন্তু এক এক জায়গার বিরিয়ানি অন্য জায়গগুলো থেকে একেবারেই আলাদা৷
বিরিয়ানি শুনলে জিভে জল আসে না এমন মানুষ খুবই কম। বিরিয়ানি শুধু একটা খাবার নয়, খাদ্য রসিকদের কাছে একটা আবেগের নাম বিরিয়ানি। ‘বিরিয়ান লাভার’-দের সংখ্যা প্রতিনিয়ত ঝড়ের গতিতে বেড়ে চলেছে। বিরিয়ানি নিয়ে এমন তথ্য আছে যা আপনাকে অবাক করবে।
বিরিয়ানি শুনলে জিভে জল আসে না এমন মানুষ খুবই কম। বিরিয়ানি শুধু একটা খাবার নয়, খাদ্য রসিকদের কাছে একটা আবেগের নাম বিরিয়ানি। ‘বিরিয়ান লাভার’-দের সংখ্যা প্রতিনিয়ত ঝড়ের গতিতে বেড়ে চলেছে। বিরিয়ানি নিয়ে এমন তথ্য আছে যা আপনাকে অবাক করবে।
বিরিয়ানিতে থাকে চাল, মাংস এবং তেল। বিরিয়ানি খেলে আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং চর্বি ঢোকে। যা শরীরের জন্য বিশেষভাবে উপকারী। বিরিয়ানিতে থাকা হলুদ, জাফরানের মতো মশলা আমাদের পরিপাকতন্ত্রে হজমের সাহায্য করে। তবে বেশি মশলাদার বিরিয়ানি খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে।

বিরিয়ানিতে থাকে চাল, মাংস এবং তেল। বিরিয়ানি খেলে আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং চর্বি ঢোকে। যা শরীরের জন্য বিশেষভাবে উপকারী। বিরিয়ানিতে থাকা হলুদ, জাফরানের মতো মশলা আমাদের পরিপাকতন্ত্রে হজমের সাহায্য করে। তবে বেশি মশলাদার বিরিয়ানি খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে।
১০ রকমের বিরিয়ানি পাওয়া যায় এদেশে৷ কলকাতার বিরিয়ানির অনন্য স্বাদ ভোলার নয়। অনেকে বলেন, আলুর উপস্থিতিতেই আরও সুস্বাদু হয়ে ওঠে বিরিয়ানি। সঙ্গে মাটন বা চিকেন।থালাস্সেরি বিরিয়ানি- কেরলের মালাবার এলাকার বিরিয়ানি। খাইমা বা জিরাগা সাম্বা চাল এই বিরিয়ানির বৈশিষ্ট্য। তা ছাড়া রান্নায় মৌরি এবং শুকনো লঙ্কার গন্ধে একেবারে আলাদা রূপ ধারণ করেছে এই থালাস্সেরি বিরিয়ানি। এছাড়াও রয়েছে লখনউ বিরিয়ানি, আম্বুর বিরিয়ানি, সিন্ধি বিরিয়ানি, কাচ্চি বিরিয়ানি, দম বিরিয়ানি, চিকেন বিরিয়ানি৷
১০ রকমের বিরিয়ানি পাওয়া যায় এদেশে৷ কলকাতার বিরিয়ানির অনন্য স্বাদ ভোলার নয়। অনেকে বলেন, আলুর উপস্থিতিতেই আরও সুস্বাদু হয়ে ওঠে বিরিয়ানি। সঙ্গে মাটন বা চিকেন।থালাস্সেরি বিরিয়ানি- কেরলের মালাবার এলাকার বিরিয়ানি। খাইমা বা জিরাগা সাম্বা চাল এই বিরিয়ানির বৈশিষ্ট্য। তা ছাড়া রান্নায় মৌরি এবং শুকনো লঙ্কার গন্ধে একেবারে আলাদা রূপ ধারণ করেছে এই থালাস্সেরি বিরিয়ানি। এছাড়াও রয়েছে লখনউ বিরিয়ানি, আম্বুর বিরিয়ানি, সিন্ধি বিরিয়ানি, কাচ্চি বিরিয়ানি, দম বিরিয়ানি, চিকেন বিরিয়ানি৷
৬ টি টিপস মেনে বাড়িতেও দোকানের মতো বিরিয়ানি তৈরি করতে পারবেন৷ বিরিয়ানিতে ঘিয়ের পরিমাণ খুব গুরুত্বপূর্ণ। ঘিয়ের মাপ ঠিক না হলে বিরিয়ানি শুকনো হয়ে যায়। তাই পর্যাপ্ত মাত্রায় ঘি ব্যবহার করুন। মুরগি হোক কিংবা পাঁঠা, বিরিয়ানি রাঁধার সময় চর্বিযুক্ত মাংস ব্যবহার করুন।
৬ টি টিপস মেনে বাড়িতেও দোকানের মতো বিরিয়ানি তৈরি করতে পারবেন৷ বিরিয়ানিতে ঘিয়ের পরিমাণ খুব গুরুত্বপূর্ণ। ঘিয়ের মাপ ঠিক না হলে বিরিয়ানি শুকনো হয়ে যায়। তাই পর্যাপ্ত মাত্রায় ঘি ব্যবহার করুন। মুরগি হোক কিংবা পাঁঠা, বিরিয়ানি রাঁধার সময় চর্বিযুক্ত মাংস ব্যবহার করুন।
এবার আসা যাক এর আসল নামে৷ বিরিয়ানি একটি এশিয়া মহাদেশের ডিশ৷ এর নাম এসেছে বিরয়ান (Birian) থেকে৷ এটি একটি পারসি শব্দ৷ যার মানে ভাজা বা রোস্ট করা৷ এছাড়াও আরও একটি মত রয়েছে৷ আরও একটি পারসি শব্দ বিরিঞ্জ থেকেও এর নামের উৎপত্তি হিসেবে মনে করা হয়৷ যার মানে রান্নার আগেই ভেজে নেওয়া৷ তাহলে এবার থেকে বিরিয়ানির খেতে গিয়ে বন্ধুদের এই প্রশ্ন করুন আর বুঝিয়ে দিন বিরিয়ানির প্রতি আপনার ট্রু লাভের বিষয়টা৷
এবার আসা যাক এর আসল নামে৷ বিরিয়ানি একটি এশিয়া মহাদেশের ডিশ৷ এর নাম এসেছে বিরয়ান (Birian) থেকে৷ এটি একটি পারসি শব্দ৷ যার মানে ভাজা বা রোস্ট করা৷ এছাড়াও আরও একটি মত রয়েছে৷ আরও একটি পারসি শব্দ বিরিঞ্জ থেকেও এর নামের উৎপত্তি হিসেবে মনে করা হয়৷ যার মানে রান্নার আগেই ভেজে নেওয়া৷ তাহলে এবার থেকে বিরিয়ানির খেতে গিয়ে বন্ধুদের এই প্রশ্ন করুন আর বুঝিয়ে দিন বিরিয়ানির প্রতি আপনার ট্রু লাভের বিষয়টা৷

End of the World: এখানেই পৃথিবীর শেষ সীমা,পৃথিবীর সেই শেষ শহরটার নাম জানেন? বলুন তো কী আছে সেখানে? জানলে চোখ ছানাবড়া হবে

পৃথিবী গোলাকার। কিন্তু এই গোলাকার পৃথিবীর-ও একটা শেষ আছে। পৃথিবীর সেই শহরটার নাম কী জানেন? কোথায়-ই বা অবস্থিত? এই নিয়ে গোটা বিশ্বেই বহু পরীক্ষা-নীরিক্ষা চালিয়েছেন ভূ-বিজ্ঞানীরা। অবশেষে পৃথিবীর শেষ অংশ খুঁজে পেয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। কোথায় পৃথিবীর সেই শেষ সীমা?
পৃথিবী গোলাকার। কিন্তু এই গোলাকার পৃথিবীর-ও একটা শেষ আছে। পৃথিবীর সেই শহরটার নাম কী জানেন? কোথায়-ই বা অবস্থিত? এই নিয়ে গোটা বিশ্বেই বহু পরীক্ষা-নীরিক্ষা চালিয়েছেন ভূ-বিজ্ঞানীরা। অবশেষে পৃথিবীর শেষ অংশ খুঁজে পেয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। কোথায় পৃথিবীর সেই শেষ সীমা?
যেহুতু পৃথিবী গোলাকার, তাই প্রকৃত অর্থে হয়তো এর শেষ বলে কিছু নেই। কিন্তু ভূ-বিজ্ঞানীদের গবেষণায় উঠে এসেছে পৃথিবীর শেষ অংশ। কিন্তু এই নিয়ে নানা মুনির নানা মত। একদল বিজ্ঞানী ইংল্যান্ডের ওয়েস্ট সাসেক্স বা রাশিয়ার সাইবেরীয় অঞ্চলের ইয়ামান পেনিনসুলা বা চিলির কেপহর্নকে পৃথিবীর শেষ বলে দাবি করেছেন। কিন্তু এই শহরগুলিকে পৃথিবীর শেষ অংশের পরিবর্তে পৃথিবীর সীমানা বলেই দাবি অধিকাংশ ভূ-বিজ্ঞানীদের।
যেহুতু পৃথিবী গোলাকার, তাই প্রকৃত অর্থে হয়তো এর শেষ বলে কিছু নেই। কিন্তু ভূ-বিজ্ঞানীদের গবেষণায় উঠে এসেছে পৃথিবীর শেষ অংশ। কিন্তু এই নিয়ে নানা মুনির নানা মত। একদল বিজ্ঞানী ইংল্যান্ডের ওয়েস্ট সাসেক্স বা রাশিয়ার সাইবেরীয় অঞ্চলের ইয়ামান পেনিনসুলা বা চিলির কেপহর্নকে পৃথিবীর শেষ বলে দাবি করেছেন। কিন্তু এই শহরগুলিকে পৃথিবীর শেষ অংশের পরিবর্তে পৃথিবীর সীমানা বলেই দাবি অধিকাংশ ভূ-বিজ্ঞানীদের।
তবে পৃথিবীর শেষ কোথায়? দক্ষিণ আমেরিকার একেবারে দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত আর্জেন্টিনার উশুইয়াই শহরকেই পৃথিবীর শেষ শহর বলা হয়। ও দেশের ভাষায় ‘পৃথিবীর শেষ প্রান্ত’– Fin DEl mundo
তবে পৃথিবীর শেষ কোথায়? দক্ষিণ আমেরিকার একেবারে দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত আর্জেন্টিনার উশুইয়াই শহরকেই পৃথিবীর শেষ শহর বলা হয়। ও দেশের ভাষায় ‘পৃথিবীর শেষ প্রান্ত’– Fin DEl mundo
উশুইয়াই শহরের চারদিকে দুর্গম পাহাড়, উত্তাল সমুদ্র। তাই ১৮৭৩ সাল থেকেই আর্জেন্টিনা সরকার সেখানে সে-দেশের রাজনৈতিক বন্দিদের নির্বাসন দিতে শুরু করেন। তবে, নানা বিতর্কের পর ১৯৪৭ সালে এই প্রথা বন্ধ হয়। পুরনো জেল এখন ঐতিহাসিক মিউজিয়াম।
উশুইয়াই শহরের চারদিকে দুর্গম পাহাড়, উত্তাল সমুদ্র। তাই ১৮৭৩ সাল থেকেই আর্জেন্টিনা সরকার সেখানে সে-দেশের রাজনৈতিক বন্দিদের নির্বাসন দিতে শুরু করেন। তবে, নানা বিতর্কের পর ১৯৪৭ সালে এই প্রথা বন্ধ হয়। পুরনো জেল এখন ঐতিহাসিক মিউজিয়াম।
আন্দিজ পাহাড়ের মাঝে এই অঞ্চলটির নাম ‘টিয়েরা দেল ফুয়েগো’ বা আগুনের শহর। উত্তরে ম্যাজেনাল প্রণালী ও দক্ষিণে বীগল চ্যানেল দুই মহাসাগরকে যুক্ত করেছে। বিখ্যাত পর্তুগিজ আবিষ্কারক ম্যাজেনাল-ই ‘টিয়েরা দেল ফুয়েগো’ নাম দেন। এখন এদেশে শুধু ইউরোপীয়দের বাস।

আন্দিজ পাহাড়ের মাঝে এই অঞ্চলটির নাম ‘টিয়েরা দেল ফুয়েগো’ বা আগুনের শহর। উত্তরে ম্যাজেনাল প্রণালী ও দক্ষিণে বীগল চ্যানেল দুই মহাসাগরকে যুক্ত করেছে। বিখ্যাত পর্তুগিজ আবিষ্কারক ম্যাজেনাল-ই ‘টিয়েরা দেল ফুয়েগো’ নাম দেন। এখন এদেশে শুধু ইউরোপীয়দের বাস।
উশুইয়াই শহরটি ছোট্ট। বর্তমানে জনসংখ্যা ৫৭ হাজার। আয়তন ২৩ বর্গকিমি। গ্রীষ্মেও তাপমাত্রা কখনও ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস আবার কখন-ও বা দুম করে ২০ ডিগ্র হতে পারে। দক্ষিণ মেরু যাবার সব জাহাজগুলি এখান থেকেই ছাড়ে।
উশুইয়াই শহরটি ছোট্ট। বর্তমানে জনসংখ্যা ৫৭ হাজার। আয়তন ২৩ বর্গকিমি। গ্রীষ্মেও তাপমাত্রা কখনও ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস আবার কখন-ও বা দুম করে ২০ ডিগ্র হতে পারে। দক্ষিণ মেরু যাবার সব জাহাজগুলি এখান থেকেই ছাড়ে।
উশুইয়াইয়ের দু’পাশে পাহড়ের সারি। ইউরোপীয়রা আসার আগে এখানে বাস করত ইয়াগালেস উপজাতিরা। উশুইয়াইতে সর্বপ্রথম গড়ে ওঠা বিল্ডিং সেলোসিয়ান চার্চটি এখন-ও আছে।
উশুইয়াইয়ের দু’পাশে পাহড়ের সারি। ইউরোপীয়রা আসার আগে এখানে বাস করত ইয়াগালেস উপজাতিরা। উশুইয়াইতে সর্বপ্রথম গড়ে ওঠা বিল্ডিং সেলোসিয়ান চার্চটি এখন-ও আছে।
পৃথিবীর শেষ প্রান্তে যেতে আগে প্রায় ২ বছর সময় লাগত। এখন দু’দিনের আমেরিকা থেকে উশুইয়াই পৌঁছনো যায়। রাজধানী বুয়েন্স এয়ার্স থেকে পম্পাসো পাতাগোনিয়া পেরিয়ে ঘণ্টা পাঁচেকের ফ্লাইট।
পৃথিবীর শেষ প্রান্তে যেতে আগে প্রায় ২ বছর সময় লাগত। এখন দু’দিনের আমেরিকা থেকে উশুইয়াই পৌঁছনো যায়। রাজধানী বুয়েন্স এয়ার্স থেকে পম্পাসো পাতাগোনিয়া পেরিয়ে ঘণ্টা পাঁচেকের ফ্লাইট।

 

Best Age Gap Between Two Kids: ১, ২, ৪ বছর না ১৬ মাস…? প্রথম ও দ্বিতীয় সন্তানের মধ্যে বয়সের ‘ফারাক’ কত হওয়া উচিত? অনেকেই জানেন না সঠিক উত্তর, চমকে যাবেন শুনলে!

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবার পরিকল্পনার ধারণাও বদলে যাচ্ছে। মেয়েরা প্রতিটি ক্ষেত্রেই জীবন ও কেরিয়ারে সাফল্যের শিখর ছুঁয়ে চলেছেন আজ। এখন স্বামী-স্ত্রী দুজনেরই চাকরি করা তাই খুবই স্বাভাবিক বিষয়।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবার পরিকল্পনার ধারণাও বদলে যাচ্ছে। মেয়েরা প্রতিটি ক্ষেত্রেই জীবন ও কেরিয়ারে সাফল্যের শিখর ছুঁয়ে চলেছেন আজ। এখন স্বামী-স্ত্রী দুজনেরই চাকরি করা তাই খুবই স্বাভাবিক বিষয়।
বিশেষ করে মেট্রোপলিটন শহরে ঘরে ঘরে এমন পরিস্থিতি বেশি দেখা যায়। যদি স্বামী-স্ত্রী উভয়েই চাকরি করেন, পরিবার পরিকল্পনা এবং পেশাগত জীবনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।
বিশেষ করে মেট্রোপলিটন শহরে ঘরে ঘরে এমন পরিস্থিতি বেশি দেখা যায়। যদি স্বামী-স্ত্রী উভয়েই চাকরি করেন, পরিবার পরিকল্পনা এবং পেশাগত জীবনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।
স্বামী-স্ত্রীর ব্যস্ত পেশাগত জীবনের বদলের কারণেই সমাজের অনেক প্রতিষ্ঠিত চিরাচরিত ধ্যান ধারণাও ক্রমশ বদলে যাচ্ছে। এই পরিবর্তনগুলি ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয়ই হতে পারে।
স্বামী-স্ত্রীর ব্যস্ত পেশাগত জীবনের বদলের কারণেই সমাজের অনেক প্রতিষ্ঠিত চিরাচরিত ধ্যান ধারণাও ক্রমশ বদলে যাচ্ছে। এই পরিবর্তনগুলি ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয়ই হতে পারে।
আজ এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাদের সঙ্গে এমনই একটি ছোট প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করব যা সমাজের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কিন্তু এই নিয়ে সঠিক ধারণা অনেকের মধ্যেই নেই।
আজ এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাদের সঙ্গে এমনই একটি ছোট প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করব যা সমাজের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কিন্তু এই নিয়ে সঠিক ধারণা অনেকের মধ্যেই নেই।
প্রশ্ন হল, আমরা যদি পরিবার পরিকল্পনা বা ফ্যামিলি প্ল্যানিং করি, তাহলে দুই সন্তানের বয়সের ব্যবধান ঠিক কত হওয়া উচিত? ভাই-বোন বা দুই ভাই বা দুই বোনের মধ্যে বয়সের আদর্শ পার্থক্য ঠিক কত হলে তা পারফেক্ট? চলুন জেনে নেওয়া যাক সঠিক উত্তর।
প্রশ্ন হল, আমরা যদি পরিবার পরিকল্পনা বা ফ্যামিলি প্ল্যানিং করি, তাহলে দুই সন্তানের বয়সের ব্যবধান ঠিক কত হওয়া উচিত? ভাই-বোন বা দুই ভাই বা দুই বোনের মধ্যে বয়সের আদর্শ পার্থক্য ঠিক কত হলে তা পারফেক্ট? চলুন জেনে নেওয়া যাক সঠিক উত্তর।
আসলে একথা অনেক ক্ষেত্রেই ঠিক যে কেরিয়ার গড়ার তাগিদে আজকের তরুণ-তরুণীরা বেশি বয়সে বিয়ে করে অপেক্ষাকৃত বেশি বয়সে সংসার পরিকল্পনা করছেন। ৩০ প্লাস বয়সে পিতামাতা হওয়া একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে বর্তমান যুগে।
আসলে একথা অনেক ক্ষেত্রেই ঠিক যে কেরিয়ার গড়ার তাগিদে আজকের তরুণ-তরুণীরা বেশি বয়সে বিয়ে করে অপেক্ষাকৃত বেশি বয়সে সংসার পরিকল্পনা করছেন। ৩০ প্লাস বয়সে পিতামাতা হওয়া একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে বর্তমান যুগে।
একজন ব্যক্তিকে আজ তাঁর কর্মজীবনে অগ্রগতির জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে, জীবনে ভারসাম্য বজায় রাখতে, দম্পতিরা অনেক ক্ষেত্রেই সন্তান দত্তক নেন। সেক্ষেত্রে অনেকেই দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা স্থগিত করে রাখেন।
একজন ব্যক্তিকে আজ তাঁর কর্মজীবনে অগ্রগতির জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে, জীবনে ভারসাম্য বজায় রাখতে, দম্পতিরা অনেক ক্ষেত্রেই সন্তান দত্তক নেন। সেক্ষেত্রে অনেকেই দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা স্থগিত করে রাখেন।
এরপরে তাঁরা তাদের কর্মজীবনে স্থায়ী হওয়ার পরে দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা করেন, অর্থাৎ ৩৫ থেকে ৪০ বছরের আশেপাশে এসে তাঁরা তাঁদের দ্বিতীয় সন্তান চান। আজ আমরা চলুন জেনে নিই এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কী বলছেন।
এরপরে তাঁরা তাদের কর্মজীবনে স্থায়ী হওয়ার পরে দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা করেন, অর্থাৎ ৩৫ থেকে ৪০ বছরের আশেপাশে এসে তাঁরা তাঁদের দ্বিতীয় সন্তান চান। আজ আমরা চলুন জেনে নিই এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কী বলছেন।
একটি নিখুঁত পরিবার পরিকল্পনা ঠিক কী? প্রথম ও দ্বিতীয় সন্তানের বয়সের ব্যবধান কত হওয়া উচিত? কখন আপনার অভিভাবক হওয়ার জন্য সঠিক বয়স যাতে আপনি আপনার কেরিয়ারেও কোনও সমস্যার সম্মুখীন না হন? এই সমস্ত প্রশ্ন নিয়েই আমরা কথা বলেছি সি কে বিড়লা হাসপাতালের সিনিয়র গাইনোকোলজিস্ট ডাঃ অরুণা কালরার সঙ্গে।
একটি নিখুঁত পরিবার পরিকল্পনা ঠিক কী? প্রথম ও দ্বিতীয় সন্তানের বয়সের ব্যবধান কত হওয়া উচিত? কখন আপনার অভিভাবক হওয়ার জন্য সঠিক বয়স যাতে আপনি আপনার কেরিয়ারেও কোনও সমস্যার সম্মুখীন না হন? এই সমস্ত প্রশ্ন নিয়েই আমরা কথা বলেছি সি কে বিড়লা হাসপাতালের সিনিয়র গাইনোকোলজিস্ট ডাঃ অরুণা কালরার সঙ্গে।
চিকিৎসা বিজ্ঞান ও সমাজে বলা হয় দুই সন্তানের বয়সের মধ্যে অন্তত তিন বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। ভারত সরকার তার অনেক পরিকল্পনায় একজন মহিলার সুস্থ মা হওয়ার জন্য দুই সন্তানের বয়সের মধ্যে অন্তত তিন বছরের ব্যবধানের কথা বলে।
চিকিৎসা বিজ্ঞান ও সমাজে বলা হয় দুই সন্তানের বয়সের মধ্যে অন্তত তিন বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। ভারত সরকার তার অনেক পরিকল্পনায় একজন মহিলার সুস্থ মা হওয়ার জন্য দুই সন্তানের বয়সের মধ্যে অন্তত তিন বছরের ব্যবধানের কথা বলে।
তবে এটা কোনও লক্ষ্মণ রেখা নয়। সময় বদলে যাচ্ছে। বদলে যাচ্ছে মানুষের চিন্তাধারা। অগ্রাধিকার পরিবর্তন হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, কত বছরের মধ্যে আপনার সম্পূর্ণ পরিবার পরিকল্পনা সম্পন্ন করা উচিত?
তবে এটা কোনও লক্ষ্মণ রেখা নয়। সময় বদলে যাচ্ছে। বদলে যাচ্ছে মানুষের চিন্তাধারা। অগ্রাধিকার পরিবর্তন হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, কত বছরের মধ্যে আপনার সম্পূর্ণ পরিবার পরিকল্পনা সম্পন্ন করা উচিত?
এ বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলা না গেলেও ডাঃ অরুণা কালরা বলেন, একজন নারীকে সুস্থ মা হতে হলে দুই সন্তানের মধ্যে অন্তত দুই বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। তবে এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনও নিয়ম নেই। তিনি বলেন, একজন নারীকে গর্ভাবস্থায় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তারপর শিশুর জন্মের পর তাকে খাওয়ানো এবং যত্ন নেওয়ার জন্য অনেক সময় ব্যয় করতে হয়।
এ বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলা না গেলেও ডাঃ অরুণা কালরা বলেন, একজন নারীকে সুস্থ মা হতে হলে দুই সন্তানের মধ্যে অন্তত দুই বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। তবে এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনও নিয়ম নেই। তিনি বলেন, একজন নারীকে গর্ভাবস্থায় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তারপর শিশুর জন্মের পর তাকে খাওয়ানো এবং যত্ন নেওয়ার জন্য অনেক সময় ব্যয় করতে হয়।
এমতাবস্থায় নতুন মায়ের পোস্ট প্রেগনেন্সি জটিলতা থেকে সেরে উঠতে কিছুটা সময় লাগে। দ্বিতীয়ত, নারীর শারীরিক অবস্থাও দেখা জরুরি। শিশুকে স্তনদুগ্ধ খাওয়ানোর কারণে নারীর শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।
এমতাবস্থায় নতুন মায়ের পোস্ট প্রেগনেন্সি জটিলতা থেকে সেরে উঠতে কিছুটা সময় লাগে। দ্বিতীয়ত, নারীর শারীরিক অবস্থাও দেখা জরুরি। শিশুকে স্তনদুগ্ধ খাওয়ানোর কারণে নারীর শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।
সেক্ষেত্রে অনেক সময় তাঁকে সুষম খাবারের পাশাপাশি অনেক সাপ্লিমেন্ট নিতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে, একজন ডাক্তার হিসাবে, আমরা প্রথম এবং দ্বিতীয় গর্ভাবস্থার মধ্যে কমপক্ষে দুই বছরের ব্যবধানের পরামর্শ দিই।"
সেক্ষেত্রে অনেক সময় তাঁকে সুষম খাবারের পাশাপাশি অনেক সাপ্লিমেন্ট নিতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে, একজন ডাক্তার হিসাবে, আমরা প্রথম এবং দ্বিতীয় গর্ভাবস্থার মধ্যে কমপক্ষে দুই বছরের ব্যবধানের পরামর্শ দিই।”
অন্যদিকে, বর্তমানে অনেক দম্পতি আছেন যাঁরা অল্প সময়ের মধ্যেই তাঁদের পরিবার পরিকল্পনা সম্পূর্ণ করতে চান। যাতে তারপরে তাঁরা তাঁদের পেশাগত জীবনের উন্নতিতে মনোনিবেশ করতে পারেন।
অন্যদিকে, বর্তমানে অনেক দম্পতি আছেন যাঁরা অল্প সময়ের মধ্যেই তাঁদের পরিবার পরিকল্পনা সম্পূর্ণ করতে চান। যাতে তারপরে তাঁরা তাঁদের পেশাগত জীবনের উন্নতিতে মনোনিবেশ করতে পারেন।
এঁরা অনেকসময় দ্রুত দুই সন্তান বা যমজ সন্তান নিতে চান এবং এক বছর থেকে দেড় বছরের মধ্যে তাঁদের বড় করতে চান। এই বাবা মায়েদের ধারণা, এর মাধ্যমে দুই শিশু একসঙ্গে বড় হয়ে যাবে। তাতে খরচ ও সময় দুই সাশ্রয় হবে। আবার এটাও ঠিক যে এতে দুই সন্তানের মধ্যে একটা ভাল বন্ডিং তৈরি হবে। তারা পিঠোপিঠি ভাইবোনের চেয়ে একে অপরের বন্ধু হয়ে উঠবে।
এঁরা অনেকসময় দ্রুত দুই সন্তান বা যমজ সন্তান নিতে চান এবং এক বছর থেকে দেড় বছরের মধ্যে তাঁদের বড় করতে চান। এই বাবা মায়েদের ধারণা, এর মাধ্যমে দুই শিশু একসঙ্গে বড় হয়ে যাবে। তাতে খরচ ও সময় দুই সাশ্রয় হবে। আবার এটাও ঠিক যে এতে দুই সন্তানের মধ্যে একটা ভাল বন্ডিং তৈরি হবে। তারা পিঠোপিঠি ভাইবোনের চেয়ে একে অপরের বন্ধু হয়ে উঠবে।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মতে, এই উভয় পরিস্থিতি তাদের নিজস্ব যুক্তিতে সঠিক। ডঃ অরুণার কথায়, "এক্ষেত্রে স্বামী স্ত্রী নিজেরা যা চান তা বেছে নিতে হবে।" তিনি আরও বলেন, "আপনি যদি সুস্থ থাকেন। আপনি যদি সুষম খাবার খান এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি গ্রহণ করেন তবে আপনি দুই সন্তান ধারণের এই ব্যবধান কিছুটা কমাতেই পারেন।"
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মতে, এই উভয় পরিস্থিতি তাদের নিজস্ব যুক্তিতে সঠিক। ডঃ অরুণার কথায়, “এক্ষেত্রে স্বামী স্ত্রী নিজেরা যা চান তা বেছে নিতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “আপনি যদি সুস্থ থাকেন। আপনি যদি সুষম খাবার খান এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি গ্রহণ করেন তবে আপনি দুই সন্তান ধারণের এই ব্যবধান কিছুটা কমাতেই পারেন।”
ডক্টর অরুণার মতে, "অনেক গবেষণায় এও বলা হয়েছে যে দুই শিশুর মধ্যে ২৭ থেকে ৩২ মাসের ব্যবধান তাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। এর ফলে মা ও শিশু উভয়ের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
ডক্টর অরুণার মতে, “অনেক গবেষণায় এও বলা হয়েছে যে দুই শিশুর মধ্যে ২৭ থেকে ৩২ মাসের ব্যবধান তাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। এর ফলে মা ও শিশু উভয়ের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
এই প্রসঙ্গে ডক্টর অরুণা আরও বলেন, দুই শিশুর বয়সের ব্যবধান যত কম হবে, তাঁদের মধ্যে মারামারি তত বেশি হবে। তবে, এই ভাইবোনেরা পাশাপাশি অনেক সুবিধাও পান। তারা একে অপরের খুব কাছাকাছি থাকে মানসিক ভাবে। তাদের মধ্যে অনেক ইতিবাচক সামাজিক দক্ষতা গড়ে ওঠে যা আগামী দিনে ভাল মানুষ হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠা পেতে সাহায্য করে।
এই প্রসঙ্গে ডক্টর অরুণা আরও বলেন, দুই শিশুর বয়সের ব্যবধান যত কম হবে, তাঁদের মধ্যে মারামারি তত বেশি হবে। তবে, এই ভাইবোনেরা পাশাপাশি অনেক সুবিধাও পান। তারা একে অপরের খুব কাছাকাছি থাকে মানসিক ভাবে। তাদের মধ্যে অনেক ইতিবাচক সামাজিক দক্ষতা গড়ে ওঠে যা আগামী দিনে ভাল মানুষ হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠা পেতে সাহায্য করে।

Knowledge: ভারতের একমাত্র জীবন্ত আগ্নেয়গিরি! কোথায় আছে জানেন? একটু দূর থেকে দেখেও আসতে পারেন

২০১৭ সালে ১৫০ বছরের ঘুম ভেঙে জেগে ওঠা আগ্নেয়গিরি ফের অগ্নিশর্মা হয়ে উঠেছিল। জ্বালামুখ থেকে গড়িয়ে পড়েছিল ফুটন্ত লাল লাভা। গরম ছাই-এ আকাশ হয়ে উঠেছিল ঘন কালো। ভারতের একমাত্র জীবিত আগ্নেয়গিরি ব্যারেন ফের গা ঝাড়া দিয়ে ওঠায় শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। গোয়ার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওসেনোগ্রাফি (এনআইও) এই খবর জানিয়েছিল।
২০১৭ সালে ১৫০ বছরের ঘুম ভেঙে জেগে ওঠা আগ্নেয়গিরি ফের অগ্নিশর্মা হয়ে উঠেছিল। জ্বালামুখ থেকে গড়িয়ে পড়েছিল ফুটন্ত লাল লাভা। গরম ছাই-এ আকাশ হয়ে উঠেছিল ঘন কালো। ভারতের একমাত্র জীবিত আগ্নেয়গিরি ব্যারেন ফের গা ঝাড়া দিয়ে ওঠায় শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। গোয়ার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওসেনোগ্রাফি (এনআইও) এই খবর জানিয়েছিল।
আন্দামানের পোর্ট ব্লেয়ার থেকে ১৪০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত এই আগ্নেয়গিরি। ১৫০ বছর ধরে সুপ্ত থাকার পর ১৯৯১ সালে প্রথম জেগে ওঠে এটি। তার পর থেকে মাঝে মধ্যেই অগ্ন্যুৎপাত হতে দেখা যায়।

আন্দামানের পোর্ট ব্লেয়ার থেকে ১৪০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত এই আগ্নেয়গিরি। ১৫০ বছর ধরে সুপ্ত থাকার পর ১৯৯১ সালে প্রথম জেগে ওঠে এটি। তার পর থেকে মাঝে মধ্যেই অগ্ন্যুৎপাত হতে দেখা যায়।
আন্দামান বলতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে ঝকঝকে নীল সাগরের বুকে সাজানো পান্না সবুজ দ্বীপগুলি। অপার রহস্যে মোড়া। না, শুধু সমৃদ্ধ জীববৈচিত্র্য বা প্রাচীন জনজাতি নয়, বেশ কিছু দ্বীপে বিস্ময় বৈচিত্র্যের ডালি সাজিয়েছে নানা ধরনের আগ্নেয়গিরিও।
আন্দামান বলতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে ঝকঝকে নীল সাগরের বুকে সাজানো পান্না সবুজ দ্বীপগুলি। অপার রহস্যে মোড়া। না, শুধু সমৃদ্ধ জীববৈচিত্র্য বা প্রাচীন জনজাতি নয়, বেশ কিছু দ্বীপে বিস্ময় বৈচিত্র্যের ডালি সাজিয়েছে নানা ধরনের আগ্নেয়গিরিও।
আন্দামানের ব্যারেন দ্বীপের আগ্নেয়গিরিটি ভারত তথা দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র সক্রিয় বা জীবন্ত  আগ্নেয়গিরি। যেটির থেকে নিয়মিতভাবে অগ্ন্যুৎপাত ঘটে চলেছে। এটি উত্তর-পূর্ব ভারত মহাসাগরের ‘সুন্ডা ভলক্যানিক আর্ক সিস্টেম’ বা সুন্ডা আগ্নেয় বলয়ের অন্তর্গত একটি ‘স্ট্র্যাটো ভলক্যানো’ শ্রেণির আগ্নেয়গিরি। অর্থাৎ যে আগ্নেয়গিরিটি স্তরে স্তরে ছাই, লাভা ইত্যাদি জমে শঙ্কুর আকারে গড়ে উঠেছে।
আন্দামানের ব্যারেন দ্বীপের আগ্নেয়গিরিটি ভারত তথা দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র সক্রিয় বা জীবন্ত আগ্নেয়গিরি। যেটির থেকে নিয়মিতভাবে অগ্ন্যুৎপাত ঘটে চলেছে। এটি উত্তর-পূর্ব ভারত মহাসাগরের ‘সুন্ডা ভলক্যানিক আর্ক সিস্টেম’ বা সুন্ডা আগ্নেয় বলয়ের অন্তর্গত একটি ‘স্ট্র্যাটো ভলক্যানো’ শ্রেণির আগ্নেয়গিরি। অর্থাৎ যে আগ্নেয়গিরিটি স্তরে স্তরে ছাই, লাভা ইত্যাদি জমে শঙ্কুর আকারে গড়ে উঠেছে।
পোর্ট ব্লেয়ার থেকে প্রায় ১৩৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে, ৩ কিলোমিটার চওড়া দ্বীপভূমির প্রায় ২ কিলোমিটার জুড়েই রয়েছে আগ্নেয়গিরিটির জ্বালামুখ। আগ্নেয়গিরিটি মাটির উপরে ৩৫৪ মিটার এবং মাটির নীচে ২ হাজার ২৫০ মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। জ্বালামুখটি তিনদিকে পাথরের দেওয়াল দিয়ে ঘেরা থাকলেও পশ্চিম দিকটি খোলা। প্রায় ১১ হাজার ৭০০ বছর আগে, ভূতাত্ত্বিক ‘প্লিস্টোসিন যুগ’-এর শেষ দিকে, কোনও বিধ্বংসী অগ্ন্যুৎপাতে এই অংশটি ভেঙে গিয়েছে বলে অনুমান করা হয়। জ্বালামুখের এই খোলা অংশটি দিয়ে আগ্নেয়গিরির জ্বলন্ত লাভা গড়িয়ে সমুদ্রে পড়ে।
পোর্ট ব্লেয়ার থেকে প্রায় ১৩৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে, ৩ কিলোমিটার চওড়া দ্বীপভূমির প্রায় ২ কিলোমিটার জুড়েই রয়েছে আগ্নেয়গিরিটির জ্বালামুখ। আগ্নেয়গিরিটি মাটির উপরে ৩৫৪ মিটার এবং মাটির নীচে ২ হাজার ২৫০ মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। জ্বালামুখটি তিনদিকে পাথরের দেওয়াল দিয়ে ঘেরা থাকলেও পশ্চিম দিকটি খোলা। প্রায় ১১ হাজার ৭০০ বছর আগে, ভূতাত্ত্বিক ‘প্লিস্টোসিন যুগ’-এর শেষ দিকে, কোনও বিধ্বংসী অগ্ন্যুৎপাতে এই অংশটি ভেঙে গিয়েছে বলে অনুমান করা হয়। জ্বালামুখের এই খোলা অংশটি দিয়ে আগ্নেয়গিরির জ্বলন্ত লাভা গড়িয়ে সমুদ্রে পড়ে।
বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানে জানা গিয়েছে, ব্যারেন দ্বীপের আগ্নেয়গিরির প্রথম অগ্ন্যুৎপাত হয় প্রায় ১৬ লক্ষ বছর আগে! এরপর দীর্ঘদিন ঘুমিয়ে থাকার পরে আবার সক্রিয় হয় আগ্নেয়গিরিটি। খ্রিস্টপূর্ব আট হাজার বছর আগেও আগ্নেয়গিরিটি বেশ সক্রিয় ছিল। এর পরবর্তী সময়কালটিতে দীর্ঘদিন ঘুমিয়ে থাকার পর আগ্নেয়গিরিটি আবার জেগে ওঠে ১৭৫৭ সালে। তবে ১৮৫২ সালের পর দীর্ঘদিন কোনও অগ্ন্যুৎপাত না হলেও প্রায় ১৫০ বছর পর, ১৯৯১ সালে আবার জেগে ওঠে আগ্নেয়গিরিটি। তারপর থেকে মাঝেমধ্যেই লাভা ও ছাই উগরাচ্ছে।
বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানে জানা গিয়েছে, ব্যারেন দ্বীপের আগ্নেয়গিরির প্রথম অগ্ন্যুৎপাত হয় প্রায় ১৬ লক্ষ বছর আগে! এরপর দীর্ঘদিন ঘুমিয়ে থাকার পরে আবার সক্রিয় হয় আগ্নেয়গিরিটি। খ্রিস্টপূর্ব আট হাজার বছর আগেও আগ্নেয়গিরিটি বেশ সক্রিয় ছিল। এর পরবর্তী সময়কালটিতে দীর্ঘদিন ঘুমিয়ে থাকার পর আগ্নেয়গিরিটি আবার জেগে ওঠে ১৭৫৭ সালে। তবে ১৮৫২ সালের পর দীর্ঘদিন কোনও অগ্ন্যুৎপাত না হলেও প্রায় ১৫০ বছর পর, ১৯৯১ সালে আবার জেগে ওঠে আগ্নেয়গিরিটি। তারপর থেকে মাঝেমধ্যেই লাভা ও ছাই উগরাচ্ছে।
২০০৫ সালেও অগ্ন্যুত্পাতের ঘটনা ঘটে। ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর ইন্দোনেশিয়া-সুমাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পের অভিঘাতে প্রলয়ঙ্কর সুনামি ধেয়ে এসেছিল। এর সঙ্গে ২০০৫ সালের অগ্ন্যুত্পাতের ঘটনার সম্পর্ক রয়েছে বলে বিজ্ঞানীদের অনুমান। আগ্নেয়গিরিটি শেষবার সক্রিয় ছিল ২০১৭ সালের ১৫ জানুয়ারি থেকে ১৬ মে-র মধ্যে।
২০০৫ সালেও অগ্ন্যুত্পাতের ঘটনা ঘটে। ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর ইন্দোনেশিয়া-সুমাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পের অভিঘাতে প্রলয়ঙ্কর সুনামি ধেয়ে এসেছিল। এর সঙ্গে ২০০৫ সালের অগ্ন্যুত্পাতের ঘটনার সম্পর্ক রয়েছে বলে বিজ্ঞানীদের অনুমান। আগ্নেয়গিরিটি শেষবার সক্রিয় ছিল ২০১৭ সালের ১৫ জানুয়ারি থেকে ১৬ মে-র মধ্যে।
সুতরাং সাম্প্রতিক অতীতে বারে বারে মাঝারি থেকে নিচু মাত্রায় ছাই উগরেছে এবং উত্তপ্ত লাভা স্রোত বেরিয়ে এসেছে আগ্নেয়গিরিটির কেন্দ্রীয় প্রধান জ্বালামুখ ও পার্শ্ববর্তী অন্যান্য অপ্রধান জ্বালামুখ থেকে।
সুতরাং সাম্প্রতিক অতীতে বারে বারে মাঝারি থেকে নিচু মাত্রায় ছাই উগরেছে এবং উত্তপ্ত লাভা স্রোত বেরিয়ে এসেছে আগ্নেয়গিরিটির কেন্দ্রীয় প্রধান জ্বালামুখ ও পার্শ্ববর্তী অন্যান্য অপ্রধান জ্বালামুখ থেকে।
বন দফতরের বিশেষ অনুমতি নিয়ে, দূর থেকে ব্যারেন দ্বীপের জীবন্ত আগ্নেয়গিরিটিকে কিন্তু দেখে আসা যায়। জনশূন্য, প্রায় রুক্ষ, পাথুরে দ্বীপটির প্রতিকূল পরিবেশে এখনও কিছু পাখি, বাদুড়, ইঁদুর ও ছাগলের দেখা মেলে। যদিও কাউকে দ্বীপটিতে নামার অনুমতি দেওয়া হয় না।
বন দফতরের বিশেষ অনুমতি নিয়ে, দূর থেকে ব্যারেন দ্বীপের জীবন্ত আগ্নেয়গিরিটিকে কিন্তু দেখে আসা যায়। জনশূন্য, প্রায় রুক্ষ, পাথুরে দ্বীপটির প্রতিকূল পরিবেশে এখনও কিছু পাখি, বাদুড়, ইঁদুর ও ছাগলের দেখা মেলে। যদিও কাউকে দ্বীপটিতে নামার অনুমতি দেওয়া হয় না।

Best Rice: যেমন স্বাদ-তেমনই গন্ধ, বাঙালির প্রিয় এই চাল পেল বিশ্বের সেরা চালের স্বীকৃতি! কোন চাল জানেন?

কলকাতা: ভারতে এই চালেরই রমরমা। আর সেই চালের দৌলতেই ভারতের মুকুটে যুক্ত হল নয়া পালক। সারা বিশ্বের মধ্যে সেরা চালের তকমা পেল ভারতের এই চাল।
কলকাতা: ভারতে এই চালেরই রমরমা। আর সেই চালের দৌলতেই ভারতের মুকুটে যুক্ত হল নয়া পালক। সারা বিশ্বের মধ্যে সেরা চালের তকমা পেল ভারতের এই চাল।
টেস্ট অ্যাটলাস। অত্যন্ত জনপ্রিয় ফুড ও ভ্রমণ গাইড বলে পরিচিত। তারা এবার ভারতের এই চালকে বিশ্বের সবথেকে উত্তম চাল বলে উল্লেখ করল। ২০২৩-২৪সালে ভারতের এই চালকে সবার সেরা বলে উল্লেখ করেছে Taste Atlas। নিঃসন্দেহে ভারতের কাছে এটা দারুণ সম্মানের।
টেস্ট অ্যাটলাস। অত্যন্ত জনপ্রিয় ফুড ও ভ্রমণ গাইড বলে পরিচিত। তারা এবার ভারতের এই চালকে বিশ্বের সবথেকে উত্তম চাল বলে উল্লেখ করল। ২০২৩-২৪সালে ভারতের এই চালকে সবার সেরা বলে উল্লেখ করেছে Taste Atlas। নিঃসন্দেহে ভারতের কাছে এটা দারুণ সম্মানের।
Taste Atlas লিখেছে, বাসমতী বেশ লম্বা ধরনের চাল। এটা মূলত ভারত ও পাকিস্তানে বেশি উৎপাদিত হয়। এটা মূলত সুগন্ধের জন্য গোটা বিশ্বে সমাদৃত। ফুলের মত গন্ধ।
Taste Atlas লিখেছে, বাসমতী বেশ লম্বা ধরনের চাল। এটা মূলত ভারত ও পাকিস্তানে বেশি উৎপাদিত হয়। এটা মূলত সুগন্ধের জন্য গোটা বিশ্বে সমাদৃত। ফুলের মত গন্ধ।
একবার রান্না করলে এটা একটার সঙ্গে আর একটা লেগে যায় না। বেশ সুন্দর খেতে। চালটা যত লম্বা হবে ততই সুন্দর। আর সবথেকে সুন্দর যে বাসমতী চাল সেটা হালকা সোনালি রঙের।
একবার রান্না করলে এটা একটার সঙ্গে আর একটা লেগে যায় না। বেশ সুন্দর খেতে। চালটা যত লম্বা হবে ততই সুন্দর। আর সবথেকে সুন্দর যে বাসমতী চাল সেটা হালকা সোনালি রঙের।
ভারতে প্রায় ৩৪ ধরনের বাসমতি ধানের চাষ করা হয়ে থাকে। এর মধ্যে বাসমতি 217, বাসমতি 370, দেরাদুন বাসমতি চাল (টাইপ-3), পাঞ্জাব বাসমতি 1 (বউনি বাসমতি), পুসা বাসমতি 1, কস্তুরি, হরিয়ানা বাসমতি 1, মাহি সুগন্ধা, তারাওরি বাসমতি (HBC 19/ কার্নাল লোকাল), রণবির বাসমতি, বাসমতি 386 বিশেষ জনপ্রিয়।
ভারতে প্রায় ৩৪ ধরনের বাসমতি ধানের চাষ করা হয়ে থাকে। এর মধ্যে বাসমতি 217, বাসমতি 370, দেরাদুন বাসমতি চাল (টাইপ-3), পাঞ্জাব বাসমতি 1 (বউনি বাসমতি), পুসা বাসমতি 1, কস্তুরি, হরিয়ানা বাসমতি 1, মাহি সুগন্ধা, তারাওরি বাসমতি (HBC 19/ কার্নাল লোকাল), রণবির বাসমতি, বাসমতি 386 বিশেষ জনপ্রিয়।
বাসমতীর পরেই স্থান পেয়েছে ইতালির আরবোরিও। পর্তুগালের কারোলিনো চাল ঠিক তার পরেই। আর যারা প্রথম পাঁচে রয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম হল স্পেন ও জাপানের চালের ভ্যারাইটি।
বাসমতীর পরেই স্থান পেয়েছে ইতালির আরবোরিও। পর্তুগালের কারোলিনো চাল ঠিক তার পরেই। আর যারা প্রথম পাঁচে রয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম হল স্পেন ও জাপানের চালের ভ্যারাইটি।
টেস্ট অ্য়াটলাস সম্প্রতি আরও একটা ভারতের খাবারকে সেরা রোজকার পানীয় বলে উল্লেখ করেছে। সেটা হল আমের সরবত। তারা উল্লেখ করেছে, নানা ধরনের লস্যি রয়েছে পৃথিবীতে। কিন্তু মিষ্টি আমের সরবতের জুড়ি মেলা ভার। এত সুন্দর খেতে। ভারতের বাইরে যে ইন্ডিয়ান রেস্তরাঁ রয়েছে সেখানেও এই সরবতের বেজায় কদর রয়েছে।
টেস্ট অ্য়াটলাস সম্প্রতি আরও একটা ভারতের খাবারকে সেরা রোজকার পানীয় বলে উল্লেখ করেছে। সেটা হল আমের সরবত। তারা উল্লেখ করেছে, নানা ধরনের লস্যি রয়েছে পৃথিবীতে। কিন্তু মিষ্টি আমের সরবতের জুড়ি মেলা ভার। এত সুন্দর খেতে। ভারতের বাইরে যে ইন্ডিয়ান রেস্তরাঁ রয়েছে সেখানেও এই সরবতের বেজায় কদর রয়েছে।
এদিকে তারা ১০০টি সেরা রেস্তরাঁর কথা উল্লেখ করেছিল। সেখানেও একাধিক রেস্তরাঁ রয়েছে যেগুলি সেরার সেরা।
এদিকে তারা ১০০টি সেরা রেস্তরাঁর কথা উল্লেখ করেছিল। সেখানেও একাধিক রেস্তরাঁ রয়েছে যেগুলি সেরার সেরা।

Sikkim Tour: সিকিম ঘোরা নিয়ে বিরাট খবর! এসে পৌঁছল একটি চিঠি, এবার কমবে সিকিমের বিপুল গাড়িভাড়া-খরচ?

সিকিম মানেই যেমন অপার সৌন্দর্য, সিকিম মানে তেমনই পকেট খালিও। সিকিম পর্যটকদের দীর্ঘদিনের অভিযোগ গাড়ি ভাড়া নিয়ে। ঘোরার জন্য গাড়ি ভাড়ায় যা দর হাঁকে চালকরা, তাতেই অনেকের ঘোরা মাটি হয়ে যায়। দীর্ঘদিনের এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই পরিস্থিতিতে এবার নড়েচড়ে বসল পর্যটন মন্ত্রক।
সিকিম মানেই যেমন অপার সৌন্দর্য, সিকিম মানে তেমনই পকেট খালিও। সিকিম পর্যটকদের দীর্ঘদিনের অভিযোগ গাড়ি ভাড়া নিয়ে। ঘোরার জন্য গাড়ি ভাড়ায় যা দর হাঁকে চালকরা, তাতেই অনেকের ঘোরা মাটি হয়ে যায়। দীর্ঘদিনের এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই পরিস্থিতিতে এবার নড়েচড়ে বসল পর্যটন মন্ত্রক।
কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রক সিকিম পর্যটন দফতরকে চিঠি দিয়ে লাগামছাড়া গাড়ি ভাড়া নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। শুধু তাই নয়, পর্যটকদের জন্য পর্যাপ্ত পরিকাঠামো উন্নয়নে নজর দেওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে ওই চিঠিতে।
কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রক সিকিম পর্যটন দফতরকে চিঠি দিয়ে লাগামছাড়া গাড়ি ভাড়া নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। শুধু তাই নয়, পর্যটকদের জন্য পর্যাপ্ত পরিকাঠামো উন্নয়নে নজর দেওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে ওই চিঠিতে।
গত ১৩ মে সেন্ট্রাল পাবলিক গ্রিভ্যান্স রিড্রেস অ্যান্ড মনিটরিং সিস্টমের পক্ষ থেকে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে সিকিম সরকারকে। সেখানেই একাধিক বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। তাতে জানানো হয়েছে, একাধিক পর্যটকের থেকে দীর্ঘদিন ধরে পাওয়া অভিযোগের ভিত্তিতেই এই পদক্ষেপ করা হল।
গত ১৩ মে সেন্ট্রাল পাবলিক গ্রিভ্যান্স রিড্রেস অ্যান্ড মনিটরিং সিস্টমের পক্ষ থেকে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে সিকিম সরকারকে। সেখানেই একাধিক বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। তাতে জানানো হয়েছে, একাধিক পর্যটকের থেকে দীর্ঘদিন ধরে পাওয়া অভিযোগের ভিত্তিতেই এই পদক্ষেপ করা হল।
সূত্রের খবর, কেন্দ্রের এক আধিকারিকের সিকিম ভ্রমণের খারাপ অভিজ্ঞতার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে ওই চিঠিতে। পারমিট এবং ট্যুরিস্ট স্পটে ভ্রমণ করানোর জন্য ট্রাভেল এজেন্সিগুলি পর্যটকদের থেকে বিপুল পরিমান টাকা নিচ্ছে বলে অভিযোগ। বিষয়গুলি অবিলম্বে খতিয়ে দেখে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সূত্রের খবর, কেন্দ্রের এক আধিকারিকের সিকিম ভ্রমণের খারাপ অভিজ্ঞতার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে ওই চিঠিতে। পারমিট এবং ট্যুরিস্ট স্পটে ভ্রমণ করানোর জন্য ট্রাভেল এজেন্সিগুলি পর্যটকদের থেকে বিপুল পরিমান টাকা নিচ্ছে বলে অভিযোগ। বিষয়গুলি অবিলম্বে খতিয়ে দেখে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় সরকারের কৃষি মন্ত্রকের প্রাক্তন অতিরিক্ত কমিশনার কে পি ওয়াসনিক গত ২৭ এপ্রিল থেকে ৫ মে পর্যন্ত সপরিবারে দার্জিলিং এবং সিকিম ভ্রমণে গিয়েছিলেন। কিন্তু সিকিম ভ্রমণ প্রসঙ্গে তিনি অভিযোগ জানিয়েছেন, গাড়ির দর আকাশছোঁয়া। পর্যটকদের লুঠ করা হচ্ছে। সিকিম সরকারের উচিত গাড়ির জন্য সুনির্দিষ্ট রেটচার্ট তৈরি করে দেওয়া।
কেন্দ্রীয় সরকারের কৃষি মন্ত্রকের প্রাক্তন অতিরিক্ত কমিশনার কে পি ওয়াসনিক গত ২৭ এপ্রিল থেকে ৫ মে পর্যন্ত সপরিবারে দার্জিলিং এবং সিকিম ভ্রমণে গিয়েছিলেন। কিন্তু সিকিম ভ্রমণ প্রসঙ্গে তিনি অভিযোগ জানিয়েছেন, গাড়ির দর আকাশছোঁয়া। পর্যটকদের লুঠ করা হচ্ছে। সিকিম সরকারের উচিত গাড়ির জন্য সুনির্দিষ্ট রেটচার্ট তৈরি করে দেওয়া।
সিকিমের ঘোরার বাজেটও অনেক সময় সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। খরচের ধাক্কায় সিকিমের প্ল্যান ভুলে অন্য পর্যটন কেন্দ্রের দিকে পা বাড়াচ্ছেন পর্যটকেরা। এই নিয়ে চিন্তায় পশ্চিমবঙ্গের পর্যটন ব্যবসায়ীরাও। এরাজ্য হোক কিংবা অন্য রাজ্য। পর্যটকদের কাছে যেমন দার্জিলিং প্রিয়, তেমনি সিকিম অন্যতম জনপ্রিয় ট্যুরিস্ট ডেস্টিনেশন।
সিকিমের ঘোরার বাজেটও অনেক সময় সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। খরচের ধাক্কায় সিকিমের প্ল্যান ভুলে অন্য পর্যটন কেন্দ্রের দিকে পা বাড়াচ্ছেন পর্যটকেরা। এই নিয়ে চিন্তায় পশ্চিমবঙ্গের পর্যটন ব্যবসায়ীরাও। এরাজ্য হোক কিংবা অন্য রাজ্য। পর্যটকদের কাছে যেমন দার্জিলিং প্রিয়, তেমনি সিকিম অন্যতম জনপ্রিয় ট্যুরিস্ট ডেস্টিনেশন।
একদিনের জন্যের গাড়ির ভাড়া আকাশছোঁয়া। সম্প্রতি সিকিমের গাড়িভাড়া অত্যাধিক হারে বৃদ্ধি বেড়েছে। পাশাপাশি হোটেল ও খাবার খরচও তুলনামূলকভাবে বেড়েছে।
একদিনের জন্যের গাড়ির ভাড়া আকাশছোঁয়া। সম্প্রতি সিকিমের গাড়িভাড়া অত্যাধিক হারে বৃদ্ধি বেড়েছে। পাশাপাশি হোটেল ও খাবার খরচও তুলনামূলকভাবে বেড়েছে।
ফলে পরিবার কিংবা বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে সিকিম ঘুরতে গিয়ে এখন বাড়তি টাকা খরচ করতে হচ্ছে। অনেকেই সিকিম যাওয়ার আগে আগাম খোঁজখবর নেন। আর সেই খোঁজ করতে গিয়ে গাড়িভাড়ার খরচ শুনে শেষ পর্যন্ত ট্যুর বাতিল করে দিচ্ছেন বলে খবর।

ফলে পরিবার কিংবা বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে সিকিম ঘুরতে গিয়ে এখন বাড়তি টাকা খরচ করতে হচ্ছে। অনেকেই সিকিম যাওয়ার আগে আগাম খোঁজখবর নেন। আর সেই খোঁজ করতে গিয়ে গাড়িভাড়ার খরচ শুনে শেষ পর্যন্ত ট্যুর বাতিল করে দিচ্ছেন বলে খবর।

House: ১০৫ টাকায় অনলাইনে কেনা বাড়ি! সিঁড়ি রান্নাঘর, খাবার টেবিল, অন্দর দেখলে চোখ ধাঁধিয়ে যাবে

নিজের বাড়ির স্বপ্ন সকলেরই থাকে। কিন্তু বাড়ি কেনা তো মুখের কথা নয়। বাড়ি কিনতে গেলে যথেষ্ট পুঁজি লাগে। লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে যায় বাড়ি কিনতে। কিন্তু মাত্র ১০৫ টাকায় বাড়ি! শুনতে অবাক লাগলেও মাত্র ১০৫ টাকায় বাড়ি কিনেছেন এক ব‍্যক্তি।
নিজের বাড়ির স্বপ্ন সকলেরই থাকে। কিন্তু বাড়ি কেনা তো মুখের কথা নয়। বাড়ি কিনতে গেলে যথেষ্ট পুঁজি লাগে। লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে যায় বাড়ি কিনতে। কিন্তু মাত্র ১০৫ টাকায় বাড়ি! শুনতে অবাক লাগলেও মাত্র ১০৫ টাকায় বাড়ি কিনেছেন এক ব‍্যক্তি।
কেউ ১০৫ টাকায় বাড়ি কিনেছেন, এমন কথা শুনলে বিশ্বাস করাই কঠিন। তবে এই ঘটনা সত‍্যিই ঘটেছে। মাত্র ১০৫ টাকাতেই বাড়ি কিনেছেন এক ব‍্যক্তি।

কেউ ১০৫ টাকায় বাড়ি কিনেছেন, এমন কথা শুনলে বিশ্বাস করাই কঠিন। তবে এই ঘটনা সত‍্যিই ঘটেছে। মাত্র ১০৫ টাকাতেই বাড়ি কিনেছেন এক ব‍্যক্তি।
ইংল্যান্ডের ডার্বিশায়ারে বসবাসকারী একজন ব্যক্তি এই কাজ করেছেন। তিনি তার স্ত্রীকে নিয়ে এই ১০৫ টাকার বাড়িতে থাকেন। কিন্তু এত কম টাকায় কীভাবে বাড়ি কিনেছেন ওই ব‍্যক্তি।
ইংল্যান্ডের ডার্বিশায়ারে বসবাসকারী একজন ব্যক্তি এই কাজ করেছেন। তিনি তার স্ত্রীকে নিয়ে এই ১০৫ টাকার বাড়িতে থাকেন। কিন্তু এত কম টাকায় কীভাবে বাড়ি কিনেছেন ওই ব‍্যক্তি।
দ্য সান-এর রিপোর্ট অনুসারে, বব ক্যাম্পবেল এবং তার স্ত্রী ক্যারল অ্যান এমন একটি সস্তা, লাভজনক এবং আকর্ষণীয় বাড়িতে থাকেন, যা দেখে আপনি বিশ্বাস করবেন না যে এর কাঠামোর দাম মাত্র ১০৫ টাকা। বব নিজেই বলেছেন যে, তিনি অনলাইন ট্রেডিং সাইট ইবে-তে মাতাল অবস্থায় এই বাড়িটি পছন্দ করেছিলেন।

দ্য সান-এর রিপোর্ট অনুসারে, বব ক্যাম্পবেল এবং তার স্ত্রী ক্যারল অ্যান এমন একটি সস্তা, লাভজনক এবং আকর্ষণীয় বাড়িতে থাকেন, যা দেখে আপনি বিশ্বাস করবেন না যে এর কাঠামোর দাম মাত্র ১০৫ টাকা। বব নিজেই বলেছেন যে, তিনি অনলাইন ট্রেডিং সাইট ইবে-তে মাতাল অবস্থায় এই বাড়িটি পছন্দ করেছিলেন।
আসলে তাঁর এই বাড়ি আর পাঁচটা বাড়ির মতো নয়। এটি আসলে একটি শস‍্য রাখার বড় ড্রাম। মদ‍্যপ অবস্থায় নেশার ঘোরে ১ পাউন্ড অর্থাত্‍ ভারতীয় মুদ্রায় ১০৫ টাকায় বাড়ি কিনেছেন ওই ব‍্যক্তি।

আসলে তাঁর এই বাড়ি আর পাঁচটা বাড়ির মতো নয়। এটি আসলে একটি শস‍্য রাখার বড় ড্রাম। মদ‍্যপ অবস্থায় নেশার ঘোরে ১ পাউন্ড অর্থাত্‍ ভারতীয় মুদ্রায় ১০৫ টাকায় বাড়ি কিনেছেন ওই ব‍্যক্তি।
তারপর সেই ড্রামকেই বাড়ির রূপ দিয়েছেন স্বামী-স্ত্রী। এই কাজে তার লেগেছে ৬ বছর এবং ৪ লাখ টাকার একটু বেশি।
তারপর সেই ড্রামকেই বাড়ির রূপ দিয়েছেন স্বামী-স্ত্রী। এই কাজে তার লেগেছে ৬ বছর এবং ৪ লাখ টাকার একটু বেশি।
পুরনো বোতল ও প্যালেট ব্যবহার করে দেয়াল তৈরি করা হয়েছে। রান্নাঘরে ওভেন, হব, কেটলি, সিঙ্কের মতো সব জিনিস রয়েছে। ঘুমানোর জন্য, আপনি সিঁড়ি দিয়ে একটি বিছানা পেতে পারেন। প্রয়োজনে সিঁড়ি দিয়ে নামানো যেতে পারে।
পুরনো বোতল ও প্যালেট ব্যবহার করে দেয়াল তৈরি করা হয়েছে। রান্নাঘরে ওভেন, হব, কেটলি, সিঙ্কের মতো সব জিনিস রয়েছে। ঘুমানোর জন্য, আপনি সিঁড়ি দিয়ে একটি বিছানা পেতে পারেন। প্রয়োজনে সিঁড়ি দিয়ে নামানো যেতে পারে।
লিভিং বিগ ইন এ টিনি হাউসের সাথে কথা বলার সময়, দম্পতি প্রকাশ করেছিলেন যে স্ত্রী ক্যারল প্রথমে এই ব‍্যপারটি একেবারেই পছন্দ করেননি। তবে গত ৫ বছর ধরে তারা প্রকৃতির মাঝে তাদের গম্বুজের মতো এই বাড়িতেই বসবাস করছেন।
লিভিং বিগ ইন এ টিনি হাউসের সাথে কথা বলার সময়, দম্পতি প্রকাশ করেছিলেন যে স্ত্রী ক্যারল প্রথমে এই ব‍্যপারটি একেবারেই পছন্দ করেননি। তবে গত ৫ বছর ধরে তারা প্রকৃতির মাঝে তাদের গম্বুজের মতো এই বাড়িতেই বসবাস করছেন।
বাড়ির আশপাশের এলাকায় গাছপালা ও একটি পুকুরও তৈরি করেছেন। ফায়ারপ্লেস এবং খাবার টেবিলের জন্য পুরানো গ্যাসের বোতল থেকে সিমেন্টের তৈরি একটি টুকরো রাখা হয়েছে।

বাড়ির আশপাশের এলাকায় গাছপালা ও একটি পুকুরও তৈরি করেছেন। ফায়ারপ্লেস এবং খাবার টেবিলের জন্য পুরানো গ্যাসের বোতল থেকে সিমেন্টের তৈরি একটি টুকরো রাখা হয়েছে।
পুরনো বোতল ও প্যালেট ব্যবহার করে দেয়াল তৈরি করা হয়েছে। রান্নাঘরে ওভেন, হব, কেটলি, সিঙ্কের মতো সব জিনিস রয়েছে। ঘুমানোর জন্য, আপনি সিঁড়ি দিয়ে একটি বিছানা পেতে পারেন। প্রয়োজনে সিঁড়ি দিয়ে নামানো যেতে পারে।
পুরনো বোতল ও প্যালেট ব্যবহার করে দেয়াল তৈরি করা হয়েছে। রান্নাঘরে ওভেন, হব, কেটলি, সিঙ্কের মতো সব জিনিস রয়েছে। ঘুমানোর জন্য, আপনি সিঁড়ি দিয়ে একটি বিছানা পেতে পারেন। প্রয়োজনে সিঁড়ি দিয়ে নামানো যেতে পারে।

বেতন চার কোটি! বিনামূল্যে থাকার জন্য মিলবে প্রাসাদোপম বাড়িও, অথচ এই চাকরি কেউই করতে চাইছেন না; কিন্তু কেন?

সিডনি: জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে চাকরির এমন ঘাটতি দেখা দিয়েছে যে, একটি পদেই লক্ষাধিক প্রার্থী আবেদন করছেন। অনেককেই তখন হতাশ হয়ে ফিরে যেতে হয়। এমনকী, উচ্চশিক্ষিত মানুষও কম টাকার বিনিময়ে চাকরি করতে প্রস্তুত। তবে পৃথিবীতে এমন কিছু চাকরি রয়েছে, যা থেকে কোটি কোটি টাকা উপার্জন করা সম্ভব। সেই সঙ্গে বসবাস করার জন্য বাড়িও পাওয়া যায়। অথচ এত সুবিধা থাকা সত্ত্বেও কেউ এমন চাকরি করতে চান না।

এই তো গত বছরই অস্ট্রেলিয়ায় এমনই একটি চাকরি নিয়ে বিস্তর চর্চা হয়েছিল। সেই চাকরির জন্য বেতন ছিল ৪.৮ কোটি টাকা। এর পাশাপাশি ওই চাকরিতে বিনামূল্যে থাকার জন্য একটি প্রাসাদোপম বাড়িও দেওয়া হচ্ছিল। অথচ কেউ তা করতে আগ্রহী হয়নি। তবে পরে অবশ্য ওই চাকরির জন্য একজন প্রার্থী পাওয়া গিয়েছিল এবং এই শূন্য পদও পূরণ করা গিয়েছে।

আরও পড়ুন– নেশার ঘোরে মাত্র ‘১০৫ টাকা’ দিয়ে কিনেছিলেন শস্যের গোলা; এখন সেটাই হয়ে উঠেছে এক দম্পতির সাধের আস্তানা

দ্য সান ওয়েবসাইটের প্রতিবেদন অনুসারে, পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় কোয়ারাডিং (Quairading, Australia) নামে একটি জায়গা রয়েছে। যেখানে মূলত কৃষকরাই বসবাস করেন। আর কৃষিকাজই এখানকার মানুষের একমাত্র পেশা। তবে এই জায়গায় নেই কোনও চিকিৎসক। আসলে শহর থেকে অনেকটাই দূরবর্তী স্থানে হওয়ায় কোনও ডাক্তারই এখানে আসতে চান না। ফলে দেশের রাজধানী পার্থ থেকে প্রায় ১৬০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই জায়গার মানুষ সব সময়ই ডাক্তার খুঁজে পেতে সমস্যায় পড়েন। গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের ১৪ মার্চ সেখানকার জেনারেল প্র্যাক্টিশনারের চুক্তি শেষ হয়েছিল। কিন্তু তাঁর জায়গায় অন্য কোনও চিকিৎসক পাওয়া যায়নি।

ডাক্তার নিয়োগের জন্য:

চিকিৎসকের চাকরিতে প্রার্থীদের আকৃষ্ট করার জন্য দুর্দান্ত আকর্ষণীয় অফারও দেওয়া হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছিল যে, বার্ষিক ৪.৮ কোটি টাকা বেতন দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে থাকার জন্য দেওয়া হবে একটি বিলাসবহুল ৪টি বেডরুমের একটি বাড়িও। কিন্তু দূরত্বের কারণে এখানে কেউ আসতে চাননি। আসলে এই জায়গায় প্রায় ৬০০ জন মানুষ ছিলেন, যাঁদের একজন ডাক্তারের প্রয়োজন ছিল। শুধু জানুয়ারি মাসে বেতন এবং বাড়ি দেওয়ার প্রস্তাব দিতেই অনেকে আবেদনপত্র পাঠান। দ্য সান ওয়েবসাইটের সঙ্গে কথা বলার সময় এখানকার কাউন্সিলর বলেন যে, অনেক প্রার্থীকে পরখ করার পরেই একজনকে নির্বাচিত করা হয়েছিল।

আরও পড়ুন– মোট ব্যবসার পরিমাণ ২০ শতাংশ বৃদ্ধি, বন্ধন ব্যাঙ্কের চতুর্থ ত্রৈমাসিকের ফলাফল প্রকাশিত

অস্ট্রেলিয়ায় ডাক্তারের ঘাটতি হবে:

কাউন্সিলর বেশ কিছু ওয়েবসাইটে বিবৃতি দিয়েছিলেন যে, ডাক্তার না পাওয়া গেলে মেডিক্যাল ক্লিনিক বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং ওষুধের দোকানগুলিও বন্ধ হয়ে যাবে। যা অনেক রোগীর জন্যই অসুবিধার কারণ হয়ে দাঁড়াবে। অস্ট্রেলিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের মতে, আগামী এক দশকে অস্ট্রেলিয়ায় ১০ হাজারেরও বেশি জেনারেল ফিজিশিয়ানের প্রয়োজন হবে। ২০০৯ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ডাক্তারদের চাহিদা ৫৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এখানে এত টাকা দেওয়া হচ্ছে শুধুমাত্র চিকিৎসকদের অভাব পূরণ করতে। অথচ তারপরেও এখানে ডাক্তার পাওয়া দুষ্কর!