লাইফস্টাইল Cholesterol Control Tips: ১ মাসেই ম্যাজিক! রোজ খান ৫ দেশীয় খাবার, কোলেস্টেরল ক্লিন বোল্ড! কমবে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি Gallery July 11, 2024 Bangla Digital Desk আজকের ব্যস্ত জীবন এবং ভিন্ন খাদ্যাভ্যাসের কারণে উচ্চ কোলেস্টেরল একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি শিরায় জমতে পারে এবং হৃদরোগ, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো মারাত্মক রোগের কারণ হতে পারে। তবে আতঙ্কিত হবেন না, প্রকৃতিতে এমন অনেক দেশীয় খাবার রয়েছে যা আপনার কোলেস্টেরল কমাতে এবং আপনার শিরা পরিষ্কার করতে সাহায্য করতে পারে। ডায়েটিশিয়ান অ্যাশলে রিভার জানান, প্রতিদিনের খাবার একটু বদল আনলেই কমবে কোলেস্টেরল। এমনই ৫টি দেশি খাবারের কথা তিনি জানিয়েছেন। তবে, কী কী খেলে কমবে রইল তালিকা- ওটস দ্রবণীয় ফাইবারের একটি চমৎকার উৎস, যা ‘খারাপ’ কোলেস্টেরল (LDL) কমাতে এবং ‘ভাল’ কোলেস্টেরল (HDL) বাড়াতে সাহায্য করে। বাদাম এবং বীজ যেমন বাদাম, আখরোট, পেস্তা, চিয়া বীজ এবং শণের বীজ ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ফাইবার সমৃদ্ধ, যা কোলেস্টেরল কমাতে এবং হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে। সবুজ শাকসবজি যেমন পালং শাক, মেথি, ধনে এবং করলা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার সমৃদ্ধ, যা কোলেস্টেরল কমাতে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কিছু ফল যেমন আপেল, কমলা, আঙ্গুর এবং ডালিমও কোলেস্টেরল কমাতে সহায়ক। রসুনে অ্যালিসিন নামক একটি যৌগ রয়েছে যা কোলেস্টেরল কমাতে এবং রক্ত পাতলা করতে সাহায্য করে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
লাইফস্টাইল Cholesterol Age Chart: LDL/HDL মাত্রা ঠিক আছে তো? ‘বয়স’ অনুযায়ী কোলেস্টেরল কত হওয়া উচিত? দেখে নিন চার্ট Gallery July 8, 2024 Bangla Digital Desk বদ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলে শরীরে রক্ত চলাচল ঠিকমতো হয় না। এই কারণে, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো প্রাণঘাতী রোগের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়। বিশিষ্ট চিকিৎসক সঞ্জীব ভাস্কর জানিয়েছেন, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করাটা অত্যন্ত জরুরি ৷ এ বিষয়ে একাধিক পথও বাতলেছেন। মনে রাখবেন খাবার ব্যাপারে সচেতন না হলে কোনওভাবেই কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে আসবে না। খাদ্যতালিকায় রাখুন বেশি করে ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। কোলেস্টেরল প্রধানত দুই ধরনের। প্রথমটি ভাল কোলেস্টেরল এবং দ্বিতীয়টি খারাপ কোলেস্টেরল। খারাপ কোলেস্টেরল শরীরে বাড়লে উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট অ্যাটাক, করোনারি আর্টারি, ট্রিপল ভেসেলস জাতীয় রোগের সমস্যা দেখা দিতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত যুবকদের শরীরে মোট কোলেস্টেরল ১৭০ mg/dl-এর কম হওয়া উচিত। LDL কোলেস্টেরল ১০০ নীচে থাকলে ভাল। HDL-রক্তে থাকা ভাল। পুরুষদের ক্ষেত্রে এই কোলেস্টেরলের মাত্রা ৫০ এর বেশি এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ৬০-এর বেশি থাকা খুবই জরুরি। ২০ বছরের বেশি বয়সি পুরুষদের শরীরের মোট কোলেস্টেরলের মাত্রা ১২৫-২০০ mg/dl এর মধ্যে হওয়া উচিত।
লাইফস্টাইল Fruits Best for Heart: হার্টের জন্য কোন ফল ‘বেস্ট’? নিয়মিত এই সমস্ত ফল খেলে ভাল থাকবে হৃদযন্ত্র, চিকিৎসকই জানিয়ে দিলেন তালিকা Gallery July 7, 2024 Bangla Digital Desk আজকাল অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন অনেক মারাত্মক রোগের জন্ম দিচ্ছে। শরীরে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া তার মধ্যে অন্যতম। প্রকৃতপক্ষে, খারাপ কোলেস্টেরল ধমনীর দেয়ালে লেগে থাকে এবং রক্ত চলাচলের পথকে সংকীর্ণ করে তোলে, যে কারণ রক্ত পাম্প করতে হৃৎপিণ্ডকে বেশি পরিশ্রম করতে হয়, ফলে হার্টের উপরে চাপ বাড়ে৷ তবে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকের কাছে পরামর্শ নেওয়া অবশ্যই প্রয়োজন। তবে, খাদ্যাভ্যাসে কিছু রদবদলও জীবনকে স্বাস্থ্যকর করে তুলতে পারে৷ এমন কিছু ফল রয়েছে যা হার্টের জন্য অত্যন্ত ভাল বলে বিবেচিত হয়। লখনউয়ের সরকারি আয়ুর্বেদ কলেজ ও হাসপাতালের ডাঃ সর্বেশ কুমার এই ফলগুলি সম্পর্কে আমাদের জানাচ্ছেন৷ কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা কত? হেলথলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোলেস্টেরল হল রক্তে পাওয়া মোমের মতো এক ধরনের উপাদান, যা শরীরে কোষ ও হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে। শরীরে কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা 200 mg/dL এর কম, কিন্তু এই মাত্রা 200 mg/dL ছাড়িয়ে গেলে ব্লকেজ সহ অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। খারাপ কোলেস্টেরলের সমস্যাকে নীরব ঘাতক বলা হয়৷ কারণ, এর লক্ষণ প্রথম দিকে দেখা যায় না। যতদিনে মানুষ কোলেস্টেরল সম্পর্কে জানতে পারে, ততদিনে এটি গুরুতর অবস্থায় পৌঁছে যায়। সেই কারণে এটি সময়মতো নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। এই প্রতিবেদনে আমরা এমন কিছু ফলের নাম জানব, যা হার্টের জন্য খুবই উপকারী৷ যেমন, কমলালেবু: ডাঃ সর্বেশ কুমারের মতে, খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে কমলালেবু খুবই উপকারী। এতে উপস্থিত ভিটামিন সি একটি ক্লিনজিং এজেন্টের মতো কাজ করে এবং ধমনীতে আঠার মতো লেগে থাকা কোলেস্টেরল সরাতে সাহায্য করে। আনারস: আনারস হার্টের সমস্যা দূর করতে খুবই কার্যকরী। আনারস ভিটামিন, মিনারেল এবং পুষ্টির একটি উত্তম উৎস। আনারসে উপস্থিত ব্রোমেলেন নামক যৌগ ধমনীতে জমা কোলেস্টেরলকে ভেঙে দেয়, যা রক্ত সঞ্চালনকে ত্বরান্বিত করে। আপেল-পেয়ারা: ফাইবার সমৃদ্ধ আপেলকে পেকটিন-এর উত্তম উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা এক ধরনের দ্রবণীয় ফাইবার এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমাতেও সহায়ক। আপেল ছাড়াও পেয়ারা ফাইবারের একটি ভাল উৎস। কলা: ফাইবার এবং পটাশিয়াম সমৃদ্ধ কলা স্বাস্থ্য বজায় রাখতে কার্যকর। এগুলো নিয়মিত সেবন করলে শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর হয়। অ্যাভোকাডো: হার্টকে সুস্থ রাখতে অ্যাভোকাডো খাওয়া উপকারী বলে মনে করা হয়। এটি আপনার হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করতে পারে। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে অ্যাভোকাডো মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিডের একটি ভাল উত্স। Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষ ও তাঁদের রোগের ধরন ভিন্ন৷ এ বিষয়ে চিকিৎসকের মতামতই শেষ কথা৷
লাইফস্টাইল Heart attack reasons: হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাক হয়ে মৃত্যু হচ্ছে বহু মানুষের, অনেকেই জানেন না আসল কারণ Gallery July 6, 2024 Bangla Digital Desk হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা নিয়মিত বাড়ছে। কোনও বয়সের ব্যাপার নেয়, হাঁটতে হাঁটতে, নাঁচতে গিয়ে, জিম করার সময়, হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ যায় বহু মানুষের। অনেকেই জানেন না এই হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আসল কারণ কী। এই নিয়ে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ জেপিএস সাইনি বলছেন, “অনেক সময় বলা হয়ে থাকে ডায়াবিটিস, রক্তচাপ, তামাক সেবন বা মানসিক চাপের জন্য হার্ট অ্যাটাক হয়। কিন্তু বাস্তবে হার্ট অ্যাটাকের জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী ডাইস্লিপিডেমিয়া। অর্থাৎ লিপিড প্রোফাইল, দেশের ৮০ শতাংশ মানুষের এই লিপিড প্রোফাইল স্বাভাবিক নয়, এবং মানুষ এটা জানেও না”। নয়াদিল্লির এমসের হৃদরোগের অধ্যাপক চিকিৎসক এস রামকৃষ্ণণ এই বিষয় নিয়ে বলেন, “হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ মানুষের কারণ হিসাবে দেখা যায় লিপিড প্রোফাইল”। তিনি আরও জানান, যখন হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার পরে সমস্ত পরীক্ষা করা হয় তখন দেখা হয় লিপিড প্রোফাইল ঠিক নেই। কিন্তু লিপিড প্রোফাইল কী? চিকিৎসক অশ্বিনী মোহতা জানান, লিপিড প্রোফাইল হল মোট কোলেস্টেরল। এর পরিমাণ শরীরে বেশি থাকলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। লিপিড প্রোফাইলের মধ্যে রয়েছে ৫টি জিনিস- গুড কোলেস্টেরল, ব্যাড কোলেস্টেরল, লাইপো প্রোটিন, ট্রাইগ্লিসারাইড এবং নন এইচডিএল কোলেস্টেরল। এই পাঁচটি ঠিকঠাক মাত্রায় থাকলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে।
লাইফস্টাইল High Cholesterol Control Tips: মাত্র ৭ দিনেই জব্দ! ধমনী থেকে নিংড়ে বার করবে কোলেস্টেরল, শিরায় জমে থাকা ময়লা হবে সাফ, রোজ পাতে রাখুন এই খাবার Gallery July 3, 2024 Bangla Digital Desk আমাদের খাদ্যাভ্যাস আমাদের স্বাস্থ্যের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা নিরাময় করা যায়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও বিশ্বাস করেন যে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা অনেকের জন্য খুব উপকারী হতে পারে। ঢ্যাঁড়শে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ফাইবার থাকে যা শরীরকে ভাল রাখে, হার্টের রোগ সারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক কিষাণ লাল বলেন, অনেক খাবার খেলে শরীরে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। অনেক খাবারে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে, যা শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে পারে। এমন কিছু খাবার আপনাকে পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট সরবরাহ করে, যা সরাসরি এলডিএল অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরল কমায়। অনেক খাবারে উদ্ভিদের স্টেরল এবং স্ট্যানল থাকে, যা শরীরকে কোলেস্টেরল শোষণ করতে বাধা দেয়। বিভিন্ন খাবার বিভিন্ন উপায়ে কোলেস্টেরল কমাতে সহায়ক প্রমাণিত হতে পারে। হার্ভার্ড হেলথ রিপোর্ট অনুযায়ী, খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে ওটসকে খুব কার্যকর বলে মনে করা হয়েছে। সকালের জলখাবারে এক বাটি ওটস খেলে আপনি ১ থেকে ২ গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার পাবেন। দ্রবণীয় ফাইবার শরীর থেকে শিরায় জমে থাকা নোংরা কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া বার্লি এবং অন্যান্য গোটা শস্য খাওয়া কোলেস্টেরল কমাতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে। মটরশুঁটিতে খুব বেশি পরিমাণে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে। এগুলি হজম করতে শরীরের কিছুটা সময় লাগে৷ মটরশুটিও ওজন কমানোর জন্য একটি দুর্দান্ত বিকল্প। কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য বেগুন এবং ঢ্যাঁড়শ একটি ওষুধ হিসাবে বিবেচিত হতে পারে। এই কম ক্যালোরি শাকসবজি দ্রবণীয় ফাইবারের একটি ভাল উৎস। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে, যে বাদাম, আখরোট, চিনাবাদাম এবং অন্যান্য বাদাম খাওয়া হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। প্রতিদিন এই জিনিসগুলো খেলে খারাপ কোলেস্টেরল কমে যায়। এছাড়াও অন্যান্য তরল উদ্ভিজ্জ তেল ব্যবহার করা এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। সাইট্রাস ফল যেমন আপেল, আঙ্গুর, স্ট্রবেরি পেকটিন সমৃদ্ধ, যা এক ধরনের দ্রবণীয় ফাইবার। এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে কার্যকর। গাছপালা থেকে নির্গত স্টেরল এবং স্ট্যানল খাবার থেকে কোলেস্টেরল শোষণ করার শরীরের ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। প্রতিদিন ২ গ্রাম প্ল্যান্ট স্টেরল বা স্ট্যানল গ্রহণ করলে এলডিএল কোলেস্টেরল প্রায় ১০% কমাতে পারে। সয়াবিন এবং এটি থেকে তৈরি খাবার যেমন টফু এবং সয়া দুধ কোলেস্টেরল কমানোর একটি শক্তিশালী উপায় হিসাবে বিবেচিত হয়। অনেক গবেষণা দেখায় যে প্রতিদিন ২৫ গ্রাম সয়া প্রোটিন গ্রহণ করলে খারাপ কোলেস্টেরল ৫থেকে ৬ শতাংশ কমাতে পারে। সপ্তাহে দুই বা তিনবার মাছ খেলে এলডিএল কমানো যায়। মাছে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাট, যা রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড কমায় এবং হার্টের স্বাস্থ্য বাড়ায়।
লাইফস্টাইল High Cholesterol-Weight Loss: গ্যারান্টি…! মোমের মতো গলবে তলপেটের মেদ! শরীর থেকে নিংড়ে বের করে দেবে ঘাতক কোলেস্টেরলকে, রান্নাঘরের এই ছোট্ট মশলাই করবে কামাল Gallery July 1, 2024 Bangla Digital Desk বর্তমান সময়ে নানাবিধ কারণে দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় অনেকেই সমস্যায় পড়েন। কারণ এর জেরে বৃদ্ধি পেতে পারে হার্ট অ্যাটাক, উচ্চ রক্তচাপ ও কিডনির রোগের আশঙ্কাও। এমন পরিস্থিতিতে উপকারী বলে প্রমাণিত হতে পারে ছোট্ট এই মশলা। যা প্রতিটি ভারতীয় রান্নাঘরেই পাওয়া যায়। আর সেটা হল কালো জিরে। রান্নাঘরে পাওয়া কালো জিরের একাধিক ঔষধি গুণ বর্তমান। এটি অনেক রোগের সঙ্গে শরীরকে লড়াই করার ক্ষমতা ও শক্তি জোগায়। ছোট্ট ছোট্ট এই কালো বীজ শুধু খাবারকে সুগন্ধিই করে না, বরং এর স্বাদও বৃদ্ধি করে। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক কিষাণ লাল লোকাল ১৮-এর কাছে জানান যে, কালো জিরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন, প্রোটিন, ফ্যাটি অ্যাসিড-সহ নানাবিধ পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। এমনকী এই বীজ থেকে অনেক ধরনের আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরি করা হয়। এমনিতে ভারতীয় মশলার গুণাগুণ সম্পর্কে আলাদা করে আর কিছু বলে দিতে হয় না। এর এই মশলার মধ্যে কালো জিরেও তো থাকে। একে আবার পুষ্টির পাওয়ার হাউজও বলা হয়। যা ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষেত্রেও খুবই উপকারী। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-ধর্মী উপাদানও পাওয়া যায়। যা ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। এছাড়াও কালো জিরে রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে রাখে। কালোজিরের মধ্যে প্রাপ্ত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের সুরক্ষার ক্ষেত্রেও দারুণ সহায়ক। কারণ এর মধ্যে চোখের অনেক সমস্যার সমাধান করার মতো ক্ষমতা থাকে। এমনকী কালো জিরের মধ্যে পাওয়া উপাদান মেদ কমাতেও সহায়ক। আর নিয়মিত কালো জিরে খেলে ওজন অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে থাকে। এখানেই শেষ নয়, দাঁতের একাধিক সমস্যায় কার্যকর কালো জিরে। কারণ দাঁতের ব্যথার উপশম করার ক্ষমতা আছে এই মশলার। এছাড়া কালো জিরের মধ্যে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান স্মৃতিশক্তি ও একাগ্রতা বাড়াতেও সহায়ক। চুলের জন্যও দারুণ উপকারী কালো জিরে। এর মধ্যে উপস্থিত ঔষধি গুণ চুল ঝরে পড়া রোধ করে। তার জন্য আধ চা-চামচ কালো জিরে ১ চা-চামচ মধুর মধ্যে মিশিয়ে পান করা যেতে পারে। কিংবা এক কাপ গরম জলে ভিজিয়ে বা স্যালাডে মিশিয়েও তা খাওয়া যাবে।
লাইফস্টাইল Foods to Lower Bad Cholesterol: ১ সপ্তাহেই ভ্যানিশ খারাপ কোলেস্টেরল! দূর হৃদরোগের ভয়! শুধু খান এই সাধারণ ঘরোয়া খাবারগুলি Gallery June 24, 2024 Bangla Digital Desk শরীরে অতিরিক্ত খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নীরবে ডেকে আনে হৃদরোগের মারণ ঘাতককে। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে ওষুধ গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তারের পরামর্শমতো ওষুধ খেতে ভুলবেন না। সেইসঙ্গে নজর রাখতে হবে ডায়েট চার্ট ও লাইফস্টাইলের দিকে। নিয়ন্ত্রণ করতে হবে খাওয়া দাওয়া। কিছু কিছু খাবার আছে, যেগুলি খেলে সহজেই কোলেস্টেরল বশে রাখা যায়। এই খাবারগুলি খেলে খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রিত হয়। শরীরের বাড়ে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা। কোলেস্টেরল সংক্রান্ত সমস্যা থাকলে ডায়েটে অবশ্যই খাবারগুলি রাখুন। ওটসে আছে সল্যুবল ফাইবার। এর বেটা গ্লুকান উপাদান এলডিএল বা বাজে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে। ওটস এবং ওট ব্র্যান খেলে রক্তে কোলেস্টেরল বাড়ে না। ব্রেকফাস্টে ওটমিল রাখুন। সঙ্গে ফল, বাদাম-সহ অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার। নানা জাতীয় বিনস এবং ডালে সল্যুবল ফাইবার ও প্রোটিন প্রচুর পরিমাণে আছে। কোলেস্টেরল কমাতে ফাইবার ইনটেক বাড়াতে ভুলবেন না। আমন্ড, আখরোট, বাদামের মতো খাবারে প্রচুর মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট, ফাইবার ও প্ল্যান্ট স্টেরোলস আছে। ফলে এলডিএল কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে। স্যামন, ম্যাকারেল, ট্রাউটের মতো সামুদ্রিক মাছে প্রচুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে। এতে ট্রাইগ্লিসারাইড কমে। বাড়ে এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরল। সপ্তাহে অন্তত দু’দিন সামুদ্রিক মাছ খেতে ভুলবেন না। গ্রিলিং, বেকিং বা স্টিমিং করে খাবেন অবশ্যই। অ্যাভোকাডোতে আছে মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট, ফাইবার এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট। এতে এলডিএল কোলেস্টেরল কমে। এইচডিএল কোলেস্টেরল বাড়ে। আপেল, আঙুর-সহ বেরিজাতীয় ফলে আছে সল্যুবল ফাইবার, পেক্টিন এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এই ফলগুলির খাদ্যগুণে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। অলিভ অয়েলে আছে মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট এবং পলিফেনল অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এই উপাদানে এলডিএল কোলেস্টেরল কমে এবং হৃদযন্ত্রের সুস্বাস্থ্য বজায় থাকে। খান এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল। টোফু, সয়ামিল্কের মতো সয়াবিনজাত একাধিক খাবার নিয়ন্ত্রণ করে খারাপ কোলেস্টেরল। শরীরে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য নিয়ে সমস্যা দেখা দিলে প্রাণিজ প্রোটিনের বদলে খান সয়াবিনের মতো উদ্ভিজ্জ প্রোটিন।
লাইফস্টাইল Health Tips: সুপারফুড! শরীর থেকে নিংড়ে বের করে আনে কোলেস্টেরল… এই একটি পাতায় বেয়ারা অসুখ সায়েস্তা Gallery June 23, 2024 Bangla Digital Desk বদ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলে শরীরে রক্ত চলাচল ঠিকমতো হয় না। এই কারণে, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো প্রাণঘাতী রোগের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়। বিশিষ্ট চিকিৎসক সঞ্জীব ভাস্কর জানিয়েছেন, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করাটা অত্যন্ত জরুরি ৷ এ বিষয়ে একাধিক পথও বাতলেছেন। খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে খাবারে যেমন রাশ টানা জরুরি, তেমনই একটি পাতার মাধ্যমে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। কারি পাতা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রতিদিন ৫-১০টি কারি পাতা চিবিয়ে খেলে তা শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমা সাহায্য করতে পারে। কারিপাতায় ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন এ থাকে। এই ভিটামিন চোখের জন্য বেশ জরুরি। ফলে কারিপাতা ভেজানো জল খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে, চোখের বিভিন্ন সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায়। কারি পাতায় থাকে অ্যালকালয়েড, গ্লাইকোসাইড এবং ফেনোলিক্সের মতো শক্তিশালী যৌগ, যা শরীরের উপকার করে। গবেষণায় জানা গিয়েছে, যে লিনালুল, আলফা-টেরপিনিন, মাইরসিন, মাহানিম্বিন, ক্যারিওফাইলিন, মুরায়ানোল এবং আলফা-পিনিনের মতো যৌগ থাকে কারি পাতায়। মনে রাখবেন খাবার ব্যাপারে সচেতন না হলে কোনওভাবেই কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে আসবে না। খাদ্যতালিকায় রাখুন বেশি করে ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। কোলেস্টেরল প্রধানত দুই ধরনের। প্রথমটি ভাল কোলেস্টেরল এবং দ্বিতীয়টি খারাপ কোলেস্টেরল। খারাপ কোলেস্টেরল শরীরে বাড়লে উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট অ্যাটাক, করোনারি আর্টারি, ট্রিপল ভেসেলস জাতীয় রোগের সমস্যা দেখা দিতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
লাইফস্টাইল Blood Pressure with Cholesterol Control Tips: নামে ‘ছোট’, দেখতে খুদে, এই মশলা কাজে বাম্পার হিট! এভাবে খেলেই পালাবে ব্লাড প্রেশার, কোলেস্টেরল Gallery June 11, 2024 Bangla Digital Desk নামে এবং দেখতে ছোট হলেও এলাচ কিন্তু গুণের আধার। ভারতীয় হেঁশেলে দীর্ঘ দিনের সঙ্গী হল ছোট এলাচ। স্বাদের পাশাপাশি গুণেও এই মশলা অতুলনীয়। রান্নায় ফোড়ন থেকে শুরু করে নানাভাবে ব্যবহার করা যায় এই মশলা। সবথেকে সেরা স্বাস্থ্যগুণ পাওয়া যায় এলাচ-জল ডায়েটে রাখলে। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা। ফেনোলিক যৌগ, নানারকমের তেল-সহ অন্যান্য পুষ্টিগুণে ভরা এই মশলা হজমে সাহায্য করে। পেট ফাঁপা, গ্যাসের সমস্যা দূর করে এলাচ-জল। বদহজম থেকে রেহাই পেতে খান এই পানীয়। গবেষণায় প্রকাশ, এলাচের এসেনশিয়াল অয়েল একাধিক ছত্রাক ও জীবাণু নাশ করে। ক্ষতিকারক মাইক্রোবস রোধ করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে এলাচের গুণ। এলাচের বায়োঅ্যাক্টিভ গুণ এর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বৈশিষ্ট্য বাড়িয়ে তোলে। অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায় এলাচ ভেজানো জল। রোজ পান করলে সার্বিক সুস্থতা বজায় থাকে। ব্লাড প্রেশার ও লিপিড প্রোফাইল নিয়ন্ত্রণ করে হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখে এলাচের স্বাস্থ্যগুণ। নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরলের মাত্রাও। মুখশুদ্ধি হিসেবে এলাচের কদর দীর্ঘ দিনের। নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ, ক্যাভিটি-সহ দাঁত মাড়ির সমস্যা দূর করে এলাচের বৈশিষ্ট্য। অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণে ভরা এলাচ জল পান করুন খালি পেটে। ৩০০ গ্রাম এলাচ গুঁড়ো করে মেশান ফুটন্ত জলে। ৫-১০ মিনিট ফুটিয়ে কমিয়ে আনুন জলের পরিমাণ। জলের রং বদলালে গ্যাস বন্ধ করুন। এ বার ছেঁকে নিয়ে পান করুন। ইচ্ছে হলে মেশাতে পারেন এক চামচ মধু।
লাইফস্টাইল High Cholesterol Control: রাতের অভ্যাসে হাঁপিয়ে যান? এখনই বদলান কিছু পুরনো নিয়ম, কোলেস্টেরল লেভেল তরতর করে কমবে, জীবনের ঝুঁকিও থাকবে না Gallery June 10, 2024 Bangla Digital Desk ওজনের সঙ্গেই বাড়ছে কোলেস্টেরল৷ ঘরে ঘরে এই সমস্যা এবং যার পরিণতি খুবই ভয়ঙ্কর হতে পারে৷ কোলেস্টেরলের জন্য কোনও বয়সের গণ্ডি নেই, এখন যে কোনও বয়সেই এই খারাপ রোগ ধরা পড়ে৷ ফলে সতর্ক না থাকলে খুবই বিপদ৷ কারণ শরীরে কোলেস্টেরলের লেভেল সঠিক না রাখলে অন্য বড় রোগে আক্রান্ত হতে পারেন আপনি৷ প্রতিদিন তাই নিজের খেয়াল রাখুন , খাওয়াদাওয়া ছাড়াও কিছু অভ্যাসের বদল আনুন৷ চিকিৎসকেরা বলেন, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে না রাখলে বড় বিপদ।এ দেশে প্রায় ৫২ শতাংশ মানুষ খারাপ কোলেস্টেরলের শিকার, ‘ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োটেকনোলজি ইনফরমেশন’ (এনসিবিআই)-এর সমীক্ষা। ২০ থেকে ৪০ বছরে এক রকম ঝুঁকি, আবার ৪০ উর্দ্ধে আর এক রকম ঝুঁকি থাকে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে৷ শুধু ওষুধে কিছুটা কোলেস্টেরলের লেভেল কম রাখলেও পুরোপুরি রোগ মুক্তি পেতে প্রতিদিনের নিয়মে কিছু বদল আনা প্রয়োজন৷ কোলেস্টেরল দুই রকমের, ভাল (এইচডিএল) ও খারাপ (এলডিএল)। খারাপ কোলেস্টেরল বেশি থাকা মানেই হার্টের ও কিডনির বারোটা বাজবে৷ কীভাবে বাড়ে এই কোলেস্টেরলের লেভেল? সারাদিন যা খান, কিন্তু রাতের কিছু নিয়নে বদল আনতে হবে৷ যার উপর অনেক কিছু নির্ভর করে৷ রাতের কোন নিয়ম বদলাবেন? রাতে আমরা এমন কিছু খাচ্ছি যা উপকারের চেয়ে বেশি অপকার করছে৷ কী কী অভ্যাস বদলালে খারাপ৷ কোলেস্টেরলের হাত থেকে বাঁচতে পারেন? রাতে চেষ্টা করুন মেপে খেতে৷ অনেক সময়ই হয় আমরা অফিস থেকে বাড়ি ফিরে রাতে বসে আরাম করে অনেকটা খাবার খেয়ে ফেলি৷ এই অভ্যাসটা খুবই ক্ষতিকর৷ চেষ্টা করুন রাতের খাবারটা যতটা হাল্কা খাওয়ার৷ ২টো রুটি বা ১ কাপ ভাত, স্যুপ, স্যালাড, এক বাটি সবজি, এভাবে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে স্বাদ অনুযায়ী খেতে পারেন৷ রাতের খাবারে মাছ-মাংস বেশি রাখবেন না৷ চেষ্টা করুন রাতের খাবারে প্রোটিন কম রাখার৷ কারণ এগুলো হজম করতে সময় বেশি লাগে৷ কোনও রকম প্রিজারভেটিভ দেওয়া খাবার খেলেও সমস্যা হয়৷ এতে শরীরে খুব বাড়িয়ে দেয় কোলেস্টেরলের লেভেল৷ রাতের খাবার থেকে একেবারে বাদ দিতে হবে চিনি বা মিষ্টি৷ আমাদের অনেকের অভ্যাস রয়েছে রাতে খাবার পর কিছু একটা মিষ্টি জিনিস খাওয়ার৷ এতে হঠাৎ করে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে পারে৷ ফলে এটা বদভ্যাস, যা পাল্টে ফেলতে হবে৷ অনেকে রাতের দিকে চকোলেট বা কফি এড়িয়ে চলুন৷ রাত জেগে কাজ করলেও এই অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে৷ একই সঙ্গে মাঝরাতে খেতে মন চাইলেও কোনও ভাবে মুখে কিছু দেবেন না৷ কারণ এতেই বিপদ বাড়ে৷ আর যা একেবারে বাদ দিতে হবে তা হল কোনও ধরনের কেক, পেস্ট্রি বা ক্রিম জাতীয় খাবার, কোনও রকম কোল্ড ড্রিঙ্ক, ফ্রায়েড ফুড খাবেন না৷ এরই সঙ্গে বাদ দিতে হবে রাতে মদ্যপান৷ রাতের দিকে মদ পানের অভ্যাস খুব খারাপ৷ অতিরিক্ত মদ্যপানে কোলেস্টেরল চড়চড় করে বাড়ে।Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷