Tag Archives: easy recipe

Hilsa Lau Ghanta Recipe: চিংড়ি নয়, ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে লাউ ঘণ্ট! বানাতে পারেন বাড়িতে! রইল সহজ রেসিপি

সুস্মিতা গোস্বামী, দক্ষিণ দিনাজপুর: কথাতেই আছে মাছে ভাতে বাঙালি। তবে প্রতিটি বাঙালি বাড়িতেই ইলিশ মাছ যেন মাছেদের রানি হিসেবেই বিশেষ পরিচিত। তবে এই ইলিশ মাছ দিয়েই তৈরি করা হয় রকমারি স্বাদের বিভিন্ন রান্না। বাঙালিদের সবচেয়ে জনপ্রিয় ঐতিহ্যবাহী বাঙালি খাবারের একটি ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে লাউ ঘণ্ট। গরম গরম ভাতের সঙ্গে ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে লাউ ঘণ্ট জাস্ট অসাধারণ।

প্রথমে গ্যাসে পাত্র বসিয়ে তাতে সরষের তেল গরম করে ফোড়নের জন্য গোটা মৌরি, তেজপাতা, শুকনো লঙ্কা ফোড়ন দিয়ে হালকা নেড়ে চেড়ে এবার তাতে পরিমাণ মতো ঝিরি ঝিরি করে কেটে রাখা লাউ দিয়ে নেড়ে নিতে হবে। এর পর তাতে দিয়ে দিতে হবে কিছুটা কাঁচালঙ্কা। বেশ ভালভাবে এপিঠ ওপিঠ করে এ বার তাতে কিছুটা পরিমাণ নুন ও হলুদ দিয়ে বেশ করে নেড়ে চেড়ে নিতে হবে। এরপর একটি ঢাকনা দিয়ে বেশ কিছুক্ষণ ঢাকা দিয়ে সেদ্ধ করে নিতে হবে। আবারও কিছুক্ষণ বাদে ঢাকনা তুললে দেখা যাবে লাউ থেকে বেশ অনেকটাই জল বেরিয়েছে। এরপর তাতে আগে থেকে ভেজে রাখা ইলিশ মাছের মাথার টুকরো গুলো দিয়ে উপর নীচ করে আবারও লাউয়ের সঙ্গে সেদ্ধ করে নিতে হবে ঢাকা দিয়ে।

আরও পড়ুন : তলপেটের মেদের জন্য লজ্জা ও অস্বস্তি? দিনের এই সময়ে এভাবে খান শসার রস! মেদ গলে হবেন ছিপছিপে

বেশ কিছু ক্ষণ পর ঢাকনা তুলে মাছ সেদ্ধ হয়ে গেলে হাতের সাহায্যে মাছের মাথার পিস গুলো ভেঙে দিতে হবে। দিয়ে দিতে হবে  স্বাদ অনুযায়ী চিনি। লাউ থেকে বেরিয়ে যাওয়া জলের সঙ্গে মাছের মাথা ভাল ভাবে মিশিয়ে নিয়ে নেড়ে চেড়ে নিতে হবে। এইভাবেই বেশ কিছুক্ষণ জল শুকিয়ে যাওয়া অবধি রান্না করে নিতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে গ্যাসের আচঁ যেন মিডিয়াম থাকে। নয়তো পুড়ে যেতে পারে। ব্যস এইভাবেই নেড়ে চেড়ে জল শুকিয়ে গেলেই তৈরি ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে লাউ ঘণ্ট। এটি তার স্বাদ ও অপরাজেয় গন্ধের জন্য বেশ পরিচিত। গরম গরম ভাতের সঙ্গে ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে লাউ ঘন্ট মন কাড়বে সকলের।

Easy Recipe: চটপটা টোম্যাটোর জ্যাম! চুটকিতেই হয়ে যাবে তৈরি… দুর্দান্ত রেসিপি, আঙুল চেটে খাবেন বাচ্চা থেকে বড়রা

সকালের জলখাবার একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়৷ দিনের প্রথম খাবার হওয়া উচিত পেট ভরার মতো এবং অবশ্যই স্বাস্থ্যকর৷ তার উপর আবার বাচ্চাদের রোজ রোজ চাই নানা রকমের পছন্দসই, নতুন নতুন, মুখরোচক খাবার৷
সকালের জলখাবার একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়৷ দিনের প্রথম খাবার হওয়া উচিত পেট ভরার মতো এবং অবশ্যই স্বাস্থ্যকর৷ তার উপর আবার বাচ্চাদের রোজ রোজ চাই নানা রকমের পছন্দসই, নতুন নতুন, মুখরোচক খাবার৷
স্কুলের টিফিন হিসাবে এখন বাচ্চাদের খুবই পছন্দ স্যানউইচ, পাস্তা বা নুডলস। তবে মাঝেমধ্যে জ্যাম, পাউরুটি আর ড্রাই ফ্রুটসও দেওয়া যায় টিফিনে৷ বা হাতে গড়া রুটির সঙ্গেও দেওয়া যায় ঘরে তৈরিই জ্যাম৷
স্কুলের টিফিন হিসাবে এখন বাচ্চাদের খুবই পছন্দ স্যানউইচ, পাস্তা বা নুডলস। তবে মাঝেমধ্যে জ্যাম, পাউরুটি আর ড্রাই ফ্রুটসও দেওয়া যায় টিফিনে৷ বা হাতে গড়া রুটির সঙ্গেও দেওয়া যায় ঘরে তৈরিই জ্যাম৷
এই প্রতিবেদনে আমরা একটা নতুন এবং লোভনীয় রেসিপির কথা জানাব আপনাদের৷ সেটা হল টোম্যাটো জ্যাম৷ টোম্যাটোর চাটনি তো আমরা সব সময়ই খাই, কিন্তু, আমাদের মধ্যে অনেকেই জানি না যে এই টোম্যাটো দিয়ে তৈরি করে নেওয়া যায় দুর্দান্ত জ্যাম৷ যা খেয়ে আঙুল চাটবেন বড় থেকে ছোট সকলেই৷
এই প্রতিবেদনে আমরা একটা নতুন এবং লোভনীয় রেসিপির কথা জানাব আপনাদের৷ সেটা হল টোম্যাটো জ্যাম৷ টোম্যাটোর চাটনি তো আমরা সব সময়ই খাই, কিন্তু, আমাদের মধ্যে অনেকেই জানি না যে এই টোম্যাটো দিয়ে তৈরি করে নেওয়া যায় দুর্দান্ত জ্যাম৷ যা খেয়ে আঙুল চাটবেন বড় থেকে ছোট সকলেই৷
 টোম্যাটোর জ্যাম তৈরি করতে প্রয়োজন, টৌম্যাটো - ১ কেজি, কাঁচা লঙ্কা- ২টো, চিনি - ২৫০ গ্রাম, নুন - ১/৪ চা চামচ, এলাচ গুঁড়া - এক চিমটি, ঘি - ২ টেবিল চামচ, আদা বাটা ১/৪ চা চামচ
টোম্যাটোর জ্যাম তৈরি করতে প্রয়োজন, টৌম্যাটো – ১ কেজি, কাঁচা লঙ্কা- ২টো, চিনি – ২৫০ গ্রাম, নুন – ১/৪ চা চামচ, এলাচ গুঁড়া – এক চিমটি, ঘি – ২ টেবিল চামচ, আদা বাটা ১/৪ চা চামচ
টোম্যাটোর জ্যাম তৈরি করতে প্রথমে একটি কড়ায় টোম্যাটো নিয়ে ভাল করে সেদ্ধ করুন৷ তারপর টোম্যাটো ভাল করে সেদ্ধ হয়ে গেলে জল ঝরিয়ে টোম্যাটোগুলো একটু ঠান্ডা হতে দিন।
টোম্যাটোর জ্যাম তৈরি করতে প্রথমে একটি কড়ায় টোম্যাটো নিয়ে ভাল করে সেদ্ধ করুন৷ তারপর টোম্যাটো ভাল করে সেদ্ধ হয়ে গেলে জল ঝরিয়ে টোম্যাটোগুলো একটু ঠান্ডা হতে দিন।
ঠান্ডা হয়ে গেলে সেদ্ধ টোম্যাটোগুলির খোসা ছাড়িয়ে নিন। তারপর মিক্সারে রেখে তাতে দুটো কাঁচা লঙ্কা ও নুন দিয়ে দিন। তারপর ভাল করে সেদ্ধ হওয়া টোম্যাটো বেটে নিন বা মিক্সারে পিষে নিন।
ঠান্ডা হয়ে গেলে সেদ্ধ টোম্যাটোগুলির খোসা ছাড়িয়ে নিন। তারপর মিক্সারে রেখে তাতে দুটো কাঁচা লঙ্কা ও নুন দিয়ে দিন। তারপর ভাল করে সেদ্ধ হওয়া টোম্যাটো বেটে নিন বা মিক্সারে পিষে নিন।
 এরপর একটি প্যানে অল্প ঘি নিয়ে তাতে ঘি দিয়ে টোম্যাটোর পেস্ট দিয়ে দিন৷ তার পরে মিশ্রণটি ভাল ভাবে ফুটতে দিন, একটু ঘন হয়ে এলে তাতে যোগ করুন কর্ন স্টার্চ৷
এরপর একটি প্যানে অল্প ঘি নিয়ে তাতে ঘি দিয়ে টোম্যাটোর পেস্ট দিয়ে দিন৷ তার পরে মিশ্রণটি ভাল ভাবে ফুটতে দিন, একটু ঘন হয়ে এলে তাতে যোগ করুন কর্ন স্টার্চ৷
মিশ্রণটি গাঢ় এবং লাল হয়ে এলে তাতে যোগ করুন  চিনি৷ মিশ্রণ চিটচিটে হয়ে এলে নামিয়ে নিয়ে দিয়ে দিন এলাচ গুঁড়ো৷ এতে ইচ্ছে হলে কাজু ও বাদাম ঘিয়ে ভেজেও দিতে পারেন৷
মিশ্রণটি গাঢ় এবং লাল হয়ে এলে তাতে যোগ করুন চিনি৷ মিশ্রণ চিটচিটে হয়ে এলে নামিয়ে নিয়ে দিয়ে দিন এলাচ গুঁড়ো৷ এতে ইচ্ছে হলে কাজু ও বাদাম ঘিয়ে ভেজেও দিতে পারেন৷
 তারপর জ্যামটি একটি পরিষ্কার কাচের পাত্রে ঢেলে, ঠান্ডা করে ফ্রিজে রেখে দিন৷ অন্তত ১ মাস আপনি এই টোম্যাটোর জ্যাম রেখে খেতে পারবেন৷
তারপর জ্যামটি একটি পরিষ্কার কাচের পাত্রে ঢেলে, ঠান্ডা করে ফ্রিজে রেখে দিন৷ অন্তত ১ মাস আপনি এই টোম্যাটোর জ্যাম রেখে খেতে পারবেন৷

Food: শসা নয়, দই-বেদানার সঙ্গে দিন এই রসালো সুস্বাদু ফলের টুকরো, এমন রায়তার স্বাদ জীবনে ভুলবেন না নিশ্চিত, রইল রেসিপি

*এই রায়তা বানাতে লাগবে দই ১ কাপ। ছোট কিউব করে কাটা আনারস আধ কাপ। ডালিম, লঙ্কা গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো।
*এই রায়তা বানাতে লাগবে দই ১ কাপ। ছোট কিউব করে কাটা আনারস আধ কাপ। ডালিম, লঙ্কা গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো।
*চিনি, লবণ, কাটা ধনে পাতা। প্রথমে একটি পাত্রে দই ফেটে নিতে হবে। দইয়ে মশলার গুঁড়ো, চিনি ও লবণ মিশিয়ে নিতে হবে।
*চিনি, লবণ, কাটা ধনে পাতা। প্রথমে একটি পাত্রে দই ফেটে নিতে হবে। দইয়ে মশলার গুঁড়ো, চিনি ও লবণ মিশিয়ে নিতে হবে।
*আনারসের মতো রসালো ফল খেতে খুবই সুস্বাদু। এতে প্রচুর ভিটামিন রয়েছে। আনারসের রায়তা বানাতে দই ব্যবহার করা হয়।
*আনারসের মতো রসালো ফল খেতে খুবই সুস্বাদু। এতে প্রচুর ভিটামিন রয়েছে। আনারসের রায়তা বানাতে দই ব্যবহার করা হয়।
*এ বার খুব সহজেই বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন আনারসের রায়তা চাটনি। এই চাটনি দই দিয়ে তৈরি করা হয়।
*এ বার খুব সহজেই বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন আনারসের রায়তা চাটনি। এই চাটনি দই দিয়ে তৈরি করা হয়।
*রায়তা তাড়াতাড়ি পরিবেশন করতে হবে। নাহলে স্বাদ পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে, তাই বানানোর পরে বেশি দেরী না করাই ভাল পরিবেশনের ক্ষেত্রে। তাহলে আর দেরি কিসের বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন এই রায়তা।
*রায়তা তাড়াতাড়ি পরিবেশন করতে হবে। নাহলে স্বাদ পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে, তাই বানানোর পরে বেশি দেরী না করাই ভাল পরিবেশনের ক্ষেত্রে। তাহলে আর দেরি কিসের বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন এই রায়তা।
*এরপর তাতে কেটে রাখা আনারস দিয়ে দিতে হবে। কিছু ডালিমের দানা দিলেই তৈরি হয়ে যাবে রায়তা।
* এরপর তাতে কেটে রাখা আনারস দিয়ে দিতে হবে। কিছু ডালিমের দানা দিলেই তৈরি হয়ে যাবে রায়তা।

Food: গরমে নাজেহাল! ১০ মিনিটেই বাড়িতে বানান লোভনীয় এই পদ! চেটেপুটে খেয়ে নেবে সকলে

*গরম ভাতে সবজি-চিংড়ি, বাঙালির জিভে জল আনা রেসিপি! এই গরমে কুমড়ো, পটল, ঝিঙে, বেগুন খেয়ে জিভে চড়া, প্রায় সকলেই খোঁজ করছেন কোন খাবারে জিভে মিলবে স্বাদ।
*গরম ভাতে সবজি-চিংড়ি, বাঙালির জিভে জল আনা রেসিপি! এই গরমে কুমড়ো, পটল, ঝিঙে, বেগুন খেয়ে জিভে চড়া, প্রায় সকলেই খোঁজ করছেন কোন খাবারে জিভে মিলবে স্বাদ।
*উপকরণ: সবরকম সবজি (কুমড়ো, ঝিঙে, পটল, বেগুন, চিচিঙ্গা-সহ ‌যে কোনও গ্রীষ্মকালীন সবজি), কুঁচো চিংড়ি, কাঁচালঙ্কা, সর্ষে, পোস্ত, নারকেল, সর্ষের তেল, নুন, চিনি, কচি কলা পাতা আর সাদা সুতো।
*উপকরণ: সবরকম সবজি (কুমড়ো, ঝিঙে, পটল, বেগুন, চিচিঙ্গা সহ ‌যে কোন গ্রীষ্মকালীন সবজি), কুঁচো চিংড়ি, কাঁচালঙ্কা, সর্ষে, পোস্ত, নারকেল, সর্ষের তেল, নুন, চিনি, কচি কলা পাতা আর সাদা সুতো।
*প্রণালী: সবজি ছোট করে কেটে, ধুয়ে, জল ঝরিয়ে রাখুন। চিংড়ি খোসা ছাড়িয়ে নিন, সর্ষে পোস্ত, নারকেল, কাঁচালঙ্কা এক সঙ্গে বেটে নিন। বাটা মিশ্রণে লবণ, চিনি সঙ্গে সর্ষের তেল ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। কলাপাতা চৌকো করে কেটে একটু তেল মাখিয়ে রাখুন।
*প্রণালী: সবজি ছোট করে কেটে, ধুয়ে, জল ঝরিয়ে রাখুন। চিংড়ি খোসা ছাড়িয়ে নিন, সর্ষে পোস্ত, নারকেল, কাঁচালঙ্কা এক সঙ্গে বেটে নিন। বাটা মিশ্রণে লবণ, চিনি সঙ্গে সর্ষের তেল ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। কলাপাতা চৌকো করে কেটে একটু তেল মাখিয়ে রাখুন।।
*এরপর বাটা মিশ্রণ সবজি ও কুঁচো চিংড়ি মিশিয়ে কলাপাতায় বিছিয়ে দিন। উপর থেকে আরও একটু সর্ষের তেল ও গোটা লঙ্কা সাজিয়ে পাতা মুড়িয়ে সুতো দিয়ে ভাল করে বাঁধুন।
*এরপর বাটা মিশ্রণ সবজি ও কুঁচো চিংড়ি মিশিয়ে কলাপাতায় বিছিয়ে দিন। উপর থেকে আরও একটু সর্ষের তেল ও গোটা লঙ্কা সাজিয়ে পাতা মুড়িয়ে সুতো দিয়ে ভাল করে বাঁধুন।
*এবার চাটু বা চওড়া কোন কড়াইতে অল্প তেল মাখিয়ে কলাপাতার মোড়কগুলো ঢিমে আঁচে ভাল করে দু-পিঠ সেঁকে নিতে হবে। ‌যখন কলাপাতা কালছে ভাব হলে নামিয়ে নিন। গরম ভাতে এই সবজি-চিংড়ি পাতুরি খাবার টেবিলে ঝড় তুলবেই তা বলা যেতেই পারে।
*এবার চাটু বা চওড়া কোন কড়াইতে অল্প তেল মাখিয়ে কলাপাতার মোড়কগুলো ঢিমে আঁচে ভাল করে দু-পিঠ সেঁকে নিতে হবে। ‌যখন কলাপাতা কালছে ভাব হলে নামিয়ে নিন। গরম ভাতে এই সবজি-চিংড়ি পাতুরি খাবার টেবিলে ঝড় তুলবেই তা বলা যেতেই পারে।

Prawn Salad Recipe: লোভনীয় চিংড়ির স্যালাড বানান বাড়িতেই, মুগ্ধ হবেন অতিথিরা! রইল চটজলদি রেসিপি

স্যালাড তো অনেক খেয়েছেন। কিন্তু সুস্বাদু চিংড়ির স্যালাড খেয়েছেন কি। না খেয়ে থাকলে বাড়িতে তৈরি করুন চিংড়ির স্যালাড।
স্যালাড তো অনেক খেয়েছেন। কিন্তু সুস্বাদু চিংড়ির স্যালাড খেয়েছেন কি। না খেয়ে থাকলে বাড়িতে তৈরি করুন চিংড়ির স্যালাড।
শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে উপকারী এই চিংড়ির স্যালাড। চিংড়ি দিয়ে তৈরি স্যলাড খেতে দারুণ লাগে।
শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে উপকারী এই চিংড়ির স্যালাড। চিংড়ি দিয়ে তৈরি স্যলাড খেতে দারুণ লাগে।
চিংড়ির স্যালাড তৈরি করতে লাগবে চিংড়ি মাছ, চিলি সস, রসুন, কাঁচা লঙ্কা, সাদা ভিনিগার, তিলের তেল।
চিংড়ির স্যালাড তৈরি করতে লাগবে চিংড়ি মাছ, চিলি সস, রসুন, কাঁচা লঙ্কা, সাদা ভিনিগার, তিলের তেল।
পেঁয়াজ, গাজর, ধনেপাতা সামান্য লবণ লাগবে এই চিংড়ির স্যালাড তৈরি করার জন্য। প্রথমে চিংড়ি মাছকে লবণ জলে সেদ্ধ করতে হবে।
পেঁয়াজ, গাজর, ধনেপাতা সামান্য লবণ লাগবে এই চিংড়ির স্যালাড তৈরি করার জন্য। প্রথমে চিংড়ি মাছকে লবণ জলে সেদ্ধ করতে হবে।
এরপর একটি বাটিতে ফিশ সস, চিলি সস, সাদা ভিনিগার, লঙ্কা ও তিলের তেল মিশিয়ে নিতে হবে। এতে দিতে হবে গাজর কুচি।
এরপর একটি বাটিতে ফিশ সস, চিলি সস, সাদা ভিনিগার, লঙ্কা ও তিলের তেল মিশিয়ে নিতে হবে। এতে দিতে হবে গাজর কুচি।
এরপর সেদ্ধ করা চিংড়ি ও রসুন কুচি এই মিশ্রণের সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবৈ। তাহলেই খুব সহজেই তৈরি হবে স্বাস্থ্যকর চিংড়ি স্যালাড।
এরপর সেদ্ধ করা চিংড়ি ও রসুন কুচি এই মিশ্রণের সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবৈ। তাহলেই খুব সহজেই তৈরি হবে স্বাস্থ্যকর চিংড়ি স্যালাড।

Easy Egg Recipes: গরমে মুখের স্বাদ নেই, বাড়িতেই সহজে বানিয়ে নিন ডিমের টেস্টি রেসিপি

শিলিগুড়ি: বিকেলের নাস্তায় চায়ের সঙ্গে ভাজাপোড়া কিছু না কিছু খেতে মন চায় সবারই। এ সময় পুরি কিংবা চপ খেতে অনেকেই ভালোবাসেন।তারা চাইলে তৈরি করতে পারেন ডিমের এই নতুন ডিস। ডিম আমরা অনেকভাবেই খেয়ে থাকি। কিন্তু ললিপপ বানিয়ে খেয়েছেন কখনো?

এটি বানানো বেশ সহজ এবং এটি স্বাস্থ্যকর খাবারও বটে। খেতে অসাধারণ এবং খুব তাড়াতাড়ি ১০ মিনিটের মধ্যেই তৈরি করা যায় এই ডিমের ললিপপ। চাইলে বিকেলের স্ন্যাক্সের তালিকায় রাখতে পারেন এই খাবারটি। আবার অনেক সময় ছোট বাচ্চারা ডিম খেতে চায় না তাদেরও বানিয়ে দিতে পারেন। চেটেপুটে খেয়ে সাফ করে দেবে নিশ্চিত।

আরও পড়ুন – Weather Update: রবিবারের বৃষ্টির অপেক্ষায় দিন গোনা জারি, ঝলসে, পুড়ে যাচ্ছে গোটা দক্ষিণবঙ্গ, কাহিল কলকাতা

উপকরণ
সেদ্ধ ডিম,কর্ন ফ্লাওয়ার, লঙ্কা গুঁডো, হলুদ গুঁড়ো, নুন,আদা-রসুন বাটা, টম্যাটো সস

কি ভাবে বানানো হয় জিজ্ঞেস করতেই শেফ মিলি রায় বলেন, প্রথমে কয়েকটি ডিম সেদ্ধ করে খোলা ছাড়িয়ে ভাল করে গ্রেট করে নিন। এবার গ্রেট করা ডিমের মধ্যে আদা কুচি, পেঁয়াজ কুচি, লঙ্কা কুচি, কর্ন ফ্লাওয়ার, লঙ্কা গুঁড়ো, হলুদ গুঁড়ো, নুন এবং ধনে পাতা দিয়ে একটি মিশ্রণ বানিয়ে নিন।

মিশ্রনটি হাতের তালুতে নিয়ে গোলকার করে বানিয়ে একটি পাত্রে রাখুন। এবার একটা ডিম ফাটিয়ে ওর মধ্যে গোলাকার মিশ্রণগুলি চুবিয়ে নিয়ে ব্রেড ক্র্যাম্প মাখিয়ে ডুবো তেলে ভেজে তুলে রাখুন। এবার ভেজে তুলে নেওয়া ডিমগুলির মাথায় মাথায় টুথপিক গুঁজে দিলেই রেডি ‘এগ ললিপপ’।

Anirban Roy

Chhatur Sherbat Recipe: ছাতুর শরবতে ভুলেও দেবেন না এই জিনিস! তাহলেই সব উপকারিতা হাতছাড়া

পিয়া গুপ্তা, উত্তর দিনাজপুর: এই গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে ছাতু ভীষণ কার্যকরী! ছাতু হল এটি প্রোটিন সমৃদ্ধ এবং হাই এনার্জি যুক্ত খাবার। রোদে শরীরে অতিরিক্ত ঘাম বেরিয়ে গেলে এনার্জি হারিয়ে যায়। শরীরের শক্তি কমে যায়। এই সময় গরমে এক গ্লাস ছাতুর শরবত এনার্জি বাড়াতে সাহায্য করে। গ্রীষ্মের মরশুমে পেট ঠান্ডা রাখতে ছাতু দুর্দান্ত কাজে দেয়। ছাতু একদিকে যেমন হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে তেমনই অন্যদিকে শরীর থেকে অতিরিক্ত টক্সিন বের করত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে বাড়িতেই কীভাবে এই ছাতু বানাবেন, জানেন কি? কোন উপকরণ দিয়ে বাড়িতে ছাতুর শরবত বানালে উপকার পাবেন জেনে নিন।

গৃহিণী তথা রন্ধনশিল্পী পিউ দাস জানান, সকালে এই গরমে ব্রেকফাস্টে রাখুন ছাতুর শরবত। এই ছাতুর শরবত বানাতে লাগবে ছাতু, পেঁয়াজ, লঙ্কা, ভাজা জিরে গুঁড়ো, ও লেবু। তবে এই শরবতে ভুলেও চিনি দেবেন না। নইলে ছাতুর যে উপকারিতা, তা পাবেন না। প্রথমেই কাঁচা জিরে ভেজে নিয়ে সেটা ভালভাবে গুঁড়ো করে নেবেন। এরপর একটি পাত্রে দেড়শো গ্রামের মতো ছোলার ছাতু নিয়ে তাতে অল্প অল্প করে জল নিয়ে পুরো ছাতুটা ভালভাবে গুলিয়ে নিন। সেই শরবতে প্রথমে একটি পাতিলেবুর রস দিয়ে দিন । এরপর ছাতুতে পরিমাণমতো বিটনুন দিয়ে দিন। এরপর নুন ভাল ভাবে মেশানোর পর শরবতে দিয়ে দিতে হবে জিরের গুঁড়ো।

আরও পড়ুন : ঘরোয়া উপকরণেই কামাল! বাড়িতেই চটজলদি বানিয়ে ফেলুন জিভে জল আনা পাউরুটির পান্তুয়া

জিরের গুঁড়ো দেওয়ার পর সেই ছাতুতে পেঁয়াজ কুচি ও লঙ্কা কুচি সবকিছু দিয়ে ভালভাবে মিশিয়ে নেওয়ার পর একটি কাচের গ্লাসে ঢেলে লেবুর টুকরো দিয়ে ও উপর থেকে বাকি জিরের গুঁড়ো দিয়ে পরিবেশন করুন এই ছোলার ছাতুর শরবত।

Bread Pantua Recipe: ঘরোয়া উপকরণেই কামাল! বাড়িতেই চটজলদি বানিয়ে ফেলুন জিভে জল আনা পাউরুটির পান্তুয়া

দক্ষিণ দিনাজপুর : উৎসব হোক বা অতিথি আপ্যায়নের মরশুম মানেই হরেক রকমের মিষ্টির বাহার। অতিথিদের মিষ্টিমুখ ছাড়া কি পালন করা যায়! তবে রকমারি মিষ্টি কেনার আশায় দোকানে পড়ে লম্বা লাইন। তাই দোকানে নয়, বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন পাউরুটির পান্তুয়া। যেমন নরম তেমন স্বাদের। মন কাড়বে সকলের।

প্রথমে বেশ কয়েকটি পাউরুটি নিতে হবে। এক্ষেত্রে কম করে হলেও ৮ থেকে ১০ টি পাউরুটি নেওয়াই ভাল। এবার একটি ছুরির সাহায্যে প্রতিটি পাউরুটির চার ধার সমান করে কেটে নিতে হবে। এক্ষেত্রে পাউরুটির চারধার কেটে নেওয়ার কারণই হল যেন মিষ্টি কোনওভাবেই শক্ত না হয়। এভাবেই সবগুলো পাউরুটি কেটে নিয়ে ছোট ছোট টুকরো করে নিতে হবে। এ বার একটি মিক্সিজারে টুকরো করা পাউরুটিগুলো দিয়ে ভালভাবে ব্লেন্ড করে গুঁড়ো করে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে পাউরুটি টুকরোগুলো যেন খুব মসৃণভাবে গুঁড়ো হয়ে যায়। এর পর একটি পাত্রে পাউরুটির গুঁড়ো দিয়ে তার উপর থেকে পরিমাণ মতো দুধ, সামান্য ঘি, কিছুটা পরিমাণ চিনি ও দু’ তিনটে এলাচের দানা দিয়ে একটা মিশ্রণ বানিয়ে নিতে হবে। এর পর কিছুটা পরিমাণ গুঁড়ো দুধ দিয়ে আবারও হাতের সাহায্যে মেখে একটা মণ্ড বানিয়ে নিতে হবে।

আরও পড়ুন : গরমে বার বার কেটে যাচ্ছে দুধ? এ বার ফ্রিজ ছাড়াই টাটকা রাখুন দুধ! রইল ঘরোয়া টোটকা

এবার গ্যাসে পাত্র বসিয়ে তাতে দু’ কাপ পরিমাণ জল গরম করে ফুটে এলে তাতে এক কাপ পরিমাণ চিনি ও কয়েকটি এলাচ দিয়ে বেশ ভাল ভাবে ফুটিয়ে একটা সিরা বানিয়ে নিতে হবে। হয়ে গেলে একটা চামচের সাহায্যে দেখে নিতে হবে আঠালো হয়েছে কিনা। অন্যদিকে পাউরুটির মণ্ড থেকে ছুরির সাহায্যে কয়েকটি টুকরো কেটে নিয়ে হাতের সাহায্যে শেপ দিয়ে নিতে হবে। এ বার পাত্রে বেশ কিছুটা পরিমাণ সাদা তেল গরম করে তাতে একে একে পাউরুটির বলগুলো ভেজে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে গ্যাসের আচঁ যেন কোনওভাবেই বেশি না থাকে। এভাবেই এপিঠ ওপিঠ উল্টে পাল্টে লালচে করে ভেজে নিতে হবে। তবে পুড়ে যেন না যায়। ভাজা হয়ে গেলে তুলে নিয়ে সিরার মধ্যে ডুবিয়ে দিয়ে হালকা ফ্লেমে ফুটিয়ে নিয়ে ঘণ্টা খানেক রেখে দিতে হবে যাতে পান্তুয়ার ভিতরে রস সহজেই ঢুকে যায়। ব্যস তৈরি পাউরুটির পান্তুয়া। অতিথি আপ্যায়ন বা উৎসব একটি প্লেটে সাজিয়ে পরিবেশন করুন রসে টইটুম্বুর পাউরুটির পান্তুয়া। মুখে দিলেই মন ভরবে সকলের।

আঙুর দিয়ে বানিয়ে নিন এই সুস্বাদু মিষ্টি! খুবই সহজ রেসিপি, সময়ও লাগবে কম

হাওড়া: আঙুরের মিষ্টি চেখে দেখেছেন? মিষ্টি প্রিয় বাঙালি, আট থেকে আশি সকলের কাছেই প্রিয় খাদ্যের অন্যতম মিষ্টি। বাঙালির খাবার মানেই রয়েছে রকমারি মিষ্টির ডালি।

খুব সহজে স্বাদ বদলাতে হলে জেনে রাখুন এই রেসিপি। এই গরমে খেতে পারেন আঙুর দিয়ে তৈরি জনপ্রিয় মিষ্টি। বর্তমান সময়ে মিষ্টি কিনে খাবার দারুন চল থাকলেও বাড়িতে তৈরি মিষ্টির আকর্ষণ থাকে অন্য মাত্রায়।  আবার যদি মিষ্টি ভিন্ন স্বাদের হয় তা হলে তো আর কথাই নেই। তাই খুব কম সময়ে তৈরি করে নিতে পারেন আঙুরের মিষ্টি।

আরও পড়ুন- ১৬ পয়েন্ট হলেও কেন এখনও প্লে অফের টিকিট পেল না রাজস্থান? কী বলছে পয়েন্ট টেবিল

নিত্যপ্রয়োজনীয় রান্নার কাজে ব্যবহৃত সামান্য কয়েক রকম উপকরণ দিয়েই বানিয়ে ফেলতে পারবেন এই আঙুর মিষ্টি। দুপুর কিংবা রাতে খাবারের পর এই মিষ্টির আকর্ষণ অন্য রকম।

এই মিষ্টির যেমন স্বাদ, তেমনই মিষ্টি গন্ধ। এই আঙ্গুর মিষ্টি তৈরিতে প্রয়োজন, সুজি, দুধ, ঘি, চিনি, তেল, কাজু, কিশমিশ, আঙুর বাটা। এই ঘরোয়া উপকরণ দিয়ে খুব সহজে এবং অল্প সময়ে তৈরি করে নিতে পারবেন আঙুর মিষ্টি।

প্রথমে কড়াইতে সাদা তেল দিয়ে আঙুর ভেজে নিতে হবে। তার পর ভেজে নেওয়া আঙুরের খোলা ছাড়িয়ে বেটে নিতে হবে। এর পর কড়াইতে একটু ঘি ও পরিমাণ মতো সুজি, চিনি অথবা চিনির সিরা, দুধ ও আঙুর বাটা দিয়ে একটু নেড়ে নিতে হবে।

আরও পড়ুন- KKR News: দিল্লির বিরুদ্ধে শক্তি বাড়বে কেকেআরের পেস অ্যাটাকের! এল বড় আপডেট

কালার পরিবর্তনের পর শক্ত ভাব হয়ে এলে প্লেট জাতীয় পাত্রে নামিয়ে রাখুন। এবার ঠান্ডা করে কাজু কিশমিশ ছড়িয়ে মানানসই টুকরো করে কেটে নিলেই তৈরি এই অঙুরের মিষ্টি। সুস্বাদু এই মিষ্টি  একটা খেলে মন ভরবে না।

রাকেশ মাইতি

Keshar Kulfi Easy Recipe: রইল সহজ রেসিপি, বাড়িতেই বানান কেশর কুলফি, জুড়োবে প্রাণ

অস্বস্তিকর এই তীব্র গরমে প্রাণ জুড়াবে কেশর আইসক্রিম। চটপট বাড়িতে বানিয়ে ফেলতে পারেন এই কেশর আইসক্রিম
অস্বস্তিকর এই তীব্র গরমে প্রাণ জুড়াবে কেশর আইসক্রিম। চটপট বাড়িতে বানিয়ে ফেলতে পারেন এই কেশর আইসক্রিম
প্রচন্ড গরমে একটু যদি ঠান্ডা জাতীয় খাবার খাওয়া যায় তাহলে তো আর কোন কথাই হবে না গরমের হাত থেকে বাঁচতে ঠান্ডা এখন লোভনীয় খাদ্য তার মধ্যে অন্যতম কেশর আইসক্রিম
প্রচন্ড গরমে একটু যদি ঠান্ডা জাতীয় খাবার খাওয়া যায় তাহলে তো আর কোন কথাই হবে না গরমের হাত থেকে বাঁচতে ঠান্ডা এখন লোভনীয় খাদ্য তার মধ্যে অন্যতম কেশর আইসক্রিম
আর কিভাবে তৈরি করবেন এই কেশর আইসক্রিম রইল তার প্রণালী খুব সহজেই আপনি আপনার বাড়িতেই বানিয়ে ফেলতে পারবেন।
আর কিভাবে তৈরি করবেন এই কেশর আইসক্রিম রইল তার প্রণালী খুব সহজেই আপনি আপনার বাড়িতেই বানিয়ে ফেলতে পারবেন।
আপনারা কতজনের জন্য বানাবেন তার উপরে ই প্রয়োজনীয় উপকরণ নিতে হবে। তবে যদি বাড়ির ফ্যামিলির কয়েকজনের জন্য বানাতে চান তাহলে এক লিটার দুধ প্রয়োজন অনুযায়ী বাদাম প্রয়োজন অনুযায়ী চিনি ২০০ গ্রাম কনডেন্সড মিল্ক আড়াইশো মতো হুইপড ক্রিম ফাইভ স্ট্র্যান্ড জাফরান
আপনারা কতজনের জন্য বানাবেন তার উপরে ই প্রয়োজনীয় উপকরণ নিতে হবে। তবে যদি বাড়ির ফ্যামিলির কয়েকজনের জন্য বানাতে চান তাহলে এক লিটার দুধ প্রয়োজন অনুযায়ী বাদাম প্রয়োজন অনুযায়ী চিনি ২০০ গ্রাম কনডেন্সড মিল্ক আড়াইশো মতো হুইপড ক্রিম ফাইভ স্ট্র্যান্ড জাফরান
দুধ ফুটিয়ে অর্ধেকের কমিয়ে তাকে জাফরান কুচি যোগ করে একটি পাত্রে রেখে দিন তারপর তাতে চিনি হুইপড ক্রিম ফেনা না হওয়া পর্যন্ত ভালো করে মেরে নিতে হবে
দুধ ফুটিয়ে অর্ধেকের কমিয়ে তাকে জাফরান কুচি যোগ করে একটি পাত্রে রেখে দিন তারপর তাতে চিনি হুইপড ক্রিম ফেনা না হওয়া পর্যন্ত ভালো করে মেরে নিতে হবে
রেডি হওয়ার পরে ছয় থেকে সাত ঘন্টা ডিপ ফ্রিজে রেখে দিন তারপর আইসক্রিম তৈরি হয়ে গেলে একটি প্লেটে রেখে সবাইকে পরিবেশন করতে পারবেন
রেডি হওয়ার পরে ছয় থেকে সাত ঘন্টা ডিপ ফ্রিজে রেখে দিন তারপর আইসক্রিম তৈরি হয়ে গেলে একটি প্লেটে রেখে সবাইকে পরিবেশন করতে পারবেন