Tag Archives: Hill School

Amrit Bharat Scheme: অমৃত ভারত প্রকল্পের টাকায় শান্তিপুরের স্কুলে পার্ক!

নদিয়া: অমৃত ভারত প্রকল্পের আওতায় শান্তিপুরের স্কুলে তৈরি হতে চলেছে পার্ক। সূত্রগর গার্লস হাইস্কুলে শান্তিপুর পুরসভার তত্যাবধানে সাড়ে আট লক্ষ টাকা ব্যায়ে ছাত্রীদের মানসিক এবং শিক্ষার বিকাশ ঘটাতে তৈরি হতে চলেছে এই পার্ক। এই কারণে বৃহস্পতিবার বিদ্যালয়ে ভিত্তিপস্তর স্থাপনের মধ্য দিয়ে শুরু হল কাজ।

এদিনের এই ভিত্তিপস্তর স্থাপনের অনুষ্ঠানে উওপস্থিত ছিলেন শান্তিপুর পুরসভার পুরপ্রধান সুব্রত ঘোষ, স্কুল পরিচলন সমিতির সভাপতি কিন্নর সেন, প্রাক্তন কাউন্সিলর বিভাস ঘোষ, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা আইভি প্রামানিক এবং বিদ্যালয়ের একাধিক ছাত্রীরা।

আর‌ও পড়ুন: গ্রামের পড়ুয়াদের নিয়ে রোবট সায়েন্সের কর্মশালা

এদিন ছাত্রীদের উলুধ্বনি এবং শঙ্খ ধ্বনির মাধ্যমে পুরপ্রধানকে স্বাগত জানানো হয়। এই পার্ক তৈরি হওয়ায় বিদ্যালয়ের ছাত্রীদের পাশাপাশি খুশি শিক্ষিকারা। উল্লেখ্য, যেখানে একের পর এক সরকারি বিদ্যালয়গুলির বেহাল দুর্দশার চিত্র উঠে আসেছে, সেই সময় দাঁড়িয়ে শান্তিপুর পুরসভার তত্ত্বাবধানে শান্তিপুর সূত্রগর গার্লস হাইস্কুলে সৌন্দর্যায়ন করা চিন্তাভাবনাকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এলাকার মানুষজন। তাঁরা মনে করছেন, এর ফলে ভবিষ্যতে পড়ুয়াদের স্কুলে যাওয়ার প্রতি আগ্রহ বাড়বে।

মৈনাক দেবনাথ

Expensive Schools Fees: দেশের সবচেয়ে দামি স্কুল কোনগুলি জানেন? সেখানে পড়ানোর খরচ শুনলে আঁতকে উঠবেন!

গোটা পৃথিবীতেই পড়াশোনা এখন খুবই ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছে। কেউ কেউ শিক্ষার জন্য ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়ে পড়াশোনা করান ছেলেমেয়েদের। দেশের মধ্যেও এমন কয়েকটি স্কুল রয়েছে, যেগুলিতে লেখাপড়া করতে হলে বছরে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করতে হবে। একইসঙ্গে পড়াশোনার মানও বেশ উন্নত। এমনই ৭টি স্কুলের নাম তুলে ধরা হল এখানে।
গোটা পৃথিবীতেই পড়াশোনা এখন খুবই ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছে। কেউ কেউ শিক্ষার জন্য ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়ে পড়াশোনা করান ছেলেমেয়েদের। দেশের মধ্যেও এমন কয়েকটি স্কুল রয়েছে, যেগুলিতে লেখাপড়া করতে হলে বছরে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করতে হবে। একইসঙ্গে পড়াশোনার মানও বেশ উন্নত। এমনই ৭টি স্কুলের নাম তুলে ধরা হল এখানে।
উডস্টক স্কুল, মুসৌরি- উডস্টক স্কুল ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় এবং ব্যয়বহুল স্কুল। স্কুলের বার্ষিক ফি প্রায় ১৮,০০,০০০ টাকা।
উডস্টক স্কুল, মুসৌরি- উডস্টক স্কুল ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় এবং ব্যয়বহুল স্কুল। স্কুলের বার্ষিক ফি প্রায় ১৮,০০,০০০ টাকা।
সিন্ধিয়া স্কুল, গোয়ালিয়র- ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় এবং ব্যয়বহুল স্কুল সিন্ধিয়া স্কুল। স্কুলের বার্ষিক ফি প্রায় ১৮,০০,০০০ টাকা।
সিন্ধিয়া স্কুল, গোয়ালিয়র- ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় এবং ব্যয়বহুল স্কুল সিন্ধিয়া স্কুল। স্কুলের বার্ষিক ফি প্রায় ১৮,০০,০০০ টাকা।
দুন স্কুল, দেরাদুন- অন্যতম সেরা এবং ব্যয়বহুল স্কুল দুন স্কুল। বলিউডের একাধিক তারকা এই স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। স্কুলের বার্ষিক ফি প্রায় ১০,২৫,০০০ টাকা।
দুন স্কুল, দেরাদুন- অন্যতম সেরা এবং ব্যয়বহুল স্কুল দুন স্কুল। বলিউডের একাধিক তারকা এই স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। স্কুলের বার্ষিক ফি প্রায় ১০,২৫,০০০ টাকা।
স্টোনহিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, বেঙ্গালুরু- স্টোনহিল স্কুল ভারতের সবচেয়ে বড় আইবি স্কুলগুলির মধ্যে একটি। স্কুলের বার্ষিক ফি প্রায় ১০,০০,০০০ টাকা।
স্টোনহিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, বেঙ্গালুরু- স্টোনহিল স্কুল ভারতের সবচেয়ে বড় আইবি স্কুলগুলির মধ্যে একটি। স্কুলের বার্ষিক ফি প্রায় ১০,০০,০০০ টাকা।
ইকোলে মন্ডিয়াল ওয়ার্ল্ড স্কুল, মুম্বই- ইকোলে মন্ডিয়াল ওয়ার্ল্ড স্কুল ভারতের প্রথম আইবি স্কুল। এখানকার বার্ষিক ফি প্রায় ৯,৯০,০০০ থেকে ১০,৯০,০০০ টাকা।
ইকোলে মন্ডিয়াল ওয়ার্ল্ড স্কুল, মুম্বই- ইকোলে মন্ডিয়াল ওয়ার্ল্ড স্কুল ভারতের প্রথম আইবি স্কুল। এখানকার বার্ষিক ফি প্রায় ৯,৯০,০০০ থেকে ১০,৯০,০০০ টাকা।
গুড শেফার্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, উটি- এডুকেশন ওয়ার্ল্ড ইন্ডিয়া স্কুল র‍্যাঙ্কিংয়ে বিশেষ স্থান অধিকার করে রেখেছে গুড শেফার্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল। স্কুলের বার্ষিক ফি প্রায় ৭,০০,০০০ থেকে ১২,০০,০০০ টাকা।
গুড শেফার্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, উটি- এডুকেশন ওয়ার্ল্ড ইন্ডিয়া স্কুল র‍্যাঙ্কিংয়ে বিশেষ স্থান অধিকার করে রেখেছে গুড শেফার্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল। স্কুলের বার্ষিক ফি প্রায় ৭,০০,০০০ থেকে ১২,০০,০০০ টাকা।
অল বয়েজ মেয়ো কলেজ, আজমের- রাজস্থানের আজমেরে অল বয়েজ মেয়ো কলেজ তৈরি হয়েছিল আধুনিক শিক্ষাদানের উদ্দেশ্যে। স্কুলের বার্ষিক ফি প্রায় ৬,৫০,০০০ টাকা।
অল বয়েজ মেয়ো কলেজ, আজমের- রাজস্থানের আজমেরে অল বয়েজ মেয়ো কলেজ তৈরি হয়েছিল আধুনিক শিক্ষাদানের উদ্দেশ্যে। স্কুলের বার্ষিক ফি প্রায় ৬,৫০,০০০ টাকা।

Bangla Video: গরমের ছুটিতে বিকেল ফুরোলেই ছুটতে হচ্ছে! পড়ুয়ারা যা করছে দেখলে অবাক হবেন

বীরভূম: তীব্র গরম রয়েছে জেলায়। বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন থেকেই তাপমাত্রা ঊর্ধ্বমুখী। এই তীব্র গরম থেকে পড়ুয়াদের রেহাই দিতে এবার আগেভাগেই এপ্রিল মাসে গ্রীষ্মের ছুটি পড়ে গিয়েছে স্কুলগুলোয়। আর এতেই ড্রপ আউটের সিঁদুরে মেঘ দেখতে শুরু করেছেন শিক্ষকদের একাংশ।

করোনাকালে স্কুল যখন দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল তখন ড্রপ আউটের সংখ্যা বেড়েছিল লাফিয়ে লাফিয়ে। এদের অনেককেই আর স্কুলমুখী করা যায়নি। এবার দীর্ঘ গরমের ছুটির ফলে স্কুল ড্রপ আউটের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে শিক্ষকদের একাংশের আশঙ্কা। এই পরিস্থিতি ঠেকাতে কী করা যায় সেই নিয়ে নানান পরিকল্পনা শুরু হয়েছে।

আরও পড়ুন: ভবাদিঘি বাঁচাতে ভোট, লোকসভা নির্বাচনে ওয়ান পয়েন্ট অ্যাজেন্ডা!

ড্রপ আউট ঠেকাতে গরমের ছুটিকেই হাতিয়ার করেছেন শিক্ষক-শিক্ষিকারা। পড়ুয়াদের সুবিধার্থে সন্ধেতে বিশেষ ক্লাস শুরু করার উদ্যোগ নিয়েছে সিউড়ি পাবলিক অ্যান্ড চন্দ্রগতি মুস্তাফি মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। মূলত স্কুলের প্রধান শিক্ষকের পরিকল্পনায় এবং বাকি সহ শিক্ষকদের সহযোগিতায় ওই বিশেষ ক্লাসের আয়োজন করা হয়েছে। শনিবার থেকে ওই বিশেষ ক্লাসের সূচনা হয়েছে।

স্কুল কর্তৃপক্ষের দাবি, পড়ুয়াদের আরও স্কুলমুখী করে তুলতে এই বিশেষ ডাউট ক্লিয়ারিং ক্লাসের আয়োজন করা হয়েছে। যেহেতু এখন গ্রীষ্মের ছুটি চলছে তাই এখন প্রতিদিন সন্ধেয় এই বিশেষ ক্লাস করানো হবে। ছুটি শেষ হলে সপ্তাহের শনি ও রবিবার এই বিশেষ ক্লাসের আয়োজন করা হবে। স্কুল কর্তৃপক্ষের এই ভিন্ন পরিকল্পনায় খুশি পড়ুয়া থেকে শুরু করে অভিভাবকরা। অভিভাবকদের দাবি, পড়ুয়াদের পঠন-পাঠনের মান উন্নত করতে স্কুল কর্তৃপক্ষের এই উদ্যোগ ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

চন্দ্রগতি স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুমন্ত রাহা জানান, মূলত গরমের কারণে বেশ কয়েকদিন ধরে স্কুলের ছুটি রয়েছে। তাই এই পরিস্থিতিতে পড়ুয়াদের সঙ্গে যাতে স্কুলের দূরত্ব না বাড়ে তাই এমন একটি উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সৌভিক রায়

Higher Secondary Result 2024: নম্বর বাড়তেই উচ্চমাধ্যমিকের মেধা তালিকায় ঢুকে পড়ল পুরুলিয়ার নাম

পুরুলিয়া: ছাত্র-ছাত্রীদের জীবনে দ্বিতীয় বড় পরীক্ষা হল উচ্চমাধ্যমিক। তাদের ভবিষ্যতের ভীত মজবুত হয় উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফলের উপর নির্ভর করে। ‌এই পরীক্ষার ফলাফলের উপর ভিত্তি করেই ছাত্র-ছাত্রীরা সিদ্ধান্ত নেয় তারা কোন বিষয়টা নিয়ে আগামী দিনে এগিয়ে যাবে। সম্প্রতি উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল প্রকাশ হয়েছে। বিভিন্ন জেলা থেকে একাধিক কৃত ছাত্র-ছাত্রী মেধা তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। কিন্তু সেখানে নাম ছিল না পুরুলিয়ার কোন‌ও পড়ুয়ার। কিন্তু উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার স্ক্রুটিনির ফলাফল প্রকাশিত হতেই সেই বিষয়টি বদলে গেল। মেধা তালিকায় ঢুকে পড়ল এই জেলারও নাম।

সম্প্রতি হওয়া স্ক্রুটিনির পর নম্বর বেড়ে মেধা তালিকায় জায়গা করে নিল পুরুলিয়ার এক পড়ুয়া। স্ক্রুটিনির পর তার নম্বর বাড়ায় মেধা তালিকায় দশম স্থানে উঠে এসেছে রঘুনাথপুর শহরের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা দেবার্ঘ্য বন্দ্যোপাধ্যায়। সে রঘুনাথপুরেরই মধুতটি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কলা বিভাগের পড়ুয়া।

আরও পড়ুন: ভোটের মুখে পানের ন্যূনতম মূল্য নির্ধারণের দাবি

দেবার্ঘ্য বন্দ্যোপাধ্যায়ের উচ্চমাধ্যমিকে প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৪৮৬। স্ক্রুটিনির পর তার ১ নম্বর বৃদ্ধি পেয়েছে। অর্থাৎ বর্তমানে তার প্রাপ্ত নম্বর বেড়ে হয়েছে ৪৮৭। বাংলায় তার এক নম্বর বৃদ্ধি পেয়েছে। আর এই নম্বর বৃদ্ধির কারণেই রাজ্যের মধ্যে দশম ও পুরুলিয়া মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন করেছে দেবার্ঘ্য। তার বাবা মধুতটি হাইস্কুলের শিক্ষক।

এ বিষয়ে দেবার্ঘ্য বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আশা করেছিলেন এই ফলাফলের‌।‌ ছোটবেলা থেকে বাবার কাছেই তার পড়াশোনা করা। স্কুলের শিক্ষক ও টিউশনের শিক্ষকদের যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে তার এই সাফল্যের পিছনে। আগামী দিনে কলকাতার কোনও কলেজে ইতিহাসে অনার্স নিয়ে পড়তে চায়। ভবিষ্যতে আইপিএস অফিসার হতে চায়।

শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি

Digital Class: সুন্দরবনের স্কুলে ডিজিটাল ক্লাস, ইন্টারনেটেই হচ্ছে সবকিছু

উত্তর ২৪ পরগনা: সুন্দরবনের প্রত্যন্ত গ্রামের স্কুলে চলছে স্মার্ট ক্লাস। প্রথাভিত্তিক পড়াশোনার পাশাপাশি পাঠ্য বইয়ের জটিল বিষয়গুলি আরও সহজে ছাত্রছাত্রীদের কাছে তুলে ধরতে ডিজিটাল এডুকেশনের সাহায্য নেওয়া হচ্ছে। অডিও-ভিজ্যুয়াল স্মার্ট ক্লাস রুমের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

আর‌ও পড়ুন: সপ্তাহে মাত্র দু’দিন চিকিৎসককে পাওয়া যায়! বেহাল অবস্থা সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রের

স্কুল মানেই ব্ল্যাকবোর্ড, চক, ডাস্টার, টেবিল-চেয়ার। কিন্তু সময়ের সঙ্গে বদলেছে স্কুলের চিরাচরিত ধারণাও। পরিবর্তে ক্রমশ চালু হচ্ছে কম্পিউটার, প্রজেক্টর, প্রিন্টার বা সাউন্ডসিস্টেমের মত অত্যাধুনিক জিনিসপত্র। শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বাড়াতেই স্মার্ট ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জের কনকনগর সৃষ্টিধর ইনস্টিটিউশনে। এই স্কুলে প্রায় দেড় হাজার ছাত্রছাত্রী পড়ে।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

প্রত্যন্ত গ্রামের স্কুলে স্মার্ট ক্লাস শুরু হওয়ায় পড়ুবাদের মধ্যে আগ্রহ বেড়েছে, কমছে স্কুল ছুটের সংখ্যা। জেলায় ছাত্রছাত্রীর অভাবে যখন বহু স্কুল ধুঁকতে শুরু করেছে তখনই এই ধরনের অত্যাধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা ফের তাদের স্কুলমুখী করবে। অভিভাবকরাও এই স্মার্ট ক্লাসে আস্থা খুঁজে পাচ্ছেন। তাঁদের ধারণা, শিক্ষা ব্যবস্থার এই আধুনিকরণের ফলে ছেলেমেয়েদের উপকার হবে। তবে শুধু স্মার্ট ক্লাসরুম নয়, সমগ্র স্কুল চত্বরটিই ইন্টারনেট পরিষেবা এবং সিসি ক্যামেরায় মুড়ে ফেলা হয়েছে।

জুলফিকার মোল্লা