Tag Archives: Students

Air conditioner in school: ছেলেমেয়েকে স্কুলে এসিতে পড়াতে চান? খরচ দিতে হবে বাবা-মাকেই, নির্দেশ হাই কোর্টের

দিল্লি: দেশের বিভিন্ন রাজ্যে তাপপ্রবাহ চলছে, যার জেরে কষ্ট পাচ্ছেন বহু মানুষ। উষ্ণ আবহাওয়ার জেরে অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে ভাল নেই ছাত্র-ছাত্রীরাও। গরমের ছুটি পড়ার আগে থেকেই গরমের মধ্যে ক্লাস করতে হচ্ছে। এই সময় অনেক বাবা-মা চাইছেন স্কুলে এসি থাকলে ছেলেমেয়ে নিশ্চিন্তে পড়াশোনা করতে পারবে। মনে রাখবেন, স্কুলে এসি থাকতেই পারে, কিন্তু খরচ দিতে হবে আপনাকেই। সম্প্রতি এক জনস্বার্থ মামলায় এমনই জানিয়েছে দিল্লি হাই কোর্ট।

আরও পড়ুন: অবশেষে স্বস্তি, সোমবার থেকেই বৃষ্টি দক্ষিণবঙ্গে, রাজ্য জুড়ে কমতে চলেছে তাপমাত্রা

দিল্লির এক বেসরকারি স্কুল এসির খরচ বাবদ প্রতিটি ছাত্রছাত্রীর থেকে প্রতি মাসে ২০০০ টাকা করে নিচ্ছিল, যার বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হন অভিভাবকেরা। দিল্লি হাই কোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মনমোহনের বেঞ্চ অভিভাবকদের করা জনস্বার্থ মামলা খারিজ করে দিয়ে জানায়, রশিদ স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে যে স্কুল এয়ার কন্ডিশনিংয়ের জন্যই অতিরিক্ত টাকা নিচ্ছে, যেই পরিষেবা ছাত্রছাত্রীদের দেওয়া হচ্ছে, তাই বাড়তি খরচ স্কুল কর্তৃপক্ষ দাবি করতেই পারেন।

আরও পড়ুন: ক্রিকেটের বড় যুদ্ধে মুখোমুখি হতে চলেছে ভারত-পাকস্তান, জিততে পারবে আইপিএল?

বিচারপতির আরও বক্তব্য, কোন স্কুলে ছেলেমেয়ে ভর্তি হবে তা পছন্দ করার সময় অভিভাবকদের মাথায় রাখতে হবে স্কুল কী কী পরিষেবা ছাত্রছাত্রীদের দেবে, সেই অনুযায়ী খরচও বহন করতে হবে অভিভাবকদের।

Murshidabad News: ভয়ঙ্কর ঘটনা…! পানীয় জলে বিষক্রিয়া! আচমকা লালগোলার স্কুলে অসুস্থ ১৪ পড়ুয়া

মুর্শিদাবাদ: মুর্শিদাবাদের লালগোলা থানার অন্তর্গত ধুলাউড়িতে দিয়ার ফতেপুর মিশনে জল খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লেন একসঙ্গে ১৪জন পড়ুয়া। ১৪জন পড়ুয়াকে উদ্ধার করে প্রথমে লালগোলার কানাপুকুর প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ও পরে লালবাগ মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে চিকিৎসার জন্য।

জানা গিয়েছে, পাইওনিয়ার মিশন নামক স্কুলে শুক্রবার সকালে পড়ুয়ারা অন্যান্য দিনের মতোই জল পান করেছিল। আর সেই জল খেয়েই ঘটে বিপত্তি। অসুস্থ হয়ে পড়েন একের পর এক স্কুল পড়ুয়ারা। অসুস্থ হয়ে পড়েন মোট ১৪জন পড়ুয়া।

অসুস্থ এক পড়ুয়ার দাবি, মিশনের যে জলের ট্যাঙ্ক ছিল সেই ট্যাঙ্কের জল পান করা হয়। জল পান করেই একের পর এক পড়ুয়ারা তারা অসুস্থ হয়ে পড়েন। স্কুল কর্তৃপক্ষ সাজ্জাদ হোসেন জানান, গত বুধবার জলের ট্যাঙ্ক ব্লিচিং পাউডার দিয়ে পরিস্কার করানো হয়। সেই কারণেই জলের ফিল্টার বন্ধ ছিল, শুক্রবার পড়ুয়ারা ট্যাঙ্কের জল খেতেই ঘটে বিপত্তি। তবে আমাদের প্রাথমিক অনুমান জলের মধ্যে কেউ কিছু দিয়ে দেওয়াতেই জলে বিষক্রিয়া তৈরি হয়েছে।

আচমকাই একসঙ্গে অসুস্থ হয়ে পড়ে ১৪জন স্কুল পড়ুয়া। সকলকেই হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। যদিও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, অসুস্থ পড়ুয়াদের অবস্থা এখনও পর্যন্ত স্থিতিশীল। তবে সকলেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। কী ভাবে জলে বিষক্রিয়া হল তা জল পরিক্ষা করে দেখতে হবে বলে জানিয়েছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ।

কৌশিক অধিকারী

Higher Secondary Examination: মর্মান্তিক! উচ্চ মাধ্যমিকের ইতিহাস পরীক্ষা দিতে গিয়েই বিপত্তি, পরীক্ষা কেন্দ্রে মৃত্যু ছাত্রের

মুর্শিদাবাদ: উচ্চ মাধ্যমিকের পরীক্ষা দিতে গিয়েই নিমেষের মধ্যেই সব শেষ। আর দেওয়া হল না উচ্চ মাধ্যমিকের ইতিহাস পরীক্ষা। অস্বাভাবিক মৃত্যু হল এক উচ্চ মাধ্যমিক ছাত্রের।

আরও পড়ুনঃ স্থগিত ISC রসায়নের প্রথম পত্রের পরীক্ষা, স্পষ্ট নয় কারণ, নতুন দিন ঘোষণা বোর্ডের

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ছাত্রের নাম প্রীতম দাস। প্রীতম দাস মুরালিপুকুর হাই স্কুলের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র। ছোটো থেকে মেধাবী ছাত্র হিসাবে পরিচিত। উচ্চমাধ্যমিকের সেন্টার পরে অরঙ্গবাদ হাইস্কুলে। প্রীতম দাস ছোট থেকেই শারীরিকভাবে অক্ষম। কিন্তু মনের জোর আর মনের সাহস নিয়ে বসে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় আজ ইতিহাস পরীক্ষা চলাকালীন হঠাৎ করেই পরীক্ষা কেন্দ্রের মধ্যে অসুস্থ বোধ করে, তড়িঘড়ি নিয়ে আসা হয় মহিশাইল ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। ব্লক স্বাস্থকেন্দ্রে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবার জুড়ে। কান্নায় ভেঙে পড়েছেন পরিবারের লোক জন। ঘটনাস্থলে আসেন উচ্চ মাধ্যমিক কাউন্সিলের জয়েন কনভেনার আশরাফ রাজবী। এছাড়াও ঘটস্থলে আসেন সুতি থানার পুলিশ।

আশরাফ রাজবী তিনি জানান, ‘পাঁচ বছর বয়স থেকেই শারিরীক প্রতিবন্ধী হলেও মেধাবী ছাত্র হিসাবে পরিচিত ছিল। আজকে মঙ্গলবার ইতিহাস পরীক্ষা ছিল। পরীক্ষা কেন্দ্রে অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। খুব দুঃখজনক ঘটনা পরীক্ষা কেন্দ্রে এই ছাত্রের মৃত্যু।’

মৃত ছাত্রের বাবা বিশ্বজিৎ দাস জানান, ‘আজকে সকাল থেকেই বাড়িতে অসুস্থ বোধ করছিল প্রীতম। আমরা বারণ করেছিলাম আজকে ইতিহাসের পরীক্ষা দিতে। পরীক্ষা কেন্দ্রে ভেতরে ঢুকতেও দেরি করে। স্কুলে ঢোকার পরে দ্রুততার সঙ্গে মহিষাইল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়, পরীক্ষা চলাকালীন অসুস্থ হয়ে মৃত্যু হয়েছে।’

কৌশিক অধিকারী

Parenting Tips: যখন-তখন নয়, প্রতিদিন ‘এই’ সময় সন্তানকে পড়তে বসান! সেরা হওয়া কেউ আটকাতে পারবে না

সন্তানদের পড়াশোনা নিয়ে বাবা-মায়েদের চিন্তার শেষ নেই। অপরদিকে, বাচ্চাদের ছোট্ট মাথায় কতই বা পড়াশোনার ভার নেবে।
সন্তানদের পড়াশোনা নিয়ে বাবা-মায়েদের চিন্তার শেষ নেই। অপরদিকে, বাচ্চাদের ছোট্ট মাথায় কতই বা পড়াশোনার ভার নেবে।
শিশুকালে কারুর মন পড়াশোনায় থাকে না। পড়াশোনা করলে কী কী হতে পারে সেটা বোঝার ক্ষমতাও তৈরি হয় না।
শিশুকালে কারুর মন পড়াশোনায় থাকে না। পড়াশোনা করলে কী কী হতে পারে সেটা বোঝার ক্ষমতাও তৈরি হয় না।
তাই, সব চিন্তাই থাকা অভিভাবকদের। তাই, তাঁরা পড়তে বসা নিয়ে জোড়াজুড়ি করতেই থাকেন।
তাই, সব চিন্তাই থাকা অভিভাবকদের। তাই, তাঁরা পড়তে বসা নিয়ে জোড়াজুড়ি করতেই থাকেন।
কিন্তু, সবসময় পড়তে বসলেই যে পড়া মাথায় ঢুকবে তা একাবারেই নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, পড়া মুখস্থ বা মনে রাখার পিছনে গুরুত্বপূর্ণ কোন সময় পড়তে বসছে সে।
কিন্তু, সবসময় পড়তে বসলেই যে পড়া মাথায় ঢুকবে তা একাবারেই নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, পড়া মুখস্থ বা মনে রাখার পিছনে গুরুত্বপূর্ণ কোন সময় পড়তে বসছে সে।
বিজ্ঞান মতে, মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ে সকাল ১০টায়। তাই মাথা খাটানোর সবথেকে ভাল সময় হল সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টো এবং বিকেল ৪টে থেকে রাত ১০টা।
বিজ্ঞান মতে, মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ে সকাল ১০টায়। তাই মাথা খাটানোর সবথেকে ভাল সময় হল সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টো এবং বিকেল ৪টে থেকে রাত ১০টা।
এসময়ে শিশুদের কোনও নতুন জিনিস শেখালে তা তারা ভাল বুঝতে এবং মনে রাখতে পারবে। তবে, শিশুদের ক্ষেত্রে প্রতিদিন সকলে পড়তে বসা খুবই জরুরি।
এসময়ে শিশুদের কোনও নতুন জিনিস শেখালে তা তারা ভাল বুঝতে এবং মনে রাখতে পারবে। তবে, শিশুদের ক্ষেত্রে প্রতিদিন সকলে পড়তে বসা খুবই জরুরি।

Madhyamik Exam 2024: ইতিহাস পরীক্ষার দিনেও ফের ফাঁস মাধ‍্যমিকের প্রশ্নপত্র, পরীক্ষা বাতিল ৩ জনের

মালদাঃ পরীক্ষার তৃতীয় দিনেও অব‍্যাহত প্রশ্নপত্র ফাঁস। আজও মাধ্যমিকের প্রশ্নপত্র তুলে সোশ্যাল সাইটে ভাইরালের অভিযোগ। তিন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল করল পর্ষদ। অভিযোগ প্রশ্নপত্র এ ব্যবহার করা কোডগুলি blur করে প্রশ্নপত্রের ছবি সোশ্যাল সাইটে ভাইরাল করার চেষ্টা করা হয়। তা সত্ত্বেও পর্ষদ ঐ দিন পরীক্ষার্থীকে চিহ্নিত করে ফেলল।

আরও পড়ুনঃ অ্যাডমিট কার্ড ছাড়াই পরীক্ষার হলে ছাত্রী, ‘সুপারহিরো’ হয়ে সাহায্য পুলিশের! ঘটনা শুনলে চমকে যাবেন

মালদা জেলারই তিন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল। গত তিনদিনের মাধ্যমিক পরীক্ষায় এখনও পর্যন্ত মোট ১৭ জন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল করল পর্ষদ। কী করে মোবাইল ফোন নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্র পর্যন্ত ঢুকে গেল ওই তিন পরীক্ষার্থী তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

শুক্রবার থেকে রাজ্যে শুরু হয়েছে মাধ্যমিক পরীক্ষা। ৯ লক্ষেরও বেশি পরীক্ষার্থী এ বারের মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে। প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে নিরাপত্তা নিয়ে বড়সড় পদক্ষেপ নিয়েছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। প্রশ্ন ফাঁস রুখতে প্রশ্নপত্রের উপরেই কোডের ব্যবহার করা হয়েছে। যে কোডের মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদের চিহ্নিত করা যাবে কোন পরীক্ষার্থীর প্রশ্নপত্র সোশ্যাল সাইটে ভাইরাল হয়েছে। প্রশ্নপত্রের প্রত্যেকটি পাতায় এই কোডের ব্যবহার করেছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ।