Tag Archives: Kalyan Banerjee

Loksabha Election 2024: এবার জিতলে টানা চারবার! ভোটের দিন চিন্তামুক্ত কল্যাণ… কচুরি, মিষ্টিতে জলযোগ

শ্রীরামপুর: বিরোধীদের অভিযোগ উড়িয়ে ‘বাবুমশাই’ মিষ্টির দোকানে বসে কচুরি খেলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্য়ায়। জয় নিয়ে আশাবাদীই মনে হল তাঁকে। তবে কেন্দ্রীয় বাহিনীকেও তিনি কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রচুর বাড়াবাড়ি করছে। আমি বুথে ঢুকেছি। আমার পেছনে পেছনে ঘুরছে। আমি প্রার্থী। আমি ক্রিমিনাল নই। এই বুথে আমার এজেন্টকে মারধর করে হাসপাতালে পাঠিয়েছিল বিজেপি। আমি তাই এলাম এখানে।

এবার এক প্রকার রেকর্ডের সামনে দাঁড়িয়ে শ্রীরামপুরের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার জিতলে টানা চারবার জয়ী হবেন, শ্রীরামপুরের ইতিহাসে এটা প্রথম। দিনের শেষে সেই তৃপ্তিই দেখা গেল কল্যাণের মুখে।

আরও পড়ুন: ডাইনোসরের থেকেও পুরনো-শক্তিশালী, ঘুরে বেড়ায় ঘরময়! বেঁচে থাকবে পরমানু যুদ্ধ হলেও! বলুন তো, কোন প্রাণী?

এদিন শ্রীরামপুরের চাকুন্ডি ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে ভোট দেখতে আসেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। ডানকুনিতে কচুরি দিয়ে  জলযোগ সারেন। ভোটদান প্রক্রিয়ার ফাকে জাঙ্গিপাড়া রাজবল্লভী মন্দিরে মায়ের কাছে গিয়ে পুজো দিলেন বিদায় সংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। এ বিষয়ে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় তিনি বলেন, তিনি ঠাকুরের অত্যন্ত ভক্ত বিশেষ করে কালী মায়ের। বাড়িতেও তিনি কালীপুজো করেন। ঠাকুর দেবতা তে সব সময় বিশ্বাস রেখেছেন তিনি। তাই আজ ভোটের দিনেও মায়ের কাছে প্রার্থনা করতে পৌঁছে গেলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। ঠাকুরের কাছে প্রার্থনা করেছেন যাতে মা কালী তাকে শক্তি দেয়।

Kalyan Banerjee: দীপ্সিতার ভবিষ্যৎ কী? ভোটের দিনই জানিয়ে দিলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়!

হুগলি: চতুর্থ যখন নির্বাচন চলছে হুগলি জেলা জুড়ে। সকাল থেকে ভোটের ময়দানে শ্রীরামপুর লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। সকাল থেকেই বিভিন্ন বুথে বুথে ঘুরে ঘুরে দেখছেন ভোটগ্রহণ পর্ব কোথাও কোনও সমস্যা হচ্ছে কিনা। এবার ভোটের কাজের মধ্যেই দেখা গেল একদম অন্যরকম রূপ। ভোটদান প্রক্রিয়ার ফাকে জাঙ্গিপাড়া রাজবল্লভী মন্দিরে মায়ের কাছে গিয়ে পুজো দিলেন বিদায় সংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।

এ বিষয়ে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় তিনি বলেন, তিনি ঠাকুরের অত্যন্ত ভক্ত বিশেষ করে কালী মায়ের। বাড়িতেও তিনি কালীপুজো করেন। ঠাকুর দেবতা তে সব সময় বিশ্বাস রেখেছেন তিনি। তাই আজ ভোটের দিনেও মায়ের কাছে প্রার্থনা করতে পৌঁছে গেলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। ঠাকুরের কাছে প্রার্থনা করেছেন যাতে মা কালী তাকে শক্তি দেয়।

আরও পড়ুন: ডাইনোসরের থেকেও পুরনো-শক্তিশালী, ঘুরে বেড়ায় ঘরময়! বেঁচে থাকবে পরমানু যুদ্ধ হলেও! বলুন তো, কোন প্রাণী?

একইসঙ্গে সিপিআইএমের প্রার্থী দীপ্সিতা ধরকে কটাক্ষ করেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “ভোটে হেরে কেরালায় চলে গিয়ে সেটেলড্ হবে বাম প্রার্থী দীপ্সিতা।” প্রসঙ্গত কিছুদিন আগেই সংবাদমাধ্যমে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করেছিলেন বাম প্রার্থী। দীপ্সিতা বলেছিলেন, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভোটে হেরে রাস্তায় হাত দেখার কাজ করতে হবে। তারই প্রত্যুত্তরে এই কথা জানান কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।

রাহী হালদার

Dev stands by Kanchan Mullick: গাড়ি থেকে নামিয়ে ছিলেন,সেই কাঞ্চনকে নিয়ে প্রচার করে কল্যাণকেই জবাব দিলেন দেব?

ঘাটাল: কয়েকদিন আগেই স্থানীয় মহিলাদের বিরূপ প্রতিক্রিয়ার অজুহাতে দলেরই বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিককে নিজের গাড়ি থেকে নামিয়ে দিয়েছিলেন শ্রীরামপুরের তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়৷

ঘটনাচক্রে, কাঞ্চন যে এলাকার বিধায়ক, সেই উত্তরপাড়াও পড়ে শ্রীরামপুর লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যেই৷ দলের বিধায়ককে নিয়ে কল্যাণের এই আচরণে তৃণমূলের অন্দরেই বিতর্ক তৈরি হয়৷ যদিও যে কাঞ্চন মল্লিককে নিয়ে আপত্তি ছিল কল্যাণের, তাঁকেই নিজের প্রচারে ডেকে নিলেন ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থী দেব৷ এ দিন ঘাটালে দেবের সঙ্গে প্রচারে অংশ নেন কাঞ্চন৷ দেব আগের থেকেও বেশি ভোটে জয়ী হবেন বলে দাবিও করেছেন কাঞ্চন৷

আরও পড়ুন: কলাইকুণ্ডা ৪৭ ডিগ্রি পার, ৫০ আর বেশি দূরে নয়! দক্ষিণবঙ্গ জুড়েই তীব্র তাপপ্রবাহ, ছোবল উত্তরেও

সম্প্রতি কাঞ্চন মল্লিক অভিনেত্রী পিঙ্কি বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিয়ে করেছেন৷ এই বিয়ে নিয়ে সমাজমাধ্যম এবং জনমানসে চর্চা কম হয়নি৷ গত ২৫ এপ্রিল কাঞ্চন শ্রীরামপুরের তৃণমূল প্রার্থী এবং বর্তমান সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমর্থনে প্রচারে গিয়েছিলেন৷ কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়েই কাঞ্চনকে নিজের গাড়ি থেকে নামিয়ে দেন কল্যাণ৷ এই ঘটনায় দৃশ্যতই অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন কাঞ্চন৷ পরে নিজের অবস্থানে অনড় থেকে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘উনি মনক্ষুণ্ণ হয়েছেন কি হননি আমি জানি না৷ এর আগেও ওনাকে নিয়ে প্রচারে বেরিয়েছিলাম৷ ওনাকে দেখে গ্রামের মহিলারা খুব বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন৷ আমাকে তো মানুষের মন বুঝতে হবে৷ আমি কোনও ব্যক্তি বিশেষের আনন্দ অথবা সুখের জন্য কোনও সমষ্টিকে কষ্ট দিতে পারব না৷’

এই ঘটনার পরই কাঞ্চনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন দেব৷ ঘাটালে তাঁর হয়ে প্রচারে যাওয়ার জন্য কাঞ্চনকে আমন্ত্রণও জানান তিনি৷ সেই আবেদনে সাড়া দিয়েই মঙ্গলবার ঘাটালে যান কাঞ্চন৷ দেবের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ ঘুরে ঘুরে প্রচার সারেন তিনি৷ দেবের এই ব্যবহারে স্বভাবতই আপ্লুত কাঞ্চন৷ মঙ্গলবার প্রচার শেষে অভিনেতা এবং উত্তরপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক বলেন, ‘দেব আমার ছোট ভাইয়ের মতো৷ দেবের চেহারা যেরকম, মনটা তার থেকে দশগুন বড়৷ আমি একজন তৃণমূল কর্মী, বিধায়ক হিসেবে চাইব ও যেন আরও আরও বিপুল ভোটে জয়লাভ করে৷’

সরাসরি কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম না করলেও দেব এ দিনও বুঝিয়ে দিয়েছেন, কাঞ্চন মল্লিকের সঙ্গে শ্রীরামপুরের সাংসদ যে আচরণ করেছেন তা তিনি সমর্থন করেন না৷ কাঞ্চনের সঙ্গে প্রচারের শেষ দেব বলেন, ‘আমি গোটা ঘটনাটা টিভিতে দেখেছি৷ আমার মনে হয়েছে, পুরো বিষয়টা যেভাবে হয়েছে, ঠিক হয়নি৷ একজন প্রার্থীর নিশ্চয়ই অধিকার আছে তাঁর গাড়িতে কে থাকবেন আর কে থাকবে না, তা ঠিক করার৷ কারণ দিনের শেষে ভোটটাই আসল বিষয়৷ আমার মনে হয়,কাঞ্চন মল্লিক যদি আমার প্রচারে থাকেন, তাহলে আমার ভোট বাড়বে৷’

এর আগে মিঠুন চক্রবর্তীর প্রতি তৃণমূল নেতাদের একাংশের কটূ মন্তব্য নিয়েও প্রকাশ্যেই আপত্তি জানিয়েছেন দেব৷ রাজনীতির জন্য তিনি যে সৌজন্য বিসর্জন দিতে পারবেন না, সেকথাও স্পষ্ট করে বলেছেন ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থী৷ ঘটনাচক্রে কাঞ্চন মল্লিককে নিয়ে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবস্থানকে সমর্থন করে প্রকাশ্যেই বিবৃতি দিয়েছেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ৷ ফলে, কাঞ্চনকে নিজের প্রচারে ডেকে ফের একবার দেব যে দলের নেতাদের একাংশকেই বার্তা দিলেন, তা বলার অপেক্ষা রাখে না৷

Hooghly News: কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন রূপ কি দেখেছেন? দেখুন ভিডিও

হুগলি: এ যেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের এক অন্যরকম রূপ! শ্রীরামপুর লোকসভার দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যসভা থেকে লোকসভা, যার কড়া ভাষণে কেঁপে ওঠে, সেই কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কেই দেখা গেল একদম অন্য রূপে। হঠাৎই বাচ্চাদের দেখে দুঁদে নেতা হয়ে গেলেন নেহাতই শিশু সুলভ।

বৃহস্পতিবার সকালে হুগলির কোন্নগরে ভোটের প্রচার করতে আসেন কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায়। কোন্নগর কানাইপুর নবগ্রাম চত্বরে চলে তাঁর প্রচার পর্ব। প্রচারের ফাঁকেই দেখা যায় কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ১৮০ ডিগ্রি টার্ন। নেতা হয়ে উঠলেন একেবারে শিশুসুলভ। প্রচারের মধ্যেই গল্প জুড়ে দিলেন বাচ্চাদের সঙ্গে। নবগ্রাম এলাকায় একটি টিউশনের ব্যাচে পড়তে এসেছিল একদল পড়ুয়া। রাস্তা দিয়ে প্রচার গাড়ি যাচ্ছে দেখে দৌড়ে পড়া ছেড়ে সকলে চলে আসে রাস্তার ধারে জানালায়। সেখানেই তাদের সঙ্গে গল্প জুড়ে দেন বিদায়ী সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।

আরও পড়ুন: রেড, ইয়েলো, অরেঞ্জ অ্যালার্ট-এর ‘অর্থ’ কী…? রং-অনুযায়ী কখন, কেন আর কী ভাবে জারি হয় আবহাওয়ার সতর্কতা? জানুন আসল মানে!

বাচ্চাদের জিজ্ঞাসা করতে শোনা যায়, তারা কোন ক্লাসে পড়ে? তারা কী পড়াশোনা করছে নাকি বেশি করে মোবাইল ঘাটছে ! ঠিক যেভাবে দাদু নাতি নাতিনদের সঙ্গে গল্প জুড়ে দেন, তেমনি প্রচারের ফাঁকে প্রবীণ নেতা হয়ে উঠলেন বাচ্চাদের প্রিয় দাদু। এই বিষয়ে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, রাজনীতি ও ওকালতির কাজের মধ্যে তিনি নিজের পরিবারকে কখনই সময় দিয়ে উঠতে পারেননি। সেই আক্ষেপটা তাঁর মনের মধ্যে রয়ে গিয়েছে এখনও। আজ বয়স বাড়ার সঙ্গে তিনি নিজে দাদু হয়েছেন। তারপর থেকেই বাচ্চাদের দেখলে তার মনের ভেতর থেকে সেই শিশুসুলভ স্বভাব প্রকাশ্যে চলে আসে। প্রচারে বেরিয়ে তিনি যখনই বাচ্চাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তখন তিনি ভুলে যান তিনি বিদায়ী সাংসদ বা তিনি ভোট প্রার্থী।

রাহী হালদার

Kalyan Banerjee-Kanchan Mallick: কাঞ্চনকে গাড়ি থেকে নামিয়ে দিলেন কল্যাণ! কারণ বললেন, ‘মহিলারা ভাল ভাবে নিচ্ছেন না’!

রানা কর্মকার, কোন্নগর: শ্রীরামপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রচারের গাড়ি থেকে নামিয়ে দেওয়া হল উত্তরপাড়া বিধানসভার বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিককে। বৃহস্পতিবার কোন্নগর নবগ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় ভোট প্রচারের কর্মসূচি ছিল কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের। প্রচারের শুরুতে হুডখোলা গাড়িতে কল্যাণের সঙ্গে কাঞ্চন মল্লিক ছিলেন। কাঞ্চনকে দেখে কল্যাণ গাড়ি থেকে নেমে যেতে বলেন বলে অভিযোগ। কারণ হিসেবে কল্যাণ বলেন, উত্তরপাড়ার বিধায়ক কাঞ্চন তাঁর সঙ্গে প্রচারে থাকলে গ্রামের মহিলারা ভাল ভাবে নিচ্ছে না। তাই তাকে আসতে বারণ করেছিলেন কল্যাণ। এরপর কাঞ্চন মল্লিক গাড়ি থেকে নেমে দলীয় কর্মীর বাইকে করে বেরিয়ে যান।

পরে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি জানান, ”উনি মনক্ষুণ্ণ হয়েছেন, কী হননি, আমি জানি না। আমি ওঁকে নিয়ে আগেও প্রচার করেছি। উনি আমার সঙ্গে যখন প্রচারে বেরোচ্ছেন, গ্রামের মহিলারা কিন্তু ভীষণ রিঅ্যাক্ট করছে। আমি ওঁকে আগেই বলে দিয়েছিলাম গ্রামে এসো না। আর আমার সঙ্গে প্রচারে শুধু কেন থাকছেন? একজন বিধায়ক সে তো নিজেও প্রচার করতে পারে। সেখানে তো করছে না। আমাকে নির্বাচন করতে হচ্ছে, মানুষের মন যা আছে তা তো বুঝতে হবে। আমি ব্যক্তি বিশেষের জন্য নয়, আমি সমষ্টিগত মানুষের জন্য। আমি সমষ্টিগত মানুষকে কষ্ট দিতে পারব না। কোনও ব্যক্তি বিশেষের আনন্দ বা সুখের জন্য।”

আরও পড়ুন: SSC কাণ্ডের মধ্যেই প্রাথমিক নিয়োগ নিয়ে বড় নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের! ৮৬৭ শূন্যপদে ২ মাসের মধ্যে চাকরি দিতে নির্দেশ

এ বিষয়ে কাঞ্চন মল্লিক কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি। তিনি কলকাতা ফিরে গিয়েছেন বলে খবর তৃণমূল সূত্রের। প্রসঙ্গত, স্ত্রী পিঙ্কির সঙ্গে বিচ্ছেদের পর শ্রীময়ী চট্টরাজকে বিবাহ করেন অভিনেতা বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক। যা নিয়ে উত্তরপাড়ায় তাঁর বিধানসভা এলাকার মানুষের মধ্যে প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

অভিনেতার পাশাপাশি তিনি একজন জনপ্রতিনিধিও, তাই কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন মহিলারা ভীষন রিয়্যাক্ট করছে। এই বিষয়ে তৃণমূল নেতা আচ্ছালাল যাদব ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ”একজন বিধায়ককে প্রচারের গাড়ি থেকে নামিয়ে দেওয়া ঠিক হয়নি। দল এটা ভালোভাবে মেনে নেবে না।”