Tag Archives: lentils

Biulir Dal Side Effects: গরমে বিউলির ডাল খাচ্ছেন? এঁরা ভুলেও কলাইয়ের ডাল খাবেন না! এই ডাল খেলেই চরম বিপদ এঁদের

গরমে ভাতের পাশে একবাটি বিউলির ডাল, আলুপোস্তর কোনও তুলনা নেই। শরীর সুস্থ রাখে খাবারের এই কম্বিনেশন।
গরমে ভাতের পাশে একবাটি বিউলির ডাল, আলুপোস্তর কোনও তুলনা নেই। শরীর সুস্থ রাখে খাবারের এই কম্বিনেশন।

 

বিশেষ করে বিউলির ডালের গুণের শেষ নেই। হজমে সাহায্য করে এই ডাল। বাড়িয়ে তোলে কর্মশক্তি।
বিশেষ করে বিউলির ডালের গুণের শেষ নেই। হজমে সাহায্য করে এই ডাল। বাড়িয়ে তোলে কর্মশক্তি।

 

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা বিউলির ডাল ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। হাড়ের সুস্বাস্থ্য ও ঘনত্ব অটুট থাকে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা বিউলির ডাল ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। হাড়ের সুস্বাস্থ্য ও ঘনত্ব অটুট থাকে।

 

হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখা বিউলির ডাল গাঁটের ব্যথা এবং ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে দেয়।
হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখা বিউলির ডাল গাঁটের ব্যথা এবং ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে দেয়।

 

এত উপকারী হলেও বিউলির ডালের একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে। তাই ডায়েটে অত্যধিক বিউলির ডাল থাকলে বাড়তে পারে শারীরিক বিপত্তি। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।
এত উপকারী হলেও বিউলির ডালের একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে। তাই ডায়েটে অত্যধিক বিউলির ডাল থাকলে বাড়তে পারে শারীরিক বিপত্তি। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।

 

বিউলির ডাল বেশি খেলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়তে পারে। জটিলতা বাড়লে হতে পারে কিডনি স্টোনও।
বিউলির ডাল বেশি খেলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়তে পারে। জটিলতা বাড়লে হতে পারে কিডনি স্টোনও।

 

বিউলির ডালের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় গলস্টোনও হতে পারে। তাই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে বিউলির ডাল খেলে কতটা খাবেন সে বিষয়ে ডাক্তারদের পরামর্শ নিন অবশ্যই।
বিউলির ডালের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় গলস্টোনও হতে পারে। তাই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে বিউলির ডাল খেলে কতটা খাবেন সে বিষয়ে ডাক্তারদের পরামর্শ নিন অবশ্যই।

Dal Cooking Tips: রান্না করার আগে ডাল ভিজিয়ে রাখেন তো, কোন ডাল কতক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে তবেই হবে কামাল

ভাত ও ডাল এই দুই খাবার যেন একে অপরের পরিপূরক৷ ডিনারে গরম গরম ডালের সঙ্গে রুটি যেমন উপাদেয় তেমনিই এই ঠা ঠা পোড়া গরমে ঠান্ডা ভাতের সঙ্গে আম দিয়ে টক ডাল যেন শরীর জুড়িয়ে দেয়৷ কিন্তু   ডাল রান্নার সময় কয়েকটা ছোট্ট টিপস মানলে তা ডাল খাওয়ার গুণ আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়৷ ডাল, রাজমা, তড়কার ডাল এই সব জিনিস ভিজিয়ে রাখা পরিবারের একটি সাধারণ অভ্যাস, প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে চলে আসা একটি ঐতিহ্য। Photo- File
ভাত ও ডাল এই দুই খাবার যেন একে অপরের পরিপূরক৷ ডিনারে গরম গরম ডালের সঙ্গে রুটি যেমন উপাদেয় তেমনিই এই ঠা ঠা পোড়া গরমে ঠান্ডা ভাতের সঙ্গে আম দিয়ে টক ডাল যেন শরীর জুড়িয়ে দেয়৷ কিন্তু   ডাল রান্নার সময় কয়েকটা ছোট্ট টিপস মানলে তা ডাল খাওয়ার গুণ আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়৷ ডাল, রাজমা, তড়কার ডাল এই সব জিনিস ভিজিয়ে রাখা পরিবারের একটি সাধারণ অভ্যাস, প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে চলে আসা একটি ঐতিহ্য। Photo- File
কিন্তু জানেন কি এর পিছনে রয়েছে মস্ত বড় কারণ৷ যা আমাদের পরিবারের সিনিয়ররা রোজকারের অভ্যাসের মধ্যে দিয়ে এই গুণের কাজটি করে যান৷ প্রাথমিকভাবে এটি ডালকে আরও সহজে সিদ্ধ করতে সাহায্য করে। তবে এছাড়াও এটা ডালের গুণকে আরও সমৃদ্ধ করে দেবে৷ Photo- File
কিন্তু জানেন কি এর পিছনে রয়েছে মস্ত বড় কারণ৷ যা আমাদের পরিবারের সিনিয়ররা রোজকারের অভ্যাসের মধ্যে দিয়ে এই গুণের কাজটি করে যান৷ প্রাথমিকভাবে এটি ডালকে আরও সহজে সিদ্ধ করতে সাহায্য করে। তবে এছাড়াও এটা ডালের গুণকে আরও সমৃদ্ধ করে দেবে৷ Photo- File
ভিজিয়ে রাখা ডাল প্রথমেই নরম হয়ে যায়৷  নিখুঁতভাবে ডাল সিদ্ধ করার জন্য  যতটা সময় বা জ্বালানি প্রয়োজন তা কমিয়ে দেয় - আমাদের মা এবং ঠাকুরমাদের যা রোজকারের অভ্যাস তার পিছনের বৈজ্ঞানিক কারণ জেনে নিন আর মেনে চলুন সেই নিয়ম৷ Photo- File
ভিজিয়ে রাখা ডাল প্রথমেই নরম হয়ে যায়৷  নিখুঁতভাবে ডাল সিদ্ধ করার জন্য  যতটা সময় বা জ্বালানি প্রয়োজন তা কমিয়ে দেয় – আমাদের মা এবং ঠাকুরমাদের যা রোজকারের অভ্যাস তার পিছনের বৈজ্ঞানিক কারণ জেনে নিন আর মেনে চলুন সেই নিয়ম৷ Photo- File
ডালে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, ফোলেট ও আয়রনের মতো উপাদান রয়েছে৷ এছাড়াও বিভিন্ন রকমের প্রোটিনের ভান্ডার ঠাসা রয়েছে এই ডালগুলিতে৷ Photo- File
ডালে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, ফোলেট ও আয়রনের মতো উপাদান রয়েছে৷ এছাড়াও বিভিন্ন রকমের প্রোটিনের ভান্ডার ঠাসা রয়েছে এই ডালগুলিতে৷ Photo- File
আয়ুর্বেদ অনুসারে, সর্বোত্তম পুষ্টি শোষণে সাহায্য করে জলে ভেজানো ডাল৷ এটি হজমশক্তি বাড়ায় এবং সামগ্রিক পুষ্টিতে অবদান রাখে। এছাড়া এভাবে ভিজিয়ে রাখলে  অ্যাসিড এবং ট্যানিনগুলি অপসারণ করতে সহায়তা করে৷ এই পদার্থগুলি যা হজমে বাধা দেয় এবং বদহজম, ফোলাভাব এবং বিভিন্ন সম্পর্কিত গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা সৃষ্টি করে। Photo- File
আয়ুর্বেদ অনুসারে, সর্বোত্তম পুষ্টি শোষণে সাহায্য করে জলে ভেজানো ডাল৷ এটি হজমশক্তি বাড়ায় এবং সামগ্রিক পুষ্টিতে অবদান রাখে। এছাড়া এভাবে ভিজিয়ে রাখলে  অ্যাসিড এবং ট্যানিনগুলি অপসারণ করতে সহায়তা করে৷ এই পদার্থগুলি যা হজমে বাধা দেয় এবং বদহজম, ফোলাভাব এবং বিভিন্ন সম্পর্কিত গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা সৃষ্টি করে। Photo- File
উপরন্তু, ভিজিয়ে রাখলে ডালেরল বাইরের গা  থেকে কীটনাশক দূর হয়ে যায়, যা ডাল ব্যবহারের আরও নিরাপদ করে পাশাপাশি পুষ্টিগুণও বাড়িয়ে তোলে৷ Photo- File
উপরন্তু, ভিজিয়ে রাখলে ডালেরল বাইরের গা  থেকে কীটনাশক দূর হয়ে যায়, যা ডাল ব্যবহারের আরও নিরাপদ করে পাশাপাশি পুষ্টিগুণও বাড়িয়ে তোলে৷ Photo- File
ডাল ভেজানোর জন্য সঠিক পদ্ধতি: ডাল বারবার ধুয়ে নিন৷ যতক্ষণ না পাত্রের জল পরিষ্কার হয় ততক্ষণ পর্যন্ত ডালটি ধুয়ে নিন৷  ডালটি পুরোপুরি  ডুবে থাকে এভাবে পর্যাপ্ত জল যোগ করুন। তবে গরম জল দিয়ে ডাল ধোবেন না, বা ভিজিয়েও রাখবেন না৷ Photo- File
ডাল ভেজানোর জন্য সঠিক পদ্ধতি: ডাল বারবার ধুয়ে নিন৷ যতক্ষণ না পাত্রের জল পরিষ্কার হয় ততক্ষণ পর্যন্ত ডালটি ধুয়ে নিন৷  ডালটি পুরোপুরি  ডুবে থাকে এভাবে পর্যাপ্ত জল যোগ করুন। তবে গরম জল দিয়ে ডাল ধোবেন না, বা ভিজিয়েও রাখবেন না৷ Photo- File
যদি ছোলা -মটর এরকম ডাল হয় তাহলে সারারাত ডাল ভিজিয়ে রাখাই ভাল৷ যদি এতক্ষণ ভিজিয়ে রাখা না সম্ভব হয় তাহলে অন্তত রান্না করার এক ঘণ্টা আগে ডাল ভিজিয়ে রাখুন৷ Photo- File
যদি ছোলা -মটর এরকম ডাল হয় তাহলে সারারাত ডাল ভিজিয়ে রাখাই ভাল৷ যদি এতক্ষণ ভিজিয়ে রাখা না সম্ভব হয় তাহলে অন্তত রান্না করার এক ঘণ্টা আগে ডাল ভিজিয়ে রাখুন৷ Photo- File
যদি মনে করেন বাইরে অর্থাৎ রুম টেম্পারেচরে ডাল ভিজিয়ে রাখলে ডাল নষ্ট হয়ে যাবে তাহলে জল দিয়ে ভিজিয়ে একটা পাত্রে ঢাকা দিয়ে ফ্রিজেও রাখতে পারেন৷ Photo- File
যদি মনে করেন বাইরে অর্থাৎ রুম টেম্পারেচরে ডাল ভিজিয়ে রাখলে ডাল নষ্ট হয়ে যাবে তাহলে জল দিয়ে ভিজিয়ে একটা পাত্রে ঢাকা দিয়ে ফ্রিজেও রাখতে পারেন৷ Photo- File
তবে মুসুর ডালের ক্ষেত্রে রান্নার আগে ১০-১৫ মিনিট আগে ভিজিয়ে রাখলেও হবে৷  যদি ভাজা মুগের ডাল রান্না করতে চান তাহলে সেই ডাল না ভিজিয়ে শুধু শুকনো কড়াইতে নেড়ে নিন ৷ তারপর রান্না করুন৷ Photo- File
তবে মুসুর ডালের ক্ষেত্রে রান্নার আগে ১০-১৫ মিনিট আগে ভিজিয়ে রাখলেও হবে৷  যদি ভাজা মুগের ডাল রান্না করতে চান তাহলে সেই ডাল না ভিজিয়ে শুধু শুকনো কড়াইতে নেড়ে নিন ৷ তারপর রান্না করুন৷ Photo- File
 তবে সব ডালই যদি ২ ঘণ্টার বেশি ভিজিয়ে রাখতে পারেন তাহলে শুধু তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হবে তাহলে হজমের জন্যেও সুবিধা হবে৷ Photo- File
তবে সব ডালই যদি ২ ঘণ্টার বেশি ভিজিয়ে রাখতে পারেন তাহলে শুধু তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হবে তাহলে হজমের জন্যেও সুবিধা হবে৷ Photo- File
যদি ছোলার ডাল , তড়কার ডাল বা রাজমা রাঁধেন তাহলে অতি অবশ্যই তা সারা রাত ভিজিয়ে রাখাই ভাল৷ Photo- File
যদি ছোলার ডাল , তড়কার ডাল বা রাজমা রাঁধেন তাহলে অতি অবশ্যই তা সারা রাত ভিজিয়ে রাখাই ভাল৷ Photo- File
বোনাস টিপস: ডালকে যথাযথভাবে ভিজিয়ে এবং পরিষ্কার করার পরে, এটি রান্নার  আগে একটি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এফেক্ট দেওয়ার জন্য সিদ্ধ করার সময় এক চিমটি হলুদ দিয়ে দিন। Photo- File
বোনাস টিপস: ডালকে যথাযথভাবে ভিজিয়ে এবং পরিষ্কার করার পরে, এটি রান্নার  আগে একটি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এফেক্ট দেওয়ার জন্য সিদ্ধ করার সময় এক চিমটি হলুদ দিয়ে দিন। Photo- File

 

Summer Diet: এই গরমে ডাল-ভাতই সেরা, মুগ-মুসুর ডাল মিশিয়ে খেলে কী হয়? কাদের জন্য ‘মহৌষধ’ হতে পারে জানুন

ভূরিভোজে যতই পোলাও, কালিয়া থাক, বাঙালির প্রথম পাতে ডাল ছাড়া চলে না। আর তা যদি হয় মুসুর বা মুগ ডাল, তা হলে তো আর কথাই নেই। পুষ্টিবিদ থেকে চিকিৎসক, উভয়েই রোজের পাতে একটি যে কোনও ডাল রাখার কথা বলে থাকেন। এই ডালের উপকারিতা বহু। ওজন ঝরানো থেকে সংক্রমণের ঝুঁকি কমানো, সর্বোপরি প্রোটিনের উৎস ডালের ভূমিকা অনব‍দ‍্য। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
ভূরিভোজে যতই পোলাও, কালিয়া থাক, বাঙালির প্রথম পাতে ডাল ছাড়া চলে না। আর তা যদি হয় মুসুর বা মুগ ডাল, তা হলে তো আর কথাই নেই। পুষ্টিবিদ থেকে চিকিৎসক, উভয়েই রোজের পাতে একটি যে কোনও ডাল রাখার কথা বলে থাকেন। এই ডালের উপকারিতা বহু। ওজন ঝরানো থেকে সংক্রমণের ঝুঁকি কমানো, সর্বোপরি প্রোটিনের উৎস ডালের ভূমিকা অনব‍দ‍্য। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বাঙালির কাছে সবচেয়ে জনপ্রিয় ডাল মুসুর ও মুগ ডাল। মিলিয়ে মিশিয়ে এই ডাল ঘুরেফিরে খাওয়া হয়ে থাকে সব বাড়িতেই।
বাঙালির কাছে সবচেয়ে জনপ্রিয় ডাল মুসুর ও মুগ ডাল। মিলিয়ে মিশিয়ে এই ডাল ঘুরেফিরে খাওয়া হয়ে থাকে সব বাড়িতেই।
ভারতীয়দের খাদ্যাভাস অনুযায়ী পাতে ডাল ও সবজি থাকাটা বাধ্যতামূলক। প্রোটিনের অন্যতম উৎস ডাল। আমিষ ও নিরামিষাশী সবার ক্ষেত্রেই প্রোটিনের প্রয়োজন মেটায় ডাল। জানেন কি মুগ ও মুসুর ডাল মিশিয়ে খেলে ঠিক কী কী উপকার পাবেন আপনি?
ভারতীয়দের খাদ্যাভাস অনুযায়ী পাতে ডাল ও সবজি থাকাটা বাধ্যতামূলক। প্রোটিনের অন্যতম উৎস ডাল। আমিষ ও নিরামিষাশী সবার ক্ষেত্রেই প্রোটিনের প্রয়োজন মেটায় ডাল। জানেন কি মুগ ও মুসুর ডাল মিশিয়ে খেলে ঠিক কী কী উপকার পাবেন আপনি?
মুগ ও মুসুর ডালে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। ফলে অনেক খাবারের ঘাটতি মিটিয়ে দেয় সহজেই। কম ফ্যাট থাকার কারণে শরীরে মেদ জমে না। প্রোটিন ছাড়াও ডালে প্রচুর ফাইবার থাকে। মুগ ডালে থাকে জিঙ্ক ও আয়রন।
মুগ ও মুসুর ডালে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। ফলে অনেক খাবারের ঘাটতি মিটিয়ে দেয় সহজেই। কম ফ্যাট থাকার কারণে শরীরে মেদ জমে না। প্রোটিন ছাড়াও ডালে প্রচুর ফাইবার থাকে। মুগ ডালে থাকে জিঙ্ক ও আয়রন।
সপ্তাহে অন্তত ৪-৫ দিন খাবার তালিকায় মুগ ও মুসুর ডাল রাখলে অনের রোগমুক্তি ঘটে। হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখার সঙ্গে সঙ্গে কমায় ব্লাড সুগারের সম্ভাবনাও। শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় ডাল। তাই এই ২টি ডাল মিশিয়ে খেলে পরিপূর্ণ পুষ্টি পাওয়া যায়।
সপ্তাহে অন্তত ৪-৫ দিন খাবার তালিকায় মুগ ও মুসুর ডাল রাখলে অনের রোগমুক্তি ঘটে। হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখার সঙ্গে সঙ্গে কমায় ব্লাড সুগারের সম্ভাবনাও। শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় ডাল। তাই এই ২টি ডাল মিশিয়ে খেলে পরিপূর্ণ পুষ্টি পাওয়া যায়।
মুগ-মুসুর দুটিই সহজপাচ্য হওয়ার ফলে শিশু ও বয়স্কদের খাদ্য তালিকায় রাখা যায় সহজেই। যারা আমিষ খেতে চান না তাদের ক্ষেত্রে এই দুই ডাল খাওয়া অবশ্যই উচিত। অনেক সময় পেটব্যথা, হজমের সমস্যা সংক্রান্ত অসুখে চিকিৎসকরা হালকা ডাল বা ডালের জল খাওয়ার পরামর্শ দেন।
মুগ-মুসুর দুটিই সহজপাচ্য হওয়ার ফলে শিশু ও বয়স্কদের খাদ্য তালিকায় রাখা যায় সহজেই। যারা আমিষ খেতে চান না তাদের ক্ষেত্রে এই দুই ডাল খাওয়া অবশ্যই উচিত। অনেক সময় পেটব্যথা, হজমের সমস্যা সংক্রান্ত অসুখে চিকিৎসকরা হালকা ডাল বা ডালের জল খাওয়ার পরামর্শ দেন।
গরমকালে আমাদের হজম ক্ষমতা নাকি কমে যায়। ডাল হজমে সাহায্য় করে। সহজে হজম হয়েও শরীরের অনেক ঘাটতি মিটিয়ে দেয় মুগ-মুসুর ডাল।
গরমকালে আমাদের হজম ক্ষমতা নাকি কমে যায়। ডাল হজমে সাহায্য় করে। সহজে হজম হয়েও শরীরের অনেক ঘাটতি মিটিয়ে দেয় মুগ-মুসুর ডাল।
গরমে শরীর ঠান্ডা রাখে মুগডাল আবার শীতে শরীরকে গরম করে। তাই সব ঋতুতেই ডাল উপকারী। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
গরমে শরীর ঠান্ডা রাখে মুগডাল আবার শীতে শরীরকে গরম করে। তাই সব ঋতুতেই ডাল উপকারী। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Biulir Daal in Blood Sugar Diet: ব্লাড সুগারে কি বিউলির ডাল খাওয়া যায়? হিং, মৌরি ফোড়নের এই ডাল গরমে খেলে ডায়াবেটিস বাড়ে? জানুন

গরমে ভাতের সঙ্গে এক বাটি বিউলির ডাল অতুলনীয়। শরীর ও মন জুড়িয়ে যায় এই কম্বিনেশনে।
গরমে ভাতের সঙ্গে এক বাটি বিউলির ডাল অতুলনীয়। শরীর ও মন জুড়িয়ে যায় এই কম্বিনেশনে।

 

এক ফোঁটা হিং এবং মৌরি ফোড়নে অতুলনীয় সুস্বাদু হয়ে ওঠে সামান্য আঠালো এই ডাল।
এক ফোঁটা হিং এবং মৌরি ফোড়নে অতুলনীয় সুস্বাদু হয়ে ওঠে সামান্য আঠালো এই ডাল।

 

এছাড়া এই ডালের অসংখ্য স্বাস্থ্যগত উপকারিতা আছে। কিন্তু এই ডাল কি খেতে পারেন ব্লাড সুগারের রোগীরা, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।
এছাড়া এই ডালের অসংখ্য স্বাস্থ্যগত উপকারিতা আছে। কিন্তু এই ডাল কি খেতে পারেন ব্লাড সুগারের রোগীরা, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।

 

বিউলি বা মাসকলাই ডালে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। যা রক্তে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ হ্রাস করে। পরিপাক নিয়ন্ত্রিত হয়। কমায় হৃদরোগের আশঙ্কা।
বিউলি বা মাসকলাই ডালে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। যা রক্তে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ হ্রাস করে। পরিপাক নিয়ন্ত্রিত হয়। কমায় হৃদরোগের আশঙ্কা।

 

বিউলির ডালে উপস্থিত পটাশিয়াম রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতেও সমান ভাবে সাহায্য করে বিউলির ডাল। তাই হাইপ্রেশার নিয়ন্ত্রণেও যথেষ্ট কার্যকর এই ডাল৷
বিউলির ডালে উপস্থিত পটাশিয়াম রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতেও সমান ভাবে সাহায্য করে বিউলির ডাল। তাই হাইপ্রেশার নিয়ন্ত্রণেও যথেষ্ট কার্যকর এই ডাল৷

 

হজমের সমস্যা কমাতে বিউলির ডাল অত্যন্ত উপকারী। রক্তশূন্যতার মতো রোগকে দূরে রাখে বিউলির ডাল
হজমের সমস্যা কমাতে বিউলির ডাল অত্যন্ত উপকারী। রক্তশূন্যতার মতো রোগকে দূরে রাখে বিউলির ডাল

 

হাড়ের স্বাস্থ্য মজবুত করে বিউলির ডালের গুণ। কারণ এতে প্রচুর ক্যালসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন বি আছে।
হাড়ের স্বাস্থ্য মজবুত করে বিউলির ডালের গুণ। কারণ এতে প্রচুর ক্যালসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন বি আছে।

 

শরীর থেকে টক্সিন, ইউরিক অ্যাসিড, বাড়তি অবাঞ্ছিত মেদ দূর করে কিডনির স্বাস্থ্য ভাল রাখে বিউলির ডাল।
শরীর থেকে টক্সিন, ইউরিক অ্যাসিড, বাড়তি অবাঞ্ছিত মেদ দূর করে কিডনির স্বাস্থ্য ভাল রাখে বিউলির ডাল।

 

এই ডালের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৪৩। ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য বিউলির ডাল খুবই উপকারী। কারণ রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয় না৷
এই ডালের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৪৩। ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য বিউলির ডাল খুবই উপকারী। কারণ রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয় না৷

Health Benefits of Lentil Water: ডাল নয়, ডালের জল খেয়ে হুড়মুড়িয়ে ওজন কমাতে পারেন! জানতেন? কীভাবে খাবেন রইল টিপস

বাঙালিকে 'মাছে-ভাতে' বলা হলেও আসল অর্থে ডাল ছাড়া তা অনেকটাই অসম্পূর্ণ। এখন এমন সময় দাঁড়িয়েছে, যেখানে মাছ থাকলেও ডাল চাইই। পদ যাই হোক না কেন ডাল চাই। মুগ, মসুর, অড়হর, মটর-এমন আরও অনেক রকম ডাল আমরা খেতে ভালবাসি। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বাঙালিকে ‘মাছে-ভাতে’ বলা হলেও আসল অর্থে ডাল ছাড়া তা অনেকটাই অসম্পূর্ণ। এখন এমন সময় দাঁড়িয়েছে, যেখানে মাছ থাকলেও ডাল চাইই। পদ যাই হোক না কেন ডাল চাই। মুগ, মসুর, অড়হর, মটর-এমন আরও অনেক রকম ডাল আমরা খেতে ভালবাসি। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
অনেকেই ডাল প্রোটিন হিসেবে খান, কিন্তু জানলে অবাক হবেন যে ডালের জল খেলে আপনার শরীর স্বাস্থ্য উজ্জ্বল হবে।
অনেকেই ডাল প্রোটিন হিসেবে খান, কিন্তু জানলে অবাক হবেন যে ডালের জল খেলে আপনার শরীর স্বাস্থ্য উজ্জ্বল হবে।
শুধু তাই নয়, ডালের জল ওজন কমাতেও দারুণ কার্যকরী বলে মত পুষ্টি বিশেষজ্ঞদের।
শুধু তাই নয়, ডালের জল ওজন কমাতেও দারুণ কার্যকরী বলে মত পুষ্টি বিশেষজ্ঞদের।
আজকাল হজমের সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। কিন্তু মুগ ডাল সারারাত ভিজিয়ে রেখে পরের দিন খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
আজকাল হজমের সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। কিন্তু মুগ ডাল সারারাত ভিজিয়ে রেখে পরের দিন খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
কারণ এটি স্টার্চ ভেঙে ফেলতে সাহায্য করে। এই কারণে, এটি হজম করা সহজ হয়। এছাড়াও প্রতিদিন ভেজানো মুগ ডাল খেলে হজমের সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
কারণ এটি স্টার্চ ভেঙে ফেলতে সাহায্য করে। এই কারণে, এটি হজম করা সহজ হয়। এছাড়াও প্রতিদিন ভেজানো মুগ ডাল খেলে হজমের সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
ওজন বৃদ্ধি বর্তমান সময়ে একটি সাধারণ সমস্যা। বহু মানুষই নিজেদের বর্ধিত ওজন কমাতে চান। তার জন্য বিভিন্ন উপায়ও অবলম্বন করেন।
ওজন বৃদ্ধি বর্তমান সময়ে একটি সাধারণ সমস্যা। বহু মানুষই নিজেদের বর্ধিত ওজন কমাতে চান। তার জন্য বিভিন্ন উপায়ও অবলম্বন করেন।
কারণ বর্ধিত ওজন নিজে কোনও রোগ না হলেও, দেহে অনের রোগকে আহ্বান জানায়। কেউ যদি ওজন কমাতে চান তাহলে নিজের ডায়েটে মুগ ডাল যুক্ত করতে পারেন।
কারণ বর্ধিত ওজন নিজে কোনও রোগ না হলেও, দেহে অনের রোগকে আহ্বান জানায়। কেউ যদি ওজন কমাতে চান তাহলে নিজের ডায়েটে মুগ ডাল যুক্ত করতে পারেন।
এই ডালে ক্যালোরি কম এবং ফাইবার সমৃদ্ধ, যা বাড়তি খিদে কমাতে সাহায্য করে। সেজন্য ওজন কমাতে এটি খেতে পারেন। মুগ ডাল হার্টের রোগীদের জন্যও খুবই উপকারী। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
এই ডালে ক্যালোরি কম এবং ফাইবার সমৃদ্ধ, যা বাড়তি খিদে কমাতে সাহায্য করে। সেজন্য ওজন কমাতে এটি খেতে পারেন। মুগ ডাল হার্টের রোগীদের জন্যও খুবই উপকারী। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Kulthi Dal Benefits: অতিরিক্ত ঋতুস্রাব থেকে কম স্পার্ম কাউন্ট দূর! কোলেস্টেরল থেকে কিডনির পাথর সারিয়ে তোলে সস্তার এই কালো ডাল

 কালো রঙের এই ডাল মূলত ঘোড়ার খাবার বলেই পরিচিত৷ তাই এই ডালের ইংরেজি নাম ‘হর্স গ্র্যাম’ (horse gram)৷ বাংলায় একে বলা হয় কুলেত্থি কলাই বা কুলত্থ কলাই বা কলুত্থ কলাই৷
কালো রঙের এই ডাল মূলত ঘোড়ার খাবার বলেই পরিচিত৷ তাই এই ডালের ইংরেজি নাম ‘হর্স গ্র্যাম’ (horse gram)৷ বাংলায় একে বলা হয় কুলেত্থি কলাই বা কুলত্থ কলাই বা কলুত্থ কলাই৷

 

কালো রঙের এই কলাইডালের উপকারিত প্রচুর৷ নানা শারীরিক সমস্যা দূর হয় এই ডাল ডায়েটে রাখলে৷ বলছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ সিদ্ধার্থ গুপ্তা৷
কালো রঙের এই কলাইডালের উপকারিত প্রচুর৷ নানা শারীরিক সমস্যা দূর হয় এই ডাল ডায়েটে রাখলে৷ বলছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ সিদ্ধার্থ গুপ্তা৷

 

কুলেত্থি কলাই খেলে ওজন কমাতে সাহায্য করে৷ খারাপ কোলেস্টেরল কমে শরীরে বাড়ে ভাল কোলেস্টেরল৷ ফাইবার বেশি থাকে বলে হজমে সহায়ক৷ অতিরিক্ত প্রোটিন কমিয়ে দেয় ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা৷
কুলেত্থি কলাই খেলে ওজন কমাতে সাহায্য করে৷ খারাপ কোলেস্টেরল কমে শরীরে বাড়ে ভাল কোলেস্টেরল৷ ফাইবার বেশি থাকে বলে হজমে সহায়ক৷ অতিরিক্ত প্রোটিন কমিয়ে দেয় ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা৷

 

ইনসুলিন রেজিস্টান্স কমিয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এই ডাল৷ ব্লাড সুগার থাকলে ডায়েটে রাখুন এই ডাল৷ খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে ভাল কোলেস্টেরল বাড়িয়ে তোলে শরীরে৷
ইনসুলিন রেজিস্টান্স কমিয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এই ডাল৷ ব্লাড সুগার থাকলে ডায়েটে রাখুন এই ডাল৷ খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে ভাল কোলেস্টেরল বাড়িয়ে তোলে শরীরে৷

 

ত্বকের রোগ দূর করে উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তোলে এই কালো ডাল৷ অতিরিক্ত ঋতুস্রাব এবং লিউকোরিয়ার মতো অসুখ নিয়ন্ত্রণ করে এই দানাশস্য৷ মহিলাদের গোপনাঙ্গের নানা সমস্যা রোধ করে এই ডাল৷
ত্বকের রোগ দূর করে উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তোলে এই কালো ডাল৷ অতিরিক্ত ঋতুস্রাব এবং লিউকোরিয়ার মতো অসুখ নিয়ন্ত্রণ করে এই দানাশস্য৷ মহিলাদের গোপনাঙ্গের নানা সমস্যা রোধ করে এই ডাল৷

 

ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, অ্যামিনো অ্যাসিডের মতো উপাদানের উপস্থিতির কারণে পুরুষদের স্পার্ম কাউন্ট বাড়িয়ে তোলে কুলেত্থি কলাই৷
ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, অ্যামিনো অ্যাসিডের মতো উপাদানের উপস্থিতির কারণে পুরুষদের স্পার্ম কাউন্ট বাড়িয়ে তোলে কুলেত্থি কলাই৷

 

কুলেত্থি কলাইয়ের উপকারী যৌগ ভাল রাখে যকৃতের কার্যকারিতা৷ কিডনিতে স্টোন হওয়ার সমস্যায় ঘরোয়া টোটকা এই ডাল৷ নিয়মিত কুলেত্থি কলাই খেলে কিডনি সুস্থ থাকে৷ কিডনিতে পাথর থাকলে তা নিয়ন্ত্রিত হয়৷
কুলেত্থি কলাইয়ের উপকারী যৌগ ভাল রাখে যকৃতের কার্যকারিতা৷ কিডনিতে স্টোন হওয়ার সমস্যায় ঘরোয়া টোটকা এই ডাল৷ নিয়মিত কুলেত্থি কলাই খেলে কিডনি সুস্থ থাকে৷ কিডনিতে পাথর থাকলে তা নিয়ন্ত্রিত হয়৷

 

 ডাল হিসেবে রান্না করে খেতে পারেন এই ডাল৷ নয়তো রাতভর ভিজিয়ে রেখে সকালে ছেঁকে নিয়ে সেই জল পান করতে পারেন৷
ডাল হিসেবে রান্না করে খেতে পারেন এই ডাল৷ নয়তো রাতভর ভিজিয়ে রেখে সকালে ছেঁকে নিয়ে সেই জল পান করতে পারেন৷

Dal Benefits: রোজ হুড়মুড়িয়ে বাটি-বাটি ডাল খাচ্ছেন, নিজের সর্বনাশ নিজে ডাকবেন না

Dal Benefits: মসুর ডালের স্বাস্থ্য উপকারিতা: মসুর ডালকে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। বেশিরভাগ ডাল প্রোটিন, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। নিরামিষ প্রোটিনের সর্বোত্তম উৎস হল ডাল৷ এমনটাই মনে করা হয়৷  মুগ, অড়হর, মসুর ডাল, ছোলা এবং বিউলির ডাল সহ সমস্ত ডাল শরীরকে শক্তিশালী করতে সহায়ক।
Dal Benefits: মসুর ডালের স্বাস্থ্য উপকারিতা: মসুর ডালকে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। বেশিরভাগ ডাল প্রোটিন, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। নিরামিষ প্রোটিনের সর্বোত্তম উৎস হল ডাল৷ এমনটাই মনে করা হয়৷  মুগ, অড়হর, মসুর ডাল, ছোলা এবং বিউলির ডাল সহ সমস্ত ডাল শরীরকে শক্তিশালী করতে সহায়ক।
সারা ভারতের যে প্রান্তেই যান বিপুল সংখ্যক মানুষ ডাল পছন্দ করে এবং তাদের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে। ফলে ডালের জনপ্রিয়তা ব্যাপক৷  মানুষের মনে প্রশ্ন থাকতেই পারে প্রতিদিন কত বাটি ডাল খেলে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি হতে পারে৷
সারা ভারতের যে প্রান্তেই যান বিপুল সংখ্যক মানুষ ডাল পছন্দ করে এবং তাদের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে। ফলে ডালের জনপ্রিয়তা ব্যাপক৷  মানুষের মনে প্রশ্ন থাকতেই পারে প্রতিদিন কত বাটি ডাল খেলে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি হতে পারে৷
কেউ বলেন যে প্রতিদিন ২ বাটি ডাল খাওয়া উচিত, আবার কেউ কেউ ৪ বাটি ডালও খাওয়া যায়৷  জেনে নিন  স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এবং গবেষণায় ডালের কতটা কার্যকারিতা রয়েছে৷
কেউ বলেন যে প্রতিদিন ২ বাটি ডাল খাওয়া উচিত, আবার কেউ কেউ ৪ বাটি ডালও খাওয়া যায়৷  জেনে নিন  স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এবং গবেষণায় ডালের কতটা কার্যকারিতা রয়েছে৷
হেলথলাইনের একটি  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রতিদিন ৬০ গ্রাম অর্থাৎ ১-২ বাটি ডাল খেলে শরীরে গুড কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়ে এবং ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। ডালে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান ট্রাইগ্লিসারাইড এবং রক্তচাপ কমাতে সহায়ক।
হেলথলাইনের একটি  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রতিদিন ৬০ গ্রাম অর্থাৎ ১-২ বাটি ডাল খেলে শরীরে গুড কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়ে এবং ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। ডালে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান ট্রাইগ্লিসারাইড এবং রক্তচাপ কমাতে সহায়ক।
যত বেশি ডাল খাবেন, ততই আপনার শরীরের উপকার হবে। তবে যাদের ইউরিক অ্যাসিড বেশি তাদের ডাল খাওয়া কমাতে হবে।
যত বেশি ডাল খাবেন, ততই আপনার শরীরের উপকার হবে। তবে যাদের ইউরিক অ্যাসিড বেশি তাদের ডাল খাওয়া কমাতে হবে।
উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবারের মধ্যে ডালকে ধরা হয়৷  অতিরিক্ত পরিমাণে সেবন করলে ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের সমস্যা হতে পারে। সামগ্রিকভাবে বলা যায়, প্রতিদিন ১ থেকে ২ বাটি ডাল খাওয়া উপকারী।
উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবারের মধ্যে ডালকে ধরা হয়৷  অতিরিক্ত পরিমাণে সেবন করলে ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের সমস্যা হতে পারে। সামগ্রিকভাবে বলা যায়, প্রতিদিন ১ থেকে ২ বাটি ডাল খাওয়া উপকারী।
ডালে উচ্চ পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা নিয়মিত মলত্যাগে এবং স্বাস্থ্যকর অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ডাল খাওয়া অন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করতে পারে। মসুর ডাল ফাইটোকেমিক্যাল নামক উপকারী উদ্ভিদ যৌগগুলিতে সমৃদ্ধ, যা হৃদরোগ এবং টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে পারে।
ডালে উচ্চ পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা নিয়মিত মলত্যাগে এবং স্বাস্থ্যকর অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ডাল খাওয়া অন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করতে পারে। মসুর ডাল ফাইটোকেমিক্যাল নামক উপকারী উদ্ভিদ যৌগগুলিতে সমৃদ্ধ, যা হৃদরোগ এবং টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে পারে।
স্বাস্থ্যের জন্য ভাল পলিফেনলের একটি দুর্দান্ত উৎস  যার শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ডাল ওজন কমাতে সাহায্য করার সময় কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপের মাত্রা উন্নত করে আপনার হৃদয়কে রক্ষা করতে পারে। পেশী ও হাড়ের বৃদ্ধির জন্যও ডাল অত্যন্ত উপকারী বলে মনে করা হয়। সব মানুষেরই নিয়মিত ডাল খাওয়া উচিত।
স্বাস্থ্যের জন্য ভাল পলিফেনলের একটি দুর্দান্ত উৎস  যার শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ডাল ওজন কমাতে সাহায্য করার সময় কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপের মাত্রা উন্নত করে আপনার হৃদয়কে রক্ষা করতে পারে। পেশী ও হাড়ের বৃদ্ধির জন্যও ডাল অত্যন্ত উপকারী বলে মনে করা হয়। সব মানুষেরই নিয়মিত ডাল খাওয়া উচিত।

Uric Acid Control Tips: ইউরিক অ্যাসিড থেকে পায়ের পাতায় খুব যন্ত্রণা? রেহাই পেতে বন্ধ করুন এই ৪ ডাল খাওয়া

ভারতীয় খাবারের গুরুত্বপূর্ণ অংশ ডাল। এই দানাশস্য নানাভাবে, নানা রন্ধনপ্রণালীতে রেঁধে খাওয়া হয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। ডালের উপকারিতা অঢেল।
ভারতীয় খাবারের গুরুত্বপূর্ণ অংশ ডাল। এই দানাশস্য নানাভাবে, নানা রন্ধনপ্রণালীতে রেঁধে খাওয়া হয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। ডালের উপকারিতা অঢেল।

 

কিন্তু কিছু কিছু ডাল নিয়মিত অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়তে পারে। তার থেকে দেখা দিতে পারে গাউট বা জয়েন্ট পেইন বা গেঁটে বাত।
কিন্তু কিছু কিছু ডাল নিয়মিত অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়তে পারে। তার থেকে দেখা দিতে পারে গাউট বা জয়েন্ট পেইন বা গেঁটে বাত।

 

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা তথা গাউটের যন্ত্রণা নিয়ন্ত্রণ করতে ডায়েট থেকে কিছু ডাল বাদ দিতে হবে। বা খেতে হবে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর।
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা তথা গাউটের যন্ত্রণা নিয়ন্ত্রণ করতে ডায়েট থেকে কিছু ডাল বাদ দিতে হবে। বা খেতে হবে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর।

 

ডালের যৌগ পিউরিন ভেঙে শরীরে তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড। ফলে রক্তে এই অ্যাসিডের ভারসাম্য নষ্ট হয়। বেড়ে যায় গাউট।
ডালের যৌগ পিউরিন ভেঙে শরীরে তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড। ফলে রক্তে এই অ্যাসিডের ভারসাম্য নষ্ট হয়। বেড়ে যায় গাউট।

 

যে সব ডালে পিউরিন বেশি, সেগুলি বাদ দিতে হবে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে। মুসুরডালে পিউরিন বেশি। তাই পুষ্টির আধার হলেও ইউরিক অ্যাসিডে বাদ দিতে হবে এই ডাল।
যে সব ডালে পিউরিন বেশি, সেগুলি বাদ দিতে হবে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে। মুসুরডালে পিউরিন বেশি। তাই পুষ্টির আধার হলেও ইউরিক অ্যাসিডে বাদ দিতে হবে এই ডাল।

 

বাঙালিদের প্রিয় ছোলার ডালেও পিউরিন বেশি। তাই এই ডালও এড়িয়ে যেতে হবে।
বাঙালিদের প্রিয় ছোলার ডালেও পিউরিন বেশি। তাই এই ডালও এড়িয়ে যেতে হবে।

 

কালো অড়হর ডাল ব্যবহৃত হয় দোসা, ইডলি-সহ নানা ভারতীয় রান্নায়। সুস্বাদু এই ডাল খাওয়া যাবে না ইউরিক অ্যাসিডে। কারণ এতে পিউরিন বেশি।
কালো অড়হর ডাল ব্যবহৃত হয় দোসা, ইডলি-সহ নানা ভারতীয় রান্নায়। সুস্বাদু এই ডাল খাওয়া যাবে না ইউরিক অ্যাসিডে। কারণ এতে পিউরিন বেশি।

 

ভাঙা অড়হর ডালের তুলনায় গোটা অড়হর ডালে পিউরিন বেশি। তাই এই ডালও ডায়েটে রাখা যাবে না ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে।
ভাঙা অড়হর ডালের তুলনায় গোটা অড়হর ডালে পিউরিন বেশি। তাই এই ডালও ডায়েটে রাখা যাবে না ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে।

Bloating Control Tips: ডাল খেলেই গ্যাসে পেট ফুলে অস্বস্তি হচ্ছে? এই নিয়ম মানলেই ভরপেট ডাল খেয়েও থাকবেন ফুরফুরে

বিভিন্ন রকম ডাল পুষ্টিগুণের পাওয়ার হাউস৷ প্রোটিন, ফাইবার ও অন্যান্য খাদ্যগুণে ভরা ডাল বাঙালি ডায়েটে থাকেই৷ তবে অনেকেরই ডাল খেলে গ্যাস হয়ে পেট ফেঁপে যাওয়ার সমস্যা তৈরি হয়৷
বিভিন্ন রকম ডাল পুষ্টিগুণের পাওয়ার হাউস৷ প্রোটিন, ফাইবার ও অন্যান্য খাদ্যগুণে ভরা ডাল বাঙালি ডায়েটে থাকেই৷ তবে অনেকেরই ডাল খেলে গ্যাস হয়ে পেট ফেঁপে যাওয়ার সমস্যা তৈরি হয়৷

 

কেন ডাল খেলে গ্যাস হয় এবং এর থেকে কীভাবে মুক্তি পাওয়া সম্ভব, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল
কেন ডাল খেলে গ্যাস হয় এবং এর থেকে কীভাবে মুক্তি পাওয়া সম্ভব, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল

 

ডাল ও দানাশস্যে আছে নানা রকমের কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেটস৷ পরিপাক ক্রিয়ার ক্ষেত্রে বাধা তৈরি করতে পারে এই রকমের যৌগ৷
ডাল ও দানাশস্যে আছে নানা রকমের কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেটস৷ পরিপাক ক্রিয়ার ক্ষেত্রে বাধা তৈরি করতে পারে এই রকমের যৌগ৷

 

হজম ঠিকমতো না হলে বা অসম্পূর্ণ পরিপাক থেকে ফার্মেন্টেশন প্রক্রিয়া থেকে গ্যাস তৈরি হতে পারে৷
হজম ঠিকমতো না হলে বা অসম্পূর্ণ পরিপাক থেকে ফার্মেন্টেশন প্রক্রিয়া থেকে গ্যাস তৈরি হতে পারে৷

 

ডালের মূল উপাদান ফাইবার অত্যন্ত উপকারী৷ কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রেই উপকারের বদলে অপকার হয়৷ দেখা দেয় হজমের সমস্যা ও গ্যাস৷
ডালের মূল উপাদান ফাইবার অত্যন্ত উপকারী৷ কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রেই উপকারের বদলে অপকার হয়৷ দেখা দেয় হজমের সমস্যা ও গ্যাস৷

 

ফাইটেট, লেক্টিনের মতো অ্যান্টি নিউট্রিয়েন্ট উপাদানের জন্য হজমের অস্বস্তি তৈরি হতে পারে৷
ফাইটেট, লেক্টিনের মতো অ্যান্টি নিউট্রিয়েন্ট উপাদানের জন্য হজমের অস্বস্তি তৈরি হতে পারে৷

 

ডাল রান্নার মূল শর্ত হল অনেক ক্ষণ ধরে ভিজিয়ে রাখা৷ তাহলে কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেটস, অ্যান্টিনিউট্রিয়েন্ট ভেঙে গিয়ে গ্যাস, পেট ফেঁপে ওঠার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে৷
ডাল রান্নার মূল শর্ত হল অনেক ক্ষণ ধরে ভিজিয়ে রাখা৷ তাহলে কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেটস, অ্যান্টিনিউট্রিয়েন্ট ভেঙে গিয়ে গ্যাস, পেট ফেঁপে ওঠার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে৷

 

হঠাৎ করে ডালের পরিমাণ ডায়েটে বাড়াবেন না৷ ধীরে ধীরে ডাল বেশি খান৷ তাহলে ফুড হ্যাবিট রাতারাতি পাল্টে যাবে না৷
হঠাৎ করে ডালের পরিমাণ ডায়েটে বাড়াবেন না৷ ধীরে ধীরে ডাল বেশি খান৷ তাহলে ফুড হ্যাবিট রাতারাতি পাল্টে যাবে না৷

 

আপনার শরীরের ধাত ও গঠন বুঝে ডাল বেছে নিন৷ ফোড়ন হিসেবে ব্যবহার করুন জিরে, ধনে, হিং-এর মতো মশলা৷ কারণ এগুলি হজমে সাহায্য করে৷
আপনার শরীরের ধাত ও গঠন বুঝে ডাল বেছে নিন৷ ফোড়ন হিসেবে ব্যবহার করুন জিরে, ধনে, হিং-এর মতো মশলা৷ কারণ এগুলি হজমে সাহায্য করে৷

 

ডাল খেলে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খেতে ভুলবেন না৷ হাইড্রেটেড থাকুন৷ তাহলে গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো হজম সংক্রান্ত সমস্যা কমবে৷
ডাল খেলে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খেতে ভুলবেন না৷ হাইড্রেটেড থাকুন৷ তাহলে গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো হজম সংক্রান্ত সমস্যা কমবে৷

 

খাওয়ার পর হাঁটতে পারেন অল্পবিস্তর৷ তাহলে হজমের সহায়ক হবে৷ গ্যাস, পেট ফুলে ওঠার মতো সমস্যা কমবে৷ তবে খাওয়ার পর পরই অতিরিক্ত শরীরচর্চা করবেন না৷
খাওয়ার পর হাঁটতে পারেন অল্পবিস্তর৷ তাহলে হজমের সহায়ক হবে৷ গ্যাস, পেট ফুলে ওঠার মতো সমস্যা কমবে৷ তবে খাওয়ার পর পরই অতিরিক্ত শরীরচর্চা করবেন না৷

Alu Daal Recipe: ডাল ছাড়াই ডাল! মুগ-মুসুর কোনও ডাল ছাড়াই হবে ঘন ডাল, চাই শুধু আলু; রইল রেসিপি

কলকাতা: আলু খুবই প্রয়োজনীয় ও প্রিয় সবজি ভারতীয়দের। সেই আলু ছাড়া একদিনও যেন চলে না। আর ডাল-ভাত, ডাল-রুটি তো রয়েছেই। এ সব খাবার ছাড়া জীবন চলে না। এবার আলু দিয়ে বানিয়ে ফেলুন ডাল। ডাল ছাড়াই হবে ঘন এই ডাল, লাগবে শুধু আলু। রইল সহজ রেসিপি। শুনলে অবাক লাগলেও, মুগ-মুসুর যে কোনও ডাল ছাড়াই হবে এই ডাল।

উপকরণ-
৩টি বড় আলু সেদ্ধ করে খোসা ছাড়ানো, ১টি বড় পেঁয়াজ কুচি, ২টি টমেটো কুচি, ৪-৫টি কাঁচালঙ্কা চেরা, ১টি শুকনো লঙ্কা, ১ চা চামচ রসুন কুচি, ১ চা চামচ গোটা জিরে, আধ চা চামচ হলুদ গুঁড়ো, ১ চা চামচ জিরেগুঁড়ো, আধ চামচ ধনেগুঁড়ো, আধ চা চামচ শুকনো লঙ্কা গুঁড়ো, ২ চা চামচ সরষের তেল, নুন-চিনি পরিমাণ মতো।

আরও পড়ুন: সেই এক মাছের ঝোল না খেয়ে পার্সি স্টাইল ‘পত্রানি মচ্ছি’ খান! অনেকটা পাতুরি, কিন্তু পাতুরিই নয়, রইল রেসিপি

প্রণালী-

সেদ্ধ আলু ভাল করে চটকে নিতে হবে। একেবারে যেন মসৃণ পেস্ট তৈরি হয়। এবার কড়ায় তেল গরম করে তাতে গোটা জিরে, শুকনো লঙ্কা ফোড়ন দিন। এবার এতে পেঁয়াজ কুচি, টমেটো কুচি, রসুন দিয়ে অল্প আঁচে ভাজুন। লাল হয়ে এলে তাতে সেদ্ধ করা আলুর পেস্ট দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন।

আরও পড়ুন: মুখ দিয়ে টক ওঠা, হামেশাই বুক জ্বালা? এই টিপসগুলি কাজে লাগান; হাতেনাতে ফল!

এবার বাকি সমস্ত গুঁড়ো মশলা এবং নুন-হলুদ দিয়ে হালকা আঁচে কষিয়ে নিন। কাঁচা মশলার গন্ধ গেলে এতে জল দিন পরিমাণ মতো। ঘন ডাল চাইলে অল্প জল দেবেন। চেরা লঙ্কাগুলো ছড়িয়ে দিয়ে ঢেকে দিন। ফুটে এলে ধনেপাতা ছড়িয়ে পরিবেশন করুন। ব্যস তৈরি আলুর ডাল। মাত্র ২০ মিনিটে রেডি আপনার প্রিয় ডাল।