Tag Archives: Rathyatra 2024

Jagannath Rath Yatra 2024: পুরীতে জগন্নাথ বলরাম ও সুভদ্রার তিনটি রথের নাম কী? উচ্চতা কত? জানুন বিস্তারিত

কিংবদন্তি অনুসারে, জগন্নাথ দেব যখন প্রথম পূর্ণিমায় স্নান করেছিলেন, তখন তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। তারপর তিনি ১৪ দিন নির্জনে ছিলেন এবং ভেষজ দিয়ে চিকিৎসা করা হয়েছিল। ১৫ তম দিনে তিনি সবাইকে দর্শন দেন। তারপর থেকে প্রতি বছর রথযাত্রার আগে এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়।
কিংবদন্তি অনুসারে, জগন্নাথ দেব যখন প্রথম পূর্ণিমায় স্নান করেছিলেন, তখন তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। তারপর তিনি ১৪ দিন নির্জনে ছিলেন এবং ভেষজ দিয়ে চিকিৎসা করা হয়েছিল। ১৫ তম দিনে তিনি সবাইকে দর্শন দেন। তারপর থেকে প্রতি বছর রথযাত্রার আগে এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়।
বলভদ্রের রথের নাম তালধ্বজ। সুভদ্রার রথের নাম দেবদলন। জগন্নাথের রথের নাম নন্দীঘোষ। জগন্নাথ দেবের রথের প্রতিটি অংশই অতি পবিত্র। কারণ তিনটি রথেই বিরাজ করেন তেত্রিশ কোটি দেবতা। তাই এই রথের রশি একটু স্পর্শ করা বা টানা মানে, এই তেত্রিশ কোটি দেবদেবীর চরণ স্পর্শ করা।
বলভদ্রের রথের নাম তালধ্বজ। সুভদ্রার রথের নাম দেবদলন। জগন্নাথের রথের নাম নন্দীঘোষ। জগন্নাথ দেবের রথের প্রতিটি অংশই অতি পবিত্র। কারণ তিনটি রথেই বিরাজ করেন তেত্রিশ কোটি দেবতা। তাই এই রথের রশি একটু স্পর্শ করা বা টানা মানে, এই তেত্রিশ কোটি দেবদেবীর চরণ স্পর্শ করা।
প্রভু জগন্নাথদেবের রথের নাম নন্দী ঘোষ। এই রথটি দেবরাজ ইন্দ্র শ্রীজগন্নাথদেবকে প্রদান করেন। রথের উচ্চতা ৩৩ হাত ১ আঙ্গুল। এই রথ ৮৩২টি কাঠ দিয়ে তৈরি। রথের ১৬টি চাকা। চাকার উচ্চতা ৭ ফুট, চৌড়া ৭ ইঞ্চি। রথের রক্ষক হচ্ছেন গরুড়। রথের ধ্বজায় হনুমান বিরাজিত। রথের রঙ লাল ও পিক্ত। রথে ৯ জন দেবতা অধিষ্ঠিত।
প্রভু জগন্নাথদেবের রথের নাম নন্দী ঘোষ। এই রথটি দেবরাজ ইন্দ্র শ্রীজগন্নাথদেবকে প্রদান করেন। রথের উচ্চতা ৩৩ হাত ১ আঙ্গুল। এই রথ ৮৩২টি কাঠ দিয়ে তৈরি। রথের ১৬টি চাকা। চাকার উচ্চতা ৭ ফুট, চৌড়া ৭ ইঞ্চি। রথের রক্ষক হচ্ছেন গরুড়। রথের ধ্বজায় হনুমান বিরাজিত। রথের রঙ লাল ও পিক্ত। রথে ৯ জন দেবতা অধিষ্ঠিত।
বলভদ্র/বলরাম হল তালধ্ব। উচ্চতা- ১৩.২ মিটার। কাঠের টুকরো-৭৬৩ টি। ধ্বজার/পতাকার নাম- উন্মনী। রথের কাপড়ের রং লাল সবুজ। চাকা-১৬ টি।
বলভদ্র/বলরাম হল তালধ্ব। উচ্চতা- ১৩.২ মিটার। কাঠের টুকরো-৭৬৩ টি। ধ্বজার/পতাকার নাম- উন্মনী।
রথের কাপড়ের রং লাল সবুজ। চাকা-১৬ টি।
তালধ্বজ হল ৭৬৩টি ছোট বড় কাষ্ঠখণ্ড দিয়ে নির্মিত এই রথের উচ্চতা ১৩.২ মিটার | দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ৩৩’ x ৩৩”। চাকার সংখ্যা ১৪টি। ধ্বজার নাম উন্মনী এবং রশির নাম বাসুকী নাগ। ন’জন পার্শ্বদেবতা হলেন — গণেশ, কার্তিক, সর্বমঙ্গলা, প্রলম্ব, হলায়ূধ, মৃত্যুঞ্জয়, নাটেশ্বর, মহেশ্বর ও শেষদেব। দ্বারপাল রুদ্র ও সাত্যকি। সারথি মাতলি এবং রক্ষক বাসুদেব।
তালধ্বজ হল ৭৬৩টি ছোট বড় কাষ্ঠখণ্ড দিয়ে নির্মিত এই রথের উচ্চতা ১৩.২ মিটার | দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ৩৩’ x ৩৩”। চাকার সংখ্যা ১৪টি। ধ্বজার নাম উন্মনী এবং রশির নাম বাসুকী নাগ। ন’জন পার্শ্বদেবতা হলেন — গণেশ, কার্তিক, সর্বমঙ্গলা, প্রলম্ব, হলায়ূধ, মৃত্যুঞ্জয়, নাটেশ্বর, মহেশ্বর ও শেষদেব। দ্বারপাল রুদ্র ও সাত্যকি। সারথি মাতলি এবং রক্ষক বাসুদেব।
সুভদ্রার রথের নাম হল দেবদলনঃ উচ্চতা-১২.৯ মিটার। কাঠের টুকরো-৫৯৩টি। ধ্বজার/পতাকার নাম নাদম্বিক। রথের কাপড়ের রং- লাল কালো। চাকা-১৪ টি। ৫৯৩টি টুকরো কাঠ দিয়ে তৈরি এই রথের উচ্চতা ৪২’৩” বা ১২.৯ মিটার এবং দৈর্ঘ্য-প্রস্থ ৩১’৬” x ৩১’৬”। চাকার সংখ্যা ১২। ধ্বজার পাশের পাখি দুটির নাম শ্রুতি ও স্মৃতি। রথটি লাল ও কালো কাপড়ে ঢাকা। ন’জন পার্শ্বদেবী হলেন : চন্ডী, চামুণ্ডা, মঙ্গলা, উগ্রতারা, বনদুর্গা, শূলিদুর্গা, শ্যামাকালী, বিমলা ও বরাহি।
সুভদ্রার রথের নাম হল দেবদলনঃ উচ্চতা-১২.৯ মিটার।
কাঠের টুকরো-৫৯৩টি। ধ্বজার/পতাকার নাম নাদম্বিক।
রথের কাপড়ের রং- লাল কালো। চাকা-১৪ টি। ৫৯৩টি টুকরো কাঠ দিয়ে তৈরি এই রথের উচ্চতা ৪২’৩” বা ১২.৯ মিটার এবং দৈর্ঘ্য-প্রস্থ ৩১’৬” x ৩১’৬”। চাকার সংখ্যা ১২। ধ্বজার পাশের পাখি দুটির নাম শ্রুতি ও স্মৃতি। রথটি লাল ও কালো কাপড়ে ঢাকা। ন’জন পার্শ্বদেবী হলেন : চন্ডী, চামুণ্ডা, মঙ্গলা, উগ্রতারা, বনদুর্গা, শূলিদুর্গা, শ্যামাকালী, বিমলা ও বরাহি।

Rathyatra 2024: ৩০ ফুট উঁচু নবরত্ন মন্দিরের আদলে পিতলের রথ! এই রথযাত্রাই জীবন্ত ইতিহাস, দেখে আসুন আপনিও

*পশ্চিম বর্ধমান জেলায় যতগুলি রথযাত্রা এবং রথের মেলা হয়, তার মধ্যে অন্যতম রানীগঞ্জের সিয়ারসোলের রথযাত্রা। এই রথযাত্রার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে অনেক পুরনো ইতিহাস।
*পশ্চিম বর্ধমান জেলায় যতগুলি রথযাত্রা এবং রথের মেলা হয়, তার মধ্যে অন্যতম রানীগঞ্জের সিয়ারসোলের রথযাত্রা। এই রথযাত্রার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে অনেক পুরনো ইতিহাস।
*পরিবারের সদস্যদের বক্তব্য অনুযায়ী, সিয়ারশোলের এই পিতলের রথ তৈরি হয় ১৯২৩ সালে। পিতলের সেই রথেই আজও রথযাত্রা হয়। সারা বছর রথ রাখা থাকে রাজবাড়ি প্রাঙ্গণে। ৩০ ফুটের এই রথের ওজন ৮-১০ টন।
*পরিবারের সদস্যদের বক্তব্য অনুযায়ী, সিয়ারশোলের এই পিতলের রথ তৈরি হয় ১৯২৩ সালে। পিতলের সেই রথেই আজও রথযাত্রা হয়। সারা বছর রথ রাখা থাকে রাজবাড়ি প্রাঙ্গণে। ৩০ ফুটের এই রথের ওজন ৮-১০ টন।
*বর্তমানে রথযাত্রার উদ্যোগ নেয় সিয়ারসোল স্পোর্টস অ্যান্ড কালচারাল অ্যাসোসিয়েশন। সেই সংস্থার সভাপতি হৃদয়লাল চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, সিয়ারসোল রাজবাড়ির কন্যা হরসুন্দরী দেবী এই রথের প্রচলন করেন। তবে সেই সময় ছিল কাঠের রথ। সেটি পুড়ে গেলে এই পিতলের রথ তৈরি করা হয়।
*বর্তমানে রথযাত্রার উদ্যোগ নেয় সিয়ারসোল স্পোর্টস অ্যান্ড কালচারাল অ্যাসোসিয়েশন। সেই সংস্থার সভাপতি হৃদয়লাল চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, সিয়ারসোল রাজবাড়ির কন্যা হরসুন্দরী দেবী এই রথের প্রচলন করেন। তবে সেই সময় ছিল কাঠের রথ। সেটি পুড়ে গেলে এই পিতলের রথ তৈরি করা হয়।
*আগে রথের দড়ি এলাকাবাসীরা টানলেও, যেহেতু রথের ওজন অনেক বেশি, তাই এটি বর্তমানে লরির সাহায্যে টানা হয়। ত্রিতলবিশিষ্ট এই পিতলের রথটি নবরত্ন মন্দিরের আদলে তৈরি করানো হয়েছে বলেই জানা গিয়েছে। যা জেলায় রথযাত্রার অন্যতম আকর্ষণ।
*আগে রথের দড়ি এলাকাবাসীরা টানলেও, যেহেতু রথের ওজন অনেক বেশি, তাই এটি বর্তমানে লরির সাহায্যে টানা হয়। ত্রিতলবিশিষ্ট এই পিতলের রথটি নবরত্ন মন্দিরের আদলে তৈরি করানো হয়েছে বলেই জানা গিয়েছে। যা জেলায় রথযাত্রার অন্যতম আকর্ষণ।
*সিরিয়াসোল রাজবাড়ির রথযাত্রা উপলক্ষে এলাকায় বিশাল একটি মেলার আয়োজন করা হয়। এই মেলা বহু প্রাচীন। একটা সময় এই মেলায় কৃষিজাত দ্রব্যের দোকানের রমরমা ছিল। তবে এখন মেলা অনেক আধুনিক হয়েছে।
*সিরিয়াসোল রাজবাড়ির রথযাত্রা উপলক্ষে এলাকায় বিশাল একটি মেলার আয়োজন করা হয়। এই মেলা বহু প্রাচীন। একটা সময় এই মেলায় কৃষিজাত দ্রব্যের দোকানের রমরমা ছিল। তবে এখন মেলা অনেক আধুনিক হয়েছে।

Mahesh RathYatra :মাহেশের প্রাচীন রথযাত্রায় রাজবেশের অঙ্গ রুপোর হাত, তুঙ্গে পুণ্যার্থীদের আগ্রহ

মাহেশের ৬২৮ বছরের জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উৎসবের প্রাক্কালে এক বিশেষ উৎসব হল নবযৌবন উৎসব।
মাহেশের ৬২৮ বছরের জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উৎসবের প্রাক্কালে এক বিশেষ উৎসব হল নবযৌবন উৎসব।
এই দিনই একমাত্র যখন জগন্নাথ দেবের হাত দেখা যায় মহেশের মন্দিরে। নবযৌবন উপলক্ষে জগন্নাথ দেবকে পড়ানো হয় রুপোর হাত। একদম রাজ বেশে সাজানো হয় মহাপ্রভু কে।
এই দিনই একমাত্র যখন জগন্নাথ দেবের হাত দেখা যায় মহেশের মন্দিরে। নবযৌবন উপলক্ষে জগন্নাথ দেবকে পড়ানো হয় রুপোর হাত। একদম রাজ বেশে সাজানো হয় মহাপ্রভু কে।
স্নানযাত্রা যাত্রা উৎসবের পর জগন্নাথ দেবের কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে। তাই মহাপ্রভু কে একদম একান্তে মন্দিরের গর্ভগৃহে ১৫ দিনের জন্য নিভৃত বাসে রাখা হয়। এই ১৫ দিন মন্দিরের সমস্ত দরজা বন্ধ থাকে এমনকি ভক্তদের নাম কীর্তন বন্ধ থাকে ওই সময়।
স্নানযাত্রা যাত্রা উৎসবের পর জগন্নাথ দেবের কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে। তাই মহাপ্রভু কে একদম একান্তে মন্দিরের গর্ভগৃহে ১৫ দিনের জন্য নিভৃত বাসে রাখা হয়। এই ১৫ দিন মন্দিরের সমস্ত দরজা বন্ধ থাকে এমনকি ভক্তদের নাম কীর্তন বন্ধ থাকে ওই সময়।
কথিত রয়েছে, জগন্নাথ দেব এই দিন জ্বর থেকে সেরে উঠে মহানন্দে থাকেন। দীর্ঘ ১৫ দিন মন্দিরের মধ্যে নিভৃত বাসায় থাকার পর আজই প্রথম মহাপ্রভুকে দর্শন জন্য মন্দিরের দরজা খোলা হয়।
কথিত রয়েছে, জগন্নাথ দেব এই দিন জ্বর থেকে সেরে উঠে মহানন্দে থাকেন। দীর্ঘ ১৫ দিন মন্দিরের মধ্যে নিভৃত বাসায় থাকার পর আজই প্রথম মহাপ্রভুকে দর্শন জন্য মন্দিরের দরজা খোলা হয়।
এই নবযৌবন উৎসবের এক বিশেষ মাহাত্ম্য হলো জগন্নাথ দেবের হাত। নবযৌবন উৎসবের দিন জগন্নাথ দেবের শরীরে হাত লাগানো হয়।
এই নবযৌবন উৎসবের এক বিশেষ মাহাত্ম্য হলো জগন্নাথ দেবের হাত। নবযৌবন উৎসবের দিন জগন্নাথ দেবের শরীরে হাত লাগানো হয়।
ভক্তদের বিশ্বাস এই দিন জগন্নাথ দেব রাজ বেশে থেকে সমস্ত ভক্তদের দুহাত ভরে আশীর্বাদ করেন। এই একটি দিনই জগন্নাথ দেবের শরীরে হাত দেখতে পাওয়া যায়।
ভক্তদের বিশ্বাস এই দিন জগন্নাথ দেব রাজ বেশে থেকে সমস্ত ভক্তদের দুহাত ভরে আশীর্বাদ করেন। এই একটি দিনই জগন্নাথ দেবের শরীরে হাত দেখতে পাওয়া যায়।

Rathyatra Rituals 2024: রবিবার রথযাত্রা, দিনের কোন সময় জগন্নাথদেবের পুজো করলে সেরা ফল পাবেন? জানুন কোন ভুলে তছনছ হবে জীবন

রবিবার রথযাত্রা। আষাঢ় মাসের শুক্লাপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে পালিত হয় জগন্নাথ বলরাম ও সুভদ্রার রথযাত্রা পার্বণ।
রবিবার রথযাত্রা। আষাঢ় মাসের শুক্লাপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে পালিত হয় জগন্নাথ বলরাম ও সুভদ্রার রথযাত্রা পার্বণ।

 

রথযাত্রার পুণ্যতিথিতে সতর্ক থাকুন কিছু বিষয়ে। এ দিন কোনও কোনও ভুল করলে জীবনে আসতে পারে চরম বিপদ। বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা।
রথযাত্রার পুণ্যতিথিতে সতর্ক থাকুন কিছু বিষয়ে। এ দিন কোনও কোনও ভুল করলে জীবনে আসতে পারে চরম বিপদ। বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা।

 

জগন্নাথদেবের পুজো দুপুরবেলা শুরু করবেন না। সকালে স্নান সেরে শুদ্ধ বসনে তাঁর পুজো করুন।
জগন্নাথদেবের পুজো দুপুরবেলা শুরু করবেন না। সকালে স্নান সেরে শুদ্ধ বসনে তাঁর পুজো করুন।

 

রথযাত্রার দিন হাত পায়ের নখ এবং চুল কাটবেন না। পরিধান করুন সাদা বা হলুদ রঙের পোশাক।
রথযাত্রার দিন হাত পায়ের নখ এবং চুল কাটবেন না। পরিধান করুন সাদা বা হলুদ রঙের পোশাক।

 

এই তিথিতে কাউকে কুকথা বলবেন না। ঝগড়া বিবাদে জড়িয়ে পড়বেন না। ক্রোধ সংবরণ করুন।
এই তিথিতে কাউকে কুকথা বলবেন না। ঝগড়া বিবাদে জড়িয়ে পড়বেন না। ক্রোধ সংবরণ করুন।

Digha Jagannath Temple Rathyatra: দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরে এ বছরই ধুমধাম করে রথযাত্রা? মন্দিরের দরজা খুলবে কবে? মমতার ট্যুইটে জল্পনার অবসান

*চলতি বছর রথে দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের রথের চাকা গড়াবে কি? মাঝে মাত্র আর একটা দিন তারপরেই রথযাত্রা। এবার রথযাত্রায় দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের রথের চাকা গড়াবে কিনা সেদিকেই নজর রয়েছে বাঙালির।
*চলতি বছর রথে দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের রথের চাকা গড়াবে কি? মাঝে মাত্র আর একটা দিন তারপরেই রথযাত্রা। এবার রথযাত্রায় দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের রথের চাকা গড়াবে কিনা সেদিকেই নজর রয়েছে বাঙালির।
*দিঘা জগন্নাথ মন্দির নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার দিন থেকেই এই মন্দির ঘিরে মানুষের উন্মাদনা ও উৎসাহের খামতি নেই। দিন যত গড়াচ্ছে দিঘা জগন্নাথ মন্দির নিয়ে মানুষের কৌতূহল বাড়ছে। কবে হবে মন্দির উদ্বোধন রথের দিন আদৌও রথের চাকা গড়াবে কিনা মানুষের জানার আগ্রহ বাড়ছে।
*দিঘা জগন্নাথ মন্দির নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার দিন থেকেই এই মন্দির ঘিরে মানুষের উন্মাদনা ও উৎসাহের খামতি নেই। দিন যত গড়াচ্ছে দিঘা জগন্নাথ মন্দির নিয়ে মানুষের কৌতূহল বাড়ছে। কবে হবে মন্দির উদ্বোধন রথের দিন আদৌও রথের চাকা গড়াবে কিনা মানুষের জানার আগ্রহ বাড়ছে।
*দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের রথযাত্রা উৎসব ঘিরে মানুষের মনের উৎসাহকে আরও বেড়ে যায় প্রশাসনের রথ নিয়ে প্রস্তুতি শুরু হওয়ায়। দিঘায় রথযাত্রার ঠিক দু'দিন আগে প্রশাসনের সাজো সাজো রব ছিল চোখে পড়ার মতো।
*দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের রথযাত্রা উৎসব ঘিরে মানুষের মনের উৎসাহকে আরও বেড়ে যায় প্রশাসনের রথ নিয়ে প্রস্তুতি শুরু হওয়ায়। দিঘায় রথযাত্রার ঠিক দু’দিন আগে প্রশাসনের সাজো সাজো রব ছিল চোখে পড়ার মতো।
*দিঘা থানার অদূরের এই রাস্তা ধরেই যেতে হয় জগন্নাথঘাটের জগন্নাথ মন্দিরে। সেখানেই মাসির বাড়ির আয়োজন। উল্টোরথ পর্যন্ত মন্দিরের সামনে এসে থাকবে জগন্নাথদেবের রথ নন্দীঘোষ, বলরামের রথ তলধ্বজ, এবং সুভদ্রার রথ দলদর্পণ। তার বন্দোবস্তও চোখে পড়েছে। নতুন পথবাতি বসানো, মাটি সমান করা এমন নানান কাজের ব্যস্ততা চোখে পড়ার মতো।
*দিঘা থানার অদূরের এই রাস্তা ধরেই যেতে হয় জগন্নাথঘাটের জগন্নাথ মন্দিরে। সেখানেই মাসির বাড়ির আয়োজন। উল্টোরথ পর্যন্ত মন্দিরের সামনে এসে থাকবে জগন্নাথদেবের রথ নন্দীঘোষ, বলরামের রথ তলধ্বজ, এবং সুভদ্রার রথ দলদর্পণ। তার বন্দোবস্তও চোখে পড়েছে। নতুন পথবাতি বসানো, মাটি সমান করা এমন নানান কাজের ব্যস্ততা চোখে পড়ার মতো।
*জগন্নাথ মন্দিরের কাজ পরিদর্শনে যান পূর্ব মেদিনীপুর জেলার জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি-সহ একাধিক অধিকারিকেরা। এমনকি রথযাত্রা বিষয়ে একটি বৈঠক হয়। কিন্তু প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, দিঘার জগন্নাথ মন্দির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়নি। তাই এ বছর রথযাত্রা হচ্ছে না।
*জগন্নাথ মন্দিরের কাজ পরিদর্শনে যান পূর্ব মেদিনীপুর জেলার জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি-সহ একাধিক অধিকারিকেরা। এমনকি রথযাত্রা বিষয়ে একটি বৈঠক হয়। কিন্তু প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, দিঘার জগন্নাথ মন্দির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়নি। তাই এ বছর রথযাত্রা হচ্ছে না।
*পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ নির্মাণশৈলী ও প্রায় সমোচ্চতার মন্দির নির্মাণের যে কর্মযজ্ঞ তা এখনও অসম্পূর্ণ। নির্মাণ কাজের যা গতি এবং অগ্রগতি তাতে করে আরও কিছু মাস সময় লাগবে মন্দির সম্পূর্ণ রূপে নির্মাণ হতে। দুর্গাপুজোর সময় মন্দির উদ্বোধন হওয়ার সম্ভাবনা।
*পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ নির্মাণশৈলী ও প্রায় সমোচ্চতার মন্দির নির্মাণের যে কর্মযজ্ঞ তা এখনও অসম্পূর্ণ। নির্মাণ কাজের যা গতি এবং অগ্রগতি তাতে করে আরও কিছু মাস সময় লাগবে মন্দির সম্পূর্ণ রূপে নির্মাণ হতে। দুর্গাপুজোর সময় মন্দির উদ্বোধন হওয়ার সম্ভাবনা।
*আজ শুক্রবার বড় ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানান, পুরীর মতো দিঘাতেও আগামী দিনে রথযাত্রা উদযাপন হবে। ট্যুইট করে মুখ্যমন্ত্রী জানান, এ বছর সেখানে রথ না চললেও সামনের বছর থেকেই দিঘাতে রথযাত্রা উদযাপন হবে। কিছু কাজ ও প্রক্রিয়া এখনও বাকি রয়েছে, সেগুলো সম্পূর্ণ হবে দ্রুত। আগামী বছর থেকেই দিঘার জগন্নাথ মন্দিরে রথের রশিতে টান পড়বে।
*আজ শুক্রবার বড় ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানান, পুরীর মতো দিঘাতেও আগামী দিনে রথযাত্রা উদযাপন হবে। ট্যুইট করে মুখ্যমন্ত্রী জানান, এ বছর সেখানে রথ না চললেও সামনের বছর থেকেই দিঘাতে রথযাত্রা উদযাপন হবে। কিছু কাজ ও প্রক্রিয়া এখনও বাকি রয়েছে, সেগুলো সম্পূর্ণ হবে দ্রুত। আগামী বছর থেকেই দিঘার জগন্নাথ মন্দিরে রথের রশিতে টান পড়বে।

Purulia News : ১১৩ তম বর্ষে পদার্পণ করল মনি বাইয়ের রথযাত্রা, প্রস্তুতি তুঙ্গে! 

পুরুলিয়া: বাঙালির অন্যান্য উৎসবের মধ্যে রথযাত্রা অন্যতম। এই উৎসবকে কেন্দ্র করে মেতে ওঠে আপামর বঙ্গবাসী। গোটা বঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় রথযাত্রা উপলক্ষে নানান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। জেলা পুরুলিয়াও তার মধ্যে ব্যতিক্রম নয়। পুরুলিয়া শহরের চকবাজারের দত্ত পরিবারের রথ যাত্রা খুবই জনপ্রিয়। ১২১২ সাল থেকে এই রথযাত্রার সূচনা হয়। ‌ ১১৩ বছরে পদার্পণ করল এবছরের এই রথযাত্রা।

আরও পড়ুনঃ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাসের পিছনে ধাক্কা আর একটি বাসের! আহত ২৫ জন চিকিৎসাধীন

বাঁকুড়া জেলার কারিগর আশুতোষ কর্মকারের কারিগরি দক্ষতায় লোহা ও পিতলের সংমিশ্রণে নির্মিত হয়েছিল এই রথটি। এই রথের প্রতিষ্ঠা করেন এক ধর্মপ্রাণা বাইজি মনমোহিনী বৈষ্ণবী তথা মনি বাই। তিনি চকবাজারে প্রথমে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন রাধাগোবিন্দ জিউর মন্দির। ওই মন্দিরের রাখা বিগ্রহ রথেরদিন রথের উপর অধিষ্ঠিত হয়। এবং সেই রথ শহরের বিভিন্ন এলাকা পরিক্রমা করে। পুরুলিয়া চক বাজারে বাসিন্দা নন্দলাল দত্ত কয়াল পরিবার ১৯২২ সাল থেকে বংশ পরম্পরায় এই মন্দির ও রথের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বভার পালন করে আসছেন।

এ বিষয়ে দত্ত পরিবারের বর্তমান উত্তরসূরী শচী দুলাল দত্ত জানান, তাঁরা বংশ পরম্পরায় এই রথযাত্রা পালন করে আসছেন এ বছর এই রথযাত্রা ১১৩ তম বর্ষে পদার্পণ করল। ‌ প্রতিবছরের মত এ বছরও ধুমধাম এর সঙ্গে রথযাত্রা পালিত হবে। এখন থেকেই রথে রং ও সাজানোর কাজ চলছে। ‌এই রথ তাঁদের কাছে খুবই ঐতিহ্যপূর্ণ।

মনি বাইয়ের হাতে এই রথের সূচনা হয়েছিল। তারপর থেকে কেটে গিয়েছে এতগুলো বছর। কিন্তু আজও পুরুলিয়ার চকবাজারের এই রথ নিজের ঐতিহ্য ধরে রেখেছে। রথের দিন দূর দূরান্ত থেকে বহু মানুষের সমাগম হয় এই এলাকায়। ‌ একপ্রকার মেলার আয়োজন হয়।‌ পুরুলিয়াবাসীর আবেগের সঙ্গে মিশে রয়েছে এই রথযাত্রা।

শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি

Traditional Rathyatra: জার্মানি থেকে জাহাজে এসেছিল পিতল! কামানের শব্দের পর গড়াত ৮০ মণ রথের চাকা! জানুন ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রার কথা

রঞ্জন চন্দ, পশ্চিম মেদিনীপুর: জার্মানি থেকে এসেছিল পিতল। সেই পিতলে তৈরি করা হয়েছিল রথ। গ্রামীণ এলাকায় ছিল এটাই প্রাচীন রথের মধ্যে অন্যতম। এমনই শোনা যায়। ধীরে ধীরে প্রসার বাড়ে পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুরের তিয়রবেড়িয়ার ৮০ মণ পিতলের রথ। ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন রথযাত্রার ইতিহাস আপনাকে নিয়ে যাবে সুদূর ইতিহাসের দিনে।পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় হাতে গোনা বেশ কয়েকটি রথ জনপ্রিয়। জেলায় তেমন পিতলের রথ দেখতে পাওয়া যায় না।

তবে পরম্পরা মেনে আনুমানিক শতাধিক বছর প্রাচীন দাসপুরের তিয়রবেড়িয়ার সামন্ত পরিবারের রথ। আর এই রথযাত্রাকে ঘিরে বেশ কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ ভিড় জমান প্রতি বছর। ইতিহাস থেকে জানা যায়, এলাকার অর্থবান এক ব্যক্তি ত্রৈলোক্যনাথ সামন্ত কলকাতার বড়বাজারে  ব্যবসা করতেন। এর পর ব্রিটিশ আমলে তিনি পূর্ব মেদিনীপুরের মালিদা গ্রামে জমিদারি কেনেন। সেখানে প্রায় হাজার বিঘার বেশি জমি ছিল তার অধীনে। একদিকে ব্যবসা এবং অন্যদিকে জমিদারিতে তাঁর প্রভাব বাড়তে থাকে।

পাশেই এক ব্রাহ্মণ পরিবারের কূলদেবতা কষ্টিপাথরের কৃষ্ণমূর্তি মদন গোপাল জিউর আরাধনা শুরু করেন। পরে ত্রৈলোক্যনাথ সামন্ত কৃষ্ণর সঙ্গে অষ্টধাতুর রাধার মূর্তি প্রতিষ্ঠা করেন, স্থাপন করেন রঘুনাথ জিউর শালগ্রাম শিলা। অর্থবান ত্রৈলোক্যনাথ শুরু করেন রথযাত্রা। লোকমুখে শোনা যায়, “লঙ্কা বেচে রথ কিনলেন ত্রৈলোক্যনাথ”।

আরও পড়ুন : রথযাত্রায় জগন্নাথদেবের পুজোর ডালিতে অবশ্যই রাখুন এই ৫ জিনিস! তাঁর কৃপায় অর্থ ও সৌভাগ্য হবে আপনার সঙ্গী

পুরনো দিনে কামান দেগে গড়াত রথের চাকা। তবে সেই নিয়ম আজ বন্ধ। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, রথ বানাতে জাহাজে করে সুদূর জার্মানি থেকে আনা হয়েছিল পিতল। সেই পিতলে তৈরি করা হয় এই রথ। প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের সদস্য সুমন সামন্ত বলেন, ‘‘এখনও সেই রথের গায়ে রয়েছে চিহ্ন। রথের পাঁচটি চূড়া। উচ্চতা প্রায় ২৫ ফুট।’’

রয়েছে পিতলের দুটি ঘোড়া। প্রায় ছয় পুরুষ ধরে বংশপরম্পরায় এই রথের ধর্মীয় রীতি পালন করছে সামন্ত পরিবার। পুরীর উৎকলনীতি অনুযায়ী ন’ দিনে হয় উল্টোরথ। এছাড়াও জন্মাষ্টমীতে নানা আয়োজন করা হয়।তবে রথযাত্রা উপলক্ষে আশেপাশে প্রায় ১০ থেকে ১৫ টি গ্রামের মানুষ শামিল হয়। দূর দূরান্ত থেকে বহু মানুষ আসেন পিতলের রথ দেখতে। রথযাত্রা উৎসবকে কেন্দ্র করে মেলা বসে। আধুনিক সময় সভ্যতার উন্নতি হলেও তিয়রবেড়িয়ার প্রাচীন রথযাত্রার উন্মাদনায় কোনওরকম ভাটা ফেলতে পারেনি।

RathYatra Rituals 2024: রথযাত্রায় জগন্নাথদেবের পুজোর ডালিতে অবশ্যই রাখুন এই ৫ জিনিস! তাঁর কৃপায় অর্থ ও সৌভাগ্য হবে আপনার সঙ্গী

আগামী রবিবার পালিত হবে রথযাত্রা। এই দিন জগন্নাথ দেবের কৃপা লাভ করতে অনেকেই নানা রকম উপাচার পালন করেন। কিন্তু জানেন কি রথযাত্রার দিন জগন্নাথ দেবের পুজোয় কি কি ফুল দিলে সুফল মিলবে?
আগামী রবিবার পালিত হবে রথযাত্রা। এই দিন জগন্নাথ দেবের কৃপা লাভ করতে অনেকেই নানা রকম উপাচার পালন করেন। কিন্তু জানেন কি রথযাত্রার দিন জগন্নাথ দেবের পুজোয় কি কি ফুল দিলে সুফল মিলবে?
বিশিষ্ট পুরোহিত ধীমান বন্দ্যোপাধ্যায় বলছেন, জগন্নাথ দেবকে পুজোর সময় অবশ্যই দিতে হবে তুলসী পাতা। তুলসীর মালা পড়াতে চাইলে, তাতে ছেদ করা যাবে না। ৫৪ অথবা ১০৮ তুলসী পাতার মালা দেওয়া যেতে পারে জগন্নাথ দেবকে।
বিশিষ্ট পুরোহিত ধীমান বন্দ্যোপাধ্যায় বলছেন, জগন্নাথ দেবকে পুজোর সময় অবশ্যই দিতে হবে তুলসী পাতা। তুলসীর মালা পড়াতে চাইলে, তাতে ছেদ করা যাবে না। ৫৪ অথবা ১০৮ তুলসী পাতার মালা দেওয়া যেতে পারে জগন্নাথ দেবকে।
এছাড়াও রথযাত্রার দিনে অবশ্যই জগন্নাথদেবকে কদম্ব ফুল অর্পণ করা উচিত। কদম্ব ফুল জগন্নাথ দেবের ভীষণ প্রিয়। তাই এই ফুল তাকে অর্পণ করলে জগন্নাথদেবের কৃপা পাওয়া যায়।
এছাড়াও রথযাত্রার দিনে অবশ্যই জগন্নাথদেবকে কদম্ব ফুল অর্পণ করা উচিত। কদম্ব ফুল জগন্নাথ দেবের ভীষণ প্রিয়। তাই এই ফুল তাকে অর্পণ করলে জগন্নাথদেবের কৃপা পাওয়া যায়।
সুগন্ধি সাদা ফুল জগন্নাথ দেবের ভীষণ প্রিয়। তাই অবশ্যই রথযাত্রার দিনে জগন্নাথ দেবকে রজনীগন্ধা ফুল অর্পণ করতে ভুলবেন না। চাইলে রজনীগন্ধার মালাও পড়াতে পারেন।
সুগন্ধি সাদা ফুল জগন্নাথ দেবের ভীষণ প্রিয়। তাই অবশ্যই রথযাত্রার দিনে জগন্নাথ দেবকে রজনীগন্ধা ফুল অর্পণ করতে ভুলবেন না। চাইলে রজনীগন্ধার মালাও পড়াতে পারেন।
যেহেতু জগন্নাথ দেবের সুগন্ধি ফুল ভীষণ প্রিয়, তাই এই দিন তাকে জুঁইফুলও নিবেদন করতে পারেন নিশ্চিন্তে। রথযাত্রার মতো শুভদিনে জগন্নাথ দেবের চরণে জুঁইফুল অর্পণ করলে, তার কৃপা পাওয়া যায়।
যেহেতু জগন্নাথ দেবের সুগন্ধি ফুল ভীষণ প্রিয়, তাই এই দিন তাকে জুঁইফুলও নিবেদন করতে পারেন নিশ্চিন্তে। রথযাত্রার মতো শুভদিনে জগন্নাথ দেবের চরণে জুঁইফুল অর্পণ করলে, তার কৃপা পাওয়া যায়।
এছাড়াও অবশ্যই জগন্নাথদেবকে রথ যাত্রার দিনে অর্পণ করুন গাঁদা ফুল। গাঁদা ফুলের মালা দিয়ে সাজান জগন্নাথদেবকে। বাড়িতে জগন্নাথদেবের মূর্তি থাকলে, জায়গাটিকে গাঁদা ফুল দিয়ে সাজিয়ে তুলতে পারেন। ভগবানের প্রিয় এই ফুল দিয়ে তাঁকে পুজো করলে, জগন্নাথদেব খুশি হন।
এছাড়াও অবশ্যই জগন্নাথদেবকে রথ যাত্রার দিনে অর্পণ করুন গাঁদা ফুল। গাঁদা ফুলের মালা দিয়ে সাজান জগন্নাথদেবকে। বাড়িতে জগন্নাথ lদেবের মূর্তি থাকলে, জায়গাটিকে গাঁদা ফুল দিয়ে সাজিয়ে তুলতে পারেন। ভগবানের প্রিয় এই ফুল দিয়ে তাঁকে পুজো করলে, জগন্নাথদেব খুশি হন।

Bankura Artist: রথযাত্রার আগে চায়ের পাতা দিয়ে জগন্নাথদেবের মূর্তি বানিয়ে তাক লাগালেন বাঁকুড়ার শিল্পী

নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, বাঁকুড়া: রবিবার রথযাত্রা। তার আগেই বাঁকুড়ায় শুরু হয়েছে টুকটাক প্রস্তুতি। এরই মধ্যে, কোনওরকম কাঠামো ছাড়াই চায়ের দানা এবং চা পাতা দিয়ে, জগন্নাথদেবের মূর্তি বানিয়ে তাক লাগালেন বাঁকুড়ার শিল্পী অমিতায়ু দাস। টেবিলের উপর ছড়িয়ে রয়েছে চায়ের দানা এবং চায়ের পাতা। সোলার বোর্ডের ওপর লাগানো রয়েছে চা পাতা দিয়ে তৈরি করা জগন্নাথ দেবের মূর্তি। জগন্নাথদেবের প্রতি ভক্তি এবং শ্রদ্ধা প্রদর্শন করার জন্যই এমন কাজ করেছেন অমিতায়ু।

বাঁকুড়ার রামপুরের বাসিন্দা অমিতায়ু দাস বলেন, ‘‘মূর্তির ভিতরে নেই কোনও কাঠামো। চা এবং আঠা দিয়েই তৈরি হয়েছে জগন্নাথদেব। মূর্তিটির উচ্চতায় এক ফুট মতো। এর নির্মাণে ব্যবহার করা হয়েছে ৮০০ গ্রাম থেকে এক কেজি চা দানা এবং পাতা। মূর্তিটি তৈরি করতে অমিতায়ু দাসের সময় লেগেছে প্রায় তিন দিন। ছেলের এমন কাণ্ড দেখে এবার বাবাও সিদ্ধান্ত নিলেন কিছু একটা তৈরি করার।’’ অমিতায়ু দাসের বাবা সুজয় দাসও অবাক হয়েছেন চায়ের পাতা দিয়ে তৈরি করা জগন্নাথদেবের মূর্তি দেখে।

আরও পড়ুন : ‘কলাগাছ’-এই লুকিয়ে অমূল্য রত্ন! দেখতে আসুন উত্তরবঙ্গের এই প্রাচীন ইতিহাসের আকর শহরে

সামনেই রথযাত্রা এবং রথযাত্রাকে উপলক্ষ করেই তৈরি করা হয়েছে এই মূর্তিটি। অমিতায়ু দাসের বাবা সুজয় দাস, একজন জনপ্রিয় চিত্রশিল্পী এবং ভাস্কর। তিনি জানান, “ও (অমিতায়ু) এটা বানিয়েছে। কোনও কাঠামো নেই, শুধুমাত্রই চা দিয়ে বানানো। দেখি আমিও যদি কিছু একটা করতে পারি। আমার চিন্তা ভাবনা রয়েছে সাবান দিয়ে কিছু করার। আশা করছি উল্টোরথের আগে কাজ সম্পন্ন হবে।”

বর্তমানে, রিকশাচালকদের নিয়ে একটি প্রজেক্ট করছেন শিল্পী অমিতয়ু দাস। টোটো এবং আধুনিকতার যুগে, সময় সাপেক্ষ রিকশায় চাপতে চাইছেন না যাত্রী। সে কারণে তাঁদের নিয়ে ছবি আঁকছেন তিনি, যাতে তাঁর ছবির মাধ্যমে, মানুষের কাছে সুবার্তা পৌঁছতে পারে।

Rathyatra Plantation Vastu Tips: এই ৫ টি গাছের যে কোনও ১টি বাড়িতে রোপণ করুন রথযাত্রায়! অর্থসুখ, সৌভাগ্য উপচে পড়বে সংসারে

আগামী ৭ জুলাই রথযাত্রা৷ সনাতনী বিশ্বাস মতে এই দিনটি অত্যন্ত পবিত্র৷ মনে করা হয় এই তিথিতে বাড়ির নির্দিষ্ট স্থানে সঠিক বৃক্ষরোপণ করলে সংসারের জন্য সেটা খুবই শুভ৷
আগামী ৭ জুলাই রথযাত্রা৷ সনাতনী বিশ্বাস মতে এই দিনটি অত্যন্ত পবিত্র৷ মনে করা হয় এই তিথিতে বাড়ির নির্দিষ্ট স্থানে সঠিক বৃক্ষরোপণ করলে সংসারের জন্য সেটা খুবই শুভ৷

 

রথযাত্রায় সঠিক বৃক্ষরোপণ করলে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে দূর হবে বাস্তুদোষ৷ সংসারে সুখশান্তি ও সমৃদ্ধি বজায় থাকবে৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা৷
রথযাত্রায় সঠিক বৃক্ষরোপণ করলে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে দূর হবে বাস্তুদোষ৷ সংসারে সুখশান্তি ও সমৃদ্ধি বজায় থাকবে৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা৷

 

রথযাত্রার দিন বাড়িতে বা অফিসে আনুন লাকি ব্যাম্বু৷ শুভ এই বাঁশগাছ আপনার জীবনে সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি আনবে৷
রথযাত্রার দিন বাড়িতে বা অফিসে আনুন লাকি ব্যাম্বু৷ শুভ এই বাঁশগাছ আপনার জীবনে সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি আনবে৷

 

রথযাত্রার দিন বাড়ির উত্তর পশ্চিম কোণে রোপণ করুন নিমগাছ৷ অন্য দিকে নিমগাছ রোপণ করলে কিন্তু অশুভ প্রভাব পড়বে সংসারে৷
রথযাত্রার দিন বাড়ির উত্তর পশ্চিম কোণে রোপণ করুন নিমগাছ৷ অন্য দিকে নিমগাছ রোপণ করলে কিন্তু অশুভ প্রভাব পড়বে সংসারে৷

 

বাড়ির উত্তর পূর্ব দিকে বা উত্তর পূর্ব কোণে রথযাত্রায় রোপণ করুন কলাগাছ৷ এটা অত্যন্ত শুভ৷ তুলসিগাছের পাশেও রাখতে পারেন কলাগাছকে৷ মঙ্গলদায়ক এই গাছের নিত্যপুজোও করতে পারেন৷
বাড়ির উত্তর পূর্ব দিকে বা উত্তর পূর্ব কোণে রথযাত্রায় রোপণ করুন কলাগাছ৷ এটা অত্যন্ত শুভ৷ তুলসিগাছের পাশেও রাখতে পারেন কলাগাছকে৷ মঙ্গলদায়ক এই গাছের নিত্যপুজোও করতে পারেন৷

 

রথযাত্রায় বাড়ির দক্ষিণ বা পশ্চিম কোণে রোপণ করুন নারকেলগাছ৷ সংসারে চিরস্থায়ী হবে মা লক্ষ্মীর আসন৷ তবে নারকেলগাছের ছায়া যেন বাড়িতে না পড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে৷
রথযাত্রায় বাড়ির দক্ষিণ বা পশ্চিম কোণে রোপণ করুন নারকেলগাছ৷ সংসারে চিরস্থায়ী হবে মা লক্ষ্মীর আসন৷ তবে নারকেলগাছের ছায়া যেন বাড়িতে না পড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে৷

 

শুদ্ধ বসনে নীল অপরাজিতার চারা রথযাত্রা তিথিতে রোপণ করুন বাড়িতে৷ এই শুভ গাছের প্রভাবে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে ভরে উঠবে আপনার সংসার৷
শুদ্ধ বসনে নীল অপরাজিতার চারা রথযাত্রা তিথিতে রোপণ করুন বাড়িতে৷ এই শুভ গাছের প্রভাবে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে ভরে উঠবে আপনার সংসার৷

 

রথযাত্রায় এই পাঁচটি গাছের মধ্যে যে কোনও একটি রোপণ করুন বাড়িতে৷ সুখ, শান্তি, শ্রী, অর্থসম্পদে ভরে উঠবে আপনার সংসার৷
রথযাত্রায় এই পাঁচটি গাছের মধ্যে যে কোনও একটি রোপণ করুন বাড়িতে৷ সুখ, শান্তি, শ্রী, অর্থসম্পদে ভরে উঠবে আপনার সংসার৷