Tag Archives: Remal Updates

Cyclone Remal Effects: বিধ্বংসী ঝড়ের দাপটে তছনছ… ফের দুর্যোগের ভয়! ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িঘর, গাছপালা, ক্ষোভ বাড়ছে তুফানগঞ্জে

তুফানগঞ্জ: বিধ্বংসী রিমলের তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত তুফানগঞ্জ ১ নং ব্লকের চামটা মোড় সংলগ্ন নাককাটিগাছ অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা। স্থানীয়দের বক্তব্য অনুযায়ী সেদিন সাইক্লোনের রাত আনুমানিক ২:৩০ নাগাদ বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিপাত শুরু। এই ঘটনায় এলাকার বহু গাছ ভেঙে পড়ে এবং বেশ কিছু বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকাজুড়ে। এখনও পর্যন্ত বহু বাড়ি মেরামতি করা সম্ভব হয়নি। এরই মাঝে আকাশে কালো মেঘ আতঙ্ক তৈরি করেছে স্থানীয়দের মধ্যে।

ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থ স্থানীয় এক বাসিন্দা সন্তোষ দাস জানান, ঝড়ের দাপটে তাঁর বাড়ির ওপর একটি বড় কাঁঠাল গাছের ডাল ভেঙে পড়ে। ফলে ঘরের টিনের চাল ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। তবে সরকারিভাবে এখনও পর্যন্ত কোনও প্রকার সাহায্য এসে পৌঁছয়নি। এখন একপ্রকার কষ্ট করেই তাঁকে নিজের ঘর মেরামত করতে হচ্ছে। গাছটি কেটে সরাতে ২০০০ টাকার প্রয়োজন, সেই অর্থ তাঁর কাছে নেই। তাই সেই ভাঙা গাছের ডাল এখনও পর্যন্ত তাঁর টিনের চালের ওপর পড়ে রয়েছে।

আরও পড়ুন: হুডখোলা জিপে ‘রাম তেরি গঙ্গা ম্যায়লি’র মন্দাকিনী! ৮০-র দশকে বুকে ঝড় তোলা নায়িকাকে দেখতে নবীন-প্রবীণের ভিড় মধ্যমগ্রামে

এলাকার আরও এক ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দা শ্যামসুন্দর বসাক জানান, তাঁর বাড়ির মধ্যে থাকা বিরাট একটি আমগাছ ঘরের টিনের চালের উপর ভেঙে পড়ে। সেই সময়ে ঘরের ভেতরেই পরিবারের সকল সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। কোনওভাবে প্রাণে বাঁচেন তাঁরা। পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে শুধুমাত্র কিছু ত্রাণ সামগ্রী তাঁদের দেওয়া হয়েছে। তবে ভেঙে পড়া গাছের ডাল তাঁরা নিজেদের খরচেই কাটতে বাধ্য হয়েছেন। আকাশের পরিস্থিতি আবারও খারাপ হয়ে আসার কারণে আতঙ্কে রয়েছেন তাঁরা।

স্থানীয় বাসিন্দা বিশ্বনাথ পাটনি জানান, ঝড় চলাকালীন তিনি বাড়িতে ফিরছিলেন। কোনও রকমে প্রাণে বেঁচে ফিরেছেন তিনি। এই প্রথম এমন ভয়ংকর ঝড়ের সম্মুখীন হতে হয়। এই ঝড়ের অভিজ্ঞতার কথা তাঁর শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত মনে থাকবে। বাড়ির প্রত্যেকেই বেশ আতঙ্কিত হয়েছিলেন। যদিও তাঁর বাড়ির খুব একটা ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে বাড়ির আশেপাশে বেশ কিছু বড় বড় গাছ ভেঙে পড়ে। তবে সরকারিভাবে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের বাড়ি মেরামতির জন্য এখনও পর্যন্ত কোনও প্রকার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি বলেই দাবি করলেন তিনি। সামান্য কিছু ত্রাণ সামগ্রী বিলি করা হয়েছে এলাকায়।

Sarthak Pandit

Sikkim Situation: উত্তর সিকিমে ভারী বর্ষণ, ফুঁসছে তিস্তা! ঝড় বৃষ্টিতে গাছ ভেঙে বিপত্তি! নেই বিদ্যুৎ

রিমলের প্রভাব উত্তরেও, জলপাইগুড়িতে গভীর রাতে ভারী বৃষ্টি সঙ্গে ঝড়ো হাওয়া, বিদ্যুৎহীন গোটা গ্রাম। বুধবার সকাল থেকে মেঘলা আকাশ।মঙ্গলবার গভীর রাতে বিশাল আকৃতির গাছ পড়ে বন্ধ হল জলপাইগুড়ি-চালহাটি রোড। বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে গোটা এলাকা। পরিস্থিতি সামলাতে ঘটনাস্থলে প্রশাসনের আধিকারিকরা। (সুরজিৎ দে)
রিমলের প্রভাব উত্তরেও, জলপাইগুড়িতে গভীর রাতে ভারী বৃষ্টি সঙ্গে ঝড়ো হাওয়া, বিদ্যুৎহীন গোটা গ্রাম। বুধবার সকাল থেকে মেঘলা আকাশ।মঙ্গলবার গভীর রাতে বিশাল আকৃতির গাছ পড়ে বন্ধ হল জলপাইগুড়ি-চালহাটি রোড। বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে গোটা এলাকা। পরিস্থিতি সামলাতে ঘটনাস্থলে প্রশাসনের আধিকারিকরা। (সুরজিৎ দে)
গতকালের রাতে ঝড়ে বন্ধ হল জলপাইগুড়ি চালহাটি রোড। জানা গিয়েছে এই দিন ঝড়ের তাণ্ডবে বেশ কয়েকটি বড় আকৃতির গাছ জলপাইগুড়ি চালহাটি দেবনগর সংলগ্ন এলাকায় পড়ে গিয়েছে। বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ার কারণে বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে এই এলাকার বাসিন্দারা বলে জানা যায় । রাস্তায় চলাচল একেবারেই বন্ধ হয়ে গেছে।
গতকালের রাতে ঝড়ে বন্ধ হল জলপাইগুড়ি চালহাটি রোড। জানা গিয়েছে এই দিন ঝড়ের তাণ্ডবে বেশ কয়েকটি বড় আকৃতির গাছ জলপাইগুড়ি চালহাটি দেবনগর সংলগ্ন এলাকায় পড়ে গিয়েছে। বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ার কারণে বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে এই এলাকার বাসিন্দারা বলে জানা যায় । রাস্তায় চলাচল একেবারেই বন্ধ হয়ে গেছে।
যদিও ইতিমধ্যে বনদফতররের কর্মীরা এসে গাছ কাটার কাজে হাত লাগায়। তবে মানুষের কোন ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার খবর নেই। তিস্তা সংলগ্ন এলাকায় জল বাড়ায় সচেতনতা মাইকিং। তিস্তার জল বেড়ে বন্যা পরিস্থিতি জলপাইগুড়ি নাথুয়াচার দাসপাড়া হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির এলাকায়।
যদিও ইতিমধ্যে বনদফতররের কর্মীরা এসে গাছ কাটার কাজে হাত লাগায়। তবে মানুষের কোন ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার খবর নেই। তিস্তা সংলগ্ন এলাকায় জল বাড়ায় সচেতনতা মাইকিং। তিস্তার জল বেড়ে বন্যা পরিস্থিতি জলপাইগুড়ি নাথুয়াচার দাসপাড়া হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির এলাকায়।
কালী ঝোরা এবং গজলডোবা অবস্থিত তিস্তা ব্যারাজ কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গিয়েছে এখন পর্যন্ত কালীঝোরা থেকে দু হাজার এবং গজলডোবা ব্যারাজ থেকে এক হাজার সাতশো কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে, যার ফলে তিস্তা নদীর অববাহিকায় জলস্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে, ইতিমধ্যেই জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের খড়িয়া অঞ্চলে নদীর পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলোতে বসবাসকারী জনগণের উদ্দেশ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে তিস্তা নদী থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে বলা হচ্ছে মাইকে প্রচারের মাধ্যমে।
কালী ঝোরা এবং গজলডোবা অবস্থিত তিস্তা ব্যারাজ কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গিয়েছে এখন পর্যন্ত কালীঝোরা থেকে দু হাজার এবং গজলডোবা ব্যারাজ থেকে এক হাজার সাতশো কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে, যার ফলে তিস্তা নদীর অববাহিকায় জলস্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে, ইতিমধ্যেই জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের খড়িয়া অঞ্চলে নদীর পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলোতে বসবাসকারী জনগণের উদ্দেশ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে তিস্তা নদী থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে বলা হচ্ছে মাইকে প্রচারের মাধ্যমে।
উত্তর সিকিমে ভারী বৃষ্টির জেরে ফুঁসছে তিস্তা নদী। সারারাত বৃষ্টির জেরে জলপাইগুড়ি জেলার মাল মহকুমার বাগড়াকোট গ্রাম পঞ্চায়েতের তিস্তাপাড় সংলগ্ন টোটগাঁও গ্রামে ইতিমধ্যে ঢুকতে শুরু করেছে তিস্তার জল রীতিমতো আতঙ্কিত গ্রামবাসীরা।
উত্তর সিকিমে ভারী বৃষ্টির জেরে ফুঁসছে তিস্তা নদী। সারারাত বৃষ্টির জেরে জলপাইগুড়ি জেলার মাল মহকুমার বাগড়াকোট গ্রাম পঞ্চায়েতের তিস্তাপাড় সংলগ্ন টোটগাঁও গ্রামে ইতিমধ্যে ঢুকতে শুরু করেছে তিস্তার জল রীতিমতো আতঙ্কিত গ্রামবাসীরা।

Cyclone Remal Effect: প্রতিশ্রুতিই সার! বছর বছর ঘূর্ণিঝড়ে বিপন্ন সুন্দরবন, তবু হয় না পাকা বাঁধ

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: আয়লা, ইয়াশ, আমফান, ফণী’র পর রিমল। একের পর ঘূর্ণিঝড় আসে আর সুন্দরবন বিধ্বস্ত হয়। আবার সময় বয়ে চলে যায়। তবুও বাঁধ মেরামত হয় না। ফলে ঘূর্ণিঝড়ের দাপট এবং নদী ও সমুদ্রের নোনা জল চাষের জমিতে ঢুকে সর্বশান্ত হয় এখানকার দরিদ্র মানুষগুলো। সেইসঙ্গে বাঁধ ভেঙে জল ঢুকে গরিব মানুষগুলো মাটির বাড়ি ভাসিয়ে নিয়ে চলে যায়।

আয়লায় বাঁধ ভেঙে জল ঢুকেছিল গ্রামে। বহু মানুষের সঙ্গে ভেসে গিয়েছিল তাঁদের বাড়িঘরও। সবকিছু সামলে যখন একটু থিতু হয়েছেন তখনই আমফান, ইয়াসের মত ঝড় আবার আছড়ে পড়ে সুন্দরবনের উপর। ইয়াসে বাঁধ ভেঙে আবার সব ভেসে যায়। ভাগ্যিস দিনের বেলায় বাঁধ ভেঙেছিল, না হলে কী যে হত! তারপরে আবার এই রিমলের তাণ্ডব। আবারও ভয়াবহ ক্ষতির মুখে সুন্দরবনের মানুষ।

আরও পড়ুন: ওভারটেকের বলি! বৃষ্টিভেজা রাস্তায় ভয়াবহ পরিণতি

পর্যটন মরশুমে সুন্দরবনের এই সমস্ত এলাকায় পর্যটকদের আনাগোনা যথেষ্ট বাড়ে। ছোটখাটো ব্যবসা, হোটেলের কাজ করেই জীবনযাপন করেন এখানকার মানুষজন। কারণ এর বাইরে রোজগারের অন্য সুযোগও তেমন একটা নেই। এখানকার বহু চাষের জমি ইতিমধ্যেই নদীগর্ভে তলিয়ে গিয়েছে। ফলে অন্য কোথাও গিয়ে ঘর বাঁধার রসদও নেই তাঁদের। যদি ওই অসহায় মানুষগুলো আমার আপনার মতই ভোটার। প্রতিটা নির্বাচনের আগে নেতারা তাদের বাঁধ সরানোর প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু ভোট মিটে গেলে সুন্দরবনবাসী যে তিমিরে ছিল সেখানেই থাকে। কাজের কাজ কিছুই হয় না। তাই বছর বছর একটা করে ঘূর্ণিঝড় আসে আর সুন্দরবনকে আরও কিছুটা বিপন্ন করে দিয়ে চলে যায়।

বাম শাসনকালে আয়লার পর সুন্দরবনে কংক্রিটের নদীবাঁধ তৈরির জন্য কেন্দ্রীয় সরকার ৫০৩২ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছিল। কাজও শুরু হয়েছিল অনেক জায়গায়। কিন্তু ২০১১ সালে বামেদের বিদায়ের পর সেই কাজ কার্যত থমকে যায়। তৃণমূলও বাঁধের কাজ শুরু করেছিল। বহু জায়গায় বাঁধ তৈরির জন্য জমিও অধিগ্রহন হয়। কিন্তু মাত্র ১ হাজার কোটি টাকার মত কাজ করার পর বাকি কাজ করার কোন‌ও উদ্যোগই নেওয়া হয়নি বলে রাজ্য প্রশাসনের দিকে অভিযোগের আঙুল উঠেছে। তাই প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা কেন্দ্রে ফেরৎ চলে যায়।

এই প্রসঙ্গে রাজ্যের প্রাক্তন সেচমন্ত্রী সুভাষ নস্করের দাবি, তৃণমূল সরকারের উদাসীনতার কারণেই আজও ভুগতে হচ্ছে সুন্দরবনের মানুষকে। এলাকার তৃণমূল নেতা তথা জেলা পরিষদের উপাধক্ষ্য বলেন বহু জায়গায় সরকার কংক্রিটের বাঁধ তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যে যে এলাকায় বাঁধের খারাপ অবস্থা রয়েছে সেগুলিকে গুরুত্ব দিয়ে বাঁধের কাজ করা হচ্ছে। কেন্দ্র ১০০ দিনের কাজের টাকা বন্ধ করে দেওয়ায় সুন্দরবনের নদীবাঁধের কাজ কিছুটা হলেও থমকে গিয়েছে। পঞ্চায়েতগুলি ১০০ দিনের কাজের টাকায় বাঁধের সংস্কারের কাজ করে, সেটা ব্যহত হচ্ছে।

কেন কংক্রিটের বাঁধ হল না তা নিয়ে সুন্দরবনে লোকসভা ভোটের আগে রাজনৈতিক তর্জা জমে উঠেছে। কিন্তু এখানকার অসহায় মানুষগুলো রিমলের দাপট কমতেই নিজেদের উদ্যোগে নেমে পড়েছেন বাঁধ সারাতে।

সুমন সাহা

Cyclone Remal: প্রবল ঝড়-বৃষ্টি, হাতের সামনে এই ক’টা জিনিস বাঁচাবে আপনাকে, সতর্ক থাকার টিপস

জেলা জুড়ে বেশ কিছুদিন ধরেই চলছে বৃষ্টি। গ্রীষ্মের এই সময় প্রায়ই ঝড় বৃষ্টি হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে বৃষ্টি হলেও কাজ তো আর থেমে থাকে না। বৃষ্টির মধ্যে ও বাড়ি থেকে বের হতে হচ্ছে । আবার দেখা যাচ্ছে বৃষ্টির মধ্যেই যত দুর্ঘটনা ঘটতে। (পিয়া গুপ্তা)
জেলা জুড়ে বেশ কিছুদিন ধরেই চলছে বৃষ্টি। গ্রীষ্মের এই সময় প্রায়ই ঝড় বৃষ্টি হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে বৃষ্টি হলেও কাজ তো আর থেমে থাকে না। বৃষ্টির মধ্যে ও বাড়ি থেকে বের হতে হচ্ছে । আবার দেখা যাচ্ছে বৃষ্টির মধ্যেই যত দুর্ঘটনা ঘটতে। (পিয়া গুপ্তা)
এই বৃষ্টির মধ্যে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে কীকরবেন?এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার চিন্ময় দেবগুপ্ত জানান, প্রবল বৃষ্টিতে নিরাপদে থাকতে গেলে কিছু বিষয়গুলি মাথায় রাখতে হবে।
এই বৃষ্টির মধ্যে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে কীকরবেন?এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার চিন্ময় দেবগুপ্ত জানান, প্রবল বৃষ্টিতে নিরাপদে থাকতে গেলে কিছু বিষয়গুলি মাথায় রাখতে হবে।
১) প্রথমেই বৃষ্টির সময় যদি বাড়ির বাইরে থাকেন সেক্ষেত্রে রাস্তায় কিংবা খোলা কোন জায়গায় কখনওই থাকা যাবে না প্রয়োজনে নিকটবর্তী কোন নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিন।২) বৃষ্টিপাত বা ঝড় হলেগাড়ি চালাবেন না। এই সময় রাস্তার পাশে নিরাপদ জায়গা দেখে গাড়ি থামিয়ে সেখানে আশ্রয় নিন আর অবশ্যই গাড়ির হেডলাইট জ্বালিয়ে রাখুন।।
১) প্রথমেই বৃষ্টির সময় যদি বাড়ির বাইরে থাকেন সেক্ষেত্রে রাস্তায় কিংবা খোলা কোন জায়গায় কখনওই থাকা যাবে না প্রয়োজনে নিকটবর্তী কোন নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিন।
২) বৃষ্টিপাত বা ঝড় হলেগাড়ি চালাবেন না। এই সময় রাস্তার পাশে নিরাপদ জায়গা দেখে গাড়ি থামিয়ে সেখানে আশ্রয় নিন আর অবশ্যই গাড়ির হেডলাইট জ্বালিয়ে রাখুন।।
৩) রাস্তায় এই ঝড় বৃষ্টির সময় প্রায়শই খোলা বিদ্যুতের তার পড়ে থাকতে দেখা যায়। সেই তার যদি জলের স্পর্শে থাকে তাহলে সেই জল থেকেও সাবধান। সম্ভব হলে প্রশাসনকে জানান। ৪) এছাড়া বৃষ্টির সময় ভুলেও কখনওগাছের আশেপাশে আশ্রয় নেবেন না। কারণ এই সময় গাছের ডাল ভেঙে পড়ে ও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। ৫) বৃষ্টির সময় ঘরে বিদ্যুৎ চলে গেলে টর্চ লাইট বা আলোর বিকল্প রাখুন। ৬) এছাড়া সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হল এই বৃষ্টির সময় ভুলেও ফোন চার্জে বসিয়ে রাখবেন না। এছাড়া প্রয়োজন ছাড়া কারওসঙ্গে যোগাযোগ করবেন না।
৩) রাস্তায় এই ঝড় বৃষ্টির সময় প্রায়শই খোলা বিদ্যুতের তার পড়ে থাকতে দেখা যায়। সেই তার যদি জলের স্পর্শে থাকে তাহলে সেই জল থেকেও সাবধান। সম্ভব হলে প্রশাসনকে জানান।
৪) এছাড়া বৃষ্টির সময় ভুলেও কখনওগাছের আশেপাশে আশ্রয় নেবেন না। কারণ এই সময় গাছের ডাল ভেঙে পড়ে ও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
৫) বৃষ্টির সময় ঘরে বিদ্যুৎ চলে গেলে টর্চ লাইট বা আলোর বিকল্প রাখুন।
৬) এছাড়া সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হল এই বৃষ্টির সময় ভুলেও ফোন চার্জে বসিয়ে রাখবেন না। এছাড়া প্রয়োজন ছাড়া কারওসঙ্গে যোগাযোগ করবেন না।
এই কিছু কিছু বিষয়মেনে চলতে হবে বৃষ্টির সময় তাহলেই নিরাপদে থাকবেন।
এই কিছু কিছু বিষয়মেনে চলতে হবে বৃষ্টির সময় তাহলেই নিরাপদে থাকবেন।

Cyclone Remal : রিমলের জেরে বন্ধ শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার লোকাল ট্রেন, সপ্তাহের প্রথম দিনে সমস্যা নিত্যযাত্রীদের

সুন্দরবনের একাধিক এলাকায় তাণ্ডবলীলা চালাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় রিমল। রিমলের কারণে রবিবার রাত থেকে সোমবার পর্যন্ত শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার বেশ কিছু লোকাল ট্রেন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। রেল কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তে সমস্যার মধ্যে পড়েছে নিত্যযাত্রীরা। (সুমন সাহা)
সুন্দরবনের একাধিক এলাকায় তাণ্ডবলীলা চালাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় রিমল। রিমলের কারণে রবিবার রাত থেকে সোমবার পর্যন্ত শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার বেশ কিছু লোকাল ট্রেন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। রেল কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তে সমস্যার মধ্যে পড়েছে নিত্যযাত্রীরা। (সুমন সাহা)
রবিবার রাত্রি ১১টা থেকে শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার বিভিন্ন লোকাল ট্রেন বন্ধ হয়ে যায়। ট্রেন বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে ট্রেনেই আটকে পড়ে যাত্রীরা। ট্রেনের মধ্যেই রাত কাটান নিত্যযাত্রীরা৷ এরপর সোমবার সকালে ছটার সময় লোকাল ট্রেন পরিষেবা করার কথা থাকলেও ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ৯টা পর্যন্ত শিয়ালদাহর দক্ষিণ শাখার বিভিন্ন স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকে বেশ কিছু লোকাল ট্রেন।
রবিবার রাত্রি ১১টা থেকে শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার বিভিন্ন লোকাল ট্রেন বন্ধ হয়ে যায়। ট্রেন বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে ট্রেনেই আটকে পড়ে যাত্রীরা। ট্রেনের মধ্যেই রাত কাটান নিত্যযাত্রীরা৷ এরপর সোমবার সকালে ছটার সময় লোকাল ট্রেন পরিষেবা করার কথা থাকলেও ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ৯টা পর্যন্ত শিয়ালদাহর দক্ষিণ শাখার বিভিন্ন স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকে বেশ কিছু লোকাল ট্রেন।
সপ্তাহের প্রথম দিনে ট্রেন পরিষেবা বিঘ্নিত থাকার কারণে সমস্যার মধ্যে পড়েছে নিত্যযাত্রীরা। টানা বৃষ্টির মধ্যে শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার বেশ কিছু রেলস্টেশনে ভিড় জমিয়েছে রেল যাত্রীরা। কখন ট্রেন পরিষেবা স্বাভাবিক হবে সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছে রেলযাত্রীরা।
সপ্তাহের প্রথম দিনে ট্রেন পরিষেবা বিঘ্নিত থাকার কারণে সমস্যার মধ্যে পড়েছে নিত্যযাত্রীরা। টানা বৃষ্টির মধ্যে শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার বেশ কিছু রেলস্টেশনে ভিড় জমিয়েছে রেল যাত্রীরা। কখন ট্রেন পরিষেবা স্বাভাবিক হবে সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছে রেলযাত্রীরা।
অনেকেই আবার ঘুর পথে নিজেদের গন্তব্যস্থলে পৌঁছানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় রিমলের কারণে রাস্তায় প্রায় যানবাহন নেই বললেই চলে। কলকাতা সহ সুন্দরবনের একাধিক উপকূল তীরবর্তী এলাকায় টানা বৃষ্টির জেরে জলমগ্ন হয়েছে এলাকা।
অনেকেই আবার ঘুর পথে নিজেদের গন্তব্যস্থলে পৌঁছানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় রিমলের কারণে রাস্তায় প্রায় যানবাহন নেই বললেই চলে। কলকাতা সহ সুন্দরবনের একাধিক উপকূল তীরবর্তী এলাকায় টানা বৃষ্টির জেরে জলমগ্ন হয়েছে এলাকা।
জলমগ্ন থাকার কারণে সমস্যার মধ্যে পড়েছে এলাকাবাসীরা। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় ব্লক প্রশাসনের আধিকারিকেরা কাজ চালাচ্ছে।
জলমগ্ন থাকার কারণে সমস্যার মধ্যে পড়েছে এলাকাবাসীরা। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় ব্লক প্রশাসনের আধিকারিকেরা কাজ চালাচ্ছে।