Tag Archives: smartphone

অপেক্ষার অবসান, প্রকাশ্যে এল Nothing Phone 2a স্মার্টফোনের লঞ্চের তারিখ! কেমন হতে পারে দাম?

অবশেষে জানা গেল Nothing Phone 2a স্মার্টফোনের লঞ্চের সঠিক সময়। জানা গিয়েছে যে, নতুন Nothing Phone-এর মডেল এই মাসে লঞ্চ করা হবে না। অনেক দিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল যে, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে লঞ্চ করা হতে পারে Nothing Phone 2a ফোন। কিন্তু সেটি যে গুজব ছিল, এখন তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে।

আগামী ৫ মার্চ একটি বিশ্বব্যাপী ইভেন্টে Nothing Phone 2a-র লঞ্চ ঘোষণা করা হতে চলেছে, যা ভারতে আগ্রহী ক্রেতাদের আগ্রহ আরও বাড়াতে চলেছে। Nothing এখনও পর্যন্ত দু’টি ফোন লঞ্চ করেছে এবং তাদের দু’টিই প্রিমিয়াম সেগমেন্টকে পূরণ করে। অর্থাৎ Nothing তাদের নতুন Nothing Phone 2a ব্র্যান্ডের জন্য বেশ কিছু পরিবর্তন করতে পারে। কারণ এটি তাদের ফোনের বিক্রি আরও বাড়িয়ে দিতে পারে এবং গ্রাহকদের মধ্যে উৎসাহ তৈরি করতে পারে।

আরও পড়ুন: ১০‍%, ৩০% নাকি ৫০%, ফোন কখন চার্জে বসানো উচিত? এই ভুলেই বারোটা বাজছে ব‍্যাটারির

Nothing Phone 2a লঞ্চের তারিখ:
Nothing Phone 2a লঞ্চের তারিখ ৫ মার্চ এবং ইভেন্টটি একই দিনে বিশ্বব্যাপী বিকাল ৫টায় শুরু হবে। Nothing Phone 2a একমাত্র পণ্য হতে পারে, যা কোম্পানির বিশ্বব্যাপী ইভেন্টে উন্মোচন করা হবে। আমরা আশা করি যে, এই মাসের শেষের দিকে মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস ২০২৪-এ ব্র্যান্ডটি তাদের আসন্ন ফোন সম্পর্কে কথা বলবে।

Nothing Phone 2a-র প্রত্যাশিত ফিচার এবং দাম:
ফাঁস হওয়া কয়েকটি তথ্য ইঙ্গিত দিয়েছে যে, Nothing Phone 2a-র Glyph লাইটগুলি ব্যবহার করা হতে পারে। আগের ফোনের মতোই Nothing Phone 2a-র এক জায়গাতেই ব্যবহার করা হতে পারে এই লাইট।

জানা গিয়েছে যে, Nothing Phone 2a-তে Nothing OS সংস্করণ থাকবে, যা এটিকে একটি নির্ভরযোগ্য সফ্টওয়্যার বিকল্প করে তোলে। খরচ কম রাখতে এবং সম্ভবত ফোন তৈরির উপকরণগুলি পরিবর্তন করতে মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি চিপসেট ব্যবহার করা হতে পারে এই Nothing Phone 2a-তে।

জানা গিয়েছে যে, Nothing Phone 2a-তে একটি ৫০ মেগাপিক্সেল সেন্সর-সহ একটি ডুয়াল রিয়ার ক্যামেরা সিস্টেম ব্যবহার করা হতে পারে। ৪৫W বা তার বেশি গতির জন্য সমর্থন-সহ একটি বড় আকারের ব্যাটারি প্যাক করার আশা করা হচ্ছে। ভারতে Nothing Phone 2a-র দাম ৩০,০০০ টাকার কম প্রারম্ভিক মূল্যের ইঙ্গিত দেয়। কিন্তু Nothing কোম্পানি ভারতে তাদের Nothing Phone 2a-র দাম কত রাখতে পারে, সেই বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি।

Bengali News: স্মার্টফোন না থাকলে এক্স-রে হবে না! সরকারি হাসপাতালে আজব ‘বিধান’

জলপাইগুড়ি: স্মার্টফোন থাকলে তবেই হাসপাতালে পাওয়া যাবে এক্সরে পরিষেবা! ডিজিটাল যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে পারলে তবেই পাওয়া যাবে চিকিৎসা পরিষেবা, নাহলে এক্সরে না করেই বাড়ি ফিরতে হবে রোগীদের। এমনই তুঘলকি নিয়ম চালু হয়েছে জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। আর যার জেলে বিপাকে পড়ছেন বহু গরিব ঘরের রোগীরা।

আরও পড়ুন: স্বামীর ক্যান্সারের চিকিৎসা করতে গিয়ে হয়েছেন সফল কুল চাষি, অবসরে গিটার’ও বাজান কঙ্কনা!

জলপাইগুড়ি মেডিকেল কলেজের অধীন এই সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালটি। সেখানকার এক্স-রে পরিষেবা নিয়ে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলেছেন রোগীরা। তাঁদের দাবি, স্মার্টফোন না থাকলে এক্স-রে প্লেট দেওয়া হচ্ছে না। ফলে দূর দূরান্ত থেকে এসে চরম হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে রোগী ও তাঁদের পরিজনদের। এই অসুবিধার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন জলপাইগুড়ি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের দায়িত্বে থাকা অর্থপেডিক সার্জেন ডাক্তার দেবব্রত সোম।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রোগী এবং রোগীর আত্মীয় পরিজনদের অভিযোগ, সাতসকালে এসে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট কেটে ডাক্তার দেখাতে হয়। তারপর এক্স-রে এর জন্য যেতে হচ্ছে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরে জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালে। এখানেই ভোগান্তির শেষ নয়। সুপার স্পেশালিটিতেও এক্স-রে করার সুযোগ রয়েছে, তবে সেটি স্মার্টফোন থাকলে তবেই করা সম্ভব। রোগীদের অভিযোগ প্রসঙ্গে জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের এক্স-রে বিভাগ থেকে জানানো হয়েছে, স্মার্টফোন থাকলে তবে এখানে এক্স-রে এর প্লেটের ছবি পাওয়া যাবে। ময়নাগুড়ির ভোটপট্টি এলাকা থেকে আগত রোগী আমিরুল হকের অভিযোগ, ডাক্তার দেখানোর পর এক্স-রে করতে বলেন। কিন্তু স্মার্টফোন না থাকায় তা করা সম্ভব হয়নি। প্রযুক্তির দোহাই দিয়ে রোগীদের আর কতদিন এমন হয়রানির শিকার হতে হবে সেই প্রশ্ন উঠছে।

সুরজিৎ দে

Phone Charging: ১০‍%, ৩০% নাকি ৫০%, ফোন কখন চার্জে বসানো উচিত? এই ভুলেই বারোটা বাজছে ব‍্যাটারির

কখন ফোন চার্জ দিতে হবে, সেই বিষয়টা নিয়ে বেশিরভাগ মানুষের মধ্যেই বিভ্রান্তি রয়েছে। অনেকেই ঘন ঘন ফোন চার্জে বসান। তবে সেটা কিন্তু একেবারেই ভুল। আসলে মোবাইলের ব্যাটারি কম থাকলে ফোনের উন্নত ফিচার ব্যবহার কী ভাবে সম্ভব?

কখন ফোন চার্জ দিতে হবে, সেই বিষয়টা নিয়ে বেশিরভাগ মানুষের মধ্যেই বিভ্রান্তি রয়েছে। অনেকেই ঘন ঘন ফোন চার্জে বসান। তবে সেটা কিন্তু একেবারেই ভুল। আসলে মোবাইলের ব্যাটারি কম থাকলে ফোনের উন্নত ফিচার ব্যবহার কী ভাবে সম্ভব?
আজকাল ফোনের প্রয়োজনীয়তা এতটাই বেড়েছে যে, ব্যবহারকারীরা চান না, ফোনের চার্জ ফুরিয়ে যাক। আর সেই কারণে বহু মানুষ বারবার ফোন চার্জে বসাতে থাকেন। যেটা একেবারেই ঠিক নয়। তাহলে কত শতাংশ চার্জ থাকাকালীন ফোন চার্জে বসানো উচিত? সেটাই বিশদে জেনে নেওয়া যাক।
আজকাল ফোনের প্রয়োজনীয়তা এতটাই বেড়েছে যে, ব্যবহারকারীরা চান না, ফোনের চার্জ ফুরিয়ে যাক। আর সেই কারণে বহু মানুষ বারবার ফোন চার্জে বসাতে থাকেন। যেটা একেবারেই ঠিক নয়। তাহলে কত শতাংশ চার্জ থাকাকালীন ফোন চার্জে বসানো উচিত? সেটাই বিশদে জেনে নেওয়া যাক।
আসলে ফোনের ব্যাটারি হেলথ বজায় রাখার সবথেকে ভাল উপায় হল, ফোনের চার্জ ২০ শতাংশ থাকাকালীন তা চার্জে বসানো উচিত। এরপর সেটা ৮০-৯০ শতাংশ পর্যন্ত চার্জ দিয়ে নিতে হবে।
আসলে ফোনের ব্যাটারি হেলথ বজায় রাখার সবথেকে ভাল উপায় হল, ফোনের চার্জ ২০ শতাংশ থাকাকালীন তা চার্জে বসানো উচিত। এরপর সেটা ৮০-৯০ শতাংশ পর্যন্ত চার্জ দিয়ে নিতে হবে।
যাঁদের ফোনের ফাস্ট চার্জিং ফিচার রয়েছে, তাঁদের জন্য বিষয়টা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ০ শতাংশ থেকে চার্জ করলে ব্যাটারি খুবই গরম হয়ে যায়। আবার ৮০ শতাংশের উপরে থাকাকালীন চার্জে বসালে ফোনের ফাস্ট চার্জিং কম কার্যকর হয়ে যায়।
যাঁদের ফোনের ফাস্ট চার্জিং ফিচার রয়েছে, তাঁদের জন্য বিষয়টা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ০ শতাংশ থেকে চার্জ করলে ব্যাটারি খুবই গরম হয়ে যায়। আবার ৮০ শতাংশের উপরে থাকাকালীন চার্জে বসালে ফোনের ফাস্ট চার্জিং কম কার্যকর হয়ে যায়।
যদিও ব্যাটারির ওভার চার্জিংয়ের কোনও ঝুঁকি থাকে না। মনে করা হয় যে, আজকাল ব্যাটারি হেলথের জন্য ফোনে একাধিক বিল্ট-ইন ফিচার থাকে। ফোনের চার্জ ০ শতাংশে চলে যাওয়ার আগেই তা বন্ধ করে দেওয়া ভাল।আবার ধরা যাক, কারওর দীর্ঘ সময় ধরে ফোন ব্যবহার না করার পরিকল্পনা রয়েছে।
যদিও ব্যাটারির ওভার চার্জিংয়ের কোনও ঝুঁকি থাকে না। মনে করা হয় যে, আজকাল ব্যাটারি হেলথের জন্য ফোনে একাধিক বিল্ট-ইন ফিচার থাকে।
ফোনের চার্জ ০ শতাংশে চলে যাওয়ার আগেই তা বন্ধ করে দেওয়া ভাল।আবার ধরা যাক, কারওর দীর্ঘ সময় ধরে ফোন ব্যবহার না করার পরিকল্পনা রয়েছে।
ফোনের চার্জ ০ শতাংশে চলে যাওয়ার আগেই তা বন্ধ করে দেওয়া ভাল।আবার ধরা যাক, কারওর দীর্ঘ সময় ধরে ফোন ব্যবহার না করার পরিকল্পনা রয়েছে।
সেক্ষেত্রে অর্ধেক চার্জ করাটাই সবথেকে ভাল বিকল্প। অ্যাপলের পরামর্শ, প্রতি ৬ মাসে অন্তত ১ বার ফোন চালু করতে হবে। আর ৫০ শতাংশ পর্যন্ত চার্জ দিতে হবে। এর পাশাপাশি ক্ষতি এড়ানোর জন্য মোবাইল ফোনের ব্যাটারি ঠান্ডা এবং শুষ্ক জায়গায় রাখতে হবে।
সেক্ষেত্রে অর্ধেক চার্জ করাটাই সবথেকে ভাল বিকল্প। অ্যাপলের পরামর্শ, প্রতি ৬ মাসে অন্তত ১ বার ফোন চালু করতে হবে।
আর ৫০ শতাংশ পর্যন্ত চার্জ দিতে হবে। এর পাশাপাশি ক্ষতি এড়ানোর জন্য মোবাইল ফোনের ব্যাটারি ঠান্ডা এবং শুষ্ক জায়গায় রাখতে হবে।
আর ৫০ শতাংশ পর্যন্ত চার্জ দিতে হবে। এর পাশাপাশি ক্ষতি এড়ানোর জন্য মোবাইল ফোনের ব্যাটারি ঠান্ডা এবং শুষ্ক জায়গায় রাখতে হবে।

Smartphone Expiry Date: ফোনের এক্সপায়ারি ডেট কোথায় লেখা থাকে জানেন? স্মার্টফোনের আয়ু কত? ৯০ শতাংশ মানুষ ভুল জানেন

যে কোনও জিনিসের মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ থাকে। মেয়াদ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পণ্যগুলি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। মানে সেই জিনিসের জীবন শেষ। কিন্তু কেউ কি জানেন, যে স্মার্টফোনটি তিনি ব্যবহার করছেন, তার মেয়াদ কত এবং সেটা কোথায় লেখা আছে বা কতদিন ব্যবহার করা যাবে? photo source collected
যে কোনও জিনিসের মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ থাকে। মেয়াদ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পণ্যগুলি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। মানে সেই জিনিসের জীবন শেষ। কিন্তু কেউ কি জানেন, যে স্মার্টফোনটি তিনি ব্যবহার করছেন, তার মেয়াদ কত এবং সেটা কোথায় লেখা আছে বা কতদিন ব্যবহার করা যাবে? photo source collected
স্মার্টফোন আজ আমাদের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। আজ স্মার্টফোনগুলি শুধুমাত্র কল করার জন্য নয়, ফটো শেয়ার করা, খাবার অর্ডার করা এবং টিকিট বুক করার জন্যও ব্যবহৃত হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, স্মার্টফোনটি কত দিন পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে এবং কখন এটির মেয়াদ শেষ হবে তা অবশ্যই জানতে হবে।photo source collected
স্মার্টফোন আজ আমাদের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। আজ স্মার্টফোনগুলি শুধুমাত্র কল করার জন্য নয়, ফটো শেয়ার করা, খাবার অর্ডার করা এবং টিকিট বুক করার জন্যও ব্যবহৃত হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, স্মার্টফোনটি কত দিন পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে এবং কখন এটির মেয়াদ শেষ হবে তা অবশ্যই জানতে হবে।photo source collected
স্মার্টফোনের মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ কত? স্মার্টফোন একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস, অন্য যে কোনও ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মতোই এর ব্যাটারিতে রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় যা কিছু সময় পর শেষ হয়ে যায়। আজকাল স্মার্টফোনে ফিক্সড ব্যাটারি আসে, ব্যাটারি নষ্ট হয়ে গেলে তা রিপ্লেস করা যায় না। ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর মানুষ তাদের স্মার্টফোন ফেলে দেয়।photo source collected
স্মার্টফোনের মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ কত? স্মার্টফোন একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস, অন্য যে কোনও ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মতোই এর ব্যাটারিতে রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় যা কিছু সময় পর শেষ হয়ে যায়। আজকাল স্মার্টফোনে ফিক্সড ব্যাটারি আসে, ব্যাটারি নষ্ট হয়ে গেলে তা রিপ্লেস করা যায় না। ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর মানুষ তাদের স্মার্টফোন ফেলে দেয়।photo source collected
একটি স্মার্টফোন যত বছরই ব্যবহার করুন না কেন, এর মেয়াদ শেষ হয় না। আসলে, স্মার্টফোনের কোনও নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ নেই। কিন্তু এমন কিছু কারণ রয়েছে যার কারণে একদিনের জন্যও সঠিকভাবে ব্যবহার না করলেও স্মার্টফোন নষ্ট হয়ে যায়। যতক্ষণ পর্যন্ত স্মার্টফোনের কোনও বড় ত্রুটি না থাকে, ততক্ষণ এটি কাজ করতে থাকে। এই সমস্যাটি ব্যাটারি, সার্কিট বোর্ড বা তারের সঙ্গে হতে পারে।photo source collected
একটি স্মার্টফোন যত বছরই ব্যবহার করুন না কেন, এর মেয়াদ শেষ হয় না। আসলে, স্মার্টফোনের কোনও নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ নেই। কিন্তু এমন কিছু কারণ রয়েছে যার কারণে একদিনের জন্যও সঠিকভাবে ব্যবহার না করলেও স্মার্টফোন নষ্ট হয়ে যায়। যতক্ষণ পর্যন্ত স্মার্টফোনের কোনও বড় ত্রুটি না থাকে, ততক্ষণ এটি কাজ করতে থাকে। এই সমস্যাটি ব্যাটারি, সার্কিট বোর্ড বা তারের সঙ্গে হতে পারে।photo source collected
একটি স্মার্টফোনের জীবন মেয়াদ- বাজারে উপলব্ধ একটি ভাল ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন বছরের পর বছর কাজ করবে। স্মার্টফোনে এই ধরনের চিপ এবং যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হয় যা দীর্ঘ সময় ধরে চলে, যদি কেউ ফোনটি যত্ন সহকারে ব্যবহার করেন। অনেক ফোন কোনও সমস্যা ছাড়াই ৮-১০ বছর ধরে চলে। হ্যাঁ, মাঝে মাঝে এর ব্যাটারি পরিবর্তন করতে হতে পারে।photo source collected
একটি স্মার্টফোনের জীবন মেয়াদ- বাজারে উপলব্ধ একটি ভাল ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন বছরের পর বছর কাজ করবে। স্মার্টফোনে এই ধরনের চিপ এবং যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হয় যা দীর্ঘ সময় ধরে চলে, যদি কেউ ফোনটি যত্ন সহকারে ব্যবহার করেন। অনেক ফোন কোনও সমস্যা ছাড়াই ৮-১০ বছর ধরে চলে। হ্যাঁ, মাঝে মাঝে এর ব্যাটারি পরিবর্তন করতে হতে পারে।photo source collected
ফোনের সফ্টওয়্যার - বর্তমানে স্মার্টফোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বেশ চতুর হয়ে উঠেছে। বেশিরভাগ কোম্পানি ২-৩ বছর পর স্মার্টফোনে সফটওয়্যার আপডেট দেওয়া বন্ধ করে দেয়। যার কারণে পুরনো স্মার্টফোন ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে এবং স্মার্টফোন পরিবর্তন করতে হয়। photo source collected
ফোনের সফ্টওয়্যার – বর্তমানে স্মার্টফোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বেশ চতুর হয়ে উঠেছে। বেশিরভাগ কোম্পানি ২-৩ বছর পর স্মার্টফোনে সফটওয়্যার আপডেট দেওয়া বন্ধ করে দেয়। যার কারণে পুরনো স্মার্টফোন ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে এবং স্মার্টফোন পরিবর্তন করতে হয়। photo source collected
কোম্পানিগুলোও দুই-তিন বছর পর আনুষঙ্গিক পার্টস তৈরি বন্ধ করে দেয়। যার কারণে মেরামতের সময় যন্ত্রাংশ পাওয়া যায় না। কোম্পানিগুলি এমন করে, যাতে লোকেরা নতুন স্মার্টফোন কেনে এবং তাদের ব্যবসা চলতে থাকে।photo source collected
কোম্পানিগুলোও দুই-তিন বছর পর আনুষঙ্গিক পার্টস তৈরি বন্ধ করে দেয়। যার কারণে মেরামতের সময় যন্ত্রাংশ পাওয়া যায় না। কোম্পানিগুলি এমন করে, যাতে লোকেরা নতুন স্মার্টফোন কেনে এবং তাদের ব্যবসা চলতে থাকে।photo source collected

১০১ টাকা এবং ২৫১ টাকার এয়ারফাইবার বুস্টার প্ল্যান ঘোষণা করেছে Jio! দেখুন সমস্ত খুঁটিনাটি

Reliance Jio, ভারতের অন্যতম বৃহত্তম টেলিকম নেটওয়ার্ক সম্প্রতি কোম্পানির ৫জি চালিত ওয়্যারলেস ইন্টারনেট পরিষেবা AirFiber-এর জন্য দুটি নতুন বুস্টার প্ল্যান ঘোষণা করেছে। কোম্পানি বলেছে যে অ্যাড-অন প্ল্যানগুলি গ্রাহকদের মাসিক ডেটা সীমা বাড়ানোর জন্য বিদ্যমান যে কোনও প্ল্যানের উপরে ব্যবহার করা যেতে পারে।

জনপ্রিয় টেলিকম কোম্পানি জিওর এই ৫জি চালিত ওয়্যারলেস ইন্টারনেট পরিষেবা AirFiber খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এখন গ্রাহকদের আরও বেশি সুবিধা প্রদান করার জন্য জিও নিয়ে এল এই নতুন দুটি বুস্টার প্ল্যান। এই নতুন দুটি বুস্টার প্ল্যানে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ৫জি চালিত ওয়্যারলেস ইন্টারনেট পরিষেবা AirFiber-এর এই নতুন দুটি বুস্টার প্ল্যানের সমস্ত খুঁটিনাটি।

আরও পড়ুন: প্রথম দিন থেকে সঙ্গী ছিল, এই সার্চ ফিচার বন্ধ করে দিল Google! ক্ষুব্ধ ইউজাররা

বিগত বছরের সেপ্টেম্বরে লঞ্চ করা হয়েছে ৫জি চালিত ওয়্যারলেস ইন্টারনেট পরিষেবা AirFiber। এখনও পর্যন্ত, Jio AirFiber গ্রাহকরা শুধুমাত্র ৪০১ টাকার ডেটা বুস্টার প্যাক কিনতে পারতেন, যা বেস প্ল্যান ছাড়াও ১টিবি হাই-স্পিড ডেটা অফার করে। কিন্তু, নতুন অ্যাড-অন প্ল্যানগুলি তাঁদের লক্ষ্য করে নিয়ে আসা হয়েছে, যাঁরা বেশি খরচ করতে চান না। অর্থাৎ ৪০১ টাকার থেকে কম দামের দুটি বুস্টার প্ল্যান নিয়ে আসা হয়েছে। এই দুটি বুস্টার প্ল্যান হল যথাক্রমে ১০১ টাকার এবং ২৫১ টাকার।

১০১ টাকার ডেটা বুস্টার প্যাকটি বিদ্যমান প্ল্যানের তুলনায় ১০০ জিবি অতিরিক্ত ডেটা অফার করে এবং বেস প্ল্যানের মতো একই গতি রয়েছে। অন্য দিকে, ২৫১ টাকার প্ল্যানটি ৫০০ জিবি অতিরিক্ত ডেটা সহ আসে। একবার গ্রাহকরা নিজেদের মাসিক ডেটা শেষ করে ফেললে এই বুস্টার প্ল্যানগুলির ডেটা ব্যবহার করা হবে৷

এখানে একটি বিষয় লক্ষ্যণীয় যে এই উভয় বুস্টার প্ল্যানের বৈধতা গ্রাহকদের বেস প্ল্যানের মতোই। তাই যদি কারও AirFiber-এর প্ল্যান প্রতি মাসের ১ তারিখে শেষ হয়ে যায়, তাহলে বুস্টার প্যাকের মেয়াদ একই তারিখে শেষ হয়ে যাবে। সস্তা Jio AirFiber প্ল্যানের দাম প্রতি মাসে ৫৯৯ টাকা, কিন্তু গতি ৩০Mbps-এ সীমাবদ্ধ।

৫জি-এর মাধ্যমে ওয়্যারলেস ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াও, Jio AirFiber-এ Netflix, Disney+ Hotstar, Sony Liv, Zee5, JioCinema, SunNXT, Hoichoi, Discovery+, Universal+, ALTBalaji, Eros Now, LionsMgate, Shee-এর মতো একগুচ্ছ OTT প্ল্যাটফর্মে অ্যাক্সেস পাওয়া যায়। এছাড়াও রয়েছে Docubay, EpicOn এবং ৫৫০টিরও বেশি ডিজিটাল HD চ্যানেল।

বিপদে আইফোন ইউজাররা! থার্ড পার্টি অ্যাপ স্টোর ব্যবহারের অনুমতি দিল অ্যাপল

অবশেষে থার্ড পার্টি অ্যাপ স্টোরের অনুমতি দিল অ্যাপল। তবে শুধু ইউরোপে। ইউজারদের চাপে থার্ড পার্টি অ্যাপ স্টোরের অনুমতি দিলেও এই সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট সংস্থা। একই সময়ে আইওএস ইউজারদের জন্য ‘পাঁচিল দেওয়া বাগান’-এর কথা বলছেন ফিল শিলার। মজার বিষয় হল, শিলার ডেভেলপারদের নতুন অপশন দেওয়ারও পক্ষে। অ্যাপ মারফত কেনাকাটার সময় একাধিক পেমেন্ট সিস্টেম ব্যবহারের অনুমতির কথা বলেছেন তিনি।

চলতি মাসে একটি সাক্ষাৎকারে অ্যাপল একজিকিউটিভ জানিয়েছিলেন, ২০২৪ সালের মার্চ থেকে কার্যকর হওয়া ইইইউ নিয়ম মেনে চলার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে চায় কোম্পানি। সেই সময়ই তিনি থার্ড পার্টি অ্যাপ স্টোরের ঝুঁকিগুলোর কথা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেন।

আরও পড়ুন: বিদায় Nokia! এইচএমডি বাদ দিল নোকিয়া নাম? আইকনিক ব্র্যান্ডটির কি তবে যুগাবসান

যা অ্যাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না, যেটা নিজস্ব অ্যাপ স্টোর থাকলে সম্ভব হত। তবে তিনি এও বলেছেন, অদূর ভবিষ্যতে আইফোন ইউজাররা যে সব ঝুঁকির মুখে পড়তে পারেন তা কমাতে যা যা করণীয় কোম্পানি করবে।

ঝুঁকির বিস্তারিত বিবরণ দেওয়ার পাশাপাশি শিলার বলেছেন, থার্ড পার্টি অ্যাপ স্টোরগুলির মাধ্যমে আইফোনে এমন কনটেন্ট চালানো যাবে যা আগেই প্ল্যাটফর্মে ব্লক করা হয়েছিল। ওই সাক্ষাৎকারে তাঁর দাবি, ‘অন্যান্য মার্কেটপ্লেস একই শর্তাবলি এবং সীমাবদ্ধতা মানবে কি না তা আমাদের সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করবে না’।

আইফোনে যে কোনও অ্যাপ স্টোর থেকে অ্যাপ ইনস্টল করার স্বাধীনতা ইউজারদের কাছে ‘দারুণ খবর’ মনে হতে পারে তবে অ্যাপল তাদের অ্যাপ স্টোরের বাইরের অ্যাপগুলি নিয়েই বেশি উদ্বিগ্ন। কারণ সেগুলোর উপর কোম্পানির কোনও নিয়ন্ত্রণ থাকবে না। মনিটরও করতে পারবে না। তাই বিষয়টা বিপথে যেতে পারে বলে আশঙ্কা অ্যাপলের। পাশাপাশি অ্যাপল ইউরোপের ব্যবসা নিয়েও চিন্তিত যা কোম্পানিকে তার নীতিতে বড়সড় পরিবর্তন আনতে বাধ্য করেছে। যার মধ্যে কমিশন ডেভেলপারদের অ্যাপ স্টোরে অ্যাপ হোস্ট করার জন্য চার্জ নেওয়া অন্যতম।

সর্বশেষ iOS 17.4 বিটা সংস্করণে কোম্পানির দ্বৈত-প্রস্তুত কৌশল দেখা যাচ্ছে, যেখানে ইউরোপ-কেন্দ্রিক iOS সংস্করণ-সহ অন্যান্য দেশগুলিতে স্বাভাবিক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।

বিদায় Nokia! এইচএমডি বাদ দিল নোকিয়া নাম? আইকনিক ব্র্যান্ডটির কি তবে যুগাবসান

অবশেষে শেষ হতে চলেছে নোকিয়া ব্র্যান্ডের যুগ। এইচএমডি গ্লোবাল, বিগত আট বছর ধরে নোকিয়া-ব্র্যান্ডেড ফোনের একচেটিয়া লাইসেন্সধারী। তারা বৃহস্পতিবার ঘোষণা করেছে যে এটি ভবিষ্যতের রিলিজে আর আইকনিক নামটি ব্যবহার করবে না। HMD একা পথ চলা শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে, Nokia আবার ব্ল্যাকবেরি এবং পাম-এ যোগ দেয়, যা সেই বিশিষ্ট ব্র্যান্ডগুলি লঞ্চ করে যেগুলি একসময় ফোন সেগমেন্টের শীর্ষে ছিল। কিন্তু Apple এবং Google-এর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে পারেনি, যার ফলে বাজার থেকে তাদের অকাল প্রস্থান হয়েছে৷

Nokia Phones/HMD-এর CMO লার্স সিলবারবাউয়ার, লিঙ্কডইন-এ লিখেছেন যে, “আমরা নোকিয়া ফোনের নির্মাতা হিসেবে পরিচিত হলেও, আমাদের দৃষ্টি এই উত্তরাধিকারের বাইরেও প্রসারিত। আমরা লাইসেন্সধারী হওয়া থেকে আমাদের নিজস্ব স্বতন্ত্র HMD ব্র্যান্ড পণ্য লাইনের সঙ্গে একটি মাল্টি-ব্র্যান্ড কোম্পানিতে রূপান্তরিত করছি। যা বেশ কয়েকটি লাইসেন্সের অংশীদারিত্ব এবং উল্লেখযোগ্য ব্র্যান্ড সহযোগিতার দ্বারা পরিপূরক।”

নোকিয়া-ব্র্যান্ডের মৃত্যু বিস্ময়কর কিছু ছিল না। বিগত বছর, কোম্পানিটি সংকেত দিয়েছিল যে এটি মোবাইল ডিভাইসের নিজস্ব লাইন চালু করবে। যাই হোক, এর অর্থ এই নয় যে এইচএমডি অবিলম্বে তার ফোনগুলি থেকে নোকিয়া নামটি ত্যাগ করবে। তবে প্রাথমিকভাবে তার ব্র্যান্ডটি এগিয়ে যাওয়ার দিকে মনোনিবেশ করবে। নোকিয়া মোবাইল ইউনিট বিক্রির পর টেলিকম অবকাঠামোর ক্ষেত্রে একটি লাইসেন্সিং চুক্তি অনুসারে ১০ বছরের জন্য এইচএমডি গ্লোবালকে নোকিয়া ব্র্যান্ডের লাইসেন্স দিয়েছে। এখনও দুই বছর বাকি আছে, এইচএমডি গ্লোবাল নোকিয়া-ব্র্যান্ডের ফোন লঞ্চ করতে বাধ্য। যে কারণে ব্র্যান্ডের ওয়েবসাইট এখনও বলে যে ফিনিশ কোম্পানিটি নোকিয়া ফোনের নির্মাতা।

আরও পড়ুন: Paytm ব্যবহার করেন? ২৯ ফেব্রুয়ারির পরে বড় পরিবর্তন, এক নজরে দেখে নিন

বলা হচ্ছে, এইচএমডি গ্লোবাল ইতিমধ্যেই অপেক্ষা করছে এবং নোকিয়া-ব্র্যান্ডের ফোনগুলিকে একটি স্বাধীন ব্র্যান্ডে রূপান্তরিত করার জন্য প্রয়োজনীয় ভিত্তি স্থাপন করছে। পরিবর্তনটি ইতিমধ্যেই চলছে, Nokia.com/phones ওয়েবসাইট এবং সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেল উভয়ই নিষ্ক্রিয় এবং একটি নতুন HMD Global ওয়েবসাইটে চালু হচ্ছে। হেলসিঙ্কিতে অবস্থিত কোম্পানিটি তার নতুন ফোন লাইনআপ জুড়ে পুরনো Nokia Lumia লুক এবং কালার স্কিম ফেরত দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে, যা বার্সেলোনায় ২৬ থেকে ২৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যে মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে প্রথমবারের মতো দেখানো হবে৷ এটি 5G সংযোগের পাশাপাশি আসন্ন ট্যাবলেট এবং ওয়্যারলেস ইয়ারবাড সহ একটি আসন্ন ফিচার ফোনকেও টিজ করেছে৷

এক সময়ে, নোকিয়া ছিল ইউরোপের সবচেয়ে বড় প্রযুক্তি কোম্পানি এবং হ্যান্ডসেট ব্যবসায় উল্লেখযোগ্য এক শক্তি। ২০০৭ সালের শেষ নাগাদ, নোকিয়া স্মার্টফোনগুলি বিশ্বব্যাপী বিক্রি হওয়া সমস্ত স্মার্টফোনের ৫০ শতাংশের জন্য দায়ী, সবচেয়ে বেশি বাজারের অংশীদার এবং এটিকে একটি বিশ্বব্যাপী মোবাইল লিডার করে তোলে। ব্র্যান্ডটি বেসিক ডিভাইস থেকে শুরু করে হাই-এন্ড ক্যামেরা-কেন্দ্রিক এবং ব্যবসায়িক কমিউনিকেটর পর্যন্ত একটি পোর্টফোলিও সহ বাজারের সমস্ত অংশে সরবরাহ করে। মজার ঘটনা হল নোকিয়া এমনকি ‘ভার্তু’ ব্র্যান্ড নামে হাজার হাজার ডলার খরচ করে বিদেশি সামগ্রী থেকে তৈরি বিলাসবহুল ফোন বিক্রি করত।

বছরের পর বছর ধরে, নোকিয়া ভীষণই জনপ্রিয়। যেমন ১৯৯২ সালে জিএসএম হ্যান্ডহেল্ড সেল ফোন, Nokia 1011 প্রবর্তনকারী প্রথম মোবাইল কোম্পানি। ১৯৯৬ সালে, এটি প্রথম স্মার্টফোন, Nokia 9000 রিলিজ করে, যার একটি ওয়েব ব্রাউজার ছিল, ব্যবসার জন্য তৈরি সফ্টওয়্যার, একটি Qwerty কি-বোর্ড, এবং ফ্যাক্স এবং ই-মেল পাঠানো এবং গ্রহণ করার ক্ষমতা ছিল। কোম্পানিটিকে ২০০১ সালে একটি বিল্ট-ইন ক্যামেরা সহ প্রথম সেল ফোন চালু করার কৃতিত্ব দেওয়া হয়, যা Nokia 7650।

যাই হোক, ২০০৭ সালে আইফোন লঞ্চ এবং গুগলের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম প্রকাশের সঙ্গে, নোকিয়ার পতন ধীরে ধীরে শুরু হয়। যখন বাজারটি স্মার্টফোন এবং অ্যাপ-স্টোর মডেলে স্থানান্তরিত হচ্ছিল, নোকিয়া এই পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারেনি, এবং যখন এটি Nokia N97 আকারে তথাকথিত “আইফোন কিলার” নিয়ে আসে, ডিভাইসটি প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ে। অনেকে নোকিয়ার পতনকে উচ্চতর ম্যানেজমেন্টের ঔদ্ধত্যের জন্য উদ্ধৃত করেন যারা আইফোনকে একটি ক্রমবর্ধমান হুমকি হিসাবে চিনতে ব্যর্থ হয়েছে। যার ফলে কোম্পানিটি একটি আধুনিক মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করতে পারেনি, যা iOS এবং অ্যান্ড্রয়েডকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারে।

২০১০ সাল নাগাদ, বিক্রি কমতে শুরু করলে নোকিয়া চাপ অনুভব করতে শুরু করে। একই বছর, স্টিফেন এলপকে নতুন সিইও নিযুক্ত করা হয়েছিল, অলি-পেক্কা কালাসভুওর জায়গায়। এক বছর পরে, ২০১১ সালে, নোকিয়া উইন্ডোজ সেল ফোন তৈরির জন্য মাইক্রোসফ্টের সঙ্গে চুক্তি করে। পরের দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে, Nokia 808 PureView এবং Lumia 1020-এর মতো গ্রাউন্ডব্রেকিং ক্যামেরা ফোন তৈরি করেছিল। কিন্তু ততক্ষণে, অ্যাপস এবং ডেভেলপার সমর্থনের অভাবের কারণে উইন্ডোজ মোবাইল ইতিমধ্যেই কমে গিয়েছিল। আজও, কারিগরি শিল্পে অনেকেই একটি অব্যবস্থাপনার কথা বলেছে, যা নোকিয়ার মোবাইল বিক্রয়কে খারাপভাবে প্রভাবিত করেছে। কিন্তু Android-চালিত স্মার্টফোনগুলিকে উপকৃত করেছে, যা ফোনের বাজারে আধিপত্য বিস্তার করতে Google-কে এগিয়ে দিয়েছে।

২০১৩ সালের সেপ্টেম্বরে, মাইক্রোসফ্ট ঘোষণা করেছিল যে এটি ৭.২ বিলিয়ন ডলারে নোকিয়ার মোবাইল ফোন ব্যবসা কিনবে। কিন্তু দুই বছর পরে, রেডমন্ড জায়ান্ট তার বিনিয়োগ বাতিল করে দেয়। যা নোকিয়াকে অধিগ্রহণ করতে গিয়েছিল, যার ফলে ৭৮০০টিরও বেশি চাকরি বাদ দেওয়া হয়েছিল। ততক্ষণে, মাইক্রোসফ্ট ইতিমধ্যে বুঝতে পেরেছিল যে এটি bo এর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারে না। নোকিয়া – এইচএমডি গ্লোবাল নামে একটি নতুন কোম্পানির কাছে বিক্রি হয়েছিল, যেটি ফোনের ডিজাইন এবং বিপণনের যত্ন নেয়। এদিকে, ফক্সকন উৎপাদন পরিচালনা করে।

নোকিয়া একটি নতুন জীবন লাভ করে যখন এইচএমডি গ্লোবাল গুগলের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা চালিত স্মার্টফোন বিক্রি করতে শুরু করে। প্রাথমিক বছরগুলিতে, নোকিয়া-ব্র্যান্ডের ফোনগুলি অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল এবং সমালোচকরা HMD গ্লোবাল যা নিয়ে আসছে তা পছন্দ করেছিল। যাই হোক, Nokia 9 PureView এর ব্যর্থতা সবচেয়ে বড় ফোন নির্মাতাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করার আত্মবিশ্বাসকে ভেঙে দিয়েছে। এটি পাঁচটি পিছনের ক্যামেরা সহ এসেছিল, এটি যে কোনও স্মার্টফোনের জন্য প্রথম এবং কোম্পানিটি মোবাইল ডিভাইসে সেই ক্যামেরাগুলিকে সম্ভব করার জন্য লাইট (১৬-ক্যামেরা L16-এর নির্মাতাদের) সঙ্গে অংশীদারিত্ব করেছে৷

দুর্ভাগ্যবশত Nokia 9 PureView ক্যামেরা ফোনটি একটি পরীক্ষামূলক ডিভাইস ছিল। Nokia 9 PureView-এর ব্যর্থতার পর, HMD Global তার ফোকাস বাজেট-থেকে-মিড-রেঞ্জের স্মার্টফোনগুলিতে স্থানান্তরিত করে এবং আক্রমণাত্মকভাবে ফিচার ফোনের বিপণন করে। একটি “ফ্ল্যাগশিপ-গ্রেড” নোকিয়া স্মার্টফোন অফার না করার সিদ্ধান্তটি তাদের ভক্তদের হতাশ করেছিল, যারা শেষ পর্যন্ত অন্য ব্র্যান্ডগুলিতে স্থানান্তরিত হয়েছিল, বিশেষ করে চিন থেকে, যারা কম দামে প্রিমিয়াম ফোনগুলির জন্য আক্রমণাত্মকভাবে চাপ দিচ্ছে৷ অ্যান্ড্রয়েড ওয়ান প্রোগ্রামের অধীনে বাজেট ফোনগুলিকে ঠেলে দেওয়ার বিষয়ে Google-এর দৃঢ় প্রত্যয়ের অভাবের পাশাপাশি, এই সবই নোকিয়া-ব্র্যান্ডের স্মার্টফোনগুলিকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করেছে। সাম্প্রতিক মাসগুলিতে, এইচএমডি গ্লোবাল গ্রাহকদের কাছে মেরামতযোগ্য স্মার্টফোন বিক্রি করছে যা ভালভাবে গ্রহণ করা হয়েছে।

নোকিয়া ব্র্যান্ড, যার মূল্য একসময় $৩০০ বিলিয়নের উচ্চতায় ছিল, তার অতীত গৌরবের কাছাকাছি কোথাও এখন নেই। নতুন যুগের ভোক্তাদের মধ্যে নোকিয়ার জন্য উত্তেজনার অভাবে HMD তার স্বাধীন ফোন ব্র্যান্ড চালু করছে। নস্টালজিয়া কিছু ভোক্তাকে Nokia-এর মত ক্লাসিক ব্র্যান্ডে নিয়ে এসেছে, যার একটি ইতিহাস আছে। কিন্তু, আইফোন যেখানে আছে সেই স্তরে নয় এবং সম্ভবত এটাই নোকিয়া যুগের অবসানের সবথেকে বড় কারণ।

খুব তাড়াতাড়ি দেশে আসছে Nothing 2a! ফিচার কেমন আর দামই বা কত হতে পারে?

Nothing 2a ফোন শীঘ্রই লঞ্চ করা হতে চলেছে। সংস্থাটি অবশেষে এই বিষয়ে তার নীরবতা ভেঙেছে এবং Nothing 2a ফোন লঞ্চের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। যদিও এখনও সঠিক লঞ্চের তারিখ প্রকাশ করা হয়নি। এখন শুধু ঘোষণা করা হয়েছে যে, Nothing 2a ফোন আত্মপ্রকাশ করতে প্রস্তুত। ব্র্যান্ডটি CMF Buds এবং CMF Neckband Pro পণ্যগুলির আগমন সম্পর্কেও জানিয়েছে যা শীঘ্রই ভারতে লঞ্চ করা হবে। যদিও CMF পণ্যগুলির কোনও বিশদ বিবরণ নেই।

আসন্ন Nothing 2a ফোনের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিশেষ কিছু বলা হয়নি। শুধু বলা হয়েছে যে, এটিতে Nothing 2a ফোনে কিছু জনপ্রিয় বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে। এটি প্রস্তাব করে যে Nothing 2a ফোন একটি টোন-ডাউন সংস্করণ হবে। কোম্পানির তরফে জানানো হয়েছে যে, “Nothing 2a ফোন সর্বোত্তম দৈনিক স্মার্টফোন অভিজ্ঞতা প্রদানের উপর ফোকাস দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। যা মূল ব্যবহারকারীর চাহিদাকে দ্বিগুণ করে, নাথিং-এর সমস্ত দক্ষতা এবং কারুকার্যের সঙ্গে। Nothing 2a ফোন, Nothing 1 এর তুলনায় একটি আপগ্রেড নিশ্চিত করে।”

আরও পড়ুন : Instagram-এও করা যায় ভিডিও কল! কীভাবে করবেন দেখে নিন

এই বিষয়ে জেনে রাখা প্রয়োজন যে, Nothing 2a ফোন ভারতে ৪৪,৯৯৯ টাকার প্রারম্ভিক মূল্যের সঙ্গে ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু, এর দাম এখন ৪০,০০০ টাকার নিচে হবে বলে আশা করা হচ্ছে। Nothing 2a ফোনের দাম ৩৫,০০০ টাকার কম হওয়া উচিত, কারণ আসল ডিভাইসটি বর্তমানে ৩৬,৯৯৯ টাকার কম দামে বিক্রি হচ্ছে। নতুন ডিভাইসের নাম ছাড়াও, কোম্পানিটি শেয়ার করেছে যে এটি Glyph ডেভেলপার কিট চালু করছে, যা তৃতীয় পক্ষের অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপগুলিকে Glyph ইন্টারফেস নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা দেবে।

এখন যদি আমরা লিকড হওয়া তথ্যের দিকে তাকাই তাহলে দেখা যাবে যে, Nothing 2a ফোন ১২০Hz রিফ্রেশ রেট-সহ একটি OLED স্ক্রিন সহ লঞ্চ করা হতে পারে। এটি এমন একটি ফিচার যা সাধারণত ভারতে মধ্য-রেঞ্জের ফোনগুলিতে পাওয়া যায়।

Nothing 2a ফোন ৬.৭ ইঞ্চির একটি স্ক্রিন-সহ লঞ্চ করা হতে পারে এবং এটি একটি MediaTek Dimensity 7200 SoC দিয়ে সজ্জিত হতে পারে। যার মধ্যে ৮জিবি RAM এবং ১২৮ জিবি স্টোরেজ থাকতে পারে। এটি সর্বশেষ অ্যান্ড্রয়েড ১৪ ওএস-এ চালানোর জন্য প্রত্যাশিত। ক্যামেরা সেটআপের ক্ষেত্রে, একটি ডুয়াল-ক্যামেরা সিস্টেমের দিকে নির্দেশ করা হয়েছে। যার একটি লেন্স ৫০-মেগাপিক্সেল রেজোলিউশন হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

Smartphone leading to Depression: পাশে কাউকে না পেয়েই smartphoneকে সঙ্গী করেছেন? নাকি উল্টোটা? স্মার্টফোনের বেশি ব্যবহারে হচ্ছেন একা?

মুম্বই: স্মার্টফোন হাত থেকে এক মুহূর্তের জন্যও নামে না, এমন মানুষের সংখ্যা আমাদের চারপাশে বড় একটা কম নয়। ইতিমধ্যেই অনেক সমীক্ষা আবার এ কথাও তুলে ধরেছে যে যাঁরা মূলত একাকিত্ব এবং অবসাদে ভোগেন, স্মার্টফোন তাঁদের সারা সময়ের সঙ্গী, এর মধ্যে দিয়েই তাঁদের সময় কেটে যায়।

অনেক সমীক্ষা এমনও বলেছে যে স্মার্টফোনের ব্যবহার ধীরে ধীরে আমাদের সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করে, একটা নেশার মতো প্রবণতা তৈরি হয়, আর এই সামাজিক ভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়াই এক সময়ে এসে জন্ম দেয় অবসাদ আর বিষ্ণণতার।

আরও পড়ুন 4 Tips to Buy Second Hand Car: সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কিনবেন? এই বিষয়গুলি না জানলে গুরুতর ফল ভুগতে হবে

কিন্তু, কোন ঘটনা প্রথমে ঘটে? অর্থাৎ, স্মার্টফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার কি অবসাদ আর একাকিত্বের জন্ম দেয়? না কি যাঁরা অবসাদ আর বিষণ্ণতায় আক্রান্ত, তাঁরা স্মার্টফোনের উপরে অতিরিক্ত মাত্রায় নির্ভরশীল?

সম্প্রতি এই নিয়ে একটি সমীক্ষাপত্র প্রকাশিত হয়েছে জার্নাল অফ অ্যাডোলেসেন্ট হেল্থ-এ। জানা গিয়েছে যে অধ্যাপক ম্যাথিউ ল্যাপিয়ের এবং ইউনিভার্সিটি অফ আরিজোনার তাঁর সহকারী দল প্রায় ৩৪৬ জনের উপরে একটি সমীক্ষা চালিয়ে বিষয়টি বোঝার চেষ্টা করেছে। এই সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক ব্যক্তিরই বয়স ছিল ১৮ থেকে ২০ বছরের মধ্যে। কেন না, এই বয়সের ছেলেমেয়েরা জন্ম থেকেই মোবাইল ফোন দেখে এবং ব্যবহার করে অভ্যস্ত, অন্য বয়সের লোকজনের তুলনায় এদের মোবাইল ফোন ব্যবহারের হারও অনেক বেশি। তাছাড়া, তরুণ প্রজন্ম যে ক্রমবর্ধমান অবসাদ এবং বিষণ্ণতার শিকার, অস্বীকার করা যায় না সেটাও।

আরও পড়ুন ফোন চুরি গেলেও ফেরত পাবেন, কোনও ক্ষতি হবে, দু’টো কাজ শুধু করে ফেলুন

আক্ষেপের বিষয় এই যে সমীক্ষা থেকে কোনও সুষ্ঠু সিদ্ধান্তে পৌঁছনো সম্ভব হয়নি। শুধু এটুকু সনাক্ত করা গিয়েছে যে স্মার্টফোনের ব্যবহার আর অবসাদ-বিষণ্ণতার মধ্যে একটি যোগসূত্র আছে। সেই জন্যই সমীক্ষাপত্রের সহলেখক পেংফেই ঝাও বলছেন বিষয়টি পারস্পরিক, যদি স্মার্টফোনের নির্ভরতা অবসাদ এবং বিষণ্ণতার দিকে নিয়ে যায়, তাহলে তার ব্যবহার কমাতে হবে। আর যদি বিপরীত দিক সত্যি হয়, তাহলে অবসাদ-বিষণ্ণতা কাটাতে বেশি করে লোকের সঙ্গে মেলামেশা করা উচিত।

 

iPhone না কিনতে পারার আফসোস! অ্যান্ড্রয়েডের ফিচার জানলে অবাক হবেন

এ নিয়ে অভিযোগ করে লাভ নেই- মানুষ বরাবরই দুঃসাধ্যের দিকে ছোটে, যা হাতের বাইরে, তার জন্যই তার যত আকুলতা। আর যা হাতের নাগালে আছে, তা রোজকার হাজার কাজে লাগলেও তেমন চূড়ান্ত কাম্য নয়। তফাত আসলে প্রয়োজন আর স্বপ্নের, এটাই বাস্তব।

একই কথা খেটে যায় iPhone আর অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ক্ষেত্রেও। iPhone কিনতে না পারার দীর্ঘশ্বাস পড়েনি, এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। তার জন্য আবার কত না কাণ্ড, শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বেচে iPhone কেনার টাকা জোগাড় করার গল্পও তো উঠে এসেছে সংবাদমাধ্যমের শিরোনামে।

আরও পড়ুন: ঠান্ডায় জল গরম করতে সস্তায় দারুন কাজের হিটিং রড, শুধু এই ৩ ভুল না করলেই হল

তবে, iPhone-এর চেয়ে অ্যান্ড্রয়েড ফোন ন্যূন কিছু নয়। বরং, এও বলা যায় যে অনেক দিক থেকেই সেরা, অ্যান্ড্রয়েডই হওয়া উচিত সবার প্রথম পছন্দ। কেন, সেই কারণগুলো দেখে নেওয়া যাক এক এক করে।

কাস্টমাইজেশন: অ্যান্ড্রয়েড ফোন আইফোনের চেয়ে বেশি কাস্টমাইজেশন অফার করে। অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা তাঁদের হোম স্ক্রিনকে পার্সোনালাইজ করতে, কাস্টম লঞ্চার ইনস্টল করতে এবং এমনকি থিমগুলিও কাস্টমাইজ করতে পারেন৷ একইভাবে, এতে থার্ড পার্টি অ্যাপের অ্যাক্সেসও পাওয়া যায়।

হার্ডওয়্যারের বৈচিত্র্য: অনেক কোম্পানিই অ্যান্ড্রয়েড ফোন তৈরি করে। এমন পরিস্থিতিতে ডিজাইন, ফিচার এবং দাম সংক্রান্ত অনেক অপশন থাকে আমাদের কাছে। গ্রাহকদের কাছে তাঁদের পছন্দ এবং বাজেট অনুযায়ী একটি ভাল ফোন বেছে নেওয়ার বিকল্প রয়েছে।

এক্সপ্যান্ডেবল মেমোরি: মাইক্রোএসডি কার্ডের মাধ্যমে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে মেমোরি বাড়ানো যায়, এই সুবিধার কথাও মাথায় না রাখলেই নয়।

ডিফল্ট অ্যাপস: অ্যান্ড্রয়েডে ইউজাররা ওয়েব ব্রাউজিং, ই-মেল এবং মেসেজিংয়ের মতো অনেক ফাংশনের জন্য তাঁদের পছন্দের ডিফল্ট অ্যাপ সেট করতে পারেনন। এই সুবিধা iOS ইকোসিস্টেমে উপলব্ধ নয়। একইভাবে, অ্যান্ড্রয়েডে অনেক পরিষেবা এবং অ্যাপ বিনামূল্যে পাওয়া যায়, অন্য দিকে, তার জন্য iPhone ব্যবহারকারীদের আলাদা করে পয়সা গুনতে হয়।

গুগল ইন্টিগ্রেশন: অ্যান্ড্রয়েড Google পরিষেবা এবং অ্যাপের সঙ্গে মসৃণ ভাবে কাজ করে। যাঁরা গুগলের ইকোসিস্টেমের উপর খুব বেশি নির্ভরশীল, তাঁরা একটি চেনা সমন্বিত অভিজ্ঞতা পান।

মাল্টিটাস্কিং: অ্যান্ড্রয়েডের তুলনায় ভাল মাল্টিটাস্কিংয়ের ক্ষমতা রয়েছে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা একসঙ্গে একাধিক অ্যাপ চালাতে পারেন। এছাড়াও, অনেক ডিভাইসে স্প্লিট স্ক্রিন ফাংশনও দেওয়া হয়।

দামের সুবিধা: অ্যান্ড্রয়েড ফোনের দামের রেঞ্জ বেশ বড়। এমন পরিস্থিতিতে, খুব কম দামে ফোন কিনতে চান এমন গ্রাহকদেরও প্রচুর বিকল্প রয়েছে। অনেক সময় মানুষ বিভিন্ন কাজে একাধিক ফোন রাখেন। সেক্ষেত্রে অ্যান্ড্রয়েডই সেরা পছন্দ। এমনকি সস্তা অ্যান্ড্রয়েড ফোনেও উপরে উল্লিখিত সুবিধার অনেকগুলোই পাওয়া যায়।