Tag Archives: Traffic Police

Heat Wave: ছাতা, টুপি এবং সানগ্লাস উপহার পেল পুলিশ

বাঁকুড়া: বেলা গড়ানোর আগেই আগুনের গোলা ছুটতে শুরু করে দিচ্ছে বাতাসে। সকাল ৯ টা থেকে তাপপ্রবাহ শুরু হয়ে যাচ্ছে বাঁকুড়ায়। কিন্তু এরই মধ্যে কর্তব্য পালনে অবিচল ট্রাফিক পুলিশকর্মীরা। দীর্ঘক্ষণ তপ্ত রোদে রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে হাত নেড়ে নিয়ন্ত্রণ করছেন ট্রাফিক। সেই কারণেই বাঁকুড়া জেলার পুলিশের তরফে বুধবার ভৈরবস্থানে রোদ আটকানোর টুপি, কালো চশমা, ছাতা , ওআর‌এস-এর প্যাকেট তুলে দেওয়া হল বাঁকুড়া সদরের ১৪০ জন ট্রাফিক গার্ডের হাতে।

তপ্ত গরমে পথচারীদের স্বস্তি দিতে ট্রাফিক পুলিশের তরফে করা হচ্ছে জলছত্র। তবে এবার ট্রাফিক পুলিশের পাশে দাঁড়ালেন উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ। জেলা পুলিশের তরফ থেকে বাঁকুড়ার এসপি বৈভব তিওয়ারি ট্রাফিক গার্ডের হাতে তুলে দিলেন গরমের সরঞ্জামগুলি। এই অনুষ্ঠানে উঠে এল আরও বেশ কিছু তথ্য। যেমন জেলা পুলিশের তরফ থেকেও বারে বারে সচেতনতা প্রচার চলছে বাঁকুড়ায়। বিশেষ করে আগুন নিয়ে চলছে মাইক প্রচার।

আর‌ও পড়ুন: গরমে হিট শসা মাখা! নতুন রেসিপিতে মজেছে আলিপুরদুয়ার

গরম বাড়ার সঙ্গে আগুন লাগার ঘটনা দেখা যায় বাঁকুড়া জেলায়। আর সেই সূত্রেই পুলিশ সুপার বৈভব তিওয়ারি বলেন, ধূমপান করে জ্বলন্ত দেশলাই ফেলে দেওয়ার কারণেও অনেক সময় আগুন লাগছে। সচেতনতার অভাব রয়েছে। এমন পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশ টহলদারি বাড়ানো হয়েছে। এছাড়াও কেউ যদি হাতে নাতে ধরা পড়ে তাহলে ১০০ নম্বরে ফোন করে অথবা সবচেয়ে নিকটবর্তী থানায় জানাতে হবে।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জী

রোদ-জল-ঝড়ে ওঁরা অবিচল কর্তব্যে! তীব্র গরমে পাশে জেলা পুলিশ

দক্ষিণ ২৪ পরগনা : এই তীব্র গরমে কেউ সেভাবে বাড়ি থেকে বের হতে পারছে না। তার উপরে হাওয়া অফিসে সতর্কতা, সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত কোনও প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে না বেরনোই ভাল।

তীব্র গরমের মধ্যে ট্রাফিক পুলিশরা ডিউটি পালন করে যাচ্ছেন। এই প্রখর রোদের মধ্যে ডিউটি করছেন ট্রাফিক পুলিশের কর্মীরা। তাঁদের পাশে দাঁড়াল বারুইপুর জেলা পুলিশ।

বারুইপুর পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার পলাশচন্দ্র ঢালীর উদ্যোগে এই গরমের মধ্যে যে সমস্ত ট্রাফিক পুলিশরা ডিউটি পালন করছেন তাঁদের একটি করে ছাতা-সহ হেলমেট, রোদ চশমা, ওআরএস ইত্যাদি তুলে দিলেন।

আরও পড়ুন- লড়াই কঠিন, জুনে জুনকে রুখতে বড় পরিকল্পনা অগ্নিমিত্রার! যা করলে, চমকে উঠল সকলে

বারুইপুর পুলিশ জেলার প্রতিটি ট্রাফিক গার্ডেই গরম থেকে নিজেকে সুস্থ রাখতে ওআরএস নিয়মিত দেওয়া হবে বলে জানান তিনি। শরীর সুস্থ রেখে সকালে যাতে ডিউটি করতে পারেন তাঁরা, তাই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

প্রতিদিন তাপমাত্রা বেড়েই চলেছে। তার মধ্যে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতেই তাঁরা কাজ করছেন। পুলিশ কর্মীদের এই গরমে সুস্থ থাকতে হবে। সুস্থ থাকলে তবেই ডিউটি করতে পারবেন তাঁরা।

আরও পড়ুন- আগামী ২ ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দক্ষিণবঙ্গের ৩ জেলায়, জানুন

সেই কথা মাথায় রেখে এই ধরনের উদ্যোগ পুলিশ সুপারের। আর এদিন বারুইপুর পুলিশ জেলা যে সমস্ত ট্রাফিকের বুথগুলি আছে সেখানে গিয়ে কী করনীয়, সেই বিষয়গুলিও তাঁদের বলেন তিনি। যাতে এই গরমে ট্রাফিক পুলিশদের কোনওরকম অসুবিধা না হয়।

সুমন সাহা

Nadia News: তীব্র গরমে পথ চলতি মানুষের পাশে ট্রাফিক পুলিশ, তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন সরবত-বাতাসা-তরমুজে

নদিয়া: চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ নাজেহাল গোটা নদিয়া বাসী, পথ চলতি মানুষের তৃষ্ণা মেটাতে অভিনব উদ্যোগ রানাঘাট পুলিশ জেলার ট্রাফিক পুলিশের। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে চারটি জেলায় হলুদ সর্তকতা জারি করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে নদিয়া জেলাও।

গোটা নদিয়া জেলায় তাপপ্রবাহ চলছে ৪০ ডিগ্রীর আশপাশে, আর তাতেই নাজেহাল গোটা নদিয়াবাসী। তীব্র রোদেরহ কারণে একদিকে যেমন রাস্তাঘাট শুনশান অন্যদিকে যানবাহনের চলাচল অনেকটাই কম। তবে বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া মানুষ যাতে রাস্তায় না বেরোয় তার জন্য বিশেষ সতর্কতা জারি করছে রানাঘাট পুলিশ জেলা। গত কয়েকদিন ধরে একই ভাবে তাপপ্রবাহ থাকার কারণে নদিয়া জেলার বিভিন্ন প্রান্তে রানাঘাট পুলিশ জেলার ট্রাফিকের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে বিশেষ উদ্যোগ।

আরও পড়ুন-    শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

পথ চলতি সাধারণ মানুষকে একদিকে যেমন সর্তক করা হচ্ছে অন্যদিকে তৃষ্ণা মেটাতে জলছত্রর আয়োজন করেছে ট্রাফিক পুলিশ। সাধারণ মানুষকে ডেকে ডেকে খাওয়ানো হচ্ছে ঠান্ডা পানীয় জল, সঙ্গে দেওয়া হচ্ছে তরমুজ, গুড়ের বাতাসা এছাড়াও এই তাপপ্রবাহর মধ্যে কিভাবে চলাচল করা উচিত সেই নিয়ে সতর্কবার্তা দেওয়া হচ্ছে। একই চিত্র ধরা পরল নদিয়ার শান্তিপুর থানা এলাকার ঘোড়ালিয়া বাইপাস মোড়ে। রানাঘাট পুলিশ জেলার ট্রাফিক পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারীক অলক ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে চলছে জলছত্র কর্মসূচি।

একাধিক ট্রাফিক পুলিশের উপস্থিতিতে এই কর্মসূচি সকাল থেকেই চলে। তবে সাধারণ মানুষ জানাচ্ছেন পুলিশের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। প্রয়োজন পড়লেই তবেই তারা রাস্তাঘাটে বেরোচ্ছেন, যেভাবে তাপপ্রবাহ বাড়ছে এখন বৃষ্টি হলেই স্বস্তি মিলবে না হলে এইভাবে চলতে থাকলে আরও অস্বস্তিতে থাকতে হবে বেশ। তবে আবহাওয়া দফতরের যে নির্দেশ ও যে সতর্কতা জারি করা হয়েছে তা নিয়ে ইতিমধ্যে চিন্তিত প্রশাসন। এখনো বেশ কয়েকদিন একই তাপপ্রবাহ চলবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া দফতর।

মৈনাক দেবনাথ

Heat Wave: পারদ চড়তেই রাস্তায় ওআরএস বিলি ট্রাফিক পুলিশের! কোথায় হল জানেন

পূর্ব মেদিনীপুর: তীব্র তাপপ্রবাহে রাস্তায় অভিনব উদ্যোগ জেলা পুলিশের। রাস্তায় দাঁড়িয়ে সাধারণ পথচারী ও গাড়ি চালকদের স্বস্তি দিতে হাতে তুলে দিল ওআরএস এবং জল। শুক্রবার দক্ষিণবঙ্গের সব জেলার তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে পৌঁছে যায়। দুপুরের দিকে তাপমাত্রার পারদ আরও বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় তাপপ্রবাহের সর্তকতা জারি করা হয়েছে।

তাপপ্রবাহের সতর্কতা থাকলেও কাজের প্রয়োজনে মানুষ বাধ্য হচ্ছে বাইরে বের হতে। এদিকে এই তীব্র গরমে রাস্তায় বের হওয়া সাধারণ মানুষ, গাড়িচালকদের শারীরিক অবস্থার কথা মাথায় রেখে অভিনব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে। তীব্র দাবদাহের মধ্যে গাড়ি চালকরা গাড়ি চালাতে চালাতে অসুস্থ বোধ করতে পারেন। তার ফলে ঘটতে পারে ভয়াবহ দুর্ঘটনা। এই ক্ষতিকারক পরিস্থিতি এড়াতে জেলা পুলিশের উদ্যোগে ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে ওআরএস ও পানীয় জল সরবরাহ করা হয়। যাতে গাড়িচালক এবং পথচারীদের শরীর ঠিক থাকে।

আর‌ও পড়ুন: তৃণমূল প্রার্থীকে আশীর্বাদ করতে হরিদ্বার থেকে ছুটে এলেন নাগা সন্ন্যাসী! কোথায় ঘটল এমনটা

পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় এমনিতেই পথ দুর্ঘটনার সংখ্যা বেশি। পথ দুর্ঘটনা এড়াতে নানান পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ট্রাফিক বিভাগ। এবার ট্রাফিক বিভাগের উদ্যোগে রাস্তায় দাঁড়িয়ে জল এবং ওআরএস দেওয়া হল গাড়িচালকদের।পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পুলিশের, পাঁশকুড়া থানা ট্রাফিক বিভাগের পক্ষ থেকে ১৬ নম্বর জাতীয় সড়কের মেছোগ্রাম ও রাতুলিয়া এলাকায় পথ চলতি ট্রাক এবং প্রাইভেট গাড়ির ও বাস ড্রাইভারদের জল এবং ওআরএস বিতরণ করা হয়।

গাড়ি চালাতে গিয়ে অসুস্থ বোধ করলে, গাড়ি ছায়ায় রেখে রেস্ট নেওয়ার পরামর্শ দেন ট্রাফিক আধিকারিকেরা। সারা বছরই ট্রাফিক সচেতনতায় আতস কাঁচের তলায় থাকে ট্রাফিক ডিউটিরত পুলিশ আধিকারিকেরা। তাদের নানান কাজ করবে অসন্তোষ প্রকাশ করেন গাড়ি চালকেরা। ট্রাফিক পুলিশদের নিজেদের কর্তব্যের প্রতি দায়বদ্ধতা থাকলেও মানবিক রূপ রয়েছে। তাদের সেই মানবিক রূপ এদিন বহিঃপ্রকাশ হল।

সৈকত শী

Holi 2024: ফুঁ দিলেই ধরল পুলিশ, রঙের উৎসবে হাবড়ায় বড় খেল প্রশাসনের

উত্তর ২৪ পরগনা: রং-এর উৎসবে রঙিন জল খেয়ে বেলাল্লাপনায় কড়া হাতে লাগাম টানল প্রশাসন। দোল ও হোলিতে মদ্যপান করে বেপরোয়া বাইক চালানোর অপরাধে ৫০ টি বাইক আটক করল পুলিশ, সঙ্গে শাস্তি দেওয়া হল বাইক চালকদের।

আর‌ও পড়ুন: সকাল থেকেই বসন্ত উৎসবে মাতোয়ারা বাংলা, তারই কিছু কোলাজ

সোমবার বিশেষ নাকা চেকিংয়ের ব্যবস্থা করে হাবড়া থানার ট্রাফিক পুলিশ। দুর্ঘটনা বা অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে দোলের দিন সকাল থেকেই তৎপর ছিল পুলিশ। মদ্যপ অবস্থায় কেউ গাড়ি চালালেই তাঁকে ধরে অ্যালকোহল টেস্ট করা হয়। বেপরোয়া বাইক আরোহীদের দাঁড় করিয়ে মুখে অ্যালকোহল মিটার ঠেকিয়ে ফুঁ দেওয়ানো হয়। আর তাতেই পরিষ্কার হয়ে যায় কারা নির্দিষ্ট সীমার থেকে বেশি মদ্যপান করে আইন ভেঙে গাড়ি চালাচ্ছে।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

আইন ভাঙার কারণে অনেক বাইক ও গাড়ি চালককে স্পট ফাইন করা হয়। হাবড়া থানার সামনে রীতিমত বেপরোয়া আটক বাইক আরোহীদের ভিড় জমে গিয়েছিল। প্রতিবছরই রঙের উৎসবের দিন বিভিন্ন দুর্ঘটনার সম্মুখীন হন বাইক চালকরা। যাতে কোন‌ও ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে তার জন্যই এই তৎপরতা বলে প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে। প্রায় ৫০ টি বাইক আটক করে হাবড়া থানার পুলিশ। পুলিশ প্রশাসনের এই তৎপরতাকে সাধুবাদ জানিয়েছে সাধারণ মানুষ।

রুদ্রনারায়ণ রায়

‘এই’ শহরে গাড়ি চালাতে সাবধান! ৩০ দিনে ১ লাখের বেশি ট্রাফিক চালান, চলছে ধরপাকড়

নয়াদিল্লি: রাস্তায় বিভিন্ন কারণে ট্রাফিক চালান কাটা হয়ে থাকে। ট্রাফিক না মানলেই বিভিন্ন কারণের জন্য এই ধরনের চালান কাটা হয়ে থাকে। কিন্তু, সম্প্রতি একটা শহরের ট্রাফিক চালান সম্পর্কিত এমন তথ্য সামনে এসেছে, যা সকলকে চমকে দিয়েছে।

এক মাসে সেই শহরে যে পরিমাণ ট্রাফিক চালান কাটা হয়েছে, যা সকল রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। সুতরাং এই শহরে যাঁরা থাকেন, তাঁদের সাবধান হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে এবং ট্রাফিক নিয়ম মেনে চলার দরকার।

আরও পড়ুন- প্রথম বাঙালি রেলযাত্রীর জন্মস্থান, রেল যোগাযোগের দাবিতে সরব সাংসদ! কে সেই বাঙালি

গুরুগ্রাম ট্রাফিক পুলিশ জানুয়ারিতে ট্রাফিক নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য ১ লক্ষেরও বেশি লোককে চালান জারি করেছে (৩১ দিনের মাস), যাদের কাছ থেকে ১.৭১ কোটি টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।

ট্রাফিক পুলিশ জানুয়ারিতে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে ৬৮,৯২৮ জনের বিরুদ্ধে ৬৯.৮৪ লাখ টাকার চালান জারি করেছে। সর্বোচ্চ চালান ভুল সাইড ড্রাইভিং, হেলমেট ছাড়া বাইক চালানো, ভুল পার্কিং, সিগন্যাল জাম্পিং, কম বয়সী গাড়ি চালানো, অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো, লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালানো, উচ্চ নিরাপত্তা নম্বর প্লেট ছাড়া গাড়ি চালানো, গাড়ি চালানোর সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করা, ওভারলোড করা এবং মামলার জন্য করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সিট বেল্ট ছাড়া গাড়ি চালানোও।

ট্রাফিক পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন যে, জনগণ প্রকাশ্যে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন করছে এটা খুবই উদ্বেগজনক। ভুল দিকে গাড়ি চালানোর ফলে অনেক পথচারী এবং অন্যান্য গাড়িচালকদের প্রাণহানি হতে পারে।

ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ (ট্রাফিক) বীরেন্দ্র ভিজ বলেন, “অধিকাংশ দুর্ঘটনা ঘটে যখন পথচারীরা রাস্তা পার হচ্ছেন এবং যখন দুই চাকার গাড়ি ভুল পথে চালাচ্ছেন।” তিনি জানিয়েছেন যে, “ট্রাফিক পুলিশ গুরুগ্রাম জনসাধারণকে অনুরোধ করে যে পথচারীদের ডান বা বাম দিকে তাকিয়ে সাবধানে রাস্তা পার হওয়া উচিত এবং দুই চাকার চালকদের গাড়ি চালানোর সময় হেলমেট ব্যবহার করা উচিত।”

আরও পড়ুন- উত্তপ্ত সন্দেশখালি! দফায়, দফায় মিছিল, লাঠি নিয়ে মিছিল মহিলাদের, বচসা

বিগত কয়েক মাসে ট্রাফিক পুলিশও আইন লঙ্ঘন রোধে বিশেষ অভিযান শুরু করেছে। ভিজ বলেন, “গুরুগ্রামে ট্রাফিক সমস্যা কমাতে আমরা সময়ে সময়ে বিশেষ ড্রাইভ চালাচ্ছি। আমরা ট্রাফিক কর্মীদের রাস্তায় উপস্থিত থাকতে এবং ট্রাফিক লঙ্ঘন রোধ করার জন্য স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছি।”