Tag Archives: Vande Bharat Express

Vande Bharat vs Tejas Express fare: রাজধানী, শতাব্দী কোন ছাড়! ভারতের এই ট্রেনের ভাড়া বন্দে ভারতের থেকেও দেড় গুণ বেশি

এই মুহূর্তে দেশের সবথেকে গতিশীল ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস৷ ভারতীয় রেলের প্রিমিয়াম ট্রেনগুলির তালিকাতেও উপরের দিকেই রয়েছে বন্দে ভারত৷
এই মুহূর্তে দেশের সবথেকে গতিশীল ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস৷ ভারতীয় রেলের প্রিমিয়াম ট্রেনগুলির তালিকাতেও উপরের দিকেই রয়েছে বন্দে ভারত৷
বন্দে ভারতের পাশাপাশি রেলের প্রিমিয়াম ট্রেনের তালিকায় রয়েছে রাজধানী এবং শতাব্দী এক্সপ্রেসের মতো ট্রেনও৷ ছবি-আইস্টক
বন্দে ভারতের পাশাপাশি রেলের প্রিমিয়াম ট্রেনের তালিকায় রয়েছে রাজধানী এবং শতাব্দী এক্সপ্রেসের মতো ট্রেনও৷ ছবি-আইস্টক
তবে বন্দে ভারতের ভাড়া রাজধানী এবং শতাব্দী এক্সপ্রেসের তুলনায় বেশি৷ কিন্তু ভারতেই এমন এক্সপ্রেস ট্রেন রয়েছে, যার ভাড়া বন্দে ভারতের থেকেও অনেকটাই বেশি৷
তবে বন্দে ভারতের ভাড়া রাজধানী এবং শতাব্দী এক্সপ্রেসের তুলনায় বেশি৷ কিন্তু ভারতেই এমন এক্সপ্রেস ট্রেন রয়েছে, যার ভাড়া বন্দে ভারতের থেকেও অনেকটাই বেশি৷
যে ট্রেনের কথা বলা হচ্ছে, সেটি হল তেজস এক্সপ্রেস৷ ১০-২০ টাকা নয়, বন্দে ভারতের তুলনায় তেজস এক্সপ্রেসের ভাড়া প্রায় দেড় গুন বেশি৷
যে ট্রেনের কথা বলা হচ্ছে, সেটি হল তেজস এক্সপ্রেস৷ ১০-২০ টাকা নয়, বন্দে ভারতের তুলনায় তেজস এক্সপ্রেসের ভাড়া প্রায় দেড় গুন বেশি৷
নয়াদিল্লি থেকে তেজস এক্সপ্রেসে লখনউ যেতে সময় লাগে ৬ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট৷ বন্দে ভারতে সময় লাগে ৬ ঘণ্টা ১৫ মিনিট৷
নয়াদিল্লি থেকে তেজস এক্সপ্রেসে লখনউ যেতে সময় লাগে ৬ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট৷ বন্দে ভারতে সময় লাগে ৬ ঘণ্টা ১৫ মিনিট৷
সময় কম লাগলেও বন্দে ভারতের চেয়ার কারে নয়াদিল্লি-লখনউ ভাড়া ১২৪৫ টাকা, সেখানে চেয়ার কারে তেজস এক্সপ্রেসের ভাড়া ১৪৭০ টাকা৷ এক্সিকিউটিভ ক্লাসেও দুটি ট্রেনের ভাড়ায় প্রায় ২০০ টাকার ফারাক৷
সময় কম লাগলেও বন্দে ভারতের চেয়ার কারে নয়াদিল্লি-লখনউ ভাড়া ১২৪৫ টাকা, সেখানে চেয়ার কারে তেজস এক্সপ্রেসের ভাড়া ১৪৭০ টাকা৷ এক্সিকিউটিভ ক্লাসেও দুটি ট্রেনের ভাড়ায় প্রায় ২০০ টাকার ফারাক৷
বন্দে ভারত, তেজসের মতোই একই ধরনের ট্রেন শতাব্দী এক্সপ্রেসও৷ কিন্তু নয়াদিল্লি থেকে লখনউয়ের মধ্যে টিকিটের ক্ষেত্রে শতাব্দী এক্সপ্রেসের ভাড়াও তেজস এক্সপ্রেসের থেকে অনেকটা কম৷
বন্দে ভারত, তেজসের মতোই একই ধরনের ট্রেন শতাব্দী এক্সপ্রেসও৷ কিন্তু নয়াদিল্লি থেকে লখনউয়ের মধ্যে টিকিটের ক্ষেত্রে শতাব্দী এক্সপ্রেসের ভাড়াও তেজস এক্সপ্রেসের থেকে অনেকটা কম৷
কিন্তু তেজস এক্সপ্রেসের ভাড়া এতটা বেশি কেন? আসলে তেজস এক্সপ্রেস আইআরসিটিসি-র নিয়ন্ত্রণাধীন একটি ট্রেন৷ ভারতীয় রেলের ভাড়ার কাঠামো মেনে এই ট্রেনের ভাড়া নির্ধারণ হয় না৷ টিকিটের চাহিদা অনুযায়ী এই ট্রেনের ভাড়া আরও বাড়ে৷
কিন্তু তেজস এক্সপ্রেসের ভাড়া এতটা বেশি কেন? আসলে তেজস এক্সপ্রেস আইআরসিটিসি-র নিয়ন্ত্রণাধীন একটি ট্রেন৷ ভারতীয় রেলের ভাড়ার কাঠামো মেনে এই ট্রেনের ভাড়া নির্ধারণ হয় না৷ টিকিটের চাহিদা অনুযায়ী এই ট্রেনের ভাড়া আরও বাড়ে৷

Rail: বিশ্বকর্মা পুজোর আগে রেলের বিরাট উপহার! রবিবার থেকেই ছুটবে নয়া বন্দে ভারত! কোন কোন স্টেশনে দাঁড়াবে? জানুন

*বিশ্বকর্মা পুজোর আগেই বড় সুখবর দিল রেল। জল্পনা চলছিল সেই জল্পনা সত্যি করে পূর্ব রেলের তরফে করা হয়েছে ঘোষণা। আসানসোল ডিভিশন পাচ্ছে দুটি নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। আগামিকাল রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে হাওড়া-গয়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রা। অন্যদিকে, দেওঘর বারাণসীর মধ্যে আরও একটি বন্দে ভারত পথচলা শুরু করছে একইদিনে। প্রতিবেদনঃ নয়ন ঘোষ। সংগৃহীত ছবি। 
*বিশ্বকর্মা পুজোর আগেই বড় সুখবর দিল রেল। জল্পনা চলছিল সেই জল্পনা সত্যি করে পূর্ব রেলের তরফে করা হয়েছে ঘোষণা। আসানসোল ডিভিশন পাচ্ছে দুটি নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। আগামিকাল রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে হাওড়া-গয়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রা। অন্যদিকে, দেওঘর বারাণসীর মধ্যে আরও একটি বন্দে ভারত পথচলা শুরু করছে একইদিনে। প্রতিবেদনঃ নয়ন ঘোষ। সংগৃহীত ছবি।
*হাওড়া গয়া বন্ধে ভারত এক্সপ্রেসের স্টপেজ পাচ্ছে আসানসোল স্টেশন এবং দুর্গাপুর স্টেশন। অন্যদিকে, দেওঘর বারাণসীর মধ্যে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু হওয়ায়, কাছাকাছি আসছে বৈদ্যনাথ ধাম এবং বিশ্বনাথ ধাম। সংগৃহীত ছবি। 
*হাওড়া গয়া বন্ধে ভারত এক্সপ্রেসের স্টপেজ পাচ্ছে আসানসোল স্টেশন এবং দুর্গাপুর স্টেশন। অন্যদিকে, দেওঘর বারাণসীর মধ্যে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু হওয়ায়, কাছাকাছি আসছে বৈদ্যনাথ ধাম এবং বিশ্বনাথ ধাম। সংগৃহীত ছবি।
*রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, হাওড়া গয়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস হাওড়া স্টেশন থেকে ছাড়বে সকাল ৬:৫০ মিনিটে, গয়া স্টেশন পৌঁছবে দুপুর সাড়ে বারোটা নাগাদ। হাওড়া থেকে ছেড়ে এই ট্রেনটি দুর্গাপুর পৌঁছবে ৮:২৮ মিনিটে, আসানসোল পৌঁছবে ৮:৫৩ মিনিটে। ধানবাদ, পরেশনাথ এবং কোডারমা স্টেশনে স্টপেজ দেবে। আবার দুপুর ৩:১৫ মিনিটে গয়া স্টেশন থেকে হাওড়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবে এই বন্দে ভারত। আসানসোল স্টেশন পৌঁছবে সন্ধে ৬:৪৮ মিনিটে। দুর্গাপুরে নির্ধারিত সময় সন্ধে ৭:১১ মিনিট। এই ট্রেনটি হাওড়া পৌঁছবে রাত ৯টা ৫ মিনিটে। সংগৃহীত ছবি। 
*রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, হাওড়া গয়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস হাওড়া স্টেশন থেকে ছাড়বে সকাল ৬:৫০ মিনিটে, গয়া স্টেশন পৌঁছবে দুপুর সাড়ে বারোটা নাগাদ। হাওড়া থেকে ছেড়ে এই ট্রেনটি দুর্গাপুর পৌঁছবে ৮:২৮ মিনিটে, আসানসোল পৌঁছবে ৮:৫৩ মিনিটে। ধানবাদ, পরেশনাথ এবং কোডারমা স্টেশনে স্টপেজ দেবে। আবার দুপুর ৩:১৫ মিনিটে গয়া স্টেশন থেকে হাওড়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবে এই বন্দে ভারত। আসানসোল স্টেশন পৌঁছবে সন্ধে ৬:৪৮ মিনিটে। দুর্গাপুরে নির্ধারিত সময় সন্ধে ৭:১১ মিনিট। এই ট্রেনটি হাওড়া পৌঁছবে রাত ৯টা ৫ মিনিটে। সংগৃহীত ছবি।
*দেওঘর-বারাণসী বন্দে ভারত এক্সপ্রেসেরও নির্ধারিত সময়সূচি প্রকাশ করেছে পূর্ব রেল। সকাল ৬:২০ মিনিটে এই বন্দে ভারত এক্সপ্রেস বারাণসী স্টেশন ছাড়বে। পথে পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়, সাসারাম, কিউল, জসিডির মতো স্টেশনে স্টপেজ দেবে। এরপর দেওঘর স্টেশন পৌঁছবে দুপুর ১:৪০ মিনিটে। অন্যদিকে, ট্রেন থেকে আবার দুপুর ৩:১৫ মিনিটে দেওঘর স্টেশন থেকে ছাড়বে। নির্ধারিত স্টেশনগুলিতে স্টপেজ দিয়ে বারাণসী পৌঁছবে রাত ১০:৩০ মিনিটে। সংগৃহীত ছবি। 
*দেওঘর-বারাণসী বন্দে ভারত এক্সপ্রেসেরও নির্ধারিত সময়সূচি প্রকাশ করেছে পূর্ব রেল। সকাল ৬:২০ মিনিটে এই বন্দে ভারত এক্সপ্রেস বারাণসী স্টেশন ছাড়বে। পথে পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়, সাসারাম, কিউল, জসিডির মতো স্টেশনে স্টপেজ দেবে। এরপর দেওঘর স্টেশন পৌঁছবে দুপুর ১:৪০ মিনিটে। অন্যদিকে, ট্রেন থেকে আবার দুপুর ৩:১৫ মিনিটে দেওঘর স্টেশন থেকে ছাড়বে। নির্ধারিত স্টেশনগুলিতে স্টপেজ দিয়ে বারাণসী পৌঁছবে রাত ১০:৩০ মিনিটে। সংগৃহীত ছবি।
*রেল সূত্রে খবর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভার্চুয়াল মাধ্যমে এই দুটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সবুজ পতাকা দেখাবেন। হাওড়া-ভাগলপুর বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। ভাগলপুর-হাওড়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস স্টপেজ দেবে রামপুরহাট এবং শান্তিনিকেতন স্টেশনে। ফলে বোলপুর এবং তারাপীঠ যারা ঘুরতে যাবেন, তাদের এই নতুন ট্রেন চালু হওয়ার ফলে অনেক সুবিধা হবে। সংগৃহীত ছবি। 
*রেল সূত্রে খবর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভার্চুয়াল মাধ্যমে এই দুটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সবুজ পতাকা দেখাবেন। হাওড়া-ভাগলপুর বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। ভাগলপুর-হাওড়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস স্টপেজ দেবে রামপুরহাট এবং শান্তিনিকেতন স্টেশনে। ফলে বোলপুর এবং তারাপীঠ যারা ঘুরতে যাবেন, তাদের এই নতুন ট্রেন চালু হওয়ার ফলে অনেক সুবিধা হবে। সংগৃহীত ছবি।
*দেওঘর বারাণসী এক্সপ্রেস চলবে ৮ কামরা নিয়ে। মঙ্গলবার বাদ দিয়ে সপ্তাহে ছ'দিন চলবে এই ট্রেনটি। অন্যদিকে হাওড়া গয়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস হবে ১৬ কামরার। এই ট্রেনটিও মঙ্গলবার বাদ দিয়ে সপ্তাহে ছ'দিন চলবে। সংগৃহীত ছবি।
*দেওঘর বারাণসী এক্সপ্রেস চলবে ৮ কামরা নিয়ে। মঙ্গলবার বাদ দিয়ে সপ্তাহে ছ’দিন চলবে এই ট্রেনটি। অন্যদিকে হাওড়া গয়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস হবে ১৬ কামরার। এই ট্রেনটিও মঙ্গলবার বাদ দিয়ে সপ্তাহে ছ’দিন চলবে। সংগৃহীত ছবি।

Vande Bharat: বন্দে ভারতকে ঘিরে প্রবল যাত্রী বিক্ষোভ এনজেপি স্টেশনে! কী এমন ঘটল জানেন?

জলপাইগুড়ি: ইঞ্জিনে গোলযোগ, নির্ধারিত সময় থেকে দেরিতে ছাড়ল এনজেপি-গুয়াহাটি বন্দে ভারত। এর প্রতিবাদে যাত্রী বিক্ষোভে উত্তাল নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন।

যাত্রী বিক্ষোভে তুমুল উত্তেজনা ছড়াল নিউ জলপাইগুড়ি রেল স্টেশনে। শুক্রবার সকালে নিউ জলপাইগুড়ি রেলস্টেশন থেকে গুয়াহাটির উদ্দেশে সকাল ছ’টা দশ মিনিটে ছাড়ার কথা ছিল বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। কিন্তু প্রায় আড়াই ঘন্টা দেরিতে, সাড়ে নটা নাগাদ ওই ট্রেন ছাড়ে।

আরও পড়ুন: জেলে এ কী বলে ফেললেন সন্দীপ ঘোষ! শুনেই অবাক সকলে, পাল্টা এল জবাব! চমকে যাবেন শুনে

রেল সূত্রে পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, ট্রেনের ইঞ্জিনে যান্ত্রিক গোলযোগের কারণেই নির্ধারিত সময়ে যাত্রা শুরু করতে পারেনি বন্দে ভারত। এদিকে ট্রেন দেড়িতে ছাড়ায় বিপাকে পড়েন যাত্রীরা। শুধু তাই নয়। ট্রেন দেড়িতে ছাড়ার কথা রেলের আধিকারিকদের যাত্রীরা জিজ্ঞেস করতে গেলে যাত্রীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ ওঠে।

—- সুরজিৎ দে

Vande Bharat: হাওড়া থেকে ছুটবে আরও দু’টি বন্দে ভারত! পুজোর আগে বড় সুখবর, কয়েক ঘণ্টায় পৌঁছে যাবেন কোন পড়শি রাজ‍্যে?

হাওড়া: হাওড়া থেকে ছুটবে নয়া দুই বন্দেভারত। মাত্র কয়েক ঘণ্টাতেই এবার পৌঁছে যাওয়া যাবে গয়া এবং ভাগলপুর। সম্প্রতি এমনটাই জানাল রেল মন্ত্রক। পুজোর আগেই বড় সুখবর রাজ‍্যবাসীর জন‍্য। হাওড়া থেকে ইতিমধ‍্যেই যাতায়াত করে একাধিক বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এবার নতুন সেই সংখ‍্যায় নতুন সংযোজন হাওড়া-গয়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এবং হাওড়া ভাগলপুর বন্দে ভারত এক্সপ্রস।

আরও একাধিক বন্দে ভারত ট্রেন চালু করছে রেল। পিটিআই সূত্রে খবর, মোট তিনটি রুটে চলবে এই দ্রুতগামী ট্রেন। আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে এই ট্রেন চলবে বলে জানা গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী এই ট্রেনগুলির উদ্বোধন করবেন। আগামী রবিবার চালু হবে ৬ টি নয়া বন্দে ভারতের যাত্রা। এমনটাই জানা গিয়েছে।

আরও পড়ুন: ঝাঁ ঝাঁ করে কমে যাবে বিদ‍্যুতের বিল! এসির রিমোটেই লুকানো রয়েছে বড় সমাধান, ঠান্ডাও থাকবে, টাকাও বাঁচবে

বাংলায় প্রথম বন্দে ভারত চালু হয় হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি রুটে। এই ট্রেনের ফলে খুব সহজে কম সময়ে উত্তরবঙ্গে যাওয়া যায়। পাশাপাশি হাওড়া-পুরী বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, হাওড়া-পাটনা বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, হাওড়া-রাঁচি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, নিউ জলপাইগুড়ি-গুয়াহাটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, নিউ জলপাইগুড়ি-পাটনা বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ইতিমধ‍্যেই ছুটছে বাংলায়।

Vande Bharat Express viral video: কে চালাবেন বন্দে ভারত! দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে হাতাহাতি ট্রেনের চালকদের, ভাইরাল ভিডিও

আগরা: ভারতে বর্তমানে সবচেয়ে হাই প্রোফাইল ট্রেনগুলির মধ্যে একটি হল বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। তবে বন্দে ভারত নিয়ে শুধু যাত্রী নয়, চালকদেরও যে উৎসাহের অন্ত নেই তার প্রমাণ পাওয়া গেল আগরায়।

২ সেপ্টেম্বর থেকে আগরা এবং উদয়পুরের মধ্যে বন্দে ভারত ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে। ট্রেন চালানোর জন্য পশ্চিম মধ্য রেল, উত্তর পশ্চিম রেল এবং উত্তর রেলওয়েকে তাদের চালকদের দিয়ে ট্রেন চালানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এর ফলেই নাকি তিনটি এলাকার ট্রেনের চালকদের মধ্যে বন্দে ভারত চালানোর জন্য নিয়মিত অশান্তি চলছে।

আরও পড়ুন: ১০০০ টাকা নিয়ে এই দেশে গেলেই হবে ৩ লাখ, সস্তায় ছবির মতো সুন্দর বিদেশ ঘুরতে যাবেন নাকি?

ইটিভি ভারতে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, ট্রেনটির উদ্বোধনের দিনই আগরা এবং কোটা ডিভিশনরের রেলের চালকদের মধ্যে বন্দে ভারত ট্রেন চালানোকে কেন্দ্র করে বচসা বাঁধে। চালকের কেবিনে ওঠার জন্য লোকো পাইলটদের (ট্রেনের চালক) মধ্যে রীতি মতো মারামারি শুরু হয়ে যায়। ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে সমাজমাধ্যমে, যদিও ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করেনি নিউজ১৮ বাংলা।

আরও পড়ুন: মাটিগাড়া ধর্ষণ খুন কাণ্ডে ফাঁসির সাজা! স্কুল ছাত্রীকে নির্যাতনে চরম শাস্তি দিল আদালত

এর মধ্যে ট্রেনের কিছু চালক কেবিনের জানলার ফাঁক দিয়েই ভিতরে ঢুকে যান। তারপর ধাক্কাধাক্কি করতে গিয়ে চালকের কেবিনের দরজা প্রায় ভেঙে যায়, তারপর হুড়মুড় করে সবাই ভিতরে ঢুকে যান। এতে ভিতরে চালকের আসনে থাকা লোকো পাইলট এবং তাঁর সহকারী কিছুটা আহত হন। ভিডিও ভাইরাল হতেই হাসির রোল উঠেছে সমাজমাধ্যমে।

মনে আনন্দ নিয়েই বন্দে ভারত ট্রেন নিতে কোটা গিয়েছিলেন লোকো পাইলট, পরিচয়পত্র দেখানোর পরেও ঢুকতেই দেওয়া হল না ইঞ্জিনে; এরপর যা হল…

কামির কুরেশি, আগ্রা: গত সোমবার তৃতীয় বন্দে ভারত পেল উত্তর প্রদেশের আগ্রা। প্রথম দিনেই আগ্রা থেকে উদয়পুর পাড়ি দিয়েছে ট্রেনটি। তবে বন্দে ভারত ট্রেনটিকে ঘিরে আগ্রা ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশনে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। আসলে ট্রেনটি স্টেশনে পৌঁছতেই রেলওয়ে মেনসের কর্মচারীরা ঝামেলা শুরু করেন এবং রাজস্থান কোটার লোকো পাইলটের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন।Representational Image
কামির কুরেশি, আগ্রা: গত সোমবার তৃতীয় বন্দে ভারত পেল উত্তর প্রদেশের আগ্রা। প্রথম দিনেই আগ্রা থেকে উদয়পুর পাড়ি দিয়েছে ট্রেনটি। তবে বন্দে ভারত ট্রেনটিকে ঘিরে আগ্রা ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশনে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। আসলে ট্রেনটি স্টেশনে পৌঁছতেই রেলওয়ে মেনসের কর্মচারীরা ঝামেলা শুরু করেন এবং রাজস্থান কোটার লোকো পাইলটের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। Representational Image
আসলে আগ্রা ডিভিশনের কোনও লোকো পাইলটের ওই ট্রেনটিকে আনার কথা ছিল। কিন্তু তা এনেছিলেন কোটার এক লোকো পাইলট। এদিকে কোটা থেকে ইঞ্জিনে উঠতে দেওয়া হয়নি আগ্রার লোকো পাইলটদের। এদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রেনের মধ্যে ঝামেলার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়ে গিয়েছে।Representational Image
আসলে আগ্রা ডিভিশনের কোনও লোকো পাইলটের ওই ট্রেনটিকে আনার কথা ছিল। কিন্তু তা এনেছিলেন কোটার এক লোকো পাইলট। এদিকে কোটা থেকে ইঞ্জিনে উঠতে দেওয়া হয়নি আগ্রার লোকো পাইলটদের। এদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রেনের মধ্যে ঝামেলার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। Representational Image
বলা হচ্ছে, ভাইরাল ভিডিওটি গঙ্গা পাল রেলওয়ে স্টেশনের। নর্থ সেন্ট্রাল রেলওয়ে মেনস ইউনিয়নের ভাইস প্রেসিডেন্ট বিজয়বীর সিংয়ের অভিযোগ, ট্রেন নম্বর ২০৯৮১/২০৯৮২ উদয়পুর সিটি আগ্রা ক্যান্টনমেন্ট-উদয়পুর সিটি উইকলি বন্দে ভারত ট্রেন ভোর ৫টা ৪৫ মিনিট নাগাদ উদয়পুর সিটি থেকে আগ্রার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিল।Representational Image
বলা হচ্ছে, ভাইরাল ভিডিওটি গঙ্গা পাল রেলওয়ে স্টেশনের। নর্থ সেন্ট্রাল রেলওয়ে মেনস ইউনিয়নের ভাইস প্রেসিডেন্ট বিজয়বীর সিংয়ের অভিযোগ, ট্রেন নম্বর ২০৯৮১/২০৯৮২ উদয়পুর সিটি আগ্রা ক্যান্টনমেন্ট-উদয়পুর সিটি উইকলি বন্দে ভারত ট্রেন ভোর ৫টা ৪৫ মিনিট নাগাদ উদয়পুর সিটি থেকে আগ্রার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিল।Representational Image
আগ্রা ডিভিশনের লোকো পাইলট ব্রজমোহন এবং তাঁর সহকর্মীকে কোটা থেকে আনার কথা ছিল ট্রেনটির। কিন্তু অভিযোগ, কোটা ডিভিশনের কর্মীরা আগ্রা ডিভিশনের কর্মীদের ইঞ্জিনে উঠতে দেননি। জোর করে তাঁদের অন্য কেবিনে বসতে দেওয়া হয়েছিল। সেই সঙ্গে আগ্রা ডিভিশনের কর্মীদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহারও করা হয়। শুধু তা-ই নয়, কোটা ডিভিশনের কর্মীরা রেল কর্তৃপক্ষের চিঠিও দেখান আগ্রা ডিভিশনের কর্মীদের। Representational Image
আগ্রা ডিভিশনের লোকো পাইলট ব্রজমোহন এবং তাঁর সহকর্মীকে কোটা থেকে আনার কথা ছিল ট্রেনটির। কিন্তু অভিযোগ, কোটা ডিভিশনের কর্মীরা আগ্রা ডিভিশনের কর্মীদের ইঞ্জিনে উঠতে দেননি। জোর করে তাঁদের অন্য কেবিনে বসতে দেওয়া হয়েছিল। সেই সঙ্গে আগ্রা ডিভিশনের কর্মীদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহারও করা হয়। শুধু তা-ই নয়, কোটা ডিভিশনের কর্মীরা রেল কর্তৃপক্ষের চিঠিও দেখান আগ্রা ডিভিশনের কর্মীদের। Representational Image
এই পরিস্থিতিতে ঝামেলা উত্তরোত্তর বাড়ছে। ফলে বেগতিক বুঝে পরিস্থিতি সামাল দিতে এগিয়ে আসেন আরপিএফ এবং জিআরপি আধিকারিকরা। এরপর আগ্রা ডিভিশনের কর্মীকে ট্রেন দেওয়া হয়। ফলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। ইতিমধ্যেই আগ্রা রেলওয়ে ডিভিশন পিআরও প্রশান্ত শ্রীবাস্তব বলেন যে, লোকো পাইলটকে ঘিরে কিছু ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি মিটিয়ে নেওয়া হয়েছে। এরপর নির্ধারিত সময়ে অর্থাৎ দুপুর ৩টে নাগাদ আগ্রা থেকে উদয়পুরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে যায় ট্রেনটি। Representational Image
এই পরিস্থিতিতে ঝামেলা উত্তরোত্তর বাড়ছে। ফলে বেগতিক বুঝে পরিস্থিতি সামাল দিতে এগিয়ে আসেন আরপিএফ এবং জিআরপি আধিকারিকরা। এরপর আগ্রা ডিভিশনের কর্মীকে ট্রেন দেওয়া হয়। ফলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। ইতিমধ্যেই আগ্রা রেলওয়ে ডিভিশন পিআরও প্রশান্ত শ্রীবাস্তব বলেন যে, লোকো পাইলটকে ঘিরে কিছু ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি মিটিয়ে নেওয়া হয়েছে। এরপর নির্ধারিত সময়ে অর্থাৎ দুপুর ৩টে নাগাদ আগ্রা থেকে উদয়পুরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে যায় ট্রেনটি। Representational Image

বন্দে ভারত স্লিপার-এর প্রথম ছবি! ভিতরটা কেমন দেখতে? দেখলে হা হয়ে যাবেন

ভারতীয় রেলওয়ে এবার ভারতের সেমি-হাই-স্পিড বন্দে ভারত ট্রেনের স্লিপার সংস্করণ চালু করতে প্রস্তুত। রবিবার (১ সেপ্টেম্বর) রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেনের প্রথম মডেলের এক ঝলক দেখালেন। আগামী ৩ মাসের মধ্যে চালু হবে এই ট্রেন। অশ্বিনী বৈষ্ণব রবিবার (১ সেপ্টেম্বর) বেঙ্গালুরুতে ভারত আর্থ মুভার্স লিমিটেডের (BEML) কারখানায় বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেনের প্রোটোটাইপ উন্মোচন করেছেন। শীঘ্রই এই ট্রেনটিকে ট্র্যাকে চলতে দেখা যাবে। এই ট্রেনটির ডিজাইন করেছে BEML।

ভারতীয় রেলওয়ে এবার ভারতের সেমি-হাই-স্পিড বন্দে ভারত ট্রেনের স্লিপার সংস্করণ চালু করতে প্রস্তুত। রবিবার (১ সেপ্টেম্বর) রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেনের প্রথম মডেলের এক ঝলক দেখালেন। আগামী ৩ মাসের মধ্যে চালু হবে এই ট্রেন। অশ্বিনী বৈষ্ণব রবিবার (১ সেপ্টেম্বর) বেঙ্গালুরুতে ভারত আর্থ মুভার্স লিমিটেডের (BEML) কারখানায় বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেনের প্রোটোটাইপ উন্মোচন করেছেন। শীঘ্রই এই ট্রেনটিকে ট্র্যাকে চলতে দেখা যাবে। এই ট্রেনটির ডিজাইন করেছে BEML।
বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেনে মোট ১৬টি কোচ বসানো হয়েছে। ১১টি এসি ৩ টায়ার কোচ, ৪টি এসি ২ টায়ার কোচ এবং একটি এসি ফার্স্ট ক্লাস কোচ থাকবে।
বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেনে মোট ১৬টি কোচ বসানো হয়েছে। ১১টি এসি ৩ টায়ার কোচ, ৪টি এসি ২ টায়ার কোচ এবং একটি এসি ফার্স্ট ক্লাস কোচ থাকবে।
বন্দে ভারত স্লিপার: এটি একটি স্বয়ংক্রিয় ট্রেন। এই ট্রেনটি ১৬০km/kmph গতিতে চলবে, যা 180/kmph এর সর্বোচ্চ গতিতে যেতে পারে।
বন্দে ভারত স্লিপার: এটি একটি স্বয়ংক্রিয় ট্রেন। এই ট্রেনটি ১৬০km/kmph গতিতে চলবে, যা 180/kmph এর সর্বোচ্চ গতিতে যেতে পারে।
এই ট্রেনের মোট বার্থ ধারণক্ষমতা হবে ৮২৩ জন যাত্রী। এসি ৩ টিয়ারে ৬১১ জন যাত্রী, এসি ২ টিয়ারে ১৮৮ জন এবং এসি ফার্স্টে ২৪ জন যাত্রী ভ্রমণ করতে পারবেন।
এই ট্রেনের মোট বার্থ ধারণক্ষমতা হবে ৮২৩ জন যাত্রী। এসি ৩ টিয়ারে ৬১১ জন যাত্রী, এসি ২ টিয়ারে ১৮৮ জন এবং এসি ফার্স্টে ২৪ জন যাত্রী ভ্রমণ করতে পারবেন।
ভারতীয় রেল দাবি করেছে, এই ট্রেনে সমস্তরকম আধুনিক সুযোগ সুবিধা থাকবে। অর্থাৎ, ট্রেনে বসে বিমানের মতো অনুভূতি হতে পারে যাত্রীদের।
ভারতীয় রেল দাবি করেছে, এই ট্রেনে সমস্তরকম আধুনিক সুযোগ সুবিধা থাকবে। অর্থাৎ, ট্রেনে বসে বিমানের মতো অনুভূতি হতে পারে যাত্রীদের।
এতে বসানো হয়েছে জিএফআরপি প্যানেল, অটোমেটিক দরজা, সেন্সর ভিত্তিক ভিতরের দরজা। টয়লেটটি আর্গোনোমিক্যালভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, মানে এতে কোনো দুর্গন্ধ থাকবে না। ট্রেনটিতে ইউএসবি চার্জিং, ইন্টিগ্রেটেড রিডিং লাইট ইত্যাদি সুবিধা রয়েছে।
এতে বসানো হয়েছে জিএফআরপি প্যানেল, অটোমেটিক দরজা, সেন্সর ভিত্তিক ভিতরের দরজা। টয়লেটটি আর্গোনোমিক্যালভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, মানে এতে কোনো দুর্গন্ধ থাকবে না। ট্রেনটিতে ইউএসবি চার্জিং, ইন্টিগ্রেটেড রিডিং লাইট ইত্যাদি সুবিধা রয়েছে।
এই ট্রেনের প্রথম ছবি দেখেই মুগ্ধ অনেকে। বলা হচ্ছে, ভারতীয় রেলের এমন উদ্যোগ সাধুবাদ জানানোর মতো।
এই ট্রেনের প্রথম ছবি দেখেই মুগ্ধ অনেকে। বলা হচ্ছে, ভারতীয় রেলের এমন উদ্যোগ সাধুবাদ জানানোর মতো।

Vande Bharat Express: লাইনের উপর হঠাত্‍… ফের আতঙ্ক হাওড়া-পুরী বন্দেভারত এক্সপ্রেসে! বিপত্তির কারণ জানলে চমকে উঠবেন

কলকাতা: হাওড়া-পুরী বন্দেভারত এক্সপ্রেসে ফের যাত্রী আতঙ্ক। সোমবার দুপুরে হঠাত্‍ করেই বিপদের মুখে ২২৮৯৫ হাওড়া পুরী দুরন্ত এক্সপ্রেস। এদিন ওড়িশার খুরদা থেকে ছেড়ে পুরী ঢোকার মুখ‍েই ঘটে বিপত্তি। কিন্তু কী কারণে ঘটে এই সমস‍্যা।

রেল সূত্রে খবর, ওড়িশার খুরদা থেকে ছেড়ে পুরী ঢুকতে হঠাৎ গতি নিয়ন্ত্রন আনেন রেল চালক। সোমবার বেলা ১২:৫৫ থেকে ১:১৫ পর্যন্ত ট্রেন থেমে থাকে। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায় যাত্রীদের মধ্যে। হঠাত্‍ গতি নিয়ন্ত্রণে আনার প্রয়োজন কেন হল? জানা গিয়েছে রেল লাইনের উপর গরুর চলে আসাতেই ঘটেছে এই বিপত্তি।

আরও পড়ুন: জারি ১৪৪ ধারা! নাকা চেকিং থেকে ‘নো-এন্ট্রি’, নিরাপত্তার কড়া বলয়ে নবান্ন চত্বর

রেলপুলিশ সূত্রে খবর রেল লাইন গরু চলে আসায় হঠাত্‍ ঘটে এই সমস‍্যা। চালকের তত্‍পরতায় বন্দেভারত সুরক্ষিত ভাবে দাঁড় করানো সম্ভব হয়েছে। তবে, ঘটনাস্থলে মৃত‍্যু হয়েছে গরুটির। রেল পুলিশের পরীক্ষা নিরীক্ষা পর পুরী স্টেশনে উদ্দেশ্যে ট্রেনটি ফের রওনা দেয়।

Rail: খুব শীঘ্রই ছুটবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস স্লিপার কোচ, কেমন দেখতে হবে ট্রেন? কী কী সুবিধা মিলবে? জানুন

কলকাতাঃ চেন্নাইয়ের ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরির প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় বিইএমএল প্রথম পর্বে বন্দে ভারতের জন্য বাতানুকূল স্লিপার তৈরি করছে বলে জানিয়েছেন সংস্থার সিএমডি শান্তনু রায়। নতুন ট্রেনের মোটর এবং ট্রেন চালানোর গুরুত্বপূর্ণ বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি সরবরাহ করছে হায়দরাবাদের মেধা সংস্থা। নতুন ট্রেনে এসি টু-টিয়ার এবং থ্রি-টিয়ারে উপরের বার্থে ওঠার ক্ষেত্রে বয়স্ক যাত্রীদের যাতে অসুবিধা না হয়, সে দিকেও বিশেষ নজর রাখা হয়েছে।

শুধু তাই নয়, এমনকি কামরার ভিতরে বিভিন্ন উপকরণ থেকে যাত্রীদের যাতে আঘাত না লাগে, সে দিকেও বিশেষ ভাবে লক্ষ রাখা হয়েছে। এ ছাড়াও আধুনিক রিডিং লাইট, একাধিক চার্জিং পয়েন্ট, বাতানুকূলের ব্যবস্থা, উন্নত শৌচাগার-সহ একাধিক সুবিধা ওই ট্রেনে থাকবে। নতুন ট্রেনে যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যের একাধিক বৈশিষ্ট্য ছাড়াও দ্রুত গতি-বাড়ানো এবং কমানোর প্রযুক্তি থাকবে। ফলে ট্রেনের গড় গতিবেগ অনেকটাই বৃদ্ধি পাবে। গুরুত্বপূর্ণ পথে যাতায়াতের সময়ও অনেকটা কমে আসবে।

আরও পড়ুনঃ ডু‌য়ার্সের এই সৌন্দর্য দেখেননি নিশ্চিত! পুজোয় গন্তব্য হোক এই গ্রাম! সারাজীবন মনে থেকে যাবে

অন্দরসজ্জা, যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্য এবং ট্রেন চালানোর প্রযুক্তির দিক থেকে ১৬ কোচের ওই ট্রেন অভিনব হবে এবং সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে বলে আশাবাদী রেল। কেন্দ্র ২০৩০ সালের মধ্যে বন্দে ভারতের জন্য ৮০০টি স্লিপার এক্সপ্রেস তৈরি করতে চায় বলে সূত্রের খবর। বন্দে ভারত স্লিপার সংস্করণের কাজ প্রায় সমাপ্ত। শেষ পর্যায়ের কাজ পুরোদমে চলছে এবং প্রথম ট্রেনটি আগামী দু’মাসের মধ্যে চালু হবে।

প্রযুক্তিগত সব কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। বহু প্রতীক্ষিত বন্দে ভারতের স্লিপার সংস্করণ যাত্রীদের সহজ গতিশীলতা প্রদান করবে এবং ভবিষ্যতে বিভিন্ন সুবিধা দেবে। কলকাতার ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর রেক যারা তৈরি করেছে, বেঙ্গালুরুর সেই রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ভারত আর্থ মুভার্স লিমিটেড (বিইএমএল) সেটি বানাচ্ছে। অধিকন্তু, এই স্লিপার ট্রেনগুলির আধুনিক সুযোগ-সুবিধাগুলির মধ্যে থাকবে সেন্সর-ভিত্তিক আলো, আরও ভাল সাউন্ডপ্রুফিং, স্বয়ংক্রিয় দরজা যা একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে এবং প্রতিটি কোচে ছোট প্যান্ট্রি। হুইলচেয়ার-অ্যাক্সেসযোগ্য স্লিপার, আরামদায়ক বাঙ্ক বিছানা এবং অ্যান্টি-স্পিল ওয়াশবাসিন এবং গন্ধ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা-সহ বাথরুম থাকবে। বন্দে ভারত ট্রেনগুলি হল ভারতীয় রেলওয়ের বৃহত্তর উদ্যোগের একটি অংশ যা যাত্রীদের আরাম উন্নত করতে এবং ভ্রমণের সময় সংক্ষিপ্ত করার জন্য সারা দেশে প্রদত্ত আধা-হাই-স্পিড ট্রেন পরিষেবার সংখ্যা বাড়ানোর জন্য।

আবীর ঘোষাল 

Narendra Modi oath: ঝড়ের গতিতে ছোটান বন্দে ভারত, মোদির শপথে আমন্ত্রিত দুই মহিলা ট্রেন চালক! চেনেন তাঁদের?

নয়াদিল্লি: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত ধরেই শুরু হয়েছিল বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রা৷ রবিবার প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেলেন সেই বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের এক মহিলা চালক৷ নরেন্দ্র মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যে ৮ হাজার অতিথি আমন্ত্রিত, তাঁদের মধ্যে অন্যতম ঐশ্বর্য এস মেনন৷

ঐশ্বর্য বর্তমানে দক্ষিণ রেলের চেন্নাই ডিভিশনে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের চালক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন৷ শুধু বন্দে ভারত নয়, শতাব্দী এক্সপ্রেসের মতো গুরুত্বপূর্ণ ট্রেন চালানোরও দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে ঐশ্বর্যের৷
চেন্নাই-বিজয়ওয়াড়া এবং চেন্নাই-কোয়েম্বাটোর রুটে চালু হওয়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেন দুটি শুরু থেকেই চালাচ্ছেন ঐশ্বর্য৷ ট্রেনের চালক হিসেবে তাঁর নিখুঁত দক্ষতা উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের প্রশংসাও কুড়িয়েছে৷
রেলের যে কর্মচারীরা নরেন্দ্র মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত, তাঁদের মধ্যে অন্যতম ঐশ্বর্য৷

আরও পড়ুন: বিরোধী দলনেতার পদে রাহুল গান্ধি? কংগ্রেস নেতা রাজি হলে সংসদেও জমজমাট দ্বৈরথের অপেক্ষা

একা ঐশ্বর্য নন, এশিয়ার প্রথম মহিলা ট্রেন চালক সুরেখা যাদবকেও নরেন্দ্র মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে৷ ঐশ্বর্যের মতো সুরেখাও মহারাষ্ট্রে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেন চালানোর দায়িত্বে রয়েছেন৷ ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাস থেকে সোলাপুর রুটে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালান সুরেখা৷

১৯৮৮ সালে দেশের প্রথম মহিলা ট্রেন চালক হিসেবে কাজ শুরু করেন সুরেখা৷ মহিলা হিসেবে প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালানোর নজিরও গড়েন তিনি৷ শুধু রেলকর্মীরাই নয়, সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের প্রতিনিধিদেরই প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে৷ নতুন সংসদ ভবন তৈরির কাজে যুক্ত নির্মাণকর্মীদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে৷