Tag Archives: Vande Bharat Express

Narendra Modi oath: ঝড়ের গতিতে ছোটান বন্দে ভারত, মোদির শপথে আমন্ত্রিত দুই মহিলা ট্রেন চালক! চেনেন তাঁদের?

নয়াদিল্লি: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত ধরেই শুরু হয়েছিল বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রা৷ রবিবার প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেলেন সেই বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের এক মহিলা চালক৷ নরেন্দ্র মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যে ৮ হাজার অতিথি আমন্ত্রিত, তাঁদের মধ্যে অন্যতম ঐশ্বর্য এস মেনন৷

ঐশ্বর্য বর্তমানে দক্ষিণ রেলের চেন্নাই ডিভিশনে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের চালক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন৷ শুধু বন্দে ভারত নয়, শতাব্দী এক্সপ্রেসের মতো গুরুত্বপূর্ণ ট্রেন চালানোরও দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে ঐশ্বর্যের৷
চেন্নাই-বিজয়ওয়াড়া এবং চেন্নাই-কোয়েম্বাটোর রুটে চালু হওয়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেন দুটি শুরু থেকেই চালাচ্ছেন ঐশ্বর্য৷ ট্রেনের চালক হিসেবে তাঁর নিখুঁত দক্ষতা উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের প্রশংসাও কুড়িয়েছে৷
রেলের যে কর্মচারীরা নরেন্দ্র মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত, তাঁদের মধ্যে অন্যতম ঐশ্বর্য৷

আরও পড়ুন: বিরোধী দলনেতার পদে রাহুল গান্ধি? কংগ্রেস নেতা রাজি হলে সংসদেও জমজমাট দ্বৈরথের অপেক্ষা

একা ঐশ্বর্য নন, এশিয়ার প্রথম মহিলা ট্রেন চালক সুরেখা যাদবকেও নরেন্দ্র মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে৷ ঐশ্বর্যের মতো সুরেখাও মহারাষ্ট্রে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেন চালানোর দায়িত্বে রয়েছেন৷ ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাস থেকে সোলাপুর রুটে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালান সুরেখা৷

১৯৮৮ সালে দেশের প্রথম মহিলা ট্রেন চালক হিসেবে কাজ শুরু করেন সুরেখা৷ মহিলা হিসেবে প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালানোর নজিরও গড়েন তিনি৷ শুধু রেলকর্মীরাই নয়, সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের প্রতিনিধিদেরই প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে৷ নতুন সংসদ ভবন তৈরির কাজে যুক্ত নির্মাণকর্মীদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে৷

Vande Bharat Express: বছর বছর গতি কমছে বন্দে ভারতের, কোথাও গড় গতিবেগ ৬০ কিলোমিটারেরও কম

নয়াদিল্লি: ঢাকঢোল পিটিয়ে যাত্রা সূচনা করা হয় বন্দে ভারতের। সেমি হাই স্পিড ট্রেন, ভারতের অন্যতম দ্রুততম ট্রেন বন্দে ভারত। বলা হয়ে থাকে মোদির স্বপ্নের প্রকল্প। প্রতি বছরই গতি গমেছে এ হেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের, তথ্যের অধিকার আইনে এমন তথ্য দিয়েছে রেলই।

আরও পড়ুন: আগামী দু’-তিন ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রাজ্যের দুই জেলায়

২০২০-২১ সালে বন্দে ভারতের গড় গতি যেখানে ছিল ৮৪.৪৮ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা, ২০২২-২৩ সালে গতিবেগ ছিল ৮১.৩৮ কিলোমিটার। ২০২৩-২৪ সালে সেখানে বন্দে ভারতের গড় গতি দাঁড়িয়েছে ৭৬.২৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। অর্থাৎ প্রতি বছর গতি বেড়ে যাওয়ার বদলে কমেছে। এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে রেল মন্ত্রকের তরফে।

রেলের তরফে জানানো হয়েছে, শুধু বন্দে ভারতই নয় পরিকাঠামোর কাজ চলার কারণে অনেক জায়গার গতিই কমেছে। শুধু তাই নয়, রেল আরও জানিয়েছে, কিছু কিছু বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এমন জায়গায় চালু হয়েছে যেখানে আবহাওয়া বা ভৌগলিক কারণে গতির নির্দিষ্ট সীমা রয়েছে।

মুম্বই এবং মডগাঁওয়ের মধ্যে চলা বন্দে ভারতের উদাহরণ দিয়ে এক কর্তা বলেন, “কোঙ্কান রেলওয়ের অধিকাংশ এলাকাতেই নিচু পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে ট্রেন চলাচল করে, সেই রকম জায়গায় গতি বাড়ানো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যায়। বর্ষাকালে সেই সব জায়গায় ট্রেন চালানো অনেক কঠিন হয়ে যায়, তখন সর্বোচ্চ গতি রাখতে হয় মাত্র ৭৫ কিমি প্রতি ঘণ্টা”।

বন্দে ভারত যাত্রা শুরু করেছিল ২০১৯ সালে, বন্দে ভারতের সর্বোচ্চ গতিবেগ ১৬০ কিমি প্রতি ঘণ্টা। তবে ঠিকঠাক ট্র্যাক না থাকার কারণে দিল্লি-আগরা রুট ছাড়া দেশের কোথাও ১৩০ কিলোমিটার গতিবেগে এই ট্রেন চলে না। রেলের কর্তারা এই ট্র্যাকের সমস্যাকে বন্দে ভারত ধীরে চলার একটা কারণ হিসাবে মনে করছেন। কোনও কোনও রুটে বন্দে ভারতের গড় গতি ৬০ কিমির চেয়ে বেশি হয় না। যেমন দেহরাদূন-আনন্দ বিহার (৬৩.৪২ কিমি/ঘণ্টা), পটনা-রাঁচী (৬২.৯ কিমি/ঘণ্টা) এবং কোয়েম্বত্তূর-বেঙ্গালুরু ক্যান্টনমেন্টে বন্দে ভারত চলে মাত্র ৫৮.১১ কিমি প্রতি ঘণ্টার গড় গতিতে।

Vande Bharat Exবদলে গেল রেলের মেনু… বাসন্তী পোলাও থেকে সর্ষে মাছ! আর কী কী থাকছে? জিভে জল আসবে

কলকাতা: বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে লোভনীয় সব খাবার৷ এই ট্রেন চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খাবারের গুণমান নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল। এবার সেই অসুবিধা মিটল।

কথায় আছে মাছে ভাতে বাঙালি। বাঙালি যেখানেই যাক না কেন দুপুরের আহারে মাছ ভাত চাইই চাই।  এখন হাওড়া – নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে বাংলার ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন সুস্বাদু খাবার পাওয়া যাবে। কী কী থাকছে শুনুন…

প্রাতরাশে ত্রিকোণ পরোটা, ছোলার ডাল, মাল্টিগ্রেন আটার রুটি

লাঞ্চ অথবা ডিনারের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে বাসন্তী পোলাও, চিকেন কষা, ফিস ফ্রাই, ধোকা অথবা ছানার ডালনা, সোনামুগের ডাল, বাঙালির অতিপ্রিয় মাছের ঝোল, সর্ষে মাছ, মিষ্টি দই, সন্দেশ এবং ক্ষীরকদম

আরও পড়ুন:  সাধ ছিল আর একবার ভোট দেবেন! ইচ্ছেপূরণের দশ মিনিটের মধ্যেই হাওড়ায় মৃত্যু বৃদ্ধার

পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র জানিয়েছেন, ‘হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, তার দ্রুতগামিতা এবং বিলাসবহুল সুযোগ-সুবিধার জন্য বিখ্যাত৷ এবার আশা করা যায় এই ট্রেনের  খাবারের অসুবিধাও মিটবে।’

Vande Bharat Express Food Menu: বন্দে ভারত-এর মেনুতে বিরাট বদল! ইলিশ থেকে কাতলা, সঙ্গে চিকেন কষা! এবার ট্রেনেই জমিয়ে খান!

মাছের ঝোল হোক বা সরষে মাছ। এবার মিলবে বন্দে ভারতে। বাঙালির প্রিয় খাবার এবার যুক্ত করা হল বন্দে ভারতের মেনুতে।‌ দুপুরের লাঞ্চ বা রাতের ডিনার দুই সময়েই থাকছে মাছের পদ। সঙ্গে ভাত। photo source collected
মাছের ঝোল হোক বা সরষে মাছ। এবার মিলবে বন্দে ভারতে। বাঙালির প্রিয় খাবার এবার যুক্ত করা হল বন্দে ভারতের মেনুতে।‌ দুপুরের লাঞ্চ বা রাতের ডিনার দুই সময়েই থাকছে মাছের পদ। সঙ্গে ভাত। photo source collected
কথায় আছে “মাছে ভাতে বাঙালি” অর্থাৎ বাঙালি যেখানেই যাক দুপুরের আহারে মাছ ভাত চাই ই চাই।তাই খাদ্য রসিক বাঙালির চাহিদা মেটাতে নিউ জলপাইগুড়ি- হাওড়া বন্দে ভারতের এবার নিযুক্ত হল নতুন খাবারের মেনু। photo source collected
কথায় আছে “মাছে ভাতে বাঙালি” অর্থাৎ বাঙালি যেখানেই যাক দুপুরের আহারে মাছ ভাত চাই ই চাই।তাই খাদ্য রসিক বাঙালির চাহিদা মেটাতে নিউ জলপাইগুড়ি- হাওড়া বন্দে ভারতের এবার নিযুক্ত হল নতুন খাবারের মেনু। photo source collected
রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ২২৩০১ হাওড়া - নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের মাধ্যমে পূর্ণতঃ সম্পন্ন হয়েছে। এখন হাওড়া - নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এ বাংলার সমৃদ্ধ ও ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন সুস্বাদু খাবারের পদগুলি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। photo source collected
রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ২২৩০১ হাওড়া – নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের মাধ্যমে পূর্ণতঃ সম্পন্ন হয়েছে। এখন হাওড়া – নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এ বাংলার সমৃদ্ধ ও ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন সুস্বাদু খাবারের পদগুলি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। photo source collected
যেমন প্রাতরাশে ত্রিকোণ পরোটা, ছোলার ডাল, মাল্টিগ্রেন আটার রুটি। লাঞ্চ অথবা ডিনারের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে বাসন্তী পোলাও, চিকেন কষা, ফিস ফ্রাই, ধোকা অথবা ছানার ডালনা, সোনামুগের ডাল, বাঙালির অতিপ্রিয় মাছের ঝোল, সরষে মাছ, মিষ্টি দই, সন্দেশ এবং ক্ষীরকদম। photo source collected
যেমন প্রাতরাশে ত্রিকোণ পরোটা, ছোলার ডাল, মাল্টিগ্রেন আটার রুটি। লাঞ্চ অথবা ডিনারের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে বাসন্তী পোলাও, চিকেন কষা, ফিস ফ্রাই, ধোকা অথবা ছানার ডালনা, সোনামুগের ডাল, বাঙালির অতিপ্রিয় মাছের ঝোল, সরষে মাছ, মিষ্টি দই, সন্দেশ এবং ক্ষীরকদম। photo source collected
প্রাতরাশ থেকে লাঞ্চ এবং ডিনার এর জন্য বাছাইকৃত বাঙালি খাবারের প্রতিটি অংশে উল্লেখযোগ্য সুস্বাদ এবং পারিপাটিত্ব সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, তার উচ্চ-গতির ক্ষমতা এবং বিলাসবহুল সুযোগ-সুবিধার জন্য বিখ্যাত  photo source collected
প্রাতরাশ থেকে লাঞ্চ এবং ডিনার এর জন্য বাছাইকৃত বাঙালি খাবারের প্রতিটি অংশে উল্লেখযোগ্য সুস্বাদ এবং পারিপাটিত্ব সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, তার উচ্চ-গতির ক্ষমতা এবং বিলাসবহুল সুযোগ-সুবিধার জন্য বিখ্যাত photo source collected
উল্লেখযোগ্যভাবে, ঋতুগত ভিন্নতা সত্ত্বেও বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সাফল্য ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের এক উজ্জ্বল উদাহরণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। (তথ্য: হরষিত সিংহ)
উল্লেখযোগ্যভাবে, ঋতুগত ভিন্নতা সত্ত্বেও বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সাফল্য ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের এক উজ্জ্বল উদাহরণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। (তথ্য: হরষিত সিংহ)

বন্দে ভারতের গতি বেশি নাকি চিতার? উত্তরটা শুনলে হা হয়ে যাবেন, গ্যারান্টি

বন্দেভারত শুধুমাত্র গতির জন্য জনপ্রিয় নয়। এমনকী যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যের নিরিখেও বন্দে ভারত এখন অনেকের কাছে প্রথম পছন্দ হয়ে উঠেছে।
বন্দেভারত শুধুমাত্র গতির জন্য জনপ্রিয় নয়। এমনকী যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যের নিরিখেও বন্দে ভারত এখন অনেকের কাছে প্রথম পছন্দ হয়ে উঠেছে।
বন্দে ভারতে রয়েছে GPS ভিত্তিক যাত্রী তথ্য ব্যবস্থা। এছাড়া ওয়াই-ফাই পরিষেবা ও আরামদায়ক সিট যাত্রীদের মন ভাল করে দেয়। যদিও বন্দে ভারতের খাবারের মান নিয়ে বারবার প্রশ্ন উঠেছে।
বন্দে ভারতে রয়েছে GPS ভিত্তিক যাত্রী তথ্য ব্যবস্থা। এছাড়া ওয়াই-ফাই পরিষেবা ও আরামদায়ক সিট যাত্রীদের মন ভাল করে দেয়। যদিও বন্দে ভারতের খাবারের মান নিয়ে বারবার প্রশ্ন উঠেছে।
বন্দে ভারতের এক্সিকিউটিভ কোচের সিট ১৮০ ডিগ্রি ঘুরতে পারে। এছাড়া এই ট্রেনের বায়ো ভ্যাকুয়াম পদ্ধতিতে তৈরি টয়লেট যাত্রীদের পছন্দ হয়।  বন্দে ভারতের কোচগুলি সাউন্ডপ্রুফ।
বন্দে ভারতের এক্সিকিউটিভ কোচের সিট ১৮০ ডিগ্রি ঘুরতে পারে। এছাড়া এই ট্রেনের বায়ো ভ্যাকুয়াম পদ্ধতিতে তৈরি টয়লেট যাত্রীদের পছন্দ হয়। বন্দে ভারতের কোচগুলি সাউন্ডপ্রুফ।
রাজধানী, দুরন্ত, তেজস, বন্দে ভারত। প্রতিটাই ভারতীয় রেলের প্রিমিয়াম ট্রেন। তবে এখনও অনেকের মনে সংশায় রয়েছে, ভারতে বন্দে ভারত কি সবচেয়ে দ্রুততম ট্রেন?
রাজধানী, দুরন্ত, তেজস, বন্দে ভারত। প্রতিটাই ভারতীয় রেলের প্রিমিয়াম ট্রেন। তবে এখনও অনেকের মনে সংশয় রয়েছে, ভারতে বন্দে ভারত কি সবচেয়ে দ্রুততম ট্রেন?
বন্দে ভারতের সর্বোচ্চ গতি ১৬০ কিমি প্রতি ঘন্টা। সেমি হাই স্পিড ট্রেন এটি। পুশ- পুল ফিচার-এর জন্য এই ট্রেনের গতি এতটা বেশি বলে জানায় রেল।
বন্দে ভারতের সর্বোচ্চ গতি ১৬০ কিমি প্রতি ঘন্টা। সেমি হাই স্পিড ট্রেন এটি। পুশ- পুল ফিচার-এর জন্য এই ট্রেনের গতি এতটা বেশি বলে জানায় রেল।
পৃথিবীর দ্রুততম প্রাণী চিতার সর্বোচ্চ গতি ঘন্টায় ১৩০ কিমি। অর্থাৎ চিতাকে গতির দিক থেকে হারাতে পারে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস।
পৃথিবীর দ্রুততম প্রাণী চিতার সর্বোচ্চ গতি ঘন্টায় ১৩০ কিমি। অর্থাৎ চিতাকে গতির দিক থেকে হারাতে পারে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস।
রাজধানী এক্সপ্রেস, দুরন্ত এক্সপ্রেসের সর্বোচ্চ গতি ১৩০ কিমি প্রতি ঘন্টা। ফলে তা কিন্তু চিতার গতির সমান।
রাজধানী এক্সপ্রেস, দুরন্ত এক্সপ্রেসের সর্বোচ্চ গতি ১৩০ কিমি প্রতি ঘন্টা। ফলে তা কিন্তু চিতার গতির সমান।

Vande Bharat Train: কোটি কোটি রেলযাত্রীদের জন্য বিশাল খবর! রাজধানী এক্সপ্রেস মিশছে বন্দে ভারতে? বিশাল সিদ্ধান্তের পথে ভারতীয় রেল?

ট্রেনের যাত্রীদের জন্য অত্যন্ত বড়সড় খবর ৷ ভারতীয় রেল যাত্রীদের সুবিধার জন্য লাগাতার নানান ধরনের কাজ করে যাচ্ছে ৷ যাতে প্রতিটি মুহূর্তেই যাত্রীরা বিশেষ সুবিধা পেয়ে থাকেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ট্রেনের যাত্রীদের জন্য অত্যন্ত বড়সড় খবর ৷ ভারতীয় রেল যাত্রীদের সুবিধার জন্য লাগাতার নানান ধরনের কাজ করে যাচ্ছে ৷ যাতে প্রতিটি মুহূর্তেই যাত্রীরা বিশেষ সুবিধা পেয়ে থাকেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রেলের পক্ষ থেকে রাজধানী এক্সপ্রেসকে ধীরে ধীরে পরিবর্তিত করার সঙ্কল্প নেওয়া হয়েছে ৷ রেল মনে করে রাজধানী এক্সপ্রেস দেশের সব থেকে পছন্দের ট্রেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রেলের পক্ষ থেকে রাজধানী এক্সপ্রেসকে ধীরে ধীরে পরিবর্তিত করার সঙ্কল্প নেওয়া হয়েছে ৷ রেল মনে করে রাজধানী এক্সপ্রেস দেশের সব থেকে পছন্দের ট্রেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বিশেষত বহু পছন্দের ট্রেন হল রাজধানীর স্লিপার ক্লাস ৷ সেই গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় নিতে চলেছে বন্দে ভারত স্লিপার এক্সপ্রেস ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বিশেষত বহু পছন্দের ট্রেন হল রাজধানীর স্লিপার ক্লাস ৷ সেই গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় নিতে চলেছে বন্দে ভারত স্লিপার এক্সপ্রেস ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রেলে মন্ত্রকের পক্ষ থেকে আইসিএফে তৈরি বন্দে ভারতের সুরক্ষার উপরে বাড়তি নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ৷ ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে জানতে পারা গিয়েছে বেশ কয়েকটি দফা বা ধাপে সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রেলে মন্ত্রকের পক্ষ থেকে আইসিএফে তৈরি বন্দে ভারতের সুরক্ষার উপরে বাড়তি নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ৷ ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে জানতে পারা গিয়েছে বেশ কয়েকটি দফা বা ধাপে সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এই সময়েই ডিজাইন রিভিউ, ফাইনাল সেফটি, অ্যাসেসমেন্ট টেস্ট রেজাল্ট সমীক্ষা করা হবে ৷ রেলের পক্ষ থেকে বন্দে ভারতে আরও উন্নত করার প্রচেষ্টা চলছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এই সময়েই ডিজাইন রিভিউ, ফাইনাল সেফটি, অ্যাসেসমেন্ট টেস্ট রেজাল্ট সমীক্ষা করা হবে ৷ রেলের পক্ষ থেকে বন্দে ভারতে আরও উন্নত করার প্রচেষ্টা চলছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বেশি সুরক্ষার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীদের জন্য আরও আরামদায়ক সফর যাতে হতে পারে সেই বিষয়ে আরও বড়সড় পদক্ষেপ করা হচ্ছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বেশি সুরক্ষার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীদের জন্য আরও আরামদায়ক সফর যাতে হতে পারে সেই বিষয়ে আরও বড়সড় পদক্ষেপ করা হচ্ছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রেলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে সেমি হাইস্পিড বন্দে ভারত এক্সপ্রেস স্লিপার ট্রেনের যাত্রার ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের সূচনা তৈরি করতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রেলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে সেমি হাইস্পিড বন্দে ভারত এক্সপ্রেস স্লিপার ট্রেনের যাত্রার ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের সূচনা তৈরি করতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ইন্ডিয়া ডট কমের একটি রিপোর্টে জানতে পারা গিয়েছে বর্তমানের রাজধানী এক্সপ্রেস বন্দে ভারতে পরিবর্তিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ইন্ডিয়া ডট কমের একটি রিপোর্টে জানতে পারা গিয়েছে বর্তমানের রাজধানী এক্সপ্রেস বন্দে ভারতে পরিবর্তিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বন্দে ভারতের একটি স্লিপার কামরায় ৬৭টি আসন থাকবে ৷ অত্যাধুনিক বন্দে ভারতে সর্বদা মনে করা হবে যাত্রী সুরক্ষা ও যাত্রীর আরামের বিষয়টি ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বন্দে ভারতের একটি স্লিপার কামরায় ৬৭টি আসন থাকবে ৷ অত্যাধুনিক বন্দে ভারতে সর্বদা মনে করা হবে যাত্রী সুরক্ষা ও যাত্রীর আরামের বিষয়টি ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এই বিষয়ে জানিয়েছেন বন্দে ভারতকে আরও উচ্চ সমতাসম্পন্ন করার জন্য যাবতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ করা হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এই বিষয়ে জানিয়েছেন বন্দে ভারতকে আরও উচ্চ সমতাসম্পন্ন করার জন্য যাবতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ করা হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রেলমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন অতিরিক্ত যাত্রী সুবিধার জন্য নিয়মিত স্তরের স্লিপারের থেকে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের ভিতরে আওয়াজ ও কম্পন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রেলমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন অতিরিক্ত যাত্রী সুবিধার জন্য নিয়মিত স্তরের স্লিপারের থেকে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের ভিতরে আওয়াজ ও কম্পন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রেলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে এসি সংক্রান্ত সিস্টেম, কুশন ইত্যাদির সংস্কার করা হচ্ছে যাতে আরামে যাত্রীরা বসতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রেলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে এসি সংক্রান্ত সিস্টেম, কুশন ইত্যাদির সংস্কার করা হচ্ছে যাতে আরামে যাত্রীরা বসতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ট্রেনের নকশার পরিবর্তন করা হবে ৷ যাতে মোবাইল চার্জিঙের সুব্যবস্থাও রয়েছে ৷ যা অত্যন্ত পরিমাণে সুবিধা দিতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ট্রেনের নকশার পরিবর্তন করা হবে ৷ যাতে মোবাইল চার্জিঙের সুব্যবস্থাও রয়েছে ৷ যা অত্যন্ত পরিমাণে সুবিধা দিতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

Vande Bharat Express: ১ টাকাও খরচ হবে না! এবার জল শেষ হলেই আরেকটি সম্পূর্ণ ফ্রি-তে, বন্দে ভারতের যাত্রীদের জন্য অভিনব সিদ্ধান্ত রেলের

নয়া দিল্লি: সুবিধার বিস্তার ও জল সম্পদের অপচয় হ্রাস করার লক্ষ্যে বন্দে ভারত ট্রেনে যাত্রীদের ৫০০ এমএল রেল নীর জল দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ভারতীয় রেলের সিদ্ধান্তের সঙ্গে সংগতি রেখে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে, সমস্ত বন্দে ভারত ট্রেনের যাত্রীদের জন্য ৫০০ এমএল-এর রেল নীর প্যাকেজ ড্রিঙ্কিং ওয়াটার (পিডব্লিউডি) বোতল যোগান ধরার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

ট্রেনে মূল্যবান পানীয় জলের অপচয় হ্রাস করার জন্য এবং বর্তমান গ্রীষ্মকালের প্রতি লক্ষ্য রেখে এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। পানীয় জলের মতো প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সম্পর্কে ক্রমশ বর্ধিত উদ্বেগের পরিপ্রেক্ষিতে এবং যাত্রীদের সুবিধার্থে ও পরিবেশ স্থিরতা বজায় রাখতে রেলওয়ে এই উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

এই সিদ্ধান্ত অনুসারে সমস্ত বন্দে ভারত ট্রেনের প্রত্যেক যাত্রীকে ৫০০ এমএল জলের বোতল দেওয়া হবে। তবে, যাত্রীদের চাহিদার ভিত্তিতে যদি প্রয়োজন হয় তাহলে অতিরিক্ত একটি ৫০০ এমএল জলের বোতল কোনও মাসুল ছাড়াই দেওয়া হবে। বন্দে ভারত ট্রেনের টিকিট বুক করা অধিকাংশ যাত্রীই স্বল্প দূরত্বের জন্য যাত্রা করে থাকেন। তাই, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ৫০০ এমএল জলের বোতল পর্যাপ্ত হবে এবং স্বল্প দূরত্বের যাত্রার জন্য যাত্রীদের কাছেও তা সুবিধাজনক হবে।

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

রেলওয়ের পক্ষ থেকে একাধিক বিষয় বিবেচনা করে তবে ৫০০ মিলি জলের বোতল চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যা যাত্রী এবং পরিবেশ উভয়ের জন্যই উপকারী হবে।২০১৯ সালে দেশে প্রথম বন্দে ভারত ট্রেন চালু করা হয়েছিল। বন্দে ভারত ট্রেনে যাত্রীরা যে সমস্ত উৎকৃষ্ট সুযোগ-সুবিধা উপভোগ করেন তার মধ্যে অন্যতম হল যাত্রার সময় মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য প্রত্যক্ষ করার সুযোগ এবং লাগেজ রাখার পর্যাপ্ত স্থান। পানীয় জলের ৫০০ এমএল বোতল চালু করার পদক্ষেপের ফলে উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলির এবং দেশের অবশিষ্ট অংশের যাত্রীদের যাত্রাকালীন সুবিধা আরও বৃদ্ধি পাবে। রেল মনে করছে এর ফলে জল অপচয় বন্ধ হবে।

বন্দে ভারতে চেন টানা যায় না! জরুরি পরিস্থিতিতে ট্রেন থামবে কী করে? জানেন না অনেক যাত্রী

কলকাতা: ভারতীয় রেলের বেশিরভাগ ট্রেনের চেন টেনে জরুরি পরিস্থিতিতে থামানো যায়। বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনেও কি একই ধরনের সুবিধা আছে? বন্দে ভারত ট্রেনে চেন টেনে কি ট্রেন থামাতে পারবেন যাত্রীরা? অনেকেই এ বিষয়ে অবগত নন।

এখন যাত্রীরা বন্দে ভারত ট্রেনে ভ্রমণকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। তাই চেন টানার সুবিধা সম্পর্কেও সচেতন হওয়া উচিত। ভবিষ্যতে আপনি কখনও বন্দে ভারত ট্রেনে ভ্রমণ করলে, এই তথ্য জেনে রাখা দরকার।

ভারতের সেমি-হাই স্পিড ট্রেন বন্দে ভারতে চেন টানার মতো কোনও সুবিধা নেই। জরুরি অবস্থায় ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার বেগে চলা ট্রেন থামানোর জন্য আলাদা সুবিধা দেওয়া হয়েছে। এই হাই-টেক ট্রেনে একটি বোতাম দেওয়া আছে, যা টিপে আপনি ট্রেন থামাতে পারবেন। তবে বোতাম চাপলেই যে গাড়ি থেমে যাবে তা নয়।

আরও পড়ুন- ২৪ কোটির বোলারকে ‘পিটিয়ে ছাতু’ করলেন রিঙ্কু সিং, কেকেআরের ধামাকা শুরু

বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে একটি অ্যালার্ম বোতাম দেওয়া আছে। জরুরী পরিস্থিতিতে কোনও যাত্রী অ্যালার্ম বোতাম টিপলে তা সরাসরি লোকো পাইলটের সঙ্গে যোগাযোগ করাবে। লোকো পাইলট ওই যাত্রীর ভিডিও দেখতে পাবেন।

অ্যালার্ম পাওয়ার পর লোকো পাইলট যাত্রীর কাছে কারণ জিজ্ঞাসা করবেন। যাত্রী কারণের বিশদ বিবরণ দেবেন। তার পর সেই বিবরণের ভিত্তিতে লোকো পাইলট সিদ্ধান্ত নেবেন ট্রেন থামাবেন কি না!

এখানে আরেকটি বিষয় উল্লেখ্য, লোকো পাইলট যদি মনে করেন যে চলন্ত ট্রেনেই সমস্যার সমাধান করা যাবে, তা হলে তিনি ট্রেন থামাবেন না। কিন্তু লোকো পাইলট যদি মনে করেন যে অযথা অ্যালার্ম বাজানো হয়েছে তা হলে যাত্রীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। সিদ্ধান্ত একমাত্র লোকো পাইলটকেই নিতে হবে।

আরও পড়ুন- ভারতের সব থেকে পুরনো ক্রিকেট স্টেডিয়াম কোনটি? নামটা জানা থাকলে আপনি জিনিয়াস

রেল মন্ত্রকের অধিকর্তা শিবাজি মারুতি সুতার বলেছেন, যে কোনও যাত্রী অ্যালার্ম বাজানোর উপযুক্ত কারণ জানাতে না পারলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সেক্ষেত্রে ১০০০ টাকা জরিমানা করা হতে পারে। অথবা এক বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে দুটোই হতে পারে।

Vande Bharat Express: যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যের কথা ভেবে বড়সড় রদবদল, এখন এই স্টেশনগুলিতেও থামবে উত্তরবঙ্গ থেকে ছাড়া বন্দে ভারত

জলপাইগুড়ি - পটনা বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে ট্রেন নং 22233 এবং ট্রেন নং 22234 বন্দে ভারত,  ১৪ মার্চ থেকে পটনা এবং নিউ জলপাইগুড়ির মধ্যে নিয়মিত চলাচল করবে, সংশোধিত সময়সূচি অনুযায়ী চলবে৷ যাত্রীদের জন্য সুখবর,  এখন এই ট্রেনটি পটনা এবং নিউ জলপাইগুড়ির মধ্যে নওগাছিয়া, খাগরিয়া, বেগুসরাই এবং পাটনা সাহিব স্টেশনেও থামবে। পাশাপাশি যাত্রীদের সুবিধার্থে সঙ্গে এই ট্রেনের সময়ও সংশোধন করা হয়েছে।
জলপাইগুড়ি – পটনা বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে ট্রেন নং 22233 এবং ট্রেন নং 22234 বন্দে ভারত,  ১৪ মার্চ থেকে পটনা এবং নিউ জলপাইগুড়ির মধ্যে নিয়মিত চলাচল করবে, সংশোধিত সময়সূচি অনুযায়ী চলবে৷ যাত্রীদের জন্য সুখবর,  এখন এই ট্রেনটি পটনা এবং নিউ জলপাইগুড়ির মধ্যে নওগাছিয়া, খাগরিয়া, বেগুসরাই এবং পাটনা সাহিব স্টেশনেও থামবে। পাশাপাশি যাত্রীদের সুবিধার্থে সঙ্গে এই ট্রেনের সময়ও সংশোধন করা হয়েছে।
নতুন রুটের এই ট্রেনটি উদ্বোধনী  হিসাবে চালানো হয়েছিল। ১৪ মার্চ থেকে ট্রেন নং. 22233/22234 নিউ জলপাইগুড়ি-পটনা-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস নিয়মিত চলাচল করবে। এই ট্রেনটি মঙ্গলবার ছাড়া সপ্তাহে ৬ দিনই নিউ জলপাইগুড়ি এবং পটনা পর্যন্ত চলবে, এবং ফিরবে৷
নতুন রুটের এই ট্রেনটি উদ্বোধনী  হিসাবে চালানো হয়েছিল। ১৪ মার্চ থেকে ট্রেন নং. 22233/22234 নিউ জলপাইগুড়ি-পটনা-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস নিয়মিত চলাচল করবে। এই ট্রেনটি মঙ্গলবার ছাড়া সপ্তাহে ৬ দিনই নিউ জলপাইগুড়ি এবং পটনা পর্যন্ত চলবে, এবং ফিরবে৷
এটাই নতুন সময়১৪ মার্চ থেকে ট্রেন নং. 22233 নিউ জলপাইগুড়ি – পটনা বন্দে ভারত এক্সপ্রেস নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ০৫.১৫ তে ছাড়বে এবং ০৬.১৫ তে কিষাণগঞ্জ, ০৭.৪৫ এ কাটিহার, ০৮.৩৫ এ নওগাছিয়া, ০৯.৩০ এ খাগড়িয়া, ৯.৫৮ তে বেগুসরাইতে, ১১.৪৩ পটনা সাহিব, ১২.১০এ পটনা জংশনে পৌঁছে যাবে।
এটাই নতুন সময়
১৪ মার্চ থেকে ট্রেন নং. 22233 নিউ জলপাইগুড়ি – পটনা বন্দে ভারত এক্সপ্রেস নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ০৫.১৫ তে ছাড়বে এবং ০৬.১৫ তে কিষাণগঞ্জ, ০৭.৪৫ এ কাটিহার, ০৮.৩৫ এ নওগাছিয়া, ০৯.৩০ এ খাগড়িয়া, ৯.৫৮ তে বেগুসরাইতে, ১১.৪৩ পটনা সাহিব, ১২.১০এ পটনা জংশনে পৌঁছে যাবে।
এদিকে ফিরতি ট্রেন নং. 22234 পটনা-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস পটনা  থেকে ছাড়বে ১৩.০০ তে ছেড়ে যাবে এবং ১৩.১২ তে পটনা সাহিব, ১৫.১৮ তে বেগুসরাই, ১৫.৪৮ এ  খাগড়িয়া, ১৬.৩৩ তে নওগাছিয়াতে, ১৭.৩৫ এ কাটিহার, ১৮.২০ তে  কিষাণগঞ্জ এবং ১৮.৪০ এ   নিউ জলপাইগুড়িতে পৌঁছবে৷
এদিকে ফিরতি ট্রেন নং. 22234 পটনা-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস পটনা  থেকে ছাড়বে ১৩.০০ তে ছেড়ে যাবে এবং ১৩.১২ তে পটনা সাহিব, ১৫.১৮ তে বেগুসরাই, ১৫.৪৮ এ  খাগড়িয়া, ১৬.৩৩ তে নওগাছিয়াতে, ১৭.৩৫ এ কাটিহার, ১৮.২০ তে  কিষাণগঞ্জ এবং ১৮.৪০ এ   নিউ জলপাইগুড়িতে পৌঁছবে৷
এছাড়াও বন্দে ভারতের জন্য  একাধিক ট্রেনের সময়ে বদলে গেলএই বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সময় বদলের জন্য ট্রেন নং. 20802 নতুন দিল্লি-ইসলামপুর মগধ এক্সপ্রেসের থামার সময় পটনা এবং একগংরসারসারইয়ের মধ্যে সংশোধিত হয়েছে৷ ১৪ মার্চ থেকে ট্রেন নং. 20802 নতুন দিল্লি-ইসলামপুর মগধ এক্সপ্রেস সংশোধিত সময় অনুযায়ী পটনা জং ১২.৫৫ এ এখানে পৌঁছে এখান থেকে ১৩.০৫ এ ছাড়বে এবং রাজেন্দ্রনগর ১৩.১২ এ, পটনা সাহিব ১৩.২৩ এ, ফতুহা ১৩.৪৩ এ, দনিয়াওয়ান বাজার ১৩.৫৬ এ, ১৪.২১ এ একঙ্গারসরাই এ যাত্রা করবে।
এছাড়াও বন্দে ভারতের জন্য  একাধিক ট্রেনের সময়ে বদলে গেল
এই বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সময় বদলের জন্য ট্রেন নং. 20802 নতুন দিল্লি-ইসলামপুর মগধ এক্সপ্রেসের থামার সময় পটনা এবং একগংরসারসারইয়ের মধ্যে সংশোধিত হয়েছে৷ ১৪ মার্চ থেকে ট্রেন নং. 20802 নতুন দিল্লি-ইসলামপুর মগধ এক্সপ্রেস সংশোধিত সময় অনুযায়ী পটনা জং ১২.৫৫ এ এখানে পৌঁছে এখান থেকে ১৩.০৫ এ ছাড়বে এবং রাজেন্দ্রনগর ১৩.১২ এ, পটনা সাহিব ১৩.২৩ এ, ফতুহা ১৩.৪৩ এ, দনিয়াওয়ান বাজার ১৩.৫৬ এ, ১৪.২১ এ একঙ্গারসরাই এ যাত্রা করবে।

Knowledge Story: বলুন তো বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের আগে কী নাম ছিল…? কেন বদলাতে হয়েছিল সেই ‘নাম’? জানুন চমকে দেওয়া ‘কারণ’!

বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এই মুহূর্তে দেশের সবথেকে উল্লেখযোগ্য রেল পরিষেবা। জনপ্রিয় এই এক্সপ্রেস ট্রেন নিয়ে যাত্রী-সাধারণের মধ্যে উৎসাহের অন্ত নেই। আজ আরও ১০টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস পেল দেশ। এই ট্রেনগুলির উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এই মুহূর্তে দেশের সবথেকে উল্লেখযোগ্য রেল পরিষেবা। জনপ্রিয় এই এক্সপ্রেস ট্রেন নিয়ে যাত্রী-সাধারণের মধ্যে উৎসাহের অন্ত নেই। আজ আরও ১০টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস পেল দেশ। এই ট্রেনগুলির উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
বিভিন্ন রাজ্যের বিভিন্ন শহর থেকে চলবে এই একগুচ্ছ ট্রেন। যত বেশি সম্ভব দেশের নানা শহর থেকে বন্দে ভারত চালিয়ে যাত্রী সুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করছে ভারতীয় রেল।
বিভিন্ন রাজ্যের বিভিন্ন শহর থেকে চলবে এই একগুচ্ছ ট্রেন। যত বেশি সম্ভব দেশের নানা শহর থেকে বন্দে ভারত চালিয়ে যাত্রী সুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করছে ভারতীয় রেল।
কিন্তু খুব কম মানুষই জানেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের আগের নাম কী ছিল। আজ যে ট্রেনের নাম সবার মুখে মুখে, সেই ট্রেনের প্রথম নাম আপনিও কি জানেন? নাম বদলের আসল কারণ কী ছিল?
কিন্তু খুব কম মানুষই জানেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের আগের নাম কী ছিল। আজ যে ট্রেনের নাম সবার মুখে মুখে, সেই ট্রেনের প্রথম নাম আপনিও কি জানেন? নাম বদলের আসল কারণ কী ছিল?
২০১৭ সালের প্রথম মেয়াদে, কেন্দ্রীয় সরকার একটি ট্রেনের কল্পনা করেছিল যেটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে সজ্জিত হবে। ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে ঘোষণা ছিল এই ট্রেনটি বিদেশে চলমান ট্রেনের চেয়েও ভাল হবে। শুধু তাই নয়, দেশের অন্যান্য ট্রেন থেকে আলাদা হবে এই ট্রেন।
২০১৭ সালের প্রথম মেয়াদে, কেন্দ্রীয় সরকার একটি ট্রেনের কল্পনা করেছিল যেটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে সজ্জিত হবে। ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে ঘোষণা ছিল এই ট্রেনটি বিদেশে চলমান ট্রেনের চেয়েও ভাল হবে। শুধু তাই নয়, দেশের অন্যান্য ট্রেন থেকে আলাদা হবে এই ট্রেন।
ভারতীয় রেল এই ট্রেনটিকে ICF (কোচ ফ্যাক্টরি) চেন্নাইতে প্রস্তুত করার সিদ্ধান্ত নেয় এবং এর ডিজাইন নির্মাণের জন্য এক বছরের লক্ষ্য নির্ধারণ করে। যেহেতু এই ট্রেনটি ২০১৮ সালে ট্র্যাকে চালু হওয়ার কথা ছিল, তাই এর নাম দেওয়া হয়েছিল ট্রেন 18 ।
ভারতীয় রেল এই ট্রেনটিকে ICF (কোচ ফ্যাক্টরি) চেন্নাইতে প্রস্তুত করার সিদ্ধান্ত নেয় এবং এর ডিজাইন নির্মাণের জন্য এক বছরের লক্ষ্য নির্ধারণ করে। যেহেতু এই ট্রেনটি ২০১৮ সালে ট্র্যাকে চালু হওয়ার কথা ছিল, তাই এর নাম দেওয়া হয়েছিল ট্রেন 18 ।
কেন নামটা বদলাতে হয়েছিল?সরকারের ভিশন অনুযায়ী, প্রথম এই ট্রেনটি ২০১৮ সালের শেষের দিকে প্রস্তুত করা হয়েছিল। যেহেতু এটিই প্রথম ট্রেন এবং এতে একগুচ্ছ নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় তাই এর খুঁটিনাটি পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে রেল কর্তৃপক্ষের তিন থেকে চার মাস সময় লেগে গিয়েছিল।
কেন নামটা বদলাতে হয়েছিল?
সরকারের ভিশন অনুযায়ী, প্রথম এই ট্রেনটি ২০১৮ সালের শেষের দিকে প্রস্তুত করা হয়েছিল। যেহেতু এটিই প্রথম ট্রেন এবং এতে একগুচ্ছ নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় তাই এর খুঁটিনাটি পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে রেল কর্তৃপক্ষের তিন থেকে চার মাস সময় লেগে গিয়েছিল।
শেষমেশ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে এই ট্রেনের অপারেশন ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু ট্রেন ১৮ নামে ভারতীয়ত্বের কোনও প্রতিফলন ছিল না সে ভাবে। যার কারণে এর নাম পরিবর্তন করার জন্য আলোচনা শুরু হয়। তারপরেই এই ট্রেনটির নামকরণ করা হয়েছিল 'বন্দে ভারত'। প্রথম ট্রেনটি দিল্লি থেকে বারাণসী পর্যন্ত ছুটেছিল। চালু করেছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী।
শেষমেশ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে এই ট্রেনের অপারেশন ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু ট্রেন ১৮ নামে ভারতীয়ত্বের কোনও প্রতিফলন ছিল না সে ভাবে। যার কারণে এর নাম পরিবর্তন করার জন্য আলোচনা শুরু হয়। তারপরেই এই ট্রেনটির নামকরণ করা হয়েছিল ‘বন্দে ভারত’। প্রথম ট্রেনটি দিল্লি থেকে বারাণসী পর্যন্ত ছুটেছিল। চালু করেছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী।
১৮ মাসের রেকর্ড সময়ের মধ্যে প্রস্তুতসাধারণত, একটি নতুন ডিজাইনের ট্রেন দেশে ডিজাইন থেকে নির্মাণ পর্যন্ত কমপক্ষে ৩৬ মাস সময় নেয়। কিন্তু এক্ষেত্রে নকশা থেকে নির্মাণ পর্যন্ত ১৮ মাসে তৈরি হয়েছে এই ট্রেনটি। যা কার্যত বড় রেকর্ড।
১৮ মাসের রেকর্ড সময়ের মধ্যে প্রস্তুত
সাধারণত, একটি নতুন ডিজাইনের ট্রেন দেশে ডিজাইন থেকে নির্মাণ পর্যন্ত কমপক্ষে ৩৬ মাস সময় নেয়। কিন্তু এক্ষেত্রে নকশা থেকে নির্মাণ পর্যন্ত ১৮ মাসে তৈরি হয়েছে এই ট্রেনটি। যা কার্যত বড় রেকর্ড।
আইসিএফ চেন্নাইয়ের ৫২০ জন ইঞ্জিনিয়ারের কঠোর পরিশ্রমের ফল এই 'বন্দে ভারত'। প্রথম ট্রেনটি সম্পূর্ণরূপেই 'মেক ইন ইন্ডিয়া'। অর্থাৎ এতে ব্যবহৃত সামগ্রীর ৮০ শতাংশই ভারতীয়। আর এককথায় তা ভারতীয় রেলের তথা গোটা ভারতবাসীর জন্যই কার্যত গর্বের।
আইসিএফ চেন্নাইয়ের ৫২০ জন ইঞ্জিনিয়ারের কঠোর পরিশ্রমের ফল এই ‘বন্দে ভারত’। প্রথম ট্রেনটি সম্পূর্ণরূপেই ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’। অর্থাৎ এতে ব্যবহৃত সামগ্রীর ৮০ শতাংশই ভারতীয়। আর এককথায় তা ভারতীয় রেলের তথা গোটা ভারতবাসীর জন্যই কার্যত গর্বের।