Category Archives: হাওড়া
Spanish Grass: ঘরের সৌন্দর্য বাড়াতে হু হু করে চাহিদা বাড়ছে ‘এই’ স্প্যানিশ ঘাসের, দামও সস্তা
হাওড়া: চাহিদা বাড়ছে স্প্যানিশ মস বা এ্যায়ার প্ল্যান্টের! অন্য গাছের থেকে একেবারেই আলাদা এই গাছ। বিদেশি এই ঘাসের চাহিদা বাড়ছে দেশীয় বাজারে। বাগানে হাঙ্গিং টব বা বারান্দায় অপরূপ সৌন্দর্য বাড়াতে এর জুরি মেলা ভার। সিলভার কালার স্প্যানিশ মস শীতে সবুজাভা রঙ হয়। তখন এই ঘাসের বৃদ্ধি ঘটে। এই ঘাস দেখতে অনেকটা উল্টানো টবের মত। জনপ্রিয় এই ঘাস অনেকটা আমাদের দেশিয় স্বর্ণলতার মতই। এই ঘাসও মাটি ছাড়া বাতাস থেকে খাবার সংগ্রহ করে বেচেঁ থেকে। গাছের উপর সহজেই বেড়ে ওঠা স্বর্ণলতার মত স্প্যানিশ মস।
তবে এর জনপ্রিয়তার অন্য তম কারণ সুদৃশ্য এবং সহজে লালন পালন করা সম্ভব। মাটি তৈরি ঝামেলা নেই। স্প্যানিশ মস বা এই এ্যায়ার প্ল্যান্ট তৈরিতে। বিশেষ করে যারা গাছ লাগাতে ভালবাসেন অথছ হাতে সময় কম। তাদের জন্য একবারে উপযুক্ত এই ঘাস। গত দু বছরে জেলার গাছ প্রিয় মানুষকে দারুন ভাবে আকৃষ্ট করেছে বিদেশি এই ঘাস। হাওড়া জেলা থেকে ইভিন রাজ্যে রপ্তানি হচ্ছে। বর্তমানে জেলায় এই ঘাসের সাইজ অনুযায়ী দাম। অল্প খরচ করে বাগান ও বারান্দার সৌন্দর্য বাড়াতে উপযুক্ত এই স্প্যানিশ মস।
আরও পড়ুন- হাসপাতালে ভর্তি বিশাল দাদলানি, হঠাৎ কী হল গায়কের? বিছানায় শুয়ে ছবি পোস্ট করতেই উদ্বিগ্ন ভক্তরা
সরাসরি রোদে না রেখে বারান্দা বা ছায়াচ্ছন্ন স্থান এই ঘাসের পক্ষে উপযুক্ত। এ প্রসঙ্গে নার্সারি মালিক উৎপল বাকুলি জানান, সাইজ অনুযায়ী বর্তমানে ৫০ টাকা থেকে ২৫০ বা ৩০০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে স্প্যানিশ মস। গত দু বছরে ভাল চাহিদা রয়েছে। অল্প পরিচর্যায় সহজে বেঁচে থাকে। মাটি ছাড়া সময় মত জলের স্প্রে প্রয়োজন। তবে দশ দিন অন্তর জল এবং মাসে একবার ফঙ্গাসাইট ব্যবহার করা যেতে পারে। এর পাশাপাশি উৎপলবাবু আরও জানান, ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রেও সুবিধাজনক এই ঘাস। সহজে একটি গাছ থেকে চারা তৈরি করাও সম্ভব।
রাকেশ মাইতি
World Cup Replica: হাওড়াতেই রয়েছে ক্রিকেটের ‘বিশ্বকাপ’! দেখতে ভিড় সমর্থকদের! আপনিও দেখুন
হাওড়া: মিষ্টির দোকানে ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ! ২০২৩ ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ ভারতবাসীর কাছে এক অন্য স্বাদের। ক্রিকেটে ১৯৮৩ , ২০১১ ওয়ার্ল্ড কাপ জয়ের পর এবার কি তাহলে তৃতীয় ওয়ার্ল্ড কাপ আসতে চলেছে? ভারতীয় ক্রিকেট দল ফাইনালের যোগ্যতা অর্জন করতে সারা দেশ জুড়ে শুরু হয়েছে খুশির উৎসব। ক্রিকেট প্রেমীরা এই খুশির উৎসবে মেতে উঠতে হিড়িক লেগেছে ভারতীয় ক্রিকেট দলের জার্সি কেনার।
IND vs AUS Final | ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া ফাইনাল | ODI World Cup 2023 LIVE Score Updates
হাওড়া জেলা জুড়ে ক্রিকেট প্রেমীদের এই উন্মাদানাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে জেলার একটি মিষ্টির দোকান। ক্ষীরের সুদৃশ্য ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ রেপ্লিকা তৈরি করে চমক দিল উলুবেড়িয়ার কুলগাছিয়ার একটি মিষ্টির দোকান। কুলগাছিয়া স্টেশনের কাছে মিষ্টির দোকান রয়েছে অসিত বেজ ও অশোক বেজের। দোকানের ব্যস্ততার ফাঁকে নিয়মিত ফোনেই ক্রিকেট বিশ্বকাপ দেখেন অশোক বাবু ও তাঁদের দোকানের কর্মচারীরা।
আরও পড়ুন:দুর্ঘটনায় পা হারিয়েও হার না মানা লড়াই, হাওড়ার স্বপনের জীবনযুদ্ধ অবাক করবে
ভারতীয় ক্রিকেট দল ফাইনালে উঠতেই কাপ জেতার আশায় বিশ্বকাপের রেপ্লিকা তৈরি করে ফেলেছেন অশোক বেজ। অশোক বাবু জানিয়েছেন, মূলত ক্ষীর দিয়ে এটি তৈরি করা হয়েছে। ক্ষীর দিয়ে তৈরি প্রায় দেড় ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট রেপ্লিকা বানিয়েছেন তিনি। রবিবার ফাইনাল তার আগেই সেমিফাইনাল শেষ হতেই ক্ষীরের এই কাপ তৈরি। রাস্তার ধারে দোকানের সামনে সাজানো রয়েছে সুদৃশ্য ট্রফি।
আরও পড়ুন:সচেতনতার প্রচারের ফল! এ গ্রামে আর কেউ বাঘরোল মারেন না
আর এই ঘটনার রীতিমতো জেলা জুড়ে সাড়া ফেলেছে। আর তা দেখতেই ভিড় করছেন সকলে। তবে এই কাপ কাউকে বিক্রি করবেন না, আগেভাগেই জানিয়ে দিয়েছেন অশোক বাবু। অশোক বাবুর আশা, অষ্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে তিনের প্রতিশোধ তেইশে নিক ভারতীয় ক্রিকেট দল। ভারতীয় ক্রিকেট দল অস্ট্রেলিয়া কে হারিয়ে ওয়ার্ল্ডকাপ জয় করলে তারপরই নিজের তৈরি ওয়ার্ল্ড কাপ নিয়ে আনন্দে মেতে উঠবেন তিনি ও তাঁর সহযোগীরা।
রাকেশ মাইতি
Howrah News: শীতে ফুল ভর্তি ছাদ বাগানের শখ? এই নিয়মে মাটি তৈরি করলে স্বপ্ন সত্যি হবে
হাওড়া: শীতের সিজনে ফুল ভাল পেতে হলে গাছ লাগান নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে। শুধু বাড়ির সামনের বাগান নয়, নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে গাছ লাগালে বাড়ির ছাদেও গড়ে তুলতে পারেন সুদৃশ্য বাগান। এই শীতকালে সেই বাগানে শোভা পাবে রকমারি ফুল। কিন্তু তার জন্য সবচেয়ে জরুরি সঠিকভাবে মাটি তৈরি করা। কিন্তু সেটা কীভাবে করবেন জেনে নিন।
এখন অনেকেই শীতকালে টবে নানান ফুলের গাছ লাগান। ডালিয়া, চন্দ্রমল্লিকা, ক্যালেন্ডুলা, জিনিয়া, প্যাঞ্জির মত নানা ফুলে ভরে ওঠে শীত বাগান। তবে এসব এমনি এমনি হয় না। নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে গাছ লালন পালন করতে হয়। আর সেটা না করলে টবে গাছ লাগানো সত্ত্বেও অনেক সময় মনের মত ফুল ফোটে না। সেই দিক থেকে এই নিয়ম জানলে শীতের মরশুমি গাছে ফুটবে মনের মত।
আরও পড়ুন: বিশ্বকাপ জ্বরে বুঁদ বাঁকুড়া, দেদার বিকোচ্ছে রোহিত-বিরাটদের জার্সি
টবে গাছ লাগানোর ক্ষেত্রে মূল বিষয় হল মাটি। তার পাশাপাশি টবের আকারের উপর নির্ভর করে গাছের ফুল। ইনকা গাছ ৪ থেকে ৮ ইঞ্চি টবে হতে পারে। তবে বড় টবেই গাছ ভাল হয়। মূল বিষয় গাছের উপর গুরুত্ব রেখে টবের সাইজ নির্ধারিত হয়। যেমন প্যাঞ্জি ফুলের ক্ষেত্রে চওড়া টবের প্রয়োজন। গাছ লাগানোর জন্য কমপক্ষে চার থেকে ছয় মাস আগে তোলা মাটি দিতে হবে। এঁটেল মাটি হলে তাতে ৩০% বালি মেশাবেন। মাটি অনুযায়ী বালির পরিমাণ মেশাতে হবে। ১০ -২০% ভার্মি কম্পোস্ট মেশাতে হবে। তাতে মাটি আলগা থাকবে, গাছ ভাল শিকড় ছাড়বে।
৮ ইঞ্চি টবের ক্ষেত্রে ১০% বালি। ভার্মি কম্পোস্ট ২০%, এক মুঠো হাড় গুঁড়ো, এক মুঠো সিং কুচি, ২৫-৪০ গ্রাম সর্ষের খোল, ১০-১৫ গ্রাম নিম খোল, ২ চা চামচ সুপার ফসফেট মেশাতে হবে। মিশ্রিত মাটি অন্ততপক্ষে ১০ দিন হালকা ভেজা অবস্থায় রেখে দেওয়ার পর গাছ লাগান।
দীর্ঘ প্রায় ৩৫-৪০ বছর ধরে নার্সারিতে গাছ পালন করা তাপস বাঙাল শীতকালে টবে ফুল গাছ লাগানোর এই টিপস দিয়েছেন। তাপসবাবু আরও জানান, সময়মত ফুল পেতে চারা তৈরি বা চারা পটিং করার জন্য নির্দিষ্ট সময় মানা প্রয়োজন।
রাকেশ মাইতি
Healthcare-Almond: হাঁটুতে ব্যথা! সকালে উঠলেই গা-হাত পায়ে ব্যথা! সব দূর হবে আমন্ডে! জানুন বিশেষজ্ঞের মত
Howrah News: কালী পুজোর বিসর্জনে শান্তির বার্তা! এমন দৃশ্য জেলার মানুষের কাছেও অচেনা
হাওড়া: প্রতিমা ভাসানে অন্য ছবি হাওড়ায়। প্রতিমা ভাসানে শান্তির বার্তা। কামান দাগা সহ যুদ্ধের নানা সরঞ্জাম, সশস্ত্র বাহিনী। ভাব ভঙ্গিমায় যুদ্ধের দৃশ্য প্রদর্শিত হল। প্রতিমা ভাসানে এমন প্রদর্শন যা মানুষের হৃদয় স্পর্শ করেছে। বর্তমানে জাঁকজমক প্রতিমা ভাসান মানে ডিজে বক্স ও আলোর খেলা। তবে হাওড়া ২ নং সুলতানপুর ভারত মাতা সংঘের ভাসানে অন্য ছবি। অভিনব এই ভাসান সারা ফেলেছে জেলা জুড়ে।
এবার ভারত মাতা সঙ্গে ৩১ তম বর্ষ। সচেতন মূলক বার্তা দিয়েই প্রতিমা ভাসানের শোভাযাত্রা। এদিন সন্ধা থেকে স্থানীয় মানুষের মধ্যে এই ভাসান কেন্দ্র করে দারুণউৎসাহ ছিল। প্রায় তিন কিলোমিটার রাস্তা জুড়ে শোভাযাত্রা করে গঙ্গা ঘাটে প্রতিমা ভাসান। রাস্তার অলিগলি মোর মাথায় অপেক্ষায় দর্শক। রীতি অনুযায়ী বিকেলে প্রতিমাকে মিষ্টি মুখ করেন স্থানীয় মহিলারা। এক দিকে মিষ্টি মুখ বরণের অনুষ্ঠান, অন্য দিকে ভাসান যাত্রার প্রস্তুতি। বরণ মিষ্টিমুখ শেষে প্রতিমা নিয়ে যাওয়া হয় ট্রাকে। তারই সঙ্গে একাধিক ট্রাকে নানা বিষয়কে সামনে রেখে ট্যাবলো।
আরও পড়ুন:মন্দিরের ভিত খুঁড়তে গিয়ে বেরিয়ে এল শিবলিঙ্গ! ৫০০ বছর ধরে জেগে বাবা কালিঞ্জয়
এই ভাসান যাত্রার বার্তা হল,যুদ্ধ নয় শান্তি চাই। এ পৃথিবী জুড়ে শান্তি ফিরে আসুক, খুনো খুনি রক্ত ঝরানোর পালা বন্ধ হোক। এতে ৮ থেকে ৮০ সকল বয়সের মানুষ দারুণ ভাবে আনন্দিত। যুদ্ধ নিরীহ সাধারণ মানুষ এবং অবলা প্রাণীরা কতটা অসহায় হয়ে পরে নিরুপায় হয়ে প্রাণ হারায়। সেই সঙ্গে নির্দোষ সাধারণ মানুষ প্রাণ হারায় যুদ্ধে। সেই সমস্ত কিছু তুলে ধরা হয়েছে এখানে। এর পাশাপাশি G20 সম্মেলনের আদলে মডেল সাজান,নাটকীয় ভাবে যুদ্ধের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। ভাসানে এ যেন অন্য অভিজ্ঞতা মানুষের।
রাকেশ মাইতি
Nolen Gur : জাঁকিয়ে শীত পড়তে এখনও দেরি, তার আগেই নলেন গুড়ের রসগোল্লার বিশেষ চমক
হাওড়া: নলেন গুড়ের মিষ্টি! স্বাদে গন্ধে অতুলনীয়। এই মিষ্টি যে কোনও মিষ্টির সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে। তবে কেবল শীতেই মেলে নলেন গুড়ের নানা রকমের মিষ্টি। তাই সারা বছরই মিষ্টি প্রিয় বাঙালির অতি পছন্দের শীত স্পেশাল এই নলেন গুড়ের মিষ্টির অপেক্ষায় থাকে।
ইতিমধ্যেই বাংলা জুড়ে শীতের আমেজ শুরু হয়ে গেলেও এখনও রমরমা শুরু হয়নি এই মিষ্টির। সারা বাংলার পাশাপাশি হাওড়া জেলা জুড়েও প্রতিবছর দারুণ চাহিদা এই মিষ্টির। প্রায় প্রতিটি মিষ্টির দোকানে শীতে নলেন গুড়ের মিষ্টি পাওয়া যায়। তবে সেই দিক থেকে হাওড়ার ব্রজনাথ গ্র্যান্ড সন্স মিষ্টি প্রস্তুতকারক এক ধাপ এগিয়ে। শীত এখনও সেভাবে না পড়লেও, এর মধ্যেই তাঁরা হাজির নলেন গুড়ের মিষ্টির বিপুল সম্ভার নিয়ে।
আরও পড়ুন: কানে হেডফোন দিয়ে রেললাইন পার করতে গিয়ে হল সর্বনাশ! করুণ পরিণতি যুবতীর
প্রতিবছর প্রায় কুড়ি-ত্রিশ রকমের নলেন গুড়ের মিষ্টি পাওয়া যায় এখানে। রসগোল্লা, সন্দেশ, চমচম, জলভরা সন্দেশ, কড়া পাক নরম পাক-সহ নানা ধরনের নলেন গুড়ের নানা ধরণের মিষ্টি পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন: চাঁদার জুলুম থেকে বাদ গেল না পুলিশও! ইট মেরে ফাটিয়ে দিল মাথা
এ প্রসঙ্গে মিষ্টি প্রস্তুতকারক অভিজিৎ দাস জানান, প্রতিবছর নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী নানা রকমের নলেন গুড়ের মিষ্টি পাওয়া যায়। তিনি আরও জানান, প্রায় প্রতি বছর কালী পুজো বা ভাতৃদ্বিতিয়া থেকেই ক্রেতারা নলেন গুড়ের মিষ্টি পায়। ভাইফোঁটা স্পেশাল মিষ্টির পাশাপাশি পৌষের পিঠের উৎসবও এখানে বেশ জনপ্রিয়। কয়েক বছরে হাওড়া কলকাতার মানুষের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছ এই দোকান।
রাকেশ মাইতি
Moringa: এই গাছের ডাঁটা-ফুল-পাতা সব খেতে পারবেন! চুল থেকে শরীর থাকবে ঝকঝকে! জানুন চিকিৎসকের মত
Howrah News: সচেতনতার প্রচারের ফল! এ গ্রামে আর কেউ বাঘরোল মারেন না
হাওড়া: প্রচার অভিযানেই যেন হুঁশ ফিরছে মানুষের। লাঠির আঘাত না করেই প্রাণ বাঁচল রাজ্য প্রাণীর। ঘন্টার পর ঘন্টা গৃহস্থ বাড়িতে আটকে থাকার পর বাঘরোল উদ্ধার করল বন দফতর। এমন ঘটনায় বেজায় খুশি জেলা বন বিভাগ ও পশু প্রেমী মানুষ। বাঘরোল বা বন্য প্রাণীদের দেখা মাত্রই তেড়ে গেছে মানুষ। দিনে বা রাতে বন্য প্রাণীর পিছনে ধাওয়া করে অমানবিক অত্যাচার করার মত ঘটনা ঘটেছে।
এর ফলে সে সময় বেড়েছে দুশ্চিন্তা। এভাবে চলতে থাকলে মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়বে এ পরিবেশ। সে কথা ভেবেই সরকারি – বেসরকারি নানা কর্মসূচি বন্য প্রাণ রক্ষার বার্তায়। কয়েক বছরে প্রচার অভিযান শেষে এটাই যেন তার সুফল মনে করছেন সকলে। মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই দিক থেকে অনেকটাই নিরাপদ বন্য প্রাণীরা। তবে গৃহপালিত পশু বা হাঁস মুরগি রক্ষা করতে গিয়ে মানুষ অনেকাংশে বন্য প্রাণীদের উপর অত্যাচার করেছে।
আরও পড়ুন:কুমড়ো ফুলের বড়া খেয়েছেন? বাড়িতেই সহজে বানান এই সুস্বাদু ভাইরাল খাবার
সেই দিক থেকে এদিনের এই ঘটনায় আনন্দিত সকলে। এই ঘটনায় খুশি জেলা বন বিভাগ। মুরগির ঘরে আটকে পড়া বাঘরোল উদ্ধার করতে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয় বন কর্মীদের। ধৈর্য এবং অক্লান্ত পরিশ্রমে প্রাণীটিকে সুস্থভাবে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। বন দফতরের পক্ষে জানানো হয়, মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবার ফলেই এমন ঘটনা। এটা অত্যন্ত আনন্দের আমদের কাছে।
রাকেশ মাইতি