Category Archives: দক্ষিণবঙ্গ

Jagadhatri Pujo 2023: শহরের রাজপথে সাঙে চেপে কৃষ্ণনগরের বুড়িমা, অগণিত মানুষের ক্যামেরায় রইলেন বন্দি

নদিয়া: কৃষ্ণনগরের অন্যতম ঐতিহ্য হল জগদ্ধাত্রী পুজো। রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের আমল থেকে শুরু হয়ে আসছে এই পুজো। তবে জগদ্ধাত্রী পুজোয় রয়েছে কিছু বিশেষ প্রথা। পুজোর পরের দিন প্রতিমা নিরঞ্জন হয় এখানে বেহারাদের কাঁধে করে। যাকে আঞ্চলিক কথায় বলা হয় ‘সাঙ’। এই সাঙ নিয়ে কৃষ্ণনগরের বাসিন্দাদের মধ্যে প্রতিবছরই উদ্দীপনা থাকে বিশেষভাবে। তারা বলেন তারা পুজো করেন মূলত এই সাঙ প্রথার জন্যই।

পুজোর পরের দিন সন্ধ্যেবেলা কৃষ্ণনগরের রাজপথ অর্থাৎ কৃষ্ণনগর রাজবাড়ি থেকে পোস্ট অফিস মোড় হয়ে সমস্ত প্রতিমা চলে যায় কৃষ্ণনগর কদমতলা ঘাটে বিসর্জনের উদ্দেশে। তবে এর মধ্যে বেশিরভাগ প্রতিমাই যায় বেহারাদের কাঁধে চেপে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল কৃষ্ণনগরের ঐতিহ্যময়ী বুড়িমা, মেজোমা, ছোটমা, বাঘাডাঙ্গা, গোলাপট্টি বারোয়ারি সহ একাধিক প্রতিমা।

আরও পড়ুন: আবার এসো মা, জগদ্ধাত্রী পুজো শেষে কৃষ্ণনগরে প্রতিমা বিসর্জনে মানুষের ঢল

প্রত্যেক বছরের মতোই এ বছরও চিরাচরিত প্রথায় সাঙ এ করে প্রতিমা নিরঞ্জন করা হল কৃষ্ণনগরের রাজপথ দিয়ে। বেলা পড়তেই পুজো কর্মকর্তারা তাদের প্রতিমা নিয়ে বেরিয়ে পড়েন কৃষ্ণনগরের রাজপথে। বেহারাদের কাঁধে করে একের পর এক প্রতিমা প্রথমে পৌঁছায় কৃষ্ণনগর রাজবাড়িতে। এরপর সেখান থেকে সোজা চলে যায় কৃষ্ণনগর কদমতলা ঘাটে নিরঞ্জনের উদ্দেশে। এই পথের দু’ধারেই হাজার হাজার দর্শনার্থীরা দূর-দূরান্ত থেকে এসে ভিড় করে থাকেন বছরের এই একটিবার বেয়ারাদের কাঁধে করে প্রতিমা নিয়ে যাওয়ার শোভাযাত্রা দর্শন করার জন্য।

আরও পড়ুন: ঘট বিসর্জন উপলক্ষে কৃষ্ণনগরে রাজপথে বেরিয়েছে একের পর এক ট্যাবেলো 

রাস্তার দু’ধারে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে অসংখ্য উৎসাহিত জনতা। মাঝে দু এক জায়গায় পুলিশি নিরাপত্তা দেখা গেলেও সেই অর্থে পুলিশ প্রশাসনের কড়া নিরাপত্তা দেখা যায়নি বলেই জানাচ্ছেন সাধারণ মানুষেরা। একের পর এক প্রতিমা কখনও সাঙ এ করে কিংবা কখনও গাড়িতে করে পরপর গেলেও মাঝে বেশ কয়েকবার একটি প্রতিমা যাওয়ার পর অন্যটি আসতে খানিক সময় লেগে যায়। আর সেই কারণেই নির্ধারিত সময়ের বেশ কয়েক ঘন্টা পরেও আসতে দেখা যায় না কৃষ্ণনগরের অন্যতম ঐতিহ্যময়ী বুড়িমাকে।

অবশেষে ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে ছোট মা কৃষ্ণনগরের রাজপথ থেকে চলে যাওয়ার পরে চাষাপাড়া বারোয়ারির থেকে বেহারাদের কাঁধে চেপে বেরোলেন বুড়িমা। বেয়ারাদের কাঁধে চেপেই সোজা তিনি চলে গেলেন রাজবাড়ির উদ্দেশ্যে। হাজার হাজার দর্শনার্থীরা সেই দৃশ্য করে নিলেন ক্যামেরাবন্দি। এরপর রাজবাড়ি প্রদক্ষিণ করে পুনরায় একই রাস্তা ধরে নিরঞ্জনের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হল বুড়িমাকে কৃষ্ণনগর কদমতলা ঘাটে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
বুড়িমা চলে যাওয়ার পরেই কার্যত ফাঁকা হতে শুরু করল কৃষ্ণনগরের রাজপথ।

Mainak Debnath

Bankura News: শিল্পীর নিজের কাঠ শিল্পের সংগ্রহশালা, না দেখলে অজানা থেকে যাবে অনেক কিছুই

বাঁকুড়া: কেঞ্জাকুড়া গ্রামের স্বনামধন্য কাঠশিল্পী সাধন কর্মকার। গোটা রাজ্য তথা দেশে বাঁকুড়ার এই ছোট্ট কেঞ্জাকুড়া গ্রাম বিখ্যাত তার অতিকায় জিলিপি, মুড়ির মেলা এবং কাঁসা শিল্পের জন্য। তবে এখন কেঞ্জাকুড়ার কাঠ শিল্পের নাম’ও ছড়িয়েছে দেশের বিভিন্ন বাজারে। গোটা গ্রামে ২৪ জন কাঠের শিল্পী আছেন।

আরও পড়ুন: প্রাচীন এই উৎসবের আকর্ষণ থালার মত বাতাসা আর ফুটবলের সাইজের কদমা

মাত্র দু’জন কাঠ শিল্পী সুযোগ পেয়েছিলেন সরকারিভাবে ব্যাঙ্গালোরে গিয়ে কাজ শিখে আসার। প্রথমে বাঁশের কাজ ও তারপর কাঠের কাজ করেন তাঁরা। কেঞ্জাকুড়া গ্রামেই বাড়িতে কাজ করেন একাধিক মহিলা কাঠ শিল্পীরা। বাড়িতেই তৈরি হয় কাঠের বিভিন্ন সরঞ্জাম। শিল্পী সাধন কর্মকার তাঁর বাড়ির ছাদের পাশে করেছেন একটি সংগ্রহ শালা। সাধন কর্মকার জানান, ১৯৮৫ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত যা যা তৈরি করেছে সব ওখানে রাখা আছে।

প্রায় ৪০ বছর পুরোনো ৪০ পয়সার কাঠের খেলনা, দু’টাকা চার আনার গরুর গাড়ি সব আছে সংগ্রহশালায়। সাধন কর্মকারের কর্ম সংক্রান্ত বিভিন্ন চিঠি এবং নোটস ছাড়াও রয়েছে পুরানো দিনের কয়েন এবং পুরানো টিকিট। প্রাকৃতিকভাবে মৌলিক আয়তন নেওয়া বিভিন্ন পাথরের টুকরো আছে। যেগুলি প্রত্যেকটি একটি বার্তা বহন করে। রয়েছে একটি বাবুই পাখির অপূর্ব সুন্দর বাসা। ৬২ বছর বয়সেও কাষ্ঠ শিল্পের প্রতি বিরাট অনুগত্য রয়েছে তাঁর।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন:
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

আসন্ন শীতকালে বাইরে থেকে আগত বহু পর্যটক বাঁকুড়া জেলার কেঞ্জাকুড়াগ্রামে আসেন। এবং এই গ্রামের শিল্পসত্ত্বা, মিষ্টান্ন উপভোগ করেন। চক্ষু বিস্ফরিত করে দেখেন মুড়ির মেলা। তাই এইবার যদি কেঞ্জাকুড়া গ্রামে আসেন তাহলে অবশ্যই ঘুরে দেখুন এই সংগ্রহশালাটি। আপনাকে সাদরে অভ্যর্থনা জানাবেন স্বনামধন্য কাষ্ঠ শিল্পী সাধন কর্মকার।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জী

South 24 Parganas News: যোগাসন প্রতিযোগিতায় সাফল্য, পুলিশ হওয়ার স্বপ্ন দেখছে কুলপির লাবণ্য 

কুলপি: যোগাসন প্রতিযোগিতায় সাফল্য লাভের পর পুলিশ হওয়ার স্বপ্ন দেখছে কুলপির লাবণ্য মন্ডল। লাবণ্য যোগাসন প্রতিযোগিতার জেলা স্তরের গন্ডি পার করেছে। এই খবর পাওয়ার পর লাবণ্যকে ঘিরে উৎসবের মেজাজ দেখা দিয়েছে উদয়রামপুরে।

আরও পড়ুন: কয়েকশো টাকায় যেন ‘আমাজনের জঙ্গলে’! কলকাতার কাছেই হাত খরচে ঘুরবেন স্বর্গ, দেখুন

কুলপির প্রত্যন্ত এক গ্রাম উদয়রামপুরে বাড়ি লাবণ্যর। বাবা মাঠে ভাগ চাষ করেন। অভাবের সংসারে পড়াশোনা চালানোই দায় লাবণ্যর। তার মত গ্রামের আরও অনেক ছেলে-মেয়ে অভাবের সংসারে কোনওরকমে পড়াশোনা করে। এর মধ্যে থেকেই আট বছর আগে খুব ছোট বেলায় স্থানীয় রামকৃষ্ণ যোগ ব্যায়াম সেন্টারে যায় লাবণ্য। খেলাধুলার প্রতি আগ্রহ দেখে ওই সেন্টারের শিক্ষক বিরাজ মন্ডল তাকে যোগব্যায়ামের প্রশিক্ষণ দিতে শুরু করে।

আরও পড়ুন: খালের পাড়ে জমি আছে? এইভাবে লাভবান হতে পারেন আপনিও

দীর্ঘদিন পর লাবণ্য সাফল্য লাভ করেছে। আর এর পরই খুশির জোয়ার বইছে লাবণ্যর গ্রামে। লাবণ্য আরও বড় হোক এটাই চায় সকলে। সেজন্য স্থানীয় পঞ্চানন মন্দিরে পুজো দিয়েছেন গ্রামবাসীরা। প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে এমন প্রতিভা উঠে আসায় খুশি সকলেই।

খুশি লাবণ্যও, মাত্র ১৩ বছর বয়সে এই সাফল্য লাভের পর আগামী দিনে আরও বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্য লাভ করতে চায় সে। চোখে অনেক সপ্ন, আগামীদিনে পুলিশ হতে চায় সে। আর পুলিশ হওয়ার পর নিজের গ্রামে এসে গরীব দু:স্থ ব্যক্তিদের সেবা করতে চায় সে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এখন তার সামনে রাজ্য স্তরের যোগাসন প্রতিযোগিতা রয়েছে। আপাতত সেদিকেই লক্ষ্য তার।

নবাব মল্লিক

Lalgola Rajbari: হারিয়ে ‌যেতে বসেছে ইতিহাস! লালগোলা রাজবাড়ি সংরক্ষণ নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

মুর্শিদাবাদ: নভেম্বর মাসের ১৯ থেকে ২৫ তারিখ পর্যন্ত পালিত হয় বিশ্ব ঐতিহ্য সপ্তাহ। মুর্শিদাবাদ জেলার তিনটি রাজবাড়ি বিখ্যাত বাংলার সংস্কৃতি ও শিক্ষায়। কাশিমবাজার, লালগোলা ও নিমতিতা রাজবাড়ি। বর্তমানে এই লালগোলা রাজবাড়ি ধ্বংসের পথে। পাশাপাশি, গেষ্ট হাউসও ধ্বংসের পথে দাঁড়িয়ে রয়েছে। সরকারি ভাবে কেউ এগিয়ে না আসার কারণেই ইতিহাস আজকে বিলুপ্তির পথে।

মুর্শিদাবাদ জেলাতে ঐতিহাসিক স্হান নিয়ে কাজ করে ইতিহাস ও সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র। মুর্শিদাবাদ জেলা ইতিহাস ও সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্রের সদস্যরা লালগোলা রাজবাড়ি থেকে বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থান পরিদর্শন করলেন। মুর্শিদাবাদের ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইতিহাসকে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে কাজ করে চলেছে এই সংস্থা। লালগোলা রাজবাড়ি সহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখেন সংস্থার সদস্যরা। কিন্তু বর্তমানে এই রাজবাড়ি ধ্বংসের মুখে দাঁড়িয়ে বলেই আক্ষেপের সুর তাদের গলায়। যোগেন্দ্রনারায়ণ রায়ের স্মৃতি বিজরিত অন্যতম নিদর্শন হচ্ছে এই লালগোলা রাজবাড়ি।

আরও পড়ুন:মাত্র ৪ টাকাতেই বদলাচ্ছে ভাগ্য! কোথায় চলছে এই অফার? রোজ ভাগ্যবদল কারও না কারও

লালগোলা রাজবাড়ি বর্তমানে ভগ্নদশায় পরিণত হয়েছে। যার কারণে ইতিহাস কে সংরক্ষণ করার দাবি করেছেন সকলেই। মুর্শিদাবাদ ইতিহাস ও সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্রের পক্ষে অরিন্দম রায় জানান, ঐতিহাসিক জেলা মুর্শিদাবাদ। এই জেলার আনাচে কানাচে ছড়িয়ে অনেক ঐতিহাসিক স্থাপত্য। সেরকমই লালগোলার বহু প্রাচীন স্থান ঘুরে দেখলাম আমরা। ইতিহাসের প্রতি অনুরাগ নিয়ে কাজ করে চলেছে আমাদের এই সংস্থা। এবছর বিশ্ব ঐতিহ্য সপ্তাহের থিম হল,‘হেরিটেজ চেঞ্জস’।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
ঐতিহাসিক স্থান ঘুরে দেখার পাশাপাশি এই সব পর্যটক কেন্দ্রগুলিকেও আরও সংরক্ষণের দাবিও তোলেন সংস্থার সদস্যরা।

কৌশিক অধিকারী

Fraud Case: চরম প্রতারণা! রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের গ্রাহক সেবা কেন্দ্রে টাকা জমা দিলে এ বার সতর্ক হোন

মেমারি : রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের গ্রাহক সেবা কেন্দ্রে টাকা জমা দেন? নিয়মিত রসিদ নেন তো! না হলে কিন্তু প্রতারিত হতে পারেন। পূর্ব বর্ধমান জেলায় এই ঘটনা ঘটেছে। গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে কিরীটি বৈরাগ্য নামে একজনকে গ্রেফতার করেছে মেমারি থানার পুলিশ।

দলুইবাজার হাটতলা গ্রাহক সেবা কেন্দ্র নামে এই কেন্দ্রটি রসুলপুর বৈদ্যডাঙ্গা মোড় এলাকার একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের শাখার সাথে যুক্ত। এখান থেকে টাকা জমা লেনদেন করতেন প্রায় ৩০০ থেকে ৪০০ গ্রাহক।অভিযোগ, গত বৃহস্পতিবার থেকে বেপাত্তা হয়ে যায় ওই পরিষেবা কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তি। অভিযোগ, টাকা জমা বা তোলার সময় লিঙ্ক না থাকার অভিযোগে ওই ব্যক্তি কোনও রকম রসিদ দিতেন না। আর এই সুযোগেই লক্ষ লক্ষ টাকা তিনি আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ গ্রাহকদের।

আরও পড়ুন : মুসুর না মুগ-কোন ডাল খাবেন ব্লাড সুগারের রোগীরা? জানুন বিশেষজ্ঞের মত

মেমারি থানার পুলিশের কাছে ওই কেন্দ্রে টাকা জমা দিয়ে রেখে প্রতারিত হওয়ার অভিযোগ জানিয়েছেন গ্রাহকরা। টাকা ফেরতের দাবিতে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। বিক্ষোভ দেখান রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের শাখায়। পরে পুলিশ ও ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে বিক্ষোভ ওঠে। পাশাপাশি ব্যাঙ্কের তরফে মেমারি থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত শুরু করে মেমারি থানার পুলিশ। এরপরই কিরীটি বৈরাগ্য নামে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। কত দিন ধরে ওই ব্যক্তি কত জনের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন তা জানার চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ। এ ব্যাপারে অভিযুক্তকে বিস্তারিত জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। গ্রাহকদের টাকা আত্মসাৎ করে তা কোন কাজে লাগানো হয়েছে তাও জানার চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।

গ্রাহকদের অভিযোগ, অধিকাংশই সরল মনে ওই গ্রাহক সেবা কেন্দ্রে টাকা জমা দিতেন। অভিযোগ, ইন্টারনেট সমস্যায় লিংক নেই জানিয়ে রসিদ দিতেন না ওই ব্যক্তি। সেই টাকা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা পড়ছিল না বলে অভিযোগ। ওই সেবা কেন্দ্র বন্ধ হতে দেখেই টনক নড়ে সকলের। এর পরই অভিযোগ দায়ের করা হয়। তার পর তদন্তে নেমে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

( আরও খবর পড়তে ফলো করুন

https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F)

Viral Love Story: ‘স্বামীকে ডিভোর্স দেবো না, প্রেমিককেও ছাড়বো না!’ ধরে আনলেই পালায় গৃহবধূ! নাজেহাল দুই-পুরুষ!

মুর্শিদাবাদ: প্রেম বড় মধুর। আর ত্রিকোণপ্রেমের জেরে সংকটে এখন প্রেমিক সহ স্বামী।মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরপাড়ার দেবীপুর এলাকা। আর এই এলাকার বাসিন্দা এক মহিলা ও এক পুরুষ। তাদের স্থানীয় স্কুল জীবনে শুরু হয় দু’জনের লায়লা মজনুর মতো প্রেম দিয়েই। আর সেখান থেকেই জন্ম নেয় ভালবাসা। কিন্তু তাদের প্রেমের বিষয়ে মহিলার বাবার বাড়ির মানুষ জেনে ফেললে, খুব তড়িঘড়ি সাগরপাড়ার খয়রামারীর বাসিন্দা এক ব্যক্তির সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয় আজ থেকে প্রায় ১৬ বছর আগে ।

তারপর থেকে দু’জনের বৈবাহিক সংসার জীবন ভালই চলছিল এবং তাদের দুটো কন্যা সন্তান রয়েছে । এখন গৃহবধূর বয়স প্রায় ৩৬ বছর। স্বামীকে ডিভোর্স না দিয়েই চলছে অবৈধ প্রেমের সম্পর্ক। জানা যায়, আজ থেকে দু’বছর আগে তার স্বামী হঠাৎ অসুস্থ হওয়ার কারণেই হাসপাতালে ভর্তি হন। আর এইদিকে স্ত্রী বাড়ি থেকে চম্পট দেন । সকলে মিলে খোঁজাখুঁজি করে শেষমেষ সেই পুরোনো প্রেমিকের বাড়িতে পাওয়া যায়। ওখান থেকে বুঝিয়ে আবার বাড়িতে ফেরত আনা হয় স্ত্রীকে। স্বামীর কাছে মাস দুয়েক থাকার পর আবার পালিয়ে যায় তার প্রেমিকের কাছে।

আরও পড়ুন: গরম তেল হাতে পড়েছে? দাঁদ যাচ্ছে না? সর্দি-কাশি? এই ফুল আর পাতাতেই মিলবে মুক্তি

এইভাবে স্বামীকে ডিভোর্স না দিয়ে, স্বামীকে ছেড়ে প্রেমিকের কাছে এই পর্যন্ত পাঁচ বার যাওয়া আসা করা হল বলে অভিযোগ। আর এদের ঘটনা নিয়ে সাগরপাড়া থানায় গ্রামের যারা বিশিষ্ট ব্যক্তি রয়েছে সমাধান করতে ব্যর্থ হয়েছে। মহিলার বক্তব্য, স্বামীকে ডিভোর্স না দিয়েই সবার সামনে এই ভাবেই করব প্রেম পারলে যেন ঠেকায় আমাকে।স্বামী সুখেন দত্তর বক্তব্য , ও প্রেমিক এর কাছে যাবে যাক, কোন সমস্যা নেই, কিন্তু আমাকে তো ডিভোর্স দেবে ! ডিভোর্স কেন দিচ্ছে না? যদিও গৃহবধূর দাবি এটা আমার সম্পুর্ণ ব্যক্তিগত ব্যাপার। আমি কার কাছে থাকব। আর তাই বর্তমানে একজন প্রেমিকা আর সংকটে প্রেমিক ও স্বামী।

কৌশিক অধিকারী

Crime News: যৌনকর্মীর সঙ্গে দর-কষাকষি, শিলনোড়া মাথায় মেরে খুন, তারপর যা হল ওড়িশার যুবকের…

মুম্বই: মুম্বইয়ের থানে ভবন্দী এলাকায় এক যৌন কর্মীকে শিলনোড়া দিয়ে খুন! তারপর, গীতাঞ্জলি এক্সপ্রেস চেপে পাড়ি খড়্গপুরের উদ্দেশ্যে! কিন্তু শেষরক্ষা হল না!পুলিশের হাতে ধরা পড়ে যায় অভিযুক্ত আকাশ কুমার মল্লিক! অভিযুক্তর বাড়ি ওড়িশার বালেশ্বরে।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ২১ নভেম্বর রাতে মুম্বইয়ের ভবন্দী এলাকায় এক যৌনকর্মীর সঙ্গে দর কষাকষি নিয়ে ঝামেলা হয় অভিযুক্তর। কথা কাটাকাটির মাঝেই সামনে পড়ে থাকা শিলনোড়া দিয়ে যৌনকর্মীর মাথায় সজোরে আঘাত করে অভিযুক্ত। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় যৌনকর্মীর।

পুলিশ অভিযুক্তর খোঁজে তল্লাশি শুরু করে। ২২ নভেম্বর ভোরবেলা মুম্বই-গীতাঞ্জলি এক্সপ্রেস ধরে ওড়িশার বালাসোরে পালানোর ছক কষেছিল অভিযুক্ত। সেইমত ট্রেনেও চাপে। এদিকে সেই খবর পৌঁছায় খড়্গপুর পুলিশের কাছে। মুম্বইয়ের দুই পুলিশ খড়্গপুরের উদ্দেশে রওনা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটে নাগাদ মুম্বই-গীতাঞ্জলি-হাওড়া এক্সপ্রেস খড়্গপুর পৌঁছায়। অভিযুক্ত ৭ নম্বর প্ল্যাটফর্মে নেমে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু খড়্গপুর জিআরপি তাকে ধরে ফেলে। পুলিশে জেরায় আকাশ স্বীকার করে নেয় খুনের কথা। জিআরপি পুলিশ ইতিমধ্যেই অভিযুক্তকে খড়গপুর রেল আদালতে তুলেছে। ট্রানজিট রিমান্ডে তাকে মুম্বই নিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

Shankar Rai

East Medinipur News: প্রাচীন এই উৎসবের আকর্ষণ থালার মত বাতাসা আর ফুটবলের সাইজের কদমা

পূর্ব মেদিনীপুর: সম্প্রীতি ও লোকসংস্কৃতির সুদীর্ঘ ঐতিহ্য বহনকারী ময়নাগড়ের রাসযাত্রা ৪৬৩ বর্ষে পদার্পণ করল। এই রাসমেলা পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রাচীনতম ও বৃহত্তম মেলা। এই মেলার অন্যতম আকর্ষণ কার্তিক পূর্ণিমার মধ্যরাতে রাজপরিবারের কুলদেবতা শ্যামসুন্দর জিউকে নিয়ে নৌকা যাত্রা।আজ‌ও হাজার হাজার মানুষ ওইদিন রাসযাত্রা দর্শন করেন। ময়নার রাসমেলার জন্য সারা বছর অপেক্ষা করে থাকেন দক্ষিণবঙ্গের বহু মানুষ।

আরও পড়ুন: জাতীয় সড়কে উল্টে গেল পাট বোঝাই লরি, ঘটনাস্থলেই মৃত ২

কালিদহ ও মাকড়দহ নামের দুটি পরিখা দিয়ে ঘেরা ময়নাগড়। গড়ের রাজপরিবারের গোবর্ধন বাহুবলীন্দ্র ১৫৬১ সালে কালীদহের তীরে কুলদেবতা শ্যামসুন্দর জিউ মন্দিরে প্রথম রাসমেলা শুরু করেন। সেই থেকে বাহুবলীন্দ্র পরিবারের উদ্যোগে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত মেলা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর ১৯৭০ সাল থেকে স্থানীয় মেলা কমিটির উদ্যোগে এই রাসমেলা হয়ে আসছে। ২০১২ সালে জেলা পরিষদের উদ্যোগে গঠিত হয় ময়না রাসমেলা কমিটি। এটি পূর্ব মেদিনীপুর জেলা তথা পশ্চিমবঙ্গের একটি প্রাচীন মেলা।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন:
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

উৎসবের পরম্পরা অনুযায়ী অঘ্রাণ মাসের শুক্লপক্ষের উত্থান একাদশীর দিন থেকে পরপর আট দিন শ্রী শ্রী শ্যামসুন্দর জিউ রাজবাড়ির মূল মন্দির থেকে নৌকা বিহারে কালীদহের ৫০০ মিটার লাবণ্যময় জল পরিক্রমণ করে ময়না রাস মন্দিরে প্রবেশ করবেন। কেবলমাত্র পূর্ণিমার দিন সন্ধে ৬ টার সময় রাজবাড়ির কুলদেবতা শ্যামসুন্দর জিউ ফিরে যাবেন মূল মন্দিরে। শেষ রাসযাত্রা ১ ডিসেম্বর শুক্রবার অনুষ্ঠিত হবে। ওই দিন বিকেলে ঢাক-ঢোল, কীর্তন, আতশবাজি, বাতাসা লুট সহযোগে রাস মন্দির থেকে নৌকা বিহারে রাজবাড়ির মূল মন্দিরে ফিরে যাবেন ঠাকুর। ঠাকুরের নৌকা বিহার বন্ধ হলেও মেলা চলবে আরও এক সপ্তাহ।

ময়নার রাস মেলার অন্যতম আকর্ষণ থালার মত বড় বড় বাতাসা ও ফুটবলের মত কদমা মিষ্টি। ময়নার রাস উৎসব শুধু ধর্মীয় উৎসব নয়, সেই সঙ্গে লোকশিল্প ও কুটির শিল্পের বিস্তারেও ভূমিকা রাখে।

সৈকত শী

Jagadhatri Puja 2023: আবার এসো মা, জগদ্ধাত্রী পুজো শেষে কৃষ্ণনগরে প্রতিমা বিসর্জনে মানুষের ঢল

চিরাচরিত প্রথা অনুযায়ী সম্পন্ন হল বেহারাদের কাঁধে করে কৃষ্ণনগরে সাঙ প্রথায় জগদ্ধাত্রী বিসর্জন। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
চিরাচরিত প্রথা অনুযায়ী সম্পন্ন হল বেহারাদের কাঁধে করে কৃষ্ণনগরে সাঙ প্রথায় জগদ্ধাত্রী বিসর্জন। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
বেয়ারাদের কাঁধে করে কৃষ্ণনগরে সাঙ প্রথায় একে একে জগদ্ধাত্রী প্রতিমা বিসর্জনে উপচে পড়া ভিড়। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
বেয়ারাদের কাঁধে করে কৃষ্ণনগরে সাঙ প্রথায় একে একে জগদ্ধাত্রী প্রতিমা বিসর্জনে উপচে পড়া ভিড়। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
আর এই দৃশ্যই দেখতে দূরদূরান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষ ভিড় করে দাঁড়িয়ে রয়েছেন কৃষ্ণনগরের পথে। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
আর এই দৃশ্যই দেখতে দূরদূরান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষ ভিড় করে দাঁড়িয়ে রয়েছেন কৃষ্ণনগরের পথে। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
অবশেষে দীর্ঘ প্রতীক্ষার পরে বেহারাদের কাঁধে করে আগমন ঘটল চাষাপাড়া বারোয়ারির বুড়িমায়ের। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
অবশেষে দীর্ঘ প্রতীক্ষার পরে বেহারাদের কাঁধে করে আগমন ঘটল চাষাপাড়া বারোয়ারির বুড়িমায়ের। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
একের পর এক প্রতিমা কৃষ্ণনগরের রাজপথ প্রদক্ষিণ করে নিয়ে আসা হয়েছে বিসর্জনের জন্য কৃষ্ণনগর কদমতলা ঘাটে। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
একের পর এক প্রতিমা কৃষ্ণনগরের রাজপথ প্রদক্ষিণ করে নিয়ে আসা হয়েছে বিসর্জনের জন্য কৃষ্ণনগর কদমতলা ঘাটে। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
কৃষ্ণনগর কদমতলা ঘাটে বিসর্জনের আগে খুলে নেওয়া হচ্ছে প্রতিমার থেকে সমস্ত অলংকার। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
কৃষ্ণনগর কদমতলা ঘাটে বিসর্জনের আগে খুলে নেওয়া হচ্ছে প্রতিমার থেকে সমস্ত অলংকার। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
আবার পরের বছরের অপেক্ষা শুরু... ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
আবার পরের বছরের অপেক্ষা শুরু… ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ

Purulia News : পাঞ্চেতে নয়া পাম্প স্টোরেজের পরিকল্পনা , হতে চলেছে কর্মসংস্থান!

পুরুলিয়া :রঘুনাথপুর শিল্পতালুকে গড়পঞ্চকোট পাহাড়ের পাশেই পাঞ্চেত ড্যাম। এই ড্যামেই রাজ্য সরকারের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে একটি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ে তুলবে ডিভিসি। অযোধ্যা পাহাড়ের মাথায় বাঘমুন্ডিতে পুরুলিয়া পাম্পড স্টোরেজ প্রজেক্ট-র মতই এই প্রকল্প গড়ে উঠবে। আর এরফলে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। রঘুনাথপুরের শিল্পায়ন আরও সমৃদ্ধ হবে।

ডিভিসিতে বিপুল কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। উৎপাদন ক্ষমতার চেয়ে অধিক বিদ্যুৎ উৎপাদন করল ডিভিসির রঘুনাথপুর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। পুরুলিয়ার রঘুনাথপুর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিটে ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় কিন্তু বিগত কয়েকদিন ধরে সেখানে ৬২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। ২০ মেগাওয়াট বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে রঘুনাথপুর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে। ২০১৬ থেকে রঘুনাথপুর তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের দুটি ইউনিটের বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়। এই দুটি ইউনিট থেকে ৬০০ করে মোট ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হওয়ার কথা। কিন্তু গত বছরেও পূর্ণ ক্ষমতায় বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছিল না। প্রথম দিকে গড়ে ৪০০ থেকে ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছিল। যার ফলে লোকসান হচ্ছিল এই সংস্থার। তবে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে কিছুটা লাভের মুখ দেখেছে এই সংস্থা।

আরও পড়ুন: বাড়িতে শৌচাগার আছে? দরজায় কড়া নেড়ে জিজ্ঞাসা করছেন জেলাশাসক!

এ বিষয়ে এই কেন্দ্রের প্রকল্প আধিকারিক চৈতন্য প্রকাশ জানান , এই তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট থেকে যেখানে ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হওয়ার কথা। সেখানে ৬২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। অপর আরেকটি ইউনিট থেকে ৫৫০ মেগাওয়াট করে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। ওই ইউনিট থেকেও যাতে পূর্ণ মাত্রায় উৎপাদন করা যায় সেই চেষ্টা চলছে।ডিভিসির এই সাফল্যের পিছনে প্রযুক্তিগত সাফল্য লুকিয়ে রয়েছে , তা সরাসরি জানিয়েছে ডিভিসি কর্তৃপক্ষ। এছাড়াও ডিবিসি আধিকারিকেরা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে ছাই একটি বড় ফ্যাক্টর। সম্প্রতি ওই কেন্দ্রে নতুন প্রযুক্তি চালু হওয়ার পরেই ছাই সংক্রান্ত সমস্যা মেটানো গিয়েছে। ফলে পূর্ণমাত্রার চেয়ে বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। তাছাড়া আধুনিক মানের ‘ইজেকটর’ রয়েছে। যা দ্রুত ছাই সরিয়ে দিতে পারছে। এই প্রকল্পের কর্মরত কর্মীদের দক্ষতা ও ধারাবাহিক পরিশ্রমও এই সাফল্যের চাবিকাঠি।

নয়া প্রকল্প নিয়ে আপাতত প্রস্তুতি নিচ্ছে ডিভিসি ।‌ ডিভিসিসূত্রে জানা গিয়েছে , পাঞ্চেত পাহাড়ের উপরে তৈরি হওয়া জলাধারে পাম্পড স্টোরেজ প্রজেক্ট তৈরি করার পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। আগামীদিনে এই প্রকল্প

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

বাস্তবায়িত হলে পুরুলিয়ার মত রুখা-শুখা জেলায় কর্ম সংস্থান বাড়বে বলেই মনে করছেন জেলাবাসী।

শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি