Tag Archives: Bengali Wedding

Akshay Tritiya 2024: ২৩ বছর পর অক্ষয় তৃতীয়ায় যা ঘটছে তা অবিশ্বাস্য! নেই কোনও বিবাহ যোগ, কেন জানেন? বিয়ের শুভ সময় কবে? জানাচ্ছেন জ্যোতিষী

হিন্দু ধর্মে অক্ষয় তৃতীয়ার বিরাট গুরুত্ব রয়েছে৷ প্রতি বছর বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথিতে  পালিত হয়।  এই বছর অক্ষয় তৃতীয়া ১০ মে শুক্রবার পালিত হবে।
হিন্দু ধর্মে অক্ষয় তৃতীয়ার বিরাট গুরুত্ব রয়েছে৷ প্রতি বছর বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথিতে পালিত হয়। এই বছর অক্ষয় তৃতীয়া ১০ মে শুক্রবার পালিত হবে।
হিন্দু ধর্মে অক্ষয় তৃতীয়ার বিরাট গুরুত্ব রয়েছে৷ প্রতি বছর বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথিতে  পালিত হয়।  এই বছর অক্ষয় তৃতীয়া ১০ মে শুক্রবার পালিত হবে।
হিন্দু ধর্মে অক্ষয় তৃতীয়ার বিরাট গুরুত্ব রয়েছে৷ প্রতি বছর বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথিতে পালিত হয়। এই বছর অক্ষয় তৃতীয়া ১০ মে শুক্রবার পালিত হবে।
জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে, অক্ষয় তৃতীয়ার দিনটি বিবাহ বা শুভ কাজের জন্য অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। তবে প্রায় ২৩ বছর পর এমন কাকতালীয় ঘটনা ঘটছে যা অবিশ্বাস্য৷  এ বছর অক্ষয় তৃতীয়ায় শুক্র ও বৃহস্পতি অস্ত যাওয়ার কারণে বিয়ের কোনও শুভ যোগ নেই।
জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে, অক্ষয় তৃতীয়ার দিনটি বিবাহ বা শুভ কাজের জন্য অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। তবে প্রায় ২৩ বছর পর এমন কাকতালীয় ঘটনা ঘটছে যা অবিশ্বাস্য৷ এ বছর অক্ষয় তৃতীয়ায় শুক্র ও বৃহস্পতি অস্ত যাওয়ার কারণে বিয়ের কোনও শুভ যোগ নেই।
অযোধ্যার জ্যোতিষী পণ্ডিত কল্কি রাম বলেছেন যে সনাতন ধর্মে অক্ষয় তৃতীয়ার উৎসবটি খুব জাঁকজমকের সঙ্গে পালিত হয়। জ্যোতিষশাস্ত্রের গণনা অনুসারে, এই দিনে গয়না কেনার প্রথাও রয়েছে। এছাড়াও, এই দিনে শুভ কাজ করা হয়। কিন্তু ২৩ বছর  এই বছর অক্ষয় তৃতীয়ায় বিয়ের কোনও শুভ সময় নেই।
অযোধ্যার জ্যোতিষী পণ্ডিত কল্কি রাম বলেছেন যে সনাতন ধর্মে অক্ষয় তৃতীয়ার উৎসবটি খুব জাঁকজমকের সঙ্গে পালিত হয়। জ্যোতিষশাস্ত্রের গণনা অনুসারে, এই দিনে গয়না কেনার প্রথাও রয়েছে। এছাড়াও, এই দিনে শুভ কাজ করা হয়। কিন্তু ২৩ বছর এই বছর অক্ষয় তৃতীয়ায় বিয়ের কোনও শুভ সময় নেই।
জ্যোতিষী জানিয়েছেন, জুলাই মাসে, বিবাহের জন্য শুভ সময় ৯, ১১, ১২, ১৩, ১৪ এবং ১৫ তারিখে পড়ছে। এরপর ১৭ জুলাই থেকে শুরু হবে চাতুর্মাস। যা শেষ হবে ১২ নভেম্বর। হিন্দু ধর্মে চাতুর্মাসের পরেই বিয়ে, গৃহ উষ্ণায়ন এবং অন্যান্য শুভ কার্য সম্পন্ন হয়।
জ্যোতিষী জানিয়েছেন, জুলাই মাসে, বিবাহের জন্য শুভ সময় ৯, ১১, ১২, ১৩, ১৪ এবং ১৫ তারিখে পড়ছে। এরপর ১৭ জুলাই থেকে শুরু হবে চাতুর্মাস। যা শেষ হবে ১২ নভেম্বর। হিন্দু ধর্মে চাতুর্মাসের পরেই বিয়ে, গৃহ উষ্ণায়ন এবং অন্যান্য শুভ কার্য সম্পন্ন হয়।

Fire Incident: আনন্দ বদলে গেল বিষাদে! বিয়ের আগের রাতে পুড়ে ছাই মণ্ডপ, একটুর জন্য…

হাওড়া: আনন্দের মাঝেই বেজে উঠল বিষাদের সুর। বিয়ে বাড়ির মণ্ডপে কারা যেন আগুন লাগিয়ে দিল। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি সাঁকরাইলের। রাতের অন্ধকারে বিয়ের মণ্ডপে আগুন লাগানোর এই ঘটনাটি ঘটে। একটুর জন্য বড় ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো গিয়েছে। কিন্তু গোটা ঘটনায় হকচকিয়ে গিয়েছে বিয়ে বাড়ির সদস্যরা থেকে শুরু করে এলাকাবাসী সকলে।

বিয়ের অনুষ্ঠানের আগেই নির্মিত প্যান্ডেলে অগ্নিকাণ্ডের এই ঘটনাটি হাওড়ার সাঁকরাইলের রঘুদেবাটি মিতালি পাড়ার। সোমবার সকালেই বিয়ের অনুষ্ঠান শুরুর কথা ছিল। কিন্তু গভীর রাতে আগুন লাগিয়ে দেওয়ায় পুড়ে যায় মণ্ডপ। আগুন লেগে যাওয়ার বিষয়টি নজরে আসতেই সকলে মিলে তা নেভানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু তার মধ্যেই প্রায় অর্ধেক মণ্ডপ পুড়ে যায়। এই আকস্মিক ঘটনায় স্তম্ভিত এলাকাবাসী। ওই এলাকায় বিয়ে বাড়ির মত অনুষ্ঠানে এমন ঘটনা এর আগে কোনওদিনও ঘটেনি বলে দাবি স্থানীয়দের।

আর‌ও পড়ুন: একটি গাছের হত্যা! রবীন্দ্রনাথের বকুল হত্যায় তদন্তের দাবি

তবে ঠিক কী ঘটেছিল, কী কারণে এমন ভয়াবহ কাণ্ড তা ভেবে কুল পাচ্ছে না পরিবার। এই প্রসঙ্গে পাত্রের বাবা আনসারুল সরদার বলেন, রাত পার হলেই বড় ছেলে রিয়াজউদ্দিন সর্দারের বিয়ে। কিন্তু বিয়ের আগের দিন যা হল তাতে সকলেই আতঙ্কিত। ওই সময় প্যান্ডেল থেকে সকলে বাড়িতে খেতে এসেছিল, না হলে বড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারত বলে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন।

এদিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে সাঁকরাইল থানার পুলিশ। পাত্রের বাবা আনসারুল সরদার বলছেন, শত্রুতা নাকি রাজনৈতিক চক্রান্ত বুঝে উঠতে পারছি না। এমন ঘটনায় জড়িতদের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছে পরিবারটি।

রাকেশ মাইতি

Wedding House Chaos: বিয়ে বাড়ির ভোজ রইল পড়ে, মারামারি করে হাসপাতালে কনে ও পাত্রপক্ষের লোকেরা!

মুর্শিদাবাদ: বিয়ে বাড়িতে খেতে গিয়ে এমন পরিণতি হবে কে আর ভেবেছিল। আনন্দের ভোজসভা বদলে গেল হাতাহাতিতে। শেষে মারামারি করে হাসপাতালে যেতে হল পাঁচ নিমন্ত্রিতকে। বড়ঞার ঘটনা। ক্যাটারিংয়ের ছেলেদের সঙ্গে পাত্রপক্ষের বিবাদ দিয়ে ঝামেলার সূত্রপাত। মুহূর্তের মধ্যে সেটা মেয়ের বাড়ির সঙ্গে ছেলের বাড়ির অতিথিদের মারামারিতে পর্যবসিত হয়।

মঙ্গলবার বিকালে ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের বড়ঞা থানার অন্তর্গত খোরজুনা গ্রাম পঞ্চায়েতের হরিমাটি গ্রামে। এই ঘটনায় বড়ঞা ব্লক তৃণমূলের সভাপতি গোলাম মোর্শেদ জর্জ সহ তাঁর পরিবারের সবাই আহত হয়েছেন বলে সূত্রের খবর। গুরুতর আহত পাঁচজনকে কান্দি মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। একরামুল হক, হাজিকুল ইসলাম, আসিকুল রহমান, বাকু শেখ, রামেজ শেখরা আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

আর‌ও পড়ুন: শুরু হয়েছিল ওপার বাংলার ঢাকায়, সেই বাসন্তী পুজো এখন ধুমধাম করে জলপাইগুড়িতে

আহত একরামুল হক জানান, মঙ্গলবার বিয়ের ভোজ ছিল গ্রামেই। বিয়ের ভোজ খাওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। আর সেই ভোজ খেতে গিয়েই অশান্তির সূত্রপাত। খাবার চাইতে গিয়ে ক্যাটারিং-এর সঙ্গে ঝামেলা শুরু হয় পাত্র পক্ষের। পরে সেই বিবাদ আরও বড় আকার নেয়। কোণে পক্ষের আমন্ত্রিত অতিথিদের সঙ্গে ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েন পাত্রপক্ষের বাড়ির লোকেরা। দু’পক্ষের মধ্যে মারামারি শুরু হয়। তাতেই গুরুতর আহত হন গ্রামের পাঁচজন। তাঁদের উদ্ধার করে কান্দি মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বড়ঞা থানার পুলিশ। যদিও কাউকে এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়নি।

কৌশিক অধিকারী

Viral News: গায়ে হলুদের অপেক্ষায় বসে পাত্রী, খবর এল বরকে ধরে নিয়ে গিয়েছে পুলিশ! কারণ জানলে…

হুগলি: বিয়ের পিঁড়ি সাজানো থেকে শুরু করে অতিথি আভ্যাগতদের জন্য রান্নাবান্নার প্রস্তুতি চলছে জোরকদমে। গায়ে হলুদের জন্য প্রস্তুত কনে। অপেক্ষা করছে কখন বরের বাড়ি থেকে গায়ে হলুদের তত্ব এসে পৌঁছবে। দেরি হচ্ছে দেখে বাধ্য হয়ে কনের বাড়ির বড়রা বরের বাড়িতে ফোন করেন। আর তখনই উল্টো দিক থেকে খবর শুনে মাথায় ভেঙে পড়ল আকাশ। জানা গেল, বর বিয়ে করতে আসতে পারবে না, তাকে আটক করেছে পুলিশ!

আরও পড়ুন: ১০ বছর ধরে জেনারেটর নেই, তাতেই চলছে সরকারি হাসপাতালের রোগী দেখা

এই খবরে মাথায় কার্যত আকাশ ভেঙে পড়ে কনের বাড়ির লোকজনের। হুগলির বৈদ্যবাটির ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের এসসিএম রোডের এক যুবতীর সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়েছিল ত্রিবেণীর সৈকত অধিকারীর। হির চিরাচরিত দেখাশোনার বিয়ে। গত বছর নভেম্বর মাসে দেখাশোনা শুরু হয়েছিল। তারপর দুই বাড়ির সদস্যরা কথা বলে বিয়ে পাকা করেন।

সবার সম্মতির ভিত্তিতে বৈদ্যবাটির ওই যুবতীর সঙ্গে বিয়ে চূড়ান্ত হয় মগড়ার ত্রিবেনী বাসুদেবপুর অধিকারী পাড়ার বছর ৩০-এর সৈকত অধিকারীর। বিয়ের দিন সকালে যখন দুই বাড়িতেই গায়ে হলুদের তোরজোর চলছিল তখনই যা ঘটার ঘটে যায়। কিন্তু মেয়ের বাড়ি সেই খবর জানতে পারে দুপুর দু’টো নাগাদ। তাঁদেরকে ছেলের বাড়ি থেকে বলা হয়, মগড়া থানার পুলিশ সৈকতকে গ্রেফতার করেছে। যদিও হবু জামাইকে পুলিশ কেন গ্রেফতার করেছে তা জানতে পারেননি মেয়ের বাড়ির সদস্যরা। এরপরই তাঁরা মেয়েকে নিয়ে হাজির হন ছেলের বাড়িতে। কিন্তু সেখানে যা শোনেন তারপর সঙ্গে সঙ্গেই এই বিয়ে পুরোপুরি বাতিল করে দেন।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ৯ বছর ধরে এলাকারই এক যুবতীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিল অভিযুক্ত সৈকত অধিকারীর। তার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাসের অভিযোগ দায়ের হয়েছে থানায়। তাই পুলিশ গ্রেফতার করেছে। সোমবার সৈকতের বিয়ে ছিল। তার আগে রবিবার রাতে ‘প্রতারিত’ যুবতী মগড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে সৈকতকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পাত্রীর মা বলেন, বক্স খাট আলামারি আরও যৌতুক চেয়েছিল ছেলে। সেইমত সব কেনা হয়। এত আয়োজন, আত্মীয় স্বজন নিমন্ত্রিত আমার অনেক টাকা খরচ হল। তবু একটাই ভাল, আমার মেয়েটা বেঁচে গিয়েছে।

রাহী হালদার

Wedding Date: মাঘের শুরু, ফেব্রুয়ারি-মার্চে বিয়ের দিন কবে কবে? জ্যোতিষীর থেকে জানুন

*ভারতীয় হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা যে কোনও শুভ কাজের জন্য বিশেষ তিথির খোঁজ করেন। এমনকী যে কোনও মাসে বিবাহ করাও বিধি সম্মত নয়। এজন্য বিশেষ তিথিও মেনে চলা প্রয়োজন। সংগৃহীত ছবি। 
*ভারতীয় হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা যে কোনও শুভ কাজের জন্য বিশেষ তিথির খোঁজ করেন। এমনকী যে কোনও মাসে বিবাহ করাও বিধি সম্মত নয়। এজন্য বিশেষ তিথিও মেনে চলা প্রয়োজন। সংগৃহীত ছবি।
*বিধি অনুযায়ী পৌষ মাসে হিন্দু বিবাহ নিষিদ্ধ। মাঘ, ফাল্গুন মাস থেকে আবার শুরু হবে বিবাহ মরশুম। আগামী ১৫ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তির পরে, ভগবান সূর্য ধনু রাশি থেকে বেরিয়ে যাবেন। তার পরেই একমাস ধরে চলা মলমাস শেষ হবে। সংগৃহীত ছবি। 
*বিধি অনুযায়ী পৌষ মাসে হিন্দু বিবাহ নিষিদ্ধ। মাঘ, ফাল্গুন মাস থেকে আবার শুরু হবে বিবাহ মরশুম। আগামী ১৫ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তির পরে, ভগবান সূর্য ধনু রাশি থেকে বেরিয়ে যাবেন। তার পরেই একমাস ধরে চলা মলমাস শেষ হবে। সংগৃহীত ছবি। 
*সনাতন হিন্দু ধর্ম অনুসারে বিশ্বাস করা হয়, এই মলমাসের সময় কোনও শুভ কাজ করা যায় না। তাই মলমাসের সময় সব ধরনের শুভকাজ করা নিষিদ্ধ। গত ১৬ ডিসেম্বর ভগবান সূর্য ধনু রাশিতে প্রবেশ করেছিলেন। ঠিক এক মাস পরে ১৫ জানুয়ারি তিনি ধনু রাশি থেকে বেরিয়ে আসবেন। সংগৃহীত ছবি। 
*সনাতন হিন্দু ধর্ম অনুসারে বিশ্বাস করা হয়, এই মলমাসের সময় কোনও শুভ কাজ করা যায় না। তাই মলমাসের সময় সব ধরনের শুভকাজ করা নিষিদ্ধ। গত ১৬ ডিসেম্বর ভগবান সূর্য ধনু রাশিতে প্রবেশ করেছিলেন। ঠিক এক মাস পরে ১৫ জানুয়ারি তিনি ধনু রাশি থেকে বেরিয়ে আসবেন। সংগৃহীত ছবি। 
*এই পরিস্থিতিতে মলমাস কেটে যাবে এবং তার পর বিবাহের জন্য অনেক শুভ মুহূর্ত তৈরি হবে। মার্চ মাস পর্যন্ত বৈবাহিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার সময় পাওয়া যাবে। সংগৃহীত ছবি। 
*এই পরিস্থিতিতে মলমাস কেটে যাবে এবং তার পর বিবাহের জন্য অনেক শুভ মুহূর্ত তৈরি হবে। মার্চ মাস পর্যন্ত বৈবাহিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার সময় পাওয়া যাবে। সংগৃহীত ছবি। 
*জ্যোতিষী পণ্ডিত মনোহর আচার্য বলেন, মলমাস শেষ হওয়ার পর বিবাহের জন্য অনেক শুভ সময় তৈরি হচ্ছে। তিনি জানান, জানুয়ারি মাসে বিয়ের জন্য ১০টি শুভ সময় রয়েছে। আবার ফেব্রুয়ারি মাসে বিয়ের জন্য সর্বোচ্চ ১৫টি শুভ দিন তৈরি পাওয়া যাবে। এর পরে, মার্চ মাসেও বিবাহের জন্য ৫টি শুভ দিন রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*জ্যোতিষী পণ্ডিত মনোহর আচার্য বলেন, মলমাস শেষ হওয়ার পর বিবাহের জন্য অনেক শুভ সময় তৈরি হচ্ছে। তিনি জানান, জানুয়ারি মাসে বিয়ের জন্য ১০টি শুভ সময় রয়েছে। আবার ফেব্রুয়ারি মাসে বিয়ের জন্য সর্বোচ্চ ১৫টি শুভ দিন তৈরি পাওয়া যাবে। এর পরে, মার্চ মাসেও বিবাহের জন্য ৫টি শুভ দিন রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*পণ্ডিত মনোহর আচার্য জানিয়েছেন আগামী ১৩ মার্চ ভগবান সূর্য আবার রাশি পরিবর্তন করবেন এবং পরবর্তী এক মাস আবার মলমাস হিসেবে বিবেচিত হবে। এরপর শুধুমাত্র ১৮ এপ্রিলের পর বিবাহ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যাবে। আগামী ১৩ মার্চ থেকে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত মলমাসের কারণে আর কোনও বিবাহের অনুষ্ঠান হবে না। সংগৃহীত ছবি। 
*পণ্ডিত মনোহর আচার্য জানিয়েছেন আগামী ১৩ মার্চ ভগবান সূর্য আবার রাশি পরিবর্তন করবেন এবং পরবর্তী এক মাস আবার মলমাস হিসেবে বিবেচিত হবে। এরপর শুধুমাত্র ১৮ এপ্রিলের পর বিবাহ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যাবে। আগামী ১৩ মার্চ থেকে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত মলমাসের কারণে আর কোনও বিবাহের অনুষ্ঠান হবে না। সংগৃহীত ছবি। 
*এক নজরে দেখে নেওয়া যাক আগামী মার্চ মাস পর্যন্ত কোন কোন দিনগুলি বিবাহ কার্যের জন্য উপযুক্ত হতে পারে। ফেব্রুয়ারি মাসের ১, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ১২, ১৩, ১৮, ১৯, ২৪, ২৫, ২৬ এবং ২৭ তারিখে বিবাহ এবং অন্য শুভ কাজ করা যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*এক নজরে দেখে নেওয়া যাক আগামী মার্চ মাস পর্যন্ত কোন কোন দিনগুলি বিবাহ কার্যের জন্য উপযুক্ত হতে পারে। ফেব্রুয়ারি মাসের ১, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ১২, ১৩, ১৮, ১৯, ২৪, ২৫, ২৬ এবং ২৭ তারিখে বিবাহ এবং অন্য শুভ কাজ করা যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*মার্চ মাসে মলমাস শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত ২, ৪, ৬, ৭ এবং ১১ তারিখটি বিবাহের জন্য শুভ বলে বিবেচিত হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*মার্চ মাসে মলমাস শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত ২, ৪, ৬, ৭ এবং ১১ তারিখটি বিবাহের জন্য শুভ বলে বিবেচিত হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।

Bangla News: বৌভাতের রাতে গমগম করছিল বাড়ি! এমন সময়ে ঘটে গেল ভয়ঙ্কর কাণ্ড! বর-বউ ছেড়ে দৌড়ে পালাল সবাই

মসলন্দপুর: বিয়ের পর বৌভাতের রাতে আনন্দে মেতে উঠেছিল বাড়ি। আত্মীয়-স্বজন থেকে প্রতিবেশীদের ভিড় তখন গমগম করছে। কিছুক্ষণেই এসে পৌঁছনোর কথা ছিল আমন্ত্রিতদেরও। বিয়ে বাড়ির রান্নাও তখন শেষের পথে। সেই মুহূর্তে ঘটল বিপত্তি। অনুষ্ঠান বাড়িতে পড়ে গেল হুলুস্থুল। বৌভাতের রাতেই গ্যাস সিলিন্ডার লিক করে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল গোটা এলাকায়।

উত্তর ২৪ পরগণার হাবড়া থানার অন্তর্গত মহিষা মসলন্দপুর এলাকার বাসিন্দা পিন্টু পালের রবিবার বৌভাত ছিল। সেখানে রান্নার সময় হঠাৎই গ্যাস সিলিন্ডার লিক করে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। মুহূর্তে আগুন ছড়িয়ে পড়ে ঘটনাস্থলে। এলাকাবাসীরা জানিয়েছেন, পিন্টু পাল পেশায় ফার্নিচার ব্যবসায়ী। তাঁর বাড়ির একদিকে খাট-সহ একাধিক আসবাব রাখা ছিল। পাশেই রান্নার জায়গা থেকে আগুন ছড়িয়ে পড়ে, ফলে পুড়ে যায় সব। কয়েক লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ চুল স্ট্রেটনিং, কেরাটিন ট্রিটমেন্ট করান? সাবধান…! আপনার শরীরে বাড়ছে ‘এই’ ৪ ক্যানসারের আশঙ্কা

ঘটনায় রীতিমতো কান্নায় ভেঙে পড়েন পিন্টু। খবর দেওয়া হয় দমকল ও হাবড়া থানায়। যদিও এলাকাটি ঘনবসতিপূর্ণ হওয়ায় দমকল কর্মীদেরও বেগ পেতে হয় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে। তবে স্থানীয়ওরাও ঝাঁপিয়ে পড়েন আগুন নেভানোর কাজে। আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে আরও বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারত, আতঙ্কিত হয়ে পড়েন আশপাশের বাসিন্দারা।

দমকলের একটি ইঞ্জিনের বেশ কিছুক্ষণের প্রচেষ্টায় অবশেষে নিয়ন্ত্রণে আসে আগুন। রান্নার গ্যাস সিলিন্ডার লিক করেই এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বলে মনে করা হচ্ছে দমকল ও পুলিশের তরফ থেকে। যদিও গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বৌভাতের রাতে এমন ঘটনায় রীতিমতো শোরগোল পড়ে যায় গোটা এলাকায়।

Rudra Nrayan Roy

Wedding Bride Throws Rice: শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার আগে কেন পিছনে চাল ছুড়ে আর তাকায় না কনে? কনকাঞ্জলির পিছনে রয়েছে বড় কারণ

বছরের পর বছর ধরে পালন করে আসা রীতি, আচার আমরা মুখ বুজে মেনে নিই। পালন করতে হয় বলেই করে থাকি কিন্তু তার পিছনে ধর্মীয় বা সামাজিক কোনও কারণ রয়েছে কিনা, তা জানার চেষ্টা করি না। হিন্দু ধর্ম মতে বিবাহে প্রতিটি আচার ও রীতিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। যে কোনও প্রদেশের, যে কোনও বর্ণের বিবাহের পালিত প্রতিটি আচারের কোনও না কোনও কারণ রয়েছে। আসলে প্রত্যেক সমাজের নিজ নিজ বিশ্বাস রয়েছে।
বছরের পর বছর ধরে পালন করে আসা রীতি, আচার আমরা মুখ বুজে মেনে নিই। পালন করতে হয় বলেই করে থাকি কিন্তু তার পিছনে ধর্মীয় বা সামাজিক কোনও কারণ রয়েছে কিনা, তা জানার চেষ্টা করি না। হিন্দু ধর্ম মতে বিবাহে প্রতিটি আচার ও রীতিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। যে কোনও প্রদেশের, যে কোনও বর্ণের বিবাহের পালিত প্রতিটি আচারের কোনও না কোনও কারণ রয়েছে। আসলে প্রত্যেক সমাজের নিজ নিজ বিশ্বাস রয়েছে।
বাঙালি বিবাহ হোক বা মারাঠি, কন্যা পিতৃগৃহ ছেড়ে চলে যাওয়ার সময় কনকাঞ্জলি দিয়ে যায়। শেষ বারের মতো তিন মুঠো চাল কনে বাপের বাড়ির দিকে পিছন ফিরে বা মায়ের আঁচলে ছুড়ে দিয়ে চলে যায়। আর পিছন ফিরে তাকায় না। কিন্তু কেন এই আচার পালন করা হয়? এই প্রথার পিছনে ঠিক কি ঐতিহ্য বা অনুভূতি কাজ করে? ওয়ার্ধার পণ্ডিত হেমন্ত শাস্ত্রী পাচখেড়ে জানালেন এই বিশেষ রীতির পিছনে থাকা আসল কারণ।
বাঙালি বিবাহ হোক বা মারাঠি, কন্যা পিতৃগৃহ ছেড়ে চলে যাওয়ার সময় কনকাঞ্জলি দিয়ে যায়। শেষ বারের মতো তিন মুঠো চাল কনে বাপের বাড়ির দিকে পিছন ফিরে বা মায়ের আঁচলে ছুড়ে দিয়ে চলে যায়। আর পিছন ফিরে তাকায় না। কিন্তু কেন এই আচার পালন করা হয়? এই প্রথার পিছনে ঠিক কি ঐতিহ্য বা অনুভূতি কাজ করে? ওয়ার্ধার পণ্ডিত হেমন্ত শাস্ত্রী পাচখেড়ে জানালেন এই বিশেষ রীতির পিছনে থাকা আসল কারণ।
বিবাহ অনেক বড় একটি অনুষ্ঠানে। কথায় বলে লাখ কথার পর বিয়ে হয়। বিয়ের অনুষ্ঠানও একের পর এক চলতেই থাকে। সেই সমস্ত আচার-অনুষ্ঠান শেষ করে, বর তার নব বিবাহিতা বধূকে নিয়ে নিজের বাড়ির দিকে পা বাড়ায়। একেবারে শেষ লগ্নে বাপের বাড়ির সকলের থেকে বিদায় নেওয়ার পর নববধূ দুই হাতে পাঁচ বা তিনবার চাল নিয়ে পিছন দিকে ছুড়ে দেয়। ছুড়ে দেওয়া সেই চাল আঁচল পেতে ধরে নেন কনের মা।
বিবাহ অনেক বড় একটি অনুষ্ঠানে। কথায় বলে লাখ কথার পর বিয়ে হয়। বিয়ের অনুষ্ঠানও একের পর এক চলতেই থাকে। সেই সমস্ত আচার-অনুষ্ঠান শেষ করে, বর তার নব বিবাহিতা বধূকে নিয়ে নিজের বাড়ির দিকে পা বাড়ায়। একেবারে শেষ লগ্নে বাপের বাড়ির সকলের থেকে বিদায় নেওয়ার পর নববধূ দুই হাতে পাঁচ বা তিনবার চাল নিয়ে পিছন দিকে ছুড়ে দেয়। ছুড়ে দেওয়া সেই চাল আঁচল পেতে ধরে নেন কনের মা।
বিশ্বাস অনুযায়ী মনে করা হয়, এই আচার পালন করলে কনে সুখী হবে। ধন-সম্পদের আশীর্বাদ পাবে। আসলে একটি কন্যা তাঁর পিতা মাতার ঘরের লক্ষ্মী। যখন সে অন্যের বাড়িতে চলে যাচ্ছে, তখন এই আচারের মাধ্যমে সে তার বাবা-মায়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ। বাঙালি মেয়েরা দীর্ঘদিন পর্যন্ত এই অনুষ্ঠান পালন করেছেন, এই সময় তাঁরা মায়ের উদ্দেশে বলেন, তোমার ঋণ শোধ করে দিয়ে গেলাম। যুগ বদলেছে। কন্যারা বুঝতে শিখেছেন, এভাবে মুঠোভরা চাল ছুড়ে দিয়ে পিতা-মাতার ঋণ শোধ করা যায় না। তাই অনেকেই আজকাল এই রীতি পালন করতে অস্বীকার করেন।
বিশ্বাস অনুযায়ী মনে করা হয়, এই আচার পালন করলে কনে সুখী হবে। ধন-সম্পদের আশীর্বাদ পাবে। আসলে একটি কন্যা তাঁর পিতা মাতার ঘরের লক্ষ্মী। যখন সে অন্যের বাড়িতে চলে যাচ্ছে, তখন এই আচারের মাধ্যমে সে তার বাবা-মায়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ। বাঙালি মেয়েরা দীর্ঘদিন পর্যন্ত এই অনুষ্ঠান পালন করেছেন, এই সময় তাঁরা মায়ের উদ্দেশে বলেন, তোমার ঋণ শোধ করে দিয়ে গেলাম। যুগ বদলেছে। কন্যারা বুঝতে শিখেছেন, এভাবে মুঠোভরা চাল ছুড়ে দিয়ে পিতা-মাতার ঋণ শোধ করা যায় না। তাই অনেকেই আজকাল এই রীতি পালন করতে অস্বীকার করেন।
কিন্তু পণ্ডিত হেমন্ত শাস্ত্রী পাচখেড়ে বলেন, ঘরের লক্ষ্মী মেয়ে। তাকে শ্বশুরবাড়ি পাঠানোর সময় যদি সে এই আচারটি পালন করে তবে বাড়িতে কখনই খাবার এবং অর্থের অভাব হয় না। এমনই বিশ্বাস।
কিন্তু পণ্ডিত হেমন্ত শাস্ত্রী পাচখেড়ে বলেন, ঘরের লক্ষ্মী মেয়ে। তাকে শ্বশুরবাড়ি পাঠানোর সময় যদি সে এই আচারটি পালন করে তবে বাড়িতে কখনই খাবার এবং অর্থের অভাব হয় না। এমনই বিশ্বাস।
নববধূ যখন ধান ছুঁড়ে ফেলে, তখন সে আশা করে যে ধন শস্যে সমৃদ্ধ হবে তাঁর পরিবার। আবার অনেকে বিশ্বাস করেন, এই আচারটি পিতামাতা এবং পরিবারকে ধন্যবাদ জানানোর একটি উপায়। পাচখেড়ে মহারাজ বলেন, শৈশব থেকে যা কিছু এই পরিবার তার জন্য করেছে তা মনে করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে কনে এই রীতির মাধ্যমে।
নববধূ যখন ধান ছুঁড়ে ফেলে, তখন সে আশা করে যে ধন শস্যে সমৃদ্ধ হবে তাঁর পরিবার। আবার অনেকে বিশ্বাস করেন, এই আচারটি পিতামাতা এবং পরিবারকে ধন্যবাদ জানানোর একটি উপায়। পাচখেড়ে মহারাজ বলেন, শৈশব থেকে যা কিছু এই পরিবার তার জন্য করেছে তা মনে করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে কনে এই রীতির মাধ্যমে।

Bengali Wedding: বিয়ের মরশুমে টোপরের চাহিদা তুঙ্গে! কারিগরের হাতে দিনের শেষে কত টাকা আসে জানলে চমকে যাবেন

রাকেশ মাইতি, হাওড়া: এ বাংলার সংস্কৃতিতে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে রয়েছে শোলা শিল্প! বাঙালি বিভিন্ন পুজার্চনা থেকে হিন্দু বিবাহের অন্যতম প্রধান উপকরণ শোলার তৈরি সামগ্রী। যেমন পুজোর চাঁদমালা বা অন্যান্য শোলার সামগ্রীর মতই হিন্দু বিবাহ অনুষ্ঠানে শোলার তৈরি বরের টোপর ও মুকুট অন্যতম উপকরণ। শোলার এই উপকরণ ছাড়া নিয়ম অনুযায়ী বাঙালির হিন্দু বিবাহ কোনও ভেবেই সম্ভব নয়।

সেকাল থেকে একালেও শোলার তৈরি উপকরণের চাহিদা রয়েছে। তবে এই শোলা গাছ সংগ্রহ থেকে উপকরণ তৈরি জেলার কারিগরদের অবস্থার উন্নতি নেই বলেই জানাচ্ছে। এই সমস্ত কারিগরদের হাতে তৈরি হয় বেশ কয়েক রকমের টোপর। এক একটি টোপর তৈরি করতে কয়েক ঘন্টা সময় লাগে। ১০০ টাকা দাম থেকে ৩৫০ টাকা দামের টোপর তৈরি হয়। প্রতিবছর পুজোর শেষ হলেই টোপর তৈরি চাপ বাড়ে। সাধারণত এই টোপরের কাজে চাপ থাকে অগ্রহায়ণ, মাঘ, ফাল্গুন,বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মাসের লগনসায়

আরও পড়ুন : এক লাফে বাড়ল ডিমের দাম! কেকের মরশুমে এ বার কি ডিম নাগালের বাইরে নাকি কমবে দাম? জেনে নিন

জানা যায়, এর কাঁচা মাল অর্থাৎ শোলা আমদানি হয় পাশের জেলা মেদিনীপুর থেকে। দিন দিন কাঁচামালের দাম বাড়ছে। ফলে এই শিল্পে লাভের পরিমাণ কমছে। শোলা গাছ নিয়ে আসর পর তার ছাল ছড়িয়ে কাজের উপযুক্ত করা। তারপর বিভিন্ন সাইজ বা সেপের কাটিং। চাঁদমালা বা শোলার মুকুট তৈরি করতে প্রথমে ফরমা তৈরি। তারপর আঠা দিয়ে শোলার সৌখিন ডিজাইন কেটে বসানো হয়।

শোলা কারিগরদের কথায় জানা যায়, একটি ভাল শোলার টোপর তৈরি করতে সময় লাগে প্রায় চার – পাঁচ ঘণ্টা। পুরুষদের সঙ্গে কাজে সহযোগিতা করে বাড়ির মহিলারা। বর্তমানে কাচা মালের দাম বাড়ার ফলে লাভের পরিমাণ কম।

Indranil Roy-Manali De: বিয়ে করলেন প্রাক্তন সাংবাদিক ইন্দ্রনীল রায়, শুরু হল দ্বিতীয় ইনিংস, পাত্রী মানালিকে চেনেন কি

বিয়ে করলেন প্রাক্তন সাংবাদিক ইন্দ্রনীল রায়। দ্বিতীয় বার নতুন করে সংসার শুরু করলেন অধুনা জনসংযোগ আধিকারিক। জীবনের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু। (ছবি-ফেসবুক)
বিয়ে করলেন প্রাক্তন সাংবাদিক ইন্দ্রনীল রায়। দ্বিতীয় বার নতুন করে সংসার শুরু করলেন অধুনা জনসংযোগ আধিকারিক। জীবনের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু। (ছবি-ফেসবুক)
বেশ কিছু বছর আগে স্বস্তিকার বোন, ফ্যাশন ডিজাইনার অজপা মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে তাঁর। এবার নতুন করে সংসার পাতলেন ইন্দ্রনীল রায়। পাত্রীকে চেনেন? (ছবি-ফেসবুক)
বেশ কিছু বছর আগে স্বস্তিকার বোন, ফ্যাশন ডিজাইনার অজপা মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে তাঁর। এবার নতুন করে সংসার পাতলেন ইন্দ্রনীল রায়। পাত্রীকে চেনেন? (ছবি-ফেসবুক)
মাস কয়েক আগে বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে মানালির দে-র। ছোট্ট মেয়েকে নিয়ে আলাদা হয়েছিলেন প্রথম স্বামীর থেকে। তারপর ইন্দ্রনীল রায়কে বিয়ে করলেন তিনি। (ছবি-ফেসবুক)
মাস কয়েক আগে বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে মানালির দে-র। ছোট্ট মেয়েকে নিয়ে আলাদা হয়েছিলেন প্রথম স্বামীর থেকে। তারপর ইন্দ্রনীল রায়কে বিয়ে করলেন তিনি। (ছবি-ফেসবুক)
ছোট্ট মেয়ে মায়ের বিয়েতে বিশেষ অতিথি হিসেবে হাজির ছিল। মায়ের বিয়ে দেখল সকলের আদরের ‘বুবলু’। বিবাহ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইন্ডাস্ট্রির তারকারা। (ছবি-ফেসবুক)
ছোট্ট মেয়ে মায়ের বিয়েতে বিশেষ অতিথি হিসেবে হাজির ছিল। মায়ের বিয়ে দেখল সকলের আদরের ‘বুবলু’। বিবাহ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইন্ডাস্ট্রির তারকারা। (ছবি-ফেসবুক)
এই মুহূর্তে ইন্দ্রনীল-মানালি একইসঙ্গে একটি সংস্থার কর্ণধার। তার আগে মানালি একটি রেডিও চ্যানেলের মার্কেটিং বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন। (ছবি-ফেসবুক)
এই মুহূর্তে ইন্দ্রনীল-মানালি একইসঙ্গে একটি সংস্থার কর্ণধার। তার আগে মানালি একটি রেডিও চ্যানেলের মার্কেটিং বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন। (ছবি-ফেসবুক)