Tag Archives: Village

ECL Act: ইসিএল-এর ‘তুঘলকি’ আইনে গোটা গ্রাম হারিয়ে ফেলার ভয়!

পশ্চিম বর্ধমান: আস্ত একটা গ্রাম হারিয়ে ফেলার ভয় ঘিরে ধরেছে ওদের। গ্রামে সবকিছুই আছে। কিন্তু একটা ঘটনা যেন গোটা গ্রামটাকে নিস্তব্ধতায় ঢেকে দিয়েছে। দিশেহারা করে দিয়েছে গ্রামের আড়াই থেকে তিন হাজার পরিবারকে। গ্রামে স্কুল আছে, আছে শিশু শিক্ষাকেন্দ্র, আছে পঞ্চায়েত অফিস। কিন্তু আস্ত গ্রামটাই যে আর কতদিন থাকবে তা কেউ জানেন না।

পাণ্ডবেশ্বর খনি এলাকার নবগ্রামের অস্তিত্ব নিয়ে এমনই অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। এই গ্রামে আড়াই থেকে তিন হাজার পরিবারের বসবাস। গ্রাম থেকে অল্প দূরত্বে রয়েছে ইসিএলের খোলা মুখ খনি। যা বড় চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে গ্রামের মানুষের কাছে। কারণ কয়লা খননের জন্য খনি এলাকা সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসিএল। আর তার জন্যই গ্রামে ঘনিয়ে এসেছে বিপদের আশঙ্কা। ইসিএলের সিদ্ধান্তে গ্রাম হারানোর ভয় পাচ্ছেন মানুষ।

আরও পড়ুন: বাঁকুড়ার কৃষক করলেন অবাক কাণ্ড! নিজেই ভাবতে পারেননি

জানা গিয়েছে, খনি সম্প্রসারণের জন্য নবগ্রাম মৌজায় সিভি অ্যাক্ট লাগু করেছে ইসিএল কর্তৃপক্ষ। সিভি অ্যাক্ট অনুযায়ী যেখানে এই নিয়ম লাঘু করা হবে, সেই জায়গার জমি ক্রয় বা বিক্রয় করা যাবে না। ফলে উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া জমির মালিকানা হারানোর ভয় পাচ্ছেন স্থানীয় মানুষরা। ঘরবাড়ি, জমি-জায়গা সহ গোটা গ্রাম হারানোর ভয় পাচ্ছেন স্থানীয় মানুষজন।

কয়লা উত্তোলক সংস্থার এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে গ্রামে। ইসিএলের এই সিদ্ধান্তের কথা জানতে পেরে ক্ষোভে ফেটে পড়ছেন নবগ্রামের মানুষ। তাঁরা বলছেন, এই বিষয়ে ইসিএল কর্তৃপক্ষ আগে থেকে কোনওরকম তথ্য দেয়নি। আলোচনা করা হয়নি গ্রামবাসীদের সঙ্গে। কোনওরকম আলোচনা ছাড়াই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যার ফলে সংস্থার প্রতি তীব্র ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন এলাকার সমস্ত মানুষ। একইসঙ্গে প্রয়োজনে বড় আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন গ্রামের বাসিন্দারা।

নয়ন ঘোষ

Offbeat Destination: স্বচ্ছ হ্রদ ঘিরে পাইনগাছের সারি, হিমালয়ের দুর্লভ প্রাণীকে দেখতে আসুন এই পাহাড়ি গ্রামে

অনির্বাণ রায়, দার্জিলিং : উত্তরবঙ্গের ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম নামথিং পোখরি। খুব বেশি দূরে যেতে হবে না তার জন্য। কার্শিয়াংয়ের কাছেই রয়েছে নামথিং পোখরি। পোখরি আসলে একটি হ্রদ। চারিদিকে পাইন গাছ। মাঝখানে এই পোখরি। এতটাই স্বচ্ছ এই জল যে পোখরির নীচ পর্যন্ত দেখা যায়।রিয়াং নদীর ধারের গ্রাম নামথিং পোখরি। সিটং থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই নামথিং পোখরি।এই নামথিং পোখরিতেই রয়েছে সেই বিরল প্রজাতির স্যালাম্যান্ডার। স্যালাম্যান্ডার ১০০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। প্রায় ৩২টি হিমালয়ান স্যালাম্যান্ডার এখানে এখনও রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

ছোট্ট গিরগিটির মত দেখতে এই হিমালয়ান স্যালাম্যান্ডারকে এখনও দেখা যায় এখানে। অনেক ওয়াইল্ড লাইভ বিশেষজ্ঞ এই প্রাণীটাকে দেখতেই চলে আসেন নামথিং পোখরিতে। নামথিং পোখরিতে থাকার জায়গা সেরকম নেই। ধীরে ধীরে হোম স্টে তৈরি হচ্ছে। এখানে বে়ড়াতে হলে থাকতে হবে সিটংয়ে। সেখানে একাধিক হোমস্টে রয়েেছ। নামথিং পোখরির কাছেই রয়েছে আলহাদারা ভিউ পয়েন্ট। যেখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার সুন্দর ভিউ পাওয়া যায়। আবার চা-বাগানের ভিউও পাওয়া যায়। এই জায়গায় পৌঁছতে হলে এনজেপি থেকে শেয়ার গাড়ি, কিংবা গাড়ি রিজার্ভ করে আসতে পারেন। সিটংয়ে হোম স্টে-তে থেকে কাছাপিঠে বেরিয়ে যেতে পারেন ।

আরও পড়ুন : পাকা চুল ঢাকতে নিয়মিত হেনা করেন? দেখুন কী ক্ষতি করছেন! জানুন কারা চুলে একদম মেহেন্দি করাবেন না

নামথিং পোখরিকে রহস্যময় বলে দাবি করেন এখানকার বাসিন্দারা। কথিত আছে এই পোখরির দেখাশোনা করতে দুটি সাদা রাজহাঁস। একটি পাতাও এই পোখরিতে পড়তে দিতে না তারা। তাই এখানকার জল এত স্বচ্ছ।হঠাৎই একদিন এক শিকারি একটি রাজহাঁসকে মেরে দেয়। তারপরে আর দ্বিতীয় রাজহাঁসটিকে দেখা যায়নি। তারপর থেকে সেই গ্রামে ধস নামতেই থাকে। স্থানীয়দের বিশ্বাস রাজহাঁসের অভিশাপের কারণেই এমন ঘটছে।তবে এখন সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সবটাই বদলেছে।

সেই লেকে বর্ষাকাল ছাড়া জল দেখে যায় না। স্থানীয় কল্পনা রাই বলেন, ‘‘আগে এই জায়গাটি লোকের অজানাই ছিল। বিগত ২ বছর ধরে পর্যটকরা ভীষণ পছন্দ করেছেন নামথিং পোখরি।’’

শিস দিয়ে কথা বলে গ্রামবাসীরা! ভারতেই আছে এমন আশ্চর্য গ্রাম, বলতে পারেন কোথায়?

শিলং: ভারতের এই গ্রামকে বিদেশিরা বলে, ‘হুইসলিং ভিলেজ’। মেঘালয়ের কংথং গ্রাম। এখানে মানুষ একে অপরকে তাদের নামে ডাকে না, বিশেষ সুরে ডাকে। সেই জন্য এই গ্রাম ‘হুইসলিং ভিলেজ’ নামে পরিচিত।

কংথং মেঘালয়ের রাজধানী শিলং থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূরে পূর্ব খাসি পাহাড় জেলায় অবস্থিত। কংথং গ্রামের লোকজন শিসের মাধ্যমে সারাদিন পরস্পরের কাছে বার্তা পৌঁছে দেয়।

আরও পড়ুন- বিশ্বের একমাত্র সিনেমা,যার জন্য মারা যান ৭০ জনের বেশি!কোন সিনেমা জানেন?কী ঘটেছিল

কংথং-এর গ্রামবাসীরা এই সুরটিকে জিঙ্গারওয়াই লাভবি বলে, যার অর্থ ‘মায়ের গান’। এখানে বসবাসকারী গ্রামবাসীদের দুটি নাম রয়েছে, একটি সাধারণ নাম এবং অন্যটি গানের নাম। এ ছাড়া গানের নামের দুটি সংস্করণ রয়েছে, একটি দীর্ঘ গান এবং অন্যটি ছোট গান। ছোট গান সাধারণত বাড়িতে ব্যবহৃত হয়।

এই গ্রামে প্রায় ৭০০ জন গ্রামবাসী থাকে। অর্থাৎ ৭০০টি ভিন্ন সুর শোনা যায় সেখানে। কংথং গ্রামের বাসিন্দা ফাইভস্টার খংসিট বলেন, একজন ব্যক্তিকে সম্বোধন করার জন্য যে ‘সুর’ ব্যবহার করা হয় তা সন্তানের জন্মের পরে মায়েরা তৈরি করে। ফলে একজন গ্রামবাসী মারা গেলে তাঁর সাথে সেই ব্যক্তির আবেগও মারা যায়।

তিনি আরও বলেন, আমাদের নিজস্ব সুর আছে। মায়েরা এই সুরগুলো তৈরি করেছেন। আমরা দুটি উপায়ে সুর ব্যবহার করি, দীর্ঘ সুর এবং ছোট সুর। আমাদের গ্রামের বাড়িতে ছোট ছোট সুর ব্যবহার করা হয়।

খংসিৎ বলেন, আমাদের গ্রামে প্রজন্মের পর প্রজন্ম এইভাবে পরস্পরকে ডেকে চলেছে। আমরা জানি না কবে থেকে এমন রীতি শুরু হয়েছিল! তবে সমস্ত গ্রামবাসী এতে খুব খুশি।

আরও পড়ুন- এপ্রিল মাসে ‘এই’ দিনগুলি বন্ধ থাকবে স্কুল-কলেজ..! দেখুন তারিখ-সহ সম্পূর্ণ তালিকা

গ্রামের আরেক গ্রামবাসী জিপসন সোখলেট বলেছেন, এই সুর যেহেতু মায়ের তৈরি করা, তাই এতে আবেগ মিশে রয়েছে। আমরা এভাবেই পরস্পরকে ডেকে খুশি। এখন আবার মেঘালয়ের আরও কয়েকটি গ্রামের লোকেরাও এই প্রথাটি গ্রহণ করছে।

Purba Bardhaman News: এ এক আজব জীবিকা! একটা গোটা গ্রামজুড়ে তৈরি হয় বড়ি, কারণটা কী?

পূর্ব বর্ধমান জেলার আউশগ্রামের অন্তর্গত একটি গ্রাম হল সুকান্তপল্লি গ্রাম। তবে এই গ্রামের নাম সুকান্তপল্লি হলেও, অনেকের কাছেই এই গ্রাম বড়ি গ্রাম নামেই পরিচিত ।
পূর্ব বর্ধমান জেলার আউশগ্রামের অন্তর্গত একটি গ্রাম সুকান্তপল্লি । গ্রামের নাম সুকান্তপল্লি হলেও, অনেকের কাছেই এই গ্রাম বড়ি গ্রাম নামেই পরিচিত। অবাক হলেও, এর পিছনে কিন্তু কারণ রয়েছে।
বড়ি গ্রাম নাম হয়েছে তার অবশ্য পর্যাপ্ত কারণও রয়েছে । দীর্ঘদিন ধরে এই গ্রামের প্রায় বেশিরভাগ পরিবার বড়ি তৈরির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন । বড়ি বেচেই চলে তাঁদের সংসার।
দীর্ঘদিন ধরে এই গ্রামের প্রায় বেশিরভাগ পরিবার বড়ি তৈরির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন । বড়ি বেচেই চলে তাঁদের সংসার।
জানা গিয়েছে গ্রামের কেউ ২০ বছর,কেউ ২৪ বছর, আবার কেউ কেউ ৩০ বছর ধরে এই বড়ি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন । গ্রাম ঢুকলেই চোখে পড়বে মাঠে রোদের মধ্যে সারিবদ্ধ ভাবে চলছে বড়ি শুকনোর কাজ । প্রায় প্রত্যেকেই ব্যস্ত থাকেন তাঁদের বড়ি তৈরির কাজে ।
জানা গিয়েছে, গ্রামের কেউ ২০ বছর,কেউ ২৪ বছর, আবার কেউ কেউ ৩০ বছর ধরে এই বড়ি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন । গ্রাম ঢুকলেই চোখে পড়বে মাঠে রোদের মধ্যে সারিবদ্ধভাবে চলছে বড়ি শুকনোর কাজ । প্রায় প্রত্যেকেই ব্যস্ত থাকেন তাঁদের বড়ি তৈরির কাজে ।
মুগ ডাল , কলাই এর ডাল আবার বিউলি ডাল দিয়েও বড়ি তৈরি হয় । বড়ি তৈরির জন্য আগের দিন রাতে জলের মধ্যে ডাল ভিজিয়ে রাখা হয়। পরের দিন সকালে সেই ডাল পিষে , ফেঁটে তারপর মেশিনের সাহয্যে বড়ি দেওয়া হয়। সেই বড়ি দুদিন ধরে রোদে শুকিয়ে, তারপর প্যাকেজিং হয়ে বিক্রীর জন্য বেরিয়ে যায় বিভিন্ন জায়গায়।
মুগ ডাল , কলাই  ডাল আবার বিউলি ডাল দিয়েও বড়ি তৈরি হয় । বড়ি তৈরির জন্য আগের দিন রাতে জলের মধ্যে ডাল ভিজিয়ে রাখা হয়। পরের দিন সকালে সেই ডাল পিষে , ফেটে তারপর মেশিনের সাহয্যে বড়ি দেওয়া হয়। সেই বড়ি দুইদিন ধরে রোদে শুকিয়ে, তারপর প্যাকেজিং হয়ে বিক্রির জন্য বেরিয়ে যায় বিভিন্ন জায়গায়।
এই গ্রামে কীভাবে বড়ির ব্যবসা শুরু হল ? এই প্রসঙ্গে  বিশ্বজিৎ বারুই নামের এক বড়ি ব্যবসায়ী জানান, ওনার মা একসময় বহুবছর আগে নৈহাটিতে ঘুরতে যান । সেখানে গিয়েই উনি দেখেন যে বড়ি তৈরি হচ্ছে । তারপর সেটা দেখে এসে , কলকাতা থেকে মেশিন কিনে এনে সুকান্তপল্লি গ্রামে শুরু করেন বড়ির ব্যবসা । আজ ওনার মা না থাকলেও , গ্রাম জুড়ে সকলেই এখন বড়ির ব্যবসা করেন ।
এই গ্রামে কীভাবে বড়ির ব্যবসা শুরু হল ? এই প্রসঙ্গে  বিশ্বজিৎ বারুই নামের এক বড়ি ব্যবসায়ী জানান, তাঁর মা একসময় বহুবছর আগে নৈহাটিতে ঘুরতে যান । সেখানে গিয়েই উনি দেখেন যে বড়ি তৈরি হচ্ছে । তারপর সেটা দেখে এসে , কলকাতা থেকে মেশিন কিনে এনে সুকান্তপল্লি গ্রামে শুরু করেন বড়ির ব্যবসা । আজ ওঁর মা না থাকলেও , গ্রামজুড়ে সকলেই এখন বড়ির ব্যবসা করেন ।

Free Village: এই গ্রামে বিনামূল্য বাড়ি-গাড়ি এমনকী ১৫ লক্ষ ক্যাশও পাবেন! কোথায় এমন সোনালি সুযোগ জানেন?

এই গ্রামে থাকলেই পাবেন বাড়ি, গাড়ি বিনামূল্য! সঙ্গে কমপক্ষে ১৫ লক্ষ টাকারও মিলবে ফ্রিতে! কোথায় রয়েছে এমন গ্রাম?
এই গ্রামে থাকলেই পাবেন বাড়ি, গাড়ি বিনামূল্য! সঙ্গে কমপক্ষে ১৫ লক্ষ টাকারও মিলবে ফ্রিতে! কোথায় রয়েছে এমন গ্রাম?
এই সব পেয়েছি-র গ্রাম গাছে ভরা৷ সেই সব গাছ রয়েছে যা থেকে মেলে প্রয়োজনীয় সব ফল! তার মাঝখানে সাজানো বাগান এবং দুটি গ্যারেজ সহ লাল-ছাদে বাড়ি রয়েছে।
এই সব পেয়েছি-র গ্রাম গাছে ভরা৷ সেই সব গাছ রয়েছে যা থেকে মেলে প্রয়োজনীয় সব ফল! তার মাঝখানে সাজানো বাগান এবং দুটি গ্যারেজ সহ লাল-ছাদে বাড়ি রয়েছে।
এটি ১৯৬১ সালে স্থানীয় কমিউনিস্ট পার্টির সেক্রেটারি উ রেনবাও এই গ্রামের প্রতিষ্ঠিত করেন। তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি ছিল দরিদ্র কৃষক সম্প্রদায়কে কোটিপতিতে রূপান্তর করাই ছিল তাঁর স্বপ্ন। স্থানীয় কর্মকর্তাদের মতে, হুয়াক্সি একটি "মডেল সমাজতান্ত্রিক গ্রাম"।
এটি ১৯৬১ সালে স্থানীয় কমিউনিস্ট পার্টির সেক্রেটারি উ রেনবাও এই গ্রামের প্রতিষ্ঠিত করেন। তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি ছিল দরিদ্র কৃষক সম্প্রদায়কে কোটিপতিতে রূপান্তর করাই ছিল তাঁর স্বপ্ন। স্থানীয় কর্মকর্তাদের মতে, হুয়াক্সি একটি “মডেল সমাজতান্ত্রিক গ্রাম”।
এটি কেবল বিলাসিতা নয়৷ আশেপাশের এলাকার তুলনায় এর অভিন্নতা এবং সমৃদ্ধির জন্যও বিখ্যাত। ৪০০ পরিবারের এই গ্রামে ইউরোপীয় ধাঁচের বাংলো, গাড়ি এবং চাকরি সবই রয়েছে বিনামূল্যে। তা ছাড়া উন্নত দেশের মতো শিক্ষা, চিকিৎসা, স্বাস্থ্য সুবিধা ও পরিবহণও একেবারে বিনামূল্যে মেলে।
এটি কেবল বিলাসিতা নয়৷ আশেপাশের এলাকার তুলনায় এর অভিন্নতা এবং সমৃদ্ধির জন্যও বিখ্যাত। ৪০০ পরিবারের এই গ্রামে ইউরোপীয় ধাঁচের বাংলো, গাড়ি এবং চাকরি সবই রয়েছে বিনামূল্যে। তা ছাড়া উন্নত দেশের মতো শিক্ষা, চিকিৎসা, স্বাস্থ্য সুবিধা ও পরিবহণও একেবারে বিনামূল্যে মেলে।
এর উপর ভিত্তি করেই এখানে কৃষি, বাণিজ্য, শিল্প সবই গড়ে উঠেছে। প্রধানত নীল টিনের ছাদের কারখানা, ধোঁয়ার উচ্ছলতা সহ, গ্রামের একটি শিল্প অংশ দেখায়। বিশেষ করে, এখান থেকে চিনা অর্থনীতির জন্য মুনাফার একটি বড় অংশ তৈরি হয়।
এর উপর ভিত্তি করেই এখানে কৃষি, বাণিজ্য, শিল্প সবই গড়ে উঠেছে। প্রধানত নীল টিনের ছাদের কারখানা, ধোঁয়ার উচ্ছলতা সহ, গ্রামের একটি শিল্প অংশ দেখায়। বিশেষ করে, এখান থেকে চিনা অর্থনীতির জন্য মুনাফার একটি বড় অংশ তৈরি হয়।
গ্রামে থিম পার্ক, হোটেল, হেলিকপ্টার ট্যাক্সির মতো সব বিলাসিতা রয়েছে। শুধু তাই নয় সিডনি অপেরা হাউস, নানচাংয়ের গ্রেট ওয়াল এবং আমেরিকার স্ট্যাচু অফ লিবার্টির মতো বিশ্বখ্যাত কাঠামোর প্রতিলিপিও রয়েছে।
গ্রামে থিম পার্ক, হোটেল, হেলিকপ্টার ট্যাক্সির মতো সব বিলাসিতা রয়েছে। শুধু তাই নয় সিডনি অপেরা হাউস, নানচাংয়ের গ্রেট ওয়াল এবং আমেরিকার স্ট্যাচু অফ লিবার্টির মতো বিশ্বখ্যাত কাঠামোর প্রতিলিপিও রয়েছে।
তবে যতদিন এই গ্রামে থাকেন বাসিন্দারা ততদিনই এই সুযোগ সুবিধা মেলে৷ এই গ্রাম ছেড়ে গেলে সব ছেড়ে দিয়েই চলে যেতে হয় প্রশাসনকে।
তবে যতদিন এই গ্রামে থাকেন বাসিন্দারা ততদিনই এই সুযোগ সুবিধা মেলে৷ এই গ্রাম ছেড়ে গেলে সব ছেড়ে দিয়েই চলে যেতে হয় প্রশাসনকে।
চিনের জিয়াংসু প্রদেশের জিয়াংয়িন কাউন্টির হুয়াক্সি গ্রামকে চীনের সবচেয়ে ধনী গ্রাম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ২০০৯ সাল পর্যন্ত, এই সুপারভিলেজের প্রতিটি পরিবারের একটি বাড়ি এবং অন্তত একটি গাড়ি ছিল, এরই সঙ্গে ১৫হাজার মূল্যের নগদ দেওয়া হত গ্রামবাসীদের।
চিনের জিয়াংসু প্রদেশের জিয়াংয়িন কাউন্টির হুয়াক্সি গ্রামকে চিনের সবচেয়ে ধনী গ্রাম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ২০০৯ সাল পর্যন্ত, এই সুপারভিলেজের প্রতিটি পরিবারের একটি বাড়ি এবং অন্তত একটি গাড়ি ছিল, এরই সঙ্গে ১৫লক্ষ মূল্যের নগদ দেওয়া হত গ্রামবাসীদের।

Knowledge Story: বলুন তো, ভারতের সবথেকে ছোট গ্রাম কোনটি? জনসংখ্যা জানলে ‘হা’ হয়ে যাবেন

জিকে অর্থাৎ সাধারণ জ্ঞান নিয়ে আমাদের সকলেরই কম-বেশি কৌতুহল থাকে। কারণ অজানাকে জানবার ইচ্ছে, দেশের বা পৃথিবী আশ্চর্য বিষয়গুলি জানতে সকলেরই ভাল লাগে। এতে জ্ঞানেরও বৃদ্ধি হয়।
জিকে অর্থাৎ সাধারণ জ্ঞান নিয়ে আমাদের সকলেরই কম-বেশি কৌতুহল থাকে। কারণ অজানাকে জানবার ইচ্ছে, দেশের বা পৃথিবী আশ্চর্য বিষয়গুলি জানতে সকলেরই ভাল লাগে। এতে জ্ঞানেরও বৃদ্ধি হয়।
এছাড়াও আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষা তা সরকারি হোক আর বেসরকারি জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সাধারণ জ্ঞান যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে। এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তেমনই একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা।
এছাড়াও আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষা তা সরকারি হোক আর বেসরকারি জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সাধারণ জ্ঞান যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে। এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তেমনই একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা।
বলুন তো, ভারতের সবথেকে ছোট গ্রামের নাম কি? যেই গ্রামে লোক সংখ্যা জানলে চমকে যাবেন। পরিবারের সংখ্যা জানলে অবাক হবেন। এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেকের কাছেই অজানা।
বলুন তো, ভারতের সবথেকে ছোট গ্রামের নাম কি? যেই গ্রামে লোক সংখ্যা জানলে চমকে যাবেন। পরিবারের সংখ্যা জানলে অবাক হবেন। এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেকের কাছেই অজানা।
বর্তমানে ভারতে ২৮টি রাজ্য এবং ৮টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল রয়েছে এবং এই সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভিন্ন গ্রাম রয়েছে।  ভারতে ৬ লক্ষেরও বেশি গ্রাম রয়েছে ও দেশের জনসংখ্যার ৭২.২ শতাংশ মানুষ গ্রামে বাস করে।
বর্তমানে ভারতে ২৮টি রাজ্য এবং ৮টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল রয়েছে এবং এই সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভিন্ন গ্রাম রয়েছে। ভারতে ৬ লক্ষেরও বেশি গ্রাম রয়েছে ও দেশের জনসংখ্যার ৭২.২ শতাংশ মানুষ গ্রামে বাস করে।
এবার আসা যাক প্রশ্নের উত্তরে। ভারতের সবথেকে ছোট গ্রামটি অবস্থিত অরুণাচল প্রদেশে। যেই না শুনলে আপনি 'হা' হয়ে যাবেন। তার কারণ হল অরুণাচল প্রদেশে অবস্থিতি দেশের সবথেকে ছোট গ্রামর নামই হল 'হা'।
এবার আসা যাক প্রশ্নের উত্তরে। ভারতের সবথেকে ছোট গ্রামটি অবস্থিত অরুণাচল প্রদেশে। যেই না শুনলে আপনি ‘হা’ হয়ে যাবেন। তার কারণ হল অরুণাচল প্রদেশে অবস্থিতি দেশের সবথেকে ছোট গ্রামর নামই হল ‘হা’।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪০০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত হা হল মূলত একটি আদিবাসী গ্রাম। এটি অরুণাচল প্রদেশের কুরুং কুমে জেলায় অবস্থিত। এখানে খানে মোট ৫৮টি পরিবার রয়েছে, যার মোট জনসংখ্যা ২৮৯ জন। এর মধ্যে ১৩৮ জন পুরুষ এবং ১৫১ জন মহিলা রয়েছে।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪০০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত হা হল মূলত একটি আদিবাসী গ্রাম। এটি অরুণাচল প্রদেশের কুরুং কুমে জেলায় অবস্থিত। এখানে খানে মোট ৫৮টি পরিবার রয়েছে, যার মোট জনসংখ্যা ২৮৯ জন। এর মধ্যে ১৩৮ জন পুরুষ এবং ১৫১ জন মহিলা রয়েছে।
ছোট্ট শান্ত গ্রাম এই হা। এই গ্রামের প্রদান আকর্ষণ হল প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, মেঘনা গুহা, কুয়াশাচ্ছন্ন পাহাড় এবং আরও অনেক কিছু। ফলে প্রতি বছর অনেক পর্যটকরা এখানে আসেন ভারতের সবথেকে ছোট গ্রামের সাক্ষী থাকতে।
ছোট্ট শান্ত গ্রাম এই হা। এই গ্রামের প্রদান আকর্ষণ হল প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, মেঘনা গুহা, কুয়াশাচ্ছন্ন পাহাড় এবং আরও অনেক কিছু। ফলে প্রতি বছর অনেক পর্যটকরা এখানে আসেন ভারতের সবথেকে ছোট গ্রামের সাক্ষী থাকতে।

বিশ্বের সবচেয়ে আশ্চর্যজনক গ্রাম! নানা বিরল উপাদানের আকর, কোথায় ব্যবহার করা হয় জানলে চমকে যাবেন

ইটারবাইকে বিশ্বের সবচেয়ে আশ্চর্যজনক গ্রাম বলা হয়। এটি সুইডিশ দ্বীপ রেসারোতে অবস্থিত। অন্যান্য স্থানের তুলনায় এই গ্রামে নানা বিরল উপাদান আবিষ্কৃত হয়েছে। এই দুষ্প্রাপ্য উপাদানগুলির প্রত্যেকটি এতটাই গুরুত্বপূর্ণ, যে এর আবিষ্কার বিজ্ঞানকে এক নতুন দিকনির্দেশনা দিয়েছে। এই সমস্ত বিরল উপাদানগুলি এই গ্রামে অবস্থিত একটি খনি থেকে আহরণ করা হয়েছে। এই বিরল উপাদানগুলি কোথায় ব্যবহার করা হয় তা জানলে অনেকেই চমকে যাবেন!

Amusingplanet.com-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ইট্রিয়াম, ইটারবিয়াম, টারবিয়াম, আর্বিয়াম, গ্যাডোলিনিয়াম, থুলিয়াম, স্ক্যান্ডিয়ায়ম, হলমিয়াম, ডিসপ্রোসিয়াম এবং লুটেটিয়াম সহ আরও নানান বিরল মৌল পাওয়া গিয়েছে এই গ্রামে।

আরও পড়ুন: খেলনা ভর্তি ঘরেই আছে খরগোশ! খুঁজতে পারবেন কি ১০ সেকেন্ডে? ৯৯ শতাংশ মানুষই কিন্তু ডাহা ফেল

গ্রামের নামে ৪টি উপাদানের নামকরণ করা হয়েছে। এগুলি সবই বিরল উপাদান, যা প্রকৃতিতে খুব কম পরিমাণেই পাওয়া যায়। এই উপাদানগুলি আবিষ্কার করতে রসায়নবিদ এবং বিজ্ঞানীদের কয়েক দশক সময় লেগেছিল।

আরও পড়ুন: ‘Q ‘-এর ভিড়ে লুকিয়ে ‘0’! ১০ সেকেন্ডে পারবেন খুঁজতে? ৯৯ শতাংশ মানুষই ডাহা ফেল

১৭৮৭ সালে, এক রসায়নবিদ কার্ল অ্যাক্সেল আরহেনিয়াস ইটারবাই গ্রামে অবস্থিত একটি খনিতে এক আকরিক আবিষ্কার করেন, তখন তিনি এটির নাম দেন ইটারবাইট, যার নমুনা সংগ্রহ করে পরে অনেক রসায়নবিদ পরীক্ষা ও গবেষণা চালিয়েছেন। ১৭৮৯ সালে, ওবেরো বিশ্ববিদ্যালয়ের এক রসায়নবিদ জোহান গ্যাডোলিন প্রথম আকরিক ইটারবাইটে বিরল উপাদান ইট্রিয়াম আবিষ্কার করেন। পরবর্তী একশো বছরে, এই আকরিক থেকে আরও নয়টি বিরল উপাদান আলাদা করা হয়। পরে এই আকরিকের নাম ইটারবাইট থেকে গ্যাডোলিনাইট করা হয়।

এই বিরল উপাদান অনেক জায়গায় ব্যবহার করা হয়। এতে কিছু উপাদানের ব্যবহারের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেওয়া হল:

• ইট্রিয়াম এলইডি, টেলিভিশন সেট, ক্যাথোড রে টিউব ডিসপ্লে, ইলেকট্রনিক ফিল্টার, লেজার, সুপারকন্ডাক্টরে ব্যবহৃত হয়।

• টার্বিয়াম সেমি-কন্ডাক্টর, টিভি স্ক্রিন, ফ্লুরোসেন্ট ল্যাম্প, নেভাল সিস্টেম এবং সেন্সর তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

• আর্বিয়াম লেজার, অপটিক্যাল পরিবর্ধক, দাঁতের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

• ইটারবিয়াম স্টেনলেস স্টিল, অ্যাক্টিভ লেজার মিডিয়ার ডোপ্যান্ট, অ্যাটোমিক ঘড়িতে ব্যবহৃত হয়।

Village Story: কাছের এই গ্রামে থাকেন শুধু পুরুষরাই, মহিলাদের কী এমন হয়! শুনলে তাজ্জব হয়ে যাবেন

সত্য সেলুকাস, কী বিচিত্র এই দেশ! ভারতের আনাচে-কানাচে এত চমক, সত্যিই অবাক হতে হয়! যেমন, বিহারের কাইমুর পাহাড়ের অনেকটা উপরের দিকে বারওয়ান কালা নামে একটি গ্রাম রয়েছে। এ গ্রামে শুধু পুরুষদেরই বাস।
সত্য সেলুকাস, কী বিচিত্র এই দেশ! ভারতের আনাচে-কানাচে এত চমক, সত্যিই অবাক হতে হয়! যেমন, বিহারের কাইমুর পাহাড়ের অনেকটা উপরের দিকে বারওয়ান কালা নামে একটি গ্রাম রয়েছে। এ গ্রামে শুধু পুরুষদেরই বাস।
গোটা গ্রামে শুধু পুরুষররাই থাকেন। এই গ্রামে নেই কোনও নারী। এই গ্রামের পুরুষেরা কখনও বিয়েও করেন না। চিরকুমার থাকেন।
গোটা গ্রামে শুধু পুরুষররাই থাকেন। এই গ্রামে নেই কোনও নারী। এই গ্রামের পুরুষেরা কখনও বিয়েও করেন না। চিরকুমার থাকেন।
তবে, বারওয়ান কালা গ্রামের পুরুষেরা যে বিয়ে করতে চান না, তা নয়। আসলে কোনও মহিলা এই গ্রামের পুরুষদের বিয়ে করতে চান না। গত ৫০ বছরে কোনও নারী এই গ্রামের কোনও পুরুষকে বিয়ে করতে রাজি হননি। ফলে এ গ্রামের পুরুষরা অবিবাহিতই থেকে যান।
তবে, বারওয়ান কালা গ্রামের পুরুষেরা যে বিয়ে করতে চান না, তা নয়। আসলে কোনও মহিলা এই গ্রামের পুরুষদের বিয়ে করতে চান না। গত ৫০ বছরে কোনও নারী এই গ্রামের কোনও পুরুষকে বিয়ে করতে রাজি হননি। ফলে এ গ্রামের পুরুষরা অবিবাহিতই থেকে যান।
কিন্তু কেন কোনও মহিলা এ গ্রামের পুরুষদের বিয়ে করতে চান না? আসলে, বিহারের কাইমুর পাহাড়ের অনেকটা উপরের দিকে বারওয়ান কালা গ্রাম। পাহাড়ে চড়াই পথে পাথর কেটে, জঙ্গল কেটে কোনওক্রমে যাতায়াতের একটি পথ বানিয়ে নিয়েছেন গ্রামবাসীরাই।
কিন্তু কেন কোনও মহিলা এ গ্রামের পুরুষদের বিয়ে করতে চান না? আসলে, বিহারের কাইমুর পাহাড়ের অনেকটা উপরের দিকে বারওয়ান কালা গ্রাম। পাহাড়ে চড়াই পথে পাথর কেটে, জঙ্গল কেটে কোনওক্রমে যাতায়াতের একটি পথ বানিয়ে নিয়েছেন গ্রামবাসীরাই।
সেই পথ ধরেই যাতায়াত করতে হয় এই প্রত্যন্ত গ্রামে। সেখানে বসবাসের ন্যূনতম পরিকাঠামোরও অভাব রয়েছে। পুরুষেরা কোনওক্রমে যদি বা থেকে যান, মহিলাদের পক্ষে এই গ্রামে থাকা এককথায় অসম্বব।
সেই পথ ধরেই যাতায়াত করতে হয় এই প্রত্যন্ত গ্রামে। সেখানে বসবাসের ন্যূনতম পরিকাঠামোরও অভাব রয়েছে। পুরুষেরা কোনওক্রমে যদি বা থেকে যান, মহিলাদের পক্ষে এই গ্রামে থাকা এককথায় অসম্বব।
তাই কোনও মহিলা বা তাঁর পরিবার এই গ্রামের কোনও পুরুষের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করতে চান না। তাই এ গ্রাম বিয়ে হয় না। এর মধ্যে একটি ব্যতিক্রম আছে। ২০১৭ সালে এ গ্রামের এক যুবক বিয়ে করে স্ত্রীকে নিয়ে গ্রামে এসেছিলেন।
তাই কোনও মহিলা বা তাঁর পরিবার এই গ্রামের কোনও পুরুষের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করতে চান না। তাই এ গ্রাম বিয়ে হয় না। এর মধ্যে একটি ব্যতিক্রম আছে। ২০১৭ সালে এ গ্রামের এক যুবক বিয়ে করে স্ত্রীকে নিয়ে গ্রামে এসেছিলেন।

এক বিধবার অভিশাপে শেষ এই গ্রাম! লোকজন পালায়, কেউ থাকতে পারে না

বিহারে এমন একটি গ্রাম রয়েছে যার ইতিহাস সতীদাহ প্রথার সাথে জড়িত। এই গ্রাম ১৮৭৮ সালে অভিশপ্ত হয়েছিল বলে বিশ্বাস করেন অনেকে। প্রায় ১৩৫ বছর ধরে অভিশপ্ত ছিল সেই গ্রাম। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয়েছিল যে গ্রামের মানুষ আর সেখানে থাকতে পারতেন না।
বিহারে এমন একটি গ্রাম রয়েছে যার ইতিহাস সতীদাহ প্রথার সাথে জড়িত। এই গ্রাম ১৮৭৮ সালে অভিশপ্ত হয়েছিল বলে বিশ্বাস করেন অনেকে। প্রায় ১৩৫ বছর ধরে অভিশপ্ত ছিল সেই গ্রাম। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয়েছিল যে গ্রামের মানুষ আর সেখানে থাকতে পারতেন না।
সেই গ্রামের মানুষ বিশ্বাস করেন, প্রায় ১৩৫ বছর ধরে অভিশপ্ত ছিলে তাঁদের প্রিয় গ্রাম। তবে সবটাই লোককথা। অনেকে অবশ্য দাবি করেন, তাঁদের রীতিমতো ভুগতে হয়েছে সেই অভিশাপের জন্য।
সেই গ্রামের মানুষ বিশ্বাস করেন, প্রায় ১৩৫ বছর ধরে অভিশপ্ত ছিলে তাঁদের প্রিয় গ্রাম। তবে সবটাই লোককথা। অনেকে অবশ্য দাবি করেন, তাঁদের রীতিমতো ভুগতে হয়েছে সেই অভিশাপের জন্য।
যে গ্রামের গল্প আমরা আপনাদের বলছি তার নাম চৌহান দিহ। এটি বিহারের জামুই জেলার খয়রা ব্লকে অবস্থিত। এই গ্রামের গল্প সতীদাহ প্রথার সাথে জড়িত। কথিত আছে, ১৮৭৮ সালে একজন ব্যক্তির মৃত্যুর পরে তাঁর স্ত্রীকেও পুড়িয়ে মারা হয়েছিল। তার পর থেকেই অভিশাপ তাড়া করে সেই গ্রামের মানুষকে।
যে গ্রামের গল্প আমরা আপনাদের বলছি তার নাম চৌহান দিহ। এটি বিহারের জামুই জেলার খয়রা ব্লকে অবস্থিত। এই গ্রামের গল্প সতীদাহ প্রথার সাথে জড়িত। কথিত আছে, ১৮৭৮ সালে একজন ব্যক্তির মৃত্যুর পরে তাঁর স্ত্রীকেও পুড়িয়ে মারা হয়েছিল। তার পর থেকেই অভিশাপ তাড়া করে সেই গ্রামের মানুষকে।
অনেকেই বিশ্বাস করেন, সেই সতীদাহ প্রথার পরই গ্রামে অভিশাপ নেমে আসে। তার জন্য কার্যত শেষ হয়ে যায় সেই গ্রাম।
অনেকেই বিশ্বাস করেন, সেই সতীদাহ প্রথার পরই গ্রামে অভিশাপ নেমে আসে। তার জন্য কার্যত শেষ হয়ে যায় সেই গ্রাম।
জানা যায়, মহিলাটি যখন স্বামীর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় বসেন, তখন গ্রামের কিছু লোক ঢোল বাজাচ্ছিল। ঐতিহ্য মেনে গান গাইছিল তারা। এতেই মহিলাটি চটে যান। পুরো গ্রামকে অভিশাপ দেন। সেই বিধবার অভিশাপে গ্রামে অন্ধকার নেমে আসে।
জানা যায়, মহিলাটি যখন স্বামীর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় বসেন, তখন গ্রামের কিছু লোক ঢোল বাজাচ্ছিল। ঐতিহ্য মেনে গান গাইছিল তারা। এতেই মহিলাটি চটে যান। পুরো গ্রামকে অভিশাপ দেন। সেই বিধবার অভিশাপে গ্রামে অন্ধকার নেমে আসে।
জানা যায়, সেই মহিলা অভিশাপ দিয়েছিলেন, ওই গ্রামে কারও ঘরে সন্তান বাঁচবে না। যাঁদের ঘরে সন্তান থাকবে তাঁদের ঘরে অভাব-অনটন লেগে থাকবে।
জানা যায়, সেই মহিলা অভিশাপ দিয়েছিলেন, ওই গ্রামে কারও ঘরে সন্তান বাঁচবে না। যাঁদের ঘরে সন্তান থাকবে তাঁদের ঘরে অভাব-অনটন লেগে থাকবে।

এক বউয়ে খুশি নয় এই গ্রামের পুরুষরা! শুধুই যৌনতা না অন্য কারণ! জানলে অবাক হবেন

ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে নানা গ্রামে এখনও পর্যন্ত কিছু কিছু অদ্ভূত রীতি চালু রয়েছে। যা এখনও সকলকে অবাক করে। তেমন আমাদের দেশেই এমন এক গ্রাম রয়েছে যেখানে সব পুরুষরা একাধিক বিয়ে করেছে।  (প্রতীকী ছবি)
ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে নানা গ্রামে এখনও পর্যন্ত কিছু কিছু অদ্ভূত রীতি চালু রয়েছে। যা এখনও সকলকে অবাক করে। তেমন আমাদের দেশেই এমন এক গ্রাম রয়েছে যেখানে সব পুরুষরা একাধিক বিয়ে করেছে। (প্রতীকী ছবি)
কিন্তু কেন এই গ্রামে সকল পুরুষরা দুটি করে বিয়ে করে তা জানলে অবাক হবেন। এর পিছনে রয়েছে এক অন্ধবিশ্বাস বা প্রথা। যা বর্তমান সমাজে একেবারেই মেনে নেওয়ার মত নয়।   (প্রতীকী ছবি)
কিন্তু কেন এই গ্রামে সকল পুরুষরা দুটি করে বিয়ে করে তা জানলে অবাক হবেন। এর পিছনে রয়েছে এক অন্ধবিশ্বাস বা প্রথা। যা বর্তমান সমাজে একেবারেই মেনে নেওয়ার মত নয়। (প্রতীকী ছবি)
এই গ্রামের সবার দুটো বিয়ের কারণ, এখানে বিয়ের পর প্রথম স্ত্রীর গর্ভে যদি কন্যা সন্তান আসে, তাহলে ফের ওই পুরুষকে বিয়ে করতে হয়। কারণ এই গ্রামের বিশ্বাস দ্বিতীয় স্ত্রীর গর্ভে পুত্র সন্তান আসে।   (প্রতীকী ছবি)
এই গ্রামের সবার দুটো বিয়ের কারণ, এখানে বিয়ের পর প্রথম স্ত্রীর গর্ভে যদি কন্যা সন্তান আসে, তাহলে ফের ওই পুরুষকে বিয়ে করতে হয়। কারণ এই গ্রামের বিশ্বাস দ্বিতীয় স্ত্রীর গর্ভে পুত্র সন্তান আসে। (প্রতীকী ছবি)
এই বিশ্বাস থেকেই এই গ্রামের একটা প্রজন্ম পর্যন্ত এই নিয়ম মেনে এসেছে। শোনা যায় এই অন্ধ বিশ্বাস কাজও করে এই গ্রামে। তবে নতুন প্রজন্মের অনেকেই এই পথে হাঁটছে না। কুসংস্কার মানতে নারাজ তারা।    (প্রতীকী ছবি)
এই বিশ্বাস থেকেই এই গ্রামের একটা প্রজন্ম পর্যন্ত এই নিয়ম মেনে এসেছে। শোনা যায় এই অন্ধ বিশ্বাস কাজও করে এই গ্রামে। তবে নতুন প্রজন্মের অনেকেই এই পথে হাঁটছে না। কুসংস্কার মানতে নারাজ তারা। (প্রতীকী ছবি)
কিন্তু কিছু পরিবার এখনও প্রথা মেনে আসছে। এখানে ২ স্ত্রীদের মধ্যে ঝগড়া বা হাঁড়ি আলাদার ঘটনাও ঘটেনা। এখানকার পুরুষরা যাঁরা ২টি বিয়ে করেছেন তাঁরা বাড়িতে ২ স্ত্রীকেই সমান মর্যাদা দেন।    (প্রতীকী ছবি)
কিন্তু কিছু পরিবার এখনও প্রথা মেনে আসছে। এখানে ২ স্ত্রীদের মধ্যে ঝগড়া বা হাঁড়ি আলাদার ঘটনাও ঘটেনা। এখানকার পুরুষরা যাঁরা ২টি বিয়ে করেছেন তাঁরা বাড়িতে ২ স্ত্রীকেই সমান মর্যাদা দেন। (প্রতীকী ছবি)
এবার প্রশ্ন হল এই গ্রামে ভারতের কোথায়। রাজস্থানের জয়সলমীরের রামদেও-তে অবস্থিত এই গ্রাম। একে অনেকে রামদেও কি বস্তিও বলে থাকে। ঘুরতে গেলে অনেকেই যান এই গ্রাম দেখতে।    (প্রতীকী ছবি)
এবার প্রশ্ন হল এই গ্রামে ভারতের কোথায়। রাজস্থানের জয়সলমীরের রামদেও-তে অবস্থিত এই গ্রাম। একে অনেকে রামদেও কি বস্তিও বলে থাকে। ঘুরতে গেলে অনেকেই যান এই গ্রাম দেখতে। (প্রতীকী ছবি)