Tag Archives: dengue cases

Dengue Cases: ক্রমেই চিন্তা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গি, কী বলছে স্বাস্থ্য দফতর?

পশ্চিম মেদিনীপুর: বর্ষাকাল শুরু হতেই ধীরে ধীরে চিন্তা বাড়ছে ডেঙ্গি নিয়ে। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা জুড়ে একাধিক ব্যক্তির ডেঙ্গি পরীক্ষার রিপোর্ট পজেটিভ আসার খবর সামনে এসেছে। ইতিমধ্যেই জেলায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৭০-এর বেশি। ক্রমশ আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ায় উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরা।

গতবছর‌ও ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা চিন্তা বাড়িয়েছিল জেলা প্রশাসনের। বিভিন্ন জায়গায় বসাতে হয়েছিল হেলথ ক্যাম্প। তবে এবার পরিস্থিতি সামলাতে আগে থেকেই তৎপর পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। যদিও তারই মধ্যে ক্রমশ আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে গ্রামীণ ভিআরপিদের নিয়ে বারংবার আলোচনা, জেলা প্রশাসন, ব্লক প্রশাসন কিংবা পঞ্চায়েত প্রশাসনের তরফে একাধিক বৈঠক করা হচ্ছে। পুর এলাকার পাশাপাশি শহরতলি, গ্রামগুলিতে বিভিন্ন জায়গায় ডেঙ্গি প্রতিরোধে স্প্রে, ওষুধ প্রয়োগ করা হয়েছে।

আর‌ও পড়ুন: ধর্মঘট উঠলেও দাম কমেনি আলুর, বাজারে গিয়ে চোখে জল ক্রেতাদের

তবে চলতি বছর বর্ষা শুরু হতে না হতেই প্রায় একশোর দিকে এগোচ্ছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা। জেলা স্বাস্থ্য দফতরের তরফে জানা গিয়েছে, এ পর্যন্ত ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৭৩ জন। পুর এলাকার পাশাপাশি নারায়ণগড় ব্লক, পিংলা ব্লক সহ প্রায় সব ব্লকে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছে একাধিক জন। তবে ডেঙ্গি নিয়ে সচেতনতার বার্তা দিয়েছেন জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তা সৌম্য শঙ্কর ষড়ঙ্গী। তিনি বলেন, কারোর জ্বর বা জ্বরের লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। পাশাপাশি রক্ত পরীক্ষা করাও জরুরি।

শুধু তাই নয় সর্বতোভাবে মানুষকে সচেতন থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। তবে দিনের পর দিন যেভাবে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে চাপ বাড়ছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের উপর।

রঞ্জন চন্দ

Dengue Infected: বর্ষার শুরুতেই গত বছরকে ছাপিয়ে গেল ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা! পূর্ব মেদিনীপুর নিয়ে চিন্তা

পূর্ব মেদিনীপুর: জেলায় বাড়ছে ডেঙ্গির প্রকোপ। পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিশেষ উদ্যোগ স্বাস্থ্য দফতরের। প্রতিবছর বর্ষাকাল এলেই রাজ্যে ডেঙ্গির প্রকোপ বাড়ে। এই বছরও বর্ষায় তার অন্যথা হয়নি।

রাজ্যে জুড়ে ডেঙ্গির নিয়ে বাড়বাড়ন্ত নিয়ে চিন্তায় রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে আনতে জেলা প্রশাসনগুলিকে নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য। সেইমত পুর এলাকার পাশাপাশি গ্রামীণ এলাকাকে ডেঙ্গি মুক্ত করতে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে জেলা প্রশাসন। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন পুর এলাকায় ইতিমধ্যেই ডেঙ্গির প্রকোপ দেখা দিয়েছে। শুধু পুর এলাকায় নয়, এবার বর্ষার শুরু থেকেই গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকাতেও ডেঙ্গির প্রকোপ লক্ষ্য করা গিয়েছে। জেলার সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গির প্রকোপ লক্ষ্য করা গিয়েছে কোলাঘাট, তমলুক ও শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকে।

আর‌ও পড়ুন: প্রান্তিক মানুষকে শিক্ষার আলো দেখিয়ে ‘পোস্টাল হিরো’ পরেশ বেরা

বর্ষাকাল মানেই ডেঙ্গির আবির্ভাব। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় সব থেকে বেশি ডেঙ্গির প্রকোপ পড়েছে কোলাঘাট, তমলুক, শহিদ মাতঙ্গিনী ও হলদিয়া শিল্পাঞ্চলে। পূর্ব মেদিনীপুরে এ পর্যন্ত ৬১ জনের ডেঙ্গি ধরা পড়েছে। গতবার ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়েছিলেন ৪০ জন। অর্থাৎ বর্ষা শুরুতেই গতবারের থেকে প্রায় দেড় গুন বেড়েছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা। বর্ষার শুরুতেই ডেঙ্গি নিয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে প্রচার চালানোর পাশাপাশি বিভিন্ন পুরসভার ড্রেনগুলিতে আগেই ছাড়া হয়েছে গাপ্পি মাছ। তারপরও শিল্পাঞ্চল ও শহরে ডেঙ্গির প্রভাব চূড়ান্ত আকার ধারণ করায় বেশ কিছুটা চিন্তিত প্রশাসন।

পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় জুড়ে ডেঙ্গি প্রতিরোধে বিশেষ ব্যবস্থা করেছে জেলা স্বাস্থ্য দফতর। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক বিভাস রায় জানান, রাজ্যের তুলনায় পরিসংখ্যানের দিক থেকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটাই কম। কিন্তু গত বছরের তুলনায় এবার ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা জেলায় সবচেয়ে বেশি। ডেঙ্গি মোকাবিলায় প্রতি সপ্তাহে একটি দিন বিশেষ কাজকর্ম করা হচ্ছে। সাধারণ মানুষকে সচেতনতার পাশাপাশি ড্রেন, নালা পরিষ্কার ও আবর্জনা পরিষ্কারের কাজ চলছে। এর পাশাপাশি আশা কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে ডেঙ্গিতে কেউ আক্রান্ত কিনা তা জানার জন্য স্ক্রিনিং শুরু করেছেন।

সৈকত শী

Symptoms of Dengue: ভাইরাল জ্বর নাকি ডেঙ্গি? কী করে বুঝবেন? সাবধান! এই ‘উপসর্গ’ দেখলেই ছুটুন ডাক্তারের কাছে

ফের মাথা চাড়া দিয়েছে ডেঙ্গি। ভারতে বর্ষা এলেই ডেঙ্গি রোগের দাপট বেড়ে যায়। ডেঙ্গি জ্বর একটি মশাবাহিত ভাইরাল সংক্রমণ যা এডিস মশা থেকে ছড়ায়।
ফের মাথা চাড়া দিয়েছে ডেঙ্গি। ভারতে বর্ষা এলেই ডেঙ্গি রোগের দাপট বেড়ে যায়। ডেঙ্গি জ্বর একটি মশাবাহিত ভাইরাল সংক্রমণ যা এডিস মশা থেকে ছড়ায়।
শারদা হাসপাতালের ইন্টারনাল মেডিসিনের সহকারি অধ্যাপক ড. শ্রেয় শ্রীবাস্তব বলেছেন, ডেঙ্গি জ্বর হল একটি মশাবাহিত রোগ যা বিশ্বের উপক্রান্তীয় অঞ্চলে দেখা যায়। ‘এডিস এইজিপ্টি’-এর বিভিন্ন প্রজাতির স্ত্রী মশা এই রোগের কারণ। পরিষ্কার জলে এডিস মশা ডিম পাড়ে।
শারদা হাসপাতালের ইন্টারনাল মেডিসিনের সহকারি অধ্যাপক ড. শ্রেয় শ্রীবাস্তব বলেছেন, ডেঙ্গি জ্বর হল একটি মশাবাহিত রোগ যা বিশ্বের উপক্রান্তীয় অঞ্চলে দেখা যায়। ‘এডিস এইজিপ্টি’-এর বিভিন্ন প্রজাতির স্ত্রী মশা এই রোগের কারণ। পরিষ্কার জলে এডিস মশা ডিম পাড়ে।
ড. শ্রীবাস্তব ডেঙ্গুর যে লক্ষণগুলি উল্লেখ করেছেন- ডেঙ্গু জ্বর ১০৪ F বা ফারেনহাইট বা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি জ্বর উঠতে পারে।
ড. শ্রীবাস্তব ডেঙ্গুর যে লক্ষণগুলি উল্লেখ করেছেন- ডেঙ্গু জ্বর ১০৪ F বা ফারেনহাইট বা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি জ্বর উঠতে পারে।
উপসর্গ: জ্বর-সহ ঠান্ডা লাগা, মাথাব্যথা, পেশি, হাড় বা জয়েন্টে ব্যথা, বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া, চোখের পিছনে ব্যথা, গ্রন্থি ফুলে যাওয়া, গায়ে লাল রঙের ফুসকুড়ি।
উপসর্গ: জ্বর-সহ ঠান্ডা লাগা, মাথাব্যথা, পেশি, হাড় বা জয়েন্টে ব্যথা, বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া, চোখের পিছনে ব্যথা, গ্রন্থি ফুলে যাওয়া, গায়ে লাল রঙের ফুসকুড়ি।
ডেঙ্গির কারণে রোগীর প্লেটলেট কাউন্ট কমতে শুরু করে। এবং ডেঙ্গির ২ থেকে ৩ দিন পরেই অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে।
ডেঙ্গির কারণে রোগীর প্লেটলেট কাউন্ট কমতে শুরু করে। এবং ডেঙ্গির ২ থেকে ৩ দিন পরেই অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে।
তবে, ডেঙ্গির জ্বর হলে তা ১০৪সেলসিয়াস পর্যন্ত জ্বর উঠতে পারে, মাথাব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, ফুসকুড়ি এবং কিছু ক্ষেত্রে বমিও হতে পারে।  ডেঙ্গির ২ থেকে ৩ দিন পরেই অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

তবে, ডেঙ্গির জ্বর হলে তা ১০৪সেলসিয়াস পর্যন্ত জ্বর উঠতে পারে, মাথাব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, ফুসকুড়ি এবং কিছু ক্ষেত্রে বমিও হতে পারে। ডেঙ্গির ২ থেকে ৩ দিন পরেই অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Dengue Prevention: ডেঙ্গি রোধের মাধ্যমে জেলায় কর্মসংস্থান! অভিনব ঘটনা এখানে

পূর্ব মেদিনীপুর: রাজ্যে স্বাস্থ্য দফতরের মানচিত্রে এই জেলা অন্যতম ডেঙ্গি প্রবণ হিসাবে চিহ্নিত। আর তাই এবার আগেভাগে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ডেঙ্গি রোধের জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন। যা জেলায় কর্মসংস্থানের পথ খুলে দিয়েছে। গ্রীষ্ম পেরিয়ে বর্ষাকাল দরজায় কড়া নাড়ছে। বর্ষাকাল মানেই ডেঙ্গির প্রকোপ বেড়ে ওঠে। আর ডেঙ্গি রোধে বা ডেঙ্গি দমনে একাধিক উপায় গ্রহণ করে প্রশাসন। যার মধ্যে অন্যতম হল শহর এলাকার পাশাপাশি গ্রামীণ এলাকায় ড্রেন ও খাল নালাতে গাপ্পি মাছ ছাড়া হয়। কারণ গাপ্পি মাছ মশার লার্ভা খেয়ে মশার বংশ বিস্তার রোধ করে। আর এই গাপ্পি মাছ-ই কর্মসংস্থানের পথ দেখাচ্ছে।

আরও পড়ুন: টানা বৃষ্টিতে আবার সবুজ চা বাগান, মুখে হাসি মালিক থেকে শ্রমিকদের

পূর্ব মেদিনীপুর জেলা ডেঙ্গি প্রবণ হওয়ায় এবার জেলা জুড়ে বিভিন্ন এলাকার ড্রেন, নালা ও জলাশয়ে প্রায় ১০ লক্ষ গাপ্পি মাছ ছাড়ার পরিকল্পনা নিয়েছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। এই বিপুল পরিমাণ মাছের বরাত দেওয়া হয়েছে সিএডিসি তমলুক প্রজেক্টকে। সিএডিসি এই কাজের জন্য স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের নিযুক্ত করেছে। তাঁরা দায়িত্ব পেয়ে গাপ্পি মাছ উৎপাদন শুরু করেছেন। জেলার ২৫ টি ব্লকের বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে এই কাজে যুক্ত করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, সিএডিসি তমলুক প্রোজেক্ট নিজেরাই ২ লক্ষ গাপ্পি মাছ উৎপাদন করবে। বাকি ৮ লক্ষ গাপ্পি মাছ জেলার ২৫ টি ব্লকের বিভিন্ন স্বনির্ভর দলের মহিলাদের দিয়ে উৎপাদন করানো হবে। এর ফলে গ্রামের মহিলাদের একাংশ গাপ্পি মাছ উৎপাদনের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

এই বিষয়ে সিএডিসি তমলুক প্রজেক্টের ডেপুটি প্রজেক্ট ডাইরেক্টর উত্তম কুমার লাহা জানান, এই মাছ চাষের জন্য স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রশিক্ষণের পর মহিলাদের বিনামূল্যে চাষের জন্য গাপ্পি দেওয়া হবে। গাপ্পি মাছের বাজার মূল্য এক থেকে দেড় টাকা। আর এর চাষের খরচ বাজার মূল্যর থেকে তিন ভাগের এক ভাগ। ফলে এই মাছ চাষ করে লাভবান হবে মহিলারা।

সৈকত শী

Dengue Cases Increasing: এখনই ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত! আক্রান্তের সংখ্যা শুনলে চমকে যাবেন

আলিপুরদুয়ার: বর্ষাকাল এখনও আসেনি। তার আগেই জেলায় ডেঙ্গির প্রকোপ। আক্রান্তে নিরিখে জেলার মধ্যে শীর্ষে অবস্থান করছে কালচিনি ব্লক। এখনই এই অবস্থা হওয়ায় রীতিমত শঙ্কিত জেলাবাসী।

আলিপুরদুয়ারের বাকি ব্লক মিলিয়ে যখন মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৮, সেখানে কালচিনি ব্লকেই এখনও পর্যন্ত ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন ২২ জন। বরাবরই জেলার মধ্যে ডেঙ্গি প্রবণ ব্লক বলে পরিচিত কালচিনি। স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৯ সালে কালচিনি ব্লকে ২২২৮ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছিলেন। যার মধ্যে ২২২০ আক্রান্তের হদিস মিলেছিল ভারত-ভুটান সীমান্তবর্তী শহর জয়গাঁ ও তার পার্শ্ববর্তী এলকাগুলোতে। ২০১৯-এর সেই ডেঙ্গি আতঙ্কই আবার ফের চোখ রাঙাতে শুরু করেছে। তবে ২০১৯-এর মত ফের যাতে ডেঙ্গি ছড়িয়ে না পড়ে তার জন্য ইতিমধ্যেই ময়দানে নেমে পড়েছে ব্লক ও স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিক এবং কর্মীরা।

আর‌ও পড়ুন: ISF প্রার্থী একাই লিফলেট বিলি করছেন!

ডেঙ্গি রুখতে অভিযান চলছে কালচিনি গ্রাম পঞ্চায়েতে। এখানে এখনও পর্যন্ত আক্রান্ত ৭ জন। এই বিষয়ে ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক শ্রীকান্ত মণ্ডল বলেন, ডেঙ্গি রুখতে আমরা অভিযান চালিয়ে যাচ্ছি।তবে আক্রান্তরা অধিকাংশই এখন সুস্থ রয়েছেন।

অনন্যা দে