Tag Archives: Durga Puja Travel

Pocket Friendly Kanchenjunga Tour: চোখের সামনে ঝলমলে কাঞ্চনজঙ্ঘা! পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য টানবে আপনাকে, পকেট থেকে কত খসবে? রইল হিসেব-নিকেশ

টানা তিন মাস বর্ষার পর শরতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে মেঘেদের আড়ালে পাহাড়ের মাঝে উঁকি দিচ্ছে ঘুমন্ত বুদ্ধা অর্থাৎ সকলের মন ভাল করার মতো অপরূপ সেই কাঞ্চনজঙ্ঘা। দূর দূরান্ত থেকে এই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখতে উত্তরবঙ্গের পাহাড়ের রানি দার্জিলিংয়ে ভিড় জমায় প্রচুর পর্যটক। এই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখতে দেশ-বিদেশ থেকে আশা পর্যটকদের ভিড়ে জমজমাট থাকে দার্জিলিং। (সুজয় ঘোষ)
টানা তিন মাস বর্ষার পর শরতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে মেঘেদের আড়ালে পাহাড়ের মাঝে উঁকি দিচ্ছে ঘুমন্ত বুদ্ধা অর্থাৎ সকলের মন ভাল করার মতো অপরূপ সেই কাঞ্চনজঙ্ঘা। দূর দূরান্ত থেকে এই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখতে উত্তরবঙ্গের পাহাড়ের রানি দার্জিলিংয়ে ভিড় জমায় প্রচুর পর্যটক। এই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখতে দেশ-বিদেশ থেকে আশা পর্যটকদের ভিড়ে জমজমাট থাকে দার্জিলিং। (সুজয় ঘোষ)
সাদা ঝকঝকে বরফের চাদরে মুড়ে থাকা এই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখতে অনেকটা ঘুমন্ত বুদ্ধার মতো। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রূপে পর্যটকদের কাছে ধরা দেয় কাঞ্চনজঙ্ঘা। অনেকেরই ইচ্ছে থাকে এই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে একদম কাছ থেকে ছুঁয়ে দেখার তবে এই ইচ্ছে হলেও তার তো আর উপায় নেই।
সাদা ঝকঝকে বরফের চাদরে মুড়ে থাকা এই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখতে অনেকটা ঘুমন্ত বুদ্ধার মতো। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রূপে পর্যটকদের কাছে ধরা দেয় কাঞ্চনজঙ্ঘা। অনেকেরই ইচ্ছে থাকে এই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে একদম কাছ থেকে ছুঁয়ে দেখার তবে এই ইচ্ছে হলেও তার তো আর উপায় নেই।
তবে এবার দার্জিলিং পাহাড়ের বিভিন্ন জায়গায় টেলিস্কোপে চোখ দিলেই আপনার সামনে ধরা দেবে কাঞ্চনজঙ্ঘা। ঠিক যেন মনে হবে আপনার চোখের সামনেই দাঁড়িয়ে রয়েছে এই কাঞ্চনজঙ্ঘা।
তবে এবার দার্জিলিং পাহাড়ের বিভিন্ন জায়গায় টেলিস্কোপে চোখ দিলেই আপনার সামনে ধরা দেবে কাঞ্চনজঙ্ঘা। ঠিক যেন মনে হবে আপনার চোখের সামনেই দাঁড়িয়ে রয়েছে এই কাঞ্চনজঙ্ঘা।
বর্তমানে পাহাড়ের বিভিন্ন গ্রামে রাস্তার ধারে কোন এক অচেনা ভিউ পয়েন্টে টেলিস্কোপ হাতে পর্যটকদের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকে স্থানীয়রা। হালকা মেঘ সড়তেই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে হাতের নাগালে পর্যটকদের কাছে তুলে ধরতে মাত্র স্বল্প টাকার বিনিময়ে টেলিস্কোপ এর সাহায্যে প্রত্যেকটি অংশকে কাছ থেকে দেখানো হয় এবং তার সম্বন্ধে বর্ণনাও দেওয়া হয়।
বর্তমানে পাহাড়ের বিভিন্ন গ্রামে রাস্তার ধারে কোন এক অচেনা ভিউ পয়েন্টে টেলিস্কোপ হাতে পর্যটকদের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকে স্থানীয়রা। হালকা মেঘ সড়তেই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে হাতের নাগালে পর্যটকদের কাছে তুলে ধরতে মাত্র স্বল্প টাকার বিনিময়ে টেলিস্কোপ এর সাহায্যে প্রত্যেকটি অংশকে কাছ থেকে দেখানো হয় এবং তার সম্বন্ধে বর্ণনাও দেওয়া হয়।
তাহলে আর দেরি কেন শুধু কাঞ্চনজঙ্ঘাই নয় এক নজরে দেখে ফেলুন উত্তরবঙ্গসহ সিকিমের বেশ কিছু পাহাড়। দার্জিলিং এর বুকে এই গুম্বাদাড়া ভিউ পয়েন্টে গেলেই দেখতে পাবেন কিছু স্থানীয় বাসিন্দা টেলিস্কোপ হতে দাঁড়িয়ে রয়েছে। একবার সেই টেলিস্কোপে চোখ রাখতেই চোখের সামনে দাঁড়িয়ে পড়বে কাঞ্চনজঙ্ঘা থেকে শুরু করে সিকিমের নামচি সহ পাহাড়ি খরস্রোতা নদী তিস্তার অপরূপ সৌন্দর্য।
তাহলে আর দেরি কেন শুধু কাঞ্চনজঙ্ঘাই নয় এক নজরে দেখে ফেলুন উত্তরবঙ্গসহ সিকিমের বেশ কিছু পাহাড়। দার্জিলিং এর বুকে এই গুম্বাদাড়া ভিউ পয়েন্টে গেলেই দেখতে পাবেন কিছু স্থানীয় বাসিন্দা টেলিস্কোপ হতে দাঁড়িয়ে রয়েছে। একবার সেই টেলিস্কোপে চোখ রাখতেই চোখের সামনে দাঁড়িয়ে পড়বে কাঞ্চনজঙ্ঘা থেকে শুরু করে সিকিমের নামচি সহ পাহাড়ি খরস্রোতা নদী তিস্তার অপরূপ সৌন্দর্য।

Bankura Tourism: ঘুরতে গিয়েও টাকা বাঁচবে, বাঁকুড়ার অফ বিট লোকেশন, পুজোর ছুটির ক’টা দিন কাটিয়ে যান প্রকৃতির মাঝে

সিমেন্টের কৃত্রিম সভ্যতা থেকে অনেক দূরে, প্রকৃতির অনন্য সৃষ্টি
সিমেন্টের কৃত্রিম সভ্যতা থেকে অনেক দূরে, প্রকৃতির অনন্য সৃষ্টির “সুতান”, অপেক্ষা করছে নিভৃতে।
বাঁকুড়ার রানিবাঁধ থেকে ঝিলিমিলি যাওয়ার পুরো রাস্তাটাই ঘন জঙ্গলে ঢাকা ।
বাঁকুড়ার রানিবাঁধ থেকে ঝিলিমিলি যাওয়ার পুরো রাস্তাটাই ঘন জঙ্গলে ঢাকা। ১২ মাইল জঙ্গলের সবুজ গালিচা পার করে পাহাড়ের পাকদণ্ডি বেয়ে বেশ কিছুটা এগুলোই পড়ে সুতান।
সুতান আসলে একটি ভ্যালি। যা জঙ্গলে এবং ছোট টিলায় আবদ্ধ ছোট্ট জলাধার।
সুুতান আসলে একটি ভ্যালি। যা জঙ্গলে এবং ছোট্ট টিলা আবদ্ধ ছোট্ট জলাধার।
তুলনামূলকভাবে একটি অজানা জায়গা। নেই মানুষের কোলাহল, নেই দূষণ। রয়েছে শুধুমাত্র প্রকৃতির অশেষ সৌন্দর্য।
তুলনামূলক ভাবে একটি অজানা জায়গা। নেই মানুষের কোলাহল,নেই দূষণ। রয়েছে শুধুমাত্র প্রকৃতির অশেষ সৌন্দর্য।
কাছাকাছি রয়েছে তালবেড়িয়া ড্যাম। রয়েছে থাকার ব্যবস্থা। রয়েছে বন দফতরের বাংলো।
কাছাকাছি রয়েছে তালবেরিয়া ড্যাম। রয়েছে থাকার ব্যবস্থা। রয়েছে বন দফতরের বাংলা।
যদি আসল জঙ্গলমহলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান। তাহলে পুজোর ছুটিতে চলে আসুন বাঁকুড়ার সুতান।
যদি আসল জঙ্গলমহলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান তাহলে পুজোর ছুটিতে চলে আসুন বাঁকুড়ার সুতান।

Darjeeling Tour: দার্জিলিংয়ের পথে এবার পুজোয়, এই অফবিট ডেস্টিনেশন রাখুন তালিকায়, পাহাড়ের হাতছানিতে ডাক দিন

দার্জিলিং: পাহাড় মানেই সকলের কাছে একটা আবেগ ,তাই তো ছুটি হোক বা উইক এন্ড একটু সুযোগ পেলেই পাহাড়ে ছুটে আসে পাহাড়প্রেমীরা।পাহাড়ের কোলে বসে এক কাপ গরম গরম চা খেতে খেতে দু'চোখ ভরে পাহাড়কে দেখতে কার না মন চায়।
দার্জিলিং: পাহাড় মানেই সকলের কাছে একটা আবেগ ,তাই তো ছুটি হোক বা উইক এন্ড একটু সুযোগ পেলেই পাহাড়ে ছুটে আসে পাহাড়প্রেমীরা।পাহাড়ের কোলে বসে এক কাপ গরম গরম চা খেতে খেতে দু’চোখ ভরে পাহাড়কে দেখতে কার না মন চায়।
পাহাড়ের কোলে চারিদিকে প্রকৃতির মাঝে এই জায়গায় এলে আপনার পায়ের নিচে ভাসবে মেঘ যেন কিছুক্ষণের জন্য মনে হবে আপনি মেঘের উপরে বসে আছেন। বর্তমানে পাহাড়ের কোলে নতুন করে গড়ে ওঠা এই জায়গায় ভিড় জমাচ্ছে পর্যটকেরা।
পাহাড়ের কোলে চারিদিকে প্রকৃতির মাঝে এই জায়গায় এলে আপনার পায়ের নিচে ভাসবে মেঘ যেন কিছুক্ষণের জন্য মনে হবে আপনি মেঘের উপরে বসে আছেন। বর্তমানে পাহাড়ের কোলে নতুন করে গড়ে ওঠা এই জায়গায় ভিড় জমাচ্ছে পর্যটকেরা।
আপনি যদি দার্জিলিং গিয়ে থাকেন অথচ এই জায়গায় যাননি তাহলে বড় মিস করছেন। শিলিগুড়ি থেকে রোহিণী কার্শিয়াং হয়ে তো অনেকেই দার্জিলিং গিয়েছেন তবে অজানা এই জায়গা হয়ে যদি আপনি দার্জিলিং পৌঁছাতে চান তাহলে সবার আগে আপনাকে রংটং হয়ে পাহাড়ি আঁকাবাঁকা রাস্তা বেরিয়ে পৌঁছতে হবে তিনধারিয়া।
আপনি যদি দার্জিলিং গিয়ে থাকেন অথচ এই জায়গায় যাননি তাহলে বড় মিস করছেন। শিলিগুড়ি থেকে রোহিণী কার্শিয়াং হয়ে তো অনেকেই দার্জিলিং গিয়েছেন তবে অজানা এই জায়গা হয়ে যদি আপনি দার্জিলিং পৌঁছাতে চান তাহলে সবার আগে আপনাকে রংটং হয়ে পাহাড়ি আঁকাবাঁকা রাস্তা বেরিয়ে পৌঁছতে হবে তিনধারিয়া।
এখানেই পর্যটকদের জন্য নতুন করে তৈরি হয়েছে ভিউ পয়েন্ট। এখানে ঘুরতে আসা এক পর্যটক বলেন ছুটি পেলেই আমি এই জায়গায় ছুটে আসি। রোজকার একঘেয়েমি ছেড়ে এখানে বসে কিছুটা সময় কাটাতে বেশ ভাল লাগে।
এখানেই পর্যটকদের জন্য নতুন করে তৈরি হয়েছে ভিউ পয়েন্ট। এখানে ঘুরতে আসা এক পর্যটক বলেন ছুটি পেলেই আমি এই জায়গায় ছুটে আসি। রোজকার একঘেয়েমি ছেড়ে এখানে বসে কিছুটা সময় কাটাতে বেশ ভাল লাগে।
পাহাড়ের কোলে এই জায়গা যেন বর্তমানে পর্যটকদের মনে এক অন্যরকম জায়গা করে নিয়েছে। ছুটির দিন হলেই পর্যটকরা ছুটে আসছে দার্জিলিং পাহাড়ের বুকে অতি পরিচিত এই তিনধারিয়ায়। এই প্রসঙ্গে এখানকার এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন ২০১১ সালে রাস্তা ভেঙে যাওয়ার পর নতুন করে এই জায়গাটিকে তৈরি করা হয়েছে বর্তমানে পর্যটকদের আকর্ষণের জন্য একটি ভিউ পয়েন্ট তৈরি করা হয়েছে সেই অর্থেই প্রতিনিয়ত পর্যটকদের ভিড় বাড়ছে এখানে।
পাহাড়ের কোলে এই জায়গা যেন বর্তমানে পর্যটকদের মনে এক অন্যরকম জায়গা করে নিয়েছে। ছুটির দিন হলেই পর্যটকরা ছুটে আসছে দার্জিলিং পাহাড়ের বুকে অতি পরিচিত এই তিনধারিয়ায়। এই প্রসঙ্গে এখানকার এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন ২০১১ সালে রাস্তা ভেঙে যাওয়ার পর নতুন করে এই জায়গাটিকে তৈরি করা হয়েছে বর্তমানে পর্যটকদের আকর্ষণের জন্য একটি ভিউ পয়েন্ট তৈরি করা হয়েছে সেই অর্থেই প্রতিনিয়ত পর্যটকদের ভিড় বাড়ছে এখানে।
আপনিও যদি এখনো পর্যন্ত এই জায়গায় না গিয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই পুজোর ছুটিতে যদি আপনি দার্জিলিং ঘুরতে আসার প্ল্যান করে থাকেন তাহলে একবার ঘুরে যান প্রকৃতির মাঝে অপরূপ সুন্দর এই তিনধারিয়া থেকে। পাহাড়ি রাস্তা হয়ে আপনি দার্জিলিং যাবার সময় দেখতে পাবেন ঐতিহ্যবাহী টয় ট্রেন এর পাশাপাশি থাকবে মেঘের কোলে বসে চা খাওয়ার আনন্দ। Input-  Sujoy Ghosh
আপনিও যদি এখনো পর্যন্ত এই জায়গায় না গিয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই পুজোর ছুটিতে যদি আপনি দার্জিলিং ঘুরতে আসার প্ল্যান করে থাকেন তাহলে একবার ঘুরে যান প্রকৃতির মাঝে অপরূপ সুন্দর এই তিনধারিয়া থেকে। পাহাড়ি রাস্তা হয়ে আপনি দার্জিলিং যাবার সময় দেখতে পাবেন ঐতিহ্যবাহী টয় ট্রেন এর পাশাপাশি থাকবে মেঘের কোলে বসে চা খাওয়ার আনন্দ। Input-  Sujoy Ghosh

Durga Puja Travel: কাছের মানুষের সঙ্গে প্রাণভরে অক্সিজেন, ঘুরে আসুন ডুয়ার্সের এই পাহাড়ি গ্রাম থেকে

জলপাইগুড়ি: পুজোর আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকি। পুজোর মরসুমে ঘুরে আসুন সুন্দরী ডুয়ার্সের নয়া পর্যটন কেন্দ্রে।

জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ি ব্লকের দক্ষিণ মহুয়াবাড়ি গ্রামে  পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে গড়ে উঠেছে নয়া পর্যটন কেন্দ্র। পর্যটকদের জন্য থাকা, খাওয়ার সুব‍্যবস্থা রয়েছে এই কটেজে। সম্পূর্ণ গ্রাম্য পরিবেশের অনুভূতি পাবেন এখানে। খাঁটি গরুর দুধ, পুকুরের জ্যান্ত মাছের স্বাদও মিলবে। মহুয়াবাড়ির আশপাশেই রয়েছে বৈকুণ্ঠপুর জঙ্গলের বোদাগঞ্জের ভ্রামরি দেবী মন্দির, শিকারপুরে দেবী চৌধুরানীর মন্দির,  জল্পেশ, গরুমারা জাতীয় উদ‍্যান, লাভা – লেলেগাও, ন‍্যাওড়াভ‍্যালি জাতীয় উদ‍্যান-সহ নানা জনপ্রিয় পর্যটন স্থল। আবহওয়া ভাল থাকলে কটেজ থেকেই উপভোগ করতে পারবেন কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ সৌন্দর্য।

যাত্রার খরচও সাধ্যের মধ্যেই। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে গাড়ি ভাড়া করলে মাত্র ৬৫ কিলোমিটার দূরেই এই মহুয়াবাড়ি গ্রাম। প্রিয় মানুষের সঙ্গে দিনকয়েক প্রাণ ভরে অক্সিজেন নিতে  চলে আসতেই পারেন এই নিরিবিলি পাহাড়ি গ্রামে।

সুরজিৎ দে

Durga Puja Travel: বেড়াতে গিয়ে রাজবাড়িতে খাবার খেতে চাইছেন? আসুন এই ঠিকানায়… কলকাতার খুব কাছে

ঝাড়গ্রাম : বেড়াতে এসে দুপুরের মধ্যাহ্নভোজন করতে চাইছেন রাজ বাড়িতে। বিশেষ অতিথি আপ্যায়নের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজনের পাশাপাশি পেয়ে যাবেন রাজকীয় খাবারের সুখ। রাজবাড়ির সুস্বাদু ১০ থেকে ১৫ রকমের পদের রান্না নিয়ে আপনার কাছে হাজির হবে রাজবাড়ির রাঁধুনীরা। বড় কাঁসার থালায় সাজানো থাকবে হরেক রকমের মুখরোচক রান্না। দেখে চোখের খিদের পাশাপাশি মিটবে আপনার পেটেরও খিদে।অরণ্য সুন্দরী ঝাড়গ্রাম। সবুজ শাল জঙ্গলের টানে সারা বছরেই পর্যটকের রয়েছে আনাগোনা। তাই পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে ঝাড়গ্রাম রাজবাড়িতে শুরু করা হয়েছে রাজকীয় থালি।

ঝাড়গ্রাম রাজবাড়ির ভেতরেই রাজ প্যালেস নামের অতিথিশালা রয়েছে। সেই অতিথিশালাতেই পাওয়া যাবে এই রাজকীয় থালির খাবার। যেখানে থাকছে লম্বা চালের সাদা ভাত , ঘি, বেগুন সহ ৩ রকমের ভাজা , লেবু , স্যালাড, শুক্ত , ডাল , একটি তরকারি , মাছ , দেশি মুরগির মাংস , পাঁপড়, দই , মিষ্টি । এই সমস্ত খাবারগুলি বড় কাঁসার থালায় পরিবেশনের করার পাশাপাশি জলও দেওয়া হয় কাঁসার গ্লাসে। আগেকার দিনে রাজা-মহারাজারা যে সমস্ত থালাবাসন ব্যবহার করত তারই ছোঁয়া রয়েছে এই রাজকীয় থালিতে।

ঝাড়গ্রাম প্যালেসের ম্যানেজার রিমলি নন্দী বন্দ্যোপাধ্য়ায় বলেন, “রাজকীয় থালির খুবই চাহিদা রয়েছে। যে সমস্ত পর্যটক ঝাড়গ্রাম বেড়াতে আসছেন এবং  রাজবাড়ির অতিথিশালায় রাত্রি যাপন করছেন, তাঁরা কিন্তু দুপুরের মধ্যাহ্নভোজনে রাজকীয় থালি খাবার খেতে বেশি পছন্দ করেন। এছাড়াও যাংরা একদিনের জন্য ঝাড়গ্রাম বেড়াতে আসছেন তাঁরাও এই রাজকীয় থালির খাবার খেয়ে যাচ্ছেন”।

আরও পড়ুন– কান্দাহার থেকে ফেরার সময় জঙ্গিদের কাছ থেকে এই বিশেষ ‘উপহার’ পেয়েছিলেন অজিত ডোভাল; এরপর সেটা নিয়ে যা করেছিলেন তিনি…

ঝাড়গ্রাম রাজ পরিবারের সদস্য বিক্রমাদিত্য মল্লদেব বলেন,”আগেকার দিনে রাজা-মহারাজারা কী ধরনের খাবার খেতেন এবং তা কীভাবে পরিবেশন করা হত, এই সমস্ত বিষয় পর্যটকদের কাছে তুলে ধরার জন্যই ঝাড়গ্রাম রাজবাড়ির পক্ষ থেকে রাজকীয় থালি শুরু করা হয়েছিল।বর্তমানে পর্যটকদের কাছে এই থালির খুব চাহিদা রয়েছে”।

পুজোয় যারা ঝাড়গ্রাম বেড়াতে আসার কথা ভাবছেন তাদের অবশ্যই চলে আসতে হবে ঝাড়গ্রাম রাজবাড়ি। তাহলে পেয়ে যাবেন  মধ্যাহ্নভোজনে এই রাজকীয় থালির খাবার। কেবলমাত্র রাজকীয় থালি নয়, তার পাশাপাশি রয়েছে বাঙালি থালি এবং জঙ্গলমহল থালির খাবারও।

Darjeeling News: পাহাড়ি মোমো খেতে খেতে আপনার সামনে এসে দাঁড়াবে টয় ট্রেন! কারণ জানলে চমকে যাবেন

দার্জিলিং: পর্যটকদের কাছে পাহাড় মানেই এক শান্তির জায়গা এবং পাহাড় মানেই সুস্বাদু মোমো। পাহাড়ের সেই অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করার পাশাপাশি সব সময়ই খাওয়ারের কথা আসলেই পছন্দের তালিকায় থাকে মোমো। সেই অর্থে পাহাড় যাব আর মোমো খাব না তা আবার হয় নাকি।এবার সেই পাহাড়ের কোলে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে উপভোগ করতে করতে সুস্বাদু মোমো খেতে হলে আপনাকে আসতেই হবে দার্জিলিং-এর বুকে অন্যতম এক জনপ্রিয় জায়গা রংটং- এ।

এখানে আসলে মোমো খেতে খেতে শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যই নয়, হঠাৎ করেই আপনার সামনে এসে দাঁড়িয়ে পড়বে, ঐতিহ্যবাহী টয় ট্রেন। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। কারণ প্রতিনিয়ত এই রংটং-এর রাস্তা হয়েই শিলিগুড়ির এনজিপি থেকে দার্জিলিং ছুটে চলে টয় ট্রেন সেই অর্থেই দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের এক অন্যতম নিদর্শন হল রংটং স্টেশন, আর সেই স্টেশনের ধারেই গড়ে উঠেছে ছোট্ট ছোট্ট মোমোর দোকান।

আরও পড়ুন-      বলুন তো, স্ত্রী-রা কি রাখি পড়াতে পারেন স্বামীকে? ৯৯ শতাংশই ‘এই’ ভুলটা করেন, আপনিও কি তাই করছেন? আজই শুধরে নিন…

সেই অর্থেই এখানকার এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, একদম স্টেশনের প্ল্যাটফর্মের পাশে বসে মোমো খেতে খেতে প্রকৃতির মাঝে এই টয়ট্রেনের আনন্দ উপভোগ করতে প্রতিনিয়ত এখানে ছুটে আসে পর্যটকেরা। এখানে আসলে নিমেষেই আপনার মন ভালহয়ে যাবে।

আরও পড়ুন-     বিরাট ক্ষতিকর…! ‘তেলাপিয়া’ মাছ-ই ডেকে আনছে ভয়ঙ্কর বিপদ, যা বলছেন গবেষকরা, শুনলে আঁতকে উঠবেন

তাহলে আর দেরি কিসের আপনিও যদি মোমো প্রেমী হয়ে থাকেন, তাহলে পাহাড়, মোমো এবং ঐতিহ্যবাহী টয় ট্রেন এই তিনটি জিনিসের কম্বো প্যাকেজ আপনি পেয়ে যাবেন দার্জিলিং-এর বুকে অতি পরিচিত সকলের পছন্দের জায়গা রংটং এ। তাই আর দেরি না করে ছুটির দিনে বা উইকেন্ডে নিজের পরিবার বা বন্ধু-বান্ধবদের নিয়ে মোমো খেতে খেতে পাহাড়কে উপভোগ করতে চলে আসুন রংটং-এর এই ঐতিহ্যবাহী জায়গায়।

সুজয় ঘোষ

Durga Puja Travel: পুজোর ছুটি কাটাতে পুজোর আমেজ গায়ে মেখে? শতাধিক প্রাচীন এই রাজবাড়িতে ঘুরে যান, কলকাতার কাছেই

পুজোর ছুটির সেরা ঠিকানা। বনেদি রাজবাড়ি আর বাসুলি মায়ের মন্দির। ঠাকুর দালানে তৈরি হবেন মা।
পুজোর ছুটির সেরা ঠিকানা। বনেদি রাজবাড়ি আর বাসুলি মায়ের মন্দির। ঠাকুর দালানে তৈরি হবেন মা।
ছাতনা রাজবাড়ির মা মৃন্ময়ীর দুর্গামন্দির। একসময়ের সামন্তভূম এর রাজধানী ছাতনায় রাজা বা রাজতন্ত্র কিছু না থাকলেও এখনো সেই পুরনো নিয়ম মেনেই চলে মায়ের আরাধনা।
ছাতনা রাজবাড়ির মা মৃন্ময়ীর দুর্গামন্দির। একসময়ের সামন্তভূমের রাজধানী ছাতনায় রাজা বা রাজতন্ত্র কিছু না থাকলেও এখনও সেই পুরনো নিয়ম মেনেই চলে মায়ের আরাধনা।
আজ থেকে প্রায় তিনশো বছর আগে এই মন্দির তৈরি করেছিলেন তৎকালীন রানী আনন্দ কুমারী।
আজ থেকে প্রায় তিনশো বছর আগে এই মন্দির তৈরি করেছিলেন তৎকালীন রানী আনন্দ কুমারী।
ঘুরে আসতে পারেন স্মৃতি বিজড়িত ছাতনার রাজবাড়ি এবং বাসুলি মন্দির। মনে হবে যেন অন্য একটা জগতে প্রবেশ করেছেন। মনে হবে যেন পৌঁছে গেছেন অষ্টাদশ শতকে।
ঘুরে আসতে পারেন স্মৃতি বিজড়িত ছাতনার রাজবাড়ি এবং বাসুলি মন্দির। মনে হবে যেন অন্য একটা জগতে প্রবেশ করেছেন। মনে হবে যেন পৌঁছে গিয়েছেনঅষ্টাদশ শতকে।
বাঁকুড়া জেলার পশ্চিম সীমান্তে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান হল ছাতনা। একসময়ের সামন্তভূম এর রাজধানী ছিল ছাতনা।
বাঁকুড়া জেলার পশ্চিম সীমান্তে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান হল ছাতনা। একসময়ের সামন্তভূম এর রাজধানী ছিল ছাতনা।
একসময় রাজ্য ছিল, রাজত্ব ছিল। আজ নেই কোনো রাজত্ব কিন্তু আছে রাজা এবং রাজ পরিবার।
একসময় রাজ্য ছিল, রাজত্ব ছিল। আজ নেই কোনও রাজত্ব কিন্তু আছে রাজা এবং রাজ পরিবার।

Travel Destination: নামমাত্র খরচ, পুজোর ছুটিতে ঘুরে আসুন বাঁকুড়ার ‘স্কটল্যান্ড’থেকে, কীভাবে যাবেন?

বাঁকুড়ার
বাঁকুড়ার “নেচার ট্যুরিজম ডেস্টিনেশন”। তালবেড়িয়া ড্যাম।
রানিবাঁধ থেকে মাত্র ছয় কিলোমিটার এবং বাঁকুড়া শহর থেকে ৮৫ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত।
রানিবাঁধ থেকে মাত্র ছয় কিলোমিটার এবং বাঁকুড়া শহর থেকে ৮৫ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত।
রানিবাঁধ থেকে ঝিলিমিলি যাওয়ার পথে পুরো রাস্তাটাই দুই দিক থেকে ঢাকা থাকে জঙ্গলে। রয়েছে এই ছোট্ট ড্যাম।
রানিবাঁধ থেকে ঝিলিমিলি যাওয়ার পথে পুরো রাস্তাটাই দুই দিক থেকে ঢাকা থাকে জঙ্গলে। রয়েছে এই ছোট্ট ড্যাম।
বাঁকুড়া শহর থেকে খাতড়া,রানিবাঁধ হয়ে তালবেড়িয়া প্রায় ৭৫ কিমি, বিষ্ণুপুর থেকে শিবডাঙ্গা মোড় হয়ে ৯০কিমি এবং ঝাড়গ্রাম থেকে শিলদা, বেলপাহাড়ি হয়ে প্রায় ৭০ কিমি।
বাঁকুড়া শহর থেকে খাতড়া, রানিবাঁধ হয়ে তালবেড়িয়া প্রায় ৭৫ কিমি, বিষ্ণুপুর থেকে শিবডাঙ্গা মোড় হয়ে ৯০কিমি এবং ঝাড়গ্রাম থেকে শিলদা, বেলপাহাড়ি হয়ে প্রায় ৭০ কিমি।
রয়েছে থাকার ব্যবস্থাও। দেখে মনে হবে যেন বাঁকুড়ার স্কটল্যান্ড। পুজোর আগে কাটিয়ে যান দু-তিন দিন।
রয়েছে থাকার ব্যবস্থাও। দেখে মনে হবে যেন বাঁকুড়ার স্কটল্যান্ড। পুজোর আগে কাটিয়ে যান দু-তিন দিন।
শীতেই আসুন কিংবা বর্ষা! চোখ ধাঁধানো প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে পাবেন।
শীতেই আসুন কিংবা বর্ষা! চোখধাঁধানো প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে পাবেন।

Darjeeling Tour: পাইনবনের ফাঁকে টয়ট্রেনের ছোট্ট স্টেশন, নেমে পড়লেই হাতছানি দিয়ে ডাকবে রংটং

দার্জিলিং:পাহাড়ের বুকে রংটং পর্যটকদের কাছে এক অন্যতম পছন্দের জায়গা। প্রতিনিয়ত প্রচুর পর্যটক পাহাড়ের টানে নিরিবিলিতে প্রকৃতির মাঝে কিছুটা সময় কাটাতে ছুটে যায় এই রংটং-এ। এছাড়াও আপনি যদি ঐতিহ্যবাহী দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের স্টিম ইঞ্জিন চালিত টয় ট্রেনে করে দার্জিলিং যেতে চান তাহলে নিউ জলপাইগুড়ি রেলওয়ে স্টেশন থেকে শুকনা হয়ে পাহাড়ের আঁকাবাঁকা পথ পেরিয়ে এই রংটং এর মাঝ দিয়েই ছুটে চলবে টয় ট্রেন।
দার্জিলিং:পাহাড়ের বুকে রংটং পর্যটকদের কাছে এক অন্যতম পছন্দের জায়গা। প্রতিনিয়ত প্রচুর পর্যটক পাহাড়ের টানে নিরিবিলিতে প্রকৃতির মাঝে কিছুটা সময় কাটাতে ছুটে যায় এই রংটং-এ। এছাড়াও আপনি যদি ঐতিহ্যবাহী দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের স্টিম ইঞ্জিন চালিত টয় ট্রেনে করে দার্জিলিং যেতে চান তাহলে নিউ জলপাইগুড়ি রেলওয়ে স্টেশন থেকে শুকনা হয়ে পাহাড়ের আঁকাবাঁকা পথ পেরিয়ে এই রংটং এর মাঝ দিয়েই ছুটে চলবে টয় ট্রেন।
আপনিও যদি পুজোর ছুটিতে দার্জিলিং যেতে চান তাহলে একবার ঘুরেই যেতে পারেন প্রকৃতির মাঝে অনবদ্য এই জায়গা রংটং থেকে।বর্তমানে রংটং এ প্রচুর পর্যটকের ভিড় লক্ষ্য করা যায়, সে অর্থে সারি সারি রেস্তোরাও গড়ে উঠেছে।
আপনিও যদি পুজোর ছুটিতে দার্জিলিং যেতে চান তাহলে একবার ঘুরেই যেতে পারেন প্রকৃতির মাঝে অনবদ্য এই জায়গা রংটং থেকে।বর্তমানে রংটং এ প্রচুর পর্যটকের ভিড় লক্ষ্য করা যায়, সে অর্থে সারি সারি রেস্তোরাও গড়ে উঠেছে।
তবে রংটং থেকে কিছুটা উপরে যাকে রংটং ২ নং ফুলবাড়ি বলে জানা যায় সেই জায়গায় রয়েছে বহু পুরনো এবং ঐতিহ্যবাহী একটি পার্ক, দীর্ঘদিন ধরে জঞ্জালে ভর্তি হয়ে বন্ধ ছিল ওই পার্ক ,অবশেষে সেই পার্ককে নতুন রূপ দেওয়ার চেষ্টা শুরু হয়েছে, সেই অর্থেই জায়গাটিকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে।
তবে রংটং থেকে কিছুটা উপরে যাকে রংটং ২ নং ফুলবাড়ি বলে জানা যায় সেই জায়গায় রয়েছে বহু পুরনো এবং ঐতিহ্যবাহী একটি পার্ক, দীর্ঘদিন ধরে জঞ্জালে ভর্তি হয়ে বন্ধ ছিল ওই পার্ক ,অবশেষে সেই পার্ককে নতুন রূপ দেওয়ার চেষ্টা শুরু হয়েছে, সেই অর্থেই জায়গাটিকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে।
অন্যদিকে এই পার্কটি নতুন করে গড়ে তোলার কাজ শুরু হওয়ার সাথে সাথেই নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা। ইতিমধ্যেই রাস্তার ধারে গড়ে উঠেছে এক দুটি ছোট ছোট দোকান।
অন্যদিকে এই পার্কটি নতুন করে গড়ে তোলার কাজ শুরু হওয়ার সাথে সাথেই নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা। ইতিমধ্যেই রাস্তার ধারে গড়ে উঠেছে এক দুটি ছোট ছোট দোকান।
সেই অর্থে সেখানকার এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন এই পার্কটি নতুন করে তৈরি হচ্ছে ফলে এখানে পর্যটকদের আনাগোনা শুরু হয়েছে, স্বাভাবিকভাবেই আয়ও বাড়ছে।
সেই অর্থে সেখানকার এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন এই পার্কটি নতুন করে তৈরি হচ্ছে ফলে এখানে পর্যটকদের আনাগোনা শুরু হয়েছে, স্বাভাবিকভাবেই আয়ও বাড়ছে।
প্রকৃতির মাঝে অনবদ্য এই জায়গায় পার্কটি গড়ে উঠলে পর্যটকদের কাছে এই জায়গা যেন এক বাড়তি পাওনা হয়ে দাঁড়াবে। Input- Sujay Ghosh
প্রকৃতির মাঝে অনবদ্য এই জায়গায় পার্কটি গড়ে উঠলে পর্যটকদের কাছে এই জায়গা যেন এক বাড়তি পাওনা হয়ে দাঁড়াবে। Input- Sujay Ghosh

Travel: পাথরে গা বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে জলের স্রোত! কলকাতার অদূরেই এই ঝর্নার কথা জানেন?

পশ্চিম মেদিনীপুর: ঘুরতে যেতে ভালোবাসেন? প্রতিদিনের রুটিন থেকে  নিজেকে একটু রেহাই দিতে চান? আপনার কি নদী কিংবা পাহাড়ের থেকে ঝর্না বেশি ভাল লাগে? জানেন কী কলকাতার খুব কাছেই রয়েছে একটি সুন্দর ঝর্না। ছোট ছুটি কাটাবার জন‍্য আদর্শ এই জায়গা। পুজোর ছুটি কাটাবার জন‍্য আদর্শ জায়গা হয়ে উঠতে পারে এই মনোরম জায়গা।

মাত্র কয়েক মাস থাকে এই ঝর্নার জল। পরিবার-পরিজন কিংবা প্রিয়জনকে নিয়ে ঘুরে আসুন এই জায়গা থেকে। পাথরের গা বেয়ে জল ঝরে পড়ার শব্দ এবং চারিদিকে সবুজের স্নিগ্ধতা আপনাকে মুগ্ধ করবে। সারা সপ্তাহের ক্লান্তি যেন নিমেষেই দূর হবে।

আরও পড়ুন: গণেশ চতুর্থীতে করুন এই কাজ, হাতে আসবে ‘কুবেরের ধন’! শুভ দিন আসার আগেই জেনে নিন

কলকাতা থেকে খুব কাছে রেল শহর খড়্গপুরের অনতি দূরে রয়েছে সুন্দর এই ছোট্ট ঝর্না। বর্ষার এই মরশুমে পরিপুষ্ট থাকে ঝর্নাটি। তবে পুজোর পর ধীরে ধীরে তার বাহার কমে। তাই যারা ঘুরতে যেতে ভালবাসেন কিংবা নতুন নতুন জায়গায় যেতে করতে চান, তারা অবশ্যই ঘুরে দেখুন গ্রামীণ পরিবেশে এই ঝর্না। নীল আকাশের নিচে গড়িয়ে পড়া জল যেন এক আলাদা অনুভূতি দেবে। ছবির মত প্রাকৃতিক দৃশ্য আপনার চোখের সামনে ধরা দেবে।

কলকাতা থেকে সামান্য কিছুটা দূরে খড়্গপুরের ডিমৌলি এলাকায় রয়েছে ভেটিয়া ওয়াটার ফলস। যদিও প্রকৃতি বিজ্ঞানীদের কাছে এটি ঝর্না নয়, তবে সাধারণ মানুষ এবং ভ্রমণ পিপাসু মানুষদের কাছে অন্যতম ডেস্টিনেশন। বৃষ্টির জল ক্রমশ পাথরের গা বেয়ে ঝরে পড়ছে।

আরও পড়ুন: গণেশ চতুর্থীতে বিরল যোগ! ৩ রাশি হবে সোনায় সোহাগা, হু হু করে বাড়বে ব‍্যাঙ্ক ব‍্যালেন্স

শুধু তাই নয় স্রোত হিসেবে বয়ে চলেছে বেয়ে আসা জল। প্রসঙ্গত বর্ষার জলেই পরিপুষ্ট এই ঝর্না। বর্ষার সময় থেকে দুর্গাপুজো পর্যন্ত জল থাকে এখানে। প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ আসেন এই ঝরনা দেখার জন্য।

স্বাভাবিকভাবে যারা কাছে পিঠে ঘুরে আসার প্ল্যান করছেন কিংবা নিত্যনতুন ডেস্টিনেশনের খোঁজ নিচ্ছেন তারা অবশ্যই ঘুরে দেখতে পারেন ভেটিয়া ওয়াটার ফলস। কীভাবে পৌঁছবেন এই জায়গায়? ট্রেন, বাস কিংবা ছোট গাড়িতে পৌঁছতে পারবেন এখানে।

আরও পড়ুন: ঘনাচ্ছে গভীর নিম্নচাপ! ভোল পাল্টে যাবে দক্ষিণের আবহাওয়ার, বৃষ্টি কবে থেকে? জেনে নিন

ট্রেনে এলে আপনাকে নামতে হবে খড়গপুর স্টেশন সেখান থেকে ছোট গাড়ি ধরে পৌঁছতে পারবেন ডিমৌলির এই জায়গায়। অন্যদিকে খড়গপুর স্টেশন থেকে কেশিয়াড়িগামী বাসে চেপে ডিমৌলী বাস স্ট্যান্ডে নেমে আপনি টোটোয় করে পৌঁছে যেতে পারবেন এখানে। গুগল লোকেশন: https://maps.app.goo.gl/UVnQQqYPdVa6Qga2A

রঞ্জন চন্দ