Tag Archives: Hilsa

Ilish: অপেক্ষার দিন শেষ! এবারে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ মিলবে শহর-গ্রামের বাজারে, ওজন কত? দাম কত হবে?

*ইলিশ নিয়ে বছরভর আর অপেক্ষার দিন নয়! গ্রাম বাংলার পুকুরেই হচ্ছে ইলিশ চাষ। শুধুমাত্র ইলিশের জন্য আর বর্ষাকালের অপেক্ষা নয়। সব ঋতুতেই পাওয়া যাবে ইলিশ। আইসিএআর-সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিসারিজ রিসার্চ ইনস্টিটিউট (সিফরি) তত্ত্বাবধানে শুরু হয়েছে আবদ্ধ জলে ইলিশ মাছের চাষ। আর তাতেই আশানুরূপ সফল হয়েছে। এক একটি ইলিশের ওজন হয়েছে প্রায় ৭০০ গ্রাম। সারা বছর যদি পাওয়া যায়, সেক্ষেত্রে দামও আসবে মধ্যবিত্তের হাতের নাগালে, এমনই অনুমান। প্রতিবেদনঃ সৈকত শী। ফাইল ছবি। 
*ইলিশ নিয়ে বছরভর আর অপেক্ষার দিন নয়! গ্রাম বাংলার পুকুরেই হচ্ছে ইলিশ চাষ। শুধুমাত্র ইলিশের জন্য আর বর্ষাকালের অপেক্ষা নয়। সব ঋতুতেই পাওয়া যাবে ইলিশ। আইসিএআর-সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিসারিজ রিসার্চ ইনস্টিটিউট (সিফরি) তত্ত্বাবধানে শুরু হয়েছে আবদ্ধ জলে ইলিশ মাছের চাষ। আর তাতেই আশানুরূপ সফল হয়েছে। এক একটি ইলিশের ওজন হয়েছে প্রায় ৭০০ গ্রাম। সারা বছর যদি পাওয়া যায়, সেক্ষেত্রে দামও আসবে মধ্যবিত্তের হাতের নাগালে, এমনই অনুমান। প্রতিবেদনঃ সৈকত শী। ফাইল ছবি।
*ইলিশ মাছ নিয়ে মৎস্য বিজ্ঞানীদের দীর্ঘদিনের গবেষণা অবশেষে সফল হল। ইলিশ মাছ উৎপাদনের সঠিক সমীকরণ বের করতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা। অ্যাকোয়া কালচারের মাধ্যমে ইলিশ মাছের উৎপাদন শুরু শুধু সময়ের অপেক্ষা। ফাইল ছবি। 
*ইলিশ মাছ নিয়ে মৎস্য বিজ্ঞানীদের দীর্ঘদিনের গবেষণা অবশেষে সফল হল। ইলিশ মাছ উৎপাদনের সঠিক সমীকরণ বের করতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা। অ্যাকোয়া কালচারের মাধ্যমে ইলিশ মাছের উৎপাদন শুরু শুধু সময়ের অপেক্ষা। ফাইল ছবি।
*মাছে-ভাতে বাঙালির সবচেয়ে প্রিয় মাছ ইলিশ। ইলিশের নাম গন্ধ ও স্বাদের ভোজন রসিক বাঙালির দুর্বলতা নতুন করে বলার নয়। তবে এতদিন পর্যন্ত ইলিশ মাছের জন্য নদী ও সমুদ্রের মুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে হত। এবার সেই দিন শেষ। ফাইল ছবি। 
*মাছে-ভাতে বাঙালির সবচেয়ে প্রিয় মাছ ইলিশ। ইলিশের নাম গন্ধ ও স্বাদের ভোজন রসিক বাঙালির দুর্বলতা নতুন করে বলার নয়। তবে এতদিন পর্যন্ত ইলিশ মাছের জন্য নদী ও সমুদ্রের মুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে হত। এবার সেই দিন শেষ। ফাইল ছবি।
*এবার ইলিশের উৎপাদন হবে আবদ্ধ পুকুরে। গবেষণা চালিয়ে রীতিমতো সফল হলেন মৎস্য বিজ্ঞানীরা। কোলাঘাট ব্লকের জামিট্যা এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে ইলিশ মাছ চাষ শুরু করে সিফরি। আর তাতেই মিলেছে অভাবনীয় সাফল্য। ফাইল ছবি। 
*এবার ইলিশের উৎপাদন হবে আবদ্ধ পুকুরে। গবেষণা চালিয়ে রীতিমতো সফল হলেন মৎস্য বিজ্ঞানীরা। কোলাঘাট ব্লকের জামিট্যা এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে ইলিশ মাছ চাষ শুরু করে সিফরি। আর তাতেই মিলেছে অভাবনীয় সাফল্য। ফাইল ছবি।
*পুকুর ইলিশ মাছের খাদ্য হিসাবে জু প্লাংটন ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে প্রিয় মাছ ইলিশের জন্য ভোজন রসিক বাঙালিদের আর বর্ষাকালের অপেক্ষা করতে হবে না, যে কোনও ঋতুতে পুকুর থেকেই পাওয়া যাবে ইলিশ মাছ।ফাইল ছবি। 
*পুকুর ইলিশ মাছের খাদ্য হিসাবে জু প্লাংটন ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে প্রিয় মাছ ইলিশের জন্য ভোজন রসিক বাঙালিদের আর বর্ষাকালের অপেক্ষা করতে হবে না, যে কোনও ঋতুতে পুকুর থেকেই পাওয়া যাবে ইলিশ মাছ।ফাইল ছবি।
*পুকুরের আবদ্ধ জলে ইলিশ চাষ নিয়ে আইসিএআর-সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিসারিজ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ডিরেক্টর ডক্টর বসন্ত কুমার দাস জানান, পুকুরের জলে ইলিশ মাছ নিয়ে আমাদের গবেষণামূলক প্রকল্প চলছে। আর সেই প্রকল্প অনেকটাই সাফল্য লাভ করেছে। মাত্র ৩৬ মাসে একটি ইলিশের ওজন হয়েছে প্রায় ৭০০ গ্রাম। নদী থেকে ইলিশের বাচ্চা নিয়ে এসে পুকুরে প্রতিপালন করা হয়েছে। শুধু ইলিশ প্রতিপালন নয়। ইলিশের প্রজনন ঘটিয়ে ইলিশ উৎপাদনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার লক্ষ্য।" ফাইল ছবি। 
*পুকুরের আবদ্ধ জলে ইলিশ চাষ নিয়ে আইসিএআর-সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিসারিজ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ডিরেক্টর ডক্টর বসন্ত কুমার দাস জানান, পুকুরের জলে ইলিশ মাছ নিয়ে আমাদের গবেষণামূলক প্রকল্প চলছে। আর সেই প্রকল্প অনেকটাই সাফল্য লাভ করেছে। মাত্র ৩৬ মাসে একটি ইলিশের ওজন হয়েছে প্রায় ৭০০ গ্রাম। নদী থেকে ইলিশের বাচ্চা নিয়ে এসে পুকুরে প্রতিপালন করা হয়েছে। শুধু ইলিশ প্রতিপালন নয়। ইলিশের প্রজনন ঘটিয়ে ইলিশ উৎপাদনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার লক্ষ্য।” ফাইল ছবি।
*কেন্দ্রীয় মৎস্য গবেষণা সংস্থার দাবি, পুকুরের জলের ইলিশ মাছ চাষ ও মাছের প্রজনন ঘটানো অনেকটাই সফল। ইলিশ মাছ অত্যন্ত ধীরে ধীরে বড় হয়। ফলে সময় লাগে। সেই জায়গায় পুকুরের ইলিশ প্রায় তিন বছরের মধ্যেই ভাল বৃদ্ধি পেয়েছে। ফাইল ছবি। 
*কেন্দ্রীয় মৎস্য গবেষণা সংস্থার দাবি, পুকুরের জলের ইলিশ মাছ চাষ ও মাছের প্রজনন ঘটানো অনেকটাই সফল। ইলিশ মাছ অত্যন্ত ধীরে ধীরে বড় হয়। ফলে সময় লাগে। সেই জায়গায় পুকুরের ইলিশ প্রায় তিন বছরের মধ্যেই ভাল বৃদ্ধি পেয়েছে। ফাইল ছবি।
*এই সময় সমুদ্র এবং নদীতেও একটি ইলিশের ওজন এত গ্রাম হয় না। তাই ইলিশ নিয়ে গবেষণামূলক এই সফলতা একটি নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে নতুন রেকর্ড। দিন দিন নদী ও সমুদ্রে ইলিশের পরিমাণ কমছে। পুকুরের জলে ইলিশের চাষ ও প্রজননের মাধ্যমে ইলিশ উৎপাদনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আইসিএআর-এনএএসএফ প্রকল্পে সিফরি কর্তৃপক্ষ রাজ্যের তিন জায়গায় পুকুরে ইলিশ চাষ শুরু করেছে। আগামী দিনে বাঙালির প্রিয় মাছ ইলিশের জন্য শুধুমাত্র বর্ষাকালের অপেক্ষা করতে হবে না। ফাইল ছবি।
*এই সময় সমুদ্র এবং নদীতেও একটি ইলিশের ওজন এত গ্রাম হয় না। তাই ইলিশ নিয়ে গবেষণামূলক এই সফলতা একটি নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে নতুন রেকর্ড। দিন দিন নদী ও সমুদ্রে ইলিশের পরিমাণ কমছে। পুকুরের জলে ইলিশের চাষ ও প্রজননের মাধ্যমে ইলিশ উৎপাদনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আইসিএআর-এনএএসএফ প্রকল্পে সিফরি কর্তৃপক্ষ রাজ্যের তিন জায়গায় পুকুরে ইলিশ চাষ শুরু করেছে। আগামী দিনে বাঙালির প্রিয় মাছ ইলিশের জন্য শুধুমাত্র বর্ষাকালের অপেক্ষা করতে হবে না। ফাইল ছবি।

Fish: পমফ্রেট, ভোলা, লটে, ফিতে, কাগজার ছড়াছড়ি দিঘা মোহনায়…! রুপোলি ‘ইলিশ’ মিলবে কবে? বড় খবর দিলেন মৎস্যজীবীরা

দিঘা: শ্মশানের নিস্তব্ধতা কাটিয়ে, আবারও প্রাণচঞ্চলতা ফিরে পেল দিঘা মোহনা মৎস নিলাম কেন্দ্র। সমুদ্র সন্তানদের ছোঁয়ায় প্রাণ ফিরে পেল উপকূলবর্তী জনজীবন। সমুদ্রে পাড়ি দিয়েছে মৎস্যজীবীদের ট্রলার, নৌকো, লঞ্চ। শুরু হয়েছে দিঘা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে মাছের যোগান।

চলতি মরশুমে আবারও চঞ্চল হয়ে উঠেছে উপকূল। পূর্ব মেদিনীপুরের দিঘা, শঙ্করপুর, জলধা, শৌলা, পেটুয়া, জুনপুট, খেজুরি, সুতাহাটা, নন্দীগ্রাম-সহ জেলার বিস্তীর্ণ সমুদ্র উপকূলের জনজীবন সমুদ্র নির্ভর। মৎস্য শিকারের উপর জীবিকা নির্বাহ হয়ে থাকে লক্ষাধিক মানুষের।

১৫ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন, এই দুই মাস দুঃসহ জীবনযাপন করেন মৎস্যজীবীরা। নিষ্কর্মা দিন কাটে তাঁদের। সেই সমুদ্রসন্তানদের প্রাণের ছোঁয়ায় ফের উজ্জীবিত উপকূলের জনজীবন। ৬১ দিনের ব্যান পিরিয়ডে কার্যত স্থবির হয়ে পরেছিল দিঘা মোহনা। শুক্রবার রাত ১২ টার পর থেকে জাল ফেলা শুরু হয়েছে সাগরে। তারই সঙ্গে শনিবার থেকে খুলে গিয়েছে পূর্ব ভারতের বৃহত্তম দিঘা মোহনার সামুদ্রিক মৎস্য নিলাম কেন্দ্রও।

রবিবার থেকে সামুদ্রিক মাছের আনাগোনা শুরু হয়েছে মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে। সামুদ্রিক মাছের মরশুম শুরু মানেই মৎস্যজীবী থেকে সাধারণ মাছপ্রেমী বাঙালির নজর থাকে, মাছের রাজা ইলিশের দিকে। সমুদ্রের এই চকচকে রুপালি শস্য হাসি ফোটায় মৎস্যজীবীদের মুখে। তাই মরশুমের শুরুতে ইলিশ উঠে এল কি না সেই খবর সবাই জানতে চায়।

দিঘা মোহনা তীরে গিয়ে দেখা গেলে, কর্মব্যস্ত জীবন। মৎস্যজীবীদের হাঁকডাক। জল থেকে জাল তুলে মাছ বাছাইয়ে ব্যস্ত একদল লোক। আর একদল ব্যস্ত ক্রেট ও ঝুড়িতে মাছ তুলে তারপর কাঁধে চাপিয়ে আড়তে নিয়ে যাওয়ার জন্য। এদিকে তাজা মাছ পাথরের স্ল্যাবের ওপরে ঢেলে বিক্রি করছেন আড়ৎদার। পমফ্রেট, ভোলা, লটে, ফিতে, কাগজা (সামুদ্রিক মৌরালা)-র মতো সস্তা-দামি সমস্ত মূল্যের মাছ। চিংড়ি, কাঁকড়াও আছে। চলছে মাছের নিলাম। মাছের দাম ডাকাডাকিতে একে- অন্যকে ছাঁড়িয়ে যাচ্ছেন পাইকাররা।

মৎস নিলাম কেন্দ্র খুলে যেতে খুলে গেছে আশপাশের দোকানপাট। পর্যটকরাও আসতে শুরু করেছেন। জাগছে প্রাণ জাগছে জীবনের গান। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী কাঁথি সমুদ্রে উপকূলে অনুমদিত লঞ্চ- ট্রলারের সংখ্যা প্রায় ২ হাজার। তার মধ্যে প্রায় দেড় হাজার লঞ্চ- ট্রলার নিয়ে সমুদ্রে মৎস্য শিকারে গিয়েছেন মৎস্যজীবীরা। দিন পাঁচেকের মধ্যে ফের মোহনামুখী হবেন তাঁরা। তার পরই জমে উঠবে মাছ নিলাম কেন্দ্র। তার আগে অবশ্য এদিন মূলত ৮-১০ টি ভুটভুটির জালে জড়ানো কুচোকাচাদের নিয়েই শুরু হয় নিলাম কেন্দ্রের বিক্রিবাট্টা। ইলিশ নেই, ৪৫০- ৫০০ তে বিক্রি হয়েছে পমফ্রেট।

অন্যান্য মাছের কেনাবেচা হলেও ইলিশ সেভাবে ওঠেনি। আসলে ইলিশ মাছ ওঠার উপকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। কারণ মাত্রা অতিরিক্ত গরম বৃষ্টির দেখা নেই। দিঘা ফিশারমেন অ্যান্ড ফিশ ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস চেয়ারম্যান নবকুমার পয়ড়্যা বলেন, ‘বৃষ্টির উপযোগী আবহাওয়া তৈরি হয়েছে। বৃষ্টি নামলেই মাছ ভালই উঠবে জালে। ইলিশও মিলবে। বৃষ্টির অপেক্ষায় মৎস্যজীবী থেকে মৎস্য ব্যবসায়ীরা।’ মৎস্যজীবীরা আশা করছেন চলতি বছর দিঘায় ভালো পরিমান ইলিশ উঠবে। তবে মরশুমের শুরুটা ইলিশ দিয়ে হবে কিনা তা নিশ্চিতভাবে বলতে পারছে না মৎস্যজীবীরা।

সৈকত শী

Ilish: জালে উঠবে টন টন ইলিশ, মধ্যবিত্তের নাগালে আসবে দামও! সুখবর আসবে কয়েক ঘণ্টাতেই

*কথায় আছে মাছ ভাতে বাঙালি আর এই ভোজন রসিক বাঙালি রসনা তৃপ্তিতে ইলিশের জুড়ি মেলা ভার। বর্ষা মানেই ইলিশ আর ইলিশের বিভিন্ন পদ৷ আর মাত্র কয়েকটা দিনের অপেক্ষা, তারপরই ইলিশকে জাল বন্দি করতে মাঝ সমুদ্রে পাড়ি দেবেন মৎস্যজীবীরা। শেষ বেলার প্রস্তুতি সেরে নিচ্ছে মৎস্যজীবীরা। প্রতিবেদনঃ সুমন সাহা। সংগৃহীত ছবি। 
*কথায় আছে মাছ ভাতে বাঙালি আর এই ভোজন রসিক বাঙালি রসনা তৃপ্তিতে ইলিশের জুড়ি মেলা ভার। বর্ষা মানেই ইলিশ আর ইলিশের বিভিন্ন পদ৷ আর মাত্র কয়েকটা দিনের অপেক্ষা, তারপরই ইলিশকে জাল বন্দি করতে মাঝ সমুদ্রে পাড়ি দেবেন মৎস্যজীবীরা। শেষ বেলার প্রস্তুতি সেরে নিচ্ছে মৎস্যজীবীরা। প্রতিবেদনঃ সুমন সাহা। সংগৃহীত ছবি।
*মৎস্য দফতর সূত্রে খবর, ১৫ এপ্রিল থেকে ১৫ জুন এই দু'মাস মাছের প্রজননের জন্য গভীর সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি থাকে ৷ সরকারি নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর ১৫ জুন থেকে আবার মাঝ সমুদ্রে মাছ ধরতে যেতে পারবেন মৎস্যজীবীরা। সংগৃহীত ছবি। 
*মৎস্য দফতর সূত্রে খবর, ১৫ এপ্রিল থেকে ১৫ জুন এই দু’মাস মাছের প্রজননের জন্য গভীর সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি থাকে ৷ সরকারি নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর ১৫ জুন থেকে আবার মাঝ সমুদ্রে মাছ ধরতে যেতে পারবেন মৎস্যজীবীরা। সংগৃহীত ছবি।
*এ বছর আবহাওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী বোঝা যাচ্ছে এ বছর ভাল পরিমাণে ইলিশ হবে। ইলিশ হলে যেমন বাঙালির পাতে ইলিশের যোগান মিটবে তেমনই লাভের মুখ দেখবে মৎস্যজীবীরা। সংগৃহীত ছবি। 
*এ বছর আবহাওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী বোঝা যাচ্ছে এ বছর ভাল পরিমাণে ইলিশ হবে। ইলিশ হলে যেমন বাঙালির পাতে ইলিশের যোগান মিটবে তেমনই লাভের মুখ দেখবে মৎস্যজীবীরা। সংগৃহীত ছবি।
*আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী এ বছর বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে কিন্তু বাতাস যদি অনুকূলে হয় তাহলে প্রচুর পরিমাণে ইলিশ হবে। গভীর সমুদ্রে মৎস্যজীবীদের রক্ষা করতে সমস্ত ব্যবস্থা নিয়েছে প্রশাসন। প্রশাসনের তরফ থেকে বিপদ সংকেত যন্ত্র ও প্রতিটি ট্রলারে লাইভ জ্যাকেট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী এ বছর বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে কিন্তু বাতাস যদি অনুকূলে হয় তাহলে প্রচুর পরিমাণে ইলিশ হবে। গভীর সমুদ্রে মৎস্যজীবীদের রক্ষা করতে সমস্ত ব্যবস্থা নিয়েছে প্রশাসন। প্রশাসনের তরফ থেকে বিপদ সংকেত যন্ত্র ও প্রতিটি ট্রলারে লাইভ জ্যাকেট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*গভীর সমুদ্রে যদি কোন মৎস্যজীবী কোনরকম বিপদে পড়ে তাহলে বিপদ সংকেত যন্ত্রের মাধ্যমে সিগন্যাল দিয়ে গভীর সমুদ্রে সেই বিপদগ্রস্ত ট্রলারের অবস্থান জানা যাবে এবং দ্রুততার সঙ্গে সাহায্য পৌঁছে যাবে। আগের থেকে আধুনিক পদ্ধতিতে আগেভাগেই আগাম বিপদের সংকেত জানিয়ে দিচ্ছে মৎস্য দফতরের ফলে অনেকটাই সুবিধা হয়েছে মৎস্যজীবীদের। সংগৃহীত ছবি। 
*গভীর সমুদ্রে যদি কোন মৎস্যজীবী কোনরকম বিপদে পড়ে তাহলে বিপদ সংকেত যন্ত্রের মাধ্যমে সিগন্যাল দিয়ে গভীর সমুদ্রে সেই বিপদগ্রস্ত ট্রলারের অবস্থান জানা যাবে এবং দ্রুততার সঙ্গে সাহায্য পৌঁছে যাবে। আগের থেকে আধুনিক পদ্ধতিতে আগেভাগেই আগাম বিপদের সংকেত জানিয়ে দিচ্ছে মৎস্য দফতরের ফলে অনেকটাই সুবিধা হয়েছে মৎস্যজীবীদের। সংগৃহীত ছবি।
*ইতিমধ্যেই মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যাওয়ার জন্য অনুমতি দেওয়ার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। সরকারি নিষেধাজ্ঞা মেনেই মৎস্যজীবীরা গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাবে। সংগৃহীত ছবি। 
*ইতিমধ্যেই মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যাওয়ার জন্য অনুমতি দেওয়ার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। সরকারি নিষেধাজ্ঞা মেনেই মৎস্যজীবীরা গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাবে। সংগৃহীত ছবি।
*ইলিশ ধরার জালের ফাঁস ৯০ মিলিমিটার হতে হবে। ২৩ সেন্টিমিটারের ছোট মাছ ধরা যাবে না। গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া মৎস্যজীবীদের পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট, লক বুক, জিপিআরএস ডিভাইস নিয়ে যাওয়া বাধ্যতামূলক। ১৪ তারিখের আগে কোনও মৎস্যজীবী গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে বেরোচ্ছে তা খতিয়ে দেখতে মৎস্য দফতরের পক্ষ থেকে বিভিন্ন বন্দরগুলোতে নজরদারি চালানো হচ্ছে । সংগৃহীত ছবি।
*ইলিশ ধরার জালের ফাঁস ৯০ মিলিমিটার হতে হবে। ২৩ সেন্টিমিটারের ছোট মাছ ধরা যাবে না। গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া মৎস্যজীবীদের পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট, লক বুক, জিপিআরএস ডিভাইস নিয়ে যাওয়া বাধ্যতামূলক। ১৪ তারিখের আগে কোনও মৎস্যজীবী গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে বেরোচ্ছে তা খতিয়ে দেখতে মৎস্য দফতরের পক্ষ থেকে বিভিন্ন বন্দরগুলোতে নজরদারি চালানো হচ্ছে । সংগৃহীত ছবি।

ভূরি ভূরি ইলিশ উঠবে জালে! ‘এইখানে’ গেলেই…! বিরাট সুখবর দিয়ে দিলেন মৎস্যজীবীরা

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা তারপর মৎস্যজীবীরা গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাবেন। কিন্তু জানেন কি, এই মৎস্যজীবীরা কূল কিনারাহীন সমুদ্রের মাঝে কোথায় যায়। তাঁরা যান বড় ও ছোট খাঁড়িতে। সমুদ্রের মাঝে একটি অগভীর অংশ রয়েছে যা নালার মত। মাছ এসে জড়ো হয় সেখানে। ফলে এই অংশে জাল ফেললে মাছ পাওয়া যায় ভালই। আর সেখানেই কি রুপোলি ইলিশের খনি?

এই চ্যানেলের মত অংশটির বেশিরভাগই রয়েছে বাংলাদেশে। ফলে সেখানে মাছ বেশি পাওয়া যায়। ভারতেও রয়েছে ওই চ্যানেলের কিছুটা অংশ। ভারতীয় জেলেরা সেখান থেকে মাছ ধরেন। ২ মাস সমুদ্রে মৎস্যজীবীরা যায়নি একেবারেই। ফলে ছোট ও বড় খাঁড়িতে প্রচুর মাছ জমেছে বলে মত মৎস্যজীবীদের।

আরও পড়ুন: জ্বলছে-পুড়ছে দক্ষিণবঙ্গ…! ৭ জেলায় চরম ‘হিটওয়েভ’ কন্ডিশন! মুক্তির ‘বৃষ্টি’ কবে? বর্ষা নিয়ে খাস আপডেট দিয়ে দিল IMD

এবছর আবার আবহাওয়া অনুকূলে রয়েছে। মাছ ধরতে যাওয়ার পরই বর্ষাকাল নেমে যাবে। এখনও পর্যন্ত তেমনই খবর দিচ্ছে আবহাওয়া দফতর। ফলে মৎস্যজীবীদের মধ্যে আশার আলো দেখা দিয়েছে। এবছর জালে পড়বে বেশি মাছ এমনই মত তাদের। কপাল ভাল থাকলে ইলিশও পড়বে বিপুল পরিমাণে সেই আশাতেই এখন সাগরে পাড়ি দেবেন মৎস্যজীবীরা। এখন দেখার কি হয় এবারের মরশুমে।

নবাব মল্লিক

Digha-Hilsa: দিঘায় বড় খবর! উপচে পড়বে ইলিশ! একেবারে জলের দামে মিলবে রুপোলি শস্য

পরপর দু'বছর সেভাবে ইলিশ দেখা যায়নি দিঘা সমুদ্রে। তবে চলতি বছর ইলিশ নিয়ে আশাবাদী মৎস্যজীবীরা। ভোজন রসিক বাঙালিদের যদি জিজ্ঞেস করা হয় তার সবচেয়ে প্রিয় মাছ কি? তাহলে উত্তর আসবে ইলিশ!
পরপর দু’বছর সেভাবে ইলিশ দেখা যায়নি দিঘা সমুদ্রে। তবে চলতি বছর ইলিশ নিয়ে আশাবাদী মৎস্যজীবীরা। ভোজন রসিক বাঙালিদের যদি জিজ্ঞেস করা হয় তার সবচেয়ে প্রিয় মাছ কি? তাহলে উত্তর আসবে ইলিশ!
ইলিশ মাছ বাঙালিদের মনে আলাদা নস্টালজিয়া তৈরি করে। ইলিশ মাছের পদ সহকারে মধ্যাহ্নভোজ রসনা তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলায়। প্রতি মাছ ধরার মরশুমে ইলিশের খোঁজে পাড়ি দেয় পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রায় ২ হাজার মাছ ধরার ট্রলার, লঞ্চ ও যন্ত্র চালিত নৌকো।
ইলিশ মাছ বাঙালিদের মনে আলাদা নস্টালজিয়া তৈরি করে। ইলিশ মাছের পদ সহকারে মধ্যাহ্নভোজ রসনা তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলায়। প্রতি মাছ ধরার মরশুমে ইলিশের খোঁজে পাড়ি দেয় পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রায় ২ হাজার মাছ ধরার ট্রলার, লঞ্চ ও যন্ত্র চালিত নৌকো।
১৪ জুন ব্যান পিরিয়ড কাটিয়ে ইলিশের খোঁজে সমুদ্র পাড়ি দেবে, মাছ ধরার ট্রলার লঞ্চ সহ নৌকো। সমুদ্রে পারিয়ে দেওয়ার আগে চলতি মরশুমে ইলিশ ভাল মিলবে বলে আশাবাদী মৎস্যজীবীরা।
১৪ জুন ব্যান পিরিয়ড কাটিয়ে ইলিশের খোঁজে সমুদ্র পাড়ি দেবে, মাছ ধরার ট্রলার লঞ্চ সহ নৌকো। সমুদ্রে পারিয়ে দেওয়ার আগে চলতি মরশুমে ইলিশ ভাল মিলবে বলে আশাবাদী মৎস্যজীবীরা।
ভাল ইলিশ মাছের জন্য সারা বছর এই মরশুমের জন্য অপেক্ষা করে থাকে মৎস্যজীবী, ট্রলার লঞ্চ ভুটভুটির মালিক মৎস্য ব্যবসায়ী ও ইলিশ প্রেমী বাঙালি। দূষণ ও জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে প্রতি মরশুমে ইলিশের যোগান কমছে। বিগত কয়েক বছর সেভাবে ইলিশের দেখা মেলেনি।
ভাল ইলিশ মাছের জন্য সারা বছর এই মরশুমের জন্য অপেক্ষা করে থাকে মৎস্যজীবী, ট্রলার লঞ্চ ভুটভুটির মালিক মৎস্য ব্যবসায়ী ও ইলিশ প্রেমী বাঙালি। দূষণ ও জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে প্রতি মরশুমে ইলিশের যোগান কমছে। বিগত কয়েক বছর সেভাবে ইলিশের দেখা মেলেনি।
আর শেষ দু'বছর যেন দিঘা সমুদ্রে ইলিশের খরা গিয়েছে। প্রতিবছর মাছ ধরার মরশুমে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রায় ২০০০ লঞ্চ ট্রলার সমুদ্র যাত্রা করে। বছরের এই সময়টার জন্য মৎস্যজীবীর পরিবার ও ট্রলার মালিকেরা আশায় বুক বাঁধে। চলতি বছর মাছ ধরা মরশুমে শুরু হওয়ার ঠিক আগেই এই মরশুমে ভাল ইলিশের দেখা মিলবে বলে জানাল মৎস্যজীবীরা।
আর শেষ দু’বছর যেন দিঘা সমুদ্রে ইলিশের খরা গিয়েছে। প্রতিবছর মাছ ধরার মরশুমে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রায় ২০০০ লঞ্চ ট্রলার সমুদ্র যাত্রা করে। বছরের এই সময়টার জন্য মৎস্যজীবীর পরিবার ও ট্রলার মালিকেরা আশায় বুক বাঁধে। চলতি বছর মাছ ধরা মরশুমে শুরু হওয়ার ঠিক আগেই এই মরশুমে ভাল ইলিশের দেখা মিলবে বলে জানাল মৎস্যজীবীরা।
চলতি মরশুমে প্রথম এশিয়ার সবচেয়ে বড় সামুদ্রিক মাছ নিলাম কেন্দ্র দিঘায় ঝাঁক ঝাঁক সমুদ্রের রূপালী ফসল ইলিশ মাছ দেখা মিলবে বলে জানিয়েছেন মৎস্যজীবী থেকে মৎস্যজীবী সংগঠনের সদস্যরা
চলতি মরশুমে প্রথম এশিয়ার সবচেয়ে বড় সামুদ্রিক মাছ নিলাম কেন্দ্র দিঘায় ঝাঁক ঝাঁক সমুদ্রের রূপালী ফসল ইলিশ মাছ দেখা মিলবে বলে জানিয়েছেন মৎস্যজীবী থেকে মৎস্যজীবী সংগঠনের সদস্যরা
দিঘা মোহনা মৎস্যজীবী এবং মৎস্য বিক্রেতাদের সংগঠনের সহ-সভাপতি নবকুমার পয়ড়্যা জানান, ''শেষ দু'বছর দিঘায় সেভাবে ইলিশের দেখা পাওয়া যায়নি। চলতি বছর ১৪ জুন থেকে শুরু হবে মাছ ধরার মরশুম।
দিঘা মোহনা মৎস্যজীবী এবং মৎস্য বিক্রেতাদের সংগঠনের সহ-সভাপতি নবকুমার পয়ড়্যা জানান, ”শেষ দু’বছর দিঘায় সেভাবে ইলিশের দেখা পাওয়া যায়নি। চলতি বছর ১৪ জুন থেকে শুরু হবে মাছ ধরার মরশুম।
কারণ পরপর দুই বছর ইলিশের খরা গেলে তার পরের বছর ভাল পরিমাণ ইলিশ উঠে আসে। এছাড়াও এবছর ব্যান পিরিয়ডে মাছ প্রজননের সময় কড়া নজরদারি চলেছে।‌ ফলে ইলিশ উঠে আসতে বাধা নেই। আশা করা যায় এবার দিঘায় ইলিশ উঠবে রেকর্ড পরিমাণ।"
কারণ পরপর দুই বছর ইলিশের খরা গেলে তার পরের বছর ভাল পরিমাণ ইলিশ উঠে আসে। এছাড়াও এবছর ব্যান পিরিয়ডে মাছ প্রজননের সময় কড়া নজরদারি চলেছে।‌ ফলে ইলিশ উঠে আসতে বাধা নেই। আশা করা যায় এবার দিঘায় ইলিশ উঠবে রেকর্ড পরিমাণ।”
প্রসঙ্গত এবছর জামাষষ্ঠীর আগে প্রচুর ইলিশ ওঠে! সেই সব ইলিশের দাম সাইজ অনুযায়ী ছিল। যেমন এক কিলো ইলিশের দাম হাজার টাকা! এবার এই দাম আরও কমবে বলেই আশা করা যায়!
প্রসঙ্গত এবছর জামাষষ্ঠীর আগে প্রচুর ইলিশ ওঠে! সেই সব ইলিশের দাম সাইজ অনুযায়ী ছিল। যেমন এক কিলো ইলিশের দাম হাজার টাকা! এবার এই দাম আরও কমবে বলেই আশা করা যায়!
চলতি বছর সমুদ্রের ট্রলার পাড়ি দেওয়ার আগেই অনেকটাই আশাবাদী মৎস্যজীবী থেকে ট্রলার মালিকগণ। চলতি বছর রেকর্ড পরিমাণ ইলিশ উঠে আসবে এমনকি তাদের বিগত বছরগুলিতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেকটাই ভরপুর করা যাবে বলে মনে করছেন ট্রলার মালিক থেকে মৎসজীবীরা।  (তথ্য:  সৈকত শী)
চলতি বছর সমুদ্রের ট্রলার পাড়ি দেওয়ার আগেই অনেকটাই আশাবাদী মৎস্যজীবী থেকে ট্রলার মালিকগণ। চলতি বছর রেকর্ড পরিমাণ ইলিশ উঠে আসবে এমনকি তাদের বিগত বছরগুলিতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেকটাই ভরপুর করা যাবে বলে মনে করছেন ট্রলার মালিক থেকে মৎসজীবীরা।  (তথ্য:  সৈকত শী)

Hilsa in Blood Sugar: ডায়াবেটিসে কি ইলিশ খাওয়া যায়? কীভাবে,কতটা ইলিশ খেলে বাড়বে না ব্লাড সুগার? জানুন ক্ষতি এড়াতে

বাঙালির কাছে বর্ষা মানেই ইলিশ মাছের স্বাদ৷ স্বাদে গন্ধে সেরা এই মাছের কাছে ডাঁহা ফেল অন্য মাছ৷ ভাজা, ভাপা, ঝাল, ঝোল, ঘণ্ট-কত স্বাদে ও রূপে যে ইলিশ খাওয়া যায়, তার কোও শেষ নেই৷
বাঙালির কাছে বর্ষা মানেই ইলিশ মাছের স্বাদ৷ স্বাদে গন্ধে সেরা এই মাছের কাছে ডাঁহা ফেল অন্য মাছ৷ ভাজা, ভাপা, ঝাল, ঝোল, ঘণ্ট-কত স্বাদে ও রূপে যে ইলিশ খাওয়া যায়, তার কোও শেষ নেই৷

 

শুধু স্বাদ নয়৷ আমরা অনেকেই জানি না পরিমিত পরিমাণে খেলে ইলিশ স্বাস্থ্যের জন্যও খুব উপকারী৷ কিন্তু ব্লাড সুগারে কি এই মাছ খাওয়া যায়? নাকি ইলিশ খেলে বেড়ে যাবে ডায়াবেটিসের সমস্যা-এই দ্বন্দ্ব থেকেই যায়৷
শুধু স্বাদ নয়৷ আমরা অনেকেই জানি না পরিমিত পরিমাণে খেলে ইলিশ স্বাস্থ্যের জন্যও খুব উপকারী৷ কিন্তু ব্লাড সুগারে কি এই মাছ খাওয়া যায়? নাকি ইলিশ খেলে বেড়ে যাবে ডায়াবেটিসের সমস্যা-এই দ্বন্দ্ব থেকেই যায়৷

 

ডায়াবেটিকরা ইলিশ খেতে পারবেন কিনা, খেলেও কতটা খাবেন, সে বিষয়ে সব সংশয় দূর করেছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷
ডায়াবেটিকরা ইলিশ খেতে পারবেন কিনা, খেলেও কতটা খাবেন, সে বিষয়ে সব সংশয় দূর করেছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷

 

ইলিশে প্রচুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেলস আছে৷ ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড খুবই উপকারী৷ ইনফ্লেম্যাশন, হৃদরোগের আশঙ্কা, রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয় ইলিশের উপকারিতা৷
ইলিশে প্রচুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেলস আছে৷ ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড খুবই উপকারী৷ ইনফ্লেম্যাশন, হৃদরোগের আশঙ্কা, রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয় ইলিশের উপকারিতা৷

 

ব্লাড সুগারে ব্যালান্সড ডায়েটের অংশ হতেই পারে ইলিশ মাছ৷ তবে বেশি তেলমশলা দিয়ে খাবেন না৷ অল্প তেলের ঝোল, কম মশলায় ভাপা ইলিশ খেতে পারেন৷
ব্লাড সুগারে ব্যালান্সড ডায়েটের অংশ হতেই পারে ইলিশ মাছ৷ তবে বেশি তেলমশলা দিয়ে খাবেন না৷ অল্প তেলের ঝোল, কম মশলায় ভাপা ইলিশ খেতে পারেন৷

 

পরিমিত পরিমাণে ইলিশ খান ডায়াবেটিসে৷ সঙ্গে ভিটামিন ও মিনারেলস আছে, এমন খাবার খেতে ভুলবেন না৷ ভাজা ইলিশ না খাওয়াই ভাল মধুমেহ রোগীদের৷
পরিমিত পরিমাণে ইলিশ খান ডায়াবেটিসে৷ সঙ্গে ভিটামিন ও মিনারেলস আছে, এমন খাবার খেতে ভুলবেন না৷ ভাজা ইলিশ না খাওয়াই ভাল মধুমেহ রোগীদের৷

 

ইলিশের প্রোটিন পেট ভর্তি রাখে দীর্ঘ ক্ষণ৷ ফলে ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে৷ প্রোটিন টিস্যুর সুস্থতা বজায় রাখে৷
ইলিশের প্রোটিন পেট ভর্তি রাখে দীর্ঘ ক্ষণ৷ ফলে ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে৷ প্রোটিন টিস্যুর সুস্থতা বজায় রাখে৷

 

ইলিশের ভিটামিন ও মিনারেলস শরীরের বিভিন্ন বিষয়ের জন্য কার্যকর৷ এই মাছের অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাশন বৈশিষ্ট্য ডায়াবেটিকদের সুস্থ রাখে৷
ইলিশের ভিটামিন ও মিনারেলস শরীরের বিভিন্ন বিষয়ের জন্য কার্যকর৷ এই মাছের অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাশন বৈশিষ্ট্য ডায়াবেটিকদের সুস্থ রাখে৷

 

ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ডায়াবেটিকরা অবশ্যই ইলিশমাছ খেতে পারেন৷ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ডায়াবেটিকরা অবশ্যই ইলিশমাছ খেতে পারেন৷ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷

Hilsa-Ilish Price: জামাইষষ্ঠীর বাজারে ইলিশের মেলা! কতদিন মিলবে সুস্বাদু এই মাছ? কত দামে বিক্রি হচ্ছে?

*জামাইষষ্ঠীতে ইলিশ দিয়ে জামাইকে আপ্যায়ন করতে গিয়ে ভিরমি খাওয়ার জোগাড় শাশুড়িদের। ইলিশের সর্বোচ্চ দাম উঠল ২০০০ টাকা প্রতি কেজি।
*জামাইষষ্ঠীতে ইলিশ দিয়ে জামাইকে আপ্যায়ন করতে গিয়ে ভিরমি খাওয়ার জোগাড় শাশুড়িদের। ইলিশের সর্বোচ্চ দাম উঠল ২০০০ টাকা প্রতি কেজি।
*ইলিশকে বলা হয় মাছের রাজা। বুধবার সকাল থেকেই ইলিশের দাম ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী।
*ইলিশকে বলা হয় মাছের রাজা। বুধবার সকাল থেকেই ইলিশের দাম ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী
*ছোট ইলিশের দাম ঠেকেছে ১১০০ টাকা। ৬৫০-৭০০ গ্রামের ইলিশের ক্ষেত্রে এই দাম থাকছে।
*ছোট ইলিশের দাম ঠেকেছে ১১০০ টাকা। ৬৫০-৭০০ গ্রামের ইলিশের ক্ষেত্রে এই দাম থাকছে।
*৮০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি পর্যন্ত ইলিশের দাম থাকছে ১৪০০ টাকা প্রতি কেজি। ১ কেজি ওজনের বেশি ইলিশের দাম পড়ছে ১৯০০ টাকা প্রতি কেজি।
*৮০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি পর্যন্ত ইলিশের দাম থাকছে ১৪০০ টাকা প্রতি কেজি। ১ কেজি ওজনের বেশি ইলিশের দাম পড়ছে ১৯০০ টাকা প্রতি কেজি।
*বড় ইলিশ কিনতে গেলেই দাম পড়ছে ২০০০ টাকা প্রতি কেজি। ফলে দাম শুনেই ভিরমি খাওয়ার জোগার শাশুড়িদের।
*বড় ইলিশ কিনতে গেলেই দাম পড়ছে ২০০০ টাকা প্রতি কেজি। ফলে দাম শুনেই ভিরমি খাওয়ার জোগার শাশুড়িদের।
*হিমঘরের ইলিশ ও দেশের বাইরে থেকে আমদানি করা ইলিশের জন্যই দাম এতটা বেড়েছে বলে মত মৎস্যজীবীদের। দু-একদিনের মধ্যেই ইলিশের দাম কমবে বলে মনে করছেন অনেকেই।
*হিমঘরের ইলিশ ও দেশের বাইরে থেকে আমদানি করা ইলিশের জন্যই দাম এতটা বেড়েছে বলে মত মৎস্যজীবীদের। দু-একদিনের মধ্যেই ইলিশের দাম কমবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Jamai Sasthi 2024: জামাইষষ্ঠীতে মন খারাপ জামাইদের! পাতে পরবে না টাটকা ইলিশ

জামাইষষ্ঠীতে অমিল টাটাকা ইলিশ। জামাইয়ের পাতে পড়বে স্টোরের ইলিশ। ভারত এবং বাংলাদেশে এখন ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা। তাই জামাইষষ্ঠীতে ভরসা স্টোরে রাখা মায়ানমারের ইলিশ।

Jamai Sasthi 2024: ইলিশ নাকি পমফ্রেট! এবারে জামাইদের হট ফেভারিট কোন আইটেম? রইল মার্কেট তথ্য

রাত পোহালেই জামাইষষ্ঠী। জামাই বরণের আপ্যায়নে যাতে কোনও রকমের খামতি না থাকে, তার জন্য দুদিন আগে থেকেই শুরু হয়েছে প্রস্তুতি। তবে জামাইকে পাত সাজিয়ে খেতে দেওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা চাপে পড়তে হচ্ছে শ্বশুরদের। কিন্তু এসবের মধ্যেই রয়েছে সুখবর। কারণ জামাইষষ্ঠীর মেনুতে নিশ্চিন্তে রাখতে পারেন ইলিশ অথবা পমফ্রেট। (নয়ন ঘোষ)
রাত পোহালেই জামাইষষ্ঠী। জামাই বরণের আপ্যায়নে যাতে কোনও রকমের খামতি না থাকে, তার জন্য দুদিন আগে থেকেই শুরু হয়েছে প্রস্তুতি। তবে জামাইকে পাত সাজিয়ে খেতে দেওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা চাপে পড়তে হচ্ছে শ্বশুরদের। কিন্তু এসবের মধ্যেই রয়েছে সুখবর। কারণ জামাইষষ্ঠীর মেনুতে নিশ্চিন্তে রাখতে পারেন ইলিশ অথবা পমফ্রেট। (নয়ন ঘোষ)
জামাইষষ্ঠীতে ইলিশ, পমফ্রেট, ভেটকি, পাবদার মত মাছগুলির চাহিদা থাকে বেশি। দাম থাকে অনেকটা। ফলে অনেকেই ইচ্ছা থাকলেও পিছিয়ে যান। কিন্তু এবছর সেই পরিস্থিতি অনেক নিয়ন্ত্রণে, এমনটাই বলছেন বিক্রেতারা। কারণ বাজারে ইলিশ, ভেটকি বা পমফ্রেটের মত মাছগুলির দাম এখনও রয়েছে সাধারণের নাগালের মধ্যেই। ফলে জামাইবরণের অনুষ্ঠানের মেনুতে এইসব মাছের পদ রাখতেই পারেন।
জামাইষষ্ঠীতে ইলিশ, পমফ্রেট, ভেটকি, পাবদার মত মাছগুলির চাহিদা থাকে বেশি। দাম থাকে অনেকটা। ফলে অনেকেই ইচ্ছা থাকলেও পিছিয়ে যান। কিন্তু এবছর সেই পরিস্থিতি অনেক নিয়ন্ত্রণে, এমনটাই বলছেন বিক্রেতারা। কারণ বাজারে ইলিশ, ভেটকি বা পমফ্রেটের মত মাছগুলির দাম এখনও রয়েছে সাধারণের নাগালের মধ্যেই। ফলে জামাইবরণের অনুষ্ঠানের মেনুতে এইসব মাছের পদ রাখতেই পারেন।
জেলার বাজারে যে সমস্ত ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে তার দাম রয়েছে ৮০০ থেকে ১২০০ টাকার মধ্যে। এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১২০০ টাকায়। আবার ৫০০ থেকে ৬০০ গ্রামের ইলিশ মাছ পাওয়া যাচ্ছে ৮০০ টাকা কেজি দরে। আর আরও ছোট যে সমস্ত ইলিশ বাজারে রয়েছে, সেগুলি ৬০০ থেকে ৭০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে। অন্যদিকে পমফ্রেট, ভেটকির চাহিদাও রয়েছে বাজারে। ভাল মানের পমফ্রেট এবং ভেটকি মাছও ৬০০ থেকে ৭০০ টাকার মধ্যেই পাওয়া যাচ্ছে।
জেলার বাজারে যে সমস্ত ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে তার দাম রয়েছে ৮০০ থেকে ১২০০ টাকার মধ্যে। এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১২০০ টাকায়। আবার ৫০০ থেকে ৬০০ গ্রামের ইলিশ মাছ পাওয়া যাচ্ছে ৮০০ টাকা কেজি দরে। আর আরও ছোট যে সমস্ত ইলিশ বাজারে রয়েছে, সেগুলি ৬০০ থেকে ৭০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে। অন্যদিকে পমফ্রেট, ভেটকির চাহিদাও রয়েছে বাজারে। ভাল মানের পমফ্রেট এবং ভেটকি মাছও ৬০০ থেকে ৭০০ টাকার মধ্যেই পাওয়া যাচ্ছে।
জামাইষষ্ঠীর আগে যখন ফলের বাগান বাজারে আগুন, তখন মাছের বাজার বেশ খানিকটা স্বস্তি দিচ্ছে। যদিও এখনও পর্যন্ত টাটকা ইলিশ সেই অর্থে বাজারে আসেনি। স্টোরের মাছ বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা বলছেন, জামাই ষষ্ঠীর দিনেও মাছের দাম খুব বেশি এদিক ওদিক হবে না।জামাইষষ্ঠীর আগে যখন ফলের বাগান বাজারে আগুন, তখন মাছের বাজার বেশ খানিকটা স্বস্তি দিচ্ছে। যদিও এখনও পর্যন্ত টাটকা ইলিশ সেই অর্থে বাজারে আসেনি। স্টোরের মাছ বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা বলছেন, জামাই ষষ্ঠীর দিনেও মাছের দাম খুব বেশি এদিক ওদিক হবে না।
জামাইষষ্ঠীর আগে যখন ফলের বাগান বাজারে আগুন, তখন মাছের বাজার বেশ খানিকটা স্বস্তি দিচ্ছে। যদিও এখনও পর্যন্ত টাটকা ইলিশ সেই অর্থে বাজারে আসেনি। স্টোরের মাছ বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা বলছেন, জামাই ষষ্ঠীর দিনেও মাছের দাম খুব বেশি এদিক ওদিক হবে না।
ইলিশ, পমফ্রেট বা অন্যান্য মাছের দামও প্রায় একই থাকবে। আবার বাজারে ইলিশের যোগান বাড়লে দাম আরও কিছুটা কমতেও পারে। স্বাভাবিকভাবেই জামাইষষ্ঠীর আগে যখন আম, লিচু কিনতে গিয়ে পকেটে চাপ পড়ছে তখন কিছুটা স্বস্তি দিচ্ছে মাছের বাজার।
ইলিশ, পমফ্রেট বা অন্যান্য মাছের দামও প্রায় একই থাকবে। আবার বাজারে ইলিশের যোগান বাড়লে দাম আরও কিছুটা কমতেও পারে। স্বাভাবিকভাবেই জামাইষষ্ঠীর আগে যখন আম, লিচু কিনতে গিয়ে পকেটে চাপ পড়ছে তখন কিছুটা স্বস্তি দিচ্ছে মাছের বাজার।

Hilsa: জামাষষ্ঠীতে জামাইয়ের পাতে থাকবে ইলিশ? চিন্তায় শাশুড়ি মায়েরা

কথায় বলে, মাছে ভাতে বাঙালি। মাছ ছাড়া বাঙালির মুখে ভাত রোচে না! আর মাছ যদি হয় ইলিশ, তবে তো কথাই নেই! বাঙ্গালির কাছে শ্রেষ্ঠ মাছ ইলিশ। সেই ইলিশের জন্য বছরভর অপেক্ষায় থাকেন খাদ্যপ্রিয় বাঙালি। তবে এ’বছর প্রকৃতির খামখেয়ালি নিয়ে চিন্তায় সকলেই। বর্ষার দেখা নেই সেভাবে। বাড়ছে গরম। এই পরিস্থিতিতে কি মিলবে ইলিশ? সামনেই জামাইষষ্ঠী। এদিন কি জামাইদের পাতে পড়বে ইলিশ? চিন্তায় শ্বশুর- শাশুড়ি থেকে মাছ বিক্রেতারা।