দক্ষিণ দিনাজপুর, লাইফস্টাইল Eye Vision Improvement Tips: দৃষ্টিশক্তি হবে শিকারি হায়নার মতো, জীবনেও চশমার প্রয়োজন হবে না, এই বীজে লুকিয়ে শরীরের রক্ষকবচ, ক্যালসিয়ামের ঘাটতিও মিটবে Gallery June 24, 2024 Bangla Digital Desk ভিটামিন এ প্রচুর পরিমাণে রয়েছে এই বীজে। তাই দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখতে এই ফলের বীজ উপকারী।সুস্মিতা গোস্বামী এই ফলের বীজে উচ্চমানের প্রোটিন রয়েছে। এতেও চোখের দৃষ্টিশক্তি প্রোখর করে৷ এখন অনেক ছোটদেরই চশমার প্রয়োজন হয়৷ কিন্তু এই ফলের বীজে সেই ঘাটতি মিটবে৷ কাঁঠালের বীজ ফাইবার সমৃদ্ধ যা হজম, বিপাক এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি এটি ত্বক ও চুলকেও সুস্থ করে তোলে।সুস্মিতা গোস্বামী স্বাস্থ্যকর হাড়ের জন্য ক্যালসিয়াম ছাড়াও প্রয়োজন ম্যাগনেসিয়ামের। কাঁঠালের বীজে প্রচুর পরিমাণে থাকে ম্যাগনেসিয়াম। যা ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে এবং হাড় মজবুত করে।সুস্মিতা গোস্বামী কাঁঠালের বীজ আয়রন সমৃদ্ধ। রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধিতে তা সাহায্য করে। অ্যানিমিয়ার সমস্যায় যাঁরা ভুগছেন তাঁদের জন্য এই বীজ দারুণ কাজের।সুস্মিতা গোস্বামী যদি প্রায়শই ক্ষুধার্ত বোধ করে অনেকে সেক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর বিকল্প কিছু কাঁঠালের বীজ। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে যা পেট দীর্ঘক্ষণ ভরা অনুভব করে।সুস্মিতা গোস্বামী
উত্তর ২৪ পরগণা, লাইফস্টাইল Health Tips: কাঁঠাল খেয়ে অনেকেই খান, কিন্তু ভুলেও এই ৪ খাবার কখনওই নয়! হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি Gallery June 12, 2024 Bangla Digital Desk *বাঙালির বার মাসে তের পার্বনের অন্যতম জামাইষষ্ঠী। এ সময় আম, কাঁঠাল-সহ নানা পদের ব্যবস্থা থাকে। তবে কাঁঠাল খাওয়ার পর এই খাবারগুলি খেলে হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। *স্বাদে মিষ্টি কাঁঠালে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, আয়রন, পটাশিয়াম থাকায় স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। তবে এমন কিছু খাবার রয়েছে যা কাঁঠাল খেয়ে ভুলেও খাওয়া ঠিক নয়। এতে পেটে নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। শুধু তাই নয়, হজমেরও সমস্যা দেখা দেয়। *কাঁঠাল খাওয়ার পর কখনওই ঢেঁড়স খাওয়া ঠিক নয়। কাঁঠালের মধ্যে থাকা অক্সালেট ঢেঁড়সের সঙ্গে মিশে ফুসকুড়ি, ত্বক জ্বালাপোড়া হতে পারে। *কাঁঠাল খাওয়ার পর অনেকেই পান খান। তবে তার ফলে হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। কাঁঠালের মধ্যে থাকা অক্সালেট পানের সঙ্গে মিশে পেটে নানা ধরনের সমস্যা করতে পারে। *কাঁঠালের সঙ্গে পেঁপে খাওয়া ঠিক নয়। কারণ পেঁপেতে থাকা ক্যালসিয়াম আর কাঁঠালে থাকা অক্সালেট পেটে গিয়ে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি করতে পারে। *কাঁঠাল খাওয়ার পর দুধ খাওয়া ঠিক নয়। এতে বমি হতে পারে। অ্যাসিডিটির সমস্যা হতে পারে, হজমের সমস্যাও হতে পারে।
পাঁচমিশালি, লাইফস্টাইল Jackfruit: কাঁঠাল কোন দেশের ‘জাতীয় ফল’ বলুন তো…? সঠিক ‘উত্তর’ শুনলে চমকে যাবেন, নিশ্চিত! Gallery June 1, 2024 Bangla Digital Desk ভারতে জন্মানো ফল শুধু নয় ভারতীয়দের মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় ফল বা সবজি (কাঁচা অবস্থায় এঁচোড়) কাঁঠাল। অথচ এই ফল কোন দেশের জাতীয় ফল তা জানলে অবাক হবেন। এটি ভারতেরই একটি প্রতিবেশী দেশের জাতীয় ফল। নাম শুনলে আপনিও অবাক হবেন নিশ্চিত। আজ এই প্রতিবেদনে জেনে নিন কাঁঠাল সম্পর্কিত আরও কিছু মজাদার তথ্য। কাঁঠাল সাধারণত সবজি হিসেবে পরিচিত। কারণ উত্তর ভারতের ঘরে ঘরেই তৈরি হয় সুস্বাদু কাঁঠালের সবজি। এমনকি কাঁঠালকে নিরামিষাশীদের মাংস পর্যন্ত বলা হয়। কারণ এর সবজি খুবই মশলাদার ও সুস্বাদু। কাঁঠাল সম্পর্কিত আরও অনেক মজার মজার তথ্য রয়েছে যা আমাদের অনেকেরই অজানা। বিশ্বের সবচেয়ে ভারী ফল :কাঁঠাল বিশ্বের সবচেয়ে ভারী ফল। সাধারণত একটি কাঁঠালের ওজন ১০ কেজি থেকে ২৫ কেজি পর্যন্ত হতে পারে। আপনি হয়ত ভাবছেন কেন আমরা একে ফল বলি। যেখানে এটি সবজি হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। কিন্তু বাস্তবে উদ্ভিদ বিজ্ঞানে একে সবজি নয়, ফল হিসেবেই ধরা হয়। এই ফল ভারতে জন্মায়:কাঁঠাল এমন একটি ফল যা হাজার বছর ধরে ভারতে জন্মে আসছে। দক্ষিণ ভারতের পাশাপাশি উত্তর ভারতের রাজ্যেও হাজার হাজার বছর ধরে কাঁঠালের গাছ রয়েছে। এই কাঁঠাল দেশে সব প্রান্তেই বেশ জনপ্রিয়। মানুষ খেতে পছন্দ করেন এই ফল। কাঁঠাল পুরু ডালপালা এবং তাদের সঙ্গে সংযুক্ত ফুল থেকে বৃদ্ধি পায়। আয়ুর্বেদিক গ্রন্থে উল্লেখ আছে যে কাঁঠালের উৎপত্তি তিন হাজার খ্রিস্টপূর্বাব্দে। ভারতের পাশাপাশি প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া, বার্মা, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন ও পশ্চিম আফ্রিকাতেও কাঁঠাল পাওয়া যায়। বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার জাতীয় ফল :ভারতে উৎপাদিত কাঁঠাল পৌঁছে যায় প্রতিবেশী দেশগুলিতে। যেখান থেকে এটি উত্তর অস্ট্রেলিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রাজিলে জন্মানো শুরু করে। কাঁটাযুক্ত এই ফলটি শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশে জাতীয় ফল হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এটি তামিলনাড়ু এবং কেরলের রাজ্য ফলও। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কাঁঠাল গাছে জন্মানো ফুলের মধ্যে শুধুমাত্র স্ত্রী ফুলই কাঁঠাল উৎপন্ন করে। পুরুষ ফুল ফোটে এবং মাটিতে ছড়িয়ে পড়ে। এঁচোড় চেটেপুটে খেলেও ফুল থেকে উৎপত্তি হওয়ায় কাঁঠালকে ফল হিসেবেই বিবেচনা করা হয়, সবজি নয়। আয়ুর্বেদিক গ্রন্থ চরক সংহিতায় পাকা কাঁঠাল খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কাঁঠাল ভিটামিন এবং ফাইবার সমৃদ্ধ।
লাইফস্টাইল Jackfruit Benefits in Diet: থাইরয়েড সমস্যা থেকে বাঁচতে চান? জমিয়ে কাঁঠাল খান! ছুঁতে পারবে না চোখের অসুখও Gallery May 21, 2024 Bangla Digital Desk কাঁঠাল ছাড়া মাটি গরমকালের মজা৷ খাজা এবং গোলা কাঁঠালের স্বাদে গন্ধে ভরে থাকে গ্রীষ্মকাল৷ স্বাদের পাশাপাশি এই ফল গুণেরও ভান্ডার৷ গুণে ভরা এই রসাল ফল৷ কী কী উপকারিতা পাবেন কাঁঠাল খেলে, জানুন৷ বলছে পুষ্টিবিদ পুষ্টিবিদ শ্বেতা জে পাঞ্চাল৷ কাঁঠালে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ৷ এখনকার স্ক্রিনটাইম অধ্যুষিত সময়ে চোখের উজ্জ্বলতা ধরে রাখা খুবই জরুরি৷ ভিটামিন এ-এর উৎস হিসেবে কাঁঠাল গুরুত্বপূর্ণ৷ থাইরয়েডের সমস্যায় যদি হাইপোথাইরয়ডিজম বা হাইপারথাইরয়ডিজমে আক্রান্ত হন, তাহলেও কাঁঠাল রাখুন ডায়েটে৷ এতে আপনার থারইরয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতা৷ কাঁঠালে আছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং পটাশিয়াম৷ হাড়ের সুস্থতার জন্য ক্যালসিয়াম জরুরি৷ ক্যালসিয়ামের ক্ষয় আটকে দেয় পটাশিয়াম৷ প্রত্যেক খাবারের মতো কাঁঠালেরও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ডায়েটে অবশ্যই রাখুন কাঁঠাল৷
লাইফস্টাইল Jackfruit in Blood Sugar: ব্লাড সুগারে কাঁঠাল খাওয়া যায়? কোন কোন অসুখে এই ফল খেলে চরম সর্বনাশ! জানুন কারা এই ফল মুখেও তুলবেন না Gallery May 16, 2024 Bangla Digital Desk গরমকাল হল রসাল ফলের ঋতু৷ এই মরশুমে সুস্বাদু ফলমূলের স্বাদ না নেওয়া মানে অর্ধেক মজা মাটি৷ এখানেই সমস্যায় পড়েন ব্লাড সুগারের রোগীরা৷ বিশেষ করে কাঁঠালের মতো ফল তাঁরা খাবে কিনা, এই নিয়ে দ্বন্দ্ব থাকেই৷ যাঁদের ডায়াবেটিস আছে বা যাঁদের হওয়ার সম্ভাবনা আছে অর্থাৎ যাঁরা প্রি ডায়াবেটিক, তাঁদের অনেক খাবারেই নিষেধাজ্ঞা থাকে৷ কিন্তু তাঁরা কাঁঠাল খেতে পারবেন কিনা সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ জিনাল পটেল৷ কাঁঠালে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, রাইবোফ্ল্যাভিন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট প্রচুর পরিমাণে আছে৷ তবে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি৷ কাঁঠালে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বা জিআই ৫০ থেকে ৬০৷ তাই কাঁঠালের মতো অতি শর্করাযুক্ত ফল এড়িয়ে চলতে হবে মধুমেহ রোগীদের৷ তবে কাঁচা কাঁঠাল বা এঁচোড়ে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ এবং ক্যালরিও কম৷ তাই ডায়াবেটিকরা পরিমিত পরিমাণে খেতে পারেন এঁচোড়৷ এছাড়াও আরও কিছু ক্ষেত্রে কাঁঠাল খাওয়া যাবে না৷ যাঁদের পোলেন বা পরাগরেণু থেকে অ্যালার্জির কারণে ইনফ্লেম্যাশনের সমস্যা আছ, তাঁরা এই ফল থেকে দূরে থাকুন৷ অনেকের রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার সমস্যা থাকে৷ এই সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে কাঁঠাল৷ তাই জটিলতা এড়াতে তাঁরাও এই ফল খাবেন না৷ কাঁঠালে পটাশিয়াম খুব বেশি৷ তাই কিডনির ক্রনিক অসুখ, কিডনি ফেলিয়োরের মতো সমস্যায় এই ফল খাওয়া যাবে না৷ কোনও অস্ত্রোপচারের আগে এবং পরেও কাঁঠাল বাদ রাখুন ডায়েট থেকে৷
লাইফস্টাইল Jackfruit Health Benefits: সুস্থ হার্ট! কমে থাইরয়েড সমস্যা! অকালবার্ধক্য ঠেকিয়ে যৌবন ধরে রাখতে জমিয়ে খান সুপারফুড কাঁঠাল Gallery May 14, 2024 Bangla Digital Desk বাজারে এখনও ঢেলে বিক্রি হচ্ছে এঁচোড়৷ মূলত গাছের ফল হলেও বাঙালি হেঁশেলে এঁচোড়ের কদর সবজি হিসেবেই৷ কিছু দিনের মধ্যেই বাজার ছেয়ে যাবে কাঁঠালে৷ খাজা এবং গোলা কাঁঠালের স্বাদে দীর্ঘ দিন ধরেই মুগ্ধ ভোজনরসিক বাঙালি৷ ভারতীয় উপমহাদেশের এই ফল খাদ্যগুণ ও পুষ্টিমূল্যে ভরপুর ৷ এই ফলকে কেন ‘সুপারফুড’ বলা হয়৷ জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদ রুজুতা দ্বিবেকর৷ গ্রীষ্ম ও বর্ষার ফল কাঁঠালে প্রচুর ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস৷ রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে সংক্রমণ রোধ করে কাঁঠাল৷ কাঁঠালে পটাশিয়ামের পরিমাণ প্রচুর৷ ফলে মরসুমি এই ফলে হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকে৷ ব্যাহত হয় না রক্ত সংবহন পদ্ধতিও৷ নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে খেলে কাঁঠাল পরিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে৷ কারণ অন্যান্য ফলের মতো কাঁঠালও ফাইবারসমৃদ্ধ৷ কাঁঠালের অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট শরীরকে টক্সিনমুক্ত রাখতে সাহায্য করে ৷ ফলে ক্যানসারের আশঙ্কা কম হয় ৷ কাঁঠালে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ৷ তাই এই ফল ডায়েটে থাকলে চোখ ভাল রাখে৷ দৃষ্টিশক্তি উন্নত হয়৷ ছানি এবং রেটিনার অন্যান্য অসুখকে প্রতিহত করে এই ফল৷ শরীরে অকালবার্ধক্য বা জরার ছাপ পড়তে দেয় না কাঁঠাল৷ ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ কাঁঠাল হাড় মজবুত করে৷ হাড়ের জটিল অসুখের আশঙ্কাকে ঠেকিয়ে রাখে এই ফলের খাদ্যগুণ৷ থাইরয়েড সমস্যা প্রতিহত করতেও ডায়েটে রাখুন কাঁঠাল৷ হাঁপানি দূর করতেও এই ফল কার্যকরী৷
লাইফস্টাইল Raw Jackfruit Side Effects: ভুলেও এঁচোড় খাবেন না! জানুন কারা এঁচোড় মুখে তুললেই সর্বনাশ! সতর্ক থাকুন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে Gallery May 14, 2024 Bangla Digital Desk আমিষ এবং নিরামিষ দু’ভাবেই নানা ভাবে খাওয়া যায় কাঁচা কাঁঠাল বা এঁচোড়৷ রান্নার গুণে চরম সুস্বাদু হয়ে ওঠে এই ফল৷ ভাতের পাতে এঁচোড়ের তরকারি বা ডালনা থাকলে চিন্তা থাকে না৷ আঙুল চেটেপুটে হয়ে যায় খাওয়া৷ রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ায় এঁচোড়৷ তৈরি করে অ্যান্টিবডি৷ এঁচোড়ের ভিটামিন সি সাহায্য করে শরীরের সংক্রমণের আশঙ্কা কমাতে৷ ভাল রাখে দাঁত, ত্বক ও চোখ৷ এঁচোড়ের সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম শরীরের ইলেক্ট্রোলাইটসের ভারসাম্যকে বজায় রাখে৷ মসৃণ রাখে হজম প্রক্রিয়া৷ দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা৷ পাইলস বা অর্শের সমস্যা থেকে বাঁচতে এঁচোড় খান৷ তবে এত উপকারিতা সত্ত্বেও এঁচোড়ের একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ তাই কিছু ক্ষেত্রে এঁচোড় খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷ বসন্তকালে অনেকের বির্চ পলি অ্যালার্জি বা ল্যাটেক্স অ্যালার্জি হয়৷ তাঁরা এঁচোড় খাওয়া এড়িয়ে চলুন৷ রক্ত সংক্রান্ত সমস্যা থাকলে এঁচোড় না খাওয়াই ভাল৷ অতিরিক্ত এঁচোড় খেলে বাড়তে পারে গ্লুকোজের মাত্রা৷ তাই সতর্ক হন ডায়াবেটিকরা৷ বেশি তেলমশলায় রাঁধা কাঁঠাল থেকে অ্যাসিডিটি হতে পারে৷ তাই অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকলে বেশি এঁচোড় না খাওয়াই ভাল৷ কিছু ওষুধের সঙ্গে এঁচোড় খেলে ঘুম সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ অনিদ্রা সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ আচ্ছন্ন ভাবও গ্রাস করতে পারে৷ তাই অস্ত্রোপচারের দু’ সপ্তাহ আগে থেকে এঁচোড় ডায়েটে রাখা বন্ধ করুন৷
দক্ষিণ দিনাজপুর, লাইফস্টাইল Health Care: মাছ-মাংসের সমান প্রোটিন এই সবজিতে! খেলেই কমবে ওজন! হাই-প্রেশার-হৃদরোগে মুক্তি! Gallery April 11, 2024 Bangla Digital Desk নিরামিষ পদ হিসাবে এঁচোড়ের সবজি মাছ-মাংসকেও হার মানায়। বাঙালিদের কাছে খুবই প্রিয় এই সবজি। চিকিৎসক রঞ্জিত দত্ত জানান, এঁচোড়ে রেসভেরাট্রল নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি ভাল উৎস। এতে উপস্থিত অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য মোটা হওয়া রোধ করে। তাই ডায়েটে রাখা যেতেই পারে।তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী পুষ্টিবিদরা এঁচোড়কে সুপারফুড হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। এঁচোড় ফাইবারসমৃদ্ধ ফল হওয়ায় হজমশক্তি বাড়ায় এবং পেট পরিষ্কার রাখে।তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী এঁচোড় ভিটামিন-এ এবং সি সমৃদ্ধ এবং এই দুটি পুষ্টিই চোখের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। চোখ সুস্থ রাখতে খাদ্যতালিকায় এটি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে এর জুড়ি মেলা ভার। রক্তের মধ্যে যে খারাপ কোলেস্টেরল রয়েছে তা কমাতে সাহায্য করে এঁচোড়।তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী ভিটামিন-সি কার্যকর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে সাহায্য করতে পারে।তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী এঁচোড় হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। এতে উপস্থিত পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে সাহায্য করে।তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী