Tag Archives: Kalipuja 2024

Kalipuja 2024: কোটি টাকার নোট দিয়ে সাজানো হল কালীপুজোর মণ্ডপ! দেখলে চমকে যাবেন, আসল নাকি নকল!

শিলিগুড়ি : নগদ টাকা দিয়ে পুজোমণ্ডপ সাজানো নতুন ঘটনা নয়। এর আগেও বেশ কিছু জায়গায় টাকা দিয়ে মণ্ডপসজ্জা চোখে পড়েছে। এবারও সেই একই ধাঁচে কালীপুজোর মণ্ডপ সাজানো হয়েছে শিলিগুড়িতে। শিলিগুড়ি হায়দারপাড়া যুব সংঘ এবারে বিশেষ আকর্ষণ মায়ের আঙিনায় টাকার বর্ষা। এ বছর তাদের পুজো ৪৪ তম বর্ষে পদার্পণ করলো। এছাড়াও প্রতিমাতে থাকছে বিশেষ চমক বলে জানান পুজো উদ্যোক্তারা। সমস্ত পুজো মণ্ডপ কোটি টাকার নকল টাকা দিয়ে সাজানো হয়েছে। অবাক এই মণ্ডপ সজ্জা ঘিরেই এখন জোরদার চর্চা ছড়িয়ে পড়েছে শহরজুড়ে।

পুজো উদ্যোক্তাদের কথায়, প্রতিবছরই আমরা কালীপূজায় নতুন কিছু করার চিন্তা ভাবনা করে থাকি এ বছরও তাই একটু অন্য ধরনের পুজো মণ্ডপ তৈরি করে দর্শক টানার চেষ্টা করছি। আমাদের এই পুজো মণ্ডপে এলে যেমন অন্য ধরনের জিনিস দেখতে পাবেন তেমনি আমাদের মায়ের মূর্তিতেও থাকছে বিশেষ চমক। তার জন্য অবশ্যই এখানে আসতে হবে। এছাড়াও পুজোর কয়েকটা দিন থাকছে নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বাচ্চাদের জন্য বসে আঁকো প্রতিযোগিতা। এছাড়াও প্রতিদিন ভোগের ব্যবস্থাও করা থাকবে সকলের জন্য। উত্তর তোরা আশাবাদী তাদের ব্যাপার শহরবাসীর মন জয় করে নেবে।

আরও পড়ুন: ১৪ প্রদীপ জ্বালুন আজকের দিনে! জীবনে বড় প্রভাব এই প্রদীপের! জানুন

ক্লাবের সম্পাদক সুভাষ পাল বলেন, ‘ এ বছর আমাদের ক্লাব ৪৪ তম বর্ষে পদার্পণ করল। আমরা মণ্ডপ সজ্জায় একটু অভিনবত্ব আনার চেষ্টা করছি এছাড়াও মায়ের মূর্তি একটি বিশেষ রূপে দেখতে পাবেন সকলে। আলোক সজ্জায় ও থাকছে বিশেষ চমক।’ স্থানীয় বিপিন পাল বলেন,  ‘প্রতিবছরই এই ক্লাব নতুন কিছু থিমের পুজো করে থাকে এ বছর দেখছি কোটি কোটি টাকা দিয়ে মণ্ডপ সাজানো হচ্ছে। নোট নকল হলেও মণ্ডপ সচ্চা, তবে এবার একটু অন্যরকম। পরিবারের সকলকে নিয়ে একবার দেখতে আসবই।’ সবমিলিয়ে এবারের কালীপুজোয় হায়দার পাড়া যুব সংঘ সকলের মন জয় করতে প্রস্তুত।

অনির্বাণ রায়

Kalipuja 2024: ১৪ প্রদীপ জ্বালুন আজকের দিনে! জীবনে বড় প্রভাব এই প্রদীপের! জানুন

নেতিবাচক শক্তিকে দূর করার জন্য বাড়ির চারিদিকে জ্বালানো হয় প্রদীপ। পৃথিবী, জল, আগুন, বায়ু এবং আকাশ, এই পাঁচকে সম্মান জানিয়ে জ্বালানো হয় ১৪ প্রদীপ।
নেতিবাচক শক্তিকে দূর করার জন্য বাড়ির চারিদিকে জ্বালানো হয় প্রদীপ। পৃথিবী, জল, আগুন, বায়ু এবং আকাশ, এই পাঁচকে সম্মান জানিয়ে জ্বালানো হয় ১৪ প্রদীপ।
জ্যোতিষবীদ সুদীপ শাস্ত্রি জানাচ্ছেন, ভূত মানে এখানে বোঝানো হয়েছে মানব শরীর থেকে আরম্ভ করে সমস্ত জগত যাদের দ্বারা সৃষ্টি হয়েছে সেই ক্ষিতি, অপ, তেজ, মরূৎ ও ব্যোম-এই পঞ্চভূতকেই। তাদের সম্মান জানাতেই প্রচলিত হয় ভূত চতুর্দশীতে ১৪ প্রদীপ জ্বালানোর রীতি।
জ্যোতিষবীদ সুদীপ শাস্ত্রি জানাচ্ছেন, ভূত মানে এখানে বোঝানো হয়েছে মানব শরীর থেকে আরম্ভ করে সমস্ত জগত যাদের দ্বারা সৃষ্টি হয়েছে সেই ক্ষিতি, অপ, তেজ, মরূৎ ও ব্যোম-এই পঞ্চভূতকেই। তাদের সম্মান জানাতেই প্রচলিত হয় ভূত চতুর্দশীতে ১৪ প্রদীপ জ্বালানোর রীতি।
 ১৪টি ভুবনের মধ্যে যার, সাতটি স্বর্গ ও সাতটি পাতাল। মাটির ওপরে থাকা সাতটি স্বর্গ হল ভূঃ, ভুবঃ, স্বঃ, জনঃ, মহঃ, তপঃ ও সত্য।
১৪টি ভুবনের মধ্যে যার, সাতটি স্বর্গ ও সাতটি পাতাল। যার সাতটি স্বর্গ ও সাতটি পাতাল। মাটির ওপরে থাকা সাতটি স্বর্গ হল ভূঃ, ভুবঃ, স্বঃ, জনঃ, মহঃ, তপঃ ও সত্য।
অন্যদিকে মাটির নিচে থাকা সপ্তলোক হল অতল, বিতল, সুতল, তলাতল, মহাতল, রসাতল এবং পাতাল।
অন্যদিকে মাটির নিচে থাকা সপ্তলোক হল অতল, বিতল, সুতল, তলাতল, মহাতল, রসাতল এবং পাতাল।
 ভূত-প্রেত বাড়িতে প্রবেশ যাতে না করতে পারে তা নিশ্চিত করতেই জ্বালানো হয় ১৪ প্রদীপ।
ভূত-প্রেত বাড়িতে প্রবেশ যাতে না করতে পারে তা নিশ্চিত করতেই জ্বালানো হয় ১৪ প্রদীপ।

Kalipuja 2024: অবশেষে কাটল দানার আতঙ্ক! কালী প্রতিমার সাজগোজের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি শিল্পীদের

ঝাড়গ্রাম: ঘূর্ণিঝড় দানায় কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছিল মৃৎশিল্পীদের। অবশেষে সেই চিন্তা দূর করে মৃৎশিল্পালয়ে মৃৎশিল্পীর হাতেই মা কালীর শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে জোর কদমে। চলছে মা কালীর সাজগোজ। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু মা কালীর প্রতিমা মৃৎশিল্পালয় ছেড়ে পাড়ি দিয়েছে মণ্ডপে।

ত্রিপলের চালির মধ্যেই চলে মৃৎশিল্পালয়। ফলে ঘূর্ণিঝড় দানার কারণে যথেষ্ট আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন মৃৎশিল্পীরা। ঝাড়গ্রাম জেলায় ঘূর্ণিঝড় দানার তেমন একটা দাপট না থাকলেও দানার কারণে ব্যাপক বৃষ্টিপাত হয় টানা তিন দিন ধরে। ফলে গ্যাসের ব্লু্-ল্যাম্পের মাধ্যমে প্রতিমা শুকনো করা হয়। ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাব কাটতেই দেখা যায় রোদের মুখ। তারপরেই শুরু হয় আরও জোর কদমে কাজ।

ঝাড়গ্রাম শহরের নতুনডিহি এলাকার জয় কালী মৃৎশিল্পালয়ে তৈরি হয়েছে ৬২ টি প্রতিমা। তার মধ্যে সর্বোচ্চ ১২ ফুটের প্রতিমা রয়েছে। ঝাড়গ্রাম জেলার ঝাড়গ্রাম শহর, বেলপাহাড়ি, গোপীবল্লভপুর, বিনপুর, শিলদা সহ বিভিন্ন এলাকায় এই প্রতিমা চলে যায়। তার পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী রাজ্য ঝাড়খণ্ডও পাড়ি দেয় বাংলার এই শিল্পালয়ের কালী প্রতিমা।

মৃৎশিল্পী সঞ্জীব দাস ওরফে বুবাই বলেন, “ঘূর্ণিঝড় দানার কথা শোনার পর থেকেই আতঙ্ক গ্রাস করেছিল। চোখের ঘুম এবং খিদেও উড়ে গিয়েছিল আমাদের। কিন্তু তেমন একটা প্রভাব না পড়ায় আমরা যথেষ্ট রক্ষা পেয়েছি। এখন শেষ মুহূর্তের কাজ চলছে জোর কদমে, ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি প্রতিমা মণ্ডপে চলে গিয়েছে। কালকে দুপুরের মধ্যেই সব প্রতিমা চলে যাবে।”

ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাব ঝাড়গ্রাম জেলায় না পড়ায় খুশি মৃৎশিল্পীরা। সময় মত তাড়াতাড়ি প্রতিমা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। আর কয়েকটা ঘন্টা পরেই মৃৎশিল্পালয় ছেড়ে মা কালীর প্রতিমা চলে যাবে মন্ডপে।

বুদ্ধদেব বেরা 

Diwali 2024:দীপাবলির পুজো একমাত্র রাতেই হয় কেন? কেন এ দিন পুজো হয় লক্ষ্মীর? দেখে নিন সেই ঐতিহ্যের ইতিহাস

দীপাবলি ঐতিহ্য (Diwali 2024): ২৯ অক্টোবর ধনতরাস থেকে দেশ জুড়ে দীপাবলি উদযাপন শুরু হয়েছে। কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের অমাবস্যা তিথিতে দীপাবলি পালিত হয়। টানা ৫ দিন ধরে চলে এই উৎসব। এইবার দীপাবলি পড়েছে ৩১ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার।
দীপাবলি ঐতিহ্য (Diwali 2024): ২৯ অক্টোবর ধনতরাস থেকে দেশ জুড়ে দীপাবলি উদযাপন শুরু হয়েছে। কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের অমাবস্যা তিথিতে দীপাবলি পালিত হয়। টানা ৫ দিন ধরে চলে এই উৎসব। এইবার দীপাবলি পড়েছে ৩১ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার।
দীপাবলির রাতে দেবী লক্ষ্মী এবং ভগবান গণেশের পুজোর রীতি রয়েছে। এতে ঘরে সুখ, সমৃদ্ধি আসে। এছাড়াও, পরিবার সুখ এবং সমৃদ্ধি পায়। কিন্তু, কখনও ভেবে দেখেছেন কেন দীপাবলির পুজো শুধুমাত্র রাতেই করা হয়? এর তাৎপর্য কি?
দীপাবলির রাতে দেবী লক্ষ্মী এবং ভগবান গণেশের পুজোর রীতি রয়েছে। এতে ঘরে সুখ, সমৃদ্ধি আসে। এছাড়াও, পরিবার সুখ এবং সমৃদ্ধি পায়। কিন্তু, কখনও ভেবে দেখেছেন কেন দীপাবলির পুজো শুধুমাত্র রাতেই করা হয়? এর তাৎপর্য কী?
প্রতাপ বিহার গাজিয়াবাদের জ্যোতিষী এবং বাস্তু বিশেষজ্ঞ রাকেশ চতুর্বেদী এই বিষয়ে নিউজ 18 কে জানিয়েছেন বিশদে। জ্যোতিষাচার্যের মতে, লক্ষ্মীপুজো সবসময় রাতে বা দীপাবলিতে সূর্যাস্তের পরে করা হয়। এর পিছনে ধর্মীয়, পৌরাণিক এবং জ্যোতিষশাস্ত্রীয় কারণ রয়েছে, যা এই ঐতিহ্যকে বিশেষ করে তোলে।
প্রতাপ বিহার গাজিয়াবাদের জ্যোতিষী এবং বাস্তু বিশেষজ্ঞ রাকেশ চতুর্বেদী এই বিষয়ে নিউজ 18 কে জানিয়েছেন বিশদে। জ্যোতিষাচার্যের মতে, লক্ষ্মীপুজো সবসময় রাতে বা দীপাবলিতে সূর্যাস্তের পরে করা হয়। এর পিছনে ধর্মীয়, পৌরাণিক এবং জ্যোতিষশাস্ত্রীয় কারণ রয়েছে, যা এই ঐতিহ্যকে বিশেষ করে তোলে।
একই সময়ে, ধর্মীয় শাস্ত্র অনুসারে, লক্ষ্মীপূজা করা উচিত প্রদোষ কালের সময় অর্থাৎ সূর্যাস্তের পরে। তবে, অন্যান্য দিনগুলিতে, কেউ সকালে, সন্ধ্যায় বা যে কোনও সময় দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা করতে পারেন।
একই সময়ে, ধর্মীয় শাস্ত্র অনুসারে, লক্ষ্মীপূজা করা উচিত প্রদোষ কালের সময় অর্থাৎ সূর্যাস্তের পরে। তবে, অন্যান্য দিনগুলিতে, কেউ সকালে, সন্ধ্যায় বা যে কোনও সময় দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা করতে পারেন।
হিন্দু ধর্মের বিশ্বাস অনুসারে, রাতের সময়টি দেবী লক্ষ্মীর সবচেয়ে প্রিয় সময়। দীপাবলির দিনে অমাবস্যা হয়, যখন চাঁদ দেখা যায় না এবং খুব অন্ধকার থাকে। এমন পরিস্থিতিতে দীপাবলির রাতে ঘরে ঘরে প্রদীপ জ্বালিয়ে দেবী লক্ষ্মীকে স্বাগত জানানো হয়। দেবী লক্ষ্মীকে 'জ্যোতির' প্রতীক মনে করা হয় এবং রাতে প্রদীপ জ্বালানো অজ্ঞতা ও অন্ধকার দূর করার বার্তা দেয়।
হিন্দু ধর্মের বিশ্বাস অনুসারে, রাতের সময়টি দেবী লক্ষ্মীর সবচেয়ে প্রিয় সময়। দীপাবলির দিনে অমাবস্যা হয়, যখন চাঁদ দেখা যায় না এবং খুব অন্ধকার থাকে। এমন পরিস্থিতিতে দীপাবলির রাতে ঘরে ঘরে প্রদীপ জ্বালিয়ে দেবী লক্ষ্মীকে স্বাগত জানানো হয়। দেবী লক্ষ্মীকে ‘জ্যোতির’ প্রতীক মনে করা হয় এবং রাতে প্রদীপ জ্বালানো অজ্ঞতা ও অন্ধকার দূর করার বার্তা দেয়।
এছাড়াও বিশ্বাস করা হয় যে এই রাতে লক্ষ্মী এবং গণেশ পৃথিবীতে বেড়াতে আসেন এবং ভক্তদের কর্ম অনুসারে ফল দেন।
এছাড়াও বিশ্বাস করা হয় যে এই রাতে লক্ষ্মী এবং গণেশ পৃথিবীতে বেড়াতে আসেন এবং ভক্তদের কর্ম অনুসারে ফল দেন।
পৌরাণিক কাহিনি অনুসারে, সমুদ্র মন্থনের সময় দেবী লক্ষ্মী আবির্ভূত হয়েছিলেন এবং তারপর থেকে দীপাবলির দিনে তাঁর পূজা করা হয়। কথিত আছে যে সমুদ্র মন্থনের এই ঘটনাটিও রাতে ঘটেছিল, যার কারণে লক্ষ্মীপুজোর জন্য রাতের সময়টিকে বেশি শুভ বলে মনে করা হয়।
পৌরাণিক কাহিনি অনুসারে, সমুদ্র মন্থনের সময় দেবী লক্ষ্মী আবির্ভূত হয়েছিলেন এবং তারপর থেকে দীপাবলির দিনে তাঁর পূজা করা হয়। কথিত আছে যে সমুদ্র মন্থনের এই ঘটনাটিও রাতে ঘটেছিল, যার কারণে লক্ষ্মীপুজোর জন্য রাতের সময়টিকে বেশি শুভ বলে মনে করা হয়।
একটি পৌরাণিক বিশ্বাসও রয়েছে যে দেবী লক্ষ্মী রাতে পৃথিবীতে বিচরণ করেন এবং কেবল সেই সমস্ত বাড়িতেই বাস করেন যেগুলি আলোকিত এবং পরিষ্কার থাকে।জ্যোতিষশাস্ত্রের মতামত কি?
একটি পৌরাণিক বিশ্বাসও রয়েছে যে দেবী লক্ষ্মী রাতে পৃথিবীতে বিচরণ করেন এবং কেবল সেই সমস্ত বাড়িতেই বাস করেন যেগুলি আলোকিত এবং পরিষ্কার থাকে। জ্যোতিষশাস্ত্রের মতামত কি?
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, দীপাবলিতে দেবী লক্ষ্মীর পূজা করার শুভ সময় হল অমাবস্যার পরের সময়, যাকে প্রদোষ কাল বলা হয়। প্রদোষ কাল হল সূর্যাস্ত থেকে প্রায় তিন ঘণ্টা পর্যন্ত সময়। এই সময়টিকে সবচেয়ে শুভ বলে মনে করা হয়, কারণ এটি ইতিবাচক শক্তির প্রবাহের সময়।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, দীপাবলিতে দেবী লক্ষ্মীর পূজা করার শুভ সময় হল অমাবস্যার পরের সময়, যাকে প্রদোষ কাল বলা হয়। প্রদোষ কাল হল সূর্যাস্ত থেকে প্রায় তিন ঘণ্টা পর্যন্ত সময়। এই সময়টিকে সবচেয়ে শুভ বলে মনে করা হয়, কারণ এটি ইতিবাচক শক্তির প্রবাহের সময়।
একই ভাবে বাংলায় কালীপুজোও হয় রাতে। কার্তিক মাসের ঘোর অমাবস্যায় হয় কালীপুজো। এ দিনেই লক্ষ্ণী গণেশের পুজো দিয়ে পালিত হয় দীপাবলিও। পুজোর সন্ধ্যায় ধুমঝাম করে প্রদীপ বা বিদ্যুতের আলো দিয়ে চারপাশ সাজিয়ে তোলার রেওয়াজ প্রচোলিত আছে। কৃত্রিম আলোর জ্যোৎস্নায় যেন ভরে যায় অমাবস্যার ঘোররাত্রি।
একই ভাবে বাংলায় কালীপুজোও হয় রাতে। কার্তিক মাসের ঘোর অমাবস্যায় হয় কালীপুজো। এ দিনেই লক্ষ্ণী গণেশের পুজো দিয়ে পালিত হয় দীপাবলিও। পুজোর সন্ধ্যায় ধুমঝাম করে প্রদীপ বা বিদ্যুতের আলো দিয়ে চারপাশ সাজিয়ে তোলার রেওয়াজ প্রচোলিত আছে। কৃত্রিম আলোর জ্যোৎস্নায় যেন ভরে যায় অমাবস্যার ঘোররাত্রি।
কেন কালীপুজো হয় রাতে? নেপথ্যে আছে ছোট্ট কারণ। মহালয়ার দিন পিতৃপক্ষের অবসানে হয় দেবীপক্ষের সূচনা। মহালয়ার দিন পিতৃপুরুষকে জল দেওয়ার রীতি রয়েছে। শাস্ত্র বিশেষজ্ঞদের মতে, ওই দিন স্ব-স্ব লোক থেকে বিদেহী আত্মারা তাঁদের উত্তরপুরুষের হাত থেকে জল গ্রহণে জন্য পৃথিবীলোকে আসেন। এ লোকে তাঁরা থাকেন মহালয়া থেকে দীপাবলি পর্যন্ত। অর্থাৎ প্রায় একমাস ধরে মর্ত্যেই বিচরণ তাঁদের।
কেন কালীপুজো হয় রাতে? নেপথ্যে আছে ছোট্ট কারণ। মহালয়ার দিন পিতৃপক্ষের অবসানে হয় দেবীপক্ষের সূচনা। মহালয়ার দিন পিতৃপুরুষকে জল দেওয়ার রীতি রয়েছে। শাস্ত্র বিশেষজ্ঞদের মতে, ওই দিন স্ব-স্ব লোক থেকে বিদেহী আত্মারা তাঁদের উত্তরপুরুষের হাত থেকে জল গ্রহণে জন্য পৃথিবীলোকে আসেন। এ লোকে তাঁরা থাকেন মহালয়া থেকে দীপাবলি পর্যন্ত। অর্থাৎ প্রায় একমাস ধরে মর্ত্যেই বিচরণ তাঁদের।
দীপাবলির পুণ্যলগ্নে আত্মারা ফেরস্বলোকে ফিরে যান। কিন্তু এই ফেরার সময় তো ঘোর অমাবস্যা। লোকবিশ্বাস, আত্মাদের এই ফিরে যাওয়ার অন্ধকার পথ আলোকিত করার উদ্দেশ্যেই দীপাবলির সন্ধ্যায় প্রদীপ জ্বালানোর রীতি। সে কারণেই এ দিন আলোর বাজির রোশনাইয়ে আলোকিত করা হয় লোকলোকান্তরের আকাশপথরেখা।
দীপাবলির পুণ্যলগ্নে আত্মারা ফের স্বলোকে ফিরে যান। কিন্তু এই ফেরার সময় তো ঘোর অমাবস্যা। লোকবিশ্বাস, আত্মাদের এই ফিরে যাওয়ার অন্ধকার পথ আলোকিত করার উদ্দেশ্যেই দীপাবলির সন্ধ্যায় প্রদীপ জ্বালানোর রীতি। সে কারণেই এ দিন আলোর বাজির রোশনাইয়ে আলোকিত করা হয় লোকলোকান্তরের আকাশপথ রেখা।
Disclaimer: উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ 18 বাংলা মানতে বাধ্য বা অনুরোধ করেনা ৷ নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত ও তার ব্যবহারিক প্রয়োগ করুন ৷
Disclaimer: উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ 18 বাংলা মানতে বাধ্য বা অনুরোধ করেনা ৷ নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত ও তার ব্যবহারিক প্রয়োগ করুন ৷

Diwali 2024: আকাশে উড়েই ছড়িয়ে দেবে রঙ! ‘ড্রোন বাজি’ দেখেছেন? দীপাবলির এবারের আকর্ষণ! ভিডিও

দক্ষিণ দিনাজপুর : আকাশে উড়ছে একাধিক ড্রোন, দূর থেকে মনে হলেও আদতে এগুলো পটকা বাজি।  এই ড্রোন বাজি, রীতিমত আকাশে উড়ছে তা সময় মত আবার ফাটছে। তবে এবার ড্রোন বাজি, হেলিকপ্টার বাজি সহ একাধিক বাজি নজর কারছে বালুরঘাটের ছোট কিংবা বড় প্রত্যেকেরই, নতুনত্ব এই বাজিতে মেতেছে মন।

আরও পড়ুন- নতুন ইউটিউব চ্যানেল? কত সাবস্ক্রাইবার হলে আসবে টাকা? ৯৯ শতাংশই না জেনে ভুল করছেন

প্রসঙ্গত, দুর্গোৎসব শেষ হতে না হতেই এবার কালীপুজোতে পুরোদমে আনন্দে মাততে চলেছে বাঙালি৷ আর কালীপুজোর অন্যতম অঙ্গই হল আতশবাজি৷ পরিবেশের কথা খেয়াল রেখেই এবারও দিওয়ালিতে বাজি উৎসবে মেতে উঠবে বাঙালি৷ হাজারও রকম আতশবাজি রংমশাল, চড়কি, তুবড়ির ভিড়ে বেশ নজর কাড়ছে ড্রোন বাজি। তবে তালে তাল দিতে পিছিয়ে নেই হেলিকপ্টারও। এই সব বাজিতে আতঙ্ক কম থাকায় বাড়ির বড়রা ছোটদের কিনে দিতে সাহস পাচ্ছে। এমনকি নতুনত্ব এই সমস্ত ট্রেন্ড বাজি কিনতে কচিকাঁচাদের ব্যাপক ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে দোকান গুলিতে।

আরও পড়ুন- আসছে বিরাট বদল! দীপাবলিতে ঘরে টিকটিকি এলে কীসের লক্ষণ? জানলে চমকে উঠবেন

এবিষয়ে আতশবাজি বিক্রেতা তরুণ মহন্ত জানান, তাঁদের আতশবাজির ব্যবসা বেশ কয়েক বছর পুরোনো। তবে প্রতিবছরই কিছু না কিছু নতুনত্ব ট্রেন্ড থাকে বাজির। তেমনই এবছর নতুনত্ব হিসেবে বাজার মাতাচ্ছে ড্রোন ও হেলিকপ্টার বাজি। যা দেখতে কিনতে দোকানে বেশ ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে। দামও রয়েছে সকলের সাধ্যের মধ্যেই। মাত্র ২০০-৩০০ টাকা প্যাকেট। যা এই বছর বাচ্চা থেকে বড় সকলের নজর কাড়ছে।

সুস্মিতা গোস্বামী 

Kali Puja 2024: বাগনানের প্রাচীন খালোড় কালীবাড়ি! রাজাদের প্রতিষ্ঠিত এই মন্দিরে ঘুরে আসুন দীপাবলিতে

হাওড়া: বিখ্যাত বাগনান খালোড়ের মা কালী। প্রায় চার-পাঁচ শতাব্দী প্রাচীন বাগনান খালোড় কালীবাড়ি। সারা বছর দূর দূরান্ত থেকে ভক্ত সমাগম ঘটে এখানে। মায়ের আরাধনা করতে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এখানে এসে হাজির হয়। পাশপাশি সারা বছর ঝাড়খন্ড, বিহার, মহারাষ্ট্রের মতো বিভিন্ন রাজ্য থেকেও ভক্ত আসেন। প্রতিদিন দুই বেলা নিত্য পুজো অনুষ্ঠিত হয়। দুপুরে মা কালীকে ভোগ নিবেদন করা হয়। যদিও মা কালীর প্রকৃত প্রতিষ্ঠাকাল সঠিক না জানা গেলেও জনশ্রুতি রয়েছে। চার থেকে পাঁচ শতাব্দী  আগে বর্ধমান রাজ আমলে মায়ের মন্দির প্রতিষ্ঠা হয়। মনে করা হয় সেই থেকে পুজোর প্রচলন ।

প্রতিদিন সকাল সন্ধ্যা মায়ের পুজো আয়োজন হয়। পাশাপাশি সারা বছরে বিশেষ দিনগুলিতে জাঁকজমক করে মাতৃ আরাধনা অনুষ্ঠিত হয় পুরনো রীতি মেনে। যেমন পৌষ মাসে মুলো কালী, ভাদ্র মাসের কৌশিকী অমাবস্যায় পুজো এবং দীপান্বিতা কালীপুজোয় জাঁকজমকপূর্ণ পুজোর আয়োজন হয়। আসন্ন কালীপুজো সাধারণ দিনের মত পুজো অনুষ্ঠানের শেষে রাতভর চলে পুজোপাঠ। বর্তমানে জনবহুল মন্দির প্রাঙ্গণ এক সময় দামোদর নদীর পাড়ে অবস্থান ছিল। কালের নিয়মে নদী মন্দির থেকে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থান করছে।

মন্দির সংস্করণের ফলে মন্দিরের প্রধান গৃহ বন্ধ রাখা হয়েছে। তাই মায়ের মূর্তি দর্শনও বন্ধ। সুসজ্জিত পঞ্চচূড়া বিশিষ্ট মন্দির নির্মাণ চলছে। মন্দির সংস্করণে মূল এবং প্রধান দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন খালোড় শ্রী শ্রী মহাকালী ঠাকুরানী ট্রাস্টের চিফ পেট্রো তথা বাগনান কেন্দ্রের বিধায়ক অরুণাভ সেন এবং সমাজসেবী দিবস খাঁড়া। যে কারণে বর্তমান সময়ে মায়ের আদি ঘটই দেবী রূপে পূজিত হচ্ছে।

মন্দিরের পুরোহিত সবুজ বটব্যাল বলেন, “এই মা কালীর মাহাত্ম্য অনেক। তাই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্তরা হাজির হন এখানে। মনস্কামনা পূর্ণ করতে হাজার হাজার ভক্ত পৌষ মাসে মুলো এবং ভাদ্র মাসে তাল দিয়ে মায়ের পুজো দেন। এই রীতি দীর্ঘদিনের।”

রাকেশ মাইতি

Kali Puja Fasting Rituals: সুগার রুগীরা নির্জলা উপোস ভাঙুন নিয়ম মেনে, শরীরে থাকবে চাঙ্গা, ডায়াবেটিস থাকবে কন্ট্রোলে

কালী পুজোতে রাত জেগে উপোস থাকবেন। পুজো মিটে গেলে উপোস ভাঙার সময় কী খাবেন? ভাবছেন সেই বিষয়ে। যা খুশি খেলে হতে পারে শরীরে বিভিন্ন সমস্যা। উপোস ভাঙার পর কী কী খাবেন জানালেন চিকিৎসক আকাশ কুমার।
কালী পুজোতে রাত জেগে উপোস থাকবেন। পুজো মিটে গেলে উপোস ভাঙার সময় কী খাবেন?ভাবছেন সেই বিষয়ে। যা খুশি খেলে হতে পারে শরীরে বিভিন্ন সমস্যা। উপোস ভাঙার পর কী কী খাবেন জানালেন চিকিৎসক আকাশ কুমার।
চিকিৎসক আকাশ কুমার জানিয়েছেন এমন কিছু খেয়ে উপোস ভাঙতে হবে যাতে শর্করার পরিমাণ বেশি। উপোস ভাঙার পরে বেশি ভাজাভুজি বা তেল মশলা জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকাই ভাল। রাতের বেলায় খিচুড়ি, ভাজা জাতীয় খাবার খেলে পেটের সমস্যা বাড়তে পারে।
চিকিৎসক আকাশ কুমার জানিয়েছেন এমন কিছু খেয়ে উপোস ভাঙতে হবে যাতে শর্করার পরিমাণ বেশি। উপোস ভাঙার পরে বেশি ভাজাভুজি বা তেল মশলা জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকাই ভাল। রাতের বেলায় খিচুড়ি, ভাজা জাতীয় খাবার খেলে পেটের সমস্যা বাড়তে পারে।
শর্করা বিভিন্ন রূপে বিভিন্ন খাবারে থাকে। শর্করা জাতীয় খাবার থেকে শরীর শক্তি সঞ্চয় করে। শর্করা জাতীয় খাবারের থাকা শ্বেতসার এবং চিনি।শরীরের ভেতর চিনি গ্লুকোজে পরিণত হয়।
শর্করা বিভিন্ন রূপে বিভিন্ন খাবারে থাকে। শর্করা জাতীয় খাবার থেকে শরীর শক্তি সঞ্চয় করে। শর্করা জাতীয় খাবারের থাকা শ্বেতসার এবং চিনি।শরীরের ভেতর চিনি গ্লুকোজে পরিণত হয়।
চিকিৎসক জানিয়েছেন নির্জলা উপোস না করে ডাবের জল, লস্যি বা ফলের রস খেতে পারেন। এগুলি শরীরের জন্য ভাল। তবে বেশি চা-কফি খাওয়া এড়িয়ে চলুন। ফলের রসে শর্করা থাকে চিনির রূপে।
চিকিৎসক জানিয়েছেন নির্জলা উপোস না করে ডাবের জল, লস্যি বা ফলের রস খেতে পারেন। এগুলি শরীরের জন্য ভাল। তবে বেশি চা-কফি খাওয়া এড়িয়ে চলুন। ফলের রসে শর্করা থাকে চিনির রূপে।
উপোস শেষে ভাজাভুজি খাওয়ার চেয়ে ফল খাওয়া ভাল। খেজুর, আপেল, কলা, ফলের রস খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল বলে জানালেন চিকিৎসক আকাশ কুমার। তিনি জানান,
উপোস শেষে ভাজাভুজি খাওয়ার চেয়ে ফল খাওয়া ভাল। খেজুর, আপেল, কলা, ফলের রস খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল বলে জানালেন চিকিৎসক আকাশ কুমার। তিনি জানান, “কালী পুজোর পর হাসপাতালে পেটের সমস্যা নিয়ে আসা রোগীদের ভিড় বাড়ে। সমস্যা একটাই রাতে উপোস শেষে খিচুড়ি খাওয়া। উপোস শেষ করে ফল খান শরীর ভাল থাকবে। পেশির ক্লান্তি দূর হবে।”

Kali Puja Rituals 2024: রক্তজবা ছাড়াও গোলাপি ও নীল রঙের এই ২ বিশেষ ফুল নিবেদন করুন কালীপুজোয়, দেবীর আশীর্বাদে ধনসম্পদ ও সৌভাগ্যে ভরে থাকবে আপনার জীবন

আসছে কালীপুজো৷ কার্তিক মাসের অমাবস্যায় পূজিত হবেন দেবী শ্যামা৷ তন্ত্র ও শক্তিসাধকদের কাছে এই তিথি তথা পূজা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷
আসছে কালীপুজো৷ কার্তিক মাসের অমাবস্যায় পূজিত হবেন দেবী শ্যামা৷ তন্ত্র ও শক্তিসাধকদের কাছে এই তিথি তথা পূজা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷

 

কালীপুজোর অপরিহার্য হল রক্তজবা বা লালরঙের জবাফুল৷ এই ফুল ছাড়া অসম্পূর্ণ দেবী কালিকার পুজো৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত কল্কি রাম।
কালীপুজোর অপরিহার্য হল রক্তজবা বা লালরঙের জবাফুল৷ এই ফুল ছাড়া অসম্পূর্ণ দেবী কালিকার পুজো৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত কল্কি রাম।
এছাড়াও আরও কিছু ফুল অর্পণ করা যায় দেবী কালিকার পায়ে৷ সেগুলির মধ্যে অন্যতম পদ্মফুল৷ কিছু কালীমন্দিরেও ভক্তরা জবাফুলের পাশাপাশি অর্পণ করেন পদ্মফুল৷
এছাড়াও আরও কিছু ফুল অর্পণ করা যায় দেবী কালিকার পায়ে৷ সেগুলির মধ্যে অন্যতম পদ্মফুল৷ কিছু কালীমন্দিরেও ভক্তরা জবাফুলের পাশাপাশি অর্পণ করেন পদ্মফুল৷

 

ঘোর কৃষ্ণবর্ণা দেবীর পুজোয় অর্ঘ্য নিবেদন করা হয় নীল অপরাজিতা বা নীলকণ্ঠ ফুলও৷
ঘোর কৃষ্ণবর্ণা দেবীর পুজোয় অর্ঘ্য নিবেদন করা হয় নীল অপরাজিতা বা নীলকণ্ঠ ফুলও৷

 

জবাফুলের পাশাপাশি দেবীকে পরানো হয় গাঁদা এবং রজনীগন্ধার মালাও৷ তাঁর পুজোয় নিবেদন করা হয় দোপাটিফুলও৷
জবাফুলের পাশাপাশি দেবীকে পরানো হয় গাঁদা এবং রজনীগন্ধার মালাও৷ তাঁর পুজোয় নিবেদন করা হয় দোপাটিফুলও৷

 

অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেবী কালীর পদতলে শায়িত থাকেন মহাদেব৷ তাই কালীপুজোয় বেলপাতা, আকন্দ বা ধুতরো ফুলও রাখা হয়। অনেকে হলুদ কল্কে এবং চাঁপাফুলও দেন মহাদেবের প্রিয় বলে৷
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেবী কালীর পদতলে শায়িত থাকেন মহাদেব৷ তাই কালীপুজোয় বেলপাতা, আকন্দ বা ধুতরো ফুলও রাখা হয়। অনেকে হলুদ কল্কে এবং চাঁপাফুলও দেন মহাদেবের প্রিয় বলে৷