Tag Archives: Local18
Siliguri News: রক্ষা করতে হবে গোমাতাদের, শিলিগুড়ির দম্পতির সাইকেলে ভারত ভ্রমণ
শিলিগুড়ি: সাইকেল নিয়েই ভারত ভ্রমন শিলিগুড়ির দম্পতির। পরিবেশ রক্ষার বার্তা নিয়ে তথা গবাদি পশু(গোমাতা) রক্ষার বার্তা নিয়ে ভারতবর্ষের চার টি ধাম যাত্রা সম্পূর্ন করেছেন এই দম্পতি। ৬ মাস ধরে মোট ১২০০০ কিমি রাস্তা এবং ১৩ টি রাজ্য ঘুরে এদিন বাড়ি ফিরলেন তারা। ঢাক ঢোল পিটিয়ে তাদের স্বাগত জানালেন স্থানীয়রা। সাইকেল নিয়েই এই দম্পতির গোটা দেশ ভ্রমণকে কুর্নিশ জানালেন সকলেই। তাদের কথায় “জীবন মানেই পরিবেশ পরিবেশ মানেই জীবন।” তাই পরিবেশ রক্ষার বার্তা নিয়ে তথা গবাদি পশুর(গোমাতা) রক্ষার বার্তা নিয়েই তাদের এই যাত্রা শুরু করেন।
মাত্র এক বছর আগেই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন কুনওয়ার পাল সিং দেওরা এবং দীপা কুনওয়ার। কুনওয়ার পাল সিং রাজস্থানের বাসিন্দা হলেও কর্মসূত্রে পরিবার নিয়ে তিনি শিলিগুড়িতেই থাকেন। ভারতের চার টি ধাম ভ্রমণ করার ইচ্ছে তাদের বরাবরই ছিল। তবে সাইকেল নিয়ে এই যাত্রা করবেন সেটা তারা কখনই ভাবেননি। ২০২৩ সালের ২৩ শে জুন তারা সাইকেল নিয়ে এই যাত্রা শুরু করেছিলেন। তারপর আর থেমে থাকেননি তারা। নেপালের পশুপতিনাথ, অযোধ্যা, বৃন্দাবন, হরিদ্বার, কেদারনাথ, ঋষিকেশ, অমৃতসর, দ্বারিকাধিশ, সোমনাথ, রামেশ্বরম সবটাই সাইকেল নিয়ে পৌঁছে গিয়েছেন শিলিগুড়ির এই দম্পতি।
আরও পড়ুন – KKR Transfer News: লখনউ থেকে এসেই খেলা শুরু নাকি গম্ভীরের, তারকা ওপেনার এবার আসবেন নাইট শিবিরে
কুনওয়ার পাল সিং বলেন, ” প্রথমে আমরা ভেবেছিলাম বাইক নিয়েই এই ভারত যাত্রা শুরু করব। তখন আমার স্ত্রী বলেন বাইক নিয়ে ঘুরলে তাড়াতাড়ি পৌঁছে যাব আমরা যেই বার্তা নিয়ে যাচ্ছি সেটা মানুষের কাছে পৌঁছবে না। তারপরই আমরা সাইকেল নিয়ে ভারত ভ্রমণের সিদ্ধান্ত নি। সারা জীবনের জন্য অসাধারণ অভিজ্ঞতার সাক্ষী হলাম আমরা দুজন।” দীপা কুনওয়ার বলেন, ” আমি শিলিগুড়ির বাইরে এর আগে কখনও যাইনি। সাইকেল নিয়ে যে আমি গোটা দেশ ঘুরে ফেলব এটা কখনোই ভাবতে পারিনি। আমাদের এই যাত্রাটা খুবই সুন্দর ছিল। অনেক বাধা-বিপত্তি এসেছিল। তবে সেটাকে জয় করে আমরা যে এই যাত্রা সম্পূর্ণ করতে পেরেছি সত্যিই নিজেদের অনেক ভাগ্যবান বলে মনে হচ্ছে।”
Anirban Roy
Vande Bharat Express News: বড় খবর! শীতের ছুটির জন্য বেশি সময় চলবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, জানুন সময়সূচী
West Medinipur News: ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসে নাম, ১১ বছরের এই ‘বিস্ময় বালিকা’র কীর্তি শুনে চমকে যাবেন
পশ্চিম মেদিনীপুর: গুণের কাছে বয়স নিছক সংখ্যা। বয়স সবে ১১, এখনও ঠিক মতো বুঝতে, শিখতে বাকি থাকলেও গুণে কিছু কম নেই। বছর ১১-র এক মেয়ের গুণ জানলে অবাক হতে হয়। এই বয়সে আবৃত্তি, গান, কবিতা লেখাতে সিদ্ধহস্ত সৌরকণা রায়। নিজের ইচ্ছেতেই চলে তার শখের দিনযাপন।
সৌরকণা রায়, বর্তমানে বেলদাতেই থাকে। মা রুমা দাঁ স্কুল শিক্ষিকা, বাবা কলকাতায় কর্মরত। ছোট থেকেই বাবা-মায়ের খুব একটা সঙ্গ মেলেনি তার। নিজে খাওয়া-দাওয়া, পড়াশোনার পাশাপাশি কবিতা লেখা, আবৃত্তি চর্চা করে সময় মতোই। সৌরকণা একটি বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে। পড়াশোনার চাপ সামলে চলে তার আবৃত্তি চর্চা, গানের প্রশিক্ষণ, এবং লেখালেখি।
আরও পড়ুন: মঞ্চ থেকে পর্দায়, ‘অথৈ’-এ খলনায়ক অনির্বাণের সঙ্গে নায়িকা সোহিনী, অর্ণর ছবির লোগো মুক্তি
কম সময়ে সব থেকে বেশি সংখ্যক বাংলা কবিতা আবৃত্তি করায় ন’বছর বয়সে মিলেছে ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডসের স্বীকৃতি। এছাড়াও একাধিক জায়গায় মিলেছে নানা সম্মান। বর্তমানে আকাশবাণীতে আবৃত্তি ও সঙ্গীত বিভাগে নিয়মিত শিশু-শিল্পী সৌরকণা।
সকালে স্কুল থেকে ফিরে নিজেই পড়াশোনা গান-বাজনা এমনকি লেখালেখি করে। বাড়িতে সব সময় থাকেন না মা। সম্প্রতি তার লেখা একটি বই প্রকাশিত হয়েছে। সব মিলিয়ে গুণময়ী সৌরকণার আলোয় আলোকিত হচ্ছে পরিবার, সমাজও। তার মা জানান, স্কুল থাকায় খুব বেশি সময় দিতে পারেন না মেয়েকে। তবু নিজের চেষ্টায় ও গুণে বেড়ে উঠছে সে।
রঞ্জন চন্দ
Cyclone Michaung Update: ভয়ঙ্কর আকারে ঝাঁপাবে সাইক্লোন মিগজাউম, প্রবল ঝড়, বৃষ্টিতে কাঁপন, তোলপাড়ের আশঙ্কা চরমে
Local Love Story: বাড়িতে ছেলে-মেয়েকে রেখে নতুন প্রেমে মজে মা, যা সর্বনাশের কাণ্ড করলেন…
মুর্শিদাবাদ: স্বামী থাকতেও অন্য যুবকের সঙ্গে প্রেমে হাবুডুবু এক গৃহবধূর, আর চা খাওয়ার নাম করে দুই সন্তানের মাকে ফেলে পালালো এক যুবক, বিয়ের দাবিতে ধর্নায় গৃহবধূ! জলঙ্গীর এক গৃহবধূর সঙ্গে ফোনে আলাপ হয় রানীনগরের নরেন্দ্রপুর ডুবপাড়া এলাকার এক যুবকের। তারপর ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
সূত্র মারফত জানা যায়, রানীনগরের খেজুরতলা এলাকার এক যুবতীর বিয়ে হয়েছিল জলঙ্গীতে। তাদের দুটো ছেলে মেয়েও রয়েছে। ভালই চলছিল তাদের সংসার। তারপরেই হঠাৎ করেই প্রেমে তছনছ হল সব৷
আরও পড়ুনNorth 24 Parganas News: “ও স্যার আমাদের ছেড়ে যেও না!” শিক্ষক বদলিতে কান্নায় ভেঙে পড়ল ছাত্রছাত্রীরা
রানীনগরের নরেন্দ্রপুর ডুবপাড়া এলাকার এক যুবকের সঙ্গে ফোনে আলাপ হয় মহিলার। স্বামী থাকা সত্ত্বেও তারা পরকিয়া প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। যুবক, গৃহবধূকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দেন। চার বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল তাদের মধ্যে। কেরালা থেকে দশদিন আগে মহিলাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে রানীনগরে নিয়ে আসেন। মেয়েটি কিছুদিন মায়ের বাড়িতে থাকার পর প্রেমিক তাকে নিয়ে এসে নিজের বাড়িতে না তুলে বন্ধুর বাড়িতে রাখে বলে অভিযোগ, সেখানে জায়গা না হওয়াতে আজ সকালে চা খাওয়ার বাহানায় সেখপাড়া বাজারে রেখে পালিয়ে যায় যুবক।
এরপর বাধ্য হয়ে মেয়েটি নরেন্দ্রপুর ডুবপাড়া এলাকায় ছেলের বাড়ির সামনে ধর্নায় বসেন। যদিও ওই ছেলেটি বাড়িতে ছিল না। তার পরিবারের সদস্যরাও তাকে বাড়িতে ঢুকতে দেননি। বিয়ের দাবিতে এখনও তিনি ছেলের বাড়ির সামনেই ধর্না দিয়ে বসে আছেন। ঘটনার পর ওই এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। ঘটনাস্থলে ভিড় জমাতে থাকে স্থানীয় বাসিন্দারা।
এর আগেও মুর্শিদাবাদ জেলার একাধিক জায়গায় এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। বিয়ের দাবিতে ধর্নায় গৃহবধূ থেকে যুবতী। তবে এবার দুই সন্তানের মা বসলেন নতুন করে বিয়ের দাবিতে।
কৌশিক অধিকারী
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
Breakfast in School: মিড ডে মিল তো আছেই, এবার শিশুদের সকালের জলখাবারও দিচ্ছে স্কুল, দেখুন ভিডিও
পূর্ব বর্ধমান: কেবল মধ্যাহ্নভোজন নয়, এই স্কুলে পড়ুয়াদের দেওয়া হচ্ছে প্রাতরাশও! পূর্ব বর্ধমানের এক স্কুলের অভিনব উদ্যোগ। স্কুলে মিলছে কনফ্লেক্স, বাটার টোস্ট কিংবা ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার! শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। পড়ুয়াদের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে, পূর্ব বর্ধমানের এক স্কুলে চালু করা হল ব্রেকফাস্ট এর ব্যবস্থা। সাধারণত প্রত্যেক সরকারি স্কুলে পড়ুয়াদের মিড ডে মিল অর্থাৎ মধ্যাহ্নভোজন দেওয়া হয়। কিন্তু পূর্ব বর্ধমানের বর্ধমান শ্রীরামকৃষ্ণ সারদা বিদ্যাপীঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় পড়ুয়াদের জন্য চালু করা হয়েছে ব্রেকফাস্ট-এর ব্যবস্থা।
Real Honey vs Fake Honey: মধু অনেক রকমের হয়! আসল মধু চিনবেন কীভাবে? জানুন ভিডিওতে
মধু সাধারণত কালচে লাল রঙের হয় বলেই সকলের ধারণা৷ তবে যে এলাকায় যেমন ফুল, সেখানে থেকে তেমন মধু সংগ্রহ করবে মৌমাছি৷ তাই সেই মধুর রঙ ও স্বাদ হবে সম্পূর্ণ আলাদা।
North 24 Parganas News: মর্মান্তিক! হাড়োয়ায় বিদ্যাধরী নদীর খালে পড়ে নিখোঁজ ভিন জেলার পরিযায়ী শ্রমিক
বসিরহাট: হাড়োয়ায় বিদ্যাধরী নদীর বাগজোলা খালে পড়ে তলিয়ে নিখোঁজ পরিযায়ী শ্রমিক। বসিরহাটের সুন্দরবনের হাড়োয়া থানার কুলটি গ্রাম পঞ্চায়েতের কুলটি লক গেট পাম্প হাউস এলাকার ঘটনা। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই এলাকায় একটি নতুন পাম্প হাউস নির্মাণের কাজ চলছিল।
সেই কাজের জন্য প্রায় ৪০ জন শ্রমিককে নিয়োগ করা হয়। তাঁদের মধ্যে একজন মুর্শিদাবাদ জেলার বড়ঞা এলাকার বাসিন্দা ২৯ বছরের বিজয়ানন্দ দাস। তিনি নতুন পাম্প হাউস নির্মাণ করার কাজ করছিলেন। কাজ চলাকালীন এদিন আচমকা পাম্প হাউসের পাশে থাকা বাগজোলা খালের মধ্যে পড়ে যান তিনি।
আরও পড়ুন: প্রবল বেগে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়! কাল থেকেই বাংলার আবহাওয়ায় ভোলবদল, কোন কোন জেলা ভাসবে
দীর্ঘক্ষণ তল্লাশি চালানোর পরেও তার কোনও রকমের সন্ধান না মেলায় ঠিকাদার সংস্থার পক্ষ থেকে হাড়োয়া থানায় খবর দেওয়া হয়। তারপর মিনাখাঁর এসডিপিও আমিনুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে হাড়োয়া থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক তাপস ঘোষ এবং হাড়োয়া থানার লাউগাছি বিট হাউসের ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক বিশ্বনাথ বেরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
ইতিমধ্যে সিভিল ডিফেন্সের দলকে সঙ্গে নিয়ে বিদ্যাধরী নদী-সহ বাগজোলা খালের বিস্তীর্ণ এলাকায় তল্লাশি চালানো হচ্ছে। নির্মাণ শ্রমিক খালে পড়ে নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় যথেষ্ট চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ওই এলাকায়। ইতিমধ্যে হাড়োয়া থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে থাকা অন্যান্য নির্মাণ শ্রমিকের পাশাপাশি স্থানীয় বাসিন্দাদেরও জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে এবং ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু করেছে।
জুলফিকার মোল্যা
North 24 Parganas News: “ও স্যার আমাদের ছেড়ে যেও না!” শিক্ষক বদলিতে কান্নায় ভেঙে পড়ল ছাত্রছাত্রীরা
বসিরহাট: বাদুড়িয়ায় শিক্ষকের বদলি আটকাতে শিক্ষককে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়ল ছাত্র-ছাত্রীরা। দুই চোখে জল পায়ে জড়িয়ে ধরে শিক্ষককে বদলি আটকানোর চেষ্টা ছাত্র-ছাত্রীদের।
যখন রাজ্যের বেশ কয়েকটি স্কুলে মিড ডে মিলের খাবারে চাল ডালে পোকা খাওয়ার অস্বস্তিকর পরিবেশে পড়াশোনা, কোথাও আবার খোলা আকাশের নিচে আবার কোথাও মিড ডে মিলের খাবার খিচুড়ি ছুড়ে শিক্ষিকাকে মারা তখন অন্য ছবি দেখা গেল উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট মহাকুমার বাদুড়িয়ার রাজাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
গত ২ বছর আগে বাদুড়িয়ার বাগজোলার রাজাপুর অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণীতে থেকে চতুর্থ শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা প্রায় ২৫০ জন, শিক্ষক-শিক্ষিকার সংখ্যা পাঁচ জন, এর মধ্যে শিক্ষক নিউটন বিশ্বাস এখানে নিযুক্ত হয়েছিলেন। তারপর থেকে ছাত্র-ছাত্রীসহ অভিভাবকদের মনে জায়গা করে নেয় শিক্ষক।
এর পর ওই শিক্ষকের অন্যত্র শিক্ষকের বদলির খবর আসতেই স্কুলে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকরা। শিক্ষক ঘর থেকে দরজা খুলে বেরোতেই একরাশ হতাশা চোখের জল নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়লো ছাত্র-ছাত্রীরা, শিক্ষককে জড়িয়ে ধরে না যাওয়ার আর্জি এবং কান্নায় ভেঙে পড়ল তারা। শিক্ষক নিউটন বিশ্বাসকে স্কুল থেকে যেতে দিতে নারাজ।
কিন্তু রাজ্য স্কুল দফতরের নিয়ম মেনে তাকে যেতেই হবে। ছাত্রছাত্রীরা তাকে যেতে দিতে নারাজ বদলির চিঠির মধ্যে এদিন চলে যাওয়ার সময় হঠাৎই ছাত্রছাত্রীরা তাকে পায়ে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন। একদিকে ছাত্রছাত্রীরা যেতে দিলে নারাজ অন্যদিকে অভিভাবকরা তার যাওয়ার পথ আটকে স্কুল থেকে বেরোতে দিতে নারাজ।
জুলফিকার মোল্যা