Tag Archives: Local18

Mango: রসালো মিষ্টি, খেতেও সুস্বাদু! আর মিলছে না বাজারে, বিখ্যাত এই আম কি তবে বিলুপ্তির পথে?

উত্তর দিনাজপুর: উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরের বিখ্যাত সূর্যাপুরি আম বর্তমানে বিলুপ্তির পথে। কেন উত্তর দিনাজপুরে জগৎ বিখ্যাত আম বর্তমানে বিলুপ্তির পথে জানেন কি? উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুরের সূর্যাপুরে এই আমের একটা সময় প্রচুর উৎপাদন হতো তাই এই আমকে সূর্যাপুরি আম বলা হতো।

জানা যায়, বাংলার সুবেদার ইসলাম খাঁ নিজেই এই আম খুব পছন্দ করতেন এবং সম্রাট জাহাঙ্গীরকে এই আম উপহার দিতেন। প্রাচীন ঐতিহ্যবাহি এই আম একটা সময় উপঢৌকন হিসেবেও দেওয়ার রীতি ছিল। একদা প্রত্যেকের ঘরে ঘরে সূর্যাপুরী আমগাছ থাকা যেন রীতি হয়ে দাঁড়িয়েছিল।এই আমের স্বাদ এতটাই সুস্বাদু ছিল যে দীর্ঘ সময় এই আম নাকে মুখে লেগে থাকত। এই আমের ভিতরটা শাসযুক্ত। এই আমের ভিতর কোনও প্রকার আঁশ থাকে না। এই আমের আর একটা প্রধান বৈশিষ্ট্য হল এই আম কাঁচা অবস্থায় এতটাই টক যেন মুখে দেওয়া যেত না, আর পাকা অবস্থায় এই আম ছিল অত্যন্ত মিষ্টি ও সুস্বাদু।

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

কিন্তু বর্তমানে এই আম বিলুপ্তির পথে। এই আম চাষে অনীহা জেলার চাষিদের। এ ব্যাপারে চোপড়ার কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের কৃষি বিশেষজ্ঞ ডা. ধনঞ্জয় মন্ডল জানান, এই আমে বর্তমানে এক প্রকার পোকার উপদ্রব দেখা যায়। গত ১৯৯৫ সাল থেকে সূর্যাপুরী আমে এই পোকার রোগ প্রকট ভাবে দেখা যায়। ইসলামপুর এলাকায় চাষীদের ধারণা ছিল চা বাগান ব্যাপক আকারে হবার কারণেই নাকি এই প্রকার উপদ্রব ঘটছে। যদিও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

এই সূর্যপুরী আমে বাইরে থেকে বোঝার উপায় নেই যে পোকা আছে কিন্তু একটু পাকলে এই আমে পোকা লেগে যায়। এই সমস্যার জন্যই সূর্যাপুরী আম চাষে অনীহা দেখা যায় জেলার চাষীদের। অন্যদিকে ইসলামপুর মহকুমার উদ্যান পালন দফতরের আধিকারিক, অনীক মজুমদার বলেন, চোপড়া ইসলামপুর ও গোয়ালপুকুর ব্লকের বেশিরভাগ চাষী এই আমের চাষে আগ্রহ হারিয়েছেন। কিভাবে চাষীদের এই সূর্যাপুরী আম চাষে আগ্রহ বাড়ানো যায় সে বিষয়ে রাজ্যে উদ্যান পালন দফতরে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এখান থেকে নির্দেশ এলেই এ ব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

পিয়া গুপ্তা

World Bee Day: মৌমাছিদের মোট কটা প্রজাতি আছে জানেন কি? বলুন তো কেন পালিত হয় এই ‘বি-ডে’, রয়েছে চমকপ্রদ কাহিনি

জানেন কি, মৌমাছিদের জন্য রয়েছে একটি বিশেষ দিন। বিশ্বজুড়ে সেই দিনটিকে পালন করা হয় মৌমাছি দিবস হিসাবে।
জানেন কি, মৌমাছিদের জন্য রয়েছে একটি বিশেষ দিন। বিশ্বজুড়ে সেই দিনটিকে পালন করা হয় মৌমাছি দিবস হিসাবে।
২০১৭ সালে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলি দ্বারা অনুমোদিত হয়েছিল এই দিনটি। ২০১৮ সাল থেকে জাতিসংঘ এই দিনটি উৎসর্গ করেছে মৌমাছিদের জন্য।
২০১৭ সালে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলি দ্বারা অনুমোদিত হয়েছিল এই দিনটি। ২০১৮ সাল থেকে জাতিসংঘ এই দিনটি উৎসর্গ করেছে মৌমাছিদের জন্য।
মৌমাছি দেখতে খুব সুন্দর হলেও, এর কামড়ে আপনি অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। এদের কাজ ফুলে ফুলে ঘুরে মধু সংগ্রহ করা।
মৌমাছি দেখতে খুব সুন্দর হলেও, এর কামড়ে আপনি অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। এদের কাজ ফুলে ফুলে ঘুরে মধু সংগ্রহ করা।
২০ মে হল বিশ্ব মৌমাছি দিবস। মৌমাছি-সহ অন্য যেসব পতঙ্গ পরাগায়নে ভূমিকা রাখে, তাদের বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করতে পালিত হয় এই দিন।
২০ মে হল বিশ্ব মৌমাছি দিবস। মৌমাছি-সহ অন্য যেসব পতঙ্গ পরাগায়নে ভূমিকা রাখে, তাদের বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করতে পালিত হয় এই দিন।
পৃথিবীতে ৯টি স্বীকৃত গোত্রের অধীনে প্রায় ২০ হাজার মৌমাছির প্রজাতি আছে। সুন্দরবনেও আছে দুই প্রজাতির মৌমাছি।
পৃথিবীতে ৯টি স্বীকৃত গোত্রের অধীনে প্রায় ২০ হাজার মৌমাছির প্রজাতি আছে। সুন্দরবনেও আছে দুই প্রজাতির মৌমাছি।
সুন্দরবনে পাওয়া এপিস ডরসেটা মৌমাছি বড় আকৃতির। তারা কিছুটা আগ্রাসী। এরা প্রচুর পরিমাণে মধু দেয়। আর একটি ছোট প্রজাতির মৌমাছি রয়েছে।
সুন্দরবনে পাওয়া এপিস ডরসেটা মৌমাছি বড় আকৃতির। তারা কিছুটা আগ্রাসী। এরা প্রচুর পরিমাণে মধু দেয়। আর একটি ছোট প্রজাতির মৌমাছি রয়েছে।

Small Fish Benefit: রুই-কাতলা ফেল! এই গরমে বাজার থেকে ব্যাগ ভরে সস্তার এই মাছ বাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন ক্রেতারা, গুণে ঠাসা এই মাছ

: বর্তমান সময়ে গরমের কারণে নাজেহাল সাধারণ মানুষ। আর এই তীব্র গরমের পরিস্থিতিতে বাজারের অধিকাংশ ক্রেতারা বড় মাছের থেকে মুখ ফেরাচ্ছেন। তাঁরা সকলেই ছোট মাছ কেনার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এর মূল কারণ, ছোট মাছের মধ্যে পুষ্টিগুণ অনেকটাই বেশি থাকে বড় মাছের তুলনায়।
: বর্তমান সময়ে গরমের কারণে নাজেহাল সাধারণ মানুষ। আর এই তীব্র গরমের পরিস্থিতিতে বাজারের অধিকাংশ ক্রেতারা বড় মাছের থেকে মুখ ফেরাচ্ছেন। তাঁরা সকলেই ছোট মাছ কেনার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এর মূল কারণ, ছোট মাছের মধ্যে পুষ্টিগুণ অনেকটাই বেশি থাকে বড় মাছের তুলনায়।
এছাড়া গরমের সময় পেট ও শরীর ঠিক রাখতে ছোট মাছের বিকল্প হয় না। তাইতো বাজারে ছোট মাছের চাহিদা বর্তমান সময়ে রয়েছে উর্ধ্বমুখী। সকাল থেকেই বাজারের ছোট মাছের বিভিন্ন দোকানগুলিতে ক্রেতাদের ভিড় থাকছে।
এছাড়া গরমের সময় পেট ও শরীর ঠিক রাখতে ছোট মাছের বিকল্প হয় না। তাইতো বাজারে ছোট মাছের চাহিদা বর্তমান সময়ে রয়েছে উর্ধ্বমুখী। সকাল থেকেই বাজারের ছোট মাছের বিভিন্ন দোকানগুলিতে ক্রেতাদের ভিড় থাকছে।
বাজারের এক ক্রেতা তমাল মুন্সি জানান, "বড় মাছের মধ্যে তৈলাক্ত জিনিসের পরিমাণ থাকে বেশি। ফলে গরমে বড় মাছ খেলে কোলেস্টেরল বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে ছোট মাছের মধ্যে এই সমস্যা থাকে না। তাই গরমের মরশুমে ছোট মাছ খেলে শরীর অনেকটাই সুস্থ থাকে। এছাড়া শরীরের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি পাওয়া সম্ভব ছোট মাছ থেকে। তাই বর্তমান সময়ে বাজারের অধিকাংশ ক্রেতারা ছোট মাছ কেনার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করছেন।"
বাজারের এক ক্রেতা তমাল মুন্সি জানান, “বড় মাছের মধ্যে তৈলাক্ত জিনিসের পরিমাণ থাকে বেশি। ফলে গরমে বড় মাছ খেলে কোলেস্টেরল বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে ছোট মাছের মধ্যে এই সমস্যা থাকে না। তাই গরমের মরশুমে ছোট মাছ খেলে শরীর অনেকটাই সুস্থ থাকে। এছাড়া শরীরের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি পাওয়া সম্ভব ছোট মাছ থেকে। তাই বর্তমান সময়ে বাজারের অধিকাংশ ক্রেতারা ছোট মাছ কেনার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করছেন।”
বাজারের আরেক ক্রেতা আশিষ সাহা জানান, "বেশিরভাগ ক্রেতারা ছোট মাছ কেনার কারণে ছোট মাছের দোকান বাজারে হচ্ছে অনেকটাই কম। ফলের দাম কিছুটা হলেও ঊর্ধ্বমুখী হয়ে রয়েছে ছোট মাছের। তবে পুষ্টির ওপর ভিত্তি করে গরমে ছোট মাছ খাওয়া বেশি উপকারী।"
বাজারের আরেক ক্রেতা আশিষ সাহা জানান, “বেশিরভাগ ক্রেতারা ছোট মাছ কেনার কারণে ছোট মাছের দোকান বাজারে হচ্ছে অনেকটাই কম। ফলের দাম কিছুটা হলেও ঊর্ধ্বমুখী হয়ে রয়েছে ছোট মাছের। তবে পুষ্টির ওপর ভিত্তি করে গরমে ছোট মাছ খাওয়া বেশি উপকারী।”
বাজারের এক ছোট মাছ বিক্রেতা দীপক বর্মন জানান, "অধিক গরমে বড় মাছ খেতে হলেও অনিহা প্রকাশ করছেন ক্রেতারা। ফলে বাজারে ছোট মাছের চাহিদা রয়েছে উর্ধ্বমুখী।
বাজারের এক ছোট মাছ বিক্রেতা দীপক বর্মন জানান, “অধিক গরমে বড় মাছ খেতে হলেও অনিহা প্রকাশ করছেন ক্রেতারা। ফলে বাজারে ছোট মাছের চাহিদা রয়েছে উর্ধ্বমুখী।
ছোট মাছের যোগান দিতে গিয়ে রীতিমতো চাপের মুখে পড়ছেন। তবে গরমের কারণে ছোট মাছ বিক্রেতাদের লাভের পরিমাণ বেড়েছে। তাইতো ছোট মাছ বিক্রেতারা দিনের শেষে হাসিমুখ নিয়েই বাড়ি ফিরছেন।"
ছোট মাছের যোগান দিতে গিয়ে রীতিমতো চাপের মুখে পড়ছেন। তবে গরমের কারণে ছোট মাছ বিক্রেতাদের লাভের পরিমাণ বেড়েছে। তাইতো ছোট মাছ বিক্রেতারা দিনের শেষে হাসিমুখ নিয়েই বাড়ি ফিরছেন।”
তবে বর্তমান সময়ে নাদিয়ালি ও ছোট মাছের পরিমাণ অনেকটাই কমেছে। তাইতো পর্যাপ্ত পরিমাণে যোগান দিতে পারছেন না বিক্রেতারা। তবে ছোট মাছ খাওয়া গরমের সময় কতটা উপকারী তা সকলেই জানেন। Input-  Sarthak Pandit
তবে বর্তমান সময়ে নাদিয়ালি ও ছোট মাছের পরিমাণ অনেকটাই কমেছে। তাইতো পর্যাপ্ত পরিমাণে যোগান দিতে পারছেন না বিক্রেতারা। তবে ছোট মাছ খাওয়া গরমের সময় কতটা উপকারী তা সকলেই জানেন। Input-  Sarthak Pandit

Ichhamati River: সুন্দরী এই নদীর উল্লেখ বিভূতিভূষণের উপন্যাসেও, সীমান্তের এই নদীর নাম ইছামতী হল কেন জানেন কি!

বসিরহাট:  বড় সুন্দরী সেই নদী। নাম, ইছামতী! সীমান্তের এই নদী দেখতে সারা বাংলা থেকে লোকে ছুটে যান বসিরহাটে। কিন্তু কেন এমন নামকরণ হল নদীর? অনেকেই জানেন না।

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে প্রবাহিত এই নদী। কথাসাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ইছামতী’ উপন্যাসে উল্লেখ আছে এই নদীর। ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত অর্ন্তসীমানায় অবস্থিত নদীটির উৎপত্তি হয়েছে মাথাভাঙা থেকে, যা কিনা বাংলাদেশের প্রধান নদী পদ্মার ডান তীরের একটি শাখা নদী। মাথাভাঙা নদীটি পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার মাজদিয়া নামক স্থানে বিভক্ত হয়ে যায়। একটি চূর্ণী, অপরটি ইছামতি নামধারণ করে নদিয়া, উত্তর ২৪ পরগনা হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিশেছে। বাংলাদেশের দিনাজপুরে ও পাবনা থেকে পশ্চিম ঢাকা পর্যন্ত বিস্তীর্ণ দুই নদীর নামও ইছামতি। অনেকে মনে করেন, নদী দু’টোই আগে একসময় রাজ্যের ইছামতি নদীর সঙ্গেই যুক্ত ছিল যা পরে ভৌগলিক কারণে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।

আরও পড়ুন: কাঁটাতার পেরিয়ে এসে ভোটদান, বাংলার এই গ্রামের বাসিন্দাদের জন্য কড়া নিরাপত্তা

ইছামতি নদীটিকে বর্তমান নদী গবেষকগণ তিন ভাগে ভাগ করেন। উচ্চ ইছামতি, মধ্য ইছামতি এবং নিম্ন ইছামতি। উচ্চ ইছামতি নদীটি পদ্মা নদীর একটি শাখা নদী। মাথাভাঙা নদী থেকে প্রবাহিত হয় এবং বেনাপোল পর্যন্ত প্রবাহিত হয়। মধ্য ইছামতি নদী বেনাপোল থেকে দেবহাটা পর্যন্ত প্রবাহিত হয়। নিম্ন ইছামতি নদী পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবন এবং বাংলাদেশের সুন্দরবনের বুড়ি গোয়ালিনী রেঞ্জ পর্যন্ত প্রবাহিত হয়ে রায়মঙ্গল নদীতে গিয়ে মেশে।

নদীটির উৎস থেকে দেবহাটার পশ্চিম পর্যন্ত মোট দৈর্ঘ্য ২০৮ কিমি। প্রবাহ থেকে শেষ অংশ উত্তর ২৪ পরগণা জেলা‎র হাসনাবাদের কাছে এবং সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটার কাছে কালিন্দী নদীর সঙ্গে যুক্ত হয় একসময়ের পশ্চিম ঢাকার প্রধান নদী এবং দিনাজপুরের ইছামতি। ১৭৬৪-৬৬ সালের মানচিত্র অনুসারে শেষোক্ত নদী দু’টি একীভূত হতে দেখা যায়।

আদিকাল থেকে বারবার এই নদী যেন ইচ্ছেমতো গতি পরিবর্তন করেছে। খুব সম্ভবত এই কারণেই এই নদীর নাম ইছামতি বলে মনে করেন অনেকেই। ভারত বাংলাদেশের বহু মানুষ ইছামতি নদীকে কেন্দ্র করেই তাদের জীবন জীবিকা নির্বাহ করে।

জুলফিকার মোল্যা

Mysterious Death: ভয়ঙ্কর! বিয়ে বাড়িতে গিয়ে মুহূর্তেই সব শেষ! মর্মান্তিক পরিণতি শিশু কন্যার

মুর্শিদাবাদ: আত্মীয়ের বাড়ির বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়ে মুহুর্তেই বদলে গেল সমস্ত কিছু। বিয়ের বাড়ির ভোজ খেতে গিয়ে নিখোঁজ সাত বছরের এক শিশু কন্যা৷ মৃতদেহ উদ্ধার হয় ফিডার ক্যানেলে থেকে। মুহূর্তের মধ্যে ঘ‌টনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়।

নিখোঁজ থাকার দু’দিন পর ফিডার ক্যানেল থেকে উদ্ধার হল দেহ। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার সকালে মুর্শিদাবাদের সামসেরগঞ্জের ফিডার ক্যানেলে। পুলিশ সুত্রে জানা যায়, মৃত শিশু কন্যার নাম আয়েশা খাতুন (৭)। বাড়ি ফরাক্কা থানার অন্তর্গত খোদাবন্দপুর গ্রামে।

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

মৃত শিশু কন্যার বাবার অভিযোগ, শনিবার তার মেয়েকে নিজের কাকিমা, তার এক আত্মীয়ের বিয়ের বাড়ির অনুষ্ঠানে মেয়েকে নিয়ে গিয়েছিল সামশেরগঞ্জ থানার উত্তর কৃষ্ণনগর গ্রামে। শনিবার দুপুরের পর থেকেই হঠাৎ তাঁর কন্যা নিখোঁজ হয়ে যায়। বহু খোঁজাখুঁজি করেও খোঁজ না পাওয়ার কারণে রবিবার রাতে থানায় নিখোঁজ অভিযোগ দায়ের করেন পরিবারের সদস্যরা।

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

সোমবার সকালেই সামসেরগঞ্জের ফিডার ক্যানেলে শিশু কন্যার মৃতদেহ ভাসতে দেখা যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা ও মাঝিরা খবর দেন পুলিশ প্রশাসনকে। খবর পেয়ে পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য জঙ্গিপুর হাসপাতালে পাঠায়। এদিকে বিয়ে বাড়ি এসে এভাবে শিশু কন্যার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে। সাত বছরের শিশু কন্যার ফিডার ক্যানেল থেকে দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকাজুড়ে।

কৌশিক অধিকারী

Lok Sabha Election 2024: কাঁটাতার পেরিয়ে এসে ভোটদান, বাংলার এই গ্রামের বাসিন্দাদের জন্য কড়া নিরাপত্তা

এই গ্রামের বাসিন্দারা লোকসভা ভোটে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে কাঁটাতারের বেড়া পেরিয়ে কড়া নিরাপত্তার বেড়াজালের মধ্য দিয়ে জয়ন্তিপুর নিউএফপি স্কুলে ভোট দিতে আসে
এই গ্রামের বাসিন্দারা লোকসভা ভোটে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে কাঁটাতারের বেড়া পেরিয়ে কড়া নিরাপত্তার বেড়াজালের মধ্য দিয়ে জয়ন্তিপুর নিউএফপি স্কুলে ভোট দিতে আসে
ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের জয়ন্তিপুরের নোম্যান্সল্যান্ডে থাকা বাসিন্দারা কাঁটাতার পেরিয়ে মূল ভূখণ্ডে আসলেন ভোট দিতে
ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের জয়ন্তিপুরের নোম্যান্সল্যান্ডে থাকা বাসিন্দারা কাঁটাতার পেরিয়ে মূল ভূখণ্ডে আসলেন ভোট দিতে
ভোট দিয়ে সীমান্ত এলাকার ভোটাররা জানান, নতুন সরকারের কাছে তাদের আবেদন কাঁটাতারের এই বেড়াজাল থেকে মুক্তি দেওয়া হোক তাদের। এই বন্দি জীবন আর ভাল লাগছে না
ভোট দিয়ে সীমান্ত এলাকার ভোটাররা জানান, নতুন সরকারের কাছে তাদের আবেদন কাঁটাতারের এই বেড়াজাল থেকে মুক্তি দেওয়া হোক তাদের। এই বন্দি জীবন আর ভাল লাগছে না
উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ লোকসভার ছয়ঘড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় জয়ন্তিপুর গ্রামের ৩৬টি পরিবার ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের কাঁটাতারের ওপারে বসবাস করেন
উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ লোকসভার ছয়ঘড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় জয়ন্তিপুর গ্রামের ৩৬টি পরিবার ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের কাঁটাতারের ওপারে বসবাস করেন
তারা চাইছেন, গ্রামের সীমানা ছেড়ে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া হলে, তারা মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযোগ রেখে অন্যান্য ভারতবাসীদের মতোই জীবন যাপন করতে পারবে
তারা চাইছেন, গ্রামের সীমানা ছেড়ে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া হলে, তারা মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযোগ রেখে অন্যান্য ভারতবাসীদের মতোই জীবন যাপন করতে পারবে

Lok Sabha Election 2024: ভোটপ্রচারে বাহন টোটো! ভালবাসা উজাড় করে সাজানো গাড়িতে তৃণমূলের শান্তির বার্তা

মথুরাপুর: চলছে লোকসভা নির্বাচনের শেষ দফার প্রচার। এর মধ্যে মথুরাপুর লোকসভাতে দেখা গেল ভালবাসার চিহ্ন এঁকে টোটোতে চেপে শান্তির পক্ষে প্রচার করছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বরা। যা দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন অনেকেই। আগেও একাধিকবার প্রচারে টোটোর ব্যবহার করেছে তৃণমূল। তবে এবার সেই টোটোকেই প্রচরের মাধ্যম করতে টোটোকে সাজিয়ে তোলা হয়েছিল ভালবাসা উজাড় করে।

আরও পড়ুন: গন্ধে নাক সিঁটকান? গ্রীষ্মে এই ফলের শরবতে একটা চুমুক… কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে চিরমুক্তি! সংস্কৃতে সাধে বলে শ্রীফল!

এ নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী বলেন, “আমরা সারা বছর মানুষের পাশে ছিলাম, প্রচারে সেজন্য সেই মানুষগুলিকে পাশে পাচ্ছি। তাদের ভালবাসা পাচ্ছি। এটা নতুন কিছু নয়।”

এদিকে প্রচার একেবারে শেষ দিকে চলে আসায় একত্রিতভাবে প্রচার করার সঙ্গে আলাদাভাবেও করা হচ্ছে প্রচার। তৃণমূল কংগ্রেসের শাখা সংগঠনগুলি নিজেদের মতa করে প্রচার করছে। পথে নামছেন মহিলারা, যুবরা। তাঁদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রচারের শেষ দিকে সবাই সর্বশক্তি দিয়ে প্রচার করছেন। তাঁরাও পথে নেমেছেন। মানুষের ভালবাসা সঙ্গে আছে। সেজন্য তাঁরা পিছনে আর ফিরে দেখতে চান না। এই মুহূর্তে প্রচারের গতি বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।

নবাব মল্লিক

Mango Love: ল্যাংড়া কবে উঠবে আশায় বসে আছেন, চরম খারাপ খবর এল মালদহ থেকে

মালদহ: নানা প্রজাতির আম হয়৷ কিন্তু কতরকমের আম হয় জানেন কি? প্রায় ২০০ ধরণের আম পাওয়া যায়৷ এত ধরণের আম হলেও কয়েকটি প্রজাতির আমের জন্য বিখ্যাত মালদহ। সেই সমস্ত প্রজাতির আমের চাষ বেশি পরিমাণে হয়, ওই সমস্ত প্রজাতির আমের বাগান বেশি রয়েছে মালদহের বিভিন্ন এলাকায়।

হাতে গোনা গোটা কয়েকটি প্রজাতির আমের উপরেই নির্ভরশীল মালদহের অর্থনীতি। তবে এই মরশুমে বিখ্যাত একটি প্রজাতির আমের ফলনে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এমনিতেই এই মরশুমে তুলনায় আমের ফলন অনেক কম হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। তার মধ্যে মালদহের বিখ্যাত ল্যাংড়া আমের ফলন এই বছর একেবারেই তলানিতে। কারণ হিসাবে উদ্যান পালন দফতরের কর্তারা বলছেন, আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনা।

আবহাওয়ার জন্য এই বছর মালদহের প্রায় প্রতিটি প্রজাতির আমের ফলন কম হচ্ছে। তবে ল্যাংড়া আমের মুকুল যে সময়ে আসে, ঠিক সেই সময়ই আবহাওয়ার ব্যাপক পরিবর্তন দেখা দিয়েছিল। তাই আমের মুকুল পর্যাপ্ত পরিমাণে ধরেনি গাছে। এরই প্রভাব ব্যাপকভাবে পড়েছে ল্যাংড়া প্রজাতির আমের ওপর। এই বছর ফলন একেবারে না হওয়ার সম্ভাবনা এই ল্যাংড়া প্রজাতির আমের।

আরও পড়ুন – Unlucky Zodiac Signs: এই সপ্তাহে চরম দুঃসময় ঘনিয়ে এল এই রাশিগুলির, প্রতি পা ফেলুন মেপে মেপে

মালদহ জেলা উদ্যানপালন দফতরের আধিকারিক সামন্ত নায়ক বলেন, প্রতিটি প্রজাতির আমের ফলন তুলনায় কম হচ্ছে। তবে ল্যাংড়া আমের ফলনে সবচেয়ে বেশি মার খাওয়ার সম্ভাবনা। কারণ ল্যাংড়া আমের মুকুল আসার সময় মালদহে বৃষ্টি হয়েছিল। মুকুল ঠিকমতো ফোটেনি। তাই এই আমের ফল সবচেয়ে কম হতে পারে।

উদ্যানপালন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, গত বছর মালদহ জেলায় শুধুমাত্র ল্যাংড়া প্রজাতির আমের ফলন হয়েছিল ৩৪ হাজার মেট্রিক টন। মালদহ জেলায় এই বছর ৩ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে শুধুমাত্র ল্যাংড়া প্রজাতির আমের চাষ হয়েছে। এই বছর সম্ভাব্য ল্যাংড়া আমের ফলন হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় এগারো হাজার মেট্রিক টন। গত বছরের তুলনায় এই বছর ৩৫ থেকে ৪০ শতাংশ আমের ফলন হবে বলে মনে করছেন উদ্যান পালন দফতরের কর্তারা।মিষ্টি স্বাদের ল্যাংড়া প্রজাতির আমের চাহিদা বাজারে ব্যাপক পরিমাণে থাকে। সুস্বাদু এই আমের আঁশ একেবারেই নেই। অন্যান্য আমের তুলনায় এই আমের চাহিদাও ব্যাপক দামও ভাল পান কৃষকেরা। কিন্তু এই বছর এই বৃষ্টির প্রার্থীর আমের ফলন কম হওয়ায় মাথায় হাত পড়েছে জেলার আম চাষীদের।

Harshit Singha

Lok Sabha Election 2024: ভোটকেন্দ্র না বিয়েবাড়ি! ভোটারদের জন্য এলাহি আয়োজন দেখলে চমকে যাবেন

উত্তর ২৪ পরগনা: দূর থেকে দেখলে মনে হচ্ছে যেন কোনও অনুষ্ঠান বাড়ি বা বিয়ে বাড়ি। কিন্তু না, এটি বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ঠাকুরনগর শিমুলপুর আনন্দপাড়া নরহরি হাই স্কুল, যা পঞ্চম দফার নির্বাচনে মডেল বুথ করা হয়েছে কমিশনের তরফে। বাইরে থেকে দেখে মনে হবে যেন কোনও বিয়ে বাড়িতে প্রবেশের জন্য ফুল দিয়ে সাজানো গেট।

শুধু তাই নয় গোলাপি সাদা হলুদ কাপড় দিয়ে করা এই প্যান্ডেলে যেমন ঝুলছে ঝাড়বাতি, তেমনই রংবেরঙের আর্টিফিশিয়াল ফুলের বিভিন্ন কাজ চোখে পড়ছে এই মডেল বুথের ভেতর প্রবেশ করলেই। রয়েছে অনুষ্ঠান বাড়িতে ব্যবহারের আরামদায়ক গদির চেয়ার, ভোটারদের গরম থেকে স্বস্তি দিতে এয়ারকুলার এমনকি বক্সে বাজছে গানও। এমন এলাহী আয়োজন দেখে এলাকার ভোটাররাও রীতিমতো উৎসাহী গণতন্ত্রের উৎসবে শামিল হতে।

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

তাই এই ভোট গ্রহণ কেন্দ্রের ভোটাররা সকাল সকাল বুথে হাজির হচ্ছেন ভোট দিতে। অনেকেই ঘুরে দেখছেন মডেল বুথের চারপাশ, মুঠো ফোনে বন্দি করছেন অনুষ্ঠান বাড়ির আদলে তৈরি ভোটের এই মডেল বুথের ছবিও। দায়িত্বে থাকা ভোট কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এই পোলিং স্টেশনে মোট পাঁচটি বুথ রয়েছে। প্রতিটি বুথ-ই মহিলা পরিচালিত। ফলে, এই বুথে নেই কোনও পুরুষ ভোট কর্মী।

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

তবে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা রক্ষীরা অবশ্য রয়েছে কড়া পাহারায়। সব মিলিয়ে এই মডেল ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা প্রায় ৬৫০০। ঠাকুরনগরের মডেল এই ভোটকেন্দ্রের পাঁচটি বুথেই সুষ্ঠুভাবে লাইন দিয়ে ভোট দিচ্ছেন ভোটাররা। মডেল বুথের এমন শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণের চিত্রই হয়তো বাকি আরও দুই দফায় দেখা যাবে, আশা নির্বাচন কমিশনের।

Rudra Narayan Roy

Alipurduar News: সাতসকালে কলাবাগান থেকে উদ্ধার পূর্ণবয়স্ক হাতির মৃতদেহ, চাঞ্চল‍্য খয়েরবাড়িতে

আলিপুরদুয়ার: সাতসকালে হাতির মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যান লাগোয়া মাদারিহাটের খয়েরবাড়ি এলাকায়। হাতিটির মৃত্যু অস্বাভাবিক বলে মনে করা হচ্ছে বন দফতরের তরফে।

আরও পড়ুন: রোজ দুপুরে ভাতঘুম? আদৌ উপকারী নাকি ক্ষতিকর! ঠিক কতক্ষণ ঘুম আপনার জন্য ‘পারফেক্ট’? জানুন চিকিৎসকের মতামত

রবিবার সকালে খয়েরবাড়ির বলুয়াধূরা এলাকার শাহজাদা নামের এক ব্যক্তির কলা বাগানে একটি পূর্ণবয়ষ্ক হাতির মৃতদেহ দেখতে পান গ্রামবাসীরা। এরপর খবর দেওয়া হয়েছে বনবিভাগে। ইতিমধ্যেই বন কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। তবে হাতির মৃত্যুর কারণ ঘিরে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। লোকালয়ে কীভাবে হাতিটি মারা গেল তা নিয়ে ধন্দে বনবিভাগের কর্মীরা। ঘটনাস্থলে জলদাপাড়া বনবিভাগের কর্মীরা এসে তদন্ত করছে। শুরু হয়েছে এলাকার বাসিন্দাদের জিজ্ঞাসাবাদ।

যদিও ময়নাতদন্তের পরই হাতির মৃত্যুর প্রকৃত কারণ সম্পর্কে জানা যাবে বলে জানিয়েছে বনবিভাগ। এলাকাবাসীদের তরফে জানা যায় এলাকায় হাতির তাণ্ডব বড় আকার ধারণ করেছে। যখন তখন হাতি এসে তছনছ করে দেয় ক্ষেতে থাকা ফসল। তবে এই হাতির মৃত্যু দুর্ভাগ্যজনক। হয়ত বিদ্যুতের তারের সংস্পর্শে এসে হাতিটির মৃত্যু হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে।

Annanya Dey