Tag Archives: Mid Day Meal

Student Death: হাসপাতালে নিয়ে গেলেন না স্যাররা, মিড ডে মিলের লাইনে পড়ুয়ার মৃত্যু! স্কুলে ব্যাপক ভাঙচুর

দক্ষিণ দিনাজপুর: স্কুলের মিড ডে মিলের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ল ষষ্ঠ শ্রেণির পড়ুয়া! এই ঘটনার অভিঘাতে এরপর স্কুলের বাকি ছাত্র ও গ্রামবাসীরা মিলে রীতিমতো তাণ্ডব চালায়। শিক্ষকদের আটকে রাখার পাশাপাশি ভাঙচুর করে স্কুলে। রীতিমত অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে কুশমন্ডি ব্লকের কচড়া হাইস্কুল চত্বর।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ছাত্রের নাম অভিজিৎ সরকার (১২)। সে কচড়া হাইস্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ত। মিড ডে মিলের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার সময় তার মর্মান্তিক মৃত্যু হয়। এই বিষয়ে মৃত ছাত্রের পরিবারের অভিযোগ, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ওই ছাত্রকে হাসপাতালে নিয়ে যায়নি। না হলে হয়ত তার প্রাণ বেঁচে যেত। একই অভিযোগ করেছে স্কুলের বাকি পড়ুয়ারাও।

আরও পড়ুন: চরম সমস্যায় দক্ষিণবঙ্গের পাট চাষিরা, কারণ জানলে…

এই ঘটনার পরে মৃত ছাত্রের পরিবার এবং স্থানীয় গ্রামবাসীরা বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের উপর চড়াও হয়। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রানা বসাককে বেধড়ক মারধর করা হয়। পুলিশের তরফ থেকে জানা গিয়েছে, মৃত ওই ছাত্র মিড ডে মিল খাবার জন্য দুপুর দেড়টা নাগাদ লাইনে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল। হঠাৎই সে অসুস্থ হয়ে পড়ে যায়। এরপর দ্রুত তার অবস্থার অবনতি হতে থাকে। বিষয়টি বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ওই ছাত্রের বাড়ির লোকদের ফোনে জানায়। কিন্তু কেন স্কুলের তরফ থেকে ওই ছাত্রকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল না সেই নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এরপরেই ঘটে ব্যাপক চাঞ্চল্য। পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে দেখে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ স্থানীয় কুশমন্ডি থানায় খবর দেয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ আসতেই উপস্থিত গ্রামবাসীরা পুলিশের কথা না শুনে বিদ্যালয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। অবস্থা বেগতিক দেখে নিয়ে আসা হয় র‍্যাফ এবং কমব্যাট ফোর্স। পরে কুশমন্ডি থানা থেকে বিরাট পুলিশ বাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বিদ্যালয় চত্বরে মোতায়েন করা হয় র‍্যাফ এবং কমব্যাট ফোর্স।

সুস্মিতা গোস্বামী

Mid Day Meal: মিড ডে মিলে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে এগরায় মহিলাদের বিক্ষোভ, দেখুন ভিডিও

মিড ডে মিলে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে এগরায় মহিলাদের বিক্ষোভ। পুলিশকর্মীর সামনে মহিলারা মিলে অভিযোগ জানাতে শুরু করেন। দেখুন সেই ভিডিও।

Malda News: মিড ডে মিলে দুর্নীতির অভিযোগ! বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন প্রধান শিক্ষককে হেনস্থা সহশিক্ষকদের

মালদহ: মালদহে সহশিক্ষকদের হাতে আক্রান্ত প্রধান শিক্ষক। মিড ডে মিলের দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবাদ করতে গিয়ে অবর বিদ্যালয় পরিদর্শকের সামনেই বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন প্রধান শিক্ষককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে দুই সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, মারধর করা হয়েছে হরিশ্চন্দ্রপুর- ১ ব্লকের করিয়ালি সার্কেলের দুবোল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রিয়াজুল হককে।

মারধরের পাশাপাশি চেয়ার দিয়ে প্রধান শিক্ষকের হাতের দু’টো আঙুলে আঘাত করা হয় বলেও অভিযোগ। এমনকি জামাকাপড়ও টেনে ছিঁড়ে দেওয়া হয়। হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসা করান তিনি। ঘটনা হরিশ্চন্দ্রপুর ২ ব্লকের করিয়ালি অবর বিদ্যালয় পরিদর্শকের দফতরে। অভিযোগ উঠেছে ওই স্কুলের সহকারী দুই শিক্ষক সফিকুল ইসলাম ও ভাস্কর মণ্ডলের বিরুদ্ধে। যদিও তাঁদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ একেবারে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন অভিযুক্তরা।

পাশাপাশি ওই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধেও পাল্টা অভিযোগ সহশিক্ষকদের মারধর করার। ঘটনায় দুই পক্ষই থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ।

আরও পড়ুন: মা হতে চলেছেন দেবলীনা? জনপ্রিয় নায়িকার ‘বেবি বাম্প’ নিয়ে তুমুল জল্পনা! ভাইরাল ছবি

জানা গিয়েছে, গত ফেব্রুয়ারি মাসে রিয়াজুল হক প্রধান শিক্ষক হয়ে এই স্কুল যোগ দেন। এরপর থেকে মিড ডে মিলের দুর্নীতি নিয়ে সহশিক্ষকদের সঙ্গে তাঁর গোলমাল বাঁধে। দীর্ঘ পাঁচ মাস ধরে মিড ডে মিল নিয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও সহশিক্ষকদের মধ্যে গণ্ডগোল চলছিল। সেই গণ্ডগোলের নিষ্পত্তি করার জন্য সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের পরিদর্শকের দফতরে ডেকে পাঠানো হয় দুই পক্ষকেই। কিন্তু অবর বিদ্যালয় পরিদর্শকের সামনে অভিযোগ জানাতে গিয়ে প্রধান শিক্ষক ও দুই সহকারী শিক্ষক নিজেদের মধ্যে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন বলে অভিযোগ।

আক্রান্ত প্রধান শিক্ষক রিয়াজুল হকের দাবি, স্কুলের ছাত্র সংখ্যা অত্যন্ত কম। গত কয়েক বছর ধরে অন্য শিক্ষকেরা ছাত্রসংখ্যা বেশি দেখিয়ে মিড ডে মিলে দুর্নীতি করেছেন। বিষয়টি তিনি প্রশাসনের নজরে আনার পর খোঁজখবর শুরু হয়। এতেই ক্ষুব্ধ হন সহশিক্ষকেরা। তাঁরাই শারীরিকভাবে হেনস্থা ও হামলা চালিয়েছেন। যদিও সহশিক্ষকদের পাল্টা দাবি, প্রধান শিক্ষকের অভিযোগ ভিত্তিহীন। তিনি সহশিক্ষকদের মারধর করেছেন। এবিষয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

School News: গরমের জন্য মর্নিং স্কুল, সকালবেলায় খালি পেটে বাচ্চাদের কি পড়ায় মন বসে, শিক্ষকরাই ব্যবস্থা করলেন ব্রেকফাস্টের

নবদ্বীপ: সকালে ‘ব্রেকফাস্ট’ তাও আবার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ছাত্র-ছাত্রীদের শারীরিক পুষ্টি ও পড়াশোনাকে গুরুত্ব দিয়ে এমনই এক উদ্যোগ নিল মায়াপুর পূর্ব মোল্লাপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকারা। বর্তমানে বিদ্যালয়ে প্রাক প্রাথমিক শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত ১৮৮ জন ছাত্র ছাত্রী পড়াশোনা করে।

তীব্র গরমে পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত সরকারি বিদ্যালয়ে মর্নিং স্কুল শুরু হয়েছে। ছাত্র-ছাত্রীদের সকাল সাতটায় স্কুলে চলে আসতে হচ্ছে। প্রতিটি শ্রেণীতে খোঁজখবর নিয়ে জানা যায় বেশিরভাগ ছেলেমেয়ে খালি পেটে খিদে নিয়েই সকাল সাতটার মধ্যে বিদ্যালয়ে আসে। যদিও বিদ্যালয়ে মিড ডে মিল রান্না হয়, কিন্তু প্রতিদিনই কিন্তু খেতে খেতে প্রায় দশটা বেজে যায় এই তিন ঘণ্টা খালি পেটে খিদে নিয়েই বসে থাকতে হয় তাদের৷  এতে তাদের মধ্যে একটা ঝিমুনি ভাব চলে আসে, আর সেই কারণেই এই উদ্যোগ বলে জানা গিয়েছে।

আরও পড়ুন – Free Free Free: মাংস কিনবেন এই দোকান থেকে? তাহলে দারুণ মওকা, রান্না করার হাঁড়ি-কড়া সবই ফ্রি, কোথায়, রইল হদিশ

এই পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে ছাত্র ছাত্রীদের শারীরিক পুষ্টি ও পড়াশোনাকে গুরুত্ব দিয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিরণ শেখ, বিদ্যালয়ের বাকি শিক্ষক শিক্ষিকাদের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক করেন যতদিন মর্নিং স্কুল চলবে শিক্ষক শিক্ষিকাদের পক্ষ থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের বিদ্যালয়ে উপস্থিত হওয়ার সময় ‘ব্রেকফাস্ট’ দেওয়া হবে। তারপর দশটার সময় মিড ডে মিল খাবে।

এ বিষয়ে ডাক্তারবাবু পরামর্শ নেওয়া হয়েছে যাতে ‘ব্রেকফাস্টে’ পুষ্টিকর খাবার দেওয়া যায়। সপ্তাহে বিভিন্ন দিনে বিস্কুট, কর্নফ্লেক্স, কেক, মুড়ি ইত্যাদি দেওয়া হবে। এদিন মঙ্গলবারে বিদ্যালয়ে উপস্থিত সকল ছাত্র ছাত্রীদের বিস্কুট ও কর্নফ্লেক্স দেওয়া হয়। স্বাভাবিকভাবে মিড ডে মিলের পাশাপাশি শিক্ষকদের উদ্যোগে স্কুলেই সকালের খাবারের ব্যবস্থা করায় খুশি ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে তাদের অভিভাবকগণ।

Mainak Debnath

Primary School: স্কুল-পড়ুয়া সব আছে, রোজ হয় মিড ডে মিল, তবুও এখানে শিকেয় উঠেছে পড়াশোনা!

পশ্চিম বর্ধমান: এটা এক বহু পুরনো প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাহিনী। আজ‌ও এখানে নিয়মিত আসে পড়ুয়ারা। বিদ্যালয় ভবনের হালও বেশ ভাল। সেখানে নিয়মিত মিড ডে মিল দেওয়া হয় পড়ুয়াদের। বিদ্যালয়ে এসে খেলাধুলার অবাধ অবসর রয়েছে পড়ুয়াদের কাছে। কিন্তু এই সব কিছুর মাঝেই হয় না আসল কাজটাই, বিদ্যালয়ে এসে পড়াশোনার সুযোগ‌ই পায় না ছোট ছোট পড়ুয়ারা!

এমন অবাক করা অবস্থাটি হল আসানসোল পুরনিগমের অন্তর্গত ৯০ নম্বর ওয়ার্ডের নিম্ন বুনিয়াদী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। এই বিদ্যালয়কে কেন্দ্র করেই অভিভাবকদের বড় অভিযোগ। তাঁদের অভিযোগ, এই বিদ্যালয়ে পড়াশোনার পাঠ কার্যত চুকে যেতে বসেছে। কারণ বিদ্যালয়ে প্রায় ১৫০ জন পড়ুয়া থাকলেও, শিক্ষক রয়েছেন মাত্র একজন! যিনি আবার বিদ্যালয়ের টিচার ইনচার্জ পদেও রয়েছেন। ফলে পড়ানোর থেকে অফিশিয়াল কাজকর্ম বেশি করতে হয়।

আর‌ও পড়ুন: চিংড়ি চাষ করলেই মোটা লাভ! সাহায্য করতে এগিয়ে এল মৎস্য দফতর

গত কয়েক বছরে এই বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংখ্যা কমে গিয়েছে। অথচ নতুন শিক্ষক এখানে আর আসেননি। একজন সহকারী শিক্ষক ছিলেন। তিনিও গত এপ্রিল মাসে অবসর গ্রহণ করেন। আর তারপর থেকে বিদ্যালয়ের পুরো দায়িত্ব এসে পড়েছে বর্তমান টিচার ইনচার্জের কাঁধে। তার কাঁধে বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কাজকর্ম থেকে শুরু করে বিদ্যালয় দেখাশোনার সমস্ত দায়িত্ব রয়েছে। প্রতিদিন নিয়ম করে পড়ুয়াদের মিড ডে মিলের খাবার দেওয়ার বিষয়টিও দেখতে হয়। এত কিছু করে একা মানুষের পক্ষে স্কুলের চারটি শ্রেণির ক্লাস নেওয়া আর সম্ভব হচ্ছে না।

এই সব কিছু কাজ যে একসঙ্গে একজন শিক্ষকের পক্ষে দেখা সম্ভব নয়, তা কার্যত মেনে নিয়েছেন বর্তমান টিচার ইনচার্জ। এই বিষয়টি মেনে নিচ্ছেন অভিভাবকরাও। এই বিদ্যালয়ে স্থানীয় অনেক দরিদ্র পরিবারের পড়ুয়ারা পড়াশোনা করে। এই পরিস্থিতিতে স্কুলটি বন্ধ হয়ে গেলে সকলের ক্ষতি হবে। তাই দ্রুত শিক্ষক পাঠিয়ে স্কুলের হাল ফেরানোর আবেদন জানিয়েছেন অভিভাবকরা।

নয়ন ঘোষ

Sukanta Majumdar: ‘৪ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি’, মন্ত্রী হয়েই বড় সিদ্ধান্ত সুকান্ত মজুমদারের! আবার তোলপাড় হল বলে…

ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ী, কলকাতা: আগামী সপ্তাহেই সিবিআইকে চিঠি দিচ্ছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদারের মন্ত্রক। দায়িত্ব নিয়েই বাংলায় মিড ডে মিলের দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তের বিষয়ে তৎপর হলেন সুকান্ত মজুমদার। মিড ডে মিলের তদন্ত কতদূর এগিয়েছে, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের কাছে তা জানতে চাওয়ার জন্য নিজের মন্ত্রকের আধিকারিকদের নির্দেশ দিলেন কেন্দ্রের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার।

এ ব্যাপারে নিজের মন্ত্রকের আধিকারিকদের সিবিআইকে চিঠি লেখারও নির্দেশ দিলেন সুকান্ত। বাংলায় মিড ডে মিলে চার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ। কেন্দ্রীয় সরকার এই নিয়ে সিবিআই তদন্তের নির্দেশও দিয়েছে বলে সংসদে আগেই জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। এবার শিক্ষা মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বভার নেওয়ার পরপরই প্রথমেই বাংলায় মিড ডে মিলের দুর্নীতির অভিযোগে নজর সুকান্তর।

আরও পড়ুন: সাংসদ নির্বাচিত হয়েই চমকে দিলেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়! যা করলেন, দেখে শোরগোল হুগলিতে

মিড ডে মিলে দুর্নীতির তদন্তের স্ট্যাটাস কী? কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইকে চিঠি লিখে মন্ত্রকের আধিকারিকদের তাই জানতে চাইতে বলেছেন সুকান্ত মজুমদার। এ রাজ্যের শাসক দল তথা সরকারকে নিশানা করে নানান দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে হামেশাই সরব হয় বঙ্গ পদ্ম শিবির। সেই তালিকায় শিক্ষা দফতরের নানা দুর্নীতির বিষয় গত লোকসভা নির্বাচনের প্রচারেও উল্লেখ করা হয়।

বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের সদ্য দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বলেন, ”আমায় যেহেতু শিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বভার দেওয়া হয়েছে তাই আমি শিক্ষায় এ রাজ্যে পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতি ইস্যুতে সরব হব। যারা শিক্ষাক্ষেত্রে নানান দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত তারা যাতে শাস্তি পায় সেটাই আমার মূল লক্ষ্য হবে।’

সুকান্ত মজুমদার আরও বলেন, ”পশ্চিমবঙ্গে মিড ডে মিলে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেস কেন্দ্রের পাঠানো কোটি কোটি টাকা নয়ছয় করেছে। তাই এ রাজ্যে মিড ডে মিলের তদন্তে সিবিআইয়ের যে অনুসন্ধান চলছে তার অগ্রগতি নিয়েই শুক্রবার আমার মন্ত্রকের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসে সিবিআইকে চিঠি লিখে তা জানতে চাইতে বলেছি।”

মাংস-ভাত, পায়েস-মিষ্টি…! স্কুলের মিড ডে মিলে বিরাট ‘সারপ্রাইজ’! জমজমাট নববর্ষ

মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ে মিড ডে মিলে পড়ুয়াদের দেওয়া হল বিশেষ খাবার। কোথাও দেওয়া হল মাংস ভাত, কোথাও আবার পায়েস মিষ্টি। খুশি পড়ুয়ারা।
মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ে মিড ডে মিলে পড়ুয়াদের দেওয়া হল বিশেষ খাবার। কোথাও দেওয়া হল মাংস ভাত, কোথাও আবার পায়েস মিষ্টি। খুশি পড়ুয়ারা।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগেই ঘোষণা করেছিলেন পয়লা বৈশাখ, ও ইদ উপলক্ষে স্কুল খুললেই পড়ুয়াদের মিড ডে মিলবে বিশেষ পদের রান্না। রাজ্যে সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী সোমবার মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ে এই পদের রান্না দেওয়া হয় পড়ুয়াদের ।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগেই ঘোষণা করেছিলেন পয়লা বৈশাখ, ও ইদ উপলক্ষে স্কুল খুললেই পড়ুয়াদের মিড ডে মিলবে বিশেষ পদের রান্না। রাজ্যে সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী সোমবার মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ে এই পদের রান্না দেওয়া হয় পড়ুয়াদের ।
মুর্শিদাবাদ জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে হাইস্কুলের পড়ুয়াদের দুপুরে মিলল ফ্রাইড রাইস, মাংস, কাঁঠালের তরকারি, ডিম, পায়েস, এমনকি মিলেছে মিষ্টিও। আর স্কুলে মিড ডে মিলে দুপুরে খাবার পেয়ে খুশি পড়ুয়ারা।
মুর্শিদাবাদ জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে হাইস্কুলের পড়ুয়াদের দুপুরে মিলল ফ্রাইড রাইস, মাংস, কাঁঠালের তরকারি, ডিম, পায়েস, এমনকি মিলেছে মিষ্টিও। আর স্কুলে মিড ডে মিলে দুপুরে খাবার পেয়ে খুশি পড়ুয়ারা।
এক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দেবশঙ্কর দাসের কথায়, পুর্ব ঘোষণা অনুযায়ী মিড ডে মিলে আজকে আমাদের পড়ুয়াদের ভাত মাংস ও চাটনি মিষ্টি পরিবেশন করেছি।
এক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দেবশঙ্কর দাসের কথায়, পুর্ব ঘোষণা অনুযায়ী মিড ডে মিলে আজকে আমাদের পড়ুয়াদের ভাত মাংস ও চাটনি মিষ্টি পরিবেশন করেছি।
তবে পড়ুয়ারা জানিয়েছেন, আমরা ইদ ও বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে স্কুলে মিড ডে মিলের নতুনত্ব খাবারের স্বাদ পেয়ে বেশ খুশি।
তবে পড়ুয়ারা জানিয়েছেন, আমরা ইদ ও বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে স্কুলে মিড ডে মিলের নতুনত্ব খাবারের স্বাদ পেয়ে বেশ খুশি।