মিড ডে মিলের খাবারে রয়েছে তালের তৈরি নানান মেনু। যা দেখে জিভে জল এল পড়ুয়াদের। আনন্দের সঙ্গে চেটেপুটে তালের বড়া,তালের ক্ষীর খেল হ্যামিল্টনগঞ্জের পড়ুয়ারা। প্রতিবছরই বর্ষা শেষে তাল উৎসবের আয়োজন করে থাকে এই বিদ্যালয়। কালচিনি ব্লকের হ্যামিল্টনগঞ্জ নেতাজি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের উদ্যোগে পালিত হচ্ছে তাল উৎসব।এই বিশেষ উৎসব উপলক্ষে বিদ্যালয়ের মিড ডে মিলে দেখা গিয়েছে বিশেষ চমক।মেনুতে ছিল তালের বড়া, তালের ক্ষীর ও মালপোয়া।
Tag Archives: Mid Day Meal
Alipurduar News: তালের বড়া,তালের ক্ষীর! মিড ডে মিলের মেনুতে তালের নানা পদ! খুশির হাওয়া পড়ুয়াদের
আলিপুরদুয়ার: মিড ডে মিলের খাবারে রয়েছে তালের তৈরি নানান মেনু। যা দেখে জিভে জল এল পড়ুয়াদের। আনন্দের সঙ্গে চেটেপুটে তালের বড়া,তালের ক্ষীর খেল হ্যামিল্টনগঞ্জের পড়ুয়ারা।
প্রতিবছরই বর্ষা শেষে তাল উৎসবের আয়োজন করে থাকে এই বিদ্যালয়। কালচিনি ব্লকের হ্যামিল্টনগঞ্জ নেতাজি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের উদ্যোগে পালিত হচ্ছে তাল উৎসব।এই বিশেষ উৎসব উপলক্ষে বিদ্যালয়ের মিড ডে মিলে দেখা গিয়েছে বিশেষ চমক।মেনুতে ছিল তালের বড়া, তালের ক্ষীর ও মালপোয়া।
মিড ডে মিলে এরূপ নতুন খাবার পেয়ে খুশি বিদ্যালয়ের সকল পড়ুয়ারাও। মিড ডে মিলের রাঁধুনীদের সকাল থেকে দেখা যায় তালের খোসা ছাঁড়িয়ে,তা ঘষে রস বের করতে।খাঁটনি প্রচুর হয়েছে।কিন্তু ছোট পড়ুয়াদের মুখে হাসি দেখে সমস্ত পরিশ্রম সার্থক বলে মনে হয় রাঁধুনীদের।আনন্দের সঙ্গে পড়ুয়া,শিক্ষক-শিক্ষিকা সকলে মিলে পালন করলেন তাল উৎসব।অত্যন্ত পরিচ্ছন্নতার সঙ্গে সব আয়োজন করা হয়।
এই বিষয়ে বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অঙ্কুর ঘোষ বলেন, “আমরা প্রতিবছরই এই সময়টা একটু অন্যভাবে পালন করি।এবারে তাল উৎসবের কথা মাথায় আসে।সেই বুঝে সব ব্যবস্থা করে রাখা হয়েছিল।পড়ুয়ারা অনেক আনন্দ পেয়েছে।\”
অনন্যা দে
Ranna Puja: রান্নাপুজোর স্বাদ এবার স্কুলে! এই মিড ডে মিলের মেনু দেখলে জিভে জল আসবেই…
Howrah News: মিড ডে মিলে ফিশফ্রাই, পমপ্লেট, পোলাও…! চমকে দেওয়া আয়োজন ‘তিথি ভোজনে’
হাওড়া: ভেটকি ফিসফ্রাই, চিকেন স্যাটে, পমফ্রেট, কাতলা, চিকেন কষা, সন্দেশ, আইসক্রিম — নিশ্চয়ই ভাবছেন কী না জানি ব্যাপক আয়োজন ছিল এই অনুষ্ঠান বাড়িতে! হ্যাঁ, খাবার তালিকায় যে এলাহী। আসলে এই মেন্যু মিড-ডে-মিলের তিথি ভোজনে। সত্যিই এমন আয়োজন নিঃসন্দেহে বিরল।
নিজের ছেলের জন্মদিন উপলক্ষ্যে বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের জন্য তিথি ভোজনে এমনই এলাহি আয়োজন করলেন গ্রামীণ হাওড়ার শ্যামপুর থানার ঘুঘুবেশিয়া জুনিয়র হাই স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নারায়ণ বেরা। পুত্র অনমিত্র বেরার সাত বছরের জন্মদিন উপলক্ষ্যে বুধবার টিফিন টাইমে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণেই তিথি ভোজনের আয়োজন করেছিলেন প্রধান।
আয়োজনে ছিল হরেক রকম পদ। স্টলে ছিল নানা ফল ও চিকেন স্যাটে। পাশাপাশি, মধ্যাহ্নভোজের পর্বে ছিল ভেটকি কাটলেট, বাসন্তী পোলাউ, ফুলকপির রোস্ট, পমফ্রেট, চিকেন কষা, চাটনি, একাধিক মিষ্টি, পায়েস, আইসক্রিম, পান। পাশাপাশি তিনি ছেলের জন্মদিন উপলক্ষ্যে প্রত্যেক পড়ুয়ার হাতে রংপেন্সিল ও বিদ্যালয়ের এক বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীকে হুইল চেয়ার তুলে দেন।
ঘুঘুবেশিয়া জুনিয়র হাই স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নারায়ণ বেরা জানিয়েছেন, সম্প্রতি বিভিন্ন স্কুলে একটি কর্মসূচি চালু হয়েছে। তাতে কেউ তার বিশেষ দিনে স্কুলের পড়ুয়াদের মিড ডে মিলে খাওয়াতে পারেন, যা ‘তিথি ভোজন’ নামে পরিচিত। তিথি ভোজনের জন্য নিজের ছেলের জন্মদিনকেই বেছে নিয়েছেন নারায়ণ বাবু। তিথি ভোজন উপলক্ষ্যে এদিন বিদ্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন শ্যামপুর-২ ব্লকের বিডিও সঞ্জু গুহ মজুমদার, অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক মধুরিমা দাস, শ্যামপুর-২ পঞ্চায়েত সমিতির শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ মৌমিতা দাস-সহ অন্যান্যরা। ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে আর পাঁচটা সাধারন দিনের থেকে এই তিথি ভোজন অন্য একটা দিন। যেদিন চোখে পড়ল ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে বাঁধভাঙ্গা আনন্দ।
রাকেশ মাইতি
Special Mid Day Meal: মিড ডে মিলে মিলেট-জোয়ার! আর যা রইল
Basanti Polao In Mid Day Meal: ভাত-ডাল-সবজি ভ্যানিশ…? মিড ডে মিলে বিরাট সারপ্রাইজ! বাসন্তী পোলাও-চিকেন কষা! দেখেই ‘থ’ ছাত্র-ছাত্রীরা!
পশ্চিম মেদিনীপুর: ভাত, ডাল, সবজি নিদেন পক্ষে কোনও অনুষ্ঠানে মাংস-ভাত স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের কাছে পরিচিত খাবার। কিন্তু সেই মিড-ডে মিলের সাদামাটা মেন্যুতে যদি থাকে বাসন্তী পোলাও আর চিকেন কষা? তবে তো আর কোনও কথাই নেই। ছাত্রছাত্রীদের আবদার মেনে, এবার তাদের মিড ডে মিলে খাওয়ানো হল বাসন্তী পোলাও আর চিকেন কষা।
ছাত্রছাত্রীদের ইচ্ছে ছিল স্কুলে ভাত, ডাল, সবজির বদলে অন্য কোনও খাবার হোক। সকলের আবদার মিটিয়েছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষিকারা। শিক্ষক দিবসের দিন বিদ্যালয়ে হল এই পড়ুয়াদের পছন্দের পদ।
বিদ্যালয়ের মিড ডে মিলের খাদ্য তালিকায় নেই বাসন্তী পোলাও আর মাংসের মতো সুস্বাদু খাবার। প্রতিদিনই একঘেঁয়ে ডাল, ভাত, চচ্চড়ির স্বাদ বদলে শিক্ষক দিবসের দিন প্রায় শতাধিক পড়ুয়াকে বাসন্তী পোলাওয়ের সঙ্গে চিকেন কষা করে খাওয়ালেন বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা।পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়নগড় রাজ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা পাত পেড়ে তৃপ্তি করে খেল বাসন্তী পোলাও, সঙ্গে ছিল চিকেন কষা ও রসগোল্লা। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার ছিল শিক্ষক দিবস। এই শিক্ষক দিবস উপলক্ষে বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা নাচ, গান, আবৃত্তি পরিবেশনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আর এই অনুষ্ঠান শেষে বাসন্তী পোলাও খেয়ে খুশি পড়ুয়ারা। জানা গিয়েছে, বিদ্যালয়ের মিড ডে মিলের সামান্য পুঁজিতে বাসন্তী পোলাও কিংবা মাংস, মিষ্টি -সহ এই ধরনের রাজকীয় খাবার ছাত্র-ছাত্রীদের খাওয়ানো প্রায় অসম্ভব। তবে বেশ কয়েকদিন ধরেই ছাত্র-ছাত্রীরা শিক্ষকদের কাছে আবদার করেছিল ভিন্ন স্বাদের কিছু খাওয়ানোর জন্য। তাই শিক্ষক দিবসের দিন সারপ্রাইজ দিয়েছেন তাদের প্রিয় শিক্ষকেরা। আর এতে বেজায় খুশি পড়ুয়া ব্রিগেড।
এদিন শিক্ষক দিবস পালনের অনুষ্ঠান হয়েছে। বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা অনুষ্ঠানে অংশ নেয়। শিক্ষকেরা দিনটির তাৎপর্য তুলে ধরেন। উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগড় চক্রের অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক শংকর সিং। তিনিও শিক্ষক দিবস সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন পড়ুয়াদের সামনে। গতবছর এই স্কুল গতানুগতিকার বাইরে চিকেন বিরিয়ানি খাইয়েছিল পড়ুয়াদের। এবারে পড়ত বাসন্তী পোলাও ও চিকেন কষা। জমিয়ে খেয়েছে খুদে পড়ুয়ারা। আনন্দে নাচতে নাচতে বাড়ি ফিরেছে এদিন।
রঞ্জন চন্দ
Recipe Story: একি কাণ্ড! হু হু ওজন কমবে লাড্ডু খেয়ে! জানেন কেমন সেই মিষ্টির রেসিপি?
Nadia News: শিক্ষকদের উদ্যোগে বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গনেই হচ্ছে মিড ডে মিলের সব্জির চাষ
মাজদিয়া: মিড ডে মিলের খাবার খেয়ে অনেক সময় ছাত্র-ছাত্রীদের শরীর খারাপ হতে দেখা গিয়েছে। কখনও মিড ডে মিলে দেওয়া খাবারের গুণগত মান নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন কিংবা কখনো তাতে পাওয়া গিয়েছে নানা রকম পোকামাকড়। এই ধরনের খবর বেশিরভাগ সময়ই উঠে আসে শিরোনামে। তবে ব্যতিক্রম কার্যকলাপ ও দেখা যায় বেশ কিছু জায়গায়। তার মধ্যে অন্যতম মাজদিয়া রেলবাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়। যেখানে প্রধান শিক্ষক সুকুমার হালদারের উদ্যোগে বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গনে মিড ডে মিলের সবজি চাষ করে সেই সবজি পরিবেশন করা হয়, পড়ুয়াদের মিড ডে মিলের খাবারে।
আরও পড়ুন: ব্যবসার প্রয়োজনে স্বামীর পরিবার টাকা দাবি করলে তা যৌতুক নয়: এলাহাবাদ হাই কোর্ট
বাজারে বিভিন্ন রাসায়নিক সার ও কীটনাশক দেওয়া হয় শাকসব্জিতে। এই ধরনের শাকসব্জি খেয়ে বিশেষ করে শিশুদের নানা রকম শারীরিক সমস্যা হতে পারে বলে জানান চিকিৎসকেরা। আর সেই কারণেই প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণে বিভিন্ন ধরনের শাকসব্জি লাগানোর উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তবে শুধু গাছ লাগানোই নয়, সেগুলি নিয়মিত পরিচর্যা করে বড় করে তোলা সমস্ত কিছুই দেখভাল করেন তিনি। এরপর সেই গাছের সব্জি দিয়েই রান্না করা হয় মিড ডে মিল। এতে যেমন শিশুরা ভেজাল বিহীন উন্নত শাকসবজি খেতে পারছে ঠিক তেমনি অন্যদিকে বর্তমানে অগ্নিমূল্য বাজারের থেকে কিছুটা হলেও পয়সা সাশ্রয় হচ্ছে বলে জানান স্কুলের প্রধান শিক্ষক।
আরও পড়ুন: বাংলাকে টুকরো টুকরো করার পরিকল্পনা! দিল্লি যাওয়ার পথে বিস্ফোরক মমতা
শিক্ষকের এই উদ্যোগের ফলে খুশি পড়ুয়া থেকে শুরু করে অভিভাবকেরাও। তারা জানান, এই ধরনের উদ্যোগ প্রত্যেকটি বিদ্যালয়েরই নেওয়া উচিত। প্রায় সমস্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়াতেই উঠোন কিংবা প্রাঙ্গণের বেশ কিছুটা জায়গা থাকে। সেই জায়গাগুলিতে যদি এভাবে মিড ডে মিলের শাকসব্জি উৎপাদন করা হয় তাতে যেমন আর্থিক সাশ্রয় হবে ঠিক তেমনি বাজারের ভেজাল জাত সবজি থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পাবে তাদের ছেলে মেয়েরা, এমনটাই মত অধিকাংশ অভিভাবকদের।
Mid Day Meal: আহা কী স্বাদ! স্কুলে গিয়ে চেটেপুটে মিড ডে মিল খেলেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি
উত্তর ২৪ পরগনা: পড়ুয়াদের সঙ্গে মিড ডে মিলের খাবার ভাগ করে খেলেন খোদ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পরই মিড ডে মিল পরিষেবা পরিদর্শনে বিভিন্ন স্কুলে স্কুলে যাচ্ছেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি থেকে আধিকারিকরা। ব্যারাকপুর-২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি প্রবীর রাজবংশী বৃহস্পতিবার দুপুরে আচমকাই যুগবেড়িয়া তেঘরিয়া শশীভূষণ হাইস্কুলে যান। তিনি সেখানকার পড়ুয়াদের সঙ্গে মিড ডে মিলের খাবারও খান।
বাংলায় অতীতে নানান সময়ে মিড ডে মিলের খাবার নিয়ে নানান রকম অভিযোগ উঠে এসেছে। কোথাও খাবারে টিকটিকি বা পোকামাকড় পড়ে যাওয়ার অভিযোগ, আবার কোথাও পড়ুয়াদের শুধু ভাত খাওয়ানোর মত ঘটনা ঘটতে দেখা গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে পড়ুয়াদের শরীরে পুষ্টির মাত্রা ঠিক রাখতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনিক আধিকারিকদের বিভিন্ন স্কুলে ঘুরে সেখানকার হাল অবস্থা খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গি ঠেকাতে আগেভাগেই ময়দানে এই পুরসভা, রাস্তায় নেমে পুরপ্রধান যা করলেন!
মুখ্যন্ত্রীর নির্দেশের পর ব্যারাকপুর-২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি স্কুলে গিয়ে মিড ডে মিল রান্নার বিষয়টি খতিয়ে দেখার পাশাপাশি সেই রান্না খেয়ে দেখেন। এভাবেই তিনি খাবারের গুনগতমান বিচার করেন। এদিকে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতিকে মিড ডে মিলের খাবার খেতে দেখে কার্যত হতবাক হয়ে যান স্কুলের অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকারা। আগামী দিনে এভাবেই আরও নানান সরকারি পরিষেবা পর্যবেক্ষণ করে সরজমিনে খতিয়ে দেখারও আশ্বাস দিয়েছেন সরকারি এই আধিকারিক।
রুদ্রনারায়ণ রায়
Howrah News: মিড ডে মিলে মহাভোজের আয়োজন স্কুলে! তিথি উৎসবে ছাত্র-ছাত্রীদের পাতে পড়ল জিভে জল আনা সব পদ
হাওড়া: রথযাত্রার উৎসবের স্বাদ মিড ডে মিলে! স্কুলে বিশেষ একটা দিন। বিদ্যালয় মম করছে খাবারের গন্ধে। গোটা দেশের মানুষের কাছে দারুণ আকর্ষণীয় রথযাত্রা উৎসব।
রথযাত্রা উপলক্ষে বিদ্যালয়ে পালিত হল তিথি উৎসব। সরকারি নির্দেশ মোতাবেক হাওড়া জেলার রাজাপুর থানার অন্তর্গত উলুবেড়িয়া ব্লক ২-এর অধীন সবিতা ভক্তা স্মৃতি প্রাথমিক বিদ্যালয় অনুষ্ঠিত হল তিথি ভোজন অনুষ্ঠান। এই উৎসবের জন্য বেছে নেওয়া হয় ব্লকের প্রাথমিক বিদ্যালয়কে। তিথি ভোজন অনুষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিশেষ ভোজের আয়োজন করা হয়।
আরও পড়ুন: ফের বাবা ভাঙ্গার ভয়ঙ্কর ভবিষ্যদ্বাণী! ২০২৫-এ কী হবে? শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে
দুপুরের খাবারে বিভিন্ন পদের মধ্যে ছিল কলমি শাক ভাজা, আলু পোস্ত, মুগ ডাল, চিকেন কষা, চাটনি, পাপড়। সেই সঙ্গে ছিল, জিলাপি এবং কাঁঠাল। উলুবেড়িয়া ব্লক ২-এর এই বিশেষ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এডুকেশন সুপারভাইজার ধনঞ্জয় খাড়া। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক-সহ সমস্ত শিক্ষক এবং অভিভাবকেরা এদিন সহযোগিতা হাত বাড়িয়ে দেন।
বিদ্যালয়ের পক্ষে প্রধান শিক্ষক স্বপন কুমার চেটেল বলেন, মাঝে মাঝেই ভাল খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করা হয় এই দিন মিড ডে মিলের মাংসের সঙ্গে রথযাত্রা উপলক্ষে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য পাপড় জিলেপি ও কাঁঠাল খাওয়ানোর ব্যবস্থা করা হয়। সরকারি নির্দেশ অনুসারে আমরা সব সময় প্রস্তুত এবং আমার এই কাজে আমার সহযোগী শিক্ষক শিক্ষিকারা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন।