Tag Archives: poila baishakh 2024

Unlucky Zodiac Signs on Poila Baishakh: নববর্ষে দুর্ভাগ্য! কেরিয়ার, চাকরি, সম্পর্কে বাধা! বাংলা নতুন বছরে এই ৫ রাশির ভাগ্য বিড়ম্বনা

আসছে পয়লা বৈশাখ। তার পরই শুরু নতুন বছর। পা পড়বে নতুন বঙ্গাব্দে। কিন্তু জানেন কি কিছু রাশির জন্য পয়লা বৈশাখ ও নতুন বছর আসতে চলেছে ভাগ্য বিড়ম্বনার সূচক হয়ে।
আসছে পয়লা বৈশাখ। তার পরই শুরু নতুন বছর। পা পড়বে নতুন বঙ্গাব্দে। কিন্তু জানেন কি কিছু রাশির জন্য পয়লা বৈশাখ ও নতুন বছর আসতে চলেছে ভাগ্য বিড়ম্বনার সূচক হয়ে।

 

কোন কোন রাশির জাতক জাতিকাদের জন্য পয়লা বৈশাখ ও বাংলা নতুন বছর ভাগ্য বিড়ম্বনা নিয়ে আসছে? বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ হিতেন্দ্র কুমার শর্মা।
কোন কোন রাশির জাতক জাতিকাদের জন্য পয়লা বৈশাখ ও বাংলা নতুন বছর ভাগ্য বিড়ম্বনা নিয়ে আসছে? বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ হিতেন্দ্র কুমার শর্মা।

 

মেষরাশির জাতক জাতিকারা জীবনে অনাকাঙ্ক্ষিত মানসিক আঘাত ও প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়তে পারেন। কেরিয়ার, চাকরি, সম্পর্ক থেকে ব্যক্তিগত প্রচেষ্টা-সব কিছুতেই বাধা পেতে পারেন জাতক জাতিকারা। কঠিন সময়ে পরীক্ষা দেওয়ার সময় ধৈর্য ধরে থাকতে হবে।
মেষরাশির জাতক জাতিকারা জীবনে অনাকাঙ্ক্ষিত মানসিক আঘাত ও প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়তে পারেন। কেরিয়ার, চাকরি, সম্পর্ক থেকে ব্যক্তিগত প্রচেষ্টা-সব কিছুতেই বাধা পেতে পারেন জাতক জাতিকারা। কঠিন সময়ে পরীক্ষা দেওয়ার সময় ধৈর্য ধরে থাকতে হবে।

 

দৃঢ় মানসিকতার বৃষরাশির জাতক জাতিকাদের কাছেও বাধার বিন্ধ্যাচল হতে পারে বাংলা নতুন বছর। আসতে পারে আর্থিক সঙ্কট। সম্পর্কে দেখা দিতে পারে টানাপড়েন। কঠিন সময়ে পাশে থাকবে মনের জোর। অর্থনৈতিক দিকে পরিকল্পনা করলে সঙ্কট কাটিয়ে উঠতে পারবেন।
দৃঢ় মানসিকতার বৃষরাশির জাতক জাতিকাদের কাছেও বাধার বিন্ধ্যাচল হতে পারে বাংলা নতুন বছর। আসতে পারে আর্থিক সঙ্কট। সম্পর্কে দেখা দিতে পারে টানাপড়েন। কঠিন সময়ে পাশে থাকবে মনের জোর। অর্থনৈতিক দিকে পরিকল্পনা করলে সঙ্কট কাটিয়ে উঠতে পারবেন।

 

দ্বৈত সত্তার মিথুনরাশি অন্তর্দ্বন্দ্বে বিভক্ত হতে পারেন। সিদ্ধান্তের পথে বাধা হতে পারে মানসিক দ্বন্দ্ব এবং অনিশ্চয়তা। অন্তরাত্মার ডাকে ভরসা রাখতে হবে এই রাশির জাতক জাতিকাদের। স্বচ্ছতার জন্য আত্মবীক্ষণ জরুরি। আত্মীয় পরিজন ও বন্ধুবান্ধবদের ভরসা এনে দেবে মানসিক স্থিরতা।
দ্বৈত সত্তার মিথুনরাশি অন্তর্দ্বন্দ্বে বিভক্ত হতে পারেন। সিদ্ধান্তের পথে বাধা হতে পারে মানসিক দ্বন্দ্ব এবং অনিশ্চয়তা। অন্তরাত্মার ডাকে ভরসা রাখতে হবে এই রাশির জাতক জাতিকাদের। স্বচ্ছতার জন্য আত্মবীক্ষণ জরুরি। আত্মীয় পরিজন ও বন্ধুবান্ধবদের ভরসা এনে দেবে মানসিক স্থিরতা।

 

আবেগপ্রবণ ও কল্পনাপ্রবণ কর্কটরাশির জাতক জাতিকারা আবেগের পরীক্ষার মুখোমুখি হতে পারেন। ব্যক্তিগত ও পারিবারিক স্তরে দ্বন্দ্ব আসতে পারে। বাধাবিঘ্ন এড়াতে নিজের যত্ন দরকার। প্রিয়জনের সঙ্গে স্পষ্ট কথা বলুন। আবেগের সমর্থন এবং নিজের মনের প্রতিচ্ছবি দেখলে মানসিক শক্তি বাড়বে।
আবেগপ্রবণ ও কল্পনাপ্রবণ কর্কটরাশির জাতক জাতিকারা আবেগের পরীক্ষার মুখোমুখি হতে পারেন। ব্যক্তিগত ও পারিবারিক স্তরে দ্বন্দ্ব আসতে পারে। বাধাবিঘ্ন এড়াতে নিজের যত্ন দরকার। প্রিয়জনের সঙ্গে স্পষ্ট কথা বলুন। আবেগের সমর্থন এবং নিজের মনের প্রতিচ্ছবি দেখলে মানসিক শক্তি বাড়বে।

 

আত্মবিশ্বাসে ভরপুর সিংহরাশির জাতক জাতিকারাও বাধা সম্মুখীন হতে পারেন। পেশাগত ও সম্পর্কের দিকে বিঘ্ন পেতে পারেন। নতুন জিনিস শিখতে আগ্রহ দেখাতে হবে। উপযুক্ত পথ প্রদর্শক এবং দলগত কাজ তাঁদের বাধা থেকে মুক্ত করবে।
আত্মবিশ্বাসে ভরপুর সিংহরাশির জাতক জাতিকারাও বাধা সম্মুখীন হতে পারেন। পেশাগত ও সম্পর্কের দিকে বিঘ্ন পেতে পারেন। নতুন জিনিস শিখতে আগ্রহ দেখাতে হবে। উপযুক্ত পথ প্রদর্শক এবং দলগত কাজ তাঁদের বাধা থেকে মুক্ত করবে।

Poila Baishakh Delicacies: খাঁটি বাঙালি খাবারে জমে উঠবে নববর্ষ; পয়লা বৈশাখে ভূরিভোজের লোভনীয় আয়োজন শহরের পাঁচতারা হোটেলগুলিতে

কলকাতা: হাতে আর মাত্র কয়েকটা দিন। তারপরেই নতুন বছরকে বরণ করে নেবেন বাঙালিরা। আর বাঙালির নতুন বছর উদযাপনে ভূরিভোজ না হলে কি চলে! পয়লা বৈশাখে খানাপিনার এলাহি আয়োজন করেছে তাজ বেঙ্গল। খাঁটি বাঙালিয়ানায় মোড়া ঐতিহ্যবাহী স্বাদ পেতে তাই যেতেই হবে শহরের এই পাঁচতারায়।

তাজ বেঙ্গল:

সোনারগাঁও:

লাঞ্চ: ১৪ ও ১৫ এপ্রিল, ২০২৪
সময়: দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট – দুপুর ৩টে ৩০ মিনিট

বিশেষ আকর্ষণ:

বিশেষ পয়লা বৈশাখ থালিতে থাকবে সোনারগাঁওয়ের সিগনেচার ডিশ তোপসে ফ্রাই, কাঁচা লঙ্কা বাটা মুরগি, কষা মাংস, কই মাছের তেলঝাল, নারকেল পোস্ত বড়া, ছানার চপ, এঁচোড়ের কালিয়া, লাল শাকের চচ্চড়ি, কাঁচকলার কোফতা, রাধা বল্লভি, ভাপা চিংড়ি, ভেটকি মাছের পাতুরি, সীতাভোগ, আম দই এবং আরও নানা কিছু।

মূল্য:

নিরামিষ থালি: জনপ্রতি ২৮০০ টাকা+কর
আমিষ থালি: জনপ্রতি ৩৪০০ টাকা+কর
সি-ফুড থালি: জনপ্রতি ৩৭০০ টাকা+কর
বিশদ জানতে কল করতে পারেন এই নম্বরে: + 91-33-6612 3310/3939

ক্যাল ২৭:

লাঞ্চ: ১৪ এপ্রিল, ২০২৪
সময়: দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট – দুপুর ৩টে ৩০ মিনিট

বিশেষ আকর্ষণ:

থাকবে আমপোড়া শরবত, গন্ধরাজ ঘোল, মুর্গ মালাই টিক্কা, চিংড়ির চপ, মোচার কাটলেট, ডাক বাংলো চিকেন, কচি পাঁঠার ঝোল, ধোঁকার ডালনা, পটলের দোলমা, শুক্তো, এগপ্ল্যান্ট ও জুকিনি পার্মেজানা, ফিশ অ্যান্ড চিপস উইথ টার্টার স্যস। শেষ পাতে থাকবে রসগোল্লা, পান্তুয়া, বেকড মিহিদানা, বিটার চকলেট গ্যাটো, ম্যাঙ্গো ম্যুজ কেক, ফিলাডেলফিয়া বেকড চিজ এবং আরও নানা কিছু।

মূল্য:

জনপ্রতি ২৫০০ টাকা+কর (সফট বেভারেজ-সহ)
জনপ্রতি ৩৪০০ টাকা+কর (বাছাই করা পানীয়-সহ)
বিশদ জানতে কল করতে পারেন এই নম্বরে: + 91-33-6612 3310/3939
*শর্তাবলী প্রযোজ্য

তাজ সিটি সেন্টার নিউ টাউন:

শামিয়ানা:

লাঞ্চ: ১৩ থেকে ১৫ এপ্রিল, ২০২৪

সময়: দুপুর ১২টা – দুপুর ৩টে ৩০ মিনিট

বিশেষ আকর্ষণ:

১০১ রকম খাঁটি বাঙালি পদে জমজমাট হয়ে উঠবে পয়লা বৈশাখের বিশেষ ব্রাঞ্চ। থাকছে ডাব চিংড়ি, রুই মাছের পাটিসাপটা, ঢাকাই ইলিশ, লেবু-লঙ্কা মুরগি, পোস্ত মাংস এবং আরও নানা কিছু। থাকবে লোকগানের আসরও।

মূল্য:

জনপ্রতি ২২০০ টাকা+কর (সফট বেভারেজ-সহ)
জনপ্রতি ২৫০০ টাকা+কর (বাছাই করা পানীয়-সহ)
জনপ্রতি ১১০০ টাকা+কর (৬ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য)
বিশদ জানতে কল করতে পারেন এই নম্বরে: + 91-6292288563
*শর্তাবলী প্রযোজ্য

আরও পড়ুন : আসছে নীলষষ্ঠী! এই ছোট্ট যত্নে সাদা ফুলে ঢাকবে জুঁই ও বেলগাছ, বাগানের সুগন্ধি ফুল রাখুন পুজোর ডালিতে

WYKIKI:

লাঞ্চ ও ডিনার: ১২ থেকে ২১ এপ্রিল, ২০২৪
সময়: দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট – দুপুর ৩টে ৩০ মিনিট (লাঞ্চ), সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিট – রাত ১১টা (ডিনার)

বিশেষ আকর্ষণ:

মেমোরিজ ইন চায়না-র পপ আপ উপভোগ করতে পারবেন অতিথিরা।

মূল্য:
জনপ্রতি ২৫০০ টাকা (সমস্ত কিছু-সহ)
বিশদ জানতে কল করতে পারেন এই নম্বরে: + 91-6292288563
*শর্তাবলী প্রযোজ্য

ভিভান্তা কলকাতা ইএম বাইপাস:
মিন্ট:

লাঞ্চ: ১৫ এপ্রিল, ২০২৪
সময়: দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট – দুপুর ৩টে ৩০ মিনিট (লাঞ্চ), সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিট – রাত ১১ টা (ডিনার)

বিশেষ আকর্ষণ:

নববর্ষের বিশেষ খানাপিনায় থাকছে দই মাছ, চিংড়ি মাছের কচুরি, কুচো চিংড়ি কচু লতি, মোচার কোফতা, ধোঁকার ডালনা, ক্ষীর মোহন, পাটিসাপটা, রাজভোগ এবং আরও নানা কিছু।

মূল্য:

জনপ্রতি ২৪৯৯ টাকা+কর
বিশদ জানতে কল করতে পারেন এই নম্বরে: +91-6292274003
*শর্তাবলী প্রযোজ্য

রাজকুটির – আইএইচসিএল সিলেকশনস:
রঙ্গমঞ্চ:

লাঞ্চ ও ডিনার: ১৪ এপ্রিল, ২০২৪
সময়: দুপুর ১২টা ০০ মিনিট – বিকাল ৪টে ৩০ মিনিট (লাঞ্চ), সন্ধ্যা ৭টা – রাত ১১ টা (ডিনার)

বিশেষ আকর্ষণ:

রাজকীয়তায় মোড়া রাজবাড়ির ভূরিভোজ হতে চলেছে। লাউ পাতায় মোড়া ছানার পাতুরি, ঠাকুরবাড়ির কষা মাংস, কৃষ্ণনগরের সরভাজা, মিষ্টি দই, নলেন গুড়ের আইসক্রিম-সহ আরও নানা কিছু। সঙ্গে বাংলার লোকনৃত্যেরও আয়োজন থাকছে।

মূল্য:

জনপ্রতি ২৪৯৯ টাকা (সমস্ত কিছু অন্তর্ভুক্ত)
জনপ্রতি ১১০০ টাকা+কর (৬ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য)
বিশদ জানতে কল করতে পারেন এই নম্বরে: +91-6292274003
*শর্তাবলী প্রযোজ্য

দ্য ইস্ট ইন্ডিয়া রুম:
লাঞ্চ ও ডিনার: ১৪ এপ্রিল, ২০২৪
সময়: দুপুর ১২টা ০০ মিনিট – বিকাল ৫টে ০০ মিনিট (লাঞ্চ), সন্ধ্যা ৭টা – রাত ১১ টা (ডিনার)

বিশেষ আকর্ষণ:

থাকবে কষা মাংস, কই মাছের তেল ঝাল, চিংড়ি মাছের মালাইকারি, নারকেল পোস্ত বড়া, ছানার চপ, এঁচোড়ের কালিয়া, কাঁচকলার কোফতা, ভাপা চিংড়ি, ভেটকি মাছের পাতুরি এবং আরও নানা কিছু।

মূল্য:
জনপ্রতি ২০০০ টাকা+কর
বিশদ জানতে কল করতে পারেন এই নম্বরে: +91-6292274003

দ্য স্যুইগ:

দিন: ১৪ এপ্রিল, ২০২৪
সময়: সন্ধ্যা ৬টা – রাত ১১টা

বিশেষ আকর্ষণ:

বৈশাখ উৎসবে মেতে উঠতে পারবেন অতিথিরা।
মূল্য: জনপ্রতি ১৫০০ টাকা+কর
বিশদ জানতে কল করতে পারেন এই নম্বরে: +91-6292274003
*শর্তাবলী প্রযোজ্য

Bengali New Year: পয়লা বৈশাখে নতুন জামা পরে কেন জানেন? এর পিছনেও রয়েছে বিরাট ‘এক’ কারণ! আপনি জানতেন?

সামনেই পয়লা বৈশাখ। নতুন বছরকে স্বাগত জানাবে গোটা বাংলা। শুরু হবে বাংলা ১৪৩০ সাল। চৈত্র সংক্রান্তির পরের পয়লা বৈশাখ থেকে বাংলা ক্যালেন্ডার অনুসারে নতুন বছর শুরু হয়। বাংলার ব্যবসায়ীরা নববর্ষের প্রথম দিনটাকে হালখাতা হিসেবেও পালন করে থাকেন।
সামনেই পয়লা বৈশাখ। নতুন বছরকে স্বাগত জানাবে গোটা বাংলা। শুরু হবে বাংলা ১৪৩০ সাল। চৈত্র সংক্রান্তির পরের পয়লা বৈশাখ থেকে বাংলা ক্যালেন্ডার অনুসারে নতুন বছর শুরু হয়। বাংলার ব্যবসায়ীরা নববর্ষের প্রথম দিনটাকে হালখাতা হিসেবেও পালন করে থাকেন।
বৈশাখ জুড়ে দেশের নানা প্রান্তে নববর্ষ সূচিত হয়। কিন্তু জানেন কি পয়লা বৈশাখে কেন নতুন জামা পরা হয়?
বৈশাখ জুড়ে দেশের নানা প্রান্তে নববর্ষ সূচিত হয়। কিন্তু জানেন কি পয়লা বৈশাখে কেন নতুন জামা পরা হয়?
৩৬৫ দিন, অর্থাৎ একবছর পার হওয়ার পর, হিসেব-নিকেশ শেষ করে, পুরনো খাতা বন্ধ করে, নতুন খাতা খোলার দিন হিসেবে বাছা হয় পয়লা বৈশাখকে। এদিন সব নতুনেরই সূচনা।
৩৬৫ দিন, অর্থাৎ একবছর পার হওয়ার পর, হিসেব-নিকেশ শেষ করে, পুরনো খাতা বন্ধ করে, নতুন খাতা খোলার দিন হিসেবে বাছা হয় পয়লা বৈশাখকে। এদিন সব নতুনেরই সূচনা।
এ বছর পয়লা বৈশাখ পড়েছে ১৪ এপ্রিল। আর অন্য বছরের মতো এবারেও সকলেই নতুন পোশাকে সাজবে। এদিন শরীরে নতুন সুতো ঠেকানোর কারণও রয়েছে।
এ বছর পয়লা বৈশাখ পড়েছে ১৪ এপ্রিল। আর অন্য বছরের মতো এবারেও সকলেই নতুন পোশাকে সাজবে। এদিন শরীরে নতুন সুতো ঠেকানোর কারণও রয়েছে।
দিনটিকে উৎসব মুখর করে তুলতে, একটু ভালো খাওয়া, দাওয়া, ভালো মানে মাছ, মাংস, মিষ্টি ইত্যাদির আয়োজন করা হয়। যাঁরা খুবই অভাবে দিন কাটান, তাঁরাও চেষ্টা করেন, নববর্ষের প্রথম দিনটিতে আর পাঁচটা দিনের চাইতে একটু ভালো খাওয়া, দাওয়া করার, সাধ্যের মাঝেই নতুন কাপড় কেনার, উপহার দেওয়ার।
দিনটিকে উৎসব মুখর করে তুলতে, একটু ভালো খাওয়া, দাওয়া, ভালো মানে মাছ, মাংস, মিষ্টি ইত্যাদির আয়োজন করা হয়। যাঁরা খুবই অভাবে দিন কাটান, তাঁরাও চেষ্টা করেন, নববর্ষের প্রথম দিনটিতে আর পাঁচটা দিনের চাইতে একটু ভালো খাওয়া, দাওয়া করার, সাধ্যের মাঝেই নতুন কাপড় কেনার, উপহার দেওয়ার।
যেহেতু এই দিনটির সঙ্গে ব্যবসায়ীদের একটি বিশেষ সম্পর্ক আছে, তাই নতুন কেনাকাটারও একটা চল আছে।
যেহেতু এই দিনটির সঙ্গে ব্যবসায়ীদের একটি বিশেষ সম্পর্ক আছে, তাই নতুন কেনাকাটারও একটা চল আছে।
এমন একটা উৎসবের দিনে পুরনো জামা কাপড় পরতে কারও ভাল লাগে না। তখন থেকেই এই চল।
এমন একটা উৎসবের দিনে পুরনো জামা কাপড় পরতে কারও ভাল লাগে না। তখন থেকেই এই চল।

Poila Baishakh Lucky Zodiac Signs: রাজযোগে হাতে প্রচুর টাকা, নতুন চাকরি, পদোন্নতি! পয়লা বৈশাখ এবং নববর্ষে সৌভাগ্যের সূর্যোদয় এই ৩ রাশির

আসছে পয়লা বৈশাখ। শুরু হবে আরও একটা বাংলা নতুন বছর। রবিবার, ইংরেজি ১৪ এপ্রিল শুরু হবে ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।
আসছে পয়লা বৈশাখ। শুরু হবে আরও একটা বাংলা নতুন বছর। রবিবার, ইংরেজি ১৪ এপ্রিল শুরু হবে ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।

 

১ বৈশাখ কিছু রাশির ভাগ্যোদয় ঘটতে চলেছে। অর্থ, সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধিতে ভরতে চলেছে জাতক জাতিকাদের জীবন। জ্যোতির্বিদ তথা পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা বলেছেন কোন ৩ রাশির জাতক জাতিকাদের জীবনে সৌভাগ্যের সূর্যোদয় হতে চলেছে।
১ বৈশাখ কিছু রাশির ভাগ্যোদয় ঘটতে চলেছে। অর্থ, সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধিতে ভরতে চলেছে জাতক জাতিকাদের জীবন। জ্যোতির্বিদ তথা পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা বলেছেন কোন ৩ রাশির জাতক জাতিকাদের জীবনে সৌভাগ্যের সূর্যোদয় হতে চলেছে।

 

বাংলা নতুন বছর সুখসমৃদ্ধি আনতে চলেছে মেষরাশির জাতক জাতিকাদের জীবনে। দীর্ঘ দিন আটকে থাকা টাকা তাঁরা ফেরত পাবেন।
বাংলা নতুন বছর সুখসমৃদ্ধি আনতে চলেছে মেষরাশির জাতক জাতিকাদের জীবনে। দীর্ঘ দিন আটকে থাকা টাকা তাঁরা ফেরত পাবেন।

 

নতুন ব্যবসার উদ্যোগেও সফল হবেন মেষরাশির জাতক জাতিকারা। তাঁদের জীবনে আশার আলো সঞ্চার করবে রাজ যোগ। সার্বিক উন্নতিসাধন করবে। হাতের মুঠোয় আসবে কর্মোন্নতি ও বর্ধিত বেতন। সহকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে।
নতুন ব্যবসার উদ্যোগেও সফল হবেন মেষরাশির জাতক জাতিকারা। তাঁদের জীবনে আশার আলো সঞ্চার করবে রাজ যোগ। সার্বিক উন্নতিসাধন করবে। হাতের মুঠোয় আসবে কর্মোন্নতি ও বর্ধিত বেতন। সহকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে।

 

রাজ যোগ চাকরি ও কেরিয়ারে উন্নতি সাধন করবে বৃষরাশির জাতক জাতিকাদেরও। জীবন থেকে দূর হবে উদ্বেগ। ব্যবসায় আসবে মুনাফা। নতুন বাংলা বছরে তাঁদের সহায় হবে সৌভাগ্য। চাকরিতে পদোন্নতি আসন্ন।
রাজ যোগ চাকরি ও কেরিয়ারে উন্নতি সাধন করবে বৃষরাশির জাতক জাতিকাদেরও। জীবন থেকে দূর হবে উদ্বেগ। ব্যবসায় আসবে মুনাফা। নতুন বাংলা বছরে তাঁদের সহায় হবে সৌভাগ্য। চাকরিতে পদোন্নতি আসন্ন।

 

নতুন বঙ্গাব্দ মকররাশির জাতক জাতিকাদের জীবনে বয়ে আনবে আনন্দ এবং নতুন সুযোগ। পরিবারে থাকবে সুখের পরিবেশ। হাতে আসবে প্রচুর অর্থ। সফল হবে ব্যবসায়িক উদ্যোগ। নতুন নতুন মানুষের সঙ্গে আলাপ হবে।
নতুন বঙ্গাব্দ মকররাশির জাতক জাতিকাদের জীবনে বয়ে আনবে আনন্দ এবং নতুন সুযোগ। পরিবারে থাকবে সুখের পরিবেশ। হাতে আসবে প্রচুর অর্থ। সফল হবে ব্যবসায়িক উদ্যোগ। নতুন নতুন মানুষের সঙ্গে আলাপ হবে।

Poila Baishak 2024: পয়লা বৈশাখে টানা ৩ দিনের ছুটিতে ঘুরে আসুন কলকাতা থেকে ৩ ঘণ্টা দূরে এই জায়গায়!

এই গরমে শীতলতার ছোঁয়া পেতে ঘুরে আসুন হেনরি আইল্যান্ড। হেনরি আইল্যান্ড, ম্যানগ্রোভ ঘেরা একটি সবুজ দ্বীপ। যার প্রান্ত ছুঁয়েছে বঙ্গোপসাগরে।
এই গরমে শীতলতার ছোঁয়া পেতে ঘুরে আসুন হেনরি আইল্যান্ড। হেনরি আইল্যান্ড, ম্যানগ্রোভ ঘেরা একটি সবুজ দ্বীপ। যার প্রান্ত ছুঁয়েছে বঙ্গোপসাগরে।
বকখালিতে যাওয়া অধিকাংশ পর্যটক এই দ্বীপে ঘুরতে যান। এই দ্বীপ সমুদ্রপ্রেমী পর্যটকদের কাছে এই দ্বীপ স্বপ্নজগৎ। বকখালিতে যে আনন্দ পাওয়া যায়না, হেনরি আইল্যান্ডে তা পাওয়া যায়।
বকখালিতে যাওয়া অধিকাংশ পর্যটক এই দ্বীপে ঘুরতে যান। এই দ্বীপ সমুদ্রপ্রেমী পর্যটকদের কাছে এই দ্বীপ স্বপ্নজগৎ। বকখালিতে যে আনন্দ পাওয়া যায়না, হেনরি আইল্যান্ডে তা পাওয়া যায়।
দ্বীপটিতে রয়েছে ম্যানগ্রোভের জঙ্গল। সি বিচে লাল কাঁকড়ার আনাগোনা। এই দ্বীপের সার্ভের দায়িত্ব পড়েছিল স্যার হেনরি সাহেবের উপর। তার পর থেকেই এই দ্বীপের নাম হেনরি আইল্যান্ড।
দ্বীপটিতে রয়েছে ম্যানগ্রোভের জঙ্গল। সি বিচে লাল কাঁকড়ার আনাগোনা। এই দ্বীপের সার্ভের দায়িত্ব পড়েছিল স্যার হেনরি সাহেবের উপর। তার পর থেকেই এই দ্বীপের নাম হেনরি আইল্যান্ড।
ভোরবেলা সূর্যোদয় দেখার জন্য এই দ্বীপ উপযুক্ত। হেনরি আইল্যান্ডে প্রবেশ মূল্য ১০ টাকা। মৎস্য দফতরের অধীনে এই দ্বীপে মাছ চাষের জন্য রয়েছে অনেকগুলি ফিশারি। এছাড়াও সেখানে রয়েছে দুটি ট্যুরিস্ট লজ।
ভোরবেলা সূর্যোদয় দেখার জন্য এই দ্বীপ উপযুক্ত। হেনরি আইল্যান্ডে প্রবেশ মূল্য ১০ টাকা। মৎস্য দফতরের অধীনে এই দ্বীপে মাছ চাষের জন্য রয়েছে অনেকগুলি ফিশারি। এছাড়াও সেখানে রয়েছে দুটি ট্যুরিস্ট লজ।
সুন্দরি ও ম্যানগ্রোভ নামের দুটি ট্যুরিস্ট লজে এসি ও নন এসি রুম ভাড়াতে পাওয়া যায়। ৫৯ দিন আগে পশ্চিমবঙ্গ মৎস্য দফতরের ওয়েবসাইট থেকে বুকিং করা যায়। বুকিং এর জন্য এসি ১৬০০ টাকা নন এসি ১৪০০ টাকা।
সুন্দরি ও ম্যানগ্রোভ নামের দুটি ট্যুরিস্ট লজে এসি ও নন এসি রুম ভাড়াতে পাওয়া যায়। ৫৯ দিন আগে পশ্চিমবঙ্গ মৎস্য দফতরের ওয়েবসাইট থেকে বুকিং করা যায়। বুকিং এর জন্য এসি ১৬০০ টাকা নন এসি ১৪০০ টাকা।
তবে এই দ্বীপে সমুদ্র স্নানে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। নেই সন্ধ্যার পর দ্বীপে থাকার অনুমতিও। চোরাবালির সতর্কীকরণ রয়েছে। তবে সমস্ত দিন আপনি এখানে ঘুরতে পারেন।
তবে এই দ্বীপে সমুদ্র স্নানে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। নেই সন্ধ্যার পর দ্বীপে থাকার অনুমতিও। চোরাবালির সতর্কীকরণ রয়েছে। তবে সমস্ত দিন আপনি এখানে ঘুরতে পারেন।

Poila Baisakh Special: শহরের সেরা ‘Tiramisu’ কি এখানেই? এবারের পয়লা বৈশাখের খানাপিনা হোক ইতালীয় স্বাদে জমজমাট

হাতে আর এক সপ্তাহও নেই। আগামী ১৪ এপ্রিল অর্থাৎ রবিবার হইহই করে উদযাপিত হবে পয়লা বৈশাখ। আর বাঙালিদের নববর্ষ মানেই তো জমিয়ে এলাহি ভূরিভোজ! আসলে বাঙালিদের কোনও উৎসবই খাওয়াদাওয়া ছাড়া সম্পূর্ণ হয় না! তবে এবারের পয়লা বৈশাখটা অবশ্য কলকাতাবাসীর জন্য একটু অন্যরকম হতে চলেছে। কিন্তু কেন? আসলে বাঙালিদের এই উৎসবে লাগতে চলেছে বিদেশি ছোঁয়া। অর্থাৎ খাঁটি বাঙালিয়ানার সঙ্গে হতে চলেছে ইতালীয় খাবারের এক জমাটি মেলবন্ধন। আর তার জন্য উদ্যোগ নিয়েছে দক্ষিণ কলকাতার জনপ্রিয় রেস্তোরাঁ ‘ভেনেতো’ (Veneto Kitchen & Bar)। এমনিতে পয়লা বৈশাখে বাঙালি খাবারই খেয়ে থাকেন অনেকে, তবে একটু অন্য রকম খেতে চাইলে ঢুঁ মারতেই হবে এই রেস্তোরাঁটিতে!
হাতে আর এক সপ্তাহও নেই। আগামী ১৪ এপ্রিল অর্থাৎ রবিবার হইহই করে উদযাপিত হবে পয়লা বৈশাখ। আর বাঙালিদের নববর্ষ মানেই তো জমিয়ে এলাহি ভূরিভোজ! আসলে বাঙালিদের কোনও উৎসবই খাওয়াদাওয়া ছাড়া সম্পূর্ণ হয় না! তবে এবারের পয়লা বৈশাখটা অবশ্য কলকাতাবাসীর জন্য একটু অন্যরকম হতে চলেছে। কিন্তু কেন? আসলে বাঙালিদের এই উৎসবে লাগতে চলেছে বিদেশি ছোঁয়া। অর্থাৎ খাঁটি বাঙালিয়ানার সঙ্গে হতে চলেছে ইতালীয় খাবারের এক জমাটি মেলবন্ধন। আর তার জন্য উদ্যোগ নিয়েছে দক্ষিণ কলকাতার জনপ্রিয় রেস্তোরাঁ ‘ভেনেতো’ (Veneto Kitchen & Bar)। এমনিতে পয়লা বৈশাখে বাঙালি খাবারই খেয়ে থাকেন অনেকে, তবে একটু অন্য রকম খেতে চাইলে ঢুঁ মারতেই হবে এই রেস্তোরাঁটিতে!
আসলে ইউরোপীয় দেশ ইতালির সঙ্গে খাবারের একটা ওতপ্রোত যোগ রয়েছে। ফলে ইতালীয় খাবারের মধ্যে রয়েছে একাধিক ধরন। আর এই রেস্তোরাঁর নামকরণ করা হয়েছে ইতালির এক জায়গার নামে। ‘ভেনেতো’ আসলে ইতালির উত্তর-পূর্ব অংশের এক অঞ্চল। যেখানে বসবাস করেন প্রায় পঞ্চাশ লক্ষ মানুষ। এই অঞ্চল ভীষণই আকর্ষণীয়। তবে এখানকার খাবারও স্বাদে অতুলনীয়। তাই খাঁটি ইতালীয় খাবার চেখে দেখতে চাইলে এখানে আসতেই হবে। তিন ধরনের ডাইনিংয়ের প্রচলন রয়েছে এই শহরে। যথা - ‘রিস্তোর‌্যান্ত্রে’, ‘ট্র্যাটোরিয়া’ এবং ‘অস্টেরিয়া’।
আসলে ইউরোপীয় দেশ ইতালির সঙ্গে খাবারের একটা ওতপ্রোত যোগ রয়েছে। ফলে ইতালীয় খাবারের মধ্যে রয়েছে একাধিক ধরন। আর এই রেস্তোরাঁর নামকরণ করা হয়েছে ইতালির এক জায়গার নামে। ‘ভেনেতো’ আসলে ইতালির উত্তর-পূর্ব অংশের এক অঞ্চল। যেখানে বসবাস করেন প্রায় পঞ্চাশ লক্ষ মানুষ। এই অঞ্চল ভীষণই আকর্ষণীয়। তবে এখানকার খাবারও স্বাদে অতুলনীয়। তাই খাঁটি ইতালীয় খাবার চেখে দেখতে চাইলে এখানে আসতেই হবে। তিন ধরনের ডাইনিংয়ের প্রচলন রয়েছে এই শহরে। যথা – ‘রিস্তোর‍্যান্ত্রে’, ‘ট্র্যাটোরিয়া’ এবং ‘অস্টেরিয়া’।
ভেনেশিয়ার রাস্তা থেকেই মূলত এসেছে ভেনেতো রেস্তোরাঁর ভাবনা। বলা ভাল, আধুনিক সময়ের ট্র্যাটোরিয়ার কথা মাথায় রেখেই সাজানো হয়েছে রেস্তোরাঁটিকে। আর সবথেকে বড় কথা হল, কলকাতার ইতালিয়ান রেস্তোরাঁগুলির মধ্যে নবতম সংযোজন এটি। সাউথ সিটি মলের (South City Mall) চতুর্থ ফ্লোরের এই রেস্তোরাঁয় এলে মিলবে উষ্ণ অভ্যর্থনা এবং দারুণ পরিবেশ। দুপুর ১২টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত খোলা থাকছে রেস্তোরাঁটি। ১০৮৮ বর্গফুট জায়গা জুড়ে ছড়িয়ে থাকা ভেনেটোয় রয়েছে ৫৬ জন অতিথির বসার বন্দোবস্ত। আর এখানে দু’জনের খানাপিনার খরচ পড়বে মাত্র ১৫০০ টাকা।
ভেনেশিয়ার রাস্তা থেকেই মূলত এসেছে ভেনেতো রেস্তোরাঁর ভাবনা। বলা ভাল, আধুনিক সময়ের ট্র্যাটোরিয়ার কথা মাথায় রেখেই সাজানো হয়েছে রেস্তোরাঁটিকে। আর সবথেকে বড় কথা হল, কলকাতার ইতালিয়ান রেস্তোরাঁগুলির মধ্যে নবতম সংযোজন এটি। সাউথ সিটি মলের (South City Mall) চতুর্থ ফ্লোরের এই রেস্তোরাঁয় এলে মিলবে উষ্ণ অভ্যর্থনা এবং দারুণ পরিবেশ। দুপুর ১২টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত খোলা থাকছে রেস্তোরাঁটি। ১০৮৮ বর্গফুট জায়গা জুড়ে ছড়িয়ে থাকা ভেনেটোয় রয়েছে ৫৬ জন অতিথির বসার বন্দোবস্ত। আর এখানে দু’জনের খানাপিনার খরচ পড়বে মাত্র ১৫০০ টাকা।
রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠাতা এবং মালিক বনিতা বাজোরিয়া (Vanita Bajoria) ও অমিত বাজোরিয়া (Amit Bajoria) আসলে ইতালীয় খানাপিনার অভিজ্ঞতার স্বাদ কলকাতায় আনতে চেয়েছেন, যা শহরবাসীকে মুগ্ধ করবে। এমনিতে স্বামী-স্ত্রীর এই জুটি খাদ্য এবং পানীয়র সেক্টরে সফল ভাবে ব্যবসা করছেন।
রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠাতা এবং মালিক বনিতা বাজোরিয়া (Vanita Bajoria) ও অমিত বাজোরিয়া (Amit Bajoria) আসলে ইতালীয় খানাপিনার অভিজ্ঞতার স্বাদ কলকাতায় আনতে চেয়েছেন, যা শহরবাসীকে মুগ্ধ করবে। এমনিতে স্বামী-স্ত্রীর এই জুটি খাদ্য এবং পানীয়র সেক্টরে সফল ভাবে ব্যবসা করছেন।
আর এবার বাঙালিদের উৎসবে আলাদা মাত্রা যোগ করতে ভেনেটো এনেছে পয়লা বৈশাখের বিশেষ মেন্যু। একবার সেই মেন্যুর দিকে চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক। উৎসবের বিশেষ মেন্যুতে থাকছে গ্যাত্তাফিন (ফ্রায়েড র‌্যাভিওলি), ফরম্যাজিও ক্রক্ক্যান্তে, ক্রিমি স্যুইট হার্ট, জার্ক চিকেন উইঙ্গস, উড ফায়ার ল্যাম্ব ফ্যাহিটা, পোয়ো দি ফ্রিতো, ফাঙ্গি গর্গনজোলা পিৎজা, ভ্যালেন্টিনো পোয়ো পিৎজা এবং গ্যাম্বেরো ফ্রিত্তো।
আর এবার বাঙালিদের উৎসবে আলাদা মাত্রা যোগ করতে ভেনেটো এনেছে পয়লা বৈশাখের বিশেষ মেন্যু। একবার সেই মেন্যুর দিকে চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক। উৎসবের বিশেষ মেন্যুতে থাকছে গ্যাত্তাফিন (ফ্রায়েড র‌্যাভিওলি), ফরম্যাজিও ক্রক্ক্যান্তে, ক্রিমি স্যুইট হার্ট, জার্ক চিকেন উইঙ্গস, উড ফায়ার ল্যাম্ব ফ্যাহিটা, পোয়ো দি ফ্রিতো, ফাঙ্গি গর্গনজোলা পিৎজা, ভ্যালেন্টিনো পোয়ো পিৎজা এবং গ্যাম্বেরো ফ্রিত্তো।
এ তো না হয় গেল খাবারের মেন্যু! আর খাবারের সঙ্গে পানীয় না হলে কি চলে? ফলে সেই মেন্যুতেও রয়েছে চমক। কীরকম? ড্রিঙ্কস মেন্যুতে থাকবে কাফির লাইম মার্গারিটা, ফ্রেশ ম্যাঙ্গো অথবা ওয়াটার মেলন মার্টিনি, আম সূত্র, পোমেগ্রেনেট ডায়কিরি, কিউকাম্বার বেসিল মোহিতো, অ্যাপেরল স্প্রিৎজ, থাই বেসিল সাংরিয়া, ভেনেতো স্পেশ্যাল পিনা কোলাডা, ফ্রেশ ওয়াটারমেলন মিমোসা, ফ্রেশ অ্যান্ড ফ্রুটি রেড ওয়াইন সাংরিয়া, সিরোক মিউলেল, জিন বেসিল স্ম্যাশ এবং হুইস্কিস লাভার্স।
এ তো না হয় গেল খাবারের মেন্যু! আর খাবারের সঙ্গে পানীয় না হলে কি চলে? ফলে সেই মেন্যুতেও রয়েছে চমক। কীরকম? ড্রিঙ্কস মেন্যুতে থাকবে কাফির লাইম মার্গারিটা, ফ্রেশ ম্যাঙ্গো অথবা ওয়াটার মেলন মার্টিনি, আম সূত্র, পোমেগ্রেনেট ডায়কিরি, কিউকাম্বার বেসিল মোহিতো, অ্যাপেরল স্প্রিৎজ, থাই বেসিল সাংরিয়া, ভেনেতো স্পেশ্যাল পিনা কোলাডা, ফ্রেশ ওয়াটারমেলন মিমোসা, ফ্রেশ অ্যান্ড ফ্রুটি রেড ওয়াইন সাংরিয়া, সিরোক মিউলেল, জিন বেসিল স্ম্যাশ এবং হুইস্কিস লাভার্স।
পয়লা বৈশাখের জমজমাটি মেন্যুর বাইরে এখানে এলে চেখে দেখতেই হবে ‘তিরামিসু’ অথবা ‘ডাবল চকোলেট ব্রাউনি’। আসলে শেষ পাতে মিষ্টিমুখ না হলে খাওয়াদাওয়ার মজাটাই তো মাটি হয়ে যায়! তাই সেক্ষেত্রে মন ভরাবে ক্লাসিক ইতালিয়ান মিষ্টি তিরামিসু। আর এই তিরামিসু বানাতে কোনওরকম অ্যালকোহলের ব্যবহারও করা হয় না ৷
পয়লা বৈশাখের জমজমাটি মেন্যুর বাইরে এখানে এলে চেখে দেখতেই হবে ‘তিরামিসু’ অথবা ‘ডাবল চকোলেট ব্রাউনি’। আসলে শেষ পাতে মিষ্টিমুখ না হলে খাওয়াদাওয়ার মজাটাই তো মাটি হয়ে যায়! তাই সেক্ষেত্রে মন ভরাবে ক্লাসিক ইতালিয়ান মিষ্টি তিরামিসু। আর এই তিরামিসু বানাতে কোনওরকম অ্যালকোহলের ব্যবহারও করা হয় না ৷
Veneto Poila Baisakh Special Food Menu
Veneto Poila Baisakh Special Food Menu
Veneto Poila Baisakh Special Drinks Menu
Veneto Poila Baisakh Special Drinks Menu

Poila Baishakh 2024: শুকনো ফল, মালাইয়ের নরম পরশে বানান সুজির কেক! জমে যাবে নববর্ষের ভূরিভোজ

সুস্মিতা গোস্বামী, দক্ষিণ দিনাজপুর: সামনেই নববর্ষ। আর এই নববর্ষ উপলক্ষে অতিথি আপ্যায়ন কিংবা সন্ধ্যার আড্ডায় খাদ্যরসিক বাঙালির জীবনে কেক একটা আলাদাই জায়গা দখল করে নিয়েছে। বাড়িতেই ঘরোয়া পদ্ধতিতে বানানো সুজির মালাই কেক। সুজির তৈরি এই কেক অনেক নরম ও সুস্বাদু। একদম ভিন্ন স্বাদের এই কেক বাচ্চাদেরও মন কাড়বে। তাই দেরি না করে নববর্ষ উপলক্ষে বানিয়ে ফেলুন সুজির মালাই কেক।

সুজির মালাই কেক বানানোর জন্য প্রথমেই একটি মিক্সি জারে ১৫০ গ্রাম সুজি, ১০০ গ্রাম চিনি,ও ১৫০ গ্রাম দুধ দিয়ে একটা মিশ্রণ বানিয়ে নিতে হবে। তবে মিশ্রণটি যেন খুব পাতলা বা খুব গাঢ় না হয়। এরপর একটি বড় পাত্রে মিশ্রণটি ঢেলে একটু ঘেঁটে নিয়ে এবার তাতে ১০০ গ্রাম ময়দা বেশ ভালভাবে প্রায় ৪-৫ মিনিট ধরে ফেটিয়ে নিতে হবে। যেন কোনও ভাবেই দানা দানা হয়ে না থাকে। ব্যাটারটি এমন ভাবে গুলে নিতে হবে যেন খুব স্মুদি হয় এবং উপর নিচ করলে চামচের গায়ে যেন লেগে না থাকে। এরপরে ওই ব্যাটারে প্রায় ৩ চামচ সাদা তেল, হাফ চামচ বেকিং পাউডার ও তার থেকে আর একটু কম বেকিং সোডা দিয়ে আবারও বেশ ভালভাবে ফেটিয়ে নিতে হবে। তাহলেই কেকের ব্যাটার তৈরি।

এরপর অ্যালুমিনিয়ামের একটি পাত্র নিয়ে তার উপর সাদা পেপার বসিয়ে উপর থেকে সামান্য সাদা তেল ব্রাশ করে নিতে হবে। এতে কেক হয়ে গেলে কোনভাবেই যেন পাত্রের সঙ্গে আটকে যাবে না। এবারে কেকের পুরো ব্যাটারটা ওই পাত্রে ঢেলে হাতের সাহায্যে একটু নাড়িয়ে নিতে হবে। এতে ব্যাটার সবদিকে সমপরিমাণে থাকবে।

আরও পড়ুন : স্বচ্ছ হ্রদ ঘিরে পাইনগাছের সারি, হিমালয়ের দুর্লভ প্রাণীকে দেখতে আসুন এই পাহাড়ি গ্রামে

এবারে গ্যাসে একটি বড় পাত্র বসিয়ে তাতে বেশ কিছুটা পরিমাণ জল গরম করে নিতে হবে। জল ফুটে গেলে তাতে একটি স্ট্যান্ড বসিয়ে তার উপর কেকের পাত্র বসিয়ে একটা ঢাকনা দিয়ে ঢেকে প্রায় ১৫-২০মিনিট গ্যাসের আঁচ কমিয়ে স্টিম দিয়ে নিতে হবে।এইসময় খেয়াল রাখতে হবে আচঁ বাড়িয়ে রাখলে কেকের তলা পুড়ে যেতে পারে। প্রায় ১৫-২০ মিনিট পর ঢাকনা খুলে একটা কাঠির সাহায্যে দেখতে হবে কেক পুরোটা তৈরি হয়েছে কিনা। এবং কেক টা বেশ ফুলে উঠবে। এরপর গ্যাস থেকে নামিয়ে নিয়ে একটা পাত্র দিয়ে কেকের চারপাশ ভালভাবে কেটে নিয়ে অন্য পাত্রে উল্টে দিতে হবে। এবারে উল্টে দিয়ে কেকের উপরে থাকা সাদা পেপার সরিয়ে নিলেই তৈরি আমাদের সুজির কেক। এরপর একটি কাঠির সাহায্যে কেক টি র উপরের অংশ ফুটো ফুটো করে নিতে হবে যাতে মালাই ছড়িয়ে দিলে কেকের ভিতর খুব সহজেই ঢুকে যায়।

এবারে পাত্রে এক কাপ জল গরম করে তাতে হাফ কাপ গুঁড়ো দুধ ও তিন চামচ চিনি দিয়ে ভালভাবে মিশিয়ে একটা ঘন মালাই বানিয়ে নিতে হবে। এরপর সুজির বানানো ওই কেকের উপর মালাই দিয়ে আর সামান্য কিছু ড্রাই ফ্রুটস ছড়িয়ে দিলেই তৈরি। এবার প্রায় ঘণ্টাখানেক ফ্রিজে রেখে তারপর বের করে পিস পিস করে কেটে পরিবেশন করুন সুজির মালাই কেক। দেখতে যতটা নরম খেতেও ততটা সুস্বাদু। মন কাড়বে সকলের।

Poila Baishakh 2024: তলানিতে পুরনো চাহিদা, জনপ্রিয়তা কমে গিয়ে বাংলা নববর্ষ এখন ক্যালেন্ডার, হালখাতাহীন

নয়ন ঘোষ, কাঁকসা, পশ্চিম বর্ধমান : আসছে নববর্ষ। আসছে বৈশাখ। বৈশাখ মানেই নতুনের শুরু। পহেলা বৈশাখ মানে হালখাতার দিন। উপহার পাওয়া নতুন ক্যালেন্ডার। আর ক্যালেন্ডার হাতে নিয়ে দেখে নেওয়া প্রিয় উৎসবের দিনগুলির তারিখ। কিন্তু সময় যত এগিয়েছে, চাহিদা কমেছে হালখাতার। এখন অনেক ব্যবসায়ী আর সেই পুরানো দিনের প্রথা মেনে হালখাতা করছেন না। ক্রেতারাও উপহার পাচ্ছেন না ক্যালেন্ডার। স্বাভাবিকভাবেই কমেছে ক্যালেন্ডারের চাহিদা। ব্যস্ততা কমেছে ছাপাখানায়।

যদিও এখনও পর্যন্ত বেশ কিছু ব্যবসায়ী হালখাতার প্রথা বাঁচিয়ে রেখেছেন। সেইসব ব্যবসায়ীরা বলছেন, সারা বছর ব্যবসা করার পর, নিয়মিত ক্রেতাদের কিছু আশা থাকে। বছরের প্রথম দিনে তাদের মিষ্টিমুখ করাতে পারলে এবং ক্যালেন্ডার তুলে দিলে নিজেদের ভাল লাগে। তাছাড়াও ক্রেতাদের সঙ্গে হয় মধুর সম্পর্ক। যাঁরা নিয়মিত ক্রেতা, তাঁদের আশা থাকে এই দিন কিছু উপহার পাওয়ার। কিন্তু এখন অনেক ব্যবসায়ী হালখাতা বন্ধ করে দিয়েছেন। তাছাড়াও ক্যালেন্ডার তৈরি করানোর খরচ অনেক বেড়েছে। তবুও অনেক ব্যবসায়ী সেই ঐতিহ্য এখনও পর্যন্ত বাঁচিয়ে রাখছেন।

আরও পড়ুন : যতই গরম বাড়ুক, ভুলেও পাতিলেবুর রস খাবেন না এঁরা! জানুন কারা পাতিলেবু খেলেই সর্বনাশ! হবে চরম ক্ষতি

অন্যদিকে ছাপাখানার মালিক, কর্মচারীরা বলছেন, আগে নববর্ষ আসার আগে ব্যস্ততা থাকত তুমুল। প্রচুর পরিমাণ ক্যালেন্ডার তৈরি করানোর চাহিদা থাকত। বিভিন্ন রকম ক্যালেন্ডার তৈরির বরাত দিতেন ব্যবসায়ীরা। কিন্তু এখন সেই বরাতের সংখ্যা অর্ধেকেরও কম হয়ে গিয়েছে। তাছাড়াও ক্যালেন্ডার তৈরি করতে খরচ বেড়েছে অনেক বেশি।

ক্যালেন্ডার পেপার, ছাপার কালি-সহ বিভিন্ন জিনিসের দাম বেড়েছে অনেক। যে কারণে অনেক ব্যবসায়ী পিছিয়ে যাচ্ছেন। তাছাড়াও বহু ব্যবসায়ী হালখাতা করানো বন্ধ করে দিয়েছেন। সেই কারণে সামনে নববর্ষ থাকলেও, ক্যালেন্ডারের চাহিদা অনেক কম। ব্যস্ততা কম তাদের কাছেও।

Basanti Puja 2024: পয়লা বৈশাখের দিন আরম্ভ এই বিশেষ পুজো! কোন শুভ দিনে শুরু হচ্ছে বাংলা নববর্ষ! জানুন বিশদে

বসন্ত ঋতুতে মাতৃকাদেবীর আরাধনাই বাসন্তী পুজো৷ চৈত্রমাসে বসন্তকালে এই পুজো করা হয় বলে একে বাসন্তী পুজো বলা হয়৷ আদিতে এটাই ছিল দুর্গোৎসব৷ শরৎকালের দুর্গোৎসবকে বলা হয় অকালবোধন৷
বসন্ত ঋতুতে মাতৃকাদেবীর আরাধনাই বাসন্তী পুজো৷ চৈত্রমাসে বসন্তকালে এই পুজো করা হয় বলে একে বাসন্তী পুজো বলা হয়৷ আদিতে এটাই ছিল দুর্গোৎসব৷ শরৎকালের দুর্গোৎসবকে বলা হয় অকালবোধন৷

 

অনেক সাবেকি বনেদি বাড়িতে এখনও সাড়ম্বরে পালিত হয় বাসন্তীপুজো৷ কথিত, এই পুজো পালন করলে দেবী অন্নপূর্ণার দানে সংসারে কোনওদিন অন্নাভাব হয় না৷
অনেক সাবেকি বনেদি বাড়িতে এখনও সাড়ম্বরে পালিত হয় বাসন্তীপুজো৷ কথিত, এই পুজো পালন করলে দেবী অন্নপূর্ণার দানে সংসারে কোনওদিন অন্নাভাব হয় না৷

 

সাধারণত চৈত্রমাসের শুক্লপক্ষের প্রতিপদ তিথিতে বাসন্তীপুজো করা হয়৷ এবছর বাসন্তীপুজো পালিত হবে বৈশাখ মাসে৷
সাধারণত চৈত্রমাসের শুক্লপক্ষের প্রতিপদ তিথিতে বাসন্তীপুজো করা হয়৷ এবছর বাসন্তীপুজো পালিত হবে বৈশাখ মাসে৷

 

বাসন্তীপুজোর ষষ্ঠী পড়েছে নববর্ষের দিন, ১৪ এপ্রিল৷ সপ্তমী তিথি ১৫ এপ্রিল৷ তার পর দিন ১৬ এপ্রিল অষ্টমী৷
বাসন্তীপুজোর ষষ্ঠী পড়েছে নববর্ষের দিন, ১৪ এপ্রিল৷ সপ্তমী তিথি ১৫ এপ্রিল৷ তার পর দিন ১৬ এপ্রিল অষ্টমী৷

 

মহানবমী পড়েছে ১৭ এপ্রিল৷ সেদিনই রামনবমী৷ দশমী তিথি পড়েছে ১৮ এপ্রিল৷
মহানবমী পড়েছে ১৭ এপ্রিল৷ সেদিনই রামনবমী৷ দশমী তিথি পড়েছে ১৮ এপ্রিল৷

 

শারদীয়া দুর্গাপুজোর মতোই মহা সপ্তমী থেকে মহা নবমী পর্যন্ত পালিত হয় বাসন্তী পুজোর উৎসব৷ এই সময়পর্বকে বলা হয় চৈত্র নবরাত্রিও৷
শারদীয়া দুর্গাপুজোর মতোই মহা সপ্তমী থেকে মহা নবমী পর্যন্ত পালিত হয় বাসন্তী পুজোর উৎসব৷ এই সময়পর্বকে বলা হয় চৈত্র নবরাত্রিও৷

 

Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম)
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম)