Tag Archives: Puffed Rice

Puffed Rice or Muri: রোজ বিকেলে মুড়ি খাচ্ছেন? জানেন শরীরে কী ঘটছে! চিকিৎসক বলছেন জরুরি কথা, না জানলে বিপদও হতে পারে

সন্ধ্যাবেলায় খিদে মেটাতে মাঝে মধ্যেই মুখে তুলে নিচ্ছেন ঝালমুড়ি? কিন্তু জানেন এর ফলে শরীরে কী হচ্ছে? কীভাবে মুড়ি খেলে পাবেন উপকার? কখন মুড়ি আপনার ক্ষতি করবে, জেনে রাখুন।
সন্ধ্যাবেলায় খিদে মেটাতে মাঝে মধ্যেই মুখে তুলে নিচ্ছেন ঝালমুড়ি? কিন্তু জানেন এর ফলে শরীরে কী হচ্ছে? কীভাবে মুড়ি খেলে পাবেন উপকার? কখন মুড়ি আপনার ক্ষতি করবে, জেনে রাখুন।
চিকিৎসক অসীম বন্দ্যোপাধ্যায় জানাচ্ছেন, মুড়িতে এমন কিছু উপাদান থাকে, যা শরীরের রক্তচাপ কিছুটা হলেও কমাতে সাহায্য করে। মুড়িতে সোডিয়াম একেবারেই কম থাকে। ফলে রক্তচাপ বাড়ার ভয় থাকে না। কিন্তু অতিরিক্ত চানাচুর বা নুন মেশালে হিতে বিপরীত হতে পারে।
চিকিৎসক অসীম বন্দ্যোপাধ্যায় জানাচ্ছেন, মুড়িতে এমন কিছু উপাদান থাকে, যা শরীরের রক্তচাপ কিছুটা হলেও কমাতে সাহায্য করে। মুড়িতে সোডিয়াম একেবারেই কম থাকে। ফলে রক্তচাপ বাড়ার ভয় থাকে না। কিন্তু অতিরিক্ত চানাচুর বা নুন মেশালে হিতে বিপরীত হতে পারে।
তিনি জানাচ্ছেন, এই গরমে মুড়ি খেলে উপকার পাবেন। কারণ গরমে শরীর প্রচুর শক্তি ক্ষয় করছে। এই সময় নামিদামি খাবার না খেয়ে অল্প মুড়ি খেতে পারেন। কারণ এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট। যা খুব তাড়াতাড়ি শরীরে শক্তির যোগান দেয়।
তিনি জানাচ্ছেন, এই গরমে মুড়ি খেলে উপকার পাবেন। কারণ গরমে শরীর প্রচুর শক্তি ক্ষয় করছে। এই সময় নামিদামি খাবার না খেয়ে অল্প মুড়ি খেতে পারেন। কারণ এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট। যা খুব তাড়াতাড়ি শরীরে শক্তির যোগান দেয়।
এই চিকিৎসক জানিয়েছেন, যাঁরা মুড়ি খেতে চান না, তাঁরা পুষ্টির ভাণ্ডার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। কারণ মুড়িতে ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম, আয়রন ফাইবারের মতো একাধিক পুষ্টিগুণ থাকে। যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। তাই নিশ্চিন্তেই মুড়ি খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
এই চিকিৎসক জানিয়েছেন, যাঁরা মুড়ি খেতে চান না, তাঁরা পুষ্টির ভাণ্ডার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। কারণ মুড়িতে ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম, আয়রন ফাইবারের মতো একাধিক পুষ্টিগুণ থাকে। যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। তাই নিশ্চিন্তেই মুড়ি খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
তবে তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, মুড়িতে বেশি তেল, মসলা, চানাচুর ব্যবহার করলে তা হজমের সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই মুড়িতে হালকা তেল, অল্প মসলা এবং শসা ইত্যাদি সহযোগে খেলে, সেই মুড়ি অনেক উপকারী হবে। মুড়িতে বেশি মসলা, তেল ব্যবহার না করায় ভাল।
তবে তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, মুড়িতে বেশি তেল, মসলা, চানাচুর ব্যবহার করলে তা হজমের সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই মুড়িতে হালকা তেল, অল্প মসলা এবং শসা ইত্যাদি সহযোগে খেলে, সেই মুড়ি অনেক উপকারী হবে। মুড়িতে বেশি মসলা, তেল ব্যবহার না করায় ভাল।

Pantua Easy Recipe: মুড়ির পান্তুয়া! স্বাদে হার মানাবে দোকানের মিষ্টিকেও! বাড়িতেই বানান এই সহজ রেসিপিতে

রাকেশ মাইতি, হাওড়া: বাড়িতে সহজে বানিয়ে নিন সুস্বাদু পান্তুয়া! ঘরোয়া উপায়ে তৈরি এই পান্তুয়া খেলে ভুলে যাবেন দোকানের পান্তুয়াকে। এই মিষ্টি দোকানের পান্তুয়ার থেকে স্বাদে হবে আরও আকর্ষণীয়। ছোট বড় সকলেই বেশ পছন্দ করবে, আর মিষ্টি প্রিয় মানুষের কাছে-তো আরও বেশি আকর্ষণীয় হবে এই ঘরোয়া পান্তুয়া। মুড়ি দিয়ে তৈরি মিষ্টির স্বাদ নিয়ে অনেকেরই মনে প্রশ্ন চিহ্ন জাগবে, তবে একবার খেয়ে দেখলে সব প্রশ্নের সমাধান। সহজ নিয়ম এবং অল্প উপকরণে তৈরি হলেও এই মিষ্টিতে অসাধারণ স্বাদ পাওয়া যায়। তাই এই মিষ্টির একবার খেলে বারবার খেতে ইচ্ছা করবে।

উপকরণ:

এই পান্তুয়া তৈরিতে মূল উপকরণ মুড়ি। মুড়ি এই মিষ্টির মধ্যে আকর্ষণীয় স্বাদ আনে। প্রথমে পরিমাণ মতো মুড়ি নিয়ে সেগুলোকে মিহি করে গুঁড়িয়ে নিতে হবে। গুঁড়ো মুড়ি, পাউডার দুধ, ময়দা, চিনি, এলাচ, বেকিং পাউডার, ঘি, দুধ ও সাদা তেল।

আরও পড়ুন : থাইরয়েড সমস্যা কমছেই না? ডায়েট থেকে বাদ দিন এই খাবারগুলি! পাবেন চটজলদি রেহাই

প্রথমে এক কাপ মুড়ি গুঁড়ো, তার সঙ্গে চার চামচ গুঁড়ো দুধ, চার চামচ ময়দা, হাফ চামচ বেকিং পাউডার। শুকনো অবস্থায় এগুলো ভালকরে মিশিয়ে নিন। এবার গরম করে ঠান্ডা করে নেওয়া দুধ মিশিয়ে মণ্ড বানিয়ে নিতে হবে। মণ্ড তৈরি হলে তাতে দু’ চামচ ঘি দিয়ে আবারও ভাল করে মেখে নিন। অন্যদিকে চিনি এবং কয়েকটা এলাচ দিয়ে সিরা বা রস বানিয়ে রাখুন।এবার মণ্ড থেকে ছোট ছোট করে গুচি কেটে, দু হাতের তালুতে নিয়ে গোল করে মিষ্টির আকারে বানিয়ে নিন। অল্প আঁচে পাত্রে তেল দিন, তার সঙ্গে দু’চামচ ঘি দিয়ে মিষ্টি লাল লাল করে ভেজে নিন। এরপর তেল ঝেড়ে কয়েক মিনিট পর অল্প গরম থাকতে রসে ছেড়ে দিন। দুই থেকে তিন ঘণ্টা পর পরিবেশন করুন সুস্বাদু এই পান্তুয়া, মুখে লেগে থাকবে এর স্বাদ।

Malda News: খবরের কাগজের ঠোঙা নয়, শরীর ফিট রাখতে এই দোকানে বিক্রি হয় পদ্মপাতায় মুড়িঘুগনি

মালদহ: অভিনব তবে পুরনো রেওয়াজ। এখনও মালদহ শহরে বিক্রি হচ্ছে পদ্মপাতায় মুড়িঘুগনি। আধুনিকতার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে অনান্যরা যখন বদলে ফেলেছে পুরনো রেওয়াজ। এই সময়েও এখনও পদ্মপাতায় মুড়ি মাখিয়ে দিচ্ছেন মালদহ শহরের এক বিক্রেতা। বংশপরম্পরায় থেকেই মালদহ শহরের কোর্ট চত্বরে মুড়ির দোকান করে আসছে। বর্তমানে দোকান করছেন সমর মন্ডল। তাঁর ঠাকুরদা শুরু করেছিলেন এই দোকান। তখন থেকেই পদ্মপাতায় মুড়িঘুগনি বিক্রি করছেন। এখনও ঠেলাগাড়িতে এই দোকান মুড়ির দোকান রয়েছে। মুড়ি, ঘুগনি, আলুচপ, ডিম এই সমস্ত খাবার পাওয়া যায়। জেলা আদালত চত্বরে প্রতিনিয়ত প্রচুর মানুষ আসেন। তাঁরাই মূলত এই দোকানে মুড়িঘুগনি কিনে খান। বিক্রেতা সমর মন্ডল বলেন, আমার ঠাকুরদা প্রথম এই দোকান শুরু করেছিল। তখন থেকেই পদ্ম পাতায় বিক্রি শুরু হয়। এখনও সেই রেওয়াজ আমি ধরে রেখেছি পদ্ম পাতায় মোড়ে ঘুগনি বিক্রি করছি।

আরও পড়ুনঃ মাত্র ৪ মাসই মেলে বাজারে! ছোট এই ফল স্বাদে অসাধারণ, গুণেও টইটম্বুর! গরমে চুটিয়ে খান

বর্তমানে মালদহ জেলা আদালত ঢোকার রাস্তার পাশে পার্কের সদরগেটের সামনে ঠেলাগাড়ির দোকান নিয়ে বসছেন সমর মন্ডল। বর্তমানে ১৫ টাকায় মুড়িঘুগনি ও আলুচপ বিক্রি করছেন। পদ্মপাতায় খাওয়ার টানে অনেকেই এখানে ভিড় করেন।কারণ, পদ্মপাতায় খাবারের স্বাদ বদলে দেয়। কাগজের ঠোঙার থেকে পদ্মপাতায় খেতে ভাল লাগে। এমনকি পদ্মপাতায় খাওয়া উপকারী। কাগজের মধ্যে শিশার কালি থাকে। সেগুলি খাবারের সঙ্গে শরীরের মিশে যায়। যা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এমনকি কাগজে ধুলো থাকে। সেগুলিও শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। কিন্তু পদ্মপাতা সেই তুলনায় অনেক পরিষ্কার। অপরদিকে পরিবেশ বান্ধব। ফেলে দেওয়ার পর এই পাতা সহজেই মাটিতে মিশে যায়। পদ্ম পাতায় খাওয়া সমস্ত দিক থেকেই উপকারী। ক্রেতা ইন্দ্রজিৎ রায় বলেন, পদ্ম পাতায় খাওয়া খুব উপকারী। মাঝেমধ্যেই এই দোকানে এসে তাই পদ্ম পাতায় খাই। দীর্ঘদিনের পুরনো এই দোকান।

সমীর মন্ডলের ঠাকুরদা প্রথম থেকেই পদ্ম পাতায় মুড়ি ঘুগনি বিক্রি শুরু করেছিলেন। তখন থেকেই চাহিদা ব্যাপক ছিল। সেই ঐতিহ্য আজও ধরে রেখেছেন সমীর মন্ডল। ঠাকুরদা বাবার মতো তিনিও পদ্ম পাতায় বিক্রি করছেন এই খাবার। বর্তমানে বাজারে পদ্ম পাতা খুব একটা পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু তারপরও তিনি চড়া দামে পদ্মপাতা কিনে মুড়িঘুগনি বিক্রি করে আসেন। এতে হয়তো তাঁর লাভ কিছুটা হলেও কম হচ্ছে। কিন্তু পদ্ম পাতার টানে খরিদ্দার বেশি হচ্ছে। তিনি বজায় রেখেছেন তার পারিবারিক ঐতিহ্য।

হরষিত সিংহ

Biscuit vs Puffed Rice in Blood Sugar: বিস্কুট না মুড়ি? ব্রেকফাস্টে চায়ের সঙ্গে কোনটা খাবেন ব্লাড সুগার রোগীরা? কোনটায় বাড়বে না ডায়াবেটিস? জানুন

সকালে চায়ের সঙ্গে বিস্কুট নাকি এক গাল মুড়ি? কোনটা নিরাপদ ব্লাড সুগারের রোগীদের জন্য, এই প্রশ্ন আছে অনেক ডায়াবেটিকের মনেই।
সকালে চায়ের সঙ্গে বিস্কুট নাকি এক গাল মুড়ি? কোনটা নিরাপদ ব্লাড সুগারের রোগীদের জন্য, এই প্রশ্ন আছে অনেক ডায়াবেটিকের মনেই।

 

সকালে বা দিনের অন্য সময়ে চায়ের সঙ্গে হাল্কা খাবার হিসেবে কোনটা খাবেন মধুমেহ রোগীরা, সে বিষয়ে দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ রাগিণী শর্মা।
সকালে বা দিনের অন্য সময়ে চায়ের সঙ্গে হাল্কা খাবার হিসেবে কোনটা খাবেন মধুমেহ রোগীরা, সে বিষয়ে দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ রাগিণী শর্মা।

 

লো কার্বস-এর খাবার যার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, সেগুলিই বেছে নেওয়া উচিত ডায়াবেটিসে। বিস্কুটের মূল উপকরণ ময়দা এবং চিনি। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়।
লো কার্বস-এর খাবার যার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, সেগুলিই বেছে নেওয়া উচিত ডায়াবেটিসে। বিস্কুটের মূল উপকরণ ময়দা এবং চিনি। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়।

 

সংস্থার দাবি যা-ই হোক না কেন, ডাইজেস্টিভ-সহ যে কোনও বিস্কুটের অন্যতম উপাদান ময়দা। তার সঙ্গে গোটা দানাশস্য এবং অন্য উপাদান মেশে।
সংস্থার দাবি যা-ই হোক না কেন, ডাইজেস্টিভ-সহ যে কোনও বিস্কুটের অন্যতম উপাদান ময়দা। তার সঙ্গে গোটা দানাশস্য এবং অন্য উপাদান মেশে।

 

ব্রেকফাস্ট দিনের প্রথম খাবার। অত্যন্ত জরুরি ব্লাড সুগার রোগী-সহ সকলের সুস্থতার জন্য। সেখানে বিস্কুট খাওয়া যেতেই পারে। কিন্তু অল্প পরিমাণে।
ব্রেকফাস্ট দিনের প্রথম খাবার। অত্যন্ত জরুরি ব্লাড সুগার রোগী-সহ সকলের সুস্থতার জন্য। সেখানে বিস্কুট খাওয়া যেতেই পারে। কিন্তু অল্প পরিমাণে।

 

চা-বিস্কুটের সঙ্গে খেতে হবে অন্যান্য উপাদানও। শুধু বিস্কুট প্রাতরাশ হতে পারে না। ব্রেকফাস্টের অংশ হতে পারে। শুধু বিস্কুট খেলে শরীরে ফাইবার-সহ অন্যান্য পুষ্টিগুণ পাওয়া যাবে না।
চা-বিস্কুটের সঙ্গে খেতে হবে অন্যান্য উপাদানও। শুধু বিস্কুট প্রাতরাশ হতে পারে না। ব্রেকফাস্টের অংশ হতে পারে। শুধু বিস্কুট খেলে শরীরে ফাইবার-সহ অন্যান্য পুষ্টিগুণ পাওয়া যাবে না।

 

চা বিস্কুটের সঙ্গে প্রাতরাশে ব্লাড সুগারের রোগীদের খেতে হবে ফাইবার ভরা গোটা দানাশস্য, প্রোটিনজাতীয় খাবার এবং ফল।
চা বিস্কুটের সঙ্গে প্রাতরাশে ব্লাড সুগারের রোগীদের খেতে হবে ফাইবার ভরা গোটা দানাশস্য, প্রোটিনজাতীয় খাবার এবং ফল।

 

মুড়িতে ক্যালোরি কম কিন্তু গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি। সেদিক থেকে মধুমেহ রোগীদের জন্য মুড়ি সেরা অপশন হতে পারে না। কারণ মুড়ি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
মুড়িতে ক্যালোরি কম কিন্তু গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি। সেদিক থেকে মধুমেহ রোগীদের জন্য মুড়ি সেরা অপশন হতে পারে না। কারণ মুড়ি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।

 

কিন্তু মুড়ি সহজেই পরিপাক হয়। তাছাড়া মুড়ির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও প্রায় নেই। সেদিক থেকে মুড়ি খেতে পারেন ডায়াবেটিকরা। তবে অল্প পরিমাণে। সারা দিন খিদে পেলেও মুঠো মুঠো মুড়ি খাওয়া যাবে না।
কিন্তু মুড়ি সহজেই পরিপাক হয়। তাছাড়া মুড়ির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও প্রায় নেই। সেদিক থেকে মুড়ি খেতে পারেন ডায়াবেটিকরা। তবে অল্প পরিমাণে। সারা দিন খিদে পেলেও মুঠো মুঠো মুড়ি খাওয়া যাবে না।

 

সব মিলিয়ে, বিশেষজ্ঞদের মত, ব্লাড সুগারের রোগীরা সকালে চায়ের সঙ্গে মুড়ি বা বিস্কুটের মধ্যে দুটোই খেতে পারেন। তবে অল্প পরিমাণে। সঙ্গে ফাইবার, প্রোটিনজাত খাবার, গোটা দানাশস্য, ফলমূল রাখতেই হবে ব্রেকফাস্টে। দিনের অন্য সময়েও খিদে পেলে একগাদা বিস্কুট বা মুঠো মুঠো মুড়ি খাওয়া যাবে না। দুটোতেই বাড়তে পারে ব্লাড সুগার। পরিমিত পরিমাণে খান ব্যালান্সড ডায়েটের অংশ হিসেবে।
সব মিলিয়ে, বিশেষজ্ঞদের মত, ব্লাড সুগারের রোগীরা সকালে চায়ের সঙ্গে মুড়ি বা বিস্কুটের মধ্যে দুটোই খেতে পারেন। তবে অল্প পরিমাণে। সঙ্গে ফাইবার, প্রোটিনজাত খাবার, গোটা দানাশস্য, ফলমূল রাখতেই হবে ব্রেকফাস্টে। দিনের অন্য সময়েও খিদে পেলে একগাদা বিস্কুট বা মুঠো মুঠো মুড়ি খাওয়া যাবে না। দুটোতেই বাড়তে পারে ব্লাড সুগার। পরিমিত পরিমাণে খান ব্যালান্সড ডায়েটের অংশ হিসেবে।

Puffed Rice: ভাত বাদ দিয়ে মুঠো মুঠো মুড়ি খাচ্ছেন? আদৌ ওজন কমবে তো? খাওয়ার আগে জেনে নিন কিন্তু

বাঙালির সঙ্গে মুড়ির সম্পর্ক চিরন্তন। সন্ধের টিফিনে, আড্ডায়, জলখাবারে জমিয়ে বসে মুড়ি খাওয়া চাইই।
বাঙালির সঙ্গে মুড়ির সম্পর্ক চিরন্তন। সন্ধের টিফিনে, আড্ডায়, জলখাবারে জমিয়ে বসে মুড়ি খাওয়া চাইই।
এর গুণও তো কম না। অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতে পারে মুড়ি। শশা-মুড়ি কিংবা জলমুড়ি পেট ঠান্ডা রাখে। মুড়িতে ক্যালসিয়াম আর আয়রন থাকে। এটি হাড় শক্ত করে। মুড়িতে খুব কম ক্যালোরি থাকে। অল্প খিদে পেলে মুড়ি খেলে পেট ভরে যায়। ক্যালোরির মাত্রা কম বলে মুড়ি খেলে ওজন বাড়ে না। রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে রাখে মুড়ি।
এর গুণও তো কম না। অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতে পারে মুড়ি। শশা-মুড়ি কিংবা জলমুড়ি পেট ঠান্ডা রাখে। মুড়িতে ক্যালসিয়াম আর আয়রন থাকে। এটি হাড় শক্ত করে। মুড়িতে খুব কম ক্যালোরি থাকে। অল্প খিদে পেলে মুড়ি খেলে পেট ভরে যায়। ক্যালোরির মাত্রা কম বলে মুড়ি খেলে ওজন বাড়ে না। রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে রাখে মুড়ি।
ওজন কমাতে ভাত বাদ দিয়ে অনেকেই মুড়ি খান কিন্তু এতে আদৌ লাভ হয় কি?
ওজন কমাতে ভাত বাদ দিয়ে অনেকেই মুড়ি খান কিন্তু এতে আদৌ লাভ হয় কি?
মুড়িতে ক্যালোরির মাত্রা খুবই কম। মুড়ি খেলে ওজন বাড়ে না। তাই ওজন কমানোর ডায়েটে অনায়াসে রাখতে পারেন মুড়ি। এ ছাড়া মুড়ি হল গ্লুটেনমুক্ত।
মুড়িতে ক্যালোরির মাত্রা খুবই কম। মুড়ি খেলে ওজন বাড়ে না। তাই ওজন কমানোর ডায়েটে অনায়াসে রাখতে পারেন মুড়ি। এ ছাড়া মুড়ি হল গ্লুটেনমুক্ত।
তবে এর বিপদও আছে। বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, সুগারের রোগীরা সারাদিনে বড়জোড় ৫০ গ্রাম মুড়ি খেতে পারেন৷ খুব বেশি হলে ২-৩ কাপ৷ তার সঙ্গে কলা বেরনো ছোলা বা অন্য স্প্রাউটস এবং শসার মতো ফাইবার জাতীয় ফল যেন অবশ্যই থাকে৷ মুড়ির সঙ্গে ভাজাভুজি, চপ, খুব নোনতা, মশলাওয়ালা জিনিস এড়িয়ে যাওয়াই ভাল৷
তবে এর বিপদও আছে। বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, সুগারের রোগীরা সারাদিনে বড়জোড় ৫০ গ্রাম মুড়ি খেতে পারেন৷ খুব বেশি হলে ২-৩ কাপ৷ তার সঙ্গে কলা বেরনো ছোলা বা অন্য স্প্রাউটস এবং শসার মতো ফাইবার জাতীয় ফল যেন অবশ্যই থাকে৷ মুড়ির সঙ্গে ভাজাভুজি, চপ, খুব নোনতা, মশলাওয়ালা জিনিস এড়িয়ে যাওয়াই ভাল৷
শুধুই ডায়াবেটিস নয়, মুড়ি খেলে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ-ও বাড়তে পারে।
শুধুই ডায়াবেটিস নয়, মুড়ি খেলে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ-ও বাড়তে পারে।

Can Diabetes Patients Eat Puffed Rice?: ডায়াবেটিসের রোগীদের কি মুড়ি খাওয়া উচিৎ? মুড়ি খেলে ব্লাড-সুগার কতটা বাড়তে পারে ? যা বলছে গবেষণা

ডায়াবেটিস কখন হয়? যখন রক্তে ইনসুলিনের পরিমাণ কমে যায়। প্রথম থেকে সতর্ক না হলে, ডায়াবেটিস হার্ট, কিডনি ও চোখ নষ্ট করে দেয়। ব্লাড-সুগার রোগীদের খাবার বিষয়ে খুব সচেতন থাকতে হয়। ডায়াবিটিস রোগীরা কী খেতে পারেন আর কী খেতে পারেন না, তার অনেকটাই নির্ভর করছে সংশ্লিষ্ট খাবারটি রক্তে শর্করার মাত্রার উপর কতটা প্রভাব ফেলে, তার উপর। এই বিষয়টি সাধারণত ‘গ্লাইসেমিক লোড’ ও ‘গ্লাইসেমিক ইনডেক্স’ -এর উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়।
ডায়াবেটিস কখন হয়? যখন রক্তে ইনসুলিনের পরিমাণ কমে যায়। প্রথম থেকে সতর্ক না হলে, ডায়াবেটিস হার্ট, কিডনি ও চোখ নষ্ট করে দেয়। ব্লাড-সুগার রোগীদের খাবার বিষয়ে খুব সচেতন থাকতে হয়। ডায়াবিটিস রোগীরা কী খেতে পারেন আর কী খেতে পারেন না, তার অনেকটাই নির্ভর করছে সংশ্লিষ্ট খাবারটি রক্তে শর্করার মাত্রার উপর কতটা প্রভাব ফেলে, তার উপর। এই বিষয়টি সাধারণত ‘গ্লাইসেমিক লোড’ ও ‘গ্লাইসেমিক ইনডেক্স’ -এর উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়।
ডায়াবেটিস রোগীদের এমন খাবার খেতে হবে, যার ‘গ্লাইসেমিক ইনডেক্স’ কম। কারণ যে-সব খাবারে ‘গ্লাইসেমিক ইনডেক্স’ বেশি, সেগুলি খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ব্লাড সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এবার প্রশ্ন হল, ডায়াবেটিক রোগীরা কি মুড়ি খেতে পারেন?
ডায়াবেটিস রোগীদের এমন খাবার খেতে হবে, যার ‘গ্লাইসেমিক ইনডেক্স’ কম। কারণ যে-সব খাবারে ‘গ্লাইসেমিক ইনডেক্স’ বেশি, সেগুলি খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ব্লাড সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এবার প্রশ্ন হল, ডায়াবেটিক রোগীরা কি মুড়ি খেতে পারেন?
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মুড়ির ‘গ্লাইসেমিক ইনডেক্স’ বেশি। এটি কার্বোহাইড্রেট এবং স্টার্চে ভরপুর। কাজেই, হুট করে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই ডায়াবেটিক রোগীদের মুড়ি না খাওয়াই ভাল।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মুড়ির ‘গ্লাইসেমিক ইনডেক্স’ বেশি। এটি কার্বোহাইড্রেট এবং স্টার্চে ভরপুর। কাজেই, হুট করে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই ডায়াবেটিক রোগীদের মুড়ি না খাওয়াই ভাল।
তবে, ডায়াবেটিক রোগীরা মুড়ি খাওয়া একদম ছেড়ে দেবেন, তা নয়। তবে শুধু মুড়ি নয়, সঙ্গে মিশিয়ে নিন ফল, সবজি বা অঙ্কুরিত ছোলা। মুড়ি কার্বোহাইড্রেট। এরসঙ্গে প্রোটিন ও ফাইবার যোগ হলে শরীরে কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
তবে, ডায়াবেটিক রোগীরা মুড়ি খাওয়া একদম ছেড়ে দেবেন, তা নয়। তবে শুধু মুড়ি নয়, সঙ্গে মিশিয়ে নিন ফল, সবজি বা অঙ্কুরিত ছোলা। মুড়ি কার্বোহাইড্রেট। এরসঙ্গে প্রোটিন ও ফাইবার যোগ হলে শরীরে কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
তবে ডায়াবেটিক রোগীরা কোন-ওভাবেই মুড়ি কোন-ও মিষ্টির সঙ্গে খাবেন না। সঙ্গে খেয়াল রাখবেন মুড়িতে যেন বেশি নুন না থাকে। কারণ, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অতিরিক্ত সোডিয়াম খাওয়া বিপজ্জনক।
তবে ডায়াবেটিক রোগীরা কোন-ওভাবেই মুড়ি কোন-ও মিষ্টির সঙ্গে খাবেন না। সঙ্গে খেয়াল রাখবেন মুড়িতে যেন বেশি নুন না থাকে। কারণ, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অতিরিক্ত সোডিয়াম খাওয়া বিপজ্জনক।
শুধুই ডায়াবেটিস নয়, মুড়ি খেলে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ-ও বাড়তে পারে।

শুধুই ডায়াবেটিস নয়, মুড়ি খেলে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ-ও বাড়তে পারে।
তবে মুড়ির গুণ-ও রয়েছে। অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতে পারে মুড়ি। মুড়িতে ক্যালসিয়াম আর আয়রন থাকে। এটি হাড় শক্ত করে। মুড়িতে খুব কমা ক্যালরি থাকে। অল্প খিদে পেলে মুড়ি খেলে পেট ভরে যায়। ক্যালোরির মাত্রা কম বলে মুড়ি খেলে ওজন বাড়ে না। রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে রাখে মুড়ি।
তবে মুড়ির গুণ-ও রয়েছে। অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতে পারে মুড়ি। মুড়িতে ক্যালসিয়াম আর আয়রন থাকে। এটি হাড় শক্ত করে। মুড়িতে খুব কমা ক্যালরি থাকে। অল্প খিদে পেলে মুড়ি খেলে পেট ভরে যায়। ক্যালোরির মাত্রা কম বলে মুড়ি খেলে ওজন বাড়ে না। রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে রাখে মুড়ি।

Cheap Masala Muri: খুব কম দামের এই মুড়িতে আলদাই মজা, স্বাদে ভরপুর, ওজন কমে পালকের মতো হবে শরীর!

হাওড়া: মনোরম ঝাল মুড়ি! সন্ধে নামলে এই ঝালমুড়ির খাবার হিড়িক চোখে পড়ার মত। ৮-৮০ বয়সের মানুষের পছন্দের এই মশলা মুড়ি। ‘ মুড়ি’ বলতে, অনেকেই তেলে ভাজা মুড়ির কথা ভাবেন। তবে বহু মানুষের কাছে, এই মশলা মুড়ির আকর্ষণ একেবারে অন্য মাত্রায়। সন্ধে নামলেই এই মশলা মুড়ি খেতে ভিড় জমায় মানুষ। বাস ট্রেন রেল স্টেশন বাজার জবহুল স্থানে, বিকেলে কিংবা সন্ধায় পাওয়া যায় মশলা মুড়ি। মশলা মুড়ি প্রায় সর্বত্র পাওয়া গেলেও, এই মশলা মুড়ি অন্য স্বাদের।

সুস্বাদ এবং দামে কম মনোরমা মশলা মুড়ি। যে কারণে বেশি জন প্রিয়তা। এখানে তেলে ভাজা মুড়ির থেকেও বেশি জনপ্রিয় এই মশলা মুড়ি। কাগজের ঠোঙায় মুড়ি তেল মশলা বাদাম কড়াই পেঁয়াজ লঙ্কা মেশানো। ঝরঝরে মশলা মুড়ির খাবার আনন্দটাই আলাদা। মুড়ির সঙ্গে টক ঝাল মিষ্টি স্বাদ তার উপর মশলার সুগন্ধ বেশি করে মানুষকে আকর্ষণ করে। জনপ্রিয় এই মশলা মুড়ি পাওয়া যায় মাত্র ৬ টাকায়। এই দাম একই রয়েছে গত কয়েক বছর।

আরও পড়ুনWhiskey Health Benefit: হুইস্কি খান? ঝপঝপ করে কমবে ওজন! মার্কিন গবেষণায় উঠে এসেছে হুইস্কি পানের বহু গুণ!

এ প্রসঙ্গে বিক্রেতা দীপু মালিক জানান, প্রায় সাত বছর আগে ঠেলা গাড়িতে এই মশলা মুড়ির ব্যবসা শুরু। শুরুতে সেভাবে চাহিদা ছিল না। তবে গত কয়েক বছর দারুন চাহিদা বেড়েছে। সন্ধে থেকে কয়েক ঘণ্টা মশলা মুড়ি খেতে দারুণ ভিড় জমায় মানুষ। ৮-৮০ বয়সের মানুষ এই মশলা মুড়ি পছন্দ করে। তবে স্কুল কলেজের পড়ুয়ারা দারুন পছন্দ করে। সেই দিক গুরুত্ব রেখেই দাম মাত্র ৬ টাকা রাখা হয়েছে।

এই মশলা মুড়ির ক্রমশ চাহিদা বেড়ে চলেছে। ঠেলা গাড়িতে এই মশলা মুড়ির কাউন্টার রয়েছে, পাঁচলার গঙ্গাধরপুর লাইব্রেরী সংলগ্ন। শুনতে অবাক মনে হলেও, স্থানীয় মানুষের সন্ধায় টিফিন সাড়ে মাত্র ৬ টাকায়।
রাকেশ মাইতি