Category Archives: কোচবিহার

Calcium: ক্যালসিয়ামে ঠাসা! ৫-৬ দানা রোজে বুড়ো বয়সেও লৌহকঠিন হাড়! পুরুষস্বাস্থ্য আরও চাঙ্গা

*সবজি হিসাবে মিষ্টি কুমড়ো অনেকেরই অপছন্দ। মিক্সড সবজি কিংবা পুজোর লাবড়া সবেতেই লাগে এই সবজি। তবে এই সবজির বীজের গুণাগুণ কিন্তু অনেক।
*সবজি হিসাবে মিষ্টি কুমড়ো অনেকেরই অপছন্দ। মিক্সড সবজি কিংবা পুজোর লাবড়া সবেতেই লাগে এই সবজি। তবে এই সবজির বীজের গুণাগুণ কিন্তু অনেক।
*মিষ্টি কুমড়োর বীজের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে অনেকেই সঠিক জানেন না। বর্তমানে স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন মানুষদের মধ্যে মিষ্টি কুমড়োর বীজের কদর বেড়েছে অনেকটাই।
*মিষ্টি কুমড়োর বীজের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে অনেকেই সঠিক জানেন না। বর্তমানে স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন মানুষদের মধ্যে মিষ্টি কুমড়োর বীজের কদর বেড়েছে অনেকটাই।
*অভিজ্ঞ পুষ্টিবিদ চিকিৎসক দিব্যা নাজ জানান, যাঁরা নিয়ম মেনে ডায়েট করেন। তাঁদের বিকেলের স্বাস্থ্যকর জলখাবারে আজকাল প্রায়শই দেখা মেলে এই বীজের।
*অভিজ্ঞ পুষ্টিবিদ চিকিৎসক দিব্যা নাজ জানান, যাঁরা নিয়ম মেনে ডায়েট করেন। তাঁদের বিকেলের স্বাস্থ্যকর জলখাবারে আজকাল প্রায়শই দেখা মেলে এই বীজের।
*ভিটামিন-A-র একটি দারুণ উৎস মিষ্টি কুমড়োর বীজ। যাঁদের চোখের সমস্যা রয়েছে, এই ভিটামিন তাঁদের চোখের স্বাস্থ্যের জন্য অনেকটাই উপকারী বলে প্রমাণিত।
*ভিটামিন-A-র একটি দারুণ উৎস মিষ্টি কুমড়োর বীজ। যাঁদের চোখের সমস্যা রয়েছে, এই ভিটামিন তাঁদের চোখের স্বাস্থ্যের জন্য অনেকটাই উপকারী বলে প্রমাণিত।
*মিষ্টি কুমড়োর বীজে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম এবং জিঙ্ক। এই উপাদানগুলি অস্টিয়োপোরেসিসের মতো হাড়ের সমস্যা কমায়।
*মিষ্টি কুমড়োর বীজে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম এবং জিঙ্ক। এই উপাদানগুলি অস্টিয়োপোরেসিসের মতো হাড়ের সমস্যা কমায়।
*খাবার হজম করতেও দারুণ কার্যকরী মিষ্টি কুমড়োর বীজ। এতে থাকা উচ্চমানের ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করে পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে দারুণ সাহায্য করে থাকে।
*খাবার হজম করতেও দারুণ কার্যকরী মিষ্টি কুমড়োর বীজ। এতে থাকা উচ্চমানের ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করে পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে দারুণ সাহায্য করে থাকে।
*মিষ্টি কুমড়োর বীজে রয়েছে ট্রিপটোফ্যান নামক অ্যামাইনো অ্যাসিড। এটি বেশকিছু হরমোন ক্ষরণে সহায়তা করে। ফলে অবসাদ কাটিয়ে শরীর, মন তরতাজা থাকে।
*মিষ্টি কুমড়োর বীজে রয়েছে ট্রিপটোফ্যান নামক অ্যামাইনো অ্যাসিড। এটি বেশকিছু হরমোন ক্ষরণে সহায়তা করে। ফলে অবসাদ কাটিয়ে শরীর, মন তরতাজা থাকে।
*মিষ্টি কুমড়োর বীজ খুব সহজেই পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে থাকে। ফলে এই বীজ পুরুষদের জন্য দারুণ ভাবে উপকারী বলে প্রমাণিত।
*মিষ্টি কুমড়োর বীজ খুব সহজেই পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে থাকে। ফলে এই বীজ পুরুষদের জন্য দারুণ ভাবে উপকারী বলে প্রমাণিত।
*মিষ্টি কুমড়োর বীজে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, সালফার, ভিটামিন-B এবং K রয়েছে। এই উপাদানগুলি চুলের স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী বলে প্রমাণিত।
*মিষ্টি কুমড়োর বীজে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, সালফার, ভিটামিন-B এবং K রয়েছে। এই উপাদানগুলি চুলের স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী বলে প্রমাণিত।
*মিষ্টি কুমড়োর বীজে রয়েছে সেরোটোনিন নামক রাসায়নিক উপাদান। এই উপাদান স্নায়ুতন্ত্রের চাপ কমিয়ে অনিদ্রার সমস্যা কাটিয়ে উঠতে দারুণ ভাবে সাহায্য করে।
*মিষ্টি কুমড়োর বীজে রয়েছে সেরোটোনিন নামক রাসায়নিক উপাদান। এই উপাদান স্নায়ুতন্ত্রের চাপ কমিয়ে অনিদ্রার সমস্যা কাটিয়ে উঠতে দারুণ ভাবে সাহায্য করে।
*কোনও কিছুই অত্যধিক হারে খাওয়া ভাল নয়। তাই ডায়েটে বদল আনার আগে অবশ্যই পুষ্টিবিদের সঙ্গে পরামর্শ করুন। এই বীজ খেয়ে শরীরে কোনও ধরনের সমস্যা হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
*কোনও কিছুই অত্যধিক হারে খাওয়া ভাল নয়। তাই ডায়েটে বদল আনার আগে অবশ্যই পুষ্টিবিদের সঙ্গে পরামর্শ করুন। এই বীজ খেয়ে শরীরে কোনও ধরনের সমস্যা হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

Cooch Behar News: কাঠামো বেচে উপরি রোজগার! অজান্তেই পরিবেশের উপকার করেন এঁরা

কোচবিহার: প্রতিবছর বিভিন্ন সময় বহু দেব দেবতাদের প্রতিমা বিসর্জন করা হয় নদীর মধ্যে। তবে বিসর্জনের পর এই প্রতিমার কাঠামো গুলিকে একদল মানুষ নদী থেকে তুলে এনে পরিষ্কার করেন।

তারপর প্রতিমা কারখানা বা কুমোরটুলিতে বিক্রি করেন দুটো টাকা বেশি রোজগারের আশায়। দীর্ঘ সময় ধরে রীতিমত ঝুঁকি নিয়েই এই প্রতিমার কাঠামো গুলিকে নদী থেকে উদ্ধার করে বিক্রি করেন এই মানুষেরা। তবে কিন্তু নিজেদের অজান্তেই এই মানুষেরা পরিবেশের উপকার করে চলেছেন প্রতিনিয়ত।

মূলত নদীর ধারের মানুষদের মধ্যে বেশ কিছু সাহসী যুবক এই কাজ করে থাকেন বছরের বিভিন্ন সময়। এমনই এক যুবক রোহিত হোসেন জানান, এমনিতে তিনি অন্য কাজ করেন। তবে প্রতিমা বিসর্জনের পর এই কাঠামো গুলি নদী থেকে তুলে এনে জমিয়ে বিক্রিও তিনি করেন দুটো টাকা বেশি রোজগারের আশায়। বেশ অনেকটা সময় ধরে এই কাজ তিনি করছেন।

নদীতে নেমে এই কাঠামো গুলি তুলে আনা একেবারে সহজ কাজ হয় না। তবে টাকা উপার্জনের আশায় এই কাজ করতে ভালই লাগে তাঁদের। প্রতিবছর এই কাজ করেই বাড়তি কিছু টাকা উপার্জন করতে সক্ষম হন তিনি।

আরও দুই নদীর ধারের স্থানীয় বাসিন্দা যুবক আলাল মিঁয়া এবং মিরাজ হোসেন জানান, প্রতিবছর এই কাজ করতে বেশ ভালই লাগে তাঁদের। তবে অনেক সময় অনেক পরিবেশ প্রেমী মানুষ এসে তাঁদের অনেক প্রশংসা করেন।

এভাবে নদীতে ফেলে দেওয়া প্রতিমার কাঠামো তুলে নদী পরিষ্কার করার জন্য। এরফলে নাকি নদীর দূষণ রোধ হয় এবং নদীর ভারসাম্য ঠিক থাকে। তবে এই বিষয় নিয়ে তাঁরা কোনও সময় ভেবেই দেখেননি। যদিও এই কাজ করতে তাঁদের বেশ ভালই লাগে।

দীর্ঘ সময় ধরে এই মানুষেরা নিজেদের অজান্তেই পরিবেশের উপকার করে আসছেন। নদীর দূষণ রোধ এবং ভারসাম্য রক্ষায় এই মানুষেরা বেশ অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ। তবে ঝুঁকি নিয়ে এই কাজ করা একেবারেই সহজ বিষয় নয়, এমনটাই জানিয়েছেন এই মানুষেরা। দীর্ঘ সময় ধরে শুধুমাত্র দুটো টাকা বেশি রোজগারের আশায় এই কাজের সঙ্গে যুক্ত হয়ে রয়েছেন এই মানুষেরা।

Sarthak Pandit

Health Tips:৫ টাকার এই মশলাতেই ৫ লাখের গুণ, ডায়াবেটিস, ওজন কমায়, দূর করে মুখের দুর্গন্ধ

নিরামিষ তরকারিতে মৌরি ফোড়ন দিলে স্বাদ বেশ অন্যরকম হয়। তবে বাঙালি বাড়িতে মৌরি মুখশুদ্ধি হিসাবেই বেশি জনপ্রিয়।
নিরামিষ তরকারিতে মৌরি ফোড়ন দিলে স্বাদ বেশ অন্যরকম হয়। তবে বাঙালি বাড়িতে মৌরি মুখশুদ্ধি হিসাবেই বেশি জনপ্রিয়।
আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসীম শর্মা জানান, রোজের খাওয়া পর্ব শেষে মৌরি মুখে না দিলে হয় না। রেস্তরাঁয় গেলেও একই জিনিস হয়। তবে মৌরিতে রয়েছে চারটি বিশেষ গুণ।
অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসীম শর্মা জানান, রোজের খাওয়া পর্ব শেষে মৌরি মুখে না দিলে হয় না। রেস্তরাঁয় গেলেও একই জিনিস হয়। তবে মৌরিতে রয়েছে চারটি বিশেষ গুণ।
মৌরিতে রয়েছে অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল উপাদান যা মুখের দুর্গন্ধ দূর করে । তাই খাবার পর মৌরি খাওয়া ভাল।
মৌরিতে রয়েছে অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল উপাদান যা মুখের দুর্গন্ধ দূর করে । তাই খাবার পর মৌরি খাওয়া ভাল।
ডায়াবিটিস থাকলে খাবার খাওয়ার পর মৌরি খেতে পারেন,এতে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে না। রক্ত চলাচলও স্বাভাবিক রাখে মৌরি।
ডায়াবিটিস থাকলে খাবার খাওয়ার পর মৌরি খেতে পারেন,এতে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে না। রক্ত চলাচলও স্বাভাবিক রাখে মৌরি।
মৌরিতে রয়েছে ‘ক্যারোটেনয়েডস’নামক উপাদান। এটি চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি করে। চোখে ঝাপসা দেখা, চোখ থেকে জল পড়া এবং চোখে ব্যথার মতো সমস্যার সমাধান করে।
মৌরিতে রয়েছে ‘ক্যারোটেনয়েডস’নামক উপাদান। এটি চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি করে। চোখে ঝাপসা দেখা, চোখ থেকে জল পড়া এবং চোখে ব্যথার মতো সমস্যার সমাধান করে।
মৌরি দীর্ঘক্ষণ পেট ভর্তি রাখতে সাহায্য করে। শরীরের কার্বের পরিমাণ কমাতেও মৌরি দারুণ উপকারী। বিপাকহার বাড়িয়ে তুলে মেদ ঝরাতেও মৌরির জুড়ি নেই।
মৌরি দীর্ঘক্ষণ পেট ভর্তি রাখতে সাহায্য করে। শরীরের কার্বের পরিমাণ কমাতেও মৌরি দারুণ উপকারী। বিপাকহার বাড়িয়ে তুলে মেদ ঝরাতেও মৌরির জুড়ি নেই।

Viral New Sweet: স্বাদে অতুলনীয়! উৎসবের মরশুমে জেলায় চার বিশেষ মিষ্টি

কোচবিহার: বাঙালির যেকোনোও উৎসবে মিষ্টির সম্ভার থাকবে না তাও আবার হয় নাকি! তাইতো বাঙালির সর্বকালের শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গা পুজোর মধ্যে প্রচুর মিষ্টির সম্ভার দেখতে পাওয়া যায়। সেই কথা মাথায় রেখেই, জেলা কোচবিহারের প্রসিদ্ধ মিষ্টির দোকান চারটি নতুন মিষ্টির তৈরি করেছে। এই মিষ্টি তৈরি করতে কারিগর নিয়ে আসা হয়েছে কলকাতা থেকে। কলকাতার কারিগরের তৈরি এই চারটি মিষ্টি এই প্রথম জেলা কোচবিহারের মানুষেরা খেতে পারছেন। আগে কখনওএই ধরনের মিষ্টি তৈরি হয়নি জেলায়। ফলে স্বাভাবিকভাবে এই মিষ্টিগুলি নিয়ে আলাদা উদ্দীপনা রয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।

মিষ্টির দোকানের কর্নধার ইন্দ্রপুরী জৈন জানান,”নতুন তৈরি হওয়া এই চারটি মিষ্টি ইতিমধ্যেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে দোকানের গ্রাহকদের মধ্যে। এই মিষ্টি গুলির নাম পাটিসাপটা মিষ্টি, বেক মালাইচপ, আমসত্ত সন্দেশ ও মিল্ক চপ। এই চারটি মিষ্টির দাম ১৫ টাকা থেকে ২৫ টাকার মধ্যে রাখা হয়েছে। যাতে প্রায় প্রত্যেক গ্রাহক এই নতুন মিষ্টি গুলির স্বাদ নিতে পারেন। তাইতো ইতিমধ্যেই বহু গ্রাহক এই মিষ্টিগুলিকে পছন্দ করতে শুরু করেছেন। কলকাতার কারিগর এই প্রথম কোচবিহার জেলায় এই ধরনের মিষ্টি তৈরি করলেন।”

মিষ্টির দোকানের এক গ্রাহক মিতালী সাহা জানান,”জেলায় একাধিক মিষ্টির দোকান থাকলেও এই মিষ্টির দোকানে স্বাদ ও মিষ্টির মান অনেকটাই ভাল। তাইতো প্রতিদিন বহু মানুষ এই মিষ্টির দোকানে ভিড় জমান। তাঁর নিজেরও এই দোকানে বহু মিষ্টি বেশ অনেকটাই পছন্দের। তবে নতুন ভাবে তৈরি হওয়া এই বিশেষ কিছু মিষ্টি ইতিমধ্যেই ক্রেতাদের নজর আকর্ষণ করতে শুরু করেছে। বহু ক্রেতারা এই নতুন মিষ্টি গুলির টানেই ভিড় জমাচ্ছেন এই দোকানের মধ্যে। তাইতো সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বহু মানুষ এই দোকানে আসছেন।”

আরও পড়ুনঃ Lakshmi Puja 2024: এই গ্রামে লক্ষ্মী পুজোই প্রধান উৎসব! জাঁকজমক দেখলে অবাক হবেন

চলতি বছরের উৎসবের মরশুমে বেশ অনেকটাই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এই মিষ্টির দোকান। এই মিষ্টির দোকানে তৈরি হওয়া বিশেষ চার প্রকারের মিষ্টি প্রেমীদের অনেকটাই আকর্ষণ করছে। উৎসবের আনন্দের মাঝে নতুন এই চার মিষ্টি স্বাদ যেন আরও কিছুটা বাড়তি আনন্দ যুক্ত করেছে।

Sarthak Pandit

Health Tips: কতদিন অন্তর পাল্টাবেন বিছানার চাদর? সঠিক সময় জানেন তো? নচেৎ শরীরের বড় ক্ষতি নিশ্চিত

*নিয়মিত বিছানার চাদর পাল্টে ফেলার অভ্যাস আর পাঁচটা স্বাস্থ্যকর অভ্যাসের মধ্যেই পরে। ঠিক যেমন ভাবে আমরা নিয়মিত স্নান করি কিংবা ঘর পরিষ্কার করি।
*নিয়মিত বিছানার চাদর পাল্টে ফেলার অভ্যাস আর পাঁচটা স্বাস্থ্যকর অভ্যাসের মধ্যেই পরে। ঠিক যেমন ভাবে আমরা নিয়মিত স্নান করি কিংবা ঘর পরিষ্কার করি।
*বিছানা চাদর পাল্টানোর যেহেতু কিছুটা সময়সাপেক্ষ। তাই বিছানার চাদর যতক্ষণ না দেখতে ময়লাটে লাগছে, ততক্ষণ সেটি বদলানোর কথা ভাবেন না অনেকেই।
*বিছানা চাদর পাল্টানোর যেহেতু কিছুটা সময়সাপেক্ষ। তাই বিছানার চাদর যতক্ষণ না দেখতে ময়লাটে লাগছে, ততক্ষণ সেটি বদলানোর কথা ভাবেন না অনেকেই।
*অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, বিছানার চাদর পাল্টানোর অভ্যাস নির্ভর করে যিনি বা যাঁরা ওই বিছানায় শুচ্ছেন তাঁদের ওপর। তাঁদের দৈনন্দিন অভ্যাসের ওপর।
*অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, বিছানার চাদর পাল্টানোর অভ্যাস নির্ভর করে যিনি বা যাঁরা ওই বিছানায় শুচ্ছেন তাঁদের ওপর। তাঁদের দৈনন্দিন অভ্যাসের ওপর।
*চাদর পাল্টানো না হলে ধুলো জমে ও গায়ের ঘাম থেকে অ্যালার্জি হতে পারে। এছাড়াও চাদরে তৈরি হয় ব্যাক্টেরিয়া। যাঁদের ফুসফুসের সমস্যা আছে বা অ্যালার্জি আছে। তাঁদের অসুস্থতা আরও বাড়ে।
*চাদর পাল্টানো না হলে ধুলো জমে ও গায়ের ঘাম থেকে অ্যালার্জি হতে পারে। এছাড়াও চাদরে তৈরি হয় ব্যাক্টেরিয়া। যাঁদের ফুসফুসের সমস্যা আছে বা অ্যালার্জি আছে। তাঁদের অসুস্থতা আরও বাড়ে।
*শরীরের মৃত ঘোষ, ঘাম, ত্বক থেকে নিসৃত তেল চাদরে জমে যায় খুব সহজেই। সেই থেকে থেকে দুর্গন্ধও তৈরি হতে পারে চাদরে। অপরিচ্ছন্ন চাদর থেকে ত্বকে ব্রণ, এগজ়িমার সমস্যা হতে পারে।
*শরীরের মৃত ঘোষ, ঘাম, ত্বক থেকে নিসৃত তেল চাদরে জমে যায় খুব সহজেই। সেই থেকে থেকে দুর্গন্ধও তৈরি হতে পারে চাদরে। অপরিচ্ছন্ন চাদর থেকে ত্বকে ব্রণ, এগজ়িমার সমস্যা হতে পারে।

Cooch Behar News: এই হাটে মেলে কেবল একটি মাত্র ফল! তা কিনতেই প্রচুর ভিড়

কোচবিহার: জেলা কোচবিহারে একাধিক বাজার ও গ্রামীণ হাট রয়েছে। যেগুলি দীর্ঘ সময় ধরে বেশ অনেকটাই প্রসিদ্ধ। তবে এর মধ্যে কিছুটা নতুন গ্রামীণ এলাকার একটি প্রসিদ্ধ হাটের নাম ডাউয়াগুড়ী বাজার। তবে এই হাটে সব ধরনের জিনিস নয় শুধুই একধরনের ফল বিক্রি হতে দেখা যায়।

তবুও বাজারের মধ্যে ভিড় জমে বহু মানুষের। সপ্তাহের দু’দিন বৃহস্পতিবার ও রবিবার এই এলাকায় বসা হাটের মধ্যে বিক্রি হতে দেখা যায় বিভিন্ন ধরনের কলা। আর এই কলা গুলি শুধুমাত্র কোচবিহার জেলায় নয়। রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় এবং পার্শ্ববর্তী অসাম রাজ্য গিয়ে থাকে।

আরও পড়ুন: ডিপ ফ্রিজে জমে বরফের পাহাড়! বারবার কেন হয় এই সমস‍্যা? ৫ মিনিটে গলবে কীভাবে? জেনে নিন সহজ টোটকা

জেলার এক কলা চাষি স্বপন কুমার দাস জানান, জেলা কোচবিহারের সকল কলা চাষি এই বাজারে এসে থাকেন কলা বিক্রির জন্য। এই হাট ছাড়া জেলায় আর এরকম বড় মাপের হাট নেই। তাইতো এখানে দূর-দূরান্তের বহু পাইকার ও খুচরো বিক্রেতারা এসে থাকেন।

তাই এখানে কলা বিক্রি করলে মুনাফা কিছুটা বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। তাইতো অন্যান্য হাটের চাইতে এই হাটকে বেশি পছন্দ করেন কলা চাষিরা। এই হাটের মধ্যে বিভিন্ন রকমের কলা বিক্রি হয়ে থাকে। চিনি, মালভোগ, মনুয়া, বীজ কলা, সিঙ্গাপুরী কলা এবং আরও বিভিন্ন ধরনের কলা।”

আরও পড়ুন: দাম এত কম! একেবারে ‘জলের দরে’ পাওয়া যাবে সোনা? এই ৫ দেশে ঘুরতে গেলেই কিনে নিন সস্তায় সোনা, বিরাট লাভ

হাটে কলা কিনতে আসা এক পাইকারি কলা বিক্রেতা বিষ্ণুপদ সরকার জানান, “দীর্ঘ প্রায় ১৫ থেকে ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই হাট চলে আসছে এই এলাকায়। ফলে শুধু জেলায় নয়, রাজ্যের অনন্য জেলা গুলিতেও এখান থেকে কলা বিক্রির উদ্দেশ‍্যে যায়।

এছাড়া আর কিছু সময় সেই জেলাগুলি থেকেও কলা আসে এখানে। হাটে কলা কিনতে আসা এক খুচরো ফল বিক্রেতা আস্তিক বর্মন জানান, “বর্তমান সময়ে এই কলা হাটের বিভিন্ন ধরনের কলা খুব স্বল্প মূল্যেই পাওয়া যায়। ফলে এখান থেকে কলা কি দিয়ে বিক্রি করলে লাভের পরিমাণ কিছুটা হলেও বেশি থাকে।”

আরও পড়ুন: দীর্ঘ পথ পাড়ি, মাঝে একটু ‘রেস্ট’…ফের কলকাতায় ‘সাদা তিমি’! বিমানবন্দরে বেলুগা এক্সএল

দীর্ঘ সময় ধরে তাই কোচবিহারের ডাউয়াগুড়ী এলাকায় বসা কলার হাটের প্রসিদ্ধতা বেড়ে উঠেছে অনেকটাই। ফলে বর্তমান সময়ে জেলার বাইরের বহু পাইকার ও খুচরো বিক্রেতা গাড়ি নিয়ে হাজির হন এখানে কলা কিনতে। হাটের দিনগুলিতে এই এলাকায় গাড়ি ও মানুষের ভিড় দেখতে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে।

Sarthak Pandit

Cooch Behar News: কোজাগরীতে লক্ষ্মীর ভান্ডারেই লক্ষ্মী লাভ, কুমোর থেকে বিক্রেতার

কোচবিহার: মাটির তৈরি টাকা জমানোর ভাঁড় বাঙালির কাছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বা লক্ষ্মীর ভাঁড় নামে পরিচিত। একটা সময় এই ভাঁড় বেশিরভাগ বাড়িতেই দেখতে পাওয়া যেত। মূলত লক্ষ্মীর আসনের পাশের এই ভাঁড় বসানো থাকত টাকা জমানোর জন্য। আর এতে বাড়ির মহিলারা টাকা রাখেন সঞ্চয়ের উদ্দেশে। তবে বর্তমানে আধুনিকতার যুগে এই ভাঁড় বেশিরভাগ বাড়িতেই খুব একটা চোখে পড়ে না। তবে, আজও লক্ষ্মী পুজোর আগে এই ভাঁড় বিক্রি হতে দেখা কোচবিহারের বিভিন্ন এলাকায়। সেইজন্য এই ভাঁড় তৈরি করে আজও সংসার প্রতিপালন করে থাকেন বহু মানুষ।

আরও পড়ুনঃ প্রচুর উপকারী…দিনে কটা করে ডিম খাচ্ছেন? ১টার বেশি খেলে কী হয় জানেন? জানুন বিশেষজ্ঞের মত

কোচবিহারের বেশ কিছু মৃৎশিল্পী লক্ষ্মীর ভাঁড় তৈরি করেন। বর্তমানে এই ভাঁড়ের চাহিদা নতুন করে বেড়ে উঠছে, ফলে বিক্রি বেড়েছে এই ভাঁড় গুলির। এমনই এক লক্ষ্মীর ভাঁড় নির্মাণ শিল্পী মিলন পাল জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে তাঁরা এই কাজের সঙ্গে যুক্ত। তবে আগে তিনি এই কাজ জানতেন না। বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে এসে তিনি এই কাজ শিখেছেন। তারপর থেকে এখনও পর্যন্ত তিনি এই ভাঁড় তৈরি করে আসছেন। সারাবছর অল্প কিছু ভাঁড় বিক্রি হলেও, বছরের এই সময়ে এই ভাঁড়ের বিক্রি বেড়ে ওঠে অনেকটাই। মূলত লক্ষ্মী পুজো উপলক্ষ্যে এই ভাঁড় বিক্রি বাড়ে। তাইতো এই সময় কাজের চাপ থাকে বেশি।”

লক্ষ্মীর ভাঁড় বিক্রেতা পরেশ পাল ও পম্পা পাল জানান, “লক্ষ্মী পুজোর আগে লক্ষ্মী ভাঁড়ের চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে। ফলে এই মুহূর্তে ব্যস্ততা তুঙ্গে উঠেছে। কারণ দুর্গা পুজোর দশমী মেটার পর থেকেই লক্ষ্মী পুজোর তোরজোড় শুরু হয়ে যায় জেলায়। ফলে এই সময়ে বহু মানুষ এই জিনিস কিনে নিয়ে যান। তাইতো দীর্ঘ সারাটা বছর এই সময়ের আশায় বুক বেঁধে থাকেন বিক্রেতারাও নির্মাতা।” দীর্ঘ সময় পরেও আজও একপ্রকার অমলিন এই লক্ষ্মীর ভাঁড় নির্মাণ শিল্প। দীর্ঘ সময় পরেও এই জিনিসের চাহিদা অটুট রয়েছে মানুষের মাঝে। তাইতো বছরের পর বছর লক্ষ্মী পুজোর আগে থেকেই এই জিনিস নির্মাণ ও বিক্রিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন এই মানুষের।

Sarthak Pandit

Kojagari Lakshmi Puja 2024: মা লক্ষ্মীর ভীষণ প্রিয়, কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর ভোগে রাখুন ওপার বাংলার বিখ্যাত ‘নারকেলের রসকরা’

কোচবিহার: বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ। তবে এসবের মধ্যে বাঙালির সবচাইতে শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। তবে দুর্গাপুজোর দশমী পেরোতেই যে পূর্ণিমা তিথি আসে। সেই তিথিতে বাঙালির প্রায় প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর আয়োজন করা হয়। সংসারের সুখ, শান্তি, ধন এবং ঐশ্বর্য প্রাপ্তির জন্য দেবী লক্ষ্মীকে আরাধনা করা হয় এদিন। এই বিশেষ দিন উপলক্ষে প্রায় প্রত্যেকটি বাড়িতে বিশেষ কিছু সুস্বাদু মিষ্টির পদ তৈরি করা হয়। এমনই একটি সুস্বাদু মিষ্টির পদের নাম নারকেলের রসকরা।

রান্নায় অভিজ্ঞ গৃহবধূ মাধবী চৌধুরী জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে এই সুস্বাদু মিষ্টি পদটি তৈরি করছেন তাঁরা। প্রতিবছর কোজাগরী লক্ষ্মী পুজোয় এই সুস্বাদু মিষ্টি পদটি লক্ষ্মীকে ভোগ হিসেবে দেওয়া হয়। সুস্বাদু এই নারকেলের মিষ্টি পদটি মূলত ওপার বাংলা থেকে এসেছে। তাইতো এর মধ্যে কিছুটা খাওয়াতেই বাঙালিয়ানার ছোঁয়া পাওয়া যায়। এই পদটি তৈরি করতে কোড়ানো নারকেল, নারকেলের জল, ক্ষীর দুধ, সামান্য চিনি এবং এলাচ গুঁড়ো প্রয়োজন। সব কিছু মিলিয়ে যখন সুস্বাদু এই মিষ্টি পদটি তৈরি হয়। যেকোনও মানুষের মন আকর্ষণ করতে পারে এই সুস্বাদু পদটি।”

আরও পড়ুন-   এই বাঙালি নায়িকার সঙ্গে হোটেলের ঘরে রাত কাটান সুপারস্টার! হাতেনাতে ধরা পড়তেই যা করেন অভিনেতার স্ত্রী… কেঁপে ওঠে গোটা ইন্ডাস্ট্রি

তিনি আরও জানান, “প্রথমে কোড়ানো নারকেল নারকেলের জল দিয়ে ভাল করে কিছুটা মেখে নিয়ে গরমে বসিয়ে দিতে হবে। এছাড়া পরিমাণ মতন দুধ নিয়ে জাল দিয়ে বেশ কিছুটা ঘন তৈরি করতে হবে ক্ষীরের মতন। ধীরে ধীরে সেই জল কিছুটা শুকিয়ে এলে, সেই ক্ষীর দুধটি মিশিয়ে দিতে হবে তার মধ্যে। এরপর আবার কিছুক্ষণ ভাল মতো মিশিয়ে নিতে হবে। মাঝে কিছুটা স্বাদ মতো চিনি যুক্ত করতে হবে এই মিশ্রণে। তারপর গোটা মিশ্রণটি শুঁকিয়ে আসলে সেই মিশ্রণে সামান্য কিছুটা এলাচ গুঁড়ো মিশিয়ে দিতে হবে সুগন্ধির জন্য। তারপর একটি প্লেটে নামিয়ে কিছুটা ঠান্ডা হলে গোল গোল নাড়ুর মতো সাইজ বানাতে হবে।”

আরও পড়ুন-   অভাগা অভিনেত্রী…! বিয়ের ১১ দিনেই গুলিবিদ্ধ স্বামী, ১১ মাস পরই মৃত্যু, এই মুখ্যমন্ত্রীর পুত্রবধূ হয়ে চরম সর্বনাশ হয়েছিল, কে এই নায়িকা?

খুব সহজেই তৈরি হওয়া এই নারকেলের রসকরা ওপার বাংলার বেশিরভাগ বাড়িগুলিতে বেশ অনেকটাই জনপ্রিয়। দীর্ঘ সময় পরেও বহু বাড়িতে ওপার বাংলার সেই স্মৃতি বজায় রেখে কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর জন্য এই সুস্বাদু পদটি তৈরি করা হয়। যাঁরা এখনও পর্যন্ত এই নারকেলের রসকরা খেয়েছেন সকলেই এই প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন।

Sarthak Pandit

Cooch Behar News: বাংলার ঐতিহ্য লক্ষ্মীর পটচিত্র! চাহিদা কমলেও প্রাচীন শিল্পকে আঁকড়ে রেখেছেন শিল্পীরা

তুফানগঞ্জ: দীর্ঘ সময় ধরে বাংলার ঐতিহ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে লক্ষ্মীর পটচিত্র। বাংলার অনেক বাড়িতেই এই পটচিত্র দিয়েই লক্ষী দেবীর আরাধনা করা হয়। আর লক্ষ্মী পুজোর আগে তা তৈরিতে মগ্ন হয়ে পড়েন শিল্পীরা। জেলা কোচবিহারের এক শিল্পী দীর্ঘ সময় ধরে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত। কোচবিহারের তুফানগঞ্জ মহকুমা এলাকার চিলাখানা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় মৃৎশিল্পী এই ব্যক্তি। দীর্ঘ বহু বছর ধরে মাটির সড়ার মধ্যে মা লক্ষ্মীর পটচিত্র এঁকে আসছেন তিনি। এই লক্ষ্মী পটের চাহিদা বাড়ে দুর্গা পুজোর পর থেকে। বংশ পরম্পরায় এই কাজ করেন তিনি।

কোচবিহারের এই এলাকার পটচিত্র শিল্পী অমূল্য পাল জানান,”ছোটবেলা থেকেই অল্প অল্প করে এই জিনিসগুলি তৈরি করতে শিখেছেন। একটা সময় বাড়িতে লক্ষ্মী পুজোর সময় এই জিনিসগুলো দরকার হত। তখন অন্য কারোর কাছ থেকে কিনে আনতে হতো। তারপর নিজেরাই বানাতে শুরু করেন। বর্তমান এটাই তাঁর পেশা। বেশ ভালই লাগে এগুলি বানাতে। লক্ষ্মী পুজোর সময়ে এগুলির চাহিদা অনেকটাই বেড়ে যায়। তখন বাজারের চাহিদা অনুযায়ী জোগান দিতে হয়। গ্রাম বাংলার প্রাচীন ঐতিহ্য এই মাটির সড়াগুলিকে বহু মানুষ তাঁদের ঘর সাজানোর জন্যও নিয়ে গিয়ে থাকেন। এই মাটির পটচিত্রগুলির পাইকারি মুল্য ৪০ থেকে ৪৫ টাকা পর্যন্ত হয়। তবে বাজারে খুচরা বিক্রি হয় ৮০ থেকে ১০০ টাকা দরে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এর দাম দ্বিগুণ কিংবা তিনগুণ বেড়েও যায়।”

আরও পড়ুনঃ Siliguri News: দুই বঙ্গ সন্তানের অনন্য নজির! বাংলা থেকে প্রথম হল এমনটা! জানলে গর্বিত হবেন আপনিও

মূলত বাড়িতেই এই জিনিসগুলি নিজেদের হাতে তৈরি করে থাকেন এই শিল্পীরা। তারপর রং এবং তুলির টানে লক্ষ্মী আঁকেন তাঁরা। বেশ কিছু পটের মধ্যে লক্ষ্মী ও নারায়ণের ছবি ফুটিয়ে তোলা হয়। কিছুতে শুধুই থাকে দেবী লক্ষ্মীর ছবি। গ্রাম্য এলাকার বিভিন্ন হাট কিংবা বাজারে বিক্রি হয় এসব মাটির সড়া। তবে আধুনিকতার ছাপ কিছুটা হলেও গ্রাস করেছে এই গ্রাম্য ঐতিহ্যকেও। তবুও আজও এই শিল্পীরা এই শিল্পকে আঁকড়ে ধরে বাঁচার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। দীর্ঘ সময় পরেও এই জিনিসের চাহিদা আজও দেখতে পাওয়া যায় লক্ষ্মী পুজোতে।

Sarthak Pandit

Health Tips: মুঠো মুঠো ঝরছে চুল? ত্বকের সমস‍্যা? পেটে জমে চর্বি? ‘মহৌষধের’ মতো কাজ করবে এই ফলের রস! খেতে হবে কখন, কীভাবে? জানুন

শরীরের দিকে খেয়াল রাখতে অনেকই বিভিন্ন ধরনের পানীয় খেয়ে থাকেন সকালে ঘুম থেকে উঠে। তবে এই তালিকায় রাখা ভাল আমলকীর রস।
শরীরের দিকে খেয়াল রাখতে অনেকই বিভিন্ন ধরনের পানীয় খেয়ে থাকেন সকালে ঘুম থেকে উঠে। তবে এই তালিকায় রাখা ভাল আমলকীর রস।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক দিব্যা নাজ জানান, আমলকী খেলে সর্দি-কাশির সমস্যা যেমনি কমে এছাড়াও আমাশার সমস্যা দূর হয় অনেকটাই সহজেই।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক দিব্যা নাজ জানান, আমলকী খেলে সর্দি-কাশির সমস্যা যেমনি কমে এছাড়াও আমাশার সমস্যা দূর হয় অনেকটাই সহজেই।
আমলকীতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন-C। যাঁদের সর্দি-কাশির ধাত রয়েছে, চট করে ঠান্ডা লাগে, নিয়মিত তাঁরা আমলকী খেলে উপকার পাবেন।
আমলকীতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন-সি। যাঁদের সর্দি-কাশির ধাত রয়েছে, চট করে ঠান্ডা লাগে, নিয়মিত তাঁরা আমলকী খেলে উপকার পাবেন।
আমলকী চুল এবং ত্বকের জন্য খুবই ভাল। খালি পেটে আমলকীর রস খেলে শরীর ডিটক্স হয়। এর ফলে ত্বক এবং চুলের সমস্যা মিটে যায় দ্রুত।
আমলকী চুল এবং ত্বকের জন্য খুবই ভাল। খালি পেটে আমলকীর রস খেলে শরীর ডিটক্স হয়। এর ফলে ত্বক এবং চুলের সমস্যা মিটে যায় দ্রুত।
আমলকির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস রয়েছে। ফলে বার্ধক্যজনির বিভিন্ন সমস্যা, রোগ এড়ানো সম্ভব নিয়মিত এই ফলের রস পান করলে।
আমলকির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস রয়েছে। ফলে বার্ধক্যজনির বিভিন্ন সমস্যা, রোগ এড়ানো সম্ভব নিয়মিত এই ফলের রস পান করলে।
খালি পেটে আমলকির রস পান করলে শরীরের মেটাবলিজম রেট বৃদ্ধি পাবে। তাই রোজ নিয়ম মেনে এই ফলের রস পান করলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
খালি পেটে আমলকির রস পান করলে শরীরের মেটাবলিজম রেট বৃদ্ধি পাবে। তাই রোজ নিয়ম মেনে এই ফলের রস পান করলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)