Category Archives: কোচবিহার

Rasikbeel Mini Zoo: মা হয়েছে রিমঝিম ও গরিমা, নতুন সদস্যদের দেখতে পর্যটকদের ভিড় রসিকবিলে

কোচবিহার: জেলার একমাত্র মিনি চিড়িয়াখানা এই রসিকবিল মিনি জু। দীর্ঘ সময় এখানে দুই চিতাবাঘ ছিল। তবে গত বছর এই চিড়িয়াখানায় কয়েকটি নতুন চিতাবাঘ নিয়ে আসা হয়। চলতি বছরের শুরুতেই এই চিড়িয়াখানায় দুই চিতাবাঘ রিমঝিম ও গরিমা নতুন শাবকের জন্ম দিয়েছে। এই প্রথম রসিকবিল প্রকৃতি পর্যটনকেন্দ্রে চিতাবাঘের এনক্লোজারে রিমঝিম ও গরিমার কোল আলো করে জন্ম হয়েছে সাতটি ফুটফুটে শাবকের। এই কারণেই খুশির আমেজ রসিকবিল প্রকৃতি পর্যটনকেন্দ্রে। নতুন শাবকদের নিয়ে রসিকবিল মিনি চিড়িয়াখানায় চিতাবাঘের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১২টি।

কোচবিহার বন বিভাগের এডিএফও বিজনকুমার নাথ জানান, রিমঝিমের চারটি ও গরিমার তিনটি সন্তান হয়েছে৷ মা ও সন্তানরা সকলেই সুস্থ রয়েছে। চিকিৎসকরা সবসময় ওদের উপর নজরে রাখছেন৷ গত ২ এপ্রিল তিন সন্তানের জন্ম দিয়েছিল গরিমা ও ১৪ এপ্রিল রিমঝিম আরও চারটি সন্তানের জন্ম দেয়। আপাতত দুটি নাইট শেল্টারে মা ও তাদের সন্তানদের আলাদাভাবে রাখা হয়েছে৷ এনক্লোজারের বাকি তিন পুরুষ বাঘ যাতে কোনওভাবেই তাদের বিরক্ত না করে সেদিকে খেয়াল রাখছেন বনকর্মীরা৷

আরও পড়ুন: বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনের লক্ষ্যে সুন্দরবনে বায়ো ভিলেজ, গড়ে উঠছে মডেল গ্রাম

তিনি আরও জানান, এদিকে এনক্লোজারে যে নাইট শেল্টারে সদ্যোজাতরা সহ রিমঝিম ও গরিমা রয়েছে সেদিকে যাতে পর্যটকরা যাতায়াত না করেন সেজন্য এনক্লোজারের একদিক উঁচু করে ঢেকে রাখা হয়েছে৷ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিতাবাঘ দুটির খাদ্য তালিকায় বদল আনা হয়েছে। সদ্যোজাতদের মাতৃদুগ্ধ পান করতে যাতে কোনও সমস্যা না হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখেই এই পরিবর্তন। তাই চিতাবাঘ দুটিকে আগে একবেলা মাংস খাওয়ানোর নিয়ম থাকলেও, এখন দু’বেলা মাংস খাওয়ানো হচ্ছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। সেই সঙ্গে মাংসের সুপ জাতীয় খাবার, ভিটামিন এসব দেওয়া হচ্ছে।

সার্থক পণ্ডিত

Madhyamik Result 2024: মারা গেছেন বাবা, চরম আর্থিক-অনটনেও মাধ্যমিকে বিরাট সাফল্য, দীপার পারিবারিক রোজগার শুনলে অবাক হবেন!

নিশিগঞ্জ: কোচবিহার জেলার নিশিগঞ্জ এলাকার এক অভাবী কিন্তু মেধাবী পড়ুয়ার নাম দীপা ভৌমিক। এবারের মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৬২২ নম্বর পেয়ে সকলকে অবাক করেছে দীপা। দীপার বাবা মারা গিয়েছেন তাঁর ক্লাস এইটে পড়ার সময়। তাঁর মা বর্তমান সময় গোটা সংসার পরিচালনা করেন। প্লাইবোর্ডের জন্য পাতি কাটার দিন মজুরির কাজ করেই সংসার চলে তাঁদের। দিনে পঞ্চাশ থেকে একশো টাকা উপার্জন হয়। তাই দিয়েই চলে মা-মেয়ের খাওয়া খরচ। তবে এত অভাবের মাঝেও দীপার এই সাফল্য একরাশ খুশি বয়ে নিয়ে এসেছে তাঁর বাড়িতে। উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে বিজ্ঞান নিয়ে পড়তে চায় দীপা। ভবিষ্যতে ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছে রয়েছে দীপার। তবে এই স্বপ্ন পূরণে প্রধান বাধাই হল আর্থিক যোগান।

দীপা জানায়, “তাঁদের পারিবারিক আর্থিক অবস্থা একেবারেই ভাল নয়। মায়ের উপার্জনে কোনও রকমে সংসার চলে তাঁদের। খাওয়া খরচটুকু জোগাড় করতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়। সেই পরিস্থিতিতে পড়াশোনার খরচ যোগানো তাঁর মায়ের পক্ষে চাপের বিষয়। তবে তার ইচ্ছে রয়েছে সায়েন্স বিভাগ নিয়ে পড়াশোনা করে। ভবিষ্যত দিনে একজন ভাল মানের চিকিৎসক হয়ে পরিবারের এবং এলাকার মুখ উজ্জ্বল করা। তবে এই বিষয়ে তার সামনে একটাই বাধা। তা হল আর্থিক যোগান।”

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

দীপার মা শঙ্করী ভৌমিক জানান, “পাতি কেটে সামান্য আয় হয়। সঙ্গে ভাতার এক হাজার টাকা পাই। সেই দিয়ে সংসার চলে না। মেয়ের পড়াশোনার খরচ কোথা থেকে আসবে সেই দুঃশ্চিন্তায় দিন কাটছে।” স্কুলে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছে সে। আর তখনই শিক্ষকদের নজরে আসে দীপার করুণ আর্থিক অবস্থার কথা।

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

দীপার পরিবারের এই আর্থিক অবস্থার কথা জানতে পেরে নিশিময়ী হাই স্কুল কর্তৃপক্ষ এগিয়ে এসেছে। দীপা যাতে বিনা খরচে স্কুলে পড়তে পারে সেই উদ্যোগ নিয়েছেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক পার্থপ্রতিম পোদ্দার। দরিদ্র মেধাবী পড়ুয়ার একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির টাকা ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। শুধু তাই নয়, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে বিজ্ঞান নিয়ে পড়তে বইপত্র-সহ বাকি খরচের কিছু দায়িত্ব স্কুলের শিক্ষকরাই সামলাবেন বলে আশ্বাসও দিয়েছেন তাঁরা। এছাড়া দীপার কয়েকজন গৃহ শিক্ষকও দীপার পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন।

Sarthak Pandit

HS Result 2024: বাবা সবজি বিক্রেতা, উচ্চ মাধ্যমিকে দারুণ সাফল্য মেয়ের! ভবিষ্যতে নার্স হতে চায় শীতলকুচির ডালিয়া 

শীতলকুচি: চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলে কোচবিহারের তিন কৃতি ছাত্রী রয়েছে মেধাতালিকায়। তবে মেধা তালিকা ছাড়াও এমন বেশ কিছু ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে যারা ভাল ফলাফল করেছে। এমনই এক ছাত্রী ডালিয়া রায়। কোচবিহারের মাথাভাঙা মহকুমার শীতলকুচি ব্লক। এখানের গোঁসাইরহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী ডালিয়া তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৬৯। ডালিয়া পরবর্তীতে নার্সিং নিয়ে পড়ে নার্স হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চায়। তাঁর লক্ষ্য সমাজের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করা। অভাবে পরিবারের ছাত্রীর এমন সাফল্যে রীতিমতো খুশি তাঁর বাবা-মা ও আত্মীয় পরিজনের। এছাড়া খুশি হয়েছেন তাঁর এলাকার মানুষেরাও।

ডালিয়া জানায়, “কোনও বাঁধা নিয়ম ধরে সে পড়াশোনা করতে পারেনি। তবে পড়াশোনার প্রতি তার আগ্রহ ছিল অনেকটাই বেশি। দিনের অধিকাংশ সময় পড়াশোনার পিছনেই অতিবাহিত করতে। তার বাবা পেশাগতভাবে একজন সবজি বিক্রেতা। তাই পারিবারিক আর্থিক অবস্থা খুব একটা ভাল নয়। তবে এতকিছুর পরেও তাঁর বাবা তাকে পড়াশোনার বিষয় নিয়ে কোনদিনও বাধা দেননি। তবে তার ইচ্ছে ছিল সাইন্স নিয়ে পড়ার। কিন্তু পারিবারিক আর্থিক অবস্থা ভাল না থাকায় তা সম্ভব হয়নি। তবে সেই আক্ষেপ সেই পূরণ করতে চায়। ভবিষ্যৎ দিনে সে নিজেকে একজন নার্স রূপে প্রতিষ্ঠিত করতে চায় সমাজের বুকে।”

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

ডালিয়ার মা মীনাক্ষী রায় জানান, “মেয়ে যা করতে চায় তাতেই তাঁদের মত রয়েছে। ডালিয়ার বাবা সামান্য সবজি বিক্রি করে সংসার চালান। তাইতো অনেকটা কষ্ট করেই সংসার চালাতে হয়। মেয়ের পড়াশোনার পেছনে খরচ ক্রমশ বেড়েই চলেছে। সেজন্য অনেকটাই চিন্তায় রয়েছেন তাঁর বাবা। তবে ডালিয়ার ছোট থেকেই অদম্য ইচ্ছে পড়াশোনার প্রতি। ভবিষ্যতে মেয়ে আরও অনেকটাই সাফল্য অর্জন করুক এমনটাই প্রত্যাশা তাঁদের।”

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

ডালিয়ার এই সাফল্যে উচ্ছ্বসিত তাঁর স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারাও। তাঁরাও চান আগামী দিনে যেন ডালিয়া আরও অনেকটা সফলভাবে নিজেকে সমাজের বুকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে। তবে শীতলকুচি ব্লকের মধ্যে গোঁসাইরহাট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ডালিয়া সম্ভবত ব্লকের মধ্যে প্রথম হয়েছে। তাইতো ভবিষ্যৎ দিনে ডালিয়াকে দেখে আরও অনেকেই অনুপ্রাণিত হবে। আর্থিক বাধা জয় করে ডালিয়ার এই সাফল্য ভবিষ্যৎ পরীক্ষার্থীদের জন্য অনুপ্রেরণা।

Sarthak Pandit

Health Tips: রাস্তার ‘এই’ খাবার চেটেপুটে খাচ্ছেন? জানেন কি একধাক্কায় কমছে আয়ু! অজান্তেই ভয়ানক ক্ষতি হচ্ছে শরীরের, সাবধান!

সাময়িক তৃপ্তি অনেকসময় গুরুতর সমস্যা ডেকে আনে জীবনে। ওজন বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি তো আছেই। সঙ্গে হার্টের অসুখ, অ্যালঝাইমার, ডিমেনশিয়ার মতো রোগের আশঙ্কাও বাড়ে।
সাময়িক তৃপ্তি অনেকসময় গুরুতর সমস্যা ডেকে আনে জীবনে। ওজন বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি তো আছেই। সঙ্গে হার্টের অসুখ, অ্যালঝাইমার, ডিমেনশিয়ার মতো রোগের আশঙ্কাও বাড়ে।
বাঙালি ভোজন রসিক। তাইতো বাঙালির খাওয়ার বিষয়টি সকলের জানা। শুধু বাড়িতে নয়। বাইরে বেরলেও তেল-মশলা দেওয়া খাবার খাওয়ার ইচ্ছে জাগে সকলের।
বাঙালি ভোজন রসিক। তাইতো বাঙালির খাওয়ার বিষয়টি সকলের জানা। শুধু বাড়িতে নয়। বাইরে বেরলেও তেল-মশলা দেওয়া খাবার খাওয়ার ইচ্ছে জাগে সকলের।
অফিসে একটানা কাজের ফাঁকে, কিংবা বাইরে ঘুরতে বেরলেই রোল, চাউমিন কিংবা তেলেভাজা খাওয়া হয়ে যায় নিমেষেই। পছন্দের খাবার যেন আলাদা একটা তৃপ্তি দেয় বাঙালিকে।
অফিসে একটানা কাজের ফাঁকে, কিংবা বাইরে ঘুরতে বেরলেই রোল, চাউমিন কিংবা তেলেভাজা খাওয়া হয়ে যায় নিমেষেই। পছন্দের খাবার যেন আলাদা একটা তৃপ্তি দেয় বাঙালিকে।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, প্রক্রিয়াজাত মাংস সবচেয়ে প্রথমে থাকে এই খাবারগুলির মধ্যে। অথচ এই ধরনের খাবার বেশিরভাগ সময়েই আয়েশ করে খাচ্ছে মানুষ।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, প্রক্রিয়াজাত মাংস সবচেয়ে প্রথমে থাকে এই খাবারগুলির মধ্যে। অথচ এই ধরনের খাবার বেশিরভাগ সময়েই আয়েশ করে খাচ্ছে মানুষ।
কর্নফ্লেক্সের মতো খাবার দিয়ে প্রাতরাশ করেন অনেকেই। তবে এসবও কিন্তু কমিয়ে দিতে পারে আয়ু। কারণ, এতে থাকে অতিরিক্ত চিনি স্থূলতা ও ডায়াবিটিসের আশঙ্কা বাড়িতে তোলে।
কর্নফ্লেক্সের মতো খাবার দিয়ে প্রাতরাশ করেন অনেকেই। তবে এসবও কিন্তু কমিয়ে দিতে পারে আয়ু। কারণ, এতে থাকে অতিরিক্ত চিনি স্থূলতা ও ডায়াবিটিসের আশঙ্কা বাড়িতে তোলে।
সন্ধেবেলায় আয়েশ করে বসে চায়ের সঙ্গে চিপস কিংবা চানাচুর খেতে মন্দ লাগে না । এগুলোতে ব্যবহার করা সংরক্ষণকারী উপাদান মানব শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
সন্ধেবেলায় আয়েশ করে বসে চায়ের সঙ্গে চিপস কিংবা চানাচুর খেতে মন্দ লাগে না । এগুলোতে ব্যবহার করা সংরক্ষণকারী উপাদান মানব শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
ইনস্ট্যান্ট নুডলস ও বেশ ক্ষতিকর মানব শরীরের জন্য। কারণ, এই ধরনের নুডলসে অনেকটা পরিমাণ নুন থাকে। ফলে শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে আচমকাই।
ইনস্ট্যান্ট নুডলস ও বেশ ক্ষতিকর মানব শরীরের জন্য। কারণ, এই ধরনের নুডলসে অনেকটা পরিমাণ নুন থাকে। ফলে শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে আচমকাই।

Cholesterol Health Tips: পায়ে টান ধরছে? আঙুল-গোড়ালি ফুলে যাচ্ছে? সর্বনাশ! পায়ের আর যা-যা লক্ষণ বলে দেয় কোলেস্টেরল বেড়েছে কী না

হঠাৎ করে পায়ের আঙুল এবং গোড়ালি ফুলে যায় অনেকের। এগুলিও কোলেস্টেরল বাড়ার লক্ষণ হতে পারে। তাই দেরি না করে দ্রুত কোন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রক্ত পরীক্ষা করানো উচিত।
হঠাৎ করে পায়ের আঙুল এবং গোড়ালি ফুলে যায় অনেকের। এগুলিও কোলেস্টেরল বাড়ার লক্ষণ হতে পারে। তাই দেরি না করে দ্রুত কোন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রক্ত পরীক্ষা করানো উচিত।
শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা, সব ঋতুতেই রাতের দিকে পা ঠান্ডা হয়ে আসছে। এই ঘটনা রোজ ঘটতে থাকলে দ্রুত সতর্ক হতেই হবে। রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে শরীরে ঠিকমত রক্ত চলাচল হয় না।
শীত, গ্রীষ্ম,বর্ষা, সব ঋতুতেই রাতের দিকে পা ঠান্ডা হয়ে আসছে। এই ঘটনা রোজ ঘটতে থাকলে দ্রুত সতর্ক হতেই হবে। রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে শরীরে ঠিকমত রক্ত চলাচল হয় না।
 চিকিৎসক তপন সাহা জানান, কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকলে পায়েরও সমস্যাও বাড়তে শুরু করে । পায়ের কয়েকটি লক্ষণ দেখলেই বোঝা যায় কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ছে কী না।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক তপন সাহা জানান, কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকলে পায়েরও সমস্যাও বাড়তে শুরু করে। পায়ের কয়েকটি লক্ষণ দেখলেই বোঝা যায় কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ছে কী না।
সামান্য একটু হাঁটা-চলা করলে বা একটু বেশি কাজ করলেই ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন? ক্লান্ত হয়ে পড়ার অবশ্য আরও নানা কারণ থাকতে পারে। তবে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলেও এই সমস্যা দেখা দেয় অনেক সময়।
সামান্য একটু হাঁটা-চলা করলে বা একটু বেশি কাজ করলেই ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন? ক্লান্ত হয়ে পড়ার অবশ্য আরও নানা কারণ থাকতে পারে। তবে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলেও এই সমস্যা দেখা দেয় অনেক সময়।
অনেকেরই পায়ের তালুতে জ্বালা ভাব অনুভূত হতে থাকে। সাধারণত, শরীরে পিত্তরস বেশি হলে এই ধরনের অসুবিধা বেড়ে ওঠে। তবে কিছু ক্ষেত্রে কোলেস্টেরল বৃদ্ধির কারণেও হতে পারে এই সমস্যা।
অনেকেরই পায়ের তালুতে জ্বালা ভাব অনুভূত হতে থাকে। সাধারণত, শরীরে পিত্তরস বেশি হলে এই ধরনের অসুবিধা বেড়ে ওঠে। তবে কিছু ক্ষেত্রে কোলেস্টেরল বৃদ্ধির কারণেও হতে পারে এই সমস্যা।
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে পায়ের স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই পায়ের স্নায়ুতে মাঝেমধ্যেই টান ধরা। এছাড়া পায়ের তালু কামড়ানো বা আঙুলে অস্থিরতা কোলেস্টেরল বৃদ্ধির অন্যতম লক্ষণ।
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে পায়ের স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই পায়ের স্নায়ুতে মাঝেমধ্যেই টান ধরা। এছাড়া পায়ের তালু কামড়ানো বা আঙুলে অস্থিরতা কোলেস্টেরল বৃদ্ধির অন্যতম লক্ষণ।
কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ার প্রথম উপসর্গ হল সামান্য হাঁটা-হাঁটি করলে বা একটু বেশি কাজ করলেই হাঁফিয়ে পড়েন। রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে রাতের দিকে পা ক্রমাগত ঠান্ডা হতে থাকে।
কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ার প্রথম উপসর্গ হল সামান্য হাঁটা-হাঁটি করলে বা একটু বেশি কাজ করলেই হাঁফিয়ে পড়েন। রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে রাতের দিকে পা ক্রমাগত ঠান্ডা হতে থাকে।

Kalbaisakhi: কালবৈশাখীর আগে সিঁদুরে মেঘ! দু’বছর আগের অভিজ্ঞতা আবার হবে না তো?

কোচবিহার: সদর শহরের পাশ দিয়েই বয়ে গিয়েছে তোর্ষা নদী। আর এই তোর্ষা নদীর ধার ঘেঁষে রয়েছে বসবাসের বিস্তীর্ণ এলাকা। প্রায় দু’বছর আগে কালবৈশাখী ঝড়ের দাপটে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল বিস্তীর্ণ এলাকা। এই এলাকার মানুষরা দিনমজুরের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। কালবৈশাখী ঝড়ের দাপটে তাঁদের শেষ সম্বলটুকুও হারিয়ে যেতে বসেছিল। তাই তো সময় পাল্টালেও ঝড়ের সময় এলেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন এখানকার বাসিন্দারা।

দু’বছর আগের স্মৃতি আজও ভাবিয়ে তোলে কোচবিহার শহরের এই মানুষদের। চলতি বছরে ঝড়ের সময় একেবারেই দোরগোড়ায় এসে উপস্থিত হয়েছে। আর তাতেই আতঙ্কে ঘুম উড়েছে এলাকাবাসীর। এই প্রসঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দা সোকিনা বিবি বলেন, শেষবারের কালবৈশাখী ঝড়ে বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। ঝড়ে বাড়ির টিনের চাল উড়ে গিয়েছিল। সেই সময় আশ্রয়হীন হয়ে পড়ার অবস্থা হয়ে গিয়েছিল। কোন‌ও মতে তাঁরা আবারও ঘর বাড়ি ঠিক করেছেন। তবে পাকা বাড়ি করতে পারেননি। টিনের ছাউনি দিয়েই বাড়ি করতে হয়েছে। তাই এবার আবার ঝড়ের মরশুমে অতীতের কথা ভেবে ভয় পাচ্ছেন।

আরও পড়ুন: বাড়িতেই বুথ! ঘরে বসে দিব্যি ভোট দিলেন এই জেলার ভোটাররা

এলাকার আরও দুই বাসিন্দা জানামাদ মিঁয়া এবং রাজিয়া বেওয়া জানান, এই এলাকায় নদীর বাঁধের অবস্থাও একেবারেই খারাপ। যেই কারণে সমস্যার মুখে পড়তে হয় প্রতিনিয়ত। কালবৈশাখীর ঝড় এলে সেই বাঁধ আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়বে। আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস এই মানুষগুলোর আশঙ্কা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

সার্থক পণ্ডিত

Lotus Cultivation: গোটা ছাদ জুড়ে ফুটে পদ্ম, ভাইরাল কোচবিহারের ‘পদ্ম-বাগান’

কোচবিহার: অনেকেই বাড়ির ছাদে ফুল গাছ লাগান। অনেকে ছোট্ট করে বাগান-ও তৈরি করেন। ছাদে একটি সুন্দর বাগান তৈরি করেছেন মাথাভাঙার বাসিন্দা দেবরাজ সাহা-ও। মাথাভাঙা পুর এলাকার ৮ নং ওয়ার্ডের দেশবন্ধু পাড়ার বাসিন্দা তিনি। পেশাগতভাবে তিনি একজন দমকল কর্মী। তবে দীর্ঘ সময় ধরে তাঁর বিভিন্ন প্রজাতির ফুলের প্রতি আকর্ষণ রয়েছে। মূলত সেই শখেই তিনি এই বাগান তৈরি করেছিলেন। তবে এই বাগান সাধারণ কোন-ও ফুলের বাগান নয়। এই বাগানে রয়েছে দেশি-বিদেশী প্রায় ৩০টিরও বেশি প্রজাতির পদ্মফুল।

দেবরাজ সাহা জানান, ” ফুল মানুষকে মানসিক অবসাদ ও ক্লান্তি থেকে খুব সহজেই পরিত্রাণ দিতে পারে। সেই কারণেই বাড়ির ছাদের উপর এই বাগান তৈরি।” দেবরাজের ছাদ-বাগানে পদ্ম ফুলের সমাহার। বহু মানুষ তাঁর ছাদ বাগানের পদ্মফুল দেখতে আসেন। সকলেই এই দেখে অবাক হন, পদ্মফুল সাধারণত ফোটে পুকুরে কিংবা জলাশয়ে। এবার সেই  পদ্মফুল-ই ফুটেছে ছাদে।

দেবরাজ সাহা আরও জানান, বর্তমান সময়ে কেবলই শখের বসে তিনি এই কাজটি করছেন। তবে ভবিষ্যতে এই কাজটি তিনিই ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যেও করতে চান। এভাবে ছাদ-বাগানে পদ্মফুল চাষ করে আর্থিকভাবে স্বনির্ভর হওয়া সম্ভব। তাই উৎসাহী মানুষেরা এই কাজটি খুব সহজেই করতে পারেন।

দেবরাজ ইতিমধ্যেই তাঁর পদ্মফুল থেকে তৈরি হওয়া বিভিন্ন চারা বিক্রি করেছেন। এছাড়া বেশ কিছু ফুল ব্যবসায়ী তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন পদ্মফুল কেনার বিষয়।

Sarthak Pandit

HS Result 2024: অঙ্কিতার সাফল্যেই প্রথম মেধা তালিকায় এই স্কুল, উচ্চ মাধ্যমিকে সেরা দশে কৃতী ছাত্রী, গর্বিত সকলে

কোচবিহার: ৮ মে প্রকাশিত হয়েছে উচ্চ মাধ্যমিক ২০২৪-এর ফলাফল। ফলাফলের নিরিখে কোচবিহার জেলা থেকে তিন কৃতী ছাত্রী রয়েছে সেরা দশের তালিকায়। এদের মধ্যে একজন হল অঙ্কিতা ঘোষ। যে দশম স্থান অধিকার করেছে। তাঁর মোট প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৭। শতাংশের নিরিখে যা হল ৯৭.৪ শতাংশ। তবে এখানেই শেষ নয়। অঙ্কিতা কোচবিহার উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী। মূলত অঙ্কিতার কারণেই এই প্রথম মেধা তালিকার সেরা দশের তালিকায় স্থান পেল তাঁর স্কুল। এই বিষয়টি তাঁর স্কুল কর্তৃপক্ষ ও স্কুল শিক্ষিকাদের রীতিমতো খুশি করে তুলেছে।

কৃতী ছাত্রী অঙ্কিতা ঘোষ জানান, “সারাদিনে নিয়ম করে পড়তে বসার বিষয়টি তাঁর ছিল না। কারণ, দিনের বেশিরভাগ সময় সে পড়াশোনার প্রতি ব্যয় করত। তবে পড়াশোনার পাশাপাশি টিভি দেখতে বেশ ভাল লাগে তাঁর। এছাড়াও ভাল লাগে বিভিন্ন ধরনের গল্পের বই পড়তে। তাঁর মোট গৃহ শিক্ষক ছিলেন পাঁচ জন। ভবিষ্যতে তাঁর পরিকল্পনা রয়েছে একজন ডাব্লিউবিসিএস অফিসার হওয়ার। মূলত সে কারণে প্রস্তুতি ও শুরু করে দিয়েছে সে। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা ভাল ভাবেই দিয়েছিল সে। তবে সেরা দশের তালিকায় যে নাম থাকবে তা সে ভাবতেও পারেনি। বাবা-মা ও স্কুলের নাম উজ্জ্বল করতে পেরে সে নিজেও আনন্দিত হয়েছে অনেকটাই।”

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

অঙ্কিতার বাবা সাধন ঘোষ জানান, “পেশাগতভাবে ব্যবসায়ী তিনি। তাই এই মেয়েকে খুব একটা বেশি সময় দিতে পারতেন না। তবে মেয়ের পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ ছিল। যে কারণে সে এই সাফল্যটা পেয়েছে। তাই তিনি রীতিমতো খুশি।”

আরও পড়ুন-   অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

এছাড়া অঙ্কিতার মা অঞ্জনা ঘোষ জানান, “ভবিষ্যতে মেয়ে যা হতে চায় তাতেই সমর্থন রয়েছে তাঁদের। তাঁর এই সাফল্যের কারণে তাঁরা সকলেই রীতিমতো খুশি।” এছাড়া অঙ্কিতার স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা সুচিস্মিতা চক্রবর্তী জানান, “অঙ্কিতার এই সাফল্য স্কুলের নাম উজ্জ্বল করেছে। ভবিষ্যতে অঙ্কিতা আরও সাফল্য অর্জন করুক এমনটাই প্রত্যাশা তাঁদের।” অঙ্কিতার সাফল্য শুধুমাত্র স্কুল কিংবা তার বাড়িতেই নয় ছড়িয়ে পড়েছে গোটা জেলা জুড়ে। জেলার মানুষেরাও রীতিমতো খুশি অঙ্কিতার এই সাফল্যের কারণে।

Sarthak Pandit

Eye Care Tips: টানটান চোখ, ছানির সমস্যাও কাটবে, দূরের জিনিসও দেখবেন অনায়াসে, পাতে থাকুক কয়েকটা খাবার, ব্যাস খেল্লাফতে!

অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য খাওয়া-দাওয়ার দিকে নজর দেওয়া প্রয়োজন। এইসব খাবারের তালিকায় কী কী উপকরণ রয়েছে জেনে নিন বিশিদে।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য খাওয়া-দাওয়ার দিকে নজর দেওয়া প্রয়োজন। এইসব খাবারের তালিকায় কী কী উপকরণ রয়েছে জেনে নিন বিশিদে।
যেসমস্ত খাবারের মধ্যে ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন, মিনারেলস, ফটো নিউট্রিয়েন্টস এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস পাওয়া যায়। এইসব উপকরণ চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।
যেসমস্ত খাবারের মধ্যে ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন, মিনারেলস, ফটো নিউট্রিয়েন্টস এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস পাওয়া যায়। এইসব উপকরণ চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।
দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে টক জাতীয় খাবারের মধ্যে থাকা বিভিন্ন উপকরণ। আজকাল সারাবছরই নানা ধরনের টক জাতীয় ফল পাওয়া যায় বাজারে। ভিটামিন-C সমৃদ্ধ টক খাবার মানব চোখের দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।
দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে টক জাতীয় খাবারের মধ্যে থাকা বিভিন্ন উপকরণ। আজকাল সারা বছরই নানা ধরনের টক জাতীয় ফল পাওয়া যায় বাজারে। ভিটামিন-C সমৃদ্ধ টক খাবার মানব চোখের দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।
বিভিন্ন ধরনের বেরি জাতীয় ফল খেলেও ভাল থাকে চোখের স্বাস্থ্য। ভিটামিন-C সমৃদ্ধ বেরি জাতীয় ফল খেলে দৃষ্টিশক্তি প্রখর হয়। ক্যাটার‍্যাক্টের সমস্যা থাকলে সেটাও অনেকটাই কমে যায়।
বিভিন্ন ধরনের বেরি জাতীয় ফল খেলেও ভাল থাকে চোখের স্বাস্থ্য। ভিটামিন-C সমৃদ্ধ বেরি জাতীয় ফল খেলে দৃষ্টিশক্তি প্রখর হয়। ক্যাটার‍্যাক্টের সমস্যা থাকলে সেটাও অনেকটাই কমে যায়।
ভিটামিন-E এবং ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে বিভিন্ন ধরনের বাদাম জাতীয় বীজের মধ্যে। দৃষ্টিশক্তি প্রখর করার পাশাপাশি এইসব উপকরণ চোখের অন্যান্য অনেক সমস্যা দূর করে সহজেই।
ভিটামিন-E এবং ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে বিভিন্ন ধরনের বাদাম জাতীয় বীজের মধ্যে। দৃষ্টিশক্তি প্রখর করার পাশাপাশি এইসব উপকরণ চোখের অন্যান্য অনেক সমস্যা দূর করে সহজেই।
ছোট মাছ খাওয়া দৃষ্টিশক্তি প্রখর করার জন্য অনেকটাই উপকারী। এছাড়া সামুদ্রিক মাছ টুনা, সার্ডিন, স্যামন খেলে উপকার পাওয়া সম্ভব। ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে এইসব মাছের মধ্যে।
ছোট মাছ খাওয়া দৃষ্টিশক্তি প্রখর করার জন্য অনেকটাই উপকারী। এছাড়া সামুদ্রিক মাছ টুনা, সার্ডিন, স্যামন খেলে উপকার পাওয়া সম্ভব। ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে এইসব মাছের মধ্যে।
বর্তমান সময়ে যেভাবে প্রতিনিয়ত আমরা টেকনোলজি নির্ভর হয়ে পড়ছি। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে চোখের সমস্যা দেখা দিচ্ছে বহু মানুষের। চোখ সুস্থ রাখতে বেশ কিছু বিষয় দিকে নজর রাখা উচিত।
বর্তমান সময়ে যেভাবে প্রতিনিয়ত আমরা টেকনোলজি নির্ভর হয়ে পড়ছি। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে চোখের সমস্যা দেখা দিচ্ছে বহু মানুষের। চোখ সুস্থ রাখতে বেশ কিছু বিষয় দিকে নজর রাখা উচিত।

Higher Secondary 2024: মাধ্যমিক ২ নম্বরের জন্য মেধাতালিকায় স্থান হয়নি, এবারের উচ্চমাধ্যমিকে মেয়েদের মধ্যে প্রথম প্রতীচি, ভাল ফল করার গোপন মন্ত্র শেয়ার করলেন

কোচবিহার: ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে উচ্চ মাধ্যমিক ২০২৪-র ফলাফল। সাংবাদিক বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করলেন উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য। উচ্চমাধ্যমিকে রাজ্যে চতুর্থ কোচবিহারের প্রতীচী রায় তালুকদার। সে সুনীতি অ্যাকাডেমির ছাত্রী। তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৩। শতাংশের নিরিখে হল ৯৮.৬ শতাংশ। তবে সে মেয়েদের মধ্যে যুগ্মভাবে প্রথম হয়েছে।

মাধ্যমিকে ৬৮২ পেয়েছিল প্রতীচী। তখন মাত্র দু’নম্বরের জন্য মেধাতালিকায় নাম ওঠেনি তাঁর। সেই আক্ষেপ পূরণ করতেই উচ্চমাধ্যমিকে এই সাফল্য। বর্তমান সময়ে তার ফলাফলে রীতিমতো খুশি তাঁর বাবা-মা ও স্কুল কর্তৃপক্ষ।

আরও পড়ুন – ১৭ বছর বয়সী প্রেমিকার সঙ্গে সঙ্গম! মেয়ের মা এনেছিল মারাত্মক অভিযোগ, ৪০ বছরের পুরনো অভিযোগে ৪ সন্তানের বাবা জেলে

প্রতীচী জানায়, “প্রতিদিন আনুমানিক ১০ ঘণ্টা পড়াশোনা করতো সে। তবে নির্দিষ্ট কোন নিয়ম ছিল না। শরীর চর্চা করার পর পড়তে বসলে পড়ায় মনোযোগ বসে। মূলত এই কারণেই শরীরচর্চা করার পরই পড়তে বসতো সে। উচ্চমাধ্যমিকে তার মোট সাতজন গৃহ শিক্ষক ছিলেন। পড়াশোনার পাশাপাশি তাঁর গান ছবি আঁকা ব্যাডমিন্টন, ক্রিকেট এইসব ভাল লাগে। শ্রেয়া ঘোষালের গান রয়েছে পছন্দের তালিকায় একেবারে শীর্ষে। অবসরে গল্পের বই পড়া পছন্দ করে সে। ভবিষ্যৎ দিনে তাঁর ইচ্ছে রয়েছে সে একজন ডাক্তার হবে। ইতিমধ্যেই সেই জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে সে।”

প্রতীচীর মা ঝুমা সাহা তালুকদার জানান, “মেয়ের পড়াশোনার বিষয়ে কোন সময় তাঁকে বলতে হতো না। সে নিজেই পড়ার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করতো। উল্টে কিছু সময় তারা তাকে পড়াশোনা থেকে সামান্য বিরতি নিতে বলতেন। মেয়ের এই সাফল্য তাঁদের অনেকটাই আনন্দ দিয়েছে। মূলত বাবা-মায়ের অসম্পূর্ণ ইচ্ছে মেয়ে সম্পূর্ণ করতে পেরেছে এমনটাই বক্তব্য তাঁর। ভবিষ্যৎ দিনে মেয়ে আরও সফল হয়ে উঠুক।” বাবা প্রণব রায় তালুকদার জানান, “প্রতীচী ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে র‍্যাংক করে রয়েছে ইতিমধ্যেই। তবে আগামীতে সে ডাক্তার হতে চায়। তাই তাঁর ইচ্ছেকে সম্পূর্ণ সহমত জানান তাঁরা।”

মাধ্যমিকের ফলাফলের পর উচ্চ মাধ্যমিকে আবার এই নজর কারা সাফল্য। মূলত এই কারণেইbঅনেকটাই খুশি করেছে কোচবিহারের বাসিন্দারা। আগামী দিনে প্রতীচী আরও সফল হয়ে উঠুক এমনটাই প্রত্যাশা করছেন জেলার প্রত্যেকটি মানুষ। তবে প্রতীচী লক্ষ্য একটাই একজন ভালো মানের ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করা।

Sarthak Pandit