Category Archives: কোচবিহার

Durga Puja 2024: রাজ আমলের এই মন্দিরের প্রাচীন পুজো এখন জাঁকজমক হীন! তবুও প্রাণের টানেই ভিড় জমান বহু মানুষ

কোচবিহার: জেলা কোচবিহারের রাজ আমলের অন্যতম প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন কোচবিহার মদনমোহন বাড়ি। দীর্ঘ সময় ধরে এই মদনমোহন বাড়িতেও আরাধনা করা হয় দেবী দুর্গার।

জেলা কোচবিহারের প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী বড় দেবীর আরাধনার পাশাপাশি এই দেবী দুর্গার আরাধনা করা হয় এই মন্দিরে। তবে রাজ আমলে এই পুজোর সূচনা হলেও দুই পুজোর রীতি ও প্রথা সম্পূর্ণ আলাদা।

আরও পড়ুন: সন্ন্যাসীর হাতে তৈরি মূর্তি, এবারের পুজোয় নজর কাড়ছে বাঁকুড়ার প্রত্যন্ত গ্রাম

দীর্ঘ রাজ আমলের প্রাচীন এই পুজোয় দূর-দূরান্তের বহু ভক্তবৃন্দের পাশাপাশি জেলার বহু মানুষেরা অংশগ্রহণ করে থাকেন। তাই তো আজও এই পুজোয় প্রাচীন রীতি-প্রথা মেনেই সমস্ত কাজ করা হয়।

আরও পড়ুন: সাবধান! শুক্রের গোচরে ছাড়খাড় হবে এই তিন রাশির জীবন, ষড়যন্ত্র, আর্থিক ক্ষতির সম্মুখে পড়তে হবে

মদনমোহন বাড়ির পুরোহিত খগপতি মিশ্র জানান, “দীর্ঘ সময়ের এই প্রাচীন পুজো৷ এখানে রীতি প্রথাই আসল। এই পুজোয় জাঁকজমক খুব একটা দেখতে পাওয়া যায় না।

তবে জাঁকজমক না থাকলেও বহু মানুষ এই পুজোয় ভিড় জমান। একটা সময়ে রাজাদের দ্বারা পরিচালনা করা হতো এই পুজো। তবে বর্তমান সময়ে এই পুজোর সমস্ত দায়িত্বভার পালন করেন দেবোত্তর ট্রাস্ট বোর্ডের কর্মকর্তারা।

তবে এখনো রাজ আমলের কোন প্রথার ক্ষুন্ন করা হয়নি। তাইতো এই পুজোর ঐতিহ্য দীর্ঘ সময় ধরে একই রকম ভাবে চলে আসছে।

মন্দিরের দুই দর্শনার্থী সুচেতা দাস ও পিয়ালী সরকার জানান, “প্রতিবছর দুর্গাপুজোর সময় এই মন্দিরে না এলে পুজো বলে মনেই হয় না। রাজ আমলের শুরু হওয়া এই পুজোর ঐতিহ্যই আলাদা। তাইতো এই পুজোর রীতি-প্রথা টানে প্রতিবছর এই মন্দিরের ভিড় জমান বহু মানুষ।’’

দীর্ঘ সময় বাদে আজও এই পুজো প্রায় প্রতিটি মানুষের মনে দাগ কাটে। শুধুমাত্র জেলার মানুষেরাই নয়। জেলার পাশাপাশি বাইরেরও বহু মানুষ এই পুজোর টানে মদনমোহন মন্দিরে এসে থাকেন। অনেকে আবার এই পুজোতে অংশগ্রহণ করতে হবে এসে থাকেন দূর-দূরান্ত থেকে।

রাজা আমলে তৈরি এই মদনমোহন বাড়িতে রাজ আমলের সমস্ত ঐতিহ্য বজায় রেখে এই দেবী দুর্গার আরাধনা করা হয়। একাধিক রীতি-প্রথা রয়েছে এই প্রাচীন পুজোকে কেন্দ্র করে। মদনমোহন বাড়ির দায়িত্বে থাকা পুরোহিতরা এই পুজোর দায়িত্বভার সামলান। থিমের জাঁকজমক হীন এই পুজোর ঐতিহ্য ও রীতি প্রথাই হল আসল।

Sarthak Pandit

Healthy Lifestyle: শরীরের যত্ন নিতে এই সবজি রাখুন পাতে! নিয়ন্ত্রণে রাখবে রক্তচাপ, কমবে ওজন, রয়েছে আরও গুণ

দুর্গা পুজোয় কমবেশি সকলেই শরীরের খেয়াল রেখে থাকেন। তাই এই সময় ছোট থেকে বড় সব বয়সিদের ডায়েটে এই বিশেষ জিনিস রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন।
দুর্গা পুজোয় কমবেশি সকলেই শরীরের খেয়াল রেখে থাকেন। তাই এই সময় ছোট থেকে বড় সব বয়সিদের ডায়েটে এই বিশেষ জিনিস রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন।
চাইনিজ কোনও পদ, স্যালাড, নিরামিষ তরকারি কিংবা হালুয়া এই সবজি দেখতে পাওয়া যায়। শীতকালেই নয়, এখন সারা বছরই বাজারে পাওয়া যায় এই সবজি গাজর।
চাইনিজ কোনও পদ, স্যালাড, নিরামিষ তরকারি কিংবা হালুয়া এই সবজি দেখতে পাওয়া যায়। শীতকালেই নয়, এখন সারা বছরই বাজারে পাওয়া যায় এই সবজি গাজর।
অভিজ্ঞ পুষ্টিবিদ দিব্যা নাজ জানান, চোখ ভাল রাখা থেকে শুরু করে ক্যানসার প্রতিরোধ। পটাশিয়াম, ক্যালশিয়ামের মতো খনিজসমৃদ্ধ গাজরের কিন্তু অনেক গুণ রয়েছে।
অভিজ্ঞ পুষ্টিবিদ দিব্যা নাজ জানান, চোখ ভাল রাখা থেকে শুরু করে ক্যানসার প্রতিরোধ। পটাশিয়াম, ক্যালশিয়ামের মতো খনিজসমৃদ্ধ গাজরের কিন্তু অনেক গুণ রয়েছে।
গাজরে ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন-A, C, B6 পাওয়া যায়। এই ভিটামিন অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট গুণসম্পন্ন। এবং শরীরে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলে অনেকটাই।
গাজরে ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন-A, C, B6 পাওয়া যায়। এই ভিটামিন অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট গুণসম্পন্ন। এবং শরীরে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলে অনেকটাই।
গাজরে যথেষ্ট পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। তাই গাজর খেলে পেট সংক্রান্ত অনেক সমস্যাই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। শরীরে জমা দূষিত পদার্থ বার করে এটি।
গাজরে যথেষ্ট পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। তাই গাজর খেলে পেট সংক্রান্ত অনেক সমস্যাই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। শরীরে জমা দূষিত পদার্থ বার করে এটি।
গাজরে ভরপুর মাত্রায় বিটা ক্যারোটিন রয়েছে। এছাড়া এতে লুটেইন ও জিয়াক্সানথিন নামক ক্যারোটিনয়েড উপাদান থাক। যা ক্ষতিকর রশ্মি থেকে চোখকে রক্ষা করে।
গাজরে ভরপুর মাত্রায় বিটা ক্যারোটিন রয়েছে। এছাড়া এতে লুটেইন ও জিয়াক্সানথিন নামক ক্যারোটিনয়েড উপাদান থাক। যা ক্ষতিকর রশ্মি থেকে চোখকে রক্ষা করে।
গাজর শরীরে কোলাজেন উৎপাদন করতে সাহায্য করে। এই কোলাজেন ত্বক ভাল রাখে। এছাড়াও সূর্যের অতিবেগনি রশ্মি থেকে ত্বকের কোষগুলি রক্ষা করে এটি।
গাজর শরীরে কোলাজেন উৎপাদন করতে সাহায্য করে। এই কোলাজেন ত্বক ভাল রাখে। এছাড়াও সূর্যের অতিবেগনি রশ্মি থেকে ত্বকের কোষগুলি রক্ষা করে এটি।

Health Tips: পুজোর ক’দিন শরীরে তেজি ঘোড়ার এনার্জি, রোজ এই ছোট্ট কাজ ভুলবেন না, জানুন

*দুর্গাপুজোয় পরিবারের মানুষদের সঙ্গে কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে ঠাকুর দেখতে না বেরোলে, সন্ধ্যে নামলেই পাড়ার মণ্ডপে বসে জমিয়ে আড্ডা না দিলে চলে না।
*দুর্গাপুজোয় পরিবারের মানুষদের সঙ্গে কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে ঠাকুর দেখতে না বেরোলে, সন্ধ্যে নামলেই পাড়ার মণ্ডপে বসে জমিয়ে আড্ডা না দিলে চলে না।
*অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, শুধু ঘুরতে বেরোলে বা আড্ডা দিলেই চলবে না। তার সঙ্গে শরীরকে তরতাজা রাখতে হবে, যাতে এনার্জি থাকে শরীরে। এ জন্য বেশকিছু জিনিসের ওপর নজর রাখতে হবে।
*অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, শুধু ঘুরতে বেরোলে বা আড্ডা দিলেই চলবে না। তার সঙ্গে শরীরকে তরতাজা রাখতে হবে, যাতে এনার্জি থাকে শরীরে। এ জন্য বেশকিছু জিনিসের ওপর নজর রাখতে হবে।
*প্রতিদিন কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেলস যুক্ত খাবার রাখতে হবে পাতে। বেশি পুষ্টিযুক্ত খাবার খেলে তবেই বাড়বে শরীরের স্ট্যামিনা।
*প্রতিদিন কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেলস যুক্ত খাবার রাখতে হবে পাতে। বেশি পুষ্টিযুক্ত খাবার খেলে তবেই বাড়বে শরীরের স্ট্যামিনা।
*সারাদিনে সঠিক পরিমানে জল খাওয়া খুবই প্রয়োজন একজন মানুষের জন্য। সারাদিন শরীর হাইড্রেটেড থাকলে তবেই শরীরের এনার্জি পাওয়া সম্ভব।
*সারাদিনে সঠিক পরিমানে জল খাওয়া খুবই প্রয়োজন একজন মানুষের জন্য। সারাদিন শরীর হাইড্রেটেড থাকলে তবেই শরীরের এনার্জি পাওয়া সম্ভব।
*ঘুরে বেড়ান বা আড্ডা দিন, তবে সঙ্গে মাঝে মধ্যে বিশ্রাম নেওয়াটাও খুবই প্রয়োজন। দিনে অন্ততপক্ষে ৭ ঘন্টা ঘুম অবশ্যই প্রয়োজন একজন মানুষের।
*ঘুরে বেড়ান বা আড্ডা দিন, তবে সঙ্গে মাঝে মধ্যে বিশ্রাম নেওয়াটাও খুবই প্রয়োজন। দিনে অন্ততপক্ষে ৭ ঘন্টা ঘুম অবশ্যই প্রয়োজন একজন মানুষের।
*অল্প করে খাওয়া উচিত তবে সারাদিন বারে বারে খাওয়া উচিত। এতে দেহে শক্তির মাত্রা যেমন বজায় থাকে। তেমনই দিনভর স্ট্যামিনাও থাকে অনেকটাই।
*অল্প করে খাওয়া উচিত তবে সারাদিন বারে বারে খাওয়া উচিত। এতে দেহে শক্তির মাত্রা যেমন বজায় থাকে। তেমনই দিনভর স্ট্যামিনাও থাকে অনেকটাই।
*মিষ্টি এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার একেবারে বাদ দিতে পারলে ভাল হয় পুজোর এই ক'টা দিন। তবে ভারসাম্য বজায় রাখতে পুষ্টিযুক্ত খাবার খেতে হবে।
*মিষ্টি এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার একেবারে বাদ দিতে পারলে ভাল হয় পুজোর এই ক’টা দিন। তবে ভারসাম্য বজায় রাখতে পুষ্টিযুক্ত খাবার খেতে হবে।

Durga Puja 2024: দুর্গা পুজোয় আকর্ষণীয় থিম দিনহাটার এই ক্লাবের পুজোয়! আকর্ষণ করছে বহু মানুষকে

দিনহাটা: জেলা কোচবিহারের দিনহাটা মহকুম। অসাধারণ সুন্দর সমস্ত দুর্গা পুজোর থিমের কাজ দেখতে পাওয়া যায় এই মহকুমার মধ্যে। এই মহকুমার প্রায় প্রতিটি পুজোর মধ্যেই বিগ বাজেটের পুজোর ছোঁয়া রয়েছে। চলতি বছরেও সেই প্রথার অন্যথায় হয়নি। এবারে কোচবিহারের দিনহাটা মহকুমার মদনমোহন বাড়ির ক্লাবের পুজোর সুন্দর থিম আয়োজন করা হয়েছে। এই থিমের নাম “ইঁদুর দৌড়ে সামিল হলে, নষ্ট জীবন ফলাফলে”। মানুষের জন্মের পর যে ইঁদুর দৌড় শুরু হয়ে যায়। সেই দৌড় বহু মানুষকে ভুল পথে চালিত করে। এই বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে মণ্ডপের মধ্যে।

পুজো দেখতে আসা এক দর্শনার্থী রোহিত রায় জানান, “দিনহাটা মহকুমার অন্যান্য পুজো গুলির চাইতে এই পুজোর থিম অনেকটাই আকর্ষণীয় হয়েছে। হলে দূর দূরান্তের বহু মানুষেরা এই পুজোর থিম উপভোগ করতে আসছেন। বর্তমান সময়ে একেবারেই নতুন ধরনের এক থিমের কাজ দেখতে পাওয়া যাচ্ছে এই পুজো কমিটির মন্ডপের মধ্যে। তাইতো মন্ডপ আকর্ষণ করছে বহু দর্শনার্থীদের। মন্ডপের প্রতিটি কোনায় কোনায় রয়েছে থিমের সমস্ত আকর্ষণীয় জিনিসের ছোঁয়া। গোটা পুজো মন্ডপটিকে এত সুন্দর ভাবে তৈরি করা হয়েছে, যাতে যে কোন মানুষ দেখে খুব সহজেই বুঝতে পারেন থিমের বার্তা।”

আরও পড়ুন: দুর্গাপুজোয় বাজার কাঁপাচ্ছে লোভনীয় এই চার বিশেষ মিষ্টি! জানুন দাম কত

আরও পড়ুন: কম্বো থালির অফার! ৫৯৯ ও ৮৯৯-এর থালিতে মন ভরবে ভোজন রসিক বাঙালির! জানুন

এছাড়া মন্ডপের আরও দুই দর্শনার্থী মনোরঞ্জন ঘোষ এবং গৌতম সাহা জানান, “বর্তমান সময়ে যেভাবে ক্রমাগত মানুষ সাফল্যের সিঁড়ি চড়তে গিয়ে ভুল পথে চালিত হয়। তাতে একটা সময়ের পর তাঁর জীবনে নেমে আসে ঘন কালো অন্ধকার। এই বিষয়টিকে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে মণ্ডপের থিমের মধ্যে। থিমের মধ্যে একটি বড় বাজপাখির মুখের ভেতর রয়েছেন দুর্গা মাতা। এই বাজপাখি সাম্রাজ্যবাদী শক্তির প্রতীক। যে সব কিছু গ্রাস করে নিতে চায়। তবে তাঁর ভেতরেও দেবী দুর্গা বিরাজ করেন।”

বর্তমান সময়ে যেভাবে প্রতিনিয়ত নিত্যনতুন থিমের সম্ভার দেখতে পাওয়া যায় বেশিরভাগ পুজোর মণ্ডপ গুলিতে। সেই একই পন্থা অবলম্বন করে জেলা কোচবিহারের দিনহাটা মহকুমার এই ক্লাব সকলের নজর আকর্ষণ করেছে। এই থিম প্রতিটি মানুষের জীবনের এক অবিচ্ছেদ অংশকে তুলে ধরতে সাহায্য করেছে। ফলে প্রতিটি মানুষ এই থিমের প্রতি আকর্ষিত হচ্ছেন।

Sarthak Pandit

Viral Sweet: দুর্গাপুজোয় বাজার কাঁপাচ্ছে লোভনীয় এই চার বিশেষ মিষ্টি! জানুন দাম কত

কোচবিহার: বাঙালির যেকোনও উৎসবে মিষ্টির সম্ভার থাকবে না তাও আবার হয় নাকি! তাইতো বাঙালির সর্বকালের শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজোর মধ্যে প্রচুর মিষ্টির সম্ভার দেখতে পাওয়া যায়। সেই কথা মাথায় রেখেই, জেলা কোচবিহারের প্রসিদ্ধ মিষ্টির দোকান চারটি নতুন মিষ্টির তৈরি করেছে। এই মিষ্টি তৈরি করতে কারিগর নিয়ে আসা হয়েছে কলকাতা থেকে। কলকাতার কারিগরের তৈরি এই চারটি মিষ্টি এই প্রথম জেলা কোচবিহারের মানুষেরা খেতে পারছেন। আগে কখনও এই ধরনের মিষ্টি তৈরি হয়নি জেলায়। ফলে স্বাভাবিকভাবে এই মিষ্টিগুলি নিয়ে আলাদা উদ্দীপনা রয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।

মিষ্টির দোকানের ম্যানেজার মঙ্গল সাহা জানান, “নতুন তৈরি হওয়া এই চারটি মিষ্টি ইতিমধ্যেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে দোকানের গ্রাহকদের মধ্যে। এই মিষ্টিগুলির নাম বেক রসগোল্লা, নবরত্ন কালাকান্দ, ম্যাঙ্গো মালাই এবং বোম্বে রোল। এই চারটি মিষ্টির দাম ২০ টাকা থেকে ৩৫ টাকার মধ্যে রাখা হয়েছে। যাতে প্রায় প্রত্যেক গ্রাহক এই নতুন মিষ্টি গুলির স্বাদ নিতে পারেন। তাইতো ইতিমধ্যেই বহু গ্রাহক এই মিষ্টিগুলিকে পছন্দ করতে শুরু করেছেন। কলকাতার কারিগর এই প্রথম কোচবিহার জেলায় এই ধরনের মিষ্টি তৈরি করলেন।”

আরও পড়ুন-         ঘনিয়ে আসছে ভয়ঙ্কর দুঃসময়…! বুধের রাজকীয় চালে চরম সঙ্কটে ৩ রাশি, আয়-উন্নতিতে বাধা, উথাল-পাথাল জীবন!

কলকাতার মিষ্টির কারিগর হেমন্ত দাস জানান, “তিনি প্রায় দশ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত। তাঁর গুরুদেব তাঁকে এই ধরনের নতুন মিষ্টি তৈরি করার বিষয়গুলি শিখিয়েছিলেন। এই প্রথম তিনিই কোচবিহারে এসেছেন। এবং কোচবিহারে তাঁর তৈরি মিষ্টির জনপ্রিয়তা দেখে বেশ অনেকটাই খুশি তিনি। আগামী দিনেও তিনি আরও নিত্য নতুন মিষ্টি তৈরি করবেন। যা প্রত্যেকটি মানুষের বেশ অনেকটাই পছন্দ হবে। ইতিমধ্যেই বহু মানুষ এই মিষ্টি জেলার বাইরেও কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। জেলার পাশাপাশি বাইরেও মিষ্টির চাহিদা বাড়তে শুরু করেছে।”

আরও পড়ুন-         শয্যাদৃশ্যে ঝড়, একাধিক পুরুষের সঙ্গে…! ১৩৬ কোটির মালকিন এই সাহসী নায়িকা, তবুও কেন ভাড়া বাড়িতে থাকেন, চিনতে পারলেন?

চলতি বছরের দুর্গাপুজোয় বেশ অনেকটাই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এই মিষ্টির দোকান। এই মিষ্টির দোকানে তৈরি হওয়া বিশেষ চার প্রকারের মিষ্টি প্রেমীদের অনেকটাই আকর্ষণ করছে। দুর্গাপুজোর আনন্দে নতুন মিষ্টি স্বাদ যেন আরও কিছুটা বাড়তি আনন্দ যুক্ত করেছে।

Sarthak Pandit

Healthy Lifestyle: সকালে খালি পেটে এই খাবারগুলি খেলেই বিপদ, বাড়বে পেটের সমস্যা, গ্যাস অ্যাসিডিটিতে ভুগবেন

সকালে খালি পেটে থাকার অভ্যাস যেমনি বিপজ্জনক হয়ে ওঠে। তেমনই উল্টোপাল্টা খাবার খেয়ে ফেলার অভ্যাসও কিন্তু একেবারেই ভাল কথা নয়।
সকালে খালি পেটে থাকার অভ্যাস যেমনি বিপজ্জনক হয়ে ওঠে। তেমনই উল্টোপাল্টা খাবার খেয়ে ফেলার অভ্যাসও কিন্তু একেবারেই ভাল কথা নয়।
সারাদিন শরীরের হাল কেমন থাকবে সেই বিষয় নির্ভর করে সকালে খাবারের ওপরে। উল্টো পাল্টা খাবার খেয়ে ফেলার অভ্যাসও কিন্তু একেবারে ভাল নয়।
সারাদিন শরীরের হাল কেমন থাকবে সেই বিষয় নির্ভর করে সকালে খাবারের ওপরে। উল্টো পাল্টা খাবার খেয়ে ফেলার অভ্যাসও কিন্তু একেবারে ভাল নয়।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, এমন কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলি খালি পেটে খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। খালি পেটে খেলে গোলমাল তৈরি করে থাকে।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, এমন কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলি খালি পেটে খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। খালি পেটে খেলে গোলমাল তৈরি করে থাকে।
পেটে গ্যাস, পেটফাঁপার মতো সমস্যা থাকলে এই ধরনের পানীয় এড়িয়ে চলাই উচিত। কৃত্রিম চিনি দেওয়া পানীয়, রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে তোলে।
পেটে গ্যাস, পেটফাঁপার মতো সমস্যা থাকলে এই ধরনের পানীয় এড়িয়ে চলাই উচিত। কৃত্রিম চিনি দেওয়া পানীয়, রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে তোলে।
কফিতে থাকা ক্যাফিন কিন্তু পাকস্থলীর অ্যাসিড উৎপাদন ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে অনেকটাই। যা গলা-বুক জ্বালা, অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে।
কফিতে থাকা ক্যাফিন কিন্তু পাকস্থলীর অ্যাসিড উৎপাদন ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে অনেকটাই। যা গলা-বুক জ্বালা, অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে।
সকালে ঘুম থেকে উঠে অতিরিক্ত তেল, মশলা দেওয়া খাবার কিন্তু অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। তাই সেটা এড়িয়ে চলাই ভাল।
সকালে ঘুম থেকে উঠে অতিরিক্ত তেল, মশলা দেওয়া খাবার কিন্তু অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। তাই সেটা এড়িয়ে চলাই ভাল।
টক জাতীয় ফল গুলিতে বিভিন্ন ধরনের অ্যাসিডও থাকে। তাই খালি পেটে এই ধরনের খাবার খেলে হজমের গন্ডগোল, অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা বেড়ে যায় অনেকটাই।
টক জাতীয় ফল গুলিতে বিভিন্ন ধরনের অ্যাসিডও থাকে। তাই খালি পেটে এই ধরনের খাবার খেলে হজমের গন্ডগোল, অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা বেড়ে যায় অনেকটাই।
সবজি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। কিন্তু খালি পেটে কাঁচা সবজি খেলে বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই সামান্য ভাপিয়ে বা হালকা ভেজে খাওয়া উচিত।
সবজি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। কিন্তু খালি পেটে কাঁচা সবজি খেলে বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই সামান্য ভাপিয়ে বা হালকা ভেজে খাওয়া উচিত।

Viral Combo Offer: কম্বো থালির অফার! ৫৯৯ ও ৮৯৯-এর থালিতে মন ভরবে ভোজন রসিক বাঙালির! জানুন

কোচবিহার: বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। তাইতো ও দুর্গা পুজোয় জমিয়ে খাওয়া দাওয়া ও ঘুরতে বেরোনোর প্ল্যান থাকবেই। অনেকেই একটু কম দামে ভাল মানের খাবার খুঁজে থাকেন এই সময়। বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে বেরিয়ে কিংবা পরিবারের সঙ্গে ঘুরতে বেরিয়ে অনেকেই রেস্তোরাঁর কথা ভেবে থাকেন। তাইতো, এবার কোচবিহারের এক খ্যাতনামা রেস্তোরাঁ আকর্ষণীয় বেশ কিছু অফার নিয়ে এল সকলের জন্য। পুজো উপলক্ষে এই রেস্তোরাঁ দুটি কম্বো অফার নিয়ে এসেছে গ্রাহকদের উদ্দেশ্যে। এই দুই কম্বো অফার প্রত্যেকটি মানুষের বেশ অনেকটাই পছন্দ হবে।

আরও পড়ুনঃ মুঠো মুঠো ড্রাই ফ্রুটস রোজ সকালে খালি পেটে খাচ্ছেন? জানুন এর ফলে আপনার শরীরে কী হচ্ছে!

রেস্তোরাঁ কর্ণধার অভিরূপ ভট্টাচার্য জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে তাঁর এই রেস্তোরাঁ বেশ অনেকটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বহু মানুষ তাঁদের খাবার বেশ পছন্দ করেন। স্বল্প মূল্যে ভাল মানের খাবার দেন তাঁরা সকল গ্রাহককে। তাই তো এবার দুর্গা পুজো উপলক্ষে দুটি আকর্ষণীয় কম্বো থালি নিয়ে এসেছেন তাঁরা সকলের জন্য। একটি থলির নাম আগমনী থালি। এই থালির দাম রাখা হয়েছে মাত্র ৫৯৯ টাকা। আরেকটা থালির নাম দশভূজা থালি। এই থালির দাম রাখা হয়েছে ৮৯৯ টাকা। দুটি থলির মধ্যে একাধিক সুস্বাদু রেসিপি রয়েছে। যেমন বরিশালি পাঠা, ধনেপাতা বাটা মুরগি কিংবা কাঁচা লঙ্কা বাটা মুরগি এবং পদ্মার ইলিশ ভাপা।”

দুই গ্রাহক সৌরভ বণিক ও রিঙ্কু দে বণিক জানান, “জেলার অন্যান্য রেস্তোরাঁর চাইতে এই রেস্তোরাঁ বেশ অনেকটাই জনপ্রিয়। বহু মানুষ বিশেষ দিনগুলিতে এই রেস্তরাঁয় এসে থাকেন ভাল খাবারের জন্য। এবার দুর্গা পুজোতেও আকর্ষণীয় দুটি অফার এই রেস্তোরাঁর মালিক নিয়ে এসেছেন সকলের জন্য। যা প্রত্যেকটি মানুষের বেশ অনেকটাই নজর আকর্ষণ করবে। ইতিমধ্যেই এই অফার দুটি শুরু করা হয়েছে রেস্তোরাঁয়। ফলে পুজোয় ঘুরতে বেরোলে এই রেস্তোরাঁয় এসে এই অফারের সুযোগ নিতে পারবেন।”

ইতিমধ্যেই কোচবিহারের এই রেস্তরাঁয় নাম ছড়িয়ে পড়েছে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে। জেলার বাইরের মানুষেরাও এই রেস্তরাঁয় আসেন নিজেদের পছন্দের খাবার খেতে। কোচবিহারের ভবানীগঞ্জ বাজার সংলগ্ন এলাকায় থাকা এই রেস্তোরাঁ সকলের পছন্দের খাবার অনেকটাই কম দামে সকলের কাছে হাজির করে। তাই পুজোয় এই রেস্তরাঁয় খেতে যেতেই পারেন।

Sarthak Pandit

Health Tips: টানা এক সপ্তাহ পাতিলেবুর রস খেয়ে দেখুন, ফল দেখে নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারবেন না

সকালে খালি পেটে হালকা গরম জলে মধু এবং কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে খান অনেকেই। এতে যেমন ওজন কমাতে সাহায্য করে তেমনি শরীরকে ডিটক্স-ও করে।
সসকালে খালি পেটে হালকা গরম জলে মধু এবং কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে খান অনেকেই। এতে যেমন ওজন কমাতে সাহায্য করে তেমনি শরীরকে ডিটক্স-ও করে।
পুষ্টিবিদ-চিকিৎসক দিব্যা নাজ জানান, শুধু ওজন কমাতে কিংবা ডিটক্স করতেই নয়, লেবু খাওয়ার আরও অনেক উপকারিতা আছে
পুষ্টিবিদ-চিকিৎসক দিব্যা নাজ জানান, শুধু ওজন কমাতে কিংবা ডিটক্স করতেই নয়, লেবু খাওয়ার আরও অনেক উপকারিতা আছে
লেবুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন-সির ভাণ্ডার যা বিপাকহার বাড়িয়ে তোলে। মেটাবলিজম ভাল হলে ঝটপট ওজন কমে।
লেবুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন-সির ভাণ্ডার যা বিপাকহার বাড়িয়ে তোলে। মেটাবলিজম ভাল হলে ঝটপট ওজন কমে।
লেবুর মধ্যে রয়েছে ‘পেকটিন’ নামক এক ধরনের ফাইবার যা ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা রুখে দিতে পারে খুব সহজেই। ফলে ভারী খাবার খাওয়ার পর খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমায়।
লেবুর মধ্যে রয়েছে ‘পেকটিন’ নামক এক ধরনের ফাইবার যা ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা রুখে দিতে পারে খুব সহজেই। ফলে ভারী খাবার খাওয়ার পর খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমায়।
লেবুর মধ্যে থাকা অ্যাসিড হজমে সহায়ক উৎসেচক ক্ষরণে সহায়তা করে। এছাড়া উষ্ণ জলে পাতিলেবুর রস মিশিয়ে খেলে মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা কমে। রক্তে শর্করার সমতাও বজায় থাকে খুব সহজেই।
লেবুর মধ্যে থাকা অ্যাসিড হজমে সহায়ক উৎসেচক ক্ষরণে সহায়তা করে। এছাড়া উষ্ণ জলে পাতিলেবুর রস মিশিয়ে খেলে মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা কমে। রক্তে শর্করার সমতাও বজায় থাকে খুব সহজেই।
শরীর জলশূন্য হয়ে গেলে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয় শরীরের মধ্যে। ওজন ঝরানো, আর্দ্রতা বজায় রাখা এবং শরীরে জলের অভাব পূরণ করতে পারে লেবুর রস।
শরীর জলশূন্য হয়ে গেলে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয় শরীরের মধ্যে। ওজন ঝরানো, আর্দ্রতা বজায় রাখা এবং শরীরে জলের অভাব পূরণ করতে পারে লেবুর রস।

Health Tips: হাই ক্যালসিয়ামের খনি…! অবহেলায় ফেলে দেওয়া ছোট্ট বীজই পুরুষদের জন্য অমৃত! রোজ খেলে হাড় হবে লোহার মতো শক্ত, পুরুষত্ব দু’দিনে চাঙ্গা…

পুজোর সময় অনেকেই নিয়ম করে ডায়েট মেনে থাকেন। তবে এক্ষেত্রে সবজি থেকে পাওয়া এই ছোট্ট বীজ অনেকটাই উপকারী হতে পারে তাঁদের জন্য।
পুজোর সময় অনেকেই নিয়ম করে ডায়েট মেনে থাকেন। তবে এক্ষেত্রে সবজি থেকে পাওয়া এই ছোট্ট বীজ অনেকটাই উপকারী হতে পারে তাঁদের জন্য।
অভিজ্ঞ পুষ্টিবিদ চিকিৎসক দিব্যা নাজ জানান, অনেক বাড়িতে মিষ্টি কুমড়ো খাওয়া হলেও বীজ খাওয়ার অযোগ্য ভেবে ফেলে দেওয়া হয়। কিন্তু এই কুমড়োর বীজের মধ্যে রয়েছে বেশকিছু উপকারী পুষ্টিগুণ।
অভিজ্ঞ পুষ্টিবিদ চিকিৎসক দিব্যা নাজ জানান, অনেক বাড়িতে মিষ্টি কুমড়ো খাওয়া হলেও বীজ খাওয়ার অযোগ্য ভেবে ফেলে দেওয়া হয়। কিন্তু এই কুমড়োর বীজের মধ্যে রয়েছে বেশকিছু উপকারী পুষ্টিগুণ।
মিষ্টি কুমড়োর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম এবং জ়িঙ্ক। এই তিন উপাদান একত্রে দেহের হাড়ের অস্টিওপোরেসিসের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
মিষ্টি কুমড়োর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম এবং জ়িঙ্ক। এই তিন উপাদান একত্রে দেহের হাড়ের অস্টিওপোরেসিসের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
খাবার হজম করার জন্যও দারুণ কার্যকরী মিষ্টি কুমড়োর বীজ। এতে থাকা উচ্চ মানের ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করে এবং পেটের অবস্থা ভাল রাখে দীর্ঘ সময়।
খাবার হজম করার জন্যও দারুণ কার্যকরী মিষ্টি কুমড়োর বীজ। এতে থাকা উচ্চ মানের ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করে এবং পেটের অবস্থা ভাল রাখে দীর্ঘ সময়।
মিষ্টি কুমড়োর বীজে রয়েছে ট্রিপটোফ্যান নামক অ্যামাইনো অ্যাসিড। যা শরীরে বেশকিছু হরমোন নিঃসৃত হতে সহায়তা করে। ফলে অবসাদ কেটে যায়। শরীর, মন তরতাজা হয়ে ওঠে।
মিষ্টি কুমড়োর বীজে রয়েছে ট্রিপটোফ্যান নামক অ্যামাইনো অ্যাসিড। যা শরীরে বেশকিছু হরমোন নিঃসৃত হতে সহায়তা করে। ফলে অবসাদ কেটে যায়। শরীর, মন তরতাজা হয়ে ওঠে।
পুরুষদের ক্ষেত্রে কুমড়োর বীজ অনেক উপকারী। বিশেষত যাঁরা বাবা হতে চাইছেন তাঁরা অবশ্যই খেতে পারেন। এতে শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি হতেও দারুণ সহায়তা হয়।
পুরুষদের ক্ষেত্রে কুমড়োর বীজ অনেক উপকারী। বিশেষত যাঁরা বাবা হতে চাইছেন তাঁরা অবশ্যই খেতে পারেন। এতে শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি হতেও দারুণ সহায়তা হয়।
মিষ্টি কুমড়োর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, সালফার, জিঙ্ক, ভিটামিন-A, B, K এই সমস্ত উপাদান চুলের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। এছাড়া এতে থাকা কিউকারবিটিন নামক অ্যামাইনো অ্যাসিড চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
মিষ্টি কুমড়োর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, সালফার, জিঙ্ক, ভিটামিন-A, B, K এই সমস্ত উপাদান চুলের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। এছাড়া এতে থাকা কিউকারবিটিন নামক অ্যামাইনো অ্যাসিড চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
মিষ্টি কুমড়োর বীজে রয়েছে সেরোটোনিন নামের রাসায়নিক উপাদান। যা স্নায়ুতন্ত্রের চাপ কমিয়ে অনিদ্রার সমস্যা দূর করতে অনেকটাই সাহায্য করে।
মিষ্টি কুমড়োর বীজে রয়েছে সেরোটোনিন নামের রাসায়নিক উপাদান। যা স্নায়ুতন্ত্রের চাপ কমিয়ে অনিদ্রার সমস্যা দূর করতে অনেকটাই সাহায্য করে।
তবে সবার শারীরিক অবস্থা এক হয় না। তাই সব খাবার সবার শরীরে একইরকমভাবে কাজ দেয় না। তাই খাদ্যতালিকায় মিষ্টি কুমড়োর বীজ যুক্ত করার আগে অবশ্যই পুষ্টিবিদের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।
তবে সবার শারীরিক অবস্থা এক হয় না। তাই সব খাবার সবার শরীরে একইরকমভাবে কাজ দেয় না। তাই খাদ্যতালিকায় মিষ্টি কুমড়োর বীজ যুক্ত করার আগে অবশ্যই পুষ্টিবিদের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।

Durga Puja 2024: এটা ছাড়া রান্নার স্বাদ অসম্পূর্ণ, পড়ে থাকে রান্নাঘরের এক কোণে, পুজো আসলেই খোঁজ পড়ে, বলুন তো কী?

কোচবিহার: একটা সময় ছিল যখন বাটা মশলার প্রয়োগ সবচাইতে বেশি করা হত বেশিরভাগ রান্নার মধ্যে। তবে আধুনিকতার এই যুগে বাটা মশলার পর্ব প্রায় নেই বললেই চলে। হয় আধুনিক মেশিনে তৈরি করা হয় অথবা বাজার থেকে কিনে এনে মশলা ব্যবহার করা হয় রান্নার মধ্যে। তবে আজও দুর্গাপুজো এলেই বাঙালির সেই সাবেকিয়ানা ফিরে আসে বিভিন্ন বাড়িতে। পুজোর কয়েকদিন বাটা মশলা ব্যবহার করা হয় বেশিরভাগ রান্নায়। ফলে প্রয়োজন পড়ে পুরনো সময়ের শিলনোড়ার। যে জিনিস দিয়ে সহজেই মশলা বেটে নেওয়া সম্ভব।

বেশকিছু ফেরিওয়ালা রয়েছেন যাঁরা পুজো আসলেই বিভিন্ন রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ান। এই ফেরিওয়ালারা শিলনোড়া কাজ করে থাকেন। পুজো আসলেই বহু বাড়িতে তাঁদের ডাক পড়ে। এমনই এক ফেরিওয়ালা পরিমল বৈশ্য জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে এই কাজ করেন। বলতে গেলে একপ্রকার বংশ পরম্পরায় এই কাজের যোগদান তাঁর। একটা সময় তাঁর বাবার কাছ থেকে এই কাজের শিক্ষা নিয়েছেন তিনি। বর্তমান সময়ে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে ঘুরে এই কাজ করেন তিনি। তবে দুর্গাপুজো আসলে এই কাজের ফেরিওয়ালাদের চাহিদা বেড়ে ওঠে বিভিন্ন এলাকায়।”

আরও পড়ুন- থরথর করে কাঁপতাম, সামনে এলেই…! বলিউডের এই সুপারস্টারের ভয়ে আজও কাঁটা রেখা? নাম জানলে চমকে যাবেন, গ্যারান্টি…

তিনি আরও জানান, “বর্তমান সময়ে শিলনোড়া কোড়ানোর কাজ সারাবছর থাকেনা বললেই চলে। তবে বেশ কিছু বাড়িতে আজও এই জিনিস ব্যবহার করা হয় মশলা কিংবা অন্যান্য জিনিস বাটার জন্য। তাই সেই বাড়িগুলিতে আজও ডাক পড়ে এই তাঁদের।” কোচবিহারের এক প্রবীন বাসিন্দা রচনা অধিকারী জানান, “একটা সময় এই জিনিসগুলি ব্যবহার করেই রান্নার বাটা মশলা তৈরি করা হত। তবে এখন আরও অন্যান্য বিভিন্ন ধরনের উপায় বেরিয়েছে। তাই কদর কমেছে এই জিনিসগুলির। তবে আজও এই জিনিসে বাটা মশলা যেকোনও রান্নার স্বাদ কয়েক গুণ বাড়িয়ে তুলতে পারে।”

আরও পড়ুন- সব ফাঁস ঐশ্বর্যর! অভিষেকের সঙ্গে বিচ্ছেদের গুঞ্জনে সামনে এল গোপন ‘ডায়েরি’, কী লেখা রয়েছে তাতে? জানলে রাতের ঘুম উড়বে…

দীর্ঘ সময় পরেও আজও সম্পূর্ণ বিলীন হয়ে যায়নি এই প্রাচীন জিনিসটি। আজও বহু বাড়িতে পুজো আসলেই এই জিনিস ব্যবহারের পর্ব চলে। তাই আজও এই ফেরিওয়ালাদের প্রয়োজন সম্পূর্ণ ফুরিয়ে যায়নি। পুজোর সময় দুটো পয়সা বেশি উপার্জন করতে পারেন এই ফেরিওয়ালারা।

Sarthak Pandit