Category Archives: নির্বাচন

প্রধানমন্ত্রীর মুখে এ কথা মানায়? মোদির সমালোচনায় মমতা, দেখুন ভিডিও

দুর্নীতিপরায়ণদের বিরুদ্ধে নরেন্দ্র মোদির হুঁশিয়ারির জবাবে মমতা বলেন, ‘আপনাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সম্মান করে বলছি৷ ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, দীর্ঘজীবী হোন৷ কিন্তু একজন প্রধানমন্ত্রীর মুখে কি এ কথা মানায়? বলছেন ৪ জুন ভোট হয়ে গেলে বেছে বেছে গ্রেফতার করবেন, জেলে পাঠাবেন৷ আরে গোটা দেশটাকেই তো জেল বানিয়ে ফেলেছেন৷ গণতন্ত্রকে জেলে পাঠিয়ে দিয়েছেন৷ আপনার এক পকেটে এনআইএ, এক পকেটে সিবিআই৷ এক পকেটে ইডি, অন্য পকেটে ইনকাম ট্যাক্স৷ ইডি, ইনকাম ট্যাক্স বিজেপির ফান্ড কালেকশন বক্স৷ কাকে ধমক দিচ্ছেন?’

Mamata Banerjee: গোটা দেশটাকেই তো জেল বানিয়ে ফেলেছেন, বাঁকুড়া থেকে মোদিকে জবাব মমতার! দেখুন ভিডিও

বাঁকুড়ার রায়পুরে নির্বাচনী জনসভা করতে গিয়ে সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আক্রমণ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ গতকাল জলপাইগুড়িতে সভা করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, ৪ জুনের পর দুর্নীতির বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সরকারের তৎপরতা আরও বাড়বে৷ এ দিন বাঁকুড়ার সভা থেকে প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্যেরই তীব্র সমালোচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী৷ একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর এই হুঁশিয়ারিকে তৃণমূল ভয় পায় না বলেও জানিয়ে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷

Satabdi Roy: হ্যাটট্রিক হয়ে গিয়েছে, চতুর্থ বার সাংসদ হওয়ার লড়াইয়ে বিরাট চমক শতাব্দীর

বীরভূম: একটানা ১৫ বছরের সাংসদ।একদিকে অভিনেত্রী অন্য দিকে বিদায়ী সাংসদ, বীরভূম জুড়েই তাঁর ফ্যান-ফলোয়ার শুধু নয়, ভালবাসার অসংখ্য মানুষ ছড়িয়ে ছিঁটিয়ে আছে।এমন কি, বিরোধী রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা তাঁর কর্মপদ্ধতির স্বচ্ছতা ও সততার ভূয়সী প্রশংসা করেন প্রকাশ্যেই।

এবার নির্বাচনী প্রচারে অভিনবত্ব আনতে লালমাটির বাসিন্দা সাধারণ তৃণমূলকর্মী ও সমর্থকদের নিয়েই ‘বীরভূমকে ভালবেসে’ নামে থিম ভিডিও তৈরি করলেন তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায়।এলাকার বিধায়ক, মন্ত্রী থেকে শুরু করে পরিচিত তৃণমূল নেতা-কর্মীরাই ভিডিও- র অভিনেতা-অভিনেত্রী।তাঁরই লেখা ও গাওয়া গান, তাঁরই ভাবনা ও অভিনয়ের পাশাপাশি বলা যেতে পারে ২৫ বছরের অভিনয়ের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা তিনি মিশিয়ে দিয়েছেন এই থিম ভিডিওতে।

আরও পড়ুন: ‘দেশটাকেই তো জেল বানিয়ে ফেলেছেন, আপনার ধমকে ভয় পাই না!’ মোদিকে জবাব মমতার

২ মিনিট ৩৫ সেকেন্ডের এই গানের কথাগুলিও খুবই হৃদয়স্পর্শী এবং বীরভূমবাসীর আবেগ-উচ্ছ্বাস মেশানো। দিয়েছেন সুর দিয়েছেন পীযূষ।
শতাব্দী নিজেই লিখেছেন, ‘জিতব আমি, জিতব আমরা, জিতবে তৃণমূল, বীরভূম আজ দিদির সঙ্গে জিতবে তৃণমূল।’  তৃণমূল সুপ্রিম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর বিভিন্ন প্রকল্পের কথা তুলে ধরা হয়েছে গানের মধ্যে দিয়ে।রবিবার থিম-ভিডিও প্রকাশ পেতেই তাঁর লেখা গানের কথা ছাড়িয়েছে রাজ্যের নানা প্রান্তে।প্রকাশ হওয়ার থিম সংটি কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হাজার হাজার লাইক ও ভিউ হয়ে গিয়েছে।

শতাব্দী এই গানের শ্যুটিং করেছেন নিজের সংসদীয় কেন্দ্রের বিভিন্ন স্পটে।কখনও হুডখোলা জিপে, কখনও আদিবাসী পাড়ায় তাঁদের নাচের তালে, কখনও মিছিলে।কিন্তু নির্বাচনের আগে কেন এমন ভিডিও? বীরভূমের বিদায়ী সাংসদ এবং লোকসভা নির্বাচনের প্রার্থী শতাব্দী রায় জানালেন, ‘এখন দেশ এগোচ্ছে। মানুষ গরুর গাড়ি ছেড়ে উড়ো জাহাজ চড়ছে।লোকের হাতে হাতে স্মার্ট ফোন।এ ছাড়াও দলের একাধিক থিম সং রয়েছে।এটা তার সঙ্গে যুক্ত হল।তাই ২ মিনিট ৩৫ সেকেন্ডের একটা প্রচারের থিম ভিডিও বানালাম। যা একদম নতুন।”

প্রসঙ্গত তৃণমূলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, শতাব্দী রায় নির্বাচন কমিশনের কাছে ভিডিও-র স্ক্রিপ্ট ও ছবি জমা দিয়ে অনুমতি নিয়ে তবেই সেটি প্রকাশ করলেন সিউড়ির তৃণমূল ভবনে। তাঁর এই থিম সং নিয়ে উচ্ছাস দেখা গেল তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের মধ্যে।

সৌভিক রায়

Kajal Nishad Heart Attack: ভোটের প্রার্থী সুন্দরী কাজল! তবে যা ঘটে গেল হঠাৎ, মাথায় হাত স্বামী-দলের নেতাদের!

কলকাতা: প্রবল গরমে লোকসভা ভোট এবার। প্রার্থী থেকে শুরু করে সব দলের নেতাকর্মীদের দফারফা অবস্থা! এই পরিস্থিতিতে অবশ্য প্রচারে খামতি দেওয়ার কোনও সুযোগ নেই। জোরকদমে চলছে প্রচার। তবে, এরই মাঝে ভোট প্রচারে বেরিয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লেন সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী কাজল নিষাদ।

হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন তিনি। গোরক্ষপুর লোকসভা আসন থেকে লড়ছেন কাজল। ঘটনার পরপরই তাঁকে গোরক্ষপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রবিবার ওই ঘটনা ঘটে। রাতেই হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। পরে অবশ্য তাঁকে লখনউয়ের মেদান্ত হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।

আরও পড়ুন: বলুন তো, দেশে সবচেয়ে বেশি সাইকেল চলে কোন রাজ্যে? নামটা জানলে কিন্তু বিশ্বাস হবে না!

হাসপাতাল সূত্রে খবর, আগে থেকেই রক্তচাপ ও হার্ট সংক্রান্ত কিছু সমস্যায় ভুগছিলেন কাজল। কাজলের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়েছেন সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ যাদবও।

কাজলের স্বামী সঞ্জয় নিষাদ জানিয়েছেন, ৫ এপ্রিল জনসভায় বক্তব্য রাখার সময়ই তাঁর স্বাস্থ্যের অবনতি হয়। আচমকা অজ্ঞান হয়ে যান কাজল। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ডিহাইড্রিশন ও রক্তচাপের সমস্যার কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন কাজল। এমনটাই মনে করা হলেও ৭ এপ্রিল কাজলের স্বাস্থ্যের অবস্থার অবনতি হয়। বুকে ব্যথা অনুভব করায় ইসিজি করা হয় তাঁর। এরপরই চিকিৎসকরা জানান, হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়েছেন কাজল। তবে, বর্তমানে কাজলের অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।

Mamata Banerjee reply to Narendra Modi: ‘দেশটাকেই তো জেল বানিয়ে ফেলেছেন, আপনার ধমকে ভয় পাই না!’ মোদিকে জবাব মমতার

বাঁকুড়া: বাঁকুড়ার রায়পুরে নির্বাচনী জনসভা করতে গিয়ে সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আক্রমণ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ গতকাল জলপাইগুড়িতে সভা করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, ৪ জুনের পর দুর্নীতির বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সরকারের তৎপরতা আরও বাড়বে৷ এ দিন বাঁকুড়ার সভা থেকে প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্যেরই তীব্র সমালোচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী৷ একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর এই হুঁশিয়ারিকে তৃণমূল ভয় পায় না বলেও জানিয়ে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷

প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে মমতা বলেন, ‘আপনি বাংলার ব্লকে ব্লকে মিটিং করুন, আপনাকে স্বাগত৷ কিন্তু মিটিং করে জলপাইগুড়ির মানুষকে কোনও সাহায্যের কথা বললেন না৷ যাঁরা রাস্তায় পড়ে আছে৷ আমি মাঝরাতে ছুটে গিয়েছিলাম৷’

আরও পড়ুন: ‘বাংলায় এক নম্বর দল হবে বিজেপি!’ ভোটের আগেই বিরাট ভবিষ্যদ্বাণী প্রশান্ত কিশোরের

এর পরেই নরেন্দ্র মোদির দুর্নীতিপরায়ণদের বিরুদ্ধে মোদির হুঁশিয়ারির জবাবে মমতা বলেন, ‘আপনাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সম্মান করে বলছি৷ ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, দীর্ঘজীবী হোন৷ কিন্তু একজন প্রধানমন্ত্রীর মুখে কি এ কথা মানায়? বলছেন ৪ জুন ভোট হয়ে গেলে বেছে বেছে গ্রেফতার করবেন, জেলে পাঠাবেন৷ আরে এজেন্সি দিয়ে গোটা দেশটাকেই তো জেল বানিয়ে ফেলেছেন৷ গণতন্ত্রকে জেলে পাঠিয়ে দিয়েছেন৷ আপনার এক পকেটে এনআইএ, এক পকেটে সিবিআই৷ এক পকেটে ইডি, অন্য পকেটে ইনকাম ট্যাক্স৷ ইডি, ইনকাম ট্যাক্স বিজেপির ফান্ড কালেকশন বক্স৷ কাকে ধমক দিচ্ছেন? আমরা আপনার ধমকে ভয় পাই না৷ আমাদের পাঁচ জন ছেলেকে গ্রেফতার করবেন, তাঁদের স্ত্রীরা রাস্তায় নামবেন৷ আপনি হেমন্তকে গ্রেফতার কেন করালেন? দেশের একমাত্র আদিবাসী মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন৷ অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করলেন৷ তাতেও কিছু হবে না, ওরা আরও বেশি ভোটে জিতবে৷’

মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আপনার হুঙ্কার আপনার দলকে অক্সিজেন দেওয়ার জন্য দিন৷ কিন্তু মনে রাখবেন গণতন্ত্রের জন্য ওটা কার্বন ডাই অক্সাইড, নাইট্রোজেন৷ আমিও তো বলতে পারি, সরকার তো আমাদের এখানেও থাকবে, তাহলে আপনার দলের সবাইকে আমি জেলে পাঠাবো৷ আমি কি এ কথা বলেছি? কারণ আমি অনেক খুন দেখেছি, অনেক অত্যাচার দেখেছি৷’

গত লোকসভা নির্বাচনে বাঁকুড়া জেলার দুটি আসনেই জয়ী হয়েছিল বিজেপি৷ এবার তাই বাঁকুড়া পুনরুদ্ধারে মরিয়া তৃণমূল নেতৃত্ব৷ এ দিন বাঁকুড়া কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী অরূপ রায়ের সমর্থনে রায়পুরে সভা করেন মমতা৷ ওই কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুভাষ সরকার৷ বাঁকুড়া জেলার আর এক কেন্দ্র বিষ্ণুপুর থেকে এবারেও প্রার্থী হয়েছেন বর্তমান বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ৷ মমতা এ দিন প্রশ্ন তোলেন, গত পাঁচ বছরে বাঁকুড়া জেলার জন্য কী করেছেন দুই বিজেপি সাংসদ?

Prashant Kishor prediction for West Bengal: ‘বাংলায় এক নম্বর দল হবে বিজেপি!’ ভোটের আগেই বিরাট ভবিষ্যদ্বাণী প্রশান্ত কিশোরের

কলকাতা: গত বিধানসভা নির্বাচনের আগে তিনিই দাবি করেছিলেন, বাংলায় বিজেপি তিন অঙ্কে পৌঁছবে না৷ নিজের সেই ভবিষ্যদ্বাণী মিলিয়েও দিয়েছিলেন ভোটগুরু প্রশান্ত কিশোর৷ সেই সময় তৃণমূল কংগ্রেসের রাজনৈতিক পরামর্শদাতা হিসেবেই পরিচিত ছিলেন প্রশান্ত৷ এবার লোকসভা নির্বাচনের আগে অবশ্য সেই প্রশান্ত কিশোরই যা দাবি করলেন, তাতে তৃণমূল শীর্ষ নেতৃত্বের রক্তচাপ বাড়তে বাধ্য৷ সংবাদসংস্থা পিটিআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পিকে দাবি করলেন, আগামী লোকসভা নির্বাচনে আসন সংখ্যার নিরিখে বাংলায় এক নম্বর দল হতে চলেছে বিজেপি৷

শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, গোটা পূর্ব ভারত এবং দক্ষিণ ভারতেই বিজেপি চমকে দেওয়ার মতো ফল করবে বলে দাবি করেছেন প্রশান্ত কিশোর৷ বলার অপেক্ষা রাখে না, বিজেপি নেতৃত্ব দীর্ঘদিন ধরেই দেশের এই দুই প্রান্তে নিজেদের শক্তিবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে৷ ফলে লোকসভা নির্বাচনের আগে প্রশান্ত কিশোরের এই পূর্বাভাস গেরুয়া শিবিরকে যথেষ্টই শক্তি জোগাবে৷

আরও পড়ুন: ‘চার হাজার সাংসদ হবে এনডিএ-র!’ বক্তব্য রাখতে গিয়ে বেফাঁস নীতীশ, মঞ্চে হতবাক মোদি

পশ্চিমবঙ্গ সহ গোটা পূর্ব ভারতে বিজেপির সম্ভাব্য ফল নিয়ে প্রশান্ত কিশোর বলেন, ‘ওড়িশায় বিজেপি নিশ্চিত ভাবে এক নম্বর দল হতে চলেছে৷ অনেকেই শুনে অবাক হতে পারেন, কিন্ত আমার মতে লোকসভা নির্বাচনে বাংলাতেও বিজেপি সম্ভবত এক নম্বর দল হিসেবেই উঠে আসবে৷ বিহারে বিজেপি মাত্র ১৭টি আসনে লড়ছে, কিন্তু সেই অনুপাতে আসন প্রাপ্তির নিরিখে বিহারেও বিজেপি এক নম্বর দলই হতে চলেছে৷’

শুধু পূর্ব ভারত নয়, দক্ষিণ ভারতেও বিজেপির ফলাফল নিয়ে দারুণ আশাবাদী প্রশান্ত কিশোর৷ পিকে বলেন, ‘তামিলনাড়ুর মতো রাজ্যে বিজেপি ভোটের হার উল্লেখযোগ্য ভাবে বাড়বে৷ আমি আসন সংখ্যার কথা নির্দিষ্ট করে বলতে পারব না৷ তবে তামিলনাড়ুতে বিজেপির আসন সংখ্যা দুই অঙ্কে পৌঁছবেই৷ তেলঙ্গানাতেও বিজেপি এক না হলে দু নম্বর দল হিসেবে উঠে আসবে৷ যা খুবই বড় বিষয় হতে চলেছে৷’

তবে পূর্ব এবং দক্ষিণ ভারতে বিজেপির দুর্দান্ত ফলের ভবিষ্যদ্বাণী করলেও লোকসভায় বিজেপির প্রাপ্ত আসন সংখ্যা ৩৭০ ছাড়াবে না বলেই দাবি করেছেন প্রশান্ত কিশোর৷ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সহ বিজেপি নেতারা ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন লোকসভা নির্বাচনে ৩৭০-এর বেশি আসনে জয়ী হবে বিজেপি৷

একই সঙ্গে পিকে দাবি করেছেন, হিন্দি বলয় এবং পশ্চিম ভারতেও নিজেদের দুর্গ অটুট রাখবে বিজেপি৷ ওই অঞ্চলগুলিতে যদি কংগ্রেস ১০০-র বেশি আসন জয়ে সক্ষম হয়, তাহলেই বিরোধী পক্ষ বিজেপিকে কিছুটা চাপে ফেলতে সক্ষম হবে বলে মত পিকে-র৷ যদিও সেই সম্ভাবনা কার্যত নেই বলেও জানিয়ে দিয়েছেন তিনি৷ একই সঙ্গে প্রশান্ত কিশোরের পূর্বাভাস, অন্ধ্রপ্রদেশে এবার আর ক্ষমতায় ফিরতে পারবেন না জগন্মোহন রেড্ডি৷ প্রসঙ্গত, লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গেই এবার অন্ধ্রপ্রদেশে বিধানসভা নির্বাচনও হচ্ছে৷

Nitish Kumar stuns Narendra Modi: ‘চার হাজার সাংসদ হবে এনডিএ-র!’ বক্তব্য রাখতে গিয়ে বেফাঁস নীতীশ, মঞ্চে হতবাক মোদি

নওদা: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দাবি করেছিলেন, লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ-এর সাংসদের সংখ্যা চারশো পেরিয়ে যাবে৷ এ পর্যন্ত ঠিকই ছিল৷ কিন্তু বিহারের মুখ্যমন্ত্রী এবং এনডিএ-এর অন্যতম শরিক জেডিইউ নেতা দাবি করে বসলেন, এবারের নির্বাচনে চার হাজার সাংসদের সমর্থন পাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ তাও আবার খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সামনেই ভরা জনসভায় এই মন্তব্য করেন নীতীশ৷

বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর এই বেফাঁস মন্তব্য লুফে নিতে দেরি করেনি বিরোধীরা৷ ইতিমধ্যেই নীতীশের সেই বক্তব্যের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে৷ বিহারের প্রধান বিরোধী দল আরজেডি-র দাবি, আসলে হার অবধারিত বুঝতে পেরেই ভুলভাল বলতে শুরু করেছেন নীতীশ৷

আরও পড়ুন: ‘পাঁচ বছরে জিরো’, বালুরঘাটে দাঁড়িয়েই চরম কটাক্ষ মমতার! জবাব দিলেন সুকান্ত

বিহারের নওদায় একটি জনসভায় এই মন্তব্য করেন নীতীশ৷ সেখানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও৷ প্রায় ২৫ মিনিটের দীর্ঘ বক্তৃতার শেষ দিকে এই মন্তব্য করে বসেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী৷

ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে নীতীশকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘দশ বছর মোদিজি প্রধানমন্ত্রী রয়েছেন৷ আরও পাঁচ বছর থাকবেন৷ কোনও সমস্যা হবে না৷ আমি নিশ্চিত চার হাজার সাংসদ, এমন কি তার থেকেও বেশি সাংসদের সমর্থন মোদিজির পক্ষে থাকবে৷’ ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, চার হাজার সাংসদ বলার আগে একবার চার লক্ষ বলতে গিয়েছিলেন নীতীশ৷ শেষ মুহূর্তে থমকে গিয়ে চার হাজার বলেন তিনি৷ এই বক্তব্যের পর অবশ্য মোদিকে পায়ে হাত দিয়ে প্রণামও করেন নীতীশ৷


আরজেডি নীতীশের এই মন্তব্যকে কটাক্ষ করে বলেছে, ‘বিজেপি নেতাদের মুখে হারের আতঙ্ক স্পষ্ট৷ কারণ এনডিএ শরিকরাই তো জানেন না দেশে কতজন সাংসদ আছেন৷ নওদার মানুষ জানেন যারা প্রতিশ্রুতি দিয়ে রাখে না তাদের কীভাবে তাড়াতে হয়৷ বিহারের জন্য বিশেষ প্যাকেজ, বিশেষ রাজ্যের তকমা কোথায় গেল?’

ইন্ডিয়া জোটে নাম লিখিয়েও হঠাৎই শিবির বদল করে এনডিএ-তে ফেরেন নীতীশ কুমার৷ বিহারে ৪০টি লোকসভা আসনের মধ্যে বিজেপি লড়ছে ১৭টিতে, জেডিইউ লড়ছে ১৬টি আসনে৷ এনডিএ-এর আর এক শরিক লোক জনশক্তি পার্টি লড়বে ৫টি আসনে৷ একটি করে আসনে লড়বে হ্যাম এবং রাষ্ট্রীয় লোক মোর্চা৷

Tripura News: ‘লোকসভা ও উপনির্বাচনে ত্রিপুরায় বিজেপির প্রার্থীদের জয় সুনিশ্চিত…’ জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা

আগরতলা: ‘‘জাতি-জনজাতি সকল অংশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে কাজ করাকে অন্যতম অগ্রাধিকার দিয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি নেতৃত্বাধীন ত্রিপুরা সরকার। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রচুর মানুষ এখন ভারতীয় জনতা পার্টির সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। বিজেপির মাইনরিটি মোর্চাও মানুষের জন্য ভালো কাজ করছে। সংখ্যালঘু সম্প্রদাযয়ের মানুষকে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে রেখে শুধু ভোট ব্যাঙ্কের রাজনীতি করে গিয়েছে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি।’’ আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে আগরতলার জয়নগর এলাকায় আয়োজিত এক নির্বাচনী পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করে একথা বলেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা। এদিন পশ্চিম ত্রিপুরা লোকসভা আসনে ভারতীয় জনতা পার্টি মনোনীত প্রার্থী বিপ্লব কুমার দেব ও রামনগর বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে প্রার্থী দীপক মজুমদারের সমর্থনে এই রোড শো-র আয়োজন করা হয়।

আরও পড়ুন–  রাশিফল ৮ এপ্রিল-১৪ এপ্রিল; দেখে নিন এই সপ্তাহ নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা             

মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা বলেন, ‘‘রামনগর কেন্দ্রের উপনির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টির প্রার্থী দীপক মজুমদার সবসময় মানুষের সেবায় নিয়োজিত থেকেছেন। আগরতলা পুর নিগমের মেয়র হিসেবেও মানুষের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে কাজ করেছেন তিনি। দীপক মজুমদার মানুষের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে তাদের আস্থা ও সম্মান অর্জন করেছেন। বিজেপি কর্মীরাও তাঁকে শ্রদ্ধার আসনে রাখেন। এর জন্যই দল তাঁকে প্রার্থী হিসাবে বেছে নিয়েছে এবং উপ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনি। জননেতা সুরজিত দত্তের অকাল প্রয়াণে যে শূন্যতা তৈরি হয়েছে সেটা পূরণ করার নয়। তবুও তাঁর অসমাপ্ত কাজকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চেষ্টা চালিয়ে যাবেন দীপক মজুমদার। ’’

আরও পড়ুন– আজ ও আগামিকাল রাজ্যজুড়েই ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, আগামী ক’দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জেনে নিন

মুখ্যমন্ত্রী এদিন আরও বলেন, ‘‘গতকালও এই এলাকায় এসে এটা স্পষ্ট হয়েছিল এখানে বসবাসকারী সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ আমাদের বিজেপি মনোনীত প্রার্থীর প্রতি তাদের সমর্থন প্রকাশ করেছেন। আজও আমরা সংখ্যালঘু মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বার্তা দিয়েছি যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আপনাদের কাছ থেকে আশীর্বাদ নিতে আমাদের পাঠিয়েছেন।’’ ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন আসন্ন পশ্চিম ত্রিপুরা লোকসভা আসন এবং রামনগর বিধানসভা কেন্দ্রের মানুষ বিজেপি প্রার্থীদের ভোট প্রদানের জন্য প্রস্তুত রয়েছেন।

Bengal-Uttar Pradesh: ভোটের প্রচারে কে এগিয়ে? উত্তরপ্রদেশকে হারাল পশ্চিমবঙ্গ! প্রথম স্থানে বড় চমক

কলকাতা: লোকসভায় প্রচার দৌড়ে দ্বিতীয় পশ্চিমবঙ্গ। উত্তরপ্রদেশের ৪ গুন বেশি প্রচার রাজ্যে। ‘সুবিধা’ অ্যাপের পরিসংখ্যানে উঠে এল তথ্য। এ রাজ্যে প্রচারের আবেদন কমিশনের কাছে জমা পড়েছে ১১৯৭৬।

উত্তর প্রদেশে সেখানে আবেদন মাত্র ৩২৭৩। এ রাজ্যে লোকসভা আসন ৪২ আর দেশে সবথেকে বেশি লোকসভা আসন উত্তর প্রদেশে, ৮০টি।
যদিও প্রচার দৌড়ে প্রথম স্ট্যালিনের তামিলনাড়ু।

আরও পড়ুন: ‘বিজেপির থেকে সাদা প্যাকেটে মুড়ে টাকা নিয়েছে NIA’, বড় চক্রান্ত ফাঁস কুণাল-চন্দ্রিমার

সেখানে আবেদন জমা পড়েছে ২৩২৩৯টি। লোকসভা ভোটের প্রচারের জন্য কমিশনের দেওয়া এই ‘সুবিধা’ অ্যাপে আবেদন করতে হয় রাজনৈতিক দলগুলোকে।

Abhishek Banerjee-Dev: দেব-গড়ে অভিষেকের ‘মাস্টার প্ল্যান’ প্রতিশ্রুতি! ভিড়ে ঠাসা ঘাটালের পরতে-পরতে চমক

একদিকে দেব, অন‍্যদিকে অভিষেক। রবিবার দেবের সমর্থনে প্রচারে ঘাটালে রোড-শো করলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। একই গাড়িতে একসঙ্গে দেখা গেল দেব এবং অভিষেককে।
ঘাটালে দেবের সমর্থনে ঘাটালে রোড-শো করলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। রবিবার ঘাটালের রাস্তায় তৃণমূলের দুই নেতার সমর্থনে দেখা গেল জনজোয়ার৷ রোড-শো শেষে ঘাটাল বাসীর উদ্দ্যেশ্যে ভাষণ দেন দুই নেতা৷ ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান থেকে দেবের রাজনীতি ছাড়া, উঠে এল একাধিক প্রসঙ্গ৷
এদিন ঘাটালে জনজোয়ার দেখে অভিষেক বলেন, ‘‘২০২১ সালে এখানে রোড শো করি তখন যা দেখেছি তার চাইতে আজ তিনগুন বেশি’’৷
এদিন ঘাটালে জনজোয়ার দেখে অভিষেক বলেন, ‘‘২০২১ সালে এখানে রোড শো করি তখন যা দেখেছি তার চাইতে আজ তিনগুন বেশি’’৷
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, ‘‘মানুষের ভালবাসা আছে৷ তখন দল ভাঙানির কথা বলেছিল। বিজেপি এখনও হুমকি দিচ্ছে৷ এখানে এলে প্রশ্ন করবেন৷’’
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, ‘‘মানুষের ভালবাসা আছে৷ তখন দল ভাঙানির কথা বলেছিল। বিজেপি এখনও হুমকি দিচ্ছে৷ এখানে এলে প্রশ্ন করবেন৷’’
এদিন অভিষেকের কথায় উঠে এল ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের কথাও৷ তিনি বলেন, ‘‘ঘাটাল মাস্টার প্লানের ৬০% টাকা কেন্দ্র দেয়নি কেন? বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙার পর ব্যবস্থা নেয়নি কেন?’’
এদিন অভিষেকের কথায় উঠে এল ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের কথাও৷ তিনি বলেন, ‘‘ঘাটাল মাস্টার প্লানের ৬০% টাকা কেন্দ্র দেয়নি কেন? বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙার পর ব্যবস্থা নেয়নি কেন?’’
দেবের পাশে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রীকেও তোপ দাগলেন অভিষেক৷ তাঁর কথায়, ‘‘আজ থেকে ৬ বছর আগে ১৮ জুলাই পিএম কৃষকদের উন্নয়নের কথা বলেছিলেন। পরের দিন আমি সভা করেছিলাম। আজ বলতে চাই মেদিনীপুর হাওড়া হুগলি কৃষকদের চোখে জল কেন?’’
দেবের পাশে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রীকেও তোপ দাগলেন অভিষেক৷ তাঁর কথায়, ‘‘আজ থেকে ৬ বছর আগে ১৮ জুলাই পিএম কৃষকদের উন্নয়নের কথা বলেছিলেন। পরের দিন আমি সভা করেছিলাম। আজ বলতে চাই মেদিনীপুর হাওড়া হুগলি কৃষকদের চোখে জল কেন?’’
তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের কথায়, ‘‘ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান উচিত কি না? দেবকে বলেছে মানুষকে কথা দিয়েছি। কেন্দ্রকে জানিয়েছি। তারপরেও হয়নি। আমি বলেছি যারা মানুষের বাড়ির টাকা বন্ধ করে এটা করবে না৷ আমি সিএমকে ফোন করি। এরা দেবে না। ১ মাসে না দিলে আমার সরকার করবে৷ কেন্দ্র না দিলে যা লাগুক আমরা দেব। আমি কথা দিয়ে কথা রাখার লোক৷ ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান করে দেখাবো৷’’
তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের কথায়, ‘‘ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান উচিত কি না? দেবকে বলেছে মানুষকে কথা দিয়েছি। কেন্দ্রকে জানিয়েছি। তারপরেও হয়নি। আমি বলেছি যারা মানুষের বাড়ির টাকা বন্ধ করে এটা করবে না৷ আমি সিএমকে ফোন করি। এরা দেবে না। ১ মাসে না দিলে আমার সরকার করবে৷ কেন্দ্র না দিলে যা লাগুক আমরা দেব। আমি কথা দিয়ে কথা রাখার লোক৷ ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান করে দেখাবো৷’’
এদিন তাঁর ভাষণে উঠে এল লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের কথাও৷ তিনি বলেন, ‘‘কেন্দ্র টাকা আটকে রেখে দিয়েছে। ১০০ দিনের টাকা পৌছে দেবে তৃণমূল৷ ১ এপ্রিল থেকে লক্ষ্মীর ভান্ডার দ্বিগুন৷ ২৫ হাজার কোটি খরচ করে লক্ষ্মীর ভান্ডার করতে পারি৷ ১৫০০ কোটি দিয়ে মাস্টার প্ল্যান করতে পারি৷ মাস্টার প্ল্যান হবে। অভিষেক বন্দোপাধ্যায় তৃণমূলের গ্যারান্টি৷’’

এদিন তাঁর ভাষণে উঠে এল লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের কথাও৷ তিনি বলেন, ‘‘কেন্দ্র টাকা আটকে রেখে দিয়েছে। ১০০ দিনের টাকা পৌছে দেবে তৃণমূল৷ ১ এপ্রিল থেকে লক্ষ্মীর ভান্ডার দ্বিগুন৷ ২৫ হাজার কোটি খরচ করে লক্ষ্মীর ভান্ডার করতে পারি৷ ১৫০০ কোটি দিয়ে মাস্টার প্ল্যান করতে পারি৷ মাস্টার প্ল্যান হবে। অভিষেক বন্দোপাধ্যায় তৃণমূলের গ্যারান্টি৷’’
দেব রাজনীতি ছাড়ার খবরে কয়েকদিন আগেও সরগরম হয়েছিল রাজনৈতিক মহল। পরে মত বদলান তৃণমূল সাংসদ৷ এদিন দেবের কথায় উঠে এল সেই প্রসঙ্গ৷
দেব রাজনীতি ছাড়ার খবরে কয়েকদিন আগেও সরগরম হয়েছিল রাজনৈতিক মহল। পরে মত বদলান তৃণমূল সাংসদ৷ এদিন দেবের কথায় উঠে এল সেই প্রসঙ্গ৷
দেবের কথায়, ‘‘রাজনীতিতে সবচাইতে বেশি অভাব বিশ্বাসের৷ কাকে বিশ্বাস কাকে নয়৷ বলেছিলাম রাজনীতি করব না৷ ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান সত্যি হবে সেটা অভিসেক বাবু বলেন৷ কে জিতবে কে হারবে সেটা বড় কথা নয়। যে সুখে দুখে মানুষের সাথে থাকবে তার জেতা উচিত’’

দেবের কথায়, ‘‘রাজনীতিতে সবচাইতে বেশি অভাব বিশ্বাসের৷ কাকে বিশ্বাস কাকে নয়৷ বলেছিলাম রাজনীতি করব না৷ ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান সত্যি হবে সেটা অভিসেক বাবু বলেন৷ কে জিতবে কে হারবে সেটা বড় কথা নয়। যে সুখে দুখে মানুষের সাথে থাকবে তার জেতা উচিত’’