Category Archives: হাওড়া

Classical Dance: ক্রিয়েটিভ ডান্সের ‌যুগে কিভাবে একজন শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী প্রতিষ্ঠা পাবে, দেখুন

হাওড়া: শাস্ত্রীয় নৃত্য অতি প্রাচীন এক নৃত্যশৈলী। তবে বর্তমানে ক্রিয়েটিভ ড্যান্সের প্রতি মানুষের ঝোঁক বেশি। একজন শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী কিভাবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে? এ বিষয়ে শুনে নেব শাস্ত্রীয় নৃত্য শিল্পীর কিছু কথা উদ্ভাবনী নৃত্য হল আধুনিক নৃত্যশৈলী যা বিভিন্ন ধরণের নৃত্যের সহযোগে গঠিত।

আরও পড়ুন: ব্যবসায়ীর বাড়িতে দুঃসাহসিক ডাকাতি, গ্রেফতার ছয়

অন্যান্য শাস্ত্রীয় নৃত্যের মত ক্রিয়েটিভ ড্যান্সের কোন স্বতন্ত্র নিয়ম নেই। যদিও এটি কখনও কখনও ক্লাসিক্যাল এবং লোকনৃত্যের মত অন্যান্য নৃত্যের ধরনগুলিকে বিবেচনা করে, তবে এটির নাচের মোডের নিজস্ব পথ রয়েছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে, শিল্পীরা অসংখ্য শাস্ত্রীয় নৃত্যের উন্নতি ঘটিয়েছে, যার ফলে আমরা আজকে যে আধুনিক রূপগুলি দেখতে পাচ্ছি তার সৃষ্টি। আজ, ভারতীয় শাস্ত্রীয় নৃত্যগুলি সারা বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়। ভারতীয় শাস্ত্রীয় নৃত্য শৈলীগুলিকে প্রধান সাত প্রকারে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে: কত্থক, ভরতনাট্যম, মণিপুরী, কথাকলি, ওডিসি, কুচিপুরী এবং মোহিনীঅট্টম।

ভারতীয় শাস্ত্রীয় নৃত্য হল মন ও আত্মার নৃত্য এবং অত্যন্ত ঐতিহ্যবাহী। তবে ইদানিংকালে ক্রিয়েটিভ বা সৃজনশীল নৃত্যের প্রতি বর্তমান প্রজন্মের ঝোঁক বেশি। একজন সফল শাস্ত্রীয় নৃত্য শিল্পী মেঘমালা দাস বসু পরামর্শ দিচ্ছেন কিভাবে পেশা হিসাবে মানুষ শাস্ত্রীয় নৃত্যকে বেছে নেবে।

রাকেশ মাইতি

Rainfall Alert: শিয়রে গভীর নিম্নচাপ, প্রবল বৃষ্টিতে ভাসবে দক্ষিণবঙ্গ! মাটি হবে পুজোর বাজার?

পশ্চিম-মধ্য ও উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপ ক্রমশ শক্তি বাড়াচ্ছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে ওড়িশা এবং গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলে এটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
পশ্চিম মধ্য ও উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপ ক্রমশ শক্তি বাড়াচ্ছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে ওড়িশা এবং গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলে এটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
সোমবার গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার পর এটি ক্রমশ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে এগোবে। পরবর্তী তিন-চার দিনে এটি গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড এবং উত্তর ছত্তিশগড় এলাকায় সরে যাবে।
সোমবার গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার পর এটি ক্রমশ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে এগোবে। পরবর্তী তিন-চার দিনে এটি গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড এবং উত্তর ছত্তিশগড় এলাকায় সরে যাবে।
নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর উত্তাল থাকবে, তাই মৎস্যজীবীদের সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। ৪০ থেকে ৫০ সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে।
নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর উত্তাল থাকবে, তাই মৎস্যজীবীদের সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। ৪০ থেকে ৫০ সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে।
মৎস্যজীবীদের রবিবার সকালের মধ্যে উপকূলে ফিরে আসতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত উত্তর বঙ্গোপসাগরে যেতে বারণ করা হয়েছে মৎস্যজীবীদের। শনিবার ও রবিবার তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে এবং জলীয় বাষ্প বাতাসে বেশি থাকায় আর্দ্রতা জনিত অস্বস্তি বাড়বে।
মৎস্যজীবীদের রবিবার সকালের মধ্যে উপকূলে ফিরে আসতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত উত্তর বঙ্গোপসাগরে যেতে বারণ করা হয়েছে মৎস্যজীবীদের। শনিবার ও রবিবার তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে এবং জলীয় বাষ্প বাতাসে বেশি থাকায় আর্দ্রতা জনিত অস্বস্তি বাড়বে।
সোমবার এবং মঙ্গলবার বৃষ্টি বাড়বে দক্ষিণবঙ্গে। মূলত উপকূল ও সংলগ্ন জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত আকাশ মেঘলা থাকবে। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলায়। বৃষ্টির পরিমাণ বেশি হবে সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবারে মধ্যে।
সোমবার এবং মঙ্গলবার বৃষ্টি বাড়বে দক্ষিণবঙ্গে। মূলত উপকূল ও সংলগ্ন জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত আকাশ মেঘলা থাকবে। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলায়। বৃষ্টির পরিমাণ বেশি হবে সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবারে মধ্যে।
সোমবার ভারী বৃষ্টির প্রবল সম্ভাবনা পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, ঝাড়গ্রাম এবং হাওড়া জেলায়। মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং ঝাড়গ্রাম জেলায়।
সোমবার ভারী বৃষ্টির প্রবল সম্ভাবনা পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, ঝাড়গ্রাম এবং হাওড়া জেলায়। মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং ঝাড়গ্রাম জেলায়।

R G Kar Protest: চোখের জলে ভাসছেন আরজি করের চিকিৎসকের মা-বাবা, বিচার চেয়ে নিজের জয় করা পদক ‘দিদি’-র ফটোতে পরিয়ে দিলে তাঁদের ‘আরেক মেয়ে’

নিজের স্বর্ণপদক উৎসর্গ করে দাবি ' দিদির বিচার চাই' । এশিয়া প্যাসিফিক মেডেল উৎসর্গ করলেন খেলোয়াড় সুস্মিতা দেবনাথ।
নিজের স্বর্ণপদক উৎসর্গ করে দাবি ‘ দিদির বিচার চাই’ । এশিয়া প্যাসিফিক মেডেল উৎসর্গ করলেন খেলোয়াড় সুস্মিতা দেবনাথ।
একজন বাবা মা তার একমাত্র কন্যাকে হারালেন, কিছু অসহায় মানুষ একজন ভাল মনের ডাক্তার কে হারালেন। যা হারিয়ে গেল তা হয়তো ফেরানো সম্ভব নয়। তবে একজন খেলোয়াড়ের জীবনের সর্বোচ্চ হলো তার পুরস্কার। খেলোয়ার হিসাবে আমি তাই আমার এবারের স্বর্ণ ও রৌপ্য পদক উৎসর্গ করলাম বিচারের আশায়।
একজন বাবা মা তার একমাত্র কন্যাকে হারালেন, কিছু অসহায় মানুষ একজন ভাল মনের ডাক্তার কে হারালেন। যা হারিয়ে গেল তা হয়তো ফেরানো সম্ভব নয়। তবে একজন খেলোয়াড়ের জীবনের সর্বোচ্চ হলো তার পুরস্কার। খেলোয়ার হিসাবে আমি তাই আমার এবারের স্বর্ণ ও রৌপ্য পদক উৎসর্গ করলাম বিচারের আশায়।
শ্রীলঙ্কায় খেলতে যাবার আগে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম পদক জয় করলে ডাক্তার দিদিকে উৎসর্গ করব। সেই মতই। ডাক্তার দিদির বাড়িতে বুধবার পৌঁছে যাওয়া। সদ্য মেয়েকে হারানো বাবা মায়ের দিকে তাকানো সত্যিই কঠিন। কথায় কথায় কেঁদে বুক ভাসাচ্ছেন বাবা-মা।
শ্রীলঙ্কায় খেলতে যাবার আগে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম পদক জয় করলে ডাক্তার দিদিকে উৎসর্গ করব। সেই মতই। ডাক্তার দিদির বাড়িতে বুধবার পৌঁছে যাওয়া। সদ্য মেয়েকে হারানো বাবা মায়ের দিকে তাকানো সত্যিই কঠিন। কথায় কথায় কেঁদে বুক ভাসাচ্ছেন বাবা-মা।
এশিয়া প্যাসিফিক যোগা প্রতিযোগিতায় দুইটি পদক একটি সোনা এবং অন্যটি রূপো। পদক দুটি ডাক্তার দিদির ছবিতে পড়িয়ে দিলাম। সদ্য মেয়েকে হারানো ডাক্তার দিদির বাবা এখান থেকে একটি মেডেল আমার গলায় দিলেন,বললেন আমার আরেক মেয়ে।
এশিয়া প্যাসিফিক যোগা প্রতিযোগিতায় দুইটি পদক একটি সোনা এবং অন্যটি রূপো। পদক দুটি ডাক্তার দিদির ছবিতে পড়িয়ে দিলাম। সদ্য মেয়েকে হারানো ডাক্তার দিদির বাবা এখান থেকে একটি মেডেল আমার গলায় দিলেন, বললেন আমার আরেক মেয়ে।
বাবা-মা ও মেয়ের সম্পর্ক তৈরি। কথা দিলাম যতদিন বাঁচবো পাশে রয়েছি। একদম নিজের মেয়ের মতই।
বাবা-মা ও মেয়ের সম্পর্ক তৈরি। কথা দিলাম যতদিন বাঁচবো পাশে রয়েছি। একদম নিজের মেয়ের মতই।

Railway News: বিরাট সুখবর! যাত্রী সুরক্ষা ও মহিলা নিরাপত্তার জন্য বড় পদক্ষেপ নিল ভারতীয় রেল, জানলে চমকে যাবেন

ভারতীয় রেলে নতুন সংযোজন, ৩ ফেজ ই এম ইউ রেক। ইস্টার্ন রেলওয়ের হাওড়া ডিভিশন ICF মেক ৩-ফেজ ইএমইউ রেক ফিচারটি চালু করেছে। এটি রেলের উন্নত প্রযুক্তের রেক। এই নতুন ৩-ফেজ ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট (EMU) রেকের প্রবর্তনের সঙ্গে অত্যাধুনিক MEDHA প্রপালশন সিস্টেম রয়েছে। যা যাত্রীদের আরাম ও নিরাপত্তা দেবে।
ভারতীয় রেলে নতুন সংযোজন, ৩ ফেজ ই এম ইউ রেক। ইস্টার্ন রেলওয়ের হাওড়া ডিভিশন ICF মেক ৩-ফেজ ইএমইউ রেক ফিচারটি চালু করেছে। এটি রেলের উন্নত প্রযুক্তের রেক। এই নতুন ৩-ফেজ ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট (EMU) রেকের প্রবর্তনের সঙ্গে অত্যাধুনিক MEDHA প্রপালশন সিস্টেম রয়েছে। যা যাত্রীদের আরাম ও নিরাপত্তা দেবে।
এই নতুন রেক, যা চেন্নাইয়ের ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি থেকে ১১ আগস্ট, ২০২৪-এ এসেছে। যাত্রী পরিষেবা এবং অপারেশনাল দক্ষতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করে৷ এই উন্নত EMU রেকের উদ্বোধনী যাত্রী পরিষেবা ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে ট্রেন নং ৩৭৫৪২ ডি এন, ব্যান্ডেল - নৈহাটি লোকাল হিসাবে শুরু হয়েছিল। এদিন প্রথম জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য রেকের প্রস্তুতি প্রদর্শন করা হয়।
এই নতুন রেক, যা চেন্নাইয়ের ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি থেকে ১১ আগস্ট, ২০২৪-এ এসেছে। যাত্রী পরিষেবা এবং অপারেশনাল দক্ষতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করে৷ এই উন্নত EMU রেকের উদ্বোধনী যাত্রী পরিষেবা ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে ট্রেন নং ৩৭৫৪২ ডি এন, ব্যান্ডেল – নৈহাটি লোকাল হিসাবে শুরু হয়েছিল। এদিন প্রথম জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য রেকের প্রস্তুতি প্রদর্শন করা হয়।
নতুন ৩-ফেজ ইএমইউ রেকের বৈশিষ্ট্য হল : যাত্রীদের সুবিধার্থে এবং বিশেষ নিরাপত্তা। নতুন ৩-ফেজ EMU রেক যাত্রীদের অভিজ্ঞতা উন্নত করতে এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ডিজাইন করা বেশ কিছু অত্যাধুনিক সিস্টেম।
নতুন ৩-ফেজ ইএমইউ রেকের বৈশিষ্ট্য হল : যাত্রীদের সুবিধার্থে এবং বিশেষ নিরাপত্তা। নতুন ৩-ফেজ EMU রেক যাত্রীদের অভিজ্ঞতা উন্নত করতে এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ডিজাইন করা বেশ কিছু অত্যাধুনিক সিস্টেম।
প্রথমত উন্নত নজরদারি এবং যোগাযোগ। প্রতিটি কোচে নজরদারি ক্যামেরা, একটি প্যাসেঞ্জার ইনফরমেশন সিস্টেম (PIS),এবং পুশ সুইচ টাইপ অ্যালার্ম চেইন পুল (ACP) সিস্টেম রয়েছে। যা যাত্রীদের উন্নত নিরাপত্তা এবং সুবিধা প্রদান করে।রয়েছে রেকের কোচের বডি এবং যাত্রীর আসনগুলি স্টেইনলেস স্টিল থেকে তৈরি। যা আগুনের ঝুঁকি কমায় এবং যাত্রীদের নিরাপত্তা বাড়ায়। একইসঙ্গে জরুরী সহায়তা।
প্রথমত উন্নত নজরদারি এবং যোগাযোগ। প্রতিটি কোচে নজরদারি ক্যামেরা, একটি প্যাসেঞ্জার ইনফরমেশন সিস্টেম (PIS),এবং পুশ সুইচ টাইপ অ্যালার্ম চেইন পুল (ACP) সিস্টেম রয়েছে। যা যাত্রীদের উন্নত নিরাপত্তা এবং সুবিধা প্রদান করে। রয়েছে রেকের কোচের বডি এবং যাত্রীর আসনগুলি স্টেইনলেস স্টিল থেকে তৈরি। যা আগুনের ঝুঁকি কমায় এবং যাত্রীদের নিরাপত্তা বাড়ায়। একইসঙ্গে জরুরী সহায়তা।
মহিলা যাত্রীদের সঙ্গে জড়িত যেকোনও জরুরী পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য মহিলা কোচগুলিতে ইমার্জেন্সি টক ব্যাক ইউনিট (ETBU) লাগানো রয়েছে। অপারেশনাল দক্ষতা এবং ক্রু সমর্থন। যাত্রী-কেন্দ্রিক বৈশিষ্ট্যগুলি ছাড়াও, রেকটি অপারেশনাল দক্ষতা এবং ক্রু পরিচালনায় সহায়তা করার জন্য উন্নত সিস্টেমের সঙ্গে ডিজাইন করা হয়েছে। 
ক্রুদের লাইনে ত্রুটি এবং সমস্যা আরও ভালভাবে বোঝার জন্য বেশ কয়েকটি বৈশিষ্ট্যও সরবরাহ করা হয়েছে।প্যান্টোগ্রাফ ক্যামেরা, ক্যাব ক্যামেরা, ফ্রন্ট ক্যামেরা, সাইড ক্যামেরা এবং একটি সিসিটিভি মনিটরিং ডিসপ্লে ইউনিট ক্যাব গুলিতে ইনস্টল করা আছে, যা লাইভ মনিটরিং সক্ষম করে এবং রিয়েল-টাইম ত্রুটি নির্ণয়ের সুবিধা দেয়।
মহিলা যাত্রীদের সঙ্গে জড়িত যেকোনও জরুরী পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য মহিলা কোচগুলিতে ইমার্জেন্সি টক ব্যাক ইউনিট (ETBU) লাগানো রয়েছে। অপারেশনাল দক্ষতা এবং ক্রু সমর্থন। যাত্রী-কেন্দ্রিক বৈশিষ্ট্যগুলি ছাড়াও, রেকটি অপারেশনাল দক্ষতা এবং ক্রু পরিচালনায় সহায়তা করার জন্য উন্নত সিস্টেমের সঙ্গে ডিজাইন করা হয়েছে। ক্রুদের লাইনে ত্রুটি এবং সমস্যা আরও ভালভাবে বোঝার জন্য বেশ কয়েকটি বৈশিষ্ট্যও সরবরাহ করা হয়েছে।প্যান্টোগ্রাফ ক্যামেরা, ক্যাব ক্যামেরা, ফ্রন্ট ক্যামেরা, সাইড ক্যামেরা এবং একটি সিসিটিভি মনিটরিং ডিসপ্লে ইউনিট ক্যাব গুলিতে ইনস্টল করা আছে, যা লাইভ মনিটরিং সক্ষম করে এবং রিয়েল-টাইম ত্রুটি নির্ণয়ের সুবিধা দেয়।
নিরাপদ এবং আরও আরামদায়ক যাত্রা নিশ্চিত করতে রেকটিতে একটি রেক রোল ব্যাক সুরক্ষা সিস্টেম। ফায়ার ডিটেকশন সিস্টেম, যাত্রী ঘোষণা (PA) সিস্টেম এবং ক্যাব এসি দিয়ে সজ্জিত করা হয়েছে।নতুন রেকের একটি উল্লেখযোগ্য হাইলাইট হল এর শক্তি-সঞ্চয় ক্ষমতা।
নিরাপদ এবং আরও আরামদায়ক যাত্রা নিশ্চিত করতে রেকটিতে একটি রেক রোল ব্যাক সুরক্ষা সিস্টেম। ফায়ার ডিটেকশন সিস্টেম, যাত্রী ঘোষণা (PA) সিস্টেম এবং ক্যাব এসি দিয়ে সজ্জিত করা হয়েছে।নতুন রেকের একটি উল্লেখযোগ্য হাইলাইট হল এর শক্তি-সঞ্চয় ক্ষমতা।
রেল সূত্রে জানা যায়, রিজেনারেটিভ ব্রেকিং সিস্টেমের অন্তর্ভুক্তি ব্রেক করার সময় প্রায় ৩০ শতাংশ শক্তি খরচ সাশ্রয়। যা রেকটিকে শুধুমাত্র পরিবেশ বান্ধব নয় বরং খরচও কম করে। ইস্টার্ন রেলওয়ের হাওড়া ডিভিশন উন্নত প্রযুক্তি এবং যাত্রী-কেন্দ্রিক বৈশিষ্ট্যগুলির সঙ্গে রেল পরিবহন উন্নত করার প্রতিশ্রুতি অব্যাহত রেখেছে। এই নতুন ৩-ফেজ EMU রেকটি যাত্রীদের জন্য আরও বেশি নিরাপদ। আরও আরামদায়ক।
রেল সূত্রে জানা যায়, রিজেনারেটিভ ব্রেকিং সিস্টেমের অন্তর্ভুক্তি ব্রেক করার সময় প্রায় ৩০ শতাংশ শক্তি খরচ সাশ্রয়। যা রেকটিকে শুধুমাত্র পরিবেশ বান্ধব নয় বরং খরচও কম করে। ইস্টার্ন রেলওয়ের হাওড়া ডিভিশন উন্নত প্রযুক্তি এবং যাত্রী-কেন্দ্রিক বৈশিষ্ট্যগুলির সঙ্গে রেল পরিবহন উন্নত করার প্রতিশ্রুতি অব্যাহত রেখেছে। এই নতুন ৩-ফেজ EMU রেকটি যাত্রীদের জন্য আরও বেশি নিরাপদ। আরও আরামদায়ক।

Howrah News: জাতীয় সড়কে অটো-টোটোর অবাধ গতি! বাড়ছে দুর্ঘটনা আশঙ্কা

হাওড়া: জাতীয় সড়কে টোটো অটোর দৌরাত্ম, বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনার আশঙ্কা! দিবারাত্রি ব্যস্ত হাওড়ার ১৬ নম্বর জাতীয় সড়ক। দ্রুত গতিতে ছুটছে যানবাহন। এই সড়কের একদিকে কলকাতা হুগলি, অন্যদিকে মেদিনীপুর। জেলায় প্রায় ৫০-৬০ কিমি এই জাতীয় সড়ক। এই রাস্তার পার্শ্ববর্তীতে কোথাও ঘন জনবসতি কোথাও আবার কল কারখানা।

জাতীয় সড়কের একাধিক স্থানে যুক্ত হয়েছে রাজ্য সড়ক। জাতীয় সড়কে দূরপাল্লার যানবাহন যাতায়াত যাতে বাধা প্রাপ্ত না হয়, সে দিক গুরুত্ব রেখে সড়কের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হয়েছে ফ্লাইওভার। যার মাধ্যমে আরও কম সময়ে মসৃণভাবে দূর পাল্লার যানবাহন যাতায়াত করে। খুব কম সময়ে দূরবর্তী স্থানে পৌঁছানো যাচ্ছে এই জাতীয় সড়ক ব্যবহার করে। ফ্লাইওভার নির্মাণের ফলে সড়ক দুর্ঘটনার হার কমেছে। সরকারিভাবে পুলিশ এবং সড়ক কর্তৃপক্ষে অ্যাওয়ারনেস বা তৎপরতার কারণে গত কয়েক বছরের দুর্ঘটনার কম হয়েছে।

সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণ বেলাগাম গতি, আন অথরাইজ পার্কিং, আন অথরাইজ এনক্লোজমেন্ট, আন অথরাইজ কাটিং সহ নানা কারণ রয়েছে। ইদানিং জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনার আশঙ্কা বাড়াচ্ছে টোটো অটো মোটর চালিত যানবাহন। ব্যস্ততম জাতীয় সড়কে যত্রতত্র যাত্রী ওঠা নামানো ট্রাফিক নিয়ম অমান্য করে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে টোটো অটো, মোটর চালিত ভ্যান। রাতের অন্ধকারে আরও দুর্ঘটনার আশঙ্কা বাড়ছে।

আরও পড়ুনঃ North 24 Parganas News: মাঠে নামে ধান রোপনে ব্যস্ত খোদ বিধায়ক! ব্যতিক্রমী ছবি সুন্দরবনে

এ প্রসঙ্গে ১৬ নম্বর জাতীয় সড়ক ইনসিডেন্ট ম্যানেজার অশোক পয়রা জানান,”পুলিশের কঠোর নজরদারি এবং সাধারন মানুষ আরও বেশি সতর্কত হলে দুর্ঘটনার হার কমবে।” গ্রামীণ জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জানান,”দুর্ঘটনা কম করতে যেমন ট্রাফিক অ্যাওয়ারনেস একই সঙ্গে দুর্ঘটনা প্রবণ এলাকা চিহ্নিত করে সেখানে দুর্ঘটনা কমানোর বিশেষ উদ্যোগ। প্রয়োজনে আইনসম্মতভাবে টোটো অটো বা ইঞ্জিন চালিত ভ্যান নিয়ন্ত্রণ করা হতে পারে।”

রাকেশ মাইতি

Cyber Crime: এবার প্রতিটা থানায় সাইবার ক্রাইম অভিযোগ জানাতে পারবে মানুষ

হাওড়া: আজকের দিনে সাইবার ক্রাইমের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। তা ঠেকাতে প্রশাসন কেউ নানান কৌশল অবলম্বন করতে হচ্ছে পুলিশের মধ্যেও চালু হয়েছে পৃথক সাইবার ক্রাইম বিভাগ। তবে এতদিন আলাদা করে সাইবার ক্রাইম বিভাগে গিয়ে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিযোগ জানাতে হত। তবে এখন থেকে হাওড়া জেলার প্রতিটি থানায় সাইবার ক্রাইম নিয়ে অভিযোগ জানাতে পারবে আমজনতা।

আরও পড়ুন: সীমান্তের জিরো গ্রাউন্ডে বিশেষ এই দেবীর পুজো! বহু ভক্তের ভিড়

আজকের দিনে যত বেশি অনলাইনে লেনদেন বাড়ছে ততই সাইবার ক্রাইমের ঘটনাও লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। প্রতারকরা নানানভাবে তাদের জাল বিছিয়ে সাধারণ মানুষকে প্রতারিত করছে। সাইবার হ্যাকিংয়ের পরিমাণ বহু গুনে বেড়ে গিয়েছে। বারবার সতর্ক করা সত্ত্বেও বিভিন্ন সময় না বুঝেই মানুষ প্রতারকদের ফাঁদে পা দিয়ে সর্বশ্রান্ত হচ্ছেন। একটু অসাবধান হলেই লক্ষ লক্ষ টাকা হ্যাকারদের হাতে চলে যাচ্ছে।

এই সাইবার প্রতারণার ঘটনাগুলি ভালোভাবে সমাধান করতে এবার এগিয়ে এসেছে হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিশ। তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এবার সাইবার ক্রাইম সংক্রান্ত যেকোনও অভিযোগ প্রতিটি থানায় জানানো যাবে। এর ফলে সাধারণ মানুষ অনেক সহজে এবং দ্রুত সাইবার ক্রাইম সংক্রান্ত যাবতীয় অভিযোগ নিয়ে পুলিশের কাছে নিয়ে হাজির হতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছে।

রাকেশ মাইতি

Durga Puja special train: পুজোয় ঘুরতে যাওয়ার টিকিট পাচ্ছেন না? হাওড়া থেকে বিশেষ ট্রেনের ঘোষণা, জানুন বিস্তারিত

পুজোয় সুখবর। ৫৩,০০০ আসন বিশিষ্ট হাওড়া-পটনা বিশেষ ট্রেন চালাতে উদ্যোগী ভারতীয় রেল। পুজোয় বিহার থেকে প্রচুর মানুষ বাংলায় আসেন, এই ট্রেন চালুর মাধ্যেমে অনেক মানুষের সুবিধা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
পুজোয় সুখবর। ৫৩,০০০ আসন বিশিষ্ট হাওড়া-পটনা বিশেষ ট্রেন চালাতে উদ্যোগী ভারতীয় রেল। পুজোয় বিহার থেকে প্রচুর মানুষ বাংলায় আসেন, এই ট্রেন চালুর মাধ্যেমে অনেক মানুষের সুবিধা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
যারা এই ছুটিতে ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য আরও সুবিধাজনক করে তুলতে রেলের নানা উদ্যোগ। মসৃণ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে তৎপর ভারতীয় রেল।
যারা এই ছুটিতে ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য আরও সুবিধাজনক করে তুলতে রেলের নানা উদ্যোগ। মসৃণ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে তৎপর ভারতীয় রেল।
পুজো, দিওয়ালি এবং ছটের মতো অনুষ্ঠানে মানুষকে পরিষেবা দিতে তৎপর ভারতীয় রেল। এবার যাত্রীদের অতিরিক্ত ভিড় দূর করার জন্য পূর্ব রেলওয়ে হাওড়া এবং পাটনার মধ্যে একটি বিশেষ ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পুজো, দিওয়ালি এবং ছটের মতো অনুষ্ঠানে মানুষকে পরিষেবা দিতে তৎপর ভারতীয় রেল। এবার যাত্রীদের অতিরিক্ত ভিড় দূর করার জন্য পূর্ব রেলওয়ে হাওড়া এবং পাটনার মধ্যে একটি বিশেষ ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
০২০২৩ হাওড়া-পাটনা স্পেশাল হাওড়া ছাড়বে ১৪:১৫ টায়। প্রতি রবিবার 06.10.2024 থেকে 29.12.2024 (১৩ ট্রিপ) তারিখ পর্যন্ত এই ট্রেন চলবে। পটনা পৌঁছবে রাত ২২:৩০-এ।
০২০২৩ হাওড়া-পাটনা স্পেশাল হাওড়া ছাড়বে ১৪:১৫ টায়। প্রতি রবিবার 06.10.2024 থেকে 29.12.2024 (১৩ ট্রিপ) তারিখ পর্যন্ত এই ট্রেন চলবে। পটনা পৌঁছবে রাত ২২:৩০-এ।
একই দিনে ০২০২৪ পাটনা-হাওড়া স্পেশাল পাটনা ছাড়বে ভোর ০৫:৩০টায়। প্রতি রবিবার 06.10.2024 থেকে 29.12.2024 (১৩ট্রিপ পর্যন্ত চলবে এই ট্রেন। পটনা থেকে ছেড়ে হাওড়া পৌঁছবে দুপুর ১টা ২৫-এ।
একই দিনে ০২০২৪ পাটনা-হাওড়া স্পেশাল পাটনা ছাড়বে ভোর ০৫:৩০টায়। প্রতি রবিবার 06.10.2024 থেকে 29.12.2024 (১৩ট্রিপ পর্যন্ত চলবে এই ট্রেন। পটনা থেকে ছেড়ে হাওড়া পৌঁছবে দুপুর ১টা ২৫-এ।
একই দিনে ট্রেনটি ঝাঝা, জাসিডি, মধুপুর, জামতারা, চিত্তরঞ্জন, আসানসোল এবং দুর্গাপুর স্টেশন-সহ ১৫টি স্টেশনে থামবে। ট্রেনটিতে সাধারণ দ্বিতীয় শ্রেণী এবং এসি চেয়ার কার থাকার ব্যবস্থা থাকবে। স্পেশাল ট্রেনের বুকিংয়ের তারিখ শীঘ্রই জানানো হবে বলে জানা গেছে রেল সূত্রে।
একই দিনে ট্রেনটি ঝাঝা, জাসিডি, মধুপুর, জামতারা, চিত্তরঞ্জন, আসানসোল এবং দুর্গাপুর স্টেশন-সহ ১৫টি স্টেশনে থামবে। ট্রেনটিতে সাধারণ দ্বিতীয় শ্রেণী এবং এসি চেয়ার কার থাকার ব্যবস্থা থাকবে। স্পেশাল ট্রেনের বুকিংয়ের তারিখ শীঘ্রই জানানো হবে বলে জানা গেছে রেল সূত্রে।

Howrah News: জোড়-বিজোড় সংখ্যায় চলবে টোটো-অটো, উলুবেড়িয়ার জ্বলন্ত সমস্যা সমাধানে উদ্যোগ, দুর্ভোগমুক্ত হবে শহরবাসী

হাওড়া: এবার হাওড়ার উলুবেড়িয়ায় জোড় বিজোড় সংখ্যায় চলবে যানবাহন, তাতেই উলুবেড়িয়ার জ্বলন্ত সমস্যা সমাধান। এই সমস্যা দীর্ঘদিনের। নাজেহাল চালক থেকে সাধারণ মানুষ। অফিস যাত্রী, ছাত্রছাত্রী থেকে রোগী ও রোগীর আত্মীয় পরিজন সকলেই নাজেহাল। সদা ব্যস্ত শহরের রাজপথ। ব্যস্ততা এতটাই যে ১০০ মিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে বেশ কিছুটা সময় লাগে। আসলে দিনের বেশ কিছু সময় শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক যানজটে পরিপূর্ণ হয়। সাধারণ মানুষের যাতায়াত বা পথচলা তো দূরের কথা, এমনকি সহজে জরুরি অবস্থার যানবাহন যাওয়ার অবস্থাটুকুও থাকে না।

ভোগান্তিতে গোটা শহরবাসী। এই সমস্যা থেকে কবে মুক্তি মিলবে? দীর্ঘদিনের এই দাবি উলুবেড়িয়ার মানুষের। এই সমস্যার কারণে শহরবাসী আঙুল তোলে প্রশাসনের দিকে। কিন্তু প্রশাসন যে নিশ্চুপ বা উদাসীন এমনটা কিন্তু নয়। সমস্যার সমাধানে ইতিমধ্যেই উলুবেড়িয়ায় বাইপাস রোড নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই সাধারণ যান চলাচলের ছাড়পত্র পাবে। তবে তার আগেই যানজট মুক্ত করতে অটো টোটো নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে।

আরও পড়ুন: ‘ক্রাভ মাগা’ ইজরাইলি টেকনিক শিখবেন মহিলারা, আত্মরক্ষায় বড়সড় উদ্যোগ জেলার

যানজট তৈরির মূল কারণ মাত্রা অতিরিক্ত যানবাহন। এই যানবাহন কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। বহু ভাবনাচিন্তার পরেও এতদিন কোনও সদ্গতি হয়নি। আর যত দিন গড়িয়েছে, ততই যানজটের তীব্রতা বেড়েছে। অবশেষে শহর যানজট মুক্ত হওয়ার আশ্বাস। এবার উলুবেড়িয়া পুরসভার উদ্যোগী এই যানজট কমাতে। উলুবেড়িয়া পুরসভা এসডিও, এসডিপিও পুলিশ এবং টোটো অটো ইউনিয়নের সঙ্গে সমস্যার সমাধানে আলোচনা হয় একাধিকবার। সেই আলোচনার ভিত্তিতে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, খুব শীঘ্রই উলুবেড়িয়া শহরে যানজট মুক্ত হতে চলেছে। একদিন জোড় ও অন্যদিন বিজোড় সংখ্যায় টোটো অটো চালানোর সিদ্ধান্ত। এতে শহরের রাস্তায় এক ধাক্কায় প্রায় অর্ধেক টোটো-অটো কমবে। শহর যানজট মুক্ত হবে বলেই আশা করছে পুরসভা। খুব শীঘ্রই এই উদ্যোগ কার্যকর হবে বলে জানা যায় পুরসভা সূত্রে।

এ প্রসঙ্গে উলুবেড়িয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান অভয় দাস জানান, জোড় বিজোড় সংখ্যার উপর নির্ভর করেই যান নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। খুব শীঘ্রই তা কার্যকর হবে। এছাড়াও চালক এবং সাধারণ মানুষের দিক গুরুত্ব রেখে আরও কীভাবে এই সমস্যার সমাধান করা যায় এ বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

রাকেশ মাইতি

Money Making Tips: অল্প পুঁজিতে এই ব্যবসা শুরু করে আয় করুন মোটা টাকা

অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসার সুবর্ণ সুযোগ! বছরের প্রায় সারা বছর কম বেশি চাহিদা এই জিনিসের। বিভিন্ন রকম দৃষ্টি আকর্ষণীয় জিনিস। এই উৎসবের মরশুমে আরও বেশি চাহিদা।
অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসার সুবর্ণ সুযোগ! বছরের প্রায় সারা বছর কম বেশি চাহিদা এই জিনিসের। বিভিন্ন রকম দৃষ্টি আকর্ষণীয় জিনিস। এই উৎসবের মরশুমে আরও বেশি চাহিদা।
বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। এই পুজোর মরশুমে এই সমস্ত জিনিসের দারুণচাহিদা থাকে প্রতিবছর। বাংলার অন্যতম শিল্প মৃৎ শিল্প। এই শিল্প সামগ্রীর প্রতি মানুষের চাহিদা সর্বকালে। বর্তমান সময়ে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে মাটির শিল্পে দারুন পরিবর্তন। ভারী বড় মাটির জিনিসপত্রর পরিবর্তে হালকা ও সৌখিন হয়েছে। সৌখিনতার জেরে আরও চাহিদা বেড়েছে কয়েক গুণ।
বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। এই পুজোর মরশুমে এই সমস্ত জিনিসের দারুণচাহিদা থাকে প্রতিবছর। বাংলার অন্যতম শিল্প মৃৎ শিল্প। এই শিল্প সামগ্রীর প্রতি মানুষের চাহিদা সর্বকালে। বর্তমান সময়ে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে মাটির শিল্পে দারুন পরিবর্তন। ভারী বড় মাটির জিনিসপত্রর পরিবর্তে হালকা ও সৌখিন হয়েছে। সৌখিনতার জেরে আরও চাহিদা বেড়েছে কয়েক গুণ।
প্রয়োজনীয় সামগ্রী থেকে ঘর সাজানোর জিনিস, এমনকি প্রিয় মানুষকে গিফট এর জন্য এই সমস্ত জিনিস দারুন উপযোগী। গত কয়েক বছরে এর চাহিদাও দারুন। সৌখিন মাটির জিনিসপত্র দারুন চাহিদার সঙ্গে বিকোচ্ছে সারা বাংলা জুড়ে।
প্রয়োজনীয় সামগ্রী থেকে ঘর সাজানোর জিনিস, এমনকি প্রিয় মানুষকে গিফট এর জন্য এই সমস্ত জিনিস দারুন উপযোগী। গত কয়েক বছরে এর চাহিদাও দারুন। সৌখিন মাটির জিনিসপত্র দারুন চাহিদার সঙ্গে বিকোচ্ছে সারা বাংলা জুড়ে।
বহু বছর আগে মাটির জিনিসপত্র সর্বাধিক ব্যবহার হলেও কালের নিয়মে সেই জিনিস হারিয়ে যেতে বসে। তারপর মুখ থুবড়ে পড়ে মাটির শিল্প। তবে বর্তমান সময় উপযোগী সাংসারিক ব্যবহার জিনিস থেকে ঘর সাজানো এবং গিফট সামগ্রী তৈরি হচ্ছে মাটি দিয়ে। আধুনিক পদ্ধতি মেনে আরও সৌখিন এবং হালকা ও বিভিন্ন রঙের মাটির সামগ্রী। যা কাঠ পাথর মেটাল বা প্লাস্টিক ফাইবারের জিনিসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মাটির এই জিনিস চাহিদার সঙ্গে বিক্রি হচ্ছে।
বহু বছর আগে মাটির জিনিসপত্র সর্বাধিক ব্যবহার হলেও কালের নিয়মে সেই জিনিস হারিয়ে যেতে বসে। তারপর মুখ থুবড়ে পড়ে মাটির শিল্প। তবে বর্তমান সময় উপযোগী সাংসারিক ব্যবহার জিনিস থেকে ঘর সাজানো এবং গিফট সামগ্রী তৈরি হচ্ছে মাটি দিয়ে। আধুনিক পদ্ধতি মেনে আরও সৌখিন এবং হালকা ও বিভিন্ন রঙের মাটির সামগ্রী। যা কাঠ পাথর মেটাল বা প্লাস্টিক ফাইবারের জিনিসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মাটির এই জিনিস চাহিদার সঙ্গে বিক্রি হচ্ছে।
অল্প দামে এই সমস্ত সামগ্রীর চাহিদা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।অল্প দিনে এই ব্যবসা করে স্বনির্ভর হওয়া সম্ভব।এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী সুমন পাল জানান, বাংলা জুড়ে মাটির সৌখিন সামগ্রিক দারুন চাহিদা। গত কয়েক বছর ধরে এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। শুরুতে গ্রামাঞ্চলে সেভাবে এই জিনিসের চাহিদা খুব বেশি ছিল না।
অল্প দামে এই সমস্ত সামগ্রীর চাহিদা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।অল্প দিনে এই ব্যবসা করে স্বনির্ভর হওয়া সম্ভব।এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী সুমন পাল জানান, বাংলা জুড়ে মাটির সৌখিন সামগ্রিক দারুন চাহিদা। গত কয়েক বছর ধরে এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। শুরুতে গ্রামাঞ্চলে সেভাবে এই জিনিসের চাহিদা খুব বেশি ছিল না।
তবে বর্তমানে মাটির বোতল ফুলদানি পেনদানি বিভিন্ন পটচিত্র ঘর সাজানোর নানা সামগ্রী মাটির হারিকেন সব মিলিয়ে ১০০ রকমেরও বেশি আইটেম চাহিদার সঙ্গে বিক্রি হচ্ছে। সারা বছর চাহিদা থাকলেও এই উৎসব মরশুমে বেশি চাহিদা থাকে। ফলে অল্প পুঁজি নিয়ে উৎসবের মরশুমে মেলা প্রাঙ্গণ বা মন্ডপ সংলগ্ন স্থানে এই জিনিসের স্টল দিয়ে ভাল ব্যবসা করা যেতে পারে।
তবে বর্তমানে মাটির বোতল ফুলদানি পেনদানি বিভিন্ন পটচিত্র ঘর সাজানোর নানা সামগ্রী মাটির হারিকেন সব মিলিয়ে ১০০ রকমেরও বেশি আইটেম চাহিদার সঙ্গে বিক্রি হচ্ছে। সারা বছর চাহিদা থাকলেও এই উৎসব মরশুমে বেশি চাহিদা থাকে। ফলে অল্প পুঁজি নিয়ে উৎসবের মরশুমে মেলা প্রাঙ্গণ বা মন্ডপ সংলগ্ন স্থানে এই জিনিসের স্টল দিয়ে ভাল ব্যবসা করা যেতে পারে।

Howrah News: শ্যামপুরের এই পাঠশালায় ছোটরা শিখছে সাইবার ক্রাইম থেকে বাঁচার উপায়

হাওড়া: বর্তমান সময়ে কর্মসংস্থান থেকে লেখাপড়ায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান স্মার্টফোনের। এই ক্ষুদ্র ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র মুঠোফোন বা কম্পিউটার ল্যাপটপে সব মুশকিল আসান। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থায় ডিজিটাইজেশন। খুব সহজে অধিক জ্ঞান সঞ্চয় করতে ছাত্র-ছাত্রীদের অনলাইনে নির্ভরতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সমস্ত বয়সের মানুষ এই ব্যবস্থায় অভ্যস্ত হচ্ছে। কিন্তু এই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রতারকদের জালে খুব সহজেই জড়িয়ে পড়েন একাংশের মানুষ। বয়স্ক বা অল্প শিক্ষার কারণে এ সমস্যার প্রবণতা বেশি থাকলেও। প্রতারণা থেকে রক্ষা পায়নি ছাত্র-ছাত্রীরা। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেও বড় সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে ছাত্র-ছাত্রী। এমন ঘটনা বহু, তাই সেইদিক গুরুত্ব রেখে বিশেষ কর্মশালা।

আরও পড়ুন: বিদেশে এক্সপোর্ট এখন আরও সহজ ভারতীয় ডাক বিভাগ চালু করল এই পরিষেবা

এই মুঠোফোন, সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে বড়সড় চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে সাইবার দুর্নীতি। কখনও সোশ্যাল মিডিয়ায় আবার কখনও বা ভুয়ো ফোন কলের মাধ্যমে প্রতারণার শিকার হতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। নিত্যদিন ঘটে চলা এমনই বিভিন্ন ঘটনা সম্পর্কে সাধারণ ছাত্র-যুবকে সচেতন করতে এগিয়ে এল হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিশের শ্যামপুর থানা। শ্যামপুর থানার উদ্যোগে শ্যামপুর সিদ্ধেশ্বরী মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হল ‘সাইবার পাঠশালা’ শীর্ষক সচেতনতা মূলক কর্মসূচি। এদিন ছাত্রছাত্রীদের কাছে সোশ্যাল মিডিয়া সহ বিভিন্ন সাইবার সমস্যা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন শ্যামপুর থানার পুলিশ কর্তারা। পাশাপাশি, পড়ুয়ারাও তাদের নানা প্রশ্ন রাখে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি