Category Archives: হাওড়া

Matar Lentil Recipe: এক মুঠো মটর ডাল, পেঁয়াজ, হিং দিয়ে বানান এই খাবার! মাছ মাংস ফেলে সকলে আঙুল চেটে এটাই খাবে

রাকেশ মাইতি, হাওড়া: মাছ মাংসের পদ হার মানবে এই সহজ রেসিপির কাছে! নামমাত্র খরচে জিভে জল আনা রেসিপি। বাড়িতে সে ভাবে রান্নার উপকরণ নেই, এমন সময় এই মুখরোচক খাবার বানাতে পারবেন ঘরোয়া উপকরণে। যা মাছ মাংস বা পনিরের বিকল্প হতে পারে। যদিও এই পদ গ্রাম বাংলার মানুষের অতি পরিচিত এবং পছন্দের। দুপুরের খাবারের সঙ্গে বেশ মানানসই এটি। ছোট বড় সকলের পছন্দের, ঝাল-ঝাল এই মুখরোচক পদ আঙুল চেটে খাবে পরিবার সদস্য। গ্রাম বাংলার পরিচিত পদকে আরও মুখরোচক করে তোলা। এই রেসিপি জানা থাকলে সময় অসময়ে দারুণ কার্যকরী হবে।

সুস্বাদু ডালের বড়ার তরকারি। এই পদ গ্রাম বাংলার মানুষের কাছে অতি পরিচিত। এই সহজ রেসিপি বহু মানুষের কাছে পরিচিত হলেও, এই নিয়মে তৈরি রেসিপিতে হবে বাজিমাত। এই নিয়মে ডাল বড়ার তরকারি রান্না করলে, মাছ মাংস বা পনিরকে টেক্কা দেবে। খুব সহজ উপায় জিভে জল আনার রেসিপি এটা। উপকরণ হল মটর ডাল, পেঁয়াজ ,টম্যাটো, আদা, রসুন, হিং, কাঁচালঙ্কা, গুঁড়োলঙ্কা, হলুদ, ধনেপাতা বা কারিপাতা।

আরও পড়ুন : ভোরে দেবীর রাজরাজেশ্বরী বেশে মঙ্গলারতি থেকে সন্ধ্যায় লুচির ভোগ, কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠের দিনভর

পদ্ধতি : দেড় থেকে দুই ঘণ্টা মটরডাল জলে ভিজিয়ে রাখুন। এবার শিলে অথবা মিক্সিতে ডাল বেটে। বাটা ডালের সঙ্গে পেঁয়াজবাটা সামান্য হিঙ সামান্য লঙ্কা কাঁচা অথবা গুঁড়ো, হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে ভাল করে ফেটিয়ে নিতে হবে। এবার অল্প তেলে বড়ার আকারে ডাল বাটা ভেজে নিতে হবে। ভাল করে বড়া ভাজা হলে, এবার পাত্রে তেল দিয়ে আদা রসুন পেঁয়াজ টমেটো, কারিপাতা ভেজে লঙ্কা ও হলুদ গুঁড়ো দিয়ে মসলা ভেজে নিন। এরপর জল দিয়ে মসলা তৈরি হলে। তাতে ভাজা বড়া ১০ থেকে ১৫ মিনিট ফুটিয়ে নিন, প্রয়োজনে ধনে পাতা কুচি ছড়াতে পারেন। এবার গরম গরম পরিবেশন করুন।

Howrah News: আবারও গতির বলি বন্যপ্রাণ! গাড়ির ধাক্কায় প্রাণ হারাল ঝুটি বিহীন হিমালয়ান সজারু

হাওড়া: আবারও গতির বলি বন্যপ্রাণ, এবার প্রাণ হারাল ঝুটি বিহীন হিমালয়ান সজারু । জেলা জুড়ে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানীর ঘটনা প্রতিনিয়ত। সারা বছরে অসংখ্য বন্যপ্রাণী মারা পড়ছে। এই তালিকাতে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য প্রাণী বাঘরোল বা মেছো বিড়ালও। একদিকে ঘন জনবসতি অন্যদিকে দ্রুত কলকারখানা গজিয়ে উঠছে। জেলায় কোন ঠাসা হয়ে পড়ছে বন্যপ্রাণীরা। এর ফলেই মৃত্যু মিছিল অব্যাহত জেলায়। বন দফতর ও জেলার পরিবেশ কর্মীরা আপ্রাণ চেষ্টা করেও ঠেকাতে পারছে না মৃত্যু মিছিল। জাতীয় সড়ক রাজ্য সড়ক কিংবা গ্রামীণ সড়ক থেকে নিত্য আসছে দুর্ঘটনার খবর। প্রাণ হারাচ্ছে সাপ, বেঁজি, গন্ধগোকুল, খটাশ, গোসাপ, সজারু, বাঘরোল সহ বহু গুরুত্বপূর্ণ প্রাণী।

আরও পড়ুন: বিদেশে এক্সপোর্ট এখন আরও সহজ ভারতীয় ডাক বিভাগ চালু করল এই পরিষেবা

হাওড়া জেলার পাঁচলা আমতা উলুবেড়িয়া শ্যামপুর বাগনান সহ বিভিন্ন ব্লক এলাকায় প্রচুর পরিমাণ বন্যপ্রাণীর বসবাস।বনজঙ্গল কমে আসছে বন্যপ্রাণীদের বিচরণ ক্ষেত্র সংকীর্ণ হয়ে পড়ছে। বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল গা ঘেঁষে অথবা জলাভূমির বুক চিরে সড়ক ব্যবস্থা বন্যপ্রাণীদের মরণ ফাঁদ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এবার আমতা চড়া নও পাড়া সংলগ্ন এলাকায় গ্রামীণ সড়কের উপর পড়ে থাকতে দেখা ‌যায় এই পূর্ণবয়স্ক ঝুটি বিহীন হিমালয়ান সজারুর অর্থাৎ পর্কোপাইনের দেহ। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাতের অন্ধকারে গাড়ির ধাক্কায় মৃত্যু। খবর পৌঁছয় স্থানীয় পরিবেশ কর্মীদের কাছে। তাদের মাধ্যমেই খবর পৌঁছয় বন দফতরে। জেলা বন দফতর বিভাগের তরফে জানানো হয়, এটি গাড়িত ধাক্কায় মৃত্যু।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি

RG Kar Protest: এভাবেও প্রতিবাদ করা যায়, আরজি করের বিচার চেয়ে এই দম্পতি যা করলেন অভাবনীয়!

হাওড়া: আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসক-পড়ুয়ার নিহত হওয়ার পর থেকে সময় যত পেরিয়েছে, ততই মানুষ প্রতিবাদে মুখর হয়েছে দেশ -বিদেশ সর্বত্র | চিকিৎসক -আইনজীবী-সেলেব্রিটি থেকে সাধারণ মানুষ সকলে কেউ রাস্তায় নেমে, কেউ বা সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেদের মতো করে প্রতিবাদে সামিল হয়েছেন।

আরজি কর ঘটনার প্রতিবাদে দোষীদের শাস্তির দাবিতে এবার গান বেঁধে অভিনব প্রতিবাদে সামিল হয়েছেন হাওড়ার রক্ষিত দম্পতি। স্বামী লিখলেন গান এবং সেই গানে সুর দিয়ে গানটি গাইলেন স্ত্রী। আরজি কর কাণ্ডের পর থেকে দোষী ধর্ষকের ফাঁসির দাবিতে সরব সব মহলই। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চেয়ে প্রতিবাদ করেছেন। কঠিনতম শাস্তির বিধান চেয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে দু’দফায় পত্রাঘাতও করেছেন।

আরও পড়ুন: দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব শেষ! কাঞ্চন মল্লিককে ‘ত্যাগ’ দিলেন সুদীপ্তা চক্রবর্তী! আক্রমণে ঋত্বিক, কী এমন ঘটল?

ইতিমধ্যে দেশজুড়ে আন্দোলনে নেমেছে চিকিৎসক-আইনজীবী-যুব সমাজ-সেলিব্রেটি থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষও। ইতিমধ্যে দোষীদের শাস্তি চেয়ে গান লিখেছেন বিখ্যাত গায়ক অরিজিৎ সিং-ও | এই কর্মকাণ্ডে দোষীদের শাস্তির দাবিতে এবার এক অভিনব প্রতিবাদে সামিল হলেন হাওড়ার রক্ষিত দম্পতি। আরজি করের নৃশংস ঘটনার বিচার চেয়ে, ধর্ষকদের শাস্তি চেয়ে হাওড়ার লক্ষ্মীকান্ত রক্ষিত ৩ ঘণ্টায় গোটা গান লিখেছেন।

আরও পড়ুন: ৮-এর নাবালিকার রহস্যমৃত্যু ঘিরে তোলপাড়, গ্রেফতার বাবা! ভয়ঙ্কর ঘটনা শুনলে শিউরে উঠবেন

স্ত্রী তনুশ্রী রক্ষিত এক দিনে গোটা গানে সুর দিয়ে তা গেয়েছেন। এই গানের লাইন ‘জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমরা করছি হাহাকার, আমাদের শুধু একটাই আওয়াজ চাইছি বিচার, চাইছি বিচার’ মানুষকে আরও বেশি করে দোষীদের খুঁজতে আন্দোলনমুখী করে তুলবেন বলে আশাবাদী রক্ষিত দম্পতি। সকলের মতো তাঁদের একটাই আওয়াজ দোষীদের বিচার চাই।

রাকেশ মাইতি

Teenage girls harassed: হাসপাতালে সিটি স্ক্যানের ঘরে কিশোরীকে নির্যাতনের অভিযোগ! হাওড়ায় ধুন্ধুমার

হাওড়া: রাজ্যে ফের নারী নির্যাতনের অভিযোগ। হাওড়ার হাসপাতালে ১৩ বছরের কিশোরী রোগীর শ্লীলতাহানি করা হয় বলে অভিযোগ।

জানা গিয়েছে, হাওড়া হাসপাতালের সিটি স্ক্যান বিভাগে রাতে এক ১৩ বছরের কিশোরীর শ্লীলতাহানি করা হয়, সেই নিয়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতি। অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার সিটি স্ক্যান বিভাগের অস্থায়ী কর্মী। অভিযোগ, শিবপুরের বাসিন্দা ১৩ বছরের কিশোরী ২৮ তারিখ নিউমোনিয়া নিয়ে ভর্তি হয় হাওড়া হাসপাতালে।

আরও পড়ুন: মর্গেই অন্তরঙ্গ যুগল! ভিডিও ভাইরাল হতেই নিরাপত্তার স্বার্থে বসানো হল সিসিটিভি

শনিবার রাতে তাকে সিটি স্ক্যান করাতে নিয়ে যাওয়া হয়। হঠাৎ করেই কিশোরী কাঁদতে কাঁদতে বেরিয়ে এসে অন্য এক রোগীর আত্মীয়ের কাছে সাহায্য চায়। বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা কিশোরীর মা-ও দৌড়ে আসেন। এরপরেই খবর যায় এলাকায়, কিশোরীর পরিবার ও পরিজনেরা খবর পেয়ে পৌঁছে যান হাসপাতালে।

আরও পড়ুন: রেল লাইনে কেন পাথর থাকে! অধিকাংশ মানুষই জানেন না আসল কারণ

ঘটনার পরেই বিক্ষোভ শুরু হয় হাওড়ার হাসপাতালে। অভিযুক্ত কর্মীকে মারধরের চেষ্টা করেন বিক্ষোভকারীরা। হাসপাতালে পৌঁছয় হাওড়া থানার পুলিশ। অভিযুক্ত কর্মী আমন রাজকে জনতার রোশ থেকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় পুলিশ। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ। হাওড়ার হাসপাতালে ঘটনার জেরে বিক্ষোভ ডিওয়াইএফআই এবং এসএফআইয়ের। হাসপাতাল সুপারের ঘরে আন্দোলনকারী ও পুলিশের মধ্যে  হাতাহাতিও হয় বলে জানা গিয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেখানে পৌঁছেছে পুলিশ

Indian Postal Service: বিদেশে এক্সপোর্ট এখন আরও সহজ ভারতীয় ডাক বিভাগ চালু করল এই পরিষেবা

হাওড়া: ‘ ডাক নিরীয়ত কেন্দ্র ‘ ভারতীয়দের ভরসার অপর নাম পোস্ট অফিস । গত ১৫০ বছরের বেশি সময় ধরে দেশের প্রত্যেকটি প্রান্তে পরিষেবা দিয়ে এসেছে ভারতীয় পোস্ট |ভারতীয় ডাক বিভাগ এক নতুন উদ্যোগ নিয়েছে । বাণিজ্যিকভাবে জিনিস বিদেশে রফতানি করতে গ্রাহকদের সুবিধা দিতে এই পরিষেবা। ডাক বিভাগের এক অধিকর্তার কাছ থেকে বিস্তারিত জেনে নেব সেই পরিষেবার বিষয়ে।

আরও পড়ুন: সেপ্টেম্বরে এই সবজি থেকে মাত্র ৩৫ দিনেই হয়ে যাবেন মালামাল, তবে মাথায় রাখতে হবে জরুরি কিছু বিষয়

ভারত থেকে কোনও জিনিষ বিদেশে পাঠাতে গেলে অবশ্যই প্রক্রিয়াটির সঙ্গে জড়িত স্টেকহোল্ডার এবং সেই সঙ্গে প্রয়োজনীয় নিয়ন্ত্রক কাঠামো এবং ডকুমেন্টেশন গুলি বুঝতে হবে । যে দেশে পাঠানোর হচ্ছে সেই জিনিসের স্পেসিফিকেশন, কাস্টমস এর বিভিন্ন ডকুমেন্টেশন সম্পর্কে মানুষের তেমন ধারণা থাকে না । আর তাই ভারতীয় ডাকঘরের ডাক মিত্র কেন্দ্রের কর্মীদের সাহায্য দেওয়া হয় ।

আরও পড়ুন: OPS vs NPS vs UPS: জেনে নিন কোন স্কিমে বেশি পেনশন পাবেন ?

শহর থেকে দূরে বসবাসকারী কোনও মানুষ যদি কোনও জিনিস বিদেশে পাঠাতে চান তাহলে সব ক্ষেত্রে তাঁদের কাছে বিদেশের লাইসেন্সের দরকার হয়। ভারতীয় ডাক বিভাগের ডাক মিত্র বন্ধুরা কাস্টমারের কাছে গিয়ে ভারতবর্ষের এক্সপোর্ট এর পোর্টালে যুক্ত করে ডকুমেন্টশন সম্পর্কে সাহায্য করবেন ।

এর পাশাপাশি তাঁর বাড়ি থেকে সেই পোস্টাল প্রোডাক্ট নিয়ে এসে পোস্ট অফিসের মাধ্যমে পৌঁছে দেবেন । এর ফলে বিদেশে বাণিজ্যিকভাবে জিনিস এক্সপোর্ট করতে গ্রাহকদের অনেকটাই সুবিধা হবে।

রাকেশ মাইতি

Kaushiki Amavasya-Train: কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠ যাওয়ার কথা ভাবছেন? ট্রেনের টিকিটের চিন্তা? বড় সুখবর দিল রেল, এখনই জানুন

বিখ্যাত শক্তিপীঠ, তারাপীঠ। প্রায় সারা বছর অসংখ্য ভক্ত সমাগম ঘটে তারাপীঠে। এই বিশেষ উত্‍সব উপলক্ষ‍্যে চলবে বিশেষ ট্রেন। কৌশিকী অমাবস্যা মেলা উপলক্ষে রামপুরহাটে চলবে বিশেষ ট্রেন।
বিখ্যাত শক্তিপীঠ, তারাপীঠ। প্রায় সারা বছর অসংখ্য ভক্ত সমাগম ঘটে তারাপীঠে। এই বিশেষ উত্‍সব উপলক্ষ‍্যে চলবে বিশেষ ট্রেন। কৌশিকী অমাবস্যা মেলা উপলক্ষে রামপুরহাটে চলবে বিশেষ ট্রেন।
আধ্যাত্মিক এই উত্‍সবে আরও কয়েকগুণ ভক্ত সমাগম হয় প্রতিবছর। মা তারার আশীর্বাদ পেতে সারা বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ হাজির হয় এই তীর্থক্ষেত্রে।
আধ্যাত্মিক এই উত্‍সবে আরও কয়েকগুণ ভক্ত সমাগম হয় প্রতিবছর। মা তারার আশীর্বাদ পেতে সারা বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ হাজির হয় এই তীর্থক্ষেত্রে।
তারাপীঠ পৌঁছুতে অধিকাংশ মানুষ ট্রেনযাত্রাই পছন্দ করে। সেই দিকে গুরুত্ব রেখেই পূর্ব রেলওয়ে প্রতি বছর ভক্তদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
তারাপীঠ পৌঁছুতে অধিকাংশ মানুষ ট্রেনযাত্রাই পছন্দ করে। সেই দিকে গুরুত্ব রেখেই পূর্ব রেলওয়ে প্রতি বছর ভক্তদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
এই সময় ভক্তরা সমস্ত প্রতিকূলতা দূর করে রামপুরহাটে এসে তারা পীঠের এই পবিত্র উৎসবে যোগ দেন। কৌশিকী অমাবস্যা মেলায় তারা পীঠে পুণ্যার্থীদের ও যাত্রীদের ব্যাপক ভিড় নিয়ন্ত্রণ করার জন্য চলবে পূর্ব রেলের বিশেষ ট্রেন।
এই সময় ভক্তরা সমস্ত প্রতিকূলতা দূর করে রামপুরহাটে এসে তারা পীঠের এই পবিত্র উৎসবে যোগ দেন। কৌশিকী অমাবস্যা মেলায় তারা পীঠে পুণ্যার্থীদের ও যাত্রীদের ব্যাপক ভিড় নিয়ন্ত্রণ করার জন্য চলবে পূর্ব রেলের বিশেষ ট্রেন।
পূর্ব রেলওয়ের হাওড়া ডিভিশন ০২.০৯.২০২৪ (সোমবার), ০৩.০৯.২০২৪ (মঙ্গলবার) এবং ০৪.০৯.২০২৪ (বুধবার) এই তিন (৩) দিনের জন্য হাওড়া থেকে রামপুরহাট এবং রামপুরহাট থেকে হাওড়ার জন্য বিশেষ ট্রেন চালানোর ব্যবস্থা করেছে।
পূর্ব রেলওয়ের হাওড়া ডিভিশন ০২.০৯.২০২৪ (সোমবার), ০৩.০৯.২০২৪ (মঙ্গলবার) এবং ০৪.০৯.২০২৪ (বুধবার) এই তিন (৩) দিনের জন্য হাওড়া থেকে রামপুরহাট এবং রামপুরহাট থেকে হাওড়ার জন্য বিশেষ ট্রেন চালানোর ব্যবস্থা করেছে।
হাওড়া-রামপুরহাট স্পেশাল ট্রেনটি হাওড়া স্টেশন থেকে সকাল ৫:৪৫ টায় ছাড়বে এবং একই দিনে সকাল ৯:৫০ টায় রামপুরহাট পৌঁছাবে এবং রামপুরহাট-হাওড়া স্পেশাল ট্রেনটি রামপুরহাট থেকে বেলা ১১:৩২ টায় ছেড়ে একই দিনে বিকাল ৩:৫৫ টায় হাওড়া পৌঁছাবে।
হাওড়া-রামপুরহাট স্পেশাল ট্রেনটি হাওড়া স্টেশন থেকে সকাল ৫:৪৫ টায় ছাড়বে এবং একই দিনে সকাল ৯:৫০ টায় রামপুরহাট পৌঁছাবে এবং রামপুরহাট-হাওড়া স্পেশাল ট্রেনটি রামপুরহাট থেকে বেলা ১১:৩২ টায় ছেড়ে একই দিনে বিকাল ৩:৫৫ টায় হাওড়া পৌঁছাবে।
এই বিশেষ ট্রেনটি উভয় দিকেই শেওড়াফুলি, ব‍্যান্ডেল, বর্ধমান, গুসকরা, বোলপুর (শান্তিনিকেতন) এবং সাঁইথিয়া স্টেশনগুলিতে থামবে। এই ট্রেনে সাধারণ দ্বিতীয় শ্রেণীর কোচের ব্যবস্থা থাকবে।
এই বিশেষ ট্রেনটি উভয় দিকেই শেওড়াফুলি, ব‍্যান্ডেল, বর্ধমান, গুসকরা, বোলপুর (শান্তিনিকেতন) এবং সাঁইথিয়া স্টেশনগুলিতে থামবে। এই ট্রেনে সাধারণ দ্বিতীয় শ্রেণীর কোচের ব্যবস্থা থাকবে।
এর মাধ্যমে তারাপীঠে আসা পুণ্যার্থীদের কৌশিকী অমাবস্যা তিথির উৎসবে যোগদান আরও সহজ হবে। একইসঙ্গে চিন্তামুক্ত হয়ে উৎসব শেষে বাড়ি ফেরা নিশ্চিত করবে এই অতিরিক্ত ট্রেন পরিষেবা।
এর মাধ্যমে তারাপীঠে আসা পুণ্যার্থীদের কৌশিকী অমাবস্যা তিথির উৎসবে যোগদান আরও সহজ হবে। একইসঙ্গে চিন্তামুক্ত হয়ে উৎসব শেষে বাড়ি ফেরা নিশ্চিত করবে এই অতিরিক্ত ট্রেন পরিষেবা।

Howrah News: স্কুলে শিশুদের সামনে হঠাৎ জোড়া বিষধর কেউটে সাপ! কী ঘটল তারপর

হাওড়া: একজোড়া বিষধর কেউটে পৌঁছল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে! ছাত্র-ছাত্রী থেকে শিক্ষক মন্ডলী সকলেই ভীষণ উৎসাহিত এতে। আসলে শিশুকাল থেকে পরিবেশ এবং বন্যপ্রাণীদের গুরুত্ব বোঝাতে বিদ্যালয় বিশেষ পাঠের ব্যবস্থা। সেইদিকে গুরুত্ব রেখে বিদ্যালয় নিকটবর্তী স্থান থেকে পরিবেশ কর্মীদের দ্বারা উদ্ধার দুটি কেউটে সাপ নিয়ে আসা হয় বিদ্যালয়ে। এমন ঘটনা বন্যপ্রাণ উদ্ধারকারীদের অনন্য একটা অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন তারা। স্কুলের ছোটো ছোটো ছাত্র ছাত্রী ও গ্রামবাসীদের ভালোবাসায় আপ্লুত হল সর্প উদ্ধারকারীরা।

ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ার বাগনান ২ ব্লকের রবিভাগ পশ্চিমপাড়ায়। স্থানীয় ওই এলাকায় একটি খালে মাছ ধরার জন্য মুগরি বসিয়েছিলো গ্রামবাসী রাজু ধাড়া। পরেরদিন সকালে মুগরি তুলতে গিয়ে দেখেন দুটি বিষধর কেউটে সাপ আটকে পড়েছে। এলাকার সমাজসেবী রঞ্জিত জানা ও গ্রামবাসী কুন্তল ধাড়া সাপ উদ্ধারের জন্য খবর দেন হাওড়া জেলা যৌথ পরিবেশ মঞ্চের সদস্য, বন্যপ্রান সংরক্ষনকারী চিত্রক প্রামানিক’কে। কিছুক্ষণের মধ্যেই চিত্রক প্রামানিক, সুমন্ত দাস, রঘুনাথ মান্না ও সুপ্রকাশ আদক ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।

ঘটনাস্থলের পাশেই রবিভাগ পশ্চিমপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়। স্কুলের ছাত্র ছাত্রী ও শিক্ষক শিক্ষিকাদের মধ্যে সাপ উদ্ধার ঘটনা ঘিরে উৎসাহ ছিল তুঙ্গে। ছাত্র ছাত্রীরা নিরাপদ দূরত্বে থেকে জোড়া বিষধর কেউটে সাপ উদ্ধার পর্যবেক্ষণ করে। সাপ উদ্ধারের পর চিত্রক, সুমন্ত, রঘুনাথ ও সুপ্রকাশ’রা ছাত্র ছাত্রী ও গ্রামবাসীদের সাপ রক্ষা করা ও সাপে কাটলে কি করনীয় সেই সম্বন্ধে সচেতন করেন। ছাত্র ছাত্রীরা বন্যপ্রান উদ্ধারকারীদের ছবিও তোলেন। স্কুলে নিয়ে গিয়ে বন্যপ্রাণ উদ্ধার বিষয়ে নানা গল্প। এমন একটা দিন স্মৃতি করে রাখতে ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের খাতায় উদ্ধারকারীদের অটোগ্রাফ নেয়।

আরও পড়ুনঃ Nadia News: কিউ আর কোডে এবার গোটা বিদ্যালয়ের বই! জেলার প্রথম ডিজিটাল লাইব্রেরি

আগামী দিনে তাদের অনেকেই পরিবেশ রক্ষার কাজে এগিয়ে আসতে চায়। বন্যপ্রান উদ্ধারকারী সুমন্ত দাস ও রঘুনাথ মান্না জানায়,”জীবনে বহু জায়গায় সাপ উদ্ধারে‌ গিয়েছি। কিন্তু ছাত্র ছাত্রীদের যেভাবে ভালোবাসা পেয়েছি , এই উদ্ধার কাজটি সারাজীবন মনে থাকবে।” রবিভাগ পশ্চিমপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কৌশিক সাঁতরা জানান,”বর্তমানে পরিবেশ যেভাবে ভারসাম্য হারিয়ে ফেলছে সেখানে সাপ সহ সমস্ত বন্যপ্রানকে রক্ষা করতে হবে, গাছ লাগাতে হবে। আমরা আমাদের স্কুলে চিত্রক বাবুদের নিয়ে একটি পরিবেশ ও বন্যপ্রান সচেতনতা শিবির খুব শীঘ্রই আয়োজন করব। আমাদের ছাত্র ছাত্রীরা এই বিষয়ে ভীষন উৎসাহী।”

রাকেশ মাইতি

General Knowledge: উঠেন তো সকলেই! তবে বলুন তো হাওড়া ও শিয়ালদহ থেকে সারাদিনে ঠিক কতগুলো লোকাল ট্রেন চলাচল করে?

হাওড়া ও শিয়ালদহ থেকে শহরতলীর ট্রেন সংখ্যা জেনে আপনি অবাক হবেন! হাওড়া ও কলকাতার শহরতলীর বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগের সবচেয়ে সহজ ও সাশ্রয়ী উপায় হল পূর্ব রেলের সাব-আরবান ট্রেন রুট অর্থাৎ ‌যাকে আমারা বলি লোকাল ট্রেন।
হাওড়া ও শিয়ালদহ থেকে শহরতলীর ট্রেন সংখ্যা জেনে আপনি অবাক হবেন! হাওড়া ও কলকাতার শহরতলীর বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগের সবচেয়ে সহজ ও সাশ্রয়ী উপায় হল পূর্ব রেলের সাব-আরবান ট্রেন রুট অর্থাৎ ‌যাকে আমারা বলি লোকাল ট্রেন।
প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ মানুষ এই ট্রেনগুলির উপর নির্ভর করে তাদের দৈনন্দিন যাতায়াত। প্রতিনিয়ত মানুষের চাহিদা মত গন্তব্যে এই লোকাল ট্রেনে যাতায়াত করছে। স্টেশনে কয়েক মিনিট ট্রেনের অপেক্ষায় ছেড়ে ‌যাচ্ছে এই ট্রেন ।
প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ মানুষ এই ট্রেনগুলির উপর নির্ভর করে তাদের দৈনন্দিন যাতায়াত। প্রতিনিয়ত মানুষের চাহিদা মত গন্তব্যে এই লোকাল ট্রেনে যাতায়াত করছে। স্টেশনে কয়েক মিনিট ট্রেনের অপেক্ষায় ছেড়ে ‌যাচ্ছে এই ট্রেন ।
কিন্তু আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন? হাওড়া বা শিয়ালদহ থেকে সারাদিনে ঠিক কতগুলো ট্রেন চলাচল করে? এর পরিসংখ্যান জানলে আপনি অবাক হবেন। পূর্ব রেলের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সারাদিনে অর্থাৎ ভোর থেকে মধ্যরাত্রি পর্যন্ত হাওড়া ও শিয়ালদহ থেকে প্রতিদিন ১২৬৫ টি সাব-আরবান ট্রেন যাতায়াত করে।
কিন্তু আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন? হাওড়া বা শিয়ালদহ থেকে সারাদিনে ঠিক কতগুলো ট্রেন চলাচল করে? এর পরিসংখ্যান জানলে আপনি অবাক হবেন। পূর্ব রেলের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সারাদিনে অর্থাৎ ভোর থেকে মধ্যরাত্রি পর্যন্ত হাওড়া ও শিয়ালদহ থেকে প্রতিদিন ১২৬৫ টি সাব-আরবান ট্রেন যাতায়াত করে।
হাওড়া থেকে ৩৮০ এবং শিয়ালদহ থেকে ৮৮৫ টি ট্রেন প্রতিদিন যাত্রীদের নিয়ে গন্তব্যের পথে রওনা দেয়। শিয়ালদহ ডিভিশনের কিছু উল্লেখযোগ্য রুটের সাব-আরবান ট্রেন চলাচলের সম্বন্ধে একটু বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
হাওড়া থেকে ৩৮০ এবং শিয়ালদহ থেকে ৮৮৫ টি ট্রেন প্রতিদিন যাত্রীদের নিয়ে গন্তব্যের পথে রওনা দেয়। শিয়ালদহ ডিভিশনের কিছু উল্লেখযোগ্য রুটের সাব-আরবান ট্রেন চলাচলের সম্বন্ধে একটু বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

শিয়ালদহ ডিভিশনে শিয়ালদহ এবং ব্যারাকপুর এর মধ্যে ১৩ টি আপ এবং ১৪টি ডাউন, শিয়ালদহ থেকে নৈহাটির মধ্যে ১৭ টি আপ ১৮ টি ডাউন, শিয়ালদহ থেকে বনগাঁও এর মধ্যে ২৬ টি আপ ২৪ টি ডাউন এবং উভয় দিকে একটি করে মাতৃভূমি লোকাল, শিয়ালদহ থেকে ডানকুনির মধ্যে আপ এবং ডাউন এ ২০ টি করে।
শিয়ালদহ ডিভিশনে শিয়ালদহ এবং ব্যারাকপুর এর মধ্যে ১৩ টি আপ এবং ১৪টি ডাউন, শিয়ালদহ থেকে নৈহাটির মধ্যে ১৭ টি আপ ১৮ টি ডাউন, শিয়ালদহ থেকে বনগাঁও এর মধ্যে ২৬ টি আপ ২৪ টি ডাউন এবং উভয় দিকে একটি করে মাতৃভূমি লোকাল, শিয়ালদহ থেকে ডানকুনির মধ্যে আপ এবং ডাউন এ ২০ টি করে।
শিয়ালদহ থেকে গেদের মধ্যে ১০ আপ এবং ৯ টি ডাউন, শিয়ালদহ থেকে ক্যানিং এর মধ্যে ২৪ টি আপ এবং ২২ টি ডাউন এবং উভয় দিকে একটি করে মাতৃভূমি লোকাল, শিয়ালদহ থেকে বারুইপুরের মধ্যে ১৯ আপ এবং ১৯ টি ডাউন ও উভয় দিকে একটি করে মাতৃভূমি লোকাল।
শিয়ালদহ থেকে গেদের মধ্যে ১০ আপ এবং ৯ টি ডাউন, শিয়ালদহ থেকে ক্যানিং এর মধ্যে ২৪ টি আপ এবং ২২ টি ডাউন এবং উভয় দিকে একটি করে মাতৃভূমি লোকাল, শিয়ালদহ থেকে বারুইপুরের মধ্যে ১৯ আপ এবং ১৯ টি ডাউন ও উভয় দিকে একটি করে মাতৃভূমি লোকাল।
শিয়ালদহ থেকে ডায়মন্ড হারবার এর মধ্যে ২৬ টি আপ এবং ২৫ টি ডাউন, শিয়ালদহ থেকে বজবজের মধ্যে উভয় দিকেই ২৫ টি, শিয়ালদহ থেকে লক্ষীকান্তপুর এর মধ্যে ২৪ টি আপ এবং ২৩ টি ডাউন, শিয়ালদহ থেকে হাসনাবাদ এর মধ্যে ১২ টি আপ ১৪ টি ডাউন এছাড়াও রানাঘাট থেকে বনগাঁও এর মধ্যে ১৭ টি আপ এবং ২৬ টি ডাউন ট্রেন যাতায়াত করে।
শিয়ালদহ থেকে ডায়মন্ড হারবার এর মধ্যে ২৬ টি আপ এবং ২৫ টি ডাউন, শিয়ালদহ থেকে বজবজের মধ্যে উভয় দিকেই ২৫ টি, শিয়ালদহ থেকে লক্ষীকান্তপুর এর মধ্যে ২৪ টি আপ এবং ২৩ টি ডাউন, শিয়ালদহ থেকে হাসনাবাদ এর মধ্যে ১২ টি আপ ১৪ টি ডাউন এছাড়াও রানাঘাট থেকে বনগাঁও এর মধ্যে ১৭ টি আপ এবং ২৬ টি ডাউন ট্রেন যাতায়াত করে।

হাওড়া ডিভিশনের কিছু উল্লেখযোগ্য সাব-আরবান ট্রেন রুটের পরিসংখ্যান , হাওড়া - বর্ধমান ভায়া কর্ড রুটে ২৩ টি আপ এবং ২০ টি ডাউন, হাওড়া - বর্ধমান মেন রুটে ২৪ টি আপ ২২ টি ডাউন, হাওড়া - ব্যান্ডেল রুটে ৪২ টি আপ এবং ৪১ টি ডাউন এবং উভয় দিকে একটি করে মাতৃভূমি লোকাল।
হাওড়া ডিভিশনের কিছু উল্লেখযোগ্য সাব-আরবান ট্রেন রুটের পরিসংখ্যান , হাওড়া – বর্ধমান ভায়া কর্ড রুটে ২৩ টি আপ এবং ২০ টি ডাউন, হাওড়া – বর্ধমান মেন রুটে ২৪ টি আপ ২২ টি ডাউন, হাওড়া – ব্যান্ডেল রুটে ৪২ টি আপ এবং ৪১ টি ডাউন এবং উভয় দিকে একটি করে মাতৃভূমি লোকাল।
হাওড়া থেকে শেওড়াফুলির মধ্যে ১১ টি আপ ১১ টি ডাউন, হাওড়া থেকে কাটোয়ার মধ্যে উভয়দিকেই ৯ টি করে, হাওড়া থেকে তারকেশ্বরের মধ্যে ২০ আপ এবং ২৩ টি ডাউন, এছাড়াও বর্ধমান কাটোয়া রুটে উভয়দিকেই ৬ টি করে এবং ব্যান্ডেল নৈহাটি রুটে উভয় দিকে ১৯ টি করে ট্রেন যাতায়াত করে।
হাওড়া থেকে শেওড়াফুলির মধ্যে ১১ টি আপ ১১ টি ডাউন, হাওড়া থেকে কাটোয়ার মধ্যে উভয়দিকেই ৯ টি করে, হাওড়া থেকে তারকেশ্বরের মধ্যে ২০ আপ এবং ২৩ টি ডাউন, এছাড়াও বর্ধমান কাটোয়া রুটে উভয়দিকেই ৬ টি করে এবং ব্যান্ডেল নৈহাটি রুটে উভয় দিকে ১৯ টি করে ট্রেন যাতায়াত করে।

হাওড়া ও শিয়ালদহ থেকে এই বিপুল সংখ্যক ট্রেনের চলাচল শহরের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে তুলেছে। পূর্ব রেল কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের নিরাপত্তা ও আরামের কথা মাথায় রেখে প্রতিনিয়ত ট্রেন পরিষেবা উন্নত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে।
হাওড়া ও শিয়ালদহ থেকে এই বিপুল সংখ্যক ট্রেনের চলাচল শহরের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে তুলেছে। পূর্ব রেল কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের নিরাপত্তা ও আরামের কথা মাথায় রেখে প্রতিনিয়ত ট্রেন পরিষেবা উন্নত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

রাকেশ মাইতি

National Sports Day 2024: কানামাছি, কুমির ডাঙা, বুড়ি বসন্ত খেলেই জাতীয় ক্রীড়া দিবস উদযাপন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে

অভিনব ভাবে জাতীয় ক্রীড়া দিবস উদযাপন করল হাওড়ার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়! ২৯ শে আগস্ট হকির জাদুকর ধ্যানচাঁদের জন্মদিন। এই বিশেষ দিনটি রাজ্যজুড়ে পালিত হয় জাতীয় ক্রীড়া দিবস হিসাবে। প্রখ্যাত হকি খেলোয়াড়ের এই জন্মদিন কে সামনে রেখে দিনটি অভিনব উপায়ে পালন করল হাওড়ার সিরাজ বাটি চক্রের অন্তর্ভুক্ত আমতা আওড়গাছি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
অভিনব ভাবে জাতীয় ক্রীড়া দিবস উদযাপন করল হাওড়ার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়! ২৯ শে আগস্ট হকির জাদুকর ধ্যানচাঁদের জন্মদিন। এই বিশেষ দিনটি রাজ্যজুড়ে পালিত হয় জাতীয় ক্রীড়া দিবস হিসাবে। প্রখ্যাত হকি খেলোয়াড়ের এই জন্মদিন কে সামনে রেখে দিনটি অভিনব উপায়ে পালন করল হাওড়ার সিরাজ বাটি চক্রের অন্তর্ভুক্ত আমতা আওড়গাছি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এই দিনটিতে বিদ্যালয় শিক্ষক মন্ডলী তাঁরা ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে বসিয়েছিল হারিয়ে যেতে বসা দেশীয় খেলাধুলার আসর।খেলাধুলা একদিকে শরীর ও মনকে সুস্থ রাখে। অন্যদিকে নৈতিক চরিত্র, শৃঙ্খলাবোধ ও সামাজিকতা তৈরীতে সহায়তা করে।
এই দিনটিতে বিদ্যালয় শিক্ষক মন্ডলী তাঁরা ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে বসিয়েছিল হারিয়ে যেতে বসা দেশীয় খেলাধুলার আসর। খেলাধুলা একদিকে শরীর ও মনকে সুস্থ রাখে। অন্যদিকে নৈতিক চরিত্র, শৃঙ্খলাবোধ ও সামাজিকতা তৈরীতে সহায়তা করে।
এদিন শিক্ষক সৌমেন মন্ডল, প্রদীপ রঞ্জন রীত, শিক্ষিকা পুষ্পিতা পাল শিশুদের নিয়ে আসর বসানো লুকোচুরি, বুড়ি - বসন্ত, মার্বেল ,ড্যাং- গুলি, মোরগ লড়াই প্রভৃতি একসময়ের বহু প্রচলিত খেলা নিয়ে চর্চা। শিশুরা এইসব খেলার সুযোগ পেয়ে বেজায় খুশি।
এদিন শিক্ষক সৌমেন মন্ডল, প্রদীপ রঞ্জন রীত, শিক্ষিকা পুষ্পিতা পাল শিশুদের নিয়ে আসর বসানো লুকোচুরি, বুড়ি – বসন্ত, মার্বেল ,ড্যাং- গুলি, মোরগ লড়াই প্রভৃতি একসময়ের বহু প্রচলিত খেলা নিয়ে চর্চা। শিশুরা এইসব খেলার সুযোগ পেয়ে বেজায় খুশি।
এ প্রসঙ্গে প্রধান শিক্ষক প্রদীপ রঞ্জন রিত জানান, ছাত্র-ছাত্রীরা আরও বেশী খুশী হয়, তাদের খেলার সঙ্গী হিসাবে শিক্ষকদের পেয়ে। তিনি আরও বলেন, এখন পড়াশোনার চাপ। বর্তমান সময়ে মোবাইল আসক্তির কারণে পাড়ার মাঠে বা গেরস্থালির প্রাঙ্গনে এই সমস্ত প্রচলিত খেলার চল প্রায় উঠতে বসেছে।
এ প্রসঙ্গে প্রধান শিক্ষক প্রদীপ রঞ্জন রিত জানান, ছাত্র-ছাত্রীরা আরও বেশী খুশী হয়, তাদের খেলার সঙ্গী হিসাবে শিক্ষকদের পেয়ে। তিনি আরও বলেন, এখন পড়াশোনার চাপ। বর্তমান সময়ে মোবাইল আসক্তির কারণে পাড়ার মাঠে বা গেরস্থালির প্রাঙ্গনে এই সমস্ত প্রচলিত খেলার চল প্রায় উঠতে বসেছে।
আমরা চেষ্টা করছি শিশুদের মধ্যে হারিয়ে যেতে বসা দেশীয় খেলাগুলির প্রচলন ফিরিয়ে আনতে। আমরা অভিভাবকদেরও এই ব্যাপারে সচেতন করার চেষ্টা করছি। প্রদীপ বাবু আরও বলেন, শিক্ষা বিভাগের কাছে দাবী করেন দিবসটি বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে বাধ্যতামূলক ভাবে পালনীয় হোক।
আমরা চেষ্টা করছি শিশুদের মধ্যে হারিয়ে যেতে বসা দেশীয় খেলাগুলির প্রচলন ফিরিয়ে আনতে। আমরা অভিভাবকদেরও এই ব্যাপারে সচেতন করার চেষ্টা করছি। প্রদীপ বাবু আরও বলেন, শিক্ষা বিভাগের কাছে দাবী করেন দিবসটি বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে বাধ্যতামূলক ভাবে পালনীয় হোক।

 

Struggling Story: প্রতিদিন ১০ কিমি হাঁটলে তবে পেটে ভাত জোটে এই ব্যক্তির!

হাওড়া: ঘুরে ঘুরে দেওয়ালে লিফলেট সাঁটানোই পেশা কালীপদর। এক সময় বাসে কন্ডাক্টরি করতেন। সেই কাজ হারিয়ে বর্তমানে এটাই তাঁর পেশা। গত ৩০ বছর ধরে এইভাবেই দেওয়ালে লিফলেটহ পোস্টার সাঁটিয়ে রুটি-রুজি জোগাড় করছেন হাওড়ার কালিপদ নিয়োগী।

সকালে নাইলনের ব্যাগ হাতে বেরিয়ে পড়েন। এভাবেই বাজার-হাট, বাসস্টপ থেকে রেল স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় ঘুরে বেড়ান তিনি। রোগা ছিপছিপে গড়নের এক মাঝ বয়সী মানুষ কালীপদ। এক হাতে থাকে তিন থেকে চার ইঞ্চি চওড়া একটা ব্রাশ, অন্য হাতে ব্যাগের মধ্যে কাগজের লিফলেট এবং আঠার কৌটো। সকালে ঘুম ভাঙলেই ময়দা এবং অ্যারারুটের মিশ্রণের আঠা তৈরি করেন। এরপরই বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়া। রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করেই নির্ধারিত রুটে বেড়িয়ে পড়েন। প্রতিদিন ৫-১০ কিমি পথ হেঁটে দেওয়ালে দেওয়ালে পোস্টার ও লিফলেট সাঁটিয়ে দিনশেষে বাড়ি ফেরেন।

আরও পড়ুন: আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থার হাতেখড়ি ভারতেই? যা জানাল এই আইআইটি

তবে এই বর্ষাকালের সময় সেভাবে কাজের বরাত থাকে না। এই সময় বৃষ্টিতে ভেজা দেওয়ালে পোস্টারে কাগজের বিজ্ঞাপন সাঁটানো যায় না। এমনিতে কাজ হলেও রোজগার খুব একটা নয়। ফলে বর্ষাকালে প্রায় ঘরে হাঁড়ি না চড়ার মত অবস্থা তৈরি হয় কালীপদর। সারাদিন কাজ করে ৫০০-৬০০ কাগজ সাঁটাতে পারলে হাতে মেলে বড়জোর ২০০-২৫০ টাকা। এইভাবেই জীবন যুদ্ধে কোনরকমের টিকে আছেন মাঝবয়সী মানুষটি।

রাকেশ মাইতি