Category Archives: হাওড়া

Travel: নির্জন চরে পাতা সবুজ ঘাসের গালিচা! কলকাতার একেবারে কাছেই এই ঘোরার ঠিকানার খোঁজ জানেন কি?

ভ্রমণ পিপাসুদের দারুন আকর্ষণে বেনাপোল চর! একদিন ও একবেলার ঘোড়ার আদর্শ হাওড়ার বেনাপুর।
ভ্রমণ পিপাসুদের জন‍্য আকর্ষণের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে বেনাপুর চর। কলকাতার খুব কাছেই হাওড়ার এই নির্জন নদীর চরে বেড়াতে আসছেন প্রচুর মানুষ।
ব্যস্ত জীবনে কয়েকঘন্টার অবসরে ঘুরতে যেতে সবার আগে খুব কাছের একটা স্থানের খোঁজ করেন। সেই দিক থেকে হাওড়া শহর ও কলকাতার মানুষের খুব প্রিয় এই চর। সেরকমই এক ডেস্টিনেশন হাওড়া জেলার বাগনানের বেনাপুর চর।
ব্যস্ত জীবনে কয়েকঘণ্টার অবসরে ঘুরতে যেতে গেলে সবাই বাড়ির কাছেই কোনও ঘোরার জায়গার খোঁজ করেন। সেই দিক থেকে হাওড়া শহর ও কলকাতার মানুষের খুব প্রিয় এই বাগনানের বেনাপুর চর।
রূপনারায়ণের তীরে অবস্থিত বেনাপুরের সবুজ ঘাসের সুবিস্তীর্ণ চর যে-কারর মনকে জয় করবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
রূপনারায়ণের তীরে অবস্থিত বেনাপুরের সবুজ ঘাসের সুবিস্তীর্ণ চর যে-কারও মনকে জয় করবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
কার্পেটের মত সবুজ ঘাসে ঢাকা ভূমি। তার মাঝে মাঝে সারমেলে দাঁড়িয়ে রয়েছে ঝিরঝিরে পাতার বাবলা গাছ। প্রকৃতির অমলিন সৌন্দর্য মিলবে এখানে।
কার্পেটের মত সবুজ ঘাসে ঢাকা ভূমি। তার মাঝে মাঝে সার দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে ঝিরঝিরে পাতার বাবলা গাছ। প্রকৃতির অমলিন সৌন্দর্য মিলবে এখানে।
রোদ ঝলমল আকাশ চিকচিক করছে রূপনারায়ণ নদীর জল। তার কোলে এই সবুজে ঢাকা চরে মন খুলে শ্বাস নেবার স্থান।
রোদ ঝলমল আকাশ চিকচিক করছে রূপনারায়ণ নদীর জল। তার কোলে এই সবুজে ঢাকা চরে মন খুলে শ্বাস নেবার স্থান।
রূপনারায়ণের পূর্ব তীরে হাওড়ার বাগনান ব্লকের বেনাপুর গ্রাম। নদীর তীরে জেগে ওঠা ভূমি এখন পর্যটকদের ভীষণ পছন্দের।
রূপনারায়ণের পূর্ব তীরে হাওড়ার বাগনান ব্লকের বেনাপুর গ্রাম। নদীর তীরে জেগে ওঠা ভূমি এখন পর্যটকদের ভীষণ পছন্দের।

Howrah News: খেলো ইন্ডিয়ায় সোনা জয়, ওয়েটলিফটিংয়ে আশার আলো দেখাচ্ছে বঙ্গতনয়া

হাওড়া: খেলো ইন্ডিয়ায় সোনা জয়, ওয়েটলিফটিং এ আশার আলো দেখাচ্ছে শ্রাবণী! অচিন্ত্য’-র পর এবার ওয়েটলিফটিং এ সোনার স্বপ্ন দেখাচ্ছে শ্রাবণী। আবারও দেশের মানুষের নজরে হাওড়া ছোট্ট গ্রাম দেউলপুর। সদ্য সমাপ্ত অস্মিতা ‘ খেলো ইন্ডিয়া ‘ প্রতিযোগিতায় সোনা জয় করে কমনওয়েলথ গেমসের আশার আলো দেখাচ্ছে বঙ্গকন্যা শ্রাবণী দাস।

একাধিকবার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার জয়ের পর এবার লক্ষ্য কমনওয়েলথ গেমস। দরিদ্র পরিবার, বাবা-মা জরির কাজ করে কোনও রকমের সংসার চালান। এই সাফল্যে পরিবার এবং গ্রামের মানুষ দারুণভাবে আনন্দিত। দারুন আনন্দিত তার গ্রামের নতুন প্রজন্মের খেলোয়াড়। সদ্য সমাপ্ত পরিচয় অনুষ্ঠিত খেলো ইন্ডিয়ায় প্রতিযোগিতায় পশ্চিমবঙ্গ সহ বিভিন্ন রাজ্য অংশগ্রহণ করে। বাংলার হয়ে প্রতিনিধিত্ব করে শ্রাবণী।

আরও পড়ুন – Hardik Pandya Love Life: ‘কোনও কিছু দেখলেই একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছে যান আপনারা’- নাতাশা কি তাহলে সব ভুলে আবার এক হওয়ার বার্তা দিচ্ছেন

ওয়েটলিফটিং এ ৫৫ কেজি ক্যাটাগরিতে স্ন্যাচে ৮০, ক্লিন এন্ড জার্ক এ ১০৯ কেজি।২০১৭ সালে প্রথম জাতীয় পুরস্কার, তারপর জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে একাধিক পুরস্কার। গত প্রায় আট বছর পাটিয়ালায় জাতীয় ক্যাম্পে থেকেই প্রশিক্ষণ চালাচ্ছে।এ প্রসঙ্গে তার গ্রামের কোচ প্রলয় বাগ জানান, এর আগেও শ্রাবণী জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে পুরস্কার জয় করেছে।

আন্তর্জাতিক স্তরে টোকিওতে সোনা এবং গ্রিসে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে। এই জয়ের পর এবার স্বপ্ন কমনওয়েল গেমসে সোনা জয়। তাই নিশ্চিদ্র অনুশীলন চালিয়ে যাচ্ছে শ্রাবণী।এ প্রসঙ্গে শ্রাবণীর মা প্রার্থনা দাস জানান, সাধারণ নিম্নবিত্ত ঘরের মেয়ে। এতদূর পৌঁছেছে। তাতে সকলেই খুশি। এই সাফল্যে ভীষণ আনন্দিত সকলে সকলে। এবার কমনওয়েলথ গেমস এ সোনা জয়। প্রার্থনা করি, ওর সেই স্বপ্ন পূরণ হোক।

Rakesh Maity

Special Local Train for Tarkeswar: লোকাল ট্রেনের বিরাট সুযোগ! শ্রাবণ মাসে তারকেশ্বর যাবেন আরও সহজে, শ্রাবণী মেলায় স্পেশ্যাল ব্যবস্থা

তারকেশ্বরের শ্রাবণী মেলা বাংলার সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় নির্ঘণ্টর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যা সারা বাংলা জুড়ে অসংখ্য ভক্তদের আকর্ষণ করে। যারা শিবের উপাসক বা শিবের আশীর্বাদ নিতে আসেন। শ্রাবণ মাসে মেলা অনুষ্ঠিত হয় শিবের 'জলাভিষেক' উপলক্ষ্যে। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্তরা শিবের 'জলাভিষেক' অনুষ্ঠানে তারকেশ্বরে আসেন। শ্রাবণী মেলার সময়, তারকেশ্বর এবং শেওড়াফুলি স্টেশনে প্রচুর ভক্তদের ঢল দেখা যায়। যারা উৎসব ও ধর্মীয় রীতিতে অংশ নিতে আসেন।
তারকেশ্বরের শ্রাবণী মেলা বাংলার সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় নির্ঘণ্টর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যা সারা বাংলা জুড়ে অসংখ্য ভক্তদের আকর্ষণ করে। যারা শিবের উপাসক বা শিবের আশীর্বাদ নিতে আসেন। শ্রাবণ মাসে মেলা অনুষ্ঠিত হয় শিবের ‘জলাভিষেক’ উপলক্ষ্যে। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্তরা শিবের ‘জলাভিষেক’ অনুষ্ঠানে তারকেশ্বরে আসেন। শ্রাবণী মেলার সময়, তারকেশ্বর এবং শেওড়াফুলি স্টেশনে প্রচুর ভক্তদের ঢল দেখা যায়। যারা উৎসব ও ধর্মীয় রীতিতে অংশ নিতে আসেন।(রাকেশ মাইতি)
সেই দিক থেকে ভক্তদের প্রয়োজনের কথা বিবেচনা করে।তারকেশ্বরে শ্রাবণী মেলা উপলক্ষ্যে পূর্ব রেলওয়ে ইএমইউ স্পেশাল ট্রেন! পূর্ব রেলওয়ের হাওড়া বিভাগ শ্রাবণী মেলা উপলক্ষে তারকেশ্বরে ছয় (৬) জোড়া অতিরিক্ত ইএমইউ স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে যা। হাওড়া-তারকেশ্বর শাখায় প্রতি রবিবার, সোমবার এবং অন্যান্য উৎসবের দিনগুলিতে চলবে।
সেই দিক থেকে ভক্তদের প্রয়োজনের কথা বিবেচনা করে।তারকেশ্বরে শ্রাবণী মেলা উপলক্ষ্যে পূর্ব রেলওয়ে ইএমইউ স্পেশাল ট্রেন! পূর্ব রেলওয়ের হাওড়া বিভাগ শ্রাবণী মেলা উপলক্ষে তারকেশ্বরে ছয় (৬) জোড়া অতিরিক্ত ইএমইউ স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে যা। হাওড়া-তারকেশ্বর শাখায় প্রতি রবিবার, সোমবার এবং অন্যান্য উৎসবের দিনগুলিতে চলবে।
হাওড়া থেকে তারকেশ্বর পর্যন্ত যাত্রীদের নিয়ে যাওয়ার জন্য, ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনগুলি হাওড়া থেকে সকাল ০৪:০৫ এবং দুপুর ১২:৫০ এ ছাড়বে এবং যথাক্রমে সকাল ০৫:৩৫ এবং দুপুর ০২:২০ এ তারকেশ্বরে পৌঁছাবে। একই ভাবে, শিব দর্শনের পর ভক্তদের হাওড়া ফেরত নিয়ে আসার জন্য, ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনগুলি তারকেশ্বর থেকে সকাল ১০:৫৫ এবং রাত ০৯:১৭ এ ছাড়বে এবং যথাক্রমে দুপুর ১২:৩০ এবং রাত ১০:৪৫ এ হাওড়ায় পৌঁছাবে।
হাওড়া থেকে তারকেশ্বর পর্যন্ত যাত্রীদের নিয়ে যাওয়ার জন্য, ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনগুলি হাওড়া থেকে সকাল ০৪:০৫ এবং দুপুর ১২:৫০ এ ছাড়বে এবং যথাক্রমে সকাল ০৫:৩৫ এবং দুপুর ০২:২০ এ তারকেশ্বরে পৌঁছাবে। একই ভাবে, শিব দর্শনের পর ভক্তদের হাওড়া ফেরত নিয়ে আসার জন্য, ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনগুলি তারকেশ্বর থেকে সকাল ১০:৫৫ এবং রাত ০৯:১৭ এ ছাড়বে এবং যথাক্রমে দুপুর ১২:৩০ এবং রাত ১০:৪৫ এ হাওড়ায় পৌঁছাবে।
এছাড়াও, শেওড়াফুলি থেকে সাধারণত পবিত্র গঙ্গার জল তারকেশ্বরে জলাভিষেকের জন্য নিয়ে যাওয়ার গুরুত্ব বিবেচনা করে, পূর্ব রেলওয়ে শেওড়াফুলি এবং তারকেশ্বরের মধ্যে ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনের ব্যবস্থা করেছে। শেওড়াফুলি – তারকেশ্বর ইএমইউ স্পেশাল শেওড়াফুলি থেকে সকাল ০৬:৫৫, সকাল ০৯:২০, বিকেল ০৪:২০ এবং সন্ধ্যা ০৭:৪০ এ ছাড়বে এবং যথাক্রমে সকাল ০৭:৪৫, সকাল ১০:১৫, বিকেল ০৫:১০ এবং রাত ০৮:৩০ এ তারকেশ্বরে পৌঁছাবে।
এছাড়াও, শেওড়াফুলি থেকে সাধারণত পবিত্র গঙ্গার জল তারকেশ্বরে জলাভিষেকের জন্য নিয়ে যাওয়ার গুরুত্ব বিবেচনা করে, পূর্ব রেলওয়ে শেওড়াফুলি এবং তারকেশ্বরের মধ্যে ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনের ব্যবস্থা করেছে। শেওড়াফুলি – তারকেশ্বর ইএমইউ স্পেশাল শেওড়াফুলি থেকে সকাল ০৬:৫৫, সকাল ০৯:২০, বিকেল ০৪:২০ এবং সন্ধ্যা ০৭:৪০ এ ছাড়বে এবং যথাক্রমে সকাল ০৭:৪৫, সকাল ১০:১৫, বিকেল ০৫:১০ এবং রাত ০৮:৩০ এ তারকেশ্বরে পৌঁছাবে।
অপরদিকে, তারকেশ্বর – শেওড়াফুলি ইএমইউ স্পেশাল তারকেশ্বর থেকে সকাল ০৫:৫৫, সকাল ০৮:১০, দুপুর ০২:৫০ এবং সন্ধ্যা ০৬:৪০ এ ছাড়বে এবং যথাক্রমে সকাল ০৬:৪৫, সকাল ০৯:০৩, বিকেল ০৩:৪০ এবং সন্ধ্যা ০৭:৩০ এ শেওড়াফুলিতে পৌঁছাবে।
অপরদিকে, তারকেশ্বর – শেওড়াফুলি ইএমইউ স্পেশাল তারকেশ্বর থেকে সকাল ০৫:৫৫, সকাল ০৮:১০, দুপুর ০২:৫০ এবং সন্ধ্যা ০৬:৪০ এ ছাড়বে এবং যথাক্রমে সকাল ০৬:৪৫, সকাল ০৯:০৩, বিকেল ০৩:৪০ এবং সন্ধ্যা ০৭:৩০ এ শেওড়াফুলিতে পৌঁছাবে।
পূর্ব রেলওয়ের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক শ্রী কৌশিক মিত্র বলেন, নিয়মিত ট্রেন চলার পাশাপাশি, এই ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনগুলি তারকেশ্বরে শ্রাবণী মেলার সময় রবিবার, সোমবার এবং অন্যান্য উৎসবের দিনগুলিতে চালানো হবে।
পূর্ব রেলওয়ের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক শ্রী কৌশিক মিত্র বলেন, নিয়মিত ট্রেন চলার পাশাপাশি, এই ইএমইউ স্পেশ্যাল ট্রেনগুলি তারকেশ্বরে শ্রাবণী মেলার সময় রবিবার, সোমবার এবং অন্যান্য উৎসবের দিনগুলিতে চালানো হবে।
যেমন ১৭.০৭.২০২৪, ২১.০৭.২০২৪, ২২.০৭.২০২৪, ২৮.০৭.২০২৪, ২৯.০৭.২০২৪, ০৪.০৮.২০২৪, ০৫.০৮.২০২৪, ১১.০৮.২০২৪, ১২.০৮.২০২৪, ১৫.০৮.২০২৪, ১৮.০৮.২০২৪ & ১৯.০৮.২০২৪। এই বিশেষ ট্রেনগুলি রুটের সব স্টেশনে থামবে।
যেমন ১৭.০৭.২০২৪, ২১.০৭.২০২৪, ২২.০৭.২০২৪, ২৮.০৭.২০২৪, ২৯.০৭.২০২৪, ০৪.০৮.২০২৪, ০৫.০৮.২০২৪, ১১.০৮.২০২৪, ১২.০৮.২০২৪, ১৫.০৮.২০২৪, ১৮.০৮.২০২৪ & ১৯.০৮.২০২৪। এই বিশেষ ট্রেনগুলি রুটের সব স্টেশনে থামবে।

Kolkata Digha Special Train: সময় লাগছে আরও কম, পছন্দের ক্লাসের টিকিট ঝটপট কাটুন, এখান থেকে ছাড়ছে দিঘা যাওয়ার নতুন ট্রেন

দিঘা স্পেশাল: এবার আরও কম সময়ে দিঘা। এই রুটে দিঘা সফরে দারুন উদাহিত একাংশের মানুষ । সৈকত সুন্দরী দিঘার সৌন্দর্য উপভোগ করতে দ্রুত টিকিট নিশ্চিত করুন। কলকাতা - দিঘা স্পেশালে দ্রুত টিকিট কাটুন, রেল সূত্রে জানা যাচ্ছে, টিকিটের চাহিদাও বেশ ভাল। তাই দেরি করলেই হতে পারে ওয়েটিং লিস্ট।
দিঘা স্পেশাল: এবার আরও কম সময়ে দিঘা। এই রুটে দিঘা সফরে দারুন উদাহিত একাংশের মানুষ । সৈকত সুন্দরী দিঘার সৌন্দর্য উপভোগ করতে দ্রুত টিকিট নিশ্চিত করুন। কলকাতা – দিঘা স্পেশালে দ্রুত টিকিট কাটুন, রেল সূত্রে জানা যাচ্ছে, টিকিটের চাহিদাও বেশ ভাল। তাই দেরি করলেই হতে পারে ওয়েটিং লিস্ট।
এই ভরা বর্ষায় টাটকা ইলিশের স্বাদ পেতে দীঘা সমুদ্র সৈকত ভ্রমণের জন্য এখন আর হাওড়া দৌড়নোর প্রয়োজন নেই যাত্রীদের। কলকাতা স্টেশন থেকেই সপ্তাহান্তে অর্থাৎ শনিবার ও রবিবার দিঘার ট্রেন চলছে।
এই ভরা বর্ষায় টাটকা ইলিশের স্বাদ পেতে দীঘা সমুদ্র সৈকত ভ্রমণের জন্য এখন আর হাওড়া দৌড়নোর প্রয়োজন নেই যাত্রীদের। কলকাতা স্টেশন থেকেই সপ্তাহান্তে অর্থাৎ শনিবার ও রবিবার দিঘার ট্রেন চলছে।
এই ট্রেন পরিষেবা ৭ জুলাই রথের দিন চালু হয়। কলকাতা স্টেশন থেকে দীঘা যাওয়ার প্রথম সরাসরি ট্রেন। এই ট্রেনে চেয়ারকার, স্লিপার ক্লাস এবং এসি সবরকম শ্রেণিরই বন্দোবস্ত আছে। ইতিমধ্যেই বহু যাত্রী এই ট্রেনে চেপে ঘুরেও এসেছেন দিঘা।
এই ট্রেন পরিষেবা ৭ জুলাই রথের দিন চালু হয়। কলকাতা স্টেশন থেকে দীঘা যাওয়ার প্রথম সরাসরি ট্রেন। এই ট্রেনে চেয়ারকার, স্লিপার ক্লাস এবং এসি সবরকম শ্রেণিরই বন্দোবস্ত আছে। ইতিমধ্যেই বহু যাত্রী এই ট্রেনে চেপে ঘুরেও এসেছেন দিঘা।
রেল সূত্রে জানা যাচ্ছে , এই ট্রেনের জনপ্রিয়তা এতো বেশি যে এরমধ্যেই আগামী শনিবার ১৩ জুলাই রিজার্ভেশনের অবস্থান RAC।  যাঁরা ১৪ জুলাই রবিবার উল্টোরথের দিন যাবেন ভাবছেন, সেদিনও ওয়েটিং লিস্ট। এই শনি রবিবারও যাঁরা টিকিট কাটেননি, তাঁরা সুযোগ হাতছাড়া না করে সত্বর টিকিট কাটুন পরের শনি-রবিবার দিঘার সমুদ্র সৈকতে ছুটি কাটানোর জন্য। প্রিয় বাঙালির জন্য এটাই বর্ষার মরশুমে পূর্বরেলের নতুন আকর্ষণীয় উপহার বলেই মনে করছে।
রেল সূত্রে জানা যাচ্ছে , এই ট্রেনের জনপ্রিয়তা এতো বেশি যে এরমধ্যেই আগামী শনিবার ১৩ জুলাই রিজার্ভেশনের অবস্থান RAC।  যাঁরা ১৪ জুলাই রবিবার উল্টোরথের দিন যাবেন ভাবছেন, সেদিনও ওয়েটিং লিস্ট। এই শনি রবিবারও যাঁরা টিকিট কাটেননি, তাঁরা সুযোগ হাতছাড়া না করে সত্বর টিকিট কাটুন পরের শনি-রবিবার দিঘার সমুদ্র সৈকতে ছুটি কাটানোর জন্য। প্রিয় বাঙালির জন্য এটাই বর্ষার মরশুমে পূর্বরেলের নতুন আকর্ষণীয় উপহার বলেই মনে করছে।
শনি-রবিবার কলকাতা - দিঘা স্পেশাল ট্রেনটি দুপুর ২টে তে ছেড়ে সন্ধ্যা ৬:৫০ এ আপনাদের দিঘায় পৌঁছে দেবে। উল্টোদিকে দিঘা - কলকাতা স্পেশাল ট্রেনটি দিঘা থেকে সন্ধ্যে ৭:১০ এ ছেড়ে কলকাতা পৌঁছে দেবে রাত ১১:৫৫ মিনিটে।
শনি-রবিবার কলকাতা – দিঘা স্পেশাল ট্রেনটি দুপুর ২টে তে ছেড়ে সন্ধ্যা ৬:৫০ এ আপনাদের দিঘায় পৌঁছে দেবে। উল্টোদিকে দিঘা – কলকাতা স্পেশাল ট্রেনটি দিঘা থেকে সন্ধ্যে ৭:১০ এ ছেড়ে কলকাতা পৌঁছে দেবে রাত ১১:৫৫ মিনিটে।
এই ট্রেনটিতে যারা কলকাতা থেকে দক্ষিণ - পূর্ব রেলের বিভিন্ন স্টেশন যেমন বাগনান, তমলুক, মেচেদা, কাঁথি ইত্যাদি সরাসরি যেতে চান, তাঁরাও এই ট্রেনে চড়ে পড়তে পারেন, যাতে সহজেই ওই স্টেশনগুলোতে পৌঁছানো যায়। Input- Rakesh Maity
এই ট্রেনটিতে যারা কলকাতা থেকে দক্ষিণ – পূর্ব রেলের বিভিন্ন স্টেশন যেমন বাগনান, তমলুক, মেচেদা, কাঁথি ইত্যাদি সরাসরি যেতে চান, তাঁরাও এই ট্রেনে চড়ে পড়তে পারেন, যাতে সহজেই ওই স্টেশনগুলোতে পৌঁছানো যায়। Input- Rakesh Maity

Howrah News: বাড়ির দরজায় আটকে বিশালাকার ওটা কী! কাছে যেতেই হাড়হিম সকলের, তারপর যা হল…

হাওড়া: লোহার গ্রিল কেটে উদ্ধার গোসাপ! জানা যায়, দীর্ঘ প্রায় ২০ ঘণ্টা আটকে থাকার পর উদ্ধার করা সম্ভব হয় প্রাণীটিকে। গোসাপ (Monitor Lizard) হাওড়া জেলার গ্রামাঞ্চলে প্রচুর দেখা যায়। জলাশয়ে থেকে বাড়ির আনাচে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়।

বিশেষ করে এক জলাশয় থেকে অন্য জলাশয় ঘুরে বেড়ায় খাবারের খোঁজে। মনে করা হচ্ছে খাবারের খোঁজ করতে গিয়ে এদিন এই বাড়ির লোহার গেটে আটকে পড়ে প্রাণীটি। প্রায় চার ফুট লম্বা প্রাণীটিকে দেখে বাড়ির লোকজন দরজার কাছে যেতেই ভয় পায়। তবে প্রাণীটির প্রাণ বাঁচাতে দেরি করেননি গৃহকর্তা। দেখা মাত্রই পরিবেশ প্রেমীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।

আরও পড়ুন-  ভয়ঙ্কর তোলপাড় পরিবর্তন! সূর্য-মঙ্গল-বুধ-শুক্রের বিরাট চালে ভাগ্যের খেলা শুরু…! কারা ভাগ্যবান, কাদের লোকসান? আপনার কপালে কী?

দীর্ঘক্ষণ আটকে থাকতে দেখে একটি সামাজিক গ্রুপ ছাত্রপতি শিবাজী সেবা সংঘ গ্রুপের সদস্যদের খবর দেওয়া হয়। গ্রুপের সদস্য কলেজ পড়ুয়া ধীরাজ বর অয়ন বর ও অর্ক বর ঘটনাস্থলে আসেন। প্রায় এক থেকে দেড় ঘণ্টা চেষ্টার পর অবশেষে লোহার দরজার একাংশ কেটে গোসাপটিকে উদ্ধার করে তারা। ঘটনাটি ঘটে হাওড়ার শ্যামপুর ২ নম্বর ব্লকের অন্তর্গত ডিহিমন্ডল ঘাট বানিয়া গ্রামে।

আরও পড়ুন-   মাত্র ৭ দিনেই জব্দ! ধমনী থেকে নিংড়ে বার করবে কোলেস্টেরল, শিরায় জমে থাকা ময়লা হবে সাফ, রোজ পাতে রাখুন এই খাবার

এ প্রসঙ্গে ওই বাড়ির গৃহকর্তা মৃত্যুঞ্জয় বর বলেন, বাড়ির পেছনে এই লোহার গ্রিলটি তে আটকে গিয়েছিল একটি পূর্ণবয়স্ক গোসাপ। ওইদিকে তেমন কেউ যায় না বাড়ির লোকজন তাই নজরেও আসেনি। আটকে থাকার কয়েক ঘণ্টা পর নজরে আসে। দেখার পর স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যদের খবর দেওয়া হয়।এই প্রসঙ্গে পরিবেশপ্রেমী অয়ন বর জানান, এই সমস্ত প্রাণী পরিবেশের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বাঁচিয়ে রাখার জন্য সাধারণ মানুষকে সচেতন হতে হবে আরও বেশি।

রাকেশ মাইতি

Howrah News: আবারও মর্মান্তিক দুর্ঘটনা জাতীয় সড়কে, পারাপার করতে গিয়ে মৃত্যু পথচারীর 

হাওড়া: অবিরাম সতর্ক- সচেতনতার মাঝেই মৃত্যুমিছিল জাতীয় সড়কে! এখন নয়ত সেখান, প্রতিনিয়ত হাড়হীম করা মৃত্যু সংবাদ ভেসে আসছে। কখনও এর কারণ যান্ত্রিক ত্রুটি, কখনও বেপরোয়া গতি বা যান নিয়ন্ত্রণ, আবার কখনও পথিকের অসাবধানতা হয়ে পড়ে মৃত্যুর কারণ।

এবার সড়ক পারাপার করতে গিয়ে গাড়ির ধাক্কায় প্রাণ হারাল পথচারী। শনিবার সকালে ব্যস্ত সড়কে হঠাৎ দুর্ঘটনায় চাঞ্চল্য এলাকায়। দ্রুত বাড়ছে সড়কে যানবাহনের সংখ্যা। দিনরাত দ্রুত গতিতে ছুটছে যানবাহন। ব্যস্ত সড়কে ক্ষনিকের ভুল জীবন হানী ঘটাতে পারে, তা একাধিক বার সামনে আসছে। সেই রকমই একটি ঘটনা ঘটে গেল শনিবার হাওড়ার ১৬ নম্বর জাতীয় সড়কে সলপ সংলগ্ন এলাকায়।

আরও পড়ুন – Bipadtarini Puja Laal Dhaga: বিপত্তারিণী পুজোয় কেন হাতে বাঁধা হয় লাল সুতো! ভক্তিভরে এই ধাগা না বাঁধলে বড়সড় অনর্থ, জানুন তাগা বাঁধার জ্যোতিষীর পরামর্শ

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাস্তা পেরোতে গিয়ে মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক ব্যক্তির। আনুমানিক মৃত ব্যক্তির বয়স ৪৫। স্থানীয়দের কাছ থেকে জানতে পারা যাচ্ছে ওই ব্যক্তি ১৬ নম্বর জাতীয় সড়ক পার হবার চেষ্টা করে। সেই সময় হঠাৎ দ্রুত গতিতে আসা একটি গাড়ি আচমকা ধাক্কা দেয়। গাড়ির ধাক্কায় ওই ব্যক্তি ছিটকে পড়ে জাতীয় সড়কে। স্থানীয় এবং পথ চলতি মানুষ উদ্ধার করতে ছুটে আসেন। খবর পেয়ে ছুটে আসেন নিবরা ট্রাফিক পুলিশ। পুলিশ এসে রক্তাত্ব ব্যক্তিকে উদ্ধার করে। ঘটনাস্থলেই ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয় বলে জানা গেছে। মৃত ব্যক্তির নাম পরিচয় জানার চেষ্টা চালাচ্ছেন পুলিশ ।

Rakesh Maity

Traditional Recipe:বাড়িতেই বানাতে পারেন বাংলার ঐতিহ্যবাহী গয়না বড়ি, কীভাবে বানাবেন? রইল রেসিপি

হাওড়া: বাংলার ঐতিহ্যবাহী একটি গ্রামীণ শিল্প গয়না বড়ি! এবার বাড়িতেই খুব সহজেই বানাতে পারেন এই বড়ি। এক সময় গ্রামে-গঞ্জে কুমড়ো বড়ি, ফুল বড়ি, বড় বড়ি, মসলা বড়ির মত নানারকম বড়ি তৈরি হত। তবে সবথেকে আকর্ষণীয় ছিল গয়না বড়ি।

বাংলার প্রায় সব জেলাতেই গয়না বড়ির কদর রয়েছে। দেখা যেত গ্রামের মহিলাদের মধ্যে দু-একজন এই বড়ি ভাল তৈরি করতে পারেন। অন্যান্য বড়ি গ্রামের মানুষ নিজেরা দিতে পারলেও গয়না বড়ি গড়তে পারতেন না সবাই। কাজেই,গ্পারামে যাঁরা গয়ান বড়ি বানাতে পারতেন,তাঁদের কদর-ই ছিল আলাদা। কালের নিয়মে সে-সব হারিয়ে যেতে বসেছে আজ। তবে খাদ্য রসিক বাঙালি খাবারে অভিনবত্ব বরাবরই খোঁজ করে। সেই দিক থেকে গয়না বড়ির মত বাংলার ঐতিহ্যবাহী বড়ি আজও মানুষের আকর্ষণে। মা-ঠাকুমাদের পোক্ত হাতে তৈরি গয়না বড়ির যে আকর্ষণ, তার অনেকটাই মেটাতে পারবেন আপনিও।

গয়না বড়ি বানাতে লাগেবিউলির ডাল ,বাটা মশলা (জিরে, তেজ পাতা, আদা, হিং) লঙ্কা এবং নুন। ডাল ভিজিয়ে ভাল করে বেটে নিতে হবে। অন্যদিকে মশলা বেটে ডালের সঙ্গে ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর কাপড়ের মধ্যে বা প্লাস্টিক পেপারে বাটা ডাল নিয়ে থালায় ছড়িয়ে দেওয়া পোস্ত, তিল বা চাল গুঁড়োর উপর গয়নার আকারে বড়ি দিলেই তৈরি ‘গয়না বড়ি’।

রাকেশ মাইতি

Howrah News: কানামাছি ভোঁ ভোঁ! হারিয়ে ‌যাওয়া খেলায় মেতে উঠেছে হাওড়ার স্কুলের শিক্ষক-ছাত্ররা

হাওড়া: বিদ্যালয়ে খেলায় মেতে উঠেছে শিক্ষক ছাত্র! হারিয়ে যাওয়া খেলাতে ভরসা করেই শিশুদের মাঠে ফেরাতে উদ্যোগে বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা। গ্রাম বাংলা থেকে হারিয়ে গিয়েছে কিছু লোক ক্রীড়া। একটা সময় শৈশব ও কৈশোর মেতে থাকত এই খেলাগুলিকে ঘিরে। বলা ভাল শৈশব এবং কৈশোরের বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম ছিল এইসব লোক ক্রীড়া। যেমন ইচিং বিচিং, ব্যাঙের বিয়ে, কানামাছি, কুমিড় ডাঙা ইত্যাদি। কালের করল গ্রাসে সেসব যেন অতীত। শৈশব এবং কৈশোর আজ গৃহবন্দী। মোবাইল, ল্যাপটপ এবং পড়াশুনা চাপ ওদের সে সময়ের শিশুদের খুশির জীবন সংকুচিত করে দিয়েছে। ওরা জানেই না এসব খেলার মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে কী আনন্দের রসদ। কেউ কেউ মা ঠাকুমার দু-একটুকরো গল্প শুনলেও বাস্তবিক প্রয়োগ ওদের কাছে তেমন একটা হয়নি।

আরও পড়ুন:  বন্যপ্রাণ রক্ষা করে দেশের সেরা এই ‌যুবক, মিলল বিরাট সম্মান

এই সময়েও পুরানো দিনের খেলাতেই মেতে উঠেছে এক সঙ্গে বহু শিশু। এর মধ্যেও যে আনন্দ হাসি ঠাট্টার অগাধ সমুদ্রে ডুব দিচ্ছে ওরা।এবার লোক ক্রীড়াকে শৈশব ও কৈশোরের কাছে পৌঁছে দিতে নতুন উদ্যোগ নিয়ে নজির সৃষ্টি করেছে হাওড়ার সিরাজবাটি চক্রের সোনামুই সাবালয় প্রাথমিক বিদ্যালয়। স্কুলে রীতিমতো নিয়ম করেই ওরা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সঙ্গে খেলে চলেছে কানামাছি, ব্যাঙের বিয়ে ইত্যাদি। পড়াশোনার একঘেয়েমি চাপ কাটাতে সরকারি স্কুলের এই ধরনের উদ্যোগ রীতিমতো চমকপ্রদ। আর এ কথা স্বীকার করেছে অভিভাবক মন্ডলী। এই খেলাকে কেন্দ্রে করে “খেলতে খেলতে পড়ো “-স্লোগান তৈরি হয়েছে এলাকায়।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি

Eastern Railway: যাত্রীদের জন্য দারুণ খবর! স্পিড বেড়ে ১৩০ কিমি এই ট্রেনেগুলোর, আরও দ্রুত পৌঁছবেন গন্তব্যে

যাত্রী সুখবর, বাড়ল ট্রেনের গতি! মাঝেমধ্যেই রেলের বিরুদ্ধে যাত্রীদের ক্ষোভ উঠে আসে। এরমধ্যে অন্যতম ট্রেন লেট হবার ঘটনা। যার ফলে গন্তব্যে পৌঁছাতে বেশি সময় লাগে। যাত্রীরা সমস্যায় করে অনেকাংশে। এবার আরও কম সময়ে গন্তব্যে পৌঁছবে যাত্রীরা। (Rakesh Maity)
যাত্রী সুখবর, বাড়ল ট্রেনের গতি! মাঝেমধ্যেই রেলের বিরুদ্ধে যাত্রীদের ক্ষোভ উঠে আসে। এরমধ্যে অন্যতম ট্রেন লেট হবার ঘটনা। যার ফলে গন্তব্যে পৌঁছাতে বেশি সময় লাগে। যাত্রীরা সমস্যায় করে অনেকাংশে। এবার আরও কম সময়ে গন্তব্যে পৌঁছবে যাত্রীরা। (Rakesh Maity)
গতি বাড়ছে হাওড়া- নিউ দিল্লি দুরন্ত এক্সপ্রেস, হাওড়া-নিউ দিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেস, হাওড়া-নিউ দিল্লি পূর্বা এক্সপ্রেস মেলে, হাওড়া- দাঁড়ভাঙা এক্সপ্রেস, হাওড়া-মজাফফরপুর এক্সপ্রেস।
গতি বাড়ছে হাওড়া- নিউ দিল্লি দুরন্ত এক্সপ্রেস, হাওড়া-নিউ দিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেস, হাওড়া-নিউ দিল্লি পূর্বা এক্সপ্রেস মেলে, হাওড়া- দাঁড়ভাঙা এক্সপ্রেস, হাওড়া-মজাফফরপুর এক্সপ্রেস।
এছাড়াও উপাসনা এক্সপ্রেস, হিমগীরী এক্সপ্রেস, রাজেন্দ্র নগর এক্সপ্রেস, কুম্ভ এক্সপ্রেস, অমৃতসর মেল, মিথিলা এক্সপ্রেস, সাধারণত এই সমস্ত ট্রেন গুলি ঘন্টায় ১১০ কিলোমিটার গতিসম্পন্ন ছিল। এবার থেকে ১৩০ কিলোমিটারে গতিতে ছুটবে এই সমস্ত ট্রেন।
এছাড়াও উপাসনা এক্সপ্রেস, হিমগীরী এক্সপ্রেস, রাজেন্দ্র নগর এক্সপ্রেস, কুম্ভ এক্সপ্রেস, অমৃতসর মেল, মিথিলা এক্সপ্রেস, সাধারণত এই সমস্ত ট্রেন গুলি ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার গতি সম্পন্ন ছিল। এবার থেকে ১৩০ কিলোমিটারে গতিতে ছুটবে এই সমস্ত ট্রেন।
এছাড়া কলকাতা থেকে যে সমস্ত ট্রেন ঝাঝা সেকশন সালানপুর সেকশন জসিলি হয়ে যেসমস্ত ট্রেন যায় সেই সমস্ত ট্রেনেরও গতি ১১০ কিমি থেকে বেড়ে ১৩০ কিমি হচ্ছে।
এছাড়া কলকাতা থেকে যে সমস্ত ট্রেন ঝাঝা সেকশন সালানপুর সেকশন জসিলি হয়ে যেসমস্ত ট্রেন যায় সেই সমস্ত ট্রেনেরও গতি ১১০ কিমি থেকে বেড়ে ১৩০ কিমি হচ্ছে।
কলকাতা অনন্যা এক্সপ্রেস, কলকাতা - অকালতখত এক্সপ্রেস, কলকাতা - গুরুমুখী এক্সপ্রেস, কলকাতা - শব্দভাদী এক্সপ্রেস, জয়নগর - কলকাতা এক্সপ্রেস, আজমগড় - কলকাতা এক্সপ্রেস, কলকাতা - মৈথিলী এক্সপ্রেস, কলকাতা - প্রথম স্বতন্ত্রতা সংগ্রাম এক্সপ্রেস, আমেদাবাদ - আসানসোল এক্সপ্রেস, ভাগলপুর - বেঙ্গালুরু অঙ্গ এক্সপ্রেস, পাটনা - শালিমার দুরন্ত এক্সপ্রেস, জসিডি - বেঙ্গালুরু এক্সপ্রেস, রোক্সল - হায়দ্রাবাদ এক্সপ্রেস, জসিডি - ভাস্কা দা গামা এক্সপ্রেস, গোরখপুর - সম্বলপুর মৌজ এক্সপ্রেস, পাটনা - এনাকুলাম এক্সপ্রেস।
কলকাতা অনন্যা এক্সপ্রেস, কলকাতা – অকালতখত এক্সপ্রেস, কলকাতা – গুরুমুখী এক্সপ্রেস, কলকাতা – শব্দভাদী এক্সপ্রেস, জয়নগর – কলকাতা এক্সপ্রেস, আজমগড় – কলকাতা এক্সপ্রেস, কলকাতা – মৈথিলী এক্সপ্রেস, কলকাতা – প্রথম স্বতন্ত্রতা সংগ্রাম এক্সপ্রেস, আমেদাবাদ – আসানসোল এক্সপ্রেস, ভাগলপুর – বেঙ্গালুরু অঙ্গ এক্সপ্রেস, পাটনা – শালিমার দুরন্ত এক্সপ্রেস, জসিডি – বেঙ্গালুরু এক্সপ্রেস, রোক্সল – হায়দ্রাবাদ এক্সপ্রেস, জসিডি – ভাস্কা দা গামা এক্সপ্রেস, গোরখপুর – সম্বলপুর মৌজ এক্সপ্রেস, পাটনা – এনাকুলাম এক্সপ্রেস।

Howrah News: বন্যপ্রাণ রক্ষা করে দেশের সেরা এই ‌যুবক, মিলল বিরাট সম্মান

হাওড়া: সারা দেশে তিন জনের মধ্যে একজন হাওড়ার চিত্রক প্রামাণিক! পরিবেশ যোদ্ধা হিসেবে তাঁর এই প্রাপ্তি। কলকাতায় অনুষ্ঠিত’ ওয়াইল্ডসোজর্নস নেচার অ্যাওয়ার্ডস এন্ড ফেস্টিভ্যাল ২০২৪ ‘ এ ‘বেস্ট নেচার ওয়ারিয়র এ সন্মানিত। চিত্রকের হাতে একটি ২৫,০০০ টাকার গ্র্যান্ট ও মেমেন্টো তুলে দিয়েছেন ওয়াইল্ডসোজর্নস এর কর্নধার ডঃ মেঘ রায়চৌধুরী, ডাঃ প্রসন্ন এভি এবং ভারতবর্ষের অন্যতম বিখ্যাত পরিবেশ ও বন্যপ্রান সংরক্ষনকারী, ওয়াইল্ডলাইফ কনসারভেশন ট্রাস্ট এর প্রতিষ্ঠাতা ডঃ আনিশ‌ আন্ধেরিয়া। ৭-৮ বছর অবিরাম পরিবেশের জন্য কাজ করে চলেছে। কৃষক পরিবারে জন্ম, পরিবার মা,বাবা এবং ঠাকুরদকে দেখে শৈশব থেকেই পশু-পাখিদের প্রতি আলাদা টান তার। আহত পশু পাখি দেখলে নাওয়া-খাওয়া ভুলে যেত সে সময়ের ছোট্ট ছেলেটি।

আরও পড়ুন: শোরুমের ভিতর ধূসর রঙের ওটা কী! সারা শরীর লোমে ঢাকা, কাছে যেতেই যা কাণ্ড ঘটল…

আহত একটি পেঁচা উদ্ধার করে তার সেবা সুশ্রূষা করে বন দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের হাতে তুলে দেওয়া প্রথম বন্যপ্রাণ উদ্ধার তখন ক্লাস সেভেনের ছাত্র চিত্রক। সেই প্রথম হাতে খড়ি অবলা প্রাণীদের যত্ন নেওয়ার। তারপর যত দিন গড়িয়েছে ততই নিজের কাঁধে আরও বেশি করে দায়িত্ব তুলে নিয়েছে। অগণিত সাপ, রাজ্য প্রাণী বাঘরোল, ভাম, বনবিড়াল পাখি পেঁচা সহ বিভিন্ন বন্য প্রাণ উদ্ধার। গত কয়েকবছর হাওড়া জেলা যৌথ পরিবেশ মঞ্চের একনিষ্ঠ সদস্য হয়ে বন দফতরের সঙ্গে নিজের ছেলেদের নিয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে। হাওড়া সহ পার্শ্ববর্তী জেলার মানুষকে সচেতন করতে ডাক পড়ে ওদের।

আরও পড়ুন: দিনভর বাইক ছুটিয়ে গন্তব্যে পাড়ি! এই কয়েক টিপসেই এড়াতে পারবেন ছোট-বড় দুর্ঘটনা, আজই জানুন

এ প্রসঙ্গে চিত্রকের বাবা, গৌতম বাবু জানান, মধ্যবিত্ত পরিবারে সব বাবা মায়ের মত আমরাও চেয়েছি একটা চাকরি নিয়ে ছেলে প্রতিষ্ঠিত হোক। ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার পাস করে চাকরি করবে, প্রথমে দিকে এমনটাই চেষ্টাও করেছি। তবে কোন কিছুতে ওকে দমিয়ে রাখতে পারিনি। যদিও পরিবেশ পশু পাখিদের প্রতি আমাদেরও দুর্বলতা রয়েছে। তবে বাবা হিসেবে ভয় হয়। যেভাবে জীবনের পরোয়া না করে ছুটে যাচ্ছে । দিন কিংবা রাত ঝড়-বৃষ্টি দুর্গম পথ অতিক্রম করে প্রত্যন্ত গ্রামে পৌঁছে যাচ্ছে। বিরামহীন এই কাজ দেখে, স্থানীয় বহু ছেলে মেয়ে এখন সঙ্গ দিচ্ছে ওর।

আরও পড়ুন: বাঁশের কেল্লায় খানাপিনা! অসমের বাঁশে সেজে উঠেছে হাওড়ার রেস্টুরেন্ট 

এ প্রসঙ্গে চিত্রক জানায়, এই পুরস্কার আমাদের দলের পুরস্কার। এই প্রপ্তি আরও কাজের দায়িত্ব বাড়িয়ে দিল আমাদের। প্রত্যন্ত গ্রামে কাজ করা পরিবেশ কর্মীদের কাছে দারুন উৎসাহের এটি। বিশেষ করে আমরা বন্যপ্রাণী উদ্ধারের সরঞ্জাম ঠিকমত কিনে উঠতে পারি না টাকার অভাবে। এই গ্র্যান্ট আমাদের সরঞ্জাম কিনতে দারুন ভাবে সাহায্য করবে। সে আরও জানায়, এই অনুষ্ঠানে দেশ বিদেশের বহু মানুষ যারা পরিবেশ ও বন্যপ্রান সংরক্ষনের কাজে যুক্ত তারা উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফার থমাস ভিজয়ন, শিভাং মেহেতা ও অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ। বিখ্যাত মানুষদের সান্নিধ্যে এসে আরও নিখুঁত করে পরিবেশের জন্য কাজ জানতে বা শিখতে পেরেছি।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি