Tag Archives: national highway
Car Fire: দাউ দাউ করে জ্বলে উঠল চলন্ত গাড়ি, নিভতেই বেরিয়ে এল গাঁজার প্যাকেট
নদিয়া: গাঁজা পাচারের সময় জাতীয় সড়কের উপর গাড়িতে লেগে গেল আগুন। শান্তিপুরের কাছে ১২ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর এই ঘটনা ঘটে। তীব্র গতিতে ছুটে যাওয়া একটি চার চাকা গাড়ি হঠাৎই দাউ দাউ করে জ্বলতে শুরু করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সন্ধে সাড়ে সাতটা নাগাদ ১২ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে রানাঘাট থেকে কৃষ্ণনগর যাচ্ছিল গাড়িটি। ফুলিয়ার প্রফুল্ল নগর এলাকায় চার চাকা গাড়ির ইঞ্জিনে আগুন লেগে যায়। তড়িঘড়ি স্থানীয় মানুষজন আগুন নেভানোর জন্য এগিয়ে আসে। কিন্তু ততক্ষণে গাড়িটি পুরো আগুনের গ্রাসে চলে যায়। পরে রানাঘাট থেকে দমকলের একটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থালে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে।
আরও পড়ুন: জেলার হাত ধরে ময়দানে সুদিন ফিরবে? আশা দেখাচ্ছে এই মফস্বল
আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার পর গাড়িটির ডিকি ও বনেটের ভিতর থেকে গাঁজা জাতীয় মাদকের বেশ কিছু প্যাকেট উদ্ধার হয়। স্থানীয় মানুষের অভিযোগ, গাড়ির ইঞ্জিনের বনেটের ভিতরে করে গাঁজা জাতীয় মাদক পাচার হচ্ছিল। ঘটনার পর থেকেই পলাতক গাড়ির চালক। তবে গাড়িতে ঠিক কত পরিমান গাঁজা ছিল সেই বিষয়ে এখনই সঠিক কোনও তথ্য জানতে পারেনি পুলিশ। কোথা থেকে কোথায় ওই গাঁজা পাচার হচ্ছিল ও এর পিছনে কারা জড়িত তা জানতে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে শান্তিপুর থানার পুলিশ। পলাতক গাড়ি চালকের সন্ধান চালাচ্ছে পুলিশ।
মৈনাক দেবনাথ
West Medinipur News: ব্যস্ত জাতীয় সড়কের উপর একাধিকবার চক্কর কাটল যুদ্ধবিমান, আচমকা কী ঘটল মেদিনীপুরে?
পশ্চিম মেদিনীপুর: দু’দিকে বন্ধ ব্যস্ত জাতীয় সড়ক। জাতীয় সড়কের সামান্য উপর দিয়ে বেশ কয়েকবার চক্কর কাটল যুদ্ধবিমান। তা দেখার জন্য উৎসুক জনতা ভিড় জমিয়েছিল জাতীয় সড়কের উপর। যদিও সফলভাবে জাতীয় সড়কের আপদকালীন রানওয়েতে বিমান ল্যান্ডিং করা সম্ভব হয়নি। সামান্য কিছুটা উপর দিয়েই চক্কর কেটে মহড়া শেষ করল যুদ্ধবিমান। তবে আপদকালীন ক্ষেত্রে যে কোনও সময়ে জাতীয় সড়কে উঠানামা করতে পারে যুদ্ধবিমান। একবার নয় এ নিয়ে দু’বার মহড়া করল ভারতীয় বায়ু সেনা।
খড়গপুর-বালেশ্বর ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কে পোক্তাপুল থেকে শ্যামপুরা পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলোমিটার জাতীয় সড়কের পথকে আপৎকালীন যুদ্ধবিমান ওঠানামার জন্য রানওয়ে তৈরি করা হয়েছে। ইতিমধ্যে সেই রানওয়ে প্রস্তুত। প্রয়োজন হলে যেকোনও সময়ে ওঠানামা করতে পারে বিমান। তবে রবিবার দুপুরে জাতীয় সড়ক থেকে সামান্য উচ্চতায় দুটি জেট প্লেন সহ মোট তিনটি বিমান চক্কর কাটে। সবকিছু ব্যবস্থা ঠিক থাকলেও বেশ কিছু কারণে রানওয়েতে ল্যান্ডিং করানো সম্ভব হয়নি।
এদিন দুপুর থেকেই ভারতীয় বায়ু সেনা জওয়ানেরা জাতীয় সড়কের উপর জাতীয় পতাকা হাতে মার্চ শুরু করে। কিছুটা সময় পর জাতীয় সড়ক বরাবর দীর্ঘ প্রায় পাঁচ কিলোমিটার পথ ঘিরে ফেলে তারা। এরপর সমস্ত প্রস্তুতি নেয় ভারতীয় বায়ু সেনার আধিকারিকেরা। সূর্য সামান্য কিছুটা পশ্চিমে যেতেই আকাশের দক্ষিণ প্রান্ত থেকে জাতীয় সড়ক বরাবর সামান্য উচ্চতায় চক্কর কাটে দুটি জেট ফাইটার প্লেন সহ মোট তিনটি যুদ্ধবিমান। প্রসঙ্গত দীর্ঘ এই পাঁচ কিলোমিটার জাতীয় সড়ক পথকে আপৎকালীনভাবে যুদ্ধবিমান ওঠানামা জন্য রানওয়ে তৈরি করেছে কেন্দ্র সরকার। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত ধরে উদ্বোধন হয়েছে। তবে জানা গিয়েছিল, রবিবার এই জাতীয় সড়কের রানওয়েতে ল্যান্ডিং করেনি যুদ্ধবিমানগুলি। সকাল থেকেই সমস্ত ব্যবস্থাপনা নিয়েছিল ভারতীয় বায়ুসেনা। তবে সবকিছু ব্যবস্থা ঠিক থাকলেও কোনও কারণে ল্যান্ডিং করানো সম্ভব হয়নি।
এদিন জাতীয় সড়কে, ভারতীয় বায়ুসেনা বিমানের ল্যান্ডিং দেখার জন্য ভিড় জমিয়েছিলেন উৎসুক জনতা। তাদের বক্তব্য আগামীতে যেকোনও আপৎকালীন পরিস্থিতিতে যুদ্ধকালীন ক্ষেত্রে বিমান ওঠানামা করবে রানওয়েতে। স্বাভাবিকভাবে সামরিক শক্তিতে জোর কেন্দ্রের। আগামীতে যে কোনও পরিস্থিতি সামাল দেবে এই রানওয়ে।
রঞ্জন চন্দ
জাতীয় সড়কের উপর হঠাৎ যুদ্ধবিমান! কারণটা কী
দু’দিকে বন্ধ ব্যস্ত জাতীয় সড়ক। জাতীয় সড়কের সামান্য উপর দিয়ে বেশ কয়েকবার চক্কর কাটল যুদ্ধবিমান। তা দেখার জন্য উৎসুক জনতা ভিড় জমিয়েছিল জাতীয় সড়কের উপর। যদিও সফলভাবে জাতীয় সড়কের আপদকালীন রানওয়েতে বিমান ল্যান্ডিং করা সম্ভব হয়নি।
Bengali News: বাড়ি থেকে বেরোলেই দরজায় হাজির মৃত্যুদূত! নিস্তার পেতে গ্রামের মানুষ যা করল….
হুগলি: বাড়ি থেকে বেরোলেই হাইওয়ে। আর সেই রাস্তা পারাপার হতে গিয়ে বারংবার দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। অনেকেই মারা গিয়েছেন। তারপরেও সজাগ হয়নি প্রশাসন। এই অবস্থায় সাধারণ মানুষের যাতায়াতের সুবিধার জন্য গুড়াপের দুলফা গ্রামে আন্ডারপাসের দাবি তুললেন স্থানীয়রা।
আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতের কাজের জন্য টাকা দিতে হবে ব্যবসায়ীদের! সবজি বাজারের শেড নিয়ে বিতর্ক
হুগলি জেলার ধনিয়াখালি ব্লকের গুড়াপ থানার অন্তর্গত দুলফা গ্রাম হতে ভাস্তারা যাওয়ার রাস্তায় আন্ডারপাসের দাবি বহুদিন ধরেই উঠছে। এখানে ৯ টি গ্রামে প্রায় ৩০ হাজার মানুষের বসবাস। কিন্তু বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় বাধ্য হয়ে জাতীয় সড়ক-২ এর উপর দিয়ে বিপজ্জনক ভাবে যাতাওয়াত করতে হয়। ছাত্র থেকে নিত্যযাত্রী, বয়স্ক সকলকে এইভাবে চলাচল করতে হয়। ফলে হামেশাই ঘটে দুর্ঘটনা। গত মঙ্গলবারও এইভাবে যাতায়াত করতে গিয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় সড়ক পার হওয়ার জন্য আন্ডারপাসের দাবি জানিয়ে আসছেন এই এলাকার মানুষ। কিন্তু বিষয়টি প্রশাসনের সর্বস্তরে জানালেও কোনও লাভ হয়নি। তাই এবার বাধ্য হয়ে পোস্টার হাতে পথে নামলেন তাঁরা। মঙ্গলবার রাস্তা পেরোতে গিয়েই পথ দুর্ঘটনায় মৃত শেখ আলাউদ্দিনের দেহ নিয়ে প্রতিবাদ মিছিল হয়। প্রায় ১ ঘণ্টা পথ অবরোধ করে রাখেন স্থানীয়রা। এরপর পুলিশ এসে জেলাশাসকের সঙ্গে তাঁদের কথা বলিয়ে দিলে তিনি সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেন। এরপর অবরোধ উঠে যায়।
রাহী হালদার